• পুলিশের হাতে আটক যুবক ও ভ্যানে নেওয়া লা'শ কি একই ব্যক্তির? | Police | Awamileague | Gopalganj
    পুলিশের হাতে আটক যুবক ও ভ্যানে নেওয়া লা'শ কি একই ব্যক্তির? | Police | Awamileague | Gopalganj
    0 Comments 0 Shares 5 Views 0 Reviews
  • কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
    °°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
    CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ

    জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
    শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
    রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
    শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
    রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
    রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
    ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
    Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ

    ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
    ডায়াবেটিস আছে কিনা
    প্রোটিন যায় কিনা
    রক্ত যায় কিনা
    কিডনীতে পাথর আছে কিনা
    RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
    Serum Creatinine:যেসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এই টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এই টেস্ট করা উচিত।)
    Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়। হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
    Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
    SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
    Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
    HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
    HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
    LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
    BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
    Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
    TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
    EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
    ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
    কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ °°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°° 🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ ⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়। ⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য। ⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য। ⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়। ⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়। ⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়। ⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়। 🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ 👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু 👉ডায়াবেটিস আছে কিনা 👉প্রোটিন যায় কিনা 👉রক্ত যায় কিনা 👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা 🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট। 🔵Serum Creatinine:যেসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এই টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এই টেস্ট করা উচিত।) 🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়। হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি। 🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়। 🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়। 🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়। 🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়। 🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়। 🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়। 🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়। 🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়। 🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়। 🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট। 🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
    Wow
    1
    1 Comments 0 Shares 6 Views 0 Reviews
  • আত্মা প্রশান্তকারী কন্ঠে আয়াতুল কুরসি।
    Ayat Al Qursi
    আত্মা প্রশান্তকারী কন্ঠে আয়াতুল কুরসি। Ayat Al Qursi
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 8 Views 0 Reviews
  • Chupkotha | চুপকথা | Full Natok | Tawsif Mahbub | Niha | Masud Hasan Ujjal | Bangla Natok 2025
    Chupkotha | চুপকথা | Full Natok | Tawsif Mahbub | Niha | Masud Hasan Ujjal | Bangla Natok 2025
    Wow
    1
    1 Comments 0 Shares 8 Views 0 Reviews
  • বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার ক্যাভিয়ার !বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার সম্পর্কে আলোচনা করলেই সবার আগে উঠে আসবে ক্যাভিয়ারের নাম। ক্যাভিয়ার মূলত স্টার্জন মাছের ডিম। এটি এক সময় সাধারণ মানুষের খাবার থাকলেও, সময়ের সাথে সাথে ক্যাভিয়ার বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল ও দামি খাদ্যে পরিণত হয়েছে। মাত্র এক কেজি ক্যাভিয়ারের দাম প্রায় ২৫ লাখ টাকারও বেশি হতে পারে।
    ক্যাভিয়ারের বিশেষত্ব শুধু এর স্বাদে নয়, বরং এর দুষ্প্রাপ্যতা, প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতি এবং ঐতিহাসিক মর্যাদার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে। ক্যাভিয়ার একসময় রাশিয়ার জার বা ইউরোপের রাজপরিবারের প্রিয় খাদ্য ছিল। বর্তমান সময়েও আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে বিশ্বের ধনী ও রুচিশীল ব্যক্তিরা তাদের খাদ্য তালিকায় ক্যাভিয়ার যোগ করেন।
    ক্যাভিয়ার কিভাবে উৎপন্ন করা হয় এবং ক্যাভিয়ারের দাম এত বেশি কেন, সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার ক্যাভিয়ার !বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার সম্পর্কে আলোচনা করলেই সবার আগে উঠে আসবে ক্যাভিয়ারের নাম। ক্যাভিয়ার মূলত স্টার্জন মাছের ডিম। এটি এক সময় সাধারণ মানুষের খাবার থাকলেও, সময়ের সাথে সাথে ক্যাভিয়ার বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল ও দামি খাদ্যে পরিণত হয়েছে। মাত্র এক কেজি ক্যাভিয়ারের দাম প্রায় ২৫ লাখ টাকারও বেশি হতে পারে। ক্যাভিয়ারের বিশেষত্ব শুধু এর স্বাদে নয়, বরং এর দুষ্প্রাপ্যতা, প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতি এবং ঐতিহাসিক মর্যাদার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে। ক্যাভিয়ার একসময় রাশিয়ার জার বা ইউরোপের রাজপরিবারের প্রিয় খাদ্য ছিল। বর্তমান সময়েও আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে বিশ্বের ধনী ও রুচিশীল ব্যক্তিরা তাদের খাদ্য তালিকায় ক্যাভিয়ার যোগ করেন। ক্যাভিয়ার কিভাবে উৎপন্ন করা হয় এবং ক্যাভিয়ারের দাম এত বেশি কেন, সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    0 Comments 0 Shares 7 Views 0 Reviews
  • নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ কতটা ভয়ংকর ?
    নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ কতটা ভয়ংকর ?
    Sad
    1
    0 Comments 0 Shares 7 Views 0 Reviews
  • #LoveTrap #CaughtOnCamera #HoneyTrap
    হানি ট্র্যাপ - ভালোবাসা ও প্রতারণা | She Played Him Perfectly… Until The SHOCKING Twist! | Voice of Dhaka

    Honey Trap – Love or Deception?
    He was just looking for love… but ended up caught in a deadly trap. What started as a sweet connection quickly turned into something much darker. This thrilling story will keep you guessing till the very end.
    #LoveTrap #CaughtOnCamera #HoneyTrap হানি ট্র্যাপ - ভালোবাসা ও প্রতারণা | She Played Him Perfectly… Until The SHOCKING Twist! | Voice of Dhaka 🔥 Honey Trap – Love or Deception? He was just looking for love… but ended up caught in a deadly trap. What started as a sweet connection quickly turned into something much darker. This thrilling story will keep you guessing till the very end.
    0 Comments 0 Shares 7 Views 0 Reviews
  • পৃথিবীর প্রতিটি দেশেরই নিজস্ব পুলিশ বাহিনী আছে, যারা দেশের ভেতরে অপরাধীদের ধরতে কাজ করে। কিন্তু কোনো অপরাধী যদি এক দেশ থেকে পালিয়ে অন্য দেশে গিয়ে লুকিয়ে পড়ে, তখন কী হবে? তখন প্রয়োজন পড়ে এমন এক আন্তর্জাতিক পুলিশের, যারা দেশের সীমানার বাইরে গিয়েও অপরাধীদের খুঁজে বের করতে পারে। এই দায়িত্বই পালন করে ইন্টারপোল। বিশ্বের সব দেশের পুলিশের মধ্যে যেন তথ্য বিনিময় সহজ হয়, অপরাধ দমন ও প্রতিরোধে যেন একে অপরকে সহযোগিতা করা যায়, সেই লক্ষ্যেই ইন্টারপোল গড়ে তোলা হয়েছে।
    বৈশ্বিক নিরাপত্তা রক্ষার অন্যতম প্রধান অপরাধ দমন সংস্থা ইন্টারপোল সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    পৃথিবীর প্রতিটি দেশেরই নিজস্ব পুলিশ বাহিনী আছে, যারা দেশের ভেতরে অপরাধীদের ধরতে কাজ করে। কিন্তু কোনো অপরাধী যদি এক দেশ থেকে পালিয়ে অন্য দেশে গিয়ে লুকিয়ে পড়ে, তখন কী হবে? তখন প্রয়োজন পড়ে এমন এক আন্তর্জাতিক পুলিশের, যারা দেশের সীমানার বাইরে গিয়েও অপরাধীদের খুঁজে বের করতে পারে। এই দায়িত্বই পালন করে ইন্টারপোল। বিশ্বের সব দেশের পুলিশের মধ্যে যেন তথ্য বিনিময় সহজ হয়, অপরাধ দমন ও প্রতিরোধে যেন একে অপরকে সহযোগিতা করা যায়, সেই লক্ষ্যেই ইন্টারপোল গড়ে তোলা হয়েছে। বৈশ্বিক নিরাপত্তা রক্ষার অন্যতম প্রধান অপরাধ দমন সংস্থা ইন্টারপোল সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 7 Views 0 Reviews
  • পৃথীবীর সবচেয়ে বিখ্যাত সেই বক্তব্য ।
    STEVE JOBS: Stanford Speech in Bangla
    পৃথীবীর সবচেয়ে বিখ্যাত সেই বক্তব্য । STEVE JOBS: Stanford Speech in Bangla
    Fire
    1
    0 Comments 0 Shares 8 Views 0 Reviews
  • মানুষের অভিশাপ কতটা ভয়ংকর ।
    Besto Motivational by Noman Ali Khan 2025
    মানুষের অভিশাপ কতটা ভয়ংকর । Besto Motivational by Noman Ali Khan 2025
    Sad
    1
    0 Comments 0 Shares 8 Views 0 Reviews
  • আপনি কি সারাদিন ব্যস্ত থাকার পরেও দিনশেষে হতাশায় ভোগেন? মনে হয়, এত খেটেও জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো কিছুই এগোচ্ছে না? এর কারণ, আপনি হয়তো ব্যস্ততা আর অগ্রগতির মধ্যে পার্থক্যটাই করতে পারছেন না।

    লাইফস্টাইল ডিজাইন এবং প্রোডাক্টিভিটির অন্যতম পথপ্রদর্শক টিম ফেরিস ঠিক এই ফাঁদটিই ধরিয়ে দিয়েছেন। ক্রিস উইলিয়ামসনের "Modern Wisdom" পডকাস্টে টিম ফেরিস তার এক দশকের আত্ন-উন্নতির journey থেকে এমন কিছু গভীর দর্শন তুলে ধরেছেন, যা আমাদের শেখানো কঠোর পরিশ্রম এবং সফলতার গতানুগতিক ধারণাকে নাড়িয়ে দেবে।

    বাইরে থেকে টিম ফেরিসকে একজন হাইপার-প্রোডাক্টিভ Efficiency মেশিন মনে হলেও, তিনি নিজেকে দক্ষ এর চেয়ে বেশি কার্যকরী মনে করেন। তার মতে:

    দক্ষতা (Efficiency): কোনো একটি কাজ কত ভালোভাবে বা দ্রুত করা যায়।
    কার্যকারিতা (Effectiveness): সঠিক কাজটি বেছে নেওয়া, যা অন্য অনেক কাজকে অপ্রয়োজনীয় করে দেয়। একটি অপ্রয়োজনীয় কাজ নিখুঁতভাবে করার চেয়ে, একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ মোটামুটিভাবে করাও হাজার গুণ ভালো। বেশিরভাগ মানুষ ভুল কাজে নিজের সেরাটা দিয়ে জীবন পার করে দেয়, কারণ ব্যস্ত থাকাকেই তারা সফলতা মনে করে।

    আপনার কি দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের উপর ফোকাস করা উচিত?
    টিম ফেরিস ৫ বা ১০ বছরের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনায় বিশ্বাসী নন। কারণ জীবন unpredictable এবং এতে অপ্রত্যাশিত সুযোগ আসতেই থাকে। স্বল্পমেয়াদী পরীক্ষা: তিনি ৩-৬ মাসের ছোট ছোট experiments চালান। এর ফলে, ব্যর্থ হলেও মানসিক চাপ কম থাকে এবং শেখার সুযোগ বেশি থাকে।

    "সফল ব্যর্থতা" (Successful Failure): তিনি এমন কাজ বেছে নেন, যা ব্যর্থ হলেও তাকে নতুন কোনো দক্ষতা বা সম্পর্ক তৈরি করতে সাহায্য করবে। এই দুটিই জীবনের আসল সম্পদ, যা একটি প্রজেক্ট শেষ হলেও আপনার সাথে থেকে যায় এবং ভবিষ্যতের বড় কোনো সাফল্যের দরজা খুলে দেয়।

    তার দৈনন্দিন রুটিনের মূল ভিত্তি হলো: State → Story → Strategy.
    অর্থাৎ, আগে নিজের মানসিক এবং শারীরিক অবস্থাকে (State) সঠিক করুন, তাহলে আপনার চিন্তাভাবনা (Story) ইতিবাচক হবে এবং সবশেষে আপনার কাজের পরিকল্পনা (Strategy) সেরা হবে।

    সকালের রুটিন: দিন শুরু হয় কোল্ড প্লাঞ্জ, হট টাব এবং জার্নালিং দিয়ে। দিনের প্রথম ঘণ্টায় তিনি কোনো তাড়াহুড়ো করেন না, কারণ সকালটা তাড়াহুড়োয় কাটলে পুরো দিনটাই বিশৃঙ্খল মনে হয়।

    সাপ্তাহিক রুটিন: প্রতিদিনের রুটিনের চেয়ে সাপ্তাহিক আর্কিটেকচার তার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যেমন, সপ্তাহের একটি নির্দিষ্ট দিন তিনি শুধুমাত্র টিম কল এবং মিটিং-এর জন্য রাখেন। এতে সপ্তাহের বাকি দিনগুলোতে কোনো বাধা ছাড়াই deep work মনোযোগ দেওয়া যায়।

    খ্যাতি, টাকা বা ক্ষমতার মতো একটি "অ্যামপ্লিফায়ার"। এটি আপনার ভেতরের ভালো এবং খারাপ দুই দিককেই বড় করে তোলে। খ্যাতির সবচেয়ে বড় ট্রেড-অফ হলো প্রাইভেসি এবং নিরাপত্তা। টিম ফেরিসের পরামর্শ: আপনার ব্যক্তিগত জীবনকে কঠোরভাবে ব্যক্তিগত রাখুন। পরিবার বা বন্ধুদের অনলাইন জগতে টেনে আনবেন না, কারণ এর কোনো পজিটিভ দিক নেই, কিন্তু ঝুঁকি অপরিসীম।

    সম্পর্কের ক্ষেত্রে টিম ফেরিসের দর্শন খুবই বাস্তবসম্মত।
    পরিপূরক, কার্বন-কপি নয়: এমন সঙ্গী খুঁজুন যার শক্তি আপনার দুর্বলতাকে পূরণ করে। তিনি অ্যানালিটিক্যাল হওয়ায়, এমন সঙ্গী খোঁজেন যার ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স (EQ) অনেক বেশি।
    শ্রদ্ধা যথেষ্ট নয়, মুগ্ধতা প্রয়োজন: এমন সঙ্গী খুঁজুন যাকে নিয়ে আপনি বন্ধুদের কাছে গর্ব করতে পারেন।

    স্পষ্ট যোগাযোগ: সম্পর্কের শুরুতেই নিজের চাওয়া-পাওয়া, সীমাবদ্ধতা এবং নন-নেগোশিয়েবল বিষয়গুলো পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত। তার মতে, না বলা প্রত্যাশাগুলোই ভবিষ্যতের বিরক্তির পূর্বপরিকল্পনা।

    ডিপ্রেশন বা অ্যাংজাইটি আসার পর ব্যবস্থা নেওয়ার চেয়ে, আগে থেকে প্রতিরোধের উপর জোর দেন টিম ফেরিস।

    প্রোফাইলেকটিক রুটিন: নিয়মিত ব্যায়াম, কোল্ড শাওয়ার, বন্ধুদের সাথে ডিনার এবং প্রকৃতির কাছাকাছি সময় কাটানোকে তিনি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে দেখেন।

    আইডেন্টিটি ডাইভারসিফিকেশন: নিজের পরিচয়কে শুধু একটি কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রাখা। কাজ ছাড়াও খেলাধুলা, হবি বা অন্য কোনো পরিচয়ের উপর বিনিয়োগ করা। এতে জীবনের একটি ক্ষেত্রে ব্যর্থতা এলেও অন্য ক্ষেত্রগুলো আপনাকে মানসিক শক্তি জোগাবে।

    টিম ফেরিসের মতে, একাকীত্ব আসলে চিন্তার সমস্যা নয়, এটি ক্যালেন্ডারের সমস্যা। অর্থাৎ, আপনি কতটা একা বোধ করছেন তা নির্ভর করে আপনার জীবনে অর্থপূর্ণ সামাজিক কার্যক্রম কতটা আছে তার উপর। এর সমাধান হলো, নিজের পছন্দের মানুষদের খুঁজে বের করা এবং তাদের সাথে নিয়মিত গ্রুপ অ্যাক্টিভিটিতে অংশ নেওয়া।

    বার্নআউট এড়ানোর উপায় কী? "Don't rely on discipline, rely on systems and scheduling." ইচ্ছাশক্তির উপর ভরসা না করে সিস্টেম তৈরি করুন। দিনের কাজকে সীমাবদ্ধ করার জন্য আগে থেকেই ব্যক্তিগত বা সামাজিক কার্যক্রম (যেমন বন্ধুর সাথে ডিনার বা খেলা) ক্যালেন্ডারে বুক করে রাখুন। এতে কাজ আপনার ব্যক্তিগত জীবনকে গ্রাস করতে পারবে না।

    যারা বড় স্বপ্ন দেখতে চান তাদের জন্য পরামর্শ
    ১. মনে রাখবেন, পৃথিবীর সবচেয়ে সফল ব্যক্তিরাও সাধারণ মানুষ, তারাও নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন।
    ২. বড় লক্ষ্য স্থির করুন। কারণ ছোট বা মাঝারি লক্ষ্য নিয়ে বেশিরভাগ মানুষ প্রতিযোগিতা করে, কিন্তু বড় লক্ষ্যের পথে ভিড় কম।
    ৩. বড় স্বপ্নকে ছোট ছোট দৈনন্দিন পদক্ষেপে ভাগ করে নিন।
    ৪. এমন একটি ক্ষেত্র খুঁজুন যেখানে আপনি সেরা না হয়েও "অনন্য" হতে পারবেন (Be the only, not the best)।

    টিম ফেরিসের এই দর্শনগুলো আমাদের শেখায় যে, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অন্ধভাবে পরিশ্রম না করে, কৌশলগতভাবে চিন্তা করা এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়াই দীর্ঘমেয়াদী সাফল্যের চাবিকাঠি।
    আপনি কি সারাদিন ব্যস্ত থাকার পরেও দিনশেষে হতাশায় ভোগেন? মনে হয়, এত খেটেও জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো কিছুই এগোচ্ছে না? এর কারণ, আপনি হয়তো ব্যস্ততা আর অগ্রগতির মধ্যে পার্থক্যটাই করতে পারছেন না। লাইফস্টাইল ডিজাইন এবং প্রোডাক্টিভিটির অন্যতম পথপ্রদর্শক টিম ফেরিস ঠিক এই ফাঁদটিই ধরিয়ে দিয়েছেন। ক্রিস উইলিয়ামসনের "Modern Wisdom" পডকাস্টে টিম ফেরিস তার এক দশকের আত্ন-উন্নতির journey থেকে এমন কিছু গভীর দর্শন তুলে ধরেছেন, যা আমাদের শেখানো কঠোর পরিশ্রম এবং সফলতার গতানুগতিক ধারণাকে নাড়িয়ে দেবে। বাইরে থেকে টিম ফেরিসকে একজন হাইপার-প্রোডাক্টিভ Efficiency মেশিন মনে হলেও, তিনি নিজেকে দক্ষ এর চেয়ে বেশি কার্যকরী মনে করেন। তার মতে: ✅দক্ষতা (Efficiency): কোনো একটি কাজ কত ভালোভাবে বা দ্রুত করা যায়। ✅কার্যকারিতা (Effectiveness): সঠিক কাজটি বেছে নেওয়া, যা অন্য অনেক কাজকে অপ্রয়োজনীয় করে দেয়। একটি অপ্রয়োজনীয় কাজ নিখুঁতভাবে করার চেয়ে, একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ মোটামুটিভাবে করাও হাজার গুণ ভালো। বেশিরভাগ মানুষ ভুল কাজে নিজের সেরাটা দিয়ে জীবন পার করে দেয়, কারণ ব্যস্ত থাকাকেই তারা সফলতা মনে করে। আপনার কি দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের উপর ফোকাস করা উচিত? টিম ফেরিস ৫ বা ১০ বছরের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনায় বিশ্বাসী নন। কারণ জীবন unpredictable এবং এতে অপ্রত্যাশিত সুযোগ আসতেই থাকে। স্বল্পমেয়াদী পরীক্ষা: তিনি ৩-৬ মাসের ছোট ছোট experiments চালান। এর ফলে, ব্যর্থ হলেও মানসিক চাপ কম থাকে এবং শেখার সুযোগ বেশি থাকে। "সফল ব্যর্থতা" (Successful Failure): তিনি এমন কাজ বেছে নেন, যা ব্যর্থ হলেও তাকে নতুন কোনো দক্ষতা বা সম্পর্ক তৈরি করতে সাহায্য করবে। এই দুটিই জীবনের আসল সম্পদ, যা একটি প্রজেক্ট শেষ হলেও আপনার সাথে থেকে যায় এবং ভবিষ্যতের বড় কোনো সাফল্যের দরজা খুলে দেয়। তার দৈনন্দিন রুটিনের মূল ভিত্তি হলো: State → Story → Strategy. অর্থাৎ, আগে নিজের মানসিক এবং শারীরিক অবস্থাকে (State) সঠিক করুন, তাহলে আপনার চিন্তাভাবনা (Story) ইতিবাচক হবে এবং সবশেষে আপনার কাজের পরিকল্পনা (Strategy) সেরা হবে। ✅সকালের রুটিন: দিন শুরু হয় কোল্ড প্লাঞ্জ, হট টাব এবং জার্নালিং দিয়ে। দিনের প্রথম ঘণ্টায় তিনি কোনো তাড়াহুড়ো করেন না, কারণ সকালটা তাড়াহুড়োয় কাটলে পুরো দিনটাই বিশৃঙ্খল মনে হয়। ✅সাপ্তাহিক রুটিন: প্রতিদিনের রুটিনের চেয়ে সাপ্তাহিক আর্কিটেকচার তার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যেমন, সপ্তাহের একটি নির্দিষ্ট দিন তিনি শুধুমাত্র টিম কল এবং মিটিং-এর জন্য রাখেন। এতে সপ্তাহের বাকি দিনগুলোতে কোনো বাধা ছাড়াই deep work মনোযোগ দেওয়া যায়। 🟣খ্যাতি, টাকা বা ক্ষমতার মতো একটি "অ্যামপ্লিফায়ার"। এটি আপনার ভেতরের ভালো এবং খারাপ দুই দিককেই বড় করে তোলে। খ্যাতির সবচেয়ে বড় ট্রেড-অফ হলো প্রাইভেসি এবং নিরাপত্তা। টিম ফেরিসের পরামর্শ: আপনার ব্যক্তিগত জীবনকে কঠোরভাবে ব্যক্তিগত রাখুন। পরিবার বা বন্ধুদের অনলাইন জগতে টেনে আনবেন না, কারণ এর কোনো পজিটিভ দিক নেই, কিন্তু ঝুঁকি অপরিসীম। সম্পর্কের ক্ষেত্রে টিম ফেরিসের দর্শন খুবই বাস্তবসম্মত। পরিপূরক, কার্বন-কপি নয়: এমন সঙ্গী খুঁজুন যার শক্তি আপনার দুর্বলতাকে পূরণ করে। তিনি অ্যানালিটিক্যাল হওয়ায়, এমন সঙ্গী খোঁজেন যার ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স (EQ) অনেক বেশি। শ্রদ্ধা যথেষ্ট নয়, মুগ্ধতা প্রয়োজন: এমন সঙ্গী খুঁজুন যাকে নিয়ে আপনি বন্ধুদের কাছে গর্ব করতে পারেন। স্পষ্ট যোগাযোগ: সম্পর্কের শুরুতেই নিজের চাওয়া-পাওয়া, সীমাবদ্ধতা এবং নন-নেগোশিয়েবল বিষয়গুলো পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত। তার মতে, না বলা প্রত্যাশাগুলোই ভবিষ্যতের বিরক্তির পূর্বপরিকল্পনা। ডিপ্রেশন বা অ্যাংজাইটি আসার পর ব্যবস্থা নেওয়ার চেয়ে, আগে থেকে প্রতিরোধের উপর জোর দেন টিম ফেরিস। প্রোফাইলেকটিক রুটিন: নিয়মিত ব্যায়াম, কোল্ড শাওয়ার, বন্ধুদের সাথে ডিনার এবং প্রকৃতির কাছাকাছি সময় কাটানোকে তিনি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে দেখেন। আইডেন্টিটি ডাইভারসিফিকেশন: নিজের পরিচয়কে শুধু একটি কাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রাখা। কাজ ছাড়াও খেলাধুলা, হবি বা অন্য কোনো পরিচয়ের উপর বিনিয়োগ করা। এতে জীবনের একটি ক্ষেত্রে ব্যর্থতা এলেও অন্য ক্ষেত্রগুলো আপনাকে মানসিক শক্তি জোগাবে। টিম ফেরিসের মতে, একাকীত্ব আসলে চিন্তার সমস্যা নয়, এটি ক্যালেন্ডারের সমস্যা। অর্থাৎ, আপনি কতটা একা বোধ করছেন তা নির্ভর করে আপনার জীবনে অর্থপূর্ণ সামাজিক কার্যক্রম কতটা আছে তার উপর। এর সমাধান হলো, নিজের পছন্দের মানুষদের খুঁজে বের করা এবং তাদের সাথে নিয়মিত গ্রুপ অ্যাক্টিভিটিতে অংশ নেওয়া। বার্নআউট এড়ানোর উপায় কী? "Don't rely on discipline, rely on systems and scheduling." ইচ্ছাশক্তির উপর ভরসা না করে সিস্টেম তৈরি করুন। দিনের কাজকে সীমাবদ্ধ করার জন্য আগে থেকেই ব্যক্তিগত বা সামাজিক কার্যক্রম (যেমন বন্ধুর সাথে ডিনার বা খেলা) ক্যালেন্ডারে বুক করে রাখুন। এতে কাজ আপনার ব্যক্তিগত জীবনকে গ্রাস করতে পারবে না। যারা বড় স্বপ্ন দেখতে চান তাদের জন্য পরামর্শ ১. মনে রাখবেন, পৃথিবীর সবচেয়ে সফল ব্যক্তিরাও সাধারণ মানুষ, তারাও নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। ২. বড় লক্ষ্য স্থির করুন। কারণ ছোট বা মাঝারি লক্ষ্য নিয়ে বেশিরভাগ মানুষ প্রতিযোগিতা করে, কিন্তু বড় লক্ষ্যের পথে ভিড় কম। ৩. বড় স্বপ্নকে ছোট ছোট দৈনন্দিন পদক্ষেপে ভাগ করে নিন। ৪. এমন একটি ক্ষেত্র খুঁজুন যেখানে আপনি সেরা না হয়েও "অনন্য" হতে পারবেন (Be the only, not the best)। টিম ফেরিসের এই দর্শনগুলো আমাদের শেখায় যে, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অন্ধভাবে পরিশ্রম না করে, কৌশলগতভাবে চিন্তা করা এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়াই দীর্ঘমেয়াদী সাফল্যের চাবিকাঠি।
    0 Comments 0 Shares 13 Views 0 Reviews
  • নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে যখন বন্দী করে টেনে হিচঁড়ে নিয়ে যাওয়া হয়, তখন অসংখ্য মানুষ হা করে নীরব দর্শকের মতো সেই দৃশ্য উপভোগ করেছিল। শুধু তাই নয়, পিঠে ছুরিকাঘাত করার পূর্বে নবাবকে কাঁটাওয়ালা সিংহাসনে বসিয়ে ও ছেঁড়া জুতা দিয়ে পিটিয়ে যখন অপমান করা হচ্ছিল, তখন হাজার হাজার মানুষ সেই তামাশা দেখে ব্যাপক বিনোদিত হয়েছিল! মাস সাইকোলজিটা একটু খেয়াল করে দেখুন, এই জাতি দুইশত বছরের গোলামি সাদরে গ্রহণ করেছিল ওভাবেই।

    একটি মজার তথ্য দেই। লর্ড ক্লাইভ তার ব্যক্তিগত ডায়েরিতে লিখেছেন, নবাবকে যখন ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তখন দাঁড়িয়ে থেকে যারা এসব প্রত্যক্ষ করেছিল তারা যদি একটি করেও ঢিল ছুঁড়ত তবে ইংরেজদের করুণ পরাজয় বরণ করতে হতো। আরো চমকপ্রদ তথ্য হচ্ছে, প্রায় ১০ হাজার অশ্বারোহী, ৩০ হাজার পদাতিক এবং অসংখ্য কামান, গোলাবারুদ সহ বিশাল সুসজ্জিত সৈন্যবাহিনী নিয়েই পলাশীর ময়দানে এসেছিলেন নবাব সিরাজউদ্দৌলা । কিন্তু তার বিপরীতে রবার্ট ক্লাইভের সৈন্যসংখ্যা ছিলো মাত্র ৩ হাজার, যার মধ্যে ৯ শত জনই ছিল হাতেপায়ে ধরে নিয়ে আসা সৌখিন ব্রিটিশ অফিসার যাদের অধিকাংশেরই তলোয়ার ধরার মতো সুপ্রশিক্ষণ ছিল না, এরা কোনোদিন যুদ্ধও করেনি।

    এত কিছু জেনেও রবার্ট ক্লাইভ যুদ্ধে নেমেছিলেন এবং জিতবেন জেনেই নেমেছিলেন। কারণ, তিনি খুব ভালো করেই জানতেন একটি হীনমন্য ব্যক্তিস্বার্থলোভী দ্বিধাগ্রস্ত জাতিকে পরাস্ত করতে খুব বেশি আয়োজনের প্রয়োজন নেই, বড় সৈন্যবাহিনী এদের জন্য মশা মারতে কামান দাগার মতো। যাদেরকে সামান্য দাবার চালেই মাত করে দেয়া যায়, তাদের জন্য হাজার হাজার সৈন্যের জীবনের ঝুঁকি তিনি কেন নেবেন? এছাড়াও, মীরজাফরকে যখন নবাবীর টোপ গেলানো হয়, রবার্ট ক্লাইভ তখনই সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন যে, সিরাজকে পরাজিত করার পর এই বদমাশটি সহ বাকিগুলোর পরিণতিও তাদের নবাবের মতোই হবে এবং হয়েছেও তাই। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, মীরজাফর, উমিচাঁদ, রায়বল্লভ, ঘষেটি বেগম সহ প্রত্যেকটি বেইমানের করুণ মৃত্যু হয়েছে।

    রবার্ট ক্লাইভ মীরজাফরের বেঈমানির উপর ভরসা করে যুদ্ধ করতে আসেননি। তিনি যুদ্ধে নেমেছিলেন বাঙালির মানসিকতা নিখুঁতভাবে বিশ্লেষণের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ আন্দাজ করে। তিনি জানতন, যুদ্ধশেষে জনসম্মুখে নবাবকে হেনস্থা করলে এই জাতি বিনোদনে দাঁত কেলাবে কিংবা হা করে চেয়ে চেয়ে দেখবে। তাই বিনা দ্বিধায় সার্টিফিকেট দেয়াই যায়, বাঙালি জাতির মানসিকতা সবচেয়ে নিখুঁতভাবে মাপতে পারা ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তিটির নাম রবার্ট ক্লাইভ!
    নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে যখন বন্দী করে টেনে হিচঁড়ে নিয়ে যাওয়া হয়, তখন অসংখ্য মানুষ হা করে নীরব দর্শকের মতো সেই দৃশ্য উপভোগ করেছিল। শুধু তাই নয়, পিঠে ছুরিকাঘাত করার পূর্বে নবাবকে কাঁটাওয়ালা সিংহাসনে বসিয়ে ও ছেঁড়া জুতা দিয়ে পিটিয়ে যখন অপমান করা হচ্ছিল, তখন হাজার হাজার মানুষ সেই তামাশা দেখে ব্যাপক বিনোদিত হয়েছিল! মাস সাইকোলজিটা একটু খেয়াল করে দেখুন, এই জাতি দুইশত বছরের গোলামি সাদরে গ্রহণ করেছিল ওভাবেই। একটি মজার তথ্য দেই। লর্ড ক্লাইভ তার ব্যক্তিগত ডায়েরিতে লিখেছেন, নবাবকে যখন ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তখন দাঁড়িয়ে থেকে যারা এসব প্রত্যক্ষ করেছিল তারা যদি একটি করেও ঢিল ছুঁড়ত তবে ইংরেজদের করুণ পরাজয় বরণ করতে হতো। আরো চমকপ্রদ তথ্য হচ্ছে, প্রায় ১০ হাজার অশ্বারোহী, ৩০ হাজার পদাতিক এবং অসংখ্য কামান, গোলাবারুদ সহ বিশাল সুসজ্জিত সৈন্যবাহিনী নিয়েই পলাশীর ময়দানে এসেছিলেন নবাব সিরাজউদ্দৌলা । কিন্তু তার বিপরীতে রবার্ট ক্লাইভের সৈন্যসংখ্যা ছিলো মাত্র ৩ হাজার, যার মধ্যে ৯ শত জনই ছিল হাতেপায়ে ধরে নিয়ে আসা সৌখিন ব্রিটিশ অফিসার যাদের অধিকাংশেরই তলোয়ার ধরার মতো সুপ্রশিক্ষণ ছিল না, এরা কোনোদিন যুদ্ধও করেনি। এত কিছু জেনেও রবার্ট ক্লাইভ যুদ্ধে নেমেছিলেন এবং জিতবেন জেনেই নেমেছিলেন। কারণ, তিনি খুব ভালো করেই জানতেন একটি হীনমন্য ব্যক্তিস্বার্থলোভী দ্বিধাগ্রস্ত জাতিকে পরাস্ত করতে খুব বেশি আয়োজনের প্রয়োজন নেই, বড় সৈন্যবাহিনী এদের জন্য মশা মারতে কামান দাগার মতো। যাদেরকে সামান্য দাবার চালেই মাত করে দেয়া যায়, তাদের জন্য হাজার হাজার সৈন্যের জীবনের ঝুঁকি তিনি কেন নেবেন? এছাড়াও, মীরজাফরকে যখন নবাবীর টোপ গেলানো হয়, রবার্ট ক্লাইভ তখনই সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন যে, সিরাজকে পরাজিত করার পর এই বদমাশটি সহ বাকিগুলোর পরিণতিও তাদের নবাবের মতোই হবে এবং হয়েছেও তাই। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, মীরজাফর, উমিচাঁদ, রায়বল্লভ, ঘষেটি বেগম সহ প্রত্যেকটি বেইমানের করুণ মৃত্যু হয়েছে। রবার্ট ক্লাইভ মীরজাফরের বেঈমানির উপর ভরসা করে যুদ্ধ করতে আসেননি। তিনি যুদ্ধে নেমেছিলেন বাঙালির মানসিকতা নিখুঁতভাবে বিশ্লেষণের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ আন্দাজ করে। তিনি জানতন, যুদ্ধশেষে জনসম্মুখে নবাবকে হেনস্থা করলে এই জাতি বিনোদনে দাঁত কেলাবে কিংবা হা করে চেয়ে চেয়ে দেখবে। তাই বিনা দ্বিধায় সার্টিফিকেট দেয়াই যায়, বাঙালি জাতির মানসিকতা সবচেয়ে নিখুঁতভাবে মাপতে পারা ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তিটির নাম রবার্ট ক্লাইভ!
    Sad
    2
    0 Comments 0 Shares 18 Views 0 Reviews
More Results
BlackBird Ai
https://bbai.shop