• ইতালি— বেইলর বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যঅনুযায়ী সান জুলিয়ানো আর্কিওলজিক্যাল রিসার্চ প্রজেক্টের প্রত্নতত্ত্ববিদরা একটা বিরল ইট্রাসকান কবর আবিষ্কার করে ফেলেছেন। বলা যেতে পারে বর্তমান সময়ের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারগুলোর মধ্যে এটি একটি।

    ২০১৬ সালে রোম শহর থেকে ৪০ মাইল দূরে সান জুলিয়ানো এলাকায় খনন কাজ চলছিল। খনন কাজ চলার সময় প্রাচীন ইট্রাসকান শহরটির চারপাশে ৬০০-রও বেশি কবর তারা চিহ্নিত করেছিলেন। কিন্তু এই প্রথম তারা সম্পূর্ণ অক্ষত এবং সিল করা একটি কবর তারা খুঁজে পেয়েছেন। সবচাইতে ভাগ্যের বিষয় এটি এর আগে কেউ খুঁড়েও দেখেনি বা এটাকে লুটও করা হয়নি।

    প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ সালের দিকে ছোট্ট সাদামাটা একটা বাড়ির মতন করে পাথর কেটে এই কবরটি তৈরি করা হয়েছে। করব খুলে চারজন ব্যক্তিকে পাথরের খোদাই করা এক বিছানায় শোয়ানো অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে । আর কবরের আশপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে প্রায় ১১০টিরও বেশি নিদর্শন। মাটির তৈরি পাত্র, লোহার অস্ত্র, ব্রোঞ্জের অলংকার এবং রূপার তৈরি সূক্ষ্ম চুলের ক্লিপও সেখানে ছিল।

    প্রত্নতত্ত্ববিদ ডাভিদে জোরি বলেন, ইট্রাসকান সভ্যতা জানার জন্য এটি একটি অত্যন্ত দুর্লভ আবিষ্কার। রোম পূর্ব সময়ে এই ইট্রাসকানরা কিভাবে তাদের জীবন যাপন করতো, কি ধরনের সংস্কৃতির ধারক বাহক তারা ছিল, কেমন ভাবে তাদের কবর দেওয়া হতো তার একটা চাক্ষুষ প্রমাণ তার কাছে ধরা পরলো। প্রাথমিক ভাবে মনে হচ্ছে ৪ জন মৃতব্যক্তি রয়েছে এই সমাধিতে। তাদের মধ্যে সম্ভবত দুজন নারী এবং পুরুষ জুটি ছিলেন। তবে গবেষণা চলছে। বিস্তারিত আরো তথ্য সামনে পাওয়া যাবে l

    https://www.livescience.com/archaeology/pristine-etruscan-tomb-discovered-in-italy-contains-more-than-100-untouched-artifacts

    Stay Curious SIS
    Siddique’s international school
    🔺 ইতালি— বেইলর বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যঅনুযায়ী সান জুলিয়ানো আর্কিওলজিক্যাল রিসার্চ প্রজেক্টের প্রত্নতত্ত্ববিদরা একটা বিরল ইট্রাসকান কবর আবিষ্কার করে ফেলেছেন। বলা যেতে পারে বর্তমান সময়ের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারগুলোর মধ্যে এটি একটি। ২০১৬ সালে রোম শহর থেকে ৪০ মাইল দূরে সান জুলিয়ানো এলাকায় খনন কাজ চলছিল। খনন কাজ চলার সময় প্রাচীন ইট্রাসকান শহরটির চারপাশে ৬০০-রও বেশি কবর তারা চিহ্নিত করেছিলেন। কিন্তু এই প্রথম তারা সম্পূর্ণ অক্ষত এবং সিল করা একটি কবর তারা খুঁজে পেয়েছেন। সবচাইতে ভাগ্যের বিষয় এটি এর আগে কেউ খুঁড়েও দেখেনি বা এটাকে লুটও করা হয়নি। প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ সালের দিকে ছোট্ট সাদামাটা একটা বাড়ির মতন করে পাথর কেটে এই কবরটি তৈরি করা হয়েছে। করব খুলে চারজন ব্যক্তিকে পাথরের খোদাই করা এক বিছানায় শোয়ানো অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে । আর কবরের আশপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে প্রায় ১১০টিরও বেশি নিদর্শন। মাটির তৈরি পাত্র, লোহার অস্ত্র, ব্রোঞ্জের অলংকার এবং রূপার তৈরি সূক্ষ্ম চুলের ক্লিপও সেখানে ছিল। প্রত্নতত্ত্ববিদ ডাভিদে জোরি বলেন, ইট্রাসকান সভ্যতা জানার জন্য এটি একটি অত্যন্ত দুর্লভ আবিষ্কার। রোম পূর্ব সময়ে এই ইট্রাসকানরা কিভাবে তাদের জীবন যাপন করতো, কি ধরনের সংস্কৃতির ধারক বাহক তারা ছিল, কেমন ভাবে তাদের কবর দেওয়া হতো তার একটা চাক্ষুষ প্রমাণ তার কাছে ধরা পরলো। প্রাথমিক ভাবে মনে হচ্ছে ৪ জন মৃতব্যক্তি রয়েছে এই সমাধিতে। তাদের মধ্যে সম্ভবত দুজন নারী এবং পুরুষ জুটি ছিলেন। তবে গবেষণা চলছে। বিস্তারিত আরো তথ্য সামনে পাওয়া যাবে l https://www.livescience.com/archaeology/pristine-etruscan-tomb-discovered-in-italy-contains-more-than-100-untouched-artifacts Stay Curious SIS Siddique’s international school
    0 Commentaires 0 Parts 33 Vue
  • In 2019, a photograph from the Philippines quietly shook the internet. It showed a young boy holding a pen he built himself, just a plastic refill wrapped to a stick with a rubber band. With no access to proper school supplies, he didn’t wait for help or sympathy. Instead, he took scraps and turned them into a tool for learning. It was more than a pen. It was a statement of purpose.

    His story isn’t viral because of pity, it’s viral because of power. It reminds us that creativity, grit, and the will to learn can outshine any obstacle. While some take education for granted, this boy used what little he had to move toward his future. His spirit lit up social media, calling attention to how resourcefulness can be louder than any excuse.

    This is a story that demands reflection. Not just about poverty or inequality, but about what we choose to do with what we have. That makeshift pen is now a symbol, a reminder that even when you have nothing, you can build the tools that shape your destiny. Let his courage remind us all: real strength begins where excuses end.
    In 2019, a photograph from the Philippines quietly shook the internet. It showed a young boy holding a pen he built himself, just a plastic refill wrapped to a stick with a rubber band. With no access to proper school supplies, he didn’t wait for help or sympathy. Instead, he took scraps and turned them into a tool for learning. It was more than a pen. It was a statement of purpose. His story isn’t viral because of pity, it’s viral because of power. It reminds us that creativity, grit, and the will to learn can outshine any obstacle. While some take education for granted, this boy used what little he had to move toward his future. His spirit lit up social media, calling attention to how resourcefulness can be louder than any excuse. This is a story that demands reflection. Not just about poverty or inequality, but about what we choose to do with what we have. That makeshift pen is now a symbol, a reminder that even when you have nothing, you can build the tools that shape your destiny. Let his courage remind us all: real strength begins where excuses end.
    0 Commentaires 0 Parts 67 Vue
  • একজন শৌখিন ধাতব অনুসন্ধানকারী ব্রিটেনে এখন পর্যন্ত পাওয়া অন্যতম বড় রোমান মুদ্রার ভাণ্ডার আবিষ্কার করেছেন।

    ৫১ বছর বয়সী লরেন্স এগার্টন পূর্ব ডেভনের সিটনের কাছে একটি জমিতে অনুসন্ধান চালানোর সময় এই মুদ্রাগুলো খুঁজে পান। তিনি এতটাই চিন্তিত ছিলেন যে কেউ মুদ্রাগুলো চুরি করে নিতে পারে, যে কারণে টানা তিন রাত সেই স্থানে তাঁবু গেড়ে ছিলেন, যতক্ষণ না প্রত্নতত্ত্ববিদরা পুরো খনন কাজ শেষ করেন।

    Stay Curious SIS
    Siddique’s international school
    🔺একজন শৌখিন ধাতব অনুসন্ধানকারী ব্রিটেনে এখন পর্যন্ত পাওয়া অন্যতম বড় রোমান মুদ্রার ভাণ্ডার আবিষ্কার করেছেন। ৫১ বছর বয়সী লরেন্স এগার্টন পূর্ব ডেভনের সিটনের কাছে একটি জমিতে অনুসন্ধান চালানোর সময় এই মুদ্রাগুলো খুঁজে পান। তিনি এতটাই চিন্তিত ছিলেন যে কেউ মুদ্রাগুলো চুরি করে নিতে পারে, যে কারণে টানা তিন রাত সেই স্থানে তাঁবু গেড়ে ছিলেন, যতক্ষণ না প্রত্নতত্ত্ববিদরা পুরো খনন কাজ শেষ করেন। Stay Curious SIS Siddique’s international school
    0 Commentaires 0 Parts 57 Vue
  • 80M China School Students Data Allegedly Breached - Massive Education Sector Exposure

    A member of a Darkweb forum claims access to a leaked database of 80 million Chinese school students.

    Fields include:
    name, gender, DOB, study_area, major, ID_card, phone, email,
    80M China School Students Data Allegedly Breached - Massive Education Sector Exposure A member of a Darkweb forum claims access to a leaked database of 80 million Chinese school students. 📁 Fields include: name, gender, DOB, study_area, major, ID_card, phone, email,
    0 Commentaires 0 Parts 82 Vue
  • ভাই পিজ, নতুন কাউকে আবার জাতীয় বীর বানাইয়েন না? অন্তত এয়ারক্রাফটের ফ্লাইট রেকর্ডার উদ্ধার হবার আগ পর্যন্ত। আপনার গাড়ির ব্রেক আপনার কাছে। চাইলে ফুটপাতের মানুষ ও মাড়তে পারেন আবার রাস্তার নীচে গড়াই দিয়ে সবাইকে বাঁচাতে পাড়েন। ৪৫০ কিলোমিটার পার ঘণ্টা গতি থাকলেই একটা F7 এয়ারক্রাফট গ্লাইড করতে পারে, যদি ইঞ্জিন ফেইল করে। একটা মানুষের মাথায় কি পরিমাণ গু থাকলে কোন কিছু প্রমাণের আগেই সবাইকে জাতীয় বীর বানায়। আমিও চাই পাইলট সাহেব'কে জাতীয় বীর ভাবতে, শুধু কিছু প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছিনা তাই ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে জাতীয় বীর বলতে পারছিনাঃ

    ১। একটা পোষ্টে দেখলাম কন্ট্রোল রুম থেকে ইজেক্ট করার কথা বলার পড়েও পাইলট ইজেক্ট না করে উল্টা ম্যাক স্পীডে এয়ার বেজের দিকে ছুটতে থাকে। এয়ারক্রাফট কন্ট্রোলে নাই জানা সত্ত্বেও ম্যাক স্পীড তোলার দরকার কি ছিল। আর এয়ারক্রাফট কাজ না করলে ম্যাক স্পীড ক্যামনে উঠে। বলে রাখা ভালো যে ১ ম্যাক = ১২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। অর্থাৎ এয়ারক্রাফট'টি প্রতি ঘণ্টা'য় ১১০০/১২০০ কিলোমিটার গতিতে চলছিলো।

    ২। অনেকেই দেখলাম পোস্ট করতাছেন পাইলট চাইলেই ইজেক্ট করে নিজের জীবন বাঁচাইতে পারতো কিন্তু করেনাই। ভাই শোনেন, ইজেক্ট মানে বোঝেন? এমন পরিস্থিতিতে ইজেক্ট করলে 20G সমান গতিতে পাইলটকে ছুড়ে মারা হয়। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের চেয়ে ২০ গুণ বেশি এই তীব্র বল মেরুদণ্ডকে সংকুচিত করে এবং মেরুদণ্ডের ফাটল, ঘাড়ের আঘাত বা নরম টিস্যুতে আঘাতের মতো গুরুতর আঘাতের কারণ হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে ইজেক্ট এর পর পাইলটের হাড্ডি পর্যন্ত ভেঙ্গে যায় উচ্চ গতির কারণে। যদিও আমার ধারনা পাইলট ইজেক্ট এর চেষ্টা করেছিলো, যদি তা না করতো তাইলে তার বডি পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকতো না।

    ৩। আমার কেন জানি মনে হয়, পারবেনা জেনেও পাইলট চাইছে এয়ারক্রাফট'কে তার এয়ারবেজে নিয়ে যাইতে। যেহেতু এটা তার জীবনের প্রথম সোলো ফ্লাইট ছিল এবং এখানে ফেইল মারলে উনার পদোন্নতির জন্য আরও ওয়েট করা লাগতো। আবার ইজেক্ট করলে যদি হাড় হাড্ডি ভাঙ্গে তাইলেও ক্যারিয়ার শেষ। আমার এগুলা বলার কারণ হল স্কুল থেকে মাত্র ১০০ মিটার দূরে বিরুলিয়া নদী, ৫০০ মিটারের মধ্যে আশুলিয়ার নদী, ৮০০/১০০০ মিটার দূরে তুরাগ নদী। ১০০০/১২০০ মিটারের মধ্যে ইজতেমা ময়দান যা সারা বছর ফাঁকা থাকে। এতো কিছু থাকার পড়েও দিয়াবারির মতো জনবহুল জায়গায় কেন পড়া লাগবে।

    ৪। F7 মডেলের যে যুদ্ধ বিমানটি স্কুলের উপর পড়ছে সেটার ফুয়েল কেপাসিটি প্রায় ২৩৩০ কেজি এবং ব্যাকআপ ফুয়েল ট্যাঙ্ক কেপাসিটি ১৩০০ কেজি। হাফ ম্যাক গতিতে যদি এয়ারক্রাফট'টি ১৮০০/২০০০ কেজি ফুয়েল নিয়ে কোন বিল্ডিং এর ওপর পড়ে তাহলে ২,০০০° পর্যন্ত তাপ উৎপন্ন হতে পারে। বিমানবাহিনী কি এটা জানতোনা। জানলে জনবহুল এলাকায় জীবনের প্রথম একা ফ্লাই করার জন্য একজনকে ছেড়ে দেয়া কতোটা যুক্তিযুক্ত। যদিও এই ধরনের প্রশিক্ষণের সময় পাইলটকে একা বিমান চালাতে দেয়া হয় ব্যাট সেটার জন্য আড়াই কোটি মানুষের ছোট্ট শহর ঢাকা কেই কেন চুজ করা লাগবে।

    আমি চাই এই দুর্ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। Flight Recorder (Black Box) খুঁজে পাওয়া যায়নাই - এটা শূনতে চাইনা। প্রকাশ করা হোক এয়ারক্রাফটের পূর্ণ GPS logs এবং ATC টাওয়ার কমিউনিকেশন। যাতে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের মনে বিমান বাহিনীর গর্বিত সদস্যদের পেশাদারিত্ব নিয়ে কোন সন্দেহ না থাকে।

    #Uttara #aircrash #School #airforce #Bangladesh
    ভাই পিজ, নতুন কাউকে আবার জাতীয় বীর বানাইয়েন না? অন্তত এয়ারক্রাফটের ফ্লাইট রেকর্ডার উদ্ধার হবার আগ পর্যন্ত। আপনার গাড়ির ব্রেক আপনার কাছে। চাইলে ফুটপাতের মানুষ ও মাড়তে পারেন আবার রাস্তার নীচে গড়াই দিয়ে সবাইকে বাঁচাতে পাড়েন। ৪৫০ কিলোমিটার পার ঘণ্টা গতি থাকলেই একটা F7 এয়ারক্রাফট গ্লাইড করতে পারে, যদি ইঞ্জিন ফেইল করে। একটা মানুষের মাথায় কি পরিমাণ গু থাকলে কোন কিছু প্রমাণের আগেই সবাইকে জাতীয় বীর বানায়। আমিও চাই পাইলট সাহেব'কে জাতীয় বীর ভাবতে, শুধু কিছু প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছিনা তাই ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে জাতীয় বীর বলতে পারছিনাঃ ১। একটা পোষ্টে দেখলাম কন্ট্রোল রুম থেকে ইজেক্ট করার কথা বলার পড়েও পাইলট ইজেক্ট না করে উল্টা ম্যাক স্পীডে এয়ার বেজের দিকে ছুটতে থাকে। এয়ারক্রাফট কন্ট্রোলে নাই জানা সত্ত্বেও ম্যাক স্পীড তোলার দরকার কি ছিল। আর এয়ারক্রাফট কাজ না করলে ম্যাক স্পীড ক্যামনে উঠে। বলে রাখা ভালো যে ১ ম্যাক = ১২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। অর্থাৎ এয়ারক্রাফট'টি প্রতি ঘণ্টা'য় ১১০০/১২০০ কিলোমিটার গতিতে চলছিলো। ২। অনেকেই দেখলাম পোস্ট করতাছেন পাইলট চাইলেই ইজেক্ট করে নিজের জীবন বাঁচাইতে পারতো কিন্তু করেনাই। ভাই শোনেন, ইজেক্ট মানে বোঝেন? এমন পরিস্থিতিতে ইজেক্ট করলে 20G সমান গতিতে পাইলটকে ছুড়ে মারা হয়। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের চেয়ে ২০ গুণ বেশি এই তীব্র বল মেরুদণ্ডকে সংকুচিত করে এবং মেরুদণ্ডের ফাটল, ঘাড়ের আঘাত বা নরম টিস্যুতে আঘাতের মতো গুরুতর আঘাতের কারণ হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে ইজেক্ট এর পর পাইলটের হাড্ডি পর্যন্ত ভেঙ্গে যায় উচ্চ গতির কারণে। যদিও আমার ধারনা পাইলট ইজেক্ট এর চেষ্টা করেছিলো, যদি তা না করতো তাইলে তার বডি পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকতো না। ৩। আমার কেন জানি মনে হয়, পারবেনা জেনেও পাইলট চাইছে এয়ারক্রাফট'কে তার এয়ারবেজে নিয়ে যাইতে। যেহেতু এটা তার জীবনের প্রথম সোলো ফ্লাইট ছিল এবং এখানে ফেইল মারলে উনার পদোন্নতির জন্য আরও ওয়েট করা লাগতো। আবার ইজেক্ট করলে যদি হাড় হাড্ডি ভাঙ্গে তাইলেও ক্যারিয়ার শেষ। আমার এগুলা বলার কারণ হল স্কুল থেকে মাত্র ১০০ মিটার দূরে বিরুলিয়া নদী, ৫০০ মিটারের মধ্যে আশুলিয়ার নদী, ৮০০/১০০০ মিটার দূরে তুরাগ নদী। ১০০০/১২০০ মিটারের মধ্যে ইজতেমা ময়দান যা সারা বছর ফাঁকা থাকে। এতো কিছু থাকার পড়েও দিয়াবারির মতো জনবহুল জায়গায় কেন পড়া লাগবে। ৪। F7 মডেলের যে যুদ্ধ বিমানটি স্কুলের উপর পড়ছে সেটার ফুয়েল কেপাসিটি প্রায় ২৩৩০ কেজি এবং ব্যাকআপ ফুয়েল ট্যাঙ্ক কেপাসিটি ১৩০০ কেজি। হাফ ম্যাক গতিতে যদি এয়ারক্রাফট'টি ১৮০০/২০০০ কেজি ফুয়েল নিয়ে কোন বিল্ডিং এর ওপর পড়ে তাহলে ২,০০০° পর্যন্ত তাপ উৎপন্ন হতে পারে। বিমানবাহিনী কি এটা জানতোনা। জানলে জনবহুল এলাকায় জীবনের প্রথম একা ফ্লাই করার জন্য একজনকে ছেড়ে দেয়া কতোটা যুক্তিযুক্ত। যদিও এই ধরনের প্রশিক্ষণের সময় পাইলটকে একা বিমান চালাতে দেয়া হয় ব্যাট সেটার জন্য আড়াই কোটি মানুষের ছোট্ট শহর ঢাকা কেই কেন চুজ করা লাগবে। 💡আমি চাই এই দুর্ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। Flight Recorder (Black Box) খুঁজে পাওয়া যায়নাই - এটা শূনতে চাইনা। প্রকাশ করা হোক এয়ারক্রাফটের পূর্ণ GPS logs এবং ATC টাওয়ার কমিউনিকেশন। যাতে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের মনে বিমান বাহিনীর গর্বিত সদস্যদের পেশাদারিত্ব নিয়ে কোন সন্দেহ না থাকে। #Uttara #aircrash #School #airforce #Bangladesh
    0 Commentaires 0 Parts 134 Vue
  • Education Secretary Removed After Student Protests Over Exam Timing

    Here’s everything you need to know:

    → Education Secretary Zobaer was withdrawn by the government on July 22 after intense student protests.

    → Protests erupted when students demanded resignations over confusion about holding the HSC exams on the national mourning day, following a plane crash at Milestone School and College.

    → On July 22, students gathered in front of the Secretariat, broke through the gate, and damaged property.

    → Police used sound grenades, tear gas, and batons to disperse the crowd, resulting in many student injuries.

    → The Public Administration Committee’s Member Secretary Mahfuz Alam confirmed Zobaer’s withdrawal.

    → The government had appointed Zobaer as Senior Secretary on a contract basis in October last year.

    Follow Yet Fresh for Bangladesh education and student news
    Education Secretary Removed After Student Protests Over Exam Timing Here’s everything you need to know: → Education Secretary Zobaer was withdrawn by the government on July 22 after intense student protests. → Protests erupted when students demanded resignations over confusion about holding the HSC exams on the national mourning day, following a plane crash at Milestone School and College. → On July 22, students gathered in front of the Secretariat, broke through the gate, and damaged property. → Police used sound grenades, tear gas, and batons to disperse the crowd, resulting in many student injuries. → The Public Administration Committee’s Member Secretary Mahfuz Alam confirmed Zobaer’s withdrawal. → The government had appointed Zobaer as Senior Secretary on a contract basis in October last year. Follow Yet Fresh for Bangladesh education and student news
    0 Commentaires 0 Parts 196 Vue
  • “ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে রান্নায় ভালো হয় — এর পেছনে লুকিয়ে আছে সায়েন্স!”

    গবেষণা বলছে, ছেলেরা রান্নাকে অনেক সময় ‘শখ’ ও ‘ক্রিয়েটিভ এক্সপেরিমেন্ট’ হিসেবে দেখে — ফলে তারা রেসিপির বাইরেও চিন্তা করে, নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং ফ্লেভারের পেছনের বৈজ্ঞানিক যুক্তি বোঝার চেষ্টা করে। একে বলা হয় cognitive experimentation, যা একধরনের সমস্যার সমাধানমূলক চিন্তা (problem-solving approach)। ২০১0 সালে Journal of Culinary Science & Technology-তে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষ রাঁধুনিরা রান্নার ক্ষেত্রে more likely to experiment and take creative risks — যেখানে নারী রাঁধুনিরা প্রচলিত ও ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে রান্না করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
    এছাড়া রান্না করতে গিয়ে খাবারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, সময় হিসাব, উপাদানের অনুপাত — সবই scientific precision এর উপর নির্ভর করে। ছেলেরা যখন রান্নায় মন দেয়, তারা এইগুলোতে বেশি মনোযোগ দেয়, যেটা ব্রেইনের logical এবং spatial reasoning অংশের সক্রিয়তার সাথে সম্পর্কিত। Harvard Medical School-এর 2008 সালের এক গবেষণা বলছে, পুরুষদের prefrontal cortex (যা সিদ্ধান্ত ও বিশ্লেষণ সংক্রান্ত) কিছু কিছু ক্ষেত্রে রান্নার মতো structured task-এ বেশি অ্যাক্টিভ হয়, যদি তারা তাতে আগ্রহী হয়।
    আরেকটি বড় কারণ হলো — রান্না মেয়েদের জন্য প্রায়ই বাধ্যতামূলক কাজ এবং মেয়েদেরকে ছোটবেলা থেকে শেখানো হয় যে এটা তাদের দায়িত্ব এবং বাধ্য তারা করতে, যেখানে ছেলেরা এটা করে আনন্দ ও প্রশান্তির জন্য। যখন কেউ চাপহীন পরিবেশে কিছু করে, তখন তার dopamine এবং serotonin নিঃসরণ বাড়ে, যা সৃজনশীলতা ও কার্যদক্ষতা বাড়ায় (Neuroscience & Biobehavioral Reviews, 2014)। ফলে ছেলেরা রান্নার প্রতিটি ধাপে মনোযোগ দেয় এবং নিখুঁত করতে চায়।

    তবে, এটা মনে রাখা জরুরি যে — রান্নায় ভালো হওয়ার সাথে লিঙ্গের কোনো জৈবিক সম্পর্ক নেই। বরং এটি নির্ভর করে কার মধ্যে ধৈর্য, বিশ্লেষণ ক্ষমতা এবং শিখতে আগ্রহ বেশি — ছেলে হোক বা মেয়ে, যে এই মানসিকতা নিয়ে রান্না করে, সাফল্য তার হাতেই।
    “ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে রান্নায় ভালো হয় — এর পেছনে লুকিয়ে আছে সায়েন্স!” গবেষণা বলছে, ছেলেরা রান্নাকে অনেক সময় ‘শখ’ ও ‘ক্রিয়েটিভ এক্সপেরিমেন্ট’ হিসেবে দেখে — ফলে তারা রেসিপির বাইরেও চিন্তা করে, নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং ফ্লেভারের পেছনের বৈজ্ঞানিক যুক্তি বোঝার চেষ্টা করে। একে বলা হয় cognitive experimentation, যা একধরনের সমস্যার সমাধানমূলক চিন্তা (problem-solving approach)। ২০১0 সালে Journal of Culinary Science & Technology-তে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষ রাঁধুনিরা রান্নার ক্ষেত্রে more likely to experiment and take creative risks — যেখানে নারী রাঁধুনিরা প্রচলিত ও ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে রান্না করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এছাড়া রান্না করতে গিয়ে খাবারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, সময় হিসাব, উপাদানের অনুপাত — সবই scientific precision এর উপর নির্ভর করে। ছেলেরা যখন রান্নায় মন দেয়, তারা এইগুলোতে বেশি মনোযোগ দেয়, যেটা ব্রেইনের logical এবং spatial reasoning অংশের সক্রিয়তার সাথে সম্পর্কিত। Harvard Medical School-এর 2008 সালের এক গবেষণা বলছে, পুরুষদের prefrontal cortex (যা সিদ্ধান্ত ও বিশ্লেষণ সংক্রান্ত) কিছু কিছু ক্ষেত্রে রান্নার মতো structured task-এ বেশি অ্যাক্টিভ হয়, যদি তারা তাতে আগ্রহী হয়। আরেকটি বড় কারণ হলো — রান্না মেয়েদের জন্য প্রায়ই বাধ্যতামূলক কাজ এবং মেয়েদেরকে ছোটবেলা থেকে শেখানো হয় যে এটা তাদের দায়িত্ব এবং বাধ্য তারা করতে, যেখানে ছেলেরা এটা করে আনন্দ ও প্রশান্তির জন্য। যখন কেউ চাপহীন পরিবেশে কিছু করে, তখন তার dopamine এবং serotonin নিঃসরণ বাড়ে, যা সৃজনশীলতা ও কার্যদক্ষতা বাড়ায় (Neuroscience & Biobehavioral Reviews, 2014)। ফলে ছেলেরা রান্নার প্রতিটি ধাপে মনোযোগ দেয় এবং নিখুঁত করতে চায়। তবে, এটা মনে রাখা জরুরি যে — রান্নায় ভালো হওয়ার সাথে লিঙ্গের কোনো জৈবিক সম্পর্ক নেই। বরং এটি নির্ভর করে কার মধ্যে ধৈর্য, বিশ্লেষণ ক্ষমতা এবং শিখতে আগ্রহ বেশি — ছেলে হোক বা মেয়ে, যে এই মানসিকতা নিয়ে রান্না করে, সাফল্য তার হাতেই।
    Love
    2
    0 Commentaires 0 Parts 292 Vue
BlackBird Ai
https://bbai.shop