• Harvard University-এর ফ্রি অনলাইন কোর্স

    বিশ্বখ্যাত Harvard University-এর রয়েছে অসাধারণ একটি ফ্রি লার্নিং প্ল্যাটফর্ম। এই প্ল্যাটফর্মে প্রায় ৫০০-এরও বেশি কোর্স রয়েছে, যা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে যে কেউ করতে পারবে। এখানে Science, Programming, Data Science, Computer Science, Health & Medicine, Mathematics, Computer Science, Humanities, Social Science, Art & Design, Theology, Business, Education & Teaching সহ বহু বিষয়ের কোর্স রয়েছে। যারা উচ্চশিক্ষা, স্কিল ডেভেলপমেন্ট বা গবেষণার মানসম্মত কনটেন্ট খুঁজছেন, তাদের জন্য এটি এক অনন্য সুযোগ। তাই যারা ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে চান, তাদের জন্য Harvard University-এর এই ফ্রি কোর্সগুলো হতে পারে এক লাইফ চেঞ্জিং রিসোর্স।
    Harvard University-এর ফ্রি অনলাইন কোর্স বিশ্বখ্যাত Harvard University-এর রয়েছে অসাধারণ একটি ফ্রি লার্নিং প্ল্যাটফর্ম। এই প্ল্যাটফর্মে প্রায় ৫০০-এরও বেশি কোর্স রয়েছে, যা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে যে কেউ করতে পারবে। এখানে Science, Programming, Data Science, Computer Science, Health & Medicine, Mathematics, Computer Science, Humanities, Social Science, Art & Design, Theology, Business, Education & Teaching সহ বহু বিষয়ের কোর্স রয়েছে। যারা উচ্চশিক্ষা, স্কিল ডেভেলপমেন্ট বা গবেষণার মানসম্মত কনটেন্ট খুঁজছেন, তাদের জন্য এটি এক অনন্য সুযোগ। তাই যারা ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে চান, তাদের জন্য Harvard University-এর এই ফ্রি কোর্সগুলো হতে পারে এক লাইফ চেঞ্জিং রিসোর্স।
    0 Comments 0 Shares 3 Views 0 Reviews
  • বাঙ্গালীরা ক্যারিবিয়ান দ্বীপে খুব একটা যায়না। তবুও জেনে রাখুন, বলাতো যায়না! যদি কখনো ভাগ্যক্রমে ওই দ্বীপগুলোতে বেড়াতে চলেই যান তখন হয়তো প্রকৃতির সাথে একাত্ম হতে হালকা পাতার ডিজাইনের একটা ক্যামোফ্লেজ প্যান্ট বা থ্রি-কোয়ার্টার পরে বিচে ঘুরবেন! তাহলে এখনি সাবধান হোন! আপনার এই ফ্যাশন সেন্স আপনাকে সোজা হাজতে পাঠাতে পারে!

    বার্বাডোস, জ্যামাইকা, সেন্ট লুসিয়ার মতো দ্বীপগুলোতে আপনার এই "সামরিক" স্টাইল একদম নিষিদ্ধ। আপনি হয়তো নিজেকে একজন ফ্যাশনিস্তা ভাবছেন, কিন্তু ওখানকার আসল মিলিটারি আপনাকে দেখে ভাববে, "আরে! এ তো আমাদের ড্রেস পড়ে বসে আসে! কিন্তু ট্রেনিংয়েতো দেখিনি কোনদিন!" ব্যস, আপনার পরিচয় যাচাই হতে হতেই ছুটির অর্ধেক শেষ।

    ব্যাপারটা হলো, এই দেশগুলোতে ছদ্মবেশী বা ডোরাকাটা পোশাক পরাটা শুধু সামরিক বাহিনীর একান্ত অধিকার। আপনি যদি ভুল করে একটা ক্যামোফ্লেজ টুপিও মাথায় দেন, তাহলে ওখানকার "ফ্যাশন পুলিশ" (যারা আসলে সত্যিকারের পুলিশ) আপনাকে ধরে জরিমানা করতে পারে, সাধের পোশাকটা কেড়ে নিতে পারে, এমনকি জেলখানার হাওয়াও খাইয়ে আনতে পারে!

    কারণটাও অনেকটাই যৌক্তিক। ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে, যখন এই অঞ্চলের অনেক দেশ স্বাধীনতা লাভ করে, তখন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ছিল একটি সাধারণ ঘটনা। সে সময় ক্ষমতা দখল বা সরকারকে অস্থিতিশীল করার জন্য বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠী সামরিক পোশাকের অপব্যবহার করত। তারা ডাকাতি, অপহরণ এবং বিভিন্ন সহিংসতামূলক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে। সাধারণ মানুষ তাদের আসল পরিচয় বুঝতে না পেরে তাদের সামরিক বাহিনীর সদস্য ভেবে ভুল করেছে। এই ধরনের ঘটনা এড়াতে এবং সামরিক ও বেসামরিক লোকের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট পার্থক্য তৈরি করতে এই আইন করা হয়েছে।

    সুতরাং, পরেরবার ক্যারিবিয়ানে গেলে ব্যাগ গোছানোর সময় নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার পোশাকে যেন কোনো "বিদ্রোহী" বা "কম্যান্ডো" ভাব না থাকে। সাধারণ ফুল-লতা-পাতার ডিজাইন পরুন, শান্তিতে থাকুন। নাহলে ছদ্মবেশ ধরতে গিয়ে নিজের পরিচয়টাই হারিয়ে ফেলবেন!
    বাঙ্গালীরা ক্যারিবিয়ান দ্বীপে খুব একটা যায়না। তবুও জেনে রাখুন, বলাতো যায়না! যদি কখনো ভাগ্যক্রমে ওই দ্বীপগুলোতে বেড়াতে চলেই যান তখন হয়তো প্রকৃতির সাথে একাত্ম হতে হালকা পাতার ডিজাইনের একটা ক্যামোফ্লেজ প্যান্ট বা থ্রি-কোয়ার্টার পরে বিচে ঘুরবেন! তাহলে এখনি সাবধান হোন! আপনার এই ফ্যাশন সেন্স আপনাকে সোজা হাজতে পাঠাতে পারে! বার্বাডোস, জ্যামাইকা, সেন্ট লুসিয়ার মতো দ্বীপগুলোতে আপনার এই "সামরিক" স্টাইল একদম নিষিদ্ধ। আপনি হয়তো নিজেকে একজন ফ্যাশনিস্তা ভাবছেন, কিন্তু ওখানকার আসল মিলিটারি আপনাকে দেখে ভাববে, "আরে! এ তো আমাদের ড্রেস পড়ে বসে আসে! কিন্তু ট্রেনিংয়েতো দেখিনি কোনদিন!" ব্যস, আপনার পরিচয় যাচাই হতে হতেই ছুটির অর্ধেক শেষ। ব্যাপারটা হলো, এই দেশগুলোতে ছদ্মবেশী বা ডোরাকাটা পোশাক পরাটা শুধু সামরিক বাহিনীর একান্ত অধিকার। আপনি যদি ভুল করে একটা ক্যামোফ্লেজ টুপিও মাথায় দেন, তাহলে ওখানকার "ফ্যাশন পুলিশ" (যারা আসলে সত্যিকারের পুলিশ) আপনাকে ধরে জরিমানা করতে পারে, সাধের পোশাকটা কেড়ে নিতে পারে, এমনকি জেলখানার হাওয়াও খাইয়ে আনতে পারে! কারণটাও অনেকটাই যৌক্তিক। ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে, যখন এই অঞ্চলের অনেক দেশ স্বাধীনতা লাভ করে, তখন রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ছিল একটি সাধারণ ঘটনা। সে সময় ক্ষমতা দখল বা সরকারকে অস্থিতিশীল করার জন্য বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠী সামরিক পোশাকের অপব্যবহার করত। তারা ডাকাতি, অপহরণ এবং বিভিন্ন সহিংসতামূলক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে। সাধারণ মানুষ তাদের আসল পরিচয় বুঝতে না পেরে তাদের সামরিক বাহিনীর সদস্য ভেবে ভুল করেছে। এই ধরনের ঘটনা এড়াতে এবং সামরিক ও বেসামরিক লোকের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট পার্থক্য তৈরি করতে এই আইন করা হয়েছে। সুতরাং, পরেরবার ক্যারিবিয়ানে গেলে ব্যাগ গোছানোর সময় নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার পোশাকে যেন কোনো "বিদ্রোহী" বা "কম্যান্ডো" ভাব না থাকে। সাধারণ ফুল-লতা-পাতার ডিজাইন পরুন, শান্তিতে থাকুন। নাহলে ছদ্মবেশ ধরতে গিয়ে নিজের পরিচয়টাই হারিয়ে ফেলবেন!
    0 Comments 0 Shares 4 Views 0 Reviews
  • আমেরিকা কেন জাপানের উপর পারমানবিক বোমা ফেলতে বাধ্য হয়েছিলো ?তারিখটা ছিল ১৯৪৫ ৬ই আগস্ট, এই দিন জাপান এমন এক দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়েছিলো যা জাপানকে প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছিল । সকাল ৭:৪৫ মিনিটে আমেরিকার বম্বার প্লেন পারামাণবিম বোমা নিয়ে হিরোশিমা শহরের দিকে আসছিল । ওই দিন সেটা জাপানের রাডারে ধরাও পড়েছিল । আর তার পরেই জাপানের উপর ফেলা হয় পরামাণবিক বোমা । ওই দিন এই হামলাই এক মূহুর্তে ৮০ হাজার মানুষ মারা যায় , এবার প্রশ্ন হল কেন আমেরিকা জাপানে পারমানবিক হামলা করেছিলো কি দোষ ছিলো জাপানের ? আজকের ভিডিওতে জানবেন হিরোশিমা – নাগাসাকিতে বোমা ফেলার পেছনের আসল কারণ ।

    #nuclearattack #nuclearwar
    #hiroshimanagasaki #atomicbomb #WW2bangla
    #amazingduniya
    আমেরিকা কেন জাপানের উপর পারমানবিক বোমা ফেলতে বাধ্য হয়েছিলো ?তারিখটা ছিল ১৯৪৫ ৬ই আগস্ট, এই দিন জাপান এমন এক দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়েছিলো যা জাপানকে প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছিল । সকাল ৭:৪৫ মিনিটে আমেরিকার বম্বার প্লেন পারামাণবিম বোমা নিয়ে হিরোশিমা শহরের দিকে আসছিল । ওই দিন সেটা জাপানের রাডারে ধরাও পড়েছিল । আর তার পরেই জাপানের উপর ফেলা হয় পরামাণবিক বোমা । ওই দিন এই হামলাই এক মূহুর্তে ৮০ হাজার মানুষ মারা যায় , এবার প্রশ্ন হল কেন আমেরিকা জাপানে পারমানবিক হামলা করেছিলো কি দোষ ছিলো জাপানের ? আজকের ভিডিওতে জানবেন হিরোশিমা – নাগাসাকিতে বোমা ফেলার পেছনের আসল কারণ । #nuclearattack #nuclearwar #hiroshimanagasaki #atomicbomb #WW2bangla #amazingduniya
    0 Comments 0 Shares 9 Views 0 Reviews
  • প্রথম বিশ্বযু'দ্ধ কেন হয়েছিল? পরিণাম কতটা ভ'য়া'বহ? Why World War 1 Happened? আমরা আজ বাংলায় প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরেছি, যা স্কুল-কলেজ বা বিসিএস প্রস্তুতির জন্যেও দারুণভাবে সহায়ক।
    প্রথম বিশ্বযু'দ্ধ কেন হয়েছিল? পরিণাম কতটা ভ'য়া'বহ? Why World War 1 Happened? আমরা আজ বাংলায় প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরেছি, যা স্কুল-কলেজ বা বিসিএস প্রস্তুতির জন্যেও দারুণভাবে সহায়ক।
    0 Comments 0 Shares 2 Views 0 Reviews
  • আপনার জীবনের উদ্দেশ্য আছে? জীবনের অর্থ আবিষ্কার করুন এবং অর্থপূর্ণ উত্তর খুঁজুন।
    আপনার জীবনের উদ্দেশ্য আছে? জীবনের অর্থ আবিষ্কার করুন এবং অর্থপূর্ণ উত্তর খুঁজুন।
    0 Comments 0 Shares 11 Views 0 Reviews
  • পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আযান
    পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আযান
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 10 Views 0 Reviews
  • ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের হুমকি অগ্রহণযোগ্য ব্ল্যাকমেইল:ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
    ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের হুমকি অগ্রহণযোগ্য ব্ল্যাকমেইল:ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
    SEARCH.APP
    ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের হুমকি ‘অগ্রহণযোগ্য ব্ল্যাকমেল’: ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট
    শুল্ক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করতে আগ্রহী ব্রাজিল।
    0 Comments 0 Shares 11 Views 0 Reviews
  • আলু, ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট, এবং পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশের গল্প

    সৌদি আরবে আলু যেন একপ্রকার জাতীয় খাবার। বিরিয়ানিতে হোক কিংবা হটডগে, শর্মায় হোক বা চিকেন গ্রেভিতে, প্রায় প্রতিটি খাবারে আলুর একটা টুকরো থাকবেই। আর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই? যাকে আমরা হাসতে হাসতে “আলু ভাজা” বলি, সেটাই এখানে এক ক্লাসি খাবার, এককথায় সকল সৌদির প্রিয়।

    এই দেশে আলুর চাহিদা আকাশচুম্বী। অথচ, দুঃখজনকভাবে সৌদি আরবের কোনো সুপারশপে আপনি “বাংলাদেশি আলু” খুঁজে পাবেন না। তাক ভরে আছে ভারতীয়, পাকিস্তানি, ইন্দোনেশিয়ান আলুতে। এদের রঙ চকচকে, আকার একরকম, লেবেল ঝকঝকে। কিন্তু যারা জানেন, তারা জানেন, বাংলাদেশি আলু কেমন স্বাদে অনন্য, কেমন প্রাকৃতিক গন্ধে হৃদয় ছুঁয়ে যায়।

    তবুও কেন বাংলাদেশি আলু এই বাজারে জায়গা করে নিতে পারছে না?

    এক কথায় উত্তর: ব্র্যান্ডিং।

    আমরা এখনও “কারওয়ান বাজার মডেল” থেকে বের হতে পারিনি। বস্তাভরে পাঠানো আলু সৌদিতে এলেও, সেই বস্তা থেকে তুলে ঝকঝকে প্যাকেটে ঢোকানোর চিন্তা করি না। কোনো মানসম্পন্ন প্যাকেজিং নেই, নেই গ্লোবাল মানের লেবেলিং, নেই ট্রেডমার্ক। অথচ এটাই তো আন্তর্জাতিক বাজারের প্রথম পাঠ দৃষ্টিতে ভালো না লাগলে পেটে যাবে না।

    আমরা ভাবি, আলু তো আলুই, মাটি থেকে উঠেছে, মানুষ কিনবে। রাস্তার পাশে মাদুর বিছিয়ে বিক্রি করলেই চলবে। কিন্তু ভুলে যাই, আজকের দুনিয়ায় পণ্য নয়, প্রেজেন্টেশনই প্রোডাক্ট।

    কিন্তু আমি দোষ দিচ্ছি না।
    বাংলাদেশ থেকে যে মানুষগুলো সৌদি আরবে আসে, তাদের অধিকাংশই শ্রমজীবী। জীবনের চরম সংগ্রামে তারা কেউ আলু নিয়ে এসেছেন, কেউ পেঁয়াজ। নিজে হাতে বস্তা নামিয়ে, নিজের খরচে মার্কেটে গেছেন। এই মানুষগুলোকে আমি সালাম জানাই। তারা চেষ্টার কমতি রাখেন না।

    কিন্তু এই যুদ্ধে যদি পাশে কেউ থাকত? কেউ যদি বলত “ভাই, আমি তোমার আলু ব্র্যান্ড করব। তোমার পণ্যকে প্যাকেট দিয়ে, নাম দিয়ে, গল্প দিয়ে মানুষকে দেখাব, এই আলুই সৌদি রাঁধুনিদের প্রথম পছন্দ।” তাহলেই হয়তো গল্পটা বদলাত।

    ব্র্যান্ডিং মানে লোগো না, গল্প। যদি আমরা আমাদের পণ্যের পিছনে একটি গল্প জুড়তে পারি ‘ময়মনসিংহের কৃষক রশিদ আলী যে নিজের হাতেই আলু ফলান, সার কম দেন, বিষ দেন না’, আর যদি সেই গল্প একটি ব্র্যান্ডের প্যাকেটে মানুষ পড়ে তাহলেই তো বাংলাদেশি আলু হবে একটি অনুভূতির নাম।

    এটাই দেশের আসল সেবা। যারা এই গেম বোঝেন, তারা এগিয়ে আসুন। কৃষকের ঘাম যেন শুধু বাজারে নয়, পৌঁছায় ভিনদেশি সুপারশপের তাকেও। আমরা শুধু শ্রমিক পাঠাব না, আমরা পণ্য পাঠাব, গল্প পাঠাব, গর্ব পাঠাব।
    আলু, ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট, এবং পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশের গল্প সৌদি আরবে আলু যেন একপ্রকার জাতীয় খাবার। বিরিয়ানিতে হোক কিংবা হটডগে, শর্মায় হোক বা চিকেন গ্রেভিতে, প্রায় প্রতিটি খাবারে আলুর একটা টুকরো থাকবেই। আর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই? যাকে আমরা হাসতে হাসতে “আলু ভাজা” বলি, সেটাই এখানে এক ক্লাসি খাবার, এককথায় সকল সৌদির প্রিয়। এই দেশে আলুর চাহিদা আকাশচুম্বী। অথচ, দুঃখজনকভাবে সৌদি আরবের কোনো সুপারশপে আপনি “বাংলাদেশি আলু” খুঁজে পাবেন না। তাক ভরে আছে ভারতীয়, পাকিস্তানি, ইন্দোনেশিয়ান আলুতে। এদের রঙ চকচকে, আকার একরকম, লেবেল ঝকঝকে। কিন্তু যারা জানেন, তারা জানেন, বাংলাদেশি আলু কেমন স্বাদে অনন্য, কেমন প্রাকৃতিক গন্ধে হৃদয় ছুঁয়ে যায়। তবুও কেন বাংলাদেশি আলু এই বাজারে জায়গা করে নিতে পারছে না? এক কথায় উত্তর: ব্র্যান্ডিং। আমরা এখনও “কারওয়ান বাজার মডেল” থেকে বের হতে পারিনি। বস্তাভরে পাঠানো আলু সৌদিতে এলেও, সেই বস্তা থেকে তুলে ঝকঝকে প্যাকেটে ঢোকানোর চিন্তা করি না। কোনো মানসম্পন্ন প্যাকেজিং নেই, নেই গ্লোবাল মানের লেবেলিং, নেই ট্রেডমার্ক। অথচ এটাই তো আন্তর্জাতিক বাজারের প্রথম পাঠ দৃষ্টিতে ভালো না লাগলে পেটে যাবে না। আমরা ভাবি, আলু তো আলুই, মাটি থেকে উঠেছে, মানুষ কিনবে। রাস্তার পাশে মাদুর বিছিয়ে বিক্রি করলেই চলবে। কিন্তু ভুলে যাই, আজকের দুনিয়ায় পণ্য নয়, প্রেজেন্টেশনই প্রোডাক্ট। কিন্তু আমি দোষ দিচ্ছি না। বাংলাদেশ থেকে যে মানুষগুলো সৌদি আরবে আসে, তাদের অধিকাংশই শ্রমজীবী। জীবনের চরম সংগ্রামে তারা কেউ আলু নিয়ে এসেছেন, কেউ পেঁয়াজ। নিজে হাতে বস্তা নামিয়ে, নিজের খরচে মার্কেটে গেছেন। এই মানুষগুলোকে আমি সালাম জানাই। তারা চেষ্টার কমতি রাখেন না। কিন্তু এই যুদ্ধে যদি পাশে কেউ থাকত? কেউ যদি বলত “ভাই, আমি তোমার আলু ব্র্যান্ড করব। তোমার পণ্যকে প্যাকেট দিয়ে, নাম দিয়ে, গল্প দিয়ে মানুষকে দেখাব, এই আলুই সৌদি রাঁধুনিদের প্রথম পছন্দ।” তাহলেই হয়তো গল্পটা বদলাত। ব্র্যান্ডিং মানে লোগো না, গল্প। যদি আমরা আমাদের পণ্যের পিছনে একটি গল্প জুড়তে পারি ‘ময়মনসিংহের কৃষক রশিদ আলী যে নিজের হাতেই আলু ফলান, সার কম দেন, বিষ দেন না’, আর যদি সেই গল্প একটি ব্র্যান্ডের প্যাকেটে মানুষ পড়ে তাহলেই তো বাংলাদেশি আলু হবে একটি অনুভূতির নাম। এটাই দেশের আসল সেবা। যারা এই গেম বোঝেন, তারা এগিয়ে আসুন। কৃষকের ঘাম যেন শুধু বাজারে নয়, পৌঁছায় ভিনদেশি সুপারশপের তাকেও। আমরা শুধু শ্রমিক পাঠাব না, আমরা পণ্য পাঠাব, গল্প পাঠাব, গর্ব পাঠাব।
    0 Comments 0 Shares 15 Views 0 Reviews
  • – ‘হে মুমিনগণ! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা বোঝো’।

    – (সূরা জুমা, আয়াত : ৯)।
    – ‘হে মুমিনগণ! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা বোঝো’। – (সূরা জুমা, আয়াত : ৯)।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 15 Views 0 Reviews
  • একটা স্মার্টফোন, একটা নেটওয়ার্ক আর ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই; যেকোনো স্কিলকে মনিটাইজ করতে হাজার-লক্ষ টাকা শুরুতেই খরচ করতে হয় না!

    সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো, ফ্রি!
    ওয়েবসাইট বিল্ডার, ফ্রি!
    কন্টেন্ট ক্রিয়েশন টুলস, ফ্রি!
    লার্নিং রিসোর্স, ফ্রি!

    মনোযোগ দিন, ভ্যালু বিক্রির দিকে!

    একটা কমিউনিটি তৈরি করুন আর সেখানে একটা স্পেসিফিক সমস্যার সমাধান দিয়ে, রেভিন্যু জেনারেট শুরু করুন!

    যখন একটানা লেগে থাকার মতো ধৈর্য্য গড়ে তুলতে পারবেন, তখন বাজেট বা সুন্দর ওয়েবসাইট কিংবা পেইড অ্যাডস ছাড়াও প্রত্যেকদিন ক্লায়েন্ট বা কাস্টোমার নিয়ে আসতে পারবেন!

    শুরু করুন, শুরু করতে প্রচুর টাকার দরকার; এটা এখন অজুহাত ছাড়া আর কিছুই নয়
    একটা স্মার্টফোন, একটা নেটওয়ার্ক আর ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই; যেকোনো স্কিলকে মনিটাইজ করতে হাজার-লক্ষ টাকা শুরুতেই খরচ করতে হয় না! সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো, ফ্রি! ওয়েবসাইট বিল্ডার, ফ্রি! কন্টেন্ট ক্রিয়েশন টুলস, ফ্রি! লার্নিং রিসোর্স, ফ্রি! মনোযোগ দিন, ভ্যালু বিক্রির দিকে! একটা কমিউনিটি তৈরি করুন আর সেখানে একটা স্পেসিফিক সমস্যার সমাধান দিয়ে, রেভিন্যু জেনারেট শুরু করুন! যখন একটানা লেগে থাকার মতো ধৈর্য্য গড়ে তুলতে পারবেন, তখন বাজেট বা সুন্দর ওয়েবসাইট কিংবা পেইড অ্যাডস ছাড়াও প্রত্যেকদিন ক্লায়েন্ট বা কাস্টোমার নিয়ে আসতে পারবেন! শুরু করুন, শুরু করতে প্রচুর টাকার দরকার; এটা এখন অজুহাত ছাড়া আর কিছুই নয় 🖤
    0 Comments 0 Shares 19 Views 0 Reviews
  • হঠাৎ বোয়িং এর এতো বিমান বিধ্বস্ত হচ্ছে কেন? Why Boeing is Failing Explained | Labid Rahat
    #BoeingFail #AviationDocumentary #737MAX
    Boeing 737 MAX 9’s mid-air door blowout in January 2024 wasn’t a one-off. From deadly crashes in 2018 and 2019 to dangerous manufacturing flaws, whistleblower deaths, and lost trust—this is the shocking story of how Boeing, one of America's biggest defense contractors and airplane manufacturers, is failing.
    হঠাৎ বোয়িং এর এতো বিমান বিধ্বস্ত হচ্ছে কেন? Why Boeing is Failing Explained | Labid Rahat #BoeingFail #AviationDocumentary #737MAX 🚨 Boeing 737 MAX 9’s mid-air door blowout in January 2024 wasn’t a one-off. From deadly crashes in 2018 and 2019 to dangerous manufacturing flaws, whistleblower deaths, and lost trust—this is the shocking story of how Boeing, one of America's biggest defense contractors and airplane manufacturers, is failing.
    0 Comments 0 Shares 19 Views 0 Reviews
  • গোপালগঞ্জে জড়ো হয়েছিলো বহিরাগতরা; ছিলো চাপা উত্তেজনা | Gopalganj Clash Aftermath | Jamuna TV
    #jamunatv #news #নিউজ
    এনসিপির কর্মসূচির অন্তত চার দিন আগে থেকে গোপালগঞ্জজুড়ে ছিল চাপা উত্তেজনা৷ আশাপাশের বিভিন্ন জেলা এবং উপজেলা থেকে জড়ো করা হয়েছিল বহিরাগতদের। কর্মসূচির দিন গোপালগঞ্জের ৫ উপজেলার অন্তত ১৪ টি স্পট ছিল মূল টার্গেট।


    গোপালগঞ্জে জড়ো হয়েছিলো বহিরাগতরা; ছিলো চাপা উত্তেজনা | Gopalganj Clash Aftermath | Jamuna TV
    গোপালগঞ্জে জড়ো হয়েছিলো বহিরাগতরা; ছিলো চাপা উত্তেজনা | Gopalganj Clash Aftermath | Jamuna TV #jamunatv #news #নিউজ এনসিপির কর্মসূচির অন্তত চার দিন আগে থেকে গোপালগঞ্জজুড়ে ছিল চাপা উত্তেজনা৷ আশাপাশের বিভিন্ন জেলা এবং উপজেলা থেকে জড়ো করা হয়েছিল বহিরাগতদের। কর্মসূচির দিন গোপালগঞ্জের ৫ উপজেলার অন্তত ১৪ টি স্পট ছিল মূল টার্গেট। গোপালগঞ্জে জড়ো হয়েছিলো বহিরাগতরা; ছিলো চাপা উত্তেজনা | Gopalganj Clash Aftermath | Jamuna TV
    0 Comments 0 Shares 21 Views 0 Reviews
More Results
BlackBird Ai
https://bbai.shop