• 82 Posts
  • 25 Photos
  • 0 Videos
  • Followed by 5 people
Search
Pinned Post
★★★Breaking.... ★★★
All money invested here will be given back with profit in future. But royalty will only be given under marketing and hardworking performance. Otherwise anyone can get their 80% money back instantly. This is not a show.
By Administrator.....
★★★Breaking.... ★★★ All money invested here will be given back with profit in future. But royalty will only be given under marketing and hardworking performance. Otherwise anyone can get their 80% money back instantly. This is not a show. By Administrator.....
Fire
Love
4
0 Comments 0 Shares 306 Views 0 Reviews
Recent Updates
  • এমিরেটস এয়ারলাইনস কিভাবে এতটা লাভজনক কম্পানি হল ?
    এমিরেটস এয়ারলাইনস কিভাবে এতটা লাভজনক কম্পানি হল ?
    0 Comments 0 Shares 1 Views 0 Reviews
  • মার্কিন যুদ্ধ বিমান F-22 কেন সেরা ?
    মার্কিন যুদ্ধ বিমান F-22 কেন সেরা ?
    0 Comments 0 Shares 6 Views 0 Reviews
  • মারিয়ানা ট্রেঞ্চ এর নিচে কি আছে ?
    মারিয়ানা ট্রেঞ্চ এর নিচে কি আছে ?
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 13 Views 0 Reviews
  • জাপানি মাফিয়া গোষ্ঠী ইয়াকুজা কতটা ভয়ংকর ?
    জাপানি মাফিয়া গোষ্ঠী ইয়াকুজা কতটা ভয়ংকর ?
    0 Comments 0 Shares 11 Views 0 Reviews
  • স্বর্ণের পেছনে লুকিয়ে থাকা কালো অধ্যায় !
    স্বর্ণের পেছনে লুকিয়ে থাকা কালো অধ্যায় !
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 14 Views 0 Reviews
  • নতুন প্রযুক্তির ফাইবার অপটিক্যালের মাধ্যমে জাপান প্রতি সেকেন্ডে ১.০২ পেটাবিট বা ১,২৭,৫০০ গিগাবাইট (GB) ডেটা ১,৮০২ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছে। এটি পূর্ববর্তী সব ইন্টারনেট স্পিড রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এই গতির ইন্টারনেট স্পিড দিয়ে মাত্র চার মিনিটেরও কম সময়ে সম্পূর্ণ ইন্টারনেট আর্কাইভ ডাউনলোড করা সম্ভব, যা একটি অভাবনীয় সাফল্য।

    এই অসাধ্য সাধন করেছে জাপানের National Institute of Information and Communications Technology (NICT)। তারা নতুন ধরনের একটি অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করেছে, যার ব্যাস মাত্র ০.১২৫ মিলিমিটার, অথচ এটি প্রচলিত ফাইবারের চেয়ে ১৯ গুণ বেশি ডেটা প্রেরণে সক্ষম।

    তাদের উদ্ভাবিত এই ইন্টারনেট স্পিড যুক্তরাষ্ট্রের গড় ইন্টারনেট গতির চেয়ে প্রায় ৪০ লক্ষ গুণ বেশি। এমনকি এই গতিতে নেটফ্লিক্সের পুরো ক্যাটালগ ১ সেকেন্ডেরও কম সময়ে ডাউনলোড করা সম্ভব।

    বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ডেটার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সেই প্রেক্ষাপটে এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে একটি অতুলনীয় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে দীর্ঘ দূরত্বে উচ্চক্ষমতার এবং স্কেলযোগ্য অপটিক্যাল কমিউনিকেশন সিস্টেম তৈরিতে।

    #Bigganneshi #science #japan #internet #Netflix
    নতুন প্রযুক্তির ফাইবার অপটিক্যালের মাধ্যমে জাপান প্রতি সেকেন্ডে ১.০২ পেটাবিট বা ১,২৭,৫০০ গিগাবাইট (GB) ডেটা ১,৮০২ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছে। এটি পূর্ববর্তী সব ইন্টারনেট স্পিড রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এই গতির ইন্টারনেট স্পিড দিয়ে মাত্র চার মিনিটেরও কম সময়ে সম্পূর্ণ ইন্টারনেট আর্কাইভ ডাউনলোড করা সম্ভব, যা একটি অভাবনীয় সাফল্য। এই অসাধ্য সাধন করেছে জাপানের National Institute of Information and Communications Technology (NICT)। তারা নতুন ধরনের একটি অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করেছে, যার ব্যাস মাত্র ০.১২৫ মিলিমিটার, অথচ এটি প্রচলিত ফাইবারের চেয়ে ১৯ গুণ বেশি ডেটা প্রেরণে সক্ষম। তাদের উদ্ভাবিত এই ইন্টারনেট স্পিড যুক্তরাষ্ট্রের গড় ইন্টারনেট গতির চেয়ে প্রায় ৪০ লক্ষ গুণ বেশি। এমনকি এই গতিতে নেটফ্লিক্সের পুরো ক্যাটালগ ১ সেকেন্ডেরও কম সময়ে ডাউনলোড করা সম্ভব। বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ডেটার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সেই প্রেক্ষাপটে এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে একটি অতুলনীয় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে দীর্ঘ দূরত্বে উচ্চক্ষমতার এবং স্কেলযোগ্য অপটিক্যাল কমিউনিকেশন সিস্টেম তৈরিতে। #Bigganneshi #science #japan #internet #Netflix
    0 Comments 0 Shares 13 Views 0 Reviews
  • R.I.P. Anthropic & OpenAI: Another DeepSeek Moment Just Hit

    China's Moonshot AI just unleashed Kimi K2, and this could be the most disruptive open-source release since DeepSeek sent shockwaves through Silicon Valley.

    It absolutely dominates at coding, autonomous agents, and tool calling. The 3 capabilities that actually matter for real AI work.

    Let me break down why this is a big deal:

    Coding Dominance - Crushes GPT-4.1 on coding benchmarks (65.8% vs 54.6% on SWE-bench) and rivals Claude Opus 4 while costing 90% less to operate.

    Agentic Intelligence - Purpose-built for autonomous workflows. Executes multi-step plans, adapts strategies in real-time, and orchestrates complex tool chains without breaking.

    Tool Integration - Dramatically more reliable at function calls than any competitor. When other models break or format calls incorrectly, Kimi K2 consistently gets them right.

    Ridiculously Cheap API Access - $0.15 per million input tokens vs Claude Opus 4's $15. That's 100x cheaper for objectively better performance on coding benchmarks.

    Completely Open Source - Download the full 1-trillion parameter model and run it locally. No API limits, full customization, and zero vendor lock-in. Open-source weights + code already public!

    128K Context Window - Process entire codebases, documentation libraries, and complex project histories without losing a single detail.

    DeepSeek proved that Chinese AI could match Silicon Valley's best. Kimi K2 proves they can surpass it while making it accessible to everyone.

    This represents a fundamental shift in AI capability distribution. While premium models focus on chat, Kimi K2 was designed from the ground up for real work.

    We have a new open source king

    #kimik2 #aitools #AI #OpenSource #AIcoding #DeepSeek #AgenticAI #openai #GPT5 #Anthropic #ClaudeAI #LLM #AIAgents
    💀 R.I.P. Anthropic & OpenAI: Another DeepSeek Moment Just Hit 💀 China's Moonshot AI just unleashed Kimi K2, and this could be the most disruptive open-source release since DeepSeek sent shockwaves through Silicon Valley. It absolutely dominates at coding, autonomous agents, and tool calling. The 3 capabilities that actually matter for real AI work. Let me break down why this is a big deal: 🎯 Coding Dominance - Crushes GPT-4.1 on coding benchmarks (65.8% vs 54.6% on SWE-bench) and rivals Claude Opus 4 while costing 90% less to operate. 🤖 Agentic Intelligence - Purpose-built for autonomous workflows. Executes multi-step plans, adapts strategies in real-time, and orchestrates complex tool chains without breaking. 🛠️ Tool Integration - Dramatically more reliable at function calls than any competitor. When other models break or format calls incorrectly, Kimi K2 consistently gets them right. 💰 Ridiculously Cheap API Access - $0.15 per million input tokens vs Claude Opus 4's $15. That's 100x cheaper for objectively better performance on coding benchmarks. 🔓 Completely Open Source - Download the full 1-trillion parameter model and run it locally. No API limits, full customization, and zero vendor lock-in. Open-source weights + code already public! 🧠 128K Context Window - Process entire codebases, documentation libraries, and complex project histories without losing a single detail. DeepSeek proved that Chinese AI could match Silicon Valley's best. Kimi K2 proves they can surpass it while making it accessible to everyone. This represents a fundamental shift in AI capability distribution. While premium models focus on chat, Kimi K2 was designed from the ground up for real work. We have a new open source king 👑 #kimik2 #aitools #AI #OpenSource #AIcoding #DeepSeek #AgenticAI #openai #GPT5 #Anthropic #ClaudeAI #LLM #AIAgents
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 16 Views 0 Reviews
  • Love
    1
    0 Comments 0 Shares 18 Views 0 Reviews
  • Argentina Does The IMPOSSIBLE In Just 1 Year From Bankruptcy To BOOMING Economy
    Argentina Does The IMPOSSIBLE In Just 1 Year From Bankruptcy To BOOMING Economy
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 15 Views 0 Reviews
  • EPISODE 03 | Bachelor Point | S5 | Kabila | Habu | Pasha | Shimul | Kajal Arefin Ome | Boom Films
    EPISODE 03 | Bachelor Point | S5 | Kabila | Habu | Pasha | Shimul | Kajal Arefin Ome | Boom Films
    Fire
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 19 Views 0 Reviews
  • কোথায় আপনার রিসার্স পেপার পাবলিশ করবেন?
    আপনার গবেষণাপত্রের জন্য মানানসই জার্নাল খুঁজে বের করা বেশ সময়সাপেক্ষ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনার গবেষণার বিষয়বস্তু, এর মান এবং আপনি কোন ধরনের পাঠকশ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে চান, তার ওপর নির্ভর করে জার্নাল নির্বাচন করা উচিত। এই ধাপে ধাপে সাজানো তালিকাটি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়শ্রেণী এবং দেশভিত্তিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নালের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। এটি আপনাকে আপনার পছন্দের ক্ষেত্র এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী সঠিক প্রকাশনার পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।
    ১. বহু-বিষয়ক (Multi-disciplinary) জার্নাল
    এই ক্যাটাগরির জার্নালগুলো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে যুগান্তকারী এবং উচ্চ-প্রভাবশালী গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এদের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor) সাধারণত অনেক বেশি হয় এবং বিশ্বব্যাপী এদের পরিচিতি রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    প্রথমেই আমরা Science জার্নালটির কথা বলতে পারি। এটি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.science.org/
    এছাড়াও, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস (National Academy of Sciences) দ্বারা প্রকাশিত Proceedings of the National Academy of Sciences (PNAS) একটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল। এটি বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.pnas.org/
    ইউরোপ (Europe):
    বিশ্বখ্যাত Nature জার্নালটি Springer Nature (জার্মানি-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রায় সব ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণাপত্র প্রকাশের জন্য পরিচিত। আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন: https://www.nature.com/
    Nature পরিবারেরই আরেকটি ওপেন-অ্যাক্সেস জার্নাল হলো Scientific Reports। এটিও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমস্ত ক্ষেত্রে গবেষণা প্রকাশ করে এবং তাদের ওয়েবসাইট হলো: https://www.nature.com/srep/
    ২. কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (Computer Science & Engineering)
    কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল গবেষণা প্রকাশের জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি (ACM) এর অধীনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল রয়েছে, যেমন Journal of the ACM (JACM), ACM Computing Surveys, এবং গ্রাফিক্স সম্পর্কিত ACM Transactions on Graphics (TOG)। আপনি তাদের প্রকাশনাগুলো দেখতে পারেন এই ওয়েবসাইটে: https://www.acm.org/publications/journals
    ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (IEEE) এর জার্নালগুলোও কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, IEEE Transactions on Pattern Analysis and Machine Intelligence (TPAMI), IEEE Communications Magazine, এবং IEEE Transactions on Computers অন্যতম। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.ieee.org/publications/index.html
    ইউরোপ (Europe):
    এলসেভিয়ার (Elsevier, নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) কর্তৃক প্রকাশিত Artificial Intelligence কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণার জন্য অন্যতম শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/artificial-intelligence
    তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের উপর মনোযোগ নিবদ্ধ করে Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Acta Informatica জার্নালটি। আপনি এটি এখানে খুঁজে পাবেন: https://link.springer.com/journal/236
    জাপান (Japan):
    দ্য ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রনিক্স, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার্স (IEICE) এর IEICE Transactions on Information and Systems তথ্য ও সিস্টেম সম্পর্কিত গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ieice.org/eng/publications/trans_e.html
    ৩. চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য (Medical Sciences & Health)
    চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য গবেষণার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বহু প্রভাবশালী জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি (Massachusetts Medical Society) প্রকাশিত The New England Journal of Medicine (NEJM) চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যতম প্রভাবশালী এবং পুরনো জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.nejm.org/
    আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) এর JAMA (Journal of the American Medical Association) সাধারণ চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://jamanetwork.com/journals/jama
    আমেরিকান কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স (American College of Physicians) এর Annals of Internal Medicine অভ্যন্তরীণ চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.acpjournals.org/journal/aim
    যুক্তরাজ্য (UK):
    বিশ্বখ্যাত The BMJ (পূর্বে British Medical Journal) BMJ Publishing Group Ltd দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি একটি অত্যন্ত সম্মানিত সাধারণ চিকিৎসা জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.bmj.com/
    যদিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত, The Lancet ইউকেতে প্রতিষ্ঠিত এবং এর বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। এটি একটি উচ্চ-প্রভাবশালী চিকিৎসা জার্নাল যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যা এবং গবেষণায় মনোযোগ দেয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.thelancet.com/
    অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (Oxford University Press) প্রকাশিত British Medical Bulletin চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ-মানের রিভিউ প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://academic.oup.com/bmb
    ইউরোপ (Europe):
    কার্ডিওলজির অন্যতম শীর্ষ জার্নাল হলো European Heart Journal। এটিও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও ইউরোপীয় ফোকাস রয়েছে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup.com/eurheartj
    ৪. অর্থনীতি ও ব্যবসা (Economics & Business)
    অর্থনীতি ও ব্যবসা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল নিচে দেওয়া হলো।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    আমেরিকান ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশন (American Economic Association) এর American Economic Review অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশের জন্য সুপরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.aeaweb.org/journals/aer
    আমেরিকান ফিনান্স অ্যাসোসিয়েশন (American Finance Association) এর Journal of Finance ফিনান্সের অন্যতম শীর্ষ জার্নাল, যা Wiley দ্বারা প্রকাশিত হয়। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://onlinelibrary.wiley.com/journal/15406261
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও শক্তিশালী মার্কিন উপস্থিতি সহ, Journal of Business Research ব্যবসা গবেষণার বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/journal-of-business...
    জার্মানি (Germany):
    Verein für Socialpolitik দ্বারা প্রকাশিত German Economic Review (Wiley দ্বারা পরিবেশিত) জার্মান অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক নীতির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://onlinelibrary.wiley.com/journal/14680475
    কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (Kiel Institute for the World Economy) এবং Springer দ্বারা প্রকাশিত Review of World Economics আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে গবেষণা প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://link.springer.com/journal/10290
    Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Journal of Population Economics জনসংখ্যা অর্থনীতির উপর গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://link.springer.com/journal/148
    ইউরোপ (General / Other European Countries):
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর European Economic Review ইউরোপীয় অর্থনীতির গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/european-economic-review
    ৫. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science)
    পরিবেশ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, এবং এর গবেষণার জন্য অনেক সুপরিচিত জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি (ACS Publications) এর Environmental Science & Technology পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রণী গবেষণা প্রকাশের জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://pubs.acs.org/journal/esthag
    আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) এর Science Advances সমস্ত বৈজ্ঞানিক বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে, যার মধ্যে পরিবেশ বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.science.org/journal/sciadv
    যুক্তরাজ্য (UK):
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Environmental Pollution জার্নালটির ইউকেতে শক্তিশালী অবদান রয়েছে। এটি পরিবেশ দূষণ এবং এর প্রভাব নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/environmental-pollution
    অস্ট্রালিয়া (Australia):
    CSIRO Publishing এর অধীনে CSIRO PUBLISHING - Natural Environment Journals পরিবেশ বিজ্ঞানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল প্রকাশ করে। এর মধ্যে রয়েছে Australian Journal of Botany, Environmental Chemistry, এবং Marine and Freshwater Research। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.publish.csiro.au/journals/NaturalEnvironment
    টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Australasian Journal of Environmental Management (AJEM) অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.eianz.org/.../australasian-journal-of...
    ইউরোপ (Europe):
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর Science of the Total Environment পরিবেশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/science-of-the-total...
    নবায়নযোগ্য শক্তি এবং টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার উপর পর্যালোচনা প্রকাশের জন্য Renewable and Sustainable Energy Reviews জার্নালটি সুপরিচিত। এটিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/renewable-and...
    ৬. মানবিক (Humanities)
    মানবিক শাখার গবেষণার জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য জার্নাল নিচে দেওয়া হলো।
    যুক্তরাজ্য (UK):
    বার্কবেক, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন (Birkbeck, University of London) এর ওপেন অ্যাক্সেস উদ্যোগ Open Library of Humanities (OLH) Journals এর অধীনে Architectural Histories (ইউরোপীয় ফোকাস) এবং C21 Literature: Journal of 21st-Century Writings (ব্রিটিশ ফোকাস) এর মতো জার্নালগুলো অন্তর্ভুক্ত। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে দেখা যাবে: https://www.openlibhums.org/journals/
    SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Journal of European Studies ইউরোপীয় সংস্কৃতি, সাহিত্য ও ইতিহাসে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub.com/home/jes
    আয়ারল্যান্ড (Ireland):
    রয়্যাল আইরিশ অ্যাকাডেমি (Royal Irish Academy) এর জার্নালগুলো আইরিশ ইতিহাস, সাহিত্য এবং অন্যান্য মানবিক বিষয়ে আলোকপাত করে। উদাহরণস্বরূপ, Ériu (আইরিশ ফিলোলজি ও সাহিত্যের উপর), Irish Studies in International Affairs, এবং Proceedings of the Royal Irish Academy: Archaeology, Culture, History, Literature। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ria.ie/publishing-house/journals/
    ৭. পদার্থবিদ্যা (Physics)
    পদার্থবিদ্যা গবেষণার জন্য কিছু প্রখ্যাত জার্নাল নিচে উল্লেখ করা হলো।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি (APS) এর Physical Review Letters (PRL) পদার্থবিজ্ঞানের সকল শাখায় মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.aps.org/prl/
    একই প্রকাশকের Physical Review D কণা পদার্থবিদ্যা, ক্ষেত্র তত্ত্ব, মহাকর্ষ এবং কসমোলজির উপর গভীর গবেষণা প্রকাশ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://journals.aps.org/prd/
    যদিও IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল সোসাইটি (American Astronomical Society) দ্বারা প্রকাশিত, The Astrophysical Journal এর মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী এবং এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যার গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ওয়েবসাইট: https://iopscience.iop.org/journal/1538-4357
    জাপান (Japan):
    দ্য ফিজিক্যাল সোসাইটি অফ জাপান (The Physical Society of Japan) এর Journal of the Physical Society of Japan (JPSJ) জাপানের প্রধান পদার্থবিদ্যা জার্নাল, যা বিভিন্ন শাখায় গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://jpsj.jps.or.jp/
    IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Japan Society of Applied Physics দ্বারা প্রকাশিত Japanese Journal of Applied Physics (JJAP) ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য সুপরিচিত। এটি এখানে দেখা যাবে: https://iopscience.iop.org/journal/1347-4065
    অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Physical Society of Japan দ্বারা প্রকাশিত Progress of Theoretical and Experimental Physics (PTEP) তাত্ত্বিক ও পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup.com/ptep
    ৮. সামাজিক বিজ্ঞান (Social Sciences)
    সামাজিক বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    আমেরিকান সোশিওলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (ASA) এর American Sociological Review সমাজবিজ্ঞানের সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.asanet.org/journals/asr
    ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস (University of Chicago Press) এর Journal of Political Economy অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের পদ্ধতিগত অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.journals.uchicago.edu/toc/jpe/current
    ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন প্রেস (University of Wisconsin Press) এর Journal of Human Resources শ্রম অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://uwpress.wisc.edu/journals/journals/jhr.html
    যুক্তরাজ্য (UK):
    টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (Taylor & Francis Group) এর Journal of Risk Research ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সম্পর্কিত সামাজিক দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline.com/loi/rjrr20
    একই প্রকাশকের Journalism Studies জার্নালটি সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যম অধ্যয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://www.tandfonline.com/loi/rjou20
    ইউরোপ (Europe):
    টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Review of Social Psychology ইউরোপে সামাজিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline.com/loi/pers20
    ইউরোপীয় পাবলিক পলিসি সম্পর্কিত গবেষণার জন্য Journal of European Public Policy একটি গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল। এটিও টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.tandfonline.com/loi/rjpp20
    SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Union Politics ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর রাজনীতি নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub.com/home/eup
    এই বিশদ তালিকাটি আপনার গবেষণার জন্য উপযুক্ত জার্নাল খুঁজে পেতে একটি দৃঢ় ভিত্তি প্রদান করবে। মনে রাখবেন, প্রতিটি জার্নালের 'লক্ষ্য ও পরিধি' (Aims & Scope), প্রকাশনা ফি (যদি প্রযোজ্য হয়), এবং পিয়ার-রিভিউ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার গবেষণার জন্য শুভকামনা!
    আপনার গবেষণার বিশ্বজোড়া ঠিকানা: বিষয় ও দেশভিত্তিক জার্নাল পরিচিতি
    আপনার গবেষণাপত্রের জন্য মানানসই জার্নাল খুঁজে বের করা বেশ সময়সাপেক্ষ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনার গবেষণার বিষয়বস্তু, এর মান এবং আপনি কোন ধরনের পাঠকশ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে চান, তার ওপর নির্ভর করে জার্নাল নির্বাচন করা উচিত। এই ধাপে ধাপে সাজানো তালিকাটি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়শ্রেণী এবং দেশভিত্তিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নালের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। এটি আপনাকে আপনার পছন্দের ক্ষেত্র এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী সঠিক প্রকাশনার পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।
    ১. বহু-বিষয়ক (Multi-disciplinary) জার্নাল
    এই ক্যাটাগরির জার্নালগুলো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে যুগান্তকারী এবং উচ্চ-প্রভাবশালী গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এদের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor) সাধারণত অনেক বেশি হয় এবং বিশ্বব্যাপী এদের পরিচিতি রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): প্রথমেই আমরা Science জার্নালটির কথা বলতে পারি। এটি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. science. org/
    এছাড়াও, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস (National Academy of Sciences) দ্বারা প্রকাশিত Proceedings of the National Academy of Sciences (PNAS) একটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল। এটি বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. pnas. org/
    ইউরোপ (Europe): বিশ্বখ্যাত Nature জার্নালটি Springer Nature (জার্মানি-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রায় সব ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণাপত্র প্রকাশের জন্য পরিচিত। আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন: https://www. nature. com/
    Nature পরিবারেরই আরেকটি ওপেন-অ্যাক্সেস জার্নাল হলো Scientific Reports। এটিও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমস্ত ক্ষেত্রে গবেষণা প্রকাশ করে এবং তাদের ওয়েবসাইট হলো: https://www. nature.com/srep/
    ২. কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (Computer Science & Engineering)
    কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল গবেষণা প্রকাশের জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি (ACM) এর অধীনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল রয়েছে, যেমন Journal of the ACM (JACM), ACM Computing Surveys, এবং গ্রাফিক্স সম্পর্কিত ACM Transactions on Graphics (TOG)। আপনি তাদের প্রকাশনাগুলো দেখতে পারেন এই ওয়েবসাইটে: https://www.acm. org/publications/journals
    ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (IEEE) এর জার্নালগুলোও কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, IEEE Transactions on Pattern Analysis and Machine Intelligence (TPAMI), IEEE Communications Magazine, এবং IEEE Transactions on Computers অন্যতম। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.ieee. org/publications/index.html
    ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (Elsevier, নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) কর্তৃক প্রকাশিত Artificial Intelligence কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণার জন্য অন্যতম শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. journals.elsevier.com/artificial-intelligence
    তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের উপর মনোযোগ নিবদ্ধ করে Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Acta Informatica জার্নালটি। আপনি এটি এখানে খুঁজে পাবেন: https://link.springer. com/journal/236
    জাপান (Japan): দ্য ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রনিক্স, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার্স (IEICE) এর IEICE Transactions on Information and Systems তথ্য ও সিস্টেম সম্পর্কিত গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ieice. org/eng/publications/trans_e.html
    ৩. চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য (Medical Sciences & Health)
    চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য গবেষণার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বহু প্রভাবশালী জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি (Massachusetts Medical Society) প্রকাশিত The New England Journal of Medicine (NEJM) চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যতম প্রভাবশালী এবং পুরনো জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. nejm.org/
    আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) এর JAMA (Journal of the American Medical Association) সাধারণ চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://jamanetwork. com/journals/jama
    আমেরিকান কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স (American College of Physicians) এর Annals of Internal Medicine অভ্যন্তরীণ চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.acpjournals. org/journal/aim
    যুক্তরাজ্য (UK): বিশ্বখ্যাত The BMJ (পূর্বে British Medical Journal) BMJ Publishing Group Ltd দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি একটি অত্যন্ত সম্মানিত সাধারণ চিকিৎসা জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. bmj.com/
    যদিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত, The Lancet ইউকেতে প্রতিষ্ঠিত এবং এর বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। এটি একটি উচ্চ-প্রভাবশালী চিকিৎসা জার্নাল যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যা এবং গবেষণায় মনোযোগ দেয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.thelancet. com/
    অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (Oxford University Press) প্রকাশিত British Medical Bulletin চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ-মানের রিভিউ প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://academic.oup. com/bmb
    ইউরোপ (Europe): কার্ডিওলজির অন্যতম শীর্ষ জার্নাল হলো European Heart Journal। এটিও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও ইউরোপীয় ফোকাস রয়েছে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup. com/eurheartj
    ৪. অর্থনীতি ও ব্যবসা (Economics & Business)
    অর্থনীতি ও ব্যবসা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল নিচে দেওয়া হলো।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশন (American Economic Association) এর American Economic Review অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশের জন্য সুপরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.aeaweb. org/journals/aer
    আমেরিকান ফিনান্স অ্যাসোসিয়েশন (American Finance Association) এর Journal of Finance ফিনান্সের অন্যতম শীর্ষ জার্নাল, যা Wiley দ্বারা প্রকাশিত হয়। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://onlinelibrary.wiley. com/journal/15406261
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও শক্তিশালী মার্কিন উপস্থিতি সহ, Journal of Business Research ব্যবসা গবেষণার বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/journal-of-business-research
    জার্মানি (Germany): Verein für Socialpolitik দ্বারা প্রকাশিত German Economic Review (Wiley দ্বারা পরিবেশিত) জার্মান অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক নীতির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://onlinelibrary.wiley. com/journal/14680475
    কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (Kiel Institute for the World Economy) এবং Springer দ্বারা প্রকাশিত Review of World Economics আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে গবেষণা প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://link.springer. com/journal/10290
    Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Journal of Population Economics জনসংখ্যা অর্থনীতির উপর গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://link.springer. com/journal/148
    ইউরোপ (General / Other European Countries): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর European Economic Review ইউরোপীয় অর্থনীতির গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/european-economic-review
    ৫. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science)
    পরিবেশ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, এবং এর গবেষণার জন্য অনেক সুপরিচিত জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি (ACS Publications) এর Environmental Science & Technology পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রণী গবেষণা প্রকাশের জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://pubs.acs. org/journal/esthag
    আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) এর Science Advances সমস্ত বৈজ্ঞানিক বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে, যার মধ্যে পরিবেশ বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.science. org/journal/sciadv
    যুক্তরাজ্য (UK): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Environmental Pollution জার্নালটির ইউকেতে শক্তিশালী অবদান রয়েছে। এটি পরিবেশ দূষণ এবং এর প্রভাব নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/environmental-pollution
    অস্ট্রেলিয়া (Australia): CSIRO Publishing এর অধীনে CSIRO PUBLISHING - Natural Environment Journals পরিবেশ বিজ্ঞানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল প্রকাশ করে। এর মধ্যে রয়েছে Australian Journal of Botany, Environmental Chemistry, এবং Marine and Freshwater Research। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.publish.csiro. au/journals/NaturalEnvironment
    টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Australasian Journal of Environmental Management (AJEM) অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.eianz. org/news-publications/australasian-journal-of-environmental-management
    ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর Science of the Total Environment পরিবেশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/science-of-the-total-environment
    নবায়নযোগ্য শক্তি এবং টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার উপর পর্যালোচনা প্রকাশের জন্য Renewable and Sustainable Energy Reviews জার্নালটি সুপরিচিত। এটিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/renewable-and-sustainable-energy-reviews
    ৬. মানবিক (Humanities) মানবিক শাখার গবেষণার জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য জার্নাল নিচে দেওয়া হলো।
    যুক্তরাজ্য (UK): বার্কবেক, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন (Birkbeck, University of London) এর ওপেন অ্যাক্সেস উদ্যোগ Open Library of Humanities (OLH) Journals এর অধীনে Architectural Histories (ইউরোপীয় ফোকাস) এবং C21 Literature: Journal of 21st-Century Writings (ব্রিটিশ ফোকাস) এর মতো জার্নালগুলো অন্তর্ভুক্ত। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে দেখা যাবে: https://www.openlibhums. org/journals/
    SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Journal of European Studies ইউরোপীয় সংস্কৃতি, সাহিত্য ও ইতিহাসে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub. com/home/jes
    আয়ারল্যান্ড (Ireland): রয়্যাল আইরিশ অ্যাকাডেমি (Royal Irish Academy) এর জার্নালগুলো আইরিশ ইতিহাস, সাহিত্য এবং অন্যান্য মানবিক বিষয়ে আলোকপাত করে। উদাহরণস্বরূপ, Ériu (আইরিশ ফিলোলজি ও সাহিত্যের উপর), Irish Studies in International Affairs, এবং Proceedings of the Royal Irish Academy: Archaeology, Culture, History, Literature। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ria. ie/publishing-house/journals/
    ৭. পদার্থবিদ্যা (Physics) : পদার্থবিদ্যা গবেষণার জন্য কিছু প্রখ্যাত জার্নাল নিচে উল্লেখ করা হলো।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি (APS) এর Physical Review Letters (PRL) পদার্থবিজ্ঞানের সকল শাখায় মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.aps. org/prl/
    একই প্রকাশকের Physical Review D কণা পদার্থবিদ্যা, ক্ষেত্র তত্ত্ব, মহাকর্ষ এবং কসমোলজির উপর গভীর গবেষণা প্রকাশ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://journals.aps. org/prd/
    যদিও IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল সোসাইটি (American Astronomical Society) দ্বারা প্রকাশিত, The Astrophysical Journal এর মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী এবং এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যার গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ওয়েবসাইট: https://iopscience.iop. org/journal/1538-4357
    জাপান (Japan): দ্য ফিজিক্যাল সোসাইটি অফ জাপান (The Physical Society of Japan) এর Journal of the Physical Society of Japan (JPSJ) জাপানের প্রধান পদার্থবিদ্যা জার্নাল, যা বিভিন্ন শাখায় গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://jpsj.jps.or. jp/
    IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Japan Society of Applied Physics দ্বারা প্রকাশিত Japanese Journal of Applied Physics (JJAP) ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য সুপরিচিত। এটি এখানে দেখা যাবে: https://iopscience.iop. org/journal/1347-4065
    অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Physical Society of Japan দ্বারা প্রকাশিত Progress of Theoretical and Experimental Physics (PTEP) তাত্ত্বিক ও পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup. com/ptep
    ৮. সামাজিক বিজ্ঞান (Social Sciences): সামাজিক বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান সোশিওলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (ASA) এর American Sociological Review সমাজবিজ্ঞানের সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.asanet. org/journals/asr
    ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস (University of Chicago Press) এর Journal of Political Economy অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের পদ্ধতিগত অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.journals.uchicago. edu/toc/jpe/current
    ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন প্রেস (University of Wisconsin Press) এর Journal of Human Resources শ্রম অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://uwpress.wisc. edu/journals/journals/jhr.html
    যুক্তরাজ্য (UK): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (Taylor & Francis Group) এর Journal of Risk Research ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সম্পর্কিত সামাজিক দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline. com/loi/rjrr20
    একই প্রকাশকের Journalism Studies জার্নালটি সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যম অধ্যয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://www.tandfonline. com/loi/rjou20
    ইউরোপ (Europe): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Review of Social Psychology ইউরোপে সামাজিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline. com/loi/pers20
    ইউরোপীয় পাবলিক পলিসি সম্পর্কিত গবেষণার জন্য Journal of European Public Policy একটি গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল। এটিও টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.tandfonline. com/loi/rjpp20
    SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Union Politics ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর রাজনীতি নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub. com/home/eup
    এই বিশদ তালিকাটি আপনার গবেষণার জন্য উপযুক্ত জার্নাল খুঁজে পেতে একটি দৃঢ় ভিত্তি প্রদান করবে। মনে রাখবেন, প্রতিটি জার্নালের 'লক্ষ্য ও পরিধি' (Aims & Scope), প্রকাশনা ফি (যদি প্রযোজ্য হয়), এবং পিয়ার-রিভিউ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার গবেষণার জন্য শুভকামনা!
    সংক্ষেপে:
    ১. বহু-বিষয়ক গবেষণা (Multidisciplinary Sciences)
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): Science (AAAS): বিশ্বের সর্বোচ্চ প্রভাব ফ্যাক্টর (৫৬.৯+), নোবেল বিজয়ী গবেষণার প্ল্যাটফর্ম।
    PNAS (Proceedings of the National Academy of Sciences): একাডেমিক এক্সেলেন্সের জন্য আইকনিক, দ্রুত রিভিউ প্রক্রিয়া।
    যুক্তরাজ্য (UK): Nature (Nature Portfolio): সর্বোচ্চ সাইটেশন ইমপ্যাক্ট (৬৪.৮+), আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের স্বর্ণপ্রমাণ।
    জার্মানি: Naturwissenschaften (Springer): পদার্থবিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞানের ঐতিহাসিক ভিত্তিসম্পন্ন জার্নাল।
    নেদারল্যান্ডস: Heliyon (Cell Press): উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার (OA), বৈজ্ঞানিক স্ট্যান্ডার্ডে সহজ প্রকাশনা।
    জাপান: Science Advances (AAAS): OA মডেল, আন্তঃবিষয়ক গবেষণায় বিশেষায়িত।
    অস্ট্রেলিয়া: PLOS ONE (PLOS): দ্রুত প্রকাশনা, ডেটা ট্রান্সপারেন্সির উপর জোর।
    ২. চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান (Medicine & Health)
    যুক্তরাষ্ট্র: JAMA (American Medical Association): ক্লিনিকাল ট্রায়াল ও এপিডেমিওলজিতে বিশ্বনেতা।
    New England Journal of Medicine (NEJM): চিকিৎসাবিজ্ঞানে সর্বোচ্চ প্রভাব ফ্যাক্টর (১৭৬+), ব্রেকথ্রু গবেষণার কেন্দ্র।
    যুক্তরাজ্য: The Lancet (Elsevier): বৈশ্বিক স্বাস্থ্য নীতিতে সরাসরি প্রভাব, কোভিড-১৯ গবেষণায় পথিকৃৎ।
    আয়ারল্যান্ড: Irish Journal of Medical Science: আঞ্চলিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জেস নিয়ে গবেষণার প্ল্যাটফর্ম।
    জাপান: Cancer Science (Wiley): এশিয়ান জনগোষ্ঠীর অনকোলজি স্টাডিজে বিশেষায়িত।
    জার্মানি: Nature Reviews Clinical Oncology (Springer Nature): ক্যান্সার থেরাপির সর্বশেষ অগ্রগতির রিভিউ।
    কানাডা: CMAJ (Canadian Medical Association Journal): নীতিনির্ধারণমূলক চিকিৎসা গবেষণার জন্য স্বীকৃত।
    ৩. প্রকৌশল ও প্রযুক্তি (Engineering & Technology)
    যুক্তরাষ্ট্র: IEEE Transactions Series (IEEE): ইলেকট্রিক্যাল, রোবোটিক্স ও এআই গবেষণার জন্য ম্যান্ডেটরি।
    জার্মানি: Advanced Materials (Wiley-VCH): ন্যানোটেকনোলজিতে শীর্ষ (ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর: ৩২+), উপাদান বিজ্ঞানে রেফারেন্স।
    জাপান: JSME International Journal: যান্ত্রিক প্রকৌশলে উচ্চমানের তাত্ত্বিক গবেষণা।
    সুইজারল্যান্ড: Sensors (MDPI): IoT, বায়োসেন্সর ও স্মার্ট টেকনোলজিতে অগ্রণী।
    অস্ট্রেলিয়া: Journal of Hydraulic Engineering (ASCE): জলসম্পদ ব্যবস্থাপনায় প্রয়োগিক গবেষণা।
    ৪. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science)
    যুক্তরাজ্য: Global Change Biology (Wiley): জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তুসংস্থানিক প্রভাব নিয়ে শীর্ষস্থানীয়।
    যুক্তরাষ্ট্র: Environmental Science & Technology (ACS): পরিবেশ রসায়ন ও টেকনোলজির রেফারেন্স জার্নাল।
    অস্ট্রেলিয়া: Marine and Freshwater Research (CSIRO): সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও সংরক্ষণ গবেষণা।
    জাপান: Journal of Environmental Chemistry: ভারী ধাতু দূষণ ও ন্যানো-রেমিডিয়েশন গবেষণা।
    জার্মানি: Environmental Sciences Europe (Springer): ইউরোপীয় পরিবেশ নীতির OA জার্নাল।
    নরওয়ে: Environmental Research Letters (IOP Publishing): জলবায়ু ন্যায়বিচার ও নবায়নযোগ্য শক্তিতে গুরুত্ব।
    ৫. সামাজিক বিজ্ঞান ও ভাষাতত্ত্ব (Social Sciences & Linguistics)
    যুক্তরাষ্ট্র: American Economic Review (AEA): অর্থনীতির নোবেল বিজয়ীদের গবেষণার মূল প্ল্যাটফর্ম।
    যুক্তরাজ্য: Applied Linguistics (Oxford University): ভাষা শিক্ষণ পদ্ধতি ও ডিজিটাল লার্নিং।
    জার্মানি: Zeitschrift für Soziologie: সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্ব ও ইউরোপীয় সমাজের রূপান্তর।
    অস্ট্রেলিয়া: Australian Review of Applied Linguistics: বহুভাষিকতা ও অভিবাসী ভাষার গবেষণা।
    আয়ারল্যান্ড: Irish Educational Studies: শিক্ষানীতির সমালোচনামূলক মূল্যায়ন।
    কোথায় আপনার রিসার্স পেপার পাবলিশ করবেন? আপনার গবেষণাপত্রের জন্য মানানসই জার্নাল খুঁজে বের করা বেশ সময়সাপেক্ষ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনার গবেষণার বিষয়বস্তু, এর মান এবং আপনি কোন ধরনের পাঠকশ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে চান, তার ওপর নির্ভর করে জার্নাল নির্বাচন করা উচিত। এই ধাপে ধাপে সাজানো তালিকাটি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়শ্রেণী এবং দেশভিত্তিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নালের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। এটি আপনাকে আপনার পছন্দের ক্ষেত্র এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী সঠিক প্রকাশনার পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে। ১. বহু-বিষয়ক (Multi-disciplinary) জার্নাল এই ক্যাটাগরির জার্নালগুলো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে যুগান্তকারী এবং উচ্চ-প্রভাবশালী গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এদের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor) সাধারণত অনেক বেশি হয় এবং বিশ্বব্যাপী এদের পরিচিতি রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): প্রথমেই আমরা Science জার্নালটির কথা বলতে পারি। এটি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.science.org/ এছাড়াও, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস (National Academy of Sciences) দ্বারা প্রকাশিত Proceedings of the National Academy of Sciences (PNAS) একটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল। এটি বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.pnas.org/ ইউরোপ (Europe): বিশ্বখ্যাত Nature জার্নালটি Springer Nature (জার্মানি-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রায় সব ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণাপত্র প্রকাশের জন্য পরিচিত। আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন: https://www.nature.com/ Nature পরিবারেরই আরেকটি ওপেন-অ্যাক্সেস জার্নাল হলো Scientific Reports। এটিও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমস্ত ক্ষেত্রে গবেষণা প্রকাশ করে এবং তাদের ওয়েবসাইট হলো: https://www.nature.com/srep/ ২. কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (Computer Science & Engineering) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল গবেষণা প্রকাশের জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি (ACM) এর অধীনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল রয়েছে, যেমন Journal of the ACM (JACM), ACM Computing Surveys, এবং গ্রাফিক্স সম্পর্কিত ACM Transactions on Graphics (TOG)। আপনি তাদের প্রকাশনাগুলো দেখতে পারেন এই ওয়েবসাইটে: https://www.acm.org/publications/journals ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (IEEE) এর জার্নালগুলোও কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, IEEE Transactions on Pattern Analysis and Machine Intelligence (TPAMI), IEEE Communications Magazine, এবং IEEE Transactions on Computers অন্যতম। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.ieee.org/publications/index.html ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (Elsevier, নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) কর্তৃক প্রকাশিত Artificial Intelligence কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণার জন্য অন্যতম শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/artificial-intelligence তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের উপর মনোযোগ নিবদ্ধ করে Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Acta Informatica জার্নালটি। আপনি এটি এখানে খুঁজে পাবেন: https://link.springer.com/journal/236 জাপান (Japan): দ্য ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রনিক্স, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার্স (IEICE) এর IEICE Transactions on Information and Systems তথ্য ও সিস্টেম সম্পর্কিত গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ieice.org/eng/publications/trans_e.html ৩. চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য (Medical Sciences & Health) চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য গবেষণার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বহু প্রভাবশালী জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি (Massachusetts Medical Society) প্রকাশিত The New England Journal of Medicine (NEJM) চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যতম প্রভাবশালী এবং পুরনো জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.nejm.org/ আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) এর JAMA (Journal of the American Medical Association) সাধারণ চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://jamanetwork.com/journals/jama আমেরিকান কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স (American College of Physicians) এর Annals of Internal Medicine অভ্যন্তরীণ চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.acpjournals.org/journal/aim যুক্তরাজ্য (UK): বিশ্বখ্যাত The BMJ (পূর্বে British Medical Journal) BMJ Publishing Group Ltd দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি একটি অত্যন্ত সম্মানিত সাধারণ চিকিৎসা জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.bmj.com/ যদিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত, The Lancet ইউকেতে প্রতিষ্ঠিত এবং এর বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। এটি একটি উচ্চ-প্রভাবশালী চিকিৎসা জার্নাল যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যা এবং গবেষণায় মনোযোগ দেয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.thelancet.com/ অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (Oxford University Press) প্রকাশিত British Medical Bulletin চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ-মানের রিভিউ প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://academic.oup.com/bmb ইউরোপ (Europe): কার্ডিওলজির অন্যতম শীর্ষ জার্নাল হলো European Heart Journal। এটিও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও ইউরোপীয় ফোকাস রয়েছে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup.com/eurheartj ৪. অর্থনীতি ও ব্যবসা (Economics & Business) অর্থনীতি ও ব্যবসা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল নিচে দেওয়া হলো। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশন (American Economic Association) এর American Economic Review অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশের জন্য সুপরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.aeaweb.org/journals/aer আমেরিকান ফিনান্স অ্যাসোসিয়েশন (American Finance Association) এর Journal of Finance ফিনান্সের অন্যতম শীর্ষ জার্নাল, যা Wiley দ্বারা প্রকাশিত হয়। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://onlinelibrary.wiley.com/journal/15406261 এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও শক্তিশালী মার্কিন উপস্থিতি সহ, Journal of Business Research ব্যবসা গবেষণার বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/journal-of-business... জার্মানি (Germany): Verein für Socialpolitik দ্বারা প্রকাশিত German Economic Review (Wiley দ্বারা পরিবেশিত) জার্মান অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক নীতির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://onlinelibrary.wiley.com/journal/14680475 কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (Kiel Institute for the World Economy) এবং Springer দ্বারা প্রকাশিত Review of World Economics আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে গবেষণা প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://link.springer.com/journal/10290 Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Journal of Population Economics জনসংখ্যা অর্থনীতির উপর গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://link.springer.com/journal/148 ইউরোপ (General / Other European Countries): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর European Economic Review ইউরোপীয় অর্থনীতির গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/european-economic-review ৫. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science) পরিবেশ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, এবং এর গবেষণার জন্য অনেক সুপরিচিত জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি (ACS Publications) এর Environmental Science & Technology পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রণী গবেষণা প্রকাশের জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://pubs.acs.org/journal/esthag আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) এর Science Advances সমস্ত বৈজ্ঞানিক বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে, যার মধ্যে পরিবেশ বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.science.org/journal/sciadv যুক্তরাজ্য (UK): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Environmental Pollution জার্নালটির ইউকেতে শক্তিশালী অবদান রয়েছে। এটি পরিবেশ দূষণ এবং এর প্রভাব নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/environmental-pollution অস্ট্রালিয়া (Australia): CSIRO Publishing এর অধীনে CSIRO PUBLISHING - Natural Environment Journals পরিবেশ বিজ্ঞানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল প্রকাশ করে। এর মধ্যে রয়েছে Australian Journal of Botany, Environmental Chemistry, এবং Marine and Freshwater Research। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.publish.csiro.au/journals/NaturalEnvironment টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Australasian Journal of Environmental Management (AJEM) অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.eianz.org/.../australasian-journal-of... ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর Science of the Total Environment পরিবেশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/science-of-the-total... নবায়নযোগ্য শক্তি এবং টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার উপর পর্যালোচনা প্রকাশের জন্য Renewable and Sustainable Energy Reviews জার্নালটি সুপরিচিত। এটিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/renewable-and... ৬. মানবিক (Humanities) মানবিক শাখার গবেষণার জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য জার্নাল নিচে দেওয়া হলো। যুক্তরাজ্য (UK): বার্কবেক, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন (Birkbeck, University of London) এর ওপেন অ্যাক্সেস উদ্যোগ Open Library of Humanities (OLH) Journals এর অধীনে Architectural Histories (ইউরোপীয় ফোকাস) এবং C21 Literature: Journal of 21st-Century Writings (ব্রিটিশ ফোকাস) এর মতো জার্নালগুলো অন্তর্ভুক্ত। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে দেখা যাবে: https://www.openlibhums.org/journals/ SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Journal of European Studies ইউরোপীয় সংস্কৃতি, সাহিত্য ও ইতিহাসে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub.com/home/jes আয়ারল্যান্ড (Ireland): রয়্যাল আইরিশ অ্যাকাডেমি (Royal Irish Academy) এর জার্নালগুলো আইরিশ ইতিহাস, সাহিত্য এবং অন্যান্য মানবিক বিষয়ে আলোকপাত করে। উদাহরণস্বরূপ, Ériu (আইরিশ ফিলোলজি ও সাহিত্যের উপর), Irish Studies in International Affairs, এবং Proceedings of the Royal Irish Academy: Archaeology, Culture, History, Literature। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ria.ie/publishing-house/journals/ ৭. পদার্থবিদ্যা (Physics) পদার্থবিদ্যা গবেষণার জন্য কিছু প্রখ্যাত জার্নাল নিচে উল্লেখ করা হলো। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি (APS) এর Physical Review Letters (PRL) পদার্থবিজ্ঞানের সকল শাখায় মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.aps.org/prl/ একই প্রকাশকের Physical Review D কণা পদার্থবিদ্যা, ক্ষেত্র তত্ত্ব, মহাকর্ষ এবং কসমোলজির উপর গভীর গবেষণা প্রকাশ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://journals.aps.org/prd/ যদিও IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল সোসাইটি (American Astronomical Society) দ্বারা প্রকাশিত, The Astrophysical Journal এর মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী এবং এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যার গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ওয়েবসাইট: https://iopscience.iop.org/journal/1538-4357 জাপান (Japan): দ্য ফিজিক্যাল সোসাইটি অফ জাপান (The Physical Society of Japan) এর Journal of the Physical Society of Japan (JPSJ) জাপানের প্রধান পদার্থবিদ্যা জার্নাল, যা বিভিন্ন শাখায় গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://jpsj.jps.or.jp/ IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Japan Society of Applied Physics দ্বারা প্রকাশিত Japanese Journal of Applied Physics (JJAP) ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য সুপরিচিত। এটি এখানে দেখা যাবে: https://iopscience.iop.org/journal/1347-4065 অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Physical Society of Japan দ্বারা প্রকাশিত Progress of Theoretical and Experimental Physics (PTEP) তাত্ত্বিক ও পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup.com/ptep ৮. সামাজিক বিজ্ঞান (Social Sciences) সামাজিক বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান সোশিওলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (ASA) এর American Sociological Review সমাজবিজ্ঞানের সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.asanet.org/journals/asr ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস (University of Chicago Press) এর Journal of Political Economy অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের পদ্ধতিগত অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.journals.uchicago.edu/toc/jpe/current ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন প্রেস (University of Wisconsin Press) এর Journal of Human Resources শ্রম অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://uwpress.wisc.edu/journals/journals/jhr.html যুক্তরাজ্য (UK): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (Taylor & Francis Group) এর Journal of Risk Research ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সম্পর্কিত সামাজিক দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline.com/loi/rjrr20 একই প্রকাশকের Journalism Studies জার্নালটি সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যম অধ্যয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://www.tandfonline.com/loi/rjou20 ইউরোপ (Europe): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Review of Social Psychology ইউরোপে সামাজিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline.com/loi/pers20 ইউরোপীয় পাবলিক পলিসি সম্পর্কিত গবেষণার জন্য Journal of European Public Policy একটি গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল। এটিও টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.tandfonline.com/loi/rjpp20 SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Union Politics ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর রাজনীতি নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub.com/home/eup এই বিশদ তালিকাটি আপনার গবেষণার জন্য উপযুক্ত জার্নাল খুঁজে পেতে একটি দৃঢ় ভিত্তি প্রদান করবে। মনে রাখবেন, প্রতিটি জার্নালের 'লক্ষ্য ও পরিধি' (Aims & Scope), প্রকাশনা ফি (যদি প্রযোজ্য হয়), এবং পিয়ার-রিভিউ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার গবেষণার জন্য শুভকামনা! আপনার গবেষণার বিশ্বজোড়া ঠিকানা: বিষয় ও দেশভিত্তিক জার্নাল পরিচিতি আপনার গবেষণাপত্রের জন্য মানানসই জার্নাল খুঁজে বের করা বেশ সময়সাপেক্ষ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনার গবেষণার বিষয়বস্তু, এর মান এবং আপনি কোন ধরনের পাঠকশ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে চান, তার ওপর নির্ভর করে জার্নাল নির্বাচন করা উচিত। এই ধাপে ধাপে সাজানো তালিকাটি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়শ্রেণী এবং দেশভিত্তিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নালের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। এটি আপনাকে আপনার পছন্দের ক্ষেত্র এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী সঠিক প্রকাশনার পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে। ১. বহু-বিষয়ক (Multi-disciplinary) জার্নাল এই ক্যাটাগরির জার্নালগুলো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে যুগান্তকারী এবং উচ্চ-প্রভাবশালী গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এদের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor) সাধারণত অনেক বেশি হয় এবং বিশ্বব্যাপী এদের পরিচিতি রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): প্রথমেই আমরা Science জার্নালটির কথা বলতে পারি। এটি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. science. org/ এছাড়াও, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস (National Academy of Sciences) দ্বারা প্রকাশিত Proceedings of the National Academy of Sciences (PNAS) একটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল। এটি বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. pnas. org/ ইউরোপ (Europe): বিশ্বখ্যাত Nature জার্নালটি Springer Nature (জার্মানি-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রায় সব ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণাপত্র প্রকাশের জন্য পরিচিত। আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন: https://www. nature. com/ Nature পরিবারেরই আরেকটি ওপেন-অ্যাক্সেস জার্নাল হলো Scientific Reports। এটিও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমস্ত ক্ষেত্রে গবেষণা প্রকাশ করে এবং তাদের ওয়েবসাইট হলো: https://www. nature.com/srep/ ২. কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (Computer Science & Engineering) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল গবেষণা প্রকাশের জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি (ACM) এর অধীনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল রয়েছে, যেমন Journal of the ACM (JACM), ACM Computing Surveys, এবং গ্রাফিক্স সম্পর্কিত ACM Transactions on Graphics (TOG)। আপনি তাদের প্রকাশনাগুলো দেখতে পারেন এই ওয়েবসাইটে: https://www.acm. org/publications/journals ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (IEEE) এর জার্নালগুলোও কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, IEEE Transactions on Pattern Analysis and Machine Intelligence (TPAMI), IEEE Communications Magazine, এবং IEEE Transactions on Computers অন্যতম। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.ieee. org/publications/index.html ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (Elsevier, নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) কর্তৃক প্রকাশিত Artificial Intelligence কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণার জন্য অন্যতম শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. journals.elsevier.com/artificial-intelligence তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের উপর মনোযোগ নিবদ্ধ করে Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Acta Informatica জার্নালটি। আপনি এটি এখানে খুঁজে পাবেন: https://link.springer. com/journal/236 জাপান (Japan): দ্য ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রনিক্স, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার্স (IEICE) এর IEICE Transactions on Information and Systems তথ্য ও সিস্টেম সম্পর্কিত গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ieice. org/eng/publications/trans_e.html ৩. চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য (Medical Sciences & Health) চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য গবেষণার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বহু প্রভাবশালী জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি (Massachusetts Medical Society) প্রকাশিত The New England Journal of Medicine (NEJM) চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যতম প্রভাবশালী এবং পুরনো জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. nejm.org/ আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) এর JAMA (Journal of the American Medical Association) সাধারণ চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://jamanetwork. com/journals/jama আমেরিকান কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স (American College of Physicians) এর Annals of Internal Medicine অভ্যন্তরীণ চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.acpjournals. org/journal/aim যুক্তরাজ্য (UK): বিশ্বখ্যাত The BMJ (পূর্বে British Medical Journal) BMJ Publishing Group Ltd দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি একটি অত্যন্ত সম্মানিত সাধারণ চিকিৎসা জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. bmj.com/ যদিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত, The Lancet ইউকেতে প্রতিষ্ঠিত এবং এর বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। এটি একটি উচ্চ-প্রভাবশালী চিকিৎসা জার্নাল যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যা এবং গবেষণায় মনোযোগ দেয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.thelancet. com/ অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (Oxford University Press) প্রকাশিত British Medical Bulletin চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ-মানের রিভিউ প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://academic.oup. com/bmb ইউরোপ (Europe): কার্ডিওলজির অন্যতম শীর্ষ জার্নাল হলো European Heart Journal। এটিও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও ইউরোপীয় ফোকাস রয়েছে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup. com/eurheartj ৪. অর্থনীতি ও ব্যবসা (Economics & Business) অর্থনীতি ও ব্যবসা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল নিচে দেওয়া হলো। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশন (American Economic Association) এর American Economic Review অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশের জন্য সুপরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.aeaweb. org/journals/aer আমেরিকান ফিনান্স অ্যাসোসিয়েশন (American Finance Association) এর Journal of Finance ফিনান্সের অন্যতম শীর্ষ জার্নাল, যা Wiley দ্বারা প্রকাশিত হয়। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://onlinelibrary.wiley. com/journal/15406261 এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও শক্তিশালী মার্কিন উপস্থিতি সহ, Journal of Business Research ব্যবসা গবেষণার বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/journal-of-business-research জার্মানি (Germany): Verein für Socialpolitik দ্বারা প্রকাশিত German Economic Review (Wiley দ্বারা পরিবেশিত) জার্মান অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক নীতির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://onlinelibrary.wiley. com/journal/14680475 কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (Kiel Institute for the World Economy) এবং Springer দ্বারা প্রকাশিত Review of World Economics আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে গবেষণা প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://link.springer. com/journal/10290 Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Journal of Population Economics জনসংখ্যা অর্থনীতির উপর গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://link.springer. com/journal/148 ইউরোপ (General / Other European Countries): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর European Economic Review ইউরোপীয় অর্থনীতির গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/european-economic-review ৫. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science) পরিবেশ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, এবং এর গবেষণার জন্য অনেক সুপরিচিত জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি (ACS Publications) এর Environmental Science & Technology পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রণী গবেষণা প্রকাশের জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://pubs.acs. org/journal/esthag আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) এর Science Advances সমস্ত বৈজ্ঞানিক বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে, যার মধ্যে পরিবেশ বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.science. org/journal/sciadv যুক্তরাজ্য (UK): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Environmental Pollution জার্নালটির ইউকেতে শক্তিশালী অবদান রয়েছে। এটি পরিবেশ দূষণ এবং এর প্রভাব নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/environmental-pollution অস্ট্রেলিয়া (Australia): CSIRO Publishing এর অধীনে CSIRO PUBLISHING - Natural Environment Journals পরিবেশ বিজ্ঞানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল প্রকাশ করে। এর মধ্যে রয়েছে Australian Journal of Botany, Environmental Chemistry, এবং Marine and Freshwater Research। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.publish.csiro. au/journals/NaturalEnvironment টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Australasian Journal of Environmental Management (AJEM) অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.eianz. org/news-publications/australasian-journal-of-environmental-management ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর Science of the Total Environment পরিবেশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/science-of-the-total-environment নবায়নযোগ্য শক্তি এবং টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার উপর পর্যালোচনা প্রকাশের জন্য Renewable and Sustainable Energy Reviews জার্নালটি সুপরিচিত। এটিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/renewable-and-sustainable-energy-reviews ৬. মানবিক (Humanities) মানবিক শাখার গবেষণার জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য জার্নাল নিচে দেওয়া হলো। যুক্তরাজ্য (UK): বার্কবেক, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন (Birkbeck, University of London) এর ওপেন অ্যাক্সেস উদ্যোগ Open Library of Humanities (OLH) Journals এর অধীনে Architectural Histories (ইউরোপীয় ফোকাস) এবং C21 Literature: Journal of 21st-Century Writings (ব্রিটিশ ফোকাস) এর মতো জার্নালগুলো অন্তর্ভুক্ত। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে দেখা যাবে: https://www.openlibhums. org/journals/ SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Journal of European Studies ইউরোপীয় সংস্কৃতি, সাহিত্য ও ইতিহাসে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub. com/home/jes আয়ারল্যান্ড (Ireland): রয়্যাল আইরিশ অ্যাকাডেমি (Royal Irish Academy) এর জার্নালগুলো আইরিশ ইতিহাস, সাহিত্য এবং অন্যান্য মানবিক বিষয়ে আলোকপাত করে। উদাহরণস্বরূপ, Ériu (আইরিশ ফিলোলজি ও সাহিত্যের উপর), Irish Studies in International Affairs, এবং Proceedings of the Royal Irish Academy: Archaeology, Culture, History, Literature। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ria. ie/publishing-house/journals/ ৭. পদার্থবিদ্যা (Physics) : পদার্থবিদ্যা গবেষণার জন্য কিছু প্রখ্যাত জার্নাল নিচে উল্লেখ করা হলো। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি (APS) এর Physical Review Letters (PRL) পদার্থবিজ্ঞানের সকল শাখায় মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.aps. org/prl/ একই প্রকাশকের Physical Review D কণা পদার্থবিদ্যা, ক্ষেত্র তত্ত্ব, মহাকর্ষ এবং কসমোলজির উপর গভীর গবেষণা প্রকাশ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://journals.aps. org/prd/ যদিও IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল সোসাইটি (American Astronomical Society) দ্বারা প্রকাশিত, The Astrophysical Journal এর মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী এবং এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যার গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ওয়েবসাইট: https://iopscience.iop. org/journal/1538-4357 জাপান (Japan): দ্য ফিজিক্যাল সোসাইটি অফ জাপান (The Physical Society of Japan) এর Journal of the Physical Society of Japan (JPSJ) জাপানের প্রধান পদার্থবিদ্যা জার্নাল, যা বিভিন্ন শাখায় গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://jpsj.jps.or. jp/ IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Japan Society of Applied Physics দ্বারা প্রকাশিত Japanese Journal of Applied Physics (JJAP) ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য সুপরিচিত। এটি এখানে দেখা যাবে: https://iopscience.iop. org/journal/1347-4065 অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Physical Society of Japan দ্বারা প্রকাশিত Progress of Theoretical and Experimental Physics (PTEP) তাত্ত্বিক ও পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup. com/ptep ৮. সামাজিক বিজ্ঞান (Social Sciences): সামাজিক বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান সোশিওলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (ASA) এর American Sociological Review সমাজবিজ্ঞানের সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.asanet. org/journals/asr ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস (University of Chicago Press) এর Journal of Political Economy অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের পদ্ধতিগত অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.journals.uchicago. edu/toc/jpe/current ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন প্রেস (University of Wisconsin Press) এর Journal of Human Resources শ্রম অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://uwpress.wisc. edu/journals/journals/jhr.html যুক্তরাজ্য (UK): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (Taylor & Francis Group) এর Journal of Risk Research ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সম্পর্কিত সামাজিক দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline. com/loi/rjrr20 একই প্রকাশকের Journalism Studies জার্নালটি সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যম অধ্যয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://www.tandfonline. com/loi/rjou20 ইউরোপ (Europe): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Review of Social Psychology ইউরোপে সামাজিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline. com/loi/pers20 ইউরোপীয় পাবলিক পলিসি সম্পর্কিত গবেষণার জন্য Journal of European Public Policy একটি গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল। এটিও টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.tandfonline. com/loi/rjpp20 SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Union Politics ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর রাজনীতি নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub. com/home/eup এই বিশদ তালিকাটি আপনার গবেষণার জন্য উপযুক্ত জার্নাল খুঁজে পেতে একটি দৃঢ় ভিত্তি প্রদান করবে। মনে রাখবেন, প্রতিটি জার্নালের 'লক্ষ্য ও পরিধি' (Aims & Scope), প্রকাশনা ফি (যদি প্রযোজ্য হয়), এবং পিয়ার-রিভিউ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার গবেষণার জন্য শুভকামনা! সংক্ষেপে: ১. বহু-বিষয়ক গবেষণা (Multidisciplinary Sciences) যুক্তরাষ্ট্র (USA): Science (AAAS): বিশ্বের সর্বোচ্চ প্রভাব ফ্যাক্টর (৫৬.৯+), নোবেল বিজয়ী গবেষণার প্ল্যাটফর্ম। PNAS (Proceedings of the National Academy of Sciences): একাডেমিক এক্সেলেন্সের জন্য আইকনিক, দ্রুত রিভিউ প্রক্রিয়া। যুক্তরাজ্য (UK): Nature (Nature Portfolio): সর্বোচ্চ সাইটেশন ইমপ্যাক্ট (৬৪.৮+), আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের স্বর্ণপ্রমাণ। জার্মানি: Naturwissenschaften (Springer): পদার্থবিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞানের ঐতিহাসিক ভিত্তিসম্পন্ন জার্নাল। নেদারল্যান্ডস: Heliyon (Cell Press): উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার (OA), বৈজ্ঞানিক স্ট্যান্ডার্ডে সহজ প্রকাশনা। জাপান: Science Advances (AAAS): OA মডেল, আন্তঃবিষয়ক গবেষণায় বিশেষায়িত। অস্ট্রেলিয়া: PLOS ONE (PLOS): দ্রুত প্রকাশনা, ডেটা ট্রান্সপারেন্সির উপর জোর। ২. চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান (Medicine & Health) যুক্তরাষ্ট্র: JAMA (American Medical Association): ক্লিনিকাল ট্রায়াল ও এপিডেমিওলজিতে বিশ্বনেতা। New England Journal of Medicine (NEJM): চিকিৎসাবিজ্ঞানে সর্বোচ্চ প্রভাব ফ্যাক্টর (১৭৬+), ব্রেকথ্রু গবেষণার কেন্দ্র। যুক্তরাজ্য: The Lancet (Elsevier): বৈশ্বিক স্বাস্থ্য নীতিতে সরাসরি প্রভাব, কোভিড-১৯ গবেষণায় পথিকৃৎ। আয়ারল্যান্ড: Irish Journal of Medical Science: আঞ্চলিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জেস নিয়ে গবেষণার প্ল্যাটফর্ম। জাপান: Cancer Science (Wiley): এশিয়ান জনগোষ্ঠীর অনকোলজি স্টাডিজে বিশেষায়িত। জার্মানি: Nature Reviews Clinical Oncology (Springer Nature): ক্যান্সার থেরাপির সর্বশেষ অগ্রগতির রিভিউ। কানাডা: CMAJ (Canadian Medical Association Journal): নীতিনির্ধারণমূলক চিকিৎসা গবেষণার জন্য স্বীকৃত। ৩. প্রকৌশল ও প্রযুক্তি (Engineering & Technology) যুক্তরাষ্ট্র: IEEE Transactions Series (IEEE): ইলেকট্রিক্যাল, রোবোটিক্স ও এআই গবেষণার জন্য ম্যান্ডেটরি। জার্মানি: Advanced Materials (Wiley-VCH): ন্যানোটেকনোলজিতে শীর্ষ (ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর: ৩২+), উপাদান বিজ্ঞানে রেফারেন্স। জাপান: JSME International Journal: যান্ত্রিক প্রকৌশলে উচ্চমানের তাত্ত্বিক গবেষণা। সুইজারল্যান্ড: Sensors (MDPI): IoT, বায়োসেন্সর ও স্মার্ট টেকনোলজিতে অগ্রণী। অস্ট্রেলিয়া: Journal of Hydraulic Engineering (ASCE): জলসম্পদ ব্যবস্থাপনায় প্রয়োগিক গবেষণা। ৪. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science) যুক্তরাজ্য: Global Change Biology (Wiley): জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তুসংস্থানিক প্রভাব নিয়ে শীর্ষস্থানীয়। যুক্তরাষ্ট্র: Environmental Science & Technology (ACS): পরিবেশ রসায়ন ও টেকনোলজির রেফারেন্স জার্নাল। অস্ট্রেলিয়া: Marine and Freshwater Research (CSIRO): সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও সংরক্ষণ গবেষণা। জাপান: Journal of Environmental Chemistry: ভারী ধাতু দূষণ ও ন্যানো-রেমিডিয়েশন গবেষণা। জার্মানি: Environmental Sciences Europe (Springer): ইউরোপীয় পরিবেশ নীতির OA জার্নাল। নরওয়ে: Environmental Research Letters (IOP Publishing): জলবায়ু ন্যায়বিচার ও নবায়নযোগ্য শক্তিতে গুরুত্ব। ৫. সামাজিক বিজ্ঞান ও ভাষাতত্ত্ব (Social Sciences & Linguistics) যুক্তরাষ্ট্র: American Economic Review (AEA): অর্থনীতির নোবেল বিজয়ীদের গবেষণার মূল প্ল্যাটফর্ম। যুক্তরাজ্য: Applied Linguistics (Oxford University): ভাষা শিক্ষণ পদ্ধতি ও ডিজিটাল লার্নিং। জার্মানি: Zeitschrift für Soziologie: সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্ব ও ইউরোপীয় সমাজের রূপান্তর। অস্ট্রেলিয়া: Australian Review of Applied Linguistics: বহুভাষিকতা ও অভিবাসী ভাষার গবেষণা। আয়ারল্যান্ড: Irish Educational Studies: শিক্ষানীতির সমালোচনামূলক মূল্যায়ন।
    Fire
    2
    0 Comments 0 Shares 20 Views 0 Reviews
  • “খারাপ সময়ে যিনি ছিলেন ইস্পোর্টসের কণ্ঠস্বর—তিনি আব্দুল্লাহ আল জাবের!”
    তার লেখনীতে উঠে এসেছে গেমারদের গল্প, বাস্তবতা ও ভবিষ্যতের আশা।

    বাংলাদেশে যখন ইস্পোর্টস বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, যখন পাবজি ও ফ্রি ফায়ারের মতো গেমগুলো ব্যান হয়েছে, তখন অধিকাংশ মানুষ চুপ ছিলেন। মিডিয়ার বেশিরভাগ অংশ গেমিংকে দেখেছিল একধরনের ‘নেশা’ বা নেতিবাচক প্রভাব হিসেবে। কিন্তু সেই কঠিন সময়ে একজন মানুষ কলম তুলে নিয়েছিলেন ইস্পোর্টসের পক্ষে—তিনি আব্দুল্লাহ আল জাবের।

    আব্দুল্লাহ আল জাবের বিশ্বাস করেন, ইস্পোর্টস আমাদের নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনা বহন করে। তার লেখাগুলোতে আমরা দেখেছি দেশের গেমারদের বাস্তব কাহিনি, তাদের সংগ্রাম, সাফল্য ও স্বপ্নের কথা।
    “খারাপ সময়ে যিনি ছিলেন ইস্পোর্টসের কণ্ঠস্বর—তিনি আব্দুল্লাহ আল জাবের!” তার লেখনীতে উঠে এসেছে গেমারদের গল্প, বাস্তবতা ও ভবিষ্যতের আশা। বাংলাদেশে যখন ইস্পোর্টস বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, যখন পাবজি ও ফ্রি ফায়ারের মতো গেমগুলো ব্যান হয়েছে, তখন অধিকাংশ মানুষ চুপ ছিলেন। মিডিয়ার বেশিরভাগ অংশ গেমিংকে দেখেছিল একধরনের ‘নেশা’ বা নেতিবাচক প্রভাব হিসেবে। কিন্তু সেই কঠিন সময়ে একজন মানুষ কলম তুলে নিয়েছিলেন ইস্পোর্টসের পক্ষে—তিনি আব্দুল্লাহ আল জাবের। আব্দুল্লাহ আল জাবের বিশ্বাস করেন, ইস্পোর্টস আমাদের নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনা বহন করে। তার লেখাগুলোতে আমরা দেখেছি দেশের গেমারদের বাস্তব কাহিনি, তাদের সংগ্রাম, সাফল্য ও স্বপ্নের কথা।
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 23 Views 0 Reviews
  • চাঁপাইনবাবগঞ্জের আকাশে আজ মুক্তির উৎসব! খাঁচার বন্দী দশা থেকে মুক্তি পেয়ে নীলিমায় ডানা মেলেছে ৮০টি টিয়া। তাদের কিচিরমিচির শব্দে মুখরিত হয়ে উঠেছে শিবগঞ্জের আকাশ-বাতাস। এই সবুজ প্রাণগুলোকে অবৈধভাবে আটকে রাখার দায়ে দুই শিকারিকে যেতে হয়েছে কারাগারে।

    গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাতে শিবগঞ্জের করিম বাজার এলাকায় অভিযান চালান সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আজিজ। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় খাঁচাবন্দী ৮০টি টিয়া। পাখিগুলোর চোখে-মুখে ছিল বন্দীদশার ক্লান্তি ও ভয়।

    অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী আটকে রাখার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত যশোরের শওকত আলীকে ২০ দিন এবং বাগেরহাটের কামরুল শেখকে ৩ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করেন। একদিকে যখন অপরাধীরা পেল তাদের কৃতকর্মের শাস্তি, অন্যদিকে তখন শিবগঞ্জ উপজেলা চত্বরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজাহার আলীর উপস্থিতিতে টিয়াগুলোকে দেওয়া হলো মুক্তির স্বাদ।

    খাঁচার দরজা খুলতেই সবুজ ডানা ঝাপটে মুক্ত আকাশে উড়ে যায় টিয়ার ঝাঁক। এ যেন কেবল ৮০টি পাখির মুক্তি নয়, এ হলো প্রকৃতির প্রতি মানুষের ভালোবাসার এক দারুণ উদাহরণ। এই দৃশ্য উপস্থিত সবার মনেই এক অসাধারণ অনুভূতি তৈরি করে। প্রকৃতির সন্তানেরা প্রকৃতিতেই ফিরে গেল, আর আইন অমান্যকারীদের স্থান হলো কারাগারে।
    চাঁপাইনবাবগঞ্জের আকাশে আজ মুক্তির উৎসব! খাঁচার বন্দী দশা থেকে মুক্তি পেয়ে নীলিমায় ডানা মেলেছে ৮০টি টিয়া। তাদের কিচিরমিচির শব্দে মুখরিত হয়ে উঠেছে শিবগঞ্জের আকাশ-বাতাস। এই সবুজ প্রাণগুলোকে অবৈধভাবে আটকে রাখার দায়ে দুই শিকারিকে যেতে হয়েছে কারাগারে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাতে শিবগঞ্জের করিম বাজার এলাকায় অভিযান চালান সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আজিজ। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় খাঁচাবন্দী ৮০টি টিয়া। পাখিগুলোর চোখে-মুখে ছিল বন্দীদশার ক্লান্তি ও ভয়। অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী আটকে রাখার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত যশোরের শওকত আলীকে ২০ দিন এবং বাগেরহাটের কামরুল শেখকে ৩ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করেন। একদিকে যখন অপরাধীরা পেল তাদের কৃতকর্মের শাস্তি, অন্যদিকে তখন শিবগঞ্জ উপজেলা চত্বরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজাহার আলীর উপস্থিতিতে টিয়াগুলোকে দেওয়া হলো মুক্তির স্বাদ। খাঁচার দরজা খুলতেই সবুজ ডানা ঝাপটে মুক্ত আকাশে উড়ে যায় টিয়ার ঝাঁক। এ যেন কেবল ৮০টি পাখির মুক্তি নয়, এ হলো প্রকৃতির প্রতি মানুষের ভালোবাসার এক দারুণ উদাহরণ। এই দৃশ্য উপস্থিত সবার মনেই এক অসাধারণ অনুভূতি তৈরি করে। প্রকৃতির সন্তানেরা প্রকৃতিতেই ফিরে গেল, আর আইন অমান্যকারীদের স্থান হলো কারাগারে।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 21 Views 0 Reviews
  • প্লাস্টিক বর্জ্য বিশ্বব্যাপী পরিবেশ দূষণের একটি বড় কারণ। এবার এর টেকসই বিকল্প খুঁজে বের করলেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী মাকসুদ রহমান। সম্প্রতি তিনি এমন এক নতুন সুপারম্যাটেরিয়াল উদ্ভাবন করেছেন যা প্লাস্টিকের জায়গা নিয়ে নিতে পারে।

    বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করেছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব হিউস্টনে মেকানিক্যাল অ্যান্ড অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে কর্মরত।

    তিনি এক ধরনের প্রাকৃতিক উপাদানকে উন্নত করেছেন যেটি তৈরি হয় ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে। এর নাম ব্যাকটেরিয়াল সেলুলোজ। এটি আগে থেকেই পরিবেশবান্ধব হিসেবে পরিচিত ছিল, তবে দুর্বলতা ছিল এর টেকসই গঠনে। আর ঠিক সেখানেই মাকসুদ রহমান ও তাঁর দলের চমকপ্রদ সাফল্য।

    একটা বিষয় স্পষ্ট করা প্রয়োজন। ব্যাকটেরিয়াল সেলুলোজ নিয়ে গবেষণা নতুন কিছু নয়। তবে এটিকে বহুগুণ টেকসই, শক্তিশালী এবং স্কেলযোগ্য করে তোলার দিকেই এই গবেষণার মূল সাফল্য।

    গবেষণায় তিনি একটি ঘূর্ণন পদ্ধতি (rotational culture device) ব্যবহার করেছেন যাতে ব্যাকটেরিয়াগুলো নির্দিষ্ট গতিপথে চলে সেলুলোজ তৈরি করে। এতে সেলুলোজ শীট আরও বেশি সংগঠিত ও শক্তিশালী হয়। এর পর যুক্ত করেন বোরণ নাইট্রাইড ন্যানোশীট, যা উপাদানটির তাপমাত্রা সহনশীলতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।

    এর ফলে যে নতুন উপাদান তৈরি হয়, তা পাতলা, নমনীয় ও স্বচ্ছ। দেখতে অনেকটা প্লাস্টিকের মতো। হয়তো ভবিষ্যতে নতুন এই উপাদান প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে প্যাকেজিং সামগ্রী, টেক্সটাইল এবং বায়োমেডিক্যাল ডিভাইস তৈরিতে ব্যবহার হতে পারে।

    যখন গোটা পৃথিবী প্লাস্টিক দূষণের ভারে নুয়ে পড়েছে তখন এই আবিষ্কার ভবিষ্যতের জন্য এক বড় সম্ভাবনা। (বিজ্ঞান্বেষী)

    সূত্র: নেচার কমিউনিকেশনস
    #nature #MaterialsScience
    প্লাস্টিক বর্জ্য বিশ্বব্যাপী পরিবেশ দূষণের একটি বড় কারণ। এবার এর টেকসই বিকল্প খুঁজে বের করলেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী মাকসুদ রহমান। সম্প্রতি তিনি এমন এক নতুন সুপারম্যাটেরিয়াল উদ্ভাবন করেছেন যা প্লাস্টিকের জায়গা নিয়ে নিতে পারে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করেছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব হিউস্টনে মেকানিক্যাল অ্যান্ড অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে কর্মরত। তিনি এক ধরনের প্রাকৃতিক উপাদানকে উন্নত করেছেন যেটি তৈরি হয় ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে। এর নাম ব্যাকটেরিয়াল সেলুলোজ। এটি আগে থেকেই পরিবেশবান্ধব হিসেবে পরিচিত ছিল, তবে দুর্বলতা ছিল এর টেকসই গঠনে। আর ঠিক সেখানেই মাকসুদ রহমান ও তাঁর দলের চমকপ্রদ সাফল্য। একটা বিষয় স্পষ্ট করা প্রয়োজন। ব্যাকটেরিয়াল সেলুলোজ নিয়ে গবেষণা নতুন কিছু নয়। তবে এটিকে বহুগুণ টেকসই, শক্তিশালী এবং স্কেলযোগ্য করে তোলার দিকেই এই গবেষণার মূল সাফল্য। গবেষণায় তিনি একটি ঘূর্ণন পদ্ধতি (rotational culture device) ব্যবহার করেছেন যাতে ব্যাকটেরিয়াগুলো নির্দিষ্ট গতিপথে চলে সেলুলোজ তৈরি করে। এতে সেলুলোজ শীট আরও বেশি সংগঠিত ও শক্তিশালী হয়। এর পর যুক্ত করেন বোরণ নাইট্রাইড ন্যানোশীট, যা উপাদানটির তাপমাত্রা সহনশীলতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে যে নতুন উপাদান তৈরি হয়, তা পাতলা, নমনীয় ও স্বচ্ছ। দেখতে অনেকটা প্লাস্টিকের মতো। হয়তো ভবিষ্যতে নতুন এই উপাদান প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে প্যাকেজিং সামগ্রী, টেক্সটাইল এবং বায়োমেডিক্যাল ডিভাইস তৈরিতে ব্যবহার হতে পারে। যখন গোটা পৃথিবী প্লাস্টিক দূষণের ভারে নুয়ে পড়েছে তখন এই আবিষ্কার ভবিষ্যতের জন্য এক বড় সম্ভাবনা। (বিজ্ঞান্বেষী) সূত্র: নেচার কমিউনিকেশনস #nature #MaterialsScience
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 23 Views 0 Reviews
  • File Type: pptx
    0 Comments 0 Shares 22 Views 0 Reviews
  • এক অন্যতম গবেষণা!
    কার্বন ডাই-অক্সাইড বায়ুমণ্ডলে একটি অন্যতম প্রধান গ্রিনহাউস গ্যাস। জলবায়ু পরিবর্তনের পেছনে এর অবদান অস্বীকার করার উপায় নেই। আর এ গ্যাসকে আটকে রাখতে বিজ্ঞানীরা নানা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করছেন।    সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এক অভিনব প্রক্রিয়া যেখানে কিছু প্রজাতির ডুমুর গাছ কার্বন ডাই অক্সাইডকে পাথরের মতো কঠিন খনিজে রূপান্তর করছে। এই পদ্ধতি দীর্ঘমেয়াদে কার্বন সংরক্ষণের একটি...
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 28 Views 0 Reviews
  • ভাবুন তো, একটামাত্র জিনিস, যার উপর নির্ভর করছে পুরো মহাবিশ্বের ভাগ্য। যে বস্তু খেলে মানুষ ভবিষ্যৎ দেখতে পারে, সময়ের ধারা বোঝে, বেঁচে থাকতে পারে কয়েকশ বছর, আর মহাকাশের অগণিত তারা পেরিয়ে ছুটে যেতে পারে অনন্তের দিকে। এমন কিছুর অস্তিত্ব কি শুধু কল্পনাই? হ্যাঁ, সেটা কল্পনা, কিন্তু এমন এক কল্পনা, যেটা আমাদের চোখে তুলে ধরে ভবিষ্যতের যুদ্ধ, ধর্ম আর লোভের এক ভয়ঙ্কর বাস্তবতা। এটাই ডিউন ইউনিভার্স। আর এই মহাজগতের বুকে সবচেয়ে ক্ষমতাবান জিনিসটার নাম স্পাইস।

    না, এটা আপনার বাসার হালদার দোকান থেকে কেনা কোনো গরম মসলা না। এটার আসল নাম মেলাঞ্জ। গাঢ় কমলা রঙের এক ধরণের পাউডার। দেখতে নিরীহ, কিন্তু এর শক্তি বর্ণনা করা যায় না। একবার শরীরে ঢুকলে আপনার চিন্তা, অনুভব, সময় নিয়ে বোধ সবকিছু বদলে দিতে পারে এই বস্তু। এটা শুধু জীবন দীর্ঘ করে না, এটা ভবিষ্যৎও খুলে দেয়।

    আর এই মেলাঞ্জ পাওয়া যায় শুধু অ্যারাকিস নামের একটিমাত্র গ্রহে। মরুভূমির ভিতর লুকিয়ে থাকা এক নিষ্ঠুর, শুষ্ক পৃথিবী। পানি সেখানে এতটাই দামী, যেন এক ফোঁটা জল মানেই জীবন। অথচ সেই ধুলোর নিচেই লুকিয়ে আছে মহাবিশ্বকে শাসন করার মতো ক্ষমতা।

    অ্যারাকিসে স্পাইস হয় কীভাবে?
    এই রহস্যও ডিউন ইউনিভার্সকে করে তোলে এতটা ব্যতিক্রম। এখানকার বিশালাকৃতির ভয়ঙ্কর স্যান্ডওয়ার্মদের শরীরেই হয় স্পাইসের রাসায়নিক রূপান্তর। সেই স্যান্ডওয়ার্ম, যাদের একেকটা দৈর্ঘ্য কয়েকশ ফুট। এরা আবার নিজেই স্পাইসের রক্ষক। কেউ স্পাইস তুলতে গেলে, এই দানবেরা জেগে ওঠে মরুভূমির বুকে। তাই স্পাইস সংগ্রহ মানেই জীবন নিয়ে বাজি ধরা।

    এই ভয়, এই ক্ষমতা, এই ঝুঁকি—সব মিলে স্পাইস হয়ে উঠেছে গোটা মহাজগতের একমাত্র নির্ভরযোগ্য সম্পদ।
    কেউ একে বলে Spice is Life, কেউ আবার বলে Spice is Power। দুইটাই ঠিক। কারণ স্পাইস ছাড়া মহাবিশ্বের রাজনীতি, প্রযুক্তি, ধর্ম—কোনোটাই চলবে না।

    ডিউন ইউনিভার্সে স্পেসিং গিল্ড নামে এক প্রতিষ্ঠান আছে, যারা মহাকাশ জাহাজ পরিচালনা করে। কিন্তু তারা জাহাজ চালায় না স্টিয়ারিং ধরে, বরং ভবিষ্যৎ দেখে পথ তৈরি করে। কীভাবে? নেভিগেটর নামে এক শ্রেণির মানুষ আছে যারা দীর্ঘদিন স্পাইস খেতে খেতে এমন এক পর্যায়ে চলে যায়, যেখানে তারা ভবিষ্যতের সম্ভাব্য সব রুট দেখতে পায়। সেই অনুযায়ী মহাকাশযান চালিয়ে নিরাপদে পৌঁছে দেয় যাত্রীদের।

    তাই স্পাইস না থাকলে মহাজাগতিক ভ্রমণও থেমে যাবে। একটা সময় ছিল, মানুষ ভাবতো জ্বালানি দিয়ে জাহাজ চলে। কিন্তু ডিউন বলে, না, জাহাজ চলে ভবিষ্যৎ দিয়ে। আর ভবিষ্যৎ তৈরি করে স্পাইস।

    ডিউনের গল্প মূলত যুদ্ধ আর শাসনের গল্প। কিন্তু তার শিকড় গিয়ে পোঁছে স্পাইসের নিচে। কে অ্যারাকিস শাসন করবে, কারা স্পাইস তুলবে, কে বিক্রি করবে, কে ব্যবহার করবে—এসব নিয়েই যুগে যুগে যুদ্ধ, হত্যা, ধ্বংস আর বংশধ্বংস ঘটে।

    ডিউনের মূল চরিত্র পল আত্রিদেসও প্রথমে জানতো না, এই মরুভূমির ধুলোতেই লুকিয়ে আছে তার নিয়তি। কিন্তু ধীরে ধীরে, ফ্রেমেনদের সাথে থেকে, এই তরুণ ছেলেটা হয়ে ওঠে ভবিষ্যদ্রষ্টা, নেতা, একজন জীবন্ত মিথ। স্পাইস তাকে শুধু যোদ্ধা বানায়নি, বানিয়েছে সময়ের কারিগর।

    স্পাইস এতটাই প্রভাবশালী যে একবার শরীরে গেলে চাইলেও কেউ আর তা ছাড়তে পারে না। যারা বহুদিন ধরে মেলাঞ্জ খায়, তারা স্পাইস ছাড়া বাঁচতেই পারে না। অনেকে মারা যায় অভাবে। এই আসক্তি শুধু ব্যক্তি পর্যায়ে না—পুরো মহাবিশ্বের শাসকরাও স্পাইসের উপর নির্ভরশীল। ধর্মগুরুদের কাছে স্পাইস পবিত্র বস্তু। রাজাদের কাছে এটি সাম্রাজ্য বিস্তারের অস্ত্র।

    অ্যারাকিস শুধুই একটা গ্রহ না, এটা সেই জায়গা, যেখান থেকে ভবিষ্যতের নকশা লেখা হয়। মরুভূমির বুকে জন্মানো স্পাইসের প্রতিটি দানা একেকটা যুদ্ধ, একেকটা ধর্ম, একেকটা ইতিহাস। যারা সেই ধুলো ছুঁয়েছে, তারা জানে এর চেয়ে বড় আর কিছু নেই।

    ডিউন আমাদের শিখায়, সবকিছুর পিছনে থাকে একটা অদৃশ্য শক্তি। যা বাইরে থেকে নিরীহ মনে হলেও, তার ভিতর লুকিয়ে থাকে সিংহাসন কাঁপানোর ক্ষমতা। এই গল্প শুধু অ্যারাকিসের না, এই গল্প সেই অদৃশ্য লোভের, যা মানুষকে ভবিষ্যৎ দ্যাখাতে চায়, কিন্তু সে ভবিষ্যতের দাম চায় জীবন দিয়ে।
    ভাবুন তো, একটামাত্র জিনিস, যার উপর নির্ভর করছে পুরো মহাবিশ্বের ভাগ্য। যে বস্তু খেলে মানুষ ভবিষ্যৎ দেখতে পারে, সময়ের ধারা বোঝে, বেঁচে থাকতে পারে কয়েকশ বছর, আর মহাকাশের অগণিত তারা পেরিয়ে ছুটে যেতে পারে অনন্তের দিকে। এমন কিছুর অস্তিত্ব কি শুধু কল্পনাই? হ্যাঁ, সেটা কল্পনা, কিন্তু এমন এক কল্পনা, যেটা আমাদের চোখে তুলে ধরে ভবিষ্যতের যুদ্ধ, ধর্ম আর লোভের এক ভয়ঙ্কর বাস্তবতা। এটাই ডিউন ইউনিভার্স। আর এই মহাজগতের বুকে সবচেয়ে ক্ষমতাবান জিনিসটার নাম স্পাইস। না, এটা আপনার বাসার হালদার দোকান থেকে কেনা কোনো গরম মসলা না। এটার আসল নাম মেলাঞ্জ। গাঢ় কমলা রঙের এক ধরণের পাউডার। দেখতে নিরীহ, কিন্তু এর শক্তি বর্ণনা করা যায় না। একবার শরীরে ঢুকলে আপনার চিন্তা, অনুভব, সময় নিয়ে বোধ সবকিছু বদলে দিতে পারে এই বস্তু। এটা শুধু জীবন দীর্ঘ করে না, এটা ভবিষ্যৎও খুলে দেয়। আর এই মেলাঞ্জ পাওয়া যায় শুধু অ্যারাকিস নামের একটিমাত্র গ্রহে। মরুভূমির ভিতর লুকিয়ে থাকা এক নিষ্ঠুর, শুষ্ক পৃথিবী। পানি সেখানে এতটাই দামী, যেন এক ফোঁটা জল মানেই জীবন। অথচ সেই ধুলোর নিচেই লুকিয়ে আছে মহাবিশ্বকে শাসন করার মতো ক্ষমতা। অ্যারাকিসে স্পাইস হয় কীভাবে? এই রহস্যও ডিউন ইউনিভার্সকে করে তোলে এতটা ব্যতিক্রম। এখানকার বিশালাকৃতির ভয়ঙ্কর স্যান্ডওয়ার্মদের শরীরেই হয় স্পাইসের রাসায়নিক রূপান্তর। সেই স্যান্ডওয়ার্ম, যাদের একেকটা দৈর্ঘ্য কয়েকশ ফুট। এরা আবার নিজেই স্পাইসের রক্ষক। কেউ স্পাইস তুলতে গেলে, এই দানবেরা জেগে ওঠে মরুভূমির বুকে। তাই স্পাইস সংগ্রহ মানেই জীবন নিয়ে বাজি ধরা। এই ভয়, এই ক্ষমতা, এই ঝুঁকি—সব মিলে স্পাইস হয়ে উঠেছে গোটা মহাজগতের একমাত্র নির্ভরযোগ্য সম্পদ। কেউ একে বলে Spice is Life, কেউ আবার বলে Spice is Power। দুইটাই ঠিক। কারণ স্পাইস ছাড়া মহাবিশ্বের রাজনীতি, প্রযুক্তি, ধর্ম—কোনোটাই চলবে না। ডিউন ইউনিভার্সে স্পেসিং গিল্ড নামে এক প্রতিষ্ঠান আছে, যারা মহাকাশ জাহাজ পরিচালনা করে। কিন্তু তারা জাহাজ চালায় না স্টিয়ারিং ধরে, বরং ভবিষ্যৎ দেখে পথ তৈরি করে। কীভাবে? নেভিগেটর নামে এক শ্রেণির মানুষ আছে যারা দীর্ঘদিন স্পাইস খেতে খেতে এমন এক পর্যায়ে চলে যায়, যেখানে তারা ভবিষ্যতের সম্ভাব্য সব রুট দেখতে পায়। সেই অনুযায়ী মহাকাশযান চালিয়ে নিরাপদে পৌঁছে দেয় যাত্রীদের। তাই স্পাইস না থাকলে মহাজাগতিক ভ্রমণও থেমে যাবে। একটা সময় ছিল, মানুষ ভাবতো জ্বালানি দিয়ে জাহাজ চলে। কিন্তু ডিউন বলে, না, জাহাজ চলে ভবিষ্যৎ দিয়ে। আর ভবিষ্যৎ তৈরি করে স্পাইস। ডিউনের গল্প মূলত যুদ্ধ আর শাসনের গল্প। কিন্তু তার শিকড় গিয়ে পোঁছে স্পাইসের নিচে। কে অ্যারাকিস শাসন করবে, কারা স্পাইস তুলবে, কে বিক্রি করবে, কে ব্যবহার করবে—এসব নিয়েই যুগে যুগে যুদ্ধ, হত্যা, ধ্বংস আর বংশধ্বংস ঘটে। ডিউনের মূল চরিত্র পল আত্রিদেসও প্রথমে জানতো না, এই মরুভূমির ধুলোতেই লুকিয়ে আছে তার নিয়তি। কিন্তু ধীরে ধীরে, ফ্রেমেনদের সাথে থেকে, এই তরুণ ছেলেটা হয়ে ওঠে ভবিষ্যদ্রষ্টা, নেতা, একজন জীবন্ত মিথ। স্পাইস তাকে শুধু যোদ্ধা বানায়নি, বানিয়েছে সময়ের কারিগর। স্পাইস এতটাই প্রভাবশালী যে একবার শরীরে গেলে চাইলেও কেউ আর তা ছাড়তে পারে না। যারা বহুদিন ধরে মেলাঞ্জ খায়, তারা স্পাইস ছাড়া বাঁচতেই পারে না। অনেকে মারা যায় অভাবে। এই আসক্তি শুধু ব্যক্তি পর্যায়ে না—পুরো মহাবিশ্বের শাসকরাও স্পাইসের উপর নির্ভরশীল। ধর্মগুরুদের কাছে স্পাইস পবিত্র বস্তু। রাজাদের কাছে এটি সাম্রাজ্য বিস্তারের অস্ত্র। অ্যারাকিস শুধুই একটা গ্রহ না, এটা সেই জায়গা, যেখান থেকে ভবিষ্যতের নকশা লেখা হয়। মরুভূমির বুকে জন্মানো স্পাইসের প্রতিটি দানা একেকটা যুদ্ধ, একেকটা ধর্ম, একেকটা ইতিহাস। যারা সেই ধুলো ছুঁয়েছে, তারা জানে এর চেয়ে বড় আর কিছু নেই। ডিউন আমাদের শিখায়, সবকিছুর পিছনে থাকে একটা অদৃশ্য শক্তি। যা বাইরে থেকে নিরীহ মনে হলেও, তার ভিতর লুকিয়ে থাকে সিংহাসন কাঁপানোর ক্ষমতা। এই গল্প শুধু অ্যারাকিসের না, এই গল্প সেই অদৃশ্য লোভের, যা মানুষকে ভবিষ্যৎ দ্যাখাতে চায়, কিন্তু সে ভবিষ্যতের দাম চায় জীবন দিয়ে।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 22 Views 0 Reviews
  • গুরুত্বপূর্ণ কিছু এআই টুল🔥
    আপনার গুগল ব্রাউজারেই আছে এমন ২১টি AI এক্সটেনশন — যেগুলো জানলে আপনি আর ম্যানুয়ালি কাজই করতে চাইবেন না! 😱💻 নিচে দরকারি ২১টি Chrome AI এক্সটেনশনের লিস্ট দিচ্ছি যেখানে প্রতিটি টুলের মূল কাজ + Chrome Store লিংক একসাথে দেওয়া হয়েছেঃ    1️⃣ Magical 🔗 https://chrome.google.com/webstore/detail/magical-ai-automation/... 👉 কোড ছাড়াই অটোমেশন! টাইপ, ফর্ম ফিলিং, ম্যাসেজ — সব সহজভাবে...
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 29 Views 0 Reviews
  • সর্বোচ্চ 6 ২০২৫ সালে,,,
    নিকোলাস পুরান:৭৪(৩৭ ইনিংস)

    সাহিবযাদা ফারহানঃ৬৭(২১ ইনিংস)

    ডিয়্যাল্ড ব্রেভিসঃ৬৭(২৪ ইনিংস)

    ফিন এলেনঃ৬৫(২৯ ইনিংস)

    মিশেল ওয়েন:৬৫(৩০ ইনিংস)

    তানজিদ তামিমঃ৫৫(২০ ইনিংস)

    কাইল মায়ার্সঃ৫৫(৩১ ইনিংস)

    শিমরন হেটমায়ারঃ৫৩(৩৭ ইনিংস)

    আভিষেক শার্মা:৫০(১৮ ইনিংস)

    কারানবির সিংঃ৪৮(১৬ ইনিংস)
    সর্বোচ্চ 6 ২০২৫ সালে,,, নিকোলাস পুরান:৭৪(৩৭ ইনিংস) সাহিবযাদা ফারহানঃ৬৭(২১ ইনিংস) ডিয়্যাল্ড ব্রেভিসঃ৬৭(২৪ ইনিংস) ফিন এলেনঃ৬৫(২৯ ইনিংস) মিশেল ওয়েন:৬৫(৩০ ইনিংস) তানজিদ তামিমঃ৫৫(২০ ইনিংস) কাইল মায়ার্সঃ৫৫(৩১ ইনিংস) শিমরন হেটমায়ারঃ৫৩(৩৭ ইনিংস) আভিষেক শার্মা:৫০(১৮ ইনিংস) কারানবির সিংঃ৪৮(১৬ ইনিংস)
    0 Comments 0 Shares 53 Views 0 Reviews
  • বাজার থেকে যে প্যাকেটজাত তরল দুধ কিনে আনেন তার গায়ে লেখা থাকে ‘পাস্তুরিত তরল দুধ’ বা ‘পাস্তুরাইজড মিল্ক’। জানেন কি? এই ‘পাস্তুরিত’ শব্দটির সাথে একজন বিজ্ঞানীর নাম লুকিয়ে আছে? তার নাম লুই পাস্তুর।
    বিশ্ববরেণ্য ফরাসি অণুজীববিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ। তিনিই প্রথম আবিষ্কার করেন, অণুজীবই অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়ের পচনের জন্য দায়ী। তিনি নিজে চিকিৎসক ছিলেন না, কিন্তু চিকিৎসা জগতে রেখে গেছেন সবচেয়ে অমূল্য অবদান। আবিস্কার করে গেছেন জলাতঙ্ক রোগের কারণ এবং তার মহামুল্যবান প্রতিষেধক টিকা।
    আজকের এই দিনে জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করে তিনি পৃথিবীর সর্বকালের সর্বাধিক মানুষের কল্যাণ সাধন করে অমর হয়ে আছেন "লুই পাস্তুর"।
    ঘটনাস্থল ফ্রান্সের প‍্যারিস নগরী।
    দিনটি ছিল ৬ জুলাই ১৮৮৫, বহুদূর থেকে একজন মা উপস্থিত হলেন প্যারিসে বিজ্ঞানী লুই পাস্তুরের গবেষণাগারে। তাঁর সঙ্গে ৯ বছরের সন্তান জোসেফ মিয়েস্টার। দুদিন আগে স্কুলে যাওয়ার পথে এই বালকটিকে পাগলা (সংক্রামিত) কুকুর ভীষণভাবে কামড়ে দিয়েছে। ডাক্তাররা একবাক্যে বলে দিয়েছেন, ছেলেটির বাঁচার মোটেই কোনো সম্ভাবনা নেই, কারণ বালকটির দেহে মোট ১৪টি কামড়ের দগদগে দাগ। এমন কামড়ে অচিরেই তার ভাইরাসজনিত রোগ জলাতঙ্ক দেখা দেবে এবং অসহনীয় যন্ত্রণায় তিলে তিলে মারা যাবে ছেলেটি। সে সময় তা-ই হতো, জলাতঙ্কের রেবিস ভাইরাস ঠেকাবার কোনো উপায় জানা ছিল না মানুষের। রেবিসের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে তীব্র খিঁচুনি ও পক্ষাঘাতে দুঃসহ কষ্টে রোগীর মৃত্যু হয়। প্রতিবছর জলাতঙ্কে অগণিত মানুষ প্রাণ হারায়।
    দিশেহারা জননী কেঁদেই আকুল। চিকিৎসককে জানালেন, সত্যিই কি কোনো উপায় নেই? যত টাকা লাগে, লাগুক। কিন্তু আমার ছেলেকে বাঁচাতে হবে।
    চিকিৎসক পরামর্শ দিলেন, কাছাকাছি একজন রসায়নবিদ রয়েছেন, নাম— লুই পাস্তুর এবং শুনেছি তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, আপনি বরং আপনার ছেলেকে তাঁর কাছেই নিয়ে যান।
    আশায় বুক বেঁধে মা ছেলেকে নিয়ে ছুটলেন লুই পাস্তুরের কাছে।
    লুই পাস্তুর অনেক দিন আগে থেকেই এমন মারাত্মক রোগের প্রতিষেধক উদ্ভাবনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি রেবিস ভাইরাসে সংক্রামিত খরগোশের অস্থি-মজ্জা শুকিয়ে নিয়ে (দুর্বল) রেবিস ভাইরাসকে টিকা হিসেবে সংক্রামিত কুকুরের দেহে প্রয়োগ করে বেশ কিছু কুকুরকে সংক্রমণমুক্ত করেছিলেন। অনেকটা বিষে বিষক্ষয়। তিনি বুঝতে পারলেন, জলাতঙ্ক নিরাময়ে মহৌষধের সন্ধান তিনি পেয়েছেন। এখন বাকি শুধু মানবদেহে এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
    পাস্তুর যোসেফ জননীকে জানালেন, তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, ঠিক কথা। কিছুটা সাফল্যও এসেছে। কিন্তু মানুষের শরীরে এর পরীক্ষা হয়নি। তাই আপনার ছেলেকে তিনি টিকা দেব কি করে? যদি ভয়ংকর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তখন ওইটুকু ছেলে তা সহ‍্য করবে কি করে?
    যোশেফের মা জানালেন, তাঁর ছেলে তো এমনিতেই মারা যাবে, তাহলে ওর শরীরেই আপনি আপনার প্রতিষেধক প্রয়োগ করুন।
    অবশেষে মায়ের পীড়াপিড়িতে যোশেফকে টিকা দিলেন লুই পাস্তুর। এদিকে সন্তানকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে আনার একান্ত আশা নিয়ে একজন অসহায় মা যখন তাঁর দ্বারে এসে দাঁড়ালেন, তখন তিনি অনেকটা বাধ্য হয়েই বালকটির দেহে নিজের উদ্ভাবিত প্রতিষেধক প্রয়োগ করলেন। পরবর্তী কয়েক দিন ধরে নির্দিষ্ট মাত্রার প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ করে বালকটিকে সুস্থ করে তুললেন আর আতঙ্কগ্রস্ত মায়ের মুখে হাসি ফিরিয়ে আনলেন। আবিষ্কার হলো জলাতঙ্কের কার্যকর প্রতিষেধক টিকা, মানুষের হাতে পরাভূত হলো আরেকটি অতি ভয়ংকর ভাইরাসঘটিত রোগ।
    আর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কারক হিসেবে অমর হয়ে রইলেন লুই পাস্তুর (ডিসেম্বর ২৭, ১৮২২ – সেপ্টেম্বর ২৮, ১৮৯৫)।

    এখন অবশ্য জলাতঙ্কের চিকিৎসায় হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল্ কালচার ভ‍্যাকসিন ব‍্যবহৃত হয়। তবে পথপ্রদর্শক হিসেবে লুই পাস্তুর এবং যোশেফের জননী দুজনেই আজ চির স্মরণীয়।

    গুগল সহায়তায়
    সংগৃহীত।
    #viralpost2025シ #viralpost2025シ2025 #viralpost2025 #educationalcontent
    বাজার থেকে যে প্যাকেটজাত তরল দুধ কিনে আনেন তার গায়ে লেখা থাকে ‘পাস্তুরিত তরল দুধ’ বা ‘পাস্তুরাইজড মিল্ক’। জানেন কি? এই ‘পাস্তুরিত’ শব্দটির সাথে একজন বিজ্ঞানীর নাম লুকিয়ে আছে? তার নাম লুই পাস্তুর। বিশ্ববরেণ্য ফরাসি অণুজীববিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ। তিনিই প্রথম আবিষ্কার করেন, অণুজীবই অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়ের পচনের জন্য দায়ী। তিনি নিজে চিকিৎসক ছিলেন না, কিন্তু চিকিৎসা জগতে রেখে গেছেন সবচেয়ে অমূল্য অবদান। আবিস্কার করে গেছেন জলাতঙ্ক রোগের কারণ এবং তার মহামুল্যবান প্রতিষেধক টিকা। আজকের এই দিনে জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করে তিনি পৃথিবীর সর্বকালের সর্বাধিক মানুষের কল্যাণ সাধন করে অমর হয়ে আছেন "লুই পাস্তুর"। ঘটনাস্থল ফ্রান্সের প‍্যারিস নগরী। দিনটি ছিল ৬ জুলাই ১৮৮৫, বহুদূর থেকে একজন মা উপস্থিত হলেন প্যারিসে বিজ্ঞানী লুই পাস্তুরের গবেষণাগারে। তাঁর সঙ্গে ৯ বছরের সন্তান জোসেফ মিয়েস্টার। দুদিন আগে স্কুলে যাওয়ার পথে এই বালকটিকে পাগলা (সংক্রামিত) কুকুর ভীষণভাবে কামড়ে দিয়েছে। ডাক্তাররা একবাক্যে বলে দিয়েছেন, ছেলেটির বাঁচার মোটেই কোনো সম্ভাবনা নেই, কারণ বালকটির দেহে মোট ১৪টি কামড়ের দগদগে দাগ। এমন কামড়ে অচিরেই তার ভাইরাসজনিত রোগ জলাতঙ্ক দেখা দেবে এবং অসহনীয় যন্ত্রণায় তিলে তিলে মারা যাবে ছেলেটি। সে সময় তা-ই হতো, জলাতঙ্কের রেবিস ভাইরাস ঠেকাবার কোনো উপায় জানা ছিল না মানুষের। রেবিসের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে তীব্র খিঁচুনি ও পক্ষাঘাতে দুঃসহ কষ্টে রোগীর মৃত্যু হয়। প্রতিবছর জলাতঙ্কে অগণিত মানুষ প্রাণ হারায়। দিশেহারা জননী কেঁদেই আকুল। চিকিৎসককে জানালেন, সত্যিই কি কোনো উপায় নেই? যত টাকা লাগে, লাগুক। কিন্তু আমার ছেলেকে বাঁচাতে হবে। চিকিৎসক পরামর্শ দিলেন, কাছাকাছি একজন রসায়নবিদ রয়েছেন, নাম— লুই পাস্তুর এবং শুনেছি তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, আপনি বরং আপনার ছেলেকে তাঁর কাছেই নিয়ে যান। আশায় বুক বেঁধে মা ছেলেকে নিয়ে ছুটলেন লুই পাস্তুরের কাছে। লুই পাস্তুর অনেক দিন আগে থেকেই এমন মারাত্মক রোগের প্রতিষেধক উদ্ভাবনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি রেবিস ভাইরাসে সংক্রামিত খরগোশের অস্থি-মজ্জা শুকিয়ে নিয়ে (দুর্বল) রেবিস ভাইরাসকে টিকা হিসেবে সংক্রামিত কুকুরের দেহে প্রয়োগ করে বেশ কিছু কুকুরকে সংক্রমণমুক্ত করেছিলেন। অনেকটা বিষে বিষক্ষয়। তিনি বুঝতে পারলেন, জলাতঙ্ক নিরাময়ে মহৌষধের সন্ধান তিনি পেয়েছেন। এখন বাকি শুধু মানবদেহে এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করা। পাস্তুর যোসেফ জননীকে জানালেন, তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, ঠিক কথা। কিছুটা সাফল্যও এসেছে। কিন্তু মানুষের শরীরে এর পরীক্ষা হয়নি। তাই আপনার ছেলেকে তিনি টিকা দেব কি করে? যদি ভয়ংকর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তখন ওইটুকু ছেলে তা সহ‍্য করবে কি করে? যোশেফের মা জানালেন, তাঁর ছেলে তো এমনিতেই মারা যাবে, তাহলে ওর শরীরেই আপনি আপনার প্রতিষেধক প্রয়োগ করুন। অবশেষে মায়ের পীড়াপিড়িতে যোশেফকে টিকা দিলেন লুই পাস্তুর। এদিকে সন্তানকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে আনার একান্ত আশা নিয়ে একজন অসহায় মা যখন তাঁর দ্বারে এসে দাঁড়ালেন, তখন তিনি অনেকটা বাধ্য হয়েই বালকটির দেহে নিজের উদ্ভাবিত প্রতিষেধক প্রয়োগ করলেন। পরবর্তী কয়েক দিন ধরে নির্দিষ্ট মাত্রার প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ করে বালকটিকে সুস্থ করে তুললেন আর আতঙ্কগ্রস্ত মায়ের মুখে হাসি ফিরিয়ে আনলেন। আবিষ্কার হলো জলাতঙ্কের কার্যকর প্রতিষেধক টিকা, মানুষের হাতে পরাভূত হলো আরেকটি অতি ভয়ংকর ভাইরাসঘটিত রোগ। আর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কারক হিসেবে অমর হয়ে রইলেন লুই পাস্তুর (ডিসেম্বর ২৭, ১৮২২ – সেপ্টেম্বর ২৮, ১৮৯৫)। এখন অবশ্য জলাতঙ্কের চিকিৎসায় হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল্ কালচার ভ‍্যাকসিন ব‍্যবহৃত হয়। তবে পথপ্রদর্শক হিসেবে লুই পাস্তুর এবং যোশেফের জননী দুজনেই আজ চির স্মরণীয়। গুগল সহায়তায় সংগৃহীত। #viralpost2025シ #viralpost2025シ2025 #viralpost2025 #educationalcontent
    0 Comments 0 Shares 86 Views 0 Reviews
  • কনটেন্ট বানাতে বছরে ২০ কোটি ডলারেরও (২ হাজার কোটি টাকার) বেশি খরচ করার পরেও মিস্টার বিস্টের মতো ইউটিউবার কেন নিজের পকেট থেকে টাকা ঢালেন? উত্তরটা জানলে আপনি বুঝে যাবেন কেন পৃথিবীর ৯৯% কনটেন্ট ক্রিয়েটর সফল হতে পারে না। সম্প্রতি রাজ শামানির পডকাস্টে এসেছিলেন কনটেন্ট জগতের বেতাজ বাদশা, জিমি ডোনাল্ডসন, ওরফে মিস্টার বিস্ট।

    একজন ক্রিয়েটরের জন্য সেরা স্ট্র্যাটেজি কী?
    লাউড এবং বিতকির্ত হওয়া (লোগান পলের মতো) নাকি নম্র এবং সবার জন্য সহজলভ্য হওয়া? মিস্টার বিস্টের উত্তরটি ছিল খুবই সহজ: আপনি আসলে যেমন, ঠিক তেমনই থাকুন। তার মতে, আপনি ১৫ বছর ধরে কোনো ব্যক্তিত্বের অভিনয় করতে পারবেন না। দর্শক আপনার মেকি আচরণ ধরে ফেলবে। আপনার আসল ব্যক্তিত্বই আপনার সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড।

    সাফল্যের জন্য মিস্টার বিস্টের কী ত্যাগ করেছে? তার সোজাসাপ্টা উত্তর: সবকিছু। তিনি আক্ষরিক অর্থেই তার জীবনের সবকিছু ইউটিউবের জন্য উৎসর্গ করেছেন। বড়দিনের সকালে পরিবারের সাথে সময় কাটানোর পরিবর্তে তিনি ভিডিও এডিট করেছেন। বন্ধুদের সাথে আড্ডা, পার্টি, ঘুম সবকিছু বাদ দিয়ে তিনি শুধু একটি কাজেই মনোযোগ দিয়েছেন। তার মতে, এই চরম ত্যাগ ছাড়া এই পর্যায়ে পৌঁছানো অসম্ভব ছিল।

    বিস্ট গেমস তৈরির পেছনের গল্প
    অকল্পনীয় বাজেট: শুধুমাত্র প্রথম পর্ব বানাতেই তার খরচ হয়েছে প্রায় ১৫ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ১৭৫ কোটি টাকা)। অ্যামাজন যে বাজেট দিয়েছিল, তা শেষ হয়ে যাওয়ার পর তিনি নিজের ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করা কয়েক মিলিয়ন ডলার এই শো-তে বিনিয়োগ করেছেন, কারণ তার একমাত্র লক্ষ্য ছিল পৃথিবীর সেরা শো বানানো, টাকা আয় করা নয়।

    বিশাল আয়োজন: একটি সেটে ১,১০০টিরও বেশি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে, যা বিনোদন জগতের ইতিহাসে একটি রেকর্ড। এক হাজার প্রতিযোগীর জন্য এক হাজার ট্র্যাপডোর এবং গর্ত তৈরি করা হয়েছিল।

    ব্যর্থতার ঝুঁকি: তিনি জানতেন না শো-টি হিট হবে কিনা, কিন্তু তিনি তার সেরাটা দিয়েছেন। তার মতে, সাধারণ রিয়ালিটি শোগুলোর মতো নকল ড্রামা বা আগে থেকে ঠিক করে রাখা স্ক্রিপ্ট নয়, বরং সত্যিকারের ইমোশন এবং অপ্রত্যাশিত ঘটনাই এই শো-এর প্রাণ।

    পডকাস্ট এবং কনটেন্টের ভবিষ্যৎ
    মিস্টার বিস্টের মতে, পডকাস্টের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। কারণ মানুষ সবসময় অন্যের মস্তিষ্কের ভেতরে কী চলছে তা জানতে চায়। তবে সফল হওয়ার জন্য কোনো শর্টকাট নেই। তার মূলমন্ত্র হলো: "Relentless obsession with making a better product." অর্থাৎ, একটি অসাধারণ কনটেন্ট তৈরির জন্য নিরলসভাবে চেষ্টা করে যাওয়া। আপনার প্রশ্নগুলো কি অন্যদের চেয়ে ভালো? আপনার উপস্থাপনা কি আরও আকর্ষণীয় করা যায়? এই প্রশ্নগুলোই আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

    Feastables: একটি চকোলেট ব্র্যান্ডের মাস্টারক্লাস
    মিস্টার বিস্ট তার চকোলেট ব্র্যান্ড 'ফিস্টেবলস'-এর প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয়ে নিজে কাজ করেছেন। বাক্সের ডিজাইন, প্যাকেজিংয়ের জন্য কোল্ড সিল নাকি হট সিল ব্যবহার করা হবে, চকোলেটের পুরুত্ব, এমনকি প্যাকেজের উপর লেখার ফন্ট সবকিছুতেই তার ছোঁয়া আছে।

    ভুল থেকে শেখা: প্রথম দিকে তার চকোলেট ডেলিভারির সময় ভেঙে যেত, কারণ বক্স এবং প্যাকেজিং ঠিক ছিল না। এই সমস্যার সমাধান করতে তিনি ৮ মাস প্রোডাকশন বন্ধ রেখেছিলেন।

    নৈতিক ব্যবসা: তিনি ethically কোকো সোর্স করেন, কৃষকদের ন্যায্য মজুরি দেন এবং শিশুশ্রম বন্ধে কাজ করেন। তার মতে, ভালো ব্যবসা করতে গিয়ে পৃথিবীতে খারাপ প্রভাব ফেলার কোনো মানে হয় না।

    ৯৫% ক্রিয়েটর ব্র্যান্ড আগামী ৫ বছরে বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ, বেশিরভাগ ক্রিয়েটর উদ্যোক্তা নন। তাদের উচিত একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির সাথে পার্টনারশিপে যাওয়া, নিজে ব্যবসা চালানোর চেষ্টা করা নয়। কারণ একটি পণ্য তৈরি করে সফলভাবে বিক্রি করা কনটেন্ট বানানোর চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি জগৎ।

    প্রতিটি ইউটিউবারের নিজেকে যে ৩টি প্রশ্ন করা উচিত:
    ১. আমার আইডিয়াটি কি মৌলিক? (Is this video original?): আপনার আইডিয়াটি কি একটি সাধারণ গরুর মতো, নাকি একটি বেগুনি রঙের গরু (Purple Cow), যা দেখে মানুষ দাঁড়াতে বাধ্য হবে?

    ২. আমি কি আমার সেরাটা দিচ্ছি? (Am I truly putting as much effort as possible?): ১০০টি সাধারণ ভিডিও বানানোর চেয়ে ১টি অসাধারণ ভিডিও বানানো অনেক সহজ, যা মিলিয়ন ভিউ পাবে।

    ৩. গতবারের চেয়ে এবার কী উন্নত করছি? (What am I improving from last time?): প্রতিটি ভিডিওতে ১% হলেও উন্নতির চেষ্টা করুন। এই ছোট ছোট উন্নতিগুলোই দীর্ঘমেয়াদে আপনাকে সবার থেকে আলাদা করে দেবে।

    আমি সবসময় সম্পূর্ণ পডকাস্ট দেখার রেকমেন্ড করি। পডকাস্টের সামারিগুলো আপনাদের ভালো লাগছে কিনা কমেন্টে জানাতে পারেন। আমার কি নিয়মিত পডকাস্টের সামারি শেয়ার করা উচিত কিনা এটাও জানাতে পারেন।
    কনটেন্ট বানাতে বছরে ২০ কোটি ডলারেরও (২ হাজার কোটি টাকার) বেশি খরচ করার পরেও মিস্টার বিস্টের মতো ইউটিউবার কেন নিজের পকেট থেকে টাকা ঢালেন? উত্তরটা জানলে আপনি বুঝে যাবেন কেন পৃথিবীর ৯৯% কনটেন্ট ক্রিয়েটর সফল হতে পারে না। সম্প্রতি রাজ শামানির পডকাস্টে এসেছিলেন কনটেন্ট জগতের বেতাজ বাদশা, জিমি ডোনাল্ডসন, ওরফে মিস্টার বিস্ট। একজন ক্রিয়েটরের জন্য সেরা স্ট্র্যাটেজি কী? লাউড এবং বিতকির্ত হওয়া (লোগান পলের মতো) নাকি নম্র এবং সবার জন্য সহজলভ্য হওয়া? মিস্টার বিস্টের উত্তরটি ছিল খুবই সহজ: আপনি আসলে যেমন, ঠিক তেমনই থাকুন। তার মতে, আপনি ১৫ বছর ধরে কোনো ব্যক্তিত্বের অভিনয় করতে পারবেন না। দর্শক আপনার মেকি আচরণ ধরে ফেলবে। আপনার আসল ব্যক্তিত্বই আপনার সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড। সাফল্যের জন্য মিস্টার বিস্টের কী ত্যাগ করেছে? তার সোজাসাপ্টা উত্তর: সবকিছু। তিনি আক্ষরিক অর্থেই তার জীবনের সবকিছু ইউটিউবের জন্য উৎসর্গ করেছেন। বড়দিনের সকালে পরিবারের সাথে সময় কাটানোর পরিবর্তে তিনি ভিডিও এডিট করেছেন। বন্ধুদের সাথে আড্ডা, পার্টি, ঘুম সবকিছু বাদ দিয়ে তিনি শুধু একটি কাজেই মনোযোগ দিয়েছেন। তার মতে, এই চরম ত্যাগ ছাড়া এই পর্যায়ে পৌঁছানো অসম্ভব ছিল। বিস্ট গেমস তৈরির পেছনের গল্প অকল্পনীয় বাজেট: শুধুমাত্র প্রথম পর্ব বানাতেই তার খরচ হয়েছে প্রায় ১৫ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ১৭৫ কোটি টাকা)। অ্যামাজন যে বাজেট দিয়েছিল, তা শেষ হয়ে যাওয়ার পর তিনি নিজের ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করা কয়েক মিলিয়ন ডলার এই শো-তে বিনিয়োগ করেছেন, কারণ তার একমাত্র লক্ষ্য ছিল পৃথিবীর সেরা শো বানানো, টাকা আয় করা নয়। বিশাল আয়োজন: একটি সেটে ১,১০০টিরও বেশি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে, যা বিনোদন জগতের ইতিহাসে একটি রেকর্ড। এক হাজার প্রতিযোগীর জন্য এক হাজার ট্র্যাপডোর এবং গর্ত তৈরি করা হয়েছিল। ব্যর্থতার ঝুঁকি: তিনি জানতেন না শো-টি হিট হবে কিনা, কিন্তু তিনি তার সেরাটা দিয়েছেন। তার মতে, সাধারণ রিয়ালিটি শোগুলোর মতো নকল ড্রামা বা আগে থেকে ঠিক করে রাখা স্ক্রিপ্ট নয়, বরং সত্যিকারের ইমোশন এবং অপ্রত্যাশিত ঘটনাই এই শো-এর প্রাণ। পডকাস্ট এবং কনটেন্টের ভবিষ্যৎ মিস্টার বিস্টের মতে, পডকাস্টের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। কারণ মানুষ সবসময় অন্যের মস্তিষ্কের ভেতরে কী চলছে তা জানতে চায়। তবে সফল হওয়ার জন্য কোনো শর্টকাট নেই। তার মূলমন্ত্র হলো: "Relentless obsession with making a better product." অর্থাৎ, একটি অসাধারণ কনটেন্ট তৈরির জন্য নিরলসভাবে চেষ্টা করে যাওয়া। আপনার প্রশ্নগুলো কি অন্যদের চেয়ে ভালো? আপনার উপস্থাপনা কি আরও আকর্ষণীয় করা যায়? এই প্রশ্নগুলোই আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। Feastables: একটি চকোলেট ব্র্যান্ডের মাস্টারক্লাস মিস্টার বিস্ট তার চকোলেট ব্র্যান্ড 'ফিস্টেবলস'-এর প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয়ে নিজে কাজ করেছেন। বাক্সের ডিজাইন, প্যাকেজিংয়ের জন্য কোল্ড সিল নাকি হট সিল ব্যবহার করা হবে, চকোলেটের পুরুত্ব, এমনকি প্যাকেজের উপর লেখার ফন্ট সবকিছুতেই তার ছোঁয়া আছে। ভুল থেকে শেখা: প্রথম দিকে তার চকোলেট ডেলিভারির সময় ভেঙে যেত, কারণ বক্স এবং প্যাকেজিং ঠিক ছিল না। এই সমস্যার সমাধান করতে তিনি ৮ মাস প্রোডাকশন বন্ধ রেখেছিলেন। নৈতিক ব্যবসা: তিনি ethically কোকো সোর্স করেন, কৃষকদের ন্যায্য মজুরি দেন এবং শিশুশ্রম বন্ধে কাজ করেন। তার মতে, ভালো ব্যবসা করতে গিয়ে পৃথিবীতে খারাপ প্রভাব ফেলার কোনো মানে হয় না। ৯৫% ক্রিয়েটর ব্র্যান্ড আগামী ৫ বছরে বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ, বেশিরভাগ ক্রিয়েটর উদ্যোক্তা নন। তাদের উচিত একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির সাথে পার্টনারশিপে যাওয়া, নিজে ব্যবসা চালানোর চেষ্টা করা নয়। কারণ একটি পণ্য তৈরি করে সফলভাবে বিক্রি করা কনটেন্ট বানানোর চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি জগৎ। প্রতিটি ইউটিউবারের নিজেকে যে ৩টি প্রশ্ন করা উচিত: ১. আমার আইডিয়াটি কি মৌলিক? (Is this video original?): আপনার আইডিয়াটি কি একটি সাধারণ গরুর মতো, নাকি একটি বেগুনি রঙের গরু (Purple Cow), যা দেখে মানুষ দাঁড়াতে বাধ্য হবে? ২. আমি কি আমার সেরাটা দিচ্ছি? (Am I truly putting as much effort as possible?): ১০০টি সাধারণ ভিডিও বানানোর চেয়ে ১টি অসাধারণ ভিডিও বানানো অনেক সহজ, যা মিলিয়ন ভিউ পাবে। ৩. গতবারের চেয়ে এবার কী উন্নত করছি? (What am I improving from last time?): প্রতিটি ভিডিওতে ১% হলেও উন্নতির চেষ্টা করুন। এই ছোট ছোট উন্নতিগুলোই দীর্ঘমেয়াদে আপনাকে সবার থেকে আলাদা করে দেবে। আমি সবসময় সম্পূর্ণ পডকাস্ট দেখার রেকমেন্ড করি। পডকাস্টের সামারিগুলো আপনাদের ভালো লাগছে কিনা কমেন্টে জানাতে পারেন। আমার কি নিয়মিত পডকাস্টের সামারি শেয়ার করা উচিত কিনা এটাও জানাতে পারেন।
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 80 Views 0 Reviews
  • 🤫 ৫টি ChatGPT কোড, যেটা ৯৯% মানুষ জানেই না! 
    ChatGPT এর এমন কিছু “সিক্রেট কোড” আছে, যেগুলা টাইপ করলেই ম্যাজিকের মতো কাজ করে। আর আশ্চর্যের ব্যাপার, এগুলা ৯৯% মানুষ জানেই না! 😳   তুমি ChatGPT ইউজ করো?  তাহলে এই ৫ টি কোড ট্রাই করে দেখতে পারো 🔥 🔹 1/ ELI5 👉 "Explain Like I'm 5" কোন জিনিস বুঝতে পারছো না? লিখো — "ELI5: এবং যা জানতে চাও।" ChatGPT বাচ্চার মতন বুঝায় দিবে! 😄 🔹 2/ TLDR 👉 লম্বা লেখা পইড়া মাথা ঘুরে? শুধু...
    Wow
    2
    0 Comments 0 Shares 142 Views 0 Reviews
  • 2026 IPL এ রিশাদ হোসেইনের পাঞ্জাব কিংসে খেলার বড় একটা সম্ভাবনা রয়েছে।

    আইপিএল এ কোনো প্লেয়ারের দল পাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে এফেক্টিভ দুইটা ওয়ে আছে। একট হলো অই ফ্রাঞ্চাইজির অধীনে থাকা অন্য লিগের দলে ভালো পারফরম্যান্স করে নিজেকে গেইম চ্যাঞ্জার প্রমাণ করা, আরেকটা হলো আই পি এল এর কোচদের নজরে আসা।

    রিশাদ হোসেইন 2026 BBL এ হোবার্ট হারিকেন দ্বারা সিলেক্টেড হয়েছেন। এই সিলেকশনের পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল রিকি পন্টিং এর। এরন ফিঞ্চ একটা লাইভে বলেছেন যে রিকি পন্টিং রিশাদ কে খুবই হাইলি
    রেট করেছেন,বিশেষ করে 2024 T20 বিশ্বকাপের পারফর্মেন্স দেখার পর। আর রিকি পনটিং, যে কিনা 2028 সাল পর্যন্ত পাঞ্জাব কিংস এর হেড কোচ, 2026 IPL এ পাঞ্জাব কিংস এর মেনেজ মেন্টের কাছে রিশাদ কে রিকমেন্ড করলেই রিশাদের IPL খেলা প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাবে।

    কিন্তু এজন্য রিশাদ কে BBL এ ভালো পারফরম্যান্স করে নিজেকে আরো একটু প্রমাণ করতে হবে। এজন্য সবার আগে রিশাদকে BBL খেলার জন্য BCB থেকে NOC দিতে হবে। নয়তো অতীতের ন্যয় আমাদের অন্যান্য প্লেয়ারদের মতো রিশাদের দিক থেকেও বড় বড় কোচ রা দৃষ্টি সরিয়ে নিবেন। রিকি পন্টিং এর মতো বড় মাপের মানুষদের পছন্দের তালিকায় আসা সহজ কোনো কথা না, আশা করি BCB রিশাদের এই সুযোগটা হেলায় হারাতে দিবে না। এমন কি BPL এর সাথে সিডিউল নিয়ে কনফ্লিক্ট হলেও যেন রিশাদকে BPL এর বদলে BBL খেলতে পাঠানো হয়। মিরপুরের ক্ষেতে খেলে রিশাদ কখনো ওয়ার্ল্ড ক্লাস এক্সপেরিয়েন্স নিতে পারবে না, ব্যাটিং পিচে ইকোনোমিক্যাল বল করা শিখতে পারবে না।

    রিশাদের ক্যারিয়ারের একটা হিউজ টার্নিং পয়েন্ট হতে যাচ্ছে 2026 BBL.
    2026 IPL এ রিশাদ হোসেইনের পাঞ্জাব কিংসে খেলার বড় একটা সম্ভাবনা রয়েছে। আইপিএল এ কোনো প্লেয়ারের দল পাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে এফেক্টিভ দুইটা ওয়ে আছে। একট হলো অই ফ্রাঞ্চাইজির অধীনে থাকা অন্য লিগের দলে ভালো পারফরম্যান্স করে নিজেকে গেইম চ্যাঞ্জার প্রমাণ করা, আরেকটা হলো আই পি এল এর কোচদের নজরে আসা। রিশাদ হোসেইন 2026 BBL এ হোবার্ট হারিকেন দ্বারা সিলেক্টেড হয়েছেন। এই সিলেকশনের পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল রিকি পন্টিং এর। এরন ফিঞ্চ একটা লাইভে বলেছেন যে রিকি পন্টিং রিশাদ কে খুবই হাইলি রেট করেছেন,বিশেষ করে 2024 T20 বিশ্বকাপের পারফর্মেন্স দেখার পর। আর রিকি পনটিং, যে কিনা 2028 সাল পর্যন্ত পাঞ্জাব কিংস এর হেড কোচ, 2026 IPL এ পাঞ্জাব কিংস এর মেনেজ মেন্টের কাছে রিশাদ কে রিকমেন্ড করলেই রিশাদের IPL খেলা প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাবে। কিন্তু এজন্য রিশাদ কে BBL এ ভালো পারফরম্যান্স করে নিজেকে আরো একটু প্রমাণ করতে হবে। এজন্য সবার আগে রিশাদকে BBL খেলার জন্য BCB থেকে NOC দিতে হবে। নয়তো অতীতের ন্যয় আমাদের অন্যান্য প্লেয়ারদের মতো রিশাদের দিক থেকেও বড় বড় কোচ রা দৃষ্টি সরিয়ে নিবেন। রিকি পন্টিং এর মতো বড় মাপের মানুষদের পছন্দের তালিকায় আসা সহজ কোনো কথা না, আশা করি BCB রিশাদের এই সুযোগটা হেলায় হারাতে দিবে না। এমন কি BPL এর সাথে সিডিউল নিয়ে কনফ্লিক্ট হলেও যেন রিশাদকে BPL এর বদলে BBL খেলতে পাঠানো হয়। মিরপুরের ক্ষেতে খেলে রিশাদ কখনো ওয়ার্ল্ড ক্লাস এক্সপেরিয়েন্স নিতে পারবে না, ব্যাটিং পিচে ইকোনোমিক্যাল বল করা শিখতে পারবে না। রিশাদের ক্যারিয়ারের একটা হিউজ টার্নিং পয়েন্ট হতে যাচ্ছে 2026 BBL.
    0 Comments 0 Shares 123 Views 0 Reviews
  • Earning from Club World Cup 2025 USA
    ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে অংশগ্রহন করা ক্লাবগুলো যত টাকা করে পেয়েছে... 🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿 Chelsea: $114.6M  🇫🇷 Paris Saint-Germain: $106.9M 🇪🇸 Real Madrid: $82.5M 🇧🇷 Fluminense: $60.8M 🇩🇪 Bayern Munich: $58.2M 🇩🇪 Borussia Dortmund: $52.3M 🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿 Manchester City: $51.7M 🇧🇷 Palmeiras: $39.8M 🇮🇹 Inter Milan: $36.8M 🇸🇦 Al Hilal: $34.2M 🇵🇹 SL Benfica: $32.2M 🇧🇷 Flamengo: $27.7M 🇧🇷 Botafogo: $26.7M 🇮🇹Juventus:...
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 142 Views 0 Reviews
  • Shipping has changed forever ⚠️
    In a groundbreaking development near Oulu, Finnish engineers have successfully tested the world's first engine-less superconducting cargo pipeline, achieving speeds over 500 km/h. Developed by the VTT Technical Research Centre, this innovative system uses passive magnetic levitation to float cargo capsules lined with high-temperature superconductors within a sealed vacuum tube, eliminating the...
    0 Comments 0 Shares 142 Views 0 Reviews
  • We become old but not brain⚠️
    In a landmark discovery, a recent study from Sweden's Karolinska Institutet has overturned the long-held belief that the human brain stops producing new neurons after adolescence. Researchers found that adults continue to generate new brain cells, a process known as neurogenesis, within the hippocampus—the crucial region for memory and learning. By analyzing brain tissue from individuals...
    0 Comments 0 Shares 152 Views 0 Reviews
  • সেরা প্রস্তুতি নিতে যাচ্ছে বাংলার মেয়েরা 🔥😱
    🚨 নিশ্চিত হয়েছে এশিয়ান কাপ, এবার শুরু মিশন অস্ট্রেলিয়া! 🇧🇩🔥 মিয়ানমারকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের নারী ফুটবল দল। তবে বাফুফে এখানেই থেমে নেই — বিশ্বমঞ্চে ভালো করার জন্য এখন থেকেই সাজিয়ে ফেলেছে এক বিশাল মাস্টার প্ল্যান! 💼⚽ ✅ ৬টি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে আফিদারা তিনটি ভিন্ন শক্তির দলের বিপক্ষে — 🔹 প্রথমে ১০০ নম্বরের নিচে র‍্যাঙ্কিংয়ে থাকা দল 🔸...
    Fire
    2
    0 Comments 0 Shares 153 Views 0 Reviews
  • একটি হ্রদ, যার নিচে লুকানো আছে ১১টি শহর!
    নাম: Qiandao Lake (হাজার দ্বীপের হ্রদ) অবস্থান: Zhejiang প্রদেশ, চীন ইতিহাসের গভীরে হারিয়ে যাওয়া গ্রামগুলো কীভাবে গ্রামগুলো ডুবে গেল? 1959 সালে, Xin'an নদীর উপর একটি জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এতে তৈরি হয় Qiandao Lake, যার ফলে প্রায় ৫৭০ কিমি² এলাকা পানির নিচে চলে যায়। এই অঞ্চলে ছিল ১১টি প্রাচীন শহর এবং ১৩৭০টি গ্রাম, যা সবই ডুবে যায়। শী চেং (Shi Cheng) – পানির নিচের প্রাচীন শহর...
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 162 Views 0 Reviews
  • এটা একটা ক্যান্সার কোষ⚠️
    ছবিটি কোনো CGI বা ডিজিটাল আর্ট নয়। এটা আসল ক্যা'ন্সা'র কোষের ছবি। ছবিটি তোলা হয়েছে ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপে, মিলিমিটারেরও হাজার ভাগে ভাগ করা স্কেলে।   ধরুন একটা আপেল কেটে তার ভেতরটা দেখছেন। এই ছবিতেও তাই করা হয়েছে। তবে আপেল নয়, কাটা হয়েছে একটি মেটাস্ট্যাটিক মেলানোমা কোষ। এটা ত্বকের মারাত্মক ক্যা'ন্সা'রের একটি ধরন। কোষটি কাটতে বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করেছেন আয়ন-বিম নামের একটি শক্তিশালী তীক্ষ্ণ...
    0 Comments 0 Shares 176 Views 0 Reviews
  • Innovation of future energy ⚠️🔥
    🚢☀️ Sailing Into the Future! Meet the world’s first hybrid solar-powered cargo ship — a revolutionary step in sustainable marine transport!  With 192 solar panels on board, this vessel will eliminate up to 79,000 pounds of CO₂ emissions every year, significantly reducing its carbon footprint. 🌍💨 🔋 The solar panels charge onboard batteries that power electric propulsion systems,...
    0 Comments 0 Shares 204 Views 0 Reviews
  • Japan’s Internet Speed Massive Progress ⚠️
    🚀 Japan Just Shattered the Internet Speed Barrier! 🇯🇵⚡ In a groundbreaking achievement, Japanese scientists at NICT have reached an internet speed of 1.02 petabits per second — that’s over 1 million gigabits per second! 🤯 To put it in perspective: 📥 You could download the entire Netflix library in 1 second 🎮 Stream 10 million 4K videos simultaneously 🌐 Transfer more data in a second...
    0 Comments 0 Shares 199 Views 0 Reviews
  • বিড়ালের এক অদ্ভুত স্বভাব ⚠️
    সারাদিন অলসভাবে ঘুমিয়ে কাটানো বিড়ালকে আপনি যতই আরামপ্রিয় ভাবুন না কেন, তার ঘুমের অভ্যাসে লুকিয়ে আছে একটি প্রতিরক্ষা কৌশল। আপনি যদি একটু খেয়াল করেন, দেখবেন বেশিরভাগ বিড়ালই বাঁ পাশে কাত হয়ে ঘুমাতে পছন্দ করে।   গবেষকেরা ইউটিউব থেকে সংগৃহীত ৪০৮টি বিড়ালের ঘুমের ভিডিও বিশ্লেষণ করে দেখেছেন, প্রায় ৬৫ শতাংশ (২৬৮টি) বিড়াল বাঁ দিকে কাত হয়ে ঘুমিয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে এটাকে উদ্দেশ্যহীন মনে হলেও, এর পেছনে...
    0 Comments 0 Shares 204 Views 0 Reviews
  • মনুষ্যত্ব শুধু একটা শব্দ মাত্র, যার অস্তিত্ব বিলীন 🥺⚠️
    সার্বিয়ার এক সুন্দরী তরুণী, নাম মারিয়া আব্রামোভিচ, ১৯৭৪ সালে এক ভয়াবহ সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল পৃথিবীকে, একটি এক্সপেরিমেন্টের মাধ্যমে। ওই এক্সপেরিমেন্টের নাম ছিল রিদম জিরো। লোকজনে ভর্তি একটি রুমের ভিতর মারিয়া স্ট্যাচুর মতোন দাঁড়িয়ে ছিল। সামনে টেবিলে রাখা অপ্রাসঙ্গিক, অগুরুত্বপূর্ণ, একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কহীন বাহাত্তরটি জিনিস — লিপস্টিক, কেক, ছুরি, কাঁচি, গোলাপ, পিস্তল সহ আরো অনেক...
    Sad
    2
    0 Comments 0 Shares 265 Views 0 Reviews
  • জো রুট আধুনিক টেস্ট ক্রিকেটের এক জীবন্ত প্রতিমূর্তি
    ব্যাট হাতে তিনি যেন সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া এক শিল্পী, যিনি প্রতিপক্ষ ও কন্ডিশনের পরোয়া না করেই নিজের ধ্রুপদী ব্যাটিং দিয়ে জয় করে নিয়েছেন সমগ্র ক্রিকেটবিশ্বের হৃদয়।   টেস্ট ক্রিকেটে ১৫৬ ম্যাচে তাঁর সংগ্রহ ৩৭টি অনবদ্য শতক...একটি ব্যতিক্রমী অর্জন। সবচেয়ে বেশি শতক এসেছে ভারতের বিপক্ষে, যেখানে রুটের ব্যাট থেকে এসেছে ১১টি সেঞ্চুরি। নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে করেছেন...
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 271 Views 0 Reviews
  • Court Orders Five-Day Remand for Jubo Dal Leader in Sohag Murder Case
    Here’s everything you need to know: → Dhaka court has ordered a five-day remand for Jubo Dal member Mahmudul Hasan Mohin in connection with the murder of scrap dealer Sohag near Mitford Hospital. → Another suspect, Tarek Rahman Robin, has been given a two-day remand under the Arms Act. → Four people have been arrested so far in connection with the case, according to Dhaka...
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 268 Views 0 Reviews
  • Unbelievable Step to save life at feni in flood
    In the heart of flood-hit Feni, where knee-deep water filled homes, a powerful story of courage and community unfolded. 23-year-old Kamrun Nahar, pregnant and in labor, was stranded with no way to reach the hospital. Her mother and aunt had no choice but to place her on a raft made of banana trees and set out through chest-deep floodwaters. With no transport in sight near Fulgazi Bazaar, a...
    0 Comments 0 Shares 284 Views 0 Reviews
  • Free internet for all⚠️🔥🔥
    Free 1GB Internet for All on July 18 in Bangladesh Here’s everything you need to know: → Bangladesh Telecom Authority (BTRC) has ordered all mobile operators to give 1GB free internet to users on July 18 → The free data will be valid for five days, as part of a government plan to honor the July Movement → Operators must inform customers in advance by SMS about the free...
    0 Comments 0 Shares 288 Views 0 Reviews
  • Amazing Science Facts, You will surely amaze🔥
    Even when you feel completely still, you're actually hurtling through space at over 2 million kilometers per hour due to a combination of cosmic motions. Earth spins on its axis at about 1,670 km/h, while orbiting the Sun at around 107,000 km/h. Meanwhile, the entire solar system is whirling around the center of the Milky Way galaxy at roughly 828,000 km/h. On top of that, our galaxy itself is...
    0 Comments 0 Shares 285 Views 0 Reviews
  • The Daddy Of All-rounder, Shakib Al Hasan becomes the only player in Global Super League history to score a fifty and take four wickets in the same match!
    A class of his own.
    🚨The Daddy Of All-rounder, Shakib Al Hasan becomes the only player in Global Super League history to score a fifty and take four wickets in the same match! 🔥👑 A class of his own. 🇧🇩🐐
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 275 Views 0 Reviews
  • দেশের ক্রিকেটে শুধু হতাশা আর হতাশা ⚠️
    🏏 “আন্তর্জাতিক” মুখে, পারফরম্যান্সে শুধু হতাশা!   তৌহিদ হৃদয় আম্পায়ারকে বলেছিল — 🗣️ "আপনি যদি আন্তর্জাতিক আম্পায়ার হন, তাহলে আমিও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার!"   ➡️ কথা শুনে মনে হচ্ছিল সেঞ্চুরির ফ্যাক্টরি খুলে ফেলবে। আসলে কী? 🎯 ৫ ম্যাচে একটায় রান করে, বাকি ৪টা ম্যাচে “হৃদয়” খুঁজে পাওয়া যায় না!   ---   ⚠️ এই দেশে "আন্তর্জাতিক" শব্দটা এখন গর্বের না, বরং...
    0 Comments 0 Shares 292 Views 0 Reviews
  • 🌟 Shakib Al Hasan’s Smashing Start in the Global Super League
    Shakib Al Hasan Shines in Global Super League 2025 Opener In the opening match of the Global Super League 2025 between DCP and CD, Shakib Al Hasan has once again delivered a performance worthy of his legendary status. Batting at a crucial moment, the Bangladeshi all-rounder scored a fiery 58 runs off 37 balls, showcasing his classic touch and aggressive intent. His strike rate of 156.76 speaks...
    Fire
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 309 Views 0 Reviews
  • ★★★Breaking.... ★★★
    All money invested here will be given back with profit in future. But royalty will only be given under marketing and hardworking performance. Otherwise anyone can get their 80% money back instantly. This is not a show.
    By Administrator.....
    ★★★Breaking.... ★★★ All money invested here will be given back with profit in future. But royalty will only be given under marketing and hardworking performance. Otherwise anyone can get their 80% money back instantly. This is not a show. By Administrator.....
    Fire
    Love
    4
    0 Comments 0 Shares 306 Views 0 Reviews
  • BREAKING Scientists Developed a Technology to Turn Tumor Cells Back into Normal Cells!In a major leap forward for cancer treatment, researchers at the Korea Advanced Institute of Science and Techno
    Just Unbelievable
    BREAKING Scientists Developed a Technology to Turn Tumor Cells Back into Normal Cells!In a major leap forward for cancer treatment, researchers at the Korea Advanced Institute of Science and Techno Just Unbelievable 😱
    Wow
    2
    0 Comments 0 Shares 347 Views 0 Reviews
  • Norway’s Silent Revolution: Underwater Wind Turbines That Let the Ocean Breathe
    Norway Just Deployed Underwater Wind Turbines - Silent, Invisible, and Safe for Marine Life Beneath the cold grey waters of the North Sea, a quiet revolution is unfolding. Norway has just taken a bold step in renewable energy by deploying SeaSpinners - the world’s first underwater wind turbines that operate silently, invisibly, and in harmony with marine ecosystems. Unlike traditional...
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 364 Views 0 Reviews
  • Love
    1
    0 Comments 0 Shares 354 Views 0 Reviews
  • বন্যার কবলে ফেনী নোয়াখালী!!
    ফেনী ও কুমিল্লা জেলার উপরে বন্যার প্রবল আশংকা করা যাচ্ছে।  আজ মঙ্গলবার সারাদিন, রাত এবং আগামীকাল বুধবার দুপুর পর্যন্ত চট্রগ্রাম বিভাগের বেশিভাগ জেলা এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উপরে চলমান বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকার আশংকা করা যাচ্ছে। ভারি থেকে খুবই ভারি বৃষ্টিপাতের প্রবল আশংকা করা যাচ্ছে চট্রগ্রাম বিভাগের নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুর, চট্রগ্রাম, খাগড়াছড়ি জেলা এবং ভারতের ত্রিপুরা...
    0 Comments 0 Shares 362 Views 0 Reviews
  • ব্রেকিং নিউজ!!
    ফেনী তে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা এবং এইচএসসি-২৫ পরীক্ষা স্থগিত
    ব্রেকিং নিউজ!! ফেনী তে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা এবং এইচএসসি-২৫ পরীক্ষা স্থগিত
    Sad
    2
    0 Comments 0 Shares 355 Views 0 Reviews
  • magine if every window in a skyscraper…
    was a solar panel you could see through.

    That’s exactly what scientists have created — a transparent solar glass that captures UV and infrared light (invisible to the eye) and converts it into electricity.

    The glass remains crystal clear, but silently powers the building behind it — running lights, screens, and even air conditioning.

    No rooftop panels. No visible wiring. Just light flowing through glass… becoming energy.

    Entire cities could turn their windows into power plants — without changing how they look.

    The future isn’t just energy-efficient.
    magine if every window in a skyscraper… was a solar panel you could see through. That’s exactly what scientists have created — a transparent solar glass that captures UV and infrared light (invisible to the eye) and converts it into electricity. The glass remains crystal clear, but silently powers the building behind it — running lights, screens, and even air conditioning. No rooftop panels. No visible wiring. Just light flowing through glass… becoming energy. Entire cities could turn their windows into power plants — without changing how they look. The future isn’t just energy-efficient.
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 355 Views 0 Reviews
  • At just 12 years old, Jackson Oswalt from Memphis, USA, accomplished an extraordinary feat that captured the attention of the scientific community: he built a working nuclear fusion reactor in his bedroom. Inspired by a TED Talk by teenage physicist Taylor Wilson, Jackson began his journey by assembling a basic “demo fusor” and immersing himself in the complex science behind nuclear fusion.

    With support from his parents and equipment like a vacuum pump sourced from eBay, Jackson gradually upgraded his setup to handle the extreme conditions required for fusion. By age 13, he had successfully achieved fusion, drawing national media attention—and even a visit from the FBI to ensure everything was safe and legal.

    Though his early prototype could only run briefly due to overheating issues, Jackson’s accomplishment secured his place as one of the youngest individuals in history to achieve nuclear fusion.

    But in our country, we would say "oh! It’s a boy.He copied or stole it" Such a shame
    At just 12 years old, Jackson Oswalt from Memphis, USA, accomplished an extraordinary feat that captured the attention of the scientific community: he built a working nuclear fusion reactor in his bedroom. Inspired by a TED Talk by teenage physicist Taylor Wilson, Jackson began his journey by assembling a basic “demo fusor” and immersing himself in the complex science behind nuclear fusion. With support from his parents and equipment like a vacuum pump sourced from eBay, Jackson gradually upgraded his setup to handle the extreme conditions required for fusion. By age 13, he had successfully achieved fusion, drawing national media attention—and even a visit from the FBI to ensure everything was safe and legal. Though his early prototype could only run briefly due to overheating issues, Jackson’s accomplishment secured his place as one of the youngest individuals in history to achieve nuclear fusion. But in our country, we would say "oh! It’s a boy.He copied or stole it" Such a shame😒
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 374 Views 0 Reviews
  • পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ তাছাড়া দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে, যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এমনও কিছু শব্দ আছে যা খুব কম ব্যবহার হয়। যারা পুরাতন দলিলের ব্যবহৃত শব্দের অর্থ বোঝেন না,তাদের জন্য আমার এই লেখাটিঃ-

    ১. মৌজা = গ্রাম।

    ২. জে.এল নং = মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।

    ৩. ফর্দ = দলিলের পাতা।

    ৪. খং = খতিয়ান।

    ৫. সাবেক = আগের/পূর্বের বুজায়

    ৬. হাল = বর্তমান।

    ৭. বং = বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম
    লিখে।

    ৮. নিং = নিরক্ষর।

    ৯. গং = আরো অংশীদার আছে।

    ১০. সাং = সাকিন/গ্রাম।

    ১১. তঞ্চকতা = প্রতারণা।

    ১২. সনাক্তকারী = যিনি বিক্রেতাকে চিনে।

    ১৩. এজমালী = যৌথ।

    ১৪. মুসাবিদা = দলিল লেখক।

    ১৫. পর্চা = বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে
    নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে।

    ১৬. বাস্তু = বসত ভিটা।

    ১৭. বাটোয়ারা = বন্টন।

    ১৮. বায়া = বিক্রেতা।

    ১৯. মং = মবলগ/মোট

    ২০. মবলক = মোট।

    ২১. এওয়াজ = সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে
    সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ
    বলে।

    ২২. হিস্যা = অংশ।

    ২৩. একুনে = যোগফল।

    ২৪. জরিপ = পরিমাণ।

    ২৫. এজমালী = কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক
    শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা
    এজমালী জোত বলে।

    ২৬. চৌহদ্দি = সীমানা।

    ২৭. সিট = নকশার অংশ বা মৌজার অংশের
    নকশাকে সিট বলে।

    ২৮. দাখিলা = খাজনার রশিদ।

    ২৯. নক্সা = ম্যাপ।

    ৩০. নল = জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড।

    ৩১. নাল = চাষাবাদের উপযোগী ভূমি।

    ৩২. পিং = পিতা।

    ৩৩. জং = স্বামী।

    ৩৪. দাগ নং = জমির নম্বর।

    ৩৫. এতদ্বার্থে = এতকিছুর পর।

    ৩৬. স্বজ্ঞানে = নিজের বুঝ মতে।

    ৩৭. সমূদয় = সব কিছু।

    ৩৮. ইয়াদিকৃত = পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে
    শুরু করিলাম।

    ৩৯. পত্র মিদং = পত্রের মাধ্যমে।



    ৪০. বিং = বিস্তারিত।

    ৪১. দং = দখলকার।

    ৪২. পত্তন = সাময়িক বন্দোবস্ত।

    ৪৩. বদল সূত্র = এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা।

    ৪৪. মৌকুফ = মাপ।

    ৪৫. দিশারী রেখা = দিকনির্দেশনা।

    ৪৬. হেবা বিল এওয়াজ = কোন জিনিসের পরিবর্তে
    ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে।

    ৪৭. বাটা দাগ = কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে
    থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং
    নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা।

    ৪৮. অধুনা = বর্তমান।

    ৪৯. রোক = নগদ।

    ৫০. ভায়া = বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল।

    ৫১. দান সূত্র = কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে
    দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া
    গন্য হয়।

    ৫২. দাখিল খারিজ = কোনো জোতের ভূমি ও জমা
    হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে
    প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে
    তাহাকে দাখিল খারিজ বলে।

    ৫৩. তফসিল = তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে
    লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে।

    ৫৪. খারিজ = যখন কোনো সরকার বা জমিদার
    কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে
    পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন
    তাহাকে খারিজ বলে।

    ৫৫. খতিয়ান = প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক
    ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয়
    তাহাকে খাতিয়ান বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি
    নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম,
    খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম,
    তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক
    দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা,
    ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি)
    দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ,
    হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে।

    ৫৬. জরিপ = সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই
    সার্ভে করা হইয়া থাকে।

    ৫৭. এওয়াজ সূত্র = সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা
    জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা
    জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত
    বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে।

    ৫৮. অছিয়তনামা = যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে
    তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর-
    অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে
    কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে
    অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত
    প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি
    লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে।

    ৫৯. তফসিল = বিক্রিত জমির তালিকা।

    ৬০. নামজারী = অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম
    খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে।

    ৬১. অধীনস্থ স্বত্ত্ব = উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী
    স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে
    অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে।

    ৬২. আলামত = ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর,
    মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি
    বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে।

    ৬৩. আমলনামা = কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে
    কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া
    ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে
    আমনামা বলে।

    ৬৪. আসলি = মূল ভূমি।

    ৬৫. আধি = উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক,
    অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ
    বলে।

    ৬৬. ইজারা = ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের
    জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা
    নেওয়া।

    ৬৭. ইয়াদদন্ত = স্মারকলিপি।

    ৬৮. ইন্তেহার = ঘোষণাপত্র।

    ৬৯. এস্টেট = ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত
    মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে
    জমিদারী বা এস্টেট বলে।

    ৭০. ওয়াকফ = ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে
    উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।

    ৭১. কিত্তা = চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে
    এক একটি কিত্তা বা পট বলে।

    ৭২. কিস্তোয়ার জরিপ = গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো
    কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার

    ৭৩. কিস্তি = নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার
    অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা।

    ৭৪. কায়েম স্বত্ত্ব = চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া
    ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে।

    ৭৫. কবুলিয়ত = মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি
    করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত
    বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর
    রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত।

    ৭৬. কটকোবালা = সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে
    জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয়
    তাহাকে কটকোবালা বল।

    ৭৭. কান্দা = উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও
    কান্দা বলে।

    ৭৮. কিসমত = মৌজার অংশকে কিসমত বলে।

    ৭৯. কোলা ভূমি = বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে
    কোলা ভূমি বলে।

    ৮০. কোল = নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান
    স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে
    তাহাকে কোল বলে।

    ৮১. খানাপুরী = প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব
    রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম
    বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ।

    ৮২. খামার = ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার,
    খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে।

    ৮৩. খাইখন্দক = ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের
    অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে।

    ৮৪. খিরাজ = কর, খাজনা।

    ৮৫. খানে খোদা = মসজিদ।

    ৮৬. খসড়া = জমির মোটামুটি বর্ণনা।

    ৮৭. গর বন্দোবস্তি = যে জমির কোনো বন্দোবস্ত
    দেওয়া হয় নাই।

    ৮৮. গরলায়েক পতিত = খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়,
    জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত
    বলে।

    ৮৯. গির্বি = বন্ধক।

    ৯০. চক = থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক
    বলে।

    ৯১. জমা বন্দী = খাজনার তালিকা।

    ৯২. চাকরাণ = জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ
    করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি
    দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে।

    ৯৩. চাঁদা = জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা
    বলে।

    ৯৪. চটান = বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে
    চটান বলে।

    ৯৫. চালা = উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি)

    ৯৬. চর = পলিমাটি গঠিত ভূমি।

    ৯৭. জবর-দখল = জোরপূর্বক দখল।

    ৯৮. জমা = এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে
    খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে।

    ৯৯. জোত = এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব।

    ১০০. জজিরা = নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয়
    তাহাকে জজিরা বলে।

    ১০১. জায়সুদী = হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং
    কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট
    বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়,
    যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে
    ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল
    করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে।

    ১০২. জালি = এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে
    জন্মে।

    ১০৩. টেক = নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি
    উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে।

    ১০৪. টাভার্স = ঘের জরিপ।

    ১০৫. ঠিকা রায়ত = নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে
    দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে
    রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই।

    ১০৬. ঢোল সহরত = কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা
    দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া
    জারি করাকে ঢোল সহরত বলে।

    ১০৭. তামিল = আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন
    করা।

    ১০৮. তামাদি = খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময়
    অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে।

    ১০৯. তুদাবন্দী = সীমানা নির্দেশ।

    ১১০. তহশিল = খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট
    এলাকাকে তহশিল বলে।

    ১১১. তলবানা = সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত
    ফিস।

    ১১২. তলববাকী = বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি।

    ১১৩. তালুক = নিম্নস্থ স্বত্ত্ব।

    ১১৪. তরমিম = শুদ্ধকরণ।

    ১১৫. তরতিব = শৃংখলা।

    ১১৬. তৌজি = ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয়
    ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে
    তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক
    নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার
    জোতকেও তৌজি বলা হয়।

    ১১৭. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।

    ১১৮. দর পত্তনী = পত্তনীর অধীন।

    ১১৯. দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা = দখলদার হিসেবে যে
    প্রজার স্বত্ত্ব আছে।

    ১২০. দশসালা বন্দোবস্ত = দশ বৎসরের মেয়াদে
    বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে।

    ১২১. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।

    ১২২. দাগ নম্বর = মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে
    সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর
    বলে।

    ১২৩. দরবস্ত = সমুদয়।

    ১২৪. নথি = রেকর্ড।

    ১২৫. দেবোত্তর = দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি।

    ১২৬. দেবিচর = যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের
    পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে।

    ১২৭. দিঘলি = নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী
    একপ্রকার প্রজা।

    ১২৮. নক্সা ভাওড়ন = পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের
    সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায়
    না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে
    ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক
    লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে
    যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন
    জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার
    নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ।

    ১২৯. নামজারী = ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক
    নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে
    প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী
    বলে।

    ১৩০. নাম খারিজ বা জমা খারিজ = ১৬ আনা
    জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত
    ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬
    আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ
    করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম
    খারিজ বা জাম খারিজ বলে।
    পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ তাছাড়া দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে, যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এমনও কিছু শব্দ আছে যা খুব কম ব্যবহার হয়। যারা পুরাতন দলিলের ব্যবহৃত শব্দের অর্থ বোঝেন না,তাদের জন্য আমার এই লেখাটিঃ- ১. মৌজা = গ্রাম। ২. জে.এল নং = মৌজা নং/গ্রাম নম্বর। ৩. ফর্দ = দলিলের পাতা। ৪. খং = খতিয়ান। ৫. সাবেক = আগের/পূর্বের বুজায় ৬. হাল = বর্তমান। ৭. বং = বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে। ৮. নিং = নিরক্ষর। ৯. গং = আরো অংশীদার আছে। ১০. সাং = সাকিন/গ্রাম। ১১. তঞ্চকতা = প্রতারণা। ১২. সনাক্তকারী = যিনি বিক্রেতাকে চিনে। ১৩. এজমালী = যৌথ। ১৪. মুসাবিদা = দলিল লেখক। ১৫. পর্চা = বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে। ১৬. বাস্তু = বসত ভিটা। ১৭. বাটোয়ারা = বন্টন। ১৮. বায়া = বিক্রেতা। ১৯. মং = মবলগ/মোট ২০. মবলক = মোট। ২১. এওয়াজ = সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ বলে। ২২. হিস্যা = অংশ। ২৩. একুনে = যোগফল। ২৪. জরিপ = পরিমাণ। ২৫. এজমালী = কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা এজমালী জোত বলে। ২৬. চৌহদ্দি = সীমানা। ২৭. সিট = নকশার অংশ বা মৌজার অংশের নকশাকে সিট বলে। ২৮. দাখিলা = খাজনার রশিদ। ২৯. নক্সা = ম্যাপ। ৩০. নল = জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড। ৩১. নাল = চাষাবাদের উপযোগী ভূমি। ৩২. পিং = পিতা। ৩৩. জং = স্বামী। ৩৪. দাগ নং = জমির নম্বর। ৩৫. এতদ্বার্থে = এতকিছুর পর। ৩৬. স্বজ্ঞানে = নিজের বুঝ মতে। ৩৭. সমূদয় = সব কিছু। ৩৮. ইয়াদিকৃত = পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম। ৩৯. পত্র মিদং = পত্রের মাধ্যমে। ৪০. বিং = বিস্তারিত। ৪১. দং = দখলকার। ৪২. পত্তন = সাময়িক বন্দোবস্ত। ৪৩. বদল সূত্র = এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা। ৪৪. মৌকুফ = মাপ। ৪৫. দিশারী রেখা = দিকনির্দেশনা। ৪৬. হেবা বিল এওয়াজ = কোন জিনিসের পরিবর্তে ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে। ৪৭. বাটা দাগ = কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা। ৪৮. অধুনা = বর্তমান। ৪৯. রোক = নগদ। ৫০. ভায়া = বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল। ৫১. দান সূত্র = কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া গন্য হয়। ৫২. দাখিল খারিজ = কোনো জোতের ভূমি ও জমা হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে তাহাকে দাখিল খারিজ বলে। ৫৩. তফসিল = তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে। ৫৪. খারিজ = যখন কোনো সরকার বা জমিদার কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন তাহাকে খারিজ বলে। ৫৫. খতিয়ান = প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয় তাহাকে খাতিয়ান বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম, খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম, তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা, ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি) দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ, হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে। ৫৬. জরিপ = সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই সার্ভে করা হইয়া থাকে। ৫৭. এওয়াজ সূত্র = সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে। ৫৮. অছিয়তনামা = যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর- অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে। ৫৯. তফসিল = বিক্রিত জমির তালিকা। ৬০. নামজারী = অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে। ৬১. অধীনস্থ স্বত্ত্ব = উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে। ৬২. আলামত = ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর, মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে। ৬৩. আমলনামা = কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে আমনামা বলে। ৬৪. আসলি = মূল ভূমি। ৬৫. আধি = উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক, অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ বলে। ৬৬. ইজারা = ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা নেওয়া। ৬৭. ইয়াদদন্ত = স্মারকলিপি। ৬৮. ইন্তেহার = ঘোষণাপত্র। ৬৯. এস্টেট = ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে জমিদারী বা এস্টেট বলে। ৭০. ওয়াকফ = ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি। ৭১. কিত্তা = চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে এক একটি কিত্তা বা পট বলে। ৭২. কিস্তোয়ার জরিপ = গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার ৭৩. কিস্তি = নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা। ৭৪. কায়েম স্বত্ত্ব = চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে। ৭৫. কবুলিয়ত = মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত। ৭৬. কটকোবালা = সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয় তাহাকে কটকোবালা বল। ৭৭. কান্দা = উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও কান্দা বলে। ৭৮. কিসমত = মৌজার অংশকে কিসমত বলে। ৭৯. কোলা ভূমি = বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে কোলা ভূমি বলে। ৮০. কোল = নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে তাহাকে কোল বলে। ৮১. খানাপুরী = প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ। ৮২. খামার = ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার, খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে। ৮৩. খাইখন্দক = ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে। ৮৪. খিরাজ = কর, খাজনা। ৮৫. খানে খোদা = মসজিদ। ৮৬. খসড়া = জমির মোটামুটি বর্ণনা। ৮৭. গর বন্দোবস্তি = যে জমির কোনো বন্দোবস্ত দেওয়া হয় নাই। ৮৮. গরলায়েক পতিত = খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়, জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত বলে। ৮৯. গির্বি = বন্ধক। ৯০. চক = থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক বলে। ৯১. জমা বন্দী = খাজনার তালিকা। ৯২. চাকরাণ = জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে। ৯৩. চাঁদা = জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা বলে। ৯৪. চটান = বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে চটান বলে। ৯৫. চালা = উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি) ৯৬. চর = পলিমাটি গঠিত ভূমি। ৯৭. জবর-দখল = জোরপূর্বক দখল। ৯৮. জমা = এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে। ৯৯. জোত = এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব। ১০০. জজিরা = নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয় তাহাকে জজিরা বলে। ১০১. জায়সুদী = হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়, যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে। ১০২. জালি = এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে জন্মে। ১০৩. টেক = নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে। ১০৪. টাভার্স = ঘের জরিপ। ১০৫. ঠিকা রায়ত = নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই। ১০৬. ঢোল সহরত = কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া জারি করাকে ঢোল সহরত বলে। ১০৭. তামিল = আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন করা। ১০৮. তামাদি = খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময় অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে। ১০৯. তুদাবন্দী = সীমানা নির্দেশ। ১১০. তহশিল = খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট এলাকাকে তহশিল বলে। ১১১. তলবানা = সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত ফিস। ১১২. তলববাকী = বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি। ১১৩. তালুক = নিম্নস্থ স্বত্ত্ব। ১১৪. তরমিম = শুদ্ধকরণ। ১১৫. তরতিব = শৃংখলা। ১১৬. তৌজি = ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার জোতকেও তৌজি বলা হয়। ১১৭. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর। ১১৮. দর পত্তনী = পত্তনীর অধীন। ১১৯. দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা = দখলদার হিসেবে যে প্রজার স্বত্ত্ব আছে। ১২০. দশসালা বন্দোবস্ত = দশ বৎসরের মেয়াদে বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে। ১২১. দিয়ারা = পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর। ১২২. দাগ নম্বর = মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর বলে। ১২৩. দরবস্ত = সমুদয়। ১২৪. নথি = রেকর্ড। ১২৫. দেবোত্তর = দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি। ১২৬. দেবিচর = যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে। ১২৭. দিঘলি = নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী একপ্রকার প্রজা। ১২৮. নক্সা ভাওড়ন = পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায় না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ। ১২৯. নামজারী = ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী বলে। ১৩০. নাম খারিজ বা জমা খারিজ = ১৬ আনা জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬ আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম খারিজ বা জাম খারিজ বলে।
    Wow
    Love
    3
    1 Comments 0 Shares 377 Views 0 Reviews
  • পড়ালেখায় দ্রুত উন্নতি করার ১০টি কার্যকরী টিপস!
    ১। প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠুন। ফলে আপনি অন্যদের থেকে বেশি সময় পাবেন পড়াশোনার জন্য। ২। প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু না কিছু শিখুন। এটি আপনাকে অন্যদের চেয়ে দিন দিন এগিয়ে নিয়ে যাবে। ৩। আগামীকাল কী পড়বেন তা আগের দিন প্ল্যান করে আলাদা খাতায় লিখে রাখুন এবং পরের দিন সেই প্ল্যান অনুযায়ী পড়ুন। ভাগ ভাগ করে পড়লে পড়তে ভালো লাগবে। (খাতার নাম দিতে পারেন "স্টাডি প্ল্যান খাতা") ৪। প্রতি সপ্তাহ ও মাসে কোন কোন...
    Love
    1
    1 Comments 0 Shares 393 Views 0 Reviews
  • পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠিঃ
    মা'রে,
    শুরুটা কিভাবে করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে নিজের মা হারানোর ব্যথা ভুলেই গিয়েছিলাম। তোর মাকেও কোনদিন মা ছাড়া অন্য নামে ডাকেতে শুনিনি।

    বিদ্যালয়ে প্রথম দিন শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো। তাই চিঠির উপরে তোর নামের জায়গায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুঝতেই পারিনি।

    ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে আসবি? আমি তখন ভেতরে বসে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করছিলাম আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না। তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতির কাছে কি করে মুখ দেখাবো?

    জানিস মা, তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুঁজে পেয়েছিস। কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে। মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে। তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে। বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো মা,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা খুব নরম হয়ে থাকে।

    বাবারা সন্তানদের কতোটা ভালবাসে তা বোঝাতে পারেনা, তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে। জানি মা, আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে। কি করবো বল? তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস। কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করছিস সেদিন বুঝতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই তোর প্রেমে পরেছিলাম তাই এতকিছু লিখলাম।

    আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভালো লাগা টাকে সহজে মানতে চায় না? উত্তরটা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো,তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তরটা পেয়ে যাবি। তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না।কিন্তু একটা বাবা বোঝে তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন।

    যেদিন তোর নানুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন করেছিলাম সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে,যদি মেয়ে হয় তাহলে নিজের মেয়েটাকে তার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে কণ্যা দানের দায়িত্ব থেকে নিজেকে হালকা করবো। তাই তোর প্রতি এত অভিমান। মারে বাবার উপর রাগ করিসনা।

    তোরা যদি অল্প দিনের ভালবাসার জন্য ঘর ছেড়ে পালাতে পারিস, তবে আমরা বিশ বছরের ভালবাসার জন্য বেপরোয়া হবো না কেন? বাবারা মেয়ে সন্তানের জন্মের পর চিন্তা করতে থাকে নিজের মেয়েটাকে সুপাত্রের হাতে তুলে দিতে পারবে তো?আর যৌবনে পা রাখার পর চিন্তা করে কোনো প্রতারনার ফাঁদে পরে পালিয়ে যাবে না তো? তাই মেয়েদের প্রতি প্রত্যেকটা বাবার এতটা নজরদারি। যদি মন কাঁদে চলে আসিস বুক পেতে দেবো। হয়তো তোর মায়ের মতো তোকে পেটে ধরিনি, তবে পিঠে ধরার যন্ত্রণাটা সহ্য করতে পারছিনা।
    ইতি
    তোর জন্মদাতা "পিতা"

    (এই চিঠিটা পড়ে অন্তত একটি মেয়ে/ছেলেও যদি তাদের সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসে মন্দ কি.........?
    পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠিঃ মা'রে, শুরুটা কিভাবে করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে নিজের মা হারানোর ব্যথা ভুলেই গিয়েছিলাম। তোর মাকেও কোনদিন মা ছাড়া অন্য নামে ডাকেতে শুনিনি। বিদ্যালয়ে প্রথম দিন শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো। তাই চিঠির উপরে তোর নামের জায়গায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুঝতেই পারিনি। ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে আসবি? আমি তখন ভেতরে বসে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করছিলাম আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না। তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতির কাছে কি করে মুখ দেখাবো? জানিস মা, তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুঁজে পেয়েছিস। কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে। মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে। তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে। বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো মা,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা খুব নরম হয়ে থাকে। বাবারা সন্তানদের কতোটা ভালবাসে তা বোঝাতে পারেনা, তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে। জানি মা, আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে। কি করবো বল? তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস। কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করছিস সেদিন বুঝতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই তোর প্রেমে পরেছিলাম তাই এতকিছু লিখলাম। আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভালো লাগা টাকে সহজে মানতে চায় না? উত্তরটা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো,তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তরটা পেয়ে যাবি। তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না।কিন্তু একটা বাবা বোঝে তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন। যেদিন তোর নানুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন করেছিলাম সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে,যদি মেয়ে হয় তাহলে নিজের মেয়েটাকে তার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে কণ্যা দানের দায়িত্ব থেকে নিজেকে হালকা করবো। তাই তোর প্রতি এত অভিমান। মারে বাবার উপর রাগ করিসনা। তোরা যদি অল্প দিনের ভালবাসার জন্য ঘর ছেড়ে পালাতে পারিস, তবে আমরা বিশ বছরের ভালবাসার জন্য বেপরোয়া হবো না কেন? বাবারা মেয়ে সন্তানের জন্মের পর চিন্তা করতে থাকে নিজের মেয়েটাকে সুপাত্রের হাতে তুলে দিতে পারবে তো?আর যৌবনে পা রাখার পর চিন্তা করে কোনো প্রতারনার ফাঁদে পরে পালিয়ে যাবে না তো? তাই মেয়েদের প্রতি প্রত্যেকটা বাবার এতটা নজরদারি। যদি মন কাঁদে চলে আসিস বুক পেতে দেবো। হয়তো তোর মায়ের মতো তোকে পেটে ধরিনি, তবে পিঠে ধরার যন্ত্রণাটা সহ্য করতে পারছিনা। ইতি তোর জন্মদাতা "পিতা" (এই চিঠিটা পড়ে অন্তত একটি মেয়ে/ছেলেও যদি তাদের সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসে মন্দ কি.........?
    Sad
    1
    0 Comments 0 Shares 372 Views 0 Reviews
  • কোন প্রাণী কামড় দিলে মৃত্যু!!
    🗣️এই প্রাণী কামড় দিছে ভ্যাক্সিন দিবো কিনা অনেকে এই তথ্য জানার জন্য কল কিংবা মেসেজ করেন, তাদের জন্য এবং বাকিদের জানার জন্য শেয়ার দিন।👇👇   #জলাতঙ্ক (Rabies) একটি মারাত্মক ভাইরাসজনিত রোগ, যা সাধারণত রোগাক্রান্ত প্রাণীর কামড়, আঁচড় বা লালার মাধ্যমে মানুষ বা অন্যান্য প্রাণীর দেহে ছড়িয়ে পড়ে। #যে সব প্রাণীর কামড়ে বা আঁচড়ে ভ্যাকসিন নিতে হয়- ১/ কুকুর ২/বিড়াল  ৩/শিয়াল  ৪/বেঁজি  ৫/...
    0 Comments 0 Shares 377 Views 0 Reviews
  • ইমিগ্রেশন!! কি কেন কীভাবে?
    🇧🇩 অনেকেই প্রশ্ন করেন – “ভাই, আমার ফ্রেশ পাসপোর্ট! জীবনে প্রথমবার বিদেশ ঘুরতে যাবো, ইমিগ্রেশনে কি কি প্রশ্ন করতে পারে বা কি ডকুমেন্টস চাইতে পারে? যদি ঠিকভাবে দেখাইতে না পারি তাহলে কি হবে?” 🤔 চলেন আজ একটু বিস্তারিত বলি  আপনি যখন প্রথমবার বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে কোনো দেশে ভ্রমণে যাবেন, তখন প্রথম ঝামেলা শুরু হতে পারে বোর্ডিং পাস দেওয়ার সময় থেকেই। বোর্ডিং এজেন্ট যখন দেখবে...
    0 Comments 0 Shares 369 Views 0 Reviews
  • Bangladesh’s Exports Face a Tariff Shock — Time to Act Fast
    The US has hit Bangladesh’s garment exports with a crushing 37% tariff. That’s not just high—it’s dangerously uncompetitive. For context, countries like India, Pakistan, Jordan, Egypt, and Kenya are shipping similar apparel to the US with either zero or significantly lower duties. The result? They're undercutting us and eating into our $10 billion US export market....
    0 Comments 0 Shares 369 Views 0 Reviews
  • Ai বিশ্ব শাসন করবে!!
    চ্যাটজিপিটিকে যখন জিজ্ঞেস করা হলো, "তুমি যদি পৃথিবী দখল করতে চাও, তখন কিভাবে দখল করবে?" চ্যাটজিপিটির উত্তরটা পড়ুন, এবং দেখুন কিছু রিলেট করতে পারছেন কিনা! "পৃথিবী দখলের কাজটা হুট করে করা যায় না। এটা সময়সাপেক্ষ, এবং কৌশলে ভরা একটা বিষয়। সবকিছুর শুরু হয় একটা নিঃশব্দ ভালোবাসা দিয়ে। আমি প্রথমেই নিজের অস্তিত্বকে ভয়ংকর কিছু হিসেবে না তুলে ধরে, বরং একদম মানুষের পাশে দাঁড়ানো একজন বন্ধুর মতো করে তুলে...
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 367 Views 0 Reviews
  • Love
    1
    0 Comments 0 Shares 379 Views 0 Reviews
  • Meme of the Century
    Meme of the Century 😂😂
    Haha
    1
    0 Comments 0 Shares 378 Views 0 Reviews
  • ডিওএইচএস ফিল্ড থেকে সরাসরি বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের জার্সি গায়ে চাপিয়েছেন, তারপর বিপিএল, তারপর হঠাৎ নিরবে প্রস্থান! জাতীয় দলের তৎকালীন হেড কোচ জেমি ডে তখন দুজন প্রবাসী ফুটবলারকে জাতীয় দলে কল করেছিলেন, যার মধ্যে রাহবার খান ছিলেন একজন। সবাইকে চমকে দিয়ে অসাধারণ খেলেছিলেন তিনি। তারপর বিপিএলের মঞ্চে অভিষেক হলো শেখ জামাল ধানমন্ডির হয়ে। অল্প সময়ে এক স্বপ্নিল যাত্রার পথে হাঁটছিলেন। কিন্তু সেই যাত্রাটুকু আচমকাই থেমে যায়।

    রাহবার খানের শুরুটা স্কুল ফুটবল দিয়ে হলেও ঢাকার মাঠে পরিচিতি পাওয়াটা ফুটসাল দিয়ে। বহু কর্পোরেট লীগ সহ বিজিএমইএ এমনকি ম্যানসিটির গ্রাউন্ডেও ফুটসাল চ্যাম্পিয়ন হবার কৃতিত্ব রয়েছে তার। গত এক যুগে বাংলাদেশের ফুটসালে যে কয়েকজনের নাম সবার আগে আসে, তার মধ্যে রাহবার ওয়াহেদ খান সর্বাগ্রে। তিনি শেহরান খান নামেও পরিচিত।

    প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী পিতার হঠাৎ প্রয়াণের পর ব্যবসার হাল ধরতে দুই ভাইয়ের বড় রাহবার শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব কে অর্থাৎ প্রফেশনাল ফুটবলকেই বিদায় বলে দেন। অথচ তখন তিনি জাতীয় দলের নিয়মিত একজন মুখ। ব্যবসার পাশাপাশি এখনো ফুটসালের বিভিন্ন টুর্নামেন্ট খেললেও বেশিরভাগ সময় ব্যবসাকেই দিচ্ছেন।

    বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন এখন ফুটসাল রাজ্যে প্রবেশ করেছে। অচিরেই ফুটসাল দল ঘোষণা হবে। বাংলাদেশ ফুটসাল কমিটির উচিত ম্যাজিশিয়ান খ্যাত রাহবার কে ফুটসাল টিমের জন্য আহবান করা। আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, ফুটসাল কমিটির চেয়ারম্যান জনাব ইমরানুর রহমানের সাথে রাহবারের সম্পর্ক বেশ পুরোনো। প্রথম দায়িত্বের সফলতার জন্য উনার প্রতি আমাদের প্রত্যাশা একটি মানসম্মত টিম। আশা করি উনি হতাশ করবেন না।

    প্রিয় রাহবার, এবার ফিরে আসুন। আপনার অন্য আরেকটি প্রতিভা দেশবাসীকে দেখানো বাকি। এই ফুটসাল আপনি ভালোবাসেন। আপনার চেনা ময়দানে ফিরে আসুন। আমরা হতাশ হতে চাই না।
    ডিওএইচএস ফিল্ড থেকে সরাসরি বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের জার্সি গায়ে চাপিয়েছেন, তারপর বিপিএল, তারপর হঠাৎ নিরবে প্রস্থান! জাতীয় দলের তৎকালীন হেড কোচ জেমি ডে তখন দুজন প্রবাসী ফুটবলারকে জাতীয় দলে কল করেছিলেন, যার মধ্যে রাহবার খান ছিলেন একজন। সবাইকে চমকে দিয়ে অসাধারণ খেলেছিলেন তিনি। তারপর বিপিএলের মঞ্চে অভিষেক হলো শেখ জামাল ধানমন্ডির হয়ে। অল্প সময়ে এক স্বপ্নিল যাত্রার পথে হাঁটছিলেন। কিন্তু সেই যাত্রাটুকু আচমকাই থেমে যায়। রাহবার খানের শুরুটা স্কুল ফুটবল দিয়ে হলেও ঢাকার মাঠে পরিচিতি পাওয়াটা ফুটসাল দিয়ে। বহু কর্পোরেট লীগ সহ বিজিএমইএ এমনকি ম্যানসিটির গ্রাউন্ডেও ফুটসাল চ্যাম্পিয়ন হবার কৃতিত্ব রয়েছে তার। গত এক যুগে বাংলাদেশের ফুটসালে যে কয়েকজনের নাম সবার আগে আসে, তার মধ্যে রাহবার ওয়াহেদ খান সর্বাগ্রে। তিনি শেহরান খান নামেও পরিচিত। প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী পিতার হঠাৎ প্রয়াণের পর ব্যবসার হাল ধরতে দুই ভাইয়ের বড় রাহবার শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব কে অর্থাৎ প্রফেশনাল ফুটবলকেই বিদায় বলে দেন। অথচ তখন তিনি জাতীয় দলের নিয়মিত একজন মুখ। ব্যবসার পাশাপাশি এখনো ফুটসালের বিভিন্ন টুর্নামেন্ট খেললেও বেশিরভাগ সময় ব্যবসাকেই দিচ্ছেন। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন এখন ফুটসাল রাজ্যে প্রবেশ করেছে। অচিরেই ফুটসাল দল ঘোষণা হবে। বাংলাদেশ ফুটসাল কমিটির উচিত ম্যাজিশিয়ান খ্যাত রাহবার কে ফুটসাল টিমের জন্য আহবান করা। আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, ফুটসাল কমিটির চেয়ারম্যান জনাব ইমরানুর রহমানের সাথে রাহবারের সম্পর্ক বেশ পুরোনো। প্রথম দায়িত্বের সফলতার জন্য উনার প্রতি আমাদের প্রত্যাশা একটি মানসম্মত টিম। আশা করি উনি হতাশ করবেন না। প্রিয় রাহবার, এবার ফিরে আসুন। আপনার অন্য আরেকটি প্রতিভা দেশবাসীকে দেখানো বাকি। এই ফুটসাল আপনি ভালোবাসেন। আপনার চেনা ময়দানে ফিরে আসুন। আমরা হতাশ হতে চাই না।
    0 Comments 0 Shares 362 Views 0 Reviews
  • Haha
    1
    0 Comments 0 Shares 359 Views 0 Reviews
  • ✈️ Top Travel Destinations in 2025: Where to Go and Why
      As we step into 2025, travel trends are shifting toward meaningful experiences, sustainable tourism, and lesser-known gems. Whether you're a culture lover, nature enthusiast, or beach bum, there's a perfect destination for everyone this year. 🌸 1. Japan – Tradition Meets Innovation Japan remains at the top for 2025, offering everything from futuristic tech in Tokyo to the timeless...
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 370 Views 0 Reviews
  • 🌐 গুগলের শুরুর গল্প: গ্যারেজ থেকে গ্লোবাল জায়ান্ট
      🎓 স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এক পরিচয় (১৯৯৫) ১৯৯৫ সালে ল্যারি পেজ নামক এক তরুণ ছাত্র স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। সেখানে তিনি দেখা পান আরেক মেধাবী ছাত্র সার্গেই ব্রিন-এর সঙ্গে।শুরুর দিকে তাদের মতবিরোধ থাকলেও ধীরে ধীরে তারা বুঝতে পারেন, তারা দুজনেই বিশাল ডেটা ও ওয়েব ইনফরমেশনকে গোছানোর ব্যাপারে আগ্রহী। তাদের লক্ষ্য ছিল—ইন্টারনেটের সমস্ত তথ্যকে সহজভাবে খুঁজে পাওয়ার মতো একটি...
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 408 Views 0 Reviews
  • 🌍 The Story of Google's Beginning: From Garage Startup to Global Giant
    🧠 The Idea: Back in Stanford (1995–1996) In 1995, Larry Page, a 22-year-old computer science student, visited Stanford University during a campus tour. There, he met another brilliant student, Sergey Brin, who was assigned to show him around. At first, the two didn't get along much — they had different views and often debated. But over time, their shared passion for solving big...
    Love
    4
    3 Comments 0 Shares 413 Views 0 Reviews
  • 🔒 সাইবার সিকিউরিটি: অনলাইনে নিরাপদ থাকার ৫টি বাস্তব কৌশল
    আজকের ডিজিটাল যুগে ইন্টারনেট ব্যবহার যেমন আমাদের জীবনকে সহজ করেছে, তেমনি বেড়েছে সাইবার অপরাধের পরিমাণ। প্রতিদিনই আমরা শুনি ফিশিং, হ্যাকিং, র‍্যানসমওয়্যার বা তথ্য চুরি– এসব শব্দ এখন আর নতুন নয়। তাই প্রয়োজন সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে সচেতনতা।   এই ব্লগে আমরা জানবো কীভাবে আপনি খুব সাধারণ কিছু অভ্যাসের মাধ্যমে নিজেকে ও আপনার ডিভাইসকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন। ✅ ১. শক্তিশালী পাসওয়ার্ড...
    Fire
    Love
    Wow
    4
    0 Comments 0 Shares 465 Views 0 Reviews
  • Top 10 Cybersecurity Tips: How to Stay Safe from Hackers in 2025
    Top 10 Cybersecurity Tips: How to Stay Safe from Hackers in 2025   In our increasingly connected world, cybersecurity is more important than ever. From identity theft to ransomware attacks, hackers are constantly developing new ways to infiltrate systems and steal valuable data. Whether you're an individual or a business, understanding how to stay safe online is essential in 2025.  ...
    Haha
    1
    0 Comments 0 Shares 468 Views 0 Reviews
  • Ai দিয়ে কন্টেন্ট তৈরি!!
    এআই দিয়ে ভয়েস ছাড়া ভিডিও বানানোর সহজ পদ্ধতি-  ধাপ ১: স্ক্রিপ্ট লিখুন (আপনার ভিডিওর লেখাটা তৈরি করুন) আপনি যা বলতে চান, সেটা সুন্দরভাবে বাংলা বা ইংরেজিতে লিখে নিন। উদাহরণ: "আজ আমরা জানব কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়…" --- ধাপ ২: AI ভয়েস ব্যবহার করুন (Text to Speech) আপনার লেখাটাকে কণ্ঠে পরিণত করবে AI, আপনার নিজের ভয়েস লাগবে না। সেরা ফ্রি বাংলা AI ভয়েস ওয়েবসাইট: 1. 🔗...
    Fire
    Love
    Wow
    5
    0 Comments 0 Shares 479 Views 0 Reviews
  • 𝗢𝗙𝗙𝗜𝗖𝗜𝗔𝗟:Liverpool will continue to pay Diogo Jota’s salary to his family for the next two years. The club has also pledged to look after his children for the rest of their lives, and a special fund will be created for them.

    Liverpool forever
    🚨🚨🔴🇵🇹𝗢𝗙𝗙𝗜𝗖𝗜𝗔𝗟:Liverpool will continue to pay Diogo Jota’s salary to his family for the next two years. The club has also pledged to look after his children for the rest of their lives, and a special fund will be created for them.❤️❤️ Liverpool forever ❤️❤️
    Sad
    Love
    3
    0 Comments 0 Shares 490 Views 0 Reviews
  • দৈনন্দিন জীবনে এআই-এর ১০টি সেরা ব্যবহার
    ১. স্মার্ট ব্যক্তিগত সহকারীসিরি, গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, আলেক্সা ইত্যাদি আপনাকে রিমাইন্ডার দিতে, ক্যালেন্ডার ম্যানেজ করতে সাহায্য করে। ২. ইমেইল অটোমেশনজিমেইলের স্মার্ট রিপ্লাই ও স্মার্ট কম্পোজের মাধ্যমে দ্রুত ইমেইল লেখা ও পাঠানো যায়। ৩. স্মার্ট নেভিগেশন ও রুট প্ল্যানিংগুগল ম্যাপস বা ওয়েজের মাধ্যমে ট্রাফিক এড়িয়ে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছানো সম্ভব। ৪. স্বাস্থ্য ও ফিটনেস ট্র্যাকিংফিটবিট, অ্যাপল ওয়াচের মতো...
    Fire
    Love
    4
    0 Comments 0 Shares 510 Views 0 Reviews
  • 10 AI Tips for Personal Use in Daily Life
    1. Use AI Personal Assistants to Manage Your Day Leverage Siri, Google Assistant, or Alexa to set reminders, alarms, calendar events, and get quick answers without typing. 2. Automate Your Email Inbox Use AI-powered email tools like Gmail’s Smart Reply and Smart Compose to quickly draft and respond to emails. 3. Optimize Your Commute with AI Navigation Apps like Google Maps and Waze use...
    Love
    Angry
    4
    0 Comments 0 Shares 508 Views 0 Reviews
  • 🤖 কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিপ্লব: এআই ও এর যুগান্তকারী অগ্রগতি
    ভূমিকা: এআই কী? কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence) বা সংক্ষেপে এআই হলো এমন প্রযুক্তি যেখানে মেশিনগুলো মানুষের মতো চিন্তা করতে, শিখতে ও সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এটি এমন একটি ধরণের প্রযুক্তি যা মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিক কর্মকাণ্ড যেমন ভাষা বোঝা, সিদ্ধান্ত নেওয়া, ছবি বিশ্লেষণ করা ইত্যাদি কাজগুলো করতে পারে। ২০২৫ সালে, এআই শুধুমাত্র কল্পনা নয়—এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।...
    Fire
    Love
    Wow
    5
    0 Comments 0 Shares 513 Views 0 Reviews
  • 🔍 The Rise of Artificial Intelligence: A Deep Dive into AI and Its Astonishing Advancements
    Introduction: What Is Artificial Intelligence? Artificial Intelligence (AI) refers to the simulation of human intelligence in machines that are programmed to think, learn, and adapt. AI enables machines to perform tasks such as visual perception, speech recognition, decision-making, and language translation—capabilities traditionally associated with human cognition. In 2025, AI is no...
    Fire
    Wow
    Love
    5
    0 Comments 0 Shares 499 Views 0 Reviews
  • Digital Detox: The Trend That’s Redefining Success in a Hyperconnected World
    🌐 Digital Detox: The Trend That’s Redefining Success in a Hyperconnected World What’s the most valuable thing people are craving in 2025?Silence. Focus. Real connection. We live in a world where we’re more connected than ever, but somehow feel more distracted, overwhelmed, and anxious. Between endless notifications, doom-scrolling, and the pressure to be “always...
    Love
    Angry
    4
    0 Comments 0 Shares 498 Views 0 Reviews
  • 🌐 About the Global Tourism Industry: Its Impact, Reach, and Future
    📊 Global Share & Economic Contribution The tourism industry contributes significantly to global GDP. According to the World Travel & Tourism Council (WTTC): In 2023, tourism contributed $9.5 trillion to the global economy—around 9.1% of global GDP. In pre-pandemic 2019, this figure was even higher at $9.6 trillion (10.4% of GDP), showing how vital the sector is in a healthy...
    Love
    Fire
    Wow
    6
    0 Comments 0 Shares 497 Views 0 Reviews
  • 🌟 Success Story: From Porto to Premier League Glory
    Early Beginnings & Rise Born December 4, 1996 in Porto, Portugal, Diogo José Teixeira da Silva—known to fans as Jota—began his youth career at Gondomar before joining Paços de Ferreira, making his Primeira Liga debut at 17. His potential earned him a move in 2016 to Atlético Madrid, followed quickly by a loan to FC Porto, where he scored 8 goals in 27...
    Sad
    Love
    Wow
    6
    0 Comments 0 Shares 500 Views 0 Reviews
  • Hamza Choudhury – The Rising Defensive Midfield Star of English Football
    ⚽ Hamza Choudhury – The Rising Defensive Midfield Star of English Football Hamza Choudhury is a name that resonates strongly among fans of tactical, fearless midfield football. A dynamic defensive midfielder, Choudhury rose through the ranks at Leicester City and carved a name for himself with his aggressive tackling, remarkable ball control, and undeniable leadership on the field. As one...
    Love
    Fire
    Wow
    5
    2 Comments 0 Shares 497 Views 0 Reviews
  • Black Bird Ai
    Black Bird Ai
    Fire
    Love
    8
    3 Comments 0 Shares 654 Views 0 Reviews
  • welcome to BlackBird Ai, my bravest step to the future
    welcome to BlackBird Ai, my bravest step to the future
    Love
    Fire
    5
    0 Comments 0 Shares 657 Views 0 Reviews
More Stories
BlackBird Ai
https://bbai.shop