Recent Updates
All Countries
All Countries
Afghanistan
Albania
Algeria
American Samoa
Andorra
Angola
Anguilla
Antarctica
Antigua and Barbuda
Argentina
Armenia
Aruba
Australia
Austria
Azerbaijan
Bahamas
Bahrain
Bangladesh
Barbados
Belarus
Belgium
Belize
Benin
Bermuda
Bhutan
Bolivia
Bosnia and Herzegovina
Botswana
Bouvet Island
Brazil
British Indian Ocean Territory
Brunei Darussalam
Bulgaria
Burkina Faso
Burundi
Cambodia
Cameroon
Canada
Cape Verde
Cayman Islands
Central African Republic
Chad
Chile
China
Christmas Island
Cocos (Keeling) Islands
Colombia
Comoros
Congo
Cook Islands
Costa Rica
Croatia (Hrvatska)
Cuba
Cyprus
Czech Republic
Denmark
Djibouti
Dominica
Dominican Republic
East Timor
Ecuador
Egypt
El Salvador
Equatorial Guinea
Eritrea
Estonia
Ethiopia
Falkland Islands (Malvinas)
Faroe Islands
Fiji
Finland
France
France, Metropolitan
French Guiana
French Polynesia
French Southern Territories
Gabon
Gambia
Georgia
Germany
Ghana
Gibraltar
Guernsey
Greece
Greenland
Grenada
Guadeloupe
Guam
Guatemala
Guinea
Guinea-Bissau
Guyana
Haiti
Heard and Mc Donald Islands
Honduras
Hong Kong
Hungary
Iceland
India
Isle of Man
Indonesia
Iran (Islamic Republic of)
Iraq
Ireland
Italy
Ivory Coast
Jersey
Jamaica
Japan
Jordan
Kazakhstan
Kenya
Kiribati
Korea, Democratic People's Republic of
Korea, Republic of
Kosovo
Kuwait
Kyrgyzstan
Lao People's Democratic Republic
Latvia
Lebanon
Lesotho
Liberia
Libyan Arab Jamahiriya
Liechtenstein
Lithuania
Luxembourg
Macau
Macedonia
Madagascar
Malawi
Malaysia
Maldives
Mali
Malta
Marshall Islands
Martinique
Mauritania
Mauritius
Mayotte
Mexico
Micronesia, Federated States of
Moldova, Republic of
Monaco
Mongolia
Montenegro
Montserrat
Morocco
Mozambique
Myanmar
Namibia
Nauru
Nepal
Netherlands
Netherlands Antilles
New Caledonia
New Zealand
Nicaragua
Niger
Nigeria
Niue
Norfolk Island
Northern Mariana Islands
Norway
Oman
Pakistan
Palau
Palestine
Panama
Papua New Guinea
Paraguay
Peru
Philippines
Pitcairn
Poland
Portugal
Puerto Rico
Qatar
Reunion
Romania
Russian Federation
Rwanda
Saint Kitts and Nevis
Saint Lucia
Saint Vincent and the Grenadines
Samoa
San Marino
Sao Tome and Principe
Saudi Arabia
Senegal
Serbia
Seychelles
Sierra Leone
Singapore
Slovakia
Slovenia
Solomon Islands
Somalia
South Africa
South Georgia South Sandwich Islands
Spain
Sri Lanka
St. Helena
St. Pierre and Miquelon
Sudan
Suriname
Svalbard and Jan Mayen Islands
Swaziland
Sweden
Switzerland
Syrian Arab Republic
Taiwan
Tajikistan
Tanzania, United Republic of
Thailand
Togo
Tokelau
Tonga
Trinidad and Tobago
Tunisia
Turkey
Turkmenistan
Turks and Caicos Islands
Tuvalu
Uganda
Ukraine
United Arab Emirates
United Kingdom
United States
United States minor outlying islands
Uruguay
Uzbekistan
Vanuatu
Vatican City State
Venezuela
Vietnam
Virgin Islands (British)
Virgin Islands (U.S.)
Wallis and Futuna Islands
Western Sahara
Yemen
Zaire
Zambia
Zimbabwe
-
শ্রীলঙ্কায় মাটিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের সিরিজ জয়। অভিনন্দন বাংলাদেশ!শ্রীলঙ্কায় মাটিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের সিরিজ জয়। অভিনন্দন বাংলাদেশ!0 Comments 0 Shares 3 Views 0 ReviewsPlease log in to like, share and comment!
-
আকার অনুযায়ী পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী!Dung Beetle – আকার অনুযায়ী পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী! কতটা শক্তিশালী? একটি সাধারণ Dung Beetle তার নিজের দেহের ওজনের ১,১৪১ গুণ বেশি ভার টানতে পারে! তুলনা করতে গেলে: যদি একটি মানুষ Dung Beetle-এর মতো শক্তিশালী হত, তবে সে একটি ৬০ টনের জেট বিমানের ওজন টেনে নিতে পারত! কীভাবে সম্ভব? এই শক্তির মূল রহস্য: তাদের পেছনের পা এবং শরীরের বিশেষ গঠন। Muscle-to-body-weight ratio অত্যন্ত বেশি।...0 Comments 0 Shares 9 Views 0 Reviews
-
বাজার থেকে যে প্যাকেটজাত তরল দুধ কিনে আনেন তার গায়ে লেখা থাকে ‘পাস্তুরিত তরল দুধ’ বা ‘পাস্তুরাইজড মিল্ক’। জানেন কি? এই ‘পাস্তুরিত’ শব্দটির সাথে একজন বিজ্ঞানীর নাম লুকিয়ে আছে? তার নাম লুই পাস্তুর।
বিশ্ববরেণ্য ফরাসি অণুজীববিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ। তিনিই প্রথম আবিষ্কার করেন, অণুজীবই অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়ের পচনের জন্য দায়ী। তিনি নিজে চিকিৎসক ছিলেন না, কিন্তু চিকিৎসা জগতে রেখে গেছেন সবচেয়ে অমূল্য অবদান। আবিস্কার করে গেছেন জলাতঙ্ক রোগের কারণ এবং তার মহামুল্যবান প্রতিষেধক টিকা।
আজকের এই দিনে জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করে তিনি পৃথিবীর সর্বকালের সর্বাধিক মানুষের কল্যাণ সাধন করে অমর হয়ে আছেন "লুই পাস্তুর"।
ঘটনাস্থল ফ্রান্সের প্যারিস নগরী।
দিনটি ছিল ৬ জুলাই ১৮৮৫, বহুদূর থেকে একজন মা উপস্থিত হলেন প্যারিসে বিজ্ঞানী লুই পাস্তুরের গবেষণাগারে। তাঁর সঙ্গে ৯ বছরের সন্তান জোসেফ মিয়েস্টার। দুদিন আগে স্কুলে যাওয়ার পথে এই বালকটিকে পাগলা (সংক্রামিত) কুকুর ভীষণভাবে কামড়ে দিয়েছে। ডাক্তাররা একবাক্যে বলে দিয়েছেন, ছেলেটির বাঁচার মোটেই কোনো সম্ভাবনা নেই, কারণ বালকটির দেহে মোট ১৪টি কামড়ের দগদগে দাগ। এমন কামড়ে অচিরেই তার ভাইরাসজনিত রোগ জলাতঙ্ক দেখা দেবে এবং অসহনীয় যন্ত্রণায় তিলে তিলে মারা যাবে ছেলেটি। সে সময় তা-ই হতো, জলাতঙ্কের রেবিস ভাইরাস ঠেকাবার কোনো উপায় জানা ছিল না মানুষের। রেবিসের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে তীব্র খিঁচুনি ও পক্ষাঘাতে দুঃসহ কষ্টে রোগীর মৃত্যু হয়। প্রতিবছর জলাতঙ্কে অগণিত মানুষ প্রাণ হারায়।
দিশেহারা জননী কেঁদেই আকুল। চিকিৎসককে জানালেন, সত্যিই কি কোনো উপায় নেই? যত টাকা লাগে, লাগুক। কিন্তু আমার ছেলেকে বাঁচাতে হবে।
চিকিৎসক পরামর্শ দিলেন, কাছাকাছি একজন রসায়নবিদ রয়েছেন, নাম— লুই পাস্তুর এবং শুনেছি তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, আপনি বরং আপনার ছেলেকে তাঁর কাছেই নিয়ে যান।
আশায় বুক বেঁধে মা ছেলেকে নিয়ে ছুটলেন লুই পাস্তুরের কাছে।
লুই পাস্তুর অনেক দিন আগে থেকেই এমন মারাত্মক রোগের প্রতিষেধক উদ্ভাবনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি রেবিস ভাইরাসে সংক্রামিত খরগোশের অস্থি-মজ্জা শুকিয়ে নিয়ে (দুর্বল) রেবিস ভাইরাসকে টিকা হিসেবে সংক্রামিত কুকুরের দেহে প্রয়োগ করে বেশ কিছু কুকুরকে সংক্রমণমুক্ত করেছিলেন। অনেকটা বিষে বিষক্ষয়। তিনি বুঝতে পারলেন, জলাতঙ্ক নিরাময়ে মহৌষধের সন্ধান তিনি পেয়েছেন। এখন বাকি শুধু মানবদেহে এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
পাস্তুর যোসেফ জননীকে জানালেন, তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, ঠিক কথা। কিছুটা সাফল্যও এসেছে। কিন্তু মানুষের শরীরে এর পরীক্ষা হয়নি। তাই আপনার ছেলেকে তিনি টিকা দেব কি করে? যদি ভয়ংকর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তখন ওইটুকু ছেলে তা সহ্য করবে কি করে?
যোশেফের মা জানালেন, তাঁর ছেলে তো এমনিতেই মারা যাবে, তাহলে ওর শরীরেই আপনি আপনার প্রতিষেধক প্রয়োগ করুন।
অবশেষে মায়ের পীড়াপিড়িতে যোশেফকে টিকা দিলেন লুই পাস্তুর। এদিকে সন্তানকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে আনার একান্ত আশা নিয়ে একজন অসহায় মা যখন তাঁর দ্বারে এসে দাঁড়ালেন, তখন তিনি অনেকটা বাধ্য হয়েই বালকটির দেহে নিজের উদ্ভাবিত প্রতিষেধক প্রয়োগ করলেন। পরবর্তী কয়েক দিন ধরে নির্দিষ্ট মাত্রার প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ করে বালকটিকে সুস্থ করে তুললেন আর আতঙ্কগ্রস্ত মায়ের মুখে হাসি ফিরিয়ে আনলেন। আবিষ্কার হলো জলাতঙ্কের কার্যকর প্রতিষেধক টিকা, মানুষের হাতে পরাভূত হলো আরেকটি অতি ভয়ংকর ভাইরাসঘটিত রোগ।
আর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কারক হিসেবে অমর হয়ে রইলেন লুই পাস্তুর (ডিসেম্বর ২৭, ১৮২২ – সেপ্টেম্বর ২৮, ১৮৯৫)।
এখন অবশ্য জলাতঙ্কের চিকিৎসায় হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল্ কালচার ভ্যাকসিন ব্যবহৃত হয়। তবে পথপ্রদর্শক হিসেবে লুই পাস্তুর এবং যোশেফের জননী দুজনেই আজ চির স্মরণীয়।
গুগল সহায়তায়
সংগৃহীত।
#viralpost2025シ #viralpost2025シ2025 #viralpost2025 #educationalcontentবাজার থেকে যে প্যাকেটজাত তরল দুধ কিনে আনেন তার গায়ে লেখা থাকে ‘পাস্তুরিত তরল দুধ’ বা ‘পাস্তুরাইজড মিল্ক’। জানেন কি? এই ‘পাস্তুরিত’ শব্দটির সাথে একজন বিজ্ঞানীর নাম লুকিয়ে আছে? তার নাম লুই পাস্তুর। বিশ্ববরেণ্য ফরাসি অণুজীববিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ। তিনিই প্রথম আবিষ্কার করেন, অণুজীবই অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়ের পচনের জন্য দায়ী। তিনি নিজে চিকিৎসক ছিলেন না, কিন্তু চিকিৎসা জগতে রেখে গেছেন সবচেয়ে অমূল্য অবদান। আবিস্কার করে গেছেন জলাতঙ্ক রোগের কারণ এবং তার মহামুল্যবান প্রতিষেধক টিকা। আজকের এই দিনে জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করে তিনি পৃথিবীর সর্বকালের সর্বাধিক মানুষের কল্যাণ সাধন করে অমর হয়ে আছেন "লুই পাস্তুর"। ঘটনাস্থল ফ্রান্সের প্যারিস নগরী। দিনটি ছিল ৬ জুলাই ১৮৮৫, বহুদূর থেকে একজন মা উপস্থিত হলেন প্যারিসে বিজ্ঞানী লুই পাস্তুরের গবেষণাগারে। তাঁর সঙ্গে ৯ বছরের সন্তান জোসেফ মিয়েস্টার। দুদিন আগে স্কুলে যাওয়ার পথে এই বালকটিকে পাগলা (সংক্রামিত) কুকুর ভীষণভাবে কামড়ে দিয়েছে। ডাক্তাররা একবাক্যে বলে দিয়েছেন, ছেলেটির বাঁচার মোটেই কোনো সম্ভাবনা নেই, কারণ বালকটির দেহে মোট ১৪টি কামড়ের দগদগে দাগ। এমন কামড়ে অচিরেই তার ভাইরাসজনিত রোগ জলাতঙ্ক দেখা দেবে এবং অসহনীয় যন্ত্রণায় তিলে তিলে মারা যাবে ছেলেটি। সে সময় তা-ই হতো, জলাতঙ্কের রেবিস ভাইরাস ঠেকাবার কোনো উপায় জানা ছিল না মানুষের। রেবিসের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে তীব্র খিঁচুনি ও পক্ষাঘাতে দুঃসহ কষ্টে রোগীর মৃত্যু হয়। প্রতিবছর জলাতঙ্কে অগণিত মানুষ প্রাণ হারায়। দিশেহারা জননী কেঁদেই আকুল। চিকিৎসককে জানালেন, সত্যিই কি কোনো উপায় নেই? যত টাকা লাগে, লাগুক। কিন্তু আমার ছেলেকে বাঁচাতে হবে। চিকিৎসক পরামর্শ দিলেন, কাছাকাছি একজন রসায়নবিদ রয়েছেন, নাম— লুই পাস্তুর এবং শুনেছি তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, আপনি বরং আপনার ছেলেকে তাঁর কাছেই নিয়ে যান। আশায় বুক বেঁধে মা ছেলেকে নিয়ে ছুটলেন লুই পাস্তুরের কাছে। লুই পাস্তুর অনেক দিন আগে থেকেই এমন মারাত্মক রোগের প্রতিষেধক উদ্ভাবনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি রেবিস ভাইরাসে সংক্রামিত খরগোশের অস্থি-মজ্জা শুকিয়ে নিয়ে (দুর্বল) রেবিস ভাইরাসকে টিকা হিসেবে সংক্রামিত কুকুরের দেহে প্রয়োগ করে বেশ কিছু কুকুরকে সংক্রমণমুক্ত করেছিলেন। অনেকটা বিষে বিষক্ষয়। তিনি বুঝতে পারলেন, জলাতঙ্ক নিরাময়ে মহৌষধের সন্ধান তিনি পেয়েছেন। এখন বাকি শুধু মানবদেহে এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করা। পাস্তুর যোসেফ জননীকে জানালেন, তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, ঠিক কথা। কিছুটা সাফল্যও এসেছে। কিন্তু মানুষের শরীরে এর পরীক্ষা হয়নি। তাই আপনার ছেলেকে তিনি টিকা দেব কি করে? যদি ভয়ংকর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তখন ওইটুকু ছেলে তা সহ্য করবে কি করে? যোশেফের মা জানালেন, তাঁর ছেলে তো এমনিতেই মারা যাবে, তাহলে ওর শরীরেই আপনি আপনার প্রতিষেধক প্রয়োগ করুন। অবশেষে মায়ের পীড়াপিড়িতে যোশেফকে টিকা দিলেন লুই পাস্তুর। এদিকে সন্তানকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে আনার একান্ত আশা নিয়ে একজন অসহায় মা যখন তাঁর দ্বারে এসে দাঁড়ালেন, তখন তিনি অনেকটা বাধ্য হয়েই বালকটির দেহে নিজের উদ্ভাবিত প্রতিষেধক প্রয়োগ করলেন। পরবর্তী কয়েক দিন ধরে নির্দিষ্ট মাত্রার প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ করে বালকটিকে সুস্থ করে তুললেন আর আতঙ্কগ্রস্ত মায়ের মুখে হাসি ফিরিয়ে আনলেন। আবিষ্কার হলো জলাতঙ্কের কার্যকর প্রতিষেধক টিকা, মানুষের হাতে পরাভূত হলো আরেকটি অতি ভয়ংকর ভাইরাসঘটিত রোগ। আর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কারক হিসেবে অমর হয়ে রইলেন লুই পাস্তুর (ডিসেম্বর ২৭, ১৮২২ – সেপ্টেম্বর ২৮, ১৮৯৫)। এখন অবশ্য জলাতঙ্কের চিকিৎসায় হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল্ কালচার ভ্যাকসিন ব্যবহৃত হয়। তবে পথপ্রদর্শক হিসেবে লুই পাস্তুর এবং যোশেফের জননী দুজনেই আজ চির স্মরণীয়। গুগল সহায়তায় সংগৃহীত। #viralpost2025シ #viralpost2025シ2025 #viralpost2025 #educationalcontent0 Comments 0 Shares 31 Views 0 Reviews -
Top 15 Military Spenders in 2025: Global Defense Budgets Ranked
Global military spending is skyrocketing in 2025—with the U.S. leading at $962B, nearly four times that of China’s $246B. Ongoing wars in Ukraine and Gaza, and rising tensions in Europe, the Middle East, and the Indo-Pacific, are pushing nations to rearm at record pace.
Russia, Germany, India, and Saudi Arabia follow as major players, while countries like Poland are now spending more than 4% of GDP on defense.
Altogether, these 15 countries account for over $2 trillion in military budgets—three-quarters of global defense spending.Top 15 Military Spenders in 2025: Global Defense Budgets Ranked 🌍 Global military spending is skyrocketing in 2025—with the U.S. leading at $962B, nearly four times that of China’s $246B. Ongoing wars in Ukraine and Gaza, and rising tensions in Europe, the Middle East, and the Indo-Pacific, are pushing nations to rearm at record pace. 🔹 Russia, Germany, India, and Saudi Arabia follow as major players, while countries like Poland are now spending more than 4% of GDP on defense. 🔹 Altogether, these 15 countries account for over $2 trillion in military budgets—three-quarters of global defense spending. -
কনটেন্ট বানাতে বছরে ২০ কোটি ডলারেরও (২ হাজার কোটি টাকার) বেশি খরচ করার পরেও মিস্টার বিস্টের মতো ইউটিউবার কেন নিজের পকেট থেকে টাকা ঢালেন? উত্তরটা জানলে আপনি বুঝে যাবেন কেন পৃথিবীর ৯৯% কনটেন্ট ক্রিয়েটর সফল হতে পারে না। সম্প্রতি রাজ শামানির পডকাস্টে এসেছিলেন কনটেন্ট জগতের বেতাজ বাদশা, জিমি ডোনাল্ডসন, ওরফে মিস্টার বিস্ট।
একজন ক্রিয়েটরের জন্য সেরা স্ট্র্যাটেজি কী?
লাউড এবং বিতকির্ত হওয়া (লোগান পলের মতো) নাকি নম্র এবং সবার জন্য সহজলভ্য হওয়া? মিস্টার বিস্টের উত্তরটি ছিল খুবই সহজ: আপনি আসলে যেমন, ঠিক তেমনই থাকুন। তার মতে, আপনি ১৫ বছর ধরে কোনো ব্যক্তিত্বের অভিনয় করতে পারবেন না। দর্শক আপনার মেকি আচরণ ধরে ফেলবে। আপনার আসল ব্যক্তিত্বই আপনার সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড।
সাফল্যের জন্য মিস্টার বিস্টের কী ত্যাগ করেছে? তার সোজাসাপ্টা উত্তর: সবকিছু। তিনি আক্ষরিক অর্থেই তার জীবনের সবকিছু ইউটিউবের জন্য উৎসর্গ করেছেন। বড়দিনের সকালে পরিবারের সাথে সময় কাটানোর পরিবর্তে তিনি ভিডিও এডিট করেছেন। বন্ধুদের সাথে আড্ডা, পার্টি, ঘুম সবকিছু বাদ দিয়ে তিনি শুধু একটি কাজেই মনোযোগ দিয়েছেন। তার মতে, এই চরম ত্যাগ ছাড়া এই পর্যায়ে পৌঁছানো অসম্ভব ছিল।
বিস্ট গেমস তৈরির পেছনের গল্প
অকল্পনীয় বাজেট: শুধুমাত্র প্রথম পর্ব বানাতেই তার খরচ হয়েছে প্রায় ১৫ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ১৭৫ কোটি টাকা)। অ্যামাজন যে বাজেট দিয়েছিল, তা শেষ হয়ে যাওয়ার পর তিনি নিজের ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করা কয়েক মিলিয়ন ডলার এই শো-তে বিনিয়োগ করেছেন, কারণ তার একমাত্র লক্ষ্য ছিল পৃথিবীর সেরা শো বানানো, টাকা আয় করা নয়।
বিশাল আয়োজন: একটি সেটে ১,১০০টিরও বেশি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে, যা বিনোদন জগতের ইতিহাসে একটি রেকর্ড। এক হাজার প্রতিযোগীর জন্য এক হাজার ট্র্যাপডোর এবং গর্ত তৈরি করা হয়েছিল।
ব্যর্থতার ঝুঁকি: তিনি জানতেন না শো-টি হিট হবে কিনা, কিন্তু তিনি তার সেরাটা দিয়েছেন। তার মতে, সাধারণ রিয়ালিটি শোগুলোর মতো নকল ড্রামা বা আগে থেকে ঠিক করে রাখা স্ক্রিপ্ট নয়, বরং সত্যিকারের ইমোশন এবং অপ্রত্যাশিত ঘটনাই এই শো-এর প্রাণ।
পডকাস্ট এবং কনটেন্টের ভবিষ্যৎ
মিস্টার বিস্টের মতে, পডকাস্টের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। কারণ মানুষ সবসময় অন্যের মস্তিষ্কের ভেতরে কী চলছে তা জানতে চায়। তবে সফল হওয়ার জন্য কোনো শর্টকাট নেই। তার মূলমন্ত্র হলো: "Relentless obsession with making a better product." অর্থাৎ, একটি অসাধারণ কনটেন্ট তৈরির জন্য নিরলসভাবে চেষ্টা করে যাওয়া। আপনার প্রশ্নগুলো কি অন্যদের চেয়ে ভালো? আপনার উপস্থাপনা কি আরও আকর্ষণীয় করা যায়? এই প্রশ্নগুলোই আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
Feastables: একটি চকোলেট ব্র্যান্ডের মাস্টারক্লাস
মিস্টার বিস্ট তার চকোলেট ব্র্যান্ড 'ফিস্টেবলস'-এর প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয়ে নিজে কাজ করেছেন। বাক্সের ডিজাইন, প্যাকেজিংয়ের জন্য কোল্ড সিল নাকি হট সিল ব্যবহার করা হবে, চকোলেটের পুরুত্ব, এমনকি প্যাকেজের উপর লেখার ফন্ট সবকিছুতেই তার ছোঁয়া আছে।
ভুল থেকে শেখা: প্রথম দিকে তার চকোলেট ডেলিভারির সময় ভেঙে যেত, কারণ বক্স এবং প্যাকেজিং ঠিক ছিল না। এই সমস্যার সমাধান করতে তিনি ৮ মাস প্রোডাকশন বন্ধ রেখেছিলেন।
নৈতিক ব্যবসা: তিনি ethically কোকো সোর্স করেন, কৃষকদের ন্যায্য মজুরি দেন এবং শিশুশ্রম বন্ধে কাজ করেন। তার মতে, ভালো ব্যবসা করতে গিয়ে পৃথিবীতে খারাপ প্রভাব ফেলার কোনো মানে হয় না।
৯৫% ক্রিয়েটর ব্র্যান্ড আগামী ৫ বছরে বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ, বেশিরভাগ ক্রিয়েটর উদ্যোক্তা নন। তাদের উচিত একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির সাথে পার্টনারশিপে যাওয়া, নিজে ব্যবসা চালানোর চেষ্টা করা নয়। কারণ একটি পণ্য তৈরি করে সফলভাবে বিক্রি করা কনটেন্ট বানানোর চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি জগৎ।
প্রতিটি ইউটিউবারের নিজেকে যে ৩টি প্রশ্ন করা উচিত:
১. আমার আইডিয়াটি কি মৌলিক? (Is this video original?): আপনার আইডিয়াটি কি একটি সাধারণ গরুর মতো, নাকি একটি বেগুনি রঙের গরু (Purple Cow), যা দেখে মানুষ দাঁড়াতে বাধ্য হবে?
২. আমি কি আমার সেরাটা দিচ্ছি? (Am I truly putting as much effort as possible?): ১০০টি সাধারণ ভিডিও বানানোর চেয়ে ১টি অসাধারণ ভিডিও বানানো অনেক সহজ, যা মিলিয়ন ভিউ পাবে।
৩. গতবারের চেয়ে এবার কী উন্নত করছি? (What am I improving from last time?): প্রতিটি ভিডিওতে ১% হলেও উন্নতির চেষ্টা করুন। এই ছোট ছোট উন্নতিগুলোই দীর্ঘমেয়াদে আপনাকে সবার থেকে আলাদা করে দেবে।
আমি সবসময় সম্পূর্ণ পডকাস্ট দেখার রেকমেন্ড করি। পডকাস্টের সামারিগুলো আপনাদের ভালো লাগছে কিনা কমেন্টে জানাতে পারেন। আমার কি নিয়মিত পডকাস্টের সামারি শেয়ার করা উচিত কিনা এটাও জানাতে পারেন।কনটেন্ট বানাতে বছরে ২০ কোটি ডলারেরও (২ হাজার কোটি টাকার) বেশি খরচ করার পরেও মিস্টার বিস্টের মতো ইউটিউবার কেন নিজের পকেট থেকে টাকা ঢালেন? উত্তরটা জানলে আপনি বুঝে যাবেন কেন পৃথিবীর ৯৯% কনটেন্ট ক্রিয়েটর সফল হতে পারে না। সম্প্রতি রাজ শামানির পডকাস্টে এসেছিলেন কনটেন্ট জগতের বেতাজ বাদশা, জিমি ডোনাল্ডসন, ওরফে মিস্টার বিস্ট। একজন ক্রিয়েটরের জন্য সেরা স্ট্র্যাটেজি কী? লাউড এবং বিতকির্ত হওয়া (লোগান পলের মতো) নাকি নম্র এবং সবার জন্য সহজলভ্য হওয়া? মিস্টার বিস্টের উত্তরটি ছিল খুবই সহজ: আপনি আসলে যেমন, ঠিক তেমনই থাকুন। তার মতে, আপনি ১৫ বছর ধরে কোনো ব্যক্তিত্বের অভিনয় করতে পারবেন না। দর্শক আপনার মেকি আচরণ ধরে ফেলবে। আপনার আসল ব্যক্তিত্বই আপনার সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড। সাফল্যের জন্য মিস্টার বিস্টের কী ত্যাগ করেছে? তার সোজাসাপ্টা উত্তর: সবকিছু। তিনি আক্ষরিক অর্থেই তার জীবনের সবকিছু ইউটিউবের জন্য উৎসর্গ করেছেন। বড়দিনের সকালে পরিবারের সাথে সময় কাটানোর পরিবর্তে তিনি ভিডিও এডিট করেছেন। বন্ধুদের সাথে আড্ডা, পার্টি, ঘুম সবকিছু বাদ দিয়ে তিনি শুধু একটি কাজেই মনোযোগ দিয়েছেন। তার মতে, এই চরম ত্যাগ ছাড়া এই পর্যায়ে পৌঁছানো অসম্ভব ছিল। বিস্ট গেমস তৈরির পেছনের গল্প অকল্পনীয় বাজেট: শুধুমাত্র প্রথম পর্ব বানাতেই তার খরচ হয়েছে প্রায় ১৫ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ১৭৫ কোটি টাকা)। অ্যামাজন যে বাজেট দিয়েছিল, তা শেষ হয়ে যাওয়ার পর তিনি নিজের ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করা কয়েক মিলিয়ন ডলার এই শো-তে বিনিয়োগ করেছেন, কারণ তার একমাত্র লক্ষ্য ছিল পৃথিবীর সেরা শো বানানো, টাকা আয় করা নয়। বিশাল আয়োজন: একটি সেটে ১,১০০টিরও বেশি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে, যা বিনোদন জগতের ইতিহাসে একটি রেকর্ড। এক হাজার প্রতিযোগীর জন্য এক হাজার ট্র্যাপডোর এবং গর্ত তৈরি করা হয়েছিল। ব্যর্থতার ঝুঁকি: তিনি জানতেন না শো-টি হিট হবে কিনা, কিন্তু তিনি তার সেরাটা দিয়েছেন। তার মতে, সাধারণ রিয়ালিটি শোগুলোর মতো নকল ড্রামা বা আগে থেকে ঠিক করে রাখা স্ক্রিপ্ট নয়, বরং সত্যিকারের ইমোশন এবং অপ্রত্যাশিত ঘটনাই এই শো-এর প্রাণ। পডকাস্ট এবং কনটেন্টের ভবিষ্যৎ মিস্টার বিস্টের মতে, পডকাস্টের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। কারণ মানুষ সবসময় অন্যের মস্তিষ্কের ভেতরে কী চলছে তা জানতে চায়। তবে সফল হওয়ার জন্য কোনো শর্টকাট নেই। তার মূলমন্ত্র হলো: "Relentless obsession with making a better product." অর্থাৎ, একটি অসাধারণ কনটেন্ট তৈরির জন্য নিরলসভাবে চেষ্টা করে যাওয়া। আপনার প্রশ্নগুলো কি অন্যদের চেয়ে ভালো? আপনার উপস্থাপনা কি আরও আকর্ষণীয় করা যায়? এই প্রশ্নগুলোই আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। Feastables: একটি চকোলেট ব্র্যান্ডের মাস্টারক্লাস মিস্টার বিস্ট তার চকোলেট ব্র্যান্ড 'ফিস্টেবলস'-এর প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয়ে নিজে কাজ করেছেন। বাক্সের ডিজাইন, প্যাকেজিংয়ের জন্য কোল্ড সিল নাকি হট সিল ব্যবহার করা হবে, চকোলেটের পুরুত্ব, এমনকি প্যাকেজের উপর লেখার ফন্ট সবকিছুতেই তার ছোঁয়া আছে। ভুল থেকে শেখা: প্রথম দিকে তার চকোলেট ডেলিভারির সময় ভেঙে যেত, কারণ বক্স এবং প্যাকেজিং ঠিক ছিল না। এই সমস্যার সমাধান করতে তিনি ৮ মাস প্রোডাকশন বন্ধ রেখেছিলেন। নৈতিক ব্যবসা: তিনি ethically কোকো সোর্স করেন, কৃষকদের ন্যায্য মজুরি দেন এবং শিশুশ্রম বন্ধে কাজ করেন। তার মতে, ভালো ব্যবসা করতে গিয়ে পৃথিবীতে খারাপ প্রভাব ফেলার কোনো মানে হয় না। ৯৫% ক্রিয়েটর ব্র্যান্ড আগামী ৫ বছরে বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ, বেশিরভাগ ক্রিয়েটর উদ্যোক্তা নন। তাদের উচিত একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির সাথে পার্টনারশিপে যাওয়া, নিজে ব্যবসা চালানোর চেষ্টা করা নয়। কারণ একটি পণ্য তৈরি করে সফলভাবে বিক্রি করা কনটেন্ট বানানোর চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি জগৎ। প্রতিটি ইউটিউবারের নিজেকে যে ৩টি প্রশ্ন করা উচিত: ১. আমার আইডিয়াটি কি মৌলিক? (Is this video original?): আপনার আইডিয়াটি কি একটি সাধারণ গরুর মতো, নাকি একটি বেগুনি রঙের গরু (Purple Cow), যা দেখে মানুষ দাঁড়াতে বাধ্য হবে? ২. আমি কি আমার সেরাটা দিচ্ছি? (Am I truly putting as much effort as possible?): ১০০টি সাধারণ ভিডিও বানানোর চেয়ে ১টি অসাধারণ ভিডিও বানানো অনেক সহজ, যা মিলিয়ন ভিউ পাবে। ৩. গতবারের চেয়ে এবার কী উন্নত করছি? (What am I improving from last time?): প্রতিটি ভিডিওতে ১% হলেও উন্নতির চেষ্টা করুন। এই ছোট ছোট উন্নতিগুলোই দীর্ঘমেয়াদে আপনাকে সবার থেকে আলাদা করে দেবে। আমি সবসময় সম্পূর্ণ পডকাস্ট দেখার রেকমেন্ড করি। পডকাস্টের সামারিগুলো আপনাদের ভালো লাগছে কিনা কমেন্টে জানাতে পারেন। আমার কি নিয়মিত পডকাস্টের সামারি শেয়ার করা উচিত কিনা এটাও জানাতে পারেন। -
The Global Liveability Index 2025, published by the Economist Intelligence Unit (EIU), offers a detailed benchmark of how cities worldwide compare.
Cities across the Middle East and Africa continue to rank among the least liveable. While there have been modest gains in healthcare, education, and infrastructure, persistent instability weighs heavily on overall performance.
At the bottom of the index, Damascus remains the least liveable city, with a score of 30.7 out of 100—nearly ten points lower than Tripoli, the next lowest-ranked city.
Source: The Economist Intelligence Unit Global Liveability
Index 2025The Global Liveability Index 2025, published by the Economist Intelligence Unit (EIU), offers a detailed benchmark of how cities worldwide compare. Cities across the Middle East and Africa continue to rank among the least liveable. While there have been modest gains in healthcare, education, and infrastructure, persistent instability weighs heavily on overall performance. At the bottom of the index, Damascus remains the least liveable city, with a score of 30.7 out of 100—nearly ten points lower than Tripoli, the next lowest-ranked city. Source: The Economist Intelligence Unit Global Liveability Index 20250 Comments 0 Shares 28 Views 0 Reviews -
ভাই আমি শিখবো... কিন্তু কোথা থেকে শুরু করবো কিছুই বুঝতে পারছি না!চলুন আজকে জেনে নিই.....যেকোনো নতুন স্কিল মাত্র ৭ দিনেই কিভাবে শিখবেন? নতুন কিছু শিখতে গিয়ে প্রায়ই আমরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলি বা কোথা থেকে শুরু করব বুঝতে পারি না। কিন্তু সঠিক প্ল্যান থাকলে যেকোনো কঠিন বিষয়ও সহজ হয়ে যায় AI হোক, Blogging হোক, SEO হোক — মানুষ চায় শিখতে, কিন্তু শুরুটা নিয়ে ভয় পায়। তাই আজকে একটা Mini Learning Framework শেয়ার করলাম, যেটা দিয়ে যেকোনো টপিক শেখা খুব সহজ হয়ে যাব 🎯 ১ |...0 Comments 0 Shares 59 Views 0 Reviews
-
বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে আম শীর্ষে। ফলের রাজা আম শুধু স্বাদের জন্যই নয়, অসংখ্য পুষ্টিগুনাগুণের জন্যও বিখ্যাত। উষ্ণ আবহাওয়া এবং উর্বর মাটির জন্য বাংলাদেশসহ পুরো দক্ষিণ এশিয়ার আবহাওয়া আম চাষের জন্য আদর্শ।
বাংলাদেশে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, সাতক্ষীরা এবং দিনাজপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে আমের উৎপাদন ব্যাপক। তবে বর্তমানে এটি প্রায় সারা বিশ্বেই চাষ করা হয়। খেতে সুস্বাদু এবং পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ এই ফলের বিভিন্ন জাত বা প্রকারভেদ রয়েছে, যা তাদের আকার, স্বাদ, রঙ ও ঘ্রানের ভিন্নতার ভিত্তিতে আলাদা করে চেনা যায়।
আমের কিছু উল্লেখযোগ্য জাত হল- হিমসাগর, ল্যাংড়া, ফজলি, আম্রপালি, হাড়িভাঙ্গা, আশ্বিনা, গোপালভোগ, লক্ষণভোগ, ক্ষীরসাপাতি, সুবর্ণরেখা, গৌড়মতি, মল্লিকা ইত্যাদি।
আমের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ
চলুন জেনে নিই আম খাওয়ার অজানা কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা।
১. কর্মক্ষমতা বাড়ায়ঃ
আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি, ই, কে এবং ফোলেট। এতে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ফাইবারও রয়েছে। এই পুষ্টিগুলো দেহের সার্বিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ
আমে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। ভিটামিন সি শরীরের সাদা রক্তকণিকা উৎপাদন বাড়িয়ে ইমিউন সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা শরীরকে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং মৌসুমী রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
এছাড়া, আমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানগুলি কোষকে ক্ষতিকারক ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ইনফ্ল্যামেশন কমাতে সাহায্য করে।
৩. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃ
আমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে, যা চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাছাড়া ভিটামিন এ চোখের কোণিকাতে থাকা রেটিনায় লাল এবং সবুজ আলো শোষণ করতে সহায়ক, যা দৃষ্টি পরিষ্কার রাখতে এবং চোখের অন্যান্য সমস্যার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
৪. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেঃ
আমে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে উজ্জ্বল ও তরতাজা রাখে। এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং ত্বকের মসৃণতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
আমে বিটা-ক্যারোটিন ও পলিফেনল জাতীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সুরক্ষা দেয় এবং বয়সের ছাপ কমাতে সহায়ক। এছাড়াও, আমের প্রাকৃতিক হাইড্রেটিং উপাদান ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং এটি গভীর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে।
৫. হজমশক্তি উন্নত করেঃ
আমে উপস্থিত এনজাইমগুলি প্রোটিন ভাঙতে সাহায্য করে, যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। এছাড়াও, আমে থাকা ফাইবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক। এটি পেট পরিষ্কার রাখে, এবং খাদ্য পরিপাক প্রক্রিয়া সহজ করে, ফলে বিপাকের গতিও বাড়ে। তাই নিয়মিত আম খাওয়া হজমের সমস্যা সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
৬. হার্টের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিঃ
পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম হার্টের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আমে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হার্টের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
পটাশিয়াম রক্তনালীগুলোকে শিথিল করে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। অন্যদিকে ম্যাগনেসিয়াম হৃদপিণ্ডের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখে এবং অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন প্রতিরোধ করে।
৭. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ
আমে প্রাকৃতিক চিনি রয়েছে, যা মিষ্টির চাহিদা পূরণ করে। এটি সঠিক পরিমাণে খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে না।
৮. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ
পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী হতে পারে। আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলকভাবে কম, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার স্তর ধীরে ধীরে বাড়তে দেয়, ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফল হতে পারে। তবে, অতিরিক্ত খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
৯. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ
আমে ভিটামিন বি৬ থাকে, যা মানসিক চাপ কমাতে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি সেরোটোনিন এবং ডোপামিন উৎপাদন বাড়িয়ে মেজাজ উন্নত করতে সহায়ক।বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে আম শীর্ষে। ফলের রাজা আম শুধু স্বাদের জন্যই নয়, অসংখ্য পুষ্টিগুনাগুণের জন্যও বিখ্যাত। উষ্ণ আবহাওয়া এবং উর্বর মাটির জন্য বাংলাদেশসহ পুরো দক্ষিণ এশিয়ার আবহাওয়া আম চাষের জন্য আদর্শ। বাংলাদেশে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, সাতক্ষীরা এবং দিনাজপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে আমের উৎপাদন ব্যাপক। তবে বর্তমানে এটি প্রায় সারা বিশ্বেই চাষ করা হয়। খেতে সুস্বাদু এবং পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ এই ফলের বিভিন্ন জাত বা প্রকারভেদ রয়েছে, যা তাদের আকার, স্বাদ, রঙ ও ঘ্রানের ভিন্নতার ভিত্তিতে আলাদা করে চেনা যায়। আমের কিছু উল্লেখযোগ্য জাত হল- হিমসাগর, ল্যাংড়া, ফজলি, আম্রপালি, হাড়িভাঙ্গা, আশ্বিনা, গোপালভোগ, লক্ষণভোগ, ক্ষীরসাপাতি, সুবর্ণরেখা, গৌড়মতি, মল্লিকা ইত্যাদি। আমের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ চলুন জেনে নিই আম খাওয়ার অজানা কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা। ১. কর্মক্ষমতা বাড়ায়ঃ আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি, ই, কে এবং ফোলেট। এতে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ফাইবারও রয়েছে। এই পুষ্টিগুলো দেহের সার্বিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ আমে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। ভিটামিন সি শরীরের সাদা রক্তকণিকা উৎপাদন বাড়িয়ে ইমিউন সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা শরীরকে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং মৌসুমী রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এছাড়া, আমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানগুলি কোষকে ক্ষতিকারক ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ইনফ্ল্যামেশন কমাতে সাহায্য করে। ৩. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃ আমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে, যা চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাছাড়া ভিটামিন এ চোখের কোণিকাতে থাকা রেটিনায় লাল এবং সবুজ আলো শোষণ করতে সহায়ক, যা দৃষ্টি পরিষ্কার রাখতে এবং চোখের অন্যান্য সমস্যার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ৪. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেঃ আমে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে উজ্জ্বল ও তরতাজা রাখে। এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং ত্বকের মসৃণতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। আমে বিটা-ক্যারোটিন ও পলিফেনল জাতীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সুরক্ষা দেয় এবং বয়সের ছাপ কমাতে সহায়ক। এছাড়াও, আমের প্রাকৃতিক হাইড্রেটিং উপাদান ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং এটি গভীর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে। ৫. হজমশক্তি উন্নত করেঃ আমে উপস্থিত এনজাইমগুলি প্রোটিন ভাঙতে সাহায্য করে, যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। এছাড়াও, আমে থাকা ফাইবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক। এটি পেট পরিষ্কার রাখে, এবং খাদ্য পরিপাক প্রক্রিয়া সহজ করে, ফলে বিপাকের গতিও বাড়ে। তাই নিয়মিত আম খাওয়া হজমের সমস্যা সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ৬. হার্টের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিঃ পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম হার্টের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আমে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হার্টের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। পটাশিয়াম রক্তনালীগুলোকে শিথিল করে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। অন্যদিকে ম্যাগনেসিয়াম হৃদপিণ্ডের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখে এবং অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন প্রতিরোধ করে। ৭. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ আমে প্রাকৃতিক চিনি রয়েছে, যা মিষ্টির চাহিদা পূরণ করে। এটি সঠিক পরিমাণে খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে না। ৮. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী হতে পারে। আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলকভাবে কম, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার স্তর ধীরে ধীরে বাড়তে দেয়, ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফল হতে পারে। তবে, অতিরিক্ত খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। ৯. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ আমে ভিটামিন বি৬ থাকে, যা মানসিক চাপ কমাতে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি সেরোটোনিন এবং ডোপামিন উৎপাদন বাড়িয়ে মেজাজ উন্নত করতে সহায়ক। -
-
চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে। আপনি যেটা করবেন সেটা হলো ইগনোর। জীবনে কিছু মানুষ আবর্জনা ছড়াতে আসবে। লাইফ আপনার, চয়েস আপনার, ডিসিশন আপনাকেই নিতে হবে। নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সটান সেখান থেকে দূরে সরিয়ে নেবেন নিজেকে।
শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন তাদের অনেকেই আপনার সর্বনাশ দেখতে চায়। তারা চায় আপনার কাটা ঘায়ে সহানুভূতি নামক মলমের সাথে একটু নুন ছিটাতে। আপনি সিম্পলি সেই সুযোগটাই দেবেন না। অযথা তর্কে যাবেন না, বোঝাতে যাওয়ার তো প্রয়োজনই নেই। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, তাই মেনে নিয়ে হেসে বেরিয়ে আসুন। এই যে আপনি সময় আর এনার্জি বাঁচিয়ে নিলেন, ব্যাস ওইটাই দরকার। যে যা বলছে শুনে নিন আর মুচকি হেসে থ্যাংক ইউ বলে নিজের সিদ্ধান্তটা নিজেই নিন। যারা শিরদাঁড়া সোজা করে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারে, তারা আসলেই জীবনটা চেনে, বোঝে।
আপনাকে নিয়ে যখন বাকিরা সমালোচনা করতে ব্যস্ত থাকবে, আপনি সেই সময় ভালো কোনো বই পড়ুন, প্রিয়জনের সাথে কোথাও ঘুরে আসুন, রংতুলি নিয়ে ক্যানভাস সাজান, ঘর গোছান, গান শুনুন, আরো দুটো সিনেমা দেখুন, কিছু গাছ লাগান, খেলাধুলা করুন, ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, সৃষ্টিকর্তার উপাসনা করুন। মোদ্দাকথা হলো, তাদের কথায় রিয়েক্ট করবেন না। যা বলছে বলুক, আপনার কানে এলেও ফেলে দিন, দিনশেষে আপনি জানেন আপনি কি, কেমন, আর এটাও জানেন যারা বলছে তারা আপনার কাছে জাস্ট ম্যাটার করে না।
আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের নিয়ে একটা বাউন্ডারি সেট করুন, একদম যাদের বুকে মিশে আপনি শ্বাস নেবেন, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো দাঁড়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। ঠিক তাদের কাছেই নিজেকে প্রকাশ করুন, তাদেরকেই এক্সপ্লেন করুন, তাদের সামনেই ঝুঁকতে শিখুন, কারণ তারা আপনার শুধু ভালোটাই চায়। বাদবাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল মনে করে ঝেড়ে ফেলে দিন।
একটা কথা মাথায় রাখবেন, জীবন অনেক সুন্দর, আপনি যে পৃথিবীতে আছেন সেটা অনেক সুন্দর, আপনাকে শুধু চলার পথে গজিয়ে ওঠা আগাছাগুলো অথবা কোণে কোণে বেড়ে ওঠা কাঁটাঝোপগুলো দেখতে পেলে সাইড কাটিয়ে চলে আসতে হবে। সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুতে রিয়েক্ট করতে নেই, সবাইকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন নেই। এগুলো বাদ না দিতে পারলে, লসটা আপনারই।চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে। আপনি যেটা করবেন সেটা হলো ইগনোর। জীবনে কিছু মানুষ আবর্জনা ছড়াতে আসবে। লাইফ আপনার, চয়েস আপনার, ডিসিশন আপনাকেই নিতে হবে। নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সটান সেখান থেকে দূরে সরিয়ে নেবেন নিজেকে। শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন তাদের অনেকেই আপনার সর্বনাশ দেখতে চায়। তারা চায় আপনার কাটা ঘায়ে সহানুভূতি নামক মলমের সাথে একটু নুন ছিটাতে। আপনি সিম্পলি সেই সুযোগটাই দেবেন না। অযথা তর্কে যাবেন না, বোঝাতে যাওয়ার তো প্রয়োজনই নেই। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, তাই মেনে নিয়ে হেসে বেরিয়ে আসুন। এই যে আপনি সময় আর এনার্জি বাঁচিয়ে নিলেন, ব্যাস ওইটাই দরকার। যে যা বলছে শুনে নিন আর মুচকি হেসে থ্যাংক ইউ বলে নিজের সিদ্ধান্তটা নিজেই নিন। যারা শিরদাঁড়া সোজা করে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারে, তারা আসলেই জীবনটা চেনে, বোঝে। আপনাকে নিয়ে যখন বাকিরা সমালোচনা করতে ব্যস্ত থাকবে, আপনি সেই সময় ভালো কোনো বই পড়ুন, প্রিয়জনের সাথে কোথাও ঘুরে আসুন, রংতুলি নিয়ে ক্যানভাস সাজান, ঘর গোছান, গান শুনুন, আরো দুটো সিনেমা দেখুন, কিছু গাছ লাগান, খেলাধুলা করুন, ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, সৃষ্টিকর্তার উপাসনা করুন। মোদ্দাকথা হলো, তাদের কথায় রিয়েক্ট করবেন না। যা বলছে বলুক, আপনার কানে এলেও ফেলে দিন, দিনশেষে আপনি জানেন আপনি কি, কেমন, আর এটাও জানেন যারা বলছে তারা আপনার কাছে জাস্ট ম্যাটার করে না। আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের নিয়ে একটা বাউন্ডারি সেট করুন, একদম যাদের বুকে মিশে আপনি শ্বাস নেবেন, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো দাঁড়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। ঠিক তাদের কাছেই নিজেকে প্রকাশ করুন, তাদেরকেই এক্সপ্লেন করুন, তাদের সামনেই ঝুঁকতে শিখুন, কারণ তারা আপনার শুধু ভালোটাই চায়। বাদবাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল মনে করে ঝেড়ে ফেলে দিন। একটা কথা মাথায় রাখবেন, জীবন অনেক সুন্দর, আপনি যে পৃথিবীতে আছেন সেটা অনেক সুন্দর, আপনাকে শুধু চলার পথে গজিয়ে ওঠা আগাছাগুলো অথবা কোণে কোণে বেড়ে ওঠা কাঁটাঝোপগুলো দেখতে পেলে সাইড কাটিয়ে চলে আসতে হবে। সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুতে রিয়েক্ট করতে নেই, সবাইকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন নেই। এগুলো বাদ না দিতে পারলে, লসটা আপনারই।0 Comments 0 Shares 70 Views 0 Reviews -
আমেরিকার এক কৃষক বাঁচাতে এক অভাবনীয় উদ্যোগ⚠️🔥শুনলে অবাক লাগতে পারে, তবে যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে কোটি কোটি মাছি ছড়ানো হবে খুব শিগগিরই। কিন্তু এটি কোনো বিপদ ডেকে আনার চেষ্টা নয়, বরং এক মারাত্মক কীটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অংশ! টেক্সাসসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গবাদিপশুকে রক্ষা করতেই নেওয়া হয়েছে এই অভিনব উদ্যোগ। সমস্যার মূলে রয়েছে এক ভয়ংকর মাংসখেকো মাছি, যার বৈজ্ঞানিক নাম Cochliomyia hominivorax। এর লার্ভা, যাকে বলা হয় ‘নিউ ওয়ার্ল্ড...
-
-
-
🤫 ৫টি ChatGPT কোড, যেটা ৯৯% মানুষ জানেই না!ChatGPT এর এমন কিছু “সিক্রেট কোড” আছে, যেগুলা টাইপ করলেই ম্যাজিকের মতো কাজ করে। আর আশ্চর্যের ব্যাপার, এগুলা ৯৯% মানুষ জানেই না! 😳 তুমি ChatGPT ইউজ করো? তাহলে এই ৫ টি কোড ট্রাই করে দেখতে পারো 🔥 🔹 1/ ELI5 👉 "Explain Like I'm 5" কোন জিনিস বুঝতে পারছো না? লিখো — "ELI5: এবং যা জানতে চাও।" ChatGPT বাচ্চার মতন বুঝায় দিবে! 😄 🔹 2/ TLDR 👉 লম্বা লেখা পইড়া মাথা ঘুরে? শুধু...
-
Caffeine isn’t always good....Scientists found that higher caffeine levels in the blood are linked to lower body fat and a reduced risk of type 2 diabetes. This suggests that caffeine, especially from calorie-free drinks, might help manage body fat and diabetes risk. Researchers from the Karolinska Institute, University of Bristol, and Imperial College London analyzed genetic data from nearly 10,000 people to explore how...0 Comments 0 Shares 85 Views 0 Reviews
-
AI দিয়ে ভিডিও তৈরি করার সেরা সাইটগুলো (২০২৫)
সাইটের নাম কাজ
1️⃣ Steve.ai স্ক্রিপ্ট থেকে কার্টুন বা লাইভ ভিডিও তৈরি
2️⃣ Fliki.ai লেখা থেকে ভয়েস + ভিডিও (Auto narration)
3️⃣ Pictory.ai আর্টিকেল বা ব্লগ থেকে ভিডিও
4️⃣ Synthesia.io AI presenter দিয়ে ভিডিও (মানুষ কথা বলে)
5️⃣ Lumen5 স্ক্রিপ্ট থেকে অ্যানিমেটেড ভিডিও
6️⃣ RunwayML AI দিয়ে ভিডিও জেনারেট ও এডিট
7️⃣ HeyGen রিয়েল ফেইস + ভয়েস দিয়ে ভিডিও তৈরি
8️⃣ Kapwing AI ভিডিও এডিটিং + টেক্সট টু ভিডিও
9️⃣ Animaker কাটুন ও এক্সপ্লেইনার ভিডিও
Renderforest রেডিমেড টেমপ্লেট দিয়ে ভিডিও তৈরি
1️⃣1️⃣ Veed.io ভিডিও এডিটিং + সাবটাইটেল + ভয়েস
1️⃣2️⃣ Wisecut ভয়েস দিয়ে ভিডিও অটোমেটিক তৈরি
1️⃣3️⃣ Elai.io Avatar দিয়ে AI টকিং ভিডিও
1️⃣4️⃣ Colossyan স্ক্রিপ্ট → ভিডিও → মানুষের ভয়েস
1️⃣5️⃣ Raw Shorts টেক্সট দিয়ে ড্র্যাগ-ড্রপ ভিডিও
1️⃣6️⃣ Designs.ai script → AI scene video maker🎬 AI দিয়ে ভিডিও তৈরি করার সেরা সাইটগুলো (২০২৫) 🔢 🖥️ সাইটের নাম 🛠️ কাজ 1️⃣ Steve.ai স্ক্রিপ্ট থেকে কার্টুন বা লাইভ ভিডিও তৈরি 2️⃣ Fliki.ai লেখা থেকে ভয়েস + ভিডিও (Auto narration) 3️⃣ Pictory.ai আর্টিকেল বা ব্লগ থেকে ভিডিও 4️⃣ Synthesia.io AI presenter দিয়ে ভিডিও (মানুষ কথা বলে) 5️⃣ Lumen5 স্ক্রিপ্ট থেকে অ্যানিমেটেড ভিডিও 6️⃣ RunwayML AI দিয়ে ভিডিও জেনারেট ও এডিট 7️⃣ HeyGen রিয়েল ফেইস + ভয়েস দিয়ে ভিডিও তৈরি 8️⃣ Kapwing AI ভিডিও এডিটিং + টেক্সট টু ভিডিও 9️⃣ Animaker কাটুন ও এক্সপ্লেইনার ভিডিও 🔟 Renderforest রেডিমেড টেমপ্লেট দিয়ে ভিডিও তৈরি 1️⃣1️⃣ Veed.io ভিডিও এডিটিং + সাবটাইটেল + ভয়েস 1️⃣2️⃣ Wisecut ভয়েস দিয়ে ভিডিও অটোমেটিক তৈরি 1️⃣3️⃣ Elai.io Avatar দিয়ে AI টকিং ভিডিও 1️⃣4️⃣ Colossyan স্ক্রিপ্ট → ভিডিও → মানুষের ভয়েস 1️⃣5️⃣ Raw Shorts টেক্সট দিয়ে ড্র্যাগ-ড্রপ ভিডিও 1️⃣6️⃣ Designs.ai script → AI scene video maker -
2026 IPL এ রিশাদ হোসেইনের পাঞ্জাব কিংসে খেলার বড় একটা সম্ভাবনা রয়েছে।
আইপিএল এ কোনো প্লেয়ারের দল পাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে এফেক্টিভ দুইটা ওয়ে আছে। একট হলো অই ফ্রাঞ্চাইজির অধীনে থাকা অন্য লিগের দলে ভালো পারফরম্যান্স করে নিজেকে গেইম চ্যাঞ্জার প্রমাণ করা, আরেকটা হলো আই পি এল এর কোচদের নজরে আসা।
রিশাদ হোসেইন 2026 BBL এ হোবার্ট হারিকেন দ্বারা সিলেক্টেড হয়েছেন। এই সিলেকশনের পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল রিকি পন্টিং এর। এরন ফিঞ্চ একটা লাইভে বলেছেন যে রিকি পন্টিং রিশাদ কে খুবই হাইলি
রেট করেছেন,বিশেষ করে 2024 T20 বিশ্বকাপের পারফর্মেন্স দেখার পর। আর রিকি পনটিং, যে কিনা 2028 সাল পর্যন্ত পাঞ্জাব কিংস এর হেড কোচ, 2026 IPL এ পাঞ্জাব কিংস এর মেনেজ মেন্টের কাছে রিশাদ কে রিকমেন্ড করলেই রিশাদের IPL খেলা প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাবে।
কিন্তু এজন্য রিশাদ কে BBL এ ভালো পারফরম্যান্স করে নিজেকে আরো একটু প্রমাণ করতে হবে। এজন্য সবার আগে রিশাদকে BBL খেলার জন্য BCB থেকে NOC দিতে হবে। নয়তো অতীতের ন্যয় আমাদের অন্যান্য প্লেয়ারদের মতো রিশাদের দিক থেকেও বড় বড় কোচ রা দৃষ্টি সরিয়ে নিবেন। রিকি পন্টিং এর মতো বড় মাপের মানুষদের পছন্দের তালিকায় আসা সহজ কোনো কথা না, আশা করি BCB রিশাদের এই সুযোগটা হেলায় হারাতে দিবে না। এমন কি BPL এর সাথে সিডিউল নিয়ে কনফ্লিক্ট হলেও যেন রিশাদকে BPL এর বদলে BBL খেলতে পাঠানো হয়। মিরপুরের ক্ষেতে খেলে রিশাদ কখনো ওয়ার্ল্ড ক্লাস এক্সপেরিয়েন্স নিতে পারবে না, ব্যাটিং পিচে ইকোনোমিক্যাল বল করা শিখতে পারবে না।
রিশাদের ক্যারিয়ারের একটা হিউজ টার্নিং পয়েন্ট হতে যাচ্ছে 2026 BBL.2026 IPL এ রিশাদ হোসেইনের পাঞ্জাব কিংসে খেলার বড় একটা সম্ভাবনা রয়েছে। আইপিএল এ কোনো প্লেয়ারের দল পাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে এফেক্টিভ দুইটা ওয়ে আছে। একট হলো অই ফ্রাঞ্চাইজির অধীনে থাকা অন্য লিগের দলে ভালো পারফরম্যান্স করে নিজেকে গেইম চ্যাঞ্জার প্রমাণ করা, আরেকটা হলো আই পি এল এর কোচদের নজরে আসা। রিশাদ হোসেইন 2026 BBL এ হোবার্ট হারিকেন দ্বারা সিলেক্টেড হয়েছেন। এই সিলেকশনের পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল রিকি পন্টিং এর। এরন ফিঞ্চ একটা লাইভে বলেছেন যে রিকি পন্টিং রিশাদ কে খুবই হাইলি রেট করেছেন,বিশেষ করে 2024 T20 বিশ্বকাপের পারফর্মেন্স দেখার পর। আর রিকি পনটিং, যে কিনা 2028 সাল পর্যন্ত পাঞ্জাব কিংস এর হেড কোচ, 2026 IPL এ পাঞ্জাব কিংস এর মেনেজ মেন্টের কাছে রিশাদ কে রিকমেন্ড করলেই রিশাদের IPL খেলা প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাবে। কিন্তু এজন্য রিশাদ কে BBL এ ভালো পারফরম্যান্স করে নিজেকে আরো একটু প্রমাণ করতে হবে। এজন্য সবার আগে রিশাদকে BBL খেলার জন্য BCB থেকে NOC দিতে হবে। নয়তো অতীতের ন্যয় আমাদের অন্যান্য প্লেয়ারদের মতো রিশাদের দিক থেকেও বড় বড় কোচ রা দৃষ্টি সরিয়ে নিবেন। রিকি পন্টিং এর মতো বড় মাপের মানুষদের পছন্দের তালিকায় আসা সহজ কোনো কথা না, আশা করি BCB রিশাদের এই সুযোগটা হেলায় হারাতে দিবে না। এমন কি BPL এর সাথে সিডিউল নিয়ে কনফ্লিক্ট হলেও যেন রিশাদকে BPL এর বদলে BBL খেলতে পাঠানো হয়। মিরপুরের ক্ষেতে খেলে রিশাদ কখনো ওয়ার্ল্ড ক্লাস এক্সপেরিয়েন্স নিতে পারবে না, ব্যাটিং পিচে ইকোনোমিক্যাল বল করা শিখতে পারবে না। রিশাদের ক্যারিয়ারের একটা হিউজ টার্নিং পয়েন্ট হতে যাচ্ছে 2026 BBL.0 Comments 0 Shares 81 Views 0 Reviews -
১. সরকার অনুমোদিত দেশের পরিবেশবান্ধব জাহাজশিল্প কারখানার সংখ্যা কতটি?
উত্তর: ১০টি।
২. বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ কততম?
উত্তর: তৃতীয়।
৩. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে আমদানি করা জাহাজের সংখ্যা কতটি?
উত্তর: ১০৫টি।
৪. ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স আয় কত?
উত্তর: ১.০৭ বিলিয়ন ডলার।
৫. চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডিজেল সরবরাহের পাইপলাইনের সক্ষমতা কত টন?
উত্তর: ৫০ লাখ টন।
৬. এই পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল পরিবহন ব্যবস্থায় বছরে কত টাকা সাশ্রয় হবে?
উত্তর: প্রায় ২৩৬ কোটি টাকা।
৭. ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন কোন ক্লাব?
উত্তর: চেলসি। (রানার্সআপ-পিএসজি)
৮. ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য ফিফা ঘোষিত অর্থ পুরস্কারের অঙ্ক কত ছিল?
উত্তর: ১ বিলিয়ন ডলার
#genarel_knowledge১. সরকার অনুমোদিত দেশের পরিবেশবান্ধব জাহাজশিল্প কারখানার সংখ্যা কতটি? উত্তর: ১০টি। ২. বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ কততম? উত্তর: তৃতীয়। ৩. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে আমদানি করা জাহাজের সংখ্যা কতটি? উত্তর: ১০৫টি। ৪. ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স আয় কত? উত্তর: ১.০৭ বিলিয়ন ডলার। ৫. চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডিজেল সরবরাহের পাইপলাইনের সক্ষমতা কত টন? উত্তর: ৫০ লাখ টন। ৬. এই পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল পরিবহন ব্যবস্থায় বছরে কত টাকা সাশ্রয় হবে? উত্তর: প্রায় ২৩৬ কোটি টাকা। ৭. ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন কোন ক্লাব? উত্তর: চেলসি। (রানার্সআপ-পিএসজি) ৮. ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য ফিফা ঘোষিত অর্থ পুরস্কারের অঙ্ক কত ছিল? উত্তর: ১ বিলিয়ন ডলার #genarel_knowledge -
-
-
এই পোস্ট তাদের জন্য, যারা পাসপোর্টে সিল পড়ার পরও দ্বিধায় ভোগে। যারা ভাবে, “আমি পারবো তো?”
যারা চোখে স্বপ্ন নিয়ে আসে, কিন্তু বাস্তবতা দেখে অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ে।
১. প্রথম কয়েকমাস – আপনি ভাঙবেন। নতুন ভাষা, নতুন পরিবেশ, একা থাকা—সব কিছুই কাঁধে ভর দেয়। রুমে ঢুকে ফোন হাতে নেবেন, আম্মুর নাম্বার দেখে চুপ করে বসে থাকবেন। কিন্তু এটাই শুরু, ভাঙাটাই গড়ার প্রথম ধাপ।
২. কেউ বলবে না, “তুমি পারবা”— তবুও আপনাকেই পারতে হবে। বিদেশে সবাই ব্যস্ত। কেউ এসে বলবে না “চলো, আমরা একসাথে চলি।”
আপনাকে নিজের ছায়া হয়ে নিজের পাশে দাঁড়াতে হবে।
৩. আপনি কাজ শিখবেন, কিন্তু তার চেয়েও বেশি শিখবেন বিনয়। হয়তো আপনি ছিলেন ক্লাসের ফার্স্ট বয়, কিন্তু এখানে প্রথম কাজ হয়তো বাথরুম পরিষ্কার। কিন্তু বিশ্বাস করুন, এই অভিজ্ঞতা আপনাকে অভিজাত করে তুলবে—মনের দিক থেকে।
৪. টাকার হিসাব আপনি ক্যালকুলেটর ছাড়াই মুখস্থ শিখে ফেলবেন। কারণ ১টা ভুল হিসাব মানে একদিন না খেয়ে থাকা। বাংলাদেশে হয়তো মাসে ৫০০ টাকা উড়ালেও মনে হতো না, এখানে ৫ ডলার হিসাব করেও দম বন্ধ লাগে।
৫. আপনি বুঝবেন— “ঘুম” আর “আলসেমি” আসলে বিলাসিতা। প্রথম কয়েকমাস এমন হবে— ঘুমিয়েছেন ৩ ঘণ্টা,
দুইটা কাজ করছেন, তারপরও মনে হবে, "আরেকটু চালাতে হবে নিজেকে।"
৬. আপনি সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞ হবেন ছোট ছোট জিনিসের জন্য। এক কাপ হালকা গরম চা, একটা কল আসা দেশে থাকা কারো কাছ থেকে, রুমে কারো একটা হাসিমাখা কথা—
সবকিছু হিরার মতো দামী লাগবে।
৭. আপনি বদলাবেন, কিন্তু আপনার ভেতরের আগুনটা আরও জ্বলবে। কেউ হয়তো বলবে, "তুই অনেক চেঞ্জড!"
আপনি হাসবেন। কারণ আপনি জানেন, আপনার ভেতরের যুদ্ধগুলো কেউ জানে না।
এই প্রথম বছরটাই আসল। এই এক বছর যদি কাটিয়ে দিতে পারেন— আপনি শুধু প্রবাসী না, আপনি একজন বেঁচে থাকা যু*দ্ধা।
এই পোস্ট তাদের জন্য, যারা পাসপোর্টে সিল পড়ার পরও দ্বিধায় ভোগে। যারা ভাবে, “আমি পারবো তো?” যারা চোখে স্বপ্ন নিয়ে আসে, কিন্তু বাস্তবতা দেখে অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ে। ১. প্রথম কয়েকমাস – আপনি ভাঙবেন। নতুন ভাষা, নতুন পরিবেশ, একা থাকা—সব কিছুই কাঁধে ভর দেয়। রুমে ঢুকে ফোন হাতে নেবেন, আম্মুর নাম্বার দেখে চুপ করে বসে থাকবেন। কিন্তু এটাই শুরু, ভাঙাটাই গড়ার প্রথম ধাপ। ২. কেউ বলবে না, “তুমি পারবা”— তবুও আপনাকেই পারতে হবে। বিদেশে সবাই ব্যস্ত। কেউ এসে বলবে না “চলো, আমরা একসাথে চলি।” আপনাকে নিজের ছায়া হয়ে নিজের পাশে দাঁড়াতে হবে। ৩. আপনি কাজ শিখবেন, কিন্তু তার চেয়েও বেশি শিখবেন বিনয়। হয়তো আপনি ছিলেন ক্লাসের ফার্স্ট বয়, কিন্তু এখানে প্রথম কাজ হয়তো বাথরুম পরিষ্কার। কিন্তু বিশ্বাস করুন, এই অভিজ্ঞতা আপনাকে অভিজাত করে তুলবে—মনের দিক থেকে। ৪. টাকার হিসাব আপনি ক্যালকুলেটর ছাড়াই মুখস্থ শিখে ফেলবেন। কারণ ১টা ভুল হিসাব মানে একদিন না খেয়ে থাকা। বাংলাদেশে হয়তো মাসে ৫০০ টাকা উড়ালেও মনে হতো না, এখানে ৫ ডলার হিসাব করেও দম বন্ধ লাগে। ৫. আপনি বুঝবেন— “ঘুম” আর “আলসেমি” আসলে বিলাসিতা। প্রথম কয়েকমাস এমন হবে— ঘুমিয়েছেন ৩ ঘণ্টা, দুইটা কাজ করছেন, তারপরও মনে হবে, "আরেকটু চালাতে হবে নিজেকে।" ৬. আপনি সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞ হবেন ছোট ছোট জিনিসের জন্য। এক কাপ হালকা গরম চা, একটা কল আসা দেশে থাকা কারো কাছ থেকে, রুমে কারো একটা হাসিমাখা কথা— সবকিছু হিরার মতো দামী লাগবে। ৭. আপনি বদলাবেন, কিন্তু আপনার ভেতরের আগুনটা আরও জ্বলবে। কেউ হয়তো বলবে, "তুই অনেক চেঞ্জড!" আপনি হাসবেন। কারণ আপনি জানেন, আপনার ভেতরের যুদ্ধগুলো কেউ জানে না। এই প্রথম বছরটাই আসল। এই এক বছর যদি কাটিয়ে দিতে পারেন— আপনি শুধু প্রবাসী না, আপনি একজন বেঁচে থাকা যু*দ্ধা। -
Earning from Club World Cup 2025 USAফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে অংশগ্রহন করা ক্লাবগুলো যত টাকা করে পেয়েছে... 🏴 Chelsea: $114.6M 🇫🇷 Paris Saint-Germain: $106.9M 🇪🇸 Real Madrid: $82.5M 🇧🇷 Fluminense: $60.8M 🇩🇪 Bayern Munich: $58.2M 🇩🇪 Borussia Dortmund: $52.3M 🏴 Manchester City: $51.7M 🇧🇷 Palmeiras: $39.8M 🇮🇹 Inter Milan: $36.8M 🇸🇦 Al Hilal: $34.2M 🇵🇹 SL Benfica: $32.2M 🇧🇷 Flamengo: $27.7M 🇧🇷 Botafogo: $26.7M 🇮🇹Juventus:...
-
ChiefChief🥰0 Comments 0 Shares 90 Views 0 Reviews
-
Shipping has changed forever ⚠️In a groundbreaking development near Oulu, Finnish engineers have successfully tested the world's first engine-less superconducting cargo pipeline, achieving speeds over 500 km/h. Developed by the VTT Technical Research Centre, this innovative system uses passive magnetic levitation to float cargo capsules lined with high-temperature superconductors within a sealed vacuum tube, eliminating the...0 Comments 0 Shares 96 Views 0 Reviews
-
Soon......Soon...... 🥰
-
-
Massive breakthrough in Plastic Renewal ⚠️🔥In a groundbreaking development, scientists in Seoul have engineered a solar-powered floating device that simultaneously tackles plastic pollution and generates clean energy. Led by Dr. Lee Wanghee and Prof. Kim Dae-Hyeong, the innovative system uses photocatalysis to convert PET plastic waste into pure hydrogen gas with zero carbon emissions. The technology is remarkably versatile, operating...0 Comments 0 Shares 102 Views 0 Reviews
-
We become old but not brain⚠️In a landmark discovery, a recent study from Sweden's Karolinska Institutet has overturned the long-held belief that the human brain stops producing new neurons after adolescence. Researchers found that adults continue to generate new brain cells, a process known as neurogenesis, within the hippocampus—the crucial region for memory and learning. By analyzing brain tissue from individuals...0 Comments 0 Shares 103 Views 0 Reviews
-
The pistol shrimp may be tiny, but its claw is one of the most powerful biological weapons in the ocean. When it snaps, it creates a high-velocity bubble that collapses with a force reaching 218 decibels — louder than a gunshot. This snap generates a momentary temperature of over 8,000°F, hotter than the surface of the Sun. The bubble can stun or kill small prey instantly. Its power is so intense, it has even interfered with military sonar during naval operations. Today, scientists are studying the mechanics of its claw for breakthroughs in clean energy and fusion technology.The pistol shrimp may be tiny, but its claw is one of the most powerful biological weapons in the ocean. When it snaps, it creates a high-velocity bubble that collapses with a force reaching 218 decibels — louder than a gunshot. This snap generates a momentary temperature of over 8,000°F, hotter than the surface of the Sun. The bubble can stun or kill small prey instantly. Its power is so intense, it has even interfered with military sonar during naval operations. Today, scientists are studying the mechanics of its claw for breakthroughs in clean energy and fusion technology.
-
It looks like normal glass.
But try to break it… and it bends instead.
Researchers have developed a new type of flexible glass, made from ultra-thin silica structures reinforced at the molecular level.
It can bend up to 90°, survive drops, and resist shattering — even under intense pressure.
Used in foldable phones, spacecraft, and smart architecture, this glass combines the clarity of crystal with the flexibility of plastic.
It’s scratch-resistant. Lightweight. And soon — recyclable.
Imagine windows that flex with the wind.
Screens that fold like paper.
Glass you can roll up and carry.It looks like normal glass. But try to break it… and it bends instead. Researchers have developed a new type of flexible glass, made from ultra-thin silica structures reinforced at the molecular level. It can bend up to 90°, survive drops, and resist shattering — even under intense pressure. Used in foldable phones, spacecraft, and smart architecture, this glass combines the clarity of crystal with the flexibility of plastic. It’s scratch-resistant. Lightweight. And soon — recyclable. Imagine windows that flex with the wind. Screens that fold like paper. Glass you can roll up and carry. -
৬ মাসের জন্য একটি রিমোট সেলস ডেভেলপমেন্ট জবে কাজ করে কি কি অভিজ্ঞতা হলো সেটা শেয়ার করছি।
তুমি যদি আমার Linkedin প্রোফাইলটা দেখো, দেখবে গত বছর ৬ মাসের জন্য আমি একটা সেলস জব করেছিলাম। এই জবটি করার দুটি কারণ ছিলঃ ১) এটি আমার এক ঘনিষ্ট বন্ধু এনে দিয়েছিলো, তার পরিচিত বন্ধুর সাথে কাজ করার সুযোগ; ২) প্রোগ্রামিং ফিল্ড থেকে বের হয়ে Sales ফিল্ডে কাজ করার সময় আমার অনেকটা Pursuit of Happyness মুভির কথা মনে পরে গেলো। ট্রাই করে দেখি দারুণ কিছু হতে পারে।
SDR হলো Sales Development Representative এর জব। যখন আমি জয়েন করেছি তখন আমার কোন ধারনাই ছিল না যে SDR জিনিসটা কি? আমাকে কেউ এক্সপ্লেইনও করেনি। আমি এখন জানি যে SDR এর কাজ হলো নানান ভাবে sales lead খোজা, তাদেরকে মার্কেটিং ফানেলে ঢোকানো, এরপর তাদেরকে sales টিমের হাতে তুলে দেওয়া। SDR কখনো সেল করে না।
শুরুতে আমি এইসবের কিছুই জানতাম না। এটা একটা Startup ছিল, আমাকে তাদের প্রসেস গুলো হেল্প করার জন্য রাখা হলো। আমাকে কিছু ম্যানুয়াল ডাটা এন্ট্রি টাইপ কাজ দেওয়া হতো, সেগুলো আমি করে যেতাম। জিনিসটা ভালো ছিল, মাস শেষে একটা ফিক্সড স্যালারি পাচ্ছি, বিলগুলো পে করছি, আর কি লাগে?
সমস্যাটা শুরু হলো যখন তাদের expectation আরো বাড়তে থাকলো। এই জবটা অনেক ডিমান্ডিং ছিল। হুটহাট করে কিছু কাজ দিয়ে দিবে, যেটা আমাকে আজ রাতের মধ্যেই করে জমা দিতে হবে। এই জবে গিয়ে আমি ডেডলাইনের ভিতরে কিভাবে কাজ করতে হয় সেটা শিখলাম।
জবটা অনেক stressful ছিল, আর কোন সেট টাইম টেবিল ছিল না। আমাকে বলতে গেলে 24/7 ই তাদের সাথে লেগে থাকতে হতো। যার ফলে এই ৬ মাস আমি কোন প্রোগ্রামিং করতে পারিনি। আমার বানানো এপ MySocial পরে থাকতে থাকতে সাইটে স্প্যামার দিয়ে ভরে গিয়েছিলো, এরপরে সাইটটা ব্ল্যাকলিস্টেড হয়ে গেলো। আমার কোন বাড়তি সময় বা মেন্টাল এনার্জি ছিল না যেটা দিয়ে আমার এপে আপডেট করতে পারতাম। সন্ধ্যায় যখন জিমে যেতাম তখনো WhatsApp এ মেসেজ আসতো যে নতুন এই কাজটা করে দিতে হবে। এর ফলে আমি জিম করার সময়ও স্ট্রেসে থাকতাম। স্ট্রেস নিয়ে জিম করা যায় না, আর এতে মাসল হয় না। আমি ফেসবুকেও নতুন কনটেন্ট বানাতে পারিনি।
Singapore Fintech Festival এ আমার টিম সেখানে গিয়েছিল, আর আমরা যারা ঘরে ছিলাম তাদের কাজ ছিল সবাইকে মেসেজ দেওয়া। এটি এক রকম ডাটা এন্ট্রির মত কাজ ছিল। আমি সারাদিন বসে বসে মেসেজ দিতাম, রবিবারেরও আমাকে সারাদিন কাজ করতে হয়েছে। আমি রাত ৩টা পর্যন্ত ঘুম ঘুম চোখে মেসেজ সেন্ড করছিলাম আর ভিডিও কলে আমার এক্স (তখন গার্লফ্রেন্ড -যে সবসময় আমার টাচে থাকতে চাইতো) আমার সাথে জেগে ছিল।
--
এই জবের শেষ দুই মাসগুলো অনেক রোমাঞ্চকর ছিল। আমাকে তারা একটা টিম হায়ার করতে দিলো। আমি Upwork থেকে দুজন বিদেশিকে হায়ার করলাম। এরপর লোকালি আমার ফ্রেন্ড নোমান কে নিলাম। আমি এই টিম নিয়ে নতুন একটা ক্লায়েন্ট ম্যানেজ করলাম। তাদের একটা বিজনেস সফটওয়ার আছে, যেটা ব্যাংক এ ইউজ হয়। আমার টিমের কাজ ছিল কোল্ড কলিং করে মিটিং এনে দেওয়া; কোল্ড কলিং গুলো ইউরোপের একটা মেয়ে করে দিবে। প্রতি সপ্তাহে কোল্ড কল, দুটি প্রগ্রেস মিটিং, আর দুটি প্রগ্রেস রিপোর্ট আমাকে বানিয়ে দিতে হতো।
স্যালারি পাবার দিন জানতে পারলাম যে আমার কাজের Scope বাড়লেও আমার স্যালারি বাড়েনি। যেমন মনে করো আমি যখন এসিস্ট্যান্ট হিসেবে জয়েন করেছিলাম, স্যালারিতে মাসে একটা বার্গার পেতাম। এখন আমার বন্ধু নোমান সেইম পজিশনে জয়েন করে, আমার এসিস্ট্যান্ট হিসেবে, সেও একটা বার্গার বেতন পাচ্ছে। বিষয়টা unfair না? এখন আমি বিভিন্ন টাইমজোনের কয়েকজন টিমমেটকে ম্যানেজ করছি, লোকালি নোমানকে ম্যানেজ করছি, আর ক্লায়েন্ট এর সাথে মিটিং, রিপোর্ট সবকিছু করছি। এখন আমার কাজের ব্যাপ্তি বেড়ে গিয়েছে কিন্তু স্যালারি বাড়লো না। আমার এই কাজের জন্য ৩টি বার্গার দেওয়া উচিত, অথবা কম করে হলেও ২টি বার্গার দিলে আমি এই মুহুর্তে খুশি থাকবো।
আমার বসকে যখন জিনিসটা জানালাম, সে কোন ভাবেই আমার স্যালারি বাড়াবে না। সে শুধু performance এর উপরে পে করবে, Workload এর উপরে না।
তখন আমি তার কাছ থেকে জানতে চাইলাম, আচ্ছা মনে কর আমি ভালো performance করলাম, তখন যদি স্যালারি বাড়ে তাহলে কত হবে?
সে উত্তর দিলো আধা বার্গার, মানে সর্বমোট দেড়টা (1.5) বার্গার
সে আরো বললো যে আগামী মাসে কোম্পানির পক্ষ থেকে তোমাকে একটা ম্যাকবুক দিবো যেন তুমি অন্য ক্লায়েন্ট এর কাজ করতে পারো। পার্সোনালি অনেক দিন ধরেই আমার ম্যাক ইউজ করার ইচ্ছা ছিল। আমি ম্যাক দিয়ে iPhone/Swift এর প্রোগ্রামিং করতে চেয়েছিলাম। এই ম্যাকবুকটা পেলে আমি সাথে iPhone এর প্রোগ্রামিংটাও শিখে নিতাম।
আমার যেই বন্ধুটা আমাকে এই জব এনে দিয়েছিলো, তাকে জানানোর পরে সে বললো, তাদের সাথে লেগে থাকলে তারা তোমাকে Singapore/Malaysia তে নিয়ে যেতে পারে।
কিন্তু এত সব মুলা দেখানোর পরেও আমার মন বলছিলো যে আমি এই জবটা আর না করি।
কয়েকটা কারণঃ-
১) এদের কাছ থেকে আমি ভালো vibe পেতাম না। আমার কাছে মনে হয়েছে তারা অনেক dishonest. আমি আর আমার Upwork হায়ার করা টিম মেম্বার মিলে রাতে মিটিং করতাম কিভাবে আরো ভালো কল করা যায়। পরে দেখলাম আমাদের বস এই এক্সট্রা কাজের জন্য তাদেরকে পে করতে নারাজ।
২) যেই ক্লায়েন্টকে আমাকে ম্যানেজ করতে দেওয়া হয়েছিলো, তাদের কাছে থেকে হয়তো ২০-৩০টা বার্গার সমান চার্জ করা হয়েছিলো। কিন্তু সেই লেভেলের SDR দিয়ে কাজ না করিয়ে আমার মত অদক্ষ শিক্ষানবিশ ম্যানেজার আর নতুন টিমকে দিয়ে পরিচালনা করা হয়েছে। আমরা সম্পুর্ন clueless ছিলাম। বসের কাছ থেকেও কলিং সফটওয়ার এর কোন সাপোর্ট পাইনি। এটা এক ধরনের বাটপারি।
৩) ম্যাকবুক দেবার আগেই আমাকে বলা হয়েছিলো যে তুমি এই কাজটা না করলে কিন্তু এটা আবার ফেরত দিয়ে দিতে হবে। আর আমার মনে হয়েছে এই ম্যাকবুকটা নিলে এটা আমার গলার দড়ি হয়ে যাবে। আমাকে বাধ্য হয়ে আরো কাজ করে যেতে হবে।
৪) Singapore Fintech Festival এর আগে আমার ম্যানেজার আমাকে বলেছিল যে তুমি ওভারটাইম করো, আমরা লাভ করলে তোমাকে ভালো বোনাস দিবো। যার কারণে আমি আর নোমান মিলে রাত জেগে জেগে, ছুটির দিনেও মেসেজগুলো করেছিলাম। এই ক্যাম্পেইনটা ফেইল ছিল, তারা কোন সেলস পায়নি, তাই আমাকে কোন বোনাস দেয় নি। কিন্তু আমি নোমানকে যে কাজ করিয়েছিলাম, আমি আমার নিজের স্যালারি থেকে তার পারিশ্রমিক দিয়ে দিয়েছিলাম। তোমরা তোমাদের বিজনেসের জন্য ওভারটাইম করতেই পারো কিন্তু আমি তোমার employee, আমার এক্সট্রা কাজের জন্য তো কিছু দাও!
৫) Singapore/Malaysia নেবার যে মূলা, সেটা আমাকে আটকাতে পারেনি। আমি দেখলাম, আমার ম্যানেজার Singapore গিয়েছে কিন্তু সে নাস্তা করার মত সময় পায়নি। সে 24/7 কাজ করে গিয়েছে। এরকম পিচাশের মত কাজতো আমি করতে চাই না। আমি worklife balance চাই, যেটা তাদের কোম্পানিতে নেই।
- সবশেষে আমার "ব্রেইন" বলছিল যে জবটা করা উচিত, না করলে Bills গুলো কিভাবে পে করবো?
- আর "মন" বলছিল, (gut feeling) এই জব না করে অন্য কিছু করা ভালো।
তখন আমি Kinde Australia এর কয়েকটা কাজ করেছি। সেখান থেকে একটা আর্টিকেলে দুটি বার্গার পেমেন্ট পেয়েছি। মানে SDR এ সারা মাস কাজ করে, স্ট্রেস নিয়ে যেখানে একটা বার্গার পাচ্ছি, সেখানে Kinde এর একটা আর্টিকেল লিখে (৭-৮ দিন সময় দিয়ে), রিল্যাক্স করে এর চেয়ে বেশি আর্ন করতে পারছি।
তাই সবকিছু চিন্তা করে আমি আমার মনের কথা শুনে ভাবলাম, যা হবার দেখা যাবে। আমার নিজের উপরে ভরসা আছে, অন্তত এর চেয়ে ভালো কিছু করে দেখাবো।
Kinde এর কাজ করলে আমি আবার আমার প্রোগ্রামিং ফিল্ডের সাথে টাচে থাকতে পারবো। শুধু তাই না, SDR এ কাজ করে আমি পৃথিবীতে যত impact দিতে পারতাম, প্রোগ্রামিং ফিল্ডে কাজ করে আমি এরচেয়ে আরো বেশি value এনে দিতে পারবো।
আমার এই ডিসিশনের পরে, এই ২০২৫ এর প্রথম ৬ মাস আমার ভাল কেটেছে। আমি স্ট্রেস ফ্রি কাজ করেছি। SDR থেকে ৬ মাসে যেই স্যালারিটা পেতাম সেখানে Kinde এবং অন্যান্য কাজ করে আমি তার থেকে দিগুণ আর্ন করেছি। আমি এখন একটা ম্যাক চালাই, আমার নিজের টাকা দিয়ে কিনেছি, এটা কাউকে ফেরত দিয়ে দিতে হবে না। (iPhone এর প্রোগ্রামিং শেখার সময় এখনো পাইনি) আমি ফ্রি টাইমে ফিটনেস ট্রেনারের কোর্স করেছি, আবার ফেসবুকে লেখালেখি করে পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর কাজ করছি।
আমার অভিজ্ঞতা থেকে তোমার ক্যারিয়ারের জন্য যদি কয়েকটা জিনিস নিতে পারো-
- নিজের মন যা বলে, (gut-feeling) বেশিরভাগ সময় ঠিক বলে। এটা হতে পারে কোন মানুষের বেলায়, কোন সিচুয়েশন, বা কাজের ক্ষেত্রে।
- যে কাজ করে এখন তুমি পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি value এনে দিতে পারছো, সেটা খুঁজে বের করো। এরপরে নতুন স্কিল শিখে এই value আরো বাড়াতে থাকো।
- কেউ তোমাকে কিছু করে দিতে পারবে না। তাই কাউকে মুলা ধরতে দিয়ো না। তোমার লাইফে যা যা লাগবে সেটা তোমার নিজেকেই আর্ন করতে হবে। অন্য কারো উপরে ভরসা করে থেকো না।
- মাঝে মাঝে লাইফে calculated রিস্ক নিতে হয়। Kinde এর কাজটা ছিল তাই এই জব ছেড়ে আমি ওখানে ফোকাস করতে পেরেছিলাম।
- Don't burn the bridges: আমি যখন SDR কে বললাম আমি এই জবটা আর করবো না, আমি কিন্তু সব ছেড়ে চলে আসিনি। আমি আমার ২ সপ্তাহের নোটিস পিরিয়ড শেষ করে ভালো করে কাজটা অন্য আরেকজনকে বুঝিয়ে তারপর শেষ করেছি। আমার মাইন্ডসেট ছিল, খুব ভালো করে কাজ করে দেখিয়ে দেই, যেন তারা বুঝতে পারে একজন কাজের মানুষকে হারিয়েছে। শিক্ষানবিশ ম্যানেজার হিসেবে আমার এচিভমেন্ট ছিলঃ- আমার টিম Standard Chartered Bank থেকে ক্লায়েন্টের জন্য একটা মিটিং সেট করতে পেরেছিল।
ওয়ার্ল্ড এর সাথে আমার টেক ক্যারিয়ার দিন দিন evolve হচ্ছে। নতুন যা যা শিখবো, যেসব অভিজ্ঞতা হবে সেগুলো আমার সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করবো। তাই এরকম আরো প্রফেশনাল ক্যারিয়ার রিলেটেড লেখা পেতে আমাকে ফলো করে দিও।
Post ©৬ মাসের জন্য একটি রিমোট সেলস ডেভেলপমেন্ট জবে কাজ করে কি কি অভিজ্ঞতা হলো সেটা শেয়ার করছি। তুমি যদি আমার Linkedin প্রোফাইলটা দেখো, দেখবে গত বছর ৬ মাসের জন্য আমি একটা সেলস জব করেছিলাম। এই জবটি করার দুটি কারণ ছিলঃ ১) এটি আমার এক ঘনিষ্ট বন্ধু এনে দিয়েছিলো, তার পরিচিত বন্ধুর সাথে কাজ করার সুযোগ; ২) প্রোগ্রামিং ফিল্ড থেকে বের হয়ে Sales ফিল্ডে কাজ করার সময় আমার অনেকটা Pursuit of Happyness মুভির কথা মনে পরে গেলো। ট্রাই করে দেখি দারুণ কিছু হতে পারে। SDR হলো Sales Development Representative এর জব। যখন আমি জয়েন করেছি তখন আমার কোন ধারনাই ছিল না যে SDR জিনিসটা কি? আমাকে কেউ এক্সপ্লেইনও করেনি। আমি এখন জানি যে SDR এর কাজ হলো নানান ভাবে sales lead খোজা, তাদেরকে মার্কেটিং ফানেলে ঢোকানো, এরপর তাদেরকে sales টিমের হাতে তুলে দেওয়া। SDR কখনো সেল করে না। শুরুতে আমি এইসবের কিছুই জানতাম না। এটা একটা Startup ছিল, আমাকে তাদের প্রসেস গুলো হেল্প করার জন্য রাখা হলো। আমাকে কিছু ম্যানুয়াল ডাটা এন্ট্রি টাইপ কাজ দেওয়া হতো, সেগুলো আমি করে যেতাম। জিনিসটা ভালো ছিল, মাস শেষে একটা ফিক্সড স্যালারি পাচ্ছি, বিলগুলো পে করছি, আর কি লাগে? সমস্যাটা শুরু হলো যখন তাদের expectation আরো বাড়তে থাকলো। এই জবটা অনেক ডিমান্ডিং ছিল। হুটহাট করে কিছু কাজ দিয়ে দিবে, যেটা আমাকে আজ রাতের মধ্যেই করে জমা দিতে হবে। এই জবে গিয়ে আমি ডেডলাইনের ভিতরে কিভাবে কাজ করতে হয় সেটা শিখলাম। জবটা অনেক stressful ছিল, আর কোন সেট টাইম টেবিল ছিল না। আমাকে বলতে গেলে 24/7 ই তাদের সাথে লেগে থাকতে হতো। যার ফলে এই ৬ মাস আমি কোন প্রোগ্রামিং করতে পারিনি। আমার বানানো এপ MySocial পরে থাকতে থাকতে সাইটে স্প্যামার দিয়ে ভরে গিয়েছিলো, এরপরে সাইটটা ব্ল্যাকলিস্টেড হয়ে গেলো। আমার কোন বাড়তি সময় বা মেন্টাল এনার্জি ছিল না যেটা দিয়ে আমার এপে আপডেট করতে পারতাম। সন্ধ্যায় যখন জিমে যেতাম তখনো WhatsApp এ মেসেজ আসতো যে নতুন এই কাজটা করে দিতে হবে। এর ফলে আমি জিম করার সময়ও স্ট্রেসে থাকতাম। স্ট্রেস নিয়ে জিম করা যায় না, আর এতে মাসল হয় না। আমি ফেসবুকেও নতুন কনটেন্ট বানাতে পারিনি। Singapore Fintech Festival এ আমার টিম সেখানে গিয়েছিল, আর আমরা যারা ঘরে ছিলাম তাদের কাজ ছিল সবাইকে মেসেজ দেওয়া। এটি এক রকম ডাটা এন্ট্রির মত কাজ ছিল। আমি সারাদিন বসে বসে মেসেজ দিতাম, রবিবারেরও আমাকে সারাদিন কাজ করতে হয়েছে। আমি রাত ৩টা পর্যন্ত ঘুম ঘুম চোখে মেসেজ সেন্ড করছিলাম আর ভিডিও কলে আমার এক্স (তখন গার্লফ্রেন্ড -যে সবসময় আমার টাচে থাকতে চাইতো) আমার সাথে জেগে ছিল। -- এই জবের শেষ দুই মাসগুলো অনেক রোমাঞ্চকর ছিল। আমাকে তারা একটা টিম হায়ার করতে দিলো। আমি Upwork থেকে দুজন বিদেশিকে হায়ার করলাম। এরপর লোকালি আমার ফ্রেন্ড নোমান কে নিলাম। আমি এই টিম নিয়ে নতুন একটা ক্লায়েন্ট ম্যানেজ করলাম। তাদের একটা বিজনেস সফটওয়ার আছে, যেটা ব্যাংক এ ইউজ হয়। আমার টিমের কাজ ছিল কোল্ড কলিং করে মিটিং এনে দেওয়া; কোল্ড কলিং গুলো ইউরোপের একটা মেয়ে করে দিবে। প্রতি সপ্তাহে কোল্ড কল, দুটি প্রগ্রেস মিটিং, আর দুটি প্রগ্রেস রিপোর্ট আমাকে বানিয়ে দিতে হতো। স্যালারি পাবার দিন জানতে পারলাম যে আমার কাজের Scope বাড়লেও আমার স্যালারি বাড়েনি। যেমন মনে করো আমি যখন এসিস্ট্যান্ট হিসেবে জয়েন করেছিলাম, স্যালারিতে মাসে একটা বার্গার 🍔 পেতাম। এখন আমার বন্ধু নোমান সেইম পজিশনে জয়েন করে, আমার এসিস্ট্যান্ট হিসেবে, সেও একটা বার্গার 🍔 বেতন পাচ্ছে। বিষয়টা unfair না? এখন আমি বিভিন্ন টাইমজোনের কয়েকজন টিমমেটকে ম্যানেজ করছি, লোকালি নোমানকে ম্যানেজ করছি, আর ক্লায়েন্ট এর সাথে মিটিং, রিপোর্ট সবকিছু করছি। এখন আমার কাজের ব্যাপ্তি বেড়ে গিয়েছে কিন্তু স্যালারি বাড়লো না। আমার এই কাজের জন্য ৩টি বার্গার 🍔🍔🍔 দেওয়া উচিত, অথবা কম করে হলেও ২টি বার্গার 🍔🍔 দিলে আমি এই মুহুর্তে খুশি থাকবো। আমার বসকে যখন জিনিসটা জানালাম, সে কোন ভাবেই আমার স্যালারি বাড়াবে না। সে শুধু performance এর উপরে পে করবে, Workload এর উপরে না। তখন আমি তার কাছ থেকে জানতে চাইলাম, আচ্ছা মনে কর আমি ভালো performance করলাম, তখন যদি স্যালারি বাড়ে তাহলে কত হবে? সে উত্তর দিলো আধা বার্গার, মানে সর্বমোট দেড়টা (1.5) বার্গার 🍔🍕 সে আরো বললো যে আগামী মাসে কোম্পানির পক্ষ থেকে তোমাকে একটা ম্যাকবুক দিবো যেন তুমি অন্য ক্লায়েন্ট এর কাজ করতে পারো। পার্সোনালি অনেক দিন ধরেই আমার ম্যাক ইউজ করার ইচ্ছা ছিল। আমি ম্যাক দিয়ে iPhone/Swift এর প্রোগ্রামিং করতে চেয়েছিলাম। এই ম্যাকবুকটা পেলে আমি সাথে iPhone এর প্রোগ্রামিংটাও শিখে নিতাম। আমার যেই বন্ধুটা আমাকে এই জব এনে দিয়েছিলো, তাকে জানানোর পরে সে বললো, তাদের সাথে লেগে থাকলে তারা তোমাকে Singapore/Malaysia তে নিয়ে যেতে পারে। কিন্তু এত সব মুলা দেখানোর পরেও আমার মন বলছিলো যে আমি এই জবটা আর না করি। কয়েকটা কারণঃ- ১) এদের কাছ থেকে আমি ভালো vibe পেতাম না। আমার কাছে মনে হয়েছে তারা অনেক dishonest. আমি আর আমার Upwork হায়ার করা টিম মেম্বার মিলে রাতে মিটিং করতাম কিভাবে আরো ভালো কল করা যায়। পরে দেখলাম আমাদের বস এই এক্সট্রা কাজের জন্য তাদেরকে পে করতে নারাজ। ২) যেই ক্লায়েন্টকে আমাকে ম্যানেজ করতে দেওয়া হয়েছিলো, তাদের কাছে থেকে হয়তো ২০-৩০টা বার্গার 🍔 সমান চার্জ করা হয়েছিলো। কিন্তু সেই লেভেলের SDR দিয়ে কাজ না করিয়ে আমার মত অদক্ষ শিক্ষানবিশ ম্যানেজার আর নতুন টিমকে দিয়ে পরিচালনা করা হয়েছে। আমরা সম্পুর্ন clueless ছিলাম। বসের কাছ থেকেও কলিং সফটওয়ার এর কোন সাপোর্ট পাইনি। এটা এক ধরনের বাটপারি। ৩) ম্যাকবুক দেবার আগেই আমাকে বলা হয়েছিলো যে তুমি এই কাজটা না করলে কিন্তু এটা আবার ফেরত দিয়ে দিতে হবে। আর আমার মনে হয়েছে এই ম্যাকবুকটা নিলে এটা আমার গলার দড়ি হয়ে যাবে। আমাকে বাধ্য হয়ে আরো কাজ করে যেতে হবে। ৪) Singapore Fintech Festival এর আগে আমার ম্যানেজার আমাকে বলেছিল যে তুমি ওভারটাইম করো, আমরা লাভ করলে তোমাকে ভালো বোনাস দিবো। যার কারণে আমি আর নোমান মিলে রাত জেগে জেগে, ছুটির দিনেও মেসেজগুলো করেছিলাম। এই ক্যাম্পেইনটা ফেইল ছিল, তারা কোন সেলস পায়নি, তাই আমাকে কোন বোনাস দেয় নি। কিন্তু আমি নোমানকে যে কাজ করিয়েছিলাম, আমি আমার নিজের স্যালারি থেকে তার পারিশ্রমিক দিয়ে দিয়েছিলাম। তোমরা তোমাদের বিজনেসের জন্য ওভারটাইম করতেই পারো কিন্তু আমি তোমার employee, আমার এক্সট্রা কাজের জন্য তো কিছু দাও! ৫) Singapore/Malaysia নেবার যে মূলা, সেটা আমাকে আটকাতে পারেনি। আমি দেখলাম, আমার ম্যানেজার Singapore গিয়েছে কিন্তু সে নাস্তা করার মত সময় পায়নি। সে 24/7 কাজ করে গিয়েছে। এরকম পিচাশের মত কাজতো আমি করতে চাই না। আমি worklife balance চাই, যেটা তাদের কোম্পানিতে নেই। - সবশেষে আমার "ব্রেইন" বলছিল যে জবটা করা উচিত, না করলে Bills গুলো কিভাবে পে করবো? - আর "মন" বলছিল, (gut feeling) এই জব না করে অন্য কিছু করা ভালো। তখন আমি Kinde Australia এর কয়েকটা কাজ করেছি। সেখান থেকে একটা আর্টিকেলে দুটি বার্গার পেমেন্ট পেয়েছি। মানে SDR এ সারা মাস কাজ করে, স্ট্রেস নিয়ে যেখানে একটা বার্গার পাচ্ছি, সেখানে Kinde এর একটা আর্টিকেল লিখে (৭-৮ দিন সময় দিয়ে), রিল্যাক্স করে এর চেয়ে বেশি আর্ন করতে পারছি। তাই সবকিছু চিন্তা করে আমি আমার মনের কথা শুনে ভাবলাম, যা হবার দেখা যাবে। আমার নিজের উপরে ভরসা আছে, অন্তত এর চেয়ে ভালো কিছু করে দেখাবো। Kinde এর কাজ করলে আমি আবার আমার প্রোগ্রামিং ফিল্ডের সাথে টাচে থাকতে পারবো। শুধু তাই না, SDR এ কাজ করে আমি পৃথিবীতে যত impact দিতে পারতাম, প্রোগ্রামিং ফিল্ডে কাজ করে আমি এরচেয়ে আরো বেশি value এনে দিতে পারবো। আমার এই ডিসিশনের পরে, এই ২০২৫ এর প্রথম ৬ মাস আমার ভাল কেটেছে। আমি স্ট্রেস ফ্রি কাজ করেছি। SDR থেকে ৬ মাসে যেই স্যালারিটা পেতাম সেখানে Kinde এবং অন্যান্য কাজ করে আমি তার থেকে দিগুণ আর্ন করেছি। আমি এখন একটা ম্যাক চালাই, আমার নিজের টাকা দিয়ে কিনেছি, এটা কাউকে ফেরত দিয়ে দিতে হবে না। (iPhone এর প্রোগ্রামিং শেখার সময় এখনো পাইনি) আমি ফ্রি টাইমে ফিটনেস ট্রেনারের কোর্স করেছি, আবার ফেসবুকে লেখালেখি করে পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর কাজ করছি। আমার অভিজ্ঞতা থেকে তোমার ক্যারিয়ারের জন্য যদি কয়েকটা জিনিস নিতে পারো- - নিজের মন যা বলে, (gut-feeling) বেশিরভাগ সময় ঠিক বলে। এটা হতে পারে কোন মানুষের বেলায়, কোন সিচুয়েশন, বা কাজের ক্ষেত্রে। - যে কাজ করে এখন তুমি পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি value এনে দিতে পারছো, সেটা খুঁজে বের করো। এরপরে নতুন স্কিল শিখে এই value আরো বাড়াতে থাকো। - কেউ তোমাকে কিছু করে দিতে পারবে না। তাই কাউকে মুলা ধরতে দিয়ো না। তোমার লাইফে যা যা লাগবে সেটা তোমার নিজেকেই আর্ন করতে হবে। অন্য কারো উপরে ভরসা করে থেকো না। - মাঝে মাঝে লাইফে calculated রিস্ক নিতে হয়। Kinde এর কাজটা ছিল তাই এই জব ছেড়ে আমি ওখানে ফোকাস করতে পেরেছিলাম। - Don't burn the bridges: আমি যখন SDR কে বললাম আমি এই জবটা আর করবো না, আমি কিন্তু সব ছেড়ে চলে আসিনি। আমি আমার ২ সপ্তাহের নোটিস পিরিয়ড শেষ করে ভালো করে কাজটা অন্য আরেকজনকে বুঝিয়ে তারপর শেষ করেছি। আমার মাইন্ডসেট ছিল, খুব ভালো করে কাজ করে দেখিয়ে দেই, যেন তারা বুঝতে পারে একজন কাজের মানুষকে হারিয়েছে। শিক্ষানবিশ ম্যানেজার হিসেবে আমার এচিভমেন্ট ছিলঃ- আমার টিম Standard Chartered Bank থেকে ক্লায়েন্টের জন্য একটা মিটিং সেট করতে পেরেছিল। ওয়ার্ল্ড এর সাথে আমার টেক ক্যারিয়ার দিন দিন evolve হচ্ছে। নতুন যা যা শিখবো, যেসব অভিজ্ঞতা হবে সেগুলো আমার সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করবো। তাই এরকম আরো প্রফেশনাল ক্যারিয়ার রিলেটেড লেখা পেতে আমাকে ফলো করে দিও। Post © -
সেরা প্রস্তুতি নিতে যাচ্ছে বাংলার মেয়েরা 🔥😱🚨 নিশ্চিত হয়েছে এশিয়ান কাপ, এবার শুরু মিশন অস্ট্রেলিয়া! 🇧🇩🔥 মিয়ানমারকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের নারী ফুটবল দল। তবে বাফুফে এখানেই থেমে নেই — বিশ্বমঞ্চে ভালো করার জন্য এখন থেকেই সাজিয়ে ফেলেছে এক বিশাল মাস্টার প্ল্যান! 💼⚽ ✅ ৬টি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে আফিদারা তিনটি ভিন্ন শক্তির দলের বিপক্ষে — 🔹 প্রথমে ১০০ নম্বরের নিচে র্যাঙ্কিংয়ে থাকা দল 🔸...
-
𝐎𝐅𝐅𝐈𝐂𝐈𝐀𝐋!
The Ministry of Youth and Sports has officially recognized Esports as an official sport in Bangladesh.
A new era begins for Esports!
🚨 𝐎𝐅𝐅𝐈𝐂𝐈𝐀𝐋! The Ministry of Youth and Sports has officially recognized Esports as an official sport in Bangladesh. ✅ A new era begins for 🇧🇩 Esports! 🎮💥 -
-
-Lose ODI World cup Final!
-India won T-20 WC Final He wasn’t available!
-India won Champions Trophy He wasn’t available
-RCB Won First Title, Team Didn't pick Him!
-Lose Border Gavaskar Trophy after Showing aggression with Travis Head!
-Almost Hero Against England But Bold out in Last!
What a Luck of Mohammad Siraj!-Lose ODI World cup Final!✅ -India won T-20 WC Final He wasn’t available!✅ -India won Champions Trophy He wasn’t available✅ -RCB Won First Title, Team Didn't pick Him!✅ -Lose Border Gavaskar Trophy after Showing aggression with Travis Head!✅ -Almost Hero Against England But Bold out in Last!✅ What a Luck of Mohammad Siraj!😅 -
কেন??🤔সিম্বিওটরা স্পাইডারম্যানকে ঘৃণা করে।এই কথাটা অদ্ভুত লাগতে পারে, কারণ একসময় কিন্তু তারাই স্পাইডারম্যানকে ভালোবেসেছিল। বিশেষ করে ভেনমের শুরুর গল্প জানলে বোঝা যায়, এই ঘৃণার পেছনে আছে এক দুঃখজনক ভালোবাসার ইতিহাস, একরকম প্রত্যাখ্যান আর অভিমান। সবকিছুর শুরু সেই Secret Wars ইভেন্টে, যেখানে স্পাইডারম্যান একটি অজানা এলিয়েন প্রযুক্তি থেকে কালো রঙের নতুন স্যুট পায়। তখনো সে জানতো না, এটা আসলে একটা...0 Comments 0 Shares 115 Views 0 Reviews
-
শৈবালই গড়বে নতুন মানব সভ্যতা⚠️🔥বর্তমানে মঙ্গল গ্রহে মানবসভ্যতা গঠনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে, যেখানে মানুষকে দুই বছর পর্যন্ত অবস্থান করতে হতে পারে। বসবাসের স্থান ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরির জন্য বিজ্ঞানীরা প্রায় এক দশক ধরে থ্রিডি-প্রিন্টেড বায়োপ্লাস্টিক ব্যবহারের কথা ভাবছেন। তবে প্রচুর প্লাস্টিকের প্রয়োজনীয়তা থাকায় পৃথিবী থেকে তা বহন করা ব্যয়বহুল ও কঠিন। এই সমস্যার সমাধানে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রবিন...0 Comments 0 Shares 113 Views 0 Reviews
-
একটি হ্রদ, যার নিচে লুকানো আছে ১১টি শহর!নাম: Qiandao Lake (হাজার দ্বীপের হ্রদ) অবস্থান: Zhejiang প্রদেশ, চীন ইতিহাসের গভীরে হারিয়ে যাওয়া গ্রামগুলো কীভাবে গ্রামগুলো ডুবে গেল? 1959 সালে, Xin'an নদীর উপর একটি জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এতে তৈরি হয় Qiandao Lake, যার ফলে প্রায় ৫৭০ কিমি² এলাকা পানির নিচে চলে যায়। এই অঞ্চলে ছিল ১১টি প্রাচীন শহর এবং ১৩৭০টি গ্রাম, যা সবই ডুবে যায়। শী চেং (Shi Cheng) – পানির নিচের প্রাচীন শহর...
-
এটা একটা ক্যান্সার কোষ⚠️ছবিটি কোনো CGI বা ডিজিটাল আর্ট নয়। এটা আসল ক্যা'ন্সা'র কোষের ছবি। ছবিটি তোলা হয়েছে ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপে, মিলিমিটারেরও হাজার ভাগে ভাগ করা স্কেলে। ধরুন একটা আপেল কেটে তার ভেতরটা দেখছেন। এই ছবিতেও তাই করা হয়েছে। তবে আপেল নয়, কাটা হয়েছে একটি মেটাস্ট্যাটিক মেলানোমা কোষ। এটা ত্বকের মারাত্মক ক্যা'ন্সা'রের একটি ধরন। কোষটি কাটতে বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করেছেন আয়ন-বিম নামের একটি শক্তিশালী তীক্ষ্ণ...0 Comments 0 Shares 126 Views 0 Reviews
-
তুমি অব্যশই জানো ভালোবাসা কি । এতে কেমন অনুভূতি হয় এটাও তোমার জানা ।তুমি জানো না পেইন কি তবে জানবে অবশই জানবে তুমি । স্বার্থপর মানুষে ভরা এই দুনিয়া তোমাকে তোমাকে এটার অনুভূতি দিবে। তুমি যেদিন বুজবে পেইন কি ওইদিন ই তুমি বুজবে আসল সুখ কি আসল ভালোবাসা তখনো তোমার কাছে ধোয়াশা । তুমি তখন ঘুরবে তোমার মনের চাপা গলিতে । খুঁজবে অতীতের সুন্দর সৃতি গুলো । তাদের আকড়ে ধরতে চাইবে শান্তির জন্য । ঠিক তখন ই তোমাকে রিয়ালিটি এসে ভুগাবে । তুমি একজন বেটা মানুষ এই রিয়ালাইজেশন তোমাকে তাড়আ করে বেড়াবে । তুমি পরে যাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গেম এ । কোনো রুলস বা ইমোশন যার সামনে কাজ করে না তা হলো বাস্তবতা। তুমি এটা অস্বিকার করতে পারবে না । বাস্তবতা মেনেই তোমাকে বাঁচতে হবে করতে হবে সত্যকে স্বীকার ।
জীবনে পেইন কতটা গুরত্বপূর্ণ এটা তুমি বুঝবে । যত তাড়াতাড়ি এটা তোমার জীবনে আসবে ততই তোমার মঙ্গল। শত্রুর থেকে পালিয়ে যাওয়া কোনও সমাধান না।এটাকে বুকে জড়িয়ে এগিয়ে যেতে হয়।তুমি অব্যশই জানো ভালোবাসা কি । এতে কেমন অনুভূতি হয় এটাও তোমার জানা ।তুমি জানো না পেইন কি তবে জানবে অবশই জানবে তুমি । স্বার্থপর মানুষে ভরা এই দুনিয়া তোমাকে তোমাকে এটার অনুভূতি দিবে। তুমি যেদিন বুজবে পেইন কি ওইদিন ই তুমি বুজবে আসল সুখ কি আসল ভালোবাসা তখনো তোমার কাছে ধোয়াশা । তুমি তখন ঘুরবে তোমার মনের চাপা গলিতে । খুঁজবে অতীতের সুন্দর সৃতি গুলো । তাদের আকড়ে ধরতে চাইবে শান্তির জন্য । ঠিক তখন ই তোমাকে রিয়ালিটি এসে ভুগাবে । তুমি একজন বেটা মানুষ এই রিয়ালাইজেশন তোমাকে তাড়আ করে বেড়াবে । তুমি পরে যাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গেম এ । কোনো রুলস বা ইমোশন যার সামনে কাজ করে না তা হলো বাস্তবতা। তুমি এটা অস্বিকার করতে পারবে না । বাস্তবতা মেনেই তোমাকে বাঁচতে হবে করতে হবে সত্যকে স্বীকার । জীবনে পেইন কতটা গুরত্বপূর্ণ এটা তুমি বুঝবে । যত তাড়াতাড়ি এটা তোমার জীবনে আসবে ততই তোমার মঙ্গল। শত্রুর থেকে পালিয়ে যাওয়া কোনও সমাধান না।এটাকে বুকে জড়িয়ে এগিয়ে যেতে হয়।0 Comments 0 Shares 119 Views 0 Reviews -
"ভাত শামীম" থেকে হয়ে উঠছেন বাংলার ৩৬০ ডিগ্রী ব্যাটসম্যান শামীম হোসেন পাটওয়ারী।
আগে যেই শামীম হোসেন পাটওয়ারীকে নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার হতো সেই শামীম এখন হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ টি২০ দলের প্রধান হাতিয়ার ।
দলের যখন প্রয়োজন একজন আগ্রাসী ফিনিশারের, তখন সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন শামীম হোসেন পাটওয়ারী!
শেষ ম্যাচেও মাত্র ২৭ বলে ৪৮ রানের ঝড়ো ইনিংস—৫টি চার আর ২টি ছক্কায় রাঙালেন তাঁর ব্যাটিং শো। চারদিকে শট খেলার দক্ষতা দেখে অনেকেই বলছে শামীমই বাংলাদেশের ৩৬০ ডিগ্রি ব্যাটসম্যান
ফ্লিক, স্কুপ, কভার ড্রাইভ কিংবা ব্যাকফুট কাট—যেকোনো অ্যাঙ্গেলে শট খেলতে সক্ষম শামীম। তাঁর ব্যাটিংয়ে ছিল সৃজনশীলতা আর আধুনিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের প্রতিফলন।
শুধু ব্যাটেই নয়, ফিল্ডিংয়েও দেখালেন টাইগার জাদু!লঙ্কান ইনিংসের প্রাণভোমরা কুশল মেন্ডিসকে দুর্দান্ত থ্রোতে রান আউট করে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন তিনি! মাঠজুড়ে এমন ক্ষিপ্রতা সত্যিই প্রশংসনীয়।
ব্যাট হাতে গতি, ফিল্ডিংয়ে বিদ্যুৎ—এই শামীম এখন শুধুই সম্ভাবনার নাম নয়, তিনি বাংলাদেশের নতুন ম্যাচ উইনার!
যারা এখনো ভাবেন, শামীম দলে টিকে থাকার জন্য লড়ছে—তাদের বোঝা উচিত, এই যুবা এখন বাংলাদেশের ৩৬০ ডিগ্রি তারকা!
তোমার ব্যাট আর থ্রো এমনই বজ্রগর্জনে চলুক শামীম!"ভাত শামীম" থেকে হয়ে উঠছেন বাংলার ৩৬০ ডিগ্রী ব্যাটসম্যান শামীম হোসেন পাটওয়ারী। আগে যেই শামীম হোসেন পাটওয়ারীকে নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার হতো সেই শামীম এখন হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ টি২০ দলের প্রধান হাতিয়ার । দলের যখন প্রয়োজন একজন আগ্রাসী ফিনিশারের, তখন সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন শামীম হোসেন পাটওয়ারী! 💪🇧🇩 শেষ ম্যাচেও মাত্র ২৭ বলে ৪৮ রানের ঝড়ো ইনিংস—৫টি চার আর ২টি ছক্কায় রাঙালেন তাঁর ব্যাটিং শো। চারদিকে শট খেলার দক্ষতা দেখে অনেকেই বলছে শামীমই বাংলাদেশের ৩৬০ ডিগ্রি ব্যাটসম্যান 🔄🏏 ⚡ ফ্লিক, স্কুপ, কভার ড্রাইভ কিংবা ব্যাকফুট কাট—যেকোনো অ্যাঙ্গেলে শট খেলতে সক্ষম শামীম। তাঁর ব্যাটিংয়ে ছিল সৃজনশীলতা আর আধুনিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের প্রতিফলন। 🎯 শুধু ব্যাটেই নয়, ফিল্ডিংয়েও দেখালেন টাইগার জাদু!লঙ্কান ইনিংসের প্রাণভোমরা কুশল মেন্ডিসকে দুর্দান্ত থ্রোতে রান আউট করে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন তিনি! মাঠজুড়ে এমন ক্ষিপ্রতা সত্যিই প্রশংসনীয়। 👏 ব্যাট হাতে গতি, ফিল্ডিংয়ে বিদ্যুৎ—এই শামীম এখন শুধুই সম্ভাবনার নাম নয়, তিনি বাংলাদেশের নতুন ম্যাচ উইনার! 🔁 যারা এখনো ভাবেন, শামীম দলে টিকে থাকার জন্য লড়ছে—তাদের বোঝা উচিত, এই যুবা এখন বাংলাদেশের ৩৬০ ডিগ্রি তারকা! 🐯 তোমার ব্যাট আর থ্রো এমনই বজ্রগর্জনে চলুক শামীম! -
লেস্টার থেকে চেলসি—এবং এবার ক্লাব বিশ্বকাপ জয়!
লেস্টার সিটির সাবেক কোচ এনজো মারেস্কো, যিনি হামজা চৌধুরীর সঙ্গে একসময় জয়ের আনন্দ ভাগ করে নিয়েছেন, এবার চেলসির কোচ হিসেবে ইতিহাস গড়লেন!
চেলসির দায়িত্ব নিয়ে মাত্র কয়েক মাসেই দলকে এনে দিলেন ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা।
লেস্টার-চেলসি জার্নির এই সাফল্য প্রমাণ করে দিলেন—তিনি শুধু কোচ নন, একজন লিডার!লেস্টার থেকে চেলসি—এবং এবার ক্লাব বিশ্বকাপ জয়! 🔥 লেস্টার সিটির সাবেক কোচ এনজো মারেস্কো, যিনি হামজা চৌধুরীর সঙ্গে একসময় জয়ের আনন্দ ভাগ করে নিয়েছেন, এবার চেলসির কোচ হিসেবে ইতিহাস গড়লেন! চেলসির দায়িত্ব নিয়ে মাত্র কয়েক মাসেই দলকে এনে দিলেন ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা। 🏆💙 লেস্টার-চেলসি জার্নির এই সাফল্য প্রমাণ করে দিলেন—তিনি শুধু কোচ নন, একজন লিডার! 👏🔥 -
𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐑𝐮𝐧𝐬 𝐒𝐜𝐨𝐫𝐞𝐝 𝐢𝐧 𝐚 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐛𝐲 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐂𝐚𝐩𝐭𝐚𝐢𝐧-
76- Litton Das vs SL, 2025
70*- Shakib Al Hasan vs AFG, 2019
70- Shakib Al Hasan vs NZ, 2022
68- Shakib Al Hasan vs PAK, 2022
61- Ashraful vs WI, 2007
𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐒𝐢𝐱𝐞𝐬 𝐢𝐧 𝐚 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐛𝐲 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐂𝐚𝐩𝐭𝐚𝐢𝐧-
5- Litton Das vs SL, 2025
4- Nurul Hasan vs Zim, 2022
4- Mushfiqur Rahim vs NED, 2012
3- Ashraful vs WI, 2007
3- Mahmudullah vs PNG, 2021
𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐑𝐮𝐧𝐬 𝐟𝐨𝐫 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐢𝐧 𝐖𝐢𝐧𝐧𝐢𝐧𝐠 𝐂𝐚𝐮𝐬𝐞-
1162- Litton Das
1155- Shakib Al Hasan
825- Mahmudullah
803- Tamim Iqbal
728- Soumya Sarkar
𝐀 𝐃𝐚𝐲 𝐨𝐟 𝐫𝐞𝐰𝐫𝐢𝐭𝐢𝐧𝐠 𝐡𝐢𝐬𝐭𝐨𝐫𝐲 𝐟𝐨𝐫 𝐋𝐢𝐭𝐭𝐨𝐧 𝐃𝐚𝐬𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐑𝐮𝐧𝐬 𝐒𝐜𝐨𝐫𝐞𝐝 𝐢𝐧 𝐚 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐛𝐲 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐂𝐚𝐩𝐭𝐚𝐢𝐧- 76- Litton Das vs SL, 2025 70*- Shakib Al Hasan vs AFG, 2019 70- Shakib Al Hasan vs NZ, 2022 68- Shakib Al Hasan vs PAK, 2022 61- Ashraful vs WI, 2007 𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐒𝐢𝐱𝐞𝐬 𝐢𝐧 𝐚 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐛𝐲 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐂𝐚𝐩𝐭𝐚𝐢𝐧- 5- Litton Das vs SL, 2025 4- Nurul Hasan vs Zim, 2022 4- Mushfiqur Rahim vs NED, 2012 3- Ashraful vs WI, 2007 3- Mahmudullah vs PNG, 2021 𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐑𝐮𝐧𝐬 𝐟𝐨𝐫 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐢𝐧 𝐖𝐢𝐧𝐧𝐢𝐧𝐠 𝐂𝐚𝐮𝐬𝐞- 1162- Litton Das 1155- Shakib Al Hasan 825- Mahmudullah 803- Tamim Iqbal 728- Soumya Sarkar 𝐀 𝐃𝐚𝐲 𝐨𝐟 𝐫𝐞𝐰𝐫𝐢𝐭𝐢𝐧𝐠 𝐡𝐢𝐬𝐭𝐨𝐫𝐲 𝐟𝐨𝐫 𝐋𝐢𝐭𝐭𝐨𝐧 𝐃𝐚𝐬 -
The flag of Bangladesh is a symbol of the country's proud history and cultural diversity. The flag consists of a green background with a red circle in the center, representing the Bengali nation and its struggle for freedom.
Technical Specifications:
Material: High-quality polyester fabric
Size: 150 cm x 90 cm
Colors: Green background, red circle
Fastening: Equipped with metal rings for easy hanging
Importance of the Bangladesh flag: The flag of Bangladesh is not just a symbol of the country but also a powerful reminder of its historical struggle for freedom and independence.The flag of Bangladesh is a symbol of the country's proud history and cultural diversity. The flag consists of a green background with a red circle in the center, representing the Bengali nation and its struggle for freedom. Technical Specifications: Material: High-quality polyester fabric Size: 150 cm x 90 cm Colors: Green background, red circle Fastening: Equipped with metal rings for easy hanging Importance of the Bangladesh flag: The flag of Bangladesh is not just a symbol of the country but also a powerful reminder of its historical struggle for freedom and independence. -
-
একদিন আমার জাপানি সহকর্মী, শিক্ষক ইয়ামামোতাকে আমি সরল এক প্রশ্ন করেছিলাম— "তোমরা কীভাবে শিক্ষক দিবস উদযাপন করো?"
তিনি একটু চমকে গিয়েই জবাব দিলেন, "আমাদের এখানে শিক্ষক দিবস বলে কিছু নেই।"
আমি খানিকটা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। একটা দেশ যেখানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তিতে এতটা উন্নত, সেখানে কীভাবে শিক্ষক দিবসই নেই? কেমন যেন অসম্মানজনক লাগছিল প্রথমে।
তবে আমার ভুলটা আমি বুঝতে পারলাম কয়েকদিন পর।
এক বিকেলে, কাজ শেষে ইয়ামামোতা আমাকে তাঁর বাড়িতে আমন্ত্রণ জানালেন। যেহেতু তাঁর বাড়ি শহরের প্রান্তে, তাই আমরা মেট্রোতে যাত্রা শুরু করলাম। এটা ছিল সন্ধ্যার পিক আওয়ার—ট্রেনটি ধীরে ধীরে ভরে উঠছিল মানুষের ভিড়ে। আমি কোনওমতে রেলের হাতল ধরে দাঁড়িয়ে রইলাম।
ঠিক তখনই আমার পাশে বসা এক বৃদ্ধ লোক উঠে দাঁড়িয়ে আমাকে তাঁর আসন অফার করলেন। আমি খানিকটা বিব্রত হয়ে বললাম, "না, না... আপনি বসুন। আপনি তো বয়সে অনেক বড়।" আমি বার বার প্রত্যাখ্যান করলাম, কিন্তু তিনি অনড় ছিলেন এবং আমি বসতে বাধ্য হলাম।
তিনি একটু হাসলেন, মাথা ঝুঁকিয়ে আসন দেখিয়ে বললেন, "আপনি শিক্ষক, আপনি এই আসন পাওয়ার যোগ্য।"
আমি থমকে গেলাম। শিক্ষক? উনি জানলেন কীভাবে? তখন ইয়ামামোতা আমার পরিচয়পত্রের দিকে ইশারা করে বললেন,
"তাঁর চোখে পড়েছে তোমার গলায় ঝোলানো শিক্ষক-ট্যাগটা। এখানে শিক্ষক মানে শ্রদ্ধা, শ্রেষ্ঠতা, দায়িত্ব।"
আমার গলা আটকে আসছিল। শব্দ খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
পরদিন আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ইয়ামামোতার জন্য একটা উপহার কিনব, বাড়িতে খালি হাতে যাওয়া ঠিক হবে না ভেবে। তাঁকে জানালাম ইচ্ছে। তিনি বললেন,
"শিক্ষকদের জন্য একটি বিশেষ দোকান আছে একটু দূরে। সেখানে সব জিনিসপত্র কম দামে পাওয়া যায়।"
আমি বিস্মিত হয়ে প্রশ্ন করলাম, "শুধু শিক্ষকদের জন্য আলাদা দোকান?"
তিনি শান্ত গলায় বললেন, "জাপানে শিক্ষকতা হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক পেশা। উদ্যোক্তারা গর্ব বোধ করেন যখন কোনও শিক্ষক তাঁদের দোকানে আসেন। এ যেন তাঁদের জন্যই একটি উৎসব।"
এমন অনেক ছোট ছোট মুহূর্তে আমি বুঝে গিয়েছিলাম—
জাপানে শিক্ষকতা কোনো একটি দিনের উৎসব নয়।
এটি প্রতিটি দিনের শ্রদ্ধা, প্রতিটি শ্বাসে বয়ে চলা সংস্কৃতি।
এখানে মেট্রোতে শিক্ষকদের জন্য আলাদা আসন আছে, তাঁরা লাইনে দাঁড়ান না, বিশেষ ছাড় পান, আর সর্বোপরি তাঁরা পান হৃদয়ের গভীর থেকে উঠে আসা সম্মান।
সেদিন আমি বুঝেছিলাম— যেখানে একজন শিক্ষক প্রতিদিন সম্মান পান, সেখানে আলাদা করে “শিক্ষক দিবস” বলে কিছু থাকা জরুরি নয়।
সেখানে প্রতিটি দিনই শিক্ষক দিবস।
সম্মান যখন সত্যিকার হৃদয় থেকে আসে, তখন তা কেবল একটি দিনের নয়—একটি জীবনের উৎসব হয়ে ওঠে।
জাপান সেই উৎসবের দেশ।
একদিন আমার জাপানি সহকর্মী, শিক্ষক ইয়ামামোতাকে আমি সরল এক প্রশ্ন করেছিলাম— "তোমরা কীভাবে শিক্ষক দিবস উদযাপন করো?" তিনি একটু চমকে গিয়েই জবাব দিলেন, "আমাদের এখানে শিক্ষক দিবস বলে কিছু নেই।" আমি খানিকটা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। একটা দেশ যেখানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তিতে এতটা উন্নত, সেখানে কীভাবে শিক্ষক দিবসই নেই? কেমন যেন অসম্মানজনক লাগছিল প্রথমে। তবে আমার ভুলটা আমি বুঝতে পারলাম কয়েকদিন পর। এক বিকেলে, কাজ শেষে ইয়ামামোতা আমাকে তাঁর বাড়িতে আমন্ত্রণ জানালেন। যেহেতু তাঁর বাড়ি শহরের প্রান্তে, তাই আমরা মেট্রোতে যাত্রা শুরু করলাম। এটা ছিল সন্ধ্যার পিক আওয়ার—ট্রেনটি ধীরে ধীরে ভরে উঠছিল মানুষের ভিড়ে। আমি কোনওমতে রেলের হাতল ধরে দাঁড়িয়ে রইলাম। ঠিক তখনই আমার পাশে বসা এক বৃদ্ধ লোক উঠে দাঁড়িয়ে আমাকে তাঁর আসন অফার করলেন। আমি খানিকটা বিব্রত হয়ে বললাম, "না, না... আপনি বসুন। আপনি তো বয়সে অনেক বড়।" আমি বার বার প্রত্যাখ্যান করলাম, কিন্তু তিনি অনড় ছিলেন এবং আমি বসতে বাধ্য হলাম। তিনি একটু হাসলেন, মাথা ঝুঁকিয়ে আসন দেখিয়ে বললেন, "আপনি শিক্ষক, আপনি এই আসন পাওয়ার যোগ্য।" আমি থমকে গেলাম। শিক্ষক? উনি জানলেন কীভাবে? তখন ইয়ামামোতা আমার পরিচয়পত্রের দিকে ইশারা করে বললেন, "তাঁর চোখে পড়েছে তোমার গলায় ঝোলানো শিক্ষক-ট্যাগটা। এখানে শিক্ষক মানে শ্রদ্ধা, শ্রেষ্ঠতা, দায়িত্ব।" আমার গলা আটকে আসছিল। শব্দ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। পরদিন আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ইয়ামামোতার জন্য একটা উপহার কিনব, বাড়িতে খালি হাতে যাওয়া ঠিক হবে না ভেবে। তাঁকে জানালাম ইচ্ছে। তিনি বললেন, "শিক্ষকদের জন্য একটি বিশেষ দোকান আছে একটু দূরে। সেখানে সব জিনিসপত্র কম দামে পাওয়া যায়।" আমি বিস্মিত হয়ে প্রশ্ন করলাম, "শুধু শিক্ষকদের জন্য আলাদা দোকান?" তিনি শান্ত গলায় বললেন, "জাপানে শিক্ষকতা হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক পেশা। উদ্যোক্তারা গর্ব বোধ করেন যখন কোনও শিক্ষক তাঁদের দোকানে আসেন। এ যেন তাঁদের জন্যই একটি উৎসব।" এমন অনেক ছোট ছোট মুহূর্তে আমি বুঝে গিয়েছিলাম— জাপানে শিক্ষকতা কোনো একটি দিনের উৎসব নয়। এটি প্রতিটি দিনের শ্রদ্ধা, প্রতিটি শ্বাসে বয়ে চলা সংস্কৃতি। এখানে মেট্রোতে শিক্ষকদের জন্য আলাদা আসন আছে, তাঁরা লাইনে দাঁড়ান না, বিশেষ ছাড় পান, আর সর্বোপরি তাঁরা পান হৃদয়ের গভীর থেকে উঠে আসা সম্মান। সেদিন আমি বুঝেছিলাম— যেখানে একজন শিক্ষক প্রতিদিন সম্মান পান, সেখানে আলাদা করে “শিক্ষক দিবস” বলে কিছু থাকা জরুরি নয়। সেখানে প্রতিটি দিনই শিক্ষক দিবস। সম্মান যখন সত্যিকার হৃদয় থেকে আসে, তখন তা কেবল একটি দিনের নয়—একটি জীবনের উৎসব হয়ে ওঠে। জাপান সেই উৎসবের দেশ। -
এই অবিশপ্ত পৃথিবীতে কিছুই আমাদের প্ল্যান মতো হয় না । তুমি যত বেশি দিন বাঁচবে তুমি ততই উপলব্দি করবে এখানে যা আছে তা হলো শুধুই পেইন সাফারিং এন্ড ধোঁকা । পৃথিবীতে তুমি যেখানেই তাকাও না কেন তুমি যদি আলো দেখ তার নিচে অবশ্যই অন্ধকার থাকবে । তুমি বুঝবে এইজে নিয়ম আইন কানুন সব বানানো হয়েছে তোমাকে নিদিষ্ট ঘন্ডিতে আটকানোর জন্য । এগুলো তৈরি ই হয়েছে ভাঙার জন্য । তারপর ও মানুষ ট্রাই করে ভালোবাসার জন্য প্রেমের জন্য ভালো থাকার জন্য । আসলে পৃথিবীটা শুধু বিজয়ী দের জন্য ই । তুমি ভিক্টরি না পেলে তুমি ভালো থাকতে পারবে না । এবং কি সবকিছু পেয়ে গেলেও তুমি বলো থাকতে পারবে না । এটাই সত্য । সময় এই অবসপ্ত পৃথিবীর এক নির্দয় ফিজিক্স …এই অবিশপ্ত পৃথিবীতে কিছুই আমাদের প্ল্যান মতো হয় না । তুমি যত বেশি দিন বাঁচবে তুমি ততই উপলব্দি করবে এখানে যা আছে তা হলো শুধুই পেইন সাফারিং এন্ড ধোঁকা । পৃথিবীতে তুমি যেখানেই তাকাও না কেন তুমি যদি আলো দেখ তার নিচে অবশ্যই অন্ধকার থাকবে । তুমি বুঝবে এইজে নিয়ম আইন কানুন সব বানানো হয়েছে তোমাকে নিদিষ্ট ঘন্ডিতে আটকানোর জন্য । এগুলো তৈরি ই হয়েছে ভাঙার জন্য । তারপর ও মানুষ ট্রাই করে ভালোবাসার জন্য প্রেমের জন্য ভালো থাকার জন্য । আসলে পৃথিবীটা শুধু বিজয়ী দের জন্য ই । তুমি ভিক্টরি না পেলে তুমি ভালো থাকতে পারবে না । এবং কি সবকিছু পেয়ে গেলেও তুমি বলো থাকতে পারবে না । এটাই সত্য । সময় এই অবসপ্ত পৃথিবীর এক নির্দয় ফিজিক্স …
-
জীবনের কঠিন সময়টাই
তোমার সবচেয়ে বড় সুযোগ!
হয়তো এখন চারপাশে কেবল অন্ধকার।
নেই কোনো আশার আলো।
তুমি একা, ক্লান্ত, ভেঙে পড়া—মনে হচ্ছে সবকিছু শেষ হয়ে গেছে।
কিন্তু...
এটাই শুরু!
এই ভাঙনের মধ্যেই গড়ে উঠছে এক অদম্য শক্তি,
যেটা এখন তুমি বুঝতে পারছো না,
কিন্তু একদিন—তুমিই অবাক হয়ে যাবে!
পাহাড় গড়ার আগে যেমন ভূমিকম্প হয়,
ঠিক তেমনি, বড় কিছু গড়তে গেলে
আগে মাটির গভীর থেকে কাঁপুনি শুরু হয়।
এই দুঃসময়টা তোমার ভিতরের দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলার সময়।
জীবন তোমাকে কষ্ট দিচ্ছে না,
জীবন তোমাকে গড়ছে!
অনেকে সবকিছু নিয়েই জন্মায়—সুযোগ, সমর্থন, টাকা, পরিচিতি।
তারা গণ্ডির মধ্যে ঘুরে বেড়ায়।
আর তুমি—তুমি শূন্য থেকে শুরু করছো,
নতুন গন্তব্য তৈরি করছো!
আজ হয়তো তোমার হাতে কিছু নেই—
না টাকা, না চেনা মানুষ, না কোনো বড় প্ল্যাটফর্ম।
তবু বিশ্বাস রেখো—
একদিন তোমার নামেই গড়ে উঠবে ভবন, বই, প্রতিষ্ঠান কিংবা ইতিহাস!
তোমার এই লড়াই এখন কেউ দেখছে না।
কেউ জানে না, তুমি রাতে কতটা কাঁদো, দিনে কতটা লড়ো।
কিন্তু…
সময় সব মনে রাখে!
একদিন এই গল্পই হবে অনুপ্রেরণার বাতিঘর।
তাই এখন ভেঙে পড়ার সময় নয়।
তুমি আলাদা। তুমি বিশেষ।
তোমার রক্তে বয়ে চলেছে সংগ্রামের ইতিহাস।
তোমার চোখে জমে আছে হাজারো স্বপ্নের মানচিত্র।
তুমি যদি আজ লড়াই চালিয়ে যাও, আগামীকাল তোমার নামেই লেখা হবে ইতিহাস।
হাল ছেড়ো না। ভয় পেও না রাফি।
কারণ তুমিই সেই ঝড়ের নাবিক, যে দিক হারায় না—দিক বানায়!
জীবনের কঠিন সময়টাই তোমার সবচেয়ে বড় সুযোগ! হয়তো এখন চারপাশে কেবল অন্ধকার। নেই কোনো আশার আলো। তুমি একা, ক্লান্ত, ভেঙে পড়া—মনে হচ্ছে সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু... এটাই শুরু! এই ভাঙনের মধ্যেই গড়ে উঠছে এক অদম্য শক্তি, যেটা এখন তুমি বুঝতে পারছো না, কিন্তু একদিন—তুমিই অবাক হয়ে যাবে! পাহাড় গড়ার আগে যেমন ভূমিকম্প হয়, ঠিক তেমনি, বড় কিছু গড়তে গেলে আগে মাটির গভীর থেকে কাঁপুনি শুরু হয়। এই দুঃসময়টা তোমার ভিতরের দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলার সময়। জীবন তোমাকে কষ্ট দিচ্ছে না, জীবন তোমাকে গড়ছে! অনেকে সবকিছু নিয়েই জন্মায়—সুযোগ, সমর্থন, টাকা, পরিচিতি। তারা গণ্ডির মধ্যে ঘুরে বেড়ায়। আর তুমি—তুমি শূন্য থেকে শুরু করছো, নতুন গন্তব্য তৈরি করছো! আজ হয়তো তোমার হাতে কিছু নেই— না টাকা, না চেনা মানুষ, না কোনো বড় প্ল্যাটফর্ম। তবু বিশ্বাস রেখো— একদিন তোমার নামেই গড়ে উঠবে ভবন, বই, প্রতিষ্ঠান কিংবা ইতিহাস! তোমার এই লড়াই এখন কেউ দেখছে না। কেউ জানে না, তুমি রাতে কতটা কাঁদো, দিনে কতটা লড়ো। কিন্তু… সময় সব মনে রাখে! একদিন এই গল্পই হবে অনুপ্রেরণার বাতিঘর। তাই এখন ভেঙে পড়ার সময় নয়। তুমি আলাদা। তুমি বিশেষ। তোমার রক্তে বয়ে চলেছে সংগ্রামের ইতিহাস। তোমার চোখে জমে আছে হাজারো স্বপ্নের মানচিত্র। তুমি যদি আজ লড়াই চালিয়ে যাও, আগামীকাল তোমার নামেই লেখা হবে ইতিহাস। হাল ছেড়ো না। ভয় পেও না রাফি। কারণ তুমিই সেই ঝড়ের নাবিক, যে দিক হারায় না—দিক বানায়! -
বর্তমান সময়ে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর একটি বড় কারণ। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা নিরাময় হওয়া কঠিন। তবে অক্সিটোসিন নামের হরমোন যা ভালোবাসার হরমোন নামে পরিচিত—হার্টের বাইরের কোষগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলতে পারে। সাধারণত কাউকে জড়িয়ে ধরা, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো বা অর্গাজমের সময়, এমনকি প্রসব ও দুধ পান করানোর সময়ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় ২০২২ সালে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে মানবদেহের স্টেম সেল থেকে তৈরি হার্টের কোষে অক্সিটোসিন প্রয়োগ করে দেখেছেন যে এটি হার্টের এপিকার্ডিয়াল কোষ বা বাইরের স্তরের কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। এই কোষগুলো তখন দ্রুত সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং হার্টের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করতে শুরু করে। অনেকটা আমাদের ত্বক কেটে গেলে নতুন কোষ তৈরি হয়ে ক্ষত সেরে উঠার মত প্রক্রিয়া।
অক্সিটোসিনের আরেকটি বিস্ময়কর গুণ হলো এটি শুধু হার্টের পেশীই নয়, হার্টের রক্তনালী গঠনেও সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অক্সিটোসিন এই রক্তনালীগুলো পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই আবিষ্কার হৃদরোগীদের জন্য নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দিতে পারে বলে আশাবাদী গবেষকগণ। অক্সিটোসিন ইতিমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তাই এর প্রয়োগও সহজ হবে। তবে হরমোনটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।বর্তমান সময়ে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর একটি বড় কারণ। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা নিরাময় হওয়া কঠিন। তবে অক্সিটোসিন নামের হরমোন যা ভালোবাসার হরমোন নামে পরিচিত—হার্টের বাইরের কোষগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলতে পারে। সাধারণত কাউকে জড়িয়ে ধরা, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো বা অর্গাজমের সময়, এমনকি প্রসব ও দুধ পান করানোর সময়ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়। মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় ২০২২ সালে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে মানবদেহের স্টেম সেল থেকে তৈরি হার্টের কোষে অক্সিটোসিন প্রয়োগ করে দেখেছেন যে এটি হার্টের এপিকার্ডিয়াল কোষ বা বাইরের স্তরের কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। এই কোষগুলো তখন দ্রুত সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং হার্টের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করতে শুরু করে। অনেকটা আমাদের ত্বক কেটে গেলে নতুন কোষ তৈরি হয়ে ক্ষত সেরে উঠার মত প্রক্রিয়া। অক্সিটোসিনের আরেকটি বিস্ময়কর গুণ হলো এটি শুধু হার্টের পেশীই নয়, হার্টের রক্তনালী গঠনেও সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অক্সিটোসিন এই রক্তনালীগুলো পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই আবিষ্কার হৃদরোগীদের জন্য নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দিতে পারে বলে আশাবাদী গবেষকগণ। অক্সিটোসিন ইতিমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তাই এর প্রয়োগও সহজ হবে। তবে হরমোনটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন। -
জীবনের মানে খুজে পাচ্ছেন না ?
তাহলে ভাবুন তো আপনার পরিবারের কথা । আপনার বন্ধুদের কথা । কত কিছু দেখার আছে জীবনে । আপনার পছন্দের গাড়িটি ও তো এখনও কিনা হয়নি । আপনার পছন্দের জায়গাটি ও এখনও দেখা হয়নি । অনেক ছোট ছোট শখ অনেক ছোট ছোট ইচ্ছা ও তো এখনও পূরণ করা বাকি ।
মায়ের জন্য জীবনে কয়টা শাড়ি কিনেছেন জীবনে। বাবার হাতে নিজের প্রথম স্যালারি দিবার ইচ্ছা কি আপনার হয়নি কখনও ?
জীবনের স্বর্নযুগ যে সোশ্যাল মিডিয়াই শেষ করছেন সৃষ্টিকর্তাকে কি জবাব দিবেন ?জীবনের মানে খুজে পাচ্ছেন না ? তাহলে ভাবুন তো আপনার পরিবারের কথা । আপনার বন্ধুদের কথা । কত কিছু দেখার আছে জীবনে । আপনার পছন্দের গাড়িটি ও তো এখনও কিনা হয়নি । আপনার পছন্দের জায়গাটি ও এখনও দেখা হয়নি । অনেক ছোট ছোট শখ অনেক ছোট ছোট ইচ্ছা ও তো এখনও পূরণ করা বাকি । মায়ের জন্য জীবনে কয়টা শাড়ি কিনেছেন জীবনে। বাবার হাতে নিজের প্রথম স্যালারি দিবার ইচ্ছা কি আপনার হয়নি কখনও ? জীবনের স্বর্নযুগ যে সোশ্যাল মিডিয়াই শেষ করছেন সৃষ্টিকর্তাকে কি জবাব দিবেন ? -
⚛️ China Just Changed the Nuclear Game — Forever 🔥China has officially unveiled its first Thorium Molten Salt Reactor, a cutting-edge nuclear technology that refuels without shutting down—a game-changer in the world of energy. Unlike conventional uranium reactors, this design uses thorium, a safer and more abundant element. It runs on liquid molten salt, making the system naturally resistant to meltdowns and capable of operating at...
-
Innovation of future energy ⚠️🔥🚢☀️ Sailing Into the Future! Meet the world’s first hybrid solar-powered cargo ship — a revolutionary step in sustainable marine transport! With 192 solar panels on board, this vessel will eliminate up to 79,000 pounds of CO₂ emissions every year, significantly reducing its carbon footprint. 🌍💨 🔋 The solar panels charge onboard batteries that power electric propulsion systems,...0 Comments 0 Shares 156 Views 0 Reviews
-
Litton Das was on fire today!
Nice comeback Captain
A brilliant knock of 76 runs off just 50 balls against Sri Lanka in the 2nd T20I. Clean timing, smart shot selection and total control from start to finish.
Litton Das was on fire today! 🔥 Nice comeback Captain🥰🔥 A brilliant knock of 76 runs off just 50 balls against Sri Lanka in the 2nd T20I. Clean timing, smart shot selection and total control from start to finish. -
Japan’s Internet Speed Massive Progress ⚠️🚀 Japan Just Shattered the Internet Speed Barrier! 🇯🇵⚡ In a groundbreaking achievement, Japanese scientists at NICT have reached an internet speed of 1.02 petabits per second — that’s over 1 million gigabits per second! 🤯 To put it in perspective: 📥 You could download the entire Netflix library in 1 second 🎮 Stream 10 million 4K videos simultaneously 🌐 Transfer more data in a second...0 Comments 0 Shares 155 Views 0 Reviews
-
বিড়ালের এক অদ্ভুত স্বভাব ⚠️সারাদিন অলসভাবে ঘুমিয়ে কাটানো বিড়ালকে আপনি যতই আরামপ্রিয় ভাবুন না কেন, তার ঘুমের অভ্যাসে লুকিয়ে আছে একটি প্রতিরক্ষা কৌশল। আপনি যদি একটু খেয়াল করেন, দেখবেন বেশিরভাগ বিড়ালই বাঁ পাশে কাত হয়ে ঘুমাতে পছন্দ করে। গবেষকেরা ইউটিউব থেকে সংগৃহীত ৪০৮টি বিড়ালের ঘুমের ভিডিও বিশ্লেষণ করে দেখেছেন, প্রায় ৬৫ শতাংশ (২৬৮টি) বিড়াল বাঁ দিকে কাত হয়ে ঘুমিয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে এটাকে উদ্দেশ্যহীন মনে হলেও, এর পেছনে...0 Comments 0 Shares 156 Views 0 Reviews
-
তাই বলে একসাথে চার পাঁচটা চাকরি? এত বুদ্ধি!আমেরিকার সিলিকন ভ্যালি, এক স্বপ্নের শহর তারা ভাবছিল, এক জিনিয়াস পেয়েছে। আসলে তারা পেয়েছিল এক ছায়া। একই সময়ে পাঁচটা কোম্পানির ফুলটাইম কর্মী। লোকেশন? আমেরিকা। বাসস্থান? ভারত এই ছেলে ছিল এক ‘GHOST EMPLOYEE’, নাম, সোহম পারেখ গল্পটা গুজরাটের এক মধ্যবিত্ত বাড়ি থেকে শুরু। একটা ছোট ঘরে বসে একটা ছেলেটা কোড করত ঘণ্টার পর ঘণ্টা। শুধু কোড না, সে গড়ে তুলছিল এক প্ল্যান। একটা সিস্টেম, যেটা...
-
চীনের নদী পাহাড়া দিচ্ছে AI মাছ....ভাবুন তো, নদীর পানির নিচে সাঁতরে বেড়াচ্ছে ছোট ছোট মাছ। কিন্তু ওগুলো আসলে মাছ নয়—রোবট! চীনে শুরু হয়েছে এক প্রযুক্তিগত বিপ্লব যেখানে বায়োনিক মাছ ব্যবহার করে বিশুদ্ধ করা হচ্ছে নদীর দূষিত পানি। এই ছোট রোবট মাছগুলো দেখতে একদম আসল মাছের মতো। এগুলো বানিয়েছে চীনের উহান বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। দৈর্ঘ্যে প্রায় ৫৩ সেন্টিমিটার, মাথা ও লেজে রয়েছে দুটি চলনক্ষম জয়েন্ট। এদের চলাফেরা,...
-
In the blazing sun of northern Egypt, a quiet revolution is unfolding — above the canals.
Instead of leaving water to evaporate under desert heat, engineers are installing solar panels over irrigation canals. These panels do two things at once:
Generate clean energy
Reduce water loss by up to 70%
The solar roofs also shade crops nearby, cut algae growth, and reduce land use — turning every canal into a solar corridor.
In the blazing sun of northern Egypt, a quiet revolution is unfolding — above the canals. Instead of leaving water to evaporate under desert heat, engineers are installing solar panels over irrigation canals. These panels do two things at once: 🌞 Generate clean energy 💧 Reduce water loss by up to 70% The solar roofs also shade crops nearby, cut algae growth, and reduce land use — turning every canal into a solar corridor. -
অবশেষে স্বস্তি বাংলার আকাশে 🙂দেশ থেকে বৃষ্টি বলয় বিদায় নিয়েছে সেই সাথে দেশের আকাশ থেকে শক্তিশালী মেঘও বিদায় নিছে। তবে যেহেতু এখন বর্ষাকাল তাই নিয়ম অনুযায়ী দেশের অনেক এলাকায় মাঝেমধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে, তবে তা বৃষ্টি বলয় চলাকালীন সময়ে যেমনটা হয় তেমন না। তবে দেশের দু একটি ছোট্ট এলাকায় ভারিবৃষ্টি থাকতে পারে। তবে দুঃখজনক ব্যপার হলো চলতি বৃষ্টি বলয়ে দেশের উত্তর অঞ্চল সম্পুর্ন বঞ্চিত হলো। যাহোক আগামী ২৫ শে জুলাই...
-
চাঁদাবাজি রোধে অ্যাকশনে গিয়ে বদলি পুলিশ কর্মকর্তাগাজীপুরে চাঁদাবাজি রোধে অ্যাকশনে গিয়ে বদলি পুলিশ কর্মকর্তা এখানে আপনার জানার জন্য সবকিছু দেওয়া হলো: → গাজীপুরের কোনাবাড়ী ও কাশিমপুরে গার্মেন্টস থেকে ময়লার গাড়ি পর্যন্ত সর্বত্র চাঁদাবাজির কথা জানিয়েছেন এএসপি দিদার নূর → চাঁদাবাজি রোধে কঠোর ব্যবস্থা নেন এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ফোন উপেক্ষা করেন → অ্যাকশন নেওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যেই তাকে অন্যত্র বদলি করা হয় → দিদার নূর বলেছেন,...
-
ভালোবাসা শুধু আবেগ নয়, ঔষধও বটে🙂বর্তমান সময়ে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর একটি বড় কারণ। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা নিরাময় হওয়া কঠিন। তবে অক্সিটোসিন নামের হরমোন যা ভালোবাসার হরমোন নামে পরিচিত—হার্টের বাইরের কোষগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলতে পারে। সাধারণত কাউকে জড়িয়ে ধরা, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো বা অর্গাজমের সময়, এমনকি প্রসব ও দুধ পান করানোর সময়ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়। মিশিগান...
-
আলহামদুলিল্লাহ! ৩৪২ টি চোরাই, ছিনতাইয়ের মোবাইল ও ৬ টি ল্যাপটপ ও ২ লাখ টাকা উদ্ধার। একসাথে এত চোরা মোবাইল উদ্ধার এই শহরে আগে হয়নি। আস্থা রাখুন বাংলাদেশ পুলিশে।আপনাদের মত সাহসী অফিসার দের দ্বারা সম্ভব এদেশের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত হোক আমরা এই প্রত্যাশা রাখি বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর উপর।আলহামদুলিল্লাহ! ৩৪২ টি চোরাই, ছিনতাইয়ের মোবাইল ও ৬ টি ল্যাপটপ ও ২ লাখ টাকা উদ্ধার। একসাথে এত চোরা মোবাইল উদ্ধার এই শহরে আগে হয়নি। আস্থা রাখুন বাংলাদেশ পুলিশে।আপনাদের মত সাহসী অফিসার দের দ্বারা সম্ভব এদেশের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত হোক আমরা এই প্রত্যাশা রাখি বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর উপর।
-
৭-৮ মাস ধরে কেউ খোঁজ নেয় নি, পাওয়া গেলো মডেলের লাশ!পাকিস্তানি এই মডেলের নাম Humaira Asghar.. পাকিস্তানের পুলিশ একটা ফ্ল্যাট খালি করতে গিয়ে তার মৃ-ত-দে-হ খুঁজে পায়! সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার কি জানেন? সে যে দুনিয়াতে না-ই,এইটা কেউ জানেই না! তার খোঁজ ও কেউ নেয় নাই! সে দুনিয়া থেকে চলে গিয়েছে সম্ভবত ৭-৮ মাস আগে! এই এতোগুলা মাসে তার খবর ও কেউ নেয় নাই!!! অবিশ্বাস্য না? ফেসবুকে তার লাস্ট পো-স্ট ২০২৪ সালে, যেই ফ্ল্যাটে থাকতো সেটার ভাড়া বাকি ৮ মাসের,...
-
পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির পাঁচটি প্রাণী🌍 পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির ৫টি প্রাণী 1. 🦅 পেরিগ্রিন ফ্যালকন (Peregrine Falcon) গতি: প্রায় ৩৮৯ কিমি/ঘণ্টা (242 mph) বিশেষত্ব: ডাইভিং বা নিচে ঝাঁপানোর সময় পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত প্রাণী। 2. 🐆 চিতা (Cheetah) গতি: ১১২–১২০ কিমি/ঘণ্টা (70–75 mph) বিশেষত্ব: স্থলভাগে সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণী। 3. 🐟 ব্ল্যাক মারলিন (Black Marlin) গতি: প্রায় ৮২ কিমি/ঘণ্টা (50 mph)...
-
সুস্বাস্থ্যের জন্য যে খাবারগুলো খাওয়া উচিতসুস্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিন কিছু নির্দিষ্ট ধরনের খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যা শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি নিশ্চিত করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 🥦 ১. শাকসবজি (সবুজ পাতাযুক্ত শাক বিশেষ করে) যেমন: পালং শাক, লাল শাক, মুলা শাক, ঢেঁড়স, ব্রোকলি উপকারিতা: ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। 🍎 ২. ফলমূল যেমন: আপেল, কলা, কমলা, পেয়ারা, জাম, আম উপকারিতা: ভিটামিন C, ফাইবার ও...
-
কাঠবাদামের উপকারিতা✅ কাঠবাদামের উপকারিতা: 1. মস্তিষ্কের জন্য উপকারী কাঠবাদামে থাকা ভিটামিন E, ওমেগা-৩ ও ম্যাগনেসিয়াম স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়। 2. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এতে থাকা মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে এবং খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমায়। 3. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে কাঠবাদাম রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং ইনসুলিনের কার্যকারিতা...
-
In one of the driest places on Earth…
Fresh water is appearing — from thin air and sunlight.
In the Atacama Desert, Chilean scientists have created solar desalination domes that extract drinking water from the sea using only heat and condensation.
No filters.
No wires.
Just glass, saltwater, and sunlight.
Each dome pulls in ocean water, evaporates it using solar heat, then condenses clean water inside — like artificial rain.
They're off-grid, low-maintenance, and can produce thousands of liters per day.
In a world of water crises…
Chile just built a solution in glass.In one of the driest places on Earth… Fresh water is appearing — from thin air and sunlight. In the Atacama Desert, Chilean scientists have created solar desalination domes that extract drinking water from the sea using only heat and condensation. No filters. No wires. Just glass, saltwater, and sunlight. Each dome pulls in ocean water, evaporates it using solar heat, then condenses clean water inside — like artificial rain. They're off-grid, low-maintenance, and can produce thousands of liters per day. In a world of water crises… Chile just built a solution in glass. -
"জীবনের কাছে হেরে গেলাম" লিখে যে ছেলেটা বা মেয়েটা মরে গেল তাকে হয়তো কেউ বলেনি, জিতে যাওয়া মানেই জীবন নয়, হেরে যাওয়ার মধ্যেও থাকে বেঁচে থাকার আনন্দ।
ডেল কার্নেগি, শিব খেরা-রা বারবার একটা কথাই বলেছেন, তুমিও জিতবে। শক্ত হও। উঠে দাঁড়াও। দৌড়াও। জিততে তোমাকে হবেই।
কিন্তু কেউ বলে না...তুমিও হারবে। তুমিও তো রক্ত মাংসেরই মানুষ, তোমারো ক্লান্ত লাগবে। একটু বসো। এখন আর উঠে দাঁড়ানোর দরকার নেই। সবসময় দৌড়াতে হয় না। খানিকটা জিরিয়ে নাও। অনেকক্ষণ তো শক্ত থেকেছ, এবার একটু নরম হও — একথা কেউ বলে না।
বলে না বলেই ফুলের মতো ছেলেমেয়েগুলো ঝুলে পড়ে। কেউ প্রেমের জন্য, কেউ টাকার জন্য, কেউ রেজাল্ট বা চাকরির জন্য, কেউ বা একটুখানি স্নেহ ভালোবাসার জন্য। তাইতো কবি এক বুক কষ্ট নিয়ে লিখেছেন,
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো
খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে
খুব ছোট দুঃখের জন্যে
আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে
একটি ছোট দীর্ঘশ্বাসের জন্যে
একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।
আমাদের চারপাশের প্রতিটা মানুষের ছোট হলেও একটা স্বপ্ন থাকে। তারা একটুখানি সহানুভূতি পেতে চায়, এক চিলতে রোদ্দুর চায়, একফোঁটা ভালোবাসা বুকে নিয়ে বেঁচে থাকতে চায়।
মা, বাবা, শিক্ষক, অভিভাবক, বন্ধু, সমাজ আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ...জিতে যাওয়ার মোটিভেশন দেন — তাতে সমস্যা নাই, কিন্তু হেরে যাওয়াদের কথাও একটু বলেন। পৃথিবীতে সবাই জিততে আসে নাই। সবার জেতার দরকারও নাই। কিন্তু প্রত্যেকেই বাঁচতে চায়।
পৃথিবীর আলো, বাতাস, জল বা জোৎস্নায় সবার সমান অধিকার আছে। জিতে যাওয়া মানুষটার যেমন হাসার অধিকার আছে, তেমনি হেরে যাওয়া লোকটারও অধিকার আছে মন খুলে কাঁদার। জয়ের মালা বিজয়ীদের জন্য থাকুক, ওটার ভাগ কেউ চায় না! তাই বলে হেরে যাওয়া মানুষটার ওপর থেকে এক টুকরো মেঘের ছায়া কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারো নেই। কারো নেই।"জীবনের কাছে হেরে গেলাম" লিখে যে ছেলেটা বা মেয়েটা মরে গেল তাকে হয়তো কেউ বলেনি, জিতে যাওয়া মানেই জীবন নয়, হেরে যাওয়ার মধ্যেও থাকে বেঁচে থাকার আনন্দ। ডেল কার্নেগি, শিব খেরা-রা বারবার একটা কথাই বলেছেন, তুমিও জিতবে। শক্ত হও। উঠে দাঁড়াও। দৌড়াও। জিততে তোমাকে হবেই। কিন্তু কেউ বলে না...তুমিও হারবে। তুমিও তো রক্ত মাংসেরই মানুষ, তোমারো ক্লান্ত লাগবে। একটু বসো। এখন আর উঠে দাঁড়ানোর দরকার নেই। সবসময় দৌড়াতে হয় না। খানিকটা জিরিয়ে নাও। অনেকক্ষণ তো শক্ত থেকেছ, এবার একটু নরম হও — একথা কেউ বলে না। বলে না বলেই ফুলের মতো ছেলেমেয়েগুলো ঝুলে পড়ে। কেউ প্রেমের জন্য, কেউ টাকার জন্য, কেউ রেজাল্ট বা চাকরির জন্য, কেউ বা একটুখানি স্নেহ ভালোবাসার জন্য। তাইতো কবি এক বুক কষ্ট নিয়ে লিখেছেন, আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে খুব ছোট দুঃখের জন্যে আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে একটি ছোট দীর্ঘশ্বাসের জন্যে একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে। আমাদের চারপাশের প্রতিটা মানুষের ছোট হলেও একটা স্বপ্ন থাকে। তারা একটুখানি সহানুভূতি পেতে চায়, এক চিলতে রোদ্দুর চায়, একফোঁটা ভালোবাসা বুকে নিয়ে বেঁচে থাকতে চায়। মা, বাবা, শিক্ষক, অভিভাবক, বন্ধু, সমাজ আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ...জিতে যাওয়ার মোটিভেশন দেন — তাতে সমস্যা নাই, কিন্তু হেরে যাওয়াদের কথাও একটু বলেন। পৃথিবীতে সবাই জিততে আসে নাই। সবার জেতার দরকারও নাই। কিন্তু প্রত্যেকেই বাঁচতে চায়। পৃথিবীর আলো, বাতাস, জল বা জোৎস্নায় সবার সমান অধিকার আছে। জিতে যাওয়া মানুষটার যেমন হাসার অধিকার আছে, তেমনি হেরে যাওয়া লোকটারও অধিকার আছে মন খুলে কাঁদার। জয়ের মালা বিজয়ীদের জন্য থাকুক, ওটার ভাগ কেউ চায় না! তাই বলে হেরে যাওয়া মানুষটার ওপর থেকে এক টুকরো মেঘের ছায়া কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারো নেই। কারো নেই। -
বনরক্ষায় অবিশ্বাস্য অবদান বিলিওনিয়ারের⚠️🔥পৃথিবীতে একদিকে চলছে পরিবেশ ধ্বংস করার উৎসব, আরেকদিকে এমন অনেক মানুষ লড়াই করে যাচ্ছেন পরিবেশ রক্ষা করতে। 'ঘরে খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো' এমন মানুষদের হয়ত সমাজ পাগল বলবে। কিন্তু পরিবেশ বাঁচাতে এত বড় একটা কাজ করার সময় সুইডিশ বিলিওনিয়ার জোহান এলিয়াস এসব দিকে পাত্তা দেননি বলেই মনে হয়। ২০০৫ সালে অনেকটা গোপনেই তিনি অ্যামাজন রেইনফরেস্টের ভেতর ৪ লক্ষ একর জমি কিনে নেন তিনি। সে সময় ৮ মিলিয়ন ডলারের এই...
-
এক নাতি তার দাদুকে জিজ্ঞাসা করল, "জীবনে কি সত্যিই বন্ধুর কোনো দরকার আছে?"
দাদু মৃদু হেসে জবাব দিলেন, "হ্যাঁ। জীবন যদি সরল হতো, তবে বন্ধুর প্রয়োজন হতো না। কিন্তু জীবনটা প্রায় সময়ই রুক্ষ। তোমার পাশে তখন এমন মানুষ থাকা উচিত যার সাথে তুমি ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে পারো, দুঃখ শেয়ার করতে পারো। যে তোমাকে বিচার না করে ভরসা দেবে, যার কাঁধে মাথা রেখে তুমি কাঁদতে পারবে। সে তোমাকে ভয়ের মাঝে সাহস দেবে, জীবনের কঠিন সময়গুলো যাকে ভরসা করে তুমি অতিক্রম করতে পারবে।"
নাতি তখন প্রশ্ন করল, "এটা কি সত্যি একজন নকল বন্ধু শত্রুর চেয়েও বেশি বিপজ্জনক?"
দাদু বললেন, "অবশ্যই। কারণ শত্রুকে সহজেই চেনা যায়। যার ফলে তার থেকে নিজেকে রক্ষা করাও সহজ হয়। কিন্তু নকল বন্ধু তোমার সব দুর্বলতা জানে বলেই বুঝতে পারে কিভাবে তোমাকে পিছন থেকে ছুরি মারতে হবে।"
নাতি এবার জানতে চাইল, "আমি কিভাবে নকল বন্ধুদের এড়িয়ে চলতে পারি?"
দাদু কিছুক্ষণ চিন্তা করার পর বললেন, "আচ্ছা বলো তো একটা ছোট বাগান এবং একটি বনের মধ্যে কোনটিতে সাপ আর বিচ্ছু বেশি থাকে?"
নাতি সাথে সাথে উত্তর দিল, "বনের মধ্যে।"
দাদু তখন কিশোরের মাথায় হাত রেখে বললেন, "সেটাই। বৃত্ত ছোট রেখো বাছা। শান্তির জন্য একটা ছোট বাগানই যথেষ্ট।"এক নাতি তার দাদুকে জিজ্ঞাসা করল, "জীবনে কি সত্যিই বন্ধুর কোনো দরকার আছে?" দাদু মৃদু হেসে জবাব দিলেন, "হ্যাঁ। জীবন যদি সরল হতো, তবে বন্ধুর প্রয়োজন হতো না। কিন্তু জীবনটা প্রায় সময়ই রুক্ষ। তোমার পাশে তখন এমন মানুষ থাকা উচিত যার সাথে তুমি ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে পারো, দুঃখ শেয়ার করতে পারো। যে তোমাকে বিচার না করে ভরসা দেবে, যার কাঁধে মাথা রেখে তুমি কাঁদতে পারবে। সে তোমাকে ভয়ের মাঝে সাহস দেবে, জীবনের কঠিন সময়গুলো যাকে ভরসা করে তুমি অতিক্রম করতে পারবে।" নাতি তখন প্রশ্ন করল, "এটা কি সত্যি একজন নকল বন্ধু শত্রুর চেয়েও বেশি বিপজ্জনক?" দাদু বললেন, "অবশ্যই। কারণ শত্রুকে সহজেই চেনা যায়। যার ফলে তার থেকে নিজেকে রক্ষা করাও সহজ হয়। কিন্তু নকল বন্ধু তোমার সব দুর্বলতা জানে বলেই বুঝতে পারে কিভাবে তোমাকে পিছন থেকে ছুরি মারতে হবে।" নাতি এবার জানতে চাইল, "আমি কিভাবে নকল বন্ধুদের এড়িয়ে চলতে পারি?" দাদু কিছুক্ষণ চিন্তা করার পর বললেন, "আচ্ছা বলো তো একটা ছোট বাগান এবং একটি বনের মধ্যে কোনটিতে সাপ আর বিচ্ছু বেশি থাকে?" নাতি সাথে সাথে উত্তর দিল, "বনের মধ্যে।" দাদু তখন কিশোরের মাথায় হাত রেখে বললেন, "সেটাই। বৃত্ত ছোট রেখো বাছা। শান্তির জন্য একটা ছোট বাগানই যথেষ্ট।" -
জীবনের এই পথটা সবসময় সোজা নয়।
চেষ্টা করি, স্বপ্ন দেখি, আবার হেরে যাই।
অনেকে প্রশ্ন করে—এতবার ব্যর্থ হওয়ার পরও কেন থামছো না?
আমি তাদের একটা কথাই বলি—“আমি জানি, আমার সময়টা এখনো আসেনি।”
হয়তো আজকে কেউ আমায় দেখে ব্যর্থ ভাবে।
কিন্তু আমি জানি, আজকের এই সংগ্রামই আগামী দিনের শক্তি।
প্রত্যেকটা হার আমাকে প্রস্তুত করছে—সেই দিনের জন্য, যেদিন আমি জিতব।
জয় মানেই শুধু অন্যকে হারানো নয়,
জয় মানে নিজেকে প্রমাণ করা, নিজের স্বপ্নকে ছুঁয়ে ফেলা।
সেই দিনটা এখনও আসেনি, কিন্তু আমি জানি—আসবেই।
তাই আমি থেমে যাই না।
কারণ আমি জানি, সময় যখন আসবে,
আমি প্রস্তুত থাকবো—জয়ের জন্য।জীবনের এই পথটা সবসময় সোজা নয়। চেষ্টা করি, স্বপ্ন দেখি, আবার হেরে যাই। অনেকে প্রশ্ন করে—এতবার ব্যর্থ হওয়ার পরও কেন থামছো না? আমি তাদের একটা কথাই বলি—“আমি জানি, আমার সময়টা এখনো আসেনি।” হয়তো আজকে কেউ আমায় দেখে ব্যর্থ ভাবে। কিন্তু আমি জানি, আজকের এই সংগ্রামই আগামী দিনের শক্তি। প্রত্যেকটা হার আমাকে প্রস্তুত করছে—সেই দিনের জন্য, যেদিন আমি জিতব। জয় মানেই শুধু অন্যকে হারানো নয়, জয় মানে নিজেকে প্রমাণ করা, নিজের স্বপ্নকে ছুঁয়ে ফেলা। সেই দিনটা এখনও আসেনি, কিন্তু আমি জানি—আসবেই। তাই আমি থেমে যাই না। কারণ আমি জানি, সময় যখন আসবে, আমি প্রস্তুত থাকবো—জয়ের জন্য। -
When you run out of land…
You turn to water.
In the Netherlands, engineers are installing floating solar farms on lakes, reservoirs, and even the sea. But these aren’t ordinary panels — they rotate to follow the sun across the sky.
Built to withstand storms, these circular islands generate up to 40% more energy than fixed panels — while reducing water evaporation below.
It’s smart.
It’s self-cleaning.
And it’s reclaiming space in a crowded world.
Floating power.
Drifting into the future.When you run out of land… You turn to water. In the Netherlands, engineers are installing floating solar farms on lakes, reservoirs, and even the sea. But these aren’t ordinary panels — they rotate to follow the sun across the sky. Built to withstand storms, these circular islands generate up to 40% more energy than fixed panels — while reducing water evaporation below. It’s smart. It’s self-cleaning. And it’s reclaiming space in a crowded world. Floating power. Drifting into the future. -
বন্ধুত্ব শুধু মানুষে সীমাবদ্ধ নয়অস্ট্রেলিয়ার মৎস্য শিকারী আর্নল্ড পয়েন্টার ২০২৩ সালে তাসমান সাগরে একটি সাদা মাদি হাঙরকে শিকারীর হুক (এক ধরনের হাঙর ধরার ফাঁদ) থেকে মুক্ত করেন এবং তাকে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচান। এরপর থেকে তার একটাই সমস্যা: সমুদ্রে মাছ ধরতে গেলেই সেই হাঙরটি তাকে অনুসরণ করে। প্রথম প্রথম আর্নল্ড হাঙরটির চোখ ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করতেন। কিন্তু গভীর সমুদ্রে ১৭ ফুট লম্বা একটি প্রাণীকে সরিয়ে দেওয়া সহজ কাজ...
-
মনুষ্যত্ব শুধু একটা শব্দ মাত্র, যার অস্তিত্ব বিলীন 🥺⚠️সার্বিয়ার এক সুন্দরী তরুণী, নাম মারিয়া আব্রামোভিচ, ১৯৭৪ সালে এক ভয়াবহ সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল পৃথিবীকে, একটি এক্সপেরিমেন্টের মাধ্যমে। ওই এক্সপেরিমেন্টের নাম ছিল রিদম জিরো। লোকজনে ভর্তি একটি রুমের ভিতর মারিয়া স্ট্যাচুর মতোন দাঁড়িয়ে ছিল। সামনে টেবিলে রাখা অপ্রাসঙ্গিক, অগুরুত্বপূর্ণ, একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কহীন বাহাত্তরটি জিনিস — লিপস্টিক, কেক, ছুরি, কাঁচি, গোলাপ, পিস্তল সহ আরো অনেক...
-
জো রুট আধুনিক টেস্ট ক্রিকেটের এক জীবন্ত প্রতিমূর্তিব্যাট হাতে তিনি যেন সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া এক শিল্পী, যিনি প্রতিপক্ষ ও কন্ডিশনের পরোয়া না করেই নিজের ধ্রুপদী ব্যাটিং দিয়ে জয় করে নিয়েছেন সমগ্র ক্রিকেটবিশ্বের হৃদয়। টেস্ট ক্রিকেটে ১৫৬ ম্যাচে তাঁর সংগ্রহ ৩৭টি অনবদ্য শতক...একটি ব্যতিক্রমী অর্জন। সবচেয়ে বেশি শতক এসেছে ভারতের বিপক্ষে, যেখানে রুটের ব্যাট থেকে এসেছে ১১টি সেঞ্চুরি। নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে করেছেন...
-
ইনিই হলেন ভারতবর্ষের সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যক্তি ; যাকে হয়ত আপনি, আমি চিনি না⚠️পয়সার গরম তো জীবনে অনেক দেখলেন । কিন্ত বিদ্যার এমন গরম দেখেছেন না শুনেছেন কখনও ? সবটা শুনলে মাথা ঝিমঝিম করবে আপনার, হাত পাও অবশ হয়ে যেতে পারে বৈকি । এক জীবনে এত পড়াশোনা কোন রক্ত মাংসের মানুষ করতে পারেন ? না পড়লে বিশ্বাস হবে না ; তাও আবার সেই ভদ্রলোক যদি ভারতবর্ষ তথা এই উপমহাদেশের হন ! মারাঠি এই ভদ্রলোকের নাম শ্রীকান্ত জিচকার । তার পড়াশোনার জীবনটা একবার হাল্কা করে চোখ বুলিয়ে নিন শুধু ।...0 Comments 0 Shares 228 Views 0 Reviews
-
Court Orders Five-Day Remand for Jubo Dal Leader in Sohag Murder CaseHere’s everything you need to know: → Dhaka court has ordered a five-day remand for Jubo Dal member Mahmudul Hasan Mohin in connection with the murder of scrap dealer Sohag near Mitford Hospital. → Another suspect, Tarek Rahman Robin, has been given a two-day remand under the Arms Act. → Four people have been arrested so far in connection with the case, according to Dhaka...
-
প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা⚠️মিটফোর্ড হাসপাতালে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে নির্মমভাবে হত্যা এখানে আপনার জানার জন্য সবকিছু দেওয়া হলো: → ৪৩ বছর বয়সী ভাঙারি ব্যবসায়ী মো. সোহাগ ৯ জুলাই ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে পাথর দিয়ে হত্যা হন। → সন্ধ্যা ৬টার দিকে ৩ নম্বর গেটসংলগ্ন রজনী ঘোষ লেনে ব্যবসায়িক বিরোধের জেরে এই হামলা হয়। → সোহাগের বন্ধুর দাবি, স্থানীয় যুবদল নেতা মঈন ও তার সহযোগীরা মাসের পর...
-
নিয়মিত ব্যায়াম করার প্রয়োজনীয়তাআমাদের শরীরের জন্য ব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি শুধু শরীরিক সুস্থতার জন্যই নয়, মানসিক, আবেগিক ও সামাজিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্যও বড় ভূমিকা রাখে। নিচে ব্যায়ামের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ তুলে ধরা হলো 🏃♂️ কেন ব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ✅ ১. শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখে ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে পেশি ও হাড় মজবুত করে হৃদযন্ত্র (হার্ট) সুস্থ রাখে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে ✅...
-
পাঁচ বলে পাঁচ উইকেট! গড়লেন রেকর্ড ⚠️পাঁচ বলে পাঁচ উইকেট! আয়ারল্যান্ডের কার্টিস ক্যাম্ফার লিখলেন ইতিহাস আন্তঃপ্রদেশ টি-টোয়েন্টি ট্রফিতে প্রথম পুরুষ ক্রিকেটার হিসেবে মাত্র ৫ বলে ৫ উইকেট নেওয়ার অবিশ্বাস্য কীর্তি! 🇮🇪
-
Bangladesh launched their SAFF U-20 Women’s Championship 2025 journey in spectacular fashion, overpowering Sri Lanka with a commanding 9-1 victory!
#BangladeshWomensFootball
© from Bangladesh Football Federation🇧🇩 Bangladesh launched their SAFF U-20 Women’s Championship 2025 journey in spectacular fashion, overpowering Sri Lanka with a commanding 9-1 victory! ⚽🔥 #BangladeshWomensFootball © from Bangladesh Football Federation -
Unbelievable Step to save life at feni in floodIn the heart of flood-hit Feni, where knee-deep water filled homes, a powerful story of courage and community unfolded. 23-year-old Kamrun Nahar, pregnant and in labor, was stranded with no way to reach the hospital. Her mother and aunt had no choice but to place her on a raft made of banana trees and set out through chest-deep floodwaters. With no transport in sight near Fulgazi Bazaar, a...0 Comments 0 Shares 243 Views 0 Reviews
-
বন্যা হল জলের অতিরিক্ত প্রবাহ যা সাধারণত শুকনো ভূমিকে প্লাবিত করে। এটি একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলেই দেখা যায়। বন্যা সাধারণত বৃষ্টি, নদীর জল বৃদ্ধি, ভূমিধস, বা বাঁধ ভেঙে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। বন্যা মানুষের জীবন, সম্পদ এবং পরিবেশের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
বন্যার কারণ:
অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত: প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হলে নদীর জল ধারণক্ষমতা ছাড়িয়ে যায় এবং বন্যা দেখা দেয়।
নদীর জল বৃদ্ধি: নদীর স্বাভাবিক জলপ্রবাহ বেড়ে গেলে আশেপাশের এলাকা প্লাবিত হয়।
ভূমিধস: পাহাড়ী অঞ্চলে ভূমিধসের কারণে সৃষ্ট বাঁধ বা প্রাকৃতিক বাধা ভেঙে গেলে আকস্মিক বন্যা হতে পারে।
বাঁধ ভাঙন: দুর্বল বা অপর্যাপ্ত বাঁধ ভেঙে গেলে বিশাল এলাকা প্লাবিত হতে পারে।
বন্যার প্রভাব:
মানুষের জীবনহানি: বন্যা মানুষের জীবন কেড়ে নিতে পারে, বিশেষ করে যারা দুর্বল বা প্রতিকূল পরিবেশে বসবাস করে।
সম্পদের ক্ষতি: ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, সেতু, এবং অন্যান্য অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
কৃষির ক্ষতি: ফসলের মাঠ প্লাবিত হয়ে খাদ্য সংকট দেখা দিতে পারে।
স্বাস্থ্য ঝুঁকি: দূষিত পানি ও জলাবদ্ধতার কারণে রোগজীবাণু ছড়িয়ে পড়ে, যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য ঝুঁকির সৃষ্টি করে।
পরিবেশের উপর প্রভাব: বন্যার ফলে মাটি ক্ষয়ে যাওয়া, গাছপালা ধ্বংস এবং বাস্তুসংস্থানের পরিবর্তন হতে পারে।
বন্যা মোকাবিলা:
পূর্বাভাস ও সতর্কতা: আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে আগে থেকে সতর্ক হওয়া এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেয়া।
উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম: বন্যা কবলিত এলাকা থেকে মানুষদের সরিয়ে নেয়া এবং তাদের ত্রাণ সহায়তা দেয়া।
পুনর্বাসন: ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা, যাতে তারা আবার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা শুরু করতে পারে।
পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা: বন্যা প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনার জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা।
বন্যা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যা মোকাবেলা করা কঠিন, তবে সঠিক প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব।বন্যা হল জলের অতিরিক্ত প্রবাহ যা সাধারণত শুকনো ভূমিকে প্লাবিত করে। এটি একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলেই দেখা যায়। বন্যা সাধারণত বৃষ্টি, নদীর জল বৃদ্ধি, ভূমিধস, বা বাঁধ ভেঙে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। বন্যা মানুষের জীবন, সম্পদ এবং পরিবেশের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বন্যার কারণ: অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত: প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হলে নদীর জল ধারণক্ষমতা ছাড়িয়ে যায় এবং বন্যা দেখা দেয়। নদীর জল বৃদ্ধি: নদীর স্বাভাবিক জলপ্রবাহ বেড়ে গেলে আশেপাশের এলাকা প্লাবিত হয়। ভূমিধস: পাহাড়ী অঞ্চলে ভূমিধসের কারণে সৃষ্ট বাঁধ বা প্রাকৃতিক বাধা ভেঙে গেলে আকস্মিক বন্যা হতে পারে। বাঁধ ভাঙন: দুর্বল বা অপর্যাপ্ত বাঁধ ভেঙে গেলে বিশাল এলাকা প্লাবিত হতে পারে। বন্যার প্রভাব: মানুষের জীবনহানি: বন্যা মানুষের জীবন কেড়ে নিতে পারে, বিশেষ করে যারা দুর্বল বা প্রতিকূল পরিবেশে বসবাস করে। সম্পদের ক্ষতি: ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, সেতু, এবং অন্যান্য অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। কৃষির ক্ষতি: ফসলের মাঠ প্লাবিত হয়ে খাদ্য সংকট দেখা দিতে পারে। স্বাস্থ্য ঝুঁকি: দূষিত পানি ও জলাবদ্ধতার কারণে রোগজীবাণু ছড়িয়ে পড়ে, যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য ঝুঁকির সৃষ্টি করে। পরিবেশের উপর প্রভাব: বন্যার ফলে মাটি ক্ষয়ে যাওয়া, গাছপালা ধ্বংস এবং বাস্তুসংস্থানের পরিবর্তন হতে পারে। বন্যা মোকাবিলা: পূর্বাভাস ও সতর্কতা: আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে আগে থেকে সতর্ক হওয়া এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেয়া। উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম: বন্যা কবলিত এলাকা থেকে মানুষদের সরিয়ে নেয়া এবং তাদের ত্রাণ সহায়তা দেয়া। পুনর্বাসন: ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা, যাতে তারা আবার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা শুরু করতে পারে। পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা: বন্যা প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনার জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা। বন্যা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যা মোকাবেলা করা কঠিন, তবে সঠিক প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব। -
বেড়েছে শুধু সংখ্যা, বাতেনি শিক্ষার মান🥺এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ প্রাপ্তির পরিসংখ্যান: (২০০১ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত) ✍️ ২০০১ সালে ৭৬ জন ✍️ ২০০২ সালে ৩২৭ জন ✍️ ২০০৩ সালে ১ হাজার ৩৮৯ জন ✍️ ২০০৪ সালে ৮ হাজার ৫৯৭ জন ✍️ ২০০৫ সালে ১৫ হাজার ৬৩১ জন ✍️ ২০০৬ সালে ২৪ হাজার ৩৮৪ জন ✍️ ২০০৭ সালে ২৫ হাজার ৭৩২ জন ✍️ ২০০৮ সালে ৪১ হাজার ৯১৭ জন ✍️ ২০০৯ সালে ৪৫ হাজার ৯৩৪ জন ✍️ ২০১০ সালে ৬২ হাজার ১৩৪ জন ✍️ ২০১১ সালে ৬২ হাজার ২৮৮ জন ✍️ ২০১২ সালে ৮২ হাজার...
-
Free internet for all⚠️🔥🔥Free 1GB Internet for All on July 18 in Bangladesh Here’s everything you need to know: → Bangladesh Telecom Authority (BTRC) has ordered all mobile operators to give 1GB free internet to users on July 18 → The free data will be valid for five days, as part of a government plan to honor the July Movement → Operators must inform customers in advance by SMS about the free...0 Comments 0 Shares 249 Views 0 Reviews
-
Amazing Science Facts, You will surely amaze🔥Even when you feel completely still, you're actually hurtling through space at over 2 million kilometers per hour due to a combination of cosmic motions. Earth spins on its axis at about 1,670 km/h, while orbiting the Sun at around 107,000 km/h. Meanwhile, the entire solar system is whirling around the center of the Milky Way galaxy at roughly 828,000 km/h. On top of that, our galaxy itself is...0 Comments 0 Shares 246 Views 0 Reviews
-
নটরডেমে পড়লেই বুয়েট নয়⚠️ এ এক অন্য রকম বাস্তবতানটর ডেমের বাস্তবতা দুই রকমের। কেউ নটর ডেমে পড়ার কারণে বুয়েটে চান্স পায়, আবার শুধু নটর ডেমে পড়ার কারণে অনেকের বুয়েটে চান্স মিস হয়। মুদ্রার দুই পিঠই নটর ডেমে রয়েছে। তাই নটর ডেমে ভর্তির আগে বিষয়টা আরেকবার ভেবে দেখো। নটর ডেমে ল্যাবে বেশ ভালো সময়ই দিতে হয়, এরপর প্রতিদিন ক্লাসে উপস্থিত হওয়া তো আছেই। সব মিলিয়ে নিজে পড়ার সময় খুব কমই পাওয়া যায়। এই ফ্লোতে অনেকে মানিয়ে নেয়। একাডেমিক এর পাশাপাশি এডমিশন...
-
The Daddy Of All-rounder, Shakib Al Hasan becomes the only player in Global Super League history to score a fifty and take four wickets in the same match!
A class of his own.🚨The Daddy Of All-rounder, Shakib Al Hasan becomes the only player in Global Super League history to score a fifty and take four wickets in the same match! 🔥👑 A class of his own. 🇧🇩🐐 -
দেশের ক্রিকেটে শুধু হতাশা আর হতাশা ⚠️🏏 “আন্তর্জাতিক” মুখে, পারফরম্যান্সে শুধু হতাশা! তৌহিদ হৃদয় আম্পায়ারকে বলেছিল — 🗣️ "আপনি যদি আন্তর্জাতিক আম্পায়ার হন, তাহলে আমিও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার!" ➡️ কথা শুনে মনে হচ্ছিল সেঞ্চুরির ফ্যাক্টরি খুলে ফেলবে। আসলে কী? 🎯 ৫ ম্যাচে একটায় রান করে, বাকি ৪টা ম্যাচে “হৃদয়” খুঁজে পাওয়া যায় না! --- ⚠️ এই দেশে "আন্তর্জাতিক" শব্দটা এখন গর্বের না, বরং...0 Comments 0 Shares 252 Views 0 Reviews
-
🌟 Shakib Al Hasan’s Smashing Start in the Global Super LeagueShakib Al Hasan Shines in Global Super League 2025 Opener In the opening match of the Global Super League 2025 between DCP and CD, Shakib Al Hasan has once again delivered a performance worthy of his legendary status. Batting at a crucial moment, the Bangladeshi all-rounder scored a fiery 58 runs off 37 balls, showcasing his classic touch and aggressive intent. His strike rate of 156.76 speaks...
-
Buissness or Killing CompetitionsGoogle is reportedly paying Apple up to $20 BILLION per year — not for a product, not for a feature — but simply to remain the default search engine on iPhones and other Apple devices. 😳 Why? Because being the default means billions of daily searches and massive ad revenue. In fact, this deal could account for 15–20% of Apple’s annual services profit. 💸 But it's...
-
The Tengwang Pavilion, the 29th iteration in its 1,400-year history, features intricately carved beams and vibrantly painted rafters. It stands majestically along the banks of the Ganjiang River, which winds through Jiangxi province.The Tengwang Pavilion, the 29th iteration in its 1,400-year history, features intricately carved beams and vibrantly painted rafters. It stands majestically along the banks of the Ganjiang River, which winds through Jiangxi province. -
★★★Breaking.... ★★★
All money invested here will be given back with profit in future. But royalty will only be given under marketing and hardworking performance. Otherwise anyone can get their 80% money back instantly. This is not a show.
By Administrator.....★★★Breaking.... ★★★ All money invested here will be given back with profit in future. But royalty will only be given under marketing and hardworking performance. Otherwise anyone can get their 80% money back instantly. This is not a show. By Administrator..... -
নব দিগন্তের সূচনা!!🇧🇩 অভিনব উদ্ভাবন! প্রথম বাংলা ক্যালকুলেটর 'ধারাপাত' 🇧🇩 সব ক্যালকুলেটরের সংখ্যা ইংরেজিতে? এবার নয়! ড. মাহমুদ হাসান তৈরি করেছেন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো প্রথম বাংলা ক্যালকুলেটর ‘ধারাপাত’। সবুজ বডিতে লাল বোতাম, আর সেই লাল বোতামে বাংলায় লেখা — ১, ২, ৩, ৪, জমা, সাফ, থোক। শুধু ক্যালকুলেটর নয়, এরকম ডিজিটাল ঘড়ি ‘ধারাক্রম’-ও বানিয়েছেন তিনি। 📖 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের...
-
A forgotten shipwreck just changed everything we thought we knew about ancient electricity.
Off the coast of Greece, 40 meters beneath the Aegean Sea, divers uncovered what appeared to be just another broken ship lost to time. Wooden beams, bronze statues, shattered amphorae. But hidden beneath a collapsed cargo hold, something extraordinary waited — a sealed copper cylinder with two iron rods inside, wrapped in ancient papyrus.
At first, archaeologists dismissed it. Just debris. But when the object was tested, it sparked — literally. Traces of acid residue were found inside, along with signs of corrosion identical to what we see in modern batteries. It was nearly identical to the mysterious “Baghdad Battery” — but far older.
Carbon dating placed it around 160 B.C., and experts now believe the ship was carrying experimental electrochemical devices. It wasn’t just trade goods and wine jars. It was ancient energy.
But here’s what made scientists pause: A nearby Greek tablet described a “light without fire” used to read maps in dark cargo spaces. It suggests sailors may have used low-voltage lighting — powered by these primitive batteries — centuries before electricity was “discovered.”
The implications are massive. It means our ancestors may have understood electrochemical reactions well enough to use them in real-world tasks. Not magic. Not myth. Just forgotten science, buried in saltwater and silence.A forgotten shipwreck just changed everything we thought we knew about ancient electricity. Off the coast of Greece, 40 meters beneath the Aegean Sea, divers uncovered what appeared to be just another broken ship lost to time. Wooden beams, bronze statues, shattered amphorae. But hidden beneath a collapsed cargo hold, something extraordinary waited — a sealed copper cylinder with two iron rods inside, wrapped in ancient papyrus. At first, archaeologists dismissed it. Just debris. But when the object was tested, it sparked — literally. Traces of acid residue were found inside, along with signs of corrosion identical to what we see in modern batteries. It was nearly identical to the mysterious “Baghdad Battery” — but far older. Carbon dating placed it around 160 B.C., and experts now believe the ship was carrying experimental electrochemical devices. It wasn’t just trade goods and wine jars. It was ancient energy. But here’s what made scientists pause: A nearby Greek tablet described a “light without fire” used to read maps in dark cargo spaces. It suggests sailors may have used low-voltage lighting — powered by these primitive batteries — centuries before electricity was “discovered.” The implications are massive. It means our ancestors may have understood electrochemical reactions well enough to use them in real-world tasks. Not magic. Not myth. Just forgotten science, buried in saltwater and silence. -
সেবা নাকি বাণিজ্য??বেকাররা হচ্ছে এই দেশে ব্যাবসার অন্যতম লাভজনক প্রোডাক্ট। সরকারি চাকুরী?। নিয়োগ হবে ৫ টা। এপ্লাই করে ২ লাখ। এপ্লাই ফি ৩০০! কোটি কোটি টাকার বানিজ্য। দেখা যায় অনেক সময় গোপনে টাকা পয়সার বিনিময়ে নিয়োগ অলরেডি ফাইনাল। তারপরেও ফরমালিটি মেনটেইন করতে সার্কুলার দেয়৷ বছরে কোটি কোটি টাকা পরিক্ষা ফি পকেটে ভরে। প্রাইভেট জব? অমুক বড় ভাই, তমুক বড় ভাই। সিভি নিয়ে ঘুরায়। শেষমেশ দেখা যায় কিছু চা পানি নাস্তার...
-
BREAKING Scientists Developed a Technology to Turn Tumor Cells Back into Normal Cells!In a major leap forward for cancer treatment, researchers at the Korea Advanced Institute of Science and Techno
Just UnbelievableBREAKING Scientists Developed a Technology to Turn Tumor Cells Back into Normal Cells!In a major leap forward for cancer treatment, researchers at the Korea Advanced Institute of Science and Techno Just Unbelievable 😱 -
Drone to plant trees but super fast!!When it comes to reversing deforestation, the answer might not be on the ground, it might be in the sky. A team of engineers has developed a fleet of autonomous drones that can plant trees faster than any human ever could. These flying machines are not just fast. They are smart. Each one carries seed pods packed with nutrients and natural growth agents, ready to be delivered with surgical...
-
A Battery That Charges in 60 Seconds and Lasts for Days😱Imagine plugging in your phone and seeing it fully charged before you even finish brushing your teeth. Now imagine not needing to charge it again for several days. That is no longer science fiction. It is becoming reality. Researchers have developed a new kind of battery that can charge in under sixty seconds and hold a charge far longer than the lithium batteries we rely on today. The secret?...
-
Norway’s Silent Revolution: Underwater Wind Turbines That Let the Ocean BreatheNorway Just Deployed Underwater Wind Turbines - Silent, Invisible, and Safe for Marine Life Beneath the cold grey waters of the North Sea, a quiet revolution is unfolding. Norway has just taken a bold step in renewable energy by deploying SeaSpinners - the world’s first underwater wind turbines that operate silently, invisibly, and in harmony with marine ecosystems. Unlike traditional...
-
Deep in the mountainous region of Gifu Prefecture, Japan has unveiled a stunning engineering achievement: a concrete bridge that repairs itself — no human workers needed. At first glance, it looks like any other bridge. But inside its foundation lies a living secret.
Scientists from the University of Tokyo embedded microscopic bacteria into the concrete mix. When cracks appear — even hairline fractures — moisture and oxygen activate these dormant microbes. The bacteria then produce limestone, sealing the cracks from the inside out. No machines. No manual patchwork. Just living concrete at work.
This breakthrough is more than impressive — it’s lifesaving. In Japan, where earthquakes frequently damage infrastructure, tiny cracks can lead to catastrophic failures over time. But now, this bridge senses damage and begins healing in real-time, sometimes within just 24 hours of a rupture.
Over a six-month test, engineers tracked dozens of fractures forming and then vanishing — sealed by biological action, not cement. The bacteria can stay dormant for up to 200 years, meaning the bridge could maintain itself longer than any human-built one in history.
Imagine cities where roads, tunnels, and skyscrapers quietly repair themselves every night — no closures, no traffic, no danger. This isn’t just futuristic thinking. It’s already real, and Japan is leading the way.Deep in the mountainous region of Gifu Prefecture, Japan has unveiled a stunning engineering achievement: a concrete bridge that repairs itself — no human workers needed. At first glance, it looks like any other bridge. But inside its foundation lies a living secret. Scientists from the University of Tokyo embedded microscopic bacteria into the concrete mix. When cracks appear — even hairline fractures — moisture and oxygen activate these dormant microbes. The bacteria then produce limestone, sealing the cracks from the inside out. No machines. No manual patchwork. Just living concrete at work. This breakthrough is more than impressive — it’s lifesaving. In Japan, where earthquakes frequently damage infrastructure, tiny cracks can lead to catastrophic failures over time. But now, this bridge senses damage and begins healing in real-time, sometimes within just 24 hours of a rupture. Over a six-month test, engineers tracked dozens of fractures forming and then vanishing — sealed by biological action, not cement. The bacteria can stay dormant for up to 200 years, meaning the bridge could maintain itself longer than any human-built one in history. Imagine cities where roads, tunnels, and skyscrapers quietly repair themselves every night — no closures, no traffic, no danger. This isn’t just futuristic thinking. It’s already real, and Japan is leading the way. -
Comeback হবে??মিস্টার অটো চয়েজ : মুস্তাফিজুর রহমান ২০২৩ বিশ্বকাপ থেকে এখন পর্যন্ত ১৯টি ওয়ানডে খেলেছেন মুস্তাফিজুর রহমান। এই ১৯ ম্যাচে তার উইকেট ১৯টি। এর চেয়ে কম ম্যাচ খেলে বেশি উইকেট তাসকিন আহমেদ (২৭) ও শরিফুল ইসলামের (২৩)। ১১ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়ে তানজিম হাসান সাকিবও খুব কাছাকাছি। এই নিরেট পরিসংখ্যানেই বলে দেওয়া যায়, গত দেড় দুই বছরে মুস্তাফিজ আর দলের সেরা পেসার নন। তবে এটুকুতে যে কেউ আবার পরিসংখ্যানের...0 Comments 0 Shares 327 Views 0 Reviews
-
Blog text issue solved,
Happy bbaiBlog text issue solved, Happy bbai🤟 -
-
Golden Boy, Shamit Shome match summary🚨 𝗧𝗵𝗼𝘂𝗴𝗵 𝗖𝗮𝘃𝗮𝗹𝗿𝘆 𝗙𝗖 𝗹𝗼𝘀𝘁 𝘁𝗵𝗲 𝗴𝗮𝗺𝗲 𝗱𝗲𝗰𝗶𝗱𝗲𝗱 𝗯𝘆 𝘁𝗶𝗲𝗯𝗿𝗲𝗮𝗸𝗲𝗿𝘀, 𝗦𝗵𝗮𝗺𝗶𝘁 𝗦𝗵𝗼𝗺𝗲 𝘄𝗮𝘀 𝘁𝗿𝘂𝗹𝘆 𝗼𝘂𝘁𝘀𝘁𝗮𝗻𝗱𝗶𝗻𝗴 𝘁𝗼𝗱𝗮𝘆! 🇧🇩🔥 Minutes played: 90 Accurate passes: 41/48 Chances created: 1 Touches: 66 Successful Dribbles: 3/3 (100%) Passes into final third: 8 Accurate long balls: 3/3 (100%) Tackles won: 2/3 Blocks: 1 Defensi actions: 6 Recoveries: 6 Ground duels won: 8/11 Aerial duels won: 5/5 (100%) Was fouled:...
-
বন্যার কবলে ফেনী নোয়াখালী!!ফেনী ও কুমিল্লা জেলার উপরে বন্যার প্রবল আশংকা করা যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার সারাদিন, রাত এবং আগামীকাল বুধবার দুপুর পর্যন্ত চট্রগ্রাম বিভাগের বেশিভাগ জেলা এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উপরে চলমান বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকার আশংকা করা যাচ্ছে। ভারি থেকে খুবই ভারি বৃষ্টিপাতের প্রবল আশংকা করা যাচ্ছে চট্রগ্রাম বিভাগের নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুর, চট্রগ্রাম, খাগড়াছড়ি জেলা এবং ভারতের ত্রিপুরা...0 Comments 0 Shares 328 Views 0 Reviews
-
শমিত শোম — কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে ঝলকানো এক পারফরম্যান্স!
কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে Cavalry FC শেষ পর্যন্ত হেরে যায় Vancouver FC-এর কাছে পেনাল্টিতে 5-4 গোলে। তবুও পুরো ম্যাচে একক আধিপত্যে সর্বোচ্চ রেটিং ও Man of the Match নির্বাচিত হয়েছেন শমিত শোম!
মিডফিল্ডে দুর্দান্ত নিয়ন্ত্রণ, খেলার গতি বদলে দেওয়া ট্যাকল আর পাসিং—তিনি ছিলেন ম্যাচের প্রাণ।
ম্যাচ হারলেও শমিত শোম প্রমাণ করে দিয়েছেন—নিরব নায়করাও আলো ছড়ায়!
#ShamitShome #CanadianPremierLeague #CavalryFC #VancouverFCশমিত শোম — কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে ঝলকানো এক পারফরম্যান্স! 🇧🇩🔥 কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে Cavalry FC শেষ পর্যন্ত হেরে যায় Vancouver FC-এর কাছে পেনাল্টিতে 5-4 গোলে। তবুও পুরো ম্যাচে একক আধিপত্যে সর্বোচ্চ রেটিং ও Man of the Match নির্বাচিত হয়েছেন শমিত শোম! 🏅 মিডফিল্ডে দুর্দান্ত নিয়ন্ত্রণ, খেলার গতি বদলে দেওয়া ট্যাকল আর পাসিং—তিনি ছিলেন ম্যাচের প্রাণ। 🔴 ম্যাচ হারলেও শমিত শোম প্রমাণ করে দিয়েছেন—নিরব নায়করাও আলো ছড়ায়! #ShamitShome #CanadianPremierLeague #CavalryFC #VancouverFC -
ব্রেকিং নিউজ!!
ফেনী তে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা এবং এইচএসসি-২৫ পরীক্ষা স্থগিতব্রেকিং নিউজ!! ফেনী তে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা এবং এইচএসসি-২৫ পরীক্ষা স্থগিত -
With sea levels rising, cities need to adapt.
This one floats.
Engineers and architects have designed floating cities that sit atop modular, unsinkable platforms — built to withstand storms, tides, and climate change.
Each unit collects solar, wind, and wave energy, recycles its own water, and grows its own food.
No sewage. No emissions. Just clean, self-contained life — on the sea.
The buildings are lightweight, flexible, and made from recyclable materials like marine-grade composites and bamboo concrete.
These ocean cities aren’t science fiction anymore.
Prototypes are already being tested.
The future of sustainable living… might not be on land.With sea levels rising, cities need to adapt. This one floats. Engineers and architects have designed floating cities that sit atop modular, unsinkable platforms — built to withstand storms, tides, and climate change. Each unit collects solar, wind, and wave energy, recycles its own water, and grows its own food. No sewage. No emissions. Just clean, self-contained life — on the sea. The buildings are lightweight, flexible, and made from recyclable materials like marine-grade composites and bamboo concrete. These ocean cities aren’t science fiction anymore. Prototypes are already being tested. The future of sustainable living… might not be on land. -
magine if every window in a skyscraper…
was a solar panel you could see through.
That’s exactly what scientists have created — a transparent solar glass that captures UV and infrared light (invisible to the eye) and converts it into electricity.
The glass remains crystal clear, but silently powers the building behind it — running lights, screens, and even air conditioning.
No rooftop panels. No visible wiring. Just light flowing through glass… becoming energy.
Entire cities could turn their windows into power plants — without changing how they look.
The future isn’t just energy-efficient.magine if every window in a skyscraper… was a solar panel you could see through. That’s exactly what scientists have created — a transparent solar glass that captures UV and infrared light (invisible to the eye) and converts it into electricity. The glass remains crystal clear, but silently powers the building behind it — running lights, screens, and even air conditioning. No rooftop panels. No visible wiring. Just light flowing through glass… becoming energy. Entire cities could turn their windows into power plants — without changing how they look. The future isn’t just energy-efficient. -
Milestone in Speed of transportation!!China has successfully tested the world’s fastest maglev train, reaching a groundbreaking speed of 621 mph. This innovative system, using high-temperature superconducting magnets and a vacuum tube for frictionless travel, promises a revolution in high-speed transportation. The train's potential to outpace conventional rail and air travel marks a new era for ground-based transportation,...
-
At just 12 years old, Jackson Oswalt from Memphis, USA, accomplished an extraordinary feat that captured the attention of the scientific community: he built a working nuclear fusion reactor in his bedroom. Inspired by a TED Talk by teenage physicist Taylor Wilson, Jackson began his journey by assembling a basic “demo fusor” and immersing himself in the complex science behind nuclear fusion.
With support from his parents and equipment like a vacuum pump sourced from eBay, Jackson gradually upgraded his setup to handle the extreme conditions required for fusion. By age 13, he had successfully achieved fusion, drawing national media attention—and even a visit from the FBI to ensure everything was safe and legal.
Though his early prototype could only run briefly due to overheating issues, Jackson’s accomplishment secured his place as one of the youngest individuals in history to achieve nuclear fusion.
But in our country, we would say "oh! It’s a boy.He copied or stole it" Such a shameAt just 12 years old, Jackson Oswalt from Memphis, USA, accomplished an extraordinary feat that captured the attention of the scientific community: he built a working nuclear fusion reactor in his bedroom. Inspired by a TED Talk by teenage physicist Taylor Wilson, Jackson began his journey by assembling a basic “demo fusor” and immersing himself in the complex science behind nuclear fusion. With support from his parents and equipment like a vacuum pump sourced from eBay, Jackson gradually upgraded his setup to handle the extreme conditions required for fusion. By age 13, he had successfully achieved fusion, drawing national media attention—and even a visit from the FBI to ensure everything was safe and legal. Though his early prototype could only run briefly due to overheating issues, Jackson’s accomplishment secured his place as one of the youngest individuals in history to achieve nuclear fusion. But in our country, we would say "oh! It’s a boy.He copied or stole it" Such a shame😒 -
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ তাছাড়া দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে, যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এমনও কিছু শব্দ আছে যা খুব কম ব্যবহার হয়। যারা পুরাতন দলিলের ব্যবহৃত শব্দের অর্থ বোঝেন না,তাদের জন্য আমার এই লেখাটিঃ-
১. মৌজা = গ্রাম।
২. জে.এল নং = মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।
৩. ফর্দ = দলিলের পাতা।
৪. খং = খতিয়ান।
৫. সাবেক = আগের/পূর্বের বুজায়
৬. হাল = বর্তমান।
৭. বং = বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম
লিখে।
৮. নিং = নিরক্ষর।
৯. গং = আরো অংশীদার আছে।
১০. সাং = সাকিন/গ্রাম।
১১. তঞ্চকতা = প্রতারণা।
১২. সনাক্তকারী = যিনি বিক্রেতাকে চিনে।
১৩. এজমালী = যৌথ।
১৪. মুসাবিদা = দলিল লেখক।
১৫. পর্চা = বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে
নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে।
১৬. বাস্তু = বসত ভিটা।
১৭. বাটোয়ারা = বন্টন।
১৮. বায়া = বিক্রেতা।
১৯. মং = মবলগ/মোট
২০. মবলক = মোট।
২১. এওয়াজ = সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে
সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ
বলে।
২২. হিস্যা = অংশ।
২৩. একুনে = যোগফল।
২৪. জরিপ = পরিমাণ।
২৫. এজমালী = কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক
শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা
এজমালী জোত বলে।
২৬. চৌহদ্দি = সীমানা।
২৭. সিট = নকশার অংশ বা মৌজার অংশের
নকশাকে সিট বলে।
২৮. দাখিলা = খাজনার রশিদ।
২৯. নক্সা = ম্যাপ।
৩০. নল = জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড।
৩১. নাল = চাষাবাদের উপযোগী ভূমি।
৩২. পিং = পিতা।
৩৩. জং = স্বামী।
৩৪. দাগ নং = জমির নম্বর।
৩৫. এতদ্বার্থে = এতকিছুর পর।
৩৬. স্বজ্ঞানে = নিজের বুঝ মতে।
৩৭. সমূদয় = সব কিছু।
৩৮. ইয়াদিকৃত = পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে
শুরু করিলাম।
৩৯. পত্র মিদং = পত্রের মাধ্যমে।
৪০. বিং = বিস্তারিত।
৪১. দং = দখলকার।
৪২. পত্তন = সাময়িক বন্দোবস্ত।
৪৩. বদল সূত্র = এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা।
৪৪. মৌকুফ = মাপ।
৪৫. দিশারী রেখা = দিকনির্দেশনা।
৪৬. হেবা বিল এওয়াজ = কোন জিনিসের পরিবর্তে
ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে।
৪৭. বাটা দাগ = কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে
থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং
নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা।
৪৮. অধুনা = বর্তমান।
৪৯. রোক = নগদ।
৫০. ভায়া = বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল।
৫১. দান সূত্র = কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে
দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া
গন্য হয়।
৫২. দাখিল খারিজ = কোনো জোতের ভূমি ও জমা
হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে
প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে
তাহাকে দাখিল খারিজ বলে।
৫৩. তফসিল = তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে
লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে।
৫৪. খারিজ = যখন কোনো সরকার বা জমিদার
কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে
পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন
তাহাকে খারিজ বলে।
৫৫. খতিয়ান = প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক
ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয়
তাহাকে খাতিয়ান বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি
নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম,
খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম,
তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক
দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা,
ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি)
দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ,
হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে।
৫৬. জরিপ = সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই
সার্ভে করা হইয়া থাকে।
৫৭. এওয়াজ সূত্র = সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা
জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা
জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত
বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে।
৫৮. অছিয়তনামা = যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে
তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর-
অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে
কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে
অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত
প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি
লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে।
৫৯. তফসিল = বিক্রিত জমির তালিকা।
৬০. নামজারী = অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম
খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে।
৬১. অধীনস্থ স্বত্ত্ব = উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী
স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে
অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে।
৬২. আলামত = ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর,
মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি
বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে।
৬৩. আমলনামা = কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে
কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া
ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে
আমনামা বলে।
৬৪. আসলি = মূল ভূমি।
৬৫. আধি = উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক,
অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ
বলে।
৬৬. ইজারা = ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের
জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা
নেওয়া।
৬৭. ইয়াদদন্ত = স্মারকলিপি।
৬৮. ইন্তেহার = ঘোষণাপত্র।
৬৯. এস্টেট = ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত
মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে
জমিদারী বা এস্টেট বলে।
৭০. ওয়াকফ = ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে
উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৭১. কিত্তা = চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে
এক একটি কিত্তা বা পট বলে।
৭২. কিস্তোয়ার জরিপ = গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো
কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার
৭৩. কিস্তি = নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার
অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা।
৭৪. কায়েম স্বত্ত্ব = চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া
ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে।
৭৫. কবুলিয়ত = মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি
করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত
বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর
রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত।
৭৬. কটকোবালা = সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে
জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয়
তাহাকে কটকোবালা বল।
৭৭. কান্দা = উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও
কান্দা বলে।
৭৮. কিসমত = মৌজার অংশকে কিসমত বলে।
৭৯. কোলা ভূমি = বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে
কোলা ভূমি বলে।
৮০. কোল = নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান
স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে
তাহাকে কোল বলে।
৮১. খানাপুরী = প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব
রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম
বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ।
৮২. খামার = ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার,
খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে।
৮৩. খাইখন্দক = ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের
অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে।
৮৪. খিরাজ = কর, খাজনা।
৮৫. খানে খোদা = মসজিদ।
৮৬. খসড়া = জমির মোটামুটি বর্ণনা।
৮৭. গর বন্দোবস্তি = যে জমির কোনো বন্দোবস্ত
দেওয়া হয় নাই।
৮৮. গরলায়েক পতিত = খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়,
জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত
বলে।
৮৯. গির্বি = বন্ধক।
৯০. চক = থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক
বলে।
৯১. জমা বন্দী = খাজনার তালিকা।
৯২. চাকরাণ = জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ
করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি
দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে।
৯৩. চাঁদা = জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা
বলে।
৯৪. চটান = বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে
চটান বলে।
৯৫. চালা = উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি)
৯৬. চর = পলিমাটি গঠিত ভূমি।
৯৭. জবর-দখল = জোরপূর্বক দখল।
৯৮. জমা = এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে
খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে।
৯৯. জোত = এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব।
১০০. জজিরা = নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয়
তাহাকে জজিরা বলে।
১০১. জায়সুদী = হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং
কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট
বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়,
যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে
ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল
করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে।
১০২. জালি = এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে
জন্মে।
১০৩. টেক = নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি
উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে।
১০৪. টাভার্স = ঘের জরিপ।
১০৫. ঠিকা রায়ত = নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে
দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে
রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই।
১০৬. ঢোল সহরত = কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা
দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া
জারি করাকে ঢোল সহরত বলে।
১০৭. তামিল = আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন
করা।
১০৮. তামাদি = খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময়
অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে।
১০৯. তুদাবন্দী = সীমানা নির্দেশ।
১১০. তহশিল = খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট
এলাকাকে তহশিল বলে।
১১১. তলবানা = সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত
ফিস।
১১২. তলববাকী = বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি।
১১৩. তালুক = নিম্নস্থ স্বত্ত্ব।
১১৪. তরমিম = শুদ্ধকরণ।
১১৫. তরতিব = শৃংখলা।
১১৬. তৌজি = ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয়
ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে
তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক
নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার
জোতকেও তৌজি বলা হয়।
১১৭. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১১৮. দর পত্তনী = পত্তনীর অধীন।
১১৯. দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা = দখলদার হিসেবে যে
প্রজার স্বত্ত্ব আছে।
১২০. দশসালা বন্দোবস্ত = দশ বৎসরের মেয়াদে
বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে।
১২১. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১২২. দাগ নম্বর = মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে
সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর
বলে।
১২৩. দরবস্ত = সমুদয়।
১২৪. নথি = রেকর্ড।
১২৫. দেবোত্তর = দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি।
১২৬. দেবিচর = যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের
পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে।
১২৭. দিঘলি = নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী
একপ্রকার প্রজা।
১২৮. নক্সা ভাওড়ন = পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের
সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায়
না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে
ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক
লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে
যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন
জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার
নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ।
১২৯. নামজারী = ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক
নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে
প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী
বলে।
১৩০. নাম খারিজ বা জমা খারিজ = ১৬ আনা
জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত
ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬
আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ
করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম
খারিজ বা জাম খারিজ বলে।
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ তাছাড়া দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে, যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এমনও কিছু শব্দ আছে যা খুব কম ব্যবহার হয়। যারা পুরাতন দলিলের ব্যবহৃত শব্দের অর্থ বোঝেন না,তাদের জন্য আমার এই লেখাটিঃ- ১. মৌজা = গ্রাম। ২. জে.এল নং = মৌজা নং/গ্রাম নম্বর। ৩. ফর্দ = দলিলের পাতা। ৪. খং = খতিয়ান। ৫. সাবেক = আগের/পূর্বের বুজায় ৬. হাল = বর্তমান। ৭. বং = বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে। ৮. নিং = নিরক্ষর। ৯. গং = আরো অংশীদার আছে। ১০. সাং = সাকিন/গ্রাম। ১১. তঞ্চকতা = প্রতারণা। ১২. সনাক্তকারী = যিনি বিক্রেতাকে চিনে। ১৩. এজমালী = যৌথ। ১৪. মুসাবিদা = দলিল লেখক। ১৫. পর্চা = বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে। ১৬. বাস্তু = বসত ভিটা। ১৭. বাটোয়ারা = বন্টন। ১৮. বায়া = বিক্রেতা। ১৯. মং = মবলগ/মোট ২০. মবলক = মোট। ২১. এওয়াজ = সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ বলে। ২২. হিস্যা = অংশ। ২৩. একুনে = যোগফল। ২৪. জরিপ = পরিমাণ। ২৫. এজমালী = কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা এজমালী জোত বলে। ২৬. চৌহদ্দি = সীমানা। ২৭. সিট = নকশার অংশ বা মৌজার অংশের নকশাকে সিট বলে। ২৮. দাখিলা = খাজনার রশিদ। ২৯. নক্সা = ম্যাপ। ৩০. নল = জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড। ৩১. নাল = চাষাবাদের উপযোগী ভূমি। ৩২. পিং = পিতা। ৩৩. জং = স্বামী। ৩৪. দাগ নং = জমির নম্বর। ৩৫. এতদ্বার্থে = এতকিছুর পর। ৩৬. স্বজ্ঞানে = নিজের বুঝ মতে। ৩৭. সমূদয় = সব কিছু। ৩৮. ইয়াদিকৃত = পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম। ৩৯. পত্র মিদং = পত্রের মাধ্যমে। ৪০. বিং = বিস্তারিত। ৪১. দং = দখলকার। ৪২. পত্তন = সাময়িক বন্দোবস্ত। ৪৩. বদল সূত্র = এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা। ৪৪. মৌকুফ = মাপ। ৪৫. দিশারী রেখা = দিকনির্দেশনা। ৪৬. হেবা বিল এওয়াজ = কোন জিনিসের পরিবর্তে ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে। ৪৭. বাটা দাগ = কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা। ৪৮. অধুনা = বর্তমান। ৪৯. রোক = নগদ। ৫০. ভায়া = বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল। ৫১. দান সূত্র = কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া গন্য হয়। ৫২. দাখিল খারিজ = কোনো জোতের ভূমি ও জমা হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে তাহাকে দাখিল খারিজ বলে। ৫৩. তফসিল = তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে। ৫৪. খারিজ = যখন কোনো সরকার বা জমিদার কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন তাহাকে খারিজ বলে। ৫৫. খতিয়ান = প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয় তাহাকে খাতিয়ান বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম, খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম, তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা, ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি) দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ, হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে। ৫৬. জরিপ = সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই সার্ভে করা হইয়া থাকে। ৫৭. এওয়াজ সূত্র = সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে। ৫৮. অছিয়তনামা = যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর- অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে। ৫৯. তফসিল = বিক্রিত জমির তালিকা। ৬০. নামজারী = অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে। ৬১. অধীনস্থ স্বত্ত্ব = উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে। ৬২. আলামত = ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর, মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে। ৬৩. আমলনামা = কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে আমনামা বলে। ৬৪. আসলি = মূল ভূমি। ৬৫. আধি = উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক, অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ বলে। ৬৬. ইজারা = ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা নেওয়া। ৬৭. ইয়াদদন্ত = স্মারকলিপি। ৬৮. ইন্তেহার = ঘোষণাপত্র। ৬৯. এস্টেট = ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে জমিদারী বা এস্টেট বলে। ৭০. ওয়াকফ = ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি। ৭১. কিত্তা = চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে এক একটি কিত্তা বা পট বলে। ৭২. কিস্তোয়ার জরিপ = গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার ৭৩. কিস্তি = নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা। ৭৪. কায়েম স্বত্ত্ব = চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে। ৭৫. কবুলিয়ত = মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত। ৭৬. কটকোবালা = সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয় তাহাকে কটকোবালা বল। ৭৭. কান্দা = উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও কান্দা বলে। ৭৮. কিসমত = মৌজার অংশকে কিসমত বলে। ৭৯. কোলা ভূমি = বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে কোলা ভূমি বলে। ৮০. কোল = নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে তাহাকে কোল বলে। ৮১. খানাপুরী = প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ। ৮২. খামার = ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার, খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে। ৮৩. খাইখন্দক = ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে। ৮৪. খিরাজ = কর, খাজনা। ৮৫. খানে খোদা = মসজিদ। ৮৬. খসড়া = জমির মোটামুটি বর্ণনা। ৮৭. গর বন্দোবস্তি = যে জমির কোনো বন্দোবস্ত দেওয়া হয় নাই। ৮৮. গরলায়েক পতিত = খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়, জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত বলে। ৮৯. গির্বি = বন্ধক। ৯০. চক = থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক বলে। ৯১. জমা বন্দী = খাজনার তালিকা। ৯২. চাকরাণ = জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে। ৯৩. চাঁদা = জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা বলে। ৯৪. চটান = বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে চটান বলে। ৯৫. চালা = উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি) ৯৬. চর = পলিমাটি গঠিত ভূমি। ৯৭. জবর-দখল = জোরপূর্বক দখল। ৯৮. জমা = এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে। ৯৯. জোত = এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব। ১০০. জজিরা = নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয় তাহাকে জজিরা বলে। ১০১. জায়সুদী = হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়, যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে। ১০২. জালি = এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে জন্মে। ১০৩. টেক = নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে। ১০৪. টাভার্স = ঘের জরিপ। ১০৫. ঠিকা রায়ত = নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই। ১০৬. ঢোল সহরত = কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া জারি করাকে ঢোল সহরত বলে। ১০৭. তামিল = আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন করা। ১০৮. তামাদি = খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময় অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে। ১০৯. তুদাবন্দী = সীমানা নির্দেশ। ১১০. তহশিল = খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট এলাকাকে তহশিল বলে। ১১১. তলবানা = সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত ফিস। ১১২. তলববাকী = বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি। ১১৩. তালুক = নিম্নস্থ স্বত্ত্ব। ১১৪. তরমিম = শুদ্ধকরণ। ১১৫. তরতিব = শৃংখলা। ১১৬. তৌজি = ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার জোতকেও তৌজি বলা হয়। ১১৭. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর। ১১৮. দর পত্তনী = পত্তনীর অধীন। ১১৯. দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা = দখলদার হিসেবে যে প্রজার স্বত্ত্ব আছে। ১২০. দশসালা বন্দোবস্ত = দশ বৎসরের মেয়াদে বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে। ১২১. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর। ১২২. দাগ নম্বর = মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর বলে। ১২৩. দরবস্ত = সমুদয়। ১২৪. নথি = রেকর্ড। ১২৫. দেবোত্তর = দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি। ১২৬. দেবিচর = যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে। ১২৭. দিঘলি = নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী একপ্রকার প্রজা। ১২৮. নক্সা ভাওড়ন = পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায় না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ। ১২৯. নামজারী = ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী বলে। ১৩০. নাম খারিজ বা জমা খারিজ = ১৬ আনা জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬ আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম খারিজ বা জাম খারিজ বলে। -
পড়ালেখায় দ্রুত উন্নতি করার ১০টি কার্যকরী টিপস!১। প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠুন। ফলে আপনি অন্যদের থেকে বেশি সময় পাবেন পড়াশোনার জন্য। ২। প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু না কিছু শিখুন। এটি আপনাকে অন্যদের চেয়ে দিন দিন এগিয়ে নিয়ে যাবে। ৩। আগামীকাল কী পড়বেন তা আগের দিন প্ল্যান করে আলাদা খাতায় লিখে রাখুন এবং পরের দিন সেই প্ল্যান অনুযায়ী পড়ুন। ভাগ ভাগ করে পড়লে পড়তে ভালো লাগবে। (খাতার নাম দিতে পারেন "স্টাডি প্ল্যান খাতা") ৪। প্রতি সপ্তাহ ও মাসে কোন কোন...
-
পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠিঃ
মা'রে,
শুরুটা কিভাবে করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে নিজের মা হারানোর ব্যথা ভুলেই গিয়েছিলাম। তোর মাকেও কোনদিন মা ছাড়া অন্য নামে ডাকেতে শুনিনি।
বিদ্যালয়ে প্রথম দিন শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো। তাই চিঠির উপরে তোর নামের জায়গায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুঝতেই পারিনি।
ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে আসবি? আমি তখন ভেতরে বসে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করছিলাম আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না। তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতির কাছে কি করে মুখ দেখাবো?
জানিস মা, তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুঁজে পেয়েছিস। কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে। মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে। তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে। বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো মা,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা খুব নরম হয়ে থাকে।
বাবারা সন্তানদের কতোটা ভালবাসে তা বোঝাতে পারেনা, তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে। জানি মা, আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে। কি করবো বল? তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস। কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করছিস সেদিন বুঝতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই তোর প্রেমে পরেছিলাম তাই এতকিছু লিখলাম।
আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভালো লাগা টাকে সহজে মানতে চায় না? উত্তরটা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো,তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তরটা পেয়ে যাবি। তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না।কিন্তু একটা বাবা বোঝে তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন।
যেদিন তোর নানুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন করেছিলাম সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে,যদি মেয়ে হয় তাহলে নিজের মেয়েটাকে তার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে কণ্যা দানের দায়িত্ব থেকে নিজেকে হালকা করবো। তাই তোর প্রতি এত অভিমান। মারে বাবার উপর রাগ করিসনা।
তোরা যদি অল্প দিনের ভালবাসার জন্য ঘর ছেড়ে পালাতে পারিস, তবে আমরা বিশ বছরের ভালবাসার জন্য বেপরোয়া হবো না কেন? বাবারা মেয়ে সন্তানের জন্মের পর চিন্তা করতে থাকে নিজের মেয়েটাকে সুপাত্রের হাতে তুলে দিতে পারবে তো?আর যৌবনে পা রাখার পর চিন্তা করে কোনো প্রতারনার ফাঁদে পরে পালিয়ে যাবে না তো? তাই মেয়েদের প্রতি প্রত্যেকটা বাবার এতটা নজরদারি। যদি মন কাঁদে চলে আসিস বুক পেতে দেবো। হয়তো তোর মায়ের মতো তোকে পেটে ধরিনি, তবে পিঠে ধরার যন্ত্রণাটা সহ্য করতে পারছিনা।
ইতি
তোর জন্মদাতা "পিতা"
(এই চিঠিটা পড়ে অন্তত একটি মেয়ে/ছেলেও যদি তাদের সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসে মন্দ কি.........?পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠিঃ মা'রে, শুরুটা কিভাবে করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে নিজের মা হারানোর ব্যথা ভুলেই গিয়েছিলাম। তোর মাকেও কোনদিন মা ছাড়া অন্য নামে ডাকেতে শুনিনি। বিদ্যালয়ে প্রথম দিন শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো। তাই চিঠির উপরে তোর নামের জায়গায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুঝতেই পারিনি। ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে আসবি? আমি তখন ভেতরে বসে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করছিলাম আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না। তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতির কাছে কি করে মুখ দেখাবো? জানিস মা, তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুঁজে পেয়েছিস। কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে। মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে। তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে। বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো মা,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা খুব নরম হয়ে থাকে। বাবারা সন্তানদের কতোটা ভালবাসে তা বোঝাতে পারেনা, তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে। জানি মা, আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে। কি করবো বল? তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস। কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করছিস সেদিন বুঝতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই তোর প্রেমে পরেছিলাম তাই এতকিছু লিখলাম। আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভালো লাগা টাকে সহজে মানতে চায় না? উত্তরটা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো,তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তরটা পেয়ে যাবি। তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না।কিন্তু একটা বাবা বোঝে তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন। যেদিন তোর নানুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন করেছিলাম সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে,যদি মেয়ে হয় তাহলে নিজের মেয়েটাকে তার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে কণ্যা দানের দায়িত্ব থেকে নিজেকে হালকা করবো। তাই তোর প্রতি এত অভিমান। মারে বাবার উপর রাগ করিসনা। তোরা যদি অল্প দিনের ভালবাসার জন্য ঘর ছেড়ে পালাতে পারিস, তবে আমরা বিশ বছরের ভালবাসার জন্য বেপরোয়া হবো না কেন? বাবারা মেয়ে সন্তানের জন্মের পর চিন্তা করতে থাকে নিজের মেয়েটাকে সুপাত্রের হাতে তুলে দিতে পারবে তো?আর যৌবনে পা রাখার পর চিন্তা করে কোনো প্রতারনার ফাঁদে পরে পালিয়ে যাবে না তো? তাই মেয়েদের প্রতি প্রত্যেকটা বাবার এতটা নজরদারি। যদি মন কাঁদে চলে আসিস বুক পেতে দেবো। হয়তো তোর মায়ের মতো তোকে পেটে ধরিনি, তবে পিঠে ধরার যন্ত্রণাটা সহ্য করতে পারছিনা। ইতি তোর জন্মদাতা "পিতা" (এই চিঠিটা পড়ে অন্তত একটি মেয়ে/ছেলেও যদি তাদের সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসে মন্দ কি.........? -
চাওয়া পাওয়া 🔥ছেলের বিয়ে হয়ে গেলে ছেলে আর নিজের থাকেনা, বৌয়ের হয়ে যায়, কিন্তু মেয়ের বিয়ে হয়ে গেলেও মেয়ে কোনোদিন পর হয়না | এই কথাটা অনেকেই বলেন, কিন্তু একটু ভেবে বলুনতো কথাটা কি ঠিক? আসলে কী জানেন, আপনি যদি মেয়েকে কিছু দেন তাহলে আপনি মেয়ের কাছ থেকে রিটার্ন কিছু চাননা বা আশা করেননা, মেয়ে সুখে থাকলেই আপনি সুখি, আপনি কখনও এটা তুলনা করেননা যে আপনার মেয়ে আপনার চেয়ে কত ভালো বা সুখে আছে, আপনার মেয়ে যদি আপনার চেয়ে ১০...0 Comments 0 Shares 350 Views 0 Reviews
-
বাংলার নাড়িভুড়ি!! 😁⭕এক নজরে বাংলা বর্ণমালা⭕️ ➖স্বরবর্ণ - 11টি ➖ব্যঞ্জনবর্ণ - 39 টি ➖মৌলিক স্বরধ্বনি - 7 টি ➖যৌগিক স্বরধ্বনি -২টি ➖যৌগিক স্বর জ্ঞাপক বর্ণ - ২৫টি। ➖হ্রসস্বর স্বরধ্বনি - 4 টি ➖দীর্ঘস্বর স্বরধ্বনি - 7টি ➖মাত্রাহীন - 10 টি ➖অর্ধমাত্রা - 8 টি ➖পূর্ণমাত্রা - 32 টি ➖কার - 10 টি ➖স্পর্শবর্ণ - 25 টি ➖বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ আছে ৫০টি(স্বরবর্ণ ১১টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৩৯টি) ➖বাংলা বর্ণমালায় মোট স্বরবর্ণ...
-
কি তাদের ভবিষ্যত??প্রশ্ন, ওরা আর ফিরবে না অথবা ফিরতে পারবে না অথবা শাস্তি পেয়ে ফিরতে হবে অথবা এই যাত্রায় মাফ কি পাবে? উত্তর, জানি না। পিটার বাটলার জানে। সানজিদা আক্তার, কৃষ্ণা রানী সরকার আর মাসুরা পারভিন। সবার ছবি ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া। সাবিনা খাতুনের ফেসবুক পেজ ডিজঅ্যাবল করা। নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রোজার ঈদে মাসুরা পারভীনকে দেখলাম 'বরবাদ' সিনেমা দেখতে। মাস্ক পড়ে এলেও পরে টিকটক করতে দেখে মুখ দেখে...0 Comments 0 Shares 347 Views 0 Reviews
-
কোন প্রাণী কামড় দিলে মৃত্যু!!🗣️এই প্রাণী কামড় দিছে ভ্যাক্সিন দিবো কিনা অনেকে এই তথ্য জানার জন্য কল কিংবা মেসেজ করেন, তাদের জন্য এবং বাকিদের জানার জন্য শেয়ার দিন।👇👇 #জলাতঙ্ক (Rabies) একটি মারাত্মক ভাইরাসজনিত রোগ, যা সাধারণত রোগাক্রান্ত প্রাণীর কামড়, আঁচড় বা লালার মাধ্যমে মানুষ বা অন্যান্য প্রাণীর দেহে ছড়িয়ে পড়ে। #যে সব প্রাণীর কামড়ে বা আঁচড়ে ভ্যাকসিন নিতে হয়- ১/ কুকুর ২/বিড়াল ৩/শিয়াল ৪/বেঁজি ৫/...0 Comments 0 Shares 358 Views 0 Reviews
More Stories