This is a fully independent Social Networking platform, built by a Bangladeshi 🇧🇩 student. We appreciate your support — create an account and get connected, as we believe in freedom.
Posts Filter
بلد
  • Prophetic Mindset | নববি মনস্তত্ত্ব | মিজানুর রহমান আজহারি
    Prophetic Mindset | নববি মনস্তত্ত্ব | মিজানুর রহমান আজহারি
    0 التعليقات 0 المشاركات 323 مشاهدة
  • সারাদিনের সব খবর একসাথে | Sob Khobor | 12 AM | 24 August 2025 | Jamuna TV
    সারাদিনের সব খবর একসাথে | Sob Khobor | 12 AM | 24 August 2025 | Jamuna TV
    0 التعليقات 0 المشاركات 328 مشاهدة
  • LIVEএটিএন বাংলার সকালের সংবাদ | 24.08.2025 | Morning News | Bangla News | BD News | ATN Bangla News
    LIVE🔴এটিএন বাংলার সকালের সংবাদ | 24.08.2025 | Morning News | Bangla News | BD News | ATN Bangla News
    0 التعليقات 0 المشاركات 326 مشاهدة
  • জাপান সফলভাবে একটি বিশাল আকারের পানির নিচের টারবাইন পরীক্ষা ও স্থাপন করেছে, যা সমুদ্রের স্রোত থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করবে। এটি নবায়নযোগ্য সামুদ্রিক জ্বালানির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

    IHI Corporation দ্বারা তৈরি এই টারবাইন সিস্টেমের নাম ‘Kairyu’, যেখানে বিপরীতমুখী ঘূর্ণায়মান দুটি ব্লেড রয়েছে যা প্রায় ৫০ মিটার গভীরে সমুদ্রতলে বেঁধে রাখা হয়।

    এই প্রোটোটাইপ কুরোশিও স্রোতে পরীক্ষা করা হয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সমুদ্রস্রোতগুলোর একটি এবং জাপানের পূর্ব উপকূল বরাবর প্রবাহিত হয়।

    প্রায় ২০ মিটার লম্বা এবং ৩৩০ টন ওজনের এই টারবাইন সর্বোচ্চ ১০০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে।

    এই প্রকল্পটিকে জাপানের নিউ এনার্জি অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (NEDO) সমর্থন করছে।

    বর্তমানে এর উৎপাদিত বিদ্যুৎ একটি ছোট কমিউনিটি বা দ্বীপের কিছু অংশের জন্য যথেষ্ট হলেও, দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য হলো প্রযুক্তিটিকে আরও বড় আকারে বাস্তবায়ন করে জাপানের দূরবর্তী দ্বীপ ও উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য স্থিতিশীল, স্বল্প-কার্বন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা।

    জাপান, যা প্রাকৃতিক সম্পদে সীমিত এবং আমদানিকৃত জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল, সমুদ্রের স্রোত, জোয়ার ও ঢেউ থেকে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিকে জলবায়ু পরিবর্তন ও জ্বালানি নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার একটি সম্ভাব্য সমাধান হিসেবে দেখছে।
    জাপান সফলভাবে একটি বিশাল আকারের পানির নিচের টারবাইন পরীক্ষা ও স্থাপন করেছে, যা সমুদ্রের স্রোত থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করবে। এটি নবায়নযোগ্য সামুদ্রিক জ্বালানির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। IHI Corporation দ্বারা তৈরি এই টারবাইন সিস্টেমের নাম ‘Kairyu’, যেখানে বিপরীতমুখী ঘূর্ণায়মান দুটি ব্লেড রয়েছে যা প্রায় ৫০ মিটার গভীরে সমুদ্রতলে বেঁধে রাখা হয়। এই প্রোটোটাইপ কুরোশিও স্রোতে পরীক্ষা করা হয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সমুদ্রস্রোতগুলোর একটি এবং জাপানের পূর্ব উপকূল বরাবর প্রবাহিত হয়। প্রায় ২০ মিটার লম্বা এবং ৩৩০ টন ওজনের এই টারবাইন সর্বোচ্চ ১০০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। এই প্রকল্পটিকে জাপানের নিউ এনার্জি অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (NEDO) সমর্থন করছে। বর্তমানে এর উৎপাদিত বিদ্যুৎ একটি ছোট কমিউনিটি বা দ্বীপের কিছু অংশের জন্য যথেষ্ট হলেও, দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য হলো প্রযুক্তিটিকে আরও বড় আকারে বাস্তবায়ন করে জাপানের দূরবর্তী দ্বীপ ও উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য স্থিতিশীল, স্বল্প-কার্বন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা। জাপান, যা প্রাকৃতিক সম্পদে সীমিত এবং আমদানিকৃত জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল, সমুদ্রের স্রোত, জোয়ার ও ঢেউ থেকে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিকে জলবায়ু পরিবর্তন ও জ্বালানি নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার একটি সম্ভাব্য সমাধান হিসেবে দেখছে।
    0 التعليقات 0 المشاركات 392 مشاهدة
  • আদ্যোপান্ত'র এই পর্বে জানবেন মধ্য রাতের সূর্য নামে পরিচিত আলাস্কা
    আদ্যোপান্ত'র এই পর্বে জানবেন মধ্য রাতের সূর্য নামে পরিচিত আলাস্কা
    0 التعليقات 0 المشاركات 447 مشاهدة

  • এটিএন বাংলার টপ নিউজ । সকাল ৯ টা । 20.08.2025 | Top News | Latest News | ATN Bangla News
    এটিএন বাংলার টপ নিউজ । সকাল ৯ টা । 20.08.2025 | Top News | Latest News | ATN Bangla News
    0 التعليقات 0 المشاركات 452 مشاهدة
  • Movie 'Toofan' Starring Shakib Khan, Mimi Chakraborty and Chanchal Chowdhury, Directed by Raihan Rafi
    Movie 'Toofan' Starring Shakib Khan, Mimi Chakraborty and Chanchal Chowdhury, Directed by Raihan Rafi
    0 التعليقات 0 المشاركات 390 مشاهدة
  • পৃথিবী প্রতি ২৬ সেকেন্ডে একবার করে কেঁপে উঠছে! এই কম্পন এতটাই মৃদু যে আমরা টের পাই না, কিন্তু সিসমোমিটার (ভূমিকম্প মাপার যন্ত্র) এটা বুঝতে পারে। এটি আবিস্কারের ৬৫ বছরের মধ্যে নানা গবেষণা হলেও এখনো পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারেননি পৃথিবী কেন এমনভাবে বারবার কেঁপে ওঠে।

    এই কম্পন প্রথম শনাক্ত করেন বিজ্ঞানী জ্যাক অলিভার। তিনি দেখেন, এটি আসছে আটলান্টিক মহাসাগর থেকে, বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এর তীব্রতা বেড়ে যায়। পরে ১৯৮০ সালে ভূতত্ত্ববিদ গ্যারি হোলকম্ব আবিষ্কার করেন, ঝড়ের সময় এই কম্পন সবচেয়ে শক্তিশালী হয়।

    দীর্ঘদিন পর ২০০৫ সালে কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আবারও এটি শনাক্ত করেন এবং উৎস নির্ধারণ করেন আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলের গিনি উপসাগরে। ঠিক কী কারণে এটি হচ্ছে, তা নিশ্চিত হতে পারেননি তারা।

    ২০১১ সালে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গবেষক গ্যারেট ইউলার আরও নির্দিষ্টভাবে দেখান, এর উৎস গিনি উপসাগরের "বাইট অব বনি" এলাকা। তার মতে, সমুদ্রের ঢেউ যখন মহাদেশীয় প্রান্তে আঘাত করে, তখন সমুদ্রতল কেঁপে ওঠার কারণে এই কম্পন হয়। তবে চীনের কিছু বিজ্ঞানীর মতে, এর পেছনে কারণ হতে পারে কাছের সাও টোমে (Sao Tome) দ্বীপের সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। জাপানের আসো (Aso) আগ্নেয়গিরি থেকেও একই ধরনের কম্পন পাওয়া গেছে।

    তবুও প্রশ্ন রয়েই গেছে, বিশ্বে আরও অনেক মহাদেশীয় প্রান্ত ও আগ্নেয়গিরি থাকলেও এমন স্পন্দন সেখান থেকে আসে না। শুধু এই বিশেষ জায়গাতেই কেনো? প্রায় ৬০ বছর পেরিয়ে গেলেও এর আসল কারণ অজানা, যা ভবিষ্যতের বিজ্ঞানীদের জন্য কৌতূহল ও অনুসন্ধানের বড় এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে।

    তাসিনুল সাকিফ
    লেখক, বিজ্ঞান্বেষী

    সূত্র : পপুলার মেকানিকস

    #EarthScience #Geology #SeismicMystery #26SecondPulse #ScienceUnsolved #গবেষণা
    পৃথিবী প্রতি ২৬ সেকেন্ডে একবার করে কেঁপে উঠছে! এই কম্পন এতটাই মৃদু যে আমরা টের পাই না, কিন্তু সিসমোমিটার (ভূমিকম্প মাপার যন্ত্র) এটা বুঝতে পারে। এটি আবিস্কারের ৬৫ বছরের মধ্যে নানা গবেষণা হলেও এখনো পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারেননি পৃথিবী কেন এমনভাবে বারবার কেঁপে ওঠে। এই কম্পন প্রথম শনাক্ত করেন বিজ্ঞানী জ্যাক অলিভার। তিনি দেখেন, এটি আসছে আটলান্টিক মহাসাগর থেকে, বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এর তীব্রতা বেড়ে যায়। পরে ১৯৮০ সালে ভূতত্ত্ববিদ গ্যারি হোলকম্ব আবিষ্কার করেন, ঝড়ের সময় এই কম্পন সবচেয়ে শক্তিশালী হয়। দীর্ঘদিন পর ২০০৫ সালে কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আবারও এটি শনাক্ত করেন এবং উৎস নির্ধারণ করেন আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলের গিনি উপসাগরে। ঠিক কী কারণে এটি হচ্ছে, তা নিশ্চিত হতে পারেননি তারা। ২০১১ সালে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গবেষক গ্যারেট ইউলার আরও নির্দিষ্টভাবে দেখান, এর উৎস গিনি উপসাগরের "বাইট অব বনি" এলাকা। তার মতে, সমুদ্রের ঢেউ যখন মহাদেশীয় প্রান্তে আঘাত করে, তখন সমুদ্রতল কেঁপে ওঠার কারণে এই কম্পন হয়। তবে চীনের কিছু বিজ্ঞানীর মতে, এর পেছনে কারণ হতে পারে কাছের সাও টোমে (Sao Tome) দ্বীপের সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। জাপানের আসো (Aso) আগ্নেয়গিরি থেকেও একই ধরনের কম্পন পাওয়া গেছে। তবুও প্রশ্ন রয়েই গেছে, বিশ্বে আরও অনেক মহাদেশীয় প্রান্ত ও আগ্নেয়গিরি থাকলেও এমন স্পন্দন সেখান থেকে আসে না। শুধু এই বিশেষ জায়গাতেই কেনো? প্রায় ৬০ বছর পেরিয়ে গেলেও এর আসল কারণ অজানা, যা ভবিষ্যতের বিজ্ঞানীদের জন্য কৌতূহল ও অনুসন্ধানের বড় এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে। তাসিনুল সাকিফ লেখক, বিজ্ঞান্বেষী সূত্র : পপুলার মেকানিকস #EarthScience #Geology #SeismicMystery #26SecondPulse #ScienceUnsolved #গবেষণা
    0 التعليقات 0 المشاركات 660 مشاهدة
  • China is developing the world’s first pregnancy robot!

    A humanoid machine equipped with an artificial womb that can grow a baby inside a chamber filled with synthetic amniotic fluid. Nutrients are delivered through tubes, mimicking natural pregnancy — and scientists claim a prototype could be ready as soon as next year.

    Supporters say this could be a breakthrough for infertile couples and reduce the health risks women face during pregnancy. But critics warn it may be unnatural and could forever change how we view motherhood.

    Read more: https://blog.philhealthid.ph/?p=190
    🚨 China is developing the world’s first pregnancy robot! A humanoid machine equipped with an artificial womb that can grow a baby inside a chamber filled with synthetic amniotic fluid. Nutrients are delivered through tubes, mimicking natural pregnancy — and scientists claim a prototype could be ready as soon as next year. Supporters say this could be a breakthrough for infertile couples and reduce the health risks women face during pregnancy. But critics warn it may be unnatural and could forever change how we view motherhood. Read more: https://blog.philhealthid.ph/?p=190
    0 التعليقات 0 المشاركات 410 مشاهدة
  • Neuroscientists have found that all human brains are connected through extremely low-frequency electromagnetic waves. These subtle signals, far below the range of our normal senses, may form a hidden “neural network” that links human consciousness across the planet.

    Every thought we have creates tiny electrical impulses, and together, these impulses generate electromagnetic fields. Scientists suggest that these ultra-low waves can travel great distances, silently connecting minds in ways we are only beginning to understand.

    Some researchers even compare this to the Earth’s natural resonances—like the Schumann resonance that vibrate at similar frequencies. This raises a fascinating possibility: our brains might be in constant dialogue, not just with each other, but also with the rhythms of the Earth itself.

    Read more: https://blog.philhealthid.ph/?p=180
    Neuroscientists have found that all human brains are connected through extremely low-frequency electromagnetic waves. These subtle signals, far below the range of our normal senses, may form a hidden “neural network” that links human consciousness across the planet. Every thought we have creates tiny electrical impulses, and together, these impulses generate electromagnetic fields. Scientists suggest that these ultra-low waves can travel great distances, silently connecting minds in ways we are only beginning to understand. Some researchers even compare this to the Earth’s natural resonances—like the Schumann resonance that vibrate at similar frequencies. This raises a fascinating possibility: our brains might be in constant dialogue, not just with each other, but also with the rhythms of the Earth itself. Read more: https://blog.philhealthid.ph/?p=180
    0 التعليقات 0 المشاركات 453 مشاهدة
  • Japan Built a Wall… and a Forest

    After the devastating 2011 tsunami, Japan didn’t just rebuild—they went fortress mode.

    Stretching an unbelievable 395 km, the Great Tsunami Wall is a beast of engineering. In some spots, it’s taller than a 4-story building (14.7 meters), with foundations plunging 25 meters deep to hold back the ocean’s fury.

    But here’s the twist—Japan didn’t stop at concrete. They also planted 9 million trees along the coast, creating the “Great Forest Wall.” This living barrier slows incoming waves and traps dangerous debris before it can be dragged back to sea.

    It’s part man-made muscle, part Mother Nature magic—and it’s one of the boldest disaster defenses on Earth.
    🌊 Japan Built a Wall… and a Forest After the devastating 2011 tsunami, Japan didn’t just rebuild—they went fortress mode. Stretching an unbelievable 395 km, the Great Tsunami Wall is a beast of engineering. In some spots, it’s taller than a 4-story building (14.7 meters), with foundations plunging 25 meters deep to hold back the ocean’s fury. But here’s the twist—Japan didn’t stop at concrete. They also planted 9 million trees along the coast, creating the “Great Forest Wall.” This living barrier slows incoming waves and traps dangerous debris before it can be dragged back to sea. It’s part man-made muscle, part Mother Nature magic—and it’s one of the boldest disaster defenses on Earth. 🇯🇵
    0 التعليقات 0 المشاركات 484 مشاهدة
  • দুপুরের খবর | দুপুর ১টা | Latest News Bangla | 17 August 2025 | Channel 24
    দুপুরের খবর | দুপুর ১টা | Latest News Bangla | 17 August 2025 | Channel 24
    0 التعليقات 0 المشاركات 473 مشاهدة
  • Norway has installed massive mirrors on mountain slopes to reflect sunlight into towns that go without direct sun for months during winter. This innovative solution was implemented in Rjukan, a small town nestled deep in the Vestfjord Valley in southern Norway.

    Due to the steep mountains surrounding it, Rjukan doesn’t receive direct sunlight from September to March. According to CNET, the town installed three giant mirrors in 2013, each about 183 square feet, on a nearby mountainside to reflect sunlight into the town square.

    These mirrors are remote-controlled, powered by solar and wind energy, and programmed to follow the sun’s path across the sky. They sit roughly 1,476 feet above the town and rotate on two axes to direct sunlight down into the valley. The project was inspired by an idea first proposed in 1913 by the town’s founder, Sam Eyde, but only became feasible with modern technology.

    According to The Hyper Hive, the mirrors have transformed life in Rjukan, allowing residents to enjoy natural light during the darkest months. It’s a striking example of how engineering and creativity can overcome geographic challenges.
    Norway has installed massive mirrors on mountain slopes to reflect sunlight into towns that go without direct sun for months during winter. This innovative solution was implemented in Rjukan, a small town nestled deep in the Vestfjord Valley in southern Norway. Due to the steep mountains surrounding it, Rjukan doesn’t receive direct sunlight from September to March. According to CNET, the town installed three giant mirrors in 2013, each about 183 square feet, on a nearby mountainside to reflect sunlight into the town square. These mirrors are remote-controlled, powered by solar and wind energy, and programmed to follow the sun’s path across the sky. They sit roughly 1,476 feet above the town and rotate on two axes to direct sunlight down into the valley. The project was inspired by an idea first proposed in 1913 by the town’s founder, Sam Eyde, but only became feasible with modern technology. According to The Hyper Hive, the mirrors have transformed life in Rjukan, allowing residents to enjoy natural light during the darkest months. It’s a striking example of how engineering and creativity can overcome geographic challenges.
    0 التعليقات 0 المشاركات 490 مشاهدة
  • আমার মাইগ্রেন আছে, আমার সাথে ভালো ব্যবহার করুন। আমরা ভালো থাকিই বা কয়দিন?

    বেশি গরম পড়লে আমাদের মাথা ব্যথা করে আবার বেশি শীত পড়লেও মাথা ব্যথা করে! এখন বৃষ্টির সিজন। বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লেও মাথা ব্যথা করে!

    মাইগ্রেন রোদে গেলে বাড়ে, আগুনের তাপে বাড়ে, চোখে আলো পড়লে বাড়ে, খুব সাউন্ডে বাড়ে!

    একটু এদিক সেদিক হলেই ব্যথা এসে হাজির!

    তাই বলছি যাদের মাইগ্রেন আছে, তাদের একটু স্পেশাল কেয়ার করা উচিত! আমাদের জীবনে কিন্তু শান্তি খুব কম থাকে।'

    ©জোভান আহমেদ
    আমার মাইগ্রেন আছে, আমার সাথে ভালো ব্যবহার করুন। আমরা ভালো থাকিই বা কয়দিন? বেশি গরম পড়লে আমাদের মাথা ব্যথা করে আবার বেশি শীত পড়লেও মাথা ব্যথা করে! এখন বৃষ্টির সিজন। বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লেও মাথা ব্যথা করে! মাইগ্রেন রোদে গেলে বাড়ে, আগুনের তাপে বাড়ে, চোখে আলো পড়লে বাড়ে, খুব সাউন্ডে বাড়ে! একটু এদিক সেদিক হলেই ব্যথা এসে হাজির! তাই বলছি যাদের মাইগ্রেন আছে, তাদের একটু স্পেশাল কেয়ার করা উচিত! আমাদের জীবনে কিন্তু শান্তি খুব কম থাকে।' ©জোভান আহমেদ
    0 التعليقات 0 المشاركات 547 مشاهدة
  • পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় ৪৮ ঘণ্টায় অন্তত ৩৪৪ জনের মৃ/ত্যু
    পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় ৪৮ ঘণ্টায় অন্তত ৩৪৪ জনের মৃ/ত্যু
    0 التعليقات 0 المشاركات 525 مشاهدة
  • Inter Miami - Los Angeles Galaxy 3:1 - All Goals & Highlights - Messi Amazing Goal & Fantastic assist
    Inter Miami - Los Angeles Galaxy 3:1 - All Goals & Highlights - Messi Amazing Goal & Fantastic assist
    0 التعليقات 0 المشاركات 451 مشاهدة
  • India opened the Farakka
    India opened the Farakka
    0 التعليقات 0 المشاركات 413 مشاهدة

  • বন্যা-ভূমিধসে বিপর্যস্ত পাকিস্তান | Pakistan | Flood Update | Channel 24
    বন্যা-ভূমিধসে বিপর্যস্ত পাকিস্তান | Pakistan | Flood Update | Channel 24
    0 التعليقات 0 المشاركات 500 مشاهدة
  • এটিএন বাংলার টপ নিউজ । সকাল । 17.08.2025 | Top News | Bangla News | ATN Bangla News
    এটিএন বাংলার টপ নিউজ । সকাল । 17.08.2025 | Top News | Bangla News | ATN Bangla News
    0 التعليقات 0 المشاركات 521 مشاهدة
  • যমুনা নিউজ | Latest News Headlines and Bulletin | Jamuna News | 8 AM | 17 August 2025 | Jamuna TV
    যমুনা নিউজ | Latest News Headlines and Bulletin | Jamuna News | 8 AM | 17 August 2025 | Jamuna TV
    0 التعليقات 0 المشاركات 508 مشاهدة
  • আজকের সংবাদপত্র | Newspaper Today | 17 August 2025 | Jamuna TV
    আজকের সংবাদপত্র | Newspaper Today | 17 August 2025 | Jamuna TV
    0 التعليقات 0 المشاركات 513 مشاهدة
  • মা এখনও অংক বোঝেনা, ১টা রুটি চাইলে ২টা নিয়ে আসে। কোথাও যাওয়ার সময় ২০ টাকা চাইলে ৫০ টাকা পকেটে ঢুকিয়ে দেয়।

    মা ইংরেজিও বোঝে না, I h ‘a ‘t ‘e u বললে উ ‘ল্টো না বুঝে ছেলেকে ভালোবেসে বুকে টেনে নেয়।

    মা মি /থ্যে /বা /দী, না খেয়ে বলে খেয়েছি। পেটে খিদে থাকা সত্ত্বেও নিজে না খেয়ে প্রিয় খাবারটা ছেলের জন্য যত্ন করে তুলে রাখে।

    মা বো 'কা, সারাজীবন বো 'কা 'র মতো রান্নাঘর আর আমাদের ভা ‘লো ‘ম ‘ন্দে ‘র পিছনে কাটিয়ে দেয়।

    মা চো /র, বন্ধুদের সাথে পিকনিকে যাবো বললে রাতেই বাবার পকেট থেকে টাকা চু /রি করে আমাকে দিয়ে দেয়।

    মা নি /র্ল /জ্জ, মাকে কতবার বলি আমার জিনিসে যেন হাত না দেয়। তবুও মা নি /র্ল /জ্জে /র মতো আমার পড়ে থাকা এলোমেলো জিনিসগুলো নিজের হাতে গুছিয়ে রাখে।

    মা বে /হা /য়া, আমি কথা না বললেও জোর করে এসে বে /হা /য়া /র মতো গায়ে পড়ে কথা বলে। রাতে ঘুমের ঘোরে আমাকে দরজা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে যায়।

    মায়ের কোন ক 'ম 'ন 'সে 'ন্স নেই, আমার প্লেটে খাবার কম দেখলে কেমন জানি করে। খোকা এতো খাবার কম কেন? এই বলে প্লেটটা ভর্তি করে দেয়। এতো খাওয়ার পরেও মায়ের চোখে যেন কত দিনের না খাওয়া ছেলে।

    মা কে 'য়া 'র 'লে 'স, নিজের কোমর ও পিঠের ব্য /থা /য় ধুঁকে ধুঁকে মা /রা গেলেও কখনো ঔষধের কথা বলে না। অথচ আমাদের একটা কাশিতে তাঁর দিনটা যেন ওলটপালট হয়ে যায়। ডাক্তার, হাকিম সব এক করে বসে।

    মা আ ‘ন ‘স্মা ‘র্ট, অনেকের মায়ের মতো আমার মা দামি শাড়ি পড়ে না। ভ্যানিটিব্যাগ ঝুলিয়ে, স্মার্টফোন হাতে নিয়ে ঘুরতেও যায়না। সারাদিন খালি রান্নাঘর আর আমাদের ভালোমন্দের চিন্তায় পুরোনো হয়েই জীবনটা কাটিয়ে দেয়।

    মা স্বা /র্থ /প /র, নিজের সন্তান ও স্বামীর জন্য মা দুনিয়ার সব কিছু ত্যা ’গ করতে পারে। পৃথিবীর সবচেয়ে খা /রা /প বোধহয় মা। তাই বুঝি আমরা তাঁদের এত ক /ষ্ট দেই। তবুও তাঁদের পরিবর্তন হয়না।

    প্রতিদিন এসব আচরণগুলো বারবার তাঁরা করে। একটু বড় হয়ে গেলেই আমরা তাদের বৃ /দ্ধা /শ্র /মে বা জীবন থেকে দূরে রাখি। তবুও তারা বো ‘কা ‘র মতো আল্লাহর কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা করে।

    সারাজীবনটা আমাদের খালি ভালোবাসা দিয়ে যায়, বিনিময়ে দিনে একবার হলেও সন্তানের মুখে আদর করে 'মা' ডাক শুনতে চায়। তাঁরা কত নি /র্বো /ধ, তাই না?
    মা এখনও অংক বোঝেনা, ১টা রুটি চাইলে ২টা নিয়ে আসে। কোথাও যাওয়ার সময় ২০ টাকা চাইলে ৫০ টাকা পকেটে ঢুকিয়ে দেয়। মা ইংরেজিও বোঝে না, I h ‘a ‘t ‘e u বললে উ ‘ল্টো না বুঝে ছেলেকে ভালোবেসে বুকে টেনে নেয়। মা মি /থ্যে /বা /দী, না খেয়ে বলে খেয়েছি। পেটে খিদে থাকা সত্ত্বেও নিজে না খেয়ে প্রিয় খাবারটা ছেলের জন্য যত্ন করে তুলে রাখে। মা বো 'কা, সারাজীবন বো 'কা 'র মতো রান্নাঘর আর আমাদের ভা ‘লো ‘ম ‘ন্দে ‘র পিছনে কাটিয়ে দেয়। মা চো /র, বন্ধুদের সাথে পিকনিকে যাবো বললে রাতেই বাবার পকেট থেকে টাকা চু /রি করে আমাকে দিয়ে দেয়। মা নি /র্ল /জ্জ, মাকে কতবার বলি আমার জিনিসে যেন হাত না দেয়। তবুও মা নি /র্ল /জ্জে /র মতো আমার পড়ে থাকা এলোমেলো জিনিসগুলো নিজের হাতে গুছিয়ে রাখে। মা বে /হা /য়া, আমি কথা না বললেও জোর করে এসে বে /হা /য়া /র মতো গায়ে পড়ে কথা বলে। রাতে ঘুমের ঘোরে আমাকে দরজা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে যায়। মায়ের কোন ক 'ম 'ন 'সে 'ন্স নেই, আমার প্লেটে খাবার কম দেখলে কেমন জানি করে। খোকা এতো খাবার কম কেন? এই বলে প্লেটটা ভর্তি করে দেয়। এতো খাওয়ার পরেও মায়ের চোখে যেন কত দিনের না খাওয়া ছেলে। মা কে 'য়া 'র 'লে 'স, নিজের কোমর ও পিঠের ব্য /থা /য় ধুঁকে ধুঁকে মা /রা গেলেও কখনো ঔষধের কথা বলে না। অথচ আমাদের একটা কাশিতে তাঁর দিনটা যেন ওলটপালট হয়ে যায়। ডাক্তার, হাকিম সব এক করে বসে। মা আ ‘ন ‘স্মা ‘র্ট, অনেকের মায়ের মতো আমার মা দামি শাড়ি পড়ে না। ভ্যানিটিব্যাগ ঝুলিয়ে, স্মার্টফোন হাতে নিয়ে ঘুরতেও যায়না। সারাদিন খালি রান্নাঘর আর আমাদের ভালোমন্দের চিন্তায় পুরোনো হয়েই জীবনটা কাটিয়ে দেয়। মা স্বা /র্থ /প /র, নিজের সন্তান ও স্বামীর জন্য মা দুনিয়ার সব কিছু ত্যা ’গ করতে পারে। পৃথিবীর সবচেয়ে খা /রা /প বোধহয় মা। তাই বুঝি আমরা তাঁদের এত ক /ষ্ট দেই। তবুও তাঁদের পরিবর্তন হয়না। প্রতিদিন এসব আচরণগুলো বারবার তাঁরা করে। একটু বড় হয়ে গেলেই আমরা তাদের বৃ /দ্ধা /শ্র /মে বা জীবন থেকে দূরে রাখি। তবুও তারা বো ‘কা ‘র মতো আল্লাহর কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা করে। সারাজীবনটা আমাদের খালি ভালোবাসা দিয়ে যায়, বিনিময়ে দিনে একবার হলেও সন্তানের মুখে আদর করে 'মা' ডাক শুনতে চায়। তাঁরা কত নি /র্বো /ধ, তাই না?
    0 التعليقات 0 المشاركات 524 مشاهدة
  • নাটক -বসের সাথে প্রেম
    নাটক -বসের সাথে প্রেম
    0 التعليقات 0 المشاركات 476 مشاهدة
  • এটিএন বাংলার দুপুর ২ টার সংবাদ | 16.08.2025 | Bangla News | Ajker News | ATN Bangla News
    এটিএন বাংলার দুপুর ২ টার সংবাদ | 16.08.2025 | Bangla News | Ajker News | ATN Bangla News
    0 التعليقات 0 المشاركات 479 مشاهدة
  • Stanford researchers have created a groundbreaking tool called the “milli-spinner” that could save countless lives by transforming stroke treatment. This tiny device spins and compresses blood clots blocking brain arteries, allowing doctors to remove them far more effectively than current methods. Traditional thrombectomy uses a catheter to suck up or snare clots but often leaves dangerous fragments behind or breaks clots into smaller pieces that can cause further blockages.

    The milli-spinner works smarter by carefully cutting and compressing clots up to 95 percent before vacuuming them out. This dramatically reduces leftover fragments and improves the chances of fully restoring blood flow on the first attempt. For the toughest clots, success rates soared from just 11 percent with standard tools to a remarkable 90 percent using the milli-spinner.

    This breakthrough could be a game-changer for stroke patients, potentially reducing brain damage and long-term disability. Researchers believe this technology may also be adapted for other types of vascular blockages or even non-medical uses in the future. For now, it offers new hope to millions at risk of devastating strokes by helping doctors safely reopen clogged arteries before permanent harm occurs.

    #StrokeTreatment #MedicalInnovation #MilliSpinner #brainhealthtips
    Stanford researchers have created a groundbreaking tool called the “milli-spinner” that could save countless lives by transforming stroke treatment. This tiny device spins and compresses blood clots blocking brain arteries, allowing doctors to remove them far more effectively than current methods. Traditional thrombectomy uses a catheter to suck up or snare clots but often leaves dangerous fragments behind or breaks clots into smaller pieces that can cause further blockages. The milli-spinner works smarter by carefully cutting and compressing clots up to 95 percent before vacuuming them out. This dramatically reduces leftover fragments and improves the chances of fully restoring blood flow on the first attempt. For the toughest clots, success rates soared from just 11 percent with standard tools to a remarkable 90 percent using the milli-spinner. This breakthrough could be a game-changer for stroke patients, potentially reducing brain damage and long-term disability. Researchers believe this technology may also be adapted for other types of vascular blockages or even non-medical uses in the future. For now, it offers new hope to millions at risk of devastating strokes by helping doctors safely reopen clogged arteries before permanent harm occurs. #StrokeTreatment #MedicalInnovation #MilliSpinner #brainhealthtips
    0 التعليقات 0 المشاركات 677 مشاهدة
  • সম্প্রতি গবেষকরা এমন এক কোয়ান্টাম ম্যাটেরিয়াল দ্বারা গঠিত সুইচ তৈরি করেছে যেটা শুধু আলো ও তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রণে আপনার ডিভাইসকে হাজার হাজার গুন বেশি দ্রুত করে তুলতে পারে। হয়তো ভবিষ্যতে এই কোয়ান্টাম সুইচ হতে চলেছে সেন্ট্রাল প্রসেস যেখানে সিলিকনের আর প্রয়োজন পড়বেনা।

    নর্থ ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির পদার্থবিজ্ঞানী অ্যালবার্টো দে লা তোরে থার্মাল কোয়েঞ্চিং নামক একটি কৌশল এর মাধ্যমে একটি কোয়ান্টাম ম্যাটারিয়াল সুইচ তৈরি করতে পদার্থকে নিয়ন্ত্রিতভাবে উত্তপ্ত ও শীতল করে এমনভাবে প্রস্তুত করেছে যাতে সেটি একই মুহূর্তে সুপরিবাহী ও নিরোধক অবস্থার মধ্যে পরিবর্তিত হতে পারে।

    প্রযুক্তির বিপ্লবে সিলিকনের গতি ও শক্তি দিন দিন সীমিত সীমায় পৌঁছে যাচ্ছে বিধায় বিজ্ঞানীরা এমন এক বিকল্পের সন্ধানে ছিলেন যেটি হবে আকারে খুবই ছোট আরো শক্তিশালী এবং অবিশ্বাস্যরকম দ্রুত। এই কোয়ান্টাম সুইচই হল তার এক অনন্য উদাহরণ।

    গবেষকরা IT-TaS2 নামক এমন এক পদার্থ কাজে লাগিয়েছেন যেটি মুহূর্তের মধ্যে দারুণভাবে বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে এবং তৎক্ষনাৎ তা একেবারে বন্ধ ও করে দিতে পারে ঠিক যেমনভাবে একটি সুইচ কাজ করে।

    এখানে আগে এমনটা সম্ভব হতো শুধুমাত্র কিছু সেকেন্ডের জন্য খুব ঠান্ডা ও কাজেনিক তাপমাত্রায় সে গানের তারা এটি সম্ভব করে দেখিয়েছেন শুধুমাত্র আলো ব্যবহার করে তাও আবার কক্ষ তাপমাত্রায়।শুধু তাই নয় এটির স্থায়িত্ব ও এখন মাসের পর মাস ধরে টিকিয়ে রাখা সম্ভব।

    যেখানে একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইসে বিদ্যুৎ চালানোর জন্য কন্ডাক্টর ও আটকানোর জন্য ইনসুলেটর নামক দুটি উপাদান জরুরী সেখানে এই নতুন প্রযুক্তিতে কেবল আলোর দ্বারা কোয়ান্টাম সুইচ একাই দুটি কাজ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। যার ফলে শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি যন্ত্রটির আকার ও আরো ক্ষুদ্র হয়ে যায়।

    কম্পিউটার বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে গিয়ে আমরা সবাই এমন মূহুর্তে পড়েছি যখন আমরা ভাবি ইস! যদি এটা আরও একটু তাড়াতাড়ি লোড হতো! ঠিক এই সমস্যাটির সমাধান হিসেবেই নতুন পথ হলো এই আগাম সম্ভাবনাটি। পদার্থবিদ গ্রেগরি ফিয়েটের মতে আলোর চেয়ে দ্রুত কিছু নেই। আর সেই আলো দিয়েই পদার্থের বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করছে তারা তাও আবার পদার্থবিদ্যার সর্বোচ্চ গতি দিয়ে।

    বর্তমানে প্রচলিত প্রসেসর গুলি কাজ করে গিগাহার্জ গতিতে কিন্তু এই প্রযুক্তি তা নিয়ে যেতে পারে টেরাহার্জ পর্যায়ে অর্থাৎ আগের তুলনায় হাজার গুণ বেশি গতি। এই আবিষ্কার কেবল ইলেকট্রনিক্সের গতি বাড়াবে না বরং আমাদের সামনে খুলে দিচ্ছে এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার যা হয়তো অদূর ভবিষ্যতে পুরো শিল্পখাতের গতি নিয়মই পাল্টে দিতে পারে!

    সাদিয়া সুলতানা হিমু
    লেখক, বিজ্ঞান্বেষী

    #বিজ্ঞান্বেষী #KBKh #quantumphysics #silicone
    সম্প্রতি গবেষকরা এমন এক কোয়ান্টাম ম্যাটেরিয়াল দ্বারা গঠিত সুইচ তৈরি করেছে যেটা শুধু আলো ও তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রণে আপনার ডিভাইসকে হাজার হাজার গুন বেশি দ্রুত করে তুলতে পারে। হয়তো ভবিষ্যতে এই কোয়ান্টাম সুইচ হতে চলেছে সেন্ট্রাল প্রসেস যেখানে সিলিকনের আর প্রয়োজন পড়বেনা। নর্থ ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির পদার্থবিজ্ঞানী অ্যালবার্টো দে লা তোরে থার্মাল কোয়েঞ্চিং নামক একটি কৌশল এর মাধ্যমে একটি কোয়ান্টাম ম্যাটারিয়াল সুইচ তৈরি করতে পদার্থকে নিয়ন্ত্রিতভাবে উত্তপ্ত ও শীতল করে এমনভাবে প্রস্তুত করেছে যাতে সেটি একই মুহূর্তে সুপরিবাহী ও নিরোধক অবস্থার মধ্যে পরিবর্তিত হতে পারে। প্রযুক্তির বিপ্লবে সিলিকনের গতি ও শক্তি দিন দিন সীমিত সীমায় পৌঁছে যাচ্ছে বিধায় বিজ্ঞানীরা এমন এক বিকল্পের সন্ধানে ছিলেন যেটি হবে আকারে খুবই ছোট আরো শক্তিশালী এবং অবিশ্বাস্যরকম দ্রুত। এই কোয়ান্টাম সুইচই হল তার এক অনন্য উদাহরণ। গবেষকরা IT-TaS2 নামক এমন এক পদার্থ কাজে লাগিয়েছেন যেটি মুহূর্তের মধ্যে দারুণভাবে বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে এবং তৎক্ষনাৎ তা একেবারে বন্ধ ও করে দিতে পারে ঠিক যেমনভাবে একটি সুইচ কাজ করে। এখানে আগে এমনটা সম্ভব হতো শুধুমাত্র কিছু সেকেন্ডের জন্য খুব ঠান্ডা ও কাজেনিক তাপমাত্রায় সে গানের তারা এটি সম্ভব করে দেখিয়েছেন শুধুমাত্র আলো ব্যবহার করে তাও আবার কক্ষ তাপমাত্রায়।শুধু তাই নয় এটির স্থায়িত্ব ও এখন মাসের পর মাস ধরে টিকিয়ে রাখা সম্ভব। যেখানে একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইসে বিদ্যুৎ চালানোর জন্য কন্ডাক্টর ও আটকানোর জন্য ইনসুলেটর নামক দুটি উপাদান জরুরী সেখানে এই নতুন প্রযুক্তিতে কেবল আলোর দ্বারা কোয়ান্টাম সুইচ একাই দুটি কাজ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। যার ফলে শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি যন্ত্রটির আকার ও আরো ক্ষুদ্র হয়ে যায়। কম্পিউটার বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে গিয়ে আমরা সবাই এমন মূহুর্তে পড়েছি যখন আমরা ভাবি ইস! যদি এটা আরও একটু তাড়াতাড়ি লোড হতো! ঠিক এই সমস্যাটির সমাধান হিসেবেই নতুন পথ হলো এই আগাম সম্ভাবনাটি। পদার্থবিদ গ্রেগরি ফিয়েটের মতে আলোর চেয়ে দ্রুত কিছু নেই। আর সেই আলো দিয়েই পদার্থের বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করছে তারা তাও আবার পদার্থবিদ্যার সর্বোচ্চ গতি দিয়ে। বর্তমানে প্রচলিত প্রসেসর গুলি কাজ করে গিগাহার্জ গতিতে কিন্তু এই প্রযুক্তি তা নিয়ে যেতে পারে টেরাহার্জ পর্যায়ে অর্থাৎ আগের তুলনায় হাজার গুণ বেশি গতি। এই আবিষ্কার কেবল ইলেকট্রনিক্সের গতি বাড়াবে না বরং আমাদের সামনে খুলে দিচ্ছে এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার যা হয়তো অদূর ভবিষ্যতে পুরো শিল্পখাতের গতি নিয়মই পাল্টে দিতে পারে! সাদিয়া সুলতানা হিমু লেখক, বিজ্ঞান্বেষী #বিজ্ঞান্বেষী #KBKh #quantumphysics #silicone
    0 التعليقات 0 المشاركات 680 مشاهدة
  • আমরা ঘুমকে প্রায়ই অবহেলা করি। ভাবি, একটু কম ঘুম হলে তেমন কিছু হবে না।
    কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ভিন্ন কথা। ঘুম শুধু বিশ্রামের সময় নয়, এটি আমাদের মস্তিষ্কের পরিচ্ছন্নতা ও পুনর্গঠনের গুরুত্বপূর্ণ পর্ব। যখন আমরা ঘুমাই, তখন মস্তিষ্ক নিজেকে পরিষ্কার করে, ক্ষতিগ্রস্ত অংশগুলো মেরামত করে এবং স্মৃতিকে সংগঠিত করে। কিন্তু ঘুমের অভাবে এই প্রক্রিয়াগুলো ব্যাহত হয়, এমনকি ভয়ঙ্করভাবে উল্টেও যেতে পারে। গবেষণা বলছে, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মস্তিষ্কের কোষগুলো এতটাই সক্রিয় হয়ে ওঠে যে তারা নিজেদেরই ক্ষতি করতে শুরু করে, নিজের কাঠামো ধ্বংস করে ফেলে।

    - ভালো ঘুমে মস্তিষ্কের কোষগুলো বিষাক্ত পদার্থ সরিয়ে ফেলে।

    - ঘুম কম হলে, এই কোষগুলো অতিরিক্ত সক্রিয় হয়ে নিজেদেরই ক্ষতি করে।

    - অ্যাস্ট্রোসাইট কোষ "স্নায়ু সংযোগ" খেয়ে ফেলতে পারে—মনে রাখার ক্ষমতা কমে।

    - মাইক্রোগ্লিয়াল কোষের অতিরিক্ত কাজ অ্যালঝাইমারের ঝুঁকি বাড়ায়।

    - পর্যাপ্ত ঘুম না হলে, মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে নিজের কাঠামো নষ্ট করতে শুরু করে।
    আমরা ঘুমকে প্রায়ই অবহেলা করি। ভাবি, একটু কম ঘুম হলে তেমন কিছু হবে না। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ভিন্ন কথা। ঘুম শুধু বিশ্রামের সময় নয়, এটি আমাদের মস্তিষ্কের পরিচ্ছন্নতা ও পুনর্গঠনের গুরুত্বপূর্ণ পর্ব। যখন আমরা ঘুমাই, তখন মস্তিষ্ক নিজেকে পরিষ্কার করে, ক্ষতিগ্রস্ত অংশগুলো মেরামত করে এবং স্মৃতিকে সংগঠিত করে। কিন্তু ঘুমের অভাবে এই প্রক্রিয়াগুলো ব্যাহত হয়, এমনকি ভয়ঙ্করভাবে উল্টেও যেতে পারে। গবেষণা বলছে, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মস্তিষ্কের কোষগুলো এতটাই সক্রিয় হয়ে ওঠে যে তারা নিজেদেরই ক্ষতি করতে শুরু করে, নিজের কাঠামো ধ্বংস করে ফেলে। - ভালো ঘুমে মস্তিষ্কের কোষগুলো বিষাক্ত পদার্থ সরিয়ে ফেলে। - ঘুম কম হলে, এই কোষগুলো অতিরিক্ত সক্রিয় হয়ে নিজেদেরই ক্ষতি করে। - অ্যাস্ট্রোসাইট কোষ "স্নায়ু সংযোগ" খেয়ে ফেলতে পারে—মনে রাখার ক্ষমতা কমে। - মাইক্রোগ্লিয়াল কোষের অতিরিক্ত কাজ অ্যালঝাইমারের ঝুঁকি বাড়ায়। - পর্যাপ্ত ঘুম না হলে, মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে নিজের কাঠামো নষ্ট করতে শুরু করে।
    0 التعليقات 0 المشاركات 590 مشاهدة
  • পৃথিবীর অনেক দেশে ক্লাসে ঘুমানো মানে অলসতা বা দায়িত্বহীনতা। কিন্তু জাপানে ব্যাপারটা একেবারেই ভিন্ন। সেখানে যদি কোনো শিক্ষার্থী ক্লাসে ঘুমিয়ে পড়ে, তাকে অপমান নয় বরং ভক্তি ও পরিশ্রমের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।

    কেন জাপানে ক্লাসে ঘুমানোকে সম্মানের চোখে দেখা হয়?
    ১। অত্যধিক পরিশ্রমের সংস্কৃতি
    জাপানি শিক্ষার্থীরা শুধু স্কুলেই নয়— জুকু (অতিরিক্ত কোচিং), ক্লাব অ্যাক্টিভিটি, এমনকি পার্ট-টাইম কাজেও যুক্ত থাকে। ফলে তারা প্রায়ই ক্লান্ত হয়ে পড়ে।

    ২। ঘুম মানেই পরিশ্রমের প্রমাণ
    ক্লাসে ঘুমানো মানে অলসতা নয়। বরং এটি বলে— "আমি এত পরিশ্রম করেছি, এখন আমার শরীর বিশ্রাম চাইছে।" এটি একধরনের সমাজ-স্বীকৃত ক্লান্তি।

    ৩। শ্রদ্ধাশীল শিক্ষকরা
    জাপানের শিক্ষকরা শিক্ষার্থীর ঘুমকে অপমানজনকভাবে নেন না। তারা বুঝতে চেষ্টা করেন— শিক্ষার্থী হয়তো রাতভর পড়াশোনা করেছে।

    ৪। ‘ইনেমুরি’ সংস্কৃতি
    জাপানে ‘ইনেমুরি’ মানে— সচেতনভাবে উপস্থিত থেকে ঘুমানো। অফিসে, ট্রেনে, এমনকি মিটিংয়েও কেউ ঘুমালে তাকে দায়িত্বশীল ও পরিশ্রমী মনে করা হয়।
    পৃথিবীর অনেক দেশে ক্লাসে ঘুমানো মানে অলসতা বা দায়িত্বহীনতা। কিন্তু জাপানে ব্যাপারটা একেবারেই ভিন্ন। সেখানে যদি কোনো শিক্ষার্থী ক্লাসে ঘুমিয়ে পড়ে, তাকে অপমান নয় বরং ভক্তি ও পরিশ্রমের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। কেন জাপানে ক্লাসে ঘুমানোকে সম্মানের চোখে দেখা হয়? ১। অত্যধিক পরিশ্রমের সংস্কৃতি জাপানি শিক্ষার্থীরা শুধু স্কুলেই নয়— জুকু (অতিরিক্ত কোচিং), ক্লাব অ্যাক্টিভিটি, এমনকি পার্ট-টাইম কাজেও যুক্ত থাকে। ফলে তারা প্রায়ই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। ২। ঘুম মানেই পরিশ্রমের প্রমাণ ক্লাসে ঘুমানো মানে অলসতা নয়। বরং এটি বলে— "আমি এত পরিশ্রম করেছি, এখন আমার শরীর বিশ্রাম চাইছে।" এটি একধরনের সমাজ-স্বীকৃত ক্লান্তি। ৩। শ্রদ্ধাশীল শিক্ষকরা জাপানের শিক্ষকরা শিক্ষার্থীর ঘুমকে অপমানজনকভাবে নেন না। তারা বুঝতে চেষ্টা করেন— শিক্ষার্থী হয়তো রাতভর পড়াশোনা করেছে। ৪। ‘ইনেমুরি’ সংস্কৃতি জাপানে ‘ইনেমুরি’ মানে— সচেতনভাবে উপস্থিত থেকে ঘুমানো। অফিসে, ট্রেনে, এমনকি মিটিংয়েও কেউ ঘুমালে তাকে দায়িত্বশীল ও পরিশ্রমী মনে করা হয়।
    0 التعليقات 0 المشاركات 510 مشاهدة
  • এটিএন বাংলার সকাল ১০ টার সংবাদ | 14.08.2025 | Morning News | BD News | Ajker News | ATN Bangla News
    এটিএন বাংলার সকাল ১০ টার সংবাদ | 14.08.2025 | Morning News | BD News | Ajker News | ATN Bangla News
    0 التعليقات 0 المشاركات 482 مشاهدة
  • দুপুরের বাংলাদেশ | Dupurer Bangladesh | News and Bulletin | 1 PM | 14 August 2025 | Jamuna TV
    দুপুরের বাংলাদেশ | Dupurer Bangladesh | News and Bulletin | 1 PM | 14 August 2025 | Jamuna TV
    0 التعليقات 0 المشاركات 505 مشاهدة
  • সময় সংবাদ | দুপুর ১২টা | ১৪ আগস্ট ২০২৫ | Somoy TV Bulletin 12pm | Latest Bangladeshi News
    সময় সংবাদ | দুপুর ১২টা | ১৪ আগস্ট ২০২৫ | Somoy TV Bulletin 12pm | Latest Bangladeshi News
    0 التعليقات 0 المشاركات 537 مشاهدة
  • 0 التعليقات 0 المشاركات 447 مشاهدة
  • কথা গুলো ঠাণ্ডা মাথায় ভাবুন। ডাঃ জাকির নায়েক,Dr Jakir nail,#বাংলা_ওয়াজ​
    কথা গুলো ঠাণ্ডা মাথায় ভাবুন। ডাঃ জাকির নায়েক,Dr Jakir nail,#বাংলা_ওয়াজ​
    0 التعليقات 0 المشاركات 504 مشاهدة
  • 0 التعليقات 0 المشاركات 449 مشاهدة
  • বিজনেস টুডে | Latest News Headlines and Bulletin | Business Today | 14 August 2025 | Jamuna TV
    বিজনেস টুডে | Latest News Headlines and Bulletin | Business Today | 14 August 2025 | Jamuna TV
    0 التعليقات 0 المشاركات 511 مشاهدة
  • অনুষ্ঠান: সালাম স্টিল স্ট্রেইট কাট
    অতিথি: আশিক চৌধুরী, নির্বাহী চেয়ারম্যান, বিডা ও বেজা
    উপস্থাপনা: দীপ্তি চৌধুরী
    পরিচালনা: রেজাউল করিম কাজল।
    অনুষ্ঠান: সালাম স্টিল স্ট্রেইট কাট অতিথি: আশিক চৌধুরী, নির্বাহী চেয়ারম্যান, বিডা ও বেজা উপস্থাপনা: দীপ্তি চৌধুরী পরিচালনা: রেজাউল করিম কাজল।
    0 التعليقات 0 المشاركات 448 مشاهدة
  • ভেবেছিলাম বুয়েটে CSE তে পড়ব।
    ওমেকাতে পজিশনও খারাপ ছিল না। কিন্তু ভর্তি পরীক্ষার দিন কী হলো কয়েকটা অঙ্ক কোনোভাবেই মিলাতে পারলাম না। মনে করেছিলাম হয়তো চান্সই পাব না। রেজাল্টের পর দেখলাম কোনরকমে পেয়েছি, কিন্তু সিরিয়াল অনেক পেছনে। টেনেটুনে মেকানিকাল এ আসে, আরেকদিকে আর্কিটেকচার।

    এর মাঝে আবার ঢাকা ভার্সিটির IBA এর BBA তে রিটেনএ টিকলাম। তখন IBA এর গ্রাজুয়েটদের অনেক দাম। ভাবলাম IBA তে হয়ে গেলে সেখানেই পড়ব, কিন্তু কিভাবে যেন সেখানেও ভাইভা তে বাদ পড়ে গেলাম।

    তারপর ভাবলাম, আর্কিটেকচারে পড়ে দেশে একটা ফার্ম দিব, Creativity দিয়ে অনেক কিছু করে ফেলব। তাই মেকানিকাল এর এর চেয়ে আর্কিটেকচারই ভালো অপশন। ভর্তি হয়ে গেলাম সেখানেই। বন্ধুবান্ধব, বুয়েটে লাইফ ভালোই চলছিলো, কিন্তু অনেক আগে থেকেই বাইরে পড়তে যাবার একটা সুপ্ত ইচ্ছা ছিল। শুরু করলাম বাইরে অ্যাডমিশন এর চেষ্টার।

    অনেকেই বললো এখন গিয়ে কী করবা, বুয়েটে শেষ করে মাস্টার্সএ যাও, Undergraduate এ গেলে নিজে টাকা দিয়ে পড়তে হবে। কিন্তু তারপরও হাল ছাড়লাম না। গেলাম ঢাকার idp তে, বললাম যে ANU তে নাকি ফুল স্কলারশিপ দেয়, কিভাবে কি করতে হবে? তারা বলল যে ইংলিশ মিডিয়াম হলে লাভ ছিল, বাংলা মিডিয়াম এর A+ এর দাম নাই। তারপরও নিজে থেকেই IELTS দিলাম, ANU তে অ্যাপ্লাই করলাম। কিন্তু লাভ হলোনা, শেষমেশ রিজেক্ট।

    অস্ট্রেলিয়া তো আমাকে পাত্তা দিলোনা, ভাবলাম আমেরিকায় চেষ্টা করে দেখি। কিন্তু সেখানে আবার SAT আর TOEFL ছাড়া কিছু হয়না। সেগুলোও দিলাম। খুঁজে পেতে দেখলাম যে টপ ভার্সিটিগুলো চান্স পেলে financial aid দেয়। তাই ভাবলাম এবার তাহলে MIT তেই যাবো, বুয়েটে, ANU তো আর আমাকে বুঝলো না। সব ঠিকঠাক করে MIT তে অ্যাপ্লিকেশনও জমা দিলাম। (যদিও হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া এটা কেউ জানতো না)
    কিন্তু শেষমেশ এখানেও রিজেক্ট।

    এবার ঠিক করলাম জাপানে মনবসু (আসল উচ্চারণ "মনবুকাগাকুশো") স্কলারশিপে পড়তে যাব। অ্যাপ্লাই করলাম, রিটেনএ টিক লাম, আমাদের ৪ জনকে এম্ব্যাসি থেকে সিলেক্ট করে ভাইভা তে ডাকলো। ভাইভাও খুব ভালো হলো। আমাদের কজনের নাম জাপানের মিনিস্ট্রিতে পাঠালো। কিন্তু এবার কি হলো, বাংলাদেশ থেকে ওরা একজন কেও সিলেক্ট করলো না আর আমার জাপানের সপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেল।

    জাপানি rejection এর কদিনপরে দেখলাম Korean Government Scholarship এর সার্কুলার। এবার ভাবলাম তাহলে কোরিয়াতেই যাই, SNU বা KAIST এ পড়বো, খারাপ কি। আসার আগে অনেকেই বলেছিল, বুয়েট ছেড়ে যাচ্ছ, ঠিক করছো তো? Korean ডিগ্রির আবার দাম আছে নাকি? ওখানে তো মানুষ কুকুরের মাংস খায়, ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু আমার কাছে সবসময়ই মনে হয়েছে যে যেকোনো গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ অনেক গর্বের একটা বিষয়, এখানে একজন স্টুডেন্ট তার দেশের রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে নিজের দেশকে তুলে ধরতে পারে। এরকম সুযোগ হাতছাড়া করা ঠিক না। তাই সবকিছু উপেক্ষা করে বুয়েট ছেড়ে চলে আসলাম South Korea তে পড়তে।

    এখানে এসে ১ বছর language course এর পরে বুঝতে পারলাম যে আমি SNU বা KAIST এ পড়তে পারবো না, কারণ আমি ভার্সিটি ট্র্যাকে অ্যাপ্লাই করেছি। যেই ভার্সিটির মাধ্যমে অ্যাপ্লাই করেছি সেখানেই পড়তে হবে। আর SNU বা KAIST এ পড়ার ইচ্ছাও আমার অপূর্ণই থেকে গেল।

    পাস করার আগে/পরে Google, Facebook, Apple, LinkedIn এ অনেক cv জমা দিয়েছি। কিন্তু কোথাও থেকেই কখনো কল পাইনি। মাঝে কল পেয়েছিলাম ThinkCell নামে ছোট একটা জার্মান কোম্পানি থেকে। সেখানে ইন্টারভিউও দিয়েছিলাম। আবারও প্রথম রাউন্ডেই বাদ।

    এর পরে একসময় গ্র্যাব থেকে ইন্টারভিউ এর কল পেয়েছিলাম। সেখানেও ইন্টারভিউ এর দ্বিতীয় রাউন্ডে বাদ পড়লাম।

    তারপরও হাল ছাড়িনি, চেষ্টা করে গিয়েছি।
    প্রথমেই থেমে গেলে হয়তো এতদূর আসা হতো না।

    বুয়েট এর CSE কিংবা এমআই টি তে পড়ার সুযোগ হয়তো হয়নি কিন্তু আজ যতদূর আসতে পেরেছি সেটাও বা খারাপ কী?

    যেকোনো সাকসেস এর পেছনে এরকম হাজারো ব্যার্থতা থাকবে।

    So, don't let your failures define who you are.

    © Zulkarnine Mahmud (06-08)
    Software Engineer, Google
    ভেবেছিলাম বুয়েটে CSE তে পড়ব। ওমেকাতে পজিশনও খারাপ ছিল না। কিন্তু ভর্তি পরীক্ষার দিন কী হলো কয়েকটা অঙ্ক কোনোভাবেই মিলাতে পারলাম না। মনে করেছিলাম হয়তো চান্সই পাব না। রেজাল্টের পর দেখলাম কোনরকমে পেয়েছি, কিন্তু সিরিয়াল অনেক পেছনে। টেনেটুনে মেকানিকাল এ আসে, আরেকদিকে আর্কিটেকচার। এর মাঝে আবার ঢাকা ভার্সিটির IBA এর BBA তে রিটেনএ টিকলাম। তখন IBA এর গ্রাজুয়েটদের অনেক দাম। ভাবলাম IBA তে হয়ে গেলে সেখানেই পড়ব, কিন্তু কিভাবে যেন সেখানেও ভাইভা তে বাদ পড়ে গেলাম। তারপর ভাবলাম, আর্কিটেকচারে পড়ে দেশে একটা ফার্ম দিব, Creativity দিয়ে অনেক কিছু করে ফেলব। তাই মেকানিকাল এর এর চেয়ে আর্কিটেকচারই ভালো অপশন। ভর্তি হয়ে গেলাম সেখানেই। বন্ধুবান্ধব, বুয়েটে লাইফ ভালোই চলছিলো, কিন্তু অনেক আগে থেকেই বাইরে পড়তে যাবার একটা সুপ্ত ইচ্ছা ছিল। শুরু করলাম বাইরে অ্যাডমিশন এর চেষ্টার। অনেকেই বললো এখন গিয়ে কী করবা, বুয়েটে শেষ করে মাস্টার্সএ যাও, Undergraduate এ গেলে নিজে টাকা দিয়ে পড়তে হবে। কিন্তু তারপরও হাল ছাড়লাম না। গেলাম ঢাকার idp তে, বললাম যে ANU তে নাকি ফুল স্কলারশিপ দেয়, কিভাবে কি করতে হবে? তারা বলল যে ইংলিশ মিডিয়াম হলে লাভ ছিল, বাংলা মিডিয়াম এর A+ এর দাম নাই। তারপরও নিজে থেকেই IELTS দিলাম, ANU তে অ্যাপ্লাই করলাম। কিন্তু লাভ হলোনা, শেষমেশ রিজেক্ট। অস্ট্রেলিয়া তো আমাকে পাত্তা দিলোনা, ভাবলাম আমেরিকায় চেষ্টা করে দেখি। কিন্তু সেখানে আবার SAT আর TOEFL ছাড়া কিছু হয়না। সেগুলোও দিলাম। খুঁজে পেতে দেখলাম যে টপ ভার্সিটিগুলো চান্স পেলে financial aid দেয়। তাই ভাবলাম এবার তাহলে MIT তেই যাবো, বুয়েটে, ANU তো আর আমাকে বুঝলো না। 😛 সব ঠিকঠাক করে MIT তে অ্যাপ্লিকেশনও জমা দিলাম। (যদিও হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া এটা কেউ জানতো না) কিন্তু শেষমেশ এখানেও রিজেক্ট। এবার ঠিক করলাম জাপানে মনবসু (আসল উচ্চারণ "মনবুকাগাকুশো") স্কলারশিপে পড়তে যাব। অ্যাপ্লাই করলাম, রিটেনএ টিক লাম, আমাদের ৪ জনকে এম্ব্যাসি থেকে সিলেক্ট করে ভাইভা তে ডাকলো। ভাইভাও খুব ভালো হলো। আমাদের কজনের নাম জাপানের মিনিস্ট্রিতে পাঠালো। কিন্তু এবার কি হলো, বাংলাদেশ থেকে ওরা একজন কেও সিলেক্ট করলো না আর আমার জাপানের সপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেল। জাপানি rejection এর কদিনপরে দেখলাম Korean Government Scholarship এর সার্কুলার। এবার ভাবলাম তাহলে কোরিয়াতেই যাই, SNU বা KAIST এ পড়বো, খারাপ কি। আসার আগে অনেকেই বলেছিল, বুয়েট ছেড়ে যাচ্ছ, ঠিক করছো তো? Korean ডিগ্রির আবার দাম আছে নাকি? ওখানে তো মানুষ কুকুরের মাংস খায়, ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু আমার কাছে সবসময়ই মনে হয়েছে যে যেকোনো গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ অনেক গর্বের একটা বিষয়, এখানে একজন স্টুডেন্ট তার দেশের রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে নিজের দেশকে তুলে ধরতে পারে। এরকম সুযোগ হাতছাড়া করা ঠিক না। তাই সবকিছু উপেক্ষা করে বুয়েট ছেড়ে চলে আসলাম South Korea তে পড়তে। এখানে এসে ১ বছর language course এর পরে বুঝতে পারলাম যে আমি SNU বা KAIST এ পড়তে পারবো না, কারণ আমি ভার্সিটি ট্র্যাকে অ্যাপ্লাই করেছি। যেই ভার্সিটির মাধ্যমে অ্যাপ্লাই করেছি সেখানেই পড়তে হবে। আর SNU বা KAIST এ পড়ার ইচ্ছাও আমার অপূর্ণই থেকে গেল। পাস করার আগে/পরে Google, Facebook, Apple, LinkedIn এ অনেক cv জমা দিয়েছি। কিন্তু কোথাও থেকেই কখনো কল পাইনি। মাঝে কল পেয়েছিলাম ThinkCell নামে ছোট একটা জার্মান কোম্পানি থেকে। সেখানে ইন্টারভিউও দিয়েছিলাম। আবারও প্রথম রাউন্ডেই বাদ। এর পরে একসময় গ্র্যাব থেকে ইন্টারভিউ এর কল পেয়েছিলাম। সেখানেও ইন্টারভিউ এর দ্বিতীয় রাউন্ডে বাদ পড়লাম। তারপরও হাল ছাড়িনি, চেষ্টা করে গিয়েছি। প্রথমেই থেমে গেলে হয়তো এতদূর আসা হতো না। বুয়েট এর CSE কিংবা এমআই টি তে পড়ার সুযোগ হয়তো হয়নি কিন্তু আজ যতদূর আসতে পেরেছি সেটাও বা খারাপ কী? যেকোনো সাকসেস এর পেছনে এরকম হাজারো ব্যার্থতা থাকবে। So, don't let your failures define who you are. © Zulkarnine Mahmud (06-08) Software Engineer, Google
    0 التعليقات 0 المشاركات 599 مشاهدة
  • ২,০০০ বছর আগে রোমানরা ইতিমধ্যেই ডাইভিং ও পানির নিচে প্রকৌশলবিদ্যায় দক্ষতা অর্জন করেছিল।
    অক্সিজেন ট্যাংক, আধুনিক স্যুট কিংবা উন্নত প্রযুক্তি ছাড়াই, তারা অসম্ভবকে সম্ভব করেছিল—বন্দর নির্মাণ, জাহাজের ধ্বংসাবশেষ অনুসন্ধান, এমনকি সাগরের তলায় বিশাল স্থাপনা দাঁড় করানো।

    • প্রাচীন যন্ত্র দিয়ে পানির নিচে শ্বাস নেওয়া
    পানির নিচে দীর্ঘক্ষণ থাকতে, রোমান ডুবুরিরা বাঁশের নল বা ধাতব টিউব ব্যবহার করে পৃষ্ঠ থেকে বাতাস টানত। কিছু ক্ষেত্রে তারা "ডাইভিং বেল" ব্যবহার করত—বাতাস ভর্তি পাত্র মাথার ওপর বসানো হতো, যা আধুনিক ডাইভিং হেলমেটের মতো কাজ করত। এই পদ্ধতিতে তারা প্রায় ৩০ মিটার গভীরে নামতে পারত।

    • গভীর থেকে দৈত্য তুলতে পারা
    সবচেয়ে বিস্ময়কর সাফল্যের একটি ছিল প্রাচীন কিসারিয়ার ("বর্তমান ইসরায়েলের উপকূলে, ঐতিহাসিক ফিলিস্তিনের অংশে অবস্থিত কিসারিয়া") বন্দর, যা খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতকে হেরড দ্য গ্রেট নির্মাণ করেছিলেন। এটি বিশাল এক প্ল্যাটফর্মের ওপর নির্মিত, যা সরাসরি পানির নিচে ঢালা হয়েছিল—এমন একটি কাজ যা আজকের প্রকৌশলীরাও চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখবে।

    • তারা উদ্ভাবন করেছিল এমন কংক্রিট, যা পানিতে শক্ত হয়
    রোমের সবচেয়ে যুগান্তকারী আবিষ্কার ছিল হাইড্রোলিক কংক্রিট—চুন, আগ্নেয়গিরির ছাই ও কাঁকর মিশ্রণ, যা পানির সংস্পর্শে শক্ত হয়ে যায়। এই উপাদান হাজার বছর পরেও স্থিতিশীল ও টেকসই থাকে, এবং অনেক রোমান স্থাপনা আজও দাঁড়িয়ে আছে।

    • রোম শুধু সাম্রাজ্য গড়েনি—তারা গড়েছিল অসম্ভবকেও
    রোমানদের পানির নিচে নির্মাণ প্রযুক্তি এতটাই উন্নত ছিল যে আধুনিক বিজ্ঞান প্রায় ২,০০০ বছর পরে এসে তা বুঝতে ও নকল করতে সক্ষম হয়েছে। তাদের উত্তরাধিকার শুধু স্থাপত্যেই নয়, সেই প্রকৌশল গোপনীয়তাতেও বেঁচে আছে, যা আমরা এখনও আবিষ্কার করে চলেছি।
    History Hunters
    ২,০০০ বছর আগে রোমানরা ইতিমধ্যেই ডাইভিং ও পানির নিচে প্রকৌশলবিদ্যায় দক্ষতা অর্জন করেছিল। অক্সিজেন ট্যাংক, আধুনিক স্যুট কিংবা উন্নত প্রযুক্তি ছাড়াই, তারা অসম্ভবকে সম্ভব করেছিল—বন্দর নির্মাণ, জাহাজের ধ্বংসাবশেষ অনুসন্ধান, এমনকি সাগরের তলায় বিশাল স্থাপনা দাঁড় করানো। • প্রাচীন যন্ত্র দিয়ে পানির নিচে শ্বাস নেওয়া পানির নিচে দীর্ঘক্ষণ থাকতে, রোমান ডুবুরিরা বাঁশের নল বা ধাতব টিউব ব্যবহার করে পৃষ্ঠ থেকে বাতাস টানত। কিছু ক্ষেত্রে তারা "ডাইভিং বেল" ব্যবহার করত—বাতাস ভর্তি পাত্র মাথার ওপর বসানো হতো, যা আধুনিক ডাইভিং হেলমেটের মতো কাজ করত। এই পদ্ধতিতে তারা প্রায় ৩০ মিটার গভীরে নামতে পারত। • গভীর থেকে দৈত্য তুলতে পারা সবচেয়ে বিস্ময়কর সাফল্যের একটি ছিল প্রাচীন কিসারিয়ার ("বর্তমান ইসরায়েলের উপকূলে, ঐতিহাসিক ফিলিস্তিনের অংশে অবস্থিত কিসারিয়া") বন্দর, যা খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতকে হেরড দ্য গ্রেট নির্মাণ করেছিলেন। এটি বিশাল এক প্ল্যাটফর্মের ওপর নির্মিত, যা সরাসরি পানির নিচে ঢালা হয়েছিল—এমন একটি কাজ যা আজকের প্রকৌশলীরাও চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখবে। • তারা উদ্ভাবন করেছিল এমন কংক্রিট, যা পানিতে শক্ত হয় রোমের সবচেয়ে যুগান্তকারী আবিষ্কার ছিল হাইড্রোলিক কংক্রিট—চুন, আগ্নেয়গিরির ছাই ও কাঁকর মিশ্রণ, যা পানির সংস্পর্শে শক্ত হয়ে যায়। এই উপাদান হাজার বছর পরেও স্থিতিশীল ও টেকসই থাকে, এবং অনেক রোমান স্থাপনা আজও দাঁড়িয়ে আছে। • রোম শুধু সাম্রাজ্য গড়েনি—তারা গড়েছিল অসম্ভবকেও রোমানদের পানির নিচে নির্মাণ প্রযুক্তি এতটাই উন্নত ছিল যে আধুনিক বিজ্ঞান প্রায় ২,০০০ বছর পরে এসে তা বুঝতে ও নকল করতে সক্ষম হয়েছে। তাদের উত্তরাধিকার শুধু স্থাপত্যেই নয়, সেই প্রকৌশল গোপনীয়তাতেও বেঁচে আছে, যা আমরা এখনও আবিষ্কার করে চলেছি। History Hunters
    0 التعليقات 0 المشاركات 565 مشاهدة
  • ২০০৭ সালে ডেভিড বেকহ্যাম এমন এক সিদ্ধান্ত নিলেন যা ফুটবল দুনিয়াকে অবাক করে দিল।
    তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন তারকা সমৃদ্ধ রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমএলএস এর এলএ গ্যালাক্সিতে যোগ দিবেন। যেখানে বছরে তার বেতন মাত্র ৬.৫ মিলিয়ন ডলার।

    সবাই ভাবল এ তো পাগলামি! কারণ রিয়ালে তিনি বছরে ১৮ মিলিয়ন ডলার পেতেন, মানে প্রায় ৭০% কম বেতন নিতে রাজি হলেন তাও আবার বিশ্বসেরা কোনো দলের জন্য না,না বিশ্বসেরা কোনো লিগও সেটি ছিলো না।
    তাহলে কেন গেলেন বেকহ্যাম? এর পিছনে ছিলো বেকহ্যাম এর এক ব্যবসায়িক মাস্টারক্লাস প্ল্যান।

    বেতন কম হলেও বেকহ্যামের চুক্তিতে ছিল এক অদ্ভুত শর্ত তিনি এলএ গ্যালাক্সির সব রকম আয়ের একটা অংশ পাবেন।
    যেমন: টিকিট বিক্রি, জার্সি ও সামগ্রী বিক্রি, খাবার-পানীয় বিক্রি, স্পনসরশিপ চুক্তি সব কিছুর থেকে তার ভাগ আসবে। এমন চুক্তি আগে কোনো ফুটবলার করেননি।

    কিন্তু এখানেই শেষ নয় আরেকটা গোপন শর্ত ছিল।
    চুক্তি অনুযায়ী বেকহ্যাম অবসরের পর মাত্র ২৫ মিলিয়ন ডলারে এমএলএসএর একটি নতুন দল কেনার অধিকার পাবেন।

    যখন এমএলএস তখনও তেমন জনপ্রিয় নয়, তখন এমন সুযোগ কেউ কেন চাইবে এ নিয়ে অনেক সমালোচনা তো ছিলোই। কিন্ত বেকহ্যাম এর পরিকল্পনা ছিল সুদূরপ্রসারী।

    বেকহ্যাম সই করার পরপরই এলএ গ্যালাক্সি হঠাৎ করে ১১,০০০ নতুন সিজন টিকিট বিক্রি করলো, অথচ তিনি তখনো জার্সি গায়ে মাঠে নামেননি।
    তার জার্সি এমএলএস এর ইতিহাসে দ্রুততম বিক্রি হওয়া জার্সি বনে গেল।

    যেখানে গ্যালাক্সির স্টেডিয়ামে কেবল ১২,০০০ দর্শক খেলা দেখতে আসতো। বেকহ্যাম এর প্রথম ম্যাচে স্টেডিয়ামে ভিড় জমলো প্রায় ৬৬,০০০ মানুষের।
    টিভি রেটিং তিন গুণ বাড়ল।
    স্পনসরশিপ চুক্তি একের পর এক আসতে লাগল।

    এমএলএস তখন এক নতুন নিয়ম চালু করল 'বেকহ্যাম রুল' যার ফলে দলগুলো বেতন সীমার বাইরে গিয়ে বড় তারকা সই করাতে পারবে।
    ফলে লিগ, যা ২০০২ সালে প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল, এখন দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠতে লাগলো।

    ২০১২ সালের মধ্যে বেকহ্যাম দুইবার এমএলএস চ্যাম্পিয়ন হলেন এবং লিগের অর্থনৈতিক কাঠামো পাল্টে দিলেন।
    তার বছরে আয় আসতে লাগলো প্রায় ৪২ থেকে ৫১ মিলিয়ন ডলারের মতো। যা রিয়ালে পাওয়া বেতনের প্রায় আড়াই গুণ। যেই মিডিয়া তার ক্যারিয়ার শেষ হবে এমন তকমা দিচ্ছিলো,সেই মিডিয়ার কাছে তিনি হয়ে উঠলেন মার্কেটিং জিনিয়াস।

    ২০১৪ সালে তিনি চমক দিয়ে তার ২৫ মিলিয়ন ডলারের অপশন ব্যবহার করে মায়ামিতে একটি এমএলএস দল (ইন্টার মায়ামি) নেওয়ার ঘোষণা দিলেন। তখন অন্যরা নতুন দল কিনতে দিচ্ছিল ২০০–৩২৫ মিলিয়ন ডলার, আর তিনি কিনলেন মাত্র ২৫ মিলিয়নে।

    তবে দল গড়া সহজ ছিল না শুরুতে। স্টেডিয়াম চুক্তি ভেঙে গেল, বিনিয়োগকারী পালাল, সমালোচনা চলল। ছয় বছর ধরে প্রায় থেমে ছিল প্রকল্প,কিন্তু বেকহ্যাম হাল ছাড়েননি।

    ২০২০ সালে ইন্টার মায়ামি প্রথম ম্যাচ খেলল।
    মাত্র দুই বছরের মধ্যে ক্লাবের মূল্য পৌঁছে গেল ৬০০ মিলিয়ন ডলারে অর্থাৎ তার বিনিয়োগের উপর ২,২০০% লাভ।

    ২০২৩ সালের গ্রীষ্মে বেকহ্যাম সবচাইতে বড় মাস্টারস্ট্রোক গেইমটা খেললেন। লিওনেল মেসিকে ইন্টার মায়ামিতে নিয়ে এসে।
    না বার্সেলোনা, না সৌদি আরবের কোটি কোটি ডলার। মেসি এলেন বেকহ্যামের দলে, যা দশ বছর আগে অস্তিত্বই রাখত না।

    মেসি আসার পর ক্লাবের মূল্য দ্বিগুণ হয়ে ১ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো। বার্ষিক আয় ৬০ মিলিয়ন থেকে ২০০ মিলিয়নে পৌঁছালো। সোশ্যাল মিডিয়া অনুসারী বেড়ে গেল ৫৫০%। টিকিটের দাম বেড়ে গেল ১,০৩৪%।

    অন্যরা যেখানে বেশি বেতন বেছে নিয়েছিল, বেকহ্যাম তখন বেছে নিলেন মালিকানা ও আয়ের অংশীদারিত্ব। অন্যরা ভেবেছে এক-দুই বছরের জন্য, তিনি ভেবেছেন পুরো ভবিষ্যৎ নিয়ে।
    তিনি শুধু একজন খেলোয়াড় ছিলেন না তিনি ছিলেন একজন দূরদর্শী ব্যবসায়ী। এভাবে বেকহ্যাম শুধু মাঠের খেলায় না জিতলেন মাঠের বাহিরের খেলায়ও।
    ২০০৭ সালে ডেভিড বেকহ্যাম এমন এক সিদ্ধান্ত নিলেন যা ফুটবল দুনিয়াকে অবাক করে দিল। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন তারকা সমৃদ্ধ রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমএলএস এর এলএ গ্যালাক্সিতে যোগ দিবেন। যেখানে বছরে তার বেতন মাত্র ৬.৫ মিলিয়ন ডলার। সবাই ভাবল এ তো পাগলামি! কারণ রিয়ালে তিনি বছরে ১৮ মিলিয়ন ডলার পেতেন, মানে প্রায় ৭০% কম বেতন নিতে রাজি হলেন তাও আবার বিশ্বসেরা কোনো দলের জন্য না,না বিশ্বসেরা কোনো লিগও সেটি ছিলো না। তাহলে কেন গেলেন বেকহ্যাম? এর পিছনে ছিলো বেকহ্যাম এর এক ব্যবসায়িক মাস্টারক্লাস প্ল্যান। বেতন কম হলেও বেকহ্যামের চুক্তিতে ছিল এক অদ্ভুত শর্ত তিনি এলএ গ্যালাক্সির সব রকম আয়ের একটা অংশ পাবেন। যেমন: টিকিট বিক্রি, জার্সি ও সামগ্রী বিক্রি, খাবার-পানীয় বিক্রি, স্পনসরশিপ চুক্তি সব কিছুর থেকে তার ভাগ আসবে। এমন চুক্তি আগে কোনো ফুটবলার করেননি। কিন্তু এখানেই শেষ নয় আরেকটা গোপন শর্ত ছিল। চুক্তি অনুযায়ী বেকহ্যাম অবসরের পর মাত্র ২৫ মিলিয়ন ডলারে এমএলএসএর একটি নতুন দল কেনার অধিকার পাবেন। যখন এমএলএস তখনও তেমন জনপ্রিয় নয়, তখন এমন সুযোগ কেউ কেন চাইবে এ নিয়ে অনেক সমালোচনা তো ছিলোই। কিন্ত বেকহ্যাম এর পরিকল্পনা ছিল সুদূরপ্রসারী। বেকহ্যাম সই করার পরপরই এলএ গ্যালাক্সি হঠাৎ করে ১১,০০০ নতুন সিজন টিকিট বিক্রি করলো, অথচ তিনি তখনো জার্সি গায়ে মাঠে নামেননি। তার জার্সি এমএলএস এর ইতিহাসে দ্রুততম বিক্রি হওয়া জার্সি বনে গেল। যেখানে গ্যালাক্সির স্টেডিয়ামে কেবল ১২,০০০ দর্শক খেলা দেখতে আসতো। বেকহ্যাম এর প্রথম ম্যাচে স্টেডিয়ামে ভিড় জমলো প্রায় ৬৬,০০০ মানুষের। টিভি রেটিং তিন গুণ বাড়ল। স্পনসরশিপ চুক্তি একের পর এক আসতে লাগল। এমএলএস তখন এক নতুন নিয়ম চালু করল 'বেকহ্যাম রুল' যার ফলে দলগুলো বেতন সীমার বাইরে গিয়ে বড় তারকা সই করাতে পারবে। ফলে লিগ, যা ২০০২ সালে প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল, এখন দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠতে লাগলো। ২০১২ সালের মধ্যে বেকহ্যাম দুইবার এমএলএস চ্যাম্পিয়ন হলেন এবং লিগের অর্থনৈতিক কাঠামো পাল্টে দিলেন। তার বছরে আয় আসতে লাগলো প্রায় ৪২ থেকে ৫১ মিলিয়ন ডলারের মতো। যা রিয়ালে পাওয়া বেতনের প্রায় আড়াই গুণ। যেই মিডিয়া তার ক্যারিয়ার শেষ হবে এমন তকমা দিচ্ছিলো,সেই মিডিয়ার কাছে তিনি হয়ে উঠলেন মার্কেটিং জিনিয়াস। ২০১৪ সালে তিনি চমক দিয়ে তার ২৫ মিলিয়ন ডলারের অপশন ব্যবহার করে মায়ামিতে একটি এমএলএস দল (ইন্টার মায়ামি) নেওয়ার ঘোষণা দিলেন। তখন অন্যরা নতুন দল কিনতে দিচ্ছিল ২০০–৩২৫ মিলিয়ন ডলার, আর তিনি কিনলেন মাত্র ২৫ মিলিয়নে। তবে দল গড়া সহজ ছিল না শুরুতে। স্টেডিয়াম চুক্তি ভেঙে গেল, বিনিয়োগকারী পালাল, সমালোচনা চলল। ছয় বছর ধরে প্রায় থেমে ছিল প্রকল্প,কিন্তু বেকহ্যাম হাল ছাড়েননি। ২০২০ সালে ইন্টার মায়ামি প্রথম ম্যাচ খেলল। মাত্র দুই বছরের মধ্যে ক্লাবের মূল্য পৌঁছে গেল ৬০০ মিলিয়ন ডলারে অর্থাৎ তার বিনিয়োগের উপর ২,২০০% লাভ। ২০২৩ সালের গ্রীষ্মে বেকহ্যাম সবচাইতে বড় মাস্টারস্ট্রোক গেইমটা খেললেন। লিওনেল মেসিকে ইন্টার মায়ামিতে নিয়ে এসে। না বার্সেলোনা, না সৌদি আরবের কোটি কোটি ডলার। মেসি এলেন বেকহ্যামের দলে, যা দশ বছর আগে অস্তিত্বই রাখত না। মেসি আসার পর ক্লাবের মূল্য দ্বিগুণ হয়ে ১ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো। বার্ষিক আয় ৬০ মিলিয়ন থেকে ২০০ মিলিয়নে পৌঁছালো। সোশ্যাল মিডিয়া অনুসারী বেড়ে গেল ৫৫০%। টিকিটের দাম বেড়ে গেল ১,০৩৪%। অন্যরা যেখানে বেশি বেতন বেছে নিয়েছিল, বেকহ্যাম তখন বেছে নিলেন মালিকানা ও আয়ের অংশীদারিত্ব। অন্যরা ভেবেছে এক-দুই বছরের জন্য, তিনি ভেবেছেন পুরো ভবিষ্যৎ নিয়ে। তিনি শুধু একজন খেলোয়াড় ছিলেন না তিনি ছিলেন একজন দূরদর্শী ব্যবসায়ী। এভাবে বেকহ্যাম শুধু মাঠের খেলায় না জিতলেন মাঠের বাহিরের খেলায়ও।
    0 التعليقات 0 المشاركات 551 مشاهدة
  • অদ্ভুত এক রহস্য!!!
    লিওনার্দো ভিঞ্চির সৃষ্টি মোনালিসাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরি মেয়ের ছবি বলা হয়। কিন্তু মোনালিসার ছবিতে টর্চলাইট দিয়ে খুজেও সৌন্দর্য খুজে পাওয়াটা কঠিন!

    কিন্তু মোনালিসার ছবির সৌন্দর্য ঠিক মোনালিসাতে নয়। সৌন্দর্যটা এই ছবির রহস্যে! রং তুলিতে এই ছবি আকতে গিয়ে ভিঞ্চি জন্ম দিয়ে গেছেন অসংখ্য রহস্যের…

    ১৫০৩ সালে ভিঞ্চি মোনালিসা আকা শুরু করেন।
    ১৫১৫ সালে মোনালিসা আকার সময় তিনি রহস্যজনক ভাবে মৃত্যবরণ করেন।১২ বছর সময় নিয়ে আকা মোনালিসার ছবি সম্পূর্ণ না করেই তিনি মারা যান!

    অর্থাৎ আমরা মোনালিসার যে ছবিটি এখন দেখি
    সেটিতে আরো কিছু আঁকার বাকি ছিল...

    ভিঞ্চি মোনালিসাকে কোন কাগজ বা কাপড়ে নয়,
    এঁকেছিলেন পাতলা কাঠের উপর।অবাক করার বিষয় হলো মোনালিসার ছবিটিকে যদি বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে দেখা হয় তবে মোনালিসা তার হাসি পরিবর্তন করে!

    এ যেন এক রহস্যময়ী মোনালিসা!
    ১৭৭৪ সালে সর্বপ্রথম প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে মোনালিসার ছবিটির দেখা মিলে।কিন্তু ছবিটা মিউজিয়ামে কিভাবে এল কিংবা কে আনল এমন প্রশ্নের উত্তর মিউজিয়ামের কর্মীরাই জানতোনা! কারণ তারা কাউকে ছবিটি নিয়ে আসতে দেখিনি!

    রহস্যময়ভাবে লুভর মিউজিয়ামে পৌছানো এই ছবি ১৯১১ সালে চুরি হয়ে যায়! রাতের আধারে চোরকে দেখে মিউজিয়ামের এক কর্মী পরদিনই চাকড়ি
    ছেড়ে পালিয়ে যায়।পরে সে বলেছিল সে চোরকে দেখেছে। সেই চোর আর কেউ নয়।প্রায় ৩৫০ বছর আগে মারা যাওয়া ভিঞ্চি!!

    ১০ বছর পর এই ছবিটি আবার ওই মিউজিয়ামে পাওয়া যায়।লুভর মিউজিয়াম কতৃপক্ষ ছবিটি সংরক্ষনের জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ করে একটি নিরাপদ
    কক্ষ তৈরী করে। হয়ত ভাবছেন একটা ছবির জন্য এতো টাকা খরচ!! এই ছবির বর্তমান মূল্যের তুলনায় ৫০ কোটি টাকা কিছুই নয়। মোনালিসা ছবির বর্তমান অর্থমূল্য ৭৯০ মিলিয়ন ডলার।টাকায় পরিমানটা ৫৩৮০ কোটি টাকা!!

    মোনালিসা কে? প্রশ্নটির উত্তর ভিঞ্চি নিজেও দিয়ে যাননি।২০০৫ সালে খুজে পাওয়া এক চিঠিতে অনেকে মোনালিসার পরিচয় খুজে পেয়েছেন বলে দাবি করেন।

    ১৫০৩ সালে লেখা এই চিঠিতে ভিঞ্চির বন্ধু ফ্রান্সিস জিয়াকন্ড তার স্ত্রী লিসা জিয়াকন্ডের একটি ছবি আঁকতে ভিঞ্চিকে অনুরোধ করেন। আর ওই সময় ভিঞ্চি মোনালিসার ছবি আঁকা শুরু করেন।

    ২০০৪ সালে বিজ্ঞানী পাস্কেল পাটে মোনালিসার ছবিকে আলাদা ভাগে ভাগ করে হাইডেফিনেশন ক্যামেরায় ছবি তোলেন। পাস্কেল আবিষ্কার করেন যে ভিঞ্চি যে রং ব্যাবহার করেছিলেন তার স্তর ৪০ মাইক্রোমিটার। অর্থাৎ একটি চিকন চুলের থেকেও পাতলা! পাস্কেল আরো আবিষ্কার করেন যে মোনালিসার ছবিতে আরো ৩টি চিত্র আছে। তাদের একটি সাথে লিসা জিয়াকন্ডের মুখের মিল খুজে পাওয়া যায়।সম্ভবত ভিঞ্চি বন্ধুর অনুরোধে লিসার ছবিটিই আঁকছিলেন। কিন্তু তিনি এমন কিছু দেখেছিলেন যা পুরো ছবিতে অন্য এক নতুন মুখের জন্ম দিয়ে দিয়েছে!

    সান্ডারল্যান্ড ইউনিভার্সিটির এক সার্ভেতে মোনালিসা সম্পর্কে অদ্ভুত কিছু তথ্য পাওয়া যায়।মোনালিসাকে দূর থেকে দেখলে মনে হয় সে হাসছে। কিন্তু কাছে গিয়ে তার দিকে তাকালে মনে হয় সে গভীরভাবে কোন কিছু চিন্তা করছে। মোনালিসার চোখের দিকে তাকালে তাকে হাসিখুশি মনে হয়। কিন্তু তার ঠোটের দিকে তাকালেই সে হাসি গায়েব!

    সান্দারলেন্ড ভার্সিটির ছাত্ররা মোনালিসার ছবির বামপাশ থেকে আল্ট্রা ভায়োলেট পদ্ধতি ব্যাবহার করে ভিঞ্চির লেখা একটি বার্তা উদ্ধার করে। বার্তাটি ছিল " লারিস্পোস্তা তোভাকি"। যার অর্থ "উত্তরটা এখানেই আছে।"

    যুগের পর যুগ মানুষকে মুগ্ধ করে আসা মোনালিসার এই ছবি দেখে জন্ম নেয়া হাজার প্রশ্নের মাঝে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, এই ছবি দিয়ে ভিঞ্চি কি বোঝাতে চেয়েছিলেন?"

    প্যারানোরমাল ম্যাগাজিনের একদল তরুন ছাত্র উত্তরটা বের করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে। অবশেষে তারা যা জানিয়েছে সেটাও চমকে দেয়ার মত!

    ভিঞ্চি মোনালিসার ছবির বামপাশে গোপন বার্তা
    দিয়েছিলেন "উত্তর টা এখানেই আছে"।

    সে বাম পাশকে আয়নার কাছে আনলে একটা ছবি
    তৈরী হয়। অবাক করার বিষয় এই তৈরী হওয়া ছবির জীবটিকে ভিঞ্চি ১৫০০ সালের দিকে দেখেছিলেন!

    ছবিটা একটা এলিয়েনের!!!

    ভিনগ্রহের এলিয়েন...!!!
    অদ্ভুত এক রহস্য!!! লিওনার্দো ভিঞ্চির সৃষ্টি মোনালিসাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরি মেয়ের ছবি বলা হয়। কিন্তু মোনালিসার ছবিতে টর্চলাইট দিয়ে খুজেও সৌন্দর্য খুজে পাওয়াটা কঠিন! কিন্তু মোনালিসার ছবির সৌন্দর্য ঠিক মোনালিসাতে নয়। সৌন্দর্যটা এই ছবির রহস্যে! রং তুলিতে এই ছবি আকতে গিয়ে ভিঞ্চি জন্ম দিয়ে গেছেন অসংখ্য রহস্যের… ১৫০৩ সালে ভিঞ্চি মোনালিসা আকা শুরু করেন। ১৫১৫ সালে মোনালিসা আকার সময় তিনি রহস্যজনক ভাবে মৃত্যবরণ করেন।১২ বছর সময় নিয়ে আকা মোনালিসার ছবি সম্পূর্ণ না করেই তিনি মারা যান! অর্থাৎ আমরা মোনালিসার যে ছবিটি এখন দেখি সেটিতে আরো কিছু আঁকার বাকি ছিল... ভিঞ্চি মোনালিসাকে কোন কাগজ বা কাপড়ে নয়, এঁকেছিলেন পাতলা কাঠের উপর।অবাক করার বিষয় হলো মোনালিসার ছবিটিকে যদি বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে দেখা হয় তবে মোনালিসা তার হাসি পরিবর্তন করে! এ যেন এক রহস্যময়ী মোনালিসা! ১৭৭৪ সালে সর্বপ্রথম প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে মোনালিসার ছবিটির দেখা মিলে।কিন্তু ছবিটা মিউজিয়ামে কিভাবে এল কিংবা কে আনল এমন প্রশ্নের উত্তর মিউজিয়ামের কর্মীরাই জানতোনা! কারণ তারা কাউকে ছবিটি নিয়ে আসতে দেখিনি! রহস্যময়ভাবে লুভর মিউজিয়ামে পৌছানো এই ছবি ১৯১১ সালে চুরি হয়ে যায়! রাতের আধারে চোরকে দেখে মিউজিয়ামের এক কর্মী পরদিনই চাকড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়।পরে সে বলেছিল সে চোরকে দেখেছে। সেই চোর আর কেউ নয়।প্রায় ৩৫০ বছর আগে মারা যাওয়া ভিঞ্চি!! ১০ বছর পর এই ছবিটি আবার ওই মিউজিয়ামে পাওয়া যায়।লুভর মিউজিয়াম কতৃপক্ষ ছবিটি সংরক্ষনের জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ করে একটি নিরাপদ কক্ষ তৈরী করে। হয়ত ভাবছেন একটা ছবির জন্য এতো টাকা খরচ!! এই ছবির বর্তমান মূল্যের তুলনায় ৫০ কোটি টাকা কিছুই নয়। মোনালিসা ছবির বর্তমান অর্থমূল্য ৭৯০ মিলিয়ন ডলার।টাকায় পরিমানটা ৫৩৮০ কোটি টাকা!! মোনালিসা কে? প্রশ্নটির উত্তর ভিঞ্চি নিজেও দিয়ে যাননি।২০০৫ সালে খুজে পাওয়া এক চিঠিতে অনেকে মোনালিসার পরিচয় খুজে পেয়েছেন বলে দাবি করেন। ১৫০৩ সালে লেখা এই চিঠিতে ভিঞ্চির বন্ধু ফ্রান্সিস জিয়াকন্ড তার স্ত্রী লিসা জিয়াকন্ডের একটি ছবি আঁকতে ভিঞ্চিকে অনুরোধ করেন। আর ওই সময় ভিঞ্চি মোনালিসার ছবি আঁকা শুরু করেন। ২০০৪ সালে বিজ্ঞানী পাস্কেল পাটে মোনালিসার ছবিকে আলাদা ভাগে ভাগ করে হাইডেফিনেশন ক্যামেরায় ছবি তোলেন। পাস্কেল আবিষ্কার করেন যে ভিঞ্চি যে রং ব্যাবহার করেছিলেন তার স্তর ৪০ মাইক্রোমিটার। অর্থাৎ একটি চিকন চুলের থেকেও পাতলা! পাস্কেল আরো আবিষ্কার করেন যে মোনালিসার ছবিতে আরো ৩টি চিত্র আছে। তাদের একটি সাথে লিসা জিয়াকন্ডের মুখের মিল খুজে পাওয়া যায়।সম্ভবত ভিঞ্চি বন্ধুর অনুরোধে লিসার ছবিটিই আঁকছিলেন। কিন্তু তিনি এমন কিছু দেখেছিলেন যা পুরো ছবিতে অন্য এক নতুন মুখের জন্ম দিয়ে দিয়েছে! সান্ডারল্যান্ড ইউনিভার্সিটির এক সার্ভেতে মোনালিসা সম্পর্কে অদ্ভুত কিছু তথ্য পাওয়া যায়।মোনালিসাকে দূর থেকে দেখলে মনে হয় সে হাসছে। কিন্তু কাছে গিয়ে তার দিকে তাকালে মনে হয় সে গভীরভাবে কোন কিছু চিন্তা করছে। মোনালিসার চোখের দিকে তাকালে তাকে হাসিখুশি মনে হয়। কিন্তু তার ঠোটের দিকে তাকালেই সে হাসি গায়েব! সান্দারলেন্ড ভার্সিটির ছাত্ররা মোনালিসার ছবির বামপাশ থেকে আল্ট্রা ভায়োলেট পদ্ধতি ব্যাবহার করে ভিঞ্চির লেখা একটি বার্তা উদ্ধার করে। বার্তাটি ছিল " লারিস্পোস্তা তোভাকি"। যার অর্থ "উত্তরটা এখানেই আছে।" যুগের পর যুগ মানুষকে মুগ্ধ করে আসা মোনালিসার এই ছবি দেখে জন্ম নেয়া হাজার প্রশ্নের মাঝে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, এই ছবি দিয়ে ভিঞ্চি কি বোঝাতে চেয়েছিলেন?" প্যারানোরমাল ম্যাগাজিনের একদল তরুন ছাত্র উত্তরটা বের করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে। অবশেষে তারা যা জানিয়েছে সেটাও চমকে দেয়ার মত! ভিঞ্চি মোনালিসার ছবির বামপাশে গোপন বার্তা দিয়েছিলেন "উত্তর টা এখানেই আছে"। সে বাম পাশকে আয়নার কাছে আনলে একটা ছবি তৈরী হয়। অবাক করার বিষয় এই তৈরী হওয়া ছবির জীবটিকে ভিঞ্চি ১৫০০ সালের দিকে দেখেছিলেন! ছবিটা একটা এলিয়েনের!!! ভিনগ্রহের এলিয়েন...!!! ©️
    0 التعليقات 0 المشاركات 553 مشاهدة
المزيد من المنشورات
BlackBird Ai
https://bbai.shop