আমার বাবুটা আর আসবে না।
আমার বাবুটা আর আসবে না।
নিশব্দে ঝরে পড়ে
একটা দুপুর—বিকেলের একফোঁটা মৃ*ত্যু।
সকালবেলা স্কুলে দিয়ে এলাম—
হাত নেড়ে বলেছি , “যা বাবা, দেরি হয়ে যাচ্ছে তো!”
কে জানতো, ওইটাই শেষ দেখা,
কে জানতো, ওই হাসির আড়ালেই
লুকিয়ে ছিল চিরবিদায়ের ছায়া…
আমার বাবুটা আর নেই।
প্লেনের তেলে আগুন লেগে
দ*গ্ধ হয়ে গিয়েছিল তার সারা দেহ ,
চেনা মুখ, চেনা শরীর—সব পু*ড়ে ছাই,
আমার বাবুটা আর নেই।
সকালেও উঠতে চাইছিল না,
আমি ডেকে তুলেছিলাম,
“বাবা, দেরি হচ্ছে তো!”—
নাস্তা খাইয়ে, আদর করে
স্কুলে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম ,
সেই বাবুটা, আজ আর নেই।
ক’দিন পরই তো জন্মদিন ছিল,
বন্ধুদের দাওয়াত দিয়ে রেখেছিলাম—
প্ল্যান ছিল কেক, বেলুন আর বাবার হাসি।
সব কিছু ভেসে গেল অশ্রুতে…
এখন আর জন্মদিন হবে না,
হবে শুধু জা*নাজা, মিলাদ, কুল*খানি।
আমার বাবুটা আর আসবে না…
আর কোনদিন সে ফোন করে বলব না—
“বাবা, আজ পিৎজা খেতে মন চাইছে”
আর কেউ উত্তরে বলবে না,
“আচ্ছা, বাবু, অফিস থেকে ফিরেই নিয়ে আসব।”
ঈদ আসবে, কিন্তু আমার বাবুটা আসবে না।
বলবে না,
“মা, নতুন পাঞ্জাবি লাগবে, জুতো লাগবে, টুপি লাগবে…”
ঈদের আনন্দে থাকবে শুধু এক ফাঁকা চেয়ার,
একটা নিঃশব্দ হাহাকার।
আমার বাবুটা আর আসবে না।
না, আর কোনদিন আসবে না।
আমার বাবুটা…
চিরতরে হারিয়ে গেছে…
তবুও তার জন্য কাঁদবে আমার প্রতিটি সকাল,
প্রতিটি বিকেল…
আর আমি শুধু জানব —
আমার বাবুটা আর আসবে না।
আমার বাবুটা আর আসবে না।
(This is an artificially intelligent-generated picture used as a symbol.) #bd #বাংলাদেশ #Bangladesh #bangladeshi
আমার বাবুটা আর আসবে না।
নিশব্দে ঝরে পড়ে
একটা দুপুর—বিকেলের একফোঁটা মৃ*ত্যু।
সকালবেলা স্কুলে দিয়ে এলাম—
হাত নেড়ে বলেছি , “যা বাবা, দেরি হয়ে যাচ্ছে তো!”
কে জানতো, ওইটাই শেষ দেখা,
কে জানতো, ওই হাসির আড়ালেই
লুকিয়ে ছিল চিরবিদায়ের ছায়া…
আমার বাবুটা আর নেই।
প্লেনের তেলে আগুন লেগে
দ*গ্ধ হয়ে গিয়েছিল তার সারা দেহ ,
চেনা মুখ, চেনা শরীর—সব পু*ড়ে ছাই,
আমার বাবুটা আর নেই।
সকালেও উঠতে চাইছিল না,
আমি ডেকে তুলেছিলাম,
“বাবা, দেরি হচ্ছে তো!”—
নাস্তা খাইয়ে, আদর করে
স্কুলে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম ,
সেই বাবুটা, আজ আর নেই।
ক’দিন পরই তো জন্মদিন ছিল,
বন্ধুদের দাওয়াত দিয়ে রেখেছিলাম—
প্ল্যান ছিল কেক, বেলুন আর বাবার হাসি।
সব কিছু ভেসে গেল অশ্রুতে…
এখন আর জন্মদিন হবে না,
হবে শুধু জা*নাজা, মিলাদ, কুল*খানি।
আমার বাবুটা আর আসবে না…
আর কোনদিন সে ফোন করে বলব না—
“বাবা, আজ পিৎজা খেতে মন চাইছে”
আর কেউ উত্তরে বলবে না,
“আচ্ছা, বাবু, অফিস থেকে ফিরেই নিয়ে আসব।”
ঈদ আসবে, কিন্তু আমার বাবুটা আসবে না।
বলবে না,
“মা, নতুন পাঞ্জাবি লাগবে, জুতো লাগবে, টুপি লাগবে…”
ঈদের আনন্দে থাকবে শুধু এক ফাঁকা চেয়ার,
একটা নিঃশব্দ হাহাকার।
আমার বাবুটা আর আসবে না।
না, আর কোনদিন আসবে না।
আমার বাবুটা…
চিরতরে হারিয়ে গেছে…
তবুও তার জন্য কাঁদবে আমার প্রতিটি সকাল,
প্রতিটি বিকেল…
আর আমি শুধু জানব —
আমার বাবুটা আর আসবে না।
আমার বাবুটা আর আসবে না।
(This is an artificially intelligent-generated picture used as a symbol.) #bd #বাংলাদেশ #Bangladesh #bangladeshi
আমার বাবুটা আর আসবে না।
আমার বাবুটা আর আসবে না।
নিশব্দে ঝরে পড়ে
একটা দুপুর—বিকেলের একফোঁটা মৃ*ত্যু।
সকালবেলা স্কুলে দিয়ে এলাম—
হাত নেড়ে বলেছি , “যা বাবা, দেরি হয়ে যাচ্ছে তো!”
কে জানতো, ওইটাই শেষ দেখা,
কে জানতো, ওই হাসির আড়ালেই
লুকিয়ে ছিল চিরবিদায়ের ছায়া…
আমার বাবুটা আর নেই।
প্লেনের তেলে আগুন লেগে
দ*গ্ধ হয়ে গিয়েছিল তার সারা দেহ ,
চেনা মুখ, চেনা শরীর—সব পু*ড়ে ছাই,
আমার বাবুটা আর নেই।
সকালেও উঠতে চাইছিল না,
আমি ডেকে তুলেছিলাম,
“বাবা, দেরি হচ্ছে তো!”—
নাস্তা খাইয়ে, আদর করে
স্কুলে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম ,
সেই বাবুটা, আজ আর নেই।
ক’দিন পরই তো জন্মদিন ছিল,
বন্ধুদের দাওয়াত দিয়ে রেখেছিলাম—
প্ল্যান ছিল কেক, বেলুন আর বাবার হাসি।
সব কিছু ভেসে গেল অশ্রুতে…
এখন আর জন্মদিন হবে না,
হবে শুধু জা*নাজা, মিলাদ, কুল*খানি।
আমার বাবুটা আর আসবে না…
আর কোনদিন সে ফোন করে বলব না—
“বাবা, আজ পিৎজা খেতে মন চাইছে”
আর কেউ উত্তরে বলবে না,
“আচ্ছা, বাবু, অফিস থেকে ফিরেই নিয়ে আসব।”
ঈদ আসবে, কিন্তু আমার বাবুটা আসবে না।
বলবে না,
“মা, নতুন পাঞ্জাবি লাগবে, জুতো লাগবে, টুপি লাগবে…”
ঈদের আনন্দে থাকবে শুধু এক ফাঁকা চেয়ার,
একটা নিঃশব্দ হাহাকার।
আমার বাবুটা আর আসবে না।
না, আর কোনদিন আসবে না।
আমার বাবুটা…
চিরতরে হারিয়ে গেছে…
তবুও তার জন্য কাঁদবে আমার প্রতিটি সকাল,
প্রতিটি বিকেল…
আর আমি শুধু জানব —
আমার বাবুটা আর আসবে না।
আমার বাবুটা আর আসবে না।
(This is an artificially intelligent-generated picture used as a symbol.) #bd #বাংলাদেশ #Bangladesh #bangladeshi
0 Kommentare
0 Geteilt
142 Ansichten