Recent Updates
Bangladesh
All Countries
Afghanistan
Albania
Algeria
American Samoa
Andorra
Angola
Anguilla
Antarctica
Antigua and Barbuda
Argentina
Armenia
Aruba
Australia
Austria
Azerbaijan
Bahamas
Bahrain
Bangladesh
Barbados
Belarus
Belgium
Belize
Benin
Bermuda
Bhutan
Bolivia
Bosnia and Herzegovina
Botswana
Bouvet Island
Brazil
British Indian Ocean Territory
Brunei Darussalam
Bulgaria
Burkina Faso
Burundi
Cambodia
Cameroon
Canada
Cape Verde
Cayman Islands
Central African Republic
Chad
Chile
China
Christmas Island
Cocos (Keeling) Islands
Colombia
Comoros
Congo
Cook Islands
Costa Rica
Croatia (Hrvatska)
Cuba
Cyprus
Czech Republic
Denmark
Djibouti
Dominica
Dominican Republic
East Timor
Ecuador
Egypt
El Salvador
Equatorial Guinea
Eritrea
Estonia
Ethiopia
Falkland Islands (Malvinas)
Faroe Islands
Fiji
Finland
France
France, Metropolitan
French Guiana
French Polynesia
French Southern Territories
Gabon
Gambia
Georgia
Germany
Ghana
Gibraltar
Guernsey
Greece
Greenland
Grenada
Guadeloupe
Guam
Guatemala
Guinea
Guinea-Bissau
Guyana
Haiti
Heard and Mc Donald Islands
Honduras
Hong Kong
Hungary
Iceland
India
Isle of Man
Indonesia
Iran (Islamic Republic of)
Iraq
Ireland
Italy
Ivory Coast
Jersey
Jamaica
Japan
Jordan
Kazakhstan
Kenya
Kiribati
Korea, Democratic People's Republic of
Korea, Republic of
Kosovo
Kuwait
Kyrgyzstan
Lao People's Democratic Republic
Latvia
Lebanon
Lesotho
Liberia
Libyan Arab Jamahiriya
Liechtenstein
Lithuania
Luxembourg
Macau
Macedonia
Madagascar
Malawi
Malaysia
Maldives
Mali
Malta
Marshall Islands
Martinique
Mauritania
Mauritius
Mayotte
Mexico
Micronesia, Federated States of
Moldova, Republic of
Monaco
Mongolia
Montenegro
Montserrat
Morocco
Mozambique
Myanmar
Namibia
Nauru
Nepal
Netherlands
Netherlands Antilles
New Caledonia
New Zealand
Nicaragua
Niger
Nigeria
Niue
Norfolk Island
Northern Mariana Islands
Norway
Oman
Pakistan
Palau
Palestine
Panama
Papua New Guinea
Paraguay
Peru
Philippines
Pitcairn
Poland
Portugal
Puerto Rico
Qatar
Reunion
Romania
Russian Federation
Rwanda
Saint Kitts and Nevis
Saint Lucia
Saint Vincent and the Grenadines
Samoa
San Marino
Sao Tome and Principe
Saudi Arabia
Senegal
Serbia
Seychelles
Sierra Leone
Singapore
Slovakia
Slovenia
Solomon Islands
Somalia
South Africa
South Georgia South Sandwich Islands
Spain
Sri Lanka
St. Helena
St. Pierre and Miquelon
Sudan
Suriname
Svalbard and Jan Mayen Islands
Swaziland
Sweden
Switzerland
Syrian Arab Republic
Taiwan
Tajikistan
Tanzania, United Republic of
Thailand
Togo
Tokelau
Tonga
Trinidad and Tobago
Tunisia
Turkey
Turkmenistan
Turks and Caicos Islands
Tuvalu
Uganda
Ukraine
United Arab Emirates
United Kingdom
United States
United States minor outlying islands
Uruguay
Uzbekistan
Vanuatu
Vatican City State
Venezuela
Vietnam
Virgin Islands (British)
Virgin Islands (U.S.)
Wallis and Futuna Islands
Western Sahara
Yemen
Zaire
Zambia
Zimbabwe
-
শ্রীলঙ্কায় মাটিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের সিরিজ জয়। অভিনন্দন বাংলাদেশ!শ্রীলঙ্কায় মাটিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের সিরিজ জয়। অভিনন্দন বাংলাদেশ!0 Comments 0 Shares 34 Views 0 ReviewsPlease log in to like, share and comment!
-
Top 15 Military Spenders in 2025: Global Defense Budgets Ranked
Global military spending is skyrocketing in 2025—with the U.S. leading at $962B, nearly four times that of China’s $246B. Ongoing wars in Ukraine and Gaza, and rising tensions in Europe, the Middle East, and the Indo-Pacific, are pushing nations to rearm at record pace.
Russia, Germany, India, and Saudi Arabia follow as major players, while countries like Poland are now spending more than 4% of GDP on defense.
Altogether, these 15 countries account for over $2 trillion in military budgets—three-quarters of global defense spending.Top 15 Military Spenders in 2025: Global Defense Budgets Ranked 🌍 Global military spending is skyrocketing in 2025—with the U.S. leading at $962B, nearly four times that of China’s $246B. Ongoing wars in Ukraine and Gaza, and rising tensions in Europe, the Middle East, and the Indo-Pacific, are pushing nations to rearm at record pace. 🔹 Russia, Germany, India, and Saudi Arabia follow as major players, while countries like Poland are now spending more than 4% of GDP on defense. 🔹 Altogether, these 15 countries account for over $2 trillion in military budgets—three-quarters of global defense spending. -
বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে আম শীর্ষে। ফলের রাজা আম শুধু স্বাদের জন্যই নয়, অসংখ্য পুষ্টিগুনাগুণের জন্যও বিখ্যাত। উষ্ণ আবহাওয়া এবং উর্বর মাটির জন্য বাংলাদেশসহ পুরো দক্ষিণ এশিয়ার আবহাওয়া আম চাষের জন্য আদর্শ।
বাংলাদেশে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, সাতক্ষীরা এবং দিনাজপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে আমের উৎপাদন ব্যাপক। তবে বর্তমানে এটি প্রায় সারা বিশ্বেই চাষ করা হয়। খেতে সুস্বাদু এবং পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ এই ফলের বিভিন্ন জাত বা প্রকারভেদ রয়েছে, যা তাদের আকার, স্বাদ, রঙ ও ঘ্রানের ভিন্নতার ভিত্তিতে আলাদা করে চেনা যায়।
আমের কিছু উল্লেখযোগ্য জাত হল- হিমসাগর, ল্যাংড়া, ফজলি, আম্রপালি, হাড়িভাঙ্গা, আশ্বিনা, গোপালভোগ, লক্ষণভোগ, ক্ষীরসাপাতি, সুবর্ণরেখা, গৌড়মতি, মল্লিকা ইত্যাদি।
আমের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ
চলুন জেনে নিই আম খাওয়ার অজানা কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা।
১. কর্মক্ষমতা বাড়ায়ঃ
আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি, ই, কে এবং ফোলেট। এতে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ফাইবারও রয়েছে। এই পুষ্টিগুলো দেহের সার্বিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ
আমে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। ভিটামিন সি শরীরের সাদা রক্তকণিকা উৎপাদন বাড়িয়ে ইমিউন সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা শরীরকে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং মৌসুমী রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
এছাড়া, আমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানগুলি কোষকে ক্ষতিকারক ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ইনফ্ল্যামেশন কমাতে সাহায্য করে।
৩. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃ
আমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে, যা চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাছাড়া ভিটামিন এ চোখের কোণিকাতে থাকা রেটিনায় লাল এবং সবুজ আলো শোষণ করতে সহায়ক, যা দৃষ্টি পরিষ্কার রাখতে এবং চোখের অন্যান্য সমস্যার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
৪. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেঃ
আমে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে উজ্জ্বল ও তরতাজা রাখে। এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং ত্বকের মসৃণতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
আমে বিটা-ক্যারোটিন ও পলিফেনল জাতীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সুরক্ষা দেয় এবং বয়সের ছাপ কমাতে সহায়ক। এছাড়াও, আমের প্রাকৃতিক হাইড্রেটিং উপাদান ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং এটি গভীর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে।
৫. হজমশক্তি উন্নত করেঃ
আমে উপস্থিত এনজাইমগুলি প্রোটিন ভাঙতে সাহায্য করে, যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। এছাড়াও, আমে থাকা ফাইবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক। এটি পেট পরিষ্কার রাখে, এবং খাদ্য পরিপাক প্রক্রিয়া সহজ করে, ফলে বিপাকের গতিও বাড়ে। তাই নিয়মিত আম খাওয়া হজমের সমস্যা সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
৬. হার্টের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিঃ
পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম হার্টের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আমে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হার্টের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
পটাশিয়াম রক্তনালীগুলোকে শিথিল করে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। অন্যদিকে ম্যাগনেসিয়াম হৃদপিণ্ডের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখে এবং অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন প্রতিরোধ করে।
৭. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ
আমে প্রাকৃতিক চিনি রয়েছে, যা মিষ্টির চাহিদা পূরণ করে। এটি সঠিক পরিমাণে খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে না।
৮. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ
পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী হতে পারে। আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলকভাবে কম, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার স্তর ধীরে ধীরে বাড়তে দেয়, ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফল হতে পারে। তবে, অতিরিক্ত খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
৯. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ
আমে ভিটামিন বি৬ থাকে, যা মানসিক চাপ কমাতে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি সেরোটোনিন এবং ডোপামিন উৎপাদন বাড়িয়ে মেজাজ উন্নত করতে সহায়ক।বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে আম শীর্ষে। ফলের রাজা আম শুধু স্বাদের জন্যই নয়, অসংখ্য পুষ্টিগুনাগুণের জন্যও বিখ্যাত। উষ্ণ আবহাওয়া এবং উর্বর মাটির জন্য বাংলাদেশসহ পুরো দক্ষিণ এশিয়ার আবহাওয়া আম চাষের জন্য আদর্শ। বাংলাদেশে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, সাতক্ষীরা এবং দিনাজপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে আমের উৎপাদন ব্যাপক। তবে বর্তমানে এটি প্রায় সারা বিশ্বেই চাষ করা হয়। খেতে সুস্বাদু এবং পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ এই ফলের বিভিন্ন জাত বা প্রকারভেদ রয়েছে, যা তাদের আকার, স্বাদ, রঙ ও ঘ্রানের ভিন্নতার ভিত্তিতে আলাদা করে চেনা যায়। আমের কিছু উল্লেখযোগ্য জাত হল- হিমসাগর, ল্যাংড়া, ফজলি, আম্রপালি, হাড়িভাঙ্গা, আশ্বিনা, গোপালভোগ, লক্ষণভোগ, ক্ষীরসাপাতি, সুবর্ণরেখা, গৌড়মতি, মল্লিকা ইত্যাদি। আমের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ চলুন জেনে নিই আম খাওয়ার অজানা কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা। ১. কর্মক্ষমতা বাড়ায়ঃ আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি, ই, কে এবং ফোলেট। এতে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ফাইবারও রয়েছে। এই পুষ্টিগুলো দেহের সার্বিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ আমে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। ভিটামিন সি শরীরের সাদা রক্তকণিকা উৎপাদন বাড়িয়ে ইমিউন সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা শরীরকে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং মৌসুমী রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এছাড়া, আমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানগুলি কোষকে ক্ষতিকারক ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ইনফ্ল্যামেশন কমাতে সাহায্য করে। ৩. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃ আমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ রয়েছে, যা চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাছাড়া ভিটামিন এ চোখের কোণিকাতে থাকা রেটিনায় লাল এবং সবুজ আলো শোষণ করতে সহায়ক, যা দৃষ্টি পরিষ্কার রাখতে এবং চোখের অন্যান্য সমস্যার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ৪. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেঃ আমে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে উজ্জ্বল ও তরতাজা রাখে। এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং ত্বকের মসৃণতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। আমে বিটা-ক্যারোটিন ও পলিফেনল জাতীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সুরক্ষা দেয় এবং বয়সের ছাপ কমাতে সহায়ক। এছাড়াও, আমের প্রাকৃতিক হাইড্রেটিং উপাদান ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং এটি গভীর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে। ৫. হজমশক্তি উন্নত করেঃ আমে উপস্থিত এনজাইমগুলি প্রোটিন ভাঙতে সাহায্য করে, যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। এছাড়াও, আমে থাকা ফাইবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক। এটি পেট পরিষ্কার রাখে, এবং খাদ্য পরিপাক প্রক্রিয়া সহজ করে, ফলে বিপাকের গতিও বাড়ে। তাই নিয়মিত আম খাওয়া হজমের সমস্যা সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ৬. হার্টের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিঃ পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম হার্টের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আমে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হার্টের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। পটাশিয়াম রক্তনালীগুলোকে শিথিল করে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। অন্যদিকে ম্যাগনেসিয়াম হৃদপিণ্ডের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখে এবং অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন প্রতিরোধ করে। ৭. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ আমে প্রাকৃতিক চিনি রয়েছে, যা মিষ্টির চাহিদা পূরণ করে। এটি সঠিক পরিমাণে খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে না। ৮. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী হতে পারে। আমের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলকভাবে কম, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার স্তর ধীরে ধীরে বাড়তে দেয়, ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফল হতে পারে। তবে, অতিরিক্ত খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। ৯. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ আমে ভিটামিন বি৬ থাকে, যা মানসিক চাপ কমাতে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি সেরোটোনিন এবং ডোপামিন উৎপাদন বাড়িয়ে মেজাজ উন্নত করতে সহায়ক। -
-
চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে। আপনি যেটা করবেন সেটা হলো ইগনোর। জীবনে কিছু মানুষ আবর্জনা ছড়াতে আসবে। লাইফ আপনার, চয়েস আপনার, ডিসিশন আপনাকেই নিতে হবে। নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সটান সেখান থেকে দূরে সরিয়ে নেবেন নিজেকে।
শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন তাদের অনেকেই আপনার সর্বনাশ দেখতে চায়। তারা চায় আপনার কাটা ঘায়ে সহানুভূতি নামক মলমের সাথে একটু নুন ছিটাতে। আপনি সিম্পলি সেই সুযোগটাই দেবেন না। অযথা তর্কে যাবেন না, বোঝাতে যাওয়ার তো প্রয়োজনই নেই। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, তাই মেনে নিয়ে হেসে বেরিয়ে আসুন। এই যে আপনি সময় আর এনার্জি বাঁচিয়ে নিলেন, ব্যাস ওইটাই দরকার। যে যা বলছে শুনে নিন আর মুচকি হেসে থ্যাংক ইউ বলে নিজের সিদ্ধান্তটা নিজেই নিন। যারা শিরদাঁড়া সোজা করে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারে, তারা আসলেই জীবনটা চেনে, বোঝে।
আপনাকে নিয়ে যখন বাকিরা সমালোচনা করতে ব্যস্ত থাকবে, আপনি সেই সময় ভালো কোনো বই পড়ুন, প্রিয়জনের সাথে কোথাও ঘুরে আসুন, রংতুলি নিয়ে ক্যানভাস সাজান, ঘর গোছান, গান শুনুন, আরো দুটো সিনেমা দেখুন, কিছু গাছ লাগান, খেলাধুলা করুন, ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, সৃষ্টিকর্তার উপাসনা করুন। মোদ্দাকথা হলো, তাদের কথায় রিয়েক্ট করবেন না। যা বলছে বলুক, আপনার কানে এলেও ফেলে দিন, দিনশেষে আপনি জানেন আপনি কি, কেমন, আর এটাও জানেন যারা বলছে তারা আপনার কাছে জাস্ট ম্যাটার করে না।
আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের নিয়ে একটা বাউন্ডারি সেট করুন, একদম যাদের বুকে মিশে আপনি শ্বাস নেবেন, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো দাঁড়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। ঠিক তাদের কাছেই নিজেকে প্রকাশ করুন, তাদেরকেই এক্সপ্লেন করুন, তাদের সামনেই ঝুঁকতে শিখুন, কারণ তারা আপনার শুধু ভালোটাই চায়। বাদবাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল মনে করে ঝেড়ে ফেলে দিন।
একটা কথা মাথায় রাখবেন, জীবন অনেক সুন্দর, আপনি যে পৃথিবীতে আছেন সেটা অনেক সুন্দর, আপনাকে শুধু চলার পথে গজিয়ে ওঠা আগাছাগুলো অথবা কোণে কোণে বেড়ে ওঠা কাঁটাঝোপগুলো দেখতে পেলে সাইড কাটিয়ে চলে আসতে হবে। সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুতে রিয়েক্ট করতে নেই, সবাইকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন নেই। এগুলো বাদ না দিতে পারলে, লসটা আপনারই।চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে। আপনি যেটা করবেন সেটা হলো ইগনোর। জীবনে কিছু মানুষ আবর্জনা ছড়াতে আসবে। লাইফ আপনার, চয়েস আপনার, ডিসিশন আপনাকেই নিতে হবে। নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সটান সেখান থেকে দূরে সরিয়ে নেবেন নিজেকে। শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন তাদের অনেকেই আপনার সর্বনাশ দেখতে চায়। তারা চায় আপনার কাটা ঘায়ে সহানুভূতি নামক মলমের সাথে একটু নুন ছিটাতে। আপনি সিম্পলি সেই সুযোগটাই দেবেন না। অযথা তর্কে যাবেন না, বোঝাতে যাওয়ার তো প্রয়োজনই নেই। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, তাই মেনে নিয়ে হেসে বেরিয়ে আসুন। এই যে আপনি সময় আর এনার্জি বাঁচিয়ে নিলেন, ব্যাস ওইটাই দরকার। যে যা বলছে শুনে নিন আর মুচকি হেসে থ্যাংক ইউ বলে নিজের সিদ্ধান্তটা নিজেই নিন। যারা শিরদাঁড়া সোজা করে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারে, তারা আসলেই জীবনটা চেনে, বোঝে। আপনাকে নিয়ে যখন বাকিরা সমালোচনা করতে ব্যস্ত থাকবে, আপনি সেই সময় ভালো কোনো বই পড়ুন, প্রিয়জনের সাথে কোথাও ঘুরে আসুন, রংতুলি নিয়ে ক্যানভাস সাজান, ঘর গোছান, গান শুনুন, আরো দুটো সিনেমা দেখুন, কিছু গাছ লাগান, খেলাধুলা করুন, ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, সৃষ্টিকর্তার উপাসনা করুন। মোদ্দাকথা হলো, তাদের কথায় রিয়েক্ট করবেন না। যা বলছে বলুক, আপনার কানে এলেও ফেলে দিন, দিনশেষে আপনি জানেন আপনি কি, কেমন, আর এটাও জানেন যারা বলছে তারা আপনার কাছে জাস্ট ম্যাটার করে না। আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের নিয়ে একটা বাউন্ডারি সেট করুন, একদম যাদের বুকে মিশে আপনি শ্বাস নেবেন, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো দাঁড়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। ঠিক তাদের কাছেই নিজেকে প্রকাশ করুন, তাদেরকেই এক্সপ্লেন করুন, তাদের সামনেই ঝুঁকতে শিখুন, কারণ তারা আপনার শুধু ভালোটাই চায়। বাদবাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল মনে করে ঝেড়ে ফেলে দিন। একটা কথা মাথায় রাখবেন, জীবন অনেক সুন্দর, আপনি যে পৃথিবীতে আছেন সেটা অনেক সুন্দর, আপনাকে শুধু চলার পথে গজিয়ে ওঠা আগাছাগুলো অথবা কোণে কোণে বেড়ে ওঠা কাঁটাঝোপগুলো দেখতে পেলে সাইড কাটিয়ে চলে আসতে হবে। সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুতে রিয়েক্ট করতে নেই, সবাইকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন নেই। এগুলো বাদ না দিতে পারলে, লসটা আপনারই।0 Comments 0 Shares 97 Views 0 Reviews -
-
-
১. সরকার অনুমোদিত দেশের পরিবেশবান্ধব জাহাজশিল্প কারখানার সংখ্যা কতটি?
উত্তর: ১০টি।
২. বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ কততম?
উত্তর: তৃতীয়।
৩. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে আমদানি করা জাহাজের সংখ্যা কতটি?
উত্তর: ১০৫টি।
৪. ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স আয় কত?
উত্তর: ১.০৭ বিলিয়ন ডলার।
৫. চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডিজেল সরবরাহের পাইপলাইনের সক্ষমতা কত টন?
উত্তর: ৫০ লাখ টন।
৬. এই পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল পরিবহন ব্যবস্থায় বছরে কত টাকা সাশ্রয় হবে?
উত্তর: প্রায় ২৩৬ কোটি টাকা।
৭. ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন কোন ক্লাব?
উত্তর: চেলসি। (রানার্সআপ-পিএসজি)
৮. ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য ফিফা ঘোষিত অর্থ পুরস্কারের অঙ্ক কত ছিল?
উত্তর: ১ বিলিয়ন ডলার
#genarel_knowledge১. সরকার অনুমোদিত দেশের পরিবেশবান্ধব জাহাজশিল্প কারখানার সংখ্যা কতটি? উত্তর: ১০টি। ২. বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ কততম? উত্তর: তৃতীয়। ৩. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে আমদানি করা জাহাজের সংখ্যা কতটি? উত্তর: ১০৫টি। ৪. ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স আয় কত? উত্তর: ১.০৭ বিলিয়ন ডলার। ৫. চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডিজেল সরবরাহের পাইপলাইনের সক্ষমতা কত টন? উত্তর: ৫০ লাখ টন। ৬. এই পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল পরিবহন ব্যবস্থায় বছরে কত টাকা সাশ্রয় হবে? উত্তর: প্রায় ২৩৬ কোটি টাকা। ৭. ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন কোন ক্লাব? উত্তর: চেলসি। (রানার্সআপ-পিএসজি) ৮. ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য ফিফা ঘোষিত অর্থ পুরস্কারের অঙ্ক কত ছিল? উত্তর: ১ বিলিয়ন ডলার #genarel_knowledge -
-
-
এই পোস্ট তাদের জন্য, যারা পাসপোর্টে সিল পড়ার পরও দ্বিধায় ভোগে। যারা ভাবে, “আমি পারবো তো?”
যারা চোখে স্বপ্ন নিয়ে আসে, কিন্তু বাস্তবতা দেখে অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ে।
১. প্রথম কয়েকমাস – আপনি ভাঙবেন। নতুন ভাষা, নতুন পরিবেশ, একা থাকা—সব কিছুই কাঁধে ভর দেয়। রুমে ঢুকে ফোন হাতে নেবেন, আম্মুর নাম্বার দেখে চুপ করে বসে থাকবেন। কিন্তু এটাই শুরু, ভাঙাটাই গড়ার প্রথম ধাপ।
২. কেউ বলবে না, “তুমি পারবা”— তবুও আপনাকেই পারতে হবে। বিদেশে সবাই ব্যস্ত। কেউ এসে বলবে না “চলো, আমরা একসাথে চলি।”
আপনাকে নিজের ছায়া হয়ে নিজের পাশে দাঁড়াতে হবে।
৩. আপনি কাজ শিখবেন, কিন্তু তার চেয়েও বেশি শিখবেন বিনয়। হয়তো আপনি ছিলেন ক্লাসের ফার্স্ট বয়, কিন্তু এখানে প্রথম কাজ হয়তো বাথরুম পরিষ্কার। কিন্তু বিশ্বাস করুন, এই অভিজ্ঞতা আপনাকে অভিজাত করে তুলবে—মনের দিক থেকে।
৪. টাকার হিসাব আপনি ক্যালকুলেটর ছাড়াই মুখস্থ শিখে ফেলবেন। কারণ ১টা ভুল হিসাব মানে একদিন না খেয়ে থাকা। বাংলাদেশে হয়তো মাসে ৫০০ টাকা উড়ালেও মনে হতো না, এখানে ৫ ডলার হিসাব করেও দম বন্ধ লাগে।
৫. আপনি বুঝবেন— “ঘুম” আর “আলসেমি” আসলে বিলাসিতা। প্রথম কয়েকমাস এমন হবে— ঘুমিয়েছেন ৩ ঘণ্টা,
দুইটা কাজ করছেন, তারপরও মনে হবে, "আরেকটু চালাতে হবে নিজেকে।"
৬. আপনি সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞ হবেন ছোট ছোট জিনিসের জন্য। এক কাপ হালকা গরম চা, একটা কল আসা দেশে থাকা কারো কাছ থেকে, রুমে কারো একটা হাসিমাখা কথা—
সবকিছু হিরার মতো দামী লাগবে।
৭. আপনি বদলাবেন, কিন্তু আপনার ভেতরের আগুনটা আরও জ্বলবে। কেউ হয়তো বলবে, "তুই অনেক চেঞ্জড!"
আপনি হাসবেন। কারণ আপনি জানেন, আপনার ভেতরের যুদ্ধগুলো কেউ জানে না।
এই প্রথম বছরটাই আসল। এই এক বছর যদি কাটিয়ে দিতে পারেন— আপনি শুধু প্রবাসী না, আপনি একজন বেঁচে থাকা যু*দ্ধা।
এই পোস্ট তাদের জন্য, যারা পাসপোর্টে সিল পড়ার পরও দ্বিধায় ভোগে। যারা ভাবে, “আমি পারবো তো?” যারা চোখে স্বপ্ন নিয়ে আসে, কিন্তু বাস্তবতা দেখে অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ে। ১. প্রথম কয়েকমাস – আপনি ভাঙবেন। নতুন ভাষা, নতুন পরিবেশ, একা থাকা—সব কিছুই কাঁধে ভর দেয়। রুমে ঢুকে ফোন হাতে নেবেন, আম্মুর নাম্বার দেখে চুপ করে বসে থাকবেন। কিন্তু এটাই শুরু, ভাঙাটাই গড়ার প্রথম ধাপ। ২. কেউ বলবে না, “তুমি পারবা”— তবুও আপনাকেই পারতে হবে। বিদেশে সবাই ব্যস্ত। কেউ এসে বলবে না “চলো, আমরা একসাথে চলি।” আপনাকে নিজের ছায়া হয়ে নিজের পাশে দাঁড়াতে হবে। ৩. আপনি কাজ শিখবেন, কিন্তু তার চেয়েও বেশি শিখবেন বিনয়। হয়তো আপনি ছিলেন ক্লাসের ফার্স্ট বয়, কিন্তু এখানে প্রথম কাজ হয়তো বাথরুম পরিষ্কার। কিন্তু বিশ্বাস করুন, এই অভিজ্ঞতা আপনাকে অভিজাত করে তুলবে—মনের দিক থেকে। ৪. টাকার হিসাব আপনি ক্যালকুলেটর ছাড়াই মুখস্থ শিখে ফেলবেন। কারণ ১টা ভুল হিসাব মানে একদিন না খেয়ে থাকা। বাংলাদেশে হয়তো মাসে ৫০০ টাকা উড়ালেও মনে হতো না, এখানে ৫ ডলার হিসাব করেও দম বন্ধ লাগে। ৫. আপনি বুঝবেন— “ঘুম” আর “আলসেমি” আসলে বিলাসিতা। প্রথম কয়েকমাস এমন হবে— ঘুমিয়েছেন ৩ ঘণ্টা, দুইটা কাজ করছেন, তারপরও মনে হবে, "আরেকটু চালাতে হবে নিজেকে।" ৬. আপনি সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞ হবেন ছোট ছোট জিনিসের জন্য। এক কাপ হালকা গরম চা, একটা কল আসা দেশে থাকা কারো কাছ থেকে, রুমে কারো একটা হাসিমাখা কথা— সবকিছু হিরার মতো দামী লাগবে। ৭. আপনি বদলাবেন, কিন্তু আপনার ভেতরের আগুনটা আরও জ্বলবে। কেউ হয়তো বলবে, "তুই অনেক চেঞ্জড!" আপনি হাসবেন। কারণ আপনি জানেন, আপনার ভেতরের যুদ্ধগুলো কেউ জানে না। এই প্রথম বছরটাই আসল। এই এক বছর যদি কাটিয়ে দিতে পারেন— আপনি শুধু প্রবাসী না, আপনি একজন বেঁচে থাকা যু*দ্ধা। -
ChiefChief🥰0 Comments 0 Shares 113 Views 0 Reviews
-
The pistol shrimp may be tiny, but its claw is one of the most powerful biological weapons in the ocean. When it snaps, it creates a high-velocity bubble that collapses with a force reaching 218 decibels — louder than a gunshot. This snap generates a momentary temperature of over 8,000°F, hotter than the surface of the Sun. The bubble can stun or kill small prey instantly. Its power is so intense, it has even interfered with military sonar during naval operations. Today, scientists are studying the mechanics of its claw for breakthroughs in clean energy and fusion technology.The pistol shrimp may be tiny, but its claw is one of the most powerful biological weapons in the ocean. When it snaps, it creates a high-velocity bubble that collapses with a force reaching 218 decibels — louder than a gunshot. This snap generates a momentary temperature of over 8,000°F, hotter than the surface of the Sun. The bubble can stun or kill small prey instantly. Its power is so intense, it has even interfered with military sonar during naval operations. Today, scientists are studying the mechanics of its claw for breakthroughs in clean energy and fusion technology.
-
It looks like normal glass.
But try to break it… and it bends instead.
Researchers have developed a new type of flexible glass, made from ultra-thin silica structures reinforced at the molecular level.
It can bend up to 90°, survive drops, and resist shattering — even under intense pressure.
Used in foldable phones, spacecraft, and smart architecture, this glass combines the clarity of crystal with the flexibility of plastic.
It’s scratch-resistant. Lightweight. And soon — recyclable.
Imagine windows that flex with the wind.
Screens that fold like paper.
Glass you can roll up and carry.It looks like normal glass. But try to break it… and it bends instead. Researchers have developed a new type of flexible glass, made from ultra-thin silica structures reinforced at the molecular level. It can bend up to 90°, survive drops, and resist shattering — even under intense pressure. Used in foldable phones, spacecraft, and smart architecture, this glass combines the clarity of crystal with the flexibility of plastic. It’s scratch-resistant. Lightweight. And soon — recyclable. Imagine windows that flex with the wind. Screens that fold like paper. Glass you can roll up and carry. -
তুমি অব্যশই জানো ভালোবাসা কি । এতে কেমন অনুভূতি হয় এটাও তোমার জানা ।তুমি জানো না পেইন কি তবে জানবে অবশই জানবে তুমি । স্বার্থপর মানুষে ভরা এই দুনিয়া তোমাকে তোমাকে এটার অনুভূতি দিবে। তুমি যেদিন বুজবে পেইন কি ওইদিন ই তুমি বুজবে আসল সুখ কি আসল ভালোবাসা তখনো তোমার কাছে ধোয়াশা । তুমি তখন ঘুরবে তোমার মনের চাপা গলিতে । খুঁজবে অতীতের সুন্দর সৃতি গুলো । তাদের আকড়ে ধরতে চাইবে শান্তির জন্য । ঠিক তখন ই তোমাকে রিয়ালিটি এসে ভুগাবে । তুমি একজন বেটা মানুষ এই রিয়ালাইজেশন তোমাকে তাড়আ করে বেড়াবে । তুমি পরে যাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গেম এ । কোনো রুলস বা ইমোশন যার সামনে কাজ করে না তা হলো বাস্তবতা। তুমি এটা অস্বিকার করতে পারবে না । বাস্তবতা মেনেই তোমাকে বাঁচতে হবে করতে হবে সত্যকে স্বীকার ।
জীবনে পেইন কতটা গুরত্বপূর্ণ এটা তুমি বুঝবে । যত তাড়াতাড়ি এটা তোমার জীবনে আসবে ততই তোমার মঙ্গল। শত্রুর থেকে পালিয়ে যাওয়া কোনও সমাধান না।এটাকে বুকে জড়িয়ে এগিয়ে যেতে হয়।তুমি অব্যশই জানো ভালোবাসা কি । এতে কেমন অনুভূতি হয় এটাও তোমার জানা ।তুমি জানো না পেইন কি তবে জানবে অবশই জানবে তুমি । স্বার্থপর মানুষে ভরা এই দুনিয়া তোমাকে তোমাকে এটার অনুভূতি দিবে। তুমি যেদিন বুজবে পেইন কি ওইদিন ই তুমি বুজবে আসল সুখ কি আসল ভালোবাসা তখনো তোমার কাছে ধোয়াশা । তুমি তখন ঘুরবে তোমার মনের চাপা গলিতে । খুঁজবে অতীতের সুন্দর সৃতি গুলো । তাদের আকড়ে ধরতে চাইবে শান্তির জন্য । ঠিক তখন ই তোমাকে রিয়ালিটি এসে ভুগাবে । তুমি একজন বেটা মানুষ এই রিয়ালাইজেশন তোমাকে তাড়আ করে বেড়াবে । তুমি পরে যাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গেম এ । কোনো রুলস বা ইমোশন যার সামনে কাজ করে না তা হলো বাস্তবতা। তুমি এটা অস্বিকার করতে পারবে না । বাস্তবতা মেনেই তোমাকে বাঁচতে হবে করতে হবে সত্যকে স্বীকার । জীবনে পেইন কতটা গুরত্বপূর্ণ এটা তুমি বুঝবে । যত তাড়াতাড়ি এটা তোমার জীবনে আসবে ততই তোমার মঙ্গল। শত্রুর থেকে পালিয়ে যাওয়া কোনও সমাধান না।এটাকে বুকে জড়িয়ে এগিয়ে যেতে হয়।0 Comments 0 Shares 143 Views 0 Reviews -
"ভাত শামীম" থেকে হয়ে উঠছেন বাংলার ৩৬০ ডিগ্রী ব্যাটসম্যান শামীম হোসেন পাটওয়ারী।
আগে যেই শামীম হোসেন পাটওয়ারীকে নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার হতো সেই শামীম এখন হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ টি২০ দলের প্রধান হাতিয়ার ।
দলের যখন প্রয়োজন একজন আগ্রাসী ফিনিশারের, তখন সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন শামীম হোসেন পাটওয়ারী!
শেষ ম্যাচেও মাত্র ২৭ বলে ৪৮ রানের ঝড়ো ইনিংস—৫টি চার আর ২টি ছক্কায় রাঙালেন তাঁর ব্যাটিং শো। চারদিকে শট খেলার দক্ষতা দেখে অনেকেই বলছে শামীমই বাংলাদেশের ৩৬০ ডিগ্রি ব্যাটসম্যান
ফ্লিক, স্কুপ, কভার ড্রাইভ কিংবা ব্যাকফুট কাট—যেকোনো অ্যাঙ্গেলে শট খেলতে সক্ষম শামীম। তাঁর ব্যাটিংয়ে ছিল সৃজনশীলতা আর আধুনিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের প্রতিফলন।
শুধু ব্যাটেই নয়, ফিল্ডিংয়েও দেখালেন টাইগার জাদু!লঙ্কান ইনিংসের প্রাণভোমরা কুশল মেন্ডিসকে দুর্দান্ত থ্রোতে রান আউট করে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন তিনি! মাঠজুড়ে এমন ক্ষিপ্রতা সত্যিই প্রশংসনীয়।
ব্যাট হাতে গতি, ফিল্ডিংয়ে বিদ্যুৎ—এই শামীম এখন শুধুই সম্ভাবনার নাম নয়, তিনি বাংলাদেশের নতুন ম্যাচ উইনার!
যারা এখনো ভাবেন, শামীম দলে টিকে থাকার জন্য লড়ছে—তাদের বোঝা উচিত, এই যুবা এখন বাংলাদেশের ৩৬০ ডিগ্রি তারকা!
তোমার ব্যাট আর থ্রো এমনই বজ্রগর্জনে চলুক শামীম!"ভাত শামীম" থেকে হয়ে উঠছেন বাংলার ৩৬০ ডিগ্রী ব্যাটসম্যান শামীম হোসেন পাটওয়ারী। আগে যেই শামীম হোসেন পাটওয়ারীকে নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার হতো সেই শামীম এখন হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ টি২০ দলের প্রধান হাতিয়ার । দলের যখন প্রয়োজন একজন আগ্রাসী ফিনিশারের, তখন সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন শামীম হোসেন পাটওয়ারী! 💪🇧🇩 শেষ ম্যাচেও মাত্র ২৭ বলে ৪৮ রানের ঝড়ো ইনিংস—৫টি চার আর ২টি ছক্কায় রাঙালেন তাঁর ব্যাটিং শো। চারদিকে শট খেলার দক্ষতা দেখে অনেকেই বলছে শামীমই বাংলাদেশের ৩৬০ ডিগ্রি ব্যাটসম্যান 🔄🏏 ⚡ ফ্লিক, স্কুপ, কভার ড্রাইভ কিংবা ব্যাকফুট কাট—যেকোনো অ্যাঙ্গেলে শট খেলতে সক্ষম শামীম। তাঁর ব্যাটিংয়ে ছিল সৃজনশীলতা আর আধুনিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের প্রতিফলন। 🎯 শুধু ব্যাটেই নয়, ফিল্ডিংয়েও দেখালেন টাইগার জাদু!লঙ্কান ইনিংসের প্রাণভোমরা কুশল মেন্ডিসকে দুর্দান্ত থ্রোতে রান আউট করে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন তিনি! মাঠজুড়ে এমন ক্ষিপ্রতা সত্যিই প্রশংসনীয়। 👏 ব্যাট হাতে গতি, ফিল্ডিংয়ে বিদ্যুৎ—এই শামীম এখন শুধুই সম্ভাবনার নাম নয়, তিনি বাংলাদেশের নতুন ম্যাচ উইনার! 🔁 যারা এখনো ভাবেন, শামীম দলে টিকে থাকার জন্য লড়ছে—তাদের বোঝা উচিত, এই যুবা এখন বাংলাদেশের ৩৬০ ডিগ্রি তারকা! 🐯 তোমার ব্যাট আর থ্রো এমনই বজ্রগর্জনে চলুক শামীম! -
লেস্টার থেকে চেলসি—এবং এবার ক্লাব বিশ্বকাপ জয়!
লেস্টার সিটির সাবেক কোচ এনজো মারেস্কো, যিনি হামজা চৌধুরীর সঙ্গে একসময় জয়ের আনন্দ ভাগ করে নিয়েছেন, এবার চেলসির কোচ হিসেবে ইতিহাস গড়লেন!
চেলসির দায়িত্ব নিয়ে মাত্র কয়েক মাসেই দলকে এনে দিলেন ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা।
লেস্টার-চেলসি জার্নির এই সাফল্য প্রমাণ করে দিলেন—তিনি শুধু কোচ নন, একজন লিডার!লেস্টার থেকে চেলসি—এবং এবার ক্লাব বিশ্বকাপ জয়! 🔥 লেস্টার সিটির সাবেক কোচ এনজো মারেস্কো, যিনি হামজা চৌধুরীর সঙ্গে একসময় জয়ের আনন্দ ভাগ করে নিয়েছেন, এবার চেলসির কোচ হিসেবে ইতিহাস গড়লেন! চেলসির দায়িত্ব নিয়ে মাত্র কয়েক মাসেই দলকে এনে দিলেন ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা। 🏆💙 লেস্টার-চেলসি জার্নির এই সাফল্য প্রমাণ করে দিলেন—তিনি শুধু কোচ নন, একজন লিডার! 👏🔥 -
𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐑𝐮𝐧𝐬 𝐒𝐜𝐨𝐫𝐞𝐝 𝐢𝐧 𝐚 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐛𝐲 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐂𝐚𝐩𝐭𝐚𝐢𝐧-
76- Litton Das vs SL, 2025
70*- Shakib Al Hasan vs AFG, 2019
70- Shakib Al Hasan vs NZ, 2022
68- Shakib Al Hasan vs PAK, 2022
61- Ashraful vs WI, 2007
𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐒𝐢𝐱𝐞𝐬 𝐢𝐧 𝐚 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐛𝐲 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐂𝐚𝐩𝐭𝐚𝐢𝐧-
5- Litton Das vs SL, 2025
4- Nurul Hasan vs Zim, 2022
4- Mushfiqur Rahim vs NED, 2012
3- Ashraful vs WI, 2007
3- Mahmudullah vs PNG, 2021
𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐑𝐮𝐧𝐬 𝐟𝐨𝐫 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐢𝐧 𝐖𝐢𝐧𝐧𝐢𝐧𝐠 𝐂𝐚𝐮𝐬𝐞-
1162- Litton Das
1155- Shakib Al Hasan
825- Mahmudullah
803- Tamim Iqbal
728- Soumya Sarkar
𝐀 𝐃𝐚𝐲 𝐨𝐟 𝐫𝐞𝐰𝐫𝐢𝐭𝐢𝐧𝐠 𝐡𝐢𝐬𝐭𝐨𝐫𝐲 𝐟𝐨𝐫 𝐋𝐢𝐭𝐭𝐨𝐧 𝐃𝐚𝐬𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐑𝐮𝐧𝐬 𝐒𝐜𝐨𝐫𝐞𝐝 𝐢𝐧 𝐚 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐛𝐲 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐂𝐚𝐩𝐭𝐚𝐢𝐧- 76- Litton Das vs SL, 2025 70*- Shakib Al Hasan vs AFG, 2019 70- Shakib Al Hasan vs NZ, 2022 68- Shakib Al Hasan vs PAK, 2022 61- Ashraful vs WI, 2007 𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐒𝐢𝐱𝐞𝐬 𝐢𝐧 𝐚 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐛𝐲 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐂𝐚𝐩𝐭𝐚𝐢𝐧- 5- Litton Das vs SL, 2025 4- Nurul Hasan vs Zim, 2022 4- Mushfiqur Rahim vs NED, 2012 3- Ashraful vs WI, 2007 3- Mahmudullah vs PNG, 2021 𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐓𝟐𝟎𝐈 𝐑𝐮𝐧𝐬 𝐟𝐨𝐫 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚𝐝𝐞𝐬𝐡 𝐢𝐧 𝐖𝐢𝐧𝐧𝐢𝐧𝐠 𝐂𝐚𝐮𝐬𝐞- 1162- Litton Das 1155- Shakib Al Hasan 825- Mahmudullah 803- Tamim Iqbal 728- Soumya Sarkar 𝐀 𝐃𝐚𝐲 𝐨𝐟 𝐫𝐞𝐰𝐫𝐢𝐭𝐢𝐧𝐠 𝐡𝐢𝐬𝐭𝐨𝐫𝐲 𝐟𝐨𝐫 𝐋𝐢𝐭𝐭𝐨𝐧 𝐃𝐚𝐬 -
The flag of Bangladesh is a symbol of the country's proud history and cultural diversity. The flag consists of a green background with a red circle in the center, representing the Bengali nation and its struggle for freedom.
Technical Specifications:
Material: High-quality polyester fabric
Size: 150 cm x 90 cm
Colors: Green background, red circle
Fastening: Equipped with metal rings for easy hanging
Importance of the Bangladesh flag: The flag of Bangladesh is not just a symbol of the country but also a powerful reminder of its historical struggle for freedom and independence.The flag of Bangladesh is a symbol of the country's proud history and cultural diversity. The flag consists of a green background with a red circle in the center, representing the Bengali nation and its struggle for freedom. Technical Specifications: Material: High-quality polyester fabric Size: 150 cm x 90 cm Colors: Green background, red circle Fastening: Equipped with metal rings for easy hanging Importance of the Bangladesh flag: The flag of Bangladesh is not just a symbol of the country but also a powerful reminder of its historical struggle for freedom and independence. -
-
একদিন আমার জাপানি সহকর্মী, শিক্ষক ইয়ামামোতাকে আমি সরল এক প্রশ্ন করেছিলাম— "তোমরা কীভাবে শিক্ষক দিবস উদযাপন করো?"
তিনি একটু চমকে গিয়েই জবাব দিলেন, "আমাদের এখানে শিক্ষক দিবস বলে কিছু নেই।"
আমি খানিকটা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। একটা দেশ যেখানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তিতে এতটা উন্নত, সেখানে কীভাবে শিক্ষক দিবসই নেই? কেমন যেন অসম্মানজনক লাগছিল প্রথমে।
তবে আমার ভুলটা আমি বুঝতে পারলাম কয়েকদিন পর।
এক বিকেলে, কাজ শেষে ইয়ামামোতা আমাকে তাঁর বাড়িতে আমন্ত্রণ জানালেন। যেহেতু তাঁর বাড়ি শহরের প্রান্তে, তাই আমরা মেট্রোতে যাত্রা শুরু করলাম। এটা ছিল সন্ধ্যার পিক আওয়ার—ট্রেনটি ধীরে ধীরে ভরে উঠছিল মানুষের ভিড়ে। আমি কোনওমতে রেলের হাতল ধরে দাঁড়িয়ে রইলাম।
ঠিক তখনই আমার পাশে বসা এক বৃদ্ধ লোক উঠে দাঁড়িয়ে আমাকে তাঁর আসন অফার করলেন। আমি খানিকটা বিব্রত হয়ে বললাম, "না, না... আপনি বসুন। আপনি তো বয়সে অনেক বড়।" আমি বার বার প্রত্যাখ্যান করলাম, কিন্তু তিনি অনড় ছিলেন এবং আমি বসতে বাধ্য হলাম।
তিনি একটু হাসলেন, মাথা ঝুঁকিয়ে আসন দেখিয়ে বললেন, "আপনি শিক্ষক, আপনি এই আসন পাওয়ার যোগ্য।"
আমি থমকে গেলাম। শিক্ষক? উনি জানলেন কীভাবে? তখন ইয়ামামোতা আমার পরিচয়পত্রের দিকে ইশারা করে বললেন,
"তাঁর চোখে পড়েছে তোমার গলায় ঝোলানো শিক্ষক-ট্যাগটা। এখানে শিক্ষক মানে শ্রদ্ধা, শ্রেষ্ঠতা, দায়িত্ব।"
আমার গলা আটকে আসছিল। শব্দ খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
পরদিন আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ইয়ামামোতার জন্য একটা উপহার কিনব, বাড়িতে খালি হাতে যাওয়া ঠিক হবে না ভেবে। তাঁকে জানালাম ইচ্ছে। তিনি বললেন,
"শিক্ষকদের জন্য একটি বিশেষ দোকান আছে একটু দূরে। সেখানে সব জিনিসপত্র কম দামে পাওয়া যায়।"
আমি বিস্মিত হয়ে প্রশ্ন করলাম, "শুধু শিক্ষকদের জন্য আলাদা দোকান?"
তিনি শান্ত গলায় বললেন, "জাপানে শিক্ষকতা হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক পেশা। উদ্যোক্তারা গর্ব বোধ করেন যখন কোনও শিক্ষক তাঁদের দোকানে আসেন। এ যেন তাঁদের জন্যই একটি উৎসব।"
এমন অনেক ছোট ছোট মুহূর্তে আমি বুঝে গিয়েছিলাম—
জাপানে শিক্ষকতা কোনো একটি দিনের উৎসব নয়।
এটি প্রতিটি দিনের শ্রদ্ধা, প্রতিটি শ্বাসে বয়ে চলা সংস্কৃতি।
এখানে মেট্রোতে শিক্ষকদের জন্য আলাদা আসন আছে, তাঁরা লাইনে দাঁড়ান না, বিশেষ ছাড় পান, আর সর্বোপরি তাঁরা পান হৃদয়ের গভীর থেকে উঠে আসা সম্মান।
সেদিন আমি বুঝেছিলাম— যেখানে একজন শিক্ষক প্রতিদিন সম্মান পান, সেখানে আলাদা করে “শিক্ষক দিবস” বলে কিছু থাকা জরুরি নয়।
সেখানে প্রতিটি দিনই শিক্ষক দিবস।
সম্মান যখন সত্যিকার হৃদয় থেকে আসে, তখন তা কেবল একটি দিনের নয়—একটি জীবনের উৎসব হয়ে ওঠে।
জাপান সেই উৎসবের দেশ।
একদিন আমার জাপানি সহকর্মী, শিক্ষক ইয়ামামোতাকে আমি সরল এক প্রশ্ন করেছিলাম— "তোমরা কীভাবে শিক্ষক দিবস উদযাপন করো?" তিনি একটু চমকে গিয়েই জবাব দিলেন, "আমাদের এখানে শিক্ষক দিবস বলে কিছু নেই।" আমি খানিকটা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। একটা দেশ যেখানে শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তিতে এতটা উন্নত, সেখানে কীভাবে শিক্ষক দিবসই নেই? কেমন যেন অসম্মানজনক লাগছিল প্রথমে। তবে আমার ভুলটা আমি বুঝতে পারলাম কয়েকদিন পর। এক বিকেলে, কাজ শেষে ইয়ামামোতা আমাকে তাঁর বাড়িতে আমন্ত্রণ জানালেন। যেহেতু তাঁর বাড়ি শহরের প্রান্তে, তাই আমরা মেট্রোতে যাত্রা শুরু করলাম। এটা ছিল সন্ধ্যার পিক আওয়ার—ট্রেনটি ধীরে ধীরে ভরে উঠছিল মানুষের ভিড়ে। আমি কোনওমতে রেলের হাতল ধরে দাঁড়িয়ে রইলাম। ঠিক তখনই আমার পাশে বসা এক বৃদ্ধ লোক উঠে দাঁড়িয়ে আমাকে তাঁর আসন অফার করলেন। আমি খানিকটা বিব্রত হয়ে বললাম, "না, না... আপনি বসুন। আপনি তো বয়সে অনেক বড়।" আমি বার বার প্রত্যাখ্যান করলাম, কিন্তু তিনি অনড় ছিলেন এবং আমি বসতে বাধ্য হলাম। তিনি একটু হাসলেন, মাথা ঝুঁকিয়ে আসন দেখিয়ে বললেন, "আপনি শিক্ষক, আপনি এই আসন পাওয়ার যোগ্য।" আমি থমকে গেলাম। শিক্ষক? উনি জানলেন কীভাবে? তখন ইয়ামামোতা আমার পরিচয়পত্রের দিকে ইশারা করে বললেন, "তাঁর চোখে পড়েছে তোমার গলায় ঝোলানো শিক্ষক-ট্যাগটা। এখানে শিক্ষক মানে শ্রদ্ধা, শ্রেষ্ঠতা, দায়িত্ব।" আমার গলা আটকে আসছিল। শব্দ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। পরদিন আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ইয়ামামোতার জন্য একটা উপহার কিনব, বাড়িতে খালি হাতে যাওয়া ঠিক হবে না ভেবে। তাঁকে জানালাম ইচ্ছে। তিনি বললেন, "শিক্ষকদের জন্য একটি বিশেষ দোকান আছে একটু দূরে। সেখানে সব জিনিসপত্র কম দামে পাওয়া যায়।" আমি বিস্মিত হয়ে প্রশ্ন করলাম, "শুধু শিক্ষকদের জন্য আলাদা দোকান?" তিনি শান্ত গলায় বললেন, "জাপানে শিক্ষকতা হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক পেশা। উদ্যোক্তারা গর্ব বোধ করেন যখন কোনও শিক্ষক তাঁদের দোকানে আসেন। এ যেন তাঁদের জন্যই একটি উৎসব।" এমন অনেক ছোট ছোট মুহূর্তে আমি বুঝে গিয়েছিলাম— জাপানে শিক্ষকতা কোনো একটি দিনের উৎসব নয়। এটি প্রতিটি দিনের শ্রদ্ধা, প্রতিটি শ্বাসে বয়ে চলা সংস্কৃতি। এখানে মেট্রোতে শিক্ষকদের জন্য আলাদা আসন আছে, তাঁরা লাইনে দাঁড়ান না, বিশেষ ছাড় পান, আর সর্বোপরি তাঁরা পান হৃদয়ের গভীর থেকে উঠে আসা সম্মান। সেদিন আমি বুঝেছিলাম— যেখানে একজন শিক্ষক প্রতিদিন সম্মান পান, সেখানে আলাদা করে “শিক্ষক দিবস” বলে কিছু থাকা জরুরি নয়। সেখানে প্রতিটি দিনই শিক্ষক দিবস। সম্মান যখন সত্যিকার হৃদয় থেকে আসে, তখন তা কেবল একটি দিনের নয়—একটি জীবনের উৎসব হয়ে ওঠে। জাপান সেই উৎসবের দেশ। -
এই অবিশপ্ত পৃথিবীতে কিছুই আমাদের প্ল্যান মতো হয় না । তুমি যত বেশি দিন বাঁচবে তুমি ততই উপলব্দি করবে এখানে যা আছে তা হলো শুধুই পেইন সাফারিং এন্ড ধোঁকা । পৃথিবীতে তুমি যেখানেই তাকাও না কেন তুমি যদি আলো দেখ তার নিচে অবশ্যই অন্ধকার থাকবে । তুমি বুঝবে এইজে নিয়ম আইন কানুন সব বানানো হয়েছে তোমাকে নিদিষ্ট ঘন্ডিতে আটকানোর জন্য । এগুলো তৈরি ই হয়েছে ভাঙার জন্য । তারপর ও মানুষ ট্রাই করে ভালোবাসার জন্য প্রেমের জন্য ভালো থাকার জন্য । আসলে পৃথিবীটা শুধু বিজয়ী দের জন্য ই । তুমি ভিক্টরি না পেলে তুমি ভালো থাকতে পারবে না । এবং কি সবকিছু পেয়ে গেলেও তুমি বলো থাকতে পারবে না । এটাই সত্য । সময় এই অবসপ্ত পৃথিবীর এক নির্দয় ফিজিক্স …এই অবিশপ্ত পৃথিবীতে কিছুই আমাদের প্ল্যান মতো হয় না । তুমি যত বেশি দিন বাঁচবে তুমি ততই উপলব্দি করবে এখানে যা আছে তা হলো শুধুই পেইন সাফারিং এন্ড ধোঁকা । পৃথিবীতে তুমি যেখানেই তাকাও না কেন তুমি যদি আলো দেখ তার নিচে অবশ্যই অন্ধকার থাকবে । তুমি বুঝবে এইজে নিয়ম আইন কানুন সব বানানো হয়েছে তোমাকে নিদিষ্ট ঘন্ডিতে আটকানোর জন্য । এগুলো তৈরি ই হয়েছে ভাঙার জন্য । তারপর ও মানুষ ট্রাই করে ভালোবাসার জন্য প্রেমের জন্য ভালো থাকার জন্য । আসলে পৃথিবীটা শুধু বিজয়ী দের জন্য ই । তুমি ভিক্টরি না পেলে তুমি ভালো থাকতে পারবে না । এবং কি সবকিছু পেয়ে গেলেও তুমি বলো থাকতে পারবে না । এটাই সত্য । সময় এই অবসপ্ত পৃথিবীর এক নির্দয় ফিজিক্স …
-
জীবনের কঠিন সময়টাই
তোমার সবচেয়ে বড় সুযোগ!
হয়তো এখন চারপাশে কেবল অন্ধকার।
নেই কোনো আশার আলো।
তুমি একা, ক্লান্ত, ভেঙে পড়া—মনে হচ্ছে সবকিছু শেষ হয়ে গেছে।
কিন্তু...
এটাই শুরু!
এই ভাঙনের মধ্যেই গড়ে উঠছে এক অদম্য শক্তি,
যেটা এখন তুমি বুঝতে পারছো না,
কিন্তু একদিন—তুমিই অবাক হয়ে যাবে!
পাহাড় গড়ার আগে যেমন ভূমিকম্প হয়,
ঠিক তেমনি, বড় কিছু গড়তে গেলে
আগে মাটির গভীর থেকে কাঁপুনি শুরু হয়।
এই দুঃসময়টা তোমার ভিতরের দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলার সময়।
জীবন তোমাকে কষ্ট দিচ্ছে না,
জীবন তোমাকে গড়ছে!
অনেকে সবকিছু নিয়েই জন্মায়—সুযোগ, সমর্থন, টাকা, পরিচিতি।
তারা গণ্ডির মধ্যে ঘুরে বেড়ায়।
আর তুমি—তুমি শূন্য থেকে শুরু করছো,
নতুন গন্তব্য তৈরি করছো!
আজ হয়তো তোমার হাতে কিছু নেই—
না টাকা, না চেনা মানুষ, না কোনো বড় প্ল্যাটফর্ম।
তবু বিশ্বাস রেখো—
একদিন তোমার নামেই গড়ে উঠবে ভবন, বই, প্রতিষ্ঠান কিংবা ইতিহাস!
তোমার এই লড়াই এখন কেউ দেখছে না।
কেউ জানে না, তুমি রাতে কতটা কাঁদো, দিনে কতটা লড়ো।
কিন্তু…
সময় সব মনে রাখে!
একদিন এই গল্পই হবে অনুপ্রেরণার বাতিঘর।
তাই এখন ভেঙে পড়ার সময় নয়।
তুমি আলাদা। তুমি বিশেষ।
তোমার রক্তে বয়ে চলেছে সংগ্রামের ইতিহাস।
তোমার চোখে জমে আছে হাজারো স্বপ্নের মানচিত্র।
তুমি যদি আজ লড়াই চালিয়ে যাও, আগামীকাল তোমার নামেই লেখা হবে ইতিহাস।
হাল ছেড়ো না। ভয় পেও না রাফি।
কারণ তুমিই সেই ঝড়ের নাবিক, যে দিক হারায় না—দিক বানায়!
জীবনের কঠিন সময়টাই তোমার সবচেয়ে বড় সুযোগ! হয়তো এখন চারপাশে কেবল অন্ধকার। নেই কোনো আশার আলো। তুমি একা, ক্লান্ত, ভেঙে পড়া—মনে হচ্ছে সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু... এটাই শুরু! এই ভাঙনের মধ্যেই গড়ে উঠছে এক অদম্য শক্তি, যেটা এখন তুমি বুঝতে পারছো না, কিন্তু একদিন—তুমিই অবাক হয়ে যাবে! পাহাড় গড়ার আগে যেমন ভূমিকম্প হয়, ঠিক তেমনি, বড় কিছু গড়তে গেলে আগে মাটির গভীর থেকে কাঁপুনি শুরু হয়। এই দুঃসময়টা তোমার ভিতরের দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলার সময়। জীবন তোমাকে কষ্ট দিচ্ছে না, জীবন তোমাকে গড়ছে! অনেকে সবকিছু নিয়েই জন্মায়—সুযোগ, সমর্থন, টাকা, পরিচিতি। তারা গণ্ডির মধ্যে ঘুরে বেড়ায়। আর তুমি—তুমি শূন্য থেকে শুরু করছো, নতুন গন্তব্য তৈরি করছো! আজ হয়তো তোমার হাতে কিছু নেই— না টাকা, না চেনা মানুষ, না কোনো বড় প্ল্যাটফর্ম। তবু বিশ্বাস রেখো— একদিন তোমার নামেই গড়ে উঠবে ভবন, বই, প্রতিষ্ঠান কিংবা ইতিহাস! তোমার এই লড়াই এখন কেউ দেখছে না। কেউ জানে না, তুমি রাতে কতটা কাঁদো, দিনে কতটা লড়ো। কিন্তু… সময় সব মনে রাখে! একদিন এই গল্পই হবে অনুপ্রেরণার বাতিঘর। তাই এখন ভেঙে পড়ার সময় নয়। তুমি আলাদা। তুমি বিশেষ। তোমার রক্তে বয়ে চলেছে সংগ্রামের ইতিহাস। তোমার চোখে জমে আছে হাজারো স্বপ্নের মানচিত্র। তুমি যদি আজ লড়াই চালিয়ে যাও, আগামীকাল তোমার নামেই লেখা হবে ইতিহাস। হাল ছেড়ো না। ভয় পেও না রাফি। কারণ তুমিই সেই ঝড়ের নাবিক, যে দিক হারায় না—দিক বানায়! -
বর্তমান সময়ে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর একটি বড় কারণ। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা নিরাময় হওয়া কঠিন। তবে অক্সিটোসিন নামের হরমোন যা ভালোবাসার হরমোন নামে পরিচিত—হার্টের বাইরের কোষগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলতে পারে। সাধারণত কাউকে জড়িয়ে ধরা, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো বা অর্গাজমের সময়, এমনকি প্রসব ও দুধ পান করানোর সময়ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় ২০২২ সালে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে মানবদেহের স্টেম সেল থেকে তৈরি হার্টের কোষে অক্সিটোসিন প্রয়োগ করে দেখেছেন যে এটি হার্টের এপিকার্ডিয়াল কোষ বা বাইরের স্তরের কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। এই কোষগুলো তখন দ্রুত সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং হার্টের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করতে শুরু করে। অনেকটা আমাদের ত্বক কেটে গেলে নতুন কোষ তৈরি হয়ে ক্ষত সেরে উঠার মত প্রক্রিয়া।
অক্সিটোসিনের আরেকটি বিস্ময়কর গুণ হলো এটি শুধু হার্টের পেশীই নয়, হার্টের রক্তনালী গঠনেও সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অক্সিটোসিন এই রক্তনালীগুলো পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই আবিষ্কার হৃদরোগীদের জন্য নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দিতে পারে বলে আশাবাদী গবেষকগণ। অক্সিটোসিন ইতিমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তাই এর প্রয়োগও সহজ হবে। তবে হরমোনটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।বর্তমান সময়ে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর একটি বড় কারণ। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা নিরাময় হওয়া কঠিন। তবে অক্সিটোসিন নামের হরমোন যা ভালোবাসার হরমোন নামে পরিচিত—হার্টের বাইরের কোষগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলতে পারে। সাধারণত কাউকে জড়িয়ে ধরা, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো বা অর্গাজমের সময়, এমনকি প্রসব ও দুধ পান করানোর সময়ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়। মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় ২০২২ সালে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে মানবদেহের স্টেম সেল থেকে তৈরি হার্টের কোষে অক্সিটোসিন প্রয়োগ করে দেখেছেন যে এটি হার্টের এপিকার্ডিয়াল কোষ বা বাইরের স্তরের কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। এই কোষগুলো তখন দ্রুত সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং হার্টের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করতে শুরু করে। অনেকটা আমাদের ত্বক কেটে গেলে নতুন কোষ তৈরি হয়ে ক্ষত সেরে উঠার মত প্রক্রিয়া। অক্সিটোসিনের আরেকটি বিস্ময়কর গুণ হলো এটি শুধু হার্টের পেশীই নয়, হার্টের রক্তনালী গঠনেও সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অক্সিটোসিন এই রক্তনালীগুলো পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই আবিষ্কার হৃদরোগীদের জন্য নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দিতে পারে বলে আশাবাদী গবেষকগণ। অক্সিটোসিন ইতিমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তাই এর প্রয়োগও সহজ হবে। তবে হরমোনটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন। -
জীবনের মানে খুজে পাচ্ছেন না ?
তাহলে ভাবুন তো আপনার পরিবারের কথা । আপনার বন্ধুদের কথা । কত কিছু দেখার আছে জীবনে । আপনার পছন্দের গাড়িটি ও তো এখনও কিনা হয়নি । আপনার পছন্দের জায়গাটি ও এখনও দেখা হয়নি । অনেক ছোট ছোট শখ অনেক ছোট ছোট ইচ্ছা ও তো এখনও পূরণ করা বাকি ।
মায়ের জন্য জীবনে কয়টা শাড়ি কিনেছেন জীবনে। বাবার হাতে নিজের প্রথম স্যালারি দিবার ইচ্ছা কি আপনার হয়নি কখনও ?
জীবনের স্বর্নযুগ যে সোশ্যাল মিডিয়াই শেষ করছেন সৃষ্টিকর্তাকে কি জবাব দিবেন ?জীবনের মানে খুজে পাচ্ছেন না ? তাহলে ভাবুন তো আপনার পরিবারের কথা । আপনার বন্ধুদের কথা । কত কিছু দেখার আছে জীবনে । আপনার পছন্দের গাড়িটি ও তো এখনও কিনা হয়নি । আপনার পছন্দের জায়গাটি ও এখনও দেখা হয়নি । অনেক ছোট ছোট শখ অনেক ছোট ছোট ইচ্ছা ও তো এখনও পূরণ করা বাকি । মায়ের জন্য জীবনে কয়টা শাড়ি কিনেছেন জীবনে। বাবার হাতে নিজের প্রথম স্যালারি দিবার ইচ্ছা কি আপনার হয়নি কখনও ? জীবনের স্বর্নযুগ যে সোশ্যাল মিডিয়াই শেষ করছেন সৃষ্টিকর্তাকে কি জবাব দিবেন ? -
In the blazing sun of northern Egypt, a quiet revolution is unfolding — above the canals.
Instead of leaving water to evaporate under desert heat, engineers are installing solar panels over irrigation canals. These panels do two things at once:
Generate clean energy
Reduce water loss by up to 70%
The solar roofs also shade crops nearby, cut algae growth, and reduce land use — turning every canal into a solar corridor.
In the blazing sun of northern Egypt, a quiet revolution is unfolding — above the canals. Instead of leaving water to evaporate under desert heat, engineers are installing solar panels over irrigation canals. These panels do two things at once: 🌞 Generate clean energy 💧 Reduce water loss by up to 70% The solar roofs also shade crops nearby, cut algae growth, and reduce land use — turning every canal into a solar corridor. -
আলহামদুলিল্লাহ! ৩৪২ টি চোরাই, ছিনতাইয়ের মোবাইল ও ৬ টি ল্যাপটপ ও ২ লাখ টাকা উদ্ধার। একসাথে এত চোরা মোবাইল উদ্ধার এই শহরে আগে হয়নি। আস্থা রাখুন বাংলাদেশ পুলিশে।আপনাদের মত সাহসী অফিসার দের দ্বারা সম্ভব এদেশের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত হোক আমরা এই প্রত্যাশা রাখি বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর উপর।আলহামদুলিল্লাহ! ৩৪২ টি চোরাই, ছিনতাইয়ের মোবাইল ও ৬ টি ল্যাপটপ ও ২ লাখ টাকা উদ্ধার। একসাথে এত চোরা মোবাইল উদ্ধার এই শহরে আগে হয়নি। আস্থা রাখুন বাংলাদেশ পুলিশে।আপনাদের মত সাহসী অফিসার দের দ্বারা সম্ভব এদেশের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত হোক আমরা এই প্রত্যাশা রাখি বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর উপর।
-
In one of the driest places on Earth…
Fresh water is appearing — from thin air and sunlight.
In the Atacama Desert, Chilean scientists have created solar desalination domes that extract drinking water from the sea using only heat and condensation.
No filters.
No wires.
Just glass, saltwater, and sunlight.
Each dome pulls in ocean water, evaporates it using solar heat, then condenses clean water inside — like artificial rain.
They're off-grid, low-maintenance, and can produce thousands of liters per day.
In a world of water crises…
Chile just built a solution in glass.In one of the driest places on Earth… Fresh water is appearing — from thin air and sunlight. In the Atacama Desert, Chilean scientists have created solar desalination domes that extract drinking water from the sea using only heat and condensation. No filters. No wires. Just glass, saltwater, and sunlight. Each dome pulls in ocean water, evaporates it using solar heat, then condenses clean water inside — like artificial rain. They're off-grid, low-maintenance, and can produce thousands of liters per day. In a world of water crises… Chile just built a solution in glass. -
"জীবনের কাছে হেরে গেলাম" লিখে যে ছেলেটা বা মেয়েটা মরে গেল তাকে হয়তো কেউ বলেনি, জিতে যাওয়া মানেই জীবন নয়, হেরে যাওয়ার মধ্যেও থাকে বেঁচে থাকার আনন্দ।
ডেল কার্নেগি, শিব খেরা-রা বারবার একটা কথাই বলেছেন, তুমিও জিতবে। শক্ত হও। উঠে দাঁড়াও। দৌড়াও। জিততে তোমাকে হবেই।
কিন্তু কেউ বলে না...তুমিও হারবে। তুমিও তো রক্ত মাংসেরই মানুষ, তোমারো ক্লান্ত লাগবে। একটু বসো। এখন আর উঠে দাঁড়ানোর দরকার নেই। সবসময় দৌড়াতে হয় না। খানিকটা জিরিয়ে নাও। অনেকক্ষণ তো শক্ত থেকেছ, এবার একটু নরম হও — একথা কেউ বলে না।
বলে না বলেই ফুলের মতো ছেলেমেয়েগুলো ঝুলে পড়ে। কেউ প্রেমের জন্য, কেউ টাকার জন্য, কেউ রেজাল্ট বা চাকরির জন্য, কেউ বা একটুখানি স্নেহ ভালোবাসার জন্য। তাইতো কবি এক বুক কষ্ট নিয়ে লিখেছেন,
আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো
খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে
খুব ছোট দুঃখের জন্যে
আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে
একটি ছোট দীর্ঘশ্বাসের জন্যে
একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।
আমাদের চারপাশের প্রতিটা মানুষের ছোট হলেও একটা স্বপ্ন থাকে। তারা একটুখানি সহানুভূতি পেতে চায়, এক চিলতে রোদ্দুর চায়, একফোঁটা ভালোবাসা বুকে নিয়ে বেঁচে থাকতে চায়।
মা, বাবা, শিক্ষক, অভিভাবক, বন্ধু, সমাজ আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ...জিতে যাওয়ার মোটিভেশন দেন — তাতে সমস্যা নাই, কিন্তু হেরে যাওয়াদের কথাও একটু বলেন। পৃথিবীতে সবাই জিততে আসে নাই। সবার জেতার দরকারও নাই। কিন্তু প্রত্যেকেই বাঁচতে চায়।
পৃথিবীর আলো, বাতাস, জল বা জোৎস্নায় সবার সমান অধিকার আছে। জিতে যাওয়া মানুষটার যেমন হাসার অধিকার আছে, তেমনি হেরে যাওয়া লোকটারও অধিকার আছে মন খুলে কাঁদার। জয়ের মালা বিজয়ীদের জন্য থাকুক, ওটার ভাগ কেউ চায় না! তাই বলে হেরে যাওয়া মানুষটার ওপর থেকে এক টুকরো মেঘের ছায়া কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারো নেই। কারো নেই।"জীবনের কাছে হেরে গেলাম" লিখে যে ছেলেটা বা মেয়েটা মরে গেল তাকে হয়তো কেউ বলেনি, জিতে যাওয়া মানেই জীবন নয়, হেরে যাওয়ার মধ্যেও থাকে বেঁচে থাকার আনন্দ। ডেল কার্নেগি, শিব খেরা-রা বারবার একটা কথাই বলেছেন, তুমিও জিতবে। শক্ত হও। উঠে দাঁড়াও। দৌড়াও। জিততে তোমাকে হবেই। কিন্তু কেউ বলে না...তুমিও হারবে। তুমিও তো রক্ত মাংসেরই মানুষ, তোমারো ক্লান্ত লাগবে। একটু বসো। এখন আর উঠে দাঁড়ানোর দরকার নেই। সবসময় দৌড়াতে হয় না। খানিকটা জিরিয়ে নাও। অনেকক্ষণ তো শক্ত থেকেছ, এবার একটু নরম হও — একথা কেউ বলে না। বলে না বলেই ফুলের মতো ছেলেমেয়েগুলো ঝুলে পড়ে। কেউ প্রেমের জন্য, কেউ টাকার জন্য, কেউ রেজাল্ট বা চাকরির জন্য, কেউ বা একটুখানি স্নেহ ভালোবাসার জন্য। তাইতো কবি এক বুক কষ্ট নিয়ে লিখেছেন, আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে খুব ছোট দুঃখের জন্যে আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে একটি ছোট দীর্ঘশ্বাসের জন্যে একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে। আমাদের চারপাশের প্রতিটা মানুষের ছোট হলেও একটা স্বপ্ন থাকে। তারা একটুখানি সহানুভূতি পেতে চায়, এক চিলতে রোদ্দুর চায়, একফোঁটা ভালোবাসা বুকে নিয়ে বেঁচে থাকতে চায়। মা, বাবা, শিক্ষক, অভিভাবক, বন্ধু, সমাজ আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ...জিতে যাওয়ার মোটিভেশন দেন — তাতে সমস্যা নাই, কিন্তু হেরে যাওয়াদের কথাও একটু বলেন। পৃথিবীতে সবাই জিততে আসে নাই। সবার জেতার দরকারও নাই। কিন্তু প্রত্যেকেই বাঁচতে চায়। পৃথিবীর আলো, বাতাস, জল বা জোৎস্নায় সবার সমান অধিকার আছে। জিতে যাওয়া মানুষটার যেমন হাসার অধিকার আছে, তেমনি হেরে যাওয়া লোকটারও অধিকার আছে মন খুলে কাঁদার। জয়ের মালা বিজয়ীদের জন্য থাকুক, ওটার ভাগ কেউ চায় না! তাই বলে হেরে যাওয়া মানুষটার ওপর থেকে এক টুকরো মেঘের ছায়া কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারো নেই। কারো নেই। -
এক নাতি তার দাদুকে জিজ্ঞাসা করল, "জীবনে কি সত্যিই বন্ধুর কোনো দরকার আছে?"
দাদু মৃদু হেসে জবাব দিলেন, "হ্যাঁ। জীবন যদি সরল হতো, তবে বন্ধুর প্রয়োজন হতো না। কিন্তু জীবনটা প্রায় সময়ই রুক্ষ। তোমার পাশে তখন এমন মানুষ থাকা উচিত যার সাথে তুমি ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে পারো, দুঃখ শেয়ার করতে পারো। যে তোমাকে বিচার না করে ভরসা দেবে, যার কাঁধে মাথা রেখে তুমি কাঁদতে পারবে। সে তোমাকে ভয়ের মাঝে সাহস দেবে, জীবনের কঠিন সময়গুলো যাকে ভরসা করে তুমি অতিক্রম করতে পারবে।"
নাতি তখন প্রশ্ন করল, "এটা কি সত্যি একজন নকল বন্ধু শত্রুর চেয়েও বেশি বিপজ্জনক?"
দাদু বললেন, "অবশ্যই। কারণ শত্রুকে সহজেই চেনা যায়। যার ফলে তার থেকে নিজেকে রক্ষা করাও সহজ হয়। কিন্তু নকল বন্ধু তোমার সব দুর্বলতা জানে বলেই বুঝতে পারে কিভাবে তোমাকে পিছন থেকে ছুরি মারতে হবে।"
নাতি এবার জানতে চাইল, "আমি কিভাবে নকল বন্ধুদের এড়িয়ে চলতে পারি?"
দাদু কিছুক্ষণ চিন্তা করার পর বললেন, "আচ্ছা বলো তো একটা ছোট বাগান এবং একটি বনের মধ্যে কোনটিতে সাপ আর বিচ্ছু বেশি থাকে?"
নাতি সাথে সাথে উত্তর দিল, "বনের মধ্যে।"
দাদু তখন কিশোরের মাথায় হাত রেখে বললেন, "সেটাই। বৃত্ত ছোট রেখো বাছা। শান্তির জন্য একটা ছোট বাগানই যথেষ্ট।"এক নাতি তার দাদুকে জিজ্ঞাসা করল, "জীবনে কি সত্যিই বন্ধুর কোনো দরকার আছে?" দাদু মৃদু হেসে জবাব দিলেন, "হ্যাঁ। জীবন যদি সরল হতো, তবে বন্ধুর প্রয়োজন হতো না। কিন্তু জীবনটা প্রায় সময়ই রুক্ষ। তোমার পাশে তখন এমন মানুষ থাকা উচিত যার সাথে তুমি ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে পারো, দুঃখ শেয়ার করতে পারো। যে তোমাকে বিচার না করে ভরসা দেবে, যার কাঁধে মাথা রেখে তুমি কাঁদতে পারবে। সে তোমাকে ভয়ের মাঝে সাহস দেবে, জীবনের কঠিন সময়গুলো যাকে ভরসা করে তুমি অতিক্রম করতে পারবে।" নাতি তখন প্রশ্ন করল, "এটা কি সত্যি একজন নকল বন্ধু শত্রুর চেয়েও বেশি বিপজ্জনক?" দাদু বললেন, "অবশ্যই। কারণ শত্রুকে সহজেই চেনা যায়। যার ফলে তার থেকে নিজেকে রক্ষা করাও সহজ হয়। কিন্তু নকল বন্ধু তোমার সব দুর্বলতা জানে বলেই বুঝতে পারে কিভাবে তোমাকে পিছন থেকে ছুরি মারতে হবে।" নাতি এবার জানতে চাইল, "আমি কিভাবে নকল বন্ধুদের এড়িয়ে চলতে পারি?" দাদু কিছুক্ষণ চিন্তা করার পর বললেন, "আচ্ছা বলো তো একটা ছোট বাগান এবং একটি বনের মধ্যে কোনটিতে সাপ আর বিচ্ছু বেশি থাকে?" নাতি সাথে সাথে উত্তর দিল, "বনের মধ্যে।" দাদু তখন কিশোরের মাথায় হাত রেখে বললেন, "সেটাই। বৃত্ত ছোট রেখো বাছা। শান্তির জন্য একটা ছোট বাগানই যথেষ্ট।" -
জীবনের এই পথটা সবসময় সোজা নয়।
চেষ্টা করি, স্বপ্ন দেখি, আবার হেরে যাই।
অনেকে প্রশ্ন করে—এতবার ব্যর্থ হওয়ার পরও কেন থামছো না?
আমি তাদের একটা কথাই বলি—“আমি জানি, আমার সময়টা এখনো আসেনি।”
হয়তো আজকে কেউ আমায় দেখে ব্যর্থ ভাবে।
কিন্তু আমি জানি, আজকের এই সংগ্রামই আগামী দিনের শক্তি।
প্রত্যেকটা হার আমাকে প্রস্তুত করছে—সেই দিনের জন্য, যেদিন আমি জিতব।
জয় মানেই শুধু অন্যকে হারানো নয়,
জয় মানে নিজেকে প্রমাণ করা, নিজের স্বপ্নকে ছুঁয়ে ফেলা।
সেই দিনটা এখনও আসেনি, কিন্তু আমি জানি—আসবেই।
তাই আমি থেমে যাই না।
কারণ আমি জানি, সময় যখন আসবে,
আমি প্রস্তুত থাকবো—জয়ের জন্য।জীবনের এই পথটা সবসময় সোজা নয়। চেষ্টা করি, স্বপ্ন দেখি, আবার হেরে যাই। অনেকে প্রশ্ন করে—এতবার ব্যর্থ হওয়ার পরও কেন থামছো না? আমি তাদের একটা কথাই বলি—“আমি জানি, আমার সময়টা এখনো আসেনি।” হয়তো আজকে কেউ আমায় দেখে ব্যর্থ ভাবে। কিন্তু আমি জানি, আজকের এই সংগ্রামই আগামী দিনের শক্তি। প্রত্যেকটা হার আমাকে প্রস্তুত করছে—সেই দিনের জন্য, যেদিন আমি জিতব। জয় মানেই শুধু অন্যকে হারানো নয়, জয় মানে নিজেকে প্রমাণ করা, নিজের স্বপ্নকে ছুঁয়ে ফেলা। সেই দিনটা এখনও আসেনি, কিন্তু আমি জানি—আসবেই। তাই আমি থেমে যাই না। কারণ আমি জানি, সময় যখন আসবে, আমি প্রস্তুত থাকবো—জয়ের জন্য। -
When you run out of land…
You turn to water.
In the Netherlands, engineers are installing floating solar farms on lakes, reservoirs, and even the sea. But these aren’t ordinary panels — they rotate to follow the sun across the sky.
Built to withstand storms, these circular islands generate up to 40% more energy than fixed panels — while reducing water evaporation below.
It’s smart.
It’s self-cleaning.
And it’s reclaiming space in a crowded world.
Floating power.
Drifting into the future.When you run out of land… You turn to water. In the Netherlands, engineers are installing floating solar farms on lakes, reservoirs, and even the sea. But these aren’t ordinary panels — they rotate to follow the sun across the sky. Built to withstand storms, these circular islands generate up to 40% more energy than fixed panels — while reducing water evaporation below. It’s smart. It’s self-cleaning. And it’s reclaiming space in a crowded world. Floating power. Drifting into the future. -
বন্যা হল জলের অতিরিক্ত প্রবাহ যা সাধারণত শুকনো ভূমিকে প্লাবিত করে। এটি একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলেই দেখা যায়। বন্যা সাধারণত বৃষ্টি, নদীর জল বৃদ্ধি, ভূমিধস, বা বাঁধ ভেঙে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। বন্যা মানুষের জীবন, সম্পদ এবং পরিবেশের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
বন্যার কারণ:
অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত: প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হলে নদীর জল ধারণক্ষমতা ছাড়িয়ে যায় এবং বন্যা দেখা দেয়।
নদীর জল বৃদ্ধি: নদীর স্বাভাবিক জলপ্রবাহ বেড়ে গেলে আশেপাশের এলাকা প্লাবিত হয়।
ভূমিধস: পাহাড়ী অঞ্চলে ভূমিধসের কারণে সৃষ্ট বাঁধ বা প্রাকৃতিক বাধা ভেঙে গেলে আকস্মিক বন্যা হতে পারে।
বাঁধ ভাঙন: দুর্বল বা অপর্যাপ্ত বাঁধ ভেঙে গেলে বিশাল এলাকা প্লাবিত হতে পারে।
বন্যার প্রভাব:
মানুষের জীবনহানি: বন্যা মানুষের জীবন কেড়ে নিতে পারে, বিশেষ করে যারা দুর্বল বা প্রতিকূল পরিবেশে বসবাস করে।
সম্পদের ক্ষতি: ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, সেতু, এবং অন্যান্য অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
কৃষির ক্ষতি: ফসলের মাঠ প্লাবিত হয়ে খাদ্য সংকট দেখা দিতে পারে।
স্বাস্থ্য ঝুঁকি: দূষিত পানি ও জলাবদ্ধতার কারণে রোগজীবাণু ছড়িয়ে পড়ে, যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য ঝুঁকির সৃষ্টি করে।
পরিবেশের উপর প্রভাব: বন্যার ফলে মাটি ক্ষয়ে যাওয়া, গাছপালা ধ্বংস এবং বাস্তুসংস্থানের পরিবর্তন হতে পারে।
বন্যা মোকাবিলা:
পূর্বাভাস ও সতর্কতা: আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে আগে থেকে সতর্ক হওয়া এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেয়া।
উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম: বন্যা কবলিত এলাকা থেকে মানুষদের সরিয়ে নেয়া এবং তাদের ত্রাণ সহায়তা দেয়া।
পুনর্বাসন: ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা, যাতে তারা আবার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা শুরু করতে পারে।
পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা: বন্যা প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনার জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা।
বন্যা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যা মোকাবেলা করা কঠিন, তবে সঠিক প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব।বন্যা হল জলের অতিরিক্ত প্রবাহ যা সাধারণত শুকনো ভূমিকে প্লাবিত করে। এটি একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলেই দেখা যায়। বন্যা সাধারণত বৃষ্টি, নদীর জল বৃদ্ধি, ভূমিধস, বা বাঁধ ভেঙে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। বন্যা মানুষের জীবন, সম্পদ এবং পরিবেশের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বন্যার কারণ: অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত: প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হলে নদীর জল ধারণক্ষমতা ছাড়িয়ে যায় এবং বন্যা দেখা দেয়। নদীর জল বৃদ্ধি: নদীর স্বাভাবিক জলপ্রবাহ বেড়ে গেলে আশেপাশের এলাকা প্লাবিত হয়। ভূমিধস: পাহাড়ী অঞ্চলে ভূমিধসের কারণে সৃষ্ট বাঁধ বা প্রাকৃতিক বাধা ভেঙে গেলে আকস্মিক বন্যা হতে পারে। বাঁধ ভাঙন: দুর্বল বা অপর্যাপ্ত বাঁধ ভেঙে গেলে বিশাল এলাকা প্লাবিত হতে পারে। বন্যার প্রভাব: মানুষের জীবনহানি: বন্যা মানুষের জীবন কেড়ে নিতে পারে, বিশেষ করে যারা দুর্বল বা প্রতিকূল পরিবেশে বসবাস করে। সম্পদের ক্ষতি: ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, সেতু, এবং অন্যান্য অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। কৃষির ক্ষতি: ফসলের মাঠ প্লাবিত হয়ে খাদ্য সংকট দেখা দিতে পারে। স্বাস্থ্য ঝুঁকি: দূষিত পানি ও জলাবদ্ধতার কারণে রোগজীবাণু ছড়িয়ে পড়ে, যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য ঝুঁকির সৃষ্টি করে। পরিবেশের উপর প্রভাব: বন্যার ফলে মাটি ক্ষয়ে যাওয়া, গাছপালা ধ্বংস এবং বাস্তুসংস্থানের পরিবর্তন হতে পারে। বন্যা মোকাবিলা: পূর্বাভাস ও সতর্কতা: আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে আগে থেকে সতর্ক হওয়া এবং প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেয়া। উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম: বন্যা কবলিত এলাকা থেকে মানুষদের সরিয়ে নেয়া এবং তাদের ত্রাণ সহায়তা দেয়া। পুনর্বাসন: ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা, যাতে তারা আবার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা শুরু করতে পারে। পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা: বন্যা প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনার জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা। বন্যা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যা মোকাবেলা করা কঠিন, তবে সঠিক প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব। -
বেড়েছে শুধু সংখ্যা, বাতেনি শিক্ষার মান🥺এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ প্রাপ্তির পরিসংখ্যান: (২০০১ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত) ✍️ ২০০১ সালে ৭৬ জন ✍️ ২০০২ সালে ৩২৭ জন ✍️ ২০০৩ সালে ১ হাজার ৩৮৯ জন ✍️ ২০০৪ সালে ৮ হাজার ৫৯৭ জন ✍️ ২০০৫ সালে ১৫ হাজার ৬৩১ জন ✍️ ২০০৬ সালে ২৪ হাজার ৩৮৪ জন ✍️ ২০০৭ সালে ২৫ হাজার ৭৩২ জন ✍️ ২০০৮ সালে ৪১ হাজার ৯১৭ জন ✍️ ২০০৯ সালে ৪৫ হাজার ৯৩৪ জন ✍️ ২০১০ সালে ৬২ হাজার ১৩৪ জন ✍️ ২০১১ সালে ৬২ হাজার ২৮৮ জন ✍️ ২০১২ সালে ৮২ হাজার...
-
Buissness or Killing CompetitionsGoogle is reportedly paying Apple up to $20 BILLION per year — not for a product, not for a feature — but simply to remain the default search engine on iPhones and other Apple devices. 😳 Why? Because being the default means billions of daily searches and massive ad revenue. In fact, this deal could account for 15–20% of Apple’s annual services profit. 💸 But it's...
-
The Tengwang Pavilion, the 29th iteration in its 1,400-year history, features intricately carved beams and vibrantly painted rafters. It stands majestically along the banks of the Ganjiang River, which winds through Jiangxi province.The Tengwang Pavilion, the 29th iteration in its 1,400-year history, features intricately carved beams and vibrantly painted rafters. It stands majestically along the banks of the Ganjiang River, which winds through Jiangxi province. -
A forgotten shipwreck just changed everything we thought we knew about ancient electricity.
Off the coast of Greece, 40 meters beneath the Aegean Sea, divers uncovered what appeared to be just another broken ship lost to time. Wooden beams, bronze statues, shattered amphorae. But hidden beneath a collapsed cargo hold, something extraordinary waited — a sealed copper cylinder with two iron rods inside, wrapped in ancient papyrus.
At first, archaeologists dismissed it. Just debris. But when the object was tested, it sparked — literally. Traces of acid residue were found inside, along with signs of corrosion identical to what we see in modern batteries. It was nearly identical to the mysterious “Baghdad Battery” — but far older.
Carbon dating placed it around 160 B.C., and experts now believe the ship was carrying experimental electrochemical devices. It wasn’t just trade goods and wine jars. It was ancient energy.
But here’s what made scientists pause: A nearby Greek tablet described a “light without fire” used to read maps in dark cargo spaces. It suggests sailors may have used low-voltage lighting — powered by these primitive batteries — centuries before electricity was “discovered.”
The implications are massive. It means our ancestors may have understood electrochemical reactions well enough to use them in real-world tasks. Not magic. Not myth. Just forgotten science, buried in saltwater and silence.A forgotten shipwreck just changed everything we thought we knew about ancient electricity. Off the coast of Greece, 40 meters beneath the Aegean Sea, divers uncovered what appeared to be just another broken ship lost to time. Wooden beams, bronze statues, shattered amphorae. But hidden beneath a collapsed cargo hold, something extraordinary waited — a sealed copper cylinder with two iron rods inside, wrapped in ancient papyrus. At first, archaeologists dismissed it. Just debris. But when the object was tested, it sparked — literally. Traces of acid residue were found inside, along with signs of corrosion identical to what we see in modern batteries. It was nearly identical to the mysterious “Baghdad Battery” — but far older. Carbon dating placed it around 160 B.C., and experts now believe the ship was carrying experimental electrochemical devices. It wasn’t just trade goods and wine jars. It was ancient energy. But here’s what made scientists pause: A nearby Greek tablet described a “light without fire” used to read maps in dark cargo spaces. It suggests sailors may have used low-voltage lighting — powered by these primitive batteries — centuries before electricity was “discovered.” The implications are massive. It means our ancestors may have understood electrochemical reactions well enough to use them in real-world tasks. Not magic. Not myth. Just forgotten science, buried in saltwater and silence. -
Deep in the mountainous region of Gifu Prefecture, Japan has unveiled a stunning engineering achievement: a concrete bridge that repairs itself — no human workers needed. At first glance, it looks like any other bridge. But inside its foundation lies a living secret.
Scientists from the University of Tokyo embedded microscopic bacteria into the concrete mix. When cracks appear — even hairline fractures — moisture and oxygen activate these dormant microbes. The bacteria then produce limestone, sealing the cracks from the inside out. No machines. No manual patchwork. Just living concrete at work.
This breakthrough is more than impressive — it’s lifesaving. In Japan, where earthquakes frequently damage infrastructure, tiny cracks can lead to catastrophic failures over time. But now, this bridge senses damage and begins healing in real-time, sometimes within just 24 hours of a rupture.
Over a six-month test, engineers tracked dozens of fractures forming and then vanishing — sealed by biological action, not cement. The bacteria can stay dormant for up to 200 years, meaning the bridge could maintain itself longer than any human-built one in history.
Imagine cities where roads, tunnels, and skyscrapers quietly repair themselves every night — no closures, no traffic, no danger. This isn’t just futuristic thinking. It’s already real, and Japan is leading the way.Deep in the mountainous region of Gifu Prefecture, Japan has unveiled a stunning engineering achievement: a concrete bridge that repairs itself — no human workers needed. At first glance, it looks like any other bridge. But inside its foundation lies a living secret. Scientists from the University of Tokyo embedded microscopic bacteria into the concrete mix. When cracks appear — even hairline fractures — moisture and oxygen activate these dormant microbes. The bacteria then produce limestone, sealing the cracks from the inside out. No machines. No manual patchwork. Just living concrete at work. This breakthrough is more than impressive — it’s lifesaving. In Japan, where earthquakes frequently damage infrastructure, tiny cracks can lead to catastrophic failures over time. But now, this bridge senses damage and begins healing in real-time, sometimes within just 24 hours of a rupture. Over a six-month test, engineers tracked dozens of fractures forming and then vanishing — sealed by biological action, not cement. The bacteria can stay dormant for up to 200 years, meaning the bridge could maintain itself longer than any human-built one in history. Imagine cities where roads, tunnels, and skyscrapers quietly repair themselves every night — no closures, no traffic, no danger. This isn’t just futuristic thinking. It’s already real, and Japan is leading the way. -
Comeback হবে??মিস্টার অটো চয়েজ : মুস্তাফিজুর রহমান ২০২৩ বিশ্বকাপ থেকে এখন পর্যন্ত ১৯টি ওয়ানডে খেলেছেন মুস্তাফিজুর রহমান। এই ১৯ ম্যাচে তার উইকেট ১৯টি। এর চেয়ে কম ম্যাচ খেলে বেশি উইকেট তাসকিন আহমেদ (২৭) ও শরিফুল ইসলামের (২৩)। ১১ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়ে তানজিম হাসান সাকিবও খুব কাছাকাছি। এই নিরেট পরিসংখ্যানেই বলে দেওয়া যায়, গত দেড় দুই বছরে মুস্তাফিজ আর দলের সেরা পেসার নন। তবে এটুকুতে যে কেউ আবার পরিসংখ্যানের...0 Comments 0 Shares 353 Views 0 Reviews
-
Blog text issue solved,
Happy bbaiBlog text issue solved, Happy bbai🤟 -
With sea levels rising, cities need to adapt.
This one floats.
Engineers and architects have designed floating cities that sit atop modular, unsinkable platforms — built to withstand storms, tides, and climate change.
Each unit collects solar, wind, and wave energy, recycles its own water, and grows its own food.
No sewage. No emissions. Just clean, self-contained life — on the sea.
The buildings are lightweight, flexible, and made from recyclable materials like marine-grade composites and bamboo concrete.
These ocean cities aren’t science fiction anymore.
Prototypes are already being tested.
The future of sustainable living… might not be on land.With sea levels rising, cities need to adapt. This one floats. Engineers and architects have designed floating cities that sit atop modular, unsinkable platforms — built to withstand storms, tides, and climate change. Each unit collects solar, wind, and wave energy, recycles its own water, and grows its own food. No sewage. No emissions. Just clean, self-contained life — on the sea. The buildings are lightweight, flexible, and made from recyclable materials like marine-grade composites and bamboo concrete. These ocean cities aren’t science fiction anymore. Prototypes are already being tested. The future of sustainable living… might not be on land. -
Milestone in Speed of transportation!!China has successfully tested the world’s fastest maglev train, reaching a groundbreaking speed of 621 mph. This innovative system, using high-temperature superconducting magnets and a vacuum tube for frictionless travel, promises a revolution in high-speed transportation. The train's potential to outpace conventional rail and air travel marks a new era for ground-based transportation,...
-
এখন আর বোঝার বাকি নেই—এরাও ছিল সিন্ডিকেটের একটা অংশ, যারা দীর্ঘদিন ধরে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে এসেছে। এইতো কিছুদিন আগেই নারী ফুটবলের একদল সিনিয়র খেলোয়াড় প্রকাশ্যে বিদ্রোহ করে বসে কোচ পিটারের বিরুদ্ধে। তারা অনুশীলনে নামবে না, কোচের নির্দেশ মানবে না—এই দাবিতেই সরব হয় তারা। অভিযোগ তোলা হয় কোচ তাদের "হয়রানি" করছে।
কিন্তু ভেতরের চিত্রটা কি আসলেই তাই?
আসল সত্যটা হচ্ছে—এরা খেলোয়াড় টিকটকে ব্যস্ত, হাইপ তোলাই যেন তাদের মূল লক্ষ্য। নিয়ম-শৃঙ্খলার তোয়াক্কা না করে, তারা নিজের ইচ্ছামতো চলতে চায়। এমনটা কোনো পেশাদার দলের চরিত্র হতে পারে না।
এখন যা পরিষ্কার, তা হলো—উপরমহলের যেই সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলকে কাবু করে রেখেছে, এই খেলোয়াড়রাও সেই একই চক্রের অংশ ছিল। সময়ের সাথে সাথে প্রমাণ মিলছে, কে কোন খেলাটা খেলেছে।
আমি মনে করি বর্তমান যে দলটি আছে এটি সেরা তাদের মধ্যে একটা ডিসিপ্লিন তৈরি হয়েছে, যেটা পিটার বাটলার চেয়েছেন।
সবাই দেশের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছে, দলটির ভেতরে একটি দৃঢ় শৃঙ্খলা ও দলীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে, যা কোচ পিটার বাটলারের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে। এই দল দেশের জন্য আপ্রাণ লড়াই করেছে, এবং তাদের প্রতি আমাদের আস্থা থাকা উচিত।
বর্তমান গঠনকে অক্ষুণ্ণ রাখা এখন সময়ের দাবি। অতীতে যারা বিতর্কিত ছিলেন, তাদের আবার দলে অন্তর্ভুক্ত করা হলে ঐক্য নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তাই এই মুহূর্তে সেসব সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
এশিয়ান কাপ সামনে রেখে দলটি চমৎকার ছন্দে রয়েছে। তাই এই স্কোয়াডকে কেন্দ্র করেই দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করা উচিত বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের। পাশাপাশি কোচ যদি মনে করেন, আরও তরুণ প্রতিভা যুক্ত করা দরকার — তাহলে অবশ্যই সুযোগ দেওয়া যেতে পারে।
এশিয়ান কাপের জন্য শুভ কামনা
বাংলাদেশ ফুটবল দীর্ঘজীবী হোক।
এখন আর বোঝার বাকি নেই—এরাও ছিল সিন্ডিকেটের একটা অংশ, যারা দীর্ঘদিন ধরে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে এসেছে। এইতো কিছুদিন আগেই নারী ফুটবলের একদল সিনিয়র খেলোয়াড় প্রকাশ্যে বিদ্রোহ করে বসে কোচ পিটারের বিরুদ্ধে। তারা অনুশীলনে নামবে না, কোচের নির্দেশ মানবে না—এই দাবিতেই সরব হয় তারা। অভিযোগ তোলা হয় কোচ তাদের "হয়রানি" করছে। কিন্তু ভেতরের চিত্রটা কি আসলেই তাই? আসল সত্যটা হচ্ছে—এরা খেলোয়াড় টিকটকে ব্যস্ত, হাইপ তোলাই যেন তাদের মূল লক্ষ্য। নিয়ম-শৃঙ্খলার তোয়াক্কা না করে, তারা নিজের ইচ্ছামতো চলতে চায়। এমনটা কোনো পেশাদার দলের চরিত্র হতে পারে না। এখন যা পরিষ্কার, তা হলো—উপরমহলের যেই সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় দলকে কাবু করে রেখেছে, এই খেলোয়াড়রাও সেই একই চক্রের অংশ ছিল। সময়ের সাথে সাথে প্রমাণ মিলছে, কে কোন খেলাটা খেলেছে। আমি মনে করি বর্তমান যে দলটি আছে এটি সেরা তাদের মধ্যে একটা ডিসিপ্লিন তৈরি হয়েছে, যেটা পিটার বাটলার চেয়েছেন। সবাই দেশের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছে, দলটির ভেতরে একটি দৃঢ় শৃঙ্খলা ও দলীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে, যা কোচ পিটার বাটলারের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে। এই দল দেশের জন্য আপ্রাণ লড়াই করেছে, এবং তাদের প্রতি আমাদের আস্থা থাকা উচিত। বর্তমান গঠনকে অক্ষুণ্ণ রাখা এখন সময়ের দাবি। অতীতে যারা বিতর্কিত ছিলেন, তাদের আবার দলে অন্তর্ভুক্ত করা হলে ঐক্য নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তাই এই মুহূর্তে সেসব সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। এশিয়ান কাপ সামনে রেখে দলটি চমৎকার ছন্দে রয়েছে। তাই এই স্কোয়াডকে কেন্দ্র করেই দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করা উচিত বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের। পাশাপাশি কোচ যদি মনে করেন, আরও তরুণ প্রতিভা যুক্ত করা দরকার — তাহলে অবশ্যই সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। এশিয়ান কাপের জন্য শুভ কামনা বাংলাদেশ ফুটবল দীর্ঘজীবী হোক। -
🌳 The Silent Guardians of Earth: Why Trees Are More Important Than Ever 🌍In a world increasingly threatened by climate change, deforestation, and urbanization, trees stand as the silent guardians of life on Earth. From providing the oxygen we breathe to offering shelter, food, and medicines, trees play an indispensable role in maintaining ecological balance. But their significance goes beyond the obvious. Trees help reduce air pollution, combat soil erosion,...
-
Bill Gates: From Tech Visionary to Global Humanitarian – The Journey of a Billionaire GeniusBill Gates is a name that resonates across the globe—not just as the co-founder of Microsoft, but as a trailblazer who reshaped the technology landscape and redefined what it means to be a philanthropist. From humble beginnings in Seattle to becoming one of the richest and most influential individuals in the world, Gates has led a life filled with innovation, impact, and transformation....
-
বিটরুটের উপকারিতা। কেন আপনি বিটরুট খাবেন ?বিটরুট (Beetroot) একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সবজি, যার রয়েছে অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা। নিচে বিটরুটের প্রধান উপকারিতাগুলো হলো: #১. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে • বিটরুটে থাকা নাইট্রেট রক্তনালীকে প্রসারিত করে। • এটি রক্তচাপ কমাতে সহায়ক, বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য। #২. মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায় • বিটরুটে থাকা নাইট্রেট মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়। • এটি...
-
Why j10c fighter jet famous for ?The J-10C fighter jet, also known as the "Vigorous Dragon". The j10c Chinese medium-weight, single-engine, multirole combat aircraft using a delta wing and canard design. its advanced capabilities particularly its AESA radar, electronic warfare suite, and integration with advanced missiles like the PL-15. Advanced technology and cost effective price made it famous.
-
-
বাংলাদেশ শ্রীলংকার দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচে ১৬ রানের জয় পেল বাংলাদেশবাংলাদেশ শ্রীলংকার ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ শ্রীলংকার কাছে ৭৭ রানের বিশাল ব্যবধানে হারে। শ্রীলংকার কাছে এত রানের ব্যবধানে হারার পর নেট দুনিয়ায় বাংলাদেশের ক্রিকেট টিমের অবস্থা নিয়ে অনেক সমালোচনা হয় । অনেকেই বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে অনেক কটুক্তি করে । গতকাল ৫ এ জুলাই দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ১৬ রানের ব্যবধানে হারিয়ে সিরিজে ১-১ সমতায় আসে। এই জয়ের পর বাংলাদেশ ওয়ানডে...
-
Jamal Musiala Bayern Munich's young superstar suffers horrific leg injury at Club World Cup22 year old Bayern Munich's young superstar Jamal Musiala suffered a leg injury at the end of the first half of the game 2-0 Club World Cup quarterfinal. loss to PSG Saturday in Atlanta. went after a loose ball in the attacking box just as PSG goalkeeper Gianluigi Donnarumma went after it. The Italian goalkeeper dove for the ball and landed on Musiala's left leg. When the play cleared up, his...
-
Shakib al hasan Bangladesh no 1 All rounder• A left handed batsman and slow left arm orthodox spinner true all-rounder. First Bangladeshi to hold ICC No:1 all rounder ranking in all three formats Shakib is celebrated as Bangladesh's greatest cricketer-a global all-round talent whose achievements on the field, philanthropy off it, and presence in politics and sport ownership have firmly etched his legacy. His journey inspires...
More Stories