পৃথিবী প্রতি ২৬ সেকেন্ডে একবার করে কেঁপে উঠছে! এই কম্পন এতটাই মৃদু যে আমরা টের পাই না, কিন্তু সিসমোমিটার (ভূমিকম্প মাপার যন্ত্র) এটা বুঝতে পারে। এটি আবিস্কারের ৬৫ বছরের মধ্যে নানা গবেষণা হলেও এখনো পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারেননি পৃথিবী কেন এমনভাবে বারবার কেঁপে ওঠে। এই কম্পন প্রথম শনাক্ত করেন বিজ্ঞানী জ্যাক অলিভার। তিনি দেখেন, এটি আসছে আটলান্টিক মহাসাগর থেকে, বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এর তীব্রতা বেড়ে যায়। পরে ১৯৮০ সালে ভূতত্ত্ববিদ গ্যারি হোলকম্ব আবিষ্কার করেন, ঝড়ের সময় এই কম্পন সবচেয়ে শক্তিশালী হয়। দীর্ঘদিন পর ২০০৫ সালে কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আবারও এটি শনাক্ত করেন এবং উৎস নির্ধারণ করেন আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলের গিনি উপসাগরে। ঠিক কী কারণে এটি হচ্ছে, তা নিশ্চিত হতে পারেননি তারা। ২০১১ সালে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গবেষক গ্যারেট ইউলার আরও নির্দিষ্টভাবে দেখান, এর উৎস গিনি উপসাগরের "বাইট অব বনি" এলাকা। তার মতে, সমুদ্রের ঢেউ যখন মহাদেশীয় প্রান্তে আঘাত করে, তখন সমুদ্রতল কেঁপে ওঠার কারণে এই কম্পন হয়। তবে চীনের কিছু বিজ্ঞানীর মতে, এর পেছনে কারণ হতে পারে কাছের সাও টোমে (Sao Tome) দ্বীপের সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। জাপানের আসো (Aso) আগ্নেয়গিরি থেকেও একই ধরনের কম্পন পাওয়া গেছে। তবুও প্রশ্ন রয়েই গেছে, বিশ্বে আরও অনেক মহাদেশীয় প্রান্ত ও আগ্নেয়গিরি থাকলেও এমন স্পন্দন সেখান থেকে আসে না। শুধু এই বিশেষ জায়গাতেই কেনো? প্রায় ৬০ বছর পেরিয়ে গেলেও এর আসল কারণ অজানা, যা ভবিষ্যতের বিজ্ঞানীদের জন্য কৌতূহল ও অনুসন্ধানের বড় এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে। তাসিনুল সাকিফ লেখক, বিজ্ঞান্বেষী সূত্র : পপুলার মেকানিকস #EarthScience #Geology #SeismicMystery #26SecondPulse #ScienceUnsolved #গবেষণা

Deep below the surface of the Pacific Ocean hides a place so extreme, so mysterious, it makes science fiction look tame. The Mariana Trench is the deepest known point on Earth, a hostile abyss where the pressure can crush submarines, sunlight never reaches, and alien-like creatures shimmer in the dark. It is one of the last true frontiers of our planet remote, unexplored, and absolutely mind-bending. At its deepest point, known as Challenger Deep, the trench plunges nearly 11,000 meters below sea level. To put that into perspective, if you placed Mount Everest at the bottom, its peak would still be submerged by over a mile of water. The pressure at this depth exceeds 1,000 times the pressure at sea level. That’s equivalent to being crushed by 50 jumbo jets stacked on top of you. Human survival there is impossible without highly specialised submersibles built to withstand the immense force. Despite these extreme conditions, life finds a way. Scientists have discovered microbes that thrive in this high-pressure environment, with some even capable of surviving conditions that would liquefy steel. Bioluminescent organisms flicker like underwater stars, casting an eerie glow in the pitch-black water. These strange life forms have evolved in total isolation, offering clues about the limits of life on Earth, and possibly elsewhere in the universe. Less than 5% of the Mariana Trench has been explored, yet it continues to astonish scientists. In 2019, a plastic bag was found at a depth of 10,898 meters, revealing that human impact has reached even the most inaccessible corners of the planet. The trench is also part of the geologically active Ring of Fire, where the Pacific Plate slides beneath the Mariana Plate, forming this vast underwater scar. Only three crewed missions have ever reached Challenger Deep. That’s fewer than the number of humans who’ve walked on the Moon. The trench remains one of Earth's most elusive and extreme locations, holding secrets that may take decades to fully uncover. For more journeys into Earth’s hidden realms and science’s greatest mysteries, follow Minds Canvas and join us as we dive deeper into the unknown. #MarianaTrench #DeepSeaMysteries #ChallengerDeep #OceanFacts #EarthScience #Everst