• University of Toronto researchers have documented quantum measurements suggesting photons can exhibit negative transit times through atomic media. The experiment, led by physicist Daniela Angulo, measured atomic excitation durations following photon interactions and recorded values below zero. While the phenomenon appears to contradict conventional temporal ordering, team leader Aephraim Steinberg emphasizes this represents a quantum mechanical measurement effect rather than causality violation or relativistic contradiction. The findings, published on arXiv preprint server, have generated significant scientific debate. Critics contend that "negative time" reflects mathematical measurement artifacts rather than genuine temporal reversal, while supporters argue the results illuminate fundamental quantum probabilistic behaviors. The research challenges traditional understanding of light-matter interactions without suggesting practical time manipulation applications.
    University of Toronto researchers have documented quantum measurements suggesting photons can exhibit negative transit times through atomic media. The experiment, led by physicist Daniela Angulo, measured atomic excitation durations following photon interactions and recorded values below zero. While the phenomenon appears to contradict conventional temporal ordering, team leader Aephraim Steinberg emphasizes this represents a quantum mechanical measurement effect rather than causality violation or relativistic contradiction. The findings, published on arXiv preprint server, have generated significant scientific debate. Critics contend that "negative time" reflects mathematical measurement artifacts rather than genuine temporal reversal, while supporters argue the results illuminate fundamental quantum probabilistic behaviors. The research challenges traditional understanding of light-matter interactions without suggesting practical time manipulation applications.
    0 Kommentare 0 Geteilt 61 Ansichten
  • দক্ষিণ ভারতের লাল বালির মরুভূমি: থেরি কাড়ু....

    যখন আমরা ভারতের মরুভূমির কথা ভাবি, তখন চোখে ভেসে ওঠে রাজস্থানের সোনালি বালিয়াড়ি। কিন্তু ভারতের দক্ষিণ প্রান্তে তামিলনাড়ুর বুকেও রয়েছে এক আশ্চর্যজনক প্রাকৃতিক বিস্ময়—থেরি কাড়ু, এক লাল বালুর মরুভূমি, যা তার অনন্য রঙ, ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস এবং চলমান গঠনের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।

    অবস্থান ও বিস্তৃতি:-

    থেরি কাড়ু অবস্থিত তামিলনাড়ুর তুতিকোরিন এবং তিরুনেলভেলি জেলায়। এটি প্রায় ৫০০ বর্গকিলোমিটার জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এক বিস্ময়কর লাল বালির মরুভূমি, যা সাধারণ মরুভূমির তুলনায় সম্পূর্ণ আলাদা।

    বালুর রঙের রহস্য:-

    থেরি কাড়ুর বালু যে গভীর লাল রঙের, তার পেছনে রয়েছে ভূতাত্ত্বিক কারণ। এই বালিতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় লৌহ অক্সাইড, যা সূর্যালোকে প্রতিফলিত হয়ে এক গাঢ় লাল আভা সৃষ্টি করে। এই রঙই একে ভারতের অন্যান্য মরুভূমি থেকে আলাদা করে তুলেছে।

    গঠনের ইতিহাস:-

    থেরি কাড়ুর উৎপত্তি হাজার হাজার বছর আগে, Quaternary যুগে, যখন পৃথিবীতে চলছিল শেষ বরফ যুগ বা Last Glacial Maximum। সে সময় সমুদ্রের জলস্তর ছিল অনেক নিচে, এবং উপকূল অঞ্চলের অনেকটাই ছিল উন্মুক্ত। এই উন্মুক্ত সমুদ্রপৃষ্ঠ এবং পশ্চিমঘাটের লৌহসমৃদ্ধ শিলা থেকে বাতাসের মাধ্যমে বালুকণাগুলি এখানে এসে জমা হতে থাকে। এই দীর্ঘমেয়াদি বায়ুপ্রবাহজনিত (aeolian) প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই গড়ে ওঠে থেরি কাড়ুর বর্তমান ভূচিত্র।

    ভূবিজ্ঞানীদের মতে, এই অঞ্চল একসময় সমুদ্রের নিচে ছিল। সময়ের প্রবাহে বালির স্তর জমে জমে এখানে সৃষ্টি হয়েছে এক অনন্য ভূমিরূপ, যা শুধু প্রাকৃতিক নয়, ভূতাত্ত্বিকভাবেও অমূল্য।

    চলমান বালির বিস্ময়:-

    থেরি কাড়ুর সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল এর চলমান বালিয়াড়ি। এখানে বালু এক জায়গায় স্থির থাকে না, বরং প্রতিনিয়ত বাতাসের প্রভাবে স্থান পরিবর্তন করে। এই গুণ একে পরিণত করেছে এক জীবন্ত ভূপ্রাকৃতিক গবেষণাগারে, যা এখনও সম্পূর্ণরূপে ক্ষয়প্রাপ্ত নয়।

    ড. ক্রিস্টি নির্মলা মেরি, মাদুরাইয়ের কৃষি কলেজের মাটির ও পরিবেশ বিভাগের প্রধান বলেন, “থেরি কাড়ু কোনো ঐতিহ্যবাহী মরুভূমি নয়, বরং এটি একটি নতুন গঠিত, চলমান লাল বালুর ভূমি, যা আমাদের ভূগোল ও পরিবেশচর্চায় অমূল্য অবদান রাখছে।”

    প্রকৃতির লুকানো রত্ন:-

    যদিও তামিলনাড়ু মূলত পরিচিত সবুজ ধানক্ষেত, প্রাচীন মন্দির এবং উপকূলীয় সৌন্দর্যের জন্য, থেরি কাড়ু এই রাজ্যের এক ব্যতিক্রমী ও রহস্যময় ভূমি। এটি পর্যটক, গবেষক, ভূবিজ্ঞানী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য এক অনন্য গন্তব্য।

    রাজস্থানের মরুভূমির রূপ আপনাকে মুগ্ধ করলেও, থেরি কাড়ুর লাল বালুর মরুভূমি আপনাকে ভাবাবে, বিস্মিত করবে এবং প্রকৃতির অসাধারণ ক্ষমতা সম্পর্কে নতুন করে জানাবে।

    এটি শুধুই একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য নয়—এ এক প্রাকৃতিক ঐতিহ্য, ভূতাত্ত্বিক ইতিহাসের জীবন্ত দলিল। তাই দক্ষিণ ভারতে ভ্রমণের সময় এই লুকিয়ে থাকা লাল মরুভূমিকে বাদ দেবেন না—কারণ প্রকৃতি এখানে নিজেই লিখেছে এক অনন্য কবিতা, লাল বালুর অক্ষরে।

    এই ধরনের নতুন নতুন তথ্যপূর্ণ পোস্ট পেতে হলে আমাদের পেজটিকে ফলো করবেন।।।

    Geography zone- ভূগোল বলয় #everyonefollowers #everyoneシ#india #facts #follower #like #unknown #geography #ad #desert #Tamilnadu
    🏞️ দক্ষিণ ভারতের লাল বালির মরুভূমি: থেরি কাড়ু....😲😲😲 🔸যখন আমরা ভারতের মরুভূমির কথা ভাবি, তখন চোখে ভেসে ওঠে রাজস্থানের সোনালি বালিয়াড়ি। কিন্তু ভারতের দক্ষিণ প্রান্তে তামিলনাড়ুর বুকেও রয়েছে এক আশ্চর্যজনক প্রাকৃতিক বিস্ময়—থেরি কাড়ু, এক লাল বালুর মরুভূমি, যা তার অনন্য রঙ, ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস এবং চলমান গঠনের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। 📍 অবস্থান ও বিস্তৃতি:- ▪️ থেরি কাড়ু অবস্থিত তামিলনাড়ুর তুতিকোরিন এবং তিরুনেলভেলি জেলায়। এটি প্রায় ৫০০ বর্গকিলোমিটার জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এক বিস্ময়কর লাল বালির মরুভূমি, যা সাধারণ মরুভূমির তুলনায় সম্পূর্ণ আলাদা। 🔴 বালুর রঙের রহস্য:- ▪️ থেরি কাড়ুর বালু যে গভীর লাল রঙের, তার পেছনে রয়েছে ভূতাত্ত্বিক কারণ। এই বালিতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় লৌহ অক্সাইড, যা সূর্যালোকে প্রতিফলিত হয়ে এক গাঢ় লাল আভা সৃষ্টি করে। এই রঙই একে ভারতের অন্যান্য মরুভূমি থেকে আলাদা করে তুলেছে। 🌍 গঠনের ইতিহাস:- ▪️ থেরি কাড়ুর উৎপত্তি হাজার হাজার বছর আগে, Quaternary যুগে, যখন পৃথিবীতে চলছিল শেষ বরফ যুগ বা Last Glacial Maximum। সে সময় সমুদ্রের জলস্তর ছিল অনেক নিচে, এবং উপকূল অঞ্চলের অনেকটাই ছিল উন্মুক্ত। এই উন্মুক্ত সমুদ্রপৃষ্ঠ এবং পশ্চিমঘাটের লৌহসমৃদ্ধ শিলা থেকে বাতাসের মাধ্যমে বালুকণাগুলি এখানে এসে জমা হতে থাকে। এই দীর্ঘমেয়াদি বায়ুপ্রবাহজনিত (aeolian) প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই গড়ে ওঠে থেরি কাড়ুর বর্তমান ভূচিত্র। ▪️ ভূবিজ্ঞানীদের মতে, এই অঞ্চল একসময় সমুদ্রের নিচে ছিল। সময়ের প্রবাহে বালির স্তর জমে জমে এখানে সৃষ্টি হয়েছে এক অনন্য ভূমিরূপ, যা শুধু প্রাকৃতিক নয়, ভূতাত্ত্বিকভাবেও অমূল্য। 🌬️ চলমান বালির বিস্ময়:- ▪️ থেরি কাড়ুর সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল এর চলমান বালিয়াড়ি। এখানে বালু এক জায়গায় স্থির থাকে না, বরং প্রতিনিয়ত বাতাসের প্রভাবে স্থান পরিবর্তন করে। এই গুণ একে পরিণত করেছে এক জীবন্ত ভূপ্রাকৃতিক গবেষণাগারে, যা এখনও সম্পূর্ণরূপে ক্ষয়প্রাপ্ত নয়। ▪️ ড. ক্রিস্টি নির্মলা মেরি, মাদুরাইয়ের কৃষি কলেজের মাটির ও পরিবেশ বিভাগের প্রধান বলেন, “থেরি কাড়ু কোনো ঐতিহ্যবাহী মরুভূমি নয়, বরং এটি একটি নতুন গঠিত, চলমান লাল বালুর ভূমি, যা আমাদের ভূগোল ও পরিবেশচর্চায় অমূল্য অবদান রাখছে।” 🌿 প্রকৃতির লুকানো রত্ন:- ▪️ যদিও তামিলনাড়ু মূলত পরিচিত সবুজ ধানক্ষেত, প্রাচীন মন্দির এবং উপকূলীয় সৌন্দর্যের জন্য, থেরি কাড়ু এই রাজ্যের এক ব্যতিক্রমী ও রহস্যময় ভূমি। এটি পর্যটক, গবেষক, ভূবিজ্ঞানী ও প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য এক অনন্য গন্তব্য। 🔸 রাজস্থানের মরুভূমির রূপ আপনাকে মুগ্ধ করলেও, থেরি কাড়ুর লাল বালুর মরুভূমি আপনাকে ভাবাবে, বিস্মিত করবে এবং প্রকৃতির অসাধারণ ক্ষমতা সম্পর্কে নতুন করে জানাবে। 🔸 এটি শুধুই একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য নয়—এ এক প্রাকৃতিক ঐতিহ্য, ভূতাত্ত্বিক ইতিহাসের জীবন্ত দলিল। তাই দক্ষিণ ভারতে ভ্রমণের সময় এই লুকিয়ে থাকা লাল মরুভূমিকে বাদ দেবেন না—কারণ প্রকৃতি এখানে নিজেই লিখেছে এক অনন্য কবিতা, লাল বালুর অক্ষরে। 💠 এই ধরনের নতুন নতুন তথ্যপূর্ণ পোস্ট পেতে হলে আমাদের পেজটিকে ফলো করবেন।।। Geography zone- ভূগোল বলয় #everyonefollowers #everyoneシ゚ #india #facts #follower #like #unknown #geography #ad #desert #Tamilnadu
    0 Kommentare 0 Geteilt 41 Ansichten
  • Surprisingly, your brain burns more energy while you're sleeping than when you're just watching TV! Even in rest, it's organizing memories, boosting emotional health, and solving problems behind the scenes.

    #brainfacts
    #SleepScience
    #mentalhealth
    #DidYouKnow
    Surprisingly, your brain burns more energy while you're sleeping than when you're just watching TV! Even in rest, it's organizing memories, boosting emotional health, and solving problems behind the scenes. #brainfacts #SleepScience #mentalhealth #DidYouKnow
    0 Kommentare 0 Geteilt 126 Ansichten
  • অ্যামাজনের গভীর অরণ্যে বিজ্ঞানীরা Pestalotiopsis microspora নামের এক বিস্ময়কর ছত্রাক আবিষ্কার করেছেন, যা প্রাকৃতিকভাবে প্লাস্টিক ভেঙে ফেলতে সক্ষম। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গেছে, এই ছত্রাক শুধুমাত্র প্লাস্টিককে কার্বনের উৎস হিসেবে ব্যবহার করে বেঁচে থাকতে পারে এবং এমনকি অক্সিজেনবিহীন পরিবেশেও কাজ করে, যেমন: ল্যান্ডফিলের গভীর স্তর।

    এটি প্লাস্টিক হজম করে নিরাপদ জৈব যৌবে রূপান্তরিত করে, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়। এই প্রক্রিয়াটি সম্ভব হয় ছত্রাকের তৈরি বিশেষ এনজাইমের মাধ্যমে, যা প্লাস্টিকের জটিল রাসায়নিক বন্ধন ভেঙে ফেলে। এই আবিষ্কার জীবদ্রব্য ব্যবহার করে দূষণ নিয়ন্ত্রণ (bioremediation) পদ্ধতির ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাকে আরও এগিয়ে নিয়েছে।

    #scirovers #science #facts #AmazonFungus #Bioremediation #greensolutions
    অ্যামাজনের গভীর অরণ্যে বিজ্ঞানীরা Pestalotiopsis microspora নামের এক বিস্ময়কর ছত্রাক আবিষ্কার করেছেন, যা প্রাকৃতিকভাবে প্লাস্টিক ভেঙে ফেলতে সক্ষম। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গেছে, এই ছত্রাক শুধুমাত্র প্লাস্টিককে কার্বনের উৎস হিসেবে ব্যবহার করে বেঁচে থাকতে পারে এবং এমনকি অক্সিজেনবিহীন পরিবেশেও কাজ করে, যেমন: ল্যান্ডফিলের গভীর স্তর। এটি প্লাস্টিক হজম করে নিরাপদ জৈব যৌবে রূপান্তরিত করে, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়। এই প্রক্রিয়াটি সম্ভব হয় ছত্রাকের তৈরি বিশেষ এনজাইমের মাধ্যমে, যা প্লাস্টিকের জটিল রাসায়নিক বন্ধন ভেঙে ফেলে। এই আবিষ্কার জীবদ্রব্য ব্যবহার করে দূষণ নিয়ন্ত্রণ (bioremediation) পদ্ধতির ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাকে আরও এগিয়ে নিয়েছে। #scirovers #science #facts #AmazonFungus #Bioremediation #greensolutions
    Love
    1
    0 Kommentare 0 Geteilt 124 Ansichten
  • আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের রহস্য: সাধারণ থেকে অসাধারণের খোঁজ!

    কিংবদন্তী বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন (Albert Einstein)-এর বুদ্ধিমত্তা ছিল প্রবাদপ্রতীম। কিন্তু তার এই অবিশ্বাস্য প্রতিভার উৎস কি তার মস্তিষ্কের কোনো বিশেষ গঠনের মধ্যে লুকিয়ে ছিল? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার যাত্রাটি এক বিস্ময়কর কাহিনীর জন্ম দিয়েছিল।

    ১৯৫৫ সালে প্রিন্সটন, নিউ জার্সি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে (Princeton, New Jersey, USA), মহাধমনী / অ্যাওর্টা ফেটে যাওয়ার (ruptured aorta) কারণে আলবার্ট আইনস্টাইন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যুর পর ময়নাতদন্তের দায়িত্বে ছিলেন ডক্টর টমাস হার্ভে (Dr. Thomas Harvey)। আইনস্টাইনের ইচ্ছানুযায়ী তার দেহ দাহ করা হলেও, ডক্টর হার্ভে অনুমতি ছাড়াই গোপনে মস্তিষ্কটি নিজের কাছে রেখে দেন। তার উদ্দেশ্য ছিল, এই অসাধারণ মস্তিষ্কটি নিয়ে গবেষণা করে এর রহস্য উন্মোচন করা। শুধু তাই নয়, তিনি আইনস্টাইনের চোখ দুটিও সংরক্ষণ করেছিলেন।

    কিন্তু এরপর কেটে যায় বহু বছর, ডক্টর হার্ভের প্রতিশ্রুত কোনো গবেষণাপত্রই প্রকাশিত হয় না। বিষয়টি প্রায় চাপা পড়ে গিয়েছিল। অবশেষে ১৯৭৮ সালে, একজন রিপোর্টার বহু খোঁজাখুঁজির পর কানসাসে ডক্টর হার্ভের হদিস পান। সেখানে এক অবিশ্বাস্য দৃশ্য অপেক্ষা করছিল। হার্ভে তার অফিসের একটি বিয়ার কুলার (beer cooler) থেকে বের করে আনেন কয়েকটি মেসন জার(Mason Jar), যার ভেতরে ফরমালিনে ডোবানো ছিল আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের ২৪০টি খণ্ডাংশ।

    হার্ভে জানান, তিনি মস্তিষ্কটির নমুনা সারা দেশের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের কাছে পাঠিয়েছিলেন। প্রাথমিকভাবে বেশিরভাগ বিজ্ঞানীই বলেছিলেন যে, এটি দেখতে আর দশটা সাধারণ মস্তিষ্কের মতোই।

    তবে পরবর্তীকালের গভীর গবেষণা কিছু বিস্ময়কর তথ্য সামনে নিয়ে আসে। দেখা যায়, আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের গঠন সাধারণ মানুষের চেয়ে কিছু ক্ষেত্রে আলাদা ছিল:

    * তার মস্তিষ্কের মিড-ফ্রন্টাল লোব (mid frontal lobe)-এ সাধারণ মানুষের মতো তিনটি নয়, বরং চারটি ভাঁজ ছিল।
    * তার উভয় প্যারাইটাল লোব (parietal lobe) ছিল অদ্ভুত আকারের এবং অপ্রতিসম। গণিত, যুক্তি এবং স্থানিক চিন্তার (spatial thinking) সাথে যুক্ত মস্তিষ্কের এই অংশটি তার ক্ষেত্রে বেশ প্রশস্ত ছিল, যা তার গাণিতিক প্রতিভার কারণ হতে পারে বলে মনে করা হয়।
    * তার ডান মোটর স্ট্রিপ (motor strip)-এ একটি বিশেষ স্ফীত অংশ ছিল, যা সাইন অফ ওমেগা (Sign of Omega) নামে পরিচিত। এই বৈশিষ্ট্যটি সাধারণত দক্ষ বেহালাবাদকদের মধ্যে দেখা যায়, যারা তাদের বাম হাতের আঙুল নিপুণভাবে ব্যবহার করেন। আর আইনস্টাইন যে সারাজীবন বেহালা বাজাতে ভালোবাসতেন, তা তো সবারই জানা।
    * মস্তিষ্কের দুটি গোলার্ধকে সংযোগকারী কর্পাস ক্যালোসাম (corpus callosum) অংশটি ছিল বেশ পুরু। এর ফলে হয়তো তার মস্তিষ্কের উভয় অংশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল।
    * তার নিউরনগুলোও বেশ ঘন সন্নিবিষ্ট ছিল এবং নিউরন প্রতি গ্লিয়াল কোষের (glial cells) সংখ্যাও ছিল বেশি, যা দ্রুত তথ্য প্রক্রিয়াকরণে সহায়ক হতে পারে।

    তবে এই গবেষণা নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি। সমালোচকদের মতে, মাত্র একটি মস্তিষ্ক পরীক্ষা করে কোনো নিশ্চিত সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব নয় এবং একে আইনস্টাইনের প্রতিভার একমাত্র কারণ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাটাও অবৈজ্ঞানিক।

    এই চুরির জন্য ডক্টর হার্ভেকে চরম মূল্য দিতে হয়েছিল। তিনি তার মেডিকেল লাইসেন্স এবং কর্মজীবন—দুটোই হারান। অবশেষে, মস্তিষ্কের বেশিরভাগ অংশই প্রিন্সটন মেডিকেল সেন্টারে ফিরিয়ে দেওয়া হয়, যেখানে তা আজও সযত্নে সংরক্ষিত আছে।

    তবে আপনি যদি এই কিংবদন্তী মস্তিষ্কের অংশবিশেষ নিজের চোখে দেখতে চান, তারও সুযোগ রয়েছে। ফিলাডেলফিয়ার মুটার মিউজিয়াম (Philadelphia Mütter Museum)-এ আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের কিছু খণ্ডাংশ আজও প্রদর্শনের জন্য রাখা আছে, যা এক কিংবদন্তী বিজ্ঞানীর মৃত্যুর পরেও তাকে ঘিরে তৈরি হওয়া রহস্যের সাক্ষী হয়ে রয়েছে।

    #Einstein #AlbertEinstein #EinsteinsBrain #Science #Mystery #Genius #History #Neurology #BrainFacts #MutterMuseum #ScientificDiscovery
    #আইনস্টাইন #আইনস্টাইনেরমস্তিষ্ক #বিজ্ঞান #মস্তিষ্করহস্য #জিনিয়াস #ইতিহাস #নিউরোসায়েন্স #বৈজ্ঞানিকতথ্য #রহস্য
    আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের রহস্য: সাধারণ থেকে অসাধারণের খোঁজ! 🧠✨🔍 কিংবদন্তী বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন (Albert Einstein)-এর বুদ্ধিমত্তা ছিল প্রবাদপ্রতীম। 👨‍🔬💡 কিন্তু তার এই অবিশ্বাস্য প্রতিভার উৎস কি তার মস্তিষ্কের কোনো বিশেষ গঠনের মধ্যে লুকিয়ে ছিল? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার যাত্রাটি এক বিস্ময়কর কাহিনীর জন্ম দিয়েছিল। 📖 ১৯৫৫ সালে প্রিন্সটন, নিউ জার্সি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে (Princeton, New Jersey, USA), মহাধমনী / অ্যাওর্টা ফেটে যাওয়ার (ruptured aorta) কারণে আলবার্ট আইনস্টাইন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। 💔 তার মৃত্যুর পর ময়নাতদন্তের দায়িত্বে ছিলেন ডক্টর টমাস হার্ভে (Dr. Thomas Harvey)। 🧑‍⚕️ আইনস্টাইনের ইচ্ছানুযায়ী তার দেহ দাহ করা হলেও, ডক্টর হার্ভে অনুমতি ছাড়াই গোপনে মস্তিষ্কটি নিজের কাছে রেখে দেন। 🤫🧠 তার উদ্দেশ্য ছিল, এই অসাধারণ মস্তিষ্কটি নিয়ে গবেষণা করে এর রহস্য উন্মোচন করা। শুধু তাই নয়, তিনি আইনস্টাইনের চোখ দুটিও সংরক্ষণ করেছিলেন। 👀 কিন্তু এরপর কেটে যায় বহু বছর, ডক্টর হার্ভের প্রতিশ্রুত কোনো গবেষণাপত্রই প্রকাশিত হয় না। ⏳ বিষয়টি প্রায় চাপা পড়ে গিয়েছিল। অবশেষে ১৯৭৮ সালে, একজন রিপোর্টার বহু খোঁজাখুঁজির পর কানসাসে ডক্টর হার্ভের হদিস পান। 📰🕵️‍♀️ সেখানে এক অবিশ্বাস্য দৃশ্য অপেক্ষা করছিল। হার্ভে তার অফিসের একটি বিয়ার কুলার (beer cooler) থেকে বের করে আনেন কয়েকটি মেসন জার(Mason Jar), যার ভেতরে ফরমালিনে ডোবানো ছিল আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের ২৪০টি খণ্ডাংশ। 🧪🧠✂️ হার্ভে জানান, তিনি মস্তিষ্কটির নমুনা সারা দেশের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের কাছে পাঠিয়েছিলেন। 🔬 প্রাথমিকভাবে বেশিরভাগ বিজ্ঞানীই বলেছিলেন যে, এটি দেখতে আর দশটা সাধারণ মস্তিষ্কের মতোই। 🤷‍♂️ তবে পরবর্তীকালের গভীর গবেষণা কিছু বিস্ময়কর তথ্য সামনে নিয়ে আসে। 🔬🔍🤯 দেখা যায়, আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের গঠন সাধারণ মানুষের চেয়ে কিছু ক্ষেত্রে আলাদা ছিল: * 💥 তার মস্তিষ্কের মিড-ফ্রন্টাল লোব (mid frontal lobe)-এ সাধারণ মানুষের মতো তিনটি নয়, বরং চারটি ভাঁজ ছিল। * 💥 তার উভয় প্যারাইটাল লোব (parietal lobe) ছিল অদ্ভুত আকারের এবং অপ্রতিসম। গণিত, যুক্তি এবং স্থানিক চিন্তার (spatial thinking) সাথে যুক্ত মস্তিষ্কের এই অংশটি তার ক্ষেত্রে বেশ প্রশস্ত ছিল, যা তার গাণিতিক প্রতিভার কারণ হতে পারে বলে মনে করা হয়। ➕✖️📐 * 💥 তার ডান মোটর স্ট্রিপ (motor strip)-এ একটি বিশেষ স্ফীত অংশ ছিল, যা সাইন অফ ওমেগা (Sign of Omega) নামে পরিচিত। এই বৈশিষ্ট্যটি সাধারণত দক্ষ বেহালাবাদকদের মধ্যে দেখা যায়, যারা তাদের বাম হাতের আঙুল নিপুণভাবে ব্যবহার করেন। আর আইনস্টাইন যে সারাজীবন বেহালা বাজাতে ভালোবাসতেন, তা তো সবারই জানা। 🎻🎶 * 💥 মস্তিষ্কের দুটি গোলার্ধকে সংযোগকারী কর্পাস ক্যালোসাম (corpus callosum) অংশটি ছিল বেশ পুরু। এর ফলে হয়তো তার মস্তিষ্কের উভয় অংশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল। 🔗 * 💥 তার নিউরনগুলোও বেশ ঘন সন্নিবিষ্ট ছিল এবং নিউরন প্রতি গ্লিয়াল কোষের (glial cells) সংখ্যাও ছিল বেশি, যা দ্রুত তথ্য প্রক্রিয়াকরণে সহায়ক হতে পারে। ⚡ তবে এই গবেষণা নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি। ⚖️🤔 সমালোচকদের মতে, মাত্র একটি মস্তিষ্ক পরীক্ষা করে কোনো নিশ্চিত সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব নয় এবং একে আইনস্টাইনের প্রতিভার একমাত্র কারণ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাটাও অবৈজ্ঞানিক। 🚫 এই চুরির জন্য ডক্টর হার্ভেকে চরম মূল্য দিতে হয়েছিল। 😔 তিনি তার মেডিকেল লাইসেন্স এবং কর্মজীবন—দুটোই হারান। 🚫🧑‍⚕️ অবশেষে, মস্তিষ্কের বেশিরভাগ অংশই প্রিন্সটন মেডিকেল সেন্টারে ফিরিয়ে দেওয়া হয়, যেখানে তা আজও সযত্নে সংরক্ষিত আছে। 🔐 তবে আপনি যদি এই কিংবদন্তী মস্তিষ্কের অংশবিশেষ নিজের চোখে দেখতে চান, তারও সুযোগ রয়েছে। 👀 ফিলাডেলফিয়ার মুটার মিউজিয়াম (Philadelphia Mütter Museum)-এ আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের কিছু খণ্ডাংশ আজও প্রদর্শনের জন্য রাখা আছে, যা এক কিংবদন্তী বিজ্ঞানীর মৃত্যুর পরেও তাকে ঘিরে তৈরি হওয়া রহস্যের সাক্ষী হয়ে রয়েছে। 🏛️❓ #Einstein #AlbertEinstein #EinsteinsBrain #Science #Mystery #Genius #History #Neurology #BrainFacts #MutterMuseum #ScientificDiscovery #আইনস্টাইন #আইনস্টাইনেরমস্তিষ্ক #বিজ্ঞান #মস্তিষ্করহস্য #জিনিয়াস #ইতিহাস #নিউরোসায়েন্স #বৈজ্ঞানিকতথ্য #রহস্য
    0 Kommentare 0 Geteilt 155 Ansichten
  • বিশ্বের অন্যতম দামী পতঙ্গ : স্ট্যাগ বিটল...

    পৃথিবীর সবচেয়ে দামী পোকাগুলোর মধ্যে একটি হল স্ট্যাগ বিটল। একটি স্ট্যাগ বিটলের দাম প্রায় ৭৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে! এই পোকাটি শুধু যে বিরল, তা-ই নয় — অনেক সংস্কৃতিতে এটি সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত। অনেকেই বিশ্বাস করেন, বাড়িতে একটি স্ট্যাগ বিটল থাকলে হঠাৎ ধনী হওয়া সম্ভব! এই বিশ্বাসই এর দাম আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

    বিশেষ বৈশিষ্ট্য:-

    স্ট্যাগ বিটল-এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল এর বড় আকারের চোয়াল, যা দেখতে অনেকটা হরিণের শিং-এর মতো। এই চোয়াল মূলত পুরুষ স্ট্যাগ বিটলদের মধ্যে মেটিং-এর জন্য লড়াই করতে ব্যবহৃত হয়। পুরুষ স্ট্যাগ বিটলদের মধ্যে এই চোয়ালের আকৃতি ও আকারে ভিন্নতা দেখা যায়, যাকে বলা হয় "মেল পলিমরফিজম"।

    একটি গবেষণাপত্রে (Scientific Data Journal) বলা হয়েছে, স্ট্যাগ বিটল হচ্ছে বনজ পরিবেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ পচনশীল জীবগোষ্ঠীর সদস্য, যা মৃত কাঠ ভেঙে পচন প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।

    আবাসস্থল ও বিস্তৃতি:-

    স্ট্যাগ বিটল ঠাণ্ডা আবহাওয়া সহ্য করতে পারে না এবং উষ্ণ, আর্দ্র আবহাওয়ায় ভালো থাকে। এরা সাধারণত বনাঞ্চলে দেখা যায়, তবে শহরের পার্ক, উদ্যান, বাগান, ঝোপঝাড় ও পুরনো ফলবাগানেও পাওয়া যায় — যেখানে প্রচুর মৃত কাঠ থাকে। মৃত কাঠ তাদের বেঁচে থাকার ও বংশবিস্তারের জন্য অত্যন্ত জরুরি।

    খাদ্যাভ্যাস:-

    প্রাপ্তবয়স্ক স্ট্যাগ বিটল মূলত গাছের রস ও পচা ফলের রস খেয়ে বাঁচে। তবে এদের জীবনকাল খুব ছোট হওয়ায়, এরা সাধারণত বেঁচে থাকে তাদের লার্ভা অবস্থায় সঞ্চিত শক্তির উপর নির্ভর করে।

    স্ট্যাগ বিটলের লার্ভা (শিশু অবস্থায়) শুধু মৃত কাঠ খায়। এরা তাদের ধারালো চোয়াল দিয়ে কাঠ কুরে কুরে খায়। তবে, এরা জীবিত গাছ বা গুল্মের কোনো ক্ষতি করে না, তাই এরা পরিবেশের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ।

    আয়ু ও দেহগত বৈশিষ্ট্য:-

    লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের তথ্য অনুযায়ী, একটি স্ট্যাগ বিটলের ওজন ২ থেকে ৬ গ্রাম হতে পারে এবং এদের গড় জীবনকাল ৩ থেকে ৭ বছর।

    পুরুষ বিটলের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৫ থেকে ৭৫ মিমি,

    আর স্ত্রী বিটলের দৈর্ঘ্য ৩০ থেকে ৫০ মিমি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

    এই দীর্ঘ জীবনকাল ও বিশেষ দেহ গঠনই এদের আরও বিরল ও মূল্যবান করে তুলেছে।

    চিকিৎসায় ব্যবহার:-

    স্ট্যাগ বিটল কখনো কখনো ঔষধি কাজে ব্যবহৃত হয়। যদিও নির্দিষ্টভাবে কোথায় ও কিভাবে তা ব্যবহৃত হয়, সেই তথ্য পাওয়া যায়নি, তবুও এই ব্যবহারের দিকটি এর আর্থিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যে আরও যোগ করেছে।

    পরিবেশগত গুরুত্ব ও মূল্য:-

    স্ট্যাগ বিটল শুধু যে দামী একটি পোকা, তা-ই নয় — এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশবান্ধব জীব। মৃত কাঠ খেয়ে এরা পচন প্রক্রিয়া ও পুষ্টি চক্রে সাহায্য করে। এতে বনাঞ্চলের মাটি উর্বর হয় এবং বনের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে।

    এছাড়াও, বিভিন্ন সংস্কৃতিতে এদেরকে সৌভাগ্য, শক্তি ও সমৃদ্ধির প্রতীক মনে করা হয়। এই কারণে, স্ট্যাগ বিটল বিশ্বজুড়ে জ্ঞানীগুণী ও সংগ্রাহকদের কাছে এক রহস্যময় ও মূল্যবান জীব হিসেবে পরিচিত।

    একটি ছোট পোকা, স্ট্যাগ বিটল, তার সৌন্দর্য, বৈশিষ্ট্য, পরিবেশগত ভূমিকা ও সাংস্কৃতিক গুরুত্বের জন্য বিশ্বের অন্যতম দামী ও আকর্ষণীয় প্রাণীতে পরিণত হয়েছে। এটি প্রমাণ করে, প্রকৃতির প্রতিটি জীবেরই একটি বিশেষ স্থান ও গুরুত্ব রয়েছে।

    আপনি যদি এই পতঙ্গটিকে পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করবেন।।
    কারণ এই একটি পতঙ্গ আপনাকে রাতারাতি আপনার সব ইচ্ছা পূরণ করতে সাহায্য করবে।

    আপনি কমেন্ট করে বলুন আপনি পেলে কি করবেন....🤷🏻‍♂️

    এইধরনের নতুন নতুন তথ্যপূর্ণ পোস্ট পেতে হলে আমাদের পেজটিকে ফলো করবেন।।

    Geography zone- ভূগোল বলয় #geography #facts #ad #Stag_beetle #like #everyoneシ#everyonefollowers #unknown #facts
    🏞️ বিশ্বের অন্যতম দামী পতঙ্গ : স্ট্যাগ বিটল...😲😲 🔸 পৃথিবীর সবচেয়ে দামী পোকাগুলোর মধ্যে একটি হল স্ট্যাগ বিটল। একটি স্ট্যাগ বিটলের দাম প্রায় ৭৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে! এই পোকাটি শুধু যে বিরল, তা-ই নয় — অনেক সংস্কৃতিতে এটি সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত। অনেকেই বিশ্বাস করেন, বাড়িতে একটি স্ট্যাগ বিটল থাকলে হঠাৎ ধনী হওয়া সম্ভব! এই বিশ্বাসই এর দাম আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। 🔹 বিশেষ বৈশিষ্ট্য:- ▪️ স্ট্যাগ বিটল-এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল এর বড় আকারের চোয়াল, যা দেখতে অনেকটা হরিণের শিং-এর মতো। এই চোয়াল মূলত পুরুষ স্ট্যাগ বিটলদের মধ্যে মেটিং-এর জন্য লড়াই করতে ব্যবহৃত হয়। পুরুষ স্ট্যাগ বিটলদের মধ্যে এই চোয়ালের আকৃতি ও আকারে ভিন্নতা দেখা যায়, যাকে বলা হয় "মেল পলিমরফিজম"। একটি গবেষণাপত্রে (Scientific Data Journal) বলা হয়েছে, স্ট্যাগ বিটল হচ্ছে বনজ পরিবেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ পচনশীল জীবগোষ্ঠীর সদস্য, যা মৃত কাঠ ভেঙে পচন প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। 🔹 আবাসস্থল ও বিস্তৃতি:- ▪️ স্ট্যাগ বিটল ঠাণ্ডা আবহাওয়া সহ্য করতে পারে না এবং উষ্ণ, আর্দ্র আবহাওয়ায় ভালো থাকে। এরা সাধারণত বনাঞ্চলে দেখা যায়, তবে শহরের পার্ক, উদ্যান, বাগান, ঝোপঝাড় ও পুরনো ফলবাগানেও পাওয়া যায় — যেখানে প্রচুর মৃত কাঠ থাকে। মৃত কাঠ তাদের বেঁচে থাকার ও বংশবিস্তারের জন্য অত্যন্ত জরুরি। 🔹 খাদ্যাভ্যাস:- ▪️ প্রাপ্তবয়স্ক স্ট্যাগ বিটল মূলত গাছের রস ও পচা ফলের রস খেয়ে বাঁচে। তবে এদের জীবনকাল খুব ছোট হওয়ায়, এরা সাধারণত বেঁচে থাকে তাদের লার্ভা অবস্থায় সঞ্চিত শক্তির উপর নির্ভর করে। স্ট্যাগ বিটলের লার্ভা (শিশু অবস্থায়) শুধু মৃত কাঠ খায়। এরা তাদের ধারালো চোয়াল দিয়ে কাঠ কুরে কুরে খায়। তবে, এরা জীবিত গাছ বা গুল্মের কোনো ক্ষতি করে না, তাই এরা পরিবেশের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। 🔹 আয়ু ও দেহগত বৈশিষ্ট্য:- ▪️ লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের তথ্য অনুযায়ী, একটি স্ট্যাগ বিটলের ওজন ২ থেকে ৬ গ্রাম হতে পারে এবং এদের গড় জীবনকাল ৩ থেকে ৭ বছর। ▪️পুরুষ বিটলের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৫ থেকে ৭৫ মিমি, ▪️ আর স্ত্রী বিটলের দৈর্ঘ্য ৩০ থেকে ৫০ মিমি পর্যন্ত হয়ে থাকে। ▪️এই দীর্ঘ জীবনকাল ও বিশেষ দেহ গঠনই এদের আরও বিরল ও মূল্যবান করে তুলেছে। 🔹 চিকিৎসায় ব্যবহার:- ▪️ স্ট্যাগ বিটল কখনো কখনো ঔষধি কাজে ব্যবহৃত হয়। যদিও নির্দিষ্টভাবে কোথায় ও কিভাবে তা ব্যবহৃত হয়, সেই তথ্য পাওয়া যায়নি, তবুও এই ব্যবহারের দিকটি এর আর্থিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যে আরও যোগ করেছে। 🔹 পরিবেশগত গুরুত্ব ও মূল্য:- স্ট্যাগ বিটল শুধু যে দামী একটি পোকা, তা-ই নয় — এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশবান্ধব জীব। মৃত কাঠ খেয়ে এরা পচন প্রক্রিয়া ও পুষ্টি চক্রে সাহায্য করে। এতে বনাঞ্চলের মাটি উর্বর হয় এবং বনের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে। এছাড়াও, বিভিন্ন সংস্কৃতিতে এদেরকে সৌভাগ্য, শক্তি ও সমৃদ্ধির প্রতীক মনে করা হয়। এই কারণে, স্ট্যাগ বিটল বিশ্বজুড়ে জ্ঞানীগুণী ও সংগ্রাহকদের কাছে এক রহস্যময় ও মূল্যবান জীব হিসেবে পরিচিত। 🔸 একটি ছোট পোকা, স্ট্যাগ বিটল, তার সৌন্দর্য, বৈশিষ্ট্য, পরিবেশগত ভূমিকা ও সাংস্কৃতিক গুরুত্বের জন্য বিশ্বের অন্যতম দামী ও আকর্ষণীয় প্রাণীতে পরিণত হয়েছে। এটি প্রমাণ করে, প্রকৃতির প্রতিটি জীবেরই একটি বিশেষ স্থান ও গুরুত্ব রয়েছে। 💠 আপনি যদি এই পতঙ্গটিকে পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করবেন।। কারণ এই একটি পতঙ্গ আপনাকে রাতারাতি আপনার সব ইচ্ছা পূরণ করতে সাহায্য করবে। 🔸 আপনি কমেন্ট করে বলুন আপনি পেলে কি করবেন....🤷🏻‍♂️ 💠 এইধরনের নতুন নতুন তথ্যপূর্ণ পোস্ট পেতে হলে আমাদের পেজটিকে ফলো করবেন।। Geography zone- ভূগোল বলয় #geography #facts #ad #Stag_beetle #like #everyoneシ゚ #everyonefollowers #unknown #facts
    0 Kommentare 0 Geteilt 101 Ansichten
  • চলো, বড় দুর্ঘটনায় Burn Management নিয়ে জানি!
    গতকাল উত্তরা মাইলস্টোনের ভয়াবহ প্লেন ক্র্যাশ আমাদের মনে করিয়ে দিল, বড় অগ্নিকাণ্ডে শরীর পুড়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসার জ্ঞান কতটা জরুরি।

    বিশেষ করে, দগ্ধ রোগীর শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে – এটা জানা চিকিৎসকের জন্য জীবন বাঁচানোর প্রথম ধাপ।

    তাই আজ একটু stable হয়ে মেডিকেল স্টুডেন্ট হয়ে বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত লিখা।।

    শরীরের পুড়ার হিসাব করার সবচেয়ে দ্রুত ও সহজ পদ্ধতি হলো - Rule of 9

    শরীরকে ভাগ ভাগ করে ধরা হয়ঃ

    • মাথা ও ঘাড় ৯% (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১৮% )

    • একেকটা হাত ৯%

    • বুকের সামনের দিক (chest+abdomen) ১৮%

    • পিঠের দিক (Back of the trunk) ১৮%

    • একেকটা পা ১৮% (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১৩.৫% করে)

    • গোপনাঙ্গ (Perineum) ১%

    ধরুন, যদি দুই হাত, বুকের সামনের দিক আর মুখ পুড়ে যায়, তাহলে = ৯% + ৯% + ১৮% + ৯% = ৪৫% দগ্ধ। ( শিশু হলে ৫৪% দগ্ধ)

    এই হিসাবের উপর নির্ভর করে রোগী ICU দরকার কি না, fluid কত দিতে হবে ইত্যাদি সিদ্ধান্ত হয়।

    Hospital Admit (বা ICU ) মূল শর্ত -

    Partial thickness বার্ণ (2nd degree burn) যদি ১৫% এর উপর হয় (Adult ) অথবা ১০% এর উপর ( Children )

    Full thickness (3rd degree burn) বার্ন হলে ৫% এর উপর হইলেই হাসপাতালে এডমিট করতে হয়।

    এছাড়াও শর্ত আছে , যা প্রাসঙ্গিক আজকের জন্য শুধু সেগুলো বললাম।

    গতকালকের ভিডিও তে দেখা প্রায় বেশিরভাগেরই ছিল 2nd degree & 3rd degree burn.

    এখন আসি, কীভাবে স্যালাইন দেওয়া হয় দগ্ধ রোগীকে?

    পুড়ে যাওয়ার পর দেহ প্রচুর পানি হারায়। বাঁচাতে হলে সেই পানি দ্রুত দিতে হয়।

    এই জন্য বিশ্বব্যাপী চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ঃ

    Parkland Formula:

    Fluid (ml) = 4 ml × Body weight (kg) × % Burn area

    কীভাবে দেবেন?

    প্রথম ৮ ঘণ্টায় অর্ধেক

    পরের ১৬ ঘণ্টায় বাকি অর্ধেক

    উদাহরণঃ

    ৬০ কেজি রোগী, ৪৫% পুড়েছে।

    = 4 × 60 × 45 = 10,800 ml স্যালাইন

    প্রথম ৮ ঘণ্টায় ৫,৪০০ ml

    পরের ১৬ ঘণ্টায় ৫,৪০০ ml

    শেষ কথা:

    Burn Injury মানেই শুধু চামড়া পুড়েনি, পুরো শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ছে।

    সঠিক হিসাব আর দ্রুত স্যালাইনই জীবন বাঁচায়।

    একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট হিসেবে মনে করি, এই জ্ঞান আজকের বাংলাদেশে সবাইকে জানা উচিত।

    #UttaraPlaneCrash #BurnAwareness #MedicalFacts #RuleOf9 #ParklandFormula #HealthEducation #EmergencyCare #milestonetragedy
    চলো, বড় দুর্ঘটনায় Burn Management নিয়ে জানি! গতকাল উত্তরা মাইলস্টোনের ভয়াবহ প্লেন ক্র্যাশ আমাদের মনে করিয়ে দিল, বড় অগ্নিকাণ্ডে শরীর পুড়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসার জ্ঞান কতটা জরুরি। বিশেষ করে, দগ্ধ রোগীর শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে – এটা জানা চিকিৎসকের জন্য জীবন বাঁচানোর প্রথম ধাপ। তাই আজ একটু stable হয়ে মেডিকেল স্টুডেন্ট হয়ে বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত লিখা।। শরীরের পুড়ার হিসাব করার সবচেয়ে দ্রুত ও সহজ পদ্ধতি হলো - Rule of 9 শরীরকে ভাগ ভাগ করে ধরা হয়ঃ • মাথা ও ঘাড় ➡️ ৯% (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১৮% ) • একেকটা হাত ➡️ ৯% • বুকের সামনের দিক (chest+abdomen) ➡️ ১৮% • পিঠের দিক (Back of the trunk) ➡️ ১৮% • একেকটা পা ➡️ ১৮% (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১৩.৫% করে) • গোপনাঙ্গ (Perineum) ➡️ ১% 👉 ধরুন, যদি দুই হাত, বুকের সামনের দিক আর মুখ পুড়ে যায়, তাহলে = ৯% + ৯% + ১৮% + ৯% = ৪৫% দগ্ধ। ( শিশু হলে ৫৪% দগ্ধ) এই হিসাবের উপর নির্ভর করে রোগী ICU দরকার কি না, fluid কত দিতে হবে ইত্যাদি সিদ্ধান্ত হয়। Hospital Admit (বা ICU ) মূল শর্ত - ☑️ Partial thickness বার্ণ (2nd degree burn) যদি ১৫% এর উপর হয় (Adult ) অথবা ১০% এর উপর ( Children ) ☑️ Full thickness (3rd degree burn) বার্ন হলে ৫% এর উপর হইলেই হাসপাতালে এডমিট করতে হয়। এছাড়াও শর্ত আছে , যা প্রাসঙ্গিক আজকের জন্য শুধু সেগুলো বললাম। গতকালকের ভিডিও তে দেখা প্রায় বেশিরভাগেরই ছিল 2nd degree & 3rd degree burn. 🙂🙂🙂 ✅ এখন আসি, কীভাবে স্যালাইন দেওয়া হয় দগ্ধ রোগীকে? পুড়ে যাওয়ার পর দেহ প্রচুর পানি হারায়। বাঁচাতে হলে সেই পানি দ্রুত দিতে হয়। এই জন্য বিশ্বব্যাপী চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ঃ 👉 Parkland Formula: Fluid (ml) = 4 ml × Body weight (kg) × % Burn area কীভাবে দেবেন? ⏳ প্রথম ৮ ঘণ্টায় অর্ধেক ⏳ পরের ১৬ ঘণ্টায় বাকি অর্ধেক ⚠️ উদাহরণঃ ৬০ কেজি রোগী, ৪৫% পুড়েছে। = 4 × 60 × 45 = 10,800 ml স্যালাইন প্রথম ৮ ঘণ্টায় ৫,৪০০ ml পরের ১৬ ঘণ্টায় ৫,৪০০ ml 🔍 শেষ কথা: Burn Injury মানেই শুধু চামড়া পুড়েনি, পুরো শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ছে। সঠিক হিসাব আর দ্রুত স্যালাইনই জীবন বাঁচায়। একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট হিসেবে মনে করি, এই জ্ঞান আজকের বাংলাদেশে সবাইকে জানা উচিত। #UttaraPlaneCrash #BurnAwareness #MedicalFacts #RuleOf9 #ParklandFormula #HealthEducation #EmergencyCare #milestonetragedy
    Love
    1
    0 Kommentare 0 Geteilt 180 Ansichten
  • আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন | আদ্যোপান্ত | International Space Station Facts
    আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন | আদ্যোপান্ত | International Space Station Facts
    Love
    Wow
    2
    0 Kommentare 0 Geteilt 233 Ansichten
  • একটা বাজপাখি সাউথ আফ্রিকা থেকে ফিনল্যান্ডে উড়ে যাওয়ার সময় তার শরীরে কিছু ছোট যন্ত্র বসানো হয়, আর এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্যাটেলাইট থেকে তার যাত্রাপথ।

    পাখিটি ৪২ দিনে এই ১৫,০০০কিলোমিটার পথ উড়ে পারি দিয়েছে। গড়ে প্রতিদিন ৩৫৭ কিলোমিটার উড়েছে প্রায় সমান্তরালভাবে।
    স্যাটেলাইটে তার যাত্রাপথ ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বড় জলাশয় বা সমুদ্র সামনে আসলে সে সেখান থেকে পথ পরিবর্তন করেছে যেন বিশ্রাম নিতে চাইলে স্থলভুমি পায়।
    আবার, মিশর-সুদানের মরুভূমিকেও পাশ কাটিয়ে গিয়েছে যেন তৃষ্ণা পেলে পানির অভাবে না পরতে হয়।
    কঠিন কঠিন এসব ম্যাপিং, রাউটিং, আল্টিটিঊড জ্ঞান বিজ্ঞানীরা যুগের পর যুগ ধরে যেখানে আয়ত্ব করে, পাইলটদের এসব শিখতে যেখানে বছরের পর বছর লেগে যায়, এই ছোট্ট পাখিকে তাহলে কে শেখালো এতো কিছু?
    আরও মজার কথা হল, হাই আল্টিটিঊডে উড়ার সময় এদের ১% এনার্জিও খরচ হয়না, শুধু ভেসে ভেসে, অনেক সময় ঘুমাচ্ছন্ন হয়েও এরা শত শত মাইল পাড়ি দিতে পারে। এই অদ্ভুত ক্ষমতা ও নিখুঁত টেকনোলজি কিভাবেই বা এদের শরীরে এলো?
    এ সবই মহান রবের কুদরত ও অপরিসীম দয়া, যিনি প্রত্যেকটি জিনিস পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে সৃষ্টি করেছেন।
    সুবহান আল্লাহ!

    #sciencefacts #educational #educationalcontent #teachingtips
    একটা বাজপাখি সাউথ আফ্রিকা থেকে ফিনল্যান্ডে উড়ে যাওয়ার সময় তার শরীরে কিছু ছোট যন্ত্র বসানো হয়, আর এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্যাটেলাইট থেকে তার যাত্রাপথ। পাখিটি ৪২ দিনে এই ১৫,০০০কিলোমিটার পথ উড়ে পারি দিয়েছে। গড়ে প্রতিদিন ৩৫৭ কিলোমিটার উড়েছে প্রায় সমান্তরালভাবে। স্যাটেলাইটে তার যাত্রাপথ ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বড় জলাশয় বা সমুদ্র সামনে আসলে সে সেখান থেকে পথ পরিবর্তন করেছে যেন বিশ্রাম নিতে চাইলে স্থলভুমি পায়। আবার, মিশর-সুদানের মরুভূমিকেও পাশ কাটিয়ে গিয়েছে যেন তৃষ্ণা পেলে পানির অভাবে না পরতে হয়। কঠিন কঠিন এসব ম্যাপিং, রাউটিং, আল্টিটিঊড জ্ঞান বিজ্ঞানীরা যুগের পর যুগ ধরে যেখানে আয়ত্ব করে, পাইলটদের এসব শিখতে যেখানে বছরের পর বছর লেগে যায়, এই ছোট্ট পাখিকে তাহলে কে শেখালো এতো কিছু? আরও মজার কথা হল, হাই আল্টিটিঊডে উড়ার সময় এদের ১% এনার্জিও খরচ হয়না, শুধু ভেসে ভেসে, অনেক সময় ঘুমাচ্ছন্ন হয়েও এরা শত শত মাইল পাড়ি দিতে পারে। এই অদ্ভুত ক্ষমতা ও নিখুঁত টেকনোলজি কিভাবেই বা এদের শরীরে এলো? এ সবই মহান রবের কুদরত ও অপরিসীম দয়া, যিনি প্রত্যেকটি জিনিস পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে সৃষ্টি করেছেন। সুবহান আল্লাহ! #sciencefacts #educational #educationalcontent #teachingtips
    Wow
    1
    0 Kommentare 0 Geteilt 245 Ansichten

  • পাই (π): একটি রহস্যময় সংখ্যা!
    আপনি কি জানেন, পৃথিবীর অন্যতম বিস্ময়কর একটি সংখ্যা হলো π (পাই)
    π = ৩.১৪১৬…
    এই সংখ্যা আসলে শেষ নেই
    এটি একটি অসীম দশমিক সংখ্যা, যার কোনও শেষ নেই এবং কোনও প্যাটার্নও নেই! বিজ্ঞানীরা আজও এই সংখ্যার সব ডিজিট বের করতে পারেননি।
    *π কিভাবে আসে?**
    যখন আপনি একটি বৃত্তের পরিধিকে তার ব্যাস দ্বারা ভাগ করেন, তখন যে সংখ্যাটি আসে, সেটাই পাই। অর্থাৎ,
    **π = বৃত্তের পরিধি / ব্যাস**
    **π কোথায় ব্যবহৃত হয়?**
    * গণিতে
    * পদার্থবিজ্ঞানে
    * ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে
    * এমনকি মহাকাশ গবেষণায়ও!
    **কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?**
    π ছাড়া আপনি বৃত্তের ক্ষেত্রফল, পরিধি, গোলকের আয়তন—কিছুই বের করতে পারবেন না।
    এটা শুধু একটা সংখ্যা না, এটা **গণিতের হৃদয়!
    বিশ্ব পাই দিবস
    প্রতি বছর **১৪ই মার্চ (৩/১৪)** তারিখে বিশ্বব্যাপী π দিবস পালিত হয়।

    জেনে রাখুন: π এর প্রথম কয়েকটি ডিজিট হলো –
    **3.141592653589793238...
    এখনও গণনায় চলছে

    #পাই #গণিত #MathFun #BanglaBlog #ScienceFacts #SocialMediaPost
    পাই (π): একটি রহস্যময় সংখ্যা! আপনি কি জানেন, পৃথিবীর অন্যতম বিস্ময়কর একটি সংখ্যা হলো π (পাই) π = ৩.১৪১৬… এই সংখ্যা আসলে শেষ নেই এটি একটি অসীম দশমিক সংখ্যা, যার কোনও শেষ নেই এবং কোনও প্যাটার্নও নেই! বিজ্ঞানীরা আজও এই সংখ্যার সব ডিজিট বের করতে পারেননি। *π কিভাবে আসে?** যখন আপনি একটি বৃত্তের পরিধিকে তার ব্যাস দ্বারা ভাগ করেন, তখন যে সংখ্যাটি আসে, সেটাই পাই। অর্থাৎ, **π = বৃত্তের পরিধি / ব্যাস** **π কোথায় ব্যবহৃত হয়?** * গণিতে * পদার্থবিজ্ঞানে * ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে * এমনকি মহাকাশ গবেষণায়ও! 🔸 **কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?** π ছাড়া আপনি বৃত্তের ক্ষেত্রফল, পরিধি, গোলকের আয়তন—কিছুই বের করতে পারবেন না। এটা শুধু একটা সংখ্যা না, এটা **গণিতের হৃদয়! বিশ্ব পাই দিবস প্রতি বছর **১৪ই মার্চ (৩/১৪)** তারিখে বিশ্বব্যাপী π দিবস পালিত হয়। জেনে রাখুন: π এর প্রথম কয়েকটি ডিজিট হলো – **3.141592653589793238... এখনও গণনায় চলছে #পাই #π #গণিত #MathFun #BanglaBlog #ScienceFacts #SocialMediaPost
    Wow
    3
    0 Kommentare 0 Geteilt 591 Ansichten
BlackBird Ai
https://bbai.shop