• মাছের মাথার ভেতর কোটি টাকার ব্যবসা.?

    এটা গল্প না, বাস্তব সত্য!

    বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ যখন মাছের মাথা ফেলে দেয়, কিন্তু বিশ্বব্যাপী এই অংশটা কিনে নেয় লাখ লাখ টাকায়।
    কারণ মাছের মাথার ভেতরেই আছে এক ছোট্ট কিন্তু অমূল্য সম্পদ- পিটুইটারি গ্লান্ড (Pituitary Gland).!!

    পিটুইটারি গ্লান্ড কী?

    এটা মাছের ব্রেইনের নিচের অংশে থাকা হরমোন নিঃসরণকারী একটি ছোট গ্রন্থি। এটি মাছের প্রজনন বা “induced breeding” এর জন্য অপরিহার্য।

    বিশ্বের অনেক হ্যাচারি ও গবেষণাগারে এই গ্লান্ড থেকে GtH (Gonadotropic Hormone) সংগ্রহ করে ব্যবহার করা হয়।

    কেন এত চাহিদা? কোথায় ব্যবহৃত হয়?

    এই গ্লান্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়:

    Fish Hatchery Industry – কৃত্রিম প্রজনন করাতে
    Pharmaceutical Research – হরমোন গবেষণায়
    Aqua Tech Companies – প্রজনন বুস্টার ও ঔষধ প্রস্তুত করতে

    বিশ্বের যে দেশগুলোতে এর চাহিদা সবচেয়ে বেশঃ
    চীন
    ভিয়েতনাম
    থাইল্যান্ড
    ইন্দোনেশিয়া
    ফিলিপাইন

    এক কেজি পিটুইটারি গ্লান্ডের দাম কত?

    প্রতি কেজি গ্লান্ডের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে হয়:
    ৩০,০০০ থেকে ৫০,০০০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০–৫০ লাখ টাকা)

    একটি গ্লান্ডের ওজন হয় মাত্র ৫–১০ মিলিগ্রাম
    ১ কেজি = প্রায় ৪,০০০–৫,০০০ মাছের গ্লান্ড

    কোন মাছের গ্লান্ড সবচেয়ে বেশি চাহিদাসম্পন্ন?
    • রুই
    • কাতলা
    • মৃগেল
    • পাঙ্গাস
    • শিং
    • মাগুর
    • টেংরা, বোয়াল, বাইম

    এই মাছগুলোর গ্লান্ড সবচেয়ে কার্যকর ও মূল্যবান

    সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণ

    গ্লান্ড সংগ্রহ করার পর এটি সংরক্ষণ করতে হয়:

    Deep Freeze (-40°C)
    অথবা Ethanol Solution-এ ডুবিয়ে
    পরে এটি কাঁচা বা প্রসেসড অবস্থায় রপ্তানি করা হয়

    রপ্তানি প্রক্রিয়া ও লাইসেন্স

    আপনি চাইলে বাংলাদেশ থেকেই এই গ্লান্ড রপ্তানি করতে পারেন, তবে আপনাকে নিতে হবেঃ

    ট্রেড লাইসেন্স
    ব্যবসা রেজিস্ট্রেশন (BIN)
    VAT নম্বর
    রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (EPB) রেজিস্ট্রেশন
    মৎস্য অধিদপ্তর থেকে অনুমোদন
    ফিশ প্রসেসিং ও এক্সপোর্ট লাইসেন্স

    কীভাবে বায়ার খুঁজবেন?

    বিদেশি হ্যাচারি কোম্পানি ও রিসার্চ ল্যাব
    Alibaba, Made-in-China, Tradekey-এর মতো B2B সাইট
    চীনের ডিলার বা এজেন্ট
    আন্তর্জাতিক ফিশারিজ ট্রেড ফেয়ার
    সোশ্যাল মিডিয়া ও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রমোশন

    কত টাকা ইনভেস্টমেন্ট লাগবে?
    • ছোট স্কেলে (ঘরে বসে গ্লান্ড কালেকশন): ৪০-৫০ হাজার টাকা
    • মিড স্কেল (সংরক্ষণ + নমুনা প্রেরণ): ১–২ লাখ টাকা
    • বড় স্কেলে প্রসেসিং ল্যাব ও এক্সপোর্ট সেটআপ: ৫–১০ লাখ টাকা

    বাংলাদেশে কোথায় বেশি সম্ভাবনা?
    • ময়মনসিংহ
    • রাজশাহী
    • খুলনা
    • বরিশাল
    • কুমিল্লা
    • সিলেট

    এই অঞ্চলে প্রতিদিন হাজার হাজার টন মাছ কাটাকাটি হয় — কিন্তু এই মূল্যবান গ্লান্ড অনেক সময় ফেলে দেওয়া হয় জাস্ট “অজ্ঞানতায়”।

    কেন এটা বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ?
    • দেশের রপ্তানি আয় বাড়বে
    • মাছের সব অংশের ভ্যালু পাওয়া যাবে
    • উদ্যোক্তাদের নতুন লাভজনক খাত
    • বৈধভাবে রেমিটেন্স আনার সুযোগ
    • সরকারি সহায়তা থাকলে বছরে ৫০+ মিলিয়ন ডলার আয় সম্ভব

    আপনার জন্য পরামর্শ:

    মাছের গ্লান্ড নিয়ে রিসার্চ করুন
    স্থানীয় মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন
    প্রশিক্ষণ নিন, তারপর লাইসেন্স নিন
    ১০০% বৈধভাবে এই ব্যবসা শুরু করুন
    আন্তর্জাতিক বায়ারদের সাথে কানেক্ট করুন

    #রপ্তানি
    #ইম্পোর্ট
    #startabusiness
    #importexport
    #এক্সপোর্ট
    #export
    #business
    #entrepreneur
    #মাছ_রপ্তানি
    #কোটি
    #পিটুইটারি
    মাছের মাথার ভেতর কোটি টাকার ব্যবসা.? 😲 এটা গল্প না, বাস্তব সত্য! বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ যখন মাছের মাথা ফেলে দেয়, কিন্তু বিশ্বব্যাপী এই অংশটা কিনে নেয় লাখ লাখ টাকায়। কারণ মাছের মাথার ভেতরেই আছে এক ছোট্ট কিন্তু অমূল্য সম্পদ- পিটুইটারি গ্লান্ড (Pituitary Gland).!! 🧠 পিটুইটারি গ্লান্ড কী? এটা মাছের ব্রেইনের নিচের অংশে থাকা হরমোন নিঃসরণকারী একটি ছোট গ্রন্থি। এটি মাছের প্রজনন বা “induced breeding” এর জন্য অপরিহার্য। বিশ্বের অনেক হ্যাচারি ও গবেষণাগারে এই গ্লান্ড থেকে GtH (Gonadotropic Hormone) সংগ্রহ করে ব্যবহার করা হয়। 🌍 কেন এত চাহিদা? কোথায় ব্যবহৃত হয়? এই গ্লান্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়: ✅ Fish Hatchery Industry – কৃত্রিম প্রজনন করাতে ✅ Pharmaceutical Research – হরমোন গবেষণায় ✅ Aqua Tech Companies – প্রজনন বুস্টার ও ঔষধ প্রস্তুত করতে বিশ্বের যে দেশগুলোতে এর চাহিদা সবচেয়ে বেশঃ 🇨🇳 চীন 🇻🇳 ভিয়েতনাম 🇹🇭 থাইল্যান্ড 🇮🇩 ইন্দোনেশিয়া 🇵🇭 ফিলিপাইন 💸 এক কেজি পিটুইটারি গ্লান্ডের দাম কত? প্রতি কেজি গ্লান্ডের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে হয়: ৩০,০০০ থেকে ৫০,০০০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০–৫০ লাখ টাকা) 😲 একটি গ্লান্ডের ওজন হয় মাত্র ৫–১০ মিলিগ্রাম ১ কেজি = প্রায় ৪,০০০–৫,০০০ মাছের গ্লান্ড 🐟 কোন মাছের গ্লান্ড সবচেয়ে বেশি চাহিদাসম্পন্ন? • রুই • কাতলা • মৃগেল • পাঙ্গাস • শিং • মাগুর • টেংরা, বোয়াল, বাইম এই মাছগুলোর গ্লান্ড সবচেয়ে কার্যকর ও মূল্যবান 🧊 সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণ গ্লান্ড সংগ্রহ করার পর এটি সংরক্ষণ করতে হয়: ✅ Deep Freeze (-40°C) ✅ অথবা Ethanol Solution-এ ডুবিয়ে পরে এটি কাঁচা বা প্রসেসড অবস্থায় রপ্তানি করা হয় 📦 রপ্তানি প্রক্রিয়া ও লাইসেন্স আপনি চাইলে বাংলাদেশ থেকেই এই গ্লান্ড রপ্তানি করতে পারেন, তবে আপনাকে নিতে হবেঃ 🔹 ট্রেড লাইসেন্স 🔹 ব্যবসা রেজিস্ট্রেশন (BIN) 🔹 VAT নম্বর 🔹 রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (EPB) রেজিস্ট্রেশন 🔹 মৎস্য অধিদপ্তর থেকে অনুমোদন 🔹 ফিশ প্রসেসিং ও এক্সপোর্ট লাইসেন্স 📈 কীভাবে বায়ার খুঁজবেন? ✅ বিদেশি হ্যাচারি কোম্পানি ও রিসার্চ ল্যাব ✅ Alibaba, Made-in-China, Tradekey-এর মতো B2B সাইট ✅ চীনের ডিলার বা এজেন্ট ✅ আন্তর্জাতিক ফিশারিজ ট্রেড ফেয়ার ✅ সোশ্যাল মিডিয়া ও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রমোশন 💼 কত টাকা ইনভেস্টমেন্ট লাগবে? • ছোট স্কেলে (ঘরে বসে গ্লান্ড কালেকশন): ৪০-৫০ হাজার টাকা • মিড স্কেল (সংরক্ষণ + নমুনা প্রেরণ): ১–২ লাখ টাকা • বড় স্কেলে প্রসেসিং ল্যাব ও এক্সপোর্ট সেটআপ: ৫–১০ লাখ টাকা 📍 বাংলাদেশে কোথায় বেশি সম্ভাবনা? • ময়মনসিংহ • রাজশাহী • খুলনা • বরিশাল • কুমিল্লা • সিলেট এই অঞ্চলে প্রতিদিন হাজার হাজার টন মাছ কাটাকাটি হয় — কিন্তু এই মূল্যবান গ্লান্ড অনেক সময় ফেলে দেওয়া হয় জাস্ট “অজ্ঞানতায়”। ✅ কেন এটা বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ? • দেশের রপ্তানি আয় বাড়বে • মাছের সব অংশের ভ্যালু পাওয়া যাবে • উদ্যোক্তাদের নতুন লাভজনক খাত • বৈধভাবে রেমিটেন্স আনার সুযোগ • সরকারি সহায়তা থাকলে বছরে ৫০+ মিলিয়ন ডলার আয় সম্ভব 🔥 আপনার জন্য পরামর্শ: ✅ মাছের গ্লান্ড নিয়ে রিসার্চ করুন ✅ স্থানীয় মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন ✅ প্রশিক্ষণ নিন, তারপর লাইসেন্স নিন ✅ ১০০% বৈধভাবে এই ব্যবসা শুরু করুন ✅ আন্তর্জাতিক বায়ারদের সাথে কানেক্ট করুন #রপ্তানি #ইম্পোর্ট #startabusiness #importexport #এক্সপোর্ট #export #business #entrepreneur #মাছ_রপ্তানি #কোটি #পিটুইটারি
    0 Comments 0 Shares 39 Views
  • জুতার হকারের বিশ্বজয়ের গল্প
    সত্তর দশকের শুরুতে সবাই যখন স্থায়ী চাকরি খুঁজছিল, ফিল নাইট তখন ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় নামলেন। মাথায় ছিল একটাই পাগলামি—জাপানি রানিং শু আমদানি করে সস্তায় বিক্রি করবেন আমেরিকায়। টাকা-পয়সা কিছু ছিল না, উত্তরাধিকারও নয়।
    কেবল একটা আইডিয়া আর গাড়ির ডিকিতে ভর্তি কিছু স্নিকার্স
    শহর থেকে শহর ঘুরে, গরমে ঘেমে-নেয়ে, পেছনের সিটে জুতার বাক্স নিয়ে দিনের পর দিন বিক্রি করে গেছেন তিনি। কেউ কিনেছে, কেউ মুখ ঘুরিয়ে দিয়েছে। তবুও হাল ছাড়েননি।
    তার ছোট্ট সেই ব্যবসার নাম ছিল Blue Ribbon Sports।

    তবে তার ব্যবসার গল্প শুরুতেই থেমে গেল। যাদের কাছ থেকে জুতা আনতেন—জাপানের বিখ্যাত Onitsuka Tiger কোম্পানি (যা আজ Asics)—তারা হঠাৎ করেই সম্পর্ক ছিন্ন করল। একরকম পথে বসে গেলেন ফিল নাইট। কিন্তু হাল ছাড়লেন না।
    বন্ধুর সাহায্যে মাত্র ৩৫ ডলারে একজন ডিজাইন ছাত্র দিয়ে বানালেন একটি লোগো।
    সেই লোগোই আজকের বিশ্বখ্যাত Swoosh। আর নুতন কোম্পানির নাম?
    Nike

    পথটা মোটেও সহজ ছিল না—ট্যাক্সে সব হারানোর মুখে পড়েছেন, নিজের বাড়ি বন্ধক রেখেছেন, সাপ্লায়ারদের সঙ্গে লড়াই ঝগড়া করেছেন, এমনকি কাছের বন্ধুকেও চাকরি থেকে ছাঁটাই করেছেন। কিন্তু আগুনটা বুকের ভেতর ঠিকই জ্বলছিল।

    Asics বনাম Nike: হকার যখন সাম্রাজ্যের মালিক!
    বর্তমানে Nike এর অবস্থান—
    বার্ষিক আয়: ৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশি
    Asics: ৫ বিলিয়নেরও কম
    Nike-এর বাজারমূল্য, জনপ্রিয়তা, ও বৈশ্বিক উপস্থিতি—সবই Asics-এর বহু গুণ বেশি

    যে কোম্পানি একদিন তাঁকে সরিয়ে দিয়েছিল, আজ তারা সেই নাইকির ধারে-কাছেও নেই।
    এ যেন মাটির নিচ থেকে উঠে আসা এক আসল বিজয়ের গল্প!

    “তোমার কাছে শুরুতে সবকিছু থাকতে হবে না, কিন্তু যখন সব ভেঙে পড়ছে, তখনও লেগে থাকার সাহসটাই আসল জিনিস।” — ফিল নাইট
    Nike এখন শুধু একটা ব্র্যান্ড না,
    এটা একটা প্রমাণ—যে দৌড়টা কখনো শুরু হয় গাড়ির ডিকি থেকে,
    সেটাই একদিন পৌঁছে যায় দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মঞ্চে।
    “তুমি যদি সত্যিই বিশ্বাস করো, তাহলে একটা জুতা দিয়েও তুমি পৃথিবী বদলে দিতে পারো।”
    ---
    #MRKR #nike #snickers #brand #entrepreneur #business #dreambig #viralpost #trend #BMW
    💼 জুতার হকারের বিশ্বজয়ের গল্প সত্তর দশকের শুরুতে সবাই যখন স্থায়ী চাকরি খুঁজছিল, ফিল নাইট তখন ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় নামলেন। মাথায় ছিল একটাই পাগলামি—জাপানি রানিং শু আমদানি করে সস্তায় বিক্রি করবেন আমেরিকায়। টাকা-পয়সা কিছু ছিল না, উত্তরাধিকারও নয়। 🚗কেবল একটা আইডিয়া আর গাড়ির ডিকিতে ভর্তি কিছু স্নিকার্স👟। শহর থেকে শহর ঘুরে, গরমে ঘেমে-নেয়ে, পেছনের সিটে জুতার বাক্স নিয়ে দিনের পর দিন বিক্রি করে গেছেন তিনি। কেউ কিনেছে, কেউ মুখ ঘুরিয়ে দিয়েছে। তবুও হাল ছাড়েননি। তার ছোট্ট সেই ব্যবসার নাম ছিল Blue Ribbon Sports। তবে তার ব্যবসার গল্প শুরুতেই থেমে গেল। যাদের কাছ থেকে জুতা আনতেন—জাপানের বিখ্যাত Onitsuka Tiger কোম্পানি (যা আজ Asics)—তারা হঠাৎ করেই সম্পর্ক ছিন্ন করল। ⚠️ একরকম পথে বসে গেলেন ফিল নাইট। কিন্তু হাল ছাড়লেন না। বন্ধুর সাহায্যে মাত্র ৩৫ ডলারে একজন ডিজাইন ছাত্র দিয়ে বানালেন একটি লোগো। 🎨সেই লোগোই আজকের বিশ্বখ্যাত Swoosh। আর নুতন কোম্পানির নাম? 👉 Nike⚡ পথটা মোটেও সহজ ছিল না—ট্যাক্সে সব হারানোর মুখে পড়েছেন, নিজের বাড়ি বন্ধক রেখেছেন, সাপ্লায়ারদের সঙ্গে লড়াই ঝগড়া করেছেন, এমনকি কাছের বন্ধুকেও চাকরি থেকে ছাঁটাই করেছেন। 😞 কিন্তু আগুনটা বুকের ভেতর ঠিকই জ্বলছিল। 🆚 Asics বনাম Nike: হকার যখন সাম্রাজ্যের মালিক! বর্তমানে Nike এর অবস্থান— ✅ বার্ষিক আয়: ৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ✅ Asics: ৫ বিলিয়নেরও কম ✅ Nike-এর বাজারমূল্য, জনপ্রিয়তা, ও বৈশ্বিক উপস্থিতি—সবই Asics-এর বহু গুণ বেশি 🌍👑 যে কোম্পানি একদিন তাঁকে সরিয়ে দিয়েছিল, আজ তারা সেই নাইকির ধারে-কাছেও নেই। এ যেন মাটির নিচ থেকে উঠে আসা এক আসল বিজয়ের গল্প! 🔥 “তোমার কাছে শুরুতে সবকিছু থাকতে হবে না, কিন্তু যখন সব ভেঙে পড়ছে, তখনও লেগে থাকার সাহসটাই আসল জিনিস।” — ফিল নাইট Nike এখন শুধু একটা ব্র্যান্ড না, 👉 এটা একটা প্রমাণ—যে দৌড়টা কখনো শুরু হয় গাড়ির ডিকি থেকে, সেটাই একদিন পৌঁছে যায় দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মঞ্চে। 🏁🎖️ “তুমি যদি সত্যিই বিশ্বাস করো, তাহলে একটা জুতা দিয়েও তুমি পৃথিবী বদলে দিতে পারো।” 🌎👟 --- #MRKR #nike #snickers #brand #entrepreneur #business #dreambig #viralpost #trend #BMW
    0 Comments 0 Shares 82 Views
  • Want loyal employees and real growth?
    Start with respect. Build trust.

    The best teams don’t just work together.
    They feel safe with each other.

    When people are treated with kindness, something powerful happens:
    Confidence grows.
    Productivity rises.
    Loyalty sticks.
    Culture thrives.

    But when leaders ignore respect…
    Trust fades.
    Gossip spreads.
    The best people leave.
    And the company slowly falls apart.

    Great leaders don’t just build strategies.
    They build a Circle of Safety — where everyone is valued, protected, and empowered.

    Because people don’t give their best in toxic spaces.
    They give it where they feel seen and respected.

    Leadership isn’t about control.
    It’s about creating a culture where your people can thrive.

    Do your people feel safe to be their best at work?

    #business #careers #management #personaldevelopment #entrepreneurship #humanresources #indikaramachandra #leadership
    Want loyal employees and real growth? Start with respect. Build trust. The best teams don’t just work together. They feel safe with each other. When people are treated with kindness, something powerful happens: 💡 Confidence grows. 🚀 Productivity rises. 🤝 Loyalty sticks. 🌱 Culture thrives. But when leaders ignore respect… ❌ Trust fades. ❌ Gossip spreads. ❌ The best people leave. And the company slowly falls apart. Great leaders don’t just build strategies. They build a Circle of Safety — where everyone is valued, protected, and empowered. Because people don’t give their best in toxic spaces. They give it where they feel seen and respected. Leadership isn’t about control. It’s about creating a culture where your people can thrive. Do your people feel safe to be their best at work? #business #careers #management #personaldevelopment #entrepreneurship #humanresources #indikaramachandra #leadership
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 314 Views
  • In the journey towards our biggest goals, it’s easy to get caught up in aiming for that one huge victory. But what truly drives us forward? It’s the small wins—those seemingly tiny steps that, when combined, pave the way to greater achievements.

    Each win, no matter how small, is a sign of progress.
    It’s a reminder that you’re moving in the right direction.

    Celebrating those moments doesn’t just boost morale—it helps build momentum. The more we acknowledge our small victories, the more motivated we become to keep pushing toward our long-term vision.

    Remember:
    Every step forward is progress.
    Small wins today lead to major success tomorrow.
    Celebrate each milestone, no matter how tiny it may seem.

    What small win are you celebrating today? Let’s acknowledge our progress together!

    #business #careers #management #personaldevelopment #entrepreneurship #humanresources #indikaramachandra #leadership
    In the journey towards our biggest goals, it’s easy to get caught up in aiming for that one huge victory. But what truly drives us forward? It’s the small wins—those seemingly tiny steps that, when combined, pave the way to greater achievements. Each win, no matter how small, is a sign of progress. 🚀 It’s a reminder that you’re moving in the right direction. Celebrating those moments doesn’t just boost morale—it helps build momentum. The more we acknowledge our small victories, the more motivated we become to keep pushing toward our long-term vision. Remember: ✅ Every step forward is progress. ✅ Small wins today lead to major success tomorrow. ✅ Celebrate each milestone, no matter how tiny it may seem. What small win are you celebrating today? Let’s acknowledge our progress together! #business #careers #management #personaldevelopment #entrepreneurship #humanresources #indikaramachandra #leadership
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 300 Views
BlackBird Ai
https://bbai.shop