• রিসার্চ: গবেষণার যে ভয়ংকর দিকগুলো আপনি কখনোই দেখেননি

    ( আমার এই লেখাটি নতুন-পুরাতন, জানা-অজানা, পরিচিত অপরিচিত অথবা ভবিষ্যতের সমস্ত রিসার্চরদের প্রতি উৎসর্গকৃত... )

    আপনার চারপাশে যারা আছেন, তারা হয়তো জানেই না — আপনি যে একটা পেপার পাবলিশ করতে গিয়ে কত রাত নির্ঘুম কাটিয়েছেন। তারা জানে না, আপনি কিভাবে একটা পয়েন্ট প্রুভ করতে করতে নিজের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে ফেলেছেন... তারা জানে না, “তোর কাজ কী?” এই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে আপনি কতটা হিমশিম খান।

    গবেষণা মানেই একাকীত্ব

    Research মানে শুধু publication না, রিসার্চ মানে প্রতিদিন নিজেকে নতুন করে ভাঙা, গড়ার এক ভয়াবহ প্রক্রিয়া। মাস্টার্স বা পিএইচডি স্টুডেন্টদের জন্য গবেষণা মানে:

    একই থিসিসের জন্য ১০ বার রিভিউ পড়া

    শত শত লাইন কোড লেখা — আবার মুছে ফেলা

    এক মাস ধরে ডেটা কালেকশন, অথচ শেষ মুহূর্তে সব অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাওয়া

    supervisor  মুখের একটি “Not enough” শব্দ শুনে ছয় মাসের সমস্ত কাজ ডিলিট করে আবার শুরু করা...

    অথচ এত কিছুর পরও, এক পৃষ্ঠা পেপার পাবলিশ হওয়া যেন একটা অলিম্পিক জেতার মতো অনুভূতি।

    মানসিক চাপ, হতাশা আর অবমূল্যায়নের জগৎ

    WHO-র রিপোর্ট অনুযায়ী, উচ্চশিক্ষা ও রিসার্চ ফিল্ডে ডিপ্রেশন, বার্নআউট, এমনকি আত্ম/হ/ত্যর হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে।

    গবেষকরা সৃষ্টিশীল, তারা টাকার পেছনে না ছুটে ভবিষ্যতের পেছনে ছুটে। কিন্তু এর ফল কী?

    1. স্বীকৃতি নেই: গবেষকদের আসল কোন স্বীকৃতি নেই এখানে তৈরি করার রিসার্চ আর্টিকেল বইগুলো অনলাইনে অথবা লাইব্রেরির কোনায় পড়ে থাকে ধুলো জমে যখন দরকার হয় তখন সেগুলো পড়া হয় অথবা দুই তিনটা সাইটেশনও করা হয় তারপরে সবাই চলে যায় কিন্তু এই মানুষগুলোর খোঁজ-খবর কেউ কখনোই রাখে না...

    2. রেসপেক্ট নেই: মানুষগুলো অনেক সাদাসিধা জীবন যাপন করে বেশিরভাগ সময়ই লোকচক্ষু আড়ালে থাকেন আর এদেরকে নিয়ে তেমন কোনো কথা হয় না তেমন কোনো সম্মাননা প্রদান করা হয় না আর যদি দুর্ভাগ্যবশত আপনি বাংলাদেশ বা এখন তৃতীয় বিশ্বের কোন দেশে জন্ম নেন যে দেশে "viral topic" নিয়ে সারাদিন কথা বার্তা হয় তারা আপনাকে কোনদিন বুঝবে না আপনি বড় কিছু করলে হয়তো বা আপনাকে নিয়ে দুই একটা ফেসবুকে পোস্ট হবে ...

    3. পরিবার বুঝে না, সমাজ তো দূরের কথা, সবচেয়ে ভয়াবহতা তখন আসে যখন কোন কারণে আপনার রিসার্চ ফেল হয় এবং আপনি যে ফান্ড বা যে position উপর ডিপেন্ড করে চলতেছেন সেটা বন্ধ হয়ে যায়

    4. যারা বোঝে, তারাও নিজের স্ট্রাগলে ব্যস্ত, একজন রিসার্চররে মানসিক অবস্থা শুধুমাত্র আরেকজনরে অনুধাবন করতে পারবে কিন্তু দুঃখজনক হলো এটা যে অনুধাবন করতেছে সে নিজেও অনেক বেশি সমস্যায় আছে আপনাকে কিভাবে সাহায্য করবে....

    কিছুদিন আগে রাত সাড়ে তিনটায় আমাদের এক পরিচিত ভাই হুট করে ডিপ্রেশন এটাক হয়ে পড়ে গেছেন, জানিনা কেমন ভাবে উনি আমাকে কল দিয়েছিলেন কিন্তু আমি ঘুমিয়ে থাকার কারণে তার সাহায্যে যেতে পারিনি.. সৌভাগ্যবশত এক পাকিস্তানি ছেলে পরবর্তীতে তাকে হসপিটালে ভর্তি করায় রাতে..

    এ ঘটনার পর থেকে আমি আর ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন করিনা এবং নিচে স্ট্রিটলি বলা হয়েছে যদি ১২ ঘণ্টার উপরে আমাকে কখনোই দেখতে পাওয়া না যায় তাহলে তারা যেন আমার রুমে আসে চেক করে....

    মিলিয়ন ডলারের মাথা, অথচ নামহীন

    বিশ্বের টপ ১%-২% গবেষকরা বছরে মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত আয় করেন। কিন্তু আপনি কি জানেন তাদের নাম?

    না, কারণ তারা সেলিব্রেটি না

    তাদের আবিষ্কারেই আমরা কোভিডের ভ্যাকসিন পেয়েছি, আমরা AI ব্যবহার করতে পারি, আমরা স্পেসে যাই।

    তারা যখন একটা সিস্টেম ডিজাইন করেন, তখন আপনি ফেসবুক স্ক্রল করেন। তারা যখন কোড রিভিউ করেন, তখন আপনি শপিং মলে যান। তাদের বুদ্ধিতেই এই পৃথিবী চলছে, কিন্তু তারা থাকে আড়ালে।

    আর টাকার কথা আসলে এমাউন্টটা মিলিয়নের উপরে হয় অনেক সময়.. রিসার্চরা অনেক বুদ্ধিমান তাই শো অফ করে না কিন্তু চালচলনে কিছু না কিছু তো বোঝা যায়...

    আমি কেন টেক জয়েন্ট গুলোর অফার রিজেক্ট করে এখনো এই জায়গায় ঘাপটি মেরে বসে আছি সেটা বুঝতে আপনাদের আরো চার বছর সময় লাগবে

    সম্মান পেতে হলে, ঐ লেভেলেই উঠতে হয়

    রিসার্চারদের কাজ সাধারণ মানুষ বুঝবে না — কারণ এদের কাজ সাধারণ নয়। তাদের সম্মান করতে হলে আপনাকেও সেই গভীরতা ছুঁতে হবে।

    সম্মান দিতে ‘সমঝদার’ হতে হয়....
    পেতে হলে "যোগ্যতাবান" হতে হয়.....

    তাই রিসার্চার ভাই ও বোনেরা, হতাশ হবেন না!

    আপনার আইডিয়া কেউ বুঝছে না , হয়তো এই সমাজ আপনাকে বুঝবে না।
    হয়তো পেপার পাবলিশ হলেও কেউ লাইক দেবে না।
    হয়তো বন্ধুদের সাফল্য দেখে আপনি কষ্ট পাবেন।

    কিন্তু মনে রাখুন — আপনি যে লেভেলে চিন্তা করেন, সেখানে সবাই উঠতে পারে না। আপনার স্ট্রাগল একদিন পৃথিবী বদলে দেবে — শুধু এখন নয়, ভবিষ্যতে।

    আপনার গবেষণার প্রতি পৃথিবীর দৃষ্টি না থাকলেও, ভবিষ্যৎ আপনার নাম জানবে।

    আর কেউ না জানলেও, আজ আমি বলছি —

    “Salute to every researcher, scientist, and quiet warrior of knowledge.”

    আপনার নীরব যুদ্ধই একদিন ইতিহাস লিখবে।

    — লিখেছেন, চেহেরাবিহীন একজন সৈনিক

    Naem Azam Chowdhury
    Security Researcher, China

    #nac_research #ResearchOpportunity #researchanddevelopment#ResearchChallenge #research #bangladesh #naemazam
    🎓 রিসার্চ: গবেষণার যে ভয়ংকর দিকগুলো আপনি কখনোই দেখেননি ( আমার এই লেখাটি নতুন-পুরাতন, জানা-অজানা, পরিচিত অপরিচিত অথবা ভবিষ্যতের সমস্ত রিসার্চরদের প্রতি উৎসর্গকৃত... ) আপনার চারপাশে যারা আছেন, তারা হয়তো জানেই না — আপনি যে একটা পেপার পাবলিশ করতে গিয়ে কত রাত নির্ঘুম কাটিয়েছেন। তারা জানে না, আপনি কিভাবে একটা পয়েন্ট প্রুভ করতে করতে নিজের স্বাস্থ্য হুমকির মুখে ফেলেছেন... তারা জানে না, “তোর কাজ কী?” এই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে আপনি কতটা হিমশিম খান। 😔 গবেষণা মানেই একাকীত্ব Research মানে শুধু publication না, রিসার্চ মানে প্রতিদিন নিজেকে নতুন করে ভাঙা, গড়ার এক ভয়াবহ প্রক্রিয়া। মাস্টার্স বা পিএইচডি স্টুডেন্টদের জন্য গবেষণা মানে: একই থিসিসের জন্য ১০ বার রিভিউ পড়া শত শত লাইন কোড লেখা — আবার মুছে ফেলা এক মাস ধরে ডেটা কালেকশন, অথচ শেষ মুহূর্তে সব অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাওয়া supervisor  মুখের একটি “Not enough” শব্দ শুনে ছয় মাসের সমস্ত কাজ ডিলিট করে আবার শুরু করা... ❗ অথচ এত কিছুর পরও, এক পৃষ্ঠা পেপার পাবলিশ হওয়া যেন একটা অলিম্পিক জেতার মতো অনুভূতি। মানসিক চাপ, হতাশা আর অবমূল্যায়নের জগৎ 😢 WHO-র রিপোর্ট অনুযায়ী, উচ্চশিক্ষা ও রিসার্চ ফিল্ডে ডিপ্রেশন, বার্নআউট, এমনকি আত্ম/হ/ত্যর হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। গবেষকরা সৃষ্টিশীল, তারা টাকার পেছনে না ছুটে ভবিষ্যতের পেছনে ছুটে। কিন্তু এর ফল কী? 1. স্বীকৃতি নেই: গবেষকদের আসল কোন স্বীকৃতি নেই এখানে তৈরি করার রিসার্চ আর্টিকেল বইগুলো অনলাইনে অথবা লাইব্রেরির কোনায় পড়ে থাকে ধুলো জমে যখন দরকার হয় তখন সেগুলো পড়া হয় অথবা দুই তিনটা সাইটেশনও করা হয় তারপরে সবাই চলে যায় কিন্তু এই মানুষগুলোর খোঁজ-খবর কেউ কখনোই রাখে না... 2. রেসপেক্ট নেই: মানুষগুলো অনেক সাদাসিধা জীবন যাপন করে বেশিরভাগ সময়ই লোকচক্ষু আড়ালে থাকেন আর এদেরকে নিয়ে তেমন কোনো কথা হয় না তেমন কোনো সম্মাননা প্রদান করা হয় না আর যদি দুর্ভাগ্যবশত আপনি বাংলাদেশ বা এখন তৃতীয় বিশ্বের কোন দেশে জন্ম নেন যে দেশে "viral topic" নিয়ে সারাদিন কথা বার্তা হয় তারা আপনাকে কোনদিন বুঝবে না আপনি বড় কিছু করলে হয়তো বা আপনাকে নিয়ে দুই একটা ফেসবুকে পোস্ট হবে ... 3. পরিবার বুঝে না, সমাজ তো দূরের কথা, সবচেয়ে ভয়াবহতা তখন আসে যখন কোন কারণে আপনার রিসার্চ ফেল হয় এবং আপনি যে ফান্ড বা যে position উপর ডিপেন্ড করে চলতেছেন সেটা বন্ধ হয়ে যায় 4. যারা বোঝে, তারাও নিজের স্ট্রাগলে ব্যস্ত, একজন রিসার্চররে মানসিক অবস্থা শুধুমাত্র আরেকজনরে অনুধাবন করতে পারবে কিন্তু দুঃখজনক হলো এটা যে অনুধাবন করতেছে সে নিজেও অনেক বেশি সমস্যায় আছে আপনাকে কিভাবে সাহায্য করবে.... কিছুদিন আগে রাত সাড়ে তিনটায় আমাদের এক পরিচিত ভাই হুট করে ডিপ্রেশন এটাক হয়ে পড়ে গেছেন, জানিনা কেমন ভাবে উনি আমাকে কল দিয়েছিলেন কিন্তু আমি ঘুমিয়ে থাকার কারণে তার সাহায্যে যেতে পারিনি.. সৌভাগ্যবশত এক পাকিস্তানি ছেলে পরবর্তীতে তাকে হসপিটালে ভর্তি করায় রাতে.. এ ঘটনার পর থেকে আমি আর ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন করিনা এবং নিচে স্ট্রিটলি বলা হয়েছে যদি ১২ ঘণ্টার উপরে আমাকে কখনোই দেখতে পাওয়া না যায় তাহলে তারা যেন আমার রুমে আসে চেক করে.... 💸 মিলিয়ন ডলারের মাথা, অথচ নামহীন বিশ্বের টপ ১%-২% গবেষকরা বছরে মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত আয় করেন। কিন্তু আপনি কি জানেন তাদের নাম? 🤣 না, কারণ তারা সেলিব্রেটি না তাদের আবিষ্কারেই আমরা কোভিডের ভ্যাকসিন পেয়েছি, আমরা AI ব্যবহার করতে পারি, আমরা স্পেসে যাই। তারা যখন একটা সিস্টেম ডিজাইন করেন, তখন আপনি ফেসবুক স্ক্রল করেন। তারা যখন কোড রিভিউ করেন, তখন আপনি শপিং মলে যান। তাদের বুদ্ধিতেই এই পৃথিবী চলছে, কিন্তু তারা থাকে আড়ালে। আর টাকার কথা আসলে এমাউন্টটা মিলিয়নের উপরে হয় অনেক সময়.. রিসার্চরা অনেক বুদ্ধিমান তাই শো অফ করে না কিন্তু চালচলনে কিছু না কিছু তো বোঝা যায়... আমি কেন টেক জয়েন্ট গুলোর অফার রিজেক্ট করে এখনো এই জায়গায় ঘাপটি মেরে বসে আছি সেটা বুঝতে আপনাদের আরো চার বছর সময় লাগবে👀 💔 সম্মান পেতে হলে, ঐ লেভেলেই উঠতে হয় রিসার্চারদের কাজ সাধারণ মানুষ বুঝবে না — কারণ এদের কাজ সাধারণ নয়। তাদের সম্মান করতে হলে আপনাকেও সেই গভীরতা ছুঁতে হবে। সম্মান দিতে ‘সমঝদার’ হতে হয়.... পেতে হলে "যোগ্যতাবান" হতে হয়..... তাই রিসার্চার ভাই ও বোনেরা, হতাশ হবেন না! ❤️ আপনার আইডিয়া কেউ বুঝছে না , হয়তো এই সমাজ আপনাকে বুঝবে না। হয়তো পেপার পাবলিশ হলেও কেউ লাইক দেবে না। হয়তো বন্ধুদের সাফল্য দেখে আপনি কষ্ট পাবেন। কিন্তু মনে রাখুন — আপনি যে লেভেলে চিন্তা করেন, সেখানে সবাই উঠতে পারে না। আপনার স্ট্রাগল একদিন পৃথিবী বদলে দেবে — শুধু এখন নয়, ভবিষ্যতে। ☠️ 🔥 আপনার গবেষণার প্রতি পৃথিবীর দৃষ্টি না থাকলেও, ভবিষ্যৎ আপনার নাম জানবে। 👉 আর কেউ না জানলেও, আজ আমি বলছি — “Salute to every researcher, scientist, and quiet warrior of knowledge.” আপনার নীরব যুদ্ধই একদিন ইতিহাস লিখবে। ✊ 🖊️ — লিখেছেন, চেহেরাবিহীন একজন সৈনিক Naem Azam Chowdhury Security Researcher, China 🇨🇳 #nac_research #ResearchOpportunity #researchanddevelopment#ResearchChallenge #research #bangladesh #naemazam
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 99 Views
  • Nexus: Georgia Tech-এর $২০ কোটি ডলারের AI সুপারকম্পিউটার, যুক্তরাষ্ট্রের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় বিপ্লব আনবে

    কল্পনা করুন এমন একটি সুপারকম্পিউটার যা প্রতি সেকেন্ডে ৪০০ কোয়াড্রিলিয়ন হিসাব করতে পারে — মানে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ যদি একসঙ্গে ৫০ মিলিয়ন হিসাব করত। এই শক্তির নাম Nexus। Georgia Tech ও তার সহযোগীরা National Science Foundation থেকে $২০ মিলিয়ন ডলার পেয়ে এই অত্যাধুনিক AI-চালিত সুপারকম্পিউটারটি তৈরি করছে। ২০২৬ সালের বসন্তে চালু হওয়ার কথা, Nexus চিকিৎসা, ক্লিন এনার্জি, জলবায়ু বিজ্ঞান, রোবোটিক্স, মহাকাশ গবেষণা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।

    ৩৩০ টেরাবাইট মেমোরি এবং ১০ পেটাবাইট দ্রুততম স্টোরেজ সুবিধার মাধ্যমে Nexus এত বিশাল ডেটা ও জটিল AI মডেল সহজেই হ্যান্ডেল করবে, যা কয়েক বছর আগেও কল্পনা করা যেত না। Nexus অত্যন্ত দ্রুতগতির নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য শীর্ষ সুপারকম্পিউটারগুলোর সাথে যুক্ত থাকবে, এবং NSF প্রোগ্রামের মাধ্যমে দেশজুড়ে গবেষকরা এতে প্রবেশাধিকার পাবে।

    একটি উদাহরণ দেই: Nexus দিয়ে ওষুধ আবিষ্কার প্রক্রিয়া হাজার বছরের পরিবর্তে মাত্র কয়েক ঘণ্টায় করা সম্ভব হবে, যা বর্তমানে অসুস্থতার জন্য কোন কার্যকর চিকিৎসা নেই এমন ক্ষেত্রগুলোতে বিপ্লব ঘটাতে পারে।

    Georgia Tech-এর CODA ডেটা সেন্টারে অবস্থিত এই সুপারকম্পিউটারের ১০% সময় বরাদ্দ থাকবে Georgia Tech-এর জন্য, বাকিটা খুলে দেওয়া হবে পুরো জাতীয় গবেষণা সম্প্রদায়ের জন্য—যা উচ্চমানের AI কম্পিউটিং শক্তিকে একেবারে সবার জন্য উন্মুক্ত করবে।

    এই প্রকল্পের নেতৃত্ব দিচ্ছেন Georgia Tech-এর Center for AI in Science and Engineering (ARTISAN) এর পরিচালক সুরেশ মারু। Nexus শুধু একটি যন্ত্র নয়, এটি মানবজাতির সবচেয়ে কঠিন বৈজ্ঞানিক সমস্যার সমাধানে এক বিশাল পদক্ষেপ।

    প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা কি এই অসাধারণ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব বদলে দিতে প্রস্তুত?

    সবচেয়ে হাইপ AI নিউজ, ফিচার আর ইউজিং ট্রিকস একসাথে পেতে ঢুকে পড়ো আমাদের গ্রুপে — AI for Bangladesh: https://www.facebook.com/share/g/1Fk5RjFYRZ/
    Nexus: Georgia Tech-এর $২০ কোটি ডলারের AI সুপারকম্পিউটার, যুক্তরাষ্ট্রের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় বিপ্লব আনবে কল্পনা করুন এমন একটি সুপারকম্পিউটার যা প্রতি সেকেন্ডে ৪০০ কোয়াড্রিলিয়ন হিসাব করতে পারে — মানে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ যদি একসঙ্গে ৫০ মিলিয়ন হিসাব করত। এই শক্তির নাম Nexus। Georgia Tech ও তার সহযোগীরা National Science Foundation থেকে $২০ মিলিয়ন ডলার পেয়ে এই অত্যাধুনিক AI-চালিত সুপারকম্পিউটারটি তৈরি করছে। ২০২৬ সালের বসন্তে চালু হওয়ার কথা, Nexus চিকিৎসা, ক্লিন এনার্জি, জলবায়ু বিজ্ঞান, রোবোটিক্স, মহাকাশ গবেষণা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। ৩৩০ টেরাবাইট মেমোরি এবং ১০ পেটাবাইট দ্রুততম স্টোরেজ সুবিধার মাধ্যমে Nexus এত বিশাল ডেটা ও জটিল AI মডেল সহজেই হ্যান্ডেল করবে, যা কয়েক বছর আগেও কল্পনা করা যেত না। Nexus অত্যন্ত দ্রুতগতির নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য শীর্ষ সুপারকম্পিউটারগুলোর সাথে যুক্ত থাকবে, এবং NSF প্রোগ্রামের মাধ্যমে দেশজুড়ে গবেষকরা এতে প্রবেশাধিকার পাবে। একটি উদাহরণ দেই: Nexus দিয়ে ওষুধ আবিষ্কার প্রক্রিয়া হাজার বছরের পরিবর্তে মাত্র কয়েক ঘণ্টায় করা সম্ভব হবে, যা বর্তমানে অসুস্থতার জন্য কোন কার্যকর চিকিৎসা নেই এমন ক্ষেত্রগুলোতে বিপ্লব ঘটাতে পারে। Georgia Tech-এর CODA ডেটা সেন্টারে অবস্থিত এই সুপারকম্পিউটারের ১০% সময় বরাদ্দ থাকবে Georgia Tech-এর জন্য, বাকিটা খুলে দেওয়া হবে পুরো জাতীয় গবেষণা সম্প্রদায়ের জন্য—যা উচ্চমানের AI কম্পিউটিং শক্তিকে একেবারে সবার জন্য উন্মুক্ত করবে। এই প্রকল্পের নেতৃত্ব দিচ্ছেন Georgia Tech-এর Center for AI in Science and Engineering (ARTISAN) এর পরিচালক সুরেশ মারু। Nexus শুধু একটি যন্ত্র নয়, এটি মানবজাতির সবচেয়ে কঠিন বৈজ্ঞানিক সমস্যার সমাধানে এক বিশাল পদক্ষেপ। প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা কি এই অসাধারণ শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব বদলে দিতে প্রস্তুত? সবচেয়ে হাইপ AI নিউজ, ফিচার আর ইউজিং ট্রিকস একসাথে পেতে ঢুকে পড়ো আমাদের গ্রুপে — AI for Bangladesh: https://www.facebook.com/share/g/1Fk5RjFYRZ/
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 106 Views
  • স্মৃতির পাতায় বাংলাদেশের আলোচিত কয়েকটি বিমান দুর্ঘটনা

    বিমান দুর্ঘটনা মানব ইতিহাসের এক নির্মম বাস্তবতা, যেখানে প্রকৃতির কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ ছাড়া পাইলট বা ক্রুদের যেন কিছুই করার থাকে না। মুহূর্তেই সব স্বপ্ন আর জীবন বিলীন হয়ে যায়। বিশ্বজুড়ে এমন অসংখ্য ভয়াবহ দুর্ঘটনার সাক্ষী আমরা। বাংলাদেশের আকাশেও এমন কিছু শোকাবহ ঘটনা দাগ কেটেছে, যা ইতিহাসের পাতায় আলোচিত হয়ে আছে। আজকের আয়োজনে তুলে ধরা হলো তেমনই কিছু হৃদয়বিদারক বিমান দুর্ঘটনার চিত্র।

    ১৯৮৪ সাল: ঢাকার আকাশে করুণ পরিণতি
    ১৯৮৪ সালের ৫ আগস্ট, এক দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় ঢাকার আকাশ কালো মেঘে ঢাকা ছিল। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফকার এফ২৭-৬০০ বিমান চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বিমানবন্দর থেকে ঘরোয়া যাত্রী নিয়ে ঢাকায় আসছিল। বর্তমান শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছাকাছি এসে বিমানটি একটি জলাভূমিতে বিধ্বস্ত হয়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় বিমানের ৪ জন ক্রু এবং ৪৫ জন যাত্রীসহ সবাই নিহত হন, যা ছিল বাংলাদেশের বিমান চলাচলের ইতিহাসে এক কালো অধ্যায়।

    ১৯৯৭ সাল: কুয়াশার চাদরে ঢাকা সিলেটের আকাশ
    ১৯৯৭ সালের ২২ ডিসেম্বর, ৮৫ জন যাত্রী নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-৬০৯ ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করে। কুয়াশার ঘন চাদরে ঢাকা ছিল সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। অবতরণের সময় দৃশ্যমানতার অভাবে বিমানটি রানওয়ের পাদদেশ থেকে প্রায় ৫ থেকে ৫.৫ কিলোমিটার দূরে উমাইরগাঁও নামক স্থানে একটি ধানক্ষেতে বিধ্বস্ত হয়। অলৌকিকভাবে প্রাণে বাঁচলেও এই দুর্ঘটনায় ১৭ জন যাত্রী আহত হন।

    ২০০৪ সাল: রানওয়ে থেকে ছিটকে খাঁদে
    মাত্র সাত বছরের ব্যবধানে ২০০৪ সালের ৮ অক্টোবর, আবারও সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে। এবারও একই মডেলের বিমান, ফকার এফ২৮-৪০০০। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-৬০১ ঢাকা থেকে সিলেটে আসছিল। অবতরণের পর ভেজা রানওয়ের কারণে বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রানওয়ে থেকে ছিটকে পাশের একটি খাঁদে পড়ে যায়। এই ঘটনায় ৭৯ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রুর মধ্যে মাত্র ২ জন যাত্রী আহত হন, যা ছিল একটি বড় স্বস্তির খবর।

    ২০১৫ সাল: পাখির আঘাত ও কার্গো বিমানের ট্র্যাজেডি
    ২০১৫ সালে দুটি উল্লেখযোগ্য বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। আগস্ট মাসে সিলেট বিমানবন্দরের রানওয়েতে ঘটে আরেকটি ঘটনা। দুবাই থেকে সরাসরি আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-৫২-তে (২২০ জন যাত্রী বহনকারী) অবতরণের সময় এক অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনা ঘটে। বিমানের ডানদিকের ইঞ্জিনের ভেতর একটি পাখি ঢুকে পড়ে, যার ফলে চারটি ব্লেড ভেঙে ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। সেদিন সকাল ৭টায় রানওয়েতে এই ঘটনা ঘটলেও, সৌভাগ্যক্রমে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

    তবে, একই বছর ৯ মার্চ কক্সবাজারে একটি কার্গো বিমান বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয়। উড্ডয়নের মাত্র ৫ মিনিটের মাথায় বিমানটি সাগরে আছড়ে পড়ে। এই মর্মান্তিক ঘটনায় পাইলটসহ ৩ জন নিহত হন।

    সবশেষ ২০১৮ সালের ১২ মার্চ নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (টিআইএ) ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের যাত্রীবাহী একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়। ৬৭ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রুবাহী বিমান থেকে ১৭ যাত্রীকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় প্রায় ৫০ জনের প্রাণহানির আশঙ্কা প্রকাশ করেছে টিআইএ।

    এছাড়া আরও বেশ কয়েকটি বিমান দুর্ঘটনা রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলো- ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ বিমানের একটি এফ-২৮ বিমান রাজশাহী বিমানবন্দরে অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। ২০০৭ সালের ১২ মার্চ দুর্ঘটনায় পড়ে বিমানের এয়ারবাস এ-৩১০-৩০০ উড়োজাহাজ। ২০১৫ সালের ২৮ মার্চ সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকায় আসার পথে দুর্ঘটনার আশঙ্কায় পড়ে বিমানের একটি এয়ারবাস এ-৩১০ উড়োজাহাজ। ট্রু অ্যাভিয়েশনের একটি আন্তোনভ ২৬-বি মডেলের একটি উড়োজাহাজ ২০১৬ সালের ৯ মার্চ কক্সবাজার থেকে উড্ডয়নের পর পরই বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয়। এতে কোনো যাত্রী ছিল না। তবে চার জন ক্রু’র মধ্যে তিন জনই নিহত হন।

    শুভ/আজাদ
    তথ্য: বাংলাদেশ বিমান দুর্ঘটনা ব্যুরো আর্কাইভ
    #Bangladesh #planecrash #accident
    স্মৃতির পাতায় বাংলাদেশের আলোচিত কয়েকটি বিমান দুর্ঘটনা বিমান দুর্ঘটনা মানব ইতিহাসের এক নির্মম বাস্তবতা, যেখানে প্রকৃতির কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ ছাড়া পাইলট বা ক্রুদের যেন কিছুই করার থাকে না। মুহূর্তেই সব স্বপ্ন আর জীবন বিলীন হয়ে যায়। বিশ্বজুড়ে এমন অসংখ্য ভয়াবহ দুর্ঘটনার সাক্ষী আমরা। বাংলাদেশের আকাশেও এমন কিছু শোকাবহ ঘটনা দাগ কেটেছে, যা ইতিহাসের পাতায় আলোচিত হয়ে আছে। আজকের আয়োজনে তুলে ধরা হলো তেমনই কিছু হৃদয়বিদারক বিমান দুর্ঘটনার চিত্র। ১৯৮৪ সাল: ঢাকার আকাশে করুণ পরিণতি ১৯৮৪ সালের ৫ আগস্ট, এক দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় ঢাকার আকাশ কালো মেঘে ঢাকা ছিল। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফকার এফ২৭-৬০০ বিমান চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বিমানবন্দর থেকে ঘরোয়া যাত্রী নিয়ে ঢাকায় আসছিল। বর্তমান শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছাকাছি এসে বিমানটি একটি জলাভূমিতে বিধ্বস্ত হয়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় বিমানের ৪ জন ক্রু এবং ৪৫ জন যাত্রীসহ সবাই নিহত হন, যা ছিল বাংলাদেশের বিমান চলাচলের ইতিহাসে এক কালো অধ্যায়। ১৯৯৭ সাল: কুয়াশার চাদরে ঢাকা সিলেটের আকাশ ১৯৯৭ সালের ২২ ডিসেম্বর, ৮৫ জন যাত্রী নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-৬০৯ ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করে। কুয়াশার ঘন চাদরে ঢাকা ছিল সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। অবতরণের সময় দৃশ্যমানতার অভাবে বিমানটি রানওয়ের পাদদেশ থেকে প্রায় ৫ থেকে ৫.৫ কিলোমিটার দূরে উমাইরগাঁও নামক স্থানে একটি ধানক্ষেতে বিধ্বস্ত হয়। অলৌকিকভাবে প্রাণে বাঁচলেও এই দুর্ঘটনায় ১৭ জন যাত্রী আহত হন। ২০০৪ সাল: রানওয়ে থেকে ছিটকে খাঁদে মাত্র সাত বছরের ব্যবধানে ২০০৪ সালের ৮ অক্টোবর, আবারও সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে। এবারও একই মডেলের বিমান, ফকার এফ২৮-৪০০০। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-৬০১ ঢাকা থেকে সিলেটে আসছিল। অবতরণের পর ভেজা রানওয়ের কারণে বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রানওয়ে থেকে ছিটকে পাশের একটি খাঁদে পড়ে যায়। এই ঘটনায় ৭৯ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রুর মধ্যে মাত্র ২ জন যাত্রী আহত হন, যা ছিল একটি বড় স্বস্তির খবর। ২০১৫ সাল: পাখির আঘাত ও কার্গো বিমানের ট্র্যাজেডি ২০১৫ সালে দুটি উল্লেখযোগ্য বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। আগস্ট মাসে সিলেট বিমানবন্দরের রানওয়েতে ঘটে আরেকটি ঘটনা। দুবাই থেকে সরাসরি আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-৫২-তে (২২০ জন যাত্রী বহনকারী) অবতরণের সময় এক অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনা ঘটে। বিমানের ডানদিকের ইঞ্জিনের ভেতর একটি পাখি ঢুকে পড়ে, যার ফলে চারটি ব্লেড ভেঙে ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। সেদিন সকাল ৭টায় রানওয়েতে এই ঘটনা ঘটলেও, সৌভাগ্যক্রমে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে, একই বছর ৯ মার্চ কক্সবাজারে একটি কার্গো বিমান বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয়। উড্ডয়নের মাত্র ৫ মিনিটের মাথায় বিমানটি সাগরে আছড়ে পড়ে। এই মর্মান্তিক ঘটনায় পাইলটসহ ৩ জন নিহত হন। সবশেষ ২০১৮ সালের ১২ মার্চ নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (টিআইএ) ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের যাত্রীবাহী একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়। ৬৭ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রুবাহী বিমান থেকে ১৭ যাত্রীকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় প্রায় ৫০ জনের প্রাণহানির আশঙ্কা প্রকাশ করেছে টিআইএ। এছাড়া আরও বেশ কয়েকটি বিমান দুর্ঘটনা রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলো- ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ বিমানের একটি এফ-২৮ বিমান রাজশাহী বিমানবন্দরে অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। ২০০৭ সালের ১২ মার্চ দুর্ঘটনায় পড়ে বিমানের এয়ারবাস এ-৩১০-৩০০ উড়োজাহাজ। ২০১৫ সালের ২৮ মার্চ সিঙ্গাপুর থেকে ঢাকায় আসার পথে দুর্ঘটনার আশঙ্কায় পড়ে বিমানের একটি এয়ারবাস এ-৩১০ উড়োজাহাজ। ট্রু অ্যাভিয়েশনের একটি আন্তোনভ ২৬-বি মডেলের একটি উড়োজাহাজ ২০১৬ সালের ৯ মার্চ কক্সবাজার থেকে উড্ডয়নের পর পরই বঙ্গোপসাগরে বিধ্বস্ত হয়। এতে কোনো যাত্রী ছিল না। তবে চার জন ক্রু’র মধ্যে তিন জনই নিহত হন। শুভ/আজাদ তথ্য: বাংলাদেশ বিমান দুর্ঘটনা ব্যুরো আর্কাইভ #Bangladesh #planecrash #accident
    0 Comments 0 Shares 68 Views
  • ভাই পিজ, নতুন কাউকে আবার জাতীয় বীর বানাইয়েন না? অন্তত এয়ারক্রাফটের ফ্লাইট রেকর্ডার উদ্ধার হবার আগ পর্যন্ত। আপনার গাড়ির ব্রেক আপনার কাছে। চাইলে ফুটপাতের মানুষ ও মাড়তে পারেন আবার রাস্তার নীচে গড়াই দিয়ে সবাইকে বাঁচাতে পাড়েন। ৪৫০ কিলোমিটার পার ঘণ্টা গতি থাকলেই একটা F7 এয়ারক্রাফট গ্লাইড করতে পারে, যদি ইঞ্জিন ফেইল করে। একটা মানুষের মাথায় কি পরিমাণ গু থাকলে কোন কিছু প্রমাণের আগেই সবাইকে জাতীয় বীর বানায়। আমিও চাই পাইলট সাহেব'কে জাতীয় বীর ভাবতে, শুধু কিছু প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছিনা তাই ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে জাতীয় বীর বলতে পারছিনাঃ

    ১। একটা পোষ্টে দেখলাম কন্ট্রোল রুম থেকে ইজেক্ট করার কথা বলার পড়েও পাইলট ইজেক্ট না করে উল্টা ম্যাক স্পীডে এয়ার বেজের দিকে ছুটতে থাকে। এয়ারক্রাফট কন্ট্রোলে নাই জানা সত্ত্বেও ম্যাক স্পীড তোলার দরকার কি ছিল। আর এয়ারক্রাফট কাজ না করলে ম্যাক স্পীড ক্যামনে উঠে। বলে রাখা ভালো যে ১ ম্যাক = ১২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। অর্থাৎ এয়ারক্রাফট'টি প্রতি ঘণ্টা'য় ১১০০/১২০০ কিলোমিটার গতিতে চলছিলো।

    ২। অনেকেই দেখলাম পোস্ট করতাছেন পাইলট চাইলেই ইজেক্ট করে নিজের জীবন বাঁচাইতে পারতো কিন্তু করেনাই। ভাই শোনেন, ইজেক্ট মানে বোঝেন? এমন পরিস্থিতিতে ইজেক্ট করলে 20G সমান গতিতে পাইলটকে ছুড়ে মারা হয়। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের চেয়ে ২০ গুণ বেশি এই তীব্র বল মেরুদণ্ডকে সংকুচিত করে এবং মেরুদণ্ডের ফাটল, ঘাড়ের আঘাত বা নরম টিস্যুতে আঘাতের মতো গুরুতর আঘাতের কারণ হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে ইজেক্ট এর পর পাইলটের হাড্ডি পর্যন্ত ভেঙ্গে যায় উচ্চ গতির কারণে। যদিও আমার ধারনা পাইলট ইজেক্ট এর চেষ্টা করেছিলো, যদি তা না করতো তাইলে তার বডি পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকতো না।

    ৩। আমার কেন জানি মনে হয়, পারবেনা জেনেও পাইলট চাইছে এয়ারক্রাফট'কে তার এয়ারবেজে নিয়ে যাইতে। যেহেতু এটা তার জীবনের প্রথম সোলো ফ্লাইট ছিল এবং এখানে ফেইল মারলে উনার পদোন্নতির জন্য আরও ওয়েট করা লাগতো। আবার ইজেক্ট করলে যদি হাড় হাড্ডি ভাঙ্গে তাইলেও ক্যারিয়ার শেষ। আমার এগুলা বলার কারণ হল স্কুল থেকে মাত্র ১০০ মিটার দূরে বিরুলিয়া নদী, ৫০০ মিটারের মধ্যে আশুলিয়ার নদী, ৮০০/১০০০ মিটার দূরে তুরাগ নদী। ১০০০/১২০০ মিটারের মধ্যে ইজতেমা ময়দান যা সারা বছর ফাঁকা থাকে। এতো কিছু থাকার পড়েও দিয়াবারির মতো জনবহুল জায়গায় কেন পড়া লাগবে।

    ৪। F7 মডেলের যে যুদ্ধ বিমানটি স্কুলের উপর পড়ছে সেটার ফুয়েল কেপাসিটি প্রায় ২৩৩০ কেজি এবং ব্যাকআপ ফুয়েল ট্যাঙ্ক কেপাসিটি ১৩০০ কেজি। হাফ ম্যাক গতিতে যদি এয়ারক্রাফট'টি ১৮০০/২০০০ কেজি ফুয়েল নিয়ে কোন বিল্ডিং এর ওপর পড়ে তাহলে ২,০০০° পর্যন্ত তাপ উৎপন্ন হতে পারে। বিমানবাহিনী কি এটা জানতোনা। জানলে জনবহুল এলাকায় জীবনের প্রথম একা ফ্লাই করার জন্য একজনকে ছেড়ে দেয়া কতোটা যুক্তিযুক্ত। যদিও এই ধরনের প্রশিক্ষণের সময় পাইলটকে একা বিমান চালাতে দেয়া হয় ব্যাট সেটার জন্য আড়াই কোটি মানুষের ছোট্ট শহর ঢাকা কেই কেন চুজ করা লাগবে।

    আমি চাই এই দুর্ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। Flight Recorder (Black Box) খুঁজে পাওয়া যায়নাই - এটা শূনতে চাইনা। প্রকাশ করা হোক এয়ারক্রাফটের পূর্ণ GPS logs এবং ATC টাওয়ার কমিউনিকেশন। যাতে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের মনে বিমান বাহিনীর গর্বিত সদস্যদের পেশাদারিত্ব নিয়ে কোন সন্দেহ না থাকে।

    #Uttara #aircrash #School #airforce #Bangladesh
    ভাই পিজ, নতুন কাউকে আবার জাতীয় বীর বানাইয়েন না? অন্তত এয়ারক্রাফটের ফ্লাইট রেকর্ডার উদ্ধার হবার আগ পর্যন্ত। আপনার গাড়ির ব্রেক আপনার কাছে। চাইলে ফুটপাতের মানুষ ও মাড়তে পারেন আবার রাস্তার নীচে গড়াই দিয়ে সবাইকে বাঁচাতে পাড়েন। ৪৫০ কিলোমিটার পার ঘণ্টা গতি থাকলেই একটা F7 এয়ারক্রাফট গ্লাইড করতে পারে, যদি ইঞ্জিন ফেইল করে। একটা মানুষের মাথায় কি পরিমাণ গু থাকলে কোন কিছু প্রমাণের আগেই সবাইকে জাতীয় বীর বানায়। আমিও চাই পাইলট সাহেব'কে জাতীয় বীর ভাবতে, শুধু কিছু প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছিনা তাই ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে জাতীয় বীর বলতে পারছিনাঃ ১। একটা পোষ্টে দেখলাম কন্ট্রোল রুম থেকে ইজেক্ট করার কথা বলার পড়েও পাইলট ইজেক্ট না করে উল্টা ম্যাক স্পীডে এয়ার বেজের দিকে ছুটতে থাকে। এয়ারক্রাফট কন্ট্রোলে নাই জানা সত্ত্বেও ম্যাক স্পীড তোলার দরকার কি ছিল। আর এয়ারক্রাফট কাজ না করলে ম্যাক স্পীড ক্যামনে উঠে। বলে রাখা ভালো যে ১ ম্যাক = ১২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। অর্থাৎ এয়ারক্রাফট'টি প্রতি ঘণ্টা'য় ১১০০/১২০০ কিলোমিটার গতিতে চলছিলো। ২। অনেকেই দেখলাম পোস্ট করতাছেন পাইলট চাইলেই ইজেক্ট করে নিজের জীবন বাঁচাইতে পারতো কিন্তু করেনাই। ভাই শোনেন, ইজেক্ট মানে বোঝেন? এমন পরিস্থিতিতে ইজেক্ট করলে 20G সমান গতিতে পাইলটকে ছুড়ে মারা হয়। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের চেয়ে ২০ গুণ বেশি এই তীব্র বল মেরুদণ্ডকে সংকুচিত করে এবং মেরুদণ্ডের ফাটল, ঘাড়ের আঘাত বা নরম টিস্যুতে আঘাতের মতো গুরুতর আঘাতের কারণ হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে ইজেক্ট এর পর পাইলটের হাড্ডি পর্যন্ত ভেঙ্গে যায় উচ্চ গতির কারণে। যদিও আমার ধারনা পাইলট ইজেক্ট এর চেষ্টা করেছিলো, যদি তা না করতো তাইলে তার বডি পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকতো না। ৩। আমার কেন জানি মনে হয়, পারবেনা জেনেও পাইলট চাইছে এয়ারক্রাফট'কে তার এয়ারবেজে নিয়ে যাইতে। যেহেতু এটা তার জীবনের প্রথম সোলো ফ্লাইট ছিল এবং এখানে ফেইল মারলে উনার পদোন্নতির জন্য আরও ওয়েট করা লাগতো। আবার ইজেক্ট করলে যদি হাড় হাড্ডি ভাঙ্গে তাইলেও ক্যারিয়ার শেষ। আমার এগুলা বলার কারণ হল স্কুল থেকে মাত্র ১০০ মিটার দূরে বিরুলিয়া নদী, ৫০০ মিটারের মধ্যে আশুলিয়ার নদী, ৮০০/১০০০ মিটার দূরে তুরাগ নদী। ১০০০/১২০০ মিটারের মধ্যে ইজতেমা ময়দান যা সারা বছর ফাঁকা থাকে। এতো কিছু থাকার পড়েও দিয়াবারির মতো জনবহুল জায়গায় কেন পড়া লাগবে। ৪। F7 মডেলের যে যুদ্ধ বিমানটি স্কুলের উপর পড়ছে সেটার ফুয়েল কেপাসিটি প্রায় ২৩৩০ কেজি এবং ব্যাকআপ ফুয়েল ট্যাঙ্ক কেপাসিটি ১৩০০ কেজি। হাফ ম্যাক গতিতে যদি এয়ারক্রাফট'টি ১৮০০/২০০০ কেজি ফুয়েল নিয়ে কোন বিল্ডিং এর ওপর পড়ে তাহলে ২,০০০° পর্যন্ত তাপ উৎপন্ন হতে পারে। বিমানবাহিনী কি এটা জানতোনা। জানলে জনবহুল এলাকায় জীবনের প্রথম একা ফ্লাই করার জন্য একজনকে ছেড়ে দেয়া কতোটা যুক্তিযুক্ত। যদিও এই ধরনের প্রশিক্ষণের সময় পাইলটকে একা বিমান চালাতে দেয়া হয় ব্যাট সেটার জন্য আড়াই কোটি মানুষের ছোট্ট শহর ঢাকা কেই কেন চুজ করা লাগবে। 💡আমি চাই এই দুর্ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। Flight Recorder (Black Box) খুঁজে পাওয়া যায়নাই - এটা শূনতে চাইনা। প্রকাশ করা হোক এয়ারক্রাফটের পূর্ণ GPS logs এবং ATC টাওয়ার কমিউনিকেশন। যাতে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের মনে বিমান বাহিনীর গর্বিত সদস্যদের পেশাদারিত্ব নিয়ে কোন সন্দেহ না থাকে। #Uttara #aircrash #School #airforce #Bangladesh
    0 Comments 0 Shares 103 Views
  • Nvidia সিইও জেনসেন হুয়াং সম্প্রতি বললেন, যদি আজকের ২০ বছরের ছাত্র হতাম, তাহলে সফটওয়্যার বা কোডিংয়ের বদলে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং বায়োলজি শেখার দিকে আমার পুরো ফোকাস থাকতো। কারণ তিনি ভবিষ্যতের AI-কে “Physical AI” হিসেবে দেখেন — অর্থাৎ AI যা শুধু কম্পিউটারের কোডের মধ্যে নয়, বাস্তব জগতের সঙ্গে মিশে কাজ করবে।

    এই Physical AI-তে এমন প্রযুক্তি রয়েছে যা গাড়ি, ড্রোন, ফ্যাক্টরি রোবট, মেডিকেল রোবোটিক্স, স্মার্ট ফার্মিং ও ক্লাইমেট টেকের মতো ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হবে। এসব ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সফটওয়্যার কোডিং নয়, পৃথিবীর পদার্থবিজ্ঞান, শক্তির গতিবিধি, বায়োলজিক্যাল প্রক্রিয়া এবং মেটেরিয়াল সায়েন্স জানা আবশ্যক। ফ্রিকশন, জড়ত্ব, শক্তি সঞ্চালন — এসব নিয়ম না বুঝলে কার্যকর AI সিস্টেম তৈরি করা সম্ভব নয়।

    গত দুই দশকে কোডাররা রাজত্ব করলেও এখন কোডিং নিজেই AI দ্বারা অটোমেটেড হয়ে যাচ্ছে। GPT-4o, Gemini, Claude প্রভৃতি মডেল প্রায় সব রকম কোডিং করতে সক্ষম। তাই শুধু কোড লিখতে পারাটা আর বিশেষ কিছু নয়। আসল ফোকাস থাকা উচিত কোডিংয়ের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ের গভীর জ্ঞান মিলিয়ে AI সিস্টেম তৈরি করতে পারার ওপর।

    রোবটিক্সের উদাহরণ নিই — একটা রোবটের হাত দিয়ে ডিম তুলতে গেলে শুধু কোড লেখা নয়, সেন্সর, সফট রোবোটিক্স, বায়োমেকানিক্সের জ্ঞান থাকা জরুরি। আবার AI-ভিত্তিক ড্রাগ ডিসকভারি সফল হতে হলে রসায়ন এবং বায়োলজির গভীর বোঝাপড়া থাকা লাগবে।

    Tesla, DeepMind, Figure AI-এর সাফল্য প্রমাণ করে, শুধু সফটওয়্যার নয়, বাস্তব জগতের নিয়ম বুঝে AI বানানোই আগামী দশকের মূল চাবিকাঠি।

    হুয়াংয়ের এই বক্তব্যের পেছনে রয়েছে বড় বাজি — AI-র সঙ্গে হার্ডওয়্যার, সেন্সর ফিউশন, কাস্টম সিলিকন এবং রোবোটিক্স নিয়ে কাজ। অর্থাৎ AI এখন শুধু মস্তিষ্ক নয়, তার সঙ্গে শরীরও চাই।

    বাংলাদেশের ছাত্র-যুবকদের জন্য স্পষ্ট বার্তা — শুধু কোড শেখা আর যথেষ্ট নয়। পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, বায়োলজি সহ যেকোনো ডোমেইনে AI-র জ্ঞান মেলানোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে। এটাই আগামী দিনের সবচেয়ে বেশি রিটার্ন দেয় এমন স্কিলসেট।

    সুতরাং প্রশ্ন হলো, আমরা কি এই নতুন যুগের জন্য প্রস্তুত? কোডিংয়ের সঙ্গে অ্যাটম এবং এলগরিদম দুটোই একসঙ্গে শেখার জন্য? কারণ আগামী AI-র শক্তি আসবে মস্তিষ্ক আর শরীরের পারফেক্ট কম্বিনেশন থেকে।

    সবচেয়ে হাইপ AI নিউজ, ফিচার আর ইউজিং ট্রিকস একসাথে পেতে ঢুকে পড়ো আমাদের গ্রুপে — AI for Bangladesh: https://www.facebook.com/share/g/1Fk5RjFYRZ/
    Nvidia সিইও জেনসেন হুয়াং সম্প্রতি বললেন, যদি আজকের ২০ বছরের ছাত্র হতাম, তাহলে সফটওয়্যার বা কোডিংয়ের বদলে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং বায়োলজি শেখার দিকে আমার পুরো ফোকাস থাকতো। কারণ তিনি ভবিষ্যতের AI-কে “Physical AI” হিসেবে দেখেন — অর্থাৎ AI যা শুধু কম্পিউটারের কোডের মধ্যে নয়, বাস্তব জগতের সঙ্গে মিশে কাজ করবে। এই Physical AI-তে এমন প্রযুক্তি রয়েছে যা গাড়ি, ড্রোন, ফ্যাক্টরি রোবট, মেডিকেল রোবোটিক্স, স্মার্ট ফার্মিং ও ক্লাইমেট টেকের মতো ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হবে। এসব ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সফটওয়্যার কোডিং নয়, পৃথিবীর পদার্থবিজ্ঞান, শক্তির গতিবিধি, বায়োলজিক্যাল প্রক্রিয়া এবং মেটেরিয়াল সায়েন্স জানা আবশ্যক। ফ্রিকশন, জড়ত্ব, শক্তি সঞ্চালন — এসব নিয়ম না বুঝলে কার্যকর AI সিস্টেম তৈরি করা সম্ভব নয়। গত দুই দশকে কোডাররা রাজত্ব করলেও এখন কোডিং নিজেই AI দ্বারা অটোমেটেড হয়ে যাচ্ছে। GPT-4o, Gemini, Claude প্রভৃতি মডেল প্রায় সব রকম কোডিং করতে সক্ষম। তাই শুধু কোড লিখতে পারাটা আর বিশেষ কিছু নয়। আসল ফোকাস থাকা উচিত কোডিংয়ের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ের গভীর জ্ঞান মিলিয়ে AI সিস্টেম তৈরি করতে পারার ওপর। রোবটিক্সের উদাহরণ নিই — একটা রোবটের হাত দিয়ে ডিম তুলতে গেলে শুধু কোড লেখা নয়, সেন্সর, সফট রোবোটিক্স, বায়োমেকানিক্সের জ্ঞান থাকা জরুরি। আবার AI-ভিত্তিক ড্রাগ ডিসকভারি সফল হতে হলে রসায়ন এবং বায়োলজির গভীর বোঝাপড়া থাকা লাগবে। Tesla, DeepMind, Figure AI-এর সাফল্য প্রমাণ করে, শুধু সফটওয়্যার নয়, বাস্তব জগতের নিয়ম বুঝে AI বানানোই আগামী দশকের মূল চাবিকাঠি। হুয়াংয়ের এই বক্তব্যের পেছনে রয়েছে বড় বাজি — AI-র সঙ্গে হার্ডওয়্যার, সেন্সর ফিউশন, কাস্টম সিলিকন এবং রোবোটিক্স নিয়ে কাজ। অর্থাৎ AI এখন শুধু মস্তিষ্ক নয়, তার সঙ্গে শরীরও চাই। বাংলাদেশের ছাত্র-যুবকদের জন্য স্পষ্ট বার্তা — শুধু কোড শেখা আর যথেষ্ট নয়। পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, বায়োলজি সহ যেকোনো ডোমেইনে AI-র জ্ঞান মেলানোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে। এটাই আগামী দিনের সবচেয়ে বেশি রিটার্ন দেয় এমন স্কিলসেট। সুতরাং প্রশ্ন হলো, আমরা কি এই নতুন যুগের জন্য প্রস্তুত? কোডিংয়ের সঙ্গে অ্যাটম এবং এলগরিদম দুটোই একসঙ্গে শেখার জন্য? কারণ আগামী AI-র শক্তি আসবে মস্তিষ্ক আর শরীরের পারফেক্ট কম্বিনেশন থেকে। সবচেয়ে হাইপ AI নিউজ, ফিচার আর ইউজিং ট্রিকস একসাথে পেতে ঢুকে পড়ো আমাদের গ্রুপে — AI for Bangladesh: https://www.facebook.com/share/g/1Fk5RjFYRZ/
    0 Comments 0 Shares 152 Views
  • Education Secretary Removed After Student Protests Over Exam Timing

    Here’s everything you need to know:

    → Education Secretary Zobaer was withdrawn by the government on July 22 after intense student protests.

    → Protests erupted when students demanded resignations over confusion about holding the HSC exams on the national mourning day, following a plane crash at Milestone School and College.

    → On July 22, students gathered in front of the Secretariat, broke through the gate, and damaged property.

    → Police used sound grenades, tear gas, and batons to disperse the crowd, resulting in many student injuries.

    → The Public Administration Committee’s Member Secretary Mahfuz Alam confirmed Zobaer’s withdrawal.

    → The government had appointed Zobaer as Senior Secretary on a contract basis in October last year.

    Follow Yet Fresh for Bangladesh education and student news
    Education Secretary Removed After Student Protests Over Exam Timing Here’s everything you need to know: → Education Secretary Zobaer was withdrawn by the government on July 22 after intense student protests. → Protests erupted when students demanded resignations over confusion about holding the HSC exams on the national mourning day, following a plane crash at Milestone School and College. → On July 22, students gathered in front of the Secretariat, broke through the gate, and damaged property. → Police used sound grenades, tear gas, and batons to disperse the crowd, resulting in many student injuries. → The Public Administration Committee’s Member Secretary Mahfuz Alam confirmed Zobaer’s withdrawal. → The government had appointed Zobaer as Senior Secretary on a contract basis in October last year. Follow Yet Fresh for Bangladesh education and student news
    0 Comments 0 Shares 176 Views
  • Bangladesh has launched its first-ever national Skin Bank at the National Institute of Burn and Plastic Surgery in Dhaka, offering a new lifeline for burn victims. With technical support from Singapore General Hospital, this facility has already collected over 4,500 sq cm of skin from 7 donors—mainly from discarded skin during obesity and hernia surgeries. Three successful transplants have already been carried out, offering critically needed treatment to patients like 8-year-old Mariam.

    Doctors say the bank could significantly reduce fatalities by protecting burn wounds, preventing infection, and preserving vital fluids. Stored at –90°C, donor skin can be preserved for up to five years. Plans are underway to expand collection from deceased donors in the future, further enhancing this life-saving resource.

    #thechronify #SkinBank #BurnTreatment #MedicalBreakthrough #HealthcareBangladesh #DhakaNews #PlasticSurgery #HealthInnovation #PublicHealth #LifeSavingCare
    Bangladesh has launched its first-ever national Skin Bank at the National Institute of Burn and Plastic Surgery in Dhaka, offering a new lifeline for burn victims. With technical support from Singapore General Hospital, this facility has already collected over 4,500 sq cm of skin from 7 donors—mainly from discarded skin during obesity and hernia surgeries. Three successful transplants have already been carried out, offering critically needed treatment to patients like 8-year-old Mariam. Doctors say the bank could significantly reduce fatalities by protecting burn wounds, preventing infection, and preserving vital fluids. Stored at –90°C, donor skin can be preserved for up to five years. Plans are underway to expand collection from deceased donors in the future, further enhancing this life-saving resource. #thechronify #SkinBank #BurnTreatment #MedicalBreakthrough #HealthcareBangladesh #DhakaNews #PlasticSurgery #HealthInnovation #PublicHealth #LifeSavingCare
    0 Comments 0 Shares 238 Views
  • টি টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের লাস্ট এক বছরের সাফল্যের রহস্য কি!

    হ্যাঁ আপনি বলতে পারেন যে আরব আমিরাতে বিপক্ষে হেরেছি পাকিস্তানের বিপক্ষে হেরেছি। হ্যাঁ হেরেছি কিন্তু দেখেন ওই ম্যাচ গুলো আমাদের টি টোয়েন্টি বোলিংয়ের মূল অস্ত্র মুস্তাফিজুর রহমান ছিল না এবছর যার ইকোনমিটা ৩.৬। মুস্তাফিজ থাকল আরব আমিরাতের বিপক্ষে কখনোই সিরিজ হারতাম না।আর পাকিস্তানের ক্ষেত্রে বিষয়টা এতো এমন ব্যাটিং প্যারাডাইস হয়ে গিয়েছে যে বাংলাদেশ ভালো করলেও ব্যাটিংয়ের ফ্লো টা ধরে রাখতে পারেনি কারণ এমন ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ অভ্যস্ত না। দেখেন পাকিস্তানে প্রত্যাকে ম্যাচেই আমরা প্রথম ১০ ওভার দারুণ ব্যাটিং করেছি কিন্তু লাস্ট গিয়ে আর সেটা ক্যারি করতে পারিনি। আর বোলিংয়ে ওখানেও মুস্তাফিজ না থাকায় আমাদের ভুগতে হয়েছে। ওভারল আমি বলবো বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে একটি নতুন এরাতে আছে যেখানে সব ইয়ংস্টার এবং তারা পারফর্ম ও করছে। ভাগ্য সহায় এবং পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারলে এবার এশিয়া কাপ টা আমাদের হতে পারে আমার মনে হচ্ছে।

    আচ্ছা যেটা বলছিলাম রহস্য কি এই সাফল্যের! রহস্য আর কিছুই না আমাদের ব্যাটিং! লাস্ট এক বছরে আমাদের ব্যাটারদের পারফরম্যান্স দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠবে। বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে টানা এক বছর এমন ব্যাটিং আগে কখনো করেছে কিনা আমার জানা নেই। আপনারও ও জানা নেই কারণ কখনো তো করেইনি

    লাস্ট এক বছরে আমাদের দুই ওপেনার তামিম ও ইমনের পরিসংখ্যান টা দেখেন।

    ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
    তামিম ১৪ ৩৪২ ১৪২.৫০ ২৬.৩
    ইমন ১৩ ৩৩৫ ১৬০.২৮ ২৮

    স্ট্রাইক রেট টা জাস্ট দেখেন । এতো বিধ্বংসী স্ট্রাইক রেটে তাও একজন না দুজন ওপেনারকেই ব্যাটিং করতে কখনো দেখেছেন কি বাংলাদেশের ইতিহাসে !! দেখেননি ১০০% নিশ্চিত। টি টোয়েন্টিতে সাফল্যের অন্যতম কারণ এই দুই বিধ্বংসী ওপেনার। এই ওপেনার আমার কাছে স্বপ্নের মতো। কখনো ভাবি নাই বাংলাদেশের এমন দুজন ওপেনার থাকবে যারা নিয়মিত ১৪০ এর আশেপাশে স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করবে। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ অনায়াসে প্রায় ম্যাচে ৫০-৬০ রান করবে যেখানে একটা সময় ৪০/৪৫ করতো ১০ ম্যাচে ১ ম্যাচ।

    আচ্ছা ওপেনার তো গেলো তার পরে আসেন ৩-৪ এ কি অবস্থা?
    লাস্ট ১ বছরে লিটন, হৃদয় কেমন করলো!

    ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
    লিটন দাস ১৬ ৩৩৩ ১২৮.০৭ ২১
    তাওহীদ হৃদয় ১৩ ২৯৩ ১১৬.২ ২৬.৬

    স্ট্রাইক কিছুটা কম কিন্তু মিডল অর্ডারের কাজ ইনিংসটা ক্যারি করে ১২/১৩ ওভারে পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া এবং জাকের, শামীমের জন্য একটা স্টেজ তৈরি করে দেওয়া যেখান থেকে তারা লাস্ট ৬ ওভারে ৭০/৮০ রান করবে। এবং জাকের শামীম তুলেছেও তেমন।

    ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
    জাকের আলী ১৩ ২৭০ ১৪০.৬২ ২৭
    শামীম হোসেন ১১ ১৬৬ ১৬১.২ ২১

    দেখেন যখন আপনার দুই ওপেনার এবং দুই ফিনিশারের স্ট্রাইক রেট যখন ১৪০+ একটা ডিসেন্ট গড়ের সাথে আর কি লাগে।

    শুধু এতটুকুতেই ক্ষ্যান্ত না বাংলাদেশের ব্যাটিং ৭/৮ এ দারুণ সাপোর্ট দিয়ে গিয়েছে তানজিম সাকিব । ৯ ইনিংসে ২৩ গড়ে ১১৩.৫ স্ট্রাইক রেটে রান করেছেন।

    আপনার ব্যাটিং লাইনআপে ২৫+ গড়ের ৪ জন এবং ১৪০+ স্ট্রাইক রেটের ৪ জন। দিস ইজ ফুল কমপ্লিট টি টোয়েন্টি ব্যাটিং লাইনআপ! এই টিম টাকে সময় দিন ট্রফি দিতে বেশি দেরিতে করবে না আশা করছি যদি আমাদের বোলিং ঠিকঠাক সাপোর্ট দেয়।

    #BangladeshCricket #tanzidemonpair
    টি টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের লাস্ট এক বছরের সাফল্যের রহস্য কি! হ্যাঁ আপনি বলতে পারেন যে আরব আমিরাতে বিপক্ষে হেরেছি পাকিস্তানের বিপক্ষে হেরেছি। হ্যাঁ হেরেছি কিন্তু দেখেন ওই ম্যাচ গুলো আমাদের টি টোয়েন্টি বোলিংয়ের মূল অস্ত্র মুস্তাফিজুর রহমান ছিল না এবছর যার ইকোনমিটা ৩.৬। মুস্তাফিজ থাকল আরব আমিরাতের বিপক্ষে কখনোই সিরিজ হারতাম না।আর পাকিস্তানের ক্ষেত্রে বিষয়টা এতো এমন ব্যাটিং প্যারাডাইস হয়ে গিয়েছে যে বাংলাদেশ ভালো করলেও ব্যাটিংয়ের ফ্লো টা ধরে রাখতে পারেনি কারণ এমন ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ অভ্যস্ত না। দেখেন পাকিস্তানে প্রত্যাকে ম্যাচেই আমরা প্রথম ১০ ওভার দারুণ ব্যাটিং করেছি কিন্তু লাস্ট গিয়ে আর সেটা ক্যারি করতে পারিনি। আর বোলিংয়ে ওখানেও মুস্তাফিজ না থাকায় আমাদের ভুগতে হয়েছে। ওভারল আমি বলবো বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে একটি নতুন এরাতে আছে যেখানে সব ইয়ংস্টার এবং তারা পারফর্ম ও করছে। ভাগ্য সহায় এবং পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারলে এবার এশিয়া কাপ টা আমাদের হতে পারে আমার মনে হচ্ছে। আচ্ছা যেটা বলছিলাম রহস্য কি এই সাফল্যের! রহস্য আর কিছুই না আমাদের ব্যাটিং! লাস্ট এক বছরে আমাদের ব্যাটারদের পারফরম্যান্স দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠবে। বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে টানা এক বছর এমন ব্যাটিং আগে কখনো করেছে কিনা আমার জানা নেই। আপনারও ও জানা নেই কারণ কখনো তো করেইনি 😄 লাস্ট এক বছরে আমাদের দুই ওপেনার তামিম ও ইমনের পরিসংখ্যান টা দেখেন। ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড় তামিম ১৪ ৩৪২ ১৪২.৫০ ২৬.৩ ইমন ১৩ ৩৩৫ ১৬০.২৮ ২৮ স্ট্রাইক রেট টা জাস্ট দেখেন । এতো বিধ্বংসী স্ট্রাইক রেটে তাও একজন না দুজন ওপেনারকেই ব্যাটিং করতে কখনো দেখেছেন কি বাংলাদেশের ইতিহাসে !! দেখেননি ১০০% নিশ্চিত। টি টোয়েন্টিতে সাফল্যের অন্যতম কারণ এই দুই বিধ্বংসী ওপেনার। এই ওপেনার আমার কাছে স্বপ্নের মতো। কখনো ভাবি নাই বাংলাদেশের এমন দুজন ওপেনার থাকবে যারা নিয়মিত ১৪০ এর আশেপাশে স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করবে। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ অনায়াসে প্রায় ম্যাচে ৫০-৬০ রান করবে যেখানে একটা সময় ৪০/৪৫ করতো ১০ ম্যাচে ১ ম্যাচ। আচ্ছা ওপেনার তো গেলো তার পরে আসেন ৩-৪ এ কি অবস্থা? লাস্ট ১ বছরে লিটন, হৃদয় কেমন করলো! ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড় লিটন দাস ১৬ ৩৩৩ ১২৮.০৭ ২১ তাওহীদ হৃদয় ১৩ ২৯৩ ১১৬.২ ২৬.৬ স্ট্রাইক কিছুটা কম কিন্তু মিডল অর্ডারের কাজ ইনিংসটা ক্যারি করে ১২/১৩ ওভারে পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া এবং জাকের, শামীমের জন্য একটা স্টেজ তৈরি করে দেওয়া যেখান থেকে তারা লাস্ট ৬ ওভারে ৭০/৮০ রান করবে। এবং জাকের শামীম তুলেছেও তেমন। ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড় জাকের আলী ১৩ ২৭০ ১৪০.৬২ ২৭ শামীম হোসেন ১১ ১৬৬ ১৬১.২ ২১ দেখেন যখন আপনার দুই ওপেনার এবং দুই ফিনিশারের স্ট্রাইক রেট যখন ১৪০+ একটা ডিসেন্ট গড়ের সাথে আর কি লাগে। শুধু এতটুকুতেই ক্ষ্যান্ত না বাংলাদেশের ব্যাটিং ৭/৮ এ দারুণ সাপোর্ট দিয়ে গিয়েছে তানজিম সাকিব । ৯ ইনিংসে ২৩ গড়ে ১১৩.৫ স্ট্রাইক রেটে রান করেছেন। আপনার ব্যাটিং লাইনআপে ২৫+ গড়ের ৪ জন এবং ১৪০+ স্ট্রাইক রেটের ৪ জন। দিস ইজ ফুল কমপ্লিট টি টোয়েন্টি ব্যাটিং লাইনআপ! এই টিম টাকে সময় দিন ট্রফি দিতে বেশি দেরিতে করবে না আশা করছি যদি আমাদের বোলিং ঠিকঠাক সাপোর্ট দেয়। #BangladeshCricket #tanzidemonpair
    0 Comments 0 Shares 162 Views
  • আমার বাবুটা আর আসবে না।
    আমার বাবুটা আর আসবে না।
    নিশব্দে ঝরে পড়ে
    একটা দুপুর—বিকেলের একফোঁটা মৃ*ত্যু।
    সকালবেলা স্কুলে দিয়ে এলাম—
    হাত নেড়ে বলেছি , “যা বাবা, দেরি হয়ে যাচ্ছে তো!”
    কে জানতো, ওইটাই শেষ দেখা,
    কে জানতো, ওই হাসির আড়ালেই
    লুকিয়ে ছিল চিরবিদায়ের ছায়া…
    আমার বাবুটা আর নেই।

    প্লেনের তেলে আগুন লেগে
    দ*গ্ধ হয়ে গিয়েছিল তার সারা দেহ ,
    চেনা মুখ, চেনা শরীর—সব পু*ড়ে ছাই,
    আমার বাবুটা আর নেই।

    সকালেও উঠতে চাইছিল না,
    আমি ডেকে তুলেছিলাম,
    “বাবা, দেরি হচ্ছে তো!”—
    নাস্তা খাইয়ে, আদর করে
    স্কুলে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম ,
    সেই বাবুটা, আজ আর নেই।

    ক’দিন পরই তো জন্মদিন ছিল,
    বন্ধুদের দাওয়াত দিয়ে রেখেছিলাম—
    প্ল্যান ছিল কেক, বেলুন আর বাবার হাসি।
    সব কিছু ভেসে গেল অশ্রুতে…
    এখন আর জন্মদিন হবে না,
    হবে শুধু জা*নাজা, মিলাদ, কুল*খানি।
    আমার বাবুটা আর আসবে না…

    আর কোনদিন সে ফোন করে বলব না—
    “বাবা, আজ পিৎজা খেতে মন চাইছে”
    আর কেউ উত্তরে বলবে না,
    “আচ্ছা, বাবু, অফিস থেকে ফিরেই নিয়ে আসব।”

    ঈদ আসবে, কিন্তু আমার বাবুটা আসবে না।
    বলবে না,
    “মা, নতুন পাঞ্জাবি লাগবে, জুতো লাগবে, টুপি লাগবে…”
    ঈদের আনন্দে থাকবে শুধু এক ফাঁকা চেয়ার,
    একটা নিঃশব্দ হাহাকার।

    আমার বাবুটা আর আসবে না।
    না, আর কোনদিন আসবে না।
    আমার বাবুটা…
    চিরতরে হারিয়ে গেছে…
    তবুও তার জন্য কাঁদবে আমার প্রতিটি সকাল,
    প্রতিটি বিকেল…
    আর আমি শুধু জানব —
    আমার বাবুটা আর আসবে না।
    আমার বাবুটা আর আসবে না।

    (This is an artificially intelligent-generated picture used as a symbol.) #bd #বাংলাদেশ #Bangladesh #bangladeshi
    আমার বাবুটা আর আসবে না। আমার বাবুটা আর আসবে না। নিশব্দে ঝরে পড়ে একটা দুপুর—বিকেলের একফোঁটা মৃ*ত্যু। সকালবেলা স্কুলে দিয়ে এলাম— হাত নেড়ে বলেছি , “যা বাবা, দেরি হয়ে যাচ্ছে তো!” কে জানতো, ওইটাই শেষ দেখা, কে জানতো, ওই হাসির আড়ালেই লুকিয়ে ছিল চিরবিদায়ের ছায়া… আমার বাবুটা আর নেই। প্লেনের তেলে আগুন লেগে দ*গ্ধ হয়ে গিয়েছিল তার সারা দেহ , চেনা মুখ, চেনা শরীর—সব পু*ড়ে ছাই, আমার বাবুটা আর নেই। সকালেও উঠতে চাইছিল না, আমি ডেকে তুলেছিলাম, “বাবা, দেরি হচ্ছে তো!”— নাস্তা খাইয়ে, আদর করে স্কুলে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম , সেই বাবুটা, আজ আর নেই। ক’দিন পরই তো জন্মদিন ছিল, বন্ধুদের দাওয়াত দিয়ে রেখেছিলাম— প্ল্যান ছিল কেক, বেলুন আর বাবার হাসি। সব কিছু ভেসে গেল অশ্রুতে… এখন আর জন্মদিন হবে না, হবে শুধু জা*নাজা, মিলাদ, কুল*খানি। আমার বাবুটা আর আসবে না… আর কোনদিন সে ফোন করে বলব না— “বাবা, আজ পিৎজা খেতে মন চাইছে” আর কেউ উত্তরে বলবে না, “আচ্ছা, বাবু, অফিস থেকে ফিরেই নিয়ে আসব।” ঈদ আসবে, কিন্তু আমার বাবুটা আসবে না। বলবে না, “মা, নতুন পাঞ্জাবি লাগবে, জুতো লাগবে, টুপি লাগবে…” ঈদের আনন্দে থাকবে শুধু এক ফাঁকা চেয়ার, একটা নিঃশব্দ হাহাকার। আমার বাবুটা আর আসবে না। না, আর কোনদিন আসবে না। আমার বাবুটা… চিরতরে হারিয়ে গেছে… তবুও তার জন্য কাঁদবে আমার প্রতিটি সকাল, প্রতিটি বিকেল… আর আমি শুধু জানব — আমার বাবুটা আর আসবে না। আমার বাবুটা আর আসবে না। (This is an artificially intelligent-generated picture used as a symbol.) #bd #বাংলাদেশ #Bangladesh #bangladeshi
    0 Comments 0 Shares 124 Views
  • HIGHLIGHTS | Bangladesh vs Pakistan, 1st T20i | T Sports
    HIGHLIGHTS | Bangladesh vs Pakistan, 1st T20i | T Sports
    0 Comments 0 Shares 164 Views
  • বাংলাদেশ কি চীনের ঋণের ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে ? | আদ্যোপান্ত | Bangladesh And China Economic Ties
    বাংলাদেশ কি চীনের ঋণের ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে ? | আদ্যোপান্ত | Bangladesh And China Economic Ties
    Sad
    1
    0 Comments 0 Shares 145 Views
  • বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান, ১ম টি-২০ লাইভ দেখি | Bangladesh vs Pakistan Live Today BAN vs PAK Match b
    বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান, ১ম টি-২০ লাইভ দেখি | Bangladesh vs Pakistan Live Today BAN vs PAK Match b
    0 Comments 0 Shares 144 Views
More Results
BlackBird Ai
https://bbai.shop