Not in your range
Recent Updates
-
১. সরকার অনুমোদিত দেশের পরিবেশবান্ধব জাহাজশিল্প কারখানার সংখ্যা কতটি?
উত্তর: ১০টি।
২. বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ কততম?
উত্তর: তৃতীয়।
৩. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে আমদানি করা জাহাজের সংখ্যা কতটি?
উত্তর: ১০৫টি।
৪. ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স আয় কত?
উত্তর: ১.০৭ বিলিয়ন ডলার।
৫. চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডিজেল সরবরাহের পাইপলাইনের সক্ষমতা কত টন?
উত্তর: ৫০ লাখ টন।
৬. এই পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল পরিবহন ব্যবস্থায় বছরে কত টাকা সাশ্রয় হবে?
উত্তর: প্রায় ২৩৬ কোটি টাকা।
৭. ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন কোন ক্লাব?
উত্তর: চেলসি। (রানার্সআপ-পিএসজি)
৮. ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য ফিফা ঘোষিত অর্থ পুরস্কারের অঙ্ক কত ছিল?
উত্তর: ১ বিলিয়ন ডলার
#genarel_knowledge১. সরকার অনুমোদিত দেশের পরিবেশবান্ধব জাহাজশিল্প কারখানার সংখ্যা কতটি? উত্তর: ১০টি। ২. বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ কততম? উত্তর: তৃতীয়। ৩. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে আমদানি করা জাহাজের সংখ্যা কতটি? উত্তর: ১০৫টি। ৪. ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স আয় কত? উত্তর: ১.০৭ বিলিয়ন ডলার। ৫. চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডিজেল সরবরাহের পাইপলাইনের সক্ষমতা কত টন? উত্তর: ৫০ লাখ টন। ৬. এই পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল পরিবহন ব্যবস্থায় বছরে কত টাকা সাশ্রয় হবে? উত্তর: প্রায় ২৩৬ কোটি টাকা। ৭. ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন কোন ক্লাব? উত্তর: চেলসি। (রানার্সআপ-পিএসজি) ৮. ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য ফিফা ঘোষিত অর্থ পুরস্কারের অঙ্ক কত ছিল? উত্তর: ১ বিলিয়ন ডলার #genarel_knowledgePlease log in to like, share and comment! -
-
-
তুমি অব্যশই জানো ভালোবাসা কি । এতে কেমন অনুভূতি হয় এটাও তোমার জানা ।তুমি জানো না পেইন কি তবে জানবে অবশই জানবে তুমি । স্বার্থপর মানুষে ভরা এই দুনিয়া তোমাকে তোমাকে এটার অনুভূতি দিবে। তুমি যেদিন বুজবে পেইন কি ওইদিন ই তুমি বুজবে আসল সুখ কি আসল ভালোবাসা তখনো তোমার কাছে ধোয়াশা । তুমি তখন ঘুরবে তোমার মনের চাপা গলিতে । খুঁজবে অতীতের সুন্দর সৃতি গুলো । তাদের আকড়ে ধরতে চাইবে শান্তির জন্য । ঠিক তখন ই তোমাকে রিয়ালিটি এসে ভুগাবে । তুমি একজন বেটা মানুষ এই রিয়ালাইজেশন তোমাকে তাড়আ করে বেড়াবে । তুমি পরে যাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গেম এ । কোনো রুলস বা ইমোশন যার সামনে কাজ করে না তা হলো বাস্তবতা। তুমি এটা অস্বিকার করতে পারবে না । বাস্তবতা মেনেই তোমাকে বাঁচতে হবে করতে হবে সত্যকে স্বীকার ।
জীবনে পেইন কতটা গুরত্বপূর্ণ এটা তুমি বুঝবে । যত তাড়াতাড়ি এটা তোমার জীবনে আসবে ততই তোমার মঙ্গল। শত্রুর থেকে পালিয়ে যাওয়া কোনও সমাধান না।এটাকে বুকে জড়িয়ে এগিয়ে যেতে হয়।তুমি অব্যশই জানো ভালোবাসা কি । এতে কেমন অনুভূতি হয় এটাও তোমার জানা ।তুমি জানো না পেইন কি তবে জানবে অবশই জানবে তুমি । স্বার্থপর মানুষে ভরা এই দুনিয়া তোমাকে তোমাকে এটার অনুভূতি দিবে। তুমি যেদিন বুজবে পেইন কি ওইদিন ই তুমি বুজবে আসল সুখ কি আসল ভালোবাসা তখনো তোমার কাছে ধোয়াশা । তুমি তখন ঘুরবে তোমার মনের চাপা গলিতে । খুঁজবে অতীতের সুন্দর সৃতি গুলো । তাদের আকড়ে ধরতে চাইবে শান্তির জন্য । ঠিক তখন ই তোমাকে রিয়ালিটি এসে ভুগাবে । তুমি একজন বেটা মানুষ এই রিয়ালাইজেশন তোমাকে তাড়আ করে বেড়াবে । তুমি পরে যাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গেম এ । কোনো রুলস বা ইমোশন যার সামনে কাজ করে না তা হলো বাস্তবতা। তুমি এটা অস্বিকার করতে পারবে না । বাস্তবতা মেনেই তোমাকে বাঁচতে হবে করতে হবে সত্যকে স্বীকার । জীবনে পেইন কতটা গুরত্বপূর্ণ এটা তুমি বুঝবে । যত তাড়াতাড়ি এটা তোমার জীবনে আসবে ততই তোমার মঙ্গল। শত্রুর থেকে পালিয়ে যাওয়া কোনও সমাধান না।এটাকে বুকে জড়িয়ে এগিয়ে যেতে হয়।0 Comments 0 Shares 143 Views 0 Reviews -
-
এই অবিশপ্ত পৃথিবীতে কিছুই আমাদের প্ল্যান মতো হয় না । তুমি যত বেশি দিন বাঁচবে তুমি ততই উপলব্দি করবে এখানে যা আছে তা হলো শুধুই পেইন সাফারিং এন্ড ধোঁকা । পৃথিবীতে তুমি যেখানেই তাকাও না কেন তুমি যদি আলো দেখ তার নিচে অবশ্যই অন্ধকার থাকবে । তুমি বুঝবে এইজে নিয়ম আইন কানুন সব বানানো হয়েছে তোমাকে নিদিষ্ট ঘন্ডিতে আটকানোর জন্য । এগুলো তৈরি ই হয়েছে ভাঙার জন্য । তারপর ও মানুষ ট্রাই করে ভালোবাসার জন্য প্রেমের জন্য ভালো থাকার জন্য । আসলে পৃথিবীটা শুধু বিজয়ী দের জন্য ই । তুমি ভিক্টরি না পেলে তুমি ভালো থাকতে পারবে না । এবং কি সবকিছু পেয়ে গেলেও তুমি বলো থাকতে পারবে না । এটাই সত্য । সময় এই অবসপ্ত পৃথিবীর এক নির্দয় ফিজিক্স …এই অবিশপ্ত পৃথিবীতে কিছুই আমাদের প্ল্যান মতো হয় না । তুমি যত বেশি দিন বাঁচবে তুমি ততই উপলব্দি করবে এখানে যা আছে তা হলো শুধুই পেইন সাফারিং এন্ড ধোঁকা । পৃথিবীতে তুমি যেখানেই তাকাও না কেন তুমি যদি আলো দেখ তার নিচে অবশ্যই অন্ধকার থাকবে । তুমি বুঝবে এইজে নিয়ম আইন কানুন সব বানানো হয়েছে তোমাকে নিদিষ্ট ঘন্ডিতে আটকানোর জন্য । এগুলো তৈরি ই হয়েছে ভাঙার জন্য । তারপর ও মানুষ ট্রাই করে ভালোবাসার জন্য প্রেমের জন্য ভালো থাকার জন্য । আসলে পৃথিবীটা শুধু বিজয়ী দের জন্য ই । তুমি ভিক্টরি না পেলে তুমি ভালো থাকতে পারবে না । এবং কি সবকিছু পেয়ে গেলেও তুমি বলো থাকতে পারবে না । এটাই সত্য । সময় এই অবসপ্ত পৃথিবীর এক নির্দয় ফিজিক্স …
-
বর্তমান সময়ে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর একটি বড় কারণ। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা নিরাময় হওয়া কঠিন। তবে অক্সিটোসিন নামের হরমোন যা ভালোবাসার হরমোন নামে পরিচিত—হার্টের বাইরের কোষগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলতে পারে। সাধারণত কাউকে জড়িয়ে ধরা, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো বা অর্গাজমের সময়, এমনকি প্রসব ও দুধ পান করানোর সময়ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় ২০২২ সালে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে মানবদেহের স্টেম সেল থেকে তৈরি হার্টের কোষে অক্সিটোসিন প্রয়োগ করে দেখেছেন যে এটি হার্টের এপিকার্ডিয়াল কোষ বা বাইরের স্তরের কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। এই কোষগুলো তখন দ্রুত সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং হার্টের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করতে শুরু করে। অনেকটা আমাদের ত্বক কেটে গেলে নতুন কোষ তৈরি হয়ে ক্ষত সেরে উঠার মত প্রক্রিয়া।
অক্সিটোসিনের আরেকটি বিস্ময়কর গুণ হলো এটি শুধু হার্টের পেশীই নয়, হার্টের রক্তনালী গঠনেও সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অক্সিটোসিন এই রক্তনালীগুলো পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই আবিষ্কার হৃদরোগীদের জন্য নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দিতে পারে বলে আশাবাদী গবেষকগণ। অক্সিটোসিন ইতিমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তাই এর প্রয়োগও সহজ হবে। তবে হরমোনটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।বর্তমান সময়ে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর একটি বড় কারণ। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা নিরাময় হওয়া কঠিন। তবে অক্সিটোসিন নামের হরমোন যা ভালোবাসার হরমোন নামে পরিচিত—হার্টের বাইরের কোষগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলতে পারে। সাধারণত কাউকে জড়িয়ে ধরা, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো বা অর্গাজমের সময়, এমনকি প্রসব ও দুধ পান করানোর সময়ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়। মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় ২০২২ সালে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে মানবদেহের স্টেম সেল থেকে তৈরি হার্টের কোষে অক্সিটোসিন প্রয়োগ করে দেখেছেন যে এটি হার্টের এপিকার্ডিয়াল কোষ বা বাইরের স্তরের কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। এই কোষগুলো তখন দ্রুত সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং হার্টের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করতে শুরু করে। অনেকটা আমাদের ত্বক কেটে গেলে নতুন কোষ তৈরি হয়ে ক্ষত সেরে উঠার মত প্রক্রিয়া। অক্সিটোসিনের আরেকটি বিস্ময়কর গুণ হলো এটি শুধু হার্টের পেশীই নয়, হার্টের রক্তনালী গঠনেও সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অক্সিটোসিন এই রক্তনালীগুলো পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই আবিষ্কার হৃদরোগীদের জন্য নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দিতে পারে বলে আশাবাদী গবেষকগণ। অক্সিটোসিন ইতিমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তাই এর প্রয়োগও সহজ হবে। তবে হরমোনটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন। -
জীবনের মানে খুজে পাচ্ছেন না ?
তাহলে ভাবুন তো আপনার পরিবারের কথা । আপনার বন্ধুদের কথা । কত কিছু দেখার আছে জীবনে । আপনার পছন্দের গাড়িটি ও তো এখনও কিনা হয়নি । আপনার পছন্দের জায়গাটি ও এখনও দেখা হয়নি । অনেক ছোট ছোট শখ অনেক ছোট ছোট ইচ্ছা ও তো এখনও পূরণ করা বাকি ।
মায়ের জন্য জীবনে কয়টা শাড়ি কিনেছেন জীবনে। বাবার হাতে নিজের প্রথম স্যালারি দিবার ইচ্ছা কি আপনার হয়নি কখনও ?
জীবনের স্বর্নযুগ যে সোশ্যাল মিডিয়াই শেষ করছেন সৃষ্টিকর্তাকে কি জবাব দিবেন ?জীবনের মানে খুজে পাচ্ছেন না ? তাহলে ভাবুন তো আপনার পরিবারের কথা । আপনার বন্ধুদের কথা । কত কিছু দেখার আছে জীবনে । আপনার পছন্দের গাড়িটি ও তো এখনও কিনা হয়নি । আপনার পছন্দের জায়গাটি ও এখনও দেখা হয়নি । অনেক ছোট ছোট শখ অনেক ছোট ছোট ইচ্ছা ও তো এখনও পূরণ করা বাকি । মায়ের জন্য জীবনে কয়টা শাড়ি কিনেছেন জীবনে। বাবার হাতে নিজের প্রথম স্যালারি দিবার ইচ্ছা কি আপনার হয়নি কখনও ? জীবনের স্বর্নযুগ যে সোশ্যাল মিডিয়াই শেষ করছেন সৃষ্টিকর্তাকে কি জবাব দিবেন ?
More Stories