টি টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের লাস্ট এক বছরের সাফল্যের রহস্য কি!
হ্যাঁ আপনি বলতে পারেন যে আরব আমিরাতে বিপক্ষে হেরেছি পাকিস্তানের বিপক্ষে হেরেছি। হ্যাঁ হেরেছি কিন্তু দেখেন ওই ম্যাচ গুলো আমাদের টি টোয়েন্টি বোলিংয়ের মূল অস্ত্র মুস্তাফিজুর রহমান ছিল না এবছর যার ইকোনমিটা ৩.৬। মুস্তাফিজ থাকল আরব আমিরাতের বিপক্ষে কখনোই সিরিজ হারতাম না।আর পাকিস্তানের ক্ষেত্রে বিষয়টা এতো এমন ব্যাটিং প্যারাডাইস হয়ে গিয়েছে যে বাংলাদেশ ভালো করলেও ব্যাটিংয়ের ফ্লো টা ধরে রাখতে পারেনি কারণ এমন ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ অভ্যস্ত না। দেখেন পাকিস্তানে প্রত্যাকে ম্যাচেই আমরা প্রথম ১০ ওভার দারুণ ব্যাটিং করেছি কিন্তু লাস্ট গিয়ে আর সেটা ক্যারি করতে পারিনি। আর বোলিংয়ে ওখানেও মুস্তাফিজ না থাকায় আমাদের ভুগতে হয়েছে। ওভারল আমি বলবো বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে একটি নতুন এরাতে আছে যেখানে সব ইয়ংস্টার এবং তারা পারফর্ম ও করছে। ভাগ্য সহায় এবং পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারলে এবার এশিয়া কাপ টা আমাদের হতে পারে আমার মনে হচ্ছে।
আচ্ছা যেটা বলছিলাম রহস্য কি এই সাফল্যের! রহস্য আর কিছুই না আমাদের ব্যাটিং! লাস্ট এক বছরে আমাদের ব্যাটারদের পারফরম্যান্স দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠবে। বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে টানা এক বছর এমন ব্যাটিং আগে কখনো করেছে কিনা আমার জানা নেই। আপনারও ও জানা নেই কারণ কখনো তো করেইনি
লাস্ট এক বছরে আমাদের দুই ওপেনার তামিম ও ইমনের পরিসংখ্যান টা দেখেন।
ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
তামিম ১৪ ৩৪২ ১৪২.৫০ ২৬.৩
ইমন ১৩ ৩৩৫ ১৬০.২৮ ২৮
স্ট্রাইক রেট টা জাস্ট দেখেন । এতো বিধ্বংসী স্ট্রাইক রেটে তাও একজন না দুজন ওপেনারকেই ব্যাটিং করতে কখনো দেখেছেন কি বাংলাদেশের ইতিহাসে !! দেখেননি ১০০% নিশ্চিত। টি টোয়েন্টিতে সাফল্যের অন্যতম কারণ এই দুই বিধ্বংসী ওপেনার। এই ওপেনার আমার কাছে স্বপ্নের মতো। কখনো ভাবি নাই বাংলাদেশের এমন দুজন ওপেনার থাকবে যারা নিয়মিত ১৪০ এর আশেপাশে স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করবে। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ অনায়াসে প্রায় ম্যাচে ৫০-৬০ রান করবে যেখানে একটা সময় ৪০/৪৫ করতো ১০ ম্যাচে ১ ম্যাচ।
আচ্ছা ওপেনার তো গেলো তার পরে আসেন ৩-৪ এ কি অবস্থা?
লাস্ট ১ বছরে লিটন, হৃদয় কেমন করলো!
ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
লিটন দাস ১৬ ৩৩৩ ১২৮.০৭ ২১
তাওহীদ হৃদয় ১৩ ২৯৩ ১১৬.২ ২৬.৬
স্ট্রাইক কিছুটা কম কিন্তু মিডল অর্ডারের কাজ ইনিংসটা ক্যারি করে ১২/১৩ ওভারে পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া এবং জাকের, শামীমের জন্য একটা স্টেজ তৈরি করে দেওয়া যেখান থেকে তারা লাস্ট ৬ ওভারে ৭০/৮০ রান করবে। এবং জাকের শামীম তুলেছেও তেমন।
ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
জাকের আলী ১৩ ২৭০ ১৪০.৬২ ২৭
শামীম হোসেন ১১ ১৬৬ ১৬১.২ ২১
দেখেন যখন আপনার দুই ওপেনার এবং দুই ফিনিশারের স্ট্রাইক রেট যখন ১৪০+ একটা ডিসেন্ট গড়ের সাথে আর কি লাগে।
শুধু এতটুকুতেই ক্ষ্যান্ত না বাংলাদেশের ব্যাটিং ৭/৮ এ দারুণ সাপোর্ট দিয়ে গিয়েছে তানজিম সাকিব । ৯ ইনিংসে ২৩ গড়ে ১১৩.৫ স্ট্রাইক রেটে রান করেছেন।
আপনার ব্যাটিং লাইনআপে ২৫+ গড়ের ৪ জন এবং ১৪০+ স্ট্রাইক রেটের ৪ জন। দিস ইজ ফুল কমপ্লিট টি টোয়েন্টি ব্যাটিং লাইনআপ! এই টিম টাকে সময় দিন ট্রফি দিতে বেশি দেরিতে করবে না আশা করছি যদি আমাদের বোলিং ঠিকঠাক সাপোর্ট দেয়।
#BangladeshCricket #tanzidemonpair
হ্যাঁ আপনি বলতে পারেন যে আরব আমিরাতে বিপক্ষে হেরেছি পাকিস্তানের বিপক্ষে হেরেছি। হ্যাঁ হেরেছি কিন্তু দেখেন ওই ম্যাচ গুলো আমাদের টি টোয়েন্টি বোলিংয়ের মূল অস্ত্র মুস্তাফিজুর রহমান ছিল না এবছর যার ইকোনমিটা ৩.৬। মুস্তাফিজ থাকল আরব আমিরাতের বিপক্ষে কখনোই সিরিজ হারতাম না।আর পাকিস্তানের ক্ষেত্রে বিষয়টা এতো এমন ব্যাটিং প্যারাডাইস হয়ে গিয়েছে যে বাংলাদেশ ভালো করলেও ব্যাটিংয়ের ফ্লো টা ধরে রাখতে পারেনি কারণ এমন ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ অভ্যস্ত না। দেখেন পাকিস্তানে প্রত্যাকে ম্যাচেই আমরা প্রথম ১০ ওভার দারুণ ব্যাটিং করেছি কিন্তু লাস্ট গিয়ে আর সেটা ক্যারি করতে পারিনি। আর বোলিংয়ে ওখানেও মুস্তাফিজ না থাকায় আমাদের ভুগতে হয়েছে। ওভারল আমি বলবো বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে একটি নতুন এরাতে আছে যেখানে সব ইয়ংস্টার এবং তারা পারফর্ম ও করছে। ভাগ্য সহায় এবং পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারলে এবার এশিয়া কাপ টা আমাদের হতে পারে আমার মনে হচ্ছে।
আচ্ছা যেটা বলছিলাম রহস্য কি এই সাফল্যের! রহস্য আর কিছুই না আমাদের ব্যাটিং! লাস্ট এক বছরে আমাদের ব্যাটারদের পারফরম্যান্স দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠবে। বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে টানা এক বছর এমন ব্যাটিং আগে কখনো করেছে কিনা আমার জানা নেই। আপনারও ও জানা নেই কারণ কখনো তো করেইনি
লাস্ট এক বছরে আমাদের দুই ওপেনার তামিম ও ইমনের পরিসংখ্যান টা দেখেন।
ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
তামিম ১৪ ৩৪২ ১৪২.৫০ ২৬.৩
ইমন ১৩ ৩৩৫ ১৬০.২৮ ২৮
স্ট্রাইক রেট টা জাস্ট দেখেন । এতো বিধ্বংসী স্ট্রাইক রেটে তাও একজন না দুজন ওপেনারকেই ব্যাটিং করতে কখনো দেখেছেন কি বাংলাদেশের ইতিহাসে !! দেখেননি ১০০% নিশ্চিত। টি টোয়েন্টিতে সাফল্যের অন্যতম কারণ এই দুই বিধ্বংসী ওপেনার। এই ওপেনার আমার কাছে স্বপ্নের মতো। কখনো ভাবি নাই বাংলাদেশের এমন দুজন ওপেনার থাকবে যারা নিয়মিত ১৪০ এর আশেপাশে স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করবে। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ অনায়াসে প্রায় ম্যাচে ৫০-৬০ রান করবে যেখানে একটা সময় ৪০/৪৫ করতো ১০ ম্যাচে ১ ম্যাচ।
আচ্ছা ওপেনার তো গেলো তার পরে আসেন ৩-৪ এ কি অবস্থা?
লাস্ট ১ বছরে লিটন, হৃদয় কেমন করলো!
ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
লিটন দাস ১৬ ৩৩৩ ১২৮.০৭ ২১
তাওহীদ হৃদয় ১৩ ২৯৩ ১১৬.২ ২৬.৬
স্ট্রাইক কিছুটা কম কিন্তু মিডল অর্ডারের কাজ ইনিংসটা ক্যারি করে ১২/১৩ ওভারে পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া এবং জাকের, শামীমের জন্য একটা স্টেজ তৈরি করে দেওয়া যেখান থেকে তারা লাস্ট ৬ ওভারে ৭০/৮০ রান করবে। এবং জাকের শামীম তুলেছেও তেমন।
ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
জাকের আলী ১৩ ২৭০ ১৪০.৬২ ২৭
শামীম হোসেন ১১ ১৬৬ ১৬১.২ ২১
দেখেন যখন আপনার দুই ওপেনার এবং দুই ফিনিশারের স্ট্রাইক রেট যখন ১৪০+ একটা ডিসেন্ট গড়ের সাথে আর কি লাগে।
শুধু এতটুকুতেই ক্ষ্যান্ত না বাংলাদেশের ব্যাটিং ৭/৮ এ দারুণ সাপোর্ট দিয়ে গিয়েছে তানজিম সাকিব । ৯ ইনিংসে ২৩ গড়ে ১১৩.৫ স্ট্রাইক রেটে রান করেছেন।
আপনার ব্যাটিং লাইনআপে ২৫+ গড়ের ৪ জন এবং ১৪০+ স্ট্রাইক রেটের ৪ জন। দিস ইজ ফুল কমপ্লিট টি টোয়েন্টি ব্যাটিং লাইনআপ! এই টিম টাকে সময় দিন ট্রফি দিতে বেশি দেরিতে করবে না আশা করছি যদি আমাদের বোলিং ঠিকঠাক সাপোর্ট দেয়।
#BangladeshCricket #tanzidemonpair
টি টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের লাস্ট এক বছরের সাফল্যের রহস্য কি!
হ্যাঁ আপনি বলতে পারেন যে আরব আমিরাতে বিপক্ষে হেরেছি পাকিস্তানের বিপক্ষে হেরেছি। হ্যাঁ হেরেছি কিন্তু দেখেন ওই ম্যাচ গুলো আমাদের টি টোয়েন্টি বোলিংয়ের মূল অস্ত্র মুস্তাফিজুর রহমান ছিল না এবছর যার ইকোনমিটা ৩.৬। মুস্তাফিজ থাকল আরব আমিরাতের বিপক্ষে কখনোই সিরিজ হারতাম না।আর পাকিস্তানের ক্ষেত্রে বিষয়টা এতো এমন ব্যাটিং প্যারাডাইস হয়ে গিয়েছে যে বাংলাদেশ ভালো করলেও ব্যাটিংয়ের ফ্লো টা ধরে রাখতে পারেনি কারণ এমন ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ অভ্যস্ত না। দেখেন পাকিস্তানে প্রত্যাকে ম্যাচেই আমরা প্রথম ১০ ওভার দারুণ ব্যাটিং করেছি কিন্তু লাস্ট গিয়ে আর সেটা ক্যারি করতে পারিনি। আর বোলিংয়ে ওখানেও মুস্তাফিজ না থাকায় আমাদের ভুগতে হয়েছে। ওভারল আমি বলবো বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে একটি নতুন এরাতে আছে যেখানে সব ইয়ংস্টার এবং তারা পারফর্ম ও করছে। ভাগ্য সহায় এবং পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারলে এবার এশিয়া কাপ টা আমাদের হতে পারে আমার মনে হচ্ছে।
আচ্ছা যেটা বলছিলাম রহস্য কি এই সাফল্যের! রহস্য আর কিছুই না আমাদের ব্যাটিং! লাস্ট এক বছরে আমাদের ব্যাটারদের পারফরম্যান্স দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠবে। বাংলাদেশ টি টোয়েন্টিতে টানা এক বছর এমন ব্যাটিং আগে কখনো করেছে কিনা আমার জানা নেই। আপনারও ও জানা নেই কারণ কখনো তো করেইনি 😄
লাস্ট এক বছরে আমাদের দুই ওপেনার তামিম ও ইমনের পরিসংখ্যান টা দেখেন।
ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
তামিম ১৪ ৩৪২ ১৪২.৫০ ২৬.৩
ইমন ১৩ ৩৩৫ ১৬০.২৮ ২৮
স্ট্রাইক রেট টা জাস্ট দেখেন । এতো বিধ্বংসী স্ট্রাইক রেটে তাও একজন না দুজন ওপেনারকেই ব্যাটিং করতে কখনো দেখেছেন কি বাংলাদেশের ইতিহাসে !! দেখেননি ১০০% নিশ্চিত। টি টোয়েন্টিতে সাফল্যের অন্যতম কারণ এই দুই বিধ্বংসী ওপেনার। এই ওপেনার আমার কাছে স্বপ্নের মতো। কখনো ভাবি নাই বাংলাদেশের এমন দুজন ওপেনার থাকবে যারা নিয়মিত ১৪০ এর আশেপাশে স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করবে। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ অনায়াসে প্রায় ম্যাচে ৫০-৬০ রান করবে যেখানে একটা সময় ৪০/৪৫ করতো ১০ ম্যাচে ১ ম্যাচ।
আচ্ছা ওপেনার তো গেলো তার পরে আসেন ৩-৪ এ কি অবস্থা?
লাস্ট ১ বছরে লিটন, হৃদয় কেমন করলো!
ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
লিটন দাস ১৬ ৩৩৩ ১২৮.০৭ ২১
তাওহীদ হৃদয় ১৩ ২৯৩ ১১৬.২ ২৬.৬
স্ট্রাইক কিছুটা কম কিন্তু মিডল অর্ডারের কাজ ইনিংসটা ক্যারি করে ১২/১৩ ওভারে পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া এবং জাকের, শামীমের জন্য একটা স্টেজ তৈরি করে দেওয়া যেখান থেকে তারা লাস্ট ৬ ওভারে ৭০/৮০ রান করবে। এবং জাকের শামীম তুলেছেও তেমন।
ইনিংস রান স্ট্রাইক রেট গড়
জাকের আলী ১৩ ২৭০ ১৪০.৬২ ২৭
শামীম হোসেন ১১ ১৬৬ ১৬১.২ ২১
দেখেন যখন আপনার দুই ওপেনার এবং দুই ফিনিশারের স্ট্রাইক রেট যখন ১৪০+ একটা ডিসেন্ট গড়ের সাথে আর কি লাগে।
শুধু এতটুকুতেই ক্ষ্যান্ত না বাংলাদেশের ব্যাটিং ৭/৮ এ দারুণ সাপোর্ট দিয়ে গিয়েছে তানজিম সাকিব । ৯ ইনিংসে ২৩ গড়ে ১১৩.৫ স্ট্রাইক রেটে রান করেছেন।
আপনার ব্যাটিং লাইনআপে ২৫+ গড়ের ৪ জন এবং ১৪০+ স্ট্রাইক রেটের ৪ জন। দিস ইজ ফুল কমপ্লিট টি টোয়েন্টি ব্যাটিং লাইনআপ! এই টিম টাকে সময় দিন ট্রফি দিতে বেশি দেরিতে করবে না আশা করছি যদি আমাদের বোলিং ঠিকঠাক সাপোর্ট দেয়।
#BangladeshCricket #tanzidemonpair
0 Комментарии
0 Поделились
162 Просмотры