"সব সময় সকলকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাববেন না......!!!!!!!!"
_______________________________________
যাত্রীবাহী বিশাল বিমানটি সুস্থির গতিতে উড়ে চলেছে আটলান্টিকের উপর দিয়ে, ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায়, ঘণ্টায় ৮০০ কিলোমিটারে। হঠাৎ, একটি এয়ারক্রাফট-জেট এসে গেলো ওটার পাশে।
জেট-পাইলট গতি কমালো, চলতে আরম্ভ করলো যাত্রীবিমানের পাশাপাশি, এবং রেডিয়োর মাধ্যমে যাত্রীবিমানের পাইলটকে শুভেচ্ছা জানানো শেষে, বললো— "বোরিং লাগছে, হাহ্?... দেখুন, আমি কী করছি!"🫣
বলেই, সে তার জেট নিয়ে সাঁই করে পেছনে চলে গেলো, আবার সামনে এলো বিদ্যুৎগতিতে, ছুটে গেলো বহুদূরে, পুনরায় ফিরে এসে বিমানের চারপাশে পাক দিলো কয়েকটা, স্যাঁৎ করে নেমে গেলো নিচে... বহু নিচে... আরও নিচে... আটলান্টিকের প্রায় বুকে, আবার উঠে এলো চোখের নিমিষে যাত্রীবিমানের প্রায় নাকের ডগায়, তারপর আবারও বিমানের পাশাপাশি ভাসতে-ভাসতে রেডিয়োতে জানতে চাইলো— "তা, কেমন লাগলো?"
যাত্রীবিমানের পাইলট জবাব দিলো— "দারুণ! আমি কী করছি দেখো এবার।"🫣
জেট-পাইলট তাকিয়ে রইলো যাত্রীবিমানটির দিকে, তাকিয়ে রইলো... তাকিয়েই রইলো।... কিন্তু কিছুই ঘটলো না! বিমানটি যেভাবে চলছিলো, ঠিক তেমনিভাবেই চললো, সোজা, একই গতিতে। এভাবে, প্রায় ১৫ মিনিট পার হওয়ার পরে, যাত্রীবিমানের পাইলট রেডিয়োর মাধ্যমে জানতে চাইলো— "তা, কেমন লাগলো?"
জেট-পাইলট কনফিউজড! জিজ্ঞেস করলো— "মূলত, করলেনটা কী আপনি!"
বিমান-পাইলট হেসে দিলো— "আমি বসা থেকে উঠলাম, পা ঝাঁকি দিলাম, বিমানের পেছনের দিকে হেঁটে গিয়ে ওয়াশরুম ব্যবহার করলাম, তারপর এককাপ কফি পান করলাম, সাথে খেলাম একটা চকোলেট-পেস্ট্রি।"
মোরাল অফ দ্য স্টোরি: যৌবনকালে, আপনার গতি আর অ্যাড্রেনালিন হরমোনের স্বতস্ফুর্ততা, চূড়ান্তেই থাকবে। কিন্তু, যতোই বয়স বাড়তে থাকবে, ততোই বাড়তে থাকবে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা, এবং তখনই আপনি ধীরে ধীরে বুঝতে শিখবেন— মনোযোগ আকর্ষণের চেয়ে আত্মপ্রশান্তি বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
"সব সময় সকলকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাববেন না......!!!!!!!!"
_______________________________________
যাত্রীবাহী বিশাল বিমানটি সুস্থির গতিতে উড়ে চলেছে আটলান্টিকের উপর দিয়ে, ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায়, ঘণ্টায় ৮০০ কিলোমিটারে। হঠাৎ, একটি এয়ারক্রাফট-জেট এসে গেলো ওটার পাশে।😳
জেট-পাইলট গতি কমালো, চলতে আরম্ভ করলো যাত্রীবিমানের পাশাপাশি, এবং রেডিয়োর মাধ্যমে যাত্রীবিমানের পাইলটকে শুভেচ্ছা জানানো শেষে, বললো— "বোরিং লাগছে, হাহ্?... দেখুন, আমি কী করছি!"🤔🫣
বলেই, সে তার জেট নিয়ে সাঁই করে পেছনে চলে গেলো, আবার সামনে এলো বিদ্যুৎগতিতে, ছুটে গেলো বহুদূরে, পুনরায় ফিরে এসে বিমানের চারপাশে পাক দিলো কয়েকটা, স্যাঁৎ করে নেমে গেলো নিচে... বহু নিচে... আরও নিচে... আটলান্টিকের প্রায় বুকে, আবার উঠে এলো চোখের নিমিষে যাত্রীবিমানের প্রায় নাকের ডগায়, তারপর আবারও বিমানের পাশাপাশি ভাসতে-ভাসতে রেডিয়োতে জানতে চাইলো— "তা, কেমন লাগলো?"😳
যাত্রীবিমানের পাইলট জবাব দিলো— "দারুণ! আমি কী করছি দেখো এবার।"🫣
জেট-পাইলট তাকিয়ে রইলো যাত্রীবিমানটির দিকে, তাকিয়ে রইলো... তাকিয়েই রইলো।... কিন্তু কিছুই ঘটলো না! বিমানটি যেভাবে চলছিলো, ঠিক তেমনিভাবেই চললো, সোজা, একই গতিতে। এভাবে, প্রায় ১৫ মিনিট পার হওয়ার পরে, যাত্রীবিমানের পাইলট রেডিয়োর মাধ্যমে জানতে চাইলো— "তা, কেমন লাগলো?"🤔
জেট-পাইলট কনফিউজড! জিজ্ঞেস করলো— "মূলত, করলেনটা কী আপনি!"
বিমান-পাইলট হেসে দিলো— "আমি বসা থেকে উঠলাম, পা ঝাঁকি দিলাম, বিমানের পেছনের দিকে হেঁটে গিয়ে ওয়াশরুম ব্যবহার করলাম, তারপর এককাপ কফি পান করলাম, সাথে খেলাম একটা চকোলেট-পেস্ট্রি।"😁
মোরাল অফ দ্য স্টোরি: যৌবনকালে, আপনার গতি আর অ্যাড্রেনালিন হরমোনের স্বতস্ফুর্ততা, চূড়ান্তেই থাকবে। কিন্তু, যতোই বয়স বাড়তে থাকবে, ততোই বাড়তে থাকবে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা, এবং তখনই আপনি ধীরে ধীরে বুঝতে শিখবেন— মনোযোগ আকর্ষণের চেয়ে আত্মপ্রশান্তি বেশি গুরুত্বপূর্ণ।🥰😍😃😀☺️😊