Recent Updates
  • 0 Comments 0 Shares 109 Views
  • অবশেষে বলিউড পেলো এক নতুন তারকা! নবাগত আহান পান্ডে অভিনীত মোহিত সুরির রোমান্টিক ছবি ‘সাইয়ারা’ মুক্তির প্রথম দিনেই প্রায় ২০ কোটি রুপি আয় করে রেকর্ড গড়েছে। ৪৫ কোটি বাজেটের এই ছবির প্রথম দিনের আয়কে বলিউড বিশ্লেষকেরা 'ব্যতিক্রমী' বলছেন, কারণ গত ১৫ বছরে আর কোনো নতুন অভিনেতা অভিষেক ছবি দিয়ে এমন সাফল্য পাননি। এই সাফল্যের মধ্য দিয়ে আহান পান্ডে যেন বলিউডকে নতুন আশার আলো দেখাচ্ছেন।

    হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া এক প্রেমের গল্প
    শুক্রবার মুক্তি পাওয়া ‘সাইয়ারা’ মুক্তির আগেই দর্শক মহলে উত্তেজনা তৈরি করেছিল, আর মুক্তির পর তো রীতিমতো বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে। হিন্দি সিনেমাপ্রেমীরা যেন দীর্ঘদিন ধরে এমন এক প্রেমের গল্পের অপেক্ষায় ছিলেন, যা হৃদয় ছুঁয়ে যাবে। ‘সাইয়ারা’ যেন সেই প্রতীক্ষারই পরিপূর্ণ উত্তর। মুক্তির পরেই দর্শক ও সমালোচকদের কাছ থেকে ছবিটি পাচ্ছে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া, বিশেষ করে ছবির গানগুলো দর্শকের মনে দারুণ দাগ কেটেছে।

    নতুন জুটির দারুণ সমাদর
    আহান পান্ডে তাঁর অভিষেক ছবিতেই বাজিমাত করেছেন। তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেছেন অনীত পড্ডা। অনীত পুরোপুরি নতুন না হলেও, মূলধারার সিনেমায় এটাই তাঁর বড় সুযোগ ছিল। এর আগে তিনি কাজলের সঙ্গে ‘সালাম ভেঙ্কি’ ও ‘বিগ গার্লস ডোন্ট ক্রাই’ সিরিজে অভিনয় করেছেন। আহান–অনীতের এই নতুন জুটিকে দর্শক খোলামনেই গ্রহণ করেছেন।

    ছবিটি প্রযোজনা করেছে যশরাজ ফিল্মস। প্রাথমিকভাবে অনেকেই ছবিটি নিয়ে খুব একটা আশাবাদী ছিলেন না, কিন্তু ট্রেলার আর গান মুক্তির পর থেকে ছবিটি নিয়ে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়। প্রযোজকেরা শুরু থেকেই নায়ক আহানকে প্রচারের বাইরে রেখেছিলেন, ফলে তাঁকে নিয়ে দর্শকের কৌতূহল ছিল আরও বেশি। বলিউড অভিনেত্রী অনন্যা পান্ডের তুতো ভাই হওয়া সত্ত্বেও আহান এই অভিষেকে প্রচারের আলো থেকে নিজেকে দূরে রেখেছিলেন।

    ফিল্মি পরিবারের নবীন তারকাদের পেছনে ফেললেন আহান
    আহানের এই সাফল্য আরও উল্লেখযোগ্য কারণ, বড় ফিল্মি পরিবারের সন্তান হয়েও যারা সম্প্রতি বড় পর্দায় অভিষেক করেছেন, তাদের প্রায় সবাই প্রথম দিন দর্শক টানতে ব্যর্থ হয়েছেন। যেমন: আমির খানের ছেলে জুনাইদ ও শ্রীদেবীর কন্যা খুশি কাপুরের ছবি ‘লাভইয়াপা’ আয় করেছিল মাত্র ১.১৫ কোটি রুপি। রাভিনা ট্যান্ডনের মেয়ে রাশা থাডানির ‘আজাদ’ আয় করে ১.৫ কোটি। সঞ্জয় কাপুরের মেয়ে শানায়ার ‘আখোঁ কী গুস্তাখিয়াঁ’ তো প্রথম দিনে আয় করেছে মাত্র ৩০ লাখ রুপি।

    সেই তুলনায় আহানের ‘সাইয়ারা’ অনেক দূর এগিয়ে। এমনকি অনন্যা পান্ডের অভিষেক ছবি ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার ২’ প্রথম দিন আয় করেছিল ১২.৬ কোটি, আর জাহ্নবী কাপুরের ‘ধড়ক’ ৮.৭১ কোটি রুপি।

    মোহিত সুরির ক্যারিয়ারের সেরা ওপেনিং
    এই ছবির মাধ্যমে পরিচালক মোহিত সুরিও পেয়েছেন তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় ওপেনিং। তাঁর আগের সর্বোচ্চ ছিল ‘এক ভিলেন’–এর (১৭ কোটি রুপি)। ২০২৫ সালের হিসেবে ‘সাইয়ারা’ এখন পর্যন্ত ওপেনিং ডে–তে চতুর্থ সর্বোচ্চ আয়কারী ছবি। এর আগে আছে ভিকি কৌশলের ‘ছাভা’, সালমান খানের ‘সিকান্দার’ আর অক্ষয় কুমারের ‘হাউসফুল ৫’।

    সব মিলিয়ে বলা যায়, মোহিত সুরি তাঁর রোমান্সের জাদুতে আবারও দর্শককে মুগ্ধ করেছেন। আর আহান পান্ডে যেন বলিউডের নতুন ভরসা হয়ে উঠছেন। শুরুটা যেভাবে হয়েছে, তাতে ‘সাইয়ারা’ যে আরও অনেক রেকর্ড ভাঙতে চলেছে, তা বলাই বাহুল্য।
    অবশেষে বলিউড পেলো এক নতুন তারকা! নবাগত আহান পান্ডে অভিনীত মোহিত সুরির রোমান্টিক ছবি ‘সাইয়ারা’ মুক্তির প্রথম দিনেই প্রায় ২০ কোটি রুপি আয় করে রেকর্ড গড়েছে। ৪৫ কোটি বাজেটের এই ছবির প্রথম দিনের আয়কে বলিউড বিশ্লেষকেরা 'ব্যতিক্রমী' বলছেন, কারণ গত ১৫ বছরে আর কোনো নতুন অভিনেতা অভিষেক ছবি দিয়ে এমন সাফল্য পাননি। এই সাফল্যের মধ্য দিয়ে আহান পান্ডে যেন বলিউডকে নতুন আশার আলো দেখাচ্ছেন। হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া এক প্রেমের গল্প শুক্রবার মুক্তি পাওয়া ‘সাইয়ারা’ মুক্তির আগেই দর্শক মহলে উত্তেজনা তৈরি করেছিল, আর মুক্তির পর তো রীতিমতো বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে। হিন্দি সিনেমাপ্রেমীরা যেন দীর্ঘদিন ধরে এমন এক প্রেমের গল্পের অপেক্ষায় ছিলেন, যা হৃদয় ছুঁয়ে যাবে। ‘সাইয়ারা’ যেন সেই প্রতীক্ষারই পরিপূর্ণ উত্তর। মুক্তির পরেই দর্শক ও সমালোচকদের কাছ থেকে ছবিটি পাচ্ছে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া, বিশেষ করে ছবির গানগুলো দর্শকের মনে দারুণ দাগ কেটেছে। নতুন জুটির দারুণ সমাদর আহান পান্ডে তাঁর অভিষেক ছবিতেই বাজিমাত করেছেন। তাঁর বিপরীতে অভিনয় করেছেন অনীত পড্ডা। অনীত পুরোপুরি নতুন না হলেও, মূলধারার সিনেমায় এটাই তাঁর বড় সুযোগ ছিল। এর আগে তিনি কাজলের সঙ্গে ‘সালাম ভেঙ্কি’ ও ‘বিগ গার্লস ডোন্ট ক্রাই’ সিরিজে অভিনয় করেছেন। আহান–অনীতের এই নতুন জুটিকে দর্শক খোলামনেই গ্রহণ করেছেন। ছবিটি প্রযোজনা করেছে যশরাজ ফিল্মস। প্রাথমিকভাবে অনেকেই ছবিটি নিয়ে খুব একটা আশাবাদী ছিলেন না, কিন্তু ট্রেলার আর গান মুক্তির পর থেকে ছবিটি নিয়ে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়। প্রযোজকেরা শুরু থেকেই নায়ক আহানকে প্রচারের বাইরে রেখেছিলেন, ফলে তাঁকে নিয়ে দর্শকের কৌতূহল ছিল আরও বেশি। বলিউড অভিনেত্রী অনন্যা পান্ডের তুতো ভাই হওয়া সত্ত্বেও আহান এই অভিষেকে প্রচারের আলো থেকে নিজেকে দূরে রেখেছিলেন। ফিল্মি পরিবারের নবীন তারকাদের পেছনে ফেললেন আহান আহানের এই সাফল্য আরও উল্লেখযোগ্য কারণ, বড় ফিল্মি পরিবারের সন্তান হয়েও যারা সম্প্রতি বড় পর্দায় অভিষেক করেছেন, তাদের প্রায় সবাই প্রথম দিন দর্শক টানতে ব্যর্থ হয়েছেন। যেমন: আমির খানের ছেলে জুনাইদ ও শ্রীদেবীর কন্যা খুশি কাপুরের ছবি ‘লাভইয়াপা’ আয় করেছিল মাত্র ১.১৫ কোটি রুপি। রাভিনা ট্যান্ডনের মেয়ে রাশা থাডানির ‘আজাদ’ আয় করে ১.৫ কোটি। সঞ্জয় কাপুরের মেয়ে শানায়ার ‘আখোঁ কী গুস্তাখিয়াঁ’ তো প্রথম দিনে আয় করেছে মাত্র ৩০ লাখ রুপি। সেই তুলনায় আহানের ‘সাইয়ারা’ অনেক দূর এগিয়ে। এমনকি অনন্যা পান্ডের অভিষেক ছবি ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার ২’ প্রথম দিন আয় করেছিল ১২.৬ কোটি, আর জাহ্নবী কাপুরের ‘ধড়ক’ ৮.৭১ কোটি রুপি। মোহিত সুরির ক্যারিয়ারের সেরা ওপেনিং এই ছবির মাধ্যমে পরিচালক মোহিত সুরিও পেয়েছেন তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় ওপেনিং। তাঁর আগের সর্বোচ্চ ছিল ‘এক ভিলেন’–এর (১৭ কোটি রুপি)। ২০২৫ সালের হিসেবে ‘সাইয়ারা’ এখন পর্যন্ত ওপেনিং ডে–তে চতুর্থ সর্বোচ্চ আয়কারী ছবি। এর আগে আছে ভিকি কৌশলের ‘ছাভা’, সালমান খানের ‘সিকান্দার’ আর অক্ষয় কুমারের ‘হাউসফুল ৫’। সব মিলিয়ে বলা যায়, মোহিত সুরি তাঁর রোমান্সের জাদুতে আবারও দর্শককে মুগ্ধ করেছেন। আর আহান পান্ডে যেন বলিউডের নতুন ভরসা হয়ে উঠছেন। শুরুটা যেভাবে হয়েছে, তাতে ‘সাইয়ারা’ যে আরও অনেক রেকর্ড ভাঙতে চলেছে, তা বলাই বাহুল্য।
    0 Comments 0 Shares 110 Views
  • নারী অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এই জয়ে শিরোপার আরও কাছে পৌঁছে গেল পিটার বাটলারের শিষ্যরা। আগামী সোমবার (২১ জুলাই) শেষ ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে শুধু ড্র করলেই চ্যাম্পিয়ন হবে আফঈদা-স্বপ্নারা।

    প্রথমার্ধে ২, দ্বিতীয়ার্ধে ৩ গোল
    বসুন্ধরা অনুশীলন মাঠে আজ ম্যাচের দশম মিনিটে তৃষ্ণার শট শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক থারুশিকা দোদামগোদাগে ঠেকিয়ে দেন। কয়েকটি কর্নার পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। অবশেষে ২৫ মিনিটে ডেডলক ভাঙেন কানন রানী বাহাদুর। ঐশী খাতুনের পাসে বক্সের ভেতর থেকে তার বাঁ পায়ের মাটি কামড়ানো শট আটকানোর সুযোগ পাননি থারুশিকা।

    ৩৭ মিনিটে জটলার মধ্য থেকে সুরমা জান্নাতের দুর্বল শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। পরের মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে সুরমার দূরপাল্লার শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন পূজা দাস। এর আগে তৃষ্ণার শট পোস্টে লেগে ফিরে আসে, সেই সুযোগটাই কাজে লাগান পূজা।

    বিরতির পর শ্রীলঙ্কাকে আরও চেপে ধরার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। বদলি হিসেবে মাঠে নামেন আফঈদা খন্দকার, স্বপ্না রানী, মুনকি আক্তার, উমেহলা মারমা। ৭১ মিনিটে স্বপ্নার দূরপাল্লার শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। ৭৩ মিনিটে পূজার অসাধারণ এক গোলে ব্যবধান ৩-০ হয়। বক্সের বাইরে থেকে তার দূরপাল্লার শট ঠেকানোর চেষ্টা করেও জালে যাওয়া থেকে আটকাতে পারেননি থারুশিকা। ৮৬ মিনিটে স্বপ্না রানীর পাস থেকে চতুর্থ গোলটি করেন তৃষ্ণা। এর ঠিক পরেই অসুস্থ হয়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন থারুশিকা। বদলি হিসেবে নামা ইদুশা গামাগে যোগ করা সময়ের সপ্তম মিনিটে আটকাতে পারেননি আফঈদার পেনাল্টি। বাংলাদেশ মাঠ ছাড়ে ৫ গোলের জয় নিয়ে।

    নেপালের সাথে অলিখিত ফাইনাল
    আপাতত ৫ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে বাংলাদেশ। ১২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে নেপাল। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দেখায় ৩-২ গোলে হেরেছিল তারা। যার ফলে নেপালের বিপক্ষে শেষ ম্যাচটি অলিখিত ফাইনাল হয়ে থাকল। বাংলাদেশ যে কোনো ব্যবধানে হারলে শিরোপা যাবে নেপালের ঘরে। কারণ গোল ব্যবধানে বাংলাদেশের চেয়ে (২০) এগিয়ে আছে নেপাল (২৬)।
    নারী অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এই জয়ে শিরোপার আরও কাছে পৌঁছে গেল পিটার বাটলারের শিষ্যরা। আগামী সোমবার (২১ জুলাই) শেষ ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে শুধু ড্র করলেই চ্যাম্পিয়ন হবে আফঈদা-স্বপ্নারা। প্রথমার্ধে ২, দ্বিতীয়ার্ধে ৩ গোল বসুন্ধরা অনুশীলন মাঠে আজ ম্যাচের দশম মিনিটে তৃষ্ণার শট শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক থারুশিকা দোদামগোদাগে ঠেকিয়ে দেন। কয়েকটি কর্নার পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। অবশেষে ২৫ মিনিটে ডেডলক ভাঙেন কানন রানী বাহাদুর। ঐশী খাতুনের পাসে বক্সের ভেতর থেকে তার বাঁ পায়ের মাটি কামড়ানো শট আটকানোর সুযোগ পাননি থারুশিকা। ৩৭ মিনিটে জটলার মধ্য থেকে সুরমা জান্নাতের দুর্বল শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। পরের মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে সুরমার দূরপাল্লার শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন পূজা দাস। এর আগে তৃষ্ণার শট পোস্টে লেগে ফিরে আসে, সেই সুযোগটাই কাজে লাগান পূজা। বিরতির পর শ্রীলঙ্কাকে আরও চেপে ধরার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। বদলি হিসেবে মাঠে নামেন আফঈদা খন্দকার, স্বপ্না রানী, মুনকি আক্তার, উমেহলা মারমা। ৭১ মিনিটে স্বপ্নার দূরপাল্লার শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। ৭৩ মিনিটে পূজার অসাধারণ এক গোলে ব্যবধান ৩-০ হয়। বক্সের বাইরে থেকে তার দূরপাল্লার শট ঠেকানোর চেষ্টা করেও জালে যাওয়া থেকে আটকাতে পারেননি থারুশিকা। ৮৬ মিনিটে স্বপ্না রানীর পাস থেকে চতুর্থ গোলটি করেন তৃষ্ণা। এর ঠিক পরেই অসুস্থ হয়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন থারুশিকা। বদলি হিসেবে নামা ইদুশা গামাগে যোগ করা সময়ের সপ্তম মিনিটে আটকাতে পারেননি আফঈদার পেনাল্টি। বাংলাদেশ মাঠ ছাড়ে ৫ গোলের জয় নিয়ে। নেপালের সাথে অলিখিত ফাইনাল আপাতত ৫ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে বাংলাদেশ। ১২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে নেপাল। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দেখায় ৩-২ গোলে হেরেছিল তারা। যার ফলে নেপালের বিপক্ষে শেষ ম্যাচটি অলিখিত ফাইনাল হয়ে থাকল। বাংলাদেশ যে কোনো ব্যবধানে হারলে শিরোপা যাবে নেপালের ঘরে। কারণ গোল ব্যবধানে বাংলাদেশের চেয়ে (২০) এগিয়ে আছে নেপাল (২৬)।
    0 Comments 0 Shares 107 Views
  • দুবাইয়ে বাংলাদেশি মৌসুমী ফলের চাহিদা বিগত বছরগুলোর তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে, যা প্রবাসীদের মধ্যে দেশীয় ফলের প্রতি প্রবল আকর্ষণকে স্পষ্ট করছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ১৮ থেকে ২০ টন ফল যাত্রীবাহী বিমানে আমিরাতে আসছে, যার দাম বেশি হলেও প্রবাসীরা দেশি ফলের স্বাদ নিতে ভিড় করছেন। তবে সবচেয়ে আশ্চর্যজনক তথ্য হলো, পরিবহন সংকট সমাধান করতে পারলে এই বিপুল চাহিদার একটি বড় অংশ বাংলাদেশি ফল দিয়েই মেটানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা মনে করছেন, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুবাইয়ের জাবেল আলী পোর্টে কন্টেইনার জাহাজ চলাচলের ব্যবস্থা করা গেলে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার বাংলাদেশি ফলের দখলে আসতে পারে।

    চলতি মৌসুমে দুবাইয়ের আল আবির ভেজিটেবল ও ফ্রুট মার্কেটে আম, জাম, কাঁঠাল ও লিচুসহ বাংলাদেশের নানা রকম মৌসুমী ফল প্রচুর পরিমাণে আমদানি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

    মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজারে লাখ লাখ টন ফলের চাহিদা থাকলেও আমদানি প্রক্রিয়ার নানা জটিলতায় অনেক সময় ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারছেন না। ব্যবসায়ীদের মতে, আমদানিতে পরিবহন সুবিধা বাড়ানো এবং শুল্ক কমানো গেলে দুবাইয়ের বাজার বাংলাদেশি ফলের দখলে আসার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।

    আমিরাতের বিভিন্ন ফল মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য দেশের ফলের তুলনায় বাংলাদেশি ফলের বেশ চাহিদা রয়েছে। তবে চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশি ফল না পেয়ে অনেক ক্রেতা হতাশ হচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা আশাবাদী যে, বিদেশি ফলের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজার দখল করতে পারবে বাংলাদেশের সুস্বাদু ফল।

    আবির ভেজিটেবল মার্কেটে দীর্ঘ ৩০ হাজার বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আছেন এবং তাদের দাবি, বাংলাদেশের পরিবহন সংকটের কারণেই দেশীয় ফল তুলনামূলক কম আমদানি হচ্ছে। তারা বিশ্বাস করেন, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুবাইয়ের জাবেল আলী পোর্টে কন্টেইনার জাহাজ চলাচল শুরু হলে অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখা সম্ভব হবে।
    দুবাইয়ে বাংলাদেশি মৌসুমী ফলের চাহিদা বিগত বছরগুলোর তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে, যা প্রবাসীদের মধ্যে দেশীয় ফলের প্রতি প্রবল আকর্ষণকে স্পষ্ট করছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ১৮ থেকে ২০ টন ফল যাত্রীবাহী বিমানে আমিরাতে আসছে, যার দাম বেশি হলেও প্রবাসীরা দেশি ফলের স্বাদ নিতে ভিড় করছেন। তবে সবচেয়ে আশ্চর্যজনক তথ্য হলো, পরিবহন সংকট সমাধান করতে পারলে এই বিপুল চাহিদার একটি বড় অংশ বাংলাদেশি ফল দিয়েই মেটানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা মনে করছেন, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুবাইয়ের জাবেল আলী পোর্টে কন্টেইনার জাহাজ চলাচলের ব্যবস্থা করা গেলে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার বাংলাদেশি ফলের দখলে আসতে পারে। চলতি মৌসুমে দুবাইয়ের আল আবির ভেজিটেবল ও ফ্রুট মার্কেটে আম, জাম, কাঁঠাল ও লিচুসহ বাংলাদেশের নানা রকম মৌসুমী ফল প্রচুর পরিমাণে আমদানি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজারে লাখ লাখ টন ফলের চাহিদা থাকলেও আমদানি প্রক্রিয়ার নানা জটিলতায় অনেক সময় ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারছেন না। ব্যবসায়ীদের মতে, আমদানিতে পরিবহন সুবিধা বাড়ানো এবং শুল্ক কমানো গেলে দুবাইয়ের বাজার বাংলাদেশি ফলের দখলে আসার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। আমিরাতের বিভিন্ন ফল মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য দেশের ফলের তুলনায় বাংলাদেশি ফলের বেশ চাহিদা রয়েছে। তবে চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশি ফল না পেয়ে অনেক ক্রেতা হতাশ হচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা আশাবাদী যে, বিদেশি ফলের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজার দখল করতে পারবে বাংলাদেশের সুস্বাদু ফল। আবির ভেজিটেবল মার্কেটে দীর্ঘ ৩০ হাজার বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আছেন এবং তাদের দাবি, বাংলাদেশের পরিবহন সংকটের কারণেই দেশীয় ফল তুলনামূলক কম আমদানি হচ্ছে। তারা বিশ্বাস করেন, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুবাইয়ের জাবেল আলী পোর্টে কন্টেইনার জাহাজ চলাচল শুরু হলে অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখা সম্ভব হবে।
    0 Comments 0 Shares 109 Views
  • সকালের ব্যস্ততা সত্ত্বেও সুখী দম্পতিরা যে চারটি কাজ করেন, তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বিস্ময়কর অভ্যাসটি হলো শারীরিক স্পর্শ বিনিময়। মনোবিদ ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সকালে একে অন্যকে আলিঙ্গন করা, ছোট্ট একটি চুমু দেওয়া বা হালকা ভালোবাসার ছোঁয়া দেওয়া শুধু ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশই নয়, এর মাধ্যমে 'ফিল গুড' হরমোন নিঃসৃত হয়, যা দুজনের প্রতি দুজনের আকর্ষণকে আরও তীব্র করে। এটি এমন একটি অভ্যাস যা সম্পর্কের রসায়নে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে এবং দিনের শুরুতেই ইতিবাচকতা নিয়ে আসে।

    ভালোবাসাই সম্পর্কের মূল ভিত্তি হলেও, দীর্ঘস্থায়ী ও সুন্দর সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ, যত্ন, মনোযোগ ও দৈনন্দিন কিছু ছোট অভ্যাস। আর এ ক্ষেত্রে সকালবেলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিদ ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা সুখী ও সফল দম্পতিদের দৈনন্দিন জীবন বিশ্লেষণ করে এমন চারটি অভ্যাসের কথা তুলে ধরেছেন:

    ১. সকালবেলা পরস্পরকে সম্ভাষণ জানানো
    ঘুম ভেঙে চোখ মেলার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গীকে 'সুপ্রভাত' বলুন। এই সহজ ও ছোট্ট শব্দটি আপনার সঙ্গীকে বোঝায় যে তিনি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি তার উপস্থিতির জন্য কৃতজ্ঞ। এটি একটি সাধারণ শিষ্টাচার হলেও এর গভীর অর্থ রয়েছে।

    ২. ভালোবাসার ছোট ছোট অভিব্যক্তি
    সকাল মানেই ব্যস্ততা। তবে এই ব্যস্ততার মাঝেই একে অন্যের প্রতি যত্ন প্রদর্শনের সুযোগ তৈরি হয়। সফল দম্পতিরা সঙ্গীর জন্য ছোট ছোট সহায়ক কাজ করেন, যেমন—প্রিয় কাপে চা বা কফি বানিয়ে রাখা, ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে দেওয়া কিংবা পরার জন্য পোশাক গুছিয়ে দেওয়া। এসব অভ্যাস সঙ্গীকে বোঝায় যে আপনি তার জন্য বিশেষ কিছু করতে চান।

    ৩. একসঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটানো
    আমাদের দেশে এই চর্চা তুলনামূলকভাবে কম। কিন্তু সকালবেলায় মাত্র ৫-১০ মিনিট হলেও একসঙ্গে সময় কাটানো উচিত। একসঙ্গে বসে নাশতা করা কিংবা চা খেতে খেতে কিছুক্ষণ গল্প করা সম্পর্কের জন্য বিশেষ কিছু হয়ে উঠতে পারে। এটি সম্পর্কের একটি নিজস্ব ছন্দ তৈরি করে এবং সঙ্গীকে বোঝায় যে ব্যস্ততা সত্ত্বেও আপনি তার জন্য সময় বের করতে প্রস্তুত।

    ৪. শারীরিক স্পর্শ বিনিময়
    উপরে যেমনটি বলা হয়েছে, সকালের ব্যস্ততার মধ্যেও সুখী দম্পতিরা একে অন্যকে আলিঙ্গন করতে ভোলেন না। এটি কেবল ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশই নয়, এটি 'ফিল গুড' হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে এবং দুজনের মধ্যে আকর্ষণ বৃদ্ধি করে।

    এই ছোট ছোট অভ্যাসগুলো প্রতিদিন সকালে চর্চা করার মাধ্যমে সম্পর্ককে আরও গভীর ও মধুর করে তোলা সম্ভব। কারণ, ভালোবাসা ছোট ছোট মুহূর্তের সমষ্টিতেই বাড়ে, বাঁচে এবং বড় হয়।
    সকালের ব্যস্ততা সত্ত্বেও সুখী দম্পতিরা যে চারটি কাজ করেন, তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বিস্ময়কর অভ্যাসটি হলো শারীরিক স্পর্শ বিনিময়। মনোবিদ ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সকালে একে অন্যকে আলিঙ্গন করা, ছোট্ট একটি চুমু দেওয়া বা হালকা ভালোবাসার ছোঁয়া দেওয়া শুধু ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশই নয়, এর মাধ্যমে 'ফিল গুড' হরমোন নিঃসৃত হয়, যা দুজনের প্রতি দুজনের আকর্ষণকে আরও তীব্র করে। এটি এমন একটি অভ্যাস যা সম্পর্কের রসায়নে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে এবং দিনের শুরুতেই ইতিবাচকতা নিয়ে আসে। ভালোবাসাই সম্পর্কের মূল ভিত্তি হলেও, দীর্ঘস্থায়ী ও সুন্দর সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ, যত্ন, মনোযোগ ও দৈনন্দিন কিছু ছোট অভ্যাস। আর এ ক্ষেত্রে সকালবেলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিদ ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা সুখী ও সফল দম্পতিদের দৈনন্দিন জীবন বিশ্লেষণ করে এমন চারটি অভ্যাসের কথা তুলে ধরেছেন: ১. সকালবেলা পরস্পরকে সম্ভাষণ জানানো ঘুম ভেঙে চোখ মেলার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গীকে 'সুপ্রভাত' বলুন। এই সহজ ও ছোট্ট শব্দটি আপনার সঙ্গীকে বোঝায় যে তিনি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি তার উপস্থিতির জন্য কৃতজ্ঞ। এটি একটি সাধারণ শিষ্টাচার হলেও এর গভীর অর্থ রয়েছে। ২. ভালোবাসার ছোট ছোট অভিব্যক্তি সকাল মানেই ব্যস্ততা। তবে এই ব্যস্ততার মাঝেই একে অন্যের প্রতি যত্ন প্রদর্শনের সুযোগ তৈরি হয়। সফল দম্পতিরা সঙ্গীর জন্য ছোট ছোট সহায়ক কাজ করেন, যেমন—প্রিয় কাপে চা বা কফি বানিয়ে রাখা, ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে দেওয়া কিংবা পরার জন্য পোশাক গুছিয়ে দেওয়া। এসব অভ্যাস সঙ্গীকে বোঝায় যে আপনি তার জন্য বিশেষ কিছু করতে চান। ৩. একসঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটানো আমাদের দেশে এই চর্চা তুলনামূলকভাবে কম। কিন্তু সকালবেলায় মাত্র ৫-১০ মিনিট হলেও একসঙ্গে সময় কাটানো উচিত। একসঙ্গে বসে নাশতা করা কিংবা চা খেতে খেতে কিছুক্ষণ গল্প করা সম্পর্কের জন্য বিশেষ কিছু হয়ে উঠতে পারে। এটি সম্পর্কের একটি নিজস্ব ছন্দ তৈরি করে এবং সঙ্গীকে বোঝায় যে ব্যস্ততা সত্ত্বেও আপনি তার জন্য সময় বের করতে প্রস্তুত। ৪. শারীরিক স্পর্শ বিনিময় উপরে যেমনটি বলা হয়েছে, সকালের ব্যস্ততার মধ্যেও সুখী দম্পতিরা একে অন্যকে আলিঙ্গন করতে ভোলেন না। এটি কেবল ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশই নয়, এটি 'ফিল গুড' হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে এবং দুজনের মধ্যে আকর্ষণ বৃদ্ধি করে। এই ছোট ছোট অভ্যাসগুলো প্রতিদিন সকালে চর্চা করার মাধ্যমে সম্পর্ককে আরও গভীর ও মধুর করে তোলা সম্ভব। কারণ, ভালোবাসা ছোট ছোট মুহূর্তের সমষ্টিতেই বাড়ে, বাঁচে এবং বড় হয়।
    0 Comments 0 Shares 110 Views
  • রান্নাঘরের এক সাধারণ মশলা মৌরি যে ক্যানসারসহ একাধিক দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে শরীরকে রক্ষা করতে পারে, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনের শুরুতেই সকালে খালি পেটে মৌরি ভেজানো পানি খাওয়ার অভ্যাস আপনাকে সারা দিনের সুস্থতার চাবি এনে দিতে পারে। বর্তমান অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রায় হঠাৎ অসুস্থতা থেকে বাঁচতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভেষজ উপাদান হিসেবে মৌরিকে আপনার সকালের খাদ্যতালিকায় যোগ করতে পারেন।

    আমেরিকান হেলথ লাইন ও ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মৌরির আরও বেশ কিছু অলৌকিক গুণাবলী রয়েছে:

    বদহজম ও গ্যাস্ট্রিকের মহৌষধ: যাদের হজমের সমস্যা বা কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে, তাদের জন্য মৌরি অত্যন্ত উপকারী। এটি হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমায়।

    অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: মৌরিতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য এবং প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

    ওজন নিয়ন্ত্রণ: ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে মৌরির উপর ভরসা রাখতে পারেন।

    হৃদরোগের সুরক্ষা: ফাইবারে পরিপূর্ণ মৌরি এবং এর বীজ হার্টের সুরক্ষা দিতে পারে। এটি উচ্চ কোলেস্টেরলের মতো হৃদরোগের ঝুঁকির কারণগুলো কমাতেও কাজ করে।

    নারী স্বাস্থ্যের বন্ধু: পিরিয়ডের ব্যথা, মেনোপজ, যৌনাঙ্গ চুলকানি-শুষ্কতা এমনকি ঘুমের ব্যাঘাত থেকেও মুক্তি পেতে মৌরি কার্যকর ভূমিকা রাখে।

    প্রদাহ ও মানসিক প্রশান্তি: শারীরিক প্রদাহ নিরাময় এবং মানসিক প্রশান্তি ফিরিয়ে আনতেও মৌরি দারুণ কাজ করে।

    কিডনি পরিষ্কার: মৌরি বীজের মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন বের করে কিডনি পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

    মৌরীর এই সব গুণ পেতে নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠে অথবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মৌরি চিবিয়ে খেতে পারেন, অথবা মৌরি ভেজানো পানি পান করতে পারেন।
    রান্নাঘরের এক সাধারণ মশলা মৌরি যে ক্যানসারসহ একাধিক দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে শরীরকে রক্ষা করতে পারে, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনের শুরুতেই সকালে খালি পেটে মৌরি ভেজানো পানি খাওয়ার অভ্যাস আপনাকে সারা দিনের সুস্থতার চাবি এনে দিতে পারে। বর্তমান অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রায় হঠাৎ অসুস্থতা থেকে বাঁচতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভেষজ উপাদান হিসেবে মৌরিকে আপনার সকালের খাদ্যতালিকায় যোগ করতে পারেন। আমেরিকান হেলথ লাইন ও ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মৌরির আরও বেশ কিছু অলৌকিক গুণাবলী রয়েছে: বদহজম ও গ্যাস্ট্রিকের মহৌষধ: যাদের হজমের সমস্যা বা কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে, তাদের জন্য মৌরি অত্যন্ত উপকারী। এটি হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমায়। অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: মৌরিতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য এবং প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ওজন নিয়ন্ত্রণ: ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে মৌরির উপর ভরসা রাখতে পারেন। হৃদরোগের সুরক্ষা: ফাইবারে পরিপূর্ণ মৌরি এবং এর বীজ হার্টের সুরক্ষা দিতে পারে। এটি উচ্চ কোলেস্টেরলের মতো হৃদরোগের ঝুঁকির কারণগুলো কমাতেও কাজ করে। নারী স্বাস্থ্যের বন্ধু: পিরিয়ডের ব্যথা, মেনোপজ, যৌনাঙ্গ চুলকানি-শুষ্কতা এমনকি ঘুমের ব্যাঘাত থেকেও মুক্তি পেতে মৌরি কার্যকর ভূমিকা রাখে। প্রদাহ ও মানসিক প্রশান্তি: শারীরিক প্রদাহ নিরাময় এবং মানসিক প্রশান্তি ফিরিয়ে আনতেও মৌরি দারুণ কাজ করে। কিডনি পরিষ্কার: মৌরি বীজের মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন বের করে কিডনি পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। মৌরীর এই সব গুণ পেতে নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠে অথবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মৌরি চিবিয়ে খেতে পারেন, অথবা মৌরি ভেজানো পানি পান করতে পারেন।
    0 Comments 0 Shares 110 Views
  • পাকিস্তানের বিপক্ষে আসন্ন তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য ট্রফি উন্মোচন করেছে বাংলাদেশ। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে দুই দলের অধিনায়ক লিটন দাস এবং সালমান আগা আনুষ্ঠানিকভাবে সিরিজের ট্রফি উন্মোচন করেন।

    এই সিরিজে বাংলাদেশ দল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সদ্য সমাপ্ত সিরিজের স্কোয়াড নিয়েই মাঠে নামছে। শ্রীলঙ্কার মাটিতে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসী লিটন দাসের দল পাকিস্তানের বিপক্ষেও পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার লক্ষ্য নিয়ে খেলবে।

    শ্রীলঙ্কা সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং বিভাগে উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখা গেছে। দুই ওপেনার রানের দেখা পেয়েছেন এবং তিন নম্বরে ব্যাট হাতে লিটন দাস গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছেন। পাশাপাশি, সিরিজজুড়ে বাংলাদেশের বোলাররা দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়েছেন, যা দলের জয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে।

    উল্লেখ্য, সিরিজের তিনটি ম্যাচই অনুষ্ঠিত হবে মিরপুরের শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ম্যাচগুলো আগামী ২০, ২২ ও ২৪ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে। এই সিরিজ বাংলাদেশের জন্য নিজেদের টি-টোয়েন্টি সামর্থ্য প্রমাণের আরও একটি সুযোগ বয়ে আনছে।
    পাকিস্তানের বিপক্ষে আসন্ন তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য ট্রফি উন্মোচন করেছে বাংলাদেশ। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে দুই দলের অধিনায়ক লিটন দাস এবং সালমান আগা আনুষ্ঠানিকভাবে সিরিজের ট্রফি উন্মোচন করেন। এই সিরিজে বাংলাদেশ দল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সদ্য সমাপ্ত সিরিজের স্কোয়াড নিয়েই মাঠে নামছে। শ্রীলঙ্কার মাটিতে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসী লিটন দাসের দল পাকিস্তানের বিপক্ষেও পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার লক্ষ্য নিয়ে খেলবে। শ্রীলঙ্কা সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং বিভাগে উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখা গেছে। দুই ওপেনার রানের দেখা পেয়েছেন এবং তিন নম্বরে ব্যাট হাতে লিটন দাস গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছেন। পাশাপাশি, সিরিজজুড়ে বাংলাদেশের বোলাররা দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়েছেন, যা দলের জয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে। উল্লেখ্য, সিরিজের তিনটি ম্যাচই অনুষ্ঠিত হবে মিরপুরের শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ম্যাচগুলো আগামী ২০, ২২ ও ২৪ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে। এই সিরিজ বাংলাদেশের জন্য নিজেদের টি-টোয়েন্টি সামর্থ্য প্রমাণের আরও একটি সুযোগ বয়ে আনছে।
    0 Comments 0 Shares 109 Views
  • ভাবতে অবাক লাগলেও এটিই সত্যি! চোখের জলের গভীর অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ নয়, এবার এটি হতে পারে বিষের প্রতিষেধকও। সম্প্রতি রাজস্থানের বিকানেরে অবস্থিত ন্যাশনাল রিসার্চ সেন্টার অন ক্যামেল (এনআরসিসি)-এর বিজ্ঞানীরা এক চমকপ্রদ দাবি করেছেন: উটের চোখের জলে এমন শক্তিশালী অ্যান্টিবডি রয়েছে যা ২৬টি ভিন্ন প্রজাতির বিষাক্ত সাপের বিষকে নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম। এই আবিষ্কার সাপের কামড়ের চিকিৎসায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে।

    গবেষণার শুরুতে উটের শরীরে বোড়া সাপের বিষ দিয়ে তৈরি এক ধরনের টিকা প্রয়োগ করা হয়। এরপর বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা যায়, উটের চোখের জল এবং রক্তের সিরাম থেকে প্রাপ্ত অ্যান্টিবডিগুলো শুধু বিষক্রিয়া কমাতেই নয়, বরং বিষের কারণে শরীরে রক্তক্ষরণ ও রক্ত জমাট বাঁধার মতো মারাত্মক প্রক্রিয়াগুলোও নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, যদি এই গবেষণা সফলভাবে প্রয়োগ পর্যায়ে পৌঁছায়, তবে অ্যান্টিভেনম তৈরির পদ্ধতিতে বিপ্লব আসতে পারে।

    বর্তমানে সাপের কামড়ের প্রতিষেধক মূলত ঘোড়ার ইমিউনোগ্লোবিউলিন থেকে তৈরি হয়, যা অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও জটিল প্রক্রিয়া। এছাড়া, মানবদেহে এর প্রয়োগে অ্যালার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনাও থাকে। এই প্রেক্ষাপটে উটের চোখের জল থেকে তৈরি অ্যান্টিবডি তুলনামূলকভাবে সস্তা, সহজলভ্য এবং অনেক বেশি নিরাপদ বলে মনে করছেন গবেষকরা।

    ভারতে প্রতি বছর সাপের কামড়ে প্রায় ৫৮ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং আরও অনেকে স্থায়ীভাবে অক্ষম হয়ে পড়েন। গ্রামীণ এলাকায় এই সমস্যা আরও প্রকট, কারণ সেখানে সময়মতো চিকিৎসার ব্যবস্থা প্রায়শই অপ্রতুল। এই পরিস্থিতিতে উট থেকে পাওয়া অ্যান্টিবডি কার্যকর হলে, তা দেশের জনস্বাস্থ্যে একটি নতুন দিগন্তের সূচনা করতে পারে।

    এই গবেষণা শুধু চিকিৎসাবিজ্ঞানের অগ্রগতিই নয়, রাজস্থানের উটপালকদের জন্যও এক নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিচ্ছে। এনআরসিসি ইতিমধ্যেই স্থানীয় উটপালকদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে এবং তাদের উট থেকে চোখের জল ও রক্ত সংগ্রহের একটি নিরাপদ ও মানবিক পদ্ধতি তৈরির কাজ চলছে। গবেষকদের মতে, একটি উট থেকে মাসে প্রায় পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত আয় করা সম্ভব হবে, যা মরু অঞ্চলের দরিদ্র কৃষক ও পশুপালকদের জীবনে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।

    ইতিমধ্যে একাধিক বেসরকারি ওষুধ সংস্থা উটের চোখের জল থেকে অ্যান্টিবডি সংগ্রহ করে প্রতিষেধক তৈরির পরিকল্পনা শুরু করেছে। একই সাথে, এই কাজে যুক্ত উটপালকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে এই প্রক্রিয়াটি টেকসই এবং নৈতিক হয়।
    ভাবতে অবাক লাগলেও এটিই সত্যি! চোখের জলের গভীর অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ নয়, এবার এটি হতে পারে বিষের প্রতিষেধকও। সম্প্রতি রাজস্থানের বিকানেরে অবস্থিত ন্যাশনাল রিসার্চ সেন্টার অন ক্যামেল (এনআরসিসি)-এর বিজ্ঞানীরা এক চমকপ্রদ দাবি করেছেন: উটের চোখের জলে এমন শক্তিশালী অ্যান্টিবডি রয়েছে যা ২৬টি ভিন্ন প্রজাতির বিষাক্ত সাপের বিষকে নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম। এই আবিষ্কার সাপের কামড়ের চিকিৎসায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। গবেষণার শুরুতে উটের শরীরে বোড়া সাপের বিষ দিয়ে তৈরি এক ধরনের টিকা প্রয়োগ করা হয়। এরপর বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা যায়, উটের চোখের জল এবং রক্তের সিরাম থেকে প্রাপ্ত অ্যান্টিবডিগুলো শুধু বিষক্রিয়া কমাতেই নয়, বরং বিষের কারণে শরীরে রক্তক্ষরণ ও রক্ত জমাট বাঁধার মতো মারাত্মক প্রক্রিয়াগুলোও নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, যদি এই গবেষণা সফলভাবে প্রয়োগ পর্যায়ে পৌঁছায়, তবে অ্যান্টিভেনম তৈরির পদ্ধতিতে বিপ্লব আসতে পারে। বর্তমানে সাপের কামড়ের প্রতিষেধক মূলত ঘোড়ার ইমিউনোগ্লোবিউলিন থেকে তৈরি হয়, যা অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও জটিল প্রক্রিয়া। এছাড়া, মানবদেহে এর প্রয়োগে অ্যালার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনাও থাকে। এই প্রেক্ষাপটে উটের চোখের জল থেকে তৈরি অ্যান্টিবডি তুলনামূলকভাবে সস্তা, সহজলভ্য এবং অনেক বেশি নিরাপদ বলে মনে করছেন গবেষকরা। ভারতে প্রতি বছর সাপের কামড়ে প্রায় ৫৮ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং আরও অনেকে স্থায়ীভাবে অক্ষম হয়ে পড়েন। গ্রামীণ এলাকায় এই সমস্যা আরও প্রকট, কারণ সেখানে সময়মতো চিকিৎসার ব্যবস্থা প্রায়শই অপ্রতুল। এই পরিস্থিতিতে উট থেকে পাওয়া অ্যান্টিবডি কার্যকর হলে, তা দেশের জনস্বাস্থ্যে একটি নতুন দিগন্তের সূচনা করতে পারে। এই গবেষণা শুধু চিকিৎসাবিজ্ঞানের অগ্রগতিই নয়, রাজস্থানের উটপালকদের জন্যও এক নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিচ্ছে। এনআরসিসি ইতিমধ্যেই স্থানীয় উটপালকদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে এবং তাদের উট থেকে চোখের জল ও রক্ত সংগ্রহের একটি নিরাপদ ও মানবিক পদ্ধতি তৈরির কাজ চলছে। গবেষকদের মতে, একটি উট থেকে মাসে প্রায় পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত আয় করা সম্ভব হবে, যা মরু অঞ্চলের দরিদ্র কৃষক ও পশুপালকদের জীবনে বড় পরিবর্তন আনতে পারে। ইতিমধ্যে একাধিক বেসরকারি ওষুধ সংস্থা উটের চোখের জল থেকে অ্যান্টিবডি সংগ্রহ করে প্রতিষেধক তৈরির পরিকল্পনা শুরু করেছে। একই সাথে, এই কাজে যুক্ত উটপালকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে এই প্রক্রিয়াটি টেকসই এবং নৈতিক হয়।
    0 Comments 0 Shares 109 Views
  • Solar Ship ⚠️🔥
    Meet the world’s first hybrid solar cargo ship — equipped with 192 solar panels that slash nearly 79,000 pounds of CO₂ emissions annually. Instead of relying solely on fossil fuels, this vessel charges electric propulsion systems using the sun, while still utilizing traditional engines for backup. It’s a bold step toward decarbonizing the global shipping industry — one...
    0 Comments 0 Shares 72 Views
More Stories
BlackBird Ai
https://bbai.shop