• নতুন প্রযুক্তির ফাইবার অপটিক্যালের মাধ্যমে জাপান প্রতি সেকেন্ডে ১.০২ পেটাবিট বা ১,২৭,৫০০ গিগাবাইট (GB) ডেটা ১,৮০২ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছে। এটি পূর্ববর্তী সব ইন্টারনেট স্পিড রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এই গতির ইন্টারনেট স্পিড দিয়ে মাত্র চার মিনিটেরও কম সময়ে সম্পূর্ণ ইন্টারনেট আর্কাইভ ডাউনলোড করা সম্ভব, যা একটি অভাবনীয় সাফল্য।

    এই অসাধ্য সাধন করেছে জাপানের National Institute of Information and Communications Technology (NICT)। তারা নতুন ধরনের একটি অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করেছে, যার ব্যাস মাত্র ০.১২৫ মিলিমিটার, অথচ এটি প্রচলিত ফাইবারের চেয়ে ১৯ গুণ বেশি ডেটা প্রেরণে সক্ষম।

    তাদের উদ্ভাবিত এই ইন্টারনেট স্পিড যুক্তরাষ্ট্রের গড় ইন্টারনেট গতির চেয়ে প্রায় ৪০ লক্ষ গুণ বেশি। এমনকি এই গতিতে নেটফ্লিক্সের পুরো ক্যাটালগ ১ সেকেন্ডেরও কম সময়ে ডাউনলোড করা সম্ভব।

    বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ডেটার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সেই প্রেক্ষাপটে এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে একটি অতুলনীয় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে দীর্ঘ দূরত্বে উচ্চক্ষমতার এবং স্কেলযোগ্য অপটিক্যাল কমিউনিকেশন সিস্টেম তৈরিতে।

    #Bigganneshi #science #japan #internet #Netflix
    নতুন প্রযুক্তির ফাইবার অপটিক্যালের মাধ্যমে জাপান প্রতি সেকেন্ডে ১.০২ পেটাবিট বা ১,২৭,৫০০ গিগাবাইট (GB) ডেটা ১,৮০২ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছে। এটি পূর্ববর্তী সব ইন্টারনেট স্পিড রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এই গতির ইন্টারনেট স্পিড দিয়ে মাত্র চার মিনিটেরও কম সময়ে সম্পূর্ণ ইন্টারনেট আর্কাইভ ডাউনলোড করা সম্ভব, যা একটি অভাবনীয় সাফল্য। এই অসাধ্য সাধন করেছে জাপানের National Institute of Information and Communications Technology (NICT)। তারা নতুন ধরনের একটি অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করেছে, যার ব্যাস মাত্র ০.১২৫ মিলিমিটার, অথচ এটি প্রচলিত ফাইবারের চেয়ে ১৯ গুণ বেশি ডেটা প্রেরণে সক্ষম। তাদের উদ্ভাবিত এই ইন্টারনেট স্পিড যুক্তরাষ্ট্রের গড় ইন্টারনেট গতির চেয়ে প্রায় ৪০ লক্ষ গুণ বেশি। এমনকি এই গতিতে নেটফ্লিক্সের পুরো ক্যাটালগ ১ সেকেন্ডেরও কম সময়ে ডাউনলোড করা সম্ভব। বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ডেটার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সেই প্রেক্ষাপটে এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে একটি অতুলনীয় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে দীর্ঘ দূরত্বে উচ্চক্ষমতার এবং স্কেলযোগ্য অপটিক্যাল কমিউনিকেশন সিস্টেম তৈরিতে। #Bigganneshi #science #japan #internet #Netflix
    0 Comments 0 Shares 10 Views 0 Reviews
  • কোথায় আপনার রিসার্স পেপার পাবলিশ করবেন?
    আপনার গবেষণাপত্রের জন্য মানানসই জার্নাল খুঁজে বের করা বেশ সময়সাপেক্ষ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনার গবেষণার বিষয়বস্তু, এর মান এবং আপনি কোন ধরনের পাঠকশ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে চান, তার ওপর নির্ভর করে জার্নাল নির্বাচন করা উচিত। এই ধাপে ধাপে সাজানো তালিকাটি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়শ্রেণী এবং দেশভিত্তিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নালের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। এটি আপনাকে আপনার পছন্দের ক্ষেত্র এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী সঠিক প্রকাশনার পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।
    ১. বহু-বিষয়ক (Multi-disciplinary) জার্নাল
    এই ক্যাটাগরির জার্নালগুলো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে যুগান্তকারী এবং উচ্চ-প্রভাবশালী গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এদের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor) সাধারণত অনেক বেশি হয় এবং বিশ্বব্যাপী এদের পরিচিতি রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    প্রথমেই আমরা Science জার্নালটির কথা বলতে পারি। এটি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.science.org/
    এছাড়াও, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস (National Academy of Sciences) দ্বারা প্রকাশিত Proceedings of the National Academy of Sciences (PNAS) একটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল। এটি বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.pnas.org/
    ইউরোপ (Europe):
    বিশ্বখ্যাত Nature জার্নালটি Springer Nature (জার্মানি-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রায় সব ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণাপত্র প্রকাশের জন্য পরিচিত। আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন: https://www.nature.com/
    Nature পরিবারেরই আরেকটি ওপেন-অ্যাক্সেস জার্নাল হলো Scientific Reports। এটিও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমস্ত ক্ষেত্রে গবেষণা প্রকাশ করে এবং তাদের ওয়েবসাইট হলো: https://www.nature.com/srep/
    ২. কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (Computer Science & Engineering)
    কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল গবেষণা প্রকাশের জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি (ACM) এর অধীনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল রয়েছে, যেমন Journal of the ACM (JACM), ACM Computing Surveys, এবং গ্রাফিক্স সম্পর্কিত ACM Transactions on Graphics (TOG)। আপনি তাদের প্রকাশনাগুলো দেখতে পারেন এই ওয়েবসাইটে: https://www.acm.org/publications/journals
    ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (IEEE) এর জার্নালগুলোও কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, IEEE Transactions on Pattern Analysis and Machine Intelligence (TPAMI), IEEE Communications Magazine, এবং IEEE Transactions on Computers অন্যতম। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.ieee.org/publications/index.html
    ইউরোপ (Europe):
    এলসেভিয়ার (Elsevier, নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) কর্তৃক প্রকাশিত Artificial Intelligence কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণার জন্য অন্যতম শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/artificial-intelligence
    তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের উপর মনোযোগ নিবদ্ধ করে Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Acta Informatica জার্নালটি। আপনি এটি এখানে খুঁজে পাবেন: https://link.springer.com/journal/236
    জাপান (Japan):
    দ্য ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রনিক্স, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার্স (IEICE) এর IEICE Transactions on Information and Systems তথ্য ও সিস্টেম সম্পর্কিত গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ieice.org/eng/publications/trans_e.html
    ৩. চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য (Medical Sciences & Health)
    চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য গবেষণার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বহু প্রভাবশালী জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি (Massachusetts Medical Society) প্রকাশিত The New England Journal of Medicine (NEJM) চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যতম প্রভাবশালী এবং পুরনো জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.nejm.org/
    আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) এর JAMA (Journal of the American Medical Association) সাধারণ চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://jamanetwork.com/journals/jama
    আমেরিকান কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স (American College of Physicians) এর Annals of Internal Medicine অভ্যন্তরীণ চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.acpjournals.org/journal/aim
    যুক্তরাজ্য (UK):
    বিশ্বখ্যাত The BMJ (পূর্বে British Medical Journal) BMJ Publishing Group Ltd দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি একটি অত্যন্ত সম্মানিত সাধারণ চিকিৎসা জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.bmj.com/
    যদিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত, The Lancet ইউকেতে প্রতিষ্ঠিত এবং এর বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। এটি একটি উচ্চ-প্রভাবশালী চিকিৎসা জার্নাল যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যা এবং গবেষণায় মনোযোগ দেয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.thelancet.com/
    অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (Oxford University Press) প্রকাশিত British Medical Bulletin চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ-মানের রিভিউ প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://academic.oup.com/bmb
    ইউরোপ (Europe):
    কার্ডিওলজির অন্যতম শীর্ষ জার্নাল হলো European Heart Journal। এটিও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও ইউরোপীয় ফোকাস রয়েছে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup.com/eurheartj
    ৪. অর্থনীতি ও ব্যবসা (Economics & Business)
    অর্থনীতি ও ব্যবসা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল নিচে দেওয়া হলো।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    আমেরিকান ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশন (American Economic Association) এর American Economic Review অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশের জন্য সুপরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.aeaweb.org/journals/aer
    আমেরিকান ফিনান্স অ্যাসোসিয়েশন (American Finance Association) এর Journal of Finance ফিনান্সের অন্যতম শীর্ষ জার্নাল, যা Wiley দ্বারা প্রকাশিত হয়। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://onlinelibrary.wiley.com/journal/15406261
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও শক্তিশালী মার্কিন উপস্থিতি সহ, Journal of Business Research ব্যবসা গবেষণার বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/journal-of-business...
    জার্মানি (Germany):
    Verein für Socialpolitik দ্বারা প্রকাশিত German Economic Review (Wiley দ্বারা পরিবেশিত) জার্মান অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক নীতির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://onlinelibrary.wiley.com/journal/14680475
    কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (Kiel Institute for the World Economy) এবং Springer দ্বারা প্রকাশিত Review of World Economics আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে গবেষণা প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://link.springer.com/journal/10290
    Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Journal of Population Economics জনসংখ্যা অর্থনীতির উপর গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://link.springer.com/journal/148
    ইউরোপ (General / Other European Countries):
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর European Economic Review ইউরোপীয় অর্থনীতির গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/european-economic-review
    ৫. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science)
    পরিবেশ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, এবং এর গবেষণার জন্য অনেক সুপরিচিত জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি (ACS Publications) এর Environmental Science & Technology পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রণী গবেষণা প্রকাশের জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://pubs.acs.org/journal/esthag
    আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) এর Science Advances সমস্ত বৈজ্ঞানিক বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে, যার মধ্যে পরিবেশ বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.science.org/journal/sciadv
    যুক্তরাজ্য (UK):
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Environmental Pollution জার্নালটির ইউকেতে শক্তিশালী অবদান রয়েছে। এটি পরিবেশ দূষণ এবং এর প্রভাব নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/environmental-pollution
    অস্ট্রালিয়া (Australia):
    CSIRO Publishing এর অধীনে CSIRO PUBLISHING - Natural Environment Journals পরিবেশ বিজ্ঞানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল প্রকাশ করে। এর মধ্যে রয়েছে Australian Journal of Botany, Environmental Chemistry, এবং Marine and Freshwater Research। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.publish.csiro.au/journals/NaturalEnvironment
    টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Australasian Journal of Environmental Management (AJEM) অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.eianz.org/.../australasian-journal-of...
    ইউরোপ (Europe):
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর Science of the Total Environment পরিবেশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/science-of-the-total...
    নবায়নযোগ্য শক্তি এবং টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার উপর পর্যালোচনা প্রকাশের জন্য Renewable and Sustainable Energy Reviews জার্নালটি সুপরিচিত। এটিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/renewable-and...
    ৬. মানবিক (Humanities)
    মানবিক শাখার গবেষণার জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য জার্নাল নিচে দেওয়া হলো।
    যুক্তরাজ্য (UK):
    বার্কবেক, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন (Birkbeck, University of London) এর ওপেন অ্যাক্সেস উদ্যোগ Open Library of Humanities (OLH) Journals এর অধীনে Architectural Histories (ইউরোপীয় ফোকাস) এবং C21 Literature: Journal of 21st-Century Writings (ব্রিটিশ ফোকাস) এর মতো জার্নালগুলো অন্তর্ভুক্ত। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে দেখা যাবে: https://www.openlibhums.org/journals/
    SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Journal of European Studies ইউরোপীয় সংস্কৃতি, সাহিত্য ও ইতিহাসে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub.com/home/jes
    আয়ারল্যান্ড (Ireland):
    রয়্যাল আইরিশ অ্যাকাডেমি (Royal Irish Academy) এর জার্নালগুলো আইরিশ ইতিহাস, সাহিত্য এবং অন্যান্য মানবিক বিষয়ে আলোকপাত করে। উদাহরণস্বরূপ, Ériu (আইরিশ ফিলোলজি ও সাহিত্যের উপর), Irish Studies in International Affairs, এবং Proceedings of the Royal Irish Academy: Archaeology, Culture, History, Literature। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ria.ie/publishing-house/journals/
    ৭. পদার্থবিদ্যা (Physics)
    পদার্থবিদ্যা গবেষণার জন্য কিছু প্রখ্যাত জার্নাল নিচে উল্লেখ করা হলো।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি (APS) এর Physical Review Letters (PRL) পদার্থবিজ্ঞানের সকল শাখায় মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.aps.org/prl/
    একই প্রকাশকের Physical Review D কণা পদার্থবিদ্যা, ক্ষেত্র তত্ত্ব, মহাকর্ষ এবং কসমোলজির উপর গভীর গবেষণা প্রকাশ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://journals.aps.org/prd/
    যদিও IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল সোসাইটি (American Astronomical Society) দ্বারা প্রকাশিত, The Astrophysical Journal এর মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী এবং এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যার গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ওয়েবসাইট: https://iopscience.iop.org/journal/1538-4357
    জাপান (Japan):
    দ্য ফিজিক্যাল সোসাইটি অফ জাপান (The Physical Society of Japan) এর Journal of the Physical Society of Japan (JPSJ) জাপানের প্রধান পদার্থবিদ্যা জার্নাল, যা বিভিন্ন শাখায় গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://jpsj.jps.or.jp/
    IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Japan Society of Applied Physics দ্বারা প্রকাশিত Japanese Journal of Applied Physics (JJAP) ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য সুপরিচিত। এটি এখানে দেখা যাবে: https://iopscience.iop.org/journal/1347-4065
    অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Physical Society of Japan দ্বারা প্রকাশিত Progress of Theoretical and Experimental Physics (PTEP) তাত্ত্বিক ও পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup.com/ptep
    ৮. সামাজিক বিজ্ঞান (Social Sciences)
    সামাজিক বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA):
    আমেরিকান সোশিওলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (ASA) এর American Sociological Review সমাজবিজ্ঞানের সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.asanet.org/journals/asr
    ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস (University of Chicago Press) এর Journal of Political Economy অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের পদ্ধতিগত অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.journals.uchicago.edu/toc/jpe/current
    ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন প্রেস (University of Wisconsin Press) এর Journal of Human Resources শ্রম অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://uwpress.wisc.edu/journals/journals/jhr.html
    যুক্তরাজ্য (UK):
    টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (Taylor & Francis Group) এর Journal of Risk Research ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সম্পর্কিত সামাজিক দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline.com/loi/rjrr20
    একই প্রকাশকের Journalism Studies জার্নালটি সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যম অধ্যয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://www.tandfonline.com/loi/rjou20
    ইউরোপ (Europe):
    টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Review of Social Psychology ইউরোপে সামাজিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline.com/loi/pers20
    ইউরোপীয় পাবলিক পলিসি সম্পর্কিত গবেষণার জন্য Journal of European Public Policy একটি গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল। এটিও টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.tandfonline.com/loi/rjpp20
    SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Union Politics ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর রাজনীতি নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub.com/home/eup
    এই বিশদ তালিকাটি আপনার গবেষণার জন্য উপযুক্ত জার্নাল খুঁজে পেতে একটি দৃঢ় ভিত্তি প্রদান করবে। মনে রাখবেন, প্রতিটি জার্নালের 'লক্ষ্য ও পরিধি' (Aims & Scope), প্রকাশনা ফি (যদি প্রযোজ্য হয়), এবং পিয়ার-রিভিউ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার গবেষণার জন্য শুভকামনা!
    আপনার গবেষণার বিশ্বজোড়া ঠিকানা: বিষয় ও দেশভিত্তিক জার্নাল পরিচিতি
    আপনার গবেষণাপত্রের জন্য মানানসই জার্নাল খুঁজে বের করা বেশ সময়সাপেক্ষ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনার গবেষণার বিষয়বস্তু, এর মান এবং আপনি কোন ধরনের পাঠকশ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে চান, তার ওপর নির্ভর করে জার্নাল নির্বাচন করা উচিত। এই ধাপে ধাপে সাজানো তালিকাটি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়শ্রেণী এবং দেশভিত্তিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নালের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। এটি আপনাকে আপনার পছন্দের ক্ষেত্র এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী সঠিক প্রকাশনার পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।
    ১. বহু-বিষয়ক (Multi-disciplinary) জার্নাল
    এই ক্যাটাগরির জার্নালগুলো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে যুগান্তকারী এবং উচ্চ-প্রভাবশালী গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এদের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor) সাধারণত অনেক বেশি হয় এবং বিশ্বব্যাপী এদের পরিচিতি রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): প্রথমেই আমরা Science জার্নালটির কথা বলতে পারি। এটি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. science. org/
    এছাড়াও, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস (National Academy of Sciences) দ্বারা প্রকাশিত Proceedings of the National Academy of Sciences (PNAS) একটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল। এটি বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. pnas. org/
    ইউরোপ (Europe): বিশ্বখ্যাত Nature জার্নালটি Springer Nature (জার্মানি-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রায় সব ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণাপত্র প্রকাশের জন্য পরিচিত। আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন: https://www. nature. com/
    Nature পরিবারেরই আরেকটি ওপেন-অ্যাক্সেস জার্নাল হলো Scientific Reports। এটিও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমস্ত ক্ষেত্রে গবেষণা প্রকাশ করে এবং তাদের ওয়েবসাইট হলো: https://www. nature.com/srep/
    ২. কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (Computer Science & Engineering)
    কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল গবেষণা প্রকাশের জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি (ACM) এর অধীনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল রয়েছে, যেমন Journal of the ACM (JACM), ACM Computing Surveys, এবং গ্রাফিক্স সম্পর্কিত ACM Transactions on Graphics (TOG)। আপনি তাদের প্রকাশনাগুলো দেখতে পারেন এই ওয়েবসাইটে: https://www.acm. org/publications/journals
    ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (IEEE) এর জার্নালগুলোও কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, IEEE Transactions on Pattern Analysis and Machine Intelligence (TPAMI), IEEE Communications Magazine, এবং IEEE Transactions on Computers অন্যতম। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.ieee. org/publications/index.html
    ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (Elsevier, নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) কর্তৃক প্রকাশিত Artificial Intelligence কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণার জন্য অন্যতম শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. journals.elsevier.com/artificial-intelligence
    তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের উপর মনোযোগ নিবদ্ধ করে Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Acta Informatica জার্নালটি। আপনি এটি এখানে খুঁজে পাবেন: https://link.springer. com/journal/236
    জাপান (Japan): দ্য ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রনিক্স, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার্স (IEICE) এর IEICE Transactions on Information and Systems তথ্য ও সিস্টেম সম্পর্কিত গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ieice. org/eng/publications/trans_e.html
    ৩. চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য (Medical Sciences & Health)
    চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য গবেষণার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বহু প্রভাবশালী জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি (Massachusetts Medical Society) প্রকাশিত The New England Journal of Medicine (NEJM) চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যতম প্রভাবশালী এবং পুরনো জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. nejm.org/
    আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) এর JAMA (Journal of the American Medical Association) সাধারণ চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://jamanetwork. com/journals/jama
    আমেরিকান কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স (American College of Physicians) এর Annals of Internal Medicine অভ্যন্তরীণ চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.acpjournals. org/journal/aim
    যুক্তরাজ্য (UK): বিশ্বখ্যাত The BMJ (পূর্বে British Medical Journal) BMJ Publishing Group Ltd দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি একটি অত্যন্ত সম্মানিত সাধারণ চিকিৎসা জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. bmj.com/
    যদিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত, The Lancet ইউকেতে প্রতিষ্ঠিত এবং এর বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। এটি একটি উচ্চ-প্রভাবশালী চিকিৎসা জার্নাল যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যা এবং গবেষণায় মনোযোগ দেয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.thelancet. com/
    অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (Oxford University Press) প্রকাশিত British Medical Bulletin চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ-মানের রিভিউ প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://academic.oup. com/bmb
    ইউরোপ (Europe): কার্ডিওলজির অন্যতম শীর্ষ জার্নাল হলো European Heart Journal। এটিও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও ইউরোপীয় ফোকাস রয়েছে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup. com/eurheartj
    ৪. অর্থনীতি ও ব্যবসা (Economics & Business)
    অর্থনীতি ও ব্যবসা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল নিচে দেওয়া হলো।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশন (American Economic Association) এর American Economic Review অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশের জন্য সুপরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.aeaweb. org/journals/aer
    আমেরিকান ফিনান্স অ্যাসোসিয়েশন (American Finance Association) এর Journal of Finance ফিনান্সের অন্যতম শীর্ষ জার্নাল, যা Wiley দ্বারা প্রকাশিত হয়। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://onlinelibrary.wiley. com/journal/15406261
    এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও শক্তিশালী মার্কিন উপস্থিতি সহ, Journal of Business Research ব্যবসা গবেষণার বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/journal-of-business-research
    জার্মানি (Germany): Verein für Socialpolitik দ্বারা প্রকাশিত German Economic Review (Wiley দ্বারা পরিবেশিত) জার্মান অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক নীতির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://onlinelibrary.wiley. com/journal/14680475
    কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (Kiel Institute for the World Economy) এবং Springer দ্বারা প্রকাশিত Review of World Economics আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে গবেষণা প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://link.springer. com/journal/10290
    Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Journal of Population Economics জনসংখ্যা অর্থনীতির উপর গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://link.springer. com/journal/148
    ইউরোপ (General / Other European Countries): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর European Economic Review ইউরোপীয় অর্থনীতির গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/european-economic-review
    ৫. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science)
    পরিবেশ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, এবং এর গবেষণার জন্য অনেক সুপরিচিত জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি (ACS Publications) এর Environmental Science & Technology পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রণী গবেষণা প্রকাশের জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://pubs.acs. org/journal/esthag
    আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) এর Science Advances সমস্ত বৈজ্ঞানিক বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে, যার মধ্যে পরিবেশ বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.science. org/journal/sciadv
    যুক্তরাজ্য (UK): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Environmental Pollution জার্নালটির ইউকেতে শক্তিশালী অবদান রয়েছে। এটি পরিবেশ দূষণ এবং এর প্রভাব নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/environmental-pollution
    অস্ট্রেলিয়া (Australia): CSIRO Publishing এর অধীনে CSIRO PUBLISHING - Natural Environment Journals পরিবেশ বিজ্ঞানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল প্রকাশ করে। এর মধ্যে রয়েছে Australian Journal of Botany, Environmental Chemistry, এবং Marine and Freshwater Research। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.publish.csiro. au/journals/NaturalEnvironment
    টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Australasian Journal of Environmental Management (AJEM) অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.eianz. org/news-publications/australasian-journal-of-environmental-management
    ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর Science of the Total Environment পরিবেশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/science-of-the-total-environment
    নবায়নযোগ্য শক্তি এবং টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার উপর পর্যালোচনা প্রকাশের জন্য Renewable and Sustainable Energy Reviews জার্নালটি সুপরিচিত। এটিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/renewable-and-sustainable-energy-reviews
    ৬. মানবিক (Humanities) মানবিক শাখার গবেষণার জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য জার্নাল নিচে দেওয়া হলো।
    যুক্তরাজ্য (UK): বার্কবেক, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন (Birkbeck, University of London) এর ওপেন অ্যাক্সেস উদ্যোগ Open Library of Humanities (OLH) Journals এর অধীনে Architectural Histories (ইউরোপীয় ফোকাস) এবং C21 Literature: Journal of 21st-Century Writings (ব্রিটিশ ফোকাস) এর মতো জার্নালগুলো অন্তর্ভুক্ত। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে দেখা যাবে: https://www.openlibhums. org/journals/
    SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Journal of European Studies ইউরোপীয় সংস্কৃতি, সাহিত্য ও ইতিহাসে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub. com/home/jes
    আয়ারল্যান্ড (Ireland): রয়্যাল আইরিশ অ্যাকাডেমি (Royal Irish Academy) এর জার্নালগুলো আইরিশ ইতিহাস, সাহিত্য এবং অন্যান্য মানবিক বিষয়ে আলোকপাত করে। উদাহরণস্বরূপ, Ériu (আইরিশ ফিলোলজি ও সাহিত্যের উপর), Irish Studies in International Affairs, এবং Proceedings of the Royal Irish Academy: Archaeology, Culture, History, Literature। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ria. ie/publishing-house/journals/
    ৭. পদার্থবিদ্যা (Physics) : পদার্থবিদ্যা গবেষণার জন্য কিছু প্রখ্যাত জার্নাল নিচে উল্লেখ করা হলো।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি (APS) এর Physical Review Letters (PRL) পদার্থবিজ্ঞানের সকল শাখায় মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.aps. org/prl/
    একই প্রকাশকের Physical Review D কণা পদার্থবিদ্যা, ক্ষেত্র তত্ত্ব, মহাকর্ষ এবং কসমোলজির উপর গভীর গবেষণা প্রকাশ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://journals.aps. org/prd/
    যদিও IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল সোসাইটি (American Astronomical Society) দ্বারা প্রকাশিত, The Astrophysical Journal এর মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী এবং এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যার গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ওয়েবসাইট: https://iopscience.iop. org/journal/1538-4357
    জাপান (Japan): দ্য ফিজিক্যাল সোসাইটি অফ জাপান (The Physical Society of Japan) এর Journal of the Physical Society of Japan (JPSJ) জাপানের প্রধান পদার্থবিদ্যা জার্নাল, যা বিভিন্ন শাখায় গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://jpsj.jps.or. jp/
    IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Japan Society of Applied Physics দ্বারা প্রকাশিত Japanese Journal of Applied Physics (JJAP) ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য সুপরিচিত। এটি এখানে দেখা যাবে: https://iopscience.iop. org/journal/1347-4065
    অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Physical Society of Japan দ্বারা প্রকাশিত Progress of Theoretical and Experimental Physics (PTEP) তাত্ত্বিক ও পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup. com/ptep
    ৮. সামাজিক বিজ্ঞান (Social Sciences): সামাজিক বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে।
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান সোশিওলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (ASA) এর American Sociological Review সমাজবিজ্ঞানের সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.asanet. org/journals/asr
    ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস (University of Chicago Press) এর Journal of Political Economy অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের পদ্ধতিগত অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.journals.uchicago. edu/toc/jpe/current
    ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন প্রেস (University of Wisconsin Press) এর Journal of Human Resources শ্রম অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://uwpress.wisc. edu/journals/journals/jhr.html
    যুক্তরাজ্য (UK): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (Taylor & Francis Group) এর Journal of Risk Research ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সম্পর্কিত সামাজিক দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline. com/loi/rjrr20
    একই প্রকাশকের Journalism Studies জার্নালটি সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যম অধ্যয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://www.tandfonline. com/loi/rjou20
    ইউরোপ (Europe): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Review of Social Psychology ইউরোপে সামাজিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline. com/loi/pers20
    ইউরোপীয় পাবলিক পলিসি সম্পর্কিত গবেষণার জন্য Journal of European Public Policy একটি গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল। এটিও টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.tandfonline. com/loi/rjpp20
    SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Union Politics ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর রাজনীতি নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub. com/home/eup
    এই বিশদ তালিকাটি আপনার গবেষণার জন্য উপযুক্ত জার্নাল খুঁজে পেতে একটি দৃঢ় ভিত্তি প্রদান করবে। মনে রাখবেন, প্রতিটি জার্নালের 'লক্ষ্য ও পরিধি' (Aims & Scope), প্রকাশনা ফি (যদি প্রযোজ্য হয়), এবং পিয়ার-রিভিউ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার গবেষণার জন্য শুভকামনা!
    সংক্ষেপে:
    ১. বহু-বিষয়ক গবেষণা (Multidisciplinary Sciences)
    যুক্তরাষ্ট্র (USA): Science (AAAS): বিশ্বের সর্বোচ্চ প্রভাব ফ্যাক্টর (৫৬.৯+), নোবেল বিজয়ী গবেষণার প্ল্যাটফর্ম।
    PNAS (Proceedings of the National Academy of Sciences): একাডেমিক এক্সেলেন্সের জন্য আইকনিক, দ্রুত রিভিউ প্রক্রিয়া।
    যুক্তরাজ্য (UK): Nature (Nature Portfolio): সর্বোচ্চ সাইটেশন ইমপ্যাক্ট (৬৪.৮+), আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের স্বর্ণপ্রমাণ।
    জার্মানি: Naturwissenschaften (Springer): পদার্থবিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞানের ঐতিহাসিক ভিত্তিসম্পন্ন জার্নাল।
    নেদারল্যান্ডস: Heliyon (Cell Press): উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার (OA), বৈজ্ঞানিক স্ট্যান্ডার্ডে সহজ প্রকাশনা।
    জাপান: Science Advances (AAAS): OA মডেল, আন্তঃবিষয়ক গবেষণায় বিশেষায়িত।
    অস্ট্রেলিয়া: PLOS ONE (PLOS): দ্রুত প্রকাশনা, ডেটা ট্রান্সপারেন্সির উপর জোর।
    ২. চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান (Medicine & Health)
    যুক্তরাষ্ট্র: JAMA (American Medical Association): ক্লিনিকাল ট্রায়াল ও এপিডেমিওলজিতে বিশ্বনেতা।
    New England Journal of Medicine (NEJM): চিকিৎসাবিজ্ঞানে সর্বোচ্চ প্রভাব ফ্যাক্টর (১৭৬+), ব্রেকথ্রু গবেষণার কেন্দ্র।
    যুক্তরাজ্য: The Lancet (Elsevier): বৈশ্বিক স্বাস্থ্য নীতিতে সরাসরি প্রভাব, কোভিড-১৯ গবেষণায় পথিকৃৎ।
    আয়ারল্যান্ড: Irish Journal of Medical Science: আঞ্চলিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জেস নিয়ে গবেষণার প্ল্যাটফর্ম।
    জাপান: Cancer Science (Wiley): এশিয়ান জনগোষ্ঠীর অনকোলজি স্টাডিজে বিশেষায়িত।
    জার্মানি: Nature Reviews Clinical Oncology (Springer Nature): ক্যান্সার থেরাপির সর্বশেষ অগ্রগতির রিভিউ।
    কানাডা: CMAJ (Canadian Medical Association Journal): নীতিনির্ধারণমূলক চিকিৎসা গবেষণার জন্য স্বীকৃত।
    ৩. প্রকৌশল ও প্রযুক্তি (Engineering & Technology)
    যুক্তরাষ্ট্র: IEEE Transactions Series (IEEE): ইলেকট্রিক্যাল, রোবোটিক্স ও এআই গবেষণার জন্য ম্যান্ডেটরি।
    জার্মানি: Advanced Materials (Wiley-VCH): ন্যানোটেকনোলজিতে শীর্ষ (ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর: ৩২+), উপাদান বিজ্ঞানে রেফারেন্স।
    জাপান: JSME International Journal: যান্ত্রিক প্রকৌশলে উচ্চমানের তাত্ত্বিক গবেষণা।
    সুইজারল্যান্ড: Sensors (MDPI): IoT, বায়োসেন্সর ও স্মার্ট টেকনোলজিতে অগ্রণী।
    অস্ট্রেলিয়া: Journal of Hydraulic Engineering (ASCE): জলসম্পদ ব্যবস্থাপনায় প্রয়োগিক গবেষণা।
    ৪. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science)
    যুক্তরাজ্য: Global Change Biology (Wiley): জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তুসংস্থানিক প্রভাব নিয়ে শীর্ষস্থানীয়।
    যুক্তরাষ্ট্র: Environmental Science & Technology (ACS): পরিবেশ রসায়ন ও টেকনোলজির রেফারেন্স জার্নাল।
    অস্ট্রেলিয়া: Marine and Freshwater Research (CSIRO): সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও সংরক্ষণ গবেষণা।
    জাপান: Journal of Environmental Chemistry: ভারী ধাতু দূষণ ও ন্যানো-রেমিডিয়েশন গবেষণা।
    জার্মানি: Environmental Sciences Europe (Springer): ইউরোপীয় পরিবেশ নীতির OA জার্নাল।
    নরওয়ে: Environmental Research Letters (IOP Publishing): জলবায়ু ন্যায়বিচার ও নবায়নযোগ্য শক্তিতে গুরুত্ব।
    ৫. সামাজিক বিজ্ঞান ও ভাষাতত্ত্ব (Social Sciences & Linguistics)
    যুক্তরাষ্ট্র: American Economic Review (AEA): অর্থনীতির নোবেল বিজয়ীদের গবেষণার মূল প্ল্যাটফর্ম।
    যুক্তরাজ্য: Applied Linguistics (Oxford University): ভাষা শিক্ষণ পদ্ধতি ও ডিজিটাল লার্নিং।
    জার্মানি: Zeitschrift für Soziologie: সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্ব ও ইউরোপীয় সমাজের রূপান্তর।
    অস্ট্রেলিয়া: Australian Review of Applied Linguistics: বহুভাষিকতা ও অভিবাসী ভাষার গবেষণা।
    আয়ারল্যান্ড: Irish Educational Studies: শিক্ষানীতির সমালোচনামূলক মূল্যায়ন।
    কোথায় আপনার রিসার্স পেপার পাবলিশ করবেন? আপনার গবেষণাপত্রের জন্য মানানসই জার্নাল খুঁজে বের করা বেশ সময়সাপেক্ষ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনার গবেষণার বিষয়বস্তু, এর মান এবং আপনি কোন ধরনের পাঠকশ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে চান, তার ওপর নির্ভর করে জার্নাল নির্বাচন করা উচিত। এই ধাপে ধাপে সাজানো তালিকাটি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়শ্রেণী এবং দেশভিত্তিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নালের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। এটি আপনাকে আপনার পছন্দের ক্ষেত্র এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী সঠিক প্রকাশনার পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে। ১. বহু-বিষয়ক (Multi-disciplinary) জার্নাল এই ক্যাটাগরির জার্নালগুলো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে যুগান্তকারী এবং উচ্চ-প্রভাবশালী গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এদের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor) সাধারণত অনেক বেশি হয় এবং বিশ্বব্যাপী এদের পরিচিতি রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): প্রথমেই আমরা Science জার্নালটির কথা বলতে পারি। এটি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.science.org/ এছাড়াও, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস (National Academy of Sciences) দ্বারা প্রকাশিত Proceedings of the National Academy of Sciences (PNAS) একটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল। এটি বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.pnas.org/ ইউরোপ (Europe): বিশ্বখ্যাত Nature জার্নালটি Springer Nature (জার্মানি-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রায় সব ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণাপত্র প্রকাশের জন্য পরিচিত। আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন: https://www.nature.com/ Nature পরিবারেরই আরেকটি ওপেন-অ্যাক্সেস জার্নাল হলো Scientific Reports। এটিও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমস্ত ক্ষেত্রে গবেষণা প্রকাশ করে এবং তাদের ওয়েবসাইট হলো: https://www.nature.com/srep/ ২. কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (Computer Science & Engineering) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল গবেষণা প্রকাশের জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি (ACM) এর অধীনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল রয়েছে, যেমন Journal of the ACM (JACM), ACM Computing Surveys, এবং গ্রাফিক্স সম্পর্কিত ACM Transactions on Graphics (TOG)। আপনি তাদের প্রকাশনাগুলো দেখতে পারেন এই ওয়েবসাইটে: https://www.acm.org/publications/journals ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (IEEE) এর জার্নালগুলোও কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, IEEE Transactions on Pattern Analysis and Machine Intelligence (TPAMI), IEEE Communications Magazine, এবং IEEE Transactions on Computers অন্যতম। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.ieee.org/publications/index.html ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (Elsevier, নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) কর্তৃক প্রকাশিত Artificial Intelligence কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণার জন্য অন্যতম শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/artificial-intelligence তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের উপর মনোযোগ নিবদ্ধ করে Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Acta Informatica জার্নালটি। আপনি এটি এখানে খুঁজে পাবেন: https://link.springer.com/journal/236 জাপান (Japan): দ্য ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রনিক্স, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার্স (IEICE) এর IEICE Transactions on Information and Systems তথ্য ও সিস্টেম সম্পর্কিত গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ieice.org/eng/publications/trans_e.html ৩. চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য (Medical Sciences & Health) চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য গবেষণার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বহু প্রভাবশালী জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি (Massachusetts Medical Society) প্রকাশিত The New England Journal of Medicine (NEJM) চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যতম প্রভাবশালী এবং পুরনো জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.nejm.org/ আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) এর JAMA (Journal of the American Medical Association) সাধারণ চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://jamanetwork.com/journals/jama আমেরিকান কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স (American College of Physicians) এর Annals of Internal Medicine অভ্যন্তরীণ চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.acpjournals.org/journal/aim যুক্তরাজ্য (UK): বিশ্বখ্যাত The BMJ (পূর্বে British Medical Journal) BMJ Publishing Group Ltd দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি একটি অত্যন্ত সম্মানিত সাধারণ চিকিৎসা জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.bmj.com/ যদিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত, The Lancet ইউকেতে প্রতিষ্ঠিত এবং এর বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। এটি একটি উচ্চ-প্রভাবশালী চিকিৎসা জার্নাল যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যা এবং গবেষণায় মনোযোগ দেয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.thelancet.com/ অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (Oxford University Press) প্রকাশিত British Medical Bulletin চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ-মানের রিভিউ প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://academic.oup.com/bmb ইউরোপ (Europe): কার্ডিওলজির অন্যতম শীর্ষ জার্নাল হলো European Heart Journal। এটিও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও ইউরোপীয় ফোকাস রয়েছে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup.com/eurheartj ৪. অর্থনীতি ও ব্যবসা (Economics & Business) অর্থনীতি ও ব্যবসা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল নিচে দেওয়া হলো। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশন (American Economic Association) এর American Economic Review অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশের জন্য সুপরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.aeaweb.org/journals/aer আমেরিকান ফিনান্স অ্যাসোসিয়েশন (American Finance Association) এর Journal of Finance ফিনান্সের অন্যতম শীর্ষ জার্নাল, যা Wiley দ্বারা প্রকাশিত হয়। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://onlinelibrary.wiley.com/journal/15406261 এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও শক্তিশালী মার্কিন উপস্থিতি সহ, Journal of Business Research ব্যবসা গবেষণার বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/journal-of-business... জার্মানি (Germany): Verein für Socialpolitik দ্বারা প্রকাশিত German Economic Review (Wiley দ্বারা পরিবেশিত) জার্মান অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক নীতির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://onlinelibrary.wiley.com/journal/14680475 কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (Kiel Institute for the World Economy) এবং Springer দ্বারা প্রকাশিত Review of World Economics আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে গবেষণা প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://link.springer.com/journal/10290 Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Journal of Population Economics জনসংখ্যা অর্থনীতির উপর গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://link.springer.com/journal/148 ইউরোপ (General / Other European Countries): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর European Economic Review ইউরোপীয় অর্থনীতির গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/european-economic-review ৫. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science) পরিবেশ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, এবং এর গবেষণার জন্য অনেক সুপরিচিত জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি (ACS Publications) এর Environmental Science & Technology পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রণী গবেষণা প্রকাশের জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://pubs.acs.org/journal/esthag আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) এর Science Advances সমস্ত বৈজ্ঞানিক বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে, যার মধ্যে পরিবেশ বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.science.org/journal/sciadv যুক্তরাজ্য (UK): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Environmental Pollution জার্নালটির ইউকেতে শক্তিশালী অবদান রয়েছে। এটি পরিবেশ দূষণ এবং এর প্রভাব নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/environmental-pollution অস্ট্রালিয়া (Australia): CSIRO Publishing এর অধীনে CSIRO PUBLISHING - Natural Environment Journals পরিবেশ বিজ্ঞানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল প্রকাশ করে। এর মধ্যে রয়েছে Australian Journal of Botany, Environmental Chemistry, এবং Marine and Freshwater Research। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.publish.csiro.au/journals/NaturalEnvironment টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Australasian Journal of Environmental Management (AJEM) অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.eianz.org/.../australasian-journal-of... ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর Science of the Total Environment পরিবেশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/science-of-the-total... নবায়নযোগ্য শক্তি এবং টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার উপর পর্যালোচনা প্রকাশের জন্য Renewable and Sustainable Energy Reviews জার্নালটি সুপরিচিত। এটিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier.com/renewable-and... ৬. মানবিক (Humanities) মানবিক শাখার গবেষণার জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য জার্নাল নিচে দেওয়া হলো। যুক্তরাজ্য (UK): বার্কবেক, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন (Birkbeck, University of London) এর ওপেন অ্যাক্সেস উদ্যোগ Open Library of Humanities (OLH) Journals এর অধীনে Architectural Histories (ইউরোপীয় ফোকাস) এবং C21 Literature: Journal of 21st-Century Writings (ব্রিটিশ ফোকাস) এর মতো জার্নালগুলো অন্তর্ভুক্ত। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে দেখা যাবে: https://www.openlibhums.org/journals/ SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Journal of European Studies ইউরোপীয় সংস্কৃতি, সাহিত্য ও ইতিহাসে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub.com/home/jes আয়ারল্যান্ড (Ireland): রয়্যাল আইরিশ অ্যাকাডেমি (Royal Irish Academy) এর জার্নালগুলো আইরিশ ইতিহাস, সাহিত্য এবং অন্যান্য মানবিক বিষয়ে আলোকপাত করে। উদাহরণস্বরূপ, Ériu (আইরিশ ফিলোলজি ও সাহিত্যের উপর), Irish Studies in International Affairs, এবং Proceedings of the Royal Irish Academy: Archaeology, Culture, History, Literature। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ria.ie/publishing-house/journals/ ৭. পদার্থবিদ্যা (Physics) পদার্থবিদ্যা গবেষণার জন্য কিছু প্রখ্যাত জার্নাল নিচে উল্লেখ করা হলো। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি (APS) এর Physical Review Letters (PRL) পদার্থবিজ্ঞানের সকল শাখায় মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.aps.org/prl/ একই প্রকাশকের Physical Review D কণা পদার্থবিদ্যা, ক্ষেত্র তত্ত্ব, মহাকর্ষ এবং কসমোলজির উপর গভীর গবেষণা প্রকাশ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://journals.aps.org/prd/ যদিও IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল সোসাইটি (American Astronomical Society) দ্বারা প্রকাশিত, The Astrophysical Journal এর মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী এবং এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যার গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ওয়েবসাইট: https://iopscience.iop.org/journal/1538-4357 জাপান (Japan): দ্য ফিজিক্যাল সোসাইটি অফ জাপান (The Physical Society of Japan) এর Journal of the Physical Society of Japan (JPSJ) জাপানের প্রধান পদার্থবিদ্যা জার্নাল, যা বিভিন্ন শাখায় গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://jpsj.jps.or.jp/ IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Japan Society of Applied Physics দ্বারা প্রকাশিত Japanese Journal of Applied Physics (JJAP) ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য সুপরিচিত। এটি এখানে দেখা যাবে: https://iopscience.iop.org/journal/1347-4065 অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Physical Society of Japan দ্বারা প্রকাশিত Progress of Theoretical and Experimental Physics (PTEP) তাত্ত্বিক ও পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup.com/ptep ৮. সামাজিক বিজ্ঞান (Social Sciences) সামাজিক বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান সোশিওলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (ASA) এর American Sociological Review সমাজবিজ্ঞানের সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.asanet.org/journals/asr ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস (University of Chicago Press) এর Journal of Political Economy অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের পদ্ধতিগত অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.journals.uchicago.edu/toc/jpe/current ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন প্রেস (University of Wisconsin Press) এর Journal of Human Resources শ্রম অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://uwpress.wisc.edu/journals/journals/jhr.html যুক্তরাজ্য (UK): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (Taylor & Francis Group) এর Journal of Risk Research ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সম্পর্কিত সামাজিক দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline.com/loi/rjrr20 একই প্রকাশকের Journalism Studies জার্নালটি সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যম অধ্যয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://www.tandfonline.com/loi/rjou20 ইউরোপ (Europe): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Review of Social Psychology ইউরোপে সামাজিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline.com/loi/pers20 ইউরোপীয় পাবলিক পলিসি সম্পর্কিত গবেষণার জন্য Journal of European Public Policy একটি গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল। এটিও টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.tandfonline.com/loi/rjpp20 SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Union Politics ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর রাজনীতি নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub.com/home/eup এই বিশদ তালিকাটি আপনার গবেষণার জন্য উপযুক্ত জার্নাল খুঁজে পেতে একটি দৃঢ় ভিত্তি প্রদান করবে। মনে রাখবেন, প্রতিটি জার্নালের 'লক্ষ্য ও পরিধি' (Aims & Scope), প্রকাশনা ফি (যদি প্রযোজ্য হয়), এবং পিয়ার-রিভিউ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার গবেষণার জন্য শুভকামনা! আপনার গবেষণার বিশ্বজোড়া ঠিকানা: বিষয় ও দেশভিত্তিক জার্নাল পরিচিতি আপনার গবেষণাপত্রের জন্য মানানসই জার্নাল খুঁজে বের করা বেশ সময়সাপেক্ষ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনার গবেষণার বিষয়বস্তু, এর মান এবং আপনি কোন ধরনের পাঠকশ্রেণীর কাছে পৌঁছাতে চান, তার ওপর নির্ভর করে জার্নাল নির্বাচন করা উচিত। এই ধাপে ধাপে সাজানো তালিকাটি আপনাকে বিভিন্ন বিষয়শ্রেণী এবং দেশভিত্তিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নালের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। এটি আপনাকে আপনার পছন্দের ক্ষেত্র এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী সঠিক প্রকাশনার পথ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে। ১. বহু-বিষয়ক (Multi-disciplinary) জার্নাল এই ক্যাটাগরির জার্নালগুলো বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে যুগান্তকারী এবং উচ্চ-প্রভাবশালী গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এদের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর (Impact Factor) সাধারণত অনেক বেশি হয় এবং বিশ্বব্যাপী এদের পরিচিতি রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): প্রথমেই আমরা Science জার্নালটির কথা বলতে পারি। এটি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. science. org/ এছাড়াও, ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস (National Academy of Sciences) দ্বারা প্রকাশিত Proceedings of the National Academy of Sciences (PNAS) একটি উল্লেখযোগ্য জার্নাল। এটি বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিভিন্ন মৌলিক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. pnas. org/ ইউরোপ (Europe): বিশ্বখ্যাত Nature জার্নালটি Springer Nature (জার্মানি-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রায় সব ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণাপত্র প্রকাশের জন্য পরিচিত। আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন: https://www. nature. com/ Nature পরিবারেরই আরেকটি ওপেন-অ্যাক্সেস জার্নাল হলো Scientific Reports। এটিও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমস্ত ক্ষেত্রে গবেষণা প্রকাশ করে এবং তাদের ওয়েবসাইট হলো: https://www. nature.com/srep/ ২. কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (Computer Science & Engineering) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল গবেষণা প্রকাশের জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি (ACM) এর অধীনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল রয়েছে, যেমন Journal of the ACM (JACM), ACM Computing Surveys, এবং গ্রাফিক্স সম্পর্কিত ACM Transactions on Graphics (TOG)। আপনি তাদের প্রকাশনাগুলো দেখতে পারেন এই ওয়েবসাইটে: https://www.acm. org/publications/journals ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (IEEE) এর জার্নালগুলোও কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, IEEE Transactions on Pattern Analysis and Machine Intelligence (TPAMI), IEEE Communications Magazine, এবং IEEE Transactions on Computers অন্যতম। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.ieee. org/publications/index.html ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (Elsevier, নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) কর্তৃক প্রকাশিত Artificial Intelligence কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণার জন্য অন্যতম শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. journals.elsevier.com/artificial-intelligence তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের উপর মনোযোগ নিবদ্ধ করে Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Acta Informatica জার্নালটি। আপনি এটি এখানে খুঁজে পাবেন: https://link.springer. com/journal/236 জাপান (Japan): দ্য ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রনিক্স, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার্স (IEICE) এর IEICE Transactions on Information and Systems তথ্য ও সিস্টেম সম্পর্কিত গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ieice. org/eng/publications/trans_e.html ৩. চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য (Medical Sciences & Health) চিকিৎসা বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য গবেষণার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বহু প্রভাবশালী জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল সোসাইটি (Massachusetts Medical Society) প্রকাশিত The New England Journal of Medicine (NEJM) চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্যতম প্রভাবশালী এবং পুরনো জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. nejm.org/ আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) এর JAMA (Journal of the American Medical Association) সাধারণ চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://jamanetwork. com/journals/jama আমেরিকান কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স (American College of Physicians) এর Annals of Internal Medicine অভ্যন্তরীণ চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি শীর্ষ জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.acpjournals. org/journal/aim যুক্তরাজ্য (UK): বিশ্বখ্যাত The BMJ (পূর্বে British Medical Journal) BMJ Publishing Group Ltd দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং এটি একটি অত্যন্ত সম্মানিত সাধারণ চিকিৎসা জার্নাল। তাদের ওয়েবসাইট: https://www. bmj.com/ যদিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত, The Lancet ইউকেতে প্রতিষ্ঠিত এবং এর বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। এটি একটি উচ্চ-প্রভাবশালী চিকিৎসা জার্নাল যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যা এবং গবেষণায় মনোযোগ দেয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.thelancet. com/ অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (Oxford University Press) প্রকাশিত British Medical Bulletin চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ-মানের রিভিউ প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://academic.oup. com/bmb ইউরোপ (Europe): কার্ডিওলজির অন্যতম শীর্ষ জার্নাল হলো European Heart Journal। এটিও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও ইউরোপীয় ফোকাস রয়েছে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup. com/eurheartj ৪. অর্থনীতি ও ব্যবসা (Economics & Business) অর্থনীতি ও ব্যবসা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল নিচে দেওয়া হলো। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশন (American Economic Association) এর American Economic Review অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশের জন্য সুপরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.aeaweb. org/journals/aer আমেরিকান ফিনান্স অ্যাসোসিয়েশন (American Finance Association) এর Journal of Finance ফিনান্সের অন্যতম শীর্ষ জার্নাল, যা Wiley দ্বারা প্রকাশিত হয়। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://onlinelibrary.wiley. com/journal/15406261 এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও শক্তিশালী মার্কিন উপস্থিতি সহ, Journal of Business Research ব্যবসা গবেষণার বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/journal-of-business-research জার্মানি (Germany): Verein für Socialpolitik দ্বারা প্রকাশিত German Economic Review (Wiley দ্বারা পরিবেশিত) জার্মান অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক নীতির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://onlinelibrary.wiley. com/journal/14680475 কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমি (Kiel Institute for the World Economy) এবং Springer দ্বারা প্রকাশিত Review of World Economics আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে গবেষণা প্রকাশ করে। আপনি এটি এখানে পাবেন: https://link.springer. com/journal/10290 Springer (জার্মানি-ভিত্তিক) এর Journal of Population Economics জনসংখ্যা অর্থনীতির উপর গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://link.springer. com/journal/148 ইউরোপ (General / Other European Countries): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর European Economic Review ইউরোপীয় অর্থনীতির গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/european-economic-review ৫. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science) পরিবেশ বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র, এবং এর গবেষণার জন্য অনেক সুপরিচিত জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি (ACS Publications) এর Environmental Science & Technology পরিবেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রণী গবেষণা প্রকাশের জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://pubs.acs. org/journal/esthag আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অফ সায়েন্স (AAAS) এর Science Advances সমস্ত বৈজ্ঞানিক বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে, যার মধ্যে পরিবেশ বিজ্ঞানও অন্তর্ভুক্ত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.science. org/journal/sciadv যুক্তরাজ্য (UK): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Environmental Pollution জার্নালটির ইউকেতে শক্তিশালী অবদান রয়েছে। এটি পরিবেশ দূষণ এবং এর প্রভাব নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/environmental-pollution অস্ট্রেলিয়া (Australia): CSIRO Publishing এর অধীনে CSIRO PUBLISHING - Natural Environment Journals পরিবেশ বিজ্ঞানের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল প্রকাশ করে। এর মধ্যে রয়েছে Australian Journal of Botany, Environmental Chemistry, এবং Marine and Freshwater Research। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে পাওয়া যাবে: https://www.publish.csiro. au/journals/NaturalEnvironment টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Australasian Journal of Environmental Management (AJEM) অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.eianz. org/news-publications/australasian-journal-of-environmental-management ইউরোপ (Europe): এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) এর Science of the Total Environment পরিবেশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/science-of-the-total-environment নবায়নযোগ্য শক্তি এবং টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার উপর পর্যালোচনা প্রকাশের জন্য Renewable and Sustainable Energy Reviews জার্নালটি সুপরিচিত। এটিও এলসেভিয়ার (নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হয়। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.journals.elsevier. com/renewable-and-sustainable-energy-reviews ৬. মানবিক (Humanities) মানবিক শাখার গবেষণার জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য জার্নাল নিচে দেওয়া হলো। যুক্তরাজ্য (UK): বার্কবেক, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন (Birkbeck, University of London) এর ওপেন অ্যাক্সেস উদ্যোগ Open Library of Humanities (OLH) Journals এর অধীনে Architectural Histories (ইউরোপীয় ফোকাস) এবং C21 Literature: Journal of 21st-Century Writings (ব্রিটিশ ফোকাস) এর মতো জার্নালগুলো অন্তর্ভুক্ত। তাদের প্রকাশনাগুলো এখানে দেখা যাবে: https://www.openlibhums. org/journals/ SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, Journal of European Studies ইউরোপীয় সংস্কৃতি, সাহিত্য ও ইতিহাসে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub. com/home/jes আয়ারল্যান্ড (Ireland): রয়্যাল আইরিশ অ্যাকাডেমি (Royal Irish Academy) এর জার্নালগুলো আইরিশ ইতিহাস, সাহিত্য এবং অন্যান্য মানবিক বিষয়ে আলোকপাত করে। উদাহরণস্বরূপ, Ériu (আইরিশ ফিলোলজি ও সাহিত্যের উপর), Irish Studies in International Affairs, এবং Proceedings of the Royal Irish Academy: Archaeology, Culture, History, Literature। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.ria. ie/publishing-house/journals/ ৭. পদার্থবিদ্যা (Physics) : পদার্থবিদ্যা গবেষণার জন্য কিছু প্রখ্যাত জার্নাল নিচে উল্লেখ করা হলো। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটি (APS) এর Physical Review Letters (PRL) পদার্থবিজ্ঞানের সকল শাখায় মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.aps. org/prl/ একই প্রকাশকের Physical Review D কণা পদার্থবিদ্যা, ক্ষেত্র তত্ত্ব, মহাকর্ষ এবং কসমোলজির উপর গভীর গবেষণা প্রকাশ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://journals.aps. org/prd/ যদিও IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল সোসাইটি (American Astronomical Society) দ্বারা প্রকাশিত, The Astrophysical Journal এর মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী এবং এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যার গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাদের ওয়েবসাইট: https://iopscience.iop. org/journal/1538-4357 জাপান (Japan): দ্য ফিজিক্যাল সোসাইটি অফ জাপান (The Physical Society of Japan) এর Journal of the Physical Society of Japan (JPSJ) জাপানের প্রধান পদার্থবিদ্যা জার্নাল, যা বিভিন্ন শাখায় গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://jpsj.jps.or. jp/ IOP Publishing (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Japan Society of Applied Physics দ্বারা প্রকাশিত Japanese Journal of Applied Physics (JJAP) ফলিত পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য সুপরিচিত। এটি এখানে দেখা যাবে: https://iopscience.iop. org/journal/1347-4065 অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস (ইউকে-ভিত্তিক) এবং Physical Society of Japan দ্বারা প্রকাশিত Progress of Theoretical and Experimental Physics (PTEP) তাত্ত্বিক ও পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://academic.oup. com/ptep ৮. সামাজিক বিজ্ঞান (Social Sciences): সামাজিক বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু নামকরা জার্নাল রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র (USA): আমেরিকান সোশিওলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (ASA) এর American Sociological Review সমাজবিজ্ঞানের সকল ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা প্রকাশনার জন্য পরিচিত। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.asanet. org/journals/asr ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো প্রেস (University of Chicago Press) এর Journal of Political Economy অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের পদ্ধতিগত অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.journals.uchicago. edu/toc/jpe/current ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন প্রেস (University of Wisconsin Press) এর Journal of Human Resources শ্রম অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য ইত্যাদি বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://uwpress.wisc. edu/journals/journals/jhr.html যুক্তরাজ্য (UK): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (Taylor & Francis Group) এর Journal of Risk Research ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সম্পর্কিত সামাজিক দিক নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline. com/loi/rjrr20 একই প্রকাশকের Journalism Studies জার্নালটি সাংবাদিকতা এবং গণমাধ্যম অধ্যয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এটি এখানে দেখতে পারেন: https://www.tandfonline. com/loi/rjou20 ইউরোপ (Europe): টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Review of Social Psychology ইউরোপে সামাজিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণা প্রকাশ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://www.tandfonline. com/loi/pers20 ইউরোপীয় পাবলিক পলিসি সম্পর্কিত গবেষণার জন্য Journal of European Public Policy একটি গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল। এটিও টেলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ (ইউকে-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত। এটি এখানে পাওয়া যাবে: https://www.tandfonline. com/loi/rjpp20 SAGE Publications (মার্কিন-ভিত্তিক) দ্বারা প্রকাশিত হলেও, European Union Politics ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর রাজনীতি নিয়ে কাজ করে। তাদের ওয়েবসাইট: https://journals.sagepub. com/home/eup এই বিশদ তালিকাটি আপনার গবেষণার জন্য উপযুক্ত জার্নাল খুঁজে পেতে একটি দৃঢ় ভিত্তি প্রদান করবে। মনে রাখবেন, প্রতিটি জার্নালের 'লক্ষ্য ও পরিধি' (Aims & Scope), প্রকাশনা ফি (যদি প্রযোজ্য হয়), এবং পিয়ার-রিভিউ প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার গবেষণার জন্য শুভকামনা! সংক্ষেপে: ১. বহু-বিষয়ক গবেষণা (Multidisciplinary Sciences) যুক্তরাষ্ট্র (USA): Science (AAAS): বিশ্বের সর্বোচ্চ প্রভাব ফ্যাক্টর (৫৬.৯+), নোবেল বিজয়ী গবেষণার প্ল্যাটফর্ম। PNAS (Proceedings of the National Academy of Sciences): একাডেমিক এক্সেলেন্সের জন্য আইকনিক, দ্রুত রিভিউ প্রক্রিয়া। যুক্তরাজ্য (UK): Nature (Nature Portfolio): সর্বোচ্চ সাইটেশন ইমপ্যাক্ট (৬৪.৮+), আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের স্বর্ণপ্রমাণ। জার্মানি: Naturwissenschaften (Springer): পদার্থবিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞানের ঐতিহাসিক ভিত্তিসম্পন্ন জার্নাল। নেদারল্যান্ডস: Heliyon (Cell Press): উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার (OA), বৈজ্ঞানিক স্ট্যান্ডার্ডে সহজ প্রকাশনা। জাপান: Science Advances (AAAS): OA মডেল, আন্তঃবিষয়ক গবেষণায় বিশেষায়িত। অস্ট্রেলিয়া: PLOS ONE (PLOS): দ্রুত প্রকাশনা, ডেটা ট্রান্সপারেন্সির উপর জোর। ২. চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান (Medicine & Health) যুক্তরাষ্ট্র: JAMA (American Medical Association): ক্লিনিকাল ট্রায়াল ও এপিডেমিওলজিতে বিশ্বনেতা। New England Journal of Medicine (NEJM): চিকিৎসাবিজ্ঞানে সর্বোচ্চ প্রভাব ফ্যাক্টর (১৭৬+), ব্রেকথ্রু গবেষণার কেন্দ্র। যুক্তরাজ্য: The Lancet (Elsevier): বৈশ্বিক স্বাস্থ্য নীতিতে সরাসরি প্রভাব, কোভিড-১৯ গবেষণায় পথিকৃৎ। আয়ারল্যান্ড: Irish Journal of Medical Science: আঞ্চলিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জেস নিয়ে গবেষণার প্ল্যাটফর্ম। জাপান: Cancer Science (Wiley): এশিয়ান জনগোষ্ঠীর অনকোলজি স্টাডিজে বিশেষায়িত। জার্মানি: Nature Reviews Clinical Oncology (Springer Nature): ক্যান্সার থেরাপির সর্বশেষ অগ্রগতির রিভিউ। কানাডা: CMAJ (Canadian Medical Association Journal): নীতিনির্ধারণমূলক চিকিৎসা গবেষণার জন্য স্বীকৃত। ৩. প্রকৌশল ও প্রযুক্তি (Engineering & Technology) যুক্তরাষ্ট্র: IEEE Transactions Series (IEEE): ইলেকট্রিক্যাল, রোবোটিক্স ও এআই গবেষণার জন্য ম্যান্ডেটরি। জার্মানি: Advanced Materials (Wiley-VCH): ন্যানোটেকনোলজিতে শীর্ষ (ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর: ৩২+), উপাদান বিজ্ঞানে রেফারেন্স। জাপান: JSME International Journal: যান্ত্রিক প্রকৌশলে উচ্চমানের তাত্ত্বিক গবেষণা। সুইজারল্যান্ড: Sensors (MDPI): IoT, বায়োসেন্সর ও স্মার্ট টেকনোলজিতে অগ্রণী। অস্ট্রেলিয়া: Journal of Hydraulic Engineering (ASCE): জলসম্পদ ব্যবস্থাপনায় প্রয়োগিক গবেষণা। ৪. পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science) যুক্তরাজ্য: Global Change Biology (Wiley): জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তুসংস্থানিক প্রভাব নিয়ে শীর্ষস্থানীয়। যুক্তরাষ্ট্র: Environmental Science & Technology (ACS): পরিবেশ রসায়ন ও টেকনোলজির রেফারেন্স জার্নাল। অস্ট্রেলিয়া: Marine and Freshwater Research (CSIRO): সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও সংরক্ষণ গবেষণা। জাপান: Journal of Environmental Chemistry: ভারী ধাতু দূষণ ও ন্যানো-রেমিডিয়েশন গবেষণা। জার্মানি: Environmental Sciences Europe (Springer): ইউরোপীয় পরিবেশ নীতির OA জার্নাল। নরওয়ে: Environmental Research Letters (IOP Publishing): জলবায়ু ন্যায়বিচার ও নবায়নযোগ্য শক্তিতে গুরুত্ব। ৫. সামাজিক বিজ্ঞান ও ভাষাতত্ত্ব (Social Sciences & Linguistics) যুক্তরাষ্ট্র: American Economic Review (AEA): অর্থনীতির নোবেল বিজয়ীদের গবেষণার মূল প্ল্যাটফর্ম। যুক্তরাজ্য: Applied Linguistics (Oxford University): ভাষা শিক্ষণ পদ্ধতি ও ডিজিটাল লার্নিং। জার্মানি: Zeitschrift für Soziologie: সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্ব ও ইউরোপীয় সমাজের রূপান্তর। অস্ট্রেলিয়া: Australian Review of Applied Linguistics: বহুভাষিকতা ও অভিবাসী ভাষার গবেষণা। আয়ারল্যান্ড: Irish Educational Studies: শিক্ষানীতির সমালোচনামূলক মূল্যায়ন।
    Fire
    2
    0 Comments 0 Shares 18 Views 0 Reviews
  • The Rosette Nebula / গোলাপ নীহারিকা আমার সবচেয়ে পছন্দের নীহারিকার একটি। এই নীহারিকাটি পৃথিবী থেকে ৫,২০০ আলোকবর্ষ দূরে। তার মানে আমরা ৫,২০০ বছর আগে এটাকে যেমন দেখা যেত সেটা দেখছি। এর কারণ হোল আলোর বেগ। আলো সেকেন্ডে ৩ লক্ষ্য কিমি. গতিতে চলে আর এই নেবুলাটি এতই দূরে যে সেখানকার আলো আমাদের কাছে পৌছাতে হাজার হাজার বছর লাগে।

    আর যদি প্রশ্ন করেন এর রঙ কি এমন নাকি, তার উত্তরটাও একটু জটিল। প্রথমত এটাকে খালি চোখে, এমনকি শক্তিশালি টেলিস্কোপ দিয়েও দেখা কষ্টকর কারণ এটা খুবই অনুজ্জ্বল। আর যদি বিশাল একটা টেলিস্কোপ দিয়ে একদম অন্ধকার এলাকা থেকে দেখেন তাহলে খুব আবছা আর ফেকাসে দেখাবে। তাহলে এই ছবিতে রঙ আসলো কিভাবে? এসেছে কারণ আমি ৬ ঘণ্টা ধরে এর এক্সপোজার নিয়েছি তারপর ডাটা আমপ্লিফিকেশনের মাধ্যমে দৃশ্যমান করা হয়েছে। অনেকটা টিভির ভলিউম বারানর মতো ব্যাপারটা।

    আর শহরের আলোকদূষণ এড়াতে আমি একটা ডুয়েল ন্যারোবান্ড ফিলটার ব্যাবহার করেছি যা দিয়ে আমি নেবুলার হাইড্রোজেন আর অক্সিজেনের আলো পৃথক ভাবে ধারন করেছি। এখানে কমলা রঙের অংশে হাইড্রোজেনের আলো আর নীলচে অংশে অক্সিজেনের আলো দেখছি। আমাদের একেকটা চোখ যদি ফুটবল মাঠের সমান হত আর আমরা মহাকাশ থেকে যদি এই নেবুলার দিকে তাকাতাম তাহলে এটা দেখতে লালচে দেখাত। তাহলে এমন রঙ কেন দিলাম? কারণ এটা এক নজরে আমাদের বলে দেয় কথায় কোন ধরনের গ্যাস আছে। এটা একটা বৈজ্ঞানিক ছবি যাকে ফলস কালার ইমেজ বলে। কিন্তু এখানে যে গঠন দেখছি সেটা সঠিক এবং বাস্তব।

    যদি খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন এখানে কিছু কালো কালো দানার মত ছোপ আছে। এগুলকে বলে বক গ্লবিউল (Bok Globule)। এখানে ঘনিভুত ধূলিকণা আর গ্যাস আছে আর এর ভেতরে জন্ম নিচ্ছে নতুন একেকটি তারা। ফিউশন রিয়েকশন শুরু হলে এই ধূলিকণা গুলো সরে যাবে আর তারপর আমরা তারাটিকে দেখতে পারবো। বেপারটা অনেকটা প্রজাপতির জন্মের মতো তাইনা?

    ছবিটি কেমন লাগলো জানাবেন। :) আর ছবিটি ৯০° ঘুরিয়ে দেখুন তো একে কিসের মতো লাগে!

    NERD SPECS:
    Telescope/Lens: Canon 70-200L F4 at 200mm
    Camera: QHY268C
    Tracker: iOptron CEM40
    Filter: Optolong L-eXtreme 2"
    Total Exposure: 6hrs
    Location: Dhaka, Bangladesh
    Processing: DSS + PixInsight
    The Rosette Nebula / গোলাপ নীহারিকা আমার সবচেয়ে পছন্দের নীহারিকার একটি। এই নীহারিকাটি পৃথিবী থেকে ৫,২০০ আলোকবর্ষ দূরে। তার মানে আমরা ৫,২০০ বছর আগে এটাকে যেমন দেখা যেত সেটা দেখছি। এর কারণ হোল আলোর বেগ। আলো সেকেন্ডে ৩ লক্ষ্য কিমি. গতিতে চলে আর এই নেবুলাটি এতই দূরে যে সেখানকার আলো আমাদের কাছে পৌছাতে হাজার হাজার বছর লাগে। আর যদি প্রশ্ন করেন এর রঙ কি এমন নাকি, তার উত্তরটাও একটু জটিল। প্রথমত এটাকে খালি চোখে, এমনকি শক্তিশালি টেলিস্কোপ দিয়েও দেখা কষ্টকর কারণ এটা খুবই অনুজ্জ্বল। আর যদি বিশাল একটা টেলিস্কোপ দিয়ে একদম অন্ধকার এলাকা থেকে দেখেন তাহলে খুব আবছা আর ফেকাসে দেখাবে। তাহলে এই ছবিতে রঙ আসলো কিভাবে? এসেছে কারণ আমি ৬ ঘণ্টা ধরে এর এক্সপোজার নিয়েছি তারপর ডাটা আমপ্লিফিকেশনের মাধ্যমে দৃশ্যমান করা হয়েছে। অনেকটা টিভির ভলিউম বারানর মতো ব্যাপারটা। আর শহরের আলোকদূষণ এড়াতে আমি একটা ডুয়েল ন্যারোবান্ড ফিলটার ব্যাবহার করেছি যা দিয়ে আমি নেবুলার হাইড্রোজেন আর অক্সিজেনের আলো পৃথক ভাবে ধারন করেছি। এখানে কমলা রঙের অংশে হাইড্রোজেনের আলো আর নীলচে অংশে অক্সিজেনের আলো দেখছি। আমাদের একেকটা চোখ যদি ফুটবল মাঠের সমান হত আর আমরা মহাকাশ থেকে যদি এই নেবুলার দিকে তাকাতাম তাহলে এটা দেখতে লালচে দেখাত। তাহলে এমন রঙ কেন দিলাম? কারণ এটা এক নজরে আমাদের বলে দেয় কথায় কোন ধরনের গ্যাস আছে। এটা একটা বৈজ্ঞানিক ছবি যাকে ফলস কালার ইমেজ বলে। কিন্তু এখানে যে গঠন দেখছি সেটা সঠিক এবং বাস্তব। যদি খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন এখানে কিছু কালো কালো দানার মত ছোপ আছে। এগুলকে বলে বক গ্লবিউল (Bok Globule)। এখানে ঘনিভুত ধূলিকণা আর গ্যাস আছে আর এর ভেতরে জন্ম নিচ্ছে নতুন একেকটি তারা। ফিউশন রিয়েকশন শুরু হলে এই ধূলিকণা গুলো সরে যাবে আর তারপর আমরা তারাটিকে দেখতে পারবো। বেপারটা অনেকটা প্রজাপতির জন্মের মতো তাইনা? ছবিটি কেমন লাগলো জানাবেন। :) আর ছবিটি ৯০° ঘুরিয়ে দেখুন তো একে কিসের মতো লাগে! 💀 ⚙️ NERD SPECS: Telescope/Lens: Canon 70-200L F4 at 200mm Camera: QHY268C Tracker: iOptron CEM40 Filter: Optolong L-eXtreme 2" Total Exposure: 6hrs Location: Dhaka, Bangladesh Processing: DSS + PixInsight
    0 Comments 0 Shares 12 Views 0 Reviews
  • বাজার থেকে যে প্যাকেটজাত তরল দুধ কিনে আনেন তার গায়ে লেখা থাকে ‘পাস্তুরিত তরল দুধ’ বা ‘পাস্তুরাইজড মিল্ক’। জানেন কি? এই ‘পাস্তুরিত’ শব্দটির সাথে একজন বিজ্ঞানীর নাম লুকিয়ে আছে? তার নাম লুই পাস্তুর।
    বিশ্ববরেণ্য ফরাসি অণুজীববিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ। তিনিই প্রথম আবিষ্কার করেন, অণুজীবই অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়ের পচনের জন্য দায়ী। তিনি নিজে চিকিৎসক ছিলেন না, কিন্তু চিকিৎসা জগতে রেখে গেছেন সবচেয়ে অমূল্য অবদান। আবিস্কার করে গেছেন জলাতঙ্ক রোগের কারণ এবং তার মহামুল্যবান প্রতিষেধক টিকা।
    আজকের এই দিনে জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করে তিনি পৃথিবীর সর্বকালের সর্বাধিক মানুষের কল্যাণ সাধন করে অমর হয়ে আছেন "লুই পাস্তুর"।
    ঘটনাস্থল ফ্রান্সের প‍্যারিস নগরী।
    দিনটি ছিল ৬ জুলাই ১৮৮৫, বহুদূর থেকে একজন মা উপস্থিত হলেন প্যারিসে বিজ্ঞানী লুই পাস্তুরের গবেষণাগারে। তাঁর সঙ্গে ৯ বছরের সন্তান জোসেফ মিয়েস্টার। দুদিন আগে স্কুলে যাওয়ার পথে এই বালকটিকে পাগলা (সংক্রামিত) কুকুর ভীষণভাবে কামড়ে দিয়েছে। ডাক্তাররা একবাক্যে বলে দিয়েছেন, ছেলেটির বাঁচার মোটেই কোনো সম্ভাবনা নেই, কারণ বালকটির দেহে মোট ১৪টি কামড়ের দগদগে দাগ। এমন কামড়ে অচিরেই তার ভাইরাসজনিত রোগ জলাতঙ্ক দেখা দেবে এবং অসহনীয় যন্ত্রণায় তিলে তিলে মারা যাবে ছেলেটি। সে সময় তা-ই হতো, জলাতঙ্কের রেবিস ভাইরাস ঠেকাবার কোনো উপায় জানা ছিল না মানুষের। রেবিসের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে তীব্র খিঁচুনি ও পক্ষাঘাতে দুঃসহ কষ্টে রোগীর মৃত্যু হয়। প্রতিবছর জলাতঙ্কে অগণিত মানুষ প্রাণ হারায়।
    দিশেহারা জননী কেঁদেই আকুল। চিকিৎসককে জানালেন, সত্যিই কি কোনো উপায় নেই? যত টাকা লাগে, লাগুক। কিন্তু আমার ছেলেকে বাঁচাতে হবে।
    চিকিৎসক পরামর্শ দিলেন, কাছাকাছি একজন রসায়নবিদ রয়েছেন, নাম— লুই পাস্তুর এবং শুনেছি তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, আপনি বরং আপনার ছেলেকে তাঁর কাছেই নিয়ে যান।
    আশায় বুক বেঁধে মা ছেলেকে নিয়ে ছুটলেন লুই পাস্তুরের কাছে।
    লুই পাস্তুর অনেক দিন আগে থেকেই এমন মারাত্মক রোগের প্রতিষেধক উদ্ভাবনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি রেবিস ভাইরাসে সংক্রামিত খরগোশের অস্থি-মজ্জা শুকিয়ে নিয়ে (দুর্বল) রেবিস ভাইরাসকে টিকা হিসেবে সংক্রামিত কুকুরের দেহে প্রয়োগ করে বেশ কিছু কুকুরকে সংক্রমণমুক্ত করেছিলেন। অনেকটা বিষে বিষক্ষয়। তিনি বুঝতে পারলেন, জলাতঙ্ক নিরাময়ে মহৌষধের সন্ধান তিনি পেয়েছেন। এখন বাকি শুধু মানবদেহে এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
    পাস্তুর যোসেফ জননীকে জানালেন, তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, ঠিক কথা। কিছুটা সাফল্যও এসেছে। কিন্তু মানুষের শরীরে এর পরীক্ষা হয়নি। তাই আপনার ছেলেকে তিনি টিকা দেব কি করে? যদি ভয়ংকর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তখন ওইটুকু ছেলে তা সহ‍্য করবে কি করে?
    যোশেফের মা জানালেন, তাঁর ছেলে তো এমনিতেই মারা যাবে, তাহলে ওর শরীরেই আপনি আপনার প্রতিষেধক প্রয়োগ করুন।
    অবশেষে মায়ের পীড়াপিড়িতে যোশেফকে টিকা দিলেন লুই পাস্তুর। এদিকে সন্তানকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে আনার একান্ত আশা নিয়ে একজন অসহায় মা যখন তাঁর দ্বারে এসে দাঁড়ালেন, তখন তিনি অনেকটা বাধ্য হয়েই বালকটির দেহে নিজের উদ্ভাবিত প্রতিষেধক প্রয়োগ করলেন। পরবর্তী কয়েক দিন ধরে নির্দিষ্ট মাত্রার প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ করে বালকটিকে সুস্থ করে তুললেন আর আতঙ্কগ্রস্ত মায়ের মুখে হাসি ফিরিয়ে আনলেন। আবিষ্কার হলো জলাতঙ্কের কার্যকর প্রতিষেধক টিকা, মানুষের হাতে পরাভূত হলো আরেকটি অতি ভয়ংকর ভাইরাসঘটিত রোগ।
    আর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কারক হিসেবে অমর হয়ে রইলেন লুই পাস্তুর (ডিসেম্বর ২৭, ১৮২২ – সেপ্টেম্বর ২৮, ১৮৯৫)।

    এখন অবশ্য জলাতঙ্কের চিকিৎসায় হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল্ কালচার ভ‍্যাকসিন ব‍্যবহৃত হয়। তবে পথপ্রদর্শক হিসেবে লুই পাস্তুর এবং যোশেফের জননী দুজনেই আজ চির স্মরণীয়।

    গুগল সহায়তায়
    সংগৃহীত।
    #viralpost2025シ #viralpost2025シ2025 #viralpost2025 #educationalcontent
    বাজার থেকে যে প্যাকেটজাত তরল দুধ কিনে আনেন তার গায়ে লেখা থাকে ‘পাস্তুরিত তরল দুধ’ বা ‘পাস্তুরাইজড মিল্ক’। জানেন কি? এই ‘পাস্তুরিত’ শব্দটির সাথে একজন বিজ্ঞানীর নাম লুকিয়ে আছে? তার নাম লুই পাস্তুর। বিশ্ববরেণ্য ফরাসি অণুজীববিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ। তিনিই প্রথম আবিষ্কার করেন, অণুজীবই অ্যালকোহলজাতীয় পানীয়ের পচনের জন্য দায়ী। তিনি নিজে চিকিৎসক ছিলেন না, কিন্তু চিকিৎসা জগতে রেখে গেছেন সবচেয়ে অমূল্য অবদান। আবিস্কার করে গেছেন জলাতঙ্ক রোগের কারণ এবং তার মহামুল্যবান প্রতিষেধক টিকা। আজকের এই দিনে জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করে তিনি পৃথিবীর সর্বকালের সর্বাধিক মানুষের কল্যাণ সাধন করে অমর হয়ে আছেন "লুই পাস্তুর"। ঘটনাস্থল ফ্রান্সের প‍্যারিস নগরী। দিনটি ছিল ৬ জুলাই ১৮৮৫, বহুদূর থেকে একজন মা উপস্থিত হলেন প্যারিসে বিজ্ঞানী লুই পাস্তুরের গবেষণাগারে। তাঁর সঙ্গে ৯ বছরের সন্তান জোসেফ মিয়েস্টার। দুদিন আগে স্কুলে যাওয়ার পথে এই বালকটিকে পাগলা (সংক্রামিত) কুকুর ভীষণভাবে কামড়ে দিয়েছে। ডাক্তাররা একবাক্যে বলে দিয়েছেন, ছেলেটির বাঁচার মোটেই কোনো সম্ভাবনা নেই, কারণ বালকটির দেহে মোট ১৪টি কামড়ের দগদগে দাগ। এমন কামড়ে অচিরেই তার ভাইরাসজনিত রোগ জলাতঙ্ক দেখা দেবে এবং অসহনীয় যন্ত্রণায় তিলে তিলে মারা যাবে ছেলেটি। সে সময় তা-ই হতো, জলাতঙ্কের রেবিস ভাইরাস ঠেকাবার কোনো উপায় জানা ছিল না মানুষের। রেবিসের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে তীব্র খিঁচুনি ও পক্ষাঘাতে দুঃসহ কষ্টে রোগীর মৃত্যু হয়। প্রতিবছর জলাতঙ্কে অগণিত মানুষ প্রাণ হারায়। দিশেহারা জননী কেঁদেই আকুল। চিকিৎসককে জানালেন, সত্যিই কি কোনো উপায় নেই? যত টাকা লাগে, লাগুক। কিন্তু আমার ছেলেকে বাঁচাতে হবে। চিকিৎসক পরামর্শ দিলেন, কাছাকাছি একজন রসায়নবিদ রয়েছেন, নাম— লুই পাস্তুর এবং শুনেছি তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, আপনি বরং আপনার ছেলেকে তাঁর কাছেই নিয়ে যান। আশায় বুক বেঁধে মা ছেলেকে নিয়ে ছুটলেন লুই পাস্তুরের কাছে। লুই পাস্তুর অনেক দিন আগে থেকেই এমন মারাত্মক রোগের প্রতিষেধক উদ্ভাবনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি রেবিস ভাইরাসে সংক্রামিত খরগোশের অস্থি-মজ্জা শুকিয়ে নিয়ে (দুর্বল) রেবিস ভাইরাসকে টিকা হিসেবে সংক্রামিত কুকুরের দেহে প্রয়োগ করে বেশ কিছু কুকুরকে সংক্রমণমুক্ত করেছিলেন। অনেকটা বিষে বিষক্ষয়। তিনি বুঝতে পারলেন, জলাতঙ্ক নিরাময়ে মহৌষধের সন্ধান তিনি পেয়েছেন। এখন বাকি শুধু মানবদেহে এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করা। পাস্তুর যোসেফ জননীকে জানালেন, তিনি জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন, ঠিক কথা। কিছুটা সাফল্যও এসেছে। কিন্তু মানুষের শরীরে এর পরীক্ষা হয়নি। তাই আপনার ছেলেকে তিনি টিকা দেব কি করে? যদি ভয়ংকর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তখন ওইটুকু ছেলে তা সহ‍্য করবে কি করে? যোশেফের মা জানালেন, তাঁর ছেলে তো এমনিতেই মারা যাবে, তাহলে ওর শরীরেই আপনি আপনার প্রতিষেধক প্রয়োগ করুন। অবশেষে মায়ের পীড়াপিড়িতে যোশেফকে টিকা দিলেন লুই পাস্তুর। এদিকে সন্তানকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে আনার একান্ত আশা নিয়ে একজন অসহায় মা যখন তাঁর দ্বারে এসে দাঁড়ালেন, তখন তিনি অনেকটা বাধ্য হয়েই বালকটির দেহে নিজের উদ্ভাবিত প্রতিষেধক প্রয়োগ করলেন। পরবর্তী কয়েক দিন ধরে নির্দিষ্ট মাত্রার প্রতিষেধক টিকা প্রয়োগ করে বালকটিকে সুস্থ করে তুললেন আর আতঙ্কগ্রস্ত মায়ের মুখে হাসি ফিরিয়ে আনলেন। আবিষ্কার হলো জলাতঙ্কের কার্যকর প্রতিষেধক টিকা, মানুষের হাতে পরাভূত হলো আরেকটি অতি ভয়ংকর ভাইরাসঘটিত রোগ। আর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কারক হিসেবে অমর হয়ে রইলেন লুই পাস্তুর (ডিসেম্বর ২৭, ১৮২২ – সেপ্টেম্বর ২৮, ১৮৯৫)। এখন অবশ্য জলাতঙ্কের চিকিৎসায় হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল্ কালচার ভ‍্যাকসিন ব‍্যবহৃত হয়। তবে পথপ্রদর্শক হিসেবে লুই পাস্তুর এবং যোশেফের জননী দুজনেই আজ চির স্মরণীয়। গুগল সহায়তায় সংগৃহীত। #viralpost2025シ #viralpost2025シ2025 #viralpost2025 #educationalcontent
    0 Comments 0 Shares 85 Views 0 Reviews
  • The Global Liveability Index 2025, published by the Economist Intelligence Unit (EIU), offers a detailed benchmark of how cities worldwide compare.

    Cities across the Middle East and Africa continue to rank among the least liveable. While there have been modest gains in healthcare, education, and infrastructure, persistent instability weighs heavily on overall performance.

    At the bottom of the index, Damascus remains the least liveable city, with a score of 30.7 out of 100—nearly ten points lower than Tripoli, the next lowest-ranked city.

    Source: The Economist Intelligence Unit Global Liveability
    Index 2025
    The Global Liveability Index 2025, published by the Economist Intelligence Unit (EIU), offers a detailed benchmark of how cities worldwide compare. Cities across the Middle East and Africa continue to rank among the least liveable. While there have been modest gains in healthcare, education, and infrastructure, persistent instability weighs heavily on overall performance. At the bottom of the index, Damascus remains the least liveable city, with a score of 30.7 out of 100—nearly ten points lower than Tripoli, the next lowest-ranked city. Source: The Economist Intelligence Unit Global Liveability Index 2025
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 77 Views 0 Reviews
  • The flag of Bangladesh is a symbol of the country's proud history and cultural diversity. The flag consists of a green background with a red circle in the center, representing the Bengali nation and its struggle for freedom.

    Technical Specifications:

    Material: High-quality polyester fabric
    Size: 150 cm x 90 cm
    Colors: Green background, red circle
    Fastening: Equipped with metal rings for easy hanging
    Importance of the Bangladesh flag: The flag of Bangladesh is not just a symbol of the country but also a powerful reminder of its historical struggle for freedom and independence.
    The flag of Bangladesh is a symbol of the country's proud history and cultural diversity. The flag consists of a green background with a red circle in the center, representing the Bengali nation and its struggle for freedom. Technical Specifications: Material: High-quality polyester fabric Size: 150 cm x 90 cm Colors: Green background, red circle Fastening: Equipped with metal rings for easy hanging Importance of the Bangladesh flag: The flag of Bangladesh is not just a symbol of the country but also a powerful reminder of its historical struggle for freedom and independence.
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 169 Views 0 Reviews


  • The Tengwang Pavilion, the 29th iteration in its 1,400-year history, features intricately carved beams and vibrantly painted rafters. It stands majestically along the banks of the Ganjiang River, which winds through Jiangxi province.
    The Tengwang Pavilion, the 29th iteration in its 1,400-year history, features intricately carved beams and vibrantly painted rafters. It stands majestically along the banks of the Ganjiang River, which winds through Jiangxi province.
    Love
    2
    0 Comments 0 Shares 302 Views 0 Reviews
  • A forgotten shipwreck just changed everything we thought we knew about ancient electricity.

    Off the coast of Greece, 40 meters beneath the Aegean Sea, divers uncovered what appeared to be just another broken ship lost to time. Wooden beams, bronze statues, shattered amphorae. But hidden beneath a collapsed cargo hold, something extraordinary waited — a sealed copper cylinder with two iron rods inside, wrapped in ancient papyrus.

    At first, archaeologists dismissed it. Just debris. But when the object was tested, it sparked — literally. Traces of acid residue were found inside, along with signs of corrosion identical to what we see in modern batteries. It was nearly identical to the mysterious “Baghdad Battery” — but far older.

    Carbon dating placed it around 160 B.C., and experts now believe the ship was carrying experimental electrochemical devices. It wasn’t just trade goods and wine jars. It was ancient energy.

    But here’s what made scientists pause: A nearby Greek tablet described a “light without fire” used to read maps in dark cargo spaces. It suggests sailors may have used low-voltage lighting — powered by these primitive batteries — centuries before electricity was “discovered.”

    The implications are massive. It means our ancestors may have understood electrochemical reactions well enough to use them in real-world tasks. Not magic. Not myth. Just forgotten science, buried in saltwater and silence.
    A forgotten shipwreck just changed everything we thought we knew about ancient electricity. Off the coast of Greece, 40 meters beneath the Aegean Sea, divers uncovered what appeared to be just another broken ship lost to time. Wooden beams, bronze statues, shattered amphorae. But hidden beneath a collapsed cargo hold, something extraordinary waited — a sealed copper cylinder with two iron rods inside, wrapped in ancient papyrus. At first, archaeologists dismissed it. Just debris. But when the object was tested, it sparked — literally. Traces of acid residue were found inside, along with signs of corrosion identical to what we see in modern batteries. It was nearly identical to the mysterious “Baghdad Battery” — but far older. Carbon dating placed it around 160 B.C., and experts now believe the ship was carrying experimental electrochemical devices. It wasn’t just trade goods and wine jars. It was ancient energy. But here’s what made scientists pause: A nearby Greek tablet described a “light without fire” used to read maps in dark cargo spaces. It suggests sailors may have used low-voltage lighting — powered by these primitive batteries — centuries before electricity was “discovered.” The implications are massive. It means our ancestors may have understood electrochemical reactions well enough to use them in real-world tasks. Not magic. Not myth. Just forgotten science, buried in saltwater and silence.
    Love
    Wow
    2
    0 Comments 0 Shares 309 Views 0 Reviews
  • Deep in the mountainous region of Gifu Prefecture, Japan has unveiled a stunning engineering achievement: a concrete bridge that repairs itself — no human workers needed. At first glance, it looks like any other bridge. But inside its foundation lies a living secret.

    Scientists from the University of Tokyo embedded microscopic bacteria into the concrete mix. When cracks appear — even hairline fractures — moisture and oxygen activate these dormant microbes. The bacteria then produce limestone, sealing the cracks from the inside out. No machines. No manual patchwork. Just living concrete at work.

    This breakthrough is more than impressive — it’s lifesaving. In Japan, where earthquakes frequently damage infrastructure, tiny cracks can lead to catastrophic failures over time. But now, this bridge senses damage and begins healing in real-time, sometimes within just 24 hours of a rupture.

    Over a six-month test, engineers tracked dozens of fractures forming and then vanishing — sealed by biological action, not cement. The bacteria can stay dormant for up to 200 years, meaning the bridge could maintain itself longer than any human-built one in history.

    Imagine cities where roads, tunnels, and skyscrapers quietly repair themselves every night — no closures, no traffic, no danger. This isn’t just futuristic thinking. It’s already real, and Japan is leading the way.
    Deep in the mountainous region of Gifu Prefecture, Japan has unveiled a stunning engineering achievement: a concrete bridge that repairs itself — no human workers needed. At first glance, it looks like any other bridge. But inside its foundation lies a living secret. Scientists from the University of Tokyo embedded microscopic bacteria into the concrete mix. When cracks appear — even hairline fractures — moisture and oxygen activate these dormant microbes. The bacteria then produce limestone, sealing the cracks from the inside out. No machines. No manual patchwork. Just living concrete at work. This breakthrough is more than impressive — it’s lifesaving. In Japan, where earthquakes frequently damage infrastructure, tiny cracks can lead to catastrophic failures over time. But now, this bridge senses damage and begins healing in real-time, sometimes within just 24 hours of a rupture. Over a six-month test, engineers tracked dozens of fractures forming and then vanishing — sealed by biological action, not cement. The bacteria can stay dormant for up to 200 years, meaning the bridge could maintain itself longer than any human-built one in history. Imagine cities where roads, tunnels, and skyscrapers quietly repair themselves every night — no closures, no traffic, no danger. This isn’t just futuristic thinking. It’s already real, and Japan is leading the way.
    Wow
    2
    0 Comments 0 Shares 348 Views 0 Reviews
BlackBird Ai
https://bbai.shop