• For years, scientists believed that once we reached adulthood, our brains stopped producing new neurons. But groundbreaking research from Sweden’s Karolinska Institutet is rewriting the story. Their study has confirmed that adult human brains continue to generate new neurons, even in people as old as 78 years. This discovery is a major breakthrough in neuroscience and offers renewed hope for treating memory loss and brain disorders.
    Using cutting-edge tools like single-nucleus RNA sequencing, RNAscope, and spatial transcriptomics, researchers traced the formation of new neurons in the dentate gyrus, a crucial part of the hippocampus responsible for memory and learning. These tools allowed them to observe actively dividing neural progenitor cells, proving that neurogenesis, once thought to stop after childhood, is still occurring throughout adulthood.
    This revelation not only changes our understanding of how the brain functions, but it also highlights how individual differences may affect cognitive aging. Some people naturally produce more new neurons than others, which could explain variations in learning, memory, and even vulnerability to brain diseases.
    The findings open exciting new possibilities for regenerative medicine. By learning how to support or enhance this natural neurogenesis, scientists may develop therapies to slow or reverse the effects of Alzheimer’s, Parkinson’s, and other neurodegenerative diseases. It also brings new hope for mental health treatments, as the hippocampus plays a key role in mood regulation.
    Your brain isn’t just surviving, it’s still growing, learning, and adapting, even well into old age.
    Follow our page to stay updated on the most fascinating discoveries in science, health, and the power of the human mind.
    #Neurogenesis #BrainHealth #Hippocampus #MindBlown #NeuroscienceNews #CognitiveScience
    For years, scientists believed that once we reached adulthood, our brains stopped producing new neurons. But groundbreaking research from Sweden’s Karolinska Institutet is rewriting the story. Their study has confirmed that adult human brains continue to generate new neurons, even in people as old as 78 years. This discovery is a major breakthrough in neuroscience and offers renewed hope for treating memory loss and brain disorders. Using cutting-edge tools like single-nucleus RNA sequencing, RNAscope, and spatial transcriptomics, researchers traced the formation of new neurons in the dentate gyrus, a crucial part of the hippocampus responsible for memory and learning. These tools allowed them to observe actively dividing neural progenitor cells, proving that neurogenesis, once thought to stop after childhood, is still occurring throughout adulthood. This revelation not only changes our understanding of how the brain functions, but it also highlights how individual differences may affect cognitive aging. Some people naturally produce more new neurons than others, which could explain variations in learning, memory, and even vulnerability to brain diseases. The findings open exciting new possibilities for regenerative medicine. By learning how to support or enhance this natural neurogenesis, scientists may develop therapies to slow or reverse the effects of Alzheimer’s, Parkinson’s, and other neurodegenerative diseases. It also brings new hope for mental health treatments, as the hippocampus plays a key role in mood regulation. Your brain isn’t just surviving, it’s still growing, learning, and adapting, even well into old age. Follow our page to stay updated on the most fascinating discoveries in science, health, and the power of the human mind. #Neurogenesis #BrainHealth #Hippocampus #MindBlown #NeuroscienceNews #CognitiveScience
    0 Kommentare 0 Geteilt 448 Ansichten
  • vCortical Labs' CL1, a revolutionary biological computer, integrates living human brain cells grown on silicon chips, aiming for adaptable and energy-efficient computing; this "Synthetic Biological Intelligence" (SBI) utilizes a "Biological Intelligence Operating System" (biOS) and holds potential for medical research, robotics, and cloud computing, while raising crucial ethical considerations about sentience.

    #BiologicalComputing #AI #NeuralNetworks #futuretech #ArtificialIntelligence #Neuroscience #BioTech #CorticalLabs #CL1 #SyntheticBiology #EthicalAI
    vCortical Labs' CL1, a revolutionary biological computer, integrates living human brain cells grown on silicon chips, aiming for adaptable and energy-efficient computing; this "Synthetic Biological Intelligence" (SBI) utilizes a "Biological Intelligence Operating System" (biOS) and holds potential for medical research, robotics, and cloud computing, while raising crucial ethical considerations about sentience. #BiologicalComputing #AI #NeuralNetworks #futuretech #ArtificialIntelligence #Neuroscience #BioTech #CorticalLabs #CL1 #SyntheticBiology #EthicalAI
    Love
    1
    0 Kommentare 0 Geteilt 292 Ansichten
  • মায়ের একটি সাধারণ চুমু কেবল আদরের প্রকাশ নয়, এটি মা ও শিশুর মধ্যে এক গভীর বৈজ্ঞানিক এবং বিস্ময়কর সংযোগ তৈরি করে।

    মায়ের মস্তিষ্কে যা ঘটে:
    যখন একজন মা তার সন্তানকে চুমু খান, তখন তার মস্তিষ্কের প্লেজার সার্কিট (ডোপামিনার্জিক সিস্টেম) সক্রিয় হয়, যা তাকে আনন্দ এবং পুরস্কার পাওয়ার অনুভূতি দেয়। একই সাথে অক্সিটোসিন, যা “ভালোবাসার হরমোন” নামে পরিচিত, নিঃসৃত হতে থাকে। এই হরমোন মায়ের মনে সন্তানের প্রতি সুরক্ষা এবং মানসিক বন্ধনকে আরও শক্তিশালী করে তোলে।

    শিশুর মস্তিষ্কে যা ঘটে:
    মায়ের স্পর্শ ও চুমু শিশুর কর্টিসল (Cortisol) নামক স্ট্রেস বা মানসিক চাপের হরমোনকে কমিয়ে দেয়। ফলে শিশু শান্ত, নিরাপদ এবং সুরক্ষিত বোধ করে।

    এই ছোট ছোট স্নেহের মুহূর্তগুলো কেবল অনুভূতি নয়; এগুলো আক্ষরিক অর্থেই শিশুর মস্তিষ্ককে নতুন করে গঠন করে এবং তার মানসিক বিকাশের ভিত্তি তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে তার বিশ্বাস, আত্মবিশ্বাস এবং ভালোবাসা প্রকাশ করার ক্ষমতা এই মুহূর্তগুলোতেই জন্মায়।

    সুতরাং, একটি আন্তরিক চুমু শুধু একটি সাধারণ ভঙ্গি নয়। এটি একই সাথে জীববিজ্ঞান, স্নেহ এবং মানসিক ওষুধ যা আমাদের অস্তিত্বের গভীরে খোদাই হয়ে থাকে।

    #MotherChildBond #Neuroscience #parenting
    মায়ের একটি সাধারণ চুমু কেবল আদরের প্রকাশ নয়, এটি মা ও শিশুর মধ্যে এক গভীর বৈজ্ঞানিক এবং বিস্ময়কর সংযোগ তৈরি করে। মায়ের মস্তিষ্কে যা ঘটে: যখন একজন মা তার সন্তানকে চুমু খান, তখন তার মস্তিষ্কের প্লেজার সার্কিট (ডোপামিনার্জিক সিস্টেম) সক্রিয় হয়, যা তাকে আনন্দ এবং পুরস্কার পাওয়ার অনুভূতি দেয়। একই সাথে অক্সিটোসিন, যা “ভালোবাসার হরমোন” নামে পরিচিত, নিঃসৃত হতে থাকে। এই হরমোন মায়ের মনে সন্তানের প্রতি সুরক্ষা এবং মানসিক বন্ধনকে আরও শক্তিশালী করে তোলে। শিশুর মস্তিষ্কে যা ঘটে: মায়ের স্পর্শ ও চুমু শিশুর কর্টিসল (Cortisol) নামক স্ট্রেস বা মানসিক চাপের হরমোনকে কমিয়ে দেয়। ফলে শিশু শান্ত, নিরাপদ এবং সুরক্ষিত বোধ করে। এই ছোট ছোট স্নেহের মুহূর্তগুলো কেবল অনুভূতি নয়; এগুলো আক্ষরিক অর্থেই শিশুর মস্তিষ্ককে নতুন করে গঠন করে এবং তার মানসিক বিকাশের ভিত্তি তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে তার বিশ্বাস, আত্মবিশ্বাস এবং ভালোবাসা প্রকাশ করার ক্ষমতা এই মুহূর্তগুলোতেই জন্মায়। সুতরাং, একটি আন্তরিক চুমু শুধু একটি সাধারণ ভঙ্গি নয়। এটি একই সাথে জীববিজ্ঞান, স্নেহ এবং মানসিক ওষুধ যা আমাদের অস্তিত্বের গভীরে খোদাই হয়ে থাকে। #MotherChildBond #Neuroscience #parenting
    0 Kommentare 0 Geteilt 318 Ansichten
  • “ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে রান্নায় ভালো হয় — এর পেছনে লুকিয়ে আছে সায়েন্স!”

    গবেষণা বলছে, ছেলেরা রান্নাকে অনেক সময় ‘শখ’ ও ‘ক্রিয়েটিভ এক্সপেরিমেন্ট’ হিসেবে দেখে — ফলে তারা রেসিপির বাইরেও চিন্তা করে, নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং ফ্লেভারের পেছনের বৈজ্ঞানিক যুক্তি বোঝার চেষ্টা করে। একে বলা হয় cognitive experimentation, যা একধরনের সমস্যার সমাধানমূলক চিন্তা (problem-solving approach)। ২০১0 সালে Journal of Culinary Science & Technology-তে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষ রাঁধুনিরা রান্নার ক্ষেত্রে more likely to experiment and take creative risks — যেখানে নারী রাঁধুনিরা প্রচলিত ও ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে রান্না করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
    এছাড়া রান্না করতে গিয়ে খাবারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, সময় হিসাব, উপাদানের অনুপাত — সবই scientific precision এর উপর নির্ভর করে। ছেলেরা যখন রান্নায় মন দেয়, তারা এইগুলোতে বেশি মনোযোগ দেয়, যেটা ব্রেইনের logical এবং spatial reasoning অংশের সক্রিয়তার সাথে সম্পর্কিত। Harvard Medical School-এর 2008 সালের এক গবেষণা বলছে, পুরুষদের prefrontal cortex (যা সিদ্ধান্ত ও বিশ্লেষণ সংক্রান্ত) কিছু কিছু ক্ষেত্রে রান্নার মতো structured task-এ বেশি অ্যাক্টিভ হয়, যদি তারা তাতে আগ্রহী হয়।
    আরেকটি বড় কারণ হলো — রান্না মেয়েদের জন্য প্রায়ই বাধ্যতামূলক কাজ এবং মেয়েদেরকে ছোটবেলা থেকে শেখানো হয় যে এটা তাদের দায়িত্ব এবং বাধ্য তারা করতে, যেখানে ছেলেরা এটা করে আনন্দ ও প্রশান্তির জন্য। যখন কেউ চাপহীন পরিবেশে কিছু করে, তখন তার dopamine এবং serotonin নিঃসরণ বাড়ে, যা সৃজনশীলতা ও কার্যদক্ষতা বাড়ায় (Neuroscience & Biobehavioral Reviews, 2014)। ফলে ছেলেরা রান্নার প্রতিটি ধাপে মনোযোগ দেয় এবং নিখুঁত করতে চায়।

    তবে, এটা মনে রাখা জরুরি যে — রান্নায় ভালো হওয়ার সাথে লিঙ্গের কোনো জৈবিক সম্পর্ক নেই। বরং এটি নির্ভর করে কার মধ্যে ধৈর্য, বিশ্লেষণ ক্ষমতা এবং শিখতে আগ্রহ বেশি — ছেলে হোক বা মেয়ে, যে এই মানসিকতা নিয়ে রান্না করে, সাফল্য তার হাতেই।
    “ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে রান্নায় ভালো হয় — এর পেছনে লুকিয়ে আছে সায়েন্স!” গবেষণা বলছে, ছেলেরা রান্নাকে অনেক সময় ‘শখ’ ও ‘ক্রিয়েটিভ এক্সপেরিমেন্ট’ হিসেবে দেখে — ফলে তারা রেসিপির বাইরেও চিন্তা করে, নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং ফ্লেভারের পেছনের বৈজ্ঞানিক যুক্তি বোঝার চেষ্টা করে। একে বলা হয় cognitive experimentation, যা একধরনের সমস্যার সমাধানমূলক চিন্তা (problem-solving approach)। ২০১0 সালে Journal of Culinary Science & Technology-তে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষ রাঁধুনিরা রান্নার ক্ষেত্রে more likely to experiment and take creative risks — যেখানে নারী রাঁধুনিরা প্রচলিত ও ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে রান্না করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এছাড়া রান্না করতে গিয়ে খাবারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, সময় হিসাব, উপাদানের অনুপাত — সবই scientific precision এর উপর নির্ভর করে। ছেলেরা যখন রান্নায় মন দেয়, তারা এইগুলোতে বেশি মনোযোগ দেয়, যেটা ব্রেইনের logical এবং spatial reasoning অংশের সক্রিয়তার সাথে সম্পর্কিত। Harvard Medical School-এর 2008 সালের এক গবেষণা বলছে, পুরুষদের prefrontal cortex (যা সিদ্ধান্ত ও বিশ্লেষণ সংক্রান্ত) কিছু কিছু ক্ষেত্রে রান্নার মতো structured task-এ বেশি অ্যাক্টিভ হয়, যদি তারা তাতে আগ্রহী হয়। আরেকটি বড় কারণ হলো — রান্না মেয়েদের জন্য প্রায়ই বাধ্যতামূলক কাজ এবং মেয়েদেরকে ছোটবেলা থেকে শেখানো হয় যে এটা তাদের দায়িত্ব এবং বাধ্য তারা করতে, যেখানে ছেলেরা এটা করে আনন্দ ও প্রশান্তির জন্য। যখন কেউ চাপহীন পরিবেশে কিছু করে, তখন তার dopamine এবং serotonin নিঃসরণ বাড়ে, যা সৃজনশীলতা ও কার্যদক্ষতা বাড়ায় (Neuroscience & Biobehavioral Reviews, 2014)। ফলে ছেলেরা রান্নার প্রতিটি ধাপে মনোযোগ দেয় এবং নিখুঁত করতে চায়। তবে, এটা মনে রাখা জরুরি যে — রান্নায় ভালো হওয়ার সাথে লিঙ্গের কোনো জৈবিক সম্পর্ক নেই। বরং এটি নির্ভর করে কার মধ্যে ধৈর্য, বিশ্লেষণ ক্ষমতা এবং শিখতে আগ্রহ বেশি — ছেলে হোক বা মেয়ে, যে এই মানসিকতা নিয়ে রান্না করে, সাফল্য তার হাতেই।
    Love
    2
    0 Kommentare 0 Geteilt 439 Ansichten
  • একজন মানুষ মা'রা গেলে সাধারণভাবে আমরা ধরেই নিই তার শরীরের সবকিছু থেমে গেছে—রক্ত সঞ্চালন নেই, অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ, কোষগুলো নিষ্ক্রিয়। কিন্তু শিকাগোর ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের মস্তিষ্কে এমন কিছু কোষ আছে যেগুলো মৃ'ত্যু পরবর্তী কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত না শুধু টিকে থাকে বরং আরও বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে।

    এই কোষগুলোকেই বলা হচ্ছে জম্বি কোষ। এখানে জম্বি বলতে Walking De'ad টাইপ কিছু বোঝানো হচ্ছে না। ব্যাপারটা পুরোপুরি বায়োলজিক্যাল লেভেলে। মৃ'ত্যুর পর নিউরোনাল (স্নায়ুকোষ) কোষগুলোর কার্যকলাপ কমে গেলে গ্লিয়াল কোষ নামে পরিচিত একধরনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী কোষ ঠিক উল্টোভাবে জেগে উঠে কাজ শুরু করে।

    গ্লিয়াল কোষ মূলত মস্তিষ্কে ক্ষত সারানো, বর্জ্য পরিষ্কার এবং ইনফ্ল্যামেশন নিয়ন্ত্রণের কাজ করে। ব্রেইন ইনজুরি, স্ট্রোক বা অক্সিজেনের অভাবে এরা সক্রিয় হয়। মৃ'ত্যুর ঘটনাও তাদের কাছে একধরনের বিপর্যয় তাই তারা আপন তাগিদে সক্রিয় হয়ে ওঠে। তারা শাখা-প্রশাখা তৈরি করে, আশপাশ পরিষ্কার করে, এমনকি জিন এক্সপ্রেশনও বাড়িয়ে দেয়।

    গবেষণায় দেখা গেছে, মৃ'ত্যুর পর ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত এই কোষগুলো সক্রিয় থাকে। অথচ স্নায়ু কোষগুলো সেই সময়েই কার্যত নীরব। এটা বোঝার জন্য একটা ব্যাপার পরিষ্কার রাখা দরকার। মৃ'ত্যু মানে শরীর এক ঝটকায় থেমে যাওয়া নয়। হৃদস্পন্দন থেমে গেলেও কিছু কোষের মৃ'ত্যু হতে সময় লাগে। এই সময়েই দেখা যায় এই অদ্ভুত জৈবিক তৎপরতা।

    তবে ভুল বোঝার সুযোগ আছে। এটা ভাবার কারণ নেই যে মস্তিষ্ক চিন্তা করে যাচ্ছে বা মানুষ আধামৃ'ত অবস্থায় আছে। জোম্বি কোষ মানে হচ্ছে কিছু কোষ জীবপ্রক্রিয়া বজায় রেখে একটা সীমিত সময় ধরে নিজেদের কাজ চালিয়ে যায়।

    এই গবেষণার মাধ্যমে গবেষকরা একটা বড় প্রশ্ন তুলেছেন। গবেষকরা যেসব ব্রেইন ডিজঅর্ডার নিয়ে গবেষণা করে যেমন অটিজম, অ্যালঝেইমার, স্কিজোফ্রেনিয়া, তার অনেকটাই করা হয় মৃ'ত্যুর পর সংগৃহীত মস্তিষ্কের টিস্যু ব্যবহার করে। কিন্তু যদি এই টিস্যু সংগ্রহে দেরি হয়, তাহলে গ্লিয়াল কোষের এই জেগে ওঠা আচরণ গবেষণার ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই গবেষকদের উচিত পোস্টমর্টেম গবেষণার আগে এই জেনেটিক পরিবর্তনগুলো মাথায় রেখে গবেষণা করা।

    একটা বিষয় স্পষ্ট, মৃ'ত্যু মানেই সবকিছু থেমে যায় না। আমরা যাকে এক কথায় মৃ'ত বলি, আদতে শরীরের ভেতরে কিছু কোষ হয়তো তখনও নিজের শেষ কাজটা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। (বিজ্ঞান্বেষী)

    তথ্যসূত্র: সায়েন্স এলার্ট, সায়েন্টিফিক রিপোর্টস
    #Bigganneshi #neuroscience #brain #zombie
    একজন মানুষ মা'রা গেলে সাধারণভাবে আমরা ধরেই নিই তার শরীরের সবকিছু থেমে গেছে—রক্ত সঞ্চালন নেই, অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ, কোষগুলো নিষ্ক্রিয়। কিন্তু শিকাগোর ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের মস্তিষ্কে এমন কিছু কোষ আছে যেগুলো মৃ'ত্যু পরবর্তী কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত না শুধু টিকে থাকে বরং আরও বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই কোষগুলোকেই বলা হচ্ছে জম্বি কোষ। এখানে জম্বি বলতে Walking De'ad টাইপ কিছু বোঝানো হচ্ছে না। ব্যাপারটা পুরোপুরি বায়োলজিক্যাল লেভেলে। মৃ'ত্যুর পর নিউরোনাল (স্নায়ুকোষ) কোষগুলোর কার্যকলাপ কমে গেলে গ্লিয়াল কোষ নামে পরিচিত একধরনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী কোষ ঠিক উল্টোভাবে জেগে উঠে কাজ শুরু করে। গ্লিয়াল কোষ মূলত মস্তিষ্কে ক্ষত সারানো, বর্জ্য পরিষ্কার এবং ইনফ্ল্যামেশন নিয়ন্ত্রণের কাজ করে। ব্রেইন ইনজুরি, স্ট্রোক বা অক্সিজেনের অভাবে এরা সক্রিয় হয়। মৃ'ত্যুর ঘটনাও তাদের কাছে একধরনের বিপর্যয় তাই তারা আপন তাগিদে সক্রিয় হয়ে ওঠে। তারা শাখা-প্রশাখা তৈরি করে, আশপাশ পরিষ্কার করে, এমনকি জিন এক্সপ্রেশনও বাড়িয়ে দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, মৃ'ত্যুর পর ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত এই কোষগুলো সক্রিয় থাকে। অথচ স্নায়ু কোষগুলো সেই সময়েই কার্যত নীরব। এটা বোঝার জন্য একটা ব্যাপার পরিষ্কার রাখা দরকার। মৃ'ত্যু মানে শরীর এক ঝটকায় থেমে যাওয়া নয়। হৃদস্পন্দন থেমে গেলেও কিছু কোষের মৃ'ত্যু হতে সময় লাগে। এই সময়েই দেখা যায় এই অদ্ভুত জৈবিক তৎপরতা। তবে ভুল বোঝার সুযোগ আছে। এটা ভাবার কারণ নেই যে মস্তিষ্ক চিন্তা করে যাচ্ছে বা মানুষ আধামৃ'ত অবস্থায় আছে। জোম্বি কোষ মানে হচ্ছে কিছু কোষ জীবপ্রক্রিয়া বজায় রেখে একটা সীমিত সময় ধরে নিজেদের কাজ চালিয়ে যায়। এই গবেষণার মাধ্যমে গবেষকরা একটা বড় প্রশ্ন তুলেছেন। গবেষকরা যেসব ব্রেইন ডিজঅর্ডার নিয়ে গবেষণা করে যেমন অটিজম, অ্যালঝেইমার, স্কিজোফ্রেনিয়া, তার অনেকটাই করা হয় মৃ'ত্যুর পর সংগৃহীত মস্তিষ্কের টিস্যু ব্যবহার করে। কিন্তু যদি এই টিস্যু সংগ্রহে দেরি হয়, তাহলে গ্লিয়াল কোষের এই জেগে ওঠা আচরণ গবেষণার ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই গবেষকদের উচিত পোস্টমর্টেম গবেষণার আগে এই জেনেটিক পরিবর্তনগুলো মাথায় রেখে গবেষণা করা। একটা বিষয় স্পষ্ট, মৃ'ত্যু মানেই সবকিছু থেমে যায় না। আমরা যাকে এক কথায় মৃ'ত বলি, আদতে শরীরের ভেতরে কিছু কোষ হয়তো তখনও নিজের শেষ কাজটা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। (বিজ্ঞান্বেষী) তথ্যসূত্র: সায়েন্স এলার্ট, সায়েন্টিফিক রিপোর্টস #Bigganneshi #neuroscience #brain #zombie
    0 Kommentare 0 Geteilt 402 Ansichten
BlackBird Ai
https://bbai.shop