Not in your range
  • 46 Total Posts
  • 30 All Photos
  • 0 All Videos
  • Single
  • 05/05/2005
  • Follower: 4 people
Search in this profile
Recent Updates
  • মাইটোটিক বিভাজন:
    কোষ বিভাজন: মাইটোসিস হল একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি কোষ বিভাজিত হয়ে দুটি অপত্য কোষে (daughter cells) পরিণত হয়।
    অভিন্নতা: এই বিভাজনে সৃষ্ট কোষগুলো মাতৃকোষের অনুরূপ বা অভিন্ন হয়। অর্থাৎ, তাদের মধ্যে জিনগত উপাদান একই থাকে।
    কোষ চক্র: মাইটোটিক ফেজ (M phase) কোষ চক্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। কোষ চক্রের অন্যান্য পর্যায়গুলির মধ্যে রয়েছে ইন্টারফেজ (Interphase), যেখানে কোষ বৃদ্ধি পায় এবং তার প্রস্তুতি নেয়।
    পর্যায়: মাইটোটিক বিভাজন বিভিন্ন পর্যায়ে সম্পন্ন হয়, যার মধ্যে রয়েছে প্রফেজ (prophase), মেটাফেজ (metaphase), অ্যানাফেজ (anaphase), এবং টেলোফেজ (telophase)
    গুরুত্ব: মাইটোটিক বিভাজন জীবন্ত কোষের বৃদ্ধি, ক্ষত নিরাময় এবং প্রজননের জন্য অপরিহার্য।
    মাইটোটিক ইনডেক্স:
    মাইটোটিক ইনডেক্স (Mitotic Index বা MI): কোনো নির্দিষ্ট টিস্যুর মোট কোষের সংখ্যা এবং তার মধ্যে কতটি কোষ মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হচ্ছে তার অনুপাতকে মাইটোটিক ইনডেক্স বলা হয়।
    কোষ বৃদ্ধির হার: মাইটোটিক ইনডেক্স থেকে কোষের বৃদ্ধির হার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। উচ্চ MI নির্দেশ করে যে কোষ বিভাজন দ্রুত হচ্ছে, যা ক্যান্সার বা টিউমারের মতো অবস্থার ক্ষেত্রে দেখা যায়, according to Dr. Siddiq Publications.
    চিকিৎসা ক্ষেত্রে গুরুত্ব: চিকিৎসাবিজ্ঞানে, বিশেষ করে ক্যান্সার নির্ণয় এবং চিকিৎসায় মাইটোটিক ইনডেক্স একটি গুরুত্বপূর্ণ প্যারামিটার
    মাইটোটিক বিভাজন: কোষ বিভাজন: মাইটোসিস হল একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি কোষ বিভাজিত হয়ে দুটি অপত্য কোষে (daughter cells) পরিণত হয়। অভিন্নতা: এই বিভাজনে সৃষ্ট কোষগুলো মাতৃকোষের অনুরূপ বা অভিন্ন হয়। অর্থাৎ, তাদের মধ্যে জিনগত উপাদান একই থাকে। কোষ চক্র: মাইটোটিক ফেজ (M phase) কোষ চক্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। কোষ চক্রের অন্যান্য পর্যায়গুলির মধ্যে রয়েছে ইন্টারফেজ (Interphase), যেখানে কোষ বৃদ্ধি পায় এবং তার প্রস্তুতি নেয়। পর্যায়: মাইটোটিক বিভাজন বিভিন্ন পর্যায়ে সম্পন্ন হয়, যার মধ্যে রয়েছে প্রফেজ (prophase), মেটাফেজ (metaphase), অ্যানাফেজ (anaphase), এবং টেলোফেজ (telophase) গুরুত্ব: মাইটোটিক বিভাজন জীবন্ত কোষের বৃদ্ধি, ক্ষত নিরাময় এবং প্রজননের জন্য অপরিহার্য। মাইটোটিক ইনডেক্স: মাইটোটিক ইনডেক্স (Mitotic Index বা MI): কোনো নির্দিষ্ট টিস্যুর মোট কোষের সংখ্যা এবং তার মধ্যে কতটি কোষ মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হচ্ছে তার অনুপাতকে মাইটোটিক ইনডেক্স বলা হয়। কোষ বৃদ্ধির হার: মাইটোটিক ইনডেক্স থেকে কোষের বৃদ্ধির হার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। উচ্চ MI নির্দেশ করে যে কোষ বিভাজন দ্রুত হচ্ছে, যা ক্যান্সার বা টিউমারের মতো অবস্থার ক্ষেত্রে দেখা যায়, according to Dr. Siddiq Publications. চিকিৎসা ক্ষেত্রে গুরুত্ব: চিকিৎসাবিজ্ঞানে, বিশেষ করে ক্যান্সার নির্ণয় এবং চিকিৎসায় মাইটোটিক ইনডেক্স একটি গুরুত্বপূর্ণ প্যারামিটার
    0 Comments 0 Shares 141 Views
  • এই শহরটি কনস্টান্টিনোপলের মতো বিশ্বের বৃহত্তম শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী শহরগুলির মধ্যে একটি থেকে দুটি দেশের সীমান্তের মাঝে একটি নির্জন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে যেখানে কোনও সীমান্ত গেট নেই। এটি কীভাবে ঘটেছিল সেই গল্পই এখানে শুনুন।
    এই শহরটি কনস্টান্টিনোপলের মতো বিশ্বের বৃহত্তম শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী শহরগুলির মধ্যে একটি থেকে দুটি দেশের সীমান্তের মাঝে একটি নির্জন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে যেখানে কোনও সীমান্ত গেট নেই। এটি কীভাবে ঘটেছিল সেই গল্পই এখানে শুনুন।
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 114 Views
  • See how sugar effect in brain function..
    See how sugar effect in brain function..
    0 Comments 0 Shares 165 Views
  • 0 Comments 0 Shares 96 Views
  • 0 Comments 0 Shares 99 Views
  • 0 Comments 0 Shares 111 Views
  • 0 Comments 0 Shares 114 Views
  • দক্ষিণ আফ্রিকার বাবেম্বা গোত্রে, কোনো ব্যক্তি কোনো অপরাধ বা ভুল করলে, বাকি সবাই মিলে তাকে গ্রামের মধ্যিখানে একটি নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে, তারা সবাই মিলে টানা

    দুই দিন ওই ব্যক্তিকে চারপাশ থেকে ঘিরে রাখে এবং এপর্যন্ত করে আসা তার ভালো কাজ ও ভালো ব্যবহারগুলোর স্মৃতিচারণ করতে থাকে মুগ্ধ হয়ে।

    অপরাধ করা সেই ব্যক্তিটিকে তারা তিরস্কার করে না, লাঞ্ছিত করে না, অপমান করে না। তারা বিশ্বাস করে: পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই ভালো; কিন্তু, মাঝেমধ্যে ভুল করে ফেলে মানুষ, যে-ভুলের অর্থ─ মানুষটি আশেপাশের মানুষের সহযোগিতা আর ভালোবাসার অভাবে তীব্র যন্ত্রণায় কাঁদছে।

    মানুষটিকে তারা তার অতীতের সমস্ত ভালো'র স্মৃতি স্মরণ করিয়ে দিয়ে, সেই ভালোতে তার আশেপাশের অন্যদের জীবন কীভাবে পালটে গেছে, কতোটা উপকার হয়েছে অন্যের, সেসব গল্প বলতে-বলতে, বুকে জড়িয়ে নেয় একে-একে। ওসময়, ভুল করা মানুষটি, এতো মমতা, এমন প্রেম, মানবিকতার অমন রূপময়তা সহ্য করতে না-পেরে, ডুকরে ওঠে। সে তার ভুল বুঝতে পারে। সে, শুধরে যায়, মানুষের ভালোবাসায়। মানুষের ভালোবাসা কী না পারে!

    "মানুষকে অপমান কোরো না।"

    ─ বাবেম্বা
    দক্ষিণ আফ্রিকার বাবেম্বা গোত্রে, কোনো ব্যক্তি কোনো অপরাধ বা ভুল করলে, বাকি সবাই মিলে তাকে গ্রামের মধ্যিখানে একটি নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে, তারা সবাই মিলে টানা দুই দিন ওই ব্যক্তিকে চারপাশ থেকে ঘিরে রাখে এবং এপর্যন্ত করে আসা তার ভালো কাজ ও ভালো ব্যবহারগুলোর স্মৃতিচারণ করতে থাকে মুগ্ধ হয়ে। অপরাধ করা সেই ব্যক্তিটিকে তারা তিরস্কার করে না, লাঞ্ছিত করে না, অপমান করে না। তারা বিশ্বাস করে: পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই ভালো; কিন্তু, মাঝেমধ্যে ভুল করে ফেলে মানুষ, যে-ভুলের অর্থ─ মানুষটি আশেপাশের মানুষের সহযোগিতা আর ভালোবাসার অভাবে তীব্র যন্ত্রণায় কাঁদছে। মানুষটিকে তারা তার অতীতের সমস্ত ভালো'র স্মৃতি স্মরণ করিয়ে দিয়ে, সেই ভালোতে তার আশেপাশের অন্যদের জীবন কীভাবে পালটে গেছে, কতোটা উপকার হয়েছে অন্যের, সেসব গল্প বলতে-বলতে, বুকে জড়িয়ে নেয় একে-একে। ওসময়, ভুল করা মানুষটি, এতো মমতা, এমন প্রেম, মানবিকতার অমন রূপময়তা সহ্য করতে না-পেরে, ডুকরে ওঠে। সে তার ভুল বুঝতে পারে। সে, শুধরে যায়, মানুষের ভালোবাসায়। মানুষের ভালোবাসা কী না পারে! "মানুষকে অপমান কোরো না।" ─ বাবেম্বা
    0 Comments 0 Shares 259 Views
  • গভীর তাৎপর্যময় একটা মিশরীয় গল্প

    সিংহরা দীর্ঘদিন পর তাদের পছন্দমতো একটি গাধা শিকার করতে সক্ষম হয়।

    তখন সবচেয়ে বিচক্ষণ সিংহ বলে: এই গাধাকে না মেরে বরং বাঁচিয়ে রাখো। তাহলে আমাদের কার্যসিদ্ধি সহজ হবে।

    এরপর, সিংহের দল গাধাকে শুধু বাঁচিয়ে রাখলো না। তাকে যতন করে-তার পরিচর্যা করে গাধাটিকে তাদের একজন হিসাবে তৈরি করে নিলো।

    এরপর সিংহের দল গাধাদের সমাজে শৃংখলা ফিরিয়ে আনার জন্য তাকে নেতা হিসেবে পাঠায়।

    সিংহ কর্তৃক স্বীকৃত নেতাকে পেয়ে গাধারা তার মহীমাকীর্তন শুরু করে। যে গাধা তার বিরুদ্ধে যেত বা তার কথা না মানত, তাকে ধরপাকড় করা হতো যতক্ষণ না সিংহের দল পরিদর্শনে আসতো।

    তারপর তাকে সিংহদের সামনে খাবার হিসেবে পেশ করা হতো।

    ফলে - সিংহরা গাধাদের সমাজে যা চাইলো তাই ঘটলো। তারা অতি সহজেই তাদের খাবারে পেয়ে গেলো এবং তাদের শিকারের কষ্ট লাঘব হলো।

    গাধারা বুঝতেও পারলোনা- গাধাদের সমাজে যে সিংহ, সিংহের সমাজে সে আসলে এক গাধা।

    হেনরি কিসিঞ্জার বলেছিলেন- আমরা তাদের জন্য এমন এক ব্যবস্থা তৈরি করে দিয়ে যেতে চাই , যাতে আমাদের সব লক্ষ্য তাদের হাতে দিয়েই পূর্ণতা পায়।
    গভীর তাৎপর্যময় একটা মিশরীয় গল্প সিংহরা দীর্ঘদিন পর তাদের পছন্দমতো একটি গাধা শিকার করতে সক্ষম হয়। তখন সবচেয়ে বিচক্ষণ সিংহ বলে: এই গাধাকে না মেরে বরং বাঁচিয়ে রাখো। তাহলে আমাদের কার্যসিদ্ধি সহজ হবে। এরপর, সিংহের দল গাধাকে শুধু বাঁচিয়ে রাখলো না। তাকে যতন করে-তার পরিচর্যা করে গাধাটিকে তাদের একজন হিসাবে তৈরি করে নিলো। এরপর সিংহের দল গাধাদের সমাজে শৃংখলা ফিরিয়ে আনার জন্য তাকে নেতা হিসেবে পাঠায়। সিংহ কর্তৃক স্বীকৃত নেতাকে পেয়ে গাধারা তার মহীমাকীর্তন শুরু করে। যে গাধা তার বিরুদ্ধে যেত বা তার কথা না মানত, তাকে ধরপাকড় করা হতো যতক্ষণ না সিংহের দল পরিদর্শনে আসতো। তারপর তাকে সিংহদের সামনে খাবার হিসেবে পেশ করা হতো। ফলে - সিংহরা গাধাদের সমাজে যা চাইলো তাই ঘটলো। তারা অতি সহজেই তাদের খাবারে পেয়ে গেলো এবং তাদের শিকারের কষ্ট লাঘব হলো। গাধারা বুঝতেও পারলোনা- গাধাদের সমাজে যে সিংহ, সিংহের সমাজে সে আসলে এক গাধা। হেনরি কিসিঞ্জার বলেছিলেন- আমরা তাদের জন্য এমন এক ব্যবস্থা তৈরি করে দিয়ে যেতে চাই , যাতে আমাদের সব লক্ষ্য তাদের হাতে দিয়েই পূর্ণতা পায়।
    0 Comments 0 Shares 113 Views
  • আপনি জানেন কি? মেরি_কুরির কফিন সিসা দিয়ে ঢাকা কেন?

    মেরি কুরির কফিন সিসা দিয়ে ঢাকা হয়েছিল কারণ তিনি তেজস্ক্রিয় পদার্থ নিয়ে কাজ করতেন, বিশেষ করে রেডিয়াম ও পোলোনিয়াম। এই পদার্থগুলো উচ্চমাত্রার তেজস্ক্রিয়তা নির্গত করে, যা দীর্ঘসময় ধরে ক্ষতিকর হতে পারে।

    ১৯৩৪ সালে মেরি কুরি মারা যান। মৃত্যুর পর তেজস্ক্রিয় উপাদান ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে তাঁকে সিসার তৈরি বদ্ধ কফিনে সমাহিত করা হয়। সিসা তেজস্ক্রিয় রশ্মি শোষণ করতে পারে, তাই তার কফিন সিসা দিয়ে মোড়ানো হয় যাতে তেজস্ক্রিয়তা বাইরের পরিবেশে না ছড়ায়।

    এত দিন পরেও কুরির পোশাক, আসবাব, বই থেকে শুরু করে গবেষণাগারের সরঞ্জামে তেজস্ক্রিয়তা উপাদান সক্রিয় রয়েছে বলে জানা গেছে। আর তাই তাঁর গবেষণাগারের নোটবুকসহ বিভিন্ন পণ্য ফ্রান্সের প্যারিসের বিবলিওথেক ন্যাশনালে সিসা-আবৃত বাক্সে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
    আপনি জানেন কি? মেরি_কুরির কফিন সিসা দিয়ে ঢাকা কেন? মেরি কুরির কফিন সিসা দিয়ে ঢাকা হয়েছিল কারণ তিনি তেজস্ক্রিয় পদার্থ নিয়ে কাজ করতেন, বিশেষ করে রেডিয়াম ও পোলোনিয়াম। এই পদার্থগুলো উচ্চমাত্রার তেজস্ক্রিয়তা নির্গত করে, যা দীর্ঘসময় ধরে ক্ষতিকর হতে পারে। ১৯৩৪ সালে মেরি কুরি মারা যান। মৃত্যুর পর তেজস্ক্রিয় উপাদান ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে তাঁকে সিসার তৈরি বদ্ধ কফিনে সমাহিত করা হয়। সিসা তেজস্ক্রিয় রশ্মি শোষণ করতে পারে, তাই তার কফিন সিসা দিয়ে মোড়ানো হয় যাতে তেজস্ক্রিয়তা বাইরের পরিবেশে না ছড়ায়। এত দিন পরেও কুরির পোশাক, আসবাব, বই থেকে শুরু করে গবেষণাগারের সরঞ্জামে তেজস্ক্রিয়তা উপাদান সক্রিয় রয়েছে বলে জানা গেছে। আর তাই তাঁর গবেষণাগারের নোটবুকসহ বিভিন্ন পণ্য ফ্রান্সের প্যারিসের বিবলিওথেক ন্যাশনালে সিসা-আবৃত বাক্সে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
    0 Comments 0 Shares 127 Views
  • বিদায়ী অর্থবছরে (২০২৪-২৫) বিদেশি ঋণের দায় পরিশোধ করতে হয়েছে রেকর্ড ৪০৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলার। যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৭১ কোটি ডলার বা সোয়া ২১ শতাংশ বেশি। এটি এযাবৎকালের
    অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ-ইআরডি এ তথ্য প্রকাশ করেছে। সে অনুযায়ী, এই সময়ে সুদের পেছনে ব্যয় হয় ১৪৯ কোটি ডলার। বাকি ২৫৯ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হয়েছে মূল অর্থ। তবে, আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৭১ কোটি ডলার কমেছে ঋণ ছাড়ের পরিমাণ। ১০২৮ কোটি থেকে যা নেমেছে ৮৫৬ কোটিতে। একই সাথে, কমেছে ঋণ প্রতিশ্রুতিও। ২০২৩-২৪ এর ১ হাজার ৭৩ কোটি ডলার থেকে সাড়ে ২২ শতাংশ কমে যা নেমেছে ৮৩২ কোটি ডলারে। মূলত বড় প্রকল্পগুলোর দায় পরিশোধ শুরু হওয়ার প্রভাব পড়ছে সার্বিক ব্যবস্থাপনায়।
    অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) বিদেশি ঋণের প্রতিশ্রুতি, ছাড় ও সুদাসলের হালনাগাদ চিত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিদেশি ঋণের দায় ক্রমাগত বেড়ে যাচ্ছে, যা অর্থনীতিতে নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করছে।
    বিদায়ী অর্থবছরে (২০২৪-২৫) বিদেশি ঋণের দায় পরিশোধ করতে হয়েছে রেকর্ড ৪০৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলার। যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৭১ কোটি ডলার বা সোয়া ২১ শতাংশ বেশি। এটি এযাবৎকালের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ-ইআরডি এ তথ্য প্রকাশ করেছে। সে অনুযায়ী, এই সময়ে সুদের পেছনে ব্যয় হয় ১৪৯ কোটি ডলার। বাকি ২৫৯ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হয়েছে মূল অর্থ। তবে, আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৭১ কোটি ডলার কমেছে ঋণ ছাড়ের পরিমাণ। ১০২৮ কোটি থেকে যা নেমেছে ৮৫৬ কোটিতে। একই সাথে, কমেছে ঋণ প্রতিশ্রুতিও। ২০২৩-২৪ এর ১ হাজার ৭৩ কোটি ডলার থেকে সাড়ে ২২ শতাংশ কমে যা নেমেছে ৮৩২ কোটি ডলারে। মূলত বড় প্রকল্পগুলোর দায় পরিশোধ শুরু হওয়ার প্রভাব পড়ছে সার্বিক ব্যবস্থাপনায়। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) বিদেশি ঋণের প্রতিশ্রুতি, ছাড় ও সুদাসলের হালনাগাদ চিত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিদেশি ঋণের দায় ক্রমাগত বেড়ে যাচ্ছে, যা অর্থনীতিতে নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করছে।
    0 Comments 0 Shares 147 Views
  • ক্লাস ৭ এ পড়া একজন, এখনো শিশু। এই শিশুর মাথায় চিন্তা ঢুকিয়ে দিয়েছে - কিভাবে ডাক্তার হওয়া যায়। এর জন্য প্রথমত আমাদের সমাজ ব্যাবস্থা দায়ী। এর পরে দায়ী অভিভাবকেরা। একজন শিশু ভালোভাবে লেখা পড়া করবে,‌ এটা ঠিক। তবে, সে ডাক্তার হবে, নাকি ইঞ্জিনিয়ার হবে , সেই চিন্তা এখন করবে কেন ?

    তুমি এবং তোমার অভিভাবক - সবারই এটা বোঝা দরকারঃ

    ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, এসব হয়ে সফল হওয়া যায় না। সাফল্যের একমাত্র উপায় হল - সেরা হওয়া। আবারও বলছি - সেরা হওয়া। একজন সেরা খেলোয়াড়, একজন সেরা গায়ক, একজন সেরা দর্জি, একজন সেরা বাবুর্চি - এরা সবাই, একজন সাধারন ডাক্তারের চেয়ে অনেক বেশী সফল। একজন ডাক্তার গলির মোড়ে বসে হাজার টাকা ভিজিট নিয়ে রোগী দেখছে। ওদিকে একজন সেরা খেলোয়াড়, সেরা গায়ক, সারা বিশ্ব মাতিয়ে বেড়াচ্ছে। আমাদের ক্রিকেট খেলোয়াড় সাকিবকে সারা বিশ্ব চিনে। আমাদের নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনুসকে সারা বিশ্ব চিনে। আমাদের কোন ডাক্তারকে সারা বিশ্ব চিনে ?

    ডাক্তার হলেই বড় কিছু হয়ে গেলে - এটা একটা ভুল ধারনা।

    বড় তখনই হবে, যখন যে কোন বিষয়ে, সবচেয়ে সেরা হবে।

    শিশু বয়সে যেটা করনীয়, সেটা হল - ভালো লেখাপড়া করা, উচ্চ নম্বর পাওয়া। তুমি যে কাজে ভালো, সেটাই তুমি হবে। তুমি অঙ্কে ও পদার্থবিজ্ঞানে ভালো হলে ইঞ্জিনিয়ার হয়ে যাবে। জীববিজ্ঞানে ভালো হলে ডাক্তার হয়ে যাবে। সাহিত্যে ভালো হলে, সাহিত্যিক হয়ে যাবে। হিসাব নিকাশে ভালো হলে একাউন্টেন্ট হবে।

    তোমাকে কোন কিছু হবার চেস্টা করতে হবে না। তোমাকে যে কোন একটা বিষয়ে সেরা হতে হবে। তুমি যেটাতে সেরা, তুমি এমনিতেই সেটা হয়ে যাবে। মনোযোগ দিয়ে লেখাপড়া কর, ভালো রেজাল্ট কর। যে কোন একটি বিষয়ে সেরা হও।
    ক্লাস ৭ এ পড়া একজন, এখনো শিশু। এই শিশুর মাথায় চিন্তা ঢুকিয়ে দিয়েছে - কিভাবে ডাক্তার হওয়া যায়। এর জন্য প্রথমত আমাদের সমাজ ব্যাবস্থা দায়ী। এর পরে দায়ী অভিভাবকেরা। একজন শিশু ভালোভাবে লেখা পড়া করবে,‌ এটা ঠিক। তবে, সে ডাক্তার হবে, নাকি ইঞ্জিনিয়ার হবে , সেই চিন্তা এখন করবে কেন ? তুমি এবং তোমার অভিভাবক - সবারই এটা বোঝা দরকারঃ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, এসব হয়ে সফল হওয়া যায় না। সাফল্যের একমাত্র উপায় হল - সেরা হওয়া। আবারও বলছি - সেরা হওয়া। একজন সেরা খেলোয়াড়, একজন সেরা গায়ক, একজন সেরা দর্জি, একজন সেরা বাবুর্চি - এরা সবাই, একজন সাধারন ডাক্তারের চেয়ে অনেক বেশী সফল। একজন ডাক্তার গলির মোড়ে বসে হাজার টাকা ভিজিট নিয়ে রোগী দেখছে। ওদিকে একজন সেরা খেলোয়াড়, সেরা গায়ক, সারা বিশ্ব মাতিয়ে বেড়াচ্ছে। আমাদের ক্রিকেট খেলোয়াড় সাকিবকে সারা বিশ্ব চিনে। আমাদের নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ইউনুসকে সারা বিশ্ব চিনে। আমাদের কোন ডাক্তারকে সারা বিশ্ব চিনে ? ডাক্তার হলেই বড় কিছু হয়ে গেলে - এটা একটা ভুল ধারনা। বড় তখনই হবে, যখন যে কোন বিষয়ে, সবচেয়ে সেরা হবে। শিশু বয়সে যেটা করনীয়, সেটা হল - ভালো লেখাপড়া করা, উচ্চ নম্বর পাওয়া। তুমি যে কাজে ভালো, সেটাই তুমি হবে। তুমি অঙ্কে ও পদার্থবিজ্ঞানে ভালো হলে ইঞ্জিনিয়ার হয়ে যাবে। জীববিজ্ঞানে ভালো হলে ডাক্তার হয়ে যাবে। সাহিত্যে ভালো হলে, সাহিত্যিক হয়ে যাবে। হিসাব নিকাশে ভালো হলে একাউন্টেন্ট হবে। তোমাকে কোন কিছু হবার চেস্টা করতে হবে না। তোমাকে যে কোন একটা বিষয়ে সেরা হতে হবে। তুমি যেটাতে সেরা, তুমি এমনিতেই সেটা হয়ে যাবে। মনোযোগ দিয়ে লেখাপড়া কর, ভালো রেজাল্ট কর। যে কোন একটি বিষয়ে সেরা হও।
    0 Comments 0 Shares 182 Views
  • ১৫৭৩ খ্রিস্টাব্দে, এই ব্যক্তিকে আরবি বলার কারণে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। রমজান এলে তিনি পার্শ্ববর্তী এলাকায় চিঠি পাঠাতেন এবং রমজানের আগমনের কথা জানিয়ে রোজা রাখার আহ্বান জানাতেন।

    তিনি ছেলেদের স্কুলে যেতে নিষেধ করতেন, যেখানে তাদের ক্যাস্টিলিয়ান এবং খ্রিস্টান ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হত। তিনি তার বাড়িতে তাদের নামাজ, কুরআন এবং ইসলামী রীতিনীতি শেখানোর মাধ্যমে শিক্ষা দিতেন। তিনি তার বাড়িতে যুবক-যুবতীদের একত্রিত করতেন এবং তারা কুরআন অধ্যয়ন করত।

    তিনি ক্রুশটি মাটিতে ছুঁড়ে মারতেন। শুক্রবারে তিনি জাকোর নদীর ধারে যেতেন, অজু করতেন এবং নামাজ পড়তেন। ঈদুল আযহার দিনে তিনি একটি পশু জবাই করতেন এবং তার প্রতিবেশী এবং দরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ করতেন।

    এই ব্যক্তিটি মিগুয়েল মুসা.. শুধুমাত্র একজন মুসলিম হওয়ার কারণে তাকে এই সবের শিকার হতে হয়েছে!!

    সূত্র: ডন প্যাসকুয়াল বোরোনাট ওয়াই প্রাচিনা রচিত "দ্য স্প্যানিশ মরিস্কোস অ্যান্ড দ্য হিস্ট্রি অফ দ্য ইপালসন" বইটি থেকে।
    ১৫৭৩ খ্রিস্টাব্দে, এই ব্যক্তিকে আরবি বলার কারণে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। রমজান এলে তিনি পার্শ্ববর্তী এলাকায় চিঠি পাঠাতেন এবং রমজানের আগমনের কথা জানিয়ে রোজা রাখার আহ্বান জানাতেন। তিনি ছেলেদের স্কুলে যেতে নিষেধ করতেন, যেখানে তাদের ক্যাস্টিলিয়ান এবং খ্রিস্টান ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হত। তিনি তার বাড়িতে তাদের নামাজ, কুরআন এবং ইসলামী রীতিনীতি শেখানোর মাধ্যমে শিক্ষা দিতেন। তিনি তার বাড়িতে যুবক-যুবতীদের একত্রিত করতেন এবং তারা কুরআন অধ্যয়ন করত। তিনি ক্রুশটি মাটিতে ছুঁড়ে মারতেন। শুক্রবারে তিনি জাকোর নদীর ধারে যেতেন, অজু করতেন এবং নামাজ পড়তেন। ঈদুল আযহার দিনে তিনি একটি পশু জবাই করতেন এবং তার প্রতিবেশী এবং দরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ করতেন। এই ব্যক্তিটি মিগুয়েল মুসা.. শুধুমাত্র একজন মুসলিম হওয়ার কারণে তাকে এই সবের শিকার হতে হয়েছে!! সূত্র: ডন প্যাসকুয়াল বোরোনাট ওয়াই প্রাচিনা রচিত "দ্য স্প্যানিশ মরিস্কোস অ্যান্ড দ্য হিস্ট্রি অফ দ্য ইপালসন" বইটি থেকে।
    0 Comments 0 Shares 212 Views
  • পোল্যান্ডে একটি বিশেষ নিরাময় কেন্দ্র রয়েছে - গভীর ভূগর্ভস্থ, একটি প্রাক্তন লবণ খনিতে। এই অসাধারণ স্থানটি এখন হাঁপানি এবং অন্যান্য শ্বাসকষ্টে রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্র হিসেবে প্রতিস্থাপিত।
    ভূগর্ভস্থটি বাতাস লবণ কণায় সমৃদ্ধ এবং কার্যত অ্যালার্জেন, ধুলো এবং দূষণমুক্ত, জায়গাটি অসহ্যকর ব্রঙ্কাইটিজের জন্য একটি সত্যিকারের আশীর্বাদ। শুষ্ক, বিশুদ্ধ মাইক্রোক্লাইমেট ফুসফুসের ভিড় উপশম করতে, শ্লেষ্মা জমা কমাতে এবং হাঁপানির আক্রমণের ফ্রিকোয়েন্সি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে সাহায্য করে।
    রোগীরা লবণ খনির বিশেষভাবে সজ্জিত চেম্বারে দিনে কয়েক ঘন্টা সময় কাটান, প্রায়শই ক্লাসিক্যাল সঙ্গীত, সংবেদনশীল আলো এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম এবং হালকা ব্যায়াম থেরাপি সেবা গ্রহণ করেন। এর প্রভাব কেবল চিকিৎসাগতভাবেই নয়, মানসিকভাবেও লক্ষণীয়: অনেকেই ভাল ঘুম, মুক্ত শ্বাস-প্রশ্বাস এবং সুস্থতার সাধারণ অনুভূতির কথা জানিয়েছেন।
    যা একসময় কঠোর পরিশ্রমের জায়গা ছিল তা এখন নিরাময়ের জন্য একটি শান্ত নিবাস - পৃথিবীর গভীর থেকে একটি প্রাকৃতিক থেরাপি যা লবণের শক্তিকে কাজে লাগায়....., এবংএর কৃতিত্ব সংশ্লিষ্ট উক্ত মালিকের।
    পোল্যান্ডে একটি বিশেষ নিরাময় কেন্দ্র রয়েছে - গভীর ভূগর্ভস্থ, একটি প্রাক্তন লবণ খনিতে। এই অসাধারণ স্থানটি এখন হাঁপানি এবং অন্যান্য শ্বাসকষ্টে রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্র হিসেবে প্রতিস্থাপিত। ভূগর্ভস্থটি বাতাস লবণ কণায় সমৃদ্ধ এবং কার্যত অ্যালার্জেন, ধুলো এবং দূষণমুক্ত, জায়গাটি অসহ্যকর ব্রঙ্কাইটিজের জন্য একটি সত্যিকারের আশীর্বাদ। শুষ্ক, বিশুদ্ধ মাইক্রোক্লাইমেট ফুসফুসের ভিড় উপশম করতে, শ্লেষ্মা জমা কমাতে এবং হাঁপানির আক্রমণের ফ্রিকোয়েন্সি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে সাহায্য করে। রোগীরা লবণ খনির বিশেষভাবে সজ্জিত চেম্বারে দিনে কয়েক ঘন্টা সময় কাটান, প্রায়শই ক্লাসিক্যাল সঙ্গীত, সংবেদনশীল আলো এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম এবং হালকা ব্যায়াম থেরাপি সেবা গ্রহণ করেন। এর প্রভাব কেবল চিকিৎসাগতভাবেই নয়, মানসিকভাবেও লক্ষণীয়: অনেকেই ভাল ঘুম, মুক্ত শ্বাস-প্রশ্বাস এবং সুস্থতার সাধারণ অনুভূতির কথা জানিয়েছেন। যা একসময় কঠোর পরিশ্রমের জায়গা ছিল তা এখন নিরাময়ের জন্য একটি শান্ত নিবাস - পৃথিবীর গভীর থেকে একটি প্রাকৃতিক থেরাপি যা লবণের শক্তিকে কাজে লাগায়....., এবংএর কৃতিত্ব সংশ্লিষ্ট উক্ত মালিকের।
    0 Comments 0 Shares 206 Views
  • আমেরিকা তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯০ শতাংশ সময় যাবৎ যুদ্ধে লিপ্ত ছিল।
    আমেরিকার জনসংখ্যা ২৫ লক্ষ (১৭৭৬ সালে) থেকে বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে প্রায় ৩১ কোটি ৪০ লক্ষতে পৌছেছে।
    নিউ ইয়র্কের কিছু অ্যাপার্টমেন্ট প্রাসাদের চেয়েও ব্যয়বহুল।
    আমেরিকানরা প্রতি বছর ১০ বিলিয়ন (১০০০ কোটি) ডোনাট খেয়ে থাকে।
    আমেরিকার ক্যান্টাকিতে পিছনের পকেটে আইসক্রিম নেয়া অবৈধ।
    অপরদিকে অ্যারিজোনায় উট শিকার করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
    টেক্সাস আয়তনের দিক থেকে ইউরোপের যে কোন দেশের চেয়ে বড়।
    আমেরিকায় প্রতি দিন ১০০ একরের সমপরিমাণ পিৎজা সার্ভ করা হয়।
    আমেরিকান সরকার একটি নিকেল (৫ সেন্টের মুদ্রা = ৪.২৫ টাকা প্রায়) তৈরি করতে ৯.৪ সেন্ট (প্রায় ৮ টাকা) খরচ করে।
    ৬০% এর বেশি আমেরিকান শেতাঙ্গ (সঠিকভাবে বললে ৬৩%)।
    আমেরিকায় প্রায় ৩১ কোটি ব্যক্তিমালিকানাধীন আগ্নেয়াস্ত্র আছে (প্রত্যেকের জন্য গড়ে একটি করে)।
    (মূল লেখক পরবর্তীতে তার উত্তরে আরও কিছু পয়েন্ট যোগ করেছে, সেগুলো নিচে অনুবাদ করে দেয়া হল)

    যুক্তরাষ্ট্রে শিশুদের ধুমপানে আইনত কোনো বাধা নেই, তবে তারা সিগারেট কিনতে পারবে না।
    যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানাতে গরুর সংখ্যা মানুষের তিন গুণ।
    প্রতি একর মাত্র ২ সেন্টের বিনিময়ে রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আলাস্কা বিক্রি করে দিয়েছে।
    প্রতি আটজন আমেরিকানের মধ্যে একজন জীবনের কোনো এক সময়ে ম্যাকডোনাল্ডে কাজ করেছে।
    ১৭৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম দেশ হিসেবে কোনো ইউরোপীয় (ঔপনিবেশিক) শক্তি থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
    যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সরকারি ভাষা (official language) নেই।
    এক-তৃতীয়াংশের বেশি আমেরিকান স্থুলতায় আক্রান্ত।
    টর্নেডোর সংখ্যার দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে প্রথম। সেদেশে প্রতি বছর গড়ে এক হাজারের বেশি টর্নেডো হয়ে থাকে।
    যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী (United States Air Force - USAF) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এবং প্রযুক্তিগত দিক থেকে সবচেয়ে উন্নত বিমান বাহিনী। এই বাহিনী ১৯৪৭ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর (পৃথক বাহিনী হিসেবে) গঠন করা হয়। এদের ৫,৩৬৯ টিরও বেশি সামরিক বিমান আছে।
    আমেরিকা তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯০ শতাংশ সময় যাবৎ যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। আমেরিকার জনসংখ্যা ২৫ লক্ষ (১৭৭৬ সালে) থেকে বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে প্রায় ৩১ কোটি ৪০ লক্ষতে পৌছেছে। নিউ ইয়র্কের কিছু অ্যাপার্টমেন্ট প্রাসাদের চেয়েও ব্যয়বহুল। আমেরিকানরা প্রতি বছর ১০ বিলিয়ন (১০০০ কোটি) ডোনাট খেয়ে থাকে। আমেরিকার ক্যান্টাকিতে পিছনের পকেটে আইসক্রিম নেয়া অবৈধ। অপরদিকে অ্যারিজোনায় উট শিকার করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। টেক্সাস আয়তনের দিক থেকে ইউরোপের যে কোন দেশের চেয়ে বড়। আমেরিকায় প্রতি দিন ১০০ একরের সমপরিমাণ পিৎজা সার্ভ করা হয়। আমেরিকান সরকার একটি নিকেল (৫ সেন্টের মুদ্রা = ৪.২৫ টাকা প্রায়) তৈরি করতে ৯.৪ সেন্ট (প্রায় ৮ টাকা) খরচ করে। ৬০% এর বেশি আমেরিকান শেতাঙ্গ (সঠিকভাবে বললে ৬৩%)। আমেরিকায় প্রায় ৩১ কোটি ব্যক্তিমালিকানাধীন আগ্নেয়াস্ত্র আছে (প্রত্যেকের জন্য গড়ে একটি করে)। (মূল লেখক পরবর্তীতে তার উত্তরে আরও কিছু পয়েন্ট যোগ করেছে, সেগুলো নিচে অনুবাদ করে দেয়া হল) যুক্তরাষ্ট্রে শিশুদের ধুমপানে আইনত কোনো বাধা নেই, তবে তারা সিগারেট কিনতে পারবে না। যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানাতে গরুর সংখ্যা মানুষের তিন গুণ। প্রতি একর মাত্র ২ সেন্টের বিনিময়ে রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আলাস্কা বিক্রি করে দিয়েছে। প্রতি আটজন আমেরিকানের মধ্যে একজন জীবনের কোনো এক সময়ে ম্যাকডোনাল্ডে কাজ করেছে। ১৭৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম দেশ হিসেবে কোনো ইউরোপীয় (ঔপনিবেশিক) শক্তি থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সরকারি ভাষা (official language) নেই। এক-তৃতীয়াংশের বেশি আমেরিকান স্থুলতায় আক্রান্ত। টর্নেডোর সংখ্যার দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে প্রথম। সেদেশে প্রতি বছর গড়ে এক হাজারের বেশি টর্নেডো হয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী (United States Air Force - USAF) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এবং প্রযুক্তিগত দিক থেকে সবচেয়ে উন্নত বিমান বাহিনী। এই বাহিনী ১৯৪৭ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর (পৃথক বাহিনী হিসেবে) গঠন করা হয়। এদের ৫,৩৬৯ টিরও বেশি সামরিক বিমান আছে।
    0 Comments 0 Shares 233 Views
  • খাগড়াছড়ির ভালোবাসা ‘ফুলকলি’
    খাগড়াছড়ির জন্য এক হাতি (ফুলকলির) অসামান্য অবদান। জানেন কি?- ফুলকলির মৃত্যুর কাহিনি কতটা করুণ।
    গল্পটি ৩৩ বছর আগের। ইতিহাসটা আবেগের। গল্পটি এমন—ফুলকলি একটি হাতির নাম। ১৯৫০ সালের দিকে তার জন্ম।
    ১৯৬২ সালের কথা। তখন খাগড়াছড়ি ছিল একটি মহকুমা। ঘন জঙ্গলে ভরা খাগড়াছড়ির যোগাযোগব্যবস্থা ছিল বেশ নাজুক। শহর থেকে দূরের পাহাড়ি পথে যাতায়াতের সুবিধার জন্য একটি পোষা হাতি এনেছিলেন সে সময়ের মহকুমা প্রশাসক হাবিবুল ইসলাম। তিনি হাতির পিঠে চড়ে যাতায়াত করতেন। হাতিটির নাম রাখা হয় ‘ফুলকলি’।
    মহকুমা প্রশাসকের একমাত্র বাহন এই ফুলকলি সবখানে পরিচিতি পেয়ে যায়। দূর গ্রামের কোথাও গেলে মানুষজন ফুলকলিকে আদর করে, পেটভরে খেতে দিত। ফুলকলিরও বিশেষ টান ছিল মানুষের প্রতি। খাগড়াছড়ির জনমানুষের সঙ্গে ফুলকলির এক আত্মিক বন্ধন গড়ে ওঠে।
    ১৯৮৩ সাল। খাগড়াছড়ি মহকুমা থেকে জেলায় উন্নীত হয়। তখনো জেলা প্রশাসকেরা ফুলকলির পিঠে চড়ে দাপ্তরিক কাজ সামলাতেন। জেলা ঘোষণার পর খাগড়াছড়িতে পরিবর্তনের হাওয়া লাগে। ধীরে ধীরে উন্নত হতে শুরু করে যোগাযোগব্যবস্থা। এলো নতুন যানবাহন। এরপর খানিকটা অবসর পায় ফুলকলি। তখন ফুলকলির কাজ ছিল রাষ্ট্রীয় দিবসগুলোতে খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত প্যারেডে অংশ নেওয়া। ফুলকলি অভিবাদন জানাত সবাইকে।
    👉সত্তর–আশির দশকে পাহাড়ি পথে কোনো যানবাহন দুর্ঘটনার শিকার হয়ে খাদে পড়ে গেলে তা টেনে তোলার একমাত্র সহায় ছিল ফুলকলি। ফুলকলির প্রতিবেলার খাবার ছিল এক ছড়ি (৪০-৫০টা) পাকা কলা, ৫টি পাকা কাঁঠাল, ৫ কেজি ছোলা ও ৫ কেজি গম। এছাড়া ফুলকলির খাবার ছিল প্রতি তিন দিনে এক গাড়ি কলাগাছ।
    ★ফুলকলির মৃত্যুর কাহিনি বড় করুণ। একদিন পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানোর সময় বুনো হাতিরা ফুলকলিকে তাদের সঙ্গে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। ফুলকলি যায়নি। তখন সব বুনো হাতি মিলে তাকে আক্রমণ করে। ফুলকলির বাম পায়ের পাতা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফুলকলির চিকিৎসার জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা হয় চিকিত্সক। সেই সময় ফুলকলির সার্বক্ষণিক দেখাশোনা করতেন ওই সময়ের কম্পাউন্ডার শশী বিন্দু চাকমা। তিনি এখন অবসরপ্রাপ্ত।
    শশী বলেন, প্রায় আড়াই মাস চিকিত্সা শেষে ১৯৯০ সালের ২৭ জুলাই এক ঝুমবৃষ্টির দিনে পুনরায় আলুটিলা পাহাড়ে যায় ফুলকলি। একটা সময় বেখেয়ালে পাহাড়ের খাদে পড়ে যায়। তাতে তার মৃত্যু হয়। পরে ক্রেন দিয়ে ফুলকলিকে তুলে কবর দেওয়া হয়
    খাগড়াছড়ির ভালোবাসা ‘ফুলকলি’ খাগড়াছড়ির জন্য এক হাতি (ফুলকলির) অসামান্য অবদান। জানেন কি?- ফুলকলির মৃত্যুর কাহিনি কতটা করুণ। গল্পটি ৩৩ বছর আগের। ইতিহাসটা আবেগের। গল্পটি এমন—ফুলকলি একটি হাতির নাম। ১৯৫০ সালের দিকে তার জন্ম। ১৯৬২ সালের কথা। তখন খাগড়াছড়ি ছিল একটি মহকুমা। ঘন জঙ্গলে ভরা খাগড়াছড়ির যোগাযোগব্যবস্থা ছিল বেশ নাজুক। শহর থেকে দূরের পাহাড়ি পথে যাতায়াতের সুবিধার জন্য একটি পোষা হাতি এনেছিলেন সে সময়ের মহকুমা প্রশাসক হাবিবুল ইসলাম। তিনি হাতির পিঠে চড়ে যাতায়াত করতেন। হাতিটির নাম রাখা হয় ‘ফুলকলি’। মহকুমা প্রশাসকের একমাত্র বাহন এই ফুলকলি সবখানে পরিচিতি পেয়ে যায়। দূর গ্রামের কোথাও গেলে মানুষজন ফুলকলিকে আদর করে, পেটভরে খেতে দিত। ফুলকলিরও বিশেষ টান ছিল মানুষের প্রতি। খাগড়াছড়ির জনমানুষের সঙ্গে ফুলকলির এক আত্মিক বন্ধন গড়ে ওঠে। ১৯৮৩ সাল। খাগড়াছড়ি মহকুমা থেকে জেলায় উন্নীত হয়। তখনো জেলা প্রশাসকেরা ফুলকলির পিঠে চড়ে দাপ্তরিক কাজ সামলাতেন। জেলা ঘোষণার পর খাগড়াছড়িতে পরিবর্তনের হাওয়া লাগে। ধীরে ধীরে উন্নত হতে শুরু করে যোগাযোগব্যবস্থা। এলো নতুন যানবাহন। এরপর খানিকটা অবসর পায় ফুলকলি। তখন ফুলকলির কাজ ছিল রাষ্ট্রীয় দিবসগুলোতে খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত প্যারেডে অংশ নেওয়া। ফুলকলি অভিবাদন জানাত সবাইকে। 👉সত্তর–আশির দশকে পাহাড়ি পথে কোনো যানবাহন দুর্ঘটনার শিকার হয়ে খাদে পড়ে গেলে তা টেনে তোলার একমাত্র সহায় ছিল ফুলকলি। ফুলকলির প্রতিবেলার খাবার ছিল এক ছড়ি (৪০-৫০টা) পাকা কলা, ৫টি পাকা কাঁঠাল, ৫ কেজি ছোলা ও ৫ কেজি গম। এছাড়া ফুলকলির খাবার ছিল প্রতি তিন দিনে এক গাড়ি কলাগাছ। ★ফুলকলির মৃত্যুর কাহিনি বড় করুণ। একদিন পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানোর সময় বুনো হাতিরা ফুলকলিকে তাদের সঙ্গে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। ফুলকলি যায়নি। তখন সব বুনো হাতি মিলে তাকে আক্রমণ করে। ফুলকলির বাম পায়ের পাতা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফুলকলির চিকিৎসার জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আনা হয় চিকিত্সক। সেই সময় ফুলকলির সার্বক্ষণিক দেখাশোনা করতেন ওই সময়ের কম্পাউন্ডার শশী বিন্দু চাকমা। তিনি এখন অবসরপ্রাপ্ত। শশী বলেন, প্রায় আড়াই মাস চিকিত্সা শেষে ১৯৯০ সালের ২৭ জুলাই এক ঝুমবৃষ্টির দিনে পুনরায় আলুটিলা পাহাড়ে যায় ফুলকলি। একটা সময় বেখেয়ালে পাহাড়ের খাদে পড়ে যায়। তাতে তার মৃত্যু হয়। পরে ক্রেন দিয়ে ফুলকলিকে তুলে কবর দেওয়া হয়
    0 Comments 0 Shares 204 Views
  • মানুষের মস্তিষ্ক অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বড় ও জটিল। বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে জানতে চেয়েছেন, ঠিক কীভাবে এবং কেন এই মস্তিষ্কের বিবর্তন ঘটেছে। সম্প্রতি Nature জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা এই প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তর দিয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের ডিউক ইউনিভার্সিটির গবেষকরা মানুষের একটি নির্দিষ্ট ডিএনএ HARE5 অনুচ্ছেদ করে ইঁদুরের জিনে প্রতিস্থাপন করেন। এই অনুচ্ছেদটি মূলত একটি "enhancer" — অর্থাৎ, এটি নিকটবর্তী কোনো জিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়তা করে। এই ক্ষেত্রে HARE5, Fzd8 নামের একটি জিনকে সক্রিয় করে যেটি নিউরন উৎপাদন এবং মস্তিষ্কের গঠন প্রক্রিয়ায় জড়িত।গবেষকরা দুটি গ্রুপ তৈরি করেন: একদল ইঁদুরের জিনে তারা HARE5 প্রতিস্থাপন করেন এবং অন্যদলে শিম্পাঞ্জির অনুরূপ সিকোয়েন্স ব্যবহার করেন। ফলাফল ছিল চমকপ্রদ—মানব-সংশোধিত ইঁদুরদের মস্তিষ্ক গড়ে ৬.৫% বেশি বড় হয়েছিল। বিশেষ করে, তাদের মস্তিষ্কের কর্টেক্স (যেখানে বুদ্ধিমত্তা, ভাষা ও চিন্তা প্রক্রিয়া ঘটে) উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত হয়। এই বৃদ্ধি মূলত ঘটে রেডিয়াল গ্লিয়া কোষ নামক স্টেম সেলের দ্রুত বিভাজনের কারণে এবং মানব HARE5 এদের বিভাজনের হার বাড়িয়ে দেয়, যার ফলে নিউরনের সংখ্যাও বেড়ে যায়।

    এই গবেষণা মানব মস্তিষ্কের বিবর্তনের একটি সম্ভাব্য জেনেটিক ব্যাখ্যা প্রদান করে। এটি বোঝায়, মাত্র একটি ছোট ডিএনএ পরিবর্তন কীভাবে মস্তিষ্কের গঠনে বিপুল পরিবর্তন আনতে পারে। যদিও মস্তিষ্ক বড় হওয়া মানেই বেশি বুদ্ধিমান হওয়া নয়, তবুও এই ধরনের পরিবর্তন উন্নত বুদ্ধিমত্তার ভিত্তি তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।

    এই আবিষ্কার নিউরোডেভেলপমেন্টাল রোগের কারণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে নতুন পথ খুলে দিতে পারে। গবেষকরা এখন এই জিনগত উপাদানগুলো মানুষের অন্যান্য নিউরোজেনেটিক বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে কিভাবে কাজ করে, তা বোঝার চেষ্টা করছেন।
    মানুষের মস্তিষ্ক অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বড় ও জটিল। বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে জানতে চেয়েছেন, ঠিক কীভাবে এবং কেন এই মস্তিষ্কের বিবর্তন ঘটেছে। সম্প্রতি Nature জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা এই প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তর দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ডিউক ইউনিভার্সিটির গবেষকরা মানুষের একটি নির্দিষ্ট ডিএনএ HARE5 অনুচ্ছেদ করে ইঁদুরের জিনে প্রতিস্থাপন করেন। এই অনুচ্ছেদটি মূলত একটি "enhancer" — অর্থাৎ, এটি নিকটবর্তী কোনো জিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়তা করে। এই ক্ষেত্রে HARE5, Fzd8 নামের একটি জিনকে সক্রিয় করে যেটি নিউরন উৎপাদন এবং মস্তিষ্কের গঠন প্রক্রিয়ায় জড়িত।গবেষকরা দুটি গ্রুপ তৈরি করেন: একদল ইঁদুরের জিনে তারা HARE5 প্রতিস্থাপন করেন এবং অন্যদলে শিম্পাঞ্জির অনুরূপ সিকোয়েন্স ব্যবহার করেন। ফলাফল ছিল চমকপ্রদ—মানব-সংশোধিত ইঁদুরদের মস্তিষ্ক গড়ে ৬.৫% বেশি বড় হয়েছিল। বিশেষ করে, তাদের মস্তিষ্কের কর্টেক্স (যেখানে বুদ্ধিমত্তা, ভাষা ও চিন্তা প্রক্রিয়া ঘটে) উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত হয়। এই বৃদ্ধি মূলত ঘটে রেডিয়াল গ্লিয়া কোষ নামক স্টেম সেলের দ্রুত বিভাজনের কারণে এবং মানব HARE5 এদের বিভাজনের হার বাড়িয়ে দেয়, যার ফলে নিউরনের সংখ্যাও বেড়ে যায়। এই গবেষণা মানব মস্তিষ্কের বিবর্তনের একটি সম্ভাব্য জেনেটিক ব্যাখ্যা প্রদান করে। এটি বোঝায়, মাত্র একটি ছোট ডিএনএ পরিবর্তন কীভাবে মস্তিষ্কের গঠনে বিপুল পরিবর্তন আনতে পারে। যদিও মস্তিষ্ক বড় হওয়া মানেই বেশি বুদ্ধিমান হওয়া নয়, তবুও এই ধরনের পরিবর্তন উন্নত বুদ্ধিমত্তার ভিত্তি তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। এই আবিষ্কার নিউরোডেভেলপমেন্টাল রোগের কারণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে নতুন পথ খুলে দিতে পারে। গবেষকরা এখন এই জিনগত উপাদানগুলো মানুষের অন্যান্য নিউরোজেনেটিক বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে কিভাবে কাজ করে, তা বোঝার চেষ্টা করছেন।
    0 Comments 0 Shares 207 Views
  • বিস্ময়কর হলেও সত্য যে, সৌদি আরবে এখনও হযরত ওসমান (রাঃ) এর নামে দলিল করা সম্পত্তি রয়েছে। রয়েছে ব্যাংক একাউন্টও। সম্প্রতি শুরু হয়েছে ওসমান (রাঃ) এর মালিকানাধীন বিলাসবহুল হোটেল নির্মাণের কাজ!

    কিন্তু ওসমান (রাঃ) এর প্রয়াণের এতো দিন পরেও কিভাবে তার নামে সহায় সম্পত্তি থেকে গেলো, তা কি আমরা জানি?

    সময়টা মহানবী (সাঃ) নবুওয়াত প্রাপ্তির ১৩তম বছর। মুসলমানরা মাত্র মক্কা ছেড়ে মদিনায় এসেছেন। অচেনা পরিবেশে দেখা দেয় সুপেয় পানির তীব্র সংকট। মদিনায় ‘বিরে রুমা’ বা রুমার কূপ নামে এক ইহুদির একটি কূপ ছিল। ইহুদি ব্যক্তিটি এ সুযোগে কূপের পানি মুসলমানদের কাছে চড়া দামে বিক্রি করতে শুরু করলো।

    মক্কা থেকে সহায় সম্বল ছেড়ে দিয়ে আসা সাহাবাদের জন্য পানি কিনে আনাটা খুব কঠিন একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়ালো। সাহাবারা রাসূল (সাঃ) কে এই বিষয়ে অবগত করলে তিনি জিজ্ঞেস করলেন- ‘তোমাদের মধ্যে কে আছো, যে এই কূপ মুসলমানদের জন্য ক্রয় করে দিবে। মুসলমানদের এই কূপ যে খরিদ করে দেবে আল্লাহ তাকে জান্নাতে ঝর্ণা দান করবেন’। সুবহান আল্লাহ!

    রাসূল (সাঃ) এর কথায় হযরত ওসমান (রাঃ) ইহুদির কাছে এই কূপ ক্রয়ের ইচ্ছা প্রকাশ করলে ইহুদি নাকচ করে দিলো। তখন তিনি বললেন- ‘পুরো কূপ বিক্রি না করলেও অর্ধেক বিক্রি করুন। এতে একদিন কূপের মালিক হব আমি আর আরেক দিন আপনি’।

    ইহুদি লোকটি তার প্রস্তাবে রাজি হলো। ওসমান (রাঃ) অর্ধেক কূপ ক্রয় করে বিনামূল্যে পানি বিতরণ করতে লাগলেন। লোকজন ওসমান (রাঃ) ক্রয় করা নির্ধারিত দিনে পানি সংগ্রহ করতো এবং পরের দিনের জন্যও পর্যাপ্ত পরিমাণে মজুদ করে রাখত।

    ইহুদির দিনে কেউ পানি সংগ্রহ করতে যেত না। ফলে তার পানির ব্যবসা মন্দা হওয়ায় নিজেই পুরো কূপ বিক্রির জন্য ওসমান (রাঃ) এর কাছে প্রস্তাব পেশ করে।

    ওসমান (রাঃ) সেই সময়ে ৩৫ হাজার রৌপ্য মুদ্রায় কূপটি কিনে মুসলমানদের জন্য ওয়াকফ করে দেন।

    এ সময় এক ধনী লোক ওসমান (রাঃ) থেকে কূপটি দ্বিগুণ দামে খরিদ করতে চাইলে তিনি বলেন- ‘আমার চাহিদা এর চেয়ে আরও অনেক বেশি’। লোকটি মূল্য বাড়িয়ে বলতে লাগলো। ওসমান (রাঃ) জবাবে আবারো বলেলেন- ‘আমার চাহিদা এর চেয়ে আরও বেশি’।

    এভাবেই চলতে থাকলো কিছুক্ষণ। শেষে ধনী লোকটি জিজ্ঞেস করলো- ‘এমন কেউ কি আছে, যে আপনাকে কূপটির মূল্য ১০ গুণ বলেছে’? ওসমান (রাঃ) জবাবে বললেন- ‘আমার আল্লাহ আমাকে প্রতি নেকিতে ১০ গুণ বাড়িয়ে দেয়ার কথা বলেছেন’। সুবহান আল্লাহ

    হযরত ওসমান (রাঃ) এর শাসনামলে এই কূপের চারপাশে খেজুর বাগান তৈরি হয়। সময়ের চাকা ঘুরে বহু উত্থান-পতনের পর সৌদি রাজপরিবার সৌদি আরবের রাজসিংহাসনে বসার সময় এই বাগানে খেজুর গাছের সংখ্যা ১৫৫০টিতে পৌঁছায়। সরকার বাগানের চারদিকে দেয়াল তৈরি করে দেয়।

    এরপর এই ভূসম্পত্তি হযরত ওসমান (রাঃ) এর নামে দলিল করে দেয় এবং তার নামে খুলে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। সৌদির কৃষি মন্ত্রণালয় এই বাগানের খেজুর বিক্রি করে অর্জিত অর্থ ওসমান (রাঃ) একাউন্টে জমা রাখে।

    সঞ্চিত অর্থ দিয়ে মদিনায় একটি বড় প্রপার্টি ক্রয় করা হয়েছে। যেখানে ‘হোটেল ওসমান বিন আফফান’ নামে একটি আবাসিক হোটেল নির্মাণের কাজ চলছে। এই হোটেল থেকে প্রতি বছর ৫০ মিলিয়ন রিয়াল আয় হবে বলে আশা করছে সৌদি সরকার। এই অর্থের অর্ধেক অসহায়-দুস্থদের মানবতার সেবায় ব্যয় করা হবে আর অর্ধেক হযরত ওসমান (রা.) ব্যাংক একাউন্টে জমা হবে, যা দিয়ে বাগ্ন রক্ষণাবেক্ষন এবং বিভিন্ন ব্যয় নিরুপণ করা হবে।

    সুবহান আল্লাহ। ওসমান (রাঃ) এ দান আল্লাহ এমনভাবে গ্রহণ করে নিয়েছেন যে, কেয়ামত পর্যন্ত সেই দানের ধারা চালু থাকবে।
    বিস্ময়কর হলেও সত্য যে, সৌদি আরবে এখনও হযরত ওসমান (রাঃ) এর নামে দলিল করা সম্পত্তি রয়েছে। রয়েছে ব্যাংক একাউন্টও। সম্প্রতি শুরু হয়েছে ওসমান (রাঃ) এর মালিকানাধীন বিলাসবহুল হোটেল নির্মাণের কাজ! কিন্তু ওসমান (রাঃ) এর প্রয়াণের এতো দিন পরেও কিভাবে তার নামে সহায় সম্পত্তি থেকে গেলো, তা কি আমরা জানি? সময়টা মহানবী (সাঃ) নবুওয়াত প্রাপ্তির ১৩তম বছর। মুসলমানরা মাত্র মক্কা ছেড়ে মদিনায় এসেছেন। অচেনা পরিবেশে দেখা দেয় সুপেয় পানির তীব্র সংকট। মদিনায় ‘বিরে রুমা’ বা রুমার কূপ নামে এক ইহুদির একটি কূপ ছিল। ইহুদি ব্যক্তিটি এ সুযোগে কূপের পানি মুসলমানদের কাছে চড়া দামে বিক্রি করতে শুরু করলো। মক্কা থেকে সহায় সম্বল ছেড়ে দিয়ে আসা সাহাবাদের জন্য পানি কিনে আনাটা খুব কঠিন একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়ালো। সাহাবারা রাসূল (সাঃ) কে এই বিষয়ে অবগত করলে তিনি জিজ্ঞেস করলেন- ‘তোমাদের মধ্যে কে আছো, যে এই কূপ মুসলমানদের জন্য ক্রয় করে দিবে। মুসলমানদের এই কূপ যে খরিদ করে দেবে আল্লাহ তাকে জান্নাতে ঝর্ণা দান করবেন’। সুবহান আল্লাহ! রাসূল (সাঃ) এর কথায় হযরত ওসমান (রাঃ) ইহুদির কাছে এই কূপ ক্রয়ের ইচ্ছা প্রকাশ করলে ইহুদি নাকচ করে দিলো। তখন তিনি বললেন- ‘পুরো কূপ বিক্রি না করলেও অর্ধেক বিক্রি করুন। এতে একদিন কূপের মালিক হব আমি আর আরেক দিন আপনি’। ইহুদি লোকটি তার প্রস্তাবে রাজি হলো। ওসমান (রাঃ) অর্ধেক কূপ ক্রয় করে বিনামূল্যে পানি বিতরণ করতে লাগলেন। লোকজন ওসমান (রাঃ) ক্রয় করা নির্ধারিত দিনে পানি সংগ্রহ করতো এবং পরের দিনের জন্যও পর্যাপ্ত পরিমাণে মজুদ করে রাখত। ইহুদির দিনে কেউ পানি সংগ্রহ করতে যেত না। ফলে তার পানির ব্যবসা মন্দা হওয়ায় নিজেই পুরো কূপ বিক্রির জন্য ওসমান (রাঃ) এর কাছে প্রস্তাব পেশ করে। ওসমান (রাঃ) সেই সময়ে ৩৫ হাজার রৌপ্য মুদ্রায় কূপটি কিনে মুসলমানদের জন্য ওয়াকফ করে দেন। এ সময় এক ধনী লোক ওসমান (রাঃ) থেকে কূপটি দ্বিগুণ দামে খরিদ করতে চাইলে তিনি বলেন- ‘আমার চাহিদা এর চেয়ে আরও অনেক বেশি’। লোকটি মূল্য বাড়িয়ে বলতে লাগলো। ওসমান (রাঃ) জবাবে আবারো বলেলেন- ‘আমার চাহিদা এর চেয়ে আরও বেশি’। এভাবেই চলতে থাকলো কিছুক্ষণ। শেষে ধনী লোকটি জিজ্ঞেস করলো- ‘এমন কেউ কি আছে, যে আপনাকে কূপটির মূল্য ১০ গুণ বলেছে’? ওসমান (রাঃ) জবাবে বললেন- ‘আমার আল্লাহ আমাকে প্রতি নেকিতে ১০ গুণ বাড়িয়ে দেয়ার কথা বলেছেন’। সুবহান আল্লাহ হযরত ওসমান (রাঃ) এর শাসনামলে এই কূপের চারপাশে খেজুর বাগান তৈরি হয়। সময়ের চাকা ঘুরে বহু উত্থান-পতনের পর সৌদি রাজপরিবার সৌদি আরবের রাজসিংহাসনে বসার সময় এই বাগানে খেজুর গাছের সংখ্যা ১৫৫০টিতে পৌঁছায়। সরকার বাগানের চারদিকে দেয়াল তৈরি করে দেয়। এরপর এই ভূসম্পত্তি হযরত ওসমান (রাঃ) এর নামে দলিল করে দেয় এবং তার নামে খুলে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। সৌদির কৃষি মন্ত্রণালয় এই বাগানের খেজুর বিক্রি করে অর্জিত অর্থ ওসমান (রাঃ) একাউন্টে জমা রাখে। সঞ্চিত অর্থ দিয়ে মদিনায় একটি বড় প্রপার্টি ক্রয় করা হয়েছে। যেখানে ‘হোটেল ওসমান বিন আফফান’ নামে একটি আবাসিক হোটেল নির্মাণের কাজ চলছে। এই হোটেল থেকে প্রতি বছর ৫০ মিলিয়ন রিয়াল আয় হবে বলে আশা করছে সৌদি সরকার। এই অর্থের অর্ধেক অসহায়-দুস্থদের মানবতার সেবায় ব্যয় করা হবে আর অর্ধেক হযরত ওসমান (রা.) ব্যাংক একাউন্টে জমা হবে, যা দিয়ে বাগ্ন রক্ষণাবেক্ষন এবং বিভিন্ন ব্যয় নিরুপণ করা হবে। সুবহান আল্লাহ। ওসমান (রাঃ) এ দান আল্লাহ এমনভাবে গ্রহণ করে নিয়েছেন যে, কেয়ামত পর্যন্ত সেই দানের ধারা চালু থাকবে।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 355 Views
  • 10 Tips to Boost your Communication Skills |
    10 Tips to Boost your Communication Skills |
    0 Comments 0 Shares 149 Views
  • 7 Days Challenge - The Science of Self-Control
    7 Days Challenge - The Science of Self-Control
    0 Comments 0 Shares 146 Views
  • Notice The World Like Never Before
    Notice The World Like Never Before
    0 Comments 0 Shares 151 Views
  • শুরুতেই কেন উৎসাহ হারিয়ে যায়? সফল মানুষেরা যে গোপন রহস্যটি জানে।
    শুরুতেই কেন উৎসাহ হারিয়ে যায়? সফল মানুষেরা যে গোপন রহস্যটি জানে।
    0 Comments 0 Shares 177 Views
  • যে ভুলগুলো করলে ইউনিভার্সিটি জীবন ধ্বংস হবেই !।
    যে ভুলগুলো করলে ইউনিভার্সিটি জীবন ধ্বংস হবেই !।
    0 Comments 0 Shares 153 Views
  • সময়কে কেন 4th Dimension বলা হয়? 4D Spacetime
    সময়কে কেন 4th Dimension বলা হয়? 4D Spacetime
    0 Comments 0 Shares 150 Views
  • বিষাক্ত + বিষধর
    লাল গলা ঢোড়া বা লাল ঘাড় ঢোড়া ( Red necked keelback )
    Scientific name: Rhabdophis Subminiatus
    বাসস্থান- সাধারণত বনজঙ্গল, তৃণভূমি, পুকুর, ডোবায় এদের দেখা মেলে। এই সাপ দিবাচর হয়।
    খাদ‍্য- ব‍্যাঙ, টিকটিকি, ইদুর, ছোটো প্রাণী এদের প্রধান খাদ‍্য। (জুন-জুলাই এদের প্রজননকাল। স্ত্রী সাপ ৫-১৭ টি ডিম পাড়ে। পুরুষ সাপ অপেক্ষা স্ত্রী সাপ কিছুটা বড়ো হয়।)
    গঠন- মাঝারি আকৃতির সাপটির শরীরের উপরের অংশ জলপাই বাদামী অথবা সবুজ রঙের এবং হলুদ ও কালো রঙের জালিকা আকারের ছোপ পুরো শরীরে বিদ‍্যমান। ঘাড় সিঁদুর রঙের, চোখের নীচে একটি কালো দাগ বিদ‍্যমান। শরীরের নীচের অংশ হলদেটে।
    এই সাপের কামড়ে মৃত্যুর রেকর্ড আছে। এবং এটি একাধারে Venomous এবংPoisonous দুইই।
    'Venom' এবং 'Poison' কি?
    যখন দাঁত/ অন্য অঙ্গের মাধ্যমে কোনো প্রাণী চামড়া ভেদ করে অন্য কোনো প্রাণীর রক্তের মধ্যে বিষ ঢেলে দেয়। তখন সেই বিষকে ইংরেজিতে ভেনম (Venom) বলে। তাই সব সাপের বিষ ভেনম।
    যে সকল বিষ স্পর্শ বা অন‍্যভাবে চামড়ার সংস্পর্শে বা পেটে গিয়ে ক্ষতি করে। তাকে মূলত ইংরেজিতে পয়জন (Poison) বলে।
    এই সাপটি উভয় প্রকার। কারণ, এই সাপের মুখের ভিতর বিষগ্ৰন্থি রয়েছে, সঙ্গে এর ঘাড়েও একপ্রকার বিষাক্ত পদার্থ রয়েছে যা পতঙ্গ সহ ছোটো প্রাণী মেরে ফেলতে সক্ষম। এবং মানুষের ক্ষেত্রেও মারাত্মক ক্ষতিকর। বিষধর সাপের সাধারণত সামনের দিকে দুটি বিষদাঁত রয়েছে, এদের কোনো সুগঠিত বিষদাঁত নেই। পেছনের দিকের দাঁত এরা বিষদাঁত হিসেবে ব‍্যবহৃত করে। সাপের শরীরে যেসব আঁশ থাকে তার একটি হল Loreal. যেটি সাধারণত বিষধর সাপের ক্ষেত্রে থাকে না। কিন্তু লাল গলা ঢোড়া সাপের এই আঁশ আছে। এর শরীরের অন‍্যান‍্য আঁশ বিন‍্যাসও অন‍্যান‍্য সাপেদের মতোন। এর ফণা অনেকটা শঙ্খচূড়ের মতোন।
    এর বিষ আরও রহস্যময়। সাধারণত বিষধর সাপের বিষ তিনপ্রকার। Haemotoxic, Neaurotoxic, Cytotoxic. লাল গলা ঢোড়া সাপের বিষ এর মধ্যে কোনোটিই নয়। এর বিষ সরাসরি কিডনিকে নষ্ট করে দেয়। প্রাণীর মৃত্যু ঘটে। এর এন্টিভেনম আমাদের কোনো দেশেই নেই। শুধুমাত্র জাপানে 'Anti - Yamakagashi Antivenom' নামে এন্টিভেনম পাওয়া যায়।
    তবে আমরা একটু সচেতন হলেই যেকোনো বিষধর সাপের কামড় থেকে বাঁচতে পারি। দয়া করে আপনার খুব ক্ষতি না করলে কখনোই সাপ মারবেন না। ইকোসিস্টেমে সাপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
    তথ্য-গুগল

    বিষাক্ত + বিষধর লাল গলা ঢোড়া বা লাল ঘাড় ঢোড়া ( Red necked keelback ) Scientific name: Rhabdophis Subminiatus বাসস্থান- সাধারণত বনজঙ্গল, তৃণভূমি, পুকুর, ডোবায় এদের দেখা মেলে। এই সাপ দিবাচর হয়। খাদ‍্য- ব‍্যাঙ, টিকটিকি, ইদুর, ছোটো প্রাণী এদের প্রধান খাদ‍্য। (জুন-জুলাই এদের প্রজননকাল। স্ত্রী সাপ ৫-১৭ টি ডিম পাড়ে। পুরুষ সাপ অপেক্ষা স্ত্রী সাপ কিছুটা বড়ো হয়।) গঠন- মাঝারি আকৃতির সাপটির শরীরের উপরের অংশ জলপাই বাদামী অথবা সবুজ রঙের এবং হলুদ ও কালো রঙের জালিকা আকারের ছোপ পুরো শরীরে বিদ‍্যমান। ঘাড় সিঁদুর রঙের, চোখের নীচে একটি কালো দাগ বিদ‍্যমান। শরীরের নীচের অংশ হলদেটে। এই সাপের কামড়ে মৃত্যুর রেকর্ড আছে। এবং এটি একাধারে Venomous এবংPoisonous দুইই। 'Venom' এবং 'Poison' কি? যখন দাঁত/ অন্য অঙ্গের মাধ্যমে কোনো প্রাণী চামড়া ভেদ করে অন্য কোনো প্রাণীর রক্তের মধ্যে বিষ ঢেলে দেয়। তখন সেই বিষকে ইংরেজিতে ভেনম (Venom) বলে। তাই সব সাপের বিষ ভেনম। যে সকল বিষ স্পর্শ বা অন‍্যভাবে চামড়ার সংস্পর্শে বা পেটে গিয়ে ক্ষতি করে। তাকে মূলত ইংরেজিতে পয়জন (Poison) বলে। এই সাপটি উভয় প্রকার। কারণ, এই সাপের মুখের ভিতর বিষগ্ৰন্থি রয়েছে, সঙ্গে এর ঘাড়েও একপ্রকার বিষাক্ত পদার্থ রয়েছে যা পতঙ্গ সহ ছোটো প্রাণী মেরে ফেলতে সক্ষম। এবং মানুষের ক্ষেত্রেও মারাত্মক ক্ষতিকর। বিষধর সাপের সাধারণত সামনের দিকে দুটি বিষদাঁত রয়েছে, এদের কোনো সুগঠিত বিষদাঁত নেই। পেছনের দিকের দাঁত এরা বিষদাঁত হিসেবে ব‍্যবহৃত করে। সাপের শরীরে যেসব আঁশ থাকে তার একটি হল Loreal. যেটি সাধারণত বিষধর সাপের ক্ষেত্রে থাকে না। কিন্তু লাল গলা ঢোড়া সাপের এই আঁশ আছে। এর শরীরের অন‍্যান‍্য আঁশ বিন‍্যাসও অন‍্যান‍্য সাপেদের মতোন। এর ফণা অনেকটা শঙ্খচূড়ের মতোন। এর বিষ আরও রহস্যময়। সাধারণত বিষধর সাপের বিষ তিনপ্রকার। Haemotoxic, Neaurotoxic, Cytotoxic. লাল গলা ঢোড়া সাপের বিষ এর মধ্যে কোনোটিই নয়। এর বিষ সরাসরি কিডনিকে নষ্ট করে দেয়। প্রাণীর মৃত্যু ঘটে। এর এন্টিভেনম আমাদের কোনো দেশেই নেই। শুধুমাত্র জাপানে 'Anti - Yamakagashi Antivenom' নামে এন্টিভেনম পাওয়া যায়। তবে আমরা একটু সচেতন হলেই যেকোনো বিষধর সাপের কামড় থেকে বাঁচতে পারি। দয়া করে আপনার খুব ক্ষতি না করলে কখনোই সাপ মারবেন না। ইকোসিস্টেমে সাপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তথ্য-গুগল
    0 Comments 0 Shares 273 Views
  • সূর্য এর মা (Sharmin Sathi) আন্টির স্টাটাস...
    Brave Kid ❤️
    "আমার ছেলে সূর্য সময়ের একটা ভিডিও দেখলাম। সেখানে সূর্য ওর স্কুল ভবনের কার্নিশে দাঁড়িয়ে আছে।
    এই ভিডিওটা অনেকে হয়তো দেখেছেন। সূর্য কীভাবে বেঁচে গেলো সে কথা বলি। সূর্য রবিবারে ক্লাসে না যাওয়ায় হোমওয়ার্ক ছাড়াই পরের দিন ২১ জুলাই সোমবার ক্লাসে গিয়েছে। সেজন্য ডিটেনশন ক্লাসে ওর ক্লাস টিচার যেতে বলে। ডিটেনশন ক্লাস বলতে যারা হোমওয়ার্ক করে না বা ক্লাসে পড়া দিতে পারে না তাদেরকে ছুটির পরে এক্সট্রা টাইম স্কুলে রেখে পড়া আদায় করে বাসায় পাঠানো হয়।
    সূর্যের ক্লাস টিচার বাপ্পি স্যার সূর্যসহ পাঁচজনকে বলে, তোমরা ওই কর্নারের ক্লাস রুমে যাও। আমি একটু পরে আসছি। সূর্যসহ পাঁচজন একেবারে ভবনের শেষ রুমের আগের রুমে যাচ্ছে। ঠিক সেই সময়ে বিকট আওয়াজ শুনে সূর্য পেছন দিকে তাকিয়ে দেখে ওরই ক্লাসরুমের সামনে দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে। একজন ক্লাস রুম থেকে বের হতে গিয়ে মূহুর্তের মধ্যে পুড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলো। ওরা ঘাবড়ে গিয়ে দ্রুত কর্নারের ক্লাস রুমে ঢুকে গেলো।
    ওদের ডিটেনশন রুম পর্যন্ত আগুন পৌঁছোতে পারেনি। রুমের ভেতর আগুনের তাপ এসে তাপমাত্রা ৭০° সেন্টিগ্রেডের মতো ছিল (সূর্যের কথা অনুযায়ী)। সূর্যের মনে হচ্ছিল শরীর তাপে পুড়ে যাচ্ছে। ওরা পাঁচজন জানালার কাছে গিয়ে শ্বাস নেবার চেষ্টা করছিল। কারণ তখন রুমের ভেতর কালো ধোঁয়ায় শ্বাস নিতে পারছিলো না। শ্বাস নিতে গেলে মনে হচ্ছিল ভেতরটা পুড়ে যাচ্ছে।
    পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হবার পর সূর্য ক্লাস রুম থেকে বেরিয়ে বারান্দায় এসে দাঁড়াতেই কয়েকজন ছাত্র ভীড়ের ভেতর থেকে হাত দিয়ে ইশারা করছে ডান দিকে যাবার জন্য। সূর্য ডান দিকে তাকাতেই দেখে ওখানে গ্রিল কেটে একটা বের হবার রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। ও দেখে এগিয়ে গিয়ে বলে, আপনারা দাঁড়ান। আমি আমার বন্ধুদের নিয়ে আসছি। সূর্য তাড়াতাড়ি ওর বন্ধুদের ডেকে বাইরে নিয়ে আসলো। এরপর কার্নিশের ওপরে দাঁড়িয়ে থেকে আগে বন্ধুদের নামার সুযোগ করে দিলো।
    আমার ছেলেকে আমি যে শিক্ষা দিয়ে বড় করেছি তার যথাযথ ব্যবহার ও করে দেখালো জাতিকে। আমার ছেলেকে নিয়ে আমার আর কোনো চিন্তা নেই। আমি কখনো ওকে বলিনি, বাবা, তোমাকে এ প্লাস পেতে হবে। কখনো বলিনি তোমাকে ফার্স্ট হতে হবে। আমি সব সময় চেয়েছিলাম আমার ছেলে সূর্য যেন একজন মানবিক মানুষ হয়।"
    সূর্য এর মা (Sharmin Sathi) আন্টির স্টাটাস... Brave Kid ❤️ "আমার ছেলে সূর্য সময়ের একটা ভিডিও দেখলাম। সেখানে সূর্য ওর স্কুল ভবনের কার্নিশে দাঁড়িয়ে আছে। এই ভিডিওটা অনেকে হয়তো দেখেছেন। সূর্য কীভাবে বেঁচে গেলো সে কথা বলি। সূর্য রবিবারে ক্লাসে না যাওয়ায় হোমওয়ার্ক ছাড়াই পরের দিন ২১ জুলাই সোমবার ক্লাসে গিয়েছে। সেজন্য ডিটেনশন ক্লাসে ওর ক্লাস টিচার যেতে বলে। ডিটেনশন ক্লাস বলতে যারা হোমওয়ার্ক করে না বা ক্লাসে পড়া দিতে পারে না তাদেরকে ছুটির পরে এক্সট্রা টাইম স্কুলে রেখে পড়া আদায় করে বাসায় পাঠানো হয়। সূর্যের ক্লাস টিচার বাপ্পি স্যার সূর্যসহ পাঁচজনকে বলে, তোমরা ওই কর্নারের ক্লাস রুমে যাও। আমি একটু পরে আসছি। সূর্যসহ পাঁচজন একেবারে ভবনের শেষ রুমের আগের রুমে যাচ্ছে। ঠিক সেই সময়ে বিকট আওয়াজ শুনে সূর্য পেছন দিকে তাকিয়ে দেখে ওরই ক্লাসরুমের সামনে দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে। একজন ক্লাস রুম থেকে বের হতে গিয়ে মূহুর্তের মধ্যে পুড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলো। ওরা ঘাবড়ে গিয়ে দ্রুত কর্নারের ক্লাস রুমে ঢুকে গেলো। ওদের ডিটেনশন রুম পর্যন্ত আগুন পৌঁছোতে পারেনি। রুমের ভেতর আগুনের তাপ এসে তাপমাত্রা ৭০° সেন্টিগ্রেডের মতো ছিল (সূর্যের কথা অনুযায়ী)। সূর্যের মনে হচ্ছিল শরীর তাপে পুড়ে যাচ্ছে। ওরা পাঁচজন জানালার কাছে গিয়ে শ্বাস নেবার চেষ্টা করছিল। কারণ তখন রুমের ভেতর কালো ধোঁয়ায় শ্বাস নিতে পারছিলো না। শ্বাস নিতে গেলে মনে হচ্ছিল ভেতরটা পুড়ে যাচ্ছে। পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হবার পর সূর্য ক্লাস রুম থেকে বেরিয়ে বারান্দায় এসে দাঁড়াতেই কয়েকজন ছাত্র ভীড়ের ভেতর থেকে হাত দিয়ে ইশারা করছে ডান দিকে যাবার জন্য। সূর্য ডান দিকে তাকাতেই দেখে ওখানে গ্রিল কেটে একটা বের হবার রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। ও দেখে এগিয়ে গিয়ে বলে, আপনারা দাঁড়ান। আমি আমার বন্ধুদের নিয়ে আসছি। সূর্য তাড়াতাড়ি ওর বন্ধুদের ডেকে বাইরে নিয়ে আসলো। এরপর কার্নিশের ওপরে দাঁড়িয়ে থেকে আগে বন্ধুদের নামার সুযোগ করে দিলো। আমার ছেলেকে আমি যে শিক্ষা দিয়ে বড় করেছি তার যথাযথ ব্যবহার ও করে দেখালো জাতিকে। আমার ছেলেকে নিয়ে আমার আর কোনো চিন্তা নেই। আমি কখনো ওকে বলিনি, বাবা, তোমাকে এ প্লাস পেতে হবে। কখনো বলিনি তোমাকে ফার্স্ট হতে হবে। আমি সব সময় চেয়েছিলাম আমার ছেলে সূর্য যেন একজন মানবিক মানুষ হয়।"
    0 Comments 0 Shares 243 Views
  • মস্তিষ্কে কিছু রঙের বিশেষ প্রভাব পড়ে, যা মনোভাব, একাগ্রতা ও মানসিক স্বাস্থ্যে ভালো প্রভাব ফেলতে পারে।

    সবুজ (Green)
    – চোখের জন্য খুবই শান্তিদায়ক
    – স্ট্রেস কমায়, রিল্যাক্স করে
    – একাগ্রতা ও ব্যালান্স বজায় রাখতে সাহায্য করে

    নীল (Blue)
    – মানসিক প্রশান্তি দেয়
    – সৃজনশীলতা, গভীর চিন্তা ও ফোকাস বাড়ায়
    – রক্তচাপ কমাতে ও শান্ত থাকতে সাহায্য করে

    হালকা হলুদ (Light Yellow
    – মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে, আনন্দ দেয়
    – এনার্জি ও পজিটিভ ভাবনা বাড়ায়
    – শিক্ষার পরিবেশে ব্যবহারে মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক

    সাদা (White)
    – বিশুদ্ধতা ও পরিষ্কার ভাব দেয়
    – মানসিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে
    – খোলামেলা ভাব তৈরি করে

    গোলাপি বা হালকা গোলাপি (Pink)
    – শান্ত ও কোমল অনুভূতি আনে
    – রাগ বা আগ্রাসিতা কমায়
    সংক্ষেপে: সবুজ, নীল ও হালকা হলুদ রঙ মস্তিষ্ক ও মনকে সবচেয়ে বেশি ভালোভাবে প্রভাবিত করে — একাগ্রতা, প্রশান্তি ও আনন্দ বাড়ায়।
    মস্তিষ্কে কিছু রঙের বিশেষ প্রভাব পড়ে, যা মনোভাব, একাগ্রতা ও মানসিক স্বাস্থ্যে ভালো প্রভাব ফেলতে পারে। সবুজ (Green) – চোখের জন্য খুবই শান্তিদায়ক – স্ট্রেস কমায়, রিল্যাক্স করে – একাগ্রতা ও ব্যালান্স বজায় রাখতে সাহায্য করে নীল (Blue) – মানসিক প্রশান্তি দেয় – সৃজনশীলতা, গভীর চিন্তা ও ফোকাস বাড়ায় – রক্তচাপ কমাতে ও শান্ত থাকতে সাহায্য করে হালকা হলুদ (Light Yellow – মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে, আনন্দ দেয় – এনার্জি ও পজিটিভ ভাবনা বাড়ায় – শিক্ষার পরিবেশে ব্যবহারে মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক সাদা (White) – বিশুদ্ধতা ও পরিষ্কার ভাব দেয় – মানসিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে – খোলামেলা ভাব তৈরি করে গোলাপি বা হালকা গোলাপি (Pink) – শান্ত ও কোমল অনুভূতি আনে – রাগ বা আগ্রাসিতা কমায় সংক্ষেপে: সবুজ, নীল ও হালকা হলুদ রঙ মস্তিষ্ক ও মনকে সবচেয়ে বেশি ভালোভাবে প্রভাবিত করে — একাগ্রতা, প্রশান্তি ও আনন্দ বাড়ায়।
    0 Comments 0 Shares 160 Views
  • গতির সমীকরণ...বলতে মূলত আমরা সেই তিনটি মৌলিক সমীকরণকে বুঝি, যা সমান ত্বরণ (uniform acceleration) এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এগুলোকে SUVAT equation ও বলা হয় (যেখানে S = দূরত্ব, U = প্রাথমিক বেগ, V = শেষ বেগ, A = ত্বরণ, T = সময়)।

    প্রথম সমীকরণ
    v = u + at
    ব্যাখ্যা:যদি কোনো বস্তুর প্রাথমিক বেগ $u$ হয়, ত্বরণ a হয় এবং সময় t এর মধ্যে বস্তুর বেগ পরিবর্তিত হয়, তাহলে সেই সময়ের শেষে বস্তুর বেগ হবে v

    দ্বিতীয় সমীকরণ
    s = ut +frac{1}{2} a t^2

    ব্যাখ্যা:বস্তুটি যখন t সময়ের মধ্যে a ত্বরণে চলে, তখন সে সময়ে অতিক্রান্ত দূরত্ব s হবে — প্রাথমিক বেগের দ্বারা অতিক্রান্ত দূরত্ব ও ত্বরণের কারণে অতিক্রান্ত অতিরিক্ত দূরত্বের যোগফল।

    তৃতীয় সমীকরণ:
    v^2 = u^2 + 2as
    ব্যাখ্যা:এটি শেষ বেগ, প্রাথমিক বেগ, ত্বরণ ও অতিক্রান্ত দূরত্বের মধ্যে সম্পর্ক প্রকাশ করে। এখানে সময় নেই, অর্থাৎ সময়ের প্রয়োজন ছাড়াই শেষ বেগ বের করা যায়।

    সংক্ষেপে:
    * v= শেষ বেগ
    * u = প্রাথমিক বেগ
    * a = ত্বরণ
    * t = সময়
    * s = অতিক্রান্ত দূরত্ব
    __M A CHOYON(help by gpt)
    গতির সমীকরণ...বলতে মূলত আমরা সেই তিনটি মৌলিক সমীকরণকে বুঝি, যা সমান ত্বরণ (uniform acceleration) এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এগুলোকে SUVAT equation ও বলা হয় (যেখানে S = দূরত্ব, U = প্রাথমিক বেগ, V = শেষ বেগ, A = ত্বরণ, T = সময়)। প্রথম সমীকরণ v = u + at ব্যাখ্যা:যদি কোনো বস্তুর প্রাথমিক বেগ $u$ হয়, ত্বরণ a হয় এবং সময় t এর মধ্যে বস্তুর বেগ পরিবর্তিত হয়, তাহলে সেই সময়ের শেষে বস্তুর বেগ হবে v দ্বিতীয় সমীকরণ s = ut +frac{1}{2} a t^2 ব্যাখ্যা:বস্তুটি যখন t সময়ের মধ্যে a ত্বরণে চলে, তখন সে সময়ে অতিক্রান্ত দূরত্ব s হবে — প্রাথমিক বেগের দ্বারা অতিক্রান্ত দূরত্ব ও ত্বরণের কারণে অতিক্রান্ত অতিরিক্ত দূরত্বের যোগফল। তৃতীয় সমীকরণ: v^2 = u^2 + 2as ব্যাখ্যা:এটি শেষ বেগ, প্রাথমিক বেগ, ত্বরণ ও অতিক্রান্ত দূরত্বের মধ্যে সম্পর্ক প্রকাশ করে। এখানে সময় নেই, অর্থাৎ সময়ের প্রয়োজন ছাড়াই শেষ বেগ বের করা যায়। সংক্ষেপে: * v= শেষ বেগ * u = প্রাথমিক বেগ * a = ত্বরণ * t = সময় * s = অতিক্রান্ত দূরত্ব __M A CHOYON(help by gpt)
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 215 Views
  • সম্প্রতি ২৫ বছর বয়সী এক জাপানি যুবককে নিয়ে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে। বছরের পর বছর ধরে অতিরিক্ত স্মার্টফোন গেমিংয়ের কারণে তিনি এক বিরল ও মারাত্মক শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন – যার নাম 'ড্রপড হেড সিন্ড্রোম' (Dropped Head Syndrome)।
    এই যুবক ঘণ্টার পর ঘণ্টা মাথা নিচু করে ফোন দেখতেন, বিশেষ করে মোবাইল গেম খেলার সময়। এর ফলে তার ঘাড়ের পেশী এতটাই দুর্বল হয়ে যায় যে, তিনি আর মাথা সোজা করে রাখতে পারছিলেন না। তার ঘাড়ের পেছনে একটি স্পষ্ট স্ফীতি দেখা দেয় এবং এক্স-রেতে মেরুদণ্ডের হাড়গুলো বিকৃত ও স্থানচ্যুত হওয়ার প্রমাণ মেলে। এমনকি তার গিলতেও সমস্যা হচ্ছিল, যার ফলে ওজনও কমে যায়।
    সাধারণত, ‘ড্রপড হেড সিন্ড্রোম’ স্নায়বিক বা পেশী সংক্রান্ত গুরুতর রোগের কারণে হয়, যেখানে ঘাড়ের পেশীগুলো এতটাই দুর্বল হয়ে যায় যে মাথা বুকের উপর ঝুঁকে থাকে। কিন্তু এই যুবকের ক্ষেত্রে এটি ঘটেছে দীর্ঘদিনের ভুল ভঙ্গিমার কারণে, যাকে চিকিৎসকরা ‘পোস্টুরাল ডিএইচএস’ (Postural DHS) বলছেন।
    কেন এমন হয়?
    আমাদের মাথার ওজন প্রায় ৪.৫-৫.৪ কেজি। কিন্তু যখন আমরা ৬০ ডিগ্রি কোণে মাথা নিচু করে স্মার্টফোন দেখি, তখন ঘাড়ের উপর প্রায় ২৭ কেজি (৬০ পাউন্ড) চাপ পড়ে! ভাবুন তো, প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা আপনার ঘাড় একজন ৮ বছরের শিশুকে বহন করছে! এই দীর্ঘস্থায়ী চাপ মেরুদণ্ডের হাড়ের বিকৃতি, স্কার টিস্যু তৈরি এবং মারাত্মক ব্যথার কারণ হতে পারে।
    এই জাপানি যুবককে তার মাথা সোজা করার জন্য একাধিক জটিল অস্ত্রোপচারের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। তার মেরুদণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ অপসারণ করে ধাতব রড ও স্ক্রু বসানো হয়েছে।
    এই ঘটনাটি আমাদের জন্য একটি স্পষ্ট সতর্কবার্তা। স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হলেও, এর অতিরিক্ত ও ভুল ব্যবহার মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে। ‘টেক নেক’ (Tech Neck) এখন একটি ক্রমবর্ধমান জনস্বাস্থ্য সমস্যা।
    নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন কীভাবে?
    ১. ২০-২০-২০ নিয়ম: প্রতি ২০ মিনিট স্ক্রিন ব্যবহারের
    পর, ২০ ফুট দূরে ২০ সেকেন্ডের জন্য তাকান।
    ২. ফোন বা ট্যাবলেট চোখের স্তরে রাখুন, প্রয়োজনে
    স্ট্যান্ড ব্যবহার করুন।
    ৩. ঘাড়ের ব্যায়াম: ঘাড়ের পেশী শক্তিশালী করার
    ব্যায়াম করুন।
    ৪. স্ক্রিন টাইম সীমিত করুন: বিশেষ করে দীর্ঘ গেমিং
    বা পড়ার সেশনগুলো ছোট ছোট বিরতি দিয়ে
    করুন।
    সম্প্রতি ২৫ বছর বয়সী এক জাপানি যুবককে নিয়ে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে। বছরের পর বছর ধরে অতিরিক্ত স্মার্টফোন গেমিংয়ের কারণে তিনি এক বিরল ও মারাত্মক শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন – যার নাম 'ড্রপড হেড সিন্ড্রোম' (Dropped Head Syndrome)। এই যুবক ঘণ্টার পর ঘণ্টা মাথা নিচু করে ফোন দেখতেন, বিশেষ করে মোবাইল গেম খেলার সময়। এর ফলে তার ঘাড়ের পেশী এতটাই দুর্বল হয়ে যায় যে, তিনি আর মাথা সোজা করে রাখতে পারছিলেন না। তার ঘাড়ের পেছনে একটি স্পষ্ট স্ফীতি দেখা দেয় এবং এক্স-রেতে মেরুদণ্ডের হাড়গুলো বিকৃত ও স্থানচ্যুত হওয়ার প্রমাণ মেলে। এমনকি তার গিলতেও সমস্যা হচ্ছিল, যার ফলে ওজনও কমে যায়। সাধারণত, ‘ড্রপড হেড সিন্ড্রোম’ স্নায়বিক বা পেশী সংক্রান্ত গুরুতর রোগের কারণে হয়, যেখানে ঘাড়ের পেশীগুলো এতটাই দুর্বল হয়ে যায় যে মাথা বুকের উপর ঝুঁকে থাকে। কিন্তু এই যুবকের ক্ষেত্রে এটি ঘটেছে দীর্ঘদিনের ভুল ভঙ্গিমার কারণে, যাকে চিকিৎসকরা ‘পোস্টুরাল ডিএইচএস’ (Postural DHS) বলছেন। কেন এমন হয়? আমাদের মাথার ওজন প্রায় ৪.৫-৫.৪ কেজি। কিন্তু যখন আমরা ৬০ ডিগ্রি কোণে মাথা নিচু করে স্মার্টফোন দেখি, তখন ঘাড়ের উপর প্রায় ২৭ কেজি (৬০ পাউন্ড) চাপ পড়ে! ভাবুন তো, প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা আপনার ঘাড় একজন ৮ বছরের শিশুকে বহন করছে! এই দীর্ঘস্থায়ী চাপ মেরুদণ্ডের হাড়ের বিকৃতি, স্কার টিস্যু তৈরি এবং মারাত্মক ব্যথার কারণ হতে পারে। এই জাপানি যুবককে তার মাথা সোজা করার জন্য একাধিক জটিল অস্ত্রোপচারের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। তার মেরুদণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ অপসারণ করে ধাতব রড ও স্ক্রু বসানো হয়েছে। এই ঘটনাটি আমাদের জন্য একটি স্পষ্ট সতর্কবার্তা। স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হলেও, এর অতিরিক্ত ও ভুল ব্যবহার মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে। ‘টেক নেক’ (Tech Neck) এখন একটি ক্রমবর্ধমান জনস্বাস্থ্য সমস্যা। নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন কীভাবে? ১. ২০-২০-২০ নিয়ম: প্রতি ২০ মিনিট স্ক্রিন ব্যবহারের পর, ২০ ফুট দূরে ২০ সেকেন্ডের জন্য তাকান। ২. ফোন বা ট্যাবলেট চোখের স্তরে রাখুন, প্রয়োজনে স্ট্যান্ড ব্যবহার করুন। ৩. ঘাড়ের ব্যায়াম: ঘাড়ের পেশী শক্তিশালী করার ব্যায়াম করুন। ৪. স্ক্রিন টাইম সীমিত করুন: বিশেষ করে দীর্ঘ গেমিং বা পড়ার সেশনগুলো ছোট ছোট বিরতি দিয়ে করুন।
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 242 Views
  • ক্যালিসথেনিক্স কী?

    ক্যালিসথেনিক্স হলো এমন এক ধরনের শরীরচর্চা, যেখানে নিজের শরীরের ওজনকেই প্রধানভাবে "প্রতিরোধ" বা "রেজিস্ট্যান্স" হিসেবে ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ, এখানে কোনো জিমের ভারী ডাম্বেল বা মেশিন লাগে না।
    এটি একেবারে প্রাচীন গ্রিস এবং প্রাচীন চীনে প্রচলিত ছিল। এখন আধুনিক সময়ে এটি খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ফিটনেস এবং শরীর গঠন

    কীভাবে কাজ করে?**
    শরীরের ওজন ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যায়াম করার মাধ্যমে:

    * পেশি শক্ত হয়
    * হাড় শক্ত হয়
    * হৃৎপিণ্ড এবং ফুসফুস সুস্থ থাকে
    * শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ে

    মুখ্য ব্যায়ামগুলো**

    প্রধান ব্যায়ামগুলো কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়:
    পুশিং ব্যায়াম:
    পুশ-আপ (Push-ups)
    ডিপস (Dips)

    পুলিং ব্যায়াম:
    পুল-আপ (Pull-ups)
    চীন-আপ (Chin-ups)
    বডি রো

    লোয়ার বডির জন্য:

    স্কোয়াট (Squats)
    ঞ্জেস (Lunges)
    পিস্তল স্কোয়াট

    কোর বা পেটের জন্য:
    প্ল্যাঙ্ক (Plank)
    লেগ রেইজ
    সিট-আপ

    উপকারিতা**
    যেকোনো জায়গায় করা যায় (পার্ক, বাড়ির ছাদ, রুম)
    খরচ লাগে না – যন্ত্রপাতি প্রয়োজন নেই
    শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
    মনোযোগ, ধৈর্য ও মানসিক শক্তি বাড়ায়
    শারীরিক গঠন সুন্দর হয়


    যা খেয়াল রাখতে হবে
    * সঠিক ফর্ম শিখতে হবে, নাহলে চোট পেতে পারো
    * শুরুতে হালকা লেভেল থেকে করতে হবে
    * পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও সঠিক খাবার জরুর
    ক্যালিসথেনিক্স কী? ক্যালিসথেনিক্স হলো এমন এক ধরনের শরীরচর্চা, যেখানে নিজের শরীরের ওজনকেই প্রধানভাবে "প্রতিরোধ" বা "রেজিস্ট্যান্স" হিসেবে ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ, এখানে কোনো জিমের ভারী ডাম্বেল বা মেশিন লাগে না। এটি একেবারে প্রাচীন গ্রিস এবং প্রাচীন চীনে প্রচলিত ছিল। এখন আধুনিক সময়ে এটি খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ফিটনেস এবং শরীর গঠন কীভাবে কাজ করে?** শরীরের ওজন ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যায়াম করার মাধ্যমে: * পেশি শক্ত হয় * হাড় শক্ত হয় * হৃৎপিণ্ড এবং ফুসফুস সুস্থ থাকে * শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ে মুখ্য ব্যায়ামগুলো** প্রধান ব্যায়ামগুলো কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়: পুশিং ব্যায়াম: পুশ-আপ (Push-ups) ডিপস (Dips) পুলিং ব্যায়াম: পুল-আপ (Pull-ups) চীন-আপ (Chin-ups) বডি রো লোয়ার বডির জন্য: স্কোয়াট (Squats) ঞ্জেস (Lunges) পিস্তল স্কোয়াট কোর বা পেটের জন্য: প্ল্যাঙ্ক (Plank) লেগ রেইজ সিট-আপ উপকারিতা** যেকোনো জায়গায় করা যায় (পার্ক, বাড়ির ছাদ, রুম) খরচ লাগে না – যন্ত্রপাতি প্রয়োজন নেই শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে মনোযোগ, ধৈর্য ও মানসিক শক্তি বাড়ায় শারীরিক গঠন সুন্দর হয় যা খেয়াল রাখতে হবে * সঠিক ফর্ম শিখতে হবে, নাহলে চোট পেতে পারো * শুরুতে হালকা লেভেল থেকে করতে হবে * পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও সঠিক খাবার জরুর
    Love
    Wow
    2
    0 Comments 0 Shares 180 Views
  • মাইলস্টোন স্কুলের যে ক্লাসরুম গুলো পু!ড়ে গিয়েছে সেগুলো ঠিকঠাক করার জন্যে মিস্ত্রী আনা হয়েছে, কিছু কিছু রুম ঘষেমেজে পরিষ্কার করা হচ্ছে।
    র! ক্তের দাগ, মেঝেতে লেগে থাকা পো**ড়া শরীরের ঝল*সানো মাং-স, হা-ড়গোড় সবকিছুই পরিষ্কার করে সরানো হচ্ছে।
    রবিবার থেকে স্কুল খোলার নির্দেশও দেয়া হয়েছে।
    বাচ্চারা আবারও সেই চিরচেনা ক্লাসরুমে যাবে।
    স্কাই সেকশন, ক্লাউড সেকশনের বাচ্চারা দেখবে তাদের পরিচিত অনেক বন্ধুরাই নেই, শুধু বেঞ্চে লেগে থাকা ঝল*সানো মাংস আর স্মৃতিগুলো আছে।
    এই ক্লাসরুমে বসেই তো একসাথে ক্লাস করতো, খেলতো, গান গাইতো ওরা। অথচ অনেকেই আর ক্লাসে আসবে না।
    স্কুলের মাঠ দেখে বাকি স্টুডেন্টদেরও মনে পড়বে সেদিনের কথা।
    কিন্তু বছর ঘুরলেই বাচ্চারাও হয়তো চিরায়ত নিয়ম মেনে আবারও ক্লাস করবে, গান গাইবে, খেলবে, ভু*লে যাবে অনেককিছু।
    পৃথিবী কারো জন্যেই থেমে থাকে না। ঝলসানো শরীরে মা**রা যাওয়া নিষ্পাপ বাচ্চাদের জন্যেও হয়তো থেমে থাকবে না।
    এক টপিকের পর আরেক টপিক আসবে, নতুন কনটেক্সটের ভিড়ে আমরাও হয়তো ভু**লে যাব সবকিছু।
    কিন্তু যেই মা তার সন্তানের পোড়া লা**শ ছুঁয়েছে সে-ই মা কি আর কোনদিনও ভুলতে পারবে.?
    মাইলস্টোন স্কুলের যে ক্লাসরুম গুলো পু!ড়ে গিয়েছে সেগুলো ঠিকঠাক করার জন্যে মিস্ত্রী আনা হয়েছে, কিছু কিছু রুম ঘষেমেজে পরিষ্কার করা হচ্ছে। র! ক্তের দাগ, মেঝেতে লেগে থাকা পো**ড়া শরীরের ঝল*সানো মাং-স, হা-ড়গোড় সবকিছুই পরিষ্কার করে সরানো হচ্ছে। রবিবার থেকে স্কুল খোলার নির্দেশও দেয়া হয়েছে। বাচ্চারা আবারও সেই চিরচেনা ক্লাসরুমে যাবে। স্কাই সেকশন, ক্লাউড সেকশনের বাচ্চারা দেখবে তাদের পরিচিত অনেক বন্ধুরাই নেই, শুধু বেঞ্চে লেগে থাকা ঝল*সানো মাংস আর স্মৃতিগুলো আছে। এই ক্লাসরুমে বসেই তো একসাথে ক্লাস করতো, খেলতো, গান গাইতো ওরা। অথচ অনেকেই আর ক্লাসে আসবে না। স্কুলের মাঠ দেখে বাকি স্টুডেন্টদেরও মনে পড়বে সেদিনের কথা। কিন্তু বছর ঘুরলেই বাচ্চারাও হয়তো চিরায়ত নিয়ম মেনে আবারও ক্লাস করবে, গান গাইবে, খেলবে, ভু*লে যাবে অনেককিছু। পৃথিবী কারো জন্যেই থেমে থাকে না। ঝলসানো শরীরে মা**রা যাওয়া নিষ্পাপ বাচ্চাদের জন্যেও হয়তো থেমে থাকবে না। এক টপিকের পর আরেক টপিক আসবে, নতুন কনটেক্সটের ভিড়ে আমরাও হয়তো ভু**লে যাব সবকিছু। কিন্তু যেই মা তার সন্তানের পোড়া লা**শ ছুঁয়েছে সে-ই মা কি আর কোনদিনও ভুলতে পারবে.?
    0 Comments 0 Shares 190 Views
  • বাংলাদেশি মেরিন ক্যাডেটদের চাকরির সংকট বাস্তবতা ও কারণসমূহ

    ১. প্রতিবছর শত শত তরুণ ক্যাডেট দেশের Marine Academy গুলো থেকে পাস করে জীবনের প্রথম জাহাজে ওঠার স্বপ্ন নিয়ে অপেক্ষায় থাকে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, প্রথম বছরেই তাদের মধ্যে ৫০ শতাংশেরও কম চাকরি পায়। বাকিরা বছরের পর বছর Sea Time-এর জন্য অপেক্ষা করে। অনেকেই হতাশ হয়ে ক্যারিয়ার ছেড়ে দেয়। এই তরুণরা কিন্তু একটি বিশেষায়িত ট্রেনিং সম্পন্ন করে শুধুমাত্র মেরিটাইম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার উপযোগী হয়েছে। অন্য কোনো সেক্টরে তাদের প্রতিষ্ঠিত হওয়া প্রায় অসম্ভব। আরও দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, চার বছরের অনার্স কোর্সে মাত্র দুই বছর একাডেমিক ট্রেনিং করিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। বাকি এক বছর জাহাজে ইন্টার্নশিপ (Cadetship) এবং শেষের এক বছর একাডেমিতে ফিরে দুইটি সেমিস্টার কমপ্লিট করে তবেই তারা অনার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করতে পারে। ফলে এই পড়াশোনা সম্পূর্ণ না হওয়ার কারণে তারা বিসিএস কিংবা মাস্টার্সে পর্যন্ত আবেদন করতে পারে না। এটি নিঃসন্দেহে তাদের জন্য এক করুণ বাস্তবতা।
    ২. সরকারি ও বেসরকারি Marine Academy গুলোর Intake সংখ্যা প্রতিবছরই বাড়ছে, অথচ আন্তর্জাতিক চাকরির বাজারে সেই পরিমাণ চাহিদা নেই। Supply & Demand এর ভারসাম্য না থাকায় পরিস্থিতি দিন দিন জটিল হচ্ছে। অথচ এই বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে দেশের একমাত্র কর্তৃপক্ষ DG Shipping কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না।
    ৩. বাংলাদেশের পতাকাবাহী (BD Flag) জাহাজের সংখ্যা যেমন কম, তার চেয়েও বড় সমস্যা হলো, এগুলোর অনেক মালিকই নিয়ম অনুযায়ী ক্যাডেট নিতে চান না। আবার ক্যাডেট নিয়োগ দিলে তাঁদের জন্য কোনো সরকারি প্রণোদনাও নেই, ফলে মালিকরা একে বোঝা হিসেবে দেখেন।
    ৪. অনেক বিদেশি কোম্পানির জাহাজ বাংলাদেশে আসে, কিন্তু আমাদের ক্যাডেটরা সেখানে সুযোগ পায় না। যদি সরকার প্রণোদনা ঘোষণা করে, তাহলে বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি শিপিং কোম্পানির ম্যানেজার, ক্যাপ্টেন ও চিফ ইঞ্জিনিয়ারদের মাধ্যমে এসব কোম্পানিকে রাজি করানো সম্ভব।
    ৫. চাকরির আশায় অনেক ক্যাডেট ম্যানিং এজেন্সিগুলোর শরণাপন্ন হচ্ছে। কিন্তু যথাযথ মনিটরিং-এর অভাবে অনেকেই প্রতারণার শিকার হচ্ছে। সার্ভিস চার্জের নামে লাখ লাখ টাকা আদায় করা হচ্ছে, অথচ চাকরির কোনো নিশ্চয়তা নেই। একাডেমি কিংবা DG Shipping এর এই বিষয়ে কোনো নিয়ন্ত্রণ বা দায়বদ্ধতা নেই। ফলে ক্যাডেটরা অসহায়। যারা সামর্থ্যবান তারা বিশাল অঙ্কের টাকা খরচ করে জাহাজে ওঠার চেষ্টা করছে।
    ৬. Marine Academy গুলোর কারিকুলাম অনেকটাই পুরনো এবং নিয়মিত আপডেট হচ্ছে না। Maritime English, Soft Skills, Interview Preparation ও বাস্তবভিত্তিক ট্রেনিংয়ের যথাযথ ব্যবস্থা নেই। যার কারণে তারা আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর ইন্টারভিউতে ভালো করতে পারছে না। যেমন, এই বছর Oldendorff, OSM Thome, Hafnia এর মত কোম্পানিগুলোর ইন্টারভিউতে সাকসেস রেট ছিল ৫০ শতাংশেরও কম। কোম্পানিগুলো আশানুরূপ জ্ঞান ও দক্ষতা না পেয়ে হতাশ হয়েছে।
    ৭. সিঙ্গাপুর, ইউএই, ওমান, কাতারসহ গুরুত্বপূর্ণ Sign-on/Sign-off পোর্টগুলোতে Seafarer Visa পাওয়া দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে। এই ভিসা জটিলতা চাকরি পাওয়ার পথে বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার দ্রুত সমাধানে সরকারের পক্ষ থেকে কূটনৈতিক পদক্ষেপ প্রয়োজন।
    ৮. দেশে এমন অনেক সরকারি-বেসরকারি Maritime Academy গড়ে উঠেছে যাদের মান নিয়ন্ত্রণ নেই। অনুমোদন পেলেই তারা Intake শুরু করে দেয়, অথচ নেই যথাযথ ট্রেনিং ফ্যাসিলিটি, ল্যাব, লাইব্রেরি বা অভিজ্ঞ শিক্ষক। এর ফলে প্রশিক্ষণের মান পড়ে যাচ্ছে, এবং দুর্বল প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ক্যাডেটদের কারণে চাকরির বাজারেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।
    ৯. Institute of Marine Technology (IMT) মূলত Inland Shipping ও Shipbuilding সেক্টরের জন্য শিক্ষার্থী তৈরি করে। কিন্তু বর্তমানে এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে CDC সংগ্রহ এবং সমুদ্রগামী জাহাজে চাকরি পাওয়ার চেষ্টা করছে। এতে মূল Marine Cadet দের চাকরি হরণ হওয়ার পাশাপাশি চাকরির বাজারে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে। তার চেয়েও বড় আশঙ্কার বিষয় হলো, STCW রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আন্তর্জাতিক ট্রেনিং ব্যতীত কাউকে Sea-going Vessel-এ জয়েন করালে IMO কর্তৃক বাংলাদেশ ব্ল্যাকলিস্টেড হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। এর ফলে ভালো শিপিং কোম্পানিগুলো বাংলাদেশি Seafarer নেওয়া বন্ধ করে দিতে পারে।


    সমস্যা সমাধানে ৯টি বাস্তবসম্মত সুপারিশঃ
    ১. দেশের Marine Academy গুলোর Intake সংখ্যা চাকরির বাজার বিশ্লেষণ করে প্রতি বছর DG Shipping কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হতে হবে। প্রতিবছর নভেম্বর-ডিসেম্বরে সব একাডেমির সঙ্গে বৈঠক করে unemployed ক্যাডেটদের তালিকা করে পরবর্তী বছরের Intake নির্ধারণ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে ডিজি শিপিং প্রত্যেকটা একাডেমি কে তাদের জন্য ম্যাক্সিমাম ক্যাডেট intake নির্দিষ্ট করে দিতে পারে। সরকারি বেসরকারি কোন একাডেমীর উচিত হবে না সেই ম্যাক্সিমাম ক্যাডেট Intake এর বাইরে ক্যাডেট নেওয়া করা!
    ২. BD Flag জাহাজে ৪ জন করে ক্যাডেট রাখা বাধ্যতামূলক করতে হবে এবং নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে সরকার পোর্ট ডিউস ছাড়, অগ্রাধিকার ভিত্তিক বার্থিং ইত্যাদি প্রণোদনা দিতে পারে।
    ৩. বাংলাদেশে আসা বিদেশি জাহাজগুলোতে আমাদের ক্যাডেট নিয়োগে উৎসাহ দিতে Incentive Program চালু করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বিদেশে কর্মরত আমাদের সিনিয়র অফিসারদেরও সম্পৃক্ত করতে হবে।
    ৪. Marine Academy-এর মেধা তালিকা অনুযায়ী স্বচ্ছ একটি Central Cadet Placement Portal গঠন করে Sea Time-এর সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। একাডেমিগুলো কোম্পানিগুলোর কাছে আবেদনপত্র পাঠাতে পারে বা Manning Agent দের তালিকা দিতে পারে। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, একাডেমিগুলির কমান্ড্যান্টগণ তাদের তত্ত্বাবধানে একটা টিম গঠন করতে পারে যারা বিভিন্ন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে ক্যাডেটদের জন্য চাকরির চেষ্টা করতে পারে। এটা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কাজে দেয়। একাডেমী গুলি বিভিন্ন কোম্পানিতে কে তাদের একাডেমি ভিজিট এবং ক্যাডেট নেওয়ার জন্য MoU সাইন করার ব্যবস্থা করতে পারে। অনেক বড় বড় কোম্পানি বিভিন্ন দেশের একাডেমি গুলির সাথে Collanoration এর চুক্তি করে।
    ৫. MLC 2006 অনুযায়ী কোনো ম্যানিং এজেন্ট ক্যাডেট বা সিফেয়ারারদের কাছ থেকে সার্ভিস চার্জ নিতে পারবে না। সব ম্যানিং এজেন্সিকে সরকারি নিবন্ধনের আওতায় আনতে হবে। টাকা নেওয়ার অভিযোগ পেলে দ্রুত তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
    ৬. Maritime Education কারিকুলাম STCW কনভেনশন অনুসারে নিয়মিত আপডেট করতে হবে। Maritime English, Interview Skills, CBT, এবং সিমুলেটর ট্রেনিং বাধ্যতামূলক করতে হবে।
    ৭. Seafarer Visa সমস্যার সমাধানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে সক্রিয় কূটনৈতিক উদ্যোগ নিতে হবে। G2G, G2B এবং B2B আলোচনার মাধ্যমে Seafarer Visa সহজীকরণে কাজ করতে হবে। বিশেষ করে OK to Board ভিসাসহ সিঙ্গাপুর, দুবাই, সৌদি আরব, USA এবং শেঙ্গেন ভিসার বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।
    ৮. নতুন Maritime Academy অনুমোদনের আগে অভিজ্ঞ প্যানেলের মাধ্যমে Infrastructure, কোর্স, শিক্ষক, চাকরির বাজার ও চাহিদা যাচাই করে অনুমোদন দিতে হবে।
    ৯. IMT এবং Shipbuilding & Inland Shipping সংক্রান্ত ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউটের ছাত্ররা Sea-going Vessel-এ চাকরির চেষ্টা করলে তা প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাদের জন্য আলাদা চাকরির ক্ষেত্র নির্ধারণ করতে হবে। তাদেরকে সার্টিফাইড ওয়েল্ডিং এন্ড শিপ বিল্ডিং প্রফেশনাল হিসেবে উত্তম ভাবে trained up করে সিঙ্গাপুর, সাউথ কোরিয়া এবং জাপান সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে চাকরির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এছাড়াও তাদেরকে জাহাজের দক্ষ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম পড়িয়ে দক্ষ ETO হিসাবে Trained up করে জাহাজে চাকরির জন্য CDC প্রদান করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে তাদের STCW 2010 রিকোয়ারমেন্ট অনুসারে ট্রেনিং নিশ্চিত করতে হবে। এরপরও যদি তারা ইন্টারন্যাশনাল শিপিং এ ডেক এবং ইঞ্জিন ক্যাডেট হিসাবে চাকরির জন্য CDC পাওয়ার দাবি করে তবে তাদের কে ডিজি শিপিং এর মার্চেন্ডশিপিং অর্ডিন্যান্স ১৯৮৩ এবং STCW 2010 ম্যানিলা আমেনমেন্ট অনুসারে Pre-sea training সম্পন্ন করে ডিপার্টমেন্ট অফ শিপিং থেকে তাদের ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে CDC এর জন্য আবেদন করতে হবে। শিপিং মিনিস্টারের আওতাধীন ডিপার্টমেন্ট অফ শিপিং ছাড়া অন্য কোন অথরিটির Seaman Book বা CDC ইস্যু করার এখতিয়ার নাই।
    পরিশেষে এটাই বলতে চাই, এখনই যদি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হয়, তাহলে আগামী কয়েক বছরে দেশের মেরিটাইম ক্যারিয়ার এক চরম হতাশার মধ্যে পড়বে। পরিকল্পিত নিয়ন্ত্রণ, স্বচ্ছতা এবং আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয় ছাড়া এই সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়। তাই এখনই সময় দায়িত্বশীল সিদ্ধান্ত নেওয়ার।
    বাংলাদেশি মেরিন ক্যাডেটদের চাকরির সংকট বাস্তবতা ও কারণসমূহ ১. প্রতিবছর শত শত তরুণ ক্যাডেট দেশের Marine Academy গুলো থেকে পাস করে জীবনের প্রথম জাহাজে ওঠার স্বপ্ন নিয়ে অপেক্ষায় থাকে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, প্রথম বছরেই তাদের মধ্যে ৫০ শতাংশেরও কম চাকরি পায়। বাকিরা বছরের পর বছর Sea Time-এর জন্য অপেক্ষা করে। অনেকেই হতাশ হয়ে ক্যারিয়ার ছেড়ে দেয়। এই তরুণরা কিন্তু একটি বিশেষায়িত ট্রেনিং সম্পন্ন করে শুধুমাত্র মেরিটাইম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার উপযোগী হয়েছে। অন্য কোনো সেক্টরে তাদের প্রতিষ্ঠিত হওয়া প্রায় অসম্ভব। আরও দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, চার বছরের অনার্স কোর্সে মাত্র দুই বছর একাডেমিক ট্রেনিং করিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। বাকি এক বছর জাহাজে ইন্টার্নশিপ (Cadetship) এবং শেষের এক বছর একাডেমিতে ফিরে দুইটি সেমিস্টার কমপ্লিট করে তবেই তারা অনার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করতে পারে। ফলে এই পড়াশোনা সম্পূর্ণ না হওয়ার কারণে তারা বিসিএস কিংবা মাস্টার্সে পর্যন্ত আবেদন করতে পারে না। এটি নিঃসন্দেহে তাদের জন্য এক করুণ বাস্তবতা। ২. সরকারি ও বেসরকারি Marine Academy গুলোর Intake সংখ্যা প্রতিবছরই বাড়ছে, অথচ আন্তর্জাতিক চাকরির বাজারে সেই পরিমাণ চাহিদা নেই। Supply & Demand এর ভারসাম্য না থাকায় পরিস্থিতি দিন দিন জটিল হচ্ছে। অথচ এই বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে দেশের একমাত্র কর্তৃপক্ষ DG Shipping কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। ৩. বাংলাদেশের পতাকাবাহী (BD Flag) জাহাজের সংখ্যা যেমন কম, তার চেয়েও বড় সমস্যা হলো, এগুলোর অনেক মালিকই নিয়ম অনুযায়ী ক্যাডেট নিতে চান না। আবার ক্যাডেট নিয়োগ দিলে তাঁদের জন্য কোনো সরকারি প্রণোদনাও নেই, ফলে মালিকরা একে বোঝা হিসেবে দেখেন। ৪. অনেক বিদেশি কোম্পানির জাহাজ বাংলাদেশে আসে, কিন্তু আমাদের ক্যাডেটরা সেখানে সুযোগ পায় না। যদি সরকার প্রণোদনা ঘোষণা করে, তাহলে বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি শিপিং কোম্পানির ম্যানেজার, ক্যাপ্টেন ও চিফ ইঞ্জিনিয়ারদের মাধ্যমে এসব কোম্পানিকে রাজি করানো সম্ভব। ৫. চাকরির আশায় অনেক ক্যাডেট ম্যানিং এজেন্সিগুলোর শরণাপন্ন হচ্ছে। কিন্তু যথাযথ মনিটরিং-এর অভাবে অনেকেই প্রতারণার শিকার হচ্ছে। সার্ভিস চার্জের নামে লাখ লাখ টাকা আদায় করা হচ্ছে, অথচ চাকরির কোনো নিশ্চয়তা নেই। একাডেমি কিংবা DG Shipping এর এই বিষয়ে কোনো নিয়ন্ত্রণ বা দায়বদ্ধতা নেই। ফলে ক্যাডেটরা অসহায়। যারা সামর্থ্যবান তারা বিশাল অঙ্কের টাকা খরচ করে জাহাজে ওঠার চেষ্টা করছে। ৬. Marine Academy গুলোর কারিকুলাম অনেকটাই পুরনো এবং নিয়মিত আপডেট হচ্ছে না। Maritime English, Soft Skills, Interview Preparation ও বাস্তবভিত্তিক ট্রেনিংয়ের যথাযথ ব্যবস্থা নেই। যার কারণে তারা আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর ইন্টারভিউতে ভালো করতে পারছে না। যেমন, এই বছর Oldendorff, OSM Thome, Hafnia এর মত কোম্পানিগুলোর ইন্টারভিউতে সাকসেস রেট ছিল ৫০ শতাংশেরও কম। কোম্পানিগুলো আশানুরূপ জ্ঞান ও দক্ষতা না পেয়ে হতাশ হয়েছে। ৭. সিঙ্গাপুর, ইউএই, ওমান, কাতারসহ গুরুত্বপূর্ণ Sign-on/Sign-off পোর্টগুলোতে Seafarer Visa পাওয়া দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে। এই ভিসা জটিলতা চাকরি পাওয়ার পথে বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার দ্রুত সমাধানে সরকারের পক্ষ থেকে কূটনৈতিক পদক্ষেপ প্রয়োজন। ৮. দেশে এমন অনেক সরকারি-বেসরকারি Maritime Academy গড়ে উঠেছে যাদের মান নিয়ন্ত্রণ নেই। অনুমোদন পেলেই তারা Intake শুরু করে দেয়, অথচ নেই যথাযথ ট্রেনিং ফ্যাসিলিটি, ল্যাব, লাইব্রেরি বা অভিজ্ঞ শিক্ষক। এর ফলে প্রশিক্ষণের মান পড়ে যাচ্ছে, এবং দুর্বল প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ক্যাডেটদের কারণে চাকরির বাজারেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ৯. Institute of Marine Technology (IMT) মূলত Inland Shipping ও Shipbuilding সেক্টরের জন্য শিক্ষার্থী তৈরি করে। কিন্তু বর্তমানে এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে CDC সংগ্রহ এবং সমুদ্রগামী জাহাজে চাকরি পাওয়ার চেষ্টা করছে। এতে মূল Marine Cadet দের চাকরি হরণ হওয়ার পাশাপাশি চাকরির বাজারে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে। তার চেয়েও বড় আশঙ্কার বিষয় হলো, STCW রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আন্তর্জাতিক ট্রেনিং ব্যতীত কাউকে Sea-going Vessel-এ জয়েন করালে IMO কর্তৃক বাংলাদেশ ব্ল্যাকলিস্টেড হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। এর ফলে ভালো শিপিং কোম্পানিগুলো বাংলাদেশি Seafarer নেওয়া বন্ধ করে দিতে পারে। সমস্যা সমাধানে ৯টি বাস্তবসম্মত সুপারিশঃ ১. দেশের Marine Academy গুলোর Intake সংখ্যা চাকরির বাজার বিশ্লেষণ করে প্রতি বছর DG Shipping কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হতে হবে। প্রতিবছর নভেম্বর-ডিসেম্বরে সব একাডেমির সঙ্গে বৈঠক করে unemployed ক্যাডেটদের তালিকা করে পরবর্তী বছরের Intake নির্ধারণ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে ডিজি শিপিং প্রত্যেকটা একাডেমি কে তাদের জন্য ম্যাক্সিমাম ক্যাডেট intake নির্দিষ্ট করে দিতে পারে। সরকারি বেসরকারি কোন একাডেমীর উচিত হবে না সেই ম্যাক্সিমাম ক্যাডেট Intake এর বাইরে ক্যাডেট নেওয়া করা! ২. BD Flag জাহাজে ৪ জন করে ক্যাডেট রাখা বাধ্যতামূলক করতে হবে এবং নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে সরকার পোর্ট ডিউস ছাড়, অগ্রাধিকার ভিত্তিক বার্থিং ইত্যাদি প্রণোদনা দিতে পারে। ৩. বাংলাদেশে আসা বিদেশি জাহাজগুলোতে আমাদের ক্যাডেট নিয়োগে উৎসাহ দিতে Incentive Program চালু করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বিদেশে কর্মরত আমাদের সিনিয়র অফিসারদেরও সম্পৃক্ত করতে হবে। ৪. Marine Academy-এর মেধা তালিকা অনুযায়ী স্বচ্ছ একটি Central Cadet Placement Portal গঠন করে Sea Time-এর সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। একাডেমিগুলো কোম্পানিগুলোর কাছে আবেদনপত্র পাঠাতে পারে বা Manning Agent দের তালিকা দিতে পারে। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, একাডেমিগুলির কমান্ড্যান্টগণ তাদের তত্ত্বাবধানে একটা টিম গঠন করতে পারে যারা বিভিন্ন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে ক্যাডেটদের জন্য চাকরির চেষ্টা করতে পারে। এটা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কাজে দেয়। একাডেমী গুলি বিভিন্ন কোম্পানিতে কে তাদের একাডেমি ভিজিট এবং ক্যাডেট নেওয়ার জন্য MoU সাইন করার ব্যবস্থা করতে পারে। অনেক বড় বড় কোম্পানি বিভিন্ন দেশের একাডেমি গুলির সাথে Collanoration এর চুক্তি করে। ৫. MLC 2006 অনুযায়ী কোনো ম্যানিং এজেন্ট ক্যাডেট বা সিফেয়ারারদের কাছ থেকে সার্ভিস চার্জ নিতে পারবে না। সব ম্যানিং এজেন্সিকে সরকারি নিবন্ধনের আওতায় আনতে হবে। টাকা নেওয়ার অভিযোগ পেলে দ্রুত তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। ৬. Maritime Education কারিকুলাম STCW কনভেনশন অনুসারে নিয়মিত আপডেট করতে হবে। Maritime English, Interview Skills, CBT, এবং সিমুলেটর ট্রেনিং বাধ্যতামূলক করতে হবে। ৭. Seafarer Visa সমস্যার সমাধানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে সক্রিয় কূটনৈতিক উদ্যোগ নিতে হবে। G2G, G2B এবং B2B আলোচনার মাধ্যমে Seafarer Visa সহজীকরণে কাজ করতে হবে। বিশেষ করে OK to Board ভিসাসহ সিঙ্গাপুর, দুবাই, সৌদি আরব, USA এবং শেঙ্গেন ভিসার বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। ৮. নতুন Maritime Academy অনুমোদনের আগে অভিজ্ঞ প্যানেলের মাধ্যমে Infrastructure, কোর্স, শিক্ষক, চাকরির বাজার ও চাহিদা যাচাই করে অনুমোদন দিতে হবে। ৯. IMT এবং Shipbuilding & Inland Shipping সংক্রান্ত ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউটের ছাত্ররা Sea-going Vessel-এ চাকরির চেষ্টা করলে তা প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাদের জন্য আলাদা চাকরির ক্ষেত্র নির্ধারণ করতে হবে। তাদেরকে সার্টিফাইড ওয়েল্ডিং এন্ড শিপ বিল্ডিং প্রফেশনাল হিসেবে উত্তম ভাবে trained up করে সিঙ্গাপুর, সাউথ কোরিয়া এবং জাপান সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে চাকরির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এছাড়াও তাদেরকে জাহাজের দক্ষ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম পড়িয়ে দক্ষ ETO হিসাবে Trained up করে জাহাজে চাকরির জন্য CDC প্রদান করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে তাদের STCW 2010 রিকোয়ারমেন্ট অনুসারে ট্রেনিং নিশ্চিত করতে হবে। এরপরও যদি তারা ইন্টারন্যাশনাল শিপিং এ ডেক এবং ইঞ্জিন ক্যাডেট হিসাবে চাকরির জন্য CDC পাওয়ার দাবি করে তবে তাদের কে ডিজি শিপিং এর মার্চেন্ডশিপিং অর্ডিন্যান্স ১৯৮৩ এবং STCW 2010 ম্যানিলা আমেনমেন্ট অনুসারে Pre-sea training সম্পন্ন করে ডিপার্টমেন্ট অফ শিপিং থেকে তাদের ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে CDC এর জন্য আবেদন করতে হবে। শিপিং মিনিস্টারের আওতাধীন ডিপার্টমেন্ট অফ শিপিং ছাড়া অন্য কোন অথরিটির Seaman Book বা CDC ইস্যু করার এখতিয়ার নাই। পরিশেষে এটাই বলতে চাই, এখনই যদি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হয়, তাহলে আগামী কয়েক বছরে দেশের মেরিটাইম ক্যারিয়ার এক চরম হতাশার মধ্যে পড়বে। পরিকল্পিত নিয়ন্ত্রণ, স্বচ্ছতা এবং আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয় ছাড়া এই সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়। তাই এখনই সময় দায়িত্বশীল সিদ্ধান্ত নেওয়ার।
    0 Comments 0 Shares 375 Views
  • নিজেকে ভুলতে পারি, তোকে যাবেনা ভোলা
    এই হলো আরেক জিনিস। মেডিকেলে পড়তে এসেছেন যখন, ইহাকে ভুলিয়া থাকা যাইবে না। সে প্যাথলজি হোক, ফার্মাকোলজি হোক কিংবা মেডিসিনই হোক।
    রোগী ব্যথা নিয়ে এলেই তাকে যে মনমতো একটা পেইনকিলার ধরায়ে দেয়া যাবে না, সেটা বোঝার জন্যেও এই চার্টের গুরুত্ব সীমাহীন।
    Lets start
    এটাই কোয়াকের সাথে এমবিবিএসের পার্থক্য গড়ে দেবে!
    তো, শুরু করা যাক °°° Cyclooxygenase°°° এর সহজ পাঠ।
    পোস্টের শুরুতেই দেখে নেই Robbin's এর সেই বিখ্যাত চার্টটা...
    √ Cyclooxygenase (COX) কী?
    ইহা হল একটা এনজাইম যা arachidonic acid থেকে prostanoids ( prostaglandin, prostacyclin, thromboxane) তৈরি করে।
    সত্যিকার অর্থে COX সরাসরি prostanoids তৈরি করেনা। COX শুধু arachidonic acid(AA) থেকে prostaglandin H2 তৈরি করে। এখন এই PGH2 থেকে বিভিন্ন এনজাইম দিয়ে বিভিন্ন PG তৈরি হয়।
    যেমন, platelet এ thromboxane synthase থাকে, যা দিয়ে PGH2 থেকে TXA2 (thromboxane A2) তৈরি হয়।
    বা, microvascular endothelium এ PGI2 synthase থাকে, যা দিয়ে PGH2 থেকে PGI2(prostacyclin) তৈরি হয়।
    √ COX কয় ধরনের?
    COX-1 & COX-2
    COX-1 এমনিতেই দেহের অধিকাংশ কোষে থাকে। এরা হাউজ-কিপিং রোল প্লে করে। যেমন, GIT তে cryoprotective বা, কিডনিতে fluid, electrolyte balance মেইনটেইন করে বা, platelet এর aggregation বন্ধ রাখে।
    অপরদিকে, COX-2 এনজাইম ইনফ্ল্যামেশন বা ক্যান্সারের স্টিমুলেশন পেলেই তবে তৈরি হয়।(সামান্য পরিমাণে কিছু কোষে নরম্যালি থাকে। যেমন, কিডনি।)
    এই দুই প্রকার এনজাইমকেই inhibit করে non-selective cox inhibitors যেমন, Diclofenac, Ketorolac, Indomethacin, Ibuprofen...
    আর শুধু COX-2 কে inhibit করে cox-2 selective inhibitors বা coxib. যেমন, Celecoxib, Etoricoxib...
    √ COX-2 inhibitors(coxib) ব্যবহারের সুবিধা, অসুবিধা কী?
    উপরের আলোচনা থেকেই বোঝা যাচ্ছে, COX-2 এমন সব prostaglandins তৈরি করে যেগুলো সাধারণত inflammation এ কাজ করে। তাই COX-2 কে ইনহিবিট করলে anti-inflammatory action পাওয়া যায়, কিন্ত COX-1 এর হাউজ-কিপিং ফাংশন এর উপর কোন প্রভাব পড়েনা।
    তাই, সাধারণ NSAIDs এর মত gastric ulcer এর সম্ভাবনা coxib এর ক্ষেত্রে কম।
    ঠিক এই কারণেই একটা সমস্যাও হয়,,, COXIB ব্যবহারে cardiovascular/cerebrovascular disease যেমন thrombosis, hypertension, stroke হতে পারে।
    কারণ, COXIB, ইনহিবিট করে PGI2 synthesis কে। আর unaffected থাকে TXA2 synthesis.
    আর, ছবিতে দেখুন, PGI2 এর কাজ হল, vasodilation করা আর inhibit platet aggregation করা। তাহলে, এটাকে ইনহিবিট করলে vasoconstriction আর platelet aggregation হবে।
    আবার, TXA2 কে ইনহিবিট করেনা বলে, TXA2 তার কাজ vasoconstriction আর platelet aggregation করে
    নিজেকে ভুলতে পারি, তোকে যাবেনা ভোলা এই হলো আরেক জিনিস। মেডিকেলে পড়তে এসেছেন যখন, ইহাকে ভুলিয়া থাকা যাইবে না। সে প্যাথলজি হোক, ফার্মাকোলজি হোক কিংবা মেডিসিনই হোক। রোগী ব্যথা নিয়ে এলেই তাকে যে মনমতো একটা পেইনকিলার ধরায়ে দেয়া যাবে না, সেটা বোঝার জন্যেও এই চার্টের গুরুত্ব সীমাহীন। Lets start এটাই কোয়াকের সাথে এমবিবিএসের পার্থক্য গড়ে দেবে! তো, শুরু করা যাক °°° Cyclooxygenase°°° এর সহজ পাঠ। পোস্টের শুরুতেই দেখে নেই Robbin's এর সেই বিখ্যাত চার্টটা... √ Cyclooxygenase (COX) কী? ইহা হল একটা এনজাইম যা arachidonic acid থেকে prostanoids ( prostaglandin, prostacyclin, thromboxane) তৈরি করে। সত্যিকার অর্থে COX সরাসরি prostanoids তৈরি করেনা। COX শুধু arachidonic acid(AA) থেকে prostaglandin H2 তৈরি করে। এখন এই PGH2 থেকে বিভিন্ন এনজাইম দিয়ে বিভিন্ন PG তৈরি হয়। যেমন, platelet এ thromboxane synthase থাকে, যা দিয়ে PGH2 থেকে TXA2 (thromboxane A2) তৈরি হয়। বা, microvascular endothelium এ PGI2 synthase থাকে, যা দিয়ে PGH2 থেকে PGI2(prostacyclin) তৈরি হয়। √ COX কয় ধরনের? COX-1 & COX-2 COX-1 এমনিতেই দেহের অধিকাংশ কোষে থাকে। এরা হাউজ-কিপিং রোল প্লে করে। যেমন, GIT তে cryoprotective বা, কিডনিতে fluid, electrolyte balance মেইনটেইন করে বা, platelet এর aggregation বন্ধ রাখে। অপরদিকে, COX-2 এনজাইম ইনফ্ল্যামেশন বা ক্যান্সারের স্টিমুলেশন পেলেই তবে তৈরি হয়।(সামান্য পরিমাণে কিছু কোষে নরম্যালি থাকে। যেমন, কিডনি।) এই দুই প্রকার এনজাইমকেই inhibit করে non-selective cox inhibitors যেমন, Diclofenac, Ketorolac, Indomethacin, Ibuprofen... আর শুধু COX-2 কে inhibit করে cox-2 selective inhibitors বা coxib. যেমন, Celecoxib, Etoricoxib... √ COX-2 inhibitors(coxib) ব্যবহারের সুবিধা, অসুবিধা কী? উপরের আলোচনা থেকেই বোঝা যাচ্ছে, COX-2 এমন সব prostaglandins তৈরি করে যেগুলো সাধারণত inflammation এ কাজ করে। তাই COX-2 কে ইনহিবিট করলে anti-inflammatory action পাওয়া যায়, কিন্ত COX-1 এর হাউজ-কিপিং ফাংশন এর উপর কোন প্রভাব পড়েনা। তাই, সাধারণ NSAIDs এর মত gastric ulcer এর সম্ভাবনা coxib এর ক্ষেত্রে কম। ঠিক এই কারণেই একটা সমস্যাও হয়,,, COXIB ব্যবহারে cardiovascular/cerebrovascular disease যেমন thrombosis, hypertension, stroke হতে পারে। কারণ, COXIB, ইনহিবিট করে PGI2 synthesis কে। আর unaffected থাকে TXA2 synthesis. আর, ছবিতে দেখুন, PGI2 এর কাজ হল, vasodilation করা আর inhibit platet aggregation করা। তাহলে, এটাকে ইনহিবিট করলে vasoconstriction আর platelet aggregation হবে। আবার, TXA2 কে ইনহিবিট করেনা বলে, TXA2 তার কাজ vasoconstriction আর platelet aggregation করে
    0 Comments 0 Shares 227 Views
  • প্রী-অথরাইজড ভাউচার কী?

    (প্রী-অথরাইজড ভাউচার) হলো একটি আর্থিক নথি বা ডকুমেন্ট, যা পূর্বে অনুমোদিত (authorized) করা হয় কোনও নির্দিষ্ট খরচ, লেনদেন বা ব্যয়ের জন্য। এটি মূলত একটি প্রতিশ্রুতি বা অগ্রিম অনুমোদন, যা প্রমাণ করে যে সংশ্লিষ্ট খরচটি বৈধ ও অনুমোদিত, এবং ভবিষ্যতে অর্থ পরিশোধের জন্য প্রস্তুত

    সাধারণত কোথায় ব্যবহার হয়?
    ✅ হোটেল বা রেস্টুরেন্ট বুকিংয়ে
    ✅ ট্রাভেল এজেন্সিতে
    ✅ কর্পোরেট অফিসের বিভিন্ন পেমেন্ট প্রসেসে
    ✅ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট বা সাপ্লাই চেইনে

    কীভাবে কাজ করে?
    -কোনো লেনদেনের আগে প্রয়োজনীয় তথ্য যাচাই করে অনুমোদন নেওয়া হয়।
    -এই অনুমোদিত ভাউচারটি পরে মূল লেনদেন বা চূড়ান্ত পেমেন্টের সময় প্রমাণ হিসেবে দেখানো হয়।
    -ফলে লেনদেনটি দ্রুত ও নিরাপদভাবে সম্পন্ন করা যায়।

    ✅ সুবিধা
    -পেমেন্ট প্রসেস সহজ করে
    -বাজেট নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে
    - প্রতারণা বা অননুমোদিত খরচ রোধ করে
    প্রী-অথরাইজড ভাউচার কী? (প্রী-অথরাইজড ভাউচার) হলো একটি আর্থিক নথি বা ডকুমেন্ট, যা পূর্বে অনুমোদিত (authorized) করা হয় কোনও নির্দিষ্ট খরচ, লেনদেন বা ব্যয়ের জন্য। এটি মূলত একটি প্রতিশ্রুতি বা অগ্রিম অনুমোদন, যা প্রমাণ করে যে সংশ্লিষ্ট খরচটি বৈধ ও অনুমোদিত, এবং ভবিষ্যতে অর্থ পরিশোধের জন্য প্রস্তুত সাধারণত কোথায় ব্যবহার হয়? ✅ হোটেল বা রেস্টুরেন্ট বুকিংয়ে ✅ ট্রাভেল এজেন্সিতে ✅ কর্পোরেট অফিসের বিভিন্ন পেমেন্ট প্রসেসে ✅ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট বা সাপ্লাই চেইনে কীভাবে কাজ করে? -কোনো লেনদেনের আগে প্রয়োজনীয় তথ্য যাচাই করে অনুমোদন নেওয়া হয়। -এই অনুমোদিত ভাউচারটি পরে মূল লেনদেন বা চূড়ান্ত পেমেন্টের সময় প্রমাণ হিসেবে দেখানো হয়। -ফলে লেনদেনটি দ্রুত ও নিরাপদভাবে সম্পন্ন করা যায়। ✅ সুবিধা -পেমেন্ট প্রসেস সহজ করে -বাজেট নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে - প্রতারণা বা অননুমোদিত খরচ রোধ করে
    Love
    1
    1 Comments 0 Shares 192 Views
  • আমরা যে চুলায় রান্না করি তার তাপমাত্রা বড়জোর হয় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১০০ ডিগ্রিতেই পানি ফুটতে শুরু করে।

    একটা জেট যখন ক্র্যাশ করে, তখন এর আগুনের তাপমাত্রা কত থাকে জানেন?

    প্রায় ১০০০ থেকে ১৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস...

    কল্পনা করা যায়, এই আগুনে পুড়ে যাওয়ার যন্ত্রণাটা কতটা ভয়াবহ হতে পারে?
    আমরা যে চুলায় রান্না করি তার তাপমাত্রা বড়জোর হয় ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১০০ ডিগ্রিতেই পানি ফুটতে শুরু করে। একটা জেট যখন ক্র্যাশ করে, তখন এর আগুনের তাপমাত্রা কত থাকে জানেন? প্রায় ১০০০ থেকে ১৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস... কল্পনা করা যায়, এই আগুনে পুড়ে যাওয়ার যন্ত্রণাটা কতটা ভয়াবহ হতে পারে?
    Sad
    1
    0 Comments 0 Shares 222 Views
  • গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)
    অধ্যায়ঃ ৫/ মসজিদ ও সালাতের স্থান ( كتاب الْمَسَاجِدِ وَمَوَاضِعِ الصَّلاَة)
    হাদিস নম্বরঃ ১০৪৫

    ১০৪৫। আর্লী ইবনু হুজর আস সা’দী (রহঃ) ... ইবরাহীম ইবনু ইয়াযীদ আত তায়মী (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আমার পিতাকে মসজিদের আঙ্গিনায় কুরআন পাঠ করে শোনাতাম। আমি যখন সিজদার আয়াত পড়তাম, তখন তিনি সিজদা করতেন। আমি তাঁকে বললাম, হে পিতা, আপনি কি রাস্তায় সিজদা করছেন? তিনি বললেন, আমি আবূ যার (রাঃ) কে বলতে শুনেছি, তিনি বলতেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞাসা করলাম, কোন মাসজিদটি দুনিয়ায় সর্ব প্রথম স্থাপিত? তিনি বললেন, মাসজিদুল হারাম। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এরপর কোনটি? তিনি বললেন, মসজিদুল আকসা। আমি জিজ্ঞেস করলাম এ দুটির মধ্যে কত বছরের ব্যবধান? তিনি বললেন, চল্লিশ বছরের। তবে সারা দুনিয়াই তোমার জন্য মাসজিদ। যেখানেই সালাত (নামায/নামাজ)-এর ওয়াক্ত হবে সেখানেই তুমি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করে নিবে।

    হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
    গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৫/ মসজিদ ও সালাতের স্থান ( كتاب الْمَسَاجِدِ وَمَوَاضِعِ الصَّلاَة) হাদিস নম্বরঃ ১০৪৫ ১০৪৫। আর্লী ইবনু হুজর আস সা’দী (রহঃ) ... ইবরাহীম ইবনু ইয়াযীদ আত তায়মী (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আমার পিতাকে মসজিদের আঙ্গিনায় কুরআন পাঠ করে শোনাতাম। আমি যখন সিজদার আয়াত পড়তাম, তখন তিনি সিজদা করতেন। আমি তাঁকে বললাম, হে পিতা, আপনি কি রাস্তায় সিজদা করছেন? তিনি বললেন, আমি আবূ যার (রাঃ) কে বলতে শুনেছি, তিনি বলতেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞাসা করলাম, কোন মাসজিদটি দুনিয়ায় সর্ব প্রথম স্থাপিত? তিনি বললেন, মাসজিদুল হারাম। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এরপর কোনটি? তিনি বললেন, মসজিদুল আকসা। আমি জিজ্ঞেস করলাম এ দুটির মধ্যে কত বছরের ব্যবধান? তিনি বললেন, চল্লিশ বছরের। তবে সারা দুনিয়াই তোমার জন্য মাসজিদ। যেখানেই সালাত (নামায/নামাজ)-এর ওয়াক্ত হবে সেখানেই তুমি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করে নিবে। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
    0 Comments 0 Shares 209 Views
  • ভাই কিভাবে ভুলব এই বাচ্চাদের হাহাকার, ওদের কান্না, তাদের ওই নিথর মরদেহ গুলা? নিজেকে কোনভাবে বুঝাইতে পারতেছি না, পরিবার এর কেউ না হয়েও যে কার জন্য এতটা মায়া লাগে কালকে সামনে থেকে এই ঘটনা গুলা না দেখলে বুঝতে পারতাম না। আল্লাহ আমার মত হাজার ও মানুষ আছে যারা এই বাচ্চা শিক্ষকদের জন্য দোয়া করতেছে, আল্লাহ তুমি তাদের বেহেশতে উচ্চ মাকাম দান কর। ফেইসবুকে এক একটা পোষ্ট দেখে কখন যে নিজের চোখ দিয়ে পানি পরতেছে বুঝতেও পারিনাই, ২ টা বছর কাটাইছি ওই ক্যাম্পাস এ, স্কুল এর বাচ্চাদের দেখতাম ওরা খেলতো, যেখানে বিমানটা ক্র্যাশ করে তার ঠিক পাশেই দোলনা ছিল বাচ্চারা ওখানে প্রায় সবসময়ই খেলা করত। কালকেই আমি প্রায় ৫-৬ মাস পরে কলেজ গেছিলাম,, কেজির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ও দেখলাম বাচ্চারা দোলনায় খেলতেছিল, কে জানত আজকেই তাদের এই দুনিয়ায় শেষ দিন। আল্লাহর রহমতে আমার ক্ষতি হয় নাই, কিন্তু নিজেকে খুব অসোহায় লাগতেছে। কোন ভাবেই নিজেকে মানাই নিতে পারতেছিনা, নিহতদের পরিবার কে আল্লাহ ধর্য ধারনের তৌফিক দান করুক। আমি একজন সাধারণ মানুষ হিসেবেই সহ্য করতে পারতেছিনা তাদের পরিবার এর না জানি কি বেহাল অবস্থা। আল্লাহ তুমি আমাদের ভাই-বোন এবং শিক্ষক দের বেহেশত দান কর।
    এবং তাদেরকে কেন্দ্র করে আজকে যারা বেপারটা ঘোলাটে করতেছে এবং উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য তাদের এই নিথর নিষ্পাপ প্রাণ গুলা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে তাদের তুমি তোমার সর্বোচ্চ শাস্তি ও ধ্বংস করে দিও।
    ভাই কিভাবে ভুলব এই বাচ্চাদের হাহাকার, ওদের কান্না, তাদের ওই নিথর মরদেহ গুলা? নিজেকে কোনভাবে বুঝাইতে পারতেছি না, পরিবার এর কেউ না হয়েও যে কার জন্য এতটা মায়া লাগে কালকে সামনে থেকে এই ঘটনা গুলা না দেখলে বুঝতে পারতাম না। আল্লাহ আমার মত হাজার ও মানুষ আছে যারা এই বাচ্চা শিক্ষকদের জন্য দোয়া করতেছে, আল্লাহ তুমি তাদের বেহেশতে উচ্চ মাকাম দান কর। ফেইসবুকে এক একটা পোষ্ট দেখে কখন যে নিজের চোখ দিয়ে পানি পরতেছে বুঝতেও পারিনাই, ২ টা বছর কাটাইছি ওই ক্যাম্পাস এ, স্কুল এর বাচ্চাদের দেখতাম ওরা খেলতো, যেখানে বিমানটা ক্র্যাশ করে তার ঠিক পাশেই দোলনা ছিল বাচ্চারা ওখানে প্রায় সবসময়ই খেলা করত। কালকেই আমি প্রায় ৫-৬ মাস পরে কলেজ গেছিলাম,, কেজির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ও দেখলাম বাচ্চারা দোলনায় খেলতেছিল, কে জানত আজকেই তাদের এই দুনিয়ায় শেষ দিন। আল্লাহর রহমতে আমার ক্ষতি হয় নাই, কিন্তু নিজেকে খুব অসোহায় লাগতেছে। কোন ভাবেই নিজেকে মানাই নিতে পারতেছিনা, নিহতদের পরিবার কে আল্লাহ ধর্য ধারনের তৌফিক দান করুক। আমি একজন সাধারণ মানুষ হিসেবেই সহ্য করতে পারতেছিনা তাদের পরিবার এর না জানি কি বেহাল অবস্থা। আল্লাহ তুমি আমাদের ভাই-বোন এবং শিক্ষক দের বেহেশত দান কর। এবং তাদেরকে কেন্দ্র করে আজকে যারা বেপারটা ঘোলাটে করতেছে এবং উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য তাদের এই নিথর নিষ্পাপ প্রাণ গুলা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে তাদের তুমি তোমার সর্বোচ্চ শাস্তি ও ধ্বংস করে দিও।
    Sad
    3
    0 Comments 0 Shares 241 Views
  • – ‘হে মুমিনগণ! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা বোঝো’।

    – (সূরা জুমা, আয়াত : ৯)।
    – ‘হে মুমিনগণ! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা বোঝো’। – (সূরা জুমা, আয়াত : ৯)।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 291 Views
  • ১. সরকার অনুমোদিত দেশের পরিবেশবান্ধব জাহাজশিল্প কারখানার সংখ্যা কতটি?
    উত্তর: ১০টি।

    ২. বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ কততম?
    উত্তর: তৃতীয়।

    ৩. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে আমদানি করা জাহাজের সংখ্যা কতটি?
    উত্তর: ১০৫টি।

    ৪. ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স আয় কত?
    উত্তর: ১.০৭ বিলিয়ন ডলার।

    ৫. চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডিজেল সরবরাহের পাইপলাইনের সক্ষমতা কত টন?
    উত্তর: ৫০ লাখ টন।

    ৬. এই পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল পরিবহন ব্যবস্থায় বছরে কত টাকা সাশ্রয় হবে?
    উত্তর: প্রায় ২৩৬ কোটি টাকা।

    ৭. ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন কোন ক্লাব?
    উত্তর: চেলসি। (রানার্সআপ-পিএসজি)

    ৮. ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য ফিফা ঘোষিত অর্থ পুরস্কারের অঙ্ক কত ছিল?
    উত্তর: ১ বিলিয়ন ডলার

    #genarel_knowledge
    ১. সরকার অনুমোদিত দেশের পরিবেশবান্ধব জাহাজশিল্প কারখানার সংখ্যা কতটি? উত্তর: ১০টি। ২. বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ কততম? উত্তর: তৃতীয়। ৩. ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে আমদানি করা জাহাজের সংখ্যা কতটি? উত্তর: ১০৫টি। ৪. ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স আয় কত? উত্তর: ১.০৭ বিলিয়ন ডলার। ৫. চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ডিজেল সরবরাহের পাইপলাইনের সক্ষমতা কত টন? উত্তর: ৫০ লাখ টন। ৬. এই পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল পরিবহন ব্যবস্থায় বছরে কত টাকা সাশ্রয় হবে? উত্তর: প্রায় ২৩৬ কোটি টাকা। ৭. ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন কোন ক্লাব? উত্তর: চেলসি। (রানার্সআপ-পিএসজি) ৮. ক্লাব বিশ্বকাপের জন্য ফিফা ঘোষিত অর্থ পুরস্কারের অঙ্ক কত ছিল? উত্তর: ১ বিলিয়ন ডলার #genarel_knowledge
    Wow
    3
    0 Comments 0 Shares 387 Views
  • 0 Comments 0 Shares 325 Views
More Stories
BlackBird Ai
https://bbai.shop