৪০ শতাংশ দ'গ্ধ শরীর নিয়ে টানা ৪ দিন লড়াই করে হেরে গেল ছোট্ট জারিফ। নিঃশব্দে, অথচ বুক ফাটানো কষ্ট নিয়ে পৃথিবী ছেড়ে চলে গেল সেই নিষ্পাপ মুখটি। বিমান দু'র্ঘটনায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নিহত শিক্ষার্থীর সংখ্যা এখন ৩৫।
শনিবার, ২৬ জুলাই সকাল ৯টা ১০ মিনিট। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)-তে নিথর হয়ে গেল সেই শিশুটির শরীর, যার ছোট্ট বুকে ছিল হাজারো স্বপ্ন, চোখে ছিল জীবনের আলো। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল চিকিৎসাধীন অবস্থায়। জীবনের জন্য কত আকুতি, কত টানাপোড়েন—সব ব্যর্থ হয়ে গেল।
উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা জারিফ ছিল বাবা-মায়ের চোখের মণি। দুই ভাইবোনের মধ্যে সে ছিল সবার ছোট, সবার আদরের। পড়ত সপ্তম শ্রেণিতে। সেই দিনটিও ছিল আর পাঁচটা সাধারণ দিনের মতোই—বইখাতা গুছিয়ে হাসিমুখে স্কুলে গিয়েছিল সে। কে জানত, এই গমনই হবে শেষ যাত্রা… প্রিয় স্কুলে আর কোনোদিন ফিরবে না সে।
মৃত্যুর আগমুহূর্তেও বাবার চোখে ছিল আশা। রিপোর্ট হাতে নিয়ে আইসিইউর সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন জারিফের বাবা, হাবিবুর রহমান। কান্নাজড়ানো কণ্ঠে বলেন,
‘দুই সন্তানের মধ্যে জারিফ আমার ছোট, আমার একমাত্র ছেলে। মেয়েটা বড়, কিন্তু জারিফ তো আমার প্রাণ! ও ছিল আমার সবকিছু… আমার জীবনের মানে। আমার ছেলের জন্য সবার দোয়া চাই। আল্লাহর কাছে কেবল একটাই চাওয়া—আব্বুটা যেন আবার আমার বুকে ফিরে আসে।’
কিন্তু কোনো দোয়া, কোনো ডাক, কোনো কান্নাই ফিরিয়ে আনতে পারেনি সেই ছোট্ট প্রাণটিকে…
#RestInPeaceZarif
#PrayForZarif
#MilestoneTragedy
#NeverForgotten
#ChildOfHope
#উত্তরার_ছোট্ট_জারিফ
#বিমান_দুর্ঘটনা
#HeartbreakingLoss
#SaveOurChildren
#জারিফ_আমাদের_মাঝেই
শনিবার, ২৬ জুলাই সকাল ৯টা ১০ মিনিট। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)-তে নিথর হয়ে গেল সেই শিশুটির শরীর, যার ছোট্ট বুকে ছিল হাজারো স্বপ্ন, চোখে ছিল জীবনের আলো। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল চিকিৎসাধীন অবস্থায়। জীবনের জন্য কত আকুতি, কত টানাপোড়েন—সব ব্যর্থ হয়ে গেল।
উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা জারিফ ছিল বাবা-মায়ের চোখের মণি। দুই ভাইবোনের মধ্যে সে ছিল সবার ছোট, সবার আদরের। পড়ত সপ্তম শ্রেণিতে। সেই দিনটিও ছিল আর পাঁচটা সাধারণ দিনের মতোই—বইখাতা গুছিয়ে হাসিমুখে স্কুলে গিয়েছিল সে। কে জানত, এই গমনই হবে শেষ যাত্রা… প্রিয় স্কুলে আর কোনোদিন ফিরবে না সে।
মৃত্যুর আগমুহূর্তেও বাবার চোখে ছিল আশা। রিপোর্ট হাতে নিয়ে আইসিইউর সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন জারিফের বাবা, হাবিবুর রহমান। কান্নাজড়ানো কণ্ঠে বলেন,
‘দুই সন্তানের মধ্যে জারিফ আমার ছোট, আমার একমাত্র ছেলে। মেয়েটা বড়, কিন্তু জারিফ তো আমার প্রাণ! ও ছিল আমার সবকিছু… আমার জীবনের মানে। আমার ছেলের জন্য সবার দোয়া চাই। আল্লাহর কাছে কেবল একটাই চাওয়া—আব্বুটা যেন আবার আমার বুকে ফিরে আসে।’
কিন্তু কোনো দোয়া, কোনো ডাক, কোনো কান্নাই ফিরিয়ে আনতে পারেনি সেই ছোট্ট প্রাণটিকে…
#RestInPeaceZarif
#PrayForZarif
#MilestoneTragedy
#NeverForgotten
#ChildOfHope
#উত্তরার_ছোট্ট_জারিফ
#বিমান_দুর্ঘটনা
#HeartbreakingLoss
#SaveOurChildren
#জারিফ_আমাদের_মাঝেই
৪০ শতাংশ দ'গ্ধ শরীর নিয়ে টানা ৪ দিন লড়াই করে হেরে গেল ছোট্ট জারিফ। নিঃশব্দে, অথচ বুক ফাটানো কষ্ট নিয়ে পৃথিবী ছেড়ে চলে গেল সেই নিষ্পাপ মুখটি। বিমান দু'র্ঘটনায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নিহত শিক্ষার্থীর সংখ্যা এখন ৩৫।
শনিবার, ২৬ জুলাই সকাল ৯টা ১০ মিনিট। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)-তে নিথর হয়ে গেল সেই শিশুটির শরীর, যার ছোট্ট বুকে ছিল হাজারো স্বপ্ন, চোখে ছিল জীবনের আলো। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল চিকিৎসাধীন অবস্থায়। জীবনের জন্য কত আকুতি, কত টানাপোড়েন—সব ব্যর্থ হয়ে গেল।
উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা জারিফ ছিল বাবা-মায়ের চোখের মণি। দুই ভাইবোনের মধ্যে সে ছিল সবার ছোট, সবার আদরের। পড়ত সপ্তম শ্রেণিতে। সেই দিনটিও ছিল আর পাঁচটা সাধারণ দিনের মতোই—বইখাতা গুছিয়ে হাসিমুখে স্কুলে গিয়েছিল সে। কে জানত, এই গমনই হবে শেষ যাত্রা… প্রিয় স্কুলে আর কোনোদিন ফিরবে না সে।
মৃত্যুর আগমুহূর্তেও বাবার চোখে ছিল আশা। রিপোর্ট হাতে নিয়ে আইসিইউর সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন জারিফের বাবা, হাবিবুর রহমান। কান্নাজড়ানো কণ্ঠে বলেন,
‘দুই সন্তানের মধ্যে জারিফ আমার ছোট, আমার একমাত্র ছেলে। মেয়েটা বড়, কিন্তু জারিফ তো আমার প্রাণ! ও ছিল আমার সবকিছু… আমার জীবনের মানে। আমার ছেলের জন্য সবার দোয়া চাই। আল্লাহর কাছে কেবল একটাই চাওয়া—আব্বুটা যেন আবার আমার বুকে ফিরে আসে।’
কিন্তু কোনো দোয়া, কোনো ডাক, কোনো কান্নাই ফিরিয়ে আনতে পারেনি সেই ছোট্ট প্রাণটিকে…
#RestInPeaceZarif
#PrayForZarif
#MilestoneTragedy
#NeverForgotten
#ChildOfHope
#উত্তরার_ছোট্ট_জারিফ
#বিমান_দুর্ঘটনা
#HeartbreakingLoss
#SaveOurChildren
#জারিফ_আমাদের_মাঝেই
