• বর্তমানে স্মার্টওয়াচ ও ফিটনেস ট্র্যাকার ব্যান্ড আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই ব্যান্ডে ব্যবহৃত কিছু মেটেরিয়ালে রয়েছে PFAS অর্থাৎ Per- and Polyfluoroalkyl Substances ।

    এটি এক ধরনের বিষাক্ত চিরস্থায়ী রাসায়নিক, যা ত্বক থেকে শোষিত হয়ে শরীরে ক্যানসার, লিভার ও কিডনির রোগের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে, এমনটাই বলছে যুক্তরাষ্ট্রের নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা।

    এই রাসায়নিক সাধারণত ব্যান্ড, কেসিং বা স্ক্রিন কোটিংয়ে ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি পানি, তেল ও ঘাম প্রতিরোধ করে এবং পণ্যকে টেকসই ও মসৃণ রাখে। তবে PFAS খুবই স্থিতিশীল, সহজে ভাঙে না—বরং শরীরে ও পরিবেশে দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় থাকে। ঘাম এর শোষণ ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে তোলে।

    গবেষণায় Nike, Apple, Fitbit, Google সহ ২২টি জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ব্যান্ড পরীক্ষা করে ১৫ টিতেই PFAS শনাক্ত হয়েছে, অনেক ক্ষেত্রেই মাত্রা ছিল বিপজ্জনকভাবে বেশি। যদিও কোন ব্যান্ডগুলোতে পাওয়া যায় সেটা উল্লেখ করা হয়নি।

    তাছাড়া গবেষণায় PFHxA-এর মতো কিছু রাসায়নিকও পাওয়া গেছে, যা সাধারণত কীটনাশক বা কার্পেটে ব্যবহৃত হয় এবং সরাসরি লিভার ক্ষতির সঙ্গে জড়িত। যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশ সংস্থা (EPA) বলেছে, এসব রাসায়নিকের কোনো মাত্রাই শরীরের জন্য নিরাপদ নয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইতোমধ্যেই নিষেধাজ্ঞার পথে হাঁটছে।

    তাই স্মার্টওয়াচ বা ব্যান্ড কেনার সময় সচেতন হোন। PFAS-মুক্ত কি না, দেখে নিন। নিরাপদ বিকল্প হিসেবে সিলিকন ব্যান্ড বেছে নেওয়াই উত্তম।

    Compiled by: বিজ্ঞান্বেষী
    Source: American Chemical Society (ACS)
    #Bigganneshi
    বর্তমানে স্মার্টওয়াচ ও ফিটনেস ট্র্যাকার ব্যান্ড আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই ব্যান্ডে ব্যবহৃত কিছু মেটেরিয়ালে রয়েছে PFAS অর্থাৎ Per- and Polyfluoroalkyl Substances । এটি এক ধরনের বিষাক্ত চিরস্থায়ী রাসায়নিক, যা ত্বক থেকে শোষিত হয়ে শরীরে ক্যানসার, লিভার ও কিডনির রোগের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে, এমনটাই বলছে যুক্তরাষ্ট্রের নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা। এই রাসায়নিক সাধারণত ব্যান্ড, কেসিং বা স্ক্রিন কোটিংয়ে ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি পানি, তেল ও ঘাম প্রতিরোধ করে এবং পণ্যকে টেকসই ও মসৃণ রাখে। তবে PFAS খুবই স্থিতিশীল, সহজে ভাঙে না—বরং শরীরে ও পরিবেশে দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় থাকে। ঘাম এর শোষণ ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে তোলে। গবেষণায় Nike, Apple, Fitbit, Google সহ ২২টি জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ব্যান্ড পরীক্ষা করে ১৫ টিতেই PFAS শনাক্ত হয়েছে, অনেক ক্ষেত্রেই মাত্রা ছিল বিপজ্জনকভাবে বেশি। যদিও কোন ব্যান্ডগুলোতে পাওয়া যায় সেটা উল্লেখ করা হয়নি। তাছাড়া গবেষণায় PFHxA-এর মতো কিছু রাসায়নিকও পাওয়া গেছে, যা সাধারণত কীটনাশক বা কার্পেটে ব্যবহৃত হয় এবং সরাসরি লিভার ক্ষতির সঙ্গে জড়িত। যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশ সংস্থা (EPA) বলেছে, এসব রাসায়নিকের কোনো মাত্রাই শরীরের জন্য নিরাপদ নয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইতোমধ্যেই নিষেধাজ্ঞার পথে হাঁটছে। তাই স্মার্টওয়াচ বা ব্যান্ড কেনার সময় সচেতন হোন। PFAS-মুক্ত কি না, দেখে নিন। নিরাপদ বিকল্প হিসেবে সিলিকন ব্যান্ড বেছে নেওয়াই উত্তম। Compiled by: বিজ্ঞান্বেষী Source: American Chemical Society (ACS) #Bigganneshi
    Love
    1
    0 Kommentare 0 Geteilt 61 Ansichten
  • জুতার হকারের বিশ্বজয়ের গল্প
    সত্তর দশকের শুরুতে সবাই যখন স্থায়ী চাকরি খুঁজছিল, ফিল নাইট তখন ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় নামলেন। মাথায় ছিল একটাই পাগলামি—জাপানি রানিং শু আমদানি করে সস্তায় বিক্রি করবেন আমেরিকায়। টাকা-পয়সা কিছু ছিল না, উত্তরাধিকারও নয়।
    কেবল একটা আইডিয়া আর গাড়ির ডিকিতে ভর্তি কিছু স্নিকার্স
    শহর থেকে শহর ঘুরে, গরমে ঘেমে-নেয়ে, পেছনের সিটে জুতার বাক্স নিয়ে দিনের পর দিন বিক্রি করে গেছেন তিনি। কেউ কিনেছে, কেউ মুখ ঘুরিয়ে দিয়েছে। তবুও হাল ছাড়েননি।
    তার ছোট্ট সেই ব্যবসার নাম ছিল Blue Ribbon Sports।

    তবে তার ব্যবসার গল্প শুরুতেই থেমে গেল। যাদের কাছ থেকে জুতা আনতেন—জাপানের বিখ্যাত Onitsuka Tiger কোম্পানি (যা আজ Asics)—তারা হঠাৎ করেই সম্পর্ক ছিন্ন করল। একরকম পথে বসে গেলেন ফিল নাইট। কিন্তু হাল ছাড়লেন না।
    বন্ধুর সাহায্যে মাত্র ৩৫ ডলারে একজন ডিজাইন ছাত্র দিয়ে বানালেন একটি লোগো।
    সেই লোগোই আজকের বিশ্বখ্যাত Swoosh। আর নুতন কোম্পানির নাম?
    Nike

    পথটা মোটেও সহজ ছিল না—ট্যাক্সে সব হারানোর মুখে পড়েছেন, নিজের বাড়ি বন্ধক রেখেছেন, সাপ্লায়ারদের সঙ্গে লড়াই ঝগড়া করেছেন, এমনকি কাছের বন্ধুকেও চাকরি থেকে ছাঁটাই করেছেন। কিন্তু আগুনটা বুকের ভেতর ঠিকই জ্বলছিল।

    Asics বনাম Nike: হকার যখন সাম্রাজ্যের মালিক!
    বর্তমানে Nike এর অবস্থান—
    বার্ষিক আয়: ৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশি
    Asics: ৫ বিলিয়নেরও কম
    Nike-এর বাজারমূল্য, জনপ্রিয়তা, ও বৈশ্বিক উপস্থিতি—সবই Asics-এর বহু গুণ বেশি

    যে কোম্পানি একদিন তাঁকে সরিয়ে দিয়েছিল, আজ তারা সেই নাইকির ধারে-কাছেও নেই।
    এ যেন মাটির নিচ থেকে উঠে আসা এক আসল বিজয়ের গল্প!

    “তোমার কাছে শুরুতে সবকিছু থাকতে হবে না, কিন্তু যখন সব ভেঙে পড়ছে, তখনও লেগে থাকার সাহসটাই আসল জিনিস।” — ফিল নাইট
    Nike এখন শুধু একটা ব্র্যান্ড না,
    এটা একটা প্রমাণ—যে দৌড়টা কখনো শুরু হয় গাড়ির ডিকি থেকে,
    সেটাই একদিন পৌঁছে যায় দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মঞ্চে।
    “তুমি যদি সত্যিই বিশ্বাস করো, তাহলে একটা জুতা দিয়েও তুমি পৃথিবী বদলে দিতে পারো।”
    ---
    #MRKR #nike #snickers #brand #entrepreneur #business #dreambig #viralpost #trend #BMW
    💼 জুতার হকারের বিশ্বজয়ের গল্প সত্তর দশকের শুরুতে সবাই যখন স্থায়ী চাকরি খুঁজছিল, ফিল নাইট তখন ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় নামলেন। মাথায় ছিল একটাই পাগলামি—জাপানি রানিং শু আমদানি করে সস্তায় বিক্রি করবেন আমেরিকায়। টাকা-পয়সা কিছু ছিল না, উত্তরাধিকারও নয়। 🚗কেবল একটা আইডিয়া আর গাড়ির ডিকিতে ভর্তি কিছু স্নিকার্স👟। শহর থেকে শহর ঘুরে, গরমে ঘেমে-নেয়ে, পেছনের সিটে জুতার বাক্স নিয়ে দিনের পর দিন বিক্রি করে গেছেন তিনি। কেউ কিনেছে, কেউ মুখ ঘুরিয়ে দিয়েছে। তবুও হাল ছাড়েননি। তার ছোট্ট সেই ব্যবসার নাম ছিল Blue Ribbon Sports। তবে তার ব্যবসার গল্প শুরুতেই থেমে গেল। যাদের কাছ থেকে জুতা আনতেন—জাপানের বিখ্যাত Onitsuka Tiger কোম্পানি (যা আজ Asics)—তারা হঠাৎ করেই সম্পর্ক ছিন্ন করল। ⚠️ একরকম পথে বসে গেলেন ফিল নাইট। কিন্তু হাল ছাড়লেন না। বন্ধুর সাহায্যে মাত্র ৩৫ ডলারে একজন ডিজাইন ছাত্র দিয়ে বানালেন একটি লোগো। 🎨সেই লোগোই আজকের বিশ্বখ্যাত Swoosh। আর নুতন কোম্পানির নাম? 👉 Nike⚡ পথটা মোটেও সহজ ছিল না—ট্যাক্সে সব হারানোর মুখে পড়েছেন, নিজের বাড়ি বন্ধক রেখেছেন, সাপ্লায়ারদের সঙ্গে লড়াই ঝগড়া করেছেন, এমনকি কাছের বন্ধুকেও চাকরি থেকে ছাঁটাই করেছেন। 😞 কিন্তু আগুনটা বুকের ভেতর ঠিকই জ্বলছিল। 🆚 Asics বনাম Nike: হকার যখন সাম্রাজ্যের মালিক! বর্তমানে Nike এর অবস্থান— ✅ বার্ষিক আয়: ৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ✅ Asics: ৫ বিলিয়নেরও কম ✅ Nike-এর বাজারমূল্য, জনপ্রিয়তা, ও বৈশ্বিক উপস্থিতি—সবই Asics-এর বহু গুণ বেশি 🌍👑 যে কোম্পানি একদিন তাঁকে সরিয়ে দিয়েছিল, আজ তারা সেই নাইকির ধারে-কাছেও নেই। এ যেন মাটির নিচ থেকে উঠে আসা এক আসল বিজয়ের গল্প! 🔥 “তোমার কাছে শুরুতে সবকিছু থাকতে হবে না, কিন্তু যখন সব ভেঙে পড়ছে, তখনও লেগে থাকার সাহসটাই আসল জিনিস।” — ফিল নাইট Nike এখন শুধু একটা ব্র্যান্ড না, 👉 এটা একটা প্রমাণ—যে দৌড়টা কখনো শুরু হয় গাড়ির ডিকি থেকে, সেটাই একদিন পৌঁছে যায় দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মঞ্চে। 🏁🎖️ “তুমি যদি সত্যিই বিশ্বাস করো, তাহলে একটা জুতা দিয়েও তুমি পৃথিবী বদলে দিতে পারো।” 🌎👟 --- #MRKR #nike #snickers #brand #entrepreneur #business #dreambig #viralpost #trend #BMW
    0 Kommentare 0 Geteilt 123 Ansichten
BlackBird Ai
https://bbai.shop