• The Perseids Are Coming — August 12–13! 🌠

    Get ready, stargazers! On these nights, the Perseid meteor shower will peak, filling the sky with bright, fast-moving meteors — sometimes up to 100 an hour at the height of the show. These flashes of light are tiny bits of comet Swift-Tuttle burning up in Earth’s atmosphere at incredible speeds.

    At its peak, you might spot up to 100 meteors every hour, each one a glowing streak born from ancient comet dust racing through our atmosphere at breathtaking speeds. No telescope required — just find a dark, open spot, get comfy, and let your eyes adjust to the night.

    Want the best view? Escape the city lights, bring a blanket, and give yourself 20–30 minutes in the dark to truly take in the show. Whether you see a few or a sky full, the Perseids are proof that the cosmos still loves to surprise us.
    The Perseids Are Coming — August 12–13! 🌠 Get ready, stargazers! On these nights, the Perseid meteor shower will peak, filling the sky with bright, fast-moving meteors — sometimes up to 100 an hour at the height of the show. These flashes of light are tiny bits of comet Swift-Tuttle burning up in Earth’s atmosphere at incredible speeds. At its peak, you might spot up to 100 meteors every hour, each one a glowing streak born from ancient comet dust racing through our atmosphere at breathtaking speeds. No telescope required — just find a dark, open spot, get comfy, and let your eyes adjust to the night. Want the best view? Escape the city lights, bring a blanket, and give yourself 20–30 minutes in the dark to truly take in the show. Whether you see a few or a sky full, the Perseids are proof that the cosmos still loves to surprise us.
    0 Commentaires 0 Parts 506 Vue
  • Australia is now deploying drones to plant trees—particularly in regions devastated by bushfires—with each drone capable of planting up to 40,000 seeds per day. This technology-driven method is restoring large, damaged ecosystems at a scale and speed that traditional tree-planting methods cannot match, a crucial advantage as climate change continues to intensify the frequency and severity of wildfires.

    The innovation lies in aerial drones equipped with biodegradable seed pods that contain native tree seeds, essential nutrients, and protective coatings to boost germination and survival rates. Guided by GPS and powered by AI, the drones identify optimal planting sites, navigate difficult terrain, and drop the pods with pinpoint accuracy—eliminating the need for manual labor in hazardous or inaccessible areas.

    Traditionally, reforestation has been a slow, labor-intensive process, relying on human workers to plant saplings one by one. Now, with drone-based planting, Australia is pioneering a scalable, high-tech reforestation model that accelerates forest recovery, increases carbon capture, and helps restore critical wildlife habitats. It’s a compelling example of how technology and nature can work together to address environmental destruction in the modern era.

    Sources:
    AirSeed Technologies, “Drone Reforestation Projects in Australia,” 2023.
    The Guardian, “Australian Drones Plant Trees to Fight Climate Change and Restore Forests,” 2023.
    BBC News, “Tree-Planting Drones Aim to Restore Burned Landscapes,” 2023.
    Australia is now deploying drones to plant trees—particularly in regions devastated by bushfires—with each drone capable of planting up to 40,000 seeds per day. This technology-driven method is restoring large, damaged ecosystems at a scale and speed that traditional tree-planting methods cannot match, a crucial advantage as climate change continues to intensify the frequency and severity of wildfires. The innovation lies in aerial drones equipped with biodegradable seed pods that contain native tree seeds, essential nutrients, and protective coatings to boost germination and survival rates. Guided by GPS and powered by AI, the drones identify optimal planting sites, navigate difficult terrain, and drop the pods with pinpoint accuracy—eliminating the need for manual labor in hazardous or inaccessible areas. Traditionally, reforestation has been a slow, labor-intensive process, relying on human workers to plant saplings one by one. Now, with drone-based planting, Australia is pioneering a scalable, high-tech reforestation model that accelerates forest recovery, increases carbon capture, and helps restore critical wildlife habitats. It’s a compelling example of how technology and nature can work together to address environmental destruction in the modern era. Sources: AirSeed Technologies, “Drone Reforestation Projects in Australia,” 2023. The Guardian, “Australian Drones Plant Trees to Fight Climate Change and Restore Forests,” 2023. BBC News, “Tree-Planting Drones Aim to Restore Burned Landscapes,” 2023.
    0 Commentaires 0 Parts 654 Vue
  • একটা ছোট ঘর।

    আলো কম, চারদিক নিস্তব্ধ।

    তিনজন চোখ বেঁধে বসানো হলো।
    তাদের বলা হলো, আপনাদের নিয়ে এখন একটা ডু অর ডাই গেম খেলা হবে, যে জিতবে সে পাবে ১০০ মিলিয়ন ডলার সাথে বিলাসবহুল বাড়ি ও গাড়ি। তাঁরা রাজি এই খেলায়।

    খেলা টা শুরতেই বলে দেওয়া হলো - একটা ভয়ংকর ব্লাক-মাম্বা বিষধর সাপ রাখা আছে সামনে। এখন যাদেরকে স্পর্শ করা হবে, তারা সাপের কামড় খাবে এবং বিষক্রিয়ায় শরীরে প্রতিক্রিয়া শুরু হবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই কারণ এটাই পৃথিবীর সব থেকে বিষধর সাপ। কাউন্ট ডাউন করে খেলা শুরু হয়ে গেলো।

    তাদের কিছু না জানিয়েই প্রত্যেকে কিছুটা গরম একটা সুঁই দিয়ে হালকা করে খোঁচা দেওয়া হলো।

    কিন্তু ঘটনাটা এখানেই শেষ না।

    প্রথমজন চিৎকার দিয়ে উঠে দাঁড়াল, কাঁপতে লাগল।
    দ্বিতীয়জন ঘামছে, গলার স্বর বন্ধ হয়ে আসছে।
    তৃতীয়জন… নিঃশ্বাস নিতে নিতে… নিথর হয়ে গেল।

    জরুরি ভাবে মেডিক্যেল টিম ট্রিট্মেন্ট করা শুরু করলো।

    আসল ঘটনা?
    ❌ কোনো সাপ ছিল না।
    ❌ বিষও না।
    ❌ এমনকি কামড়ও না — শুধু একটা হালকা গরম ধাতব সূচ।

    বলেন তো, কী কারণে এমন হলো?

    👉 Autopsy তে কোনো বিষ পাওয়া যায়নি।
    👉 কোনো রক্ত ক্ষরণ হয়নি।
    👉 কোনো সাপ কামড়ায়নি।

    তবু সেখানে একজন মারা গেল।

    শুধু একটা বিশ্বাস থেকে , সে বিশ্বাস করেছিল, সে মরতে যাচ্ছে। তার ব্রেইন তার শরীরকে সেইরকমই সিগন্যাল দিয়েছিল। হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গিয়ে, cardiac failure।

    এটাই বিজ্ঞানীরা বলেন - Nocebo Effect বা Voodoo Death।
    🧠 যখন মন বিশ্বাস করে শরীর ধ্বংস হতে যাচ্ছে, তখন শরীর ঠিক সেটাই ঘটায়।

    🧪 এই ঘটনা গল্প না, সত্য: রেফারেন্স সহ ৩টা প্রমাণ

    1. Voodoo Death – Walter Cannon (1942)
    Harvard Physiologist Walter Cannon তার গবেষণায় দেখান, extreme belief (অতর্কিত ভয়) মানুষের sympathetic nervous system এতটাই সক্রিয় করে যে, সেটা মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
    🧾 Reference: Cannon, W.B. (1942), American Anthropologist

    2. Nocebo Effect – Benedetti Study (2007)
    রোগীকে যদি বলা হয় যে এই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে — এমনকি ওটা শুধু চিনি হলেও, অনেকেই মাথা ঘোরা, গা গুলানো, এমনকি অসুস্থ হয়ে পড়ে।
    🧾 Reference: Benedetti, F. et al. “Nocebo and placebo effects...” Trends in Pharmacological Sciences, 2007

    3. Burn Illusion Experiment – Beecher (1955)
    রোগীকে চোখ বেঁধে বলা হয় গরম লোহা ছোঁয়ানো হবে। ঠান্ডা লোহা ছোঁয়ানো হলেও শরীরে ফোস্কা পড়ে।
    🧾 Reference: Beecher, H.K. (1955). “The Powerful Placebo”

    চাইলে রেফারেন্স গুলো সার্চ করে দেখে নিতে পারেন গুগুল থেকে।

    এবার আয়নার সামনে একটু দাঁড়ান…
    আপনার স্কিনে হঠাৎ একটা ব্রণ উঠলো।

    আপনি চিন্তা করলেন —
    “মনে হয় প্রোডাক্টে সমস্যা ছিল…”
    “নাহ, এটা ফেক না তো?”
    “আমি তো ক্লাসি মিসি থেকে কিনেছি, তাও কেন হলো?”
    “নাহ, এরা তো অথেন্টিক প্রোডাক্ট সেল করে, মনে হয় এরা মিক্স সেল করে …”

    এই চিন্তাগুলো তখনই আসে, যখন আপনার ভেতরে আমাদের ব্যাপারে আস্থা গড়েনি।
    আপনার মন তখন আপনার স্কিনের বিপক্ষে কাজ করে।

    🧠 মন যদি বিশ্বাস না করে, শরীর তার পক্ষে রিঅ্যাক্ট করে না। এটা আমাদের কথা না এজন্য বলেঃ “ বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর”

    যদিও কোন প্রোডাক্ট ব্যবহারের পর কেমন ভিজেবল রেজাল্ট দিবে এটার গ্যারেন্টি আমরা দেই না, স্বয়ং ব্রান্ড নিজেই দেয় না। সেখানে আমরা তো তুচ্ছ।

    আবার বিভিন্ন গ্রুপে কিছু মানুষ আছে এরা বলেঃ
    “Klassy Missy ফেক প্রোডাক্ট দেয়”
    “মিক্সড করে দেয়”
    “আগের প্রডাক্টের সাথে মিলে না, ফেক প্রোডাক্ট”

    আমরা বারবার বলি, চ্যালেঞ্জ ও ছুঁড়ে দেই—
    দয়া করে প্রমাণ দিন। কোথায়? কবে? কীভাবে? ফেক প্রোডাক্ট পেলেন একটু বিস্তারিত ভাবে আমাদেরকে বলুন অথবা সুবিধা মত যেকোন প্লাটফর্মে এক্সপোজ করুন আমাদেরকে।

    কিন্তু কেউ কখনো: অর্ডার নম্বর দেয় না, ব্যাচ নম্বর দেয় না, প্রোডাক্টের ছবি দেয় না, এক্সপায়ার ডেট শেয়ার করে না, ভ্যালিড কোন এভিডেন্স শেয়ার করে না। তাঁরা শুধু কমেন্ট করেন “Klassy Missy ফেক প্রোডাক্ট দেয়” “মিক্সড করে দেয়” এর বাইরে আর কিছুই বলতে পারেন না।

    কারণ?
    তাদের উদ্দেশ্য সৎ নয়, উদ্দেশ্য হিংসা/অন্য কোন ক্ষোভ। তাদের অনেকেই ফেক আইডি থেকে আসে, আসল নাম-ধাম লুকিয়ে রাখে। সৎ সাহস থাকলে একটা পাবলিক পোস্টে আসল আইডি দিয়ে রিভিউ দেয়! আমরা ওপেন চ্যালেঞ্জ দিয়েছি —যদি প্রমাণ করেন, আমরা ফেক প্রোডাক্ট দিই। কিন্তু আজ পর্যন্ত কেউ পারেনি।

    এমন কমেন্ট দেখলে আপনি নাহয় নিজেই এমন একটা কমেন্ট করে দেখবেন “ কোন অর্ডার, অর্ডার নাম্বার , প্রোডাক্ট ডিটেইলস সহ শেয়ার করেন” দেখবেন উত্তর পাবে না। কেউ কেউ বলবে অমুক পোস্টে দেখেছিলাম/শুনেছিলাম কিন্তু ভ্যালিড কোন কিছু দেখাতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।

    এখন একটু আপনার জায়গায় দাঁড়িয়ে ভাবেন…

    আমরা Klassy Missy-তে কী দেই? প্রতিটি অর্ডার নেবার আগেই আপনি যখন একটা প্রোডাক্ট দেখেন

    ✅ প্রতিটা প্রোডাক্টের ব্যাচ অনুযায়ী এক্সপায়ার ডেট অটো-আপডেটেড দেখিয়ে দেই
    ✅ প্রোডাক্ট খোলার পর কতদিন ব্যবহার করবেন, সেটাও উল্লেখ করা থাক স্পট ভাবে যদি ব্রান্ড উল্লেখ করে।
    ✅ Clearance Sale হলে আলাদা ভাবে সেটা জানিয়ে দেওয়া কেনো ক্লিয়ারেন্স সেল।
    ✅ একই প্রোডাক্টের দুইটা আলাদা লট ও এক্সপায়ারি ডেট থাকলে, কার্টে দুইটা আলাদা প্রাইস শো করে দেখিয়ে দেওয়া।
    ✅ কোন কারনে প্রোডাক্টের সিলেক্টড লট শেষ হয়ে গেলে অটোমেটিক অর্ডার নেবার আগেই কাস্টমার থেকে কনফার্মেশন নেওয়া।
    ✅ ভেরিফায়েড ব্র্যান্ড সোর্স থেকে পণ্য আনা (UK, USA, Japan, Korea)
    ✅ কোন প্রোডাক্ট কোন মার্কেট প্লেসের সেটা স্পষ্ট করে উল্লেখ করা।

    Bangladesh তো দূরের কথা — এই লেভেলের ট্রান্সপারেন্সি Amazon বা Sephora-ও দেয় না এবং আপনি পুরো পৃথিবীতে এমন একটা ওয়েবসাইট বা বিজনেস মডেল দেখাতে পারবেন না বা খুজে পাবেন না, যেখানে এতো ডিটেইল কাস্টমারের জন্য ইনফরমেশন দিয়ে রাখে। “শুধু মাত্র কাস্টমারকে কেনাকাটায় বেটার কনফিডেন্স দেবার জন্য।”

    এই এতো আয়োজন, সিস্টেম ডেভেলপ করা শুধু মাত্র ফেক প্রোডাক্টস সেল করার জন্য?
    আপনি ভাবেন তো, যে ব্র্যান্ড অর্ডার করার আগেই এতো ক্লিয়ার ডেটা দেয় — সে কেন মিক্স বা ফেক প্রোডাক্টস সেল করবে? বাংলাদেশে বসে স্ক্যাম করার জন্য এতো বড় সিস্টেম ডেভেলপ করার কি আদো দরকার আছে?

    সাইকোলজি + বিউটি ও স্কিন কেয়ার = বাস্তব সত্য
    আপনার স্কিন প্রোডাক্টে যেমন রিঅ্যাক্ট করে, তেমনই রিঅ্যাক্ট করে আপনার বিশ্বাসে।

    👉 আপনি যদি মনে মনে “এইটা কাজ করবে” ভাবেন — সেটা বেশি কার্যকর হয়
    👉 আপনি যদি মনে করেন “এইটা নাহয় ফেক ছিল” — আপনার শরীর সেটা রিঅ্যাক্ট করে

    স্কিন কেয়ার শুধু বডির না, এটা একটা মাইন্ডসেট।

    শেষ কথা: আমরা Klassy Missy-তে শুধু প্রোডাক্ট বিক্রি করি না, আমরা আপনাকে বিশ্বাসের সঙ্গে সাজিয়ে দেই। আপনি যদি আমাদের বিশ্বাস করেন, আমরাও ১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি ইনশাআল্লাহ্‌ কখনো কোন প্রোডাক্ট আমাদের থেকে ফেক পাবেন না - এই কনফিডেন্স আমাদের আছে।

    কেউ ইনবক্সে এসে সাজেশন নিলে, আমরা কোনো সময়ই বলেনা – “অর্ডার করেন”, বা “আপনার অর্ডার করাই উচিত” এমন কোন আচরণ আমরা করি না যেটাতে একজন অডিয়েন্স মনে করেন তাঁকে আমারা প্রোডাক্ট কিনতে প্রভাবিত করছি।

    কেউ যদি কনফিউজড থাকেন বরং আমরা সব সময় বলি –
    👉 আপনি যদি মনে করেন Klassy Missy বিশ্বাসযোগ্য,
    👉 আপনি যদি বুঝতে পারেন এবং বিশ্বাস করেন আমরা অথেনটিক প্রোডাক্ট সেল করি – তবেই আপনি অর্ডার করুন।

    আর যদি আপনার মনে কোনো সন্দেহ থাকে –তাহলে প্লিজ, আপনি অর্ডার করবেন না। এতে আপনি মেন্টালি রিলাক্স থাকবেন অহেতুক টেনশন নিতে হবে না আবার আমরাও হ্যাসেল ফ্রি সার্ভিস দিতে পারবো আপনাদেরকে।

    আমাদের প্রোডাক্ট সিলেক্ট করা থেকে শুরু করে ওয়েবসাইটে প্রতিটা ইনফো ক্লিয়ার করে দেওয়া হয়। আরো ক্লিয়ার করতে —
    📦 আপনার হাতে প্রোডাক্ট পৌঁছানোর পরও যদি মনে হয় এটা ঠিকঠাক না, তখনও আপনি একদম ফ্রি তে রিটার্ন করে দিতে পারবেন — এক টাকাও চার্জ লাগে না।

    আমরা জোর করে কিছু চাপিয়ে দিই না। আপনি জেনে বুঝে অর্ডার করবেন,আবার ডেলিভারির সময়ও জেনে বুঝে রিসিভ করবেন — এটাই আমাদের নীতিমালা।

    সব কিছু বিস্তারিত আমরা অর্ডার নেবার আগেই উল্লেখ করে রেখেছি, অর্ডার নেবার সময় ও স্পষ্ট বলে দিয়েছি ডেলিভারি ম্যানের সামনে প্রোডাক্ট ভালো করে চেক করে নিবেন। প্রোডাক্ট চেক করে নেওয়া কাস্টমারের দায়িত্ব।

    অনেকেই আছে এই ইজি রিটার্ন পলিসিকেও প্রতারণার ফাঁদ বলে উল্লেখ করেন। যে ডেলিভারি ম্যানের সামনে চেক করে নিতে বলছে মানেই কেউ তো ভুলে নাও করতে পারে সেক্ষেত্রে তাঁদেরকে টার্গেট করে ক্লাসি মিসি প্রতারনা করে। এ এক মহা বিপদ ক্লাসি মিসির জন্য এদিকে গেলেও দোষ ওদিকে গেলেও দোষ।

    কিন্তু এই মানুষ গুলো জানেন না - "Check Before Accepting" – এটা কোনো ফাঁদ নয়, এটা আইনের নির্দেশ আমাদের ওয়েবসাইটে “Check before accepting” পলিসি কোনো ইচ্ছাকৃত ঝামেলা নয়। বরং এটা বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী গ্রাহক সম্মতির একটি প্রমাণযোগ্য নীতিমালা।

    ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ – ধারা ৪৫: গ্রাহক যদি প্রোডাক্ট হাতে পাওয়ার সময় দৃশ্যমান ত্রুটি লক্ষ্য করেন, তাহলে সেই মুহূর্তেই অভিযোগ করার অধিকার তার আছে। একবার গ্রহণ করার পর সেই ত্রুটি নিয়ে পরবর্তীতে অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়।

    ✅ এই ধারার ভিত্তিতেই আমরা বলি – “ডেলিভারি ম্যানের সামনে চেক করে পণ্য গ্রহণ করুন।” এটা বাংলাদেশের ই-কমার্স জগতে স্বীকৃত একটি ন্যায্য ও যুক্তিসঙ্গত গ্রহনযগ্য প্র্যাকটিস।

    চুক্তি আইন, ১৮৭২ + তথ্য প্রযুক্তি আইন:
    আপনি যখন আমাদের ওয়েবসাইটে অর্ডার করেন, তখন একটা ওয়ার্নিং মেসেজ আসে — “ I have read and agree with all Klassy Missy’sDelivery Return & Refund PolicyandTerms…”

    যখন আপনি এই চেকবক্সে টিক দেন, তখন সেটা হয় একটি বৈধ ডিজিটাল এগ্রিমেট।

    🧾 এই সম্মতি:
    বাংলাদেশ চুক্তি আইন, ১৮৭২
    তথ্য প্রযুক্তি আইন
    ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮
    এই তিনটি আইনের অধীনে binding contract হিসেবে স্বীকৃত। এই প্রচেষ্টা শুধু আপনার ও আমাদের মধ্যে সচ্ছতার জন্য।

    তবে আজকে আরো খুলে বলি আপনাদেরকে, অনেকে হয়তো ভাবে “ডেলিভারি ম্যানের সামনে চেক করে নিন” — এই নিয়মটা শুধু আমাদের সুবিধার জন্য। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, আমরা Klassy Missy-তে প্রতিনিয়ত এমন অসংখ্য ঘটনা মোকাবিলা করি যেখানে কিছু কাস্টমার আমাদের ইচ্ছাকৃতভাবে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন। শুধু ফ্রড ব্যবসায়ী আছে এমন না, ফ্রড কাস্টমারও আছে অনেক।
    যেমন কিছু কাস্টমারের আচরণ:

    ‼ ঠিকঠাক প্রোডাক্ট ডেলিভারি দেওয়ার পরও বলেন প্রোডাক্ট পাঠানো হয়নি। বলেন, “একটা প্রোডাক্ট কম”, অথচ আমাদের ক্যামেরা ও ইনভেন্টরি লগ প্রমাণ করে, সব ঠিকমতো গেছে।

    ‼ ফেক প্রোডাক্ট রেখে, আমাদের অরিজিনাল প্রোডাক্ট নিয়ে নেন — এবং রিটার্ন দেন ফেক প্রোডাক্ট, এটা নিয়ে আমরা কথা বললে থ্রেট দিয়ে বসেন। অথচ আমাদের প্রতিটি সিঙ্গেল প্রোডাক্ট আমরা ট্র্যাক ও রেকর্ড রাখি এজন্য খুব সহজেই ধরে ফেলতে পারি আমরা।

    ‼ কেউ কেউ বোতলের ভেতরের লিকুইড ঢেলে খালি বোতল রিটার্ন করেন — বলেন প্রোডাক্ট ঠিক নাই। প্রোডাক্ট সোয়াস করে ভালো লাগে নাই, তখন ইন্টেক্ট প্রোডাক্ট ভেঙ্গে রিটার্ন করতে চান।

    ‼ কোন কারনে প্রোডাক্ট ফ্লিপ করে খুলতে গিয়ে নিজেই ভেঙ্গে বা ড্যামেজ করে ফেলেছেন সেটাও আমাদের উপরে দোষ চাপিয়ে রিটার্ন করতে চায়।

    অথচ আমাদের প্রতিটা অর্ডার ক্যামেরায় প্যাক করা হয়, ইনভেন্টরি সফটওয়্যার দিয়ে লট ও স্টক ট্যাগ করা হয়। তবুও মাঝখানে, যেমন কুরিয়ার চেইনে বা ট্রানজিটে, কিছু অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটতে পারে যেমন প্রোডাক্ট বক্স থেকে চুরি হওয়া, ড্যামেজ হওয়া।

    এখানেই আসে ডেলিভারি ম্যানের সামনে চেক করার গুরুত্ব।

    আমরা তো আর আপনার বাসায় বসে নেই! আবার আপনার সামনে আমাদের ও কোন প্রতিনিধি নেই।
    আপনি বললেন, “প্রোডাক্ট আসেনি।”
    আমরা বলছি, “পাঠানো হয়েছে।” ( আমাদের কাছে ক্যামেরা ফুটেজ, ইনভেন্টরি রিপোর্ট সব আছে।)
    আপনার কাছে একটাই কথা — “আমি পাইনি।”

    এখন বলুন, এই দ্বন্দ্ব কে মেটাবে?!

    এটা একমাত্র সমাধান — ডেলিভারি ম্যানের উপস্থিতি প্রোডাক্ট চেক করে নেওয়া। তিনি হলেন সেই মুহূর্তে নিরপেক্ষ স্বাক্ষী। যদি আপনার সামনে প্রোডাক্ট খুলেই আপনি বলেন, “এইটা নেই” বা “এইটা খালি” আমরা সঙ্গে সঙ্গেই ইনস্ট্যান্ট ব্যবস্থা নিতে পারি। কুরিয়ার থেকে মিসিং ড্যামেজ হলে সেটা আমরা কুরিয়ারের কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারি এগ্রিমেন্ট অনুযায়ী। কিন্তু একবার পার্সেল রিসিভ হয়ে গেলে সমস্ত কুরিয়ারের রেস্পন্সবিলিটি শেষ হয়ে যায়, তখন কুরিয়ার এটা সমাধান করে না।

    এইসব বিষয়কে মাথায় রেখেই Klassy Missy-এর:
    ✅ ইজি রিটার্ন পলিসি আছে (এক টাকাও চার্জ লাগে না)
    ✅ Check before accepting পলিসি আছে
    ✅ এবং সবশেষে, প্রতিটি পক্ষের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য বাস্তবভিত্তিক আইনসম্মত প্রক্রিয়া আছে। এই সিস্টেমটা শুধু বিক্রেতার জন্য না, কাস্টমারকেও ভবিষ্যতের জটিলতা থেকে বাঁচায়।

    এখন একবার ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখুন —
    এই লেভেলের ট্রান্সপারেন্সি মেইনটেইন করার পরও কেউ যদি বলে “Klassy Missy ফেক প্রোডাক্ট দেয় তাহলে এটা একটা ব্যক্তিগত সমস্যা, বা আক্রোশের বসেই হতে পারে। কারণ ফ্রড আর ফেক প্রোডাক্ট সেল করার জন্য এতো বড় সিস্টেম ম্যানেজ , ট্রান্সপারেন্সি, এক্সপ্লেইন, প্রোডাক্ট কেনার পর শেষ হবার আগ পর্যন্ত ফ্রি কাস্টমার সাপোর্ট দেওয়ার কোন প্রয়োজন হয় না। ফেসবুকে পেজ খুলে কয়েকশ ডলার খরচ করে কয়েক কোটি টাকা লোপাট করা সম্ভব, সেই উধাহরন আমাদের দেশে কিছু দিনের আগের বেশি পুরানো না।

    সন্দেহ থেকে জন্ম নেয়া একটা অভ্যেস,আমরা সেই সন্দেহের বোঝা টানতে চাই না।

    তাই আমরা সব সময় বলি —
    আপনি আমাদের ব্যাপারে জানুন, বুঝুন, তারপর বিশ্বস্ত মনে হলে অর্ডার করুন। এই সহজ কথাটাই আমাদের সবচেয়ে কঠিন বিশ্বাস। দিন শেষে আমরা যারা সার্ভিস দেই আমরাও মানুষ আমাদের ও অনুভুতি আছে। সার্ভিস দিয়ে আমাদেরও সন্তুষ্ট থাকতে হয়।

    এরপরও ক্লাসি মিসি ফেক প্রোডাক্ট দেয় ?
    সব জায়গা থেকে ক্লাসি মিসিকে ব্লক করে দিন, একদম ইগনোর করুন। কিন্তু দয়াকরে আপনার ভালো লাগে না এজন্য মিথ্যা অপবাদ ছড়াবেন না। আল্লাহ্‌ দেখছেন, শুনছেন এবং তিনিই উত্তম প্রতিদানকারী।
    একটা ছোট ঘর। আলো কম, চারদিক নিস্তব্ধ। তিনজন চোখ বেঁধে বসানো হলো। তাদের বলা হলো, আপনাদের নিয়ে এখন একটা ডু অর ডাই গেম খেলা হবে, যে জিতবে সে পাবে ১০০ মিলিয়ন ডলার সাথে বিলাসবহুল বাড়ি ও গাড়ি। তাঁরা রাজি এই খেলায়। খেলা টা শুরতেই বলে দেওয়া হলো - একটা ভয়ংকর ব্লাক-মাম্বা বিষধর সাপ রাখা আছে সামনে। এখন যাদেরকে স্পর্শ করা হবে, তারা সাপের কামড় খাবে এবং বিষক্রিয়ায় শরীরে প্রতিক্রিয়া শুরু হবে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই কারণ এটাই পৃথিবীর সব থেকে বিষধর সাপ। কাউন্ট ডাউন করে খেলা শুরু হয়ে গেলো। তাদের কিছু না জানিয়েই প্রত্যেকে কিছুটা গরম একটা সুঁই দিয়ে হালকা করে খোঁচা দেওয়া হলো। কিন্তু ঘটনাটা এখানেই শেষ না। প্রথমজন চিৎকার দিয়ে উঠে দাঁড়াল, কাঁপতে লাগল। দ্বিতীয়জন ঘামছে, গলার স্বর বন্ধ হয়ে আসছে। তৃতীয়জন… নিঃশ্বাস নিতে নিতে… নিথর হয়ে গেল। জরুরি ভাবে মেডিক্যেল টিম ট্রিট্মেন্ট করা শুরু করলো। আসল ঘটনা? ❌ কোনো সাপ ছিল না। ❌ বিষও না। ❌ এমনকি কামড়ও না — শুধু একটা হালকা গরম ধাতব সূচ। বলেন তো, কী কারণে এমন হলো? 👉 Autopsy তে কোনো বিষ পাওয়া যায়নি। 👉 কোনো রক্ত ক্ষরণ হয়নি। 👉 কোনো সাপ কামড়ায়নি। তবু সেখানে একজন মারা গেল। শুধু একটা বিশ্বাস থেকে , সে বিশ্বাস করেছিল, সে মরতে যাচ্ছে। তার ব্রেইন তার শরীরকে সেইরকমই সিগন্যাল দিয়েছিল। হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গিয়ে, cardiac failure। এটাই বিজ্ঞানীরা বলেন - Nocebo Effect বা Voodoo Death। 🧠 যখন মন বিশ্বাস করে শরীর ধ্বংস হতে যাচ্ছে, তখন শরীর ঠিক সেটাই ঘটায়। 🧪 এই ঘটনা গল্প না, সত্য: রেফারেন্স সহ ৩টা প্রমাণ 1. Voodoo Death – Walter Cannon (1942) Harvard Physiologist Walter Cannon তার গবেষণায় দেখান, extreme belief (অতর্কিত ভয়) মানুষের sympathetic nervous system এতটাই সক্রিয় করে যে, সেটা মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। 🧾 Reference: Cannon, W.B. (1942), American Anthropologist 2. Nocebo Effect – Benedetti Study (2007) রোগীকে যদি বলা হয় যে এই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে — এমনকি ওটা শুধু চিনি হলেও, অনেকেই মাথা ঘোরা, গা গুলানো, এমনকি অসুস্থ হয়ে পড়ে। 🧾 Reference: Benedetti, F. et al. “Nocebo and placebo effects...” Trends in Pharmacological Sciences, 2007 3. Burn Illusion Experiment – Beecher (1955) রোগীকে চোখ বেঁধে বলা হয় গরম লোহা ছোঁয়ানো হবে। ঠান্ডা লোহা ছোঁয়ানো হলেও শরীরে ফোস্কা পড়ে। 🧾 Reference: Beecher, H.K. (1955). “The Powerful Placebo” চাইলে রেফারেন্স গুলো সার্চ করে দেখে নিতে পারেন গুগুল থেকে। এবার আয়নার সামনে একটু দাঁড়ান… আপনার স্কিনে হঠাৎ একটা ব্রণ উঠলো। আপনি চিন্তা করলেন — “মনে হয় প্রোডাক্টে সমস্যা ছিল…” “নাহ, এটা ফেক না তো?” “আমি তো ক্লাসি মিসি থেকে কিনেছি, তাও কেন হলো?” “নাহ, এরা তো অথেন্টিক প্রোডাক্ট সেল করে, মনে হয় এরা মিক্স সেল করে …” এই চিন্তাগুলো তখনই আসে, যখন আপনার ভেতরে আমাদের ব্যাপারে আস্থা গড়েনি। আপনার মন তখন আপনার স্কিনের বিপক্ষে কাজ করে। 🧠 মন যদি বিশ্বাস না করে, শরীর তার পক্ষে রিঅ্যাক্ট করে না। এটা আমাদের কথা না এজন্য বলেঃ “ বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর” যদিও কোন প্রোডাক্ট ব্যবহারের পর কেমন ভিজেবল রেজাল্ট দিবে এটার গ্যারেন্টি আমরা দেই না, স্বয়ং ব্রান্ড নিজেই দেয় না। সেখানে আমরা তো তুচ্ছ। আবার বিভিন্ন গ্রুপে কিছু মানুষ আছে এরা বলেঃ “Klassy Missy ফেক প্রোডাক্ট দেয়” “মিক্সড করে দেয়” “আগের প্রডাক্টের সাথে মিলে না, ফেক প্রোডাক্ট” আমরা বারবার বলি, চ্যালেঞ্জ ও ছুঁড়ে দেই— দয়া করে প্রমাণ দিন। কোথায়? কবে? কীভাবে? ফেক প্রোডাক্ট পেলেন একটু বিস্তারিত ভাবে আমাদেরকে বলুন অথবা সুবিধা মত যেকোন প্লাটফর্মে এক্সপোজ করুন আমাদেরকে। কিন্তু কেউ কখনো: অর্ডার নম্বর দেয় না, ব্যাচ নম্বর দেয় না, প্রোডাক্টের ছবি দেয় না, এক্সপায়ার ডেট শেয়ার করে না, ভ্যালিড কোন এভিডেন্স শেয়ার করে না। তাঁরা শুধু কমেন্ট করেন “Klassy Missy ফেক প্রোডাক্ট দেয়” “মিক্সড করে দেয়” এর বাইরে আর কিছুই বলতে পারেন না। কারণ? তাদের উদ্দেশ্য সৎ নয়, উদ্দেশ্য হিংসা/অন্য কোন ক্ষোভ। তাদের অনেকেই ফেক আইডি থেকে আসে, আসল নাম-ধাম লুকিয়ে রাখে। সৎ সাহস থাকলে একটা পাবলিক পোস্টে আসল আইডি দিয়ে রিভিউ দেয়! আমরা ওপেন চ্যালেঞ্জ দিয়েছি —যদি প্রমাণ করেন, আমরা ফেক প্রোডাক্ট দিই। কিন্তু আজ পর্যন্ত কেউ পারেনি। এমন কমেন্ট দেখলে আপনি নাহয় নিজেই এমন একটা কমেন্ট করে দেখবেন “ কোন অর্ডার, অর্ডার নাম্বার , প্রোডাক্ট ডিটেইলস সহ শেয়ার করেন” দেখবেন উত্তর পাবে না। কেউ কেউ বলবে অমুক পোস্টে দেখেছিলাম/শুনেছিলাম কিন্তু ভ্যালিড কোন কিছু দেখাতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। এখন একটু আপনার জায়গায় দাঁড়িয়ে ভাবেন… আমরা Klassy Missy-তে কী দেই? প্রতিটি অর্ডার নেবার আগেই আপনি যখন একটা প্রোডাক্ট দেখেন ✅ প্রতিটা প্রোডাক্টের ব্যাচ অনুযায়ী এক্সপায়ার ডেট অটো-আপডেটেড দেখিয়ে দেই ✅ প্রোডাক্ট খোলার পর কতদিন ব্যবহার করবেন, সেটাও উল্লেখ করা থাক স্পট ভাবে যদি ব্রান্ড উল্লেখ করে। ✅ Clearance Sale হলে আলাদা ভাবে সেটা জানিয়ে দেওয়া কেনো ক্লিয়ারেন্স সেল। ✅ একই প্রোডাক্টের দুইটা আলাদা লট ও এক্সপায়ারি ডেট থাকলে, কার্টে দুইটা আলাদা প্রাইস শো করে দেখিয়ে দেওয়া। ✅ কোন কারনে প্রোডাক্টের সিলেক্টড লট শেষ হয়ে গেলে অটোমেটিক অর্ডার নেবার আগেই কাস্টমার থেকে কনফার্মেশন নেওয়া। ✅ ভেরিফায়েড ব্র্যান্ড সোর্স থেকে পণ্য আনা (UK, USA, Japan, Korea) ✅ কোন প্রোডাক্ট কোন মার্কেট প্লেসের সেটা স্পষ্ট করে উল্লেখ করা। Bangladesh তো দূরের কথা — এই লেভেলের ট্রান্সপারেন্সি Amazon বা Sephora-ও দেয় না এবং আপনি পুরো পৃথিবীতে এমন একটা ওয়েবসাইট বা বিজনেস মডেল দেখাতে পারবেন না বা খুজে পাবেন না, যেখানে এতো ডিটেইল কাস্টমারের জন্য ইনফরমেশন দিয়ে রাখে। “শুধু মাত্র কাস্টমারকে কেনাকাটায় বেটার কনফিডেন্স দেবার জন্য।” এই এতো আয়োজন, সিস্টেম ডেভেলপ করা শুধু মাত্র ফেক প্রোডাক্টস সেল করার জন্য? আপনি ভাবেন তো, যে ব্র্যান্ড অর্ডার করার আগেই এতো ক্লিয়ার ডেটা দেয় — সে কেন মিক্স বা ফেক প্রোডাক্টস সেল করবে? বাংলাদেশে বসে স্ক্যাম করার জন্য এতো বড় সিস্টেম ডেভেলপ করার কি আদো দরকার আছে? সাইকোলজি + বিউটি ও স্কিন কেয়ার = বাস্তব সত্য আপনার স্কিন প্রোডাক্টে যেমন রিঅ্যাক্ট করে, তেমনই রিঅ্যাক্ট করে আপনার বিশ্বাসে। 👉 আপনি যদি মনে মনে “এইটা কাজ করবে” ভাবেন — সেটা বেশি কার্যকর হয় 👉 আপনি যদি মনে করেন “এইটা নাহয় ফেক ছিল” — আপনার শরীর সেটা রিঅ্যাক্ট করে স্কিন কেয়ার শুধু বডির না, এটা একটা মাইন্ডসেট। শেষ কথা: আমরা Klassy Missy-তে শুধু প্রোডাক্ট বিক্রি করি না, আমরা আপনাকে বিশ্বাসের সঙ্গে সাজিয়ে দেই। আপনি যদি আমাদের বিশ্বাস করেন, আমরাও ১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি ইনশাআল্লাহ্‌ কখনো কোন প্রোডাক্ট আমাদের থেকে ফেক পাবেন না - এই কনফিডেন্স আমাদের আছে। কেউ ইনবক্সে এসে সাজেশন নিলে, আমরা কোনো সময়ই বলেনা – “অর্ডার করেন”, বা “আপনার অর্ডার করাই উচিত” এমন কোন আচরণ আমরা করি না যেটাতে একজন অডিয়েন্স মনে করেন তাঁকে আমারা প্রোডাক্ট কিনতে প্রভাবিত করছি। কেউ যদি কনফিউজড থাকেন বরং আমরা সব সময় বলি – 👉 আপনি যদি মনে করেন Klassy Missy বিশ্বাসযোগ্য, 👉 আপনি যদি বুঝতে পারেন এবং বিশ্বাস করেন আমরা অথেনটিক প্রোডাক্ট সেল করি – তবেই আপনি অর্ডার করুন। আর যদি আপনার মনে কোনো সন্দেহ থাকে –তাহলে প্লিজ, আপনি অর্ডার করবেন না। এতে আপনি মেন্টালি রিলাক্স থাকবেন অহেতুক টেনশন নিতে হবে না আবার আমরাও হ্যাসেল ফ্রি সার্ভিস দিতে পারবো আপনাদেরকে। আমাদের প্রোডাক্ট সিলেক্ট করা থেকে শুরু করে ওয়েবসাইটে প্রতিটা ইনফো ক্লিয়ার করে দেওয়া হয়। আরো ক্লিয়ার করতে — 📦 আপনার হাতে প্রোডাক্ট পৌঁছানোর পরও যদি মনে হয় এটা ঠিকঠাক না, তখনও আপনি একদম ফ্রি তে রিটার্ন করে দিতে পারবেন — এক টাকাও চার্জ লাগে না। আমরা জোর করে কিছু চাপিয়ে দিই না। আপনি জেনে বুঝে অর্ডার করবেন,আবার ডেলিভারির সময়ও জেনে বুঝে রিসিভ করবেন — এটাই আমাদের নীতিমালা। সব কিছু বিস্তারিত আমরা অর্ডার নেবার আগেই উল্লেখ করে রেখেছি, অর্ডার নেবার সময় ও স্পষ্ট বলে দিয়েছি ডেলিভারি ম্যানের সামনে প্রোডাক্ট ভালো করে চেক করে নিবেন। প্রোডাক্ট চেক করে নেওয়া কাস্টমারের দায়িত্ব। অনেকেই আছে এই ইজি রিটার্ন পলিসিকেও প্রতারণার ফাঁদ বলে উল্লেখ করেন। যে ডেলিভারি ম্যানের সামনে চেক করে নিতে বলছে মানেই কেউ তো ভুলে নাও করতে পারে সেক্ষেত্রে তাঁদেরকে টার্গেট করে ক্লাসি মিসি প্রতারনা করে। এ এক মহা বিপদ ক্লাসি মিসির জন্য এদিকে গেলেও দোষ ওদিকে গেলেও দোষ। কিন্তু এই মানুষ গুলো জানেন না - "Check Before Accepting" – এটা কোনো ফাঁদ নয়, এটা আইনের নির্দেশ আমাদের ওয়েবসাইটে “Check before accepting” পলিসি কোনো ইচ্ছাকৃত ঝামেলা নয়। বরং এটা বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী গ্রাহক সম্মতির একটি প্রমাণযোগ্য নীতিমালা। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ – ধারা ৪৫: গ্রাহক যদি প্রোডাক্ট হাতে পাওয়ার সময় দৃশ্যমান ত্রুটি লক্ষ্য করেন, তাহলে সেই মুহূর্তেই অভিযোগ করার অধিকার তার আছে। একবার গ্রহণ করার পর সেই ত্রুটি নিয়ে পরবর্তীতে অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়। ✅ এই ধারার ভিত্তিতেই আমরা বলি – “ডেলিভারি ম্যানের সামনে চেক করে পণ্য গ্রহণ করুন।” এটা বাংলাদেশের ই-কমার্স জগতে স্বীকৃত একটি ন্যায্য ও যুক্তিসঙ্গত গ্রহনযগ্য প্র্যাকটিস। চুক্তি আইন, ১৮৭২ + তথ্য প্রযুক্তি আইন: আপনি যখন আমাদের ওয়েবসাইটে অর্ডার করেন, তখন একটা ওয়ার্নিং মেসেজ আসে — “ I have read and agree with all Klassy Missy’sDelivery Return & Refund PolicyandTerms…” যখন আপনি এই চেকবক্সে টিক দেন, তখন সেটা হয় একটি বৈধ ডিজিটাল এগ্রিমেট। 🧾 এই সম্মতি: বাংলাদেশ চুক্তি আইন, ১৮৭২ তথ্য প্রযুক্তি আইন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এই তিনটি আইনের অধীনে binding contract হিসেবে স্বীকৃত। এই প্রচেষ্টা শুধু আপনার ও আমাদের মধ্যে সচ্ছতার জন্য। তবে আজকে আরো খুলে বলি আপনাদেরকে, অনেকে হয়তো ভাবে “ডেলিভারি ম্যানের সামনে চেক করে নিন” — এই নিয়মটা শুধু আমাদের সুবিধার জন্য। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, আমরা Klassy Missy-তে প্রতিনিয়ত এমন অসংখ্য ঘটনা মোকাবিলা করি যেখানে কিছু কাস্টমার আমাদের ইচ্ছাকৃতভাবে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন। শুধু ফ্রড ব্যবসায়ী আছে এমন না, ফ্রড কাস্টমারও আছে অনেক। যেমন কিছু কাস্টমারের আচরণ: ‼ ঠিকঠাক প্রোডাক্ট ডেলিভারি দেওয়ার পরও বলেন প্রোডাক্ট পাঠানো হয়নি। বলেন, “একটা প্রোডাক্ট কম”, অথচ আমাদের ক্যামেরা ও ইনভেন্টরি লগ প্রমাণ করে, সব ঠিকমতো গেছে। ‼ ফেক প্রোডাক্ট রেখে, আমাদের অরিজিনাল প্রোডাক্ট নিয়ে নেন — এবং রিটার্ন দেন ফেক প্রোডাক্ট, এটা নিয়ে আমরা কথা বললে থ্রেট দিয়ে বসেন। অথচ আমাদের প্রতিটি সিঙ্গেল প্রোডাক্ট আমরা ট্র্যাক ও রেকর্ড রাখি এজন্য খুব সহজেই ধরে ফেলতে পারি আমরা। ‼ কেউ কেউ বোতলের ভেতরের লিকুইড ঢেলে খালি বোতল রিটার্ন করেন — বলেন প্রোডাক্ট ঠিক নাই। প্রোডাক্ট সোয়াস করে ভালো লাগে নাই, তখন ইন্টেক্ট প্রোডাক্ট ভেঙ্গে রিটার্ন করতে চান। ‼ কোন কারনে প্রোডাক্ট ফ্লিপ করে খুলতে গিয়ে নিজেই ভেঙ্গে বা ড্যামেজ করে ফেলেছেন সেটাও আমাদের উপরে দোষ চাপিয়ে রিটার্ন করতে চায়। অথচ আমাদের প্রতিটা অর্ডার ক্যামেরায় প্যাক করা হয়, ইনভেন্টরি সফটওয়্যার দিয়ে লট ও স্টক ট্যাগ করা হয়। তবুও মাঝখানে, যেমন কুরিয়ার চেইনে বা ট্রানজিটে, কিছু অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটতে পারে যেমন প্রোডাক্ট বক্স থেকে চুরি হওয়া, ড্যামেজ হওয়া। এখানেই আসে ডেলিভারি ম্যানের সামনে চেক করার গুরুত্ব। আমরা তো আর আপনার বাসায় বসে নেই! আবার আপনার সামনে আমাদের ও কোন প্রতিনিধি নেই। আপনি বললেন, “প্রোডাক্ট আসেনি।” আমরা বলছি, “পাঠানো হয়েছে।” ( আমাদের কাছে ক্যামেরা ফুটেজ, ইনভেন্টরি রিপোর্ট সব আছে।) আপনার কাছে একটাই কথা — “আমি পাইনি।” এখন বলুন, এই দ্বন্দ্ব কে মেটাবে?! এটা একমাত্র সমাধান — ডেলিভারি ম্যানের উপস্থিতি প্রোডাক্ট চেক করে নেওয়া। তিনি হলেন সেই মুহূর্তে নিরপেক্ষ স্বাক্ষী। যদি আপনার সামনে প্রোডাক্ট খুলেই আপনি বলেন, “এইটা নেই” বা “এইটা খালি” আমরা সঙ্গে সঙ্গেই ইনস্ট্যান্ট ব্যবস্থা নিতে পারি। কুরিয়ার থেকে মিসিং ড্যামেজ হলে সেটা আমরা কুরিয়ারের কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারি এগ্রিমেন্ট অনুযায়ী। কিন্তু একবার পার্সেল রিসিভ হয়ে গেলে সমস্ত কুরিয়ারের রেস্পন্সবিলিটি শেষ হয়ে যায়, তখন কুরিয়ার এটা সমাধান করে না। এইসব বিষয়কে মাথায় রেখেই Klassy Missy-এর: ✅ ইজি রিটার্ন পলিসি আছে (এক টাকাও চার্জ লাগে না) ✅ Check before accepting পলিসি আছে ✅ এবং সবশেষে, প্রতিটি পক্ষের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য বাস্তবভিত্তিক আইনসম্মত প্রক্রিয়া আছে। এই সিস্টেমটা শুধু বিক্রেতার জন্য না, কাস্টমারকেও ভবিষ্যতের জটিলতা থেকে বাঁচায়। এখন একবার ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখুন — এই লেভেলের ট্রান্সপারেন্সি মেইনটেইন করার পরও কেউ যদি বলে “Klassy Missy ফেক প্রোডাক্ট দেয় তাহলে এটা একটা ব্যক্তিগত সমস্যা, বা আক্রোশের বসেই হতে পারে। কারণ ফ্রড আর ফেক প্রোডাক্ট সেল করার জন্য এতো বড় সিস্টেম ম্যানেজ , ট্রান্সপারেন্সি, এক্সপ্লেইন, প্রোডাক্ট কেনার পর শেষ হবার আগ পর্যন্ত ফ্রি কাস্টমার সাপোর্ট দেওয়ার কোন প্রয়োজন হয় না। ফেসবুকে পেজ খুলে কয়েকশ ডলার খরচ করে কয়েক কোটি টাকা লোপাট করা সম্ভব, সেই উধাহরন আমাদের দেশে কিছু দিনের আগের বেশি পুরানো না। সন্দেহ থেকে জন্ম নেয়া একটা অভ্যেস,আমরা সেই সন্দেহের বোঝা টানতে চাই না। তাই আমরা সব সময় বলি — আপনি আমাদের ব্যাপারে জানুন, বুঝুন, তারপর বিশ্বস্ত মনে হলে অর্ডার করুন। এই সহজ কথাটাই আমাদের সবচেয়ে কঠিন বিশ্বাস। দিন শেষে আমরা যারা সার্ভিস দেই আমরাও মানুষ আমাদের ও অনুভুতি আছে। সার্ভিস দিয়ে আমাদেরও সন্তুষ্ট থাকতে হয়। এরপরও ক্লাসি মিসি ফেক প্রোডাক্ট দেয় ? সব জায়গা থেকে ক্লাসি মিসিকে ব্লক করে দিন, একদম ইগনোর করুন। কিন্তু দয়াকরে আপনার ভালো লাগে না এজন্য মিথ্যা অপবাদ ছড়াবেন না। আল্লাহ্‌ দেখছেন, শুনছেন এবং তিনিই উত্তম প্রতিদানকারী।
    0 Commentaires 0 Parts 425 Vue
  • Launched in 1977, Voyager 1 has been traveling through the darkness of space for nearly 5 decades—and guess what? After all that time, it’s only about one light-day away. That’s how far light travels in just 24 hours. Let that sink in.

    This isn’t a sign of failure—it’s a mind-blowing reminder of how vast our universe truly is. To even reach the closest star system, Proxima Centauri, Voyager would need more than 70,000 years. That’s longer than all of human civilization has existed.

    Yet, against all odds, this tiny probe is still alive—sending signals from beyond our solar system, deeper into the unknown. Onboard, it carries the Golden Record: a collection of sounds, music, and greetings from Earth—a cosmic postcard floating through eternity.

    It’s not just a machine—it’s a message. A testament to human curiosity and our burning desire to reach beyond the skies. Built with 1970s technology, still functioning today, Voyager 1 is proof that even the smallest effort can echo across the universe.

    We are small. But our dreams are infinite.
    Launched in 1977, Voyager 1 has been traveling through the darkness of space for nearly 5 decades—and guess what? After all that time, it’s only about one light-day away. That’s how far light travels in just 24 hours. Let that sink in. This isn’t a sign of failure—it’s a mind-blowing reminder of how vast our universe truly is. To even reach the closest star system, Proxima Centauri, Voyager would need more than 70,000 years. That’s longer than all of human civilization has existed. Yet, against all odds, this tiny probe is still alive—sending signals from beyond our solar system, deeper into the unknown. Onboard, it carries the Golden Record: a collection of sounds, music, and greetings from Earth—a cosmic postcard floating through eternity. It’s not just a machine—it’s a message. A testament to human curiosity and our burning desire to reach beyond the skies. Built with 1970s technology, still functioning today, Voyager 1 is proof that even the smallest effort can echo across the universe. We are small. But our dreams are infinite.
    Love
    1
    0 Commentaires 0 Parts 331 Vue
  • Stress, anxiety, overworking, and overthinking don’t just drain you mentally—they silently disrupt nearly every system in your body. Constant mental pressure floods the brain with cortisol, the main stress hormone. Over time, this shrinks the hippocampus (memory and learning) and weakens the prefrontal cortex (decision-making and emotional control). Anxiety keeps your brain stuck in survival mode, making it harder to focus, sleep, or think clearly. Mood swings, panic attacks, or emotional numbness often follow.

    This pressure doesn’t stop at the brain. It reaches your heart and blood vessels, raising blood pressure and heart rate. The arteries become inflamed, increasing the risk of clots, plaque buildup, strokes, and heart disease. Over time, this can quietly erode cardiovascular health.

    On a cellular level, stress shortens telomeres—the protective caps on DNA—accelerating aging. The immune system weakens, making it harder to fight illness or recover. Chronic inflammation from stress raises the risk of autoimmune issues, cancer, and other serious conditions. Free radicals multiply, damaging cells and organs over time.

    Your gut suffers too. Stress disrupts digestion, causing cramps, bloating, or irregular bowel movements. It can damage the gut lining, triggering leaky gut, inflammation, and food sensitivities. Appetite swings between cravings and total loss can lead to fatigue and nutrient imbalances.

    Hormones fall out of balance. Sleep becomes difficult, and stress affects thyroid, reproductive, and insulin levels. This can lead to weight gain, fatigue, acne, missed periods, low libido, or even diabetes. Muscles stay tense, bones weaken, and skin may dull or break out due to cortisol’s effects.

    Left unchecked, this leads to burnout—emotional, mental, and physical collapse. The risk of Alzheimer’s, heart disease, and chronic illnesses grows. Brain function slows, emotions numb, and life begins to feel like survival.

    But healing is possible. Your well-being matters more than your to-do list. You are precious. Please take a moment to breathe, rest, and care for yourself. Nothing is more important than you. ❤
    Stress, anxiety, overworking, and overthinking don’t just drain you mentally—they silently disrupt nearly every system in your body. Constant mental pressure floods the brain with cortisol, the main stress hormone. Over time, this shrinks the hippocampus (memory and learning) and weakens the prefrontal cortex (decision-making and emotional control). Anxiety keeps your brain stuck in survival mode, making it harder to focus, sleep, or think clearly. Mood swings, panic attacks, or emotional numbness often follow. This pressure doesn’t stop at the brain. It reaches your heart and blood vessels, raising blood pressure and heart rate. The arteries become inflamed, increasing the risk of clots, plaque buildup, strokes, and heart disease. Over time, this can quietly erode cardiovascular health. On a cellular level, stress shortens telomeres—the protective caps on DNA—accelerating aging. The immune system weakens, making it harder to fight illness or recover. Chronic inflammation from stress raises the risk of autoimmune issues, cancer, and other serious conditions. Free radicals multiply, damaging cells and organs over time. Your gut suffers too. Stress disrupts digestion, causing cramps, bloating, or irregular bowel movements. It can damage the gut lining, triggering leaky gut, inflammation, and food sensitivities. Appetite swings between cravings and total loss can lead to fatigue and nutrient imbalances. Hormones fall out of balance. Sleep becomes difficult, and stress affects thyroid, reproductive, and insulin levels. This can lead to weight gain, fatigue, acne, missed periods, low libido, or even diabetes. Muscles stay tense, bones weaken, and skin may dull or break out due to cortisol’s effects. Left unchecked, this leads to burnout—emotional, mental, and physical collapse. The risk of Alzheimer’s, heart disease, and chronic illnesses grows. Brain function slows, emotions numb, and life begins to feel like survival. But healing is possible. Your well-being matters more than your to-do list. You are precious. Please take a moment to breathe, rest, and care for yourself. Nothing is more important than you. ❤
    0 Commentaires 0 Parts 412 Vue
  • Surprisingly, your brain burns more energy while you're sleeping than when you're just watching TV! Even in rest, it's organizing memories, boosting emotional health, and solving problems behind the scenes.

    #brainfacts
    #SleepScience
    #mentalhealth
    #DidYouKnow
    Surprisingly, your brain burns more energy while you're sleeping than when you're just watching TV! Even in rest, it's organizing memories, boosting emotional health, and solving problems behind the scenes. #brainfacts #SleepScience #mentalhealth #DidYouKnow
    0 Commentaires 0 Parts 517 Vue
  • Acne is a common skin issue that usually shows up on the face, shoulders, and back when hair follicles get clogged with oil and dead skin. It often starts in puberty due to overactive oil glands but can affect people at any age. While it’s not dangerous, acne can leave behind permanent scars. The good news is, there are easy ways to help prevent it. Washing your face twice daily helps remove excess oil and dirt, but over-washing can dry out your skin, making acne worse. Keeping your hair clean is also important, as oily hair and hair products can lead to breakouts on your forehead.

    Diet also plays a role. Foods high in sugar or processed carbs can trigger acne, while foods rich in zinc, vitamin A, and E may help reduce it. Avoid squeezing pimples since that can leave scars. Use sunscreen daily because sunburns can cause your skin to produce more oil. Go easy on makeup and clean your brushes regularly to avoid bacteria. Over-exfoliating can also backfire by stripping natural oils and causing even more oil production. Hormonal imbalances, especially from testosterone, can worsen acne, which is why birth control pills with both estrogen and progestin are sometimes prescribed. For serious acne, doctors often recommend retinoids or antibiotics to unclog pores, reduce inflammation, and clear up bacteria.
    Acne is a common skin issue that usually shows up on the face, shoulders, and back when hair follicles get clogged with oil and dead skin. It often starts in puberty due to overactive oil glands but can affect people at any age. While it’s not dangerous, acne can leave behind permanent scars. The good news is, there are easy ways to help prevent it. Washing your face twice daily helps remove excess oil and dirt, but over-washing can dry out your skin, making acne worse. Keeping your hair clean is also important, as oily hair and hair products can lead to breakouts on your forehead. Diet also plays a role. Foods high in sugar or processed carbs can trigger acne, while foods rich in zinc, vitamin A, and E may help reduce it. Avoid squeezing pimples since that can leave scars. Use sunscreen daily because sunburns can cause your skin to produce more oil. Go easy on makeup and clean your brushes regularly to avoid bacteria. Over-exfoliating can also backfire by stripping natural oils and causing even more oil production. Hormonal imbalances, especially from testosterone, can worsen acne, which is why birth control pills with both estrogen and progestin are sometimes prescribed. For serious acne, doctors often recommend retinoids or antibiotics to unclog pores, reduce inflammation, and clear up bacteria.
    0 Commentaires 0 Parts 241 Vue
  • Bangladesh has launched its first-ever national Skin Bank at the National Institute of Burn and Plastic Surgery in Dhaka, offering a new lifeline for burn victims. With technical support from Singapore General Hospital, this facility has already collected over 4,500 sq cm of skin from 7 donors—mainly from discarded skin during obesity and hernia surgeries. Three successful transplants have already been carried out, offering critically needed treatment to patients like 8-year-old Mariam.

    Doctors say the bank could significantly reduce fatalities by protecting burn wounds, preventing infection, and preserving vital fluids. Stored at –90°C, donor skin can be preserved for up to five years. Plans are underway to expand collection from deceased donors in the future, further enhancing this life-saving resource.

    #thechronify #SkinBank #BurnTreatment #MedicalBreakthrough #HealthcareBangladesh #DhakaNews #PlasticSurgery #HealthInnovation #PublicHealth #LifeSavingCare
    Bangladesh has launched its first-ever national Skin Bank at the National Institute of Burn and Plastic Surgery in Dhaka, offering a new lifeline for burn victims. With technical support from Singapore General Hospital, this facility has already collected over 4,500 sq cm of skin from 7 donors—mainly from discarded skin during obesity and hernia surgeries. Three successful transplants have already been carried out, offering critically needed treatment to patients like 8-year-old Mariam. Doctors say the bank could significantly reduce fatalities by protecting burn wounds, preventing infection, and preserving vital fluids. Stored at –90°C, donor skin can be preserved for up to five years. Plans are underway to expand collection from deceased donors in the future, further enhancing this life-saving resource. #thechronify #SkinBank #BurnTreatment #MedicalBreakthrough #HealthcareBangladesh #DhakaNews #PlasticSurgery #HealthInnovation #PublicHealth #LifeSavingCare
    0 Commentaires 0 Parts 751 Vue
  • চলো, বড় দুর্ঘটনায় Burn Management নিয়ে জানি!
    গতকাল উত্তরা মাইলস্টোনের ভয়াবহ প্লেন ক্র্যাশ আমাদের মনে করিয়ে দিল, বড় অগ্নিকাণ্ডে শরীর পুড়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসার জ্ঞান কতটা জরুরি।

    বিশেষ করে, দগ্ধ রোগীর শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে – এটা জানা চিকিৎসকের জন্য জীবন বাঁচানোর প্রথম ধাপ।

    তাই আজ একটু stable হয়ে মেডিকেল স্টুডেন্ট হয়ে বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত লিখা।।

    শরীরের পুড়ার হিসাব করার সবচেয়ে দ্রুত ও সহজ পদ্ধতি হলো - Rule of 9

    শরীরকে ভাগ ভাগ করে ধরা হয়ঃ

    • মাথা ও ঘাড় ➡️ ৯% (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১৮% )

    • একেকটা হাত ➡️ ৯%

    • বুকের সামনের দিক (chest+abdomen) ➡️ ১৮%

    • পিঠের দিক (Back of the trunk) ➡️ ১৮%

    • একেকটা পা ➡️ ১৮% (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১৩.৫% করে)

    • গোপনাঙ্গ (Perineum) ➡️ ১%

    👉 ধরুন, যদি দুই হাত, বুকের সামনের দিক আর মুখ পুড়ে যায়, তাহলে = ৯% + ৯% + ১৮% + ৯% = ৪৫% দগ্ধ। ( শিশু হলে ৫৪% দগ্ধ)

    এই হিসাবের উপর নির্ভর করে রোগী ICU দরকার কি না, fluid কত দিতে হবে ইত্যাদি সিদ্ধান্ত হয়।

    Hospital Admit (বা ICU ) মূল শর্ত -

    ☑️ Partial thickness বার্ণ (2nd degree burn) যদি ১৫% এর উপর হয় (Adult ) অথবা ১০% এর উপর ( Children )

    ☑️ Full thickness (3rd degree burn) বার্ন হলে ৫% এর উপর হইলেই হাসপাতালে এডমিট করতে হয়।

    এছাড়াও শর্ত আছে , যা প্রাসঙ্গিক আজকের জন্য শুধু সেগুলো বললাম।

    গতকালকের ভিডিও তে দেখা প্রায় বেশিরভাগেরই ছিল 2nd degree & 3rd degree burn. 🙂🙂🙂

    ✅ এখন আসি, কীভাবে স্যালাইন দেওয়া হয় দগ্ধ রোগীকে?

    পুড়ে যাওয়ার পর দেহ প্রচুর পানি হারায়। বাঁচাতে হলে সেই পানি দ্রুত দিতে হয়।

    এই জন্য বিশ্বব্যাপী চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ঃ

    👉 Parkland Formula:

    Fluid (ml) = 4 ml × Body weight (kg) × % Burn area

    কীভাবে দেবেন?

    ⏳ প্রথম ৮ ঘণ্টায় অর্ধেক

    ⏳ পরের ১৬ ঘণ্টায় বাকি অর্ধেক

    ⚠️ উদাহরণঃ

    ৬০ কেজি রোগী, ৪৫% পুড়েছে।

    = 4 × 60 × 45 = 10,800 ml স্যালাইন

    প্রথম ৮ ঘণ্টায় ৫,৪০০ ml

    পরের ১৬ ঘণ্টায় ৫,৪০০ ml

    🔍 শেষ কথা:

    Burn Injury মানেই শুধু চামড়া পুড়েনি, পুরো শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ছে।

    সঠিক হিসাব আর দ্রুত স্যালাইনই জীবন বাঁচায়।

    একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট হিসেবে মনে করি, এই জ্ঞান আজকের বাংলাদেশে সবাইকে জানা উচিত।

    #UttaraPlaneCrash #BurnAwareness #MedicalFacts #RuleOf9 #ParklandFormula #HealthEducation #EmergencyCare #milestonetragedy
    চলো, বড় দুর্ঘটনায় Burn Management নিয়ে জানি! গতকাল উত্তরা মাইলস্টোনের ভয়াবহ প্লেন ক্র্যাশ আমাদের মনে করিয়ে দিল, বড় অগ্নিকাণ্ডে শরীর পুড়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসার জ্ঞান কতটা জরুরি। বিশেষ করে, দগ্ধ রোগীর শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে – এটা জানা চিকিৎসকের জন্য জীবন বাঁচানোর প্রথম ধাপ। তাই আজ একটু stable হয়ে মেডিকেল স্টুডেন্ট হয়ে বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত লিখা।। শরীরের পুড়ার হিসাব করার সবচেয়ে দ্রুত ও সহজ পদ্ধতি হলো - Rule of 9 শরীরকে ভাগ ভাগ করে ধরা হয়ঃ • মাথা ও ঘাড় ➡️ ৯% (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১৮% ) • একেকটা হাত ➡️ ৯% • বুকের সামনের দিক (chest+abdomen) ➡️ ১৮% • পিঠের দিক (Back of the trunk) ➡️ ১৮% • একেকটা পা ➡️ ১৮% (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১৩.৫% করে) • গোপনাঙ্গ (Perineum) ➡️ ১% 👉 ধরুন, যদি দুই হাত, বুকের সামনের দিক আর মুখ পুড়ে যায়, তাহলে = ৯% + ৯% + ১৮% + ৯% = ৪৫% দগ্ধ। ( শিশু হলে ৫৪% দগ্ধ) এই হিসাবের উপর নির্ভর করে রোগী ICU দরকার কি না, fluid কত দিতে হবে ইত্যাদি সিদ্ধান্ত হয়। Hospital Admit (বা ICU ) মূল শর্ত - ☑️ Partial thickness বার্ণ (2nd degree burn) যদি ১৫% এর উপর হয় (Adult ) অথবা ১০% এর উপর ( Children ) ☑️ Full thickness (3rd degree burn) বার্ন হলে ৫% এর উপর হইলেই হাসপাতালে এডমিট করতে হয়। এছাড়াও শর্ত আছে , যা প্রাসঙ্গিক আজকের জন্য শুধু সেগুলো বললাম। গতকালকের ভিডিও তে দেখা প্রায় বেশিরভাগেরই ছিল 2nd degree & 3rd degree burn. 🙂🙂🙂 ✅ এখন আসি, কীভাবে স্যালাইন দেওয়া হয় দগ্ধ রোগীকে? পুড়ে যাওয়ার পর দেহ প্রচুর পানি হারায়। বাঁচাতে হলে সেই পানি দ্রুত দিতে হয়। এই জন্য বিশ্বব্যাপী চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ঃ 👉 Parkland Formula: Fluid (ml) = 4 ml × Body weight (kg) × % Burn area কীভাবে দেবেন? ⏳ প্রথম ৮ ঘণ্টায় অর্ধেক ⏳ পরের ১৬ ঘণ্টায় বাকি অর্ধেক ⚠️ উদাহরণঃ ৬০ কেজি রোগী, ৪৫% পুড়েছে। = 4 × 60 × 45 = 10,800 ml স্যালাইন প্রথম ৮ ঘণ্টায় ৫,৪০০ ml পরের ১৬ ঘণ্টায় ৫,৪০০ ml 🔍 শেষ কথা: Burn Injury মানেই শুধু চামড়া পুড়েনি, পুরো শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ছে। সঠিক হিসাব আর দ্রুত স্যালাইনই জীবন বাঁচায়। একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট হিসেবে মনে করি, এই জ্ঞান আজকের বাংলাদেশে সবাইকে জানা উচিত। #UttaraPlaneCrash #BurnAwareness #MedicalFacts #RuleOf9 #ParklandFormula #HealthEducation #EmergencyCare #milestonetragedy
    Love
    1
    0 Commentaires 0 Parts 645 Vue
  • অনেক চিকিৎসাবিদদের মতে আগুনে পু'ড়ে যাওয়া মৃ'ত্যু মানুষের জন্য সবচেয়ে যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতার একটি। এর গভীরতা বোঝা যায় তখনই, যখন আগুনের তাপে ত্বকের একের পর এক স্তর, মাং'সপেশি এবং স্নায়ু কোষ ক্ষতি'গ্রস্থ হতে থাকে। সম্পূর্ণভাবে জ্ঞান হারা'নোর আগ পর্যন্ত এই যন্ত্রণা অনুভব করতে থাকে। তবে একটা সময় পর আর এই ব্যথার অনুভূতি থাকে না কারণ স্নায়ুর সঞ্চালন ক্ষমতা আগুনে পো'ড়ার কারণে নষ্ট হয়।

    আগুনে পোড়ার ধরন সাধারণত চারটি স্তরে ভাগ করা হয়। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ডিগ্রি বার্ন। প্রথম ডিগ্রি বা'র্ন এর ক্ষেত্রে কেবল ত্বকের উপরিভাগ অর্থাৎ এপিডার্মিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে চামড়ায় একটুখানি লালচে ভাব এবং হালকা ব্যথা অনুভূত হয়। তবে এটা সাধারণত দ্রুত সেরে যায়। এই অভিজ্ঞতা মোটামুটি সবারই আছে। আর দ্বিতীয় ডিগ্রি বা'র্নে আগুন ত্বকের নিচের স্তর ডার্মিস অবধি পৌঁছায়। এসময় ফোসকা পড়ে, প্রচণ্ড জ্বা'লা হয়। কারণ এই স্তরে তখনো স্নায়ু সক্রিয় থাকে।

    ভয়াবহতা শুরু হয় তৃতীয় ডিগ্রি বা'র্ন থেকে। এই পর্যায়ে ত্বকের এপিডার্মিস ও ডার্মিস উভয় স্তরই পু'ড়ে যায়। অনেক সময় নিচের চর্বিও ক্ষতি'গ্রস্ত হয়। আক্রান্ত অংশ দেখতে কখনো সাদা, বাদামি বা কালো রঙের হয়। কিন্তু অদ্ভুতভাবে এই ধাপে অনেক রোগী ব্যথা টের পাননা, কারণ সংবেদন রিসেপ্টরগুলোও পু'ড়ে গিয়ে নি'স্ক্রিয় হয়ে পড়ে। ফলে শরীর ব্যথার সংকেত মস্তিষ্কে পাঠাতে পারে না।

    সবচেয়ে মারাত্মক হলো চতুর্থ ডিগ্রি বার্ন। তখন আগুন ত্ব'ক ছাড়িয়ে গিয়ে পেশি, টেন্ডন এমনকি হাড় পর্যন্ত পৌঁছায়। পোড়া অংশটা তখন অনেকটা কালচে, কাঠকয়লার মতো হয়ে যায়। এই অবস্থায় সেই জায়গায় কোনো অনুভূতি আর থাকে না। এমনকি র''ক্ত চলা'চলও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

    পাশাপাশি আগুনে পো'ড়ার ফলে শরীর থেকে বিপুল পরিমাণে তরল বেরিয়ে যায়। ফলে পানিশূন্যতা দেখা দেয়, রক্তচাপ কমে যায় এবং কি'ডনি কাজ ব'ন্ধ করে দিতে পারে। এই অবস্থাকে বা'র্ন শক বলা হয় যা জীব'নহানির বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

    তৃতীয় ও চতুর্থ ডিগ্রির বা'র্নে মৃ'ত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি। তবে সেটা নির্ভর করে পোড়ার স্থান, মাত্রা, রোগীর বয়স এবং কত দ্রুত চিকিৎসা শুরু হয়েছে তার ওপর। অনেকেই বিশাল ক্ষয়'ক্ষতির মধ্যেও বেঁচে ফেরেন শুধুমাত্র দ্রুত এবং সঠিক চিকিৎসার জন্য।

    ত্বক আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় প্রহরী। কিন্তু আগুনে পু'ড়ে যাওয়ার পর এই প্রাকৃতিক সুরক্ষা স্তর ভেঙে যায়। ফলে ইনফে'কশনের ঝুঁকি আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যায়। ব্যাকটেরিয়া সহজেই শরীরে ঢুকে পড়ে এবং গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

    যারা বড় ধরনের বা'র্ন সারভাইভর, তাদের অনেকেই পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রে'সে ভোগেন। আয়নায় নিজেকে দেখা, সমাজের দৃষ্টি'ভঙ্গি সবকিছু মিলিয়ে মানসি'কভাবে ভেঙে পড়েন অনেকে। তাই বা'র্ন ট্রিটমেন্টে শুধু ওষুধ বা অ'স্ত্রোপ'চার নয়, মানসিক সহায়তাও জরুরি।(বিজ্ঞান্বেষী)

    #Bigganneshi #science #burn #Mlinestone
    অনেক চিকিৎসাবিদদের মতে আগুনে পু'ড়ে যাওয়া মৃ'ত্যু মানুষের জন্য সবচেয়ে যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতার একটি। এর গভীরতা বোঝা যায় তখনই, যখন আগুনের তাপে ত্বকের একের পর এক স্তর, মাং'সপেশি এবং স্নায়ু কোষ ক্ষতি'গ্রস্থ হতে থাকে। সম্পূর্ণভাবে জ্ঞান হারা'নোর আগ পর্যন্ত এই যন্ত্রণা অনুভব করতে থাকে। তবে একটা সময় পর আর এই ব্যথার অনুভূতি থাকে না কারণ স্নায়ুর সঞ্চালন ক্ষমতা আগুনে পো'ড়ার কারণে নষ্ট হয়। আগুনে পোড়ার ধরন সাধারণত চারটি স্তরে ভাগ করা হয়। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ডিগ্রি বার্ন। প্রথম ডিগ্রি বা'র্ন এর ক্ষেত্রে কেবল ত্বকের উপরিভাগ অর্থাৎ এপিডার্মিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে চামড়ায় একটুখানি লালচে ভাব এবং হালকা ব্যথা অনুভূত হয়। তবে এটা সাধারণত দ্রুত সেরে যায়। এই অভিজ্ঞতা মোটামুটি সবারই আছে। আর দ্বিতীয় ডিগ্রি বা'র্নে আগুন ত্বকের নিচের স্তর ডার্মিস অবধি পৌঁছায়। এসময় ফোসকা পড়ে, প্রচণ্ড জ্বা'লা হয়। কারণ এই স্তরে তখনো স্নায়ু সক্রিয় থাকে। ভয়াবহতা শুরু হয় তৃতীয় ডিগ্রি বা'র্ন থেকে। এই পর্যায়ে ত্বকের এপিডার্মিস ও ডার্মিস উভয় স্তরই পু'ড়ে যায়। অনেক সময় নিচের চর্বিও ক্ষতি'গ্রস্ত হয়। আক্রান্ত অংশ দেখতে কখনো সাদা, বাদামি বা কালো রঙের হয়। কিন্তু অদ্ভুতভাবে এই ধাপে অনেক রোগী ব্যথা টের পাননা, কারণ সংবেদন রিসেপ্টরগুলোও পু'ড়ে গিয়ে নি'স্ক্রিয় হয়ে পড়ে। ফলে শরীর ব্যথার সংকেত মস্তিষ্কে পাঠাতে পারে না। সবচেয়ে মারাত্মক হলো চতুর্থ ডিগ্রি বার্ন। তখন আগুন ত্ব'ক ছাড়িয়ে গিয়ে পেশি, টেন্ডন এমনকি হাড় পর্যন্ত পৌঁছায়। পোড়া অংশটা তখন অনেকটা কালচে, কাঠকয়লার মতো হয়ে যায়। এই অবস্থায় সেই জায়গায় কোনো অনুভূতি আর থাকে না। এমনকি র''ক্ত চলা'চলও বন্ধ হয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি আগুনে পো'ড়ার ফলে শরীর থেকে বিপুল পরিমাণে তরল বেরিয়ে যায়। ফলে পানিশূন্যতা দেখা দেয়, রক্তচাপ কমে যায় এবং কি'ডনি কাজ ব'ন্ধ করে দিতে পারে। এই অবস্থাকে বা'র্ন শক বলা হয় যা জীব'নহানির বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তৃতীয় ও চতুর্থ ডিগ্রির বা'র্নে মৃ'ত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি। তবে সেটা নির্ভর করে পোড়ার স্থান, মাত্রা, রোগীর বয়স এবং কত দ্রুত চিকিৎসা শুরু হয়েছে তার ওপর। অনেকেই বিশাল ক্ষয়'ক্ষতির মধ্যেও বেঁচে ফেরেন শুধুমাত্র দ্রুত এবং সঠিক চিকিৎসার জন্য। ত্বক আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় প্রহরী। কিন্তু আগুনে পু'ড়ে যাওয়ার পর এই প্রাকৃতিক সুরক্ষা স্তর ভেঙে যায়। ফলে ইনফে'কশনের ঝুঁকি আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যায়। ব্যাকটেরিয়া সহজেই শরীরে ঢুকে পড়ে এবং গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। যারা বড় ধরনের বা'র্ন সারভাইভর, তাদের অনেকেই পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রে'সে ভোগেন। আয়নায় নিজেকে দেখা, সমাজের দৃষ্টি'ভঙ্গি সবকিছু মিলিয়ে মানসি'কভাবে ভেঙে পড়েন অনেকে। তাই বা'র্ন ট্রিটমেন্টে শুধু ওষুধ বা অ'স্ত্রোপ'চার নয়, মানসিক সহায়তাও জরুরি।(বিজ্ঞান্বেষী) #Bigganneshi #science #burn #Mlinestone
    Sad
    1
    0 Commentaires 0 Parts 424 Vue
  • 19* deaths have been reported so far, while over 100 students continue to fight burn injuries after the J-7 BGI jet crash at Milestone campus in Uttara.

    More details in the comments section.

    #TheQuoted #MilestoneCollege #UttaraPlaneCrash
    19* deaths have been reported so far, while over 100 students continue to fight burn injuries after the J-7 BGI jet crash at Milestone campus in Uttara. More details in the comments section. #TheQuoted #MilestoneCollege #UttaraPlaneCrash
    Sad
    1
    0 Commentaires 0 Parts 465 Vue
  • In Helsinki, reading warms more than the mind.

    The Oodi Library captures human body heat from visitors and reroutes it through the building’s smart ventilation system — heating the entire space without burning a single drop of fuel.

    Every person gives off around 100 watts just by being there.

    Combined with solar glass and thermal recycling, the library runs near-zero emissions year-round.

    No noise.
    No smoke.
    Just people… being people.

    This is passive energy, activated by presence.
    In Helsinki, reading warms more than the mind. The Oodi Library captures human body heat from visitors and reroutes it through the building’s smart ventilation system — heating the entire space without burning a single drop of fuel. Every person gives off around 100 watts just by being there. Combined with solar glass and thermal recycling, the library runs near-zero emissions year-round. No noise. No smoke. Just people… being people. This is passive energy, activated by presence.
    0 Commentaires 0 Parts 272 Vue
Plus de résultats
BlackBird Ai
https://bbai.shop