সকালের ব্যস্ততা সত্ত্বেও সুখী দম্পতিরা যে চারটি কাজ করেন, তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বিস্ময়কর অভ্যাসটি হলো শারীরিক স্পর্শ বিনিময়। মনোবিদ ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সকালে একে অন্যকে আলিঙ্গন করা, ছোট্ট একটি চুমু দেওয়া বা হালকা ভালোবাসার ছোঁয়া দেওয়া শুধু ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশই নয়, এর মাধ্যমে 'ফিল গুড' হরমোন নিঃসৃত হয়, যা দুজনের প্রতি দুজনের আকর্ষণকে আরও তীব্র করে। এটি এমন একটি অভ্যাস যা সম্পর্কের রসায়নে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে এবং দিনের শুরুতেই ইতিবাচকতা নিয়ে আসে।
ভালোবাসাই সম্পর্কের মূল ভিত্তি হলেও, দীর্ঘস্থায়ী ও সুন্দর সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ, যত্ন, মনোযোগ ও দৈনন্দিন কিছু ছোট অভ্যাস। আর এ ক্ষেত্রে সকালবেলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিদ ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা সুখী ও সফল দম্পতিদের দৈনন্দিন জীবন বিশ্লেষণ করে এমন চারটি অভ্যাসের কথা তুলে ধরেছেন:
১. সকালবেলা পরস্পরকে সম্ভাষণ জানানো
ঘুম ভেঙে চোখ মেলার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গীকে 'সুপ্রভাত' বলুন। এই সহজ ও ছোট্ট শব্দটি আপনার সঙ্গীকে বোঝায় যে তিনি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি তার উপস্থিতির জন্য কৃতজ্ঞ। এটি একটি সাধারণ শিষ্টাচার হলেও এর গভীর অর্থ রয়েছে।
২. ভালোবাসার ছোট ছোট অভিব্যক্তি
সকাল মানেই ব্যস্ততা। তবে এই ব্যস্ততার মাঝেই একে অন্যের প্রতি যত্ন প্রদর্শনের সুযোগ তৈরি হয়। সফল দম্পতিরা সঙ্গীর জন্য ছোট ছোট সহায়ক কাজ করেন, যেমন—প্রিয় কাপে চা বা কফি বানিয়ে রাখা, ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে দেওয়া কিংবা পরার জন্য পোশাক গুছিয়ে দেওয়া। এসব অভ্যাস সঙ্গীকে বোঝায় যে আপনি তার জন্য বিশেষ কিছু করতে চান।
৩. একসঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটানো
আমাদের দেশে এই চর্চা তুলনামূলকভাবে কম। কিন্তু সকালবেলায় মাত্র ৫-১০ মিনিট হলেও একসঙ্গে সময় কাটানো উচিত। একসঙ্গে বসে নাশতা করা কিংবা চা খেতে খেতে কিছুক্ষণ গল্প করা সম্পর্কের জন্য বিশেষ কিছু হয়ে উঠতে পারে। এটি সম্পর্কের একটি নিজস্ব ছন্দ তৈরি করে এবং সঙ্গীকে বোঝায় যে ব্যস্ততা সত্ত্বেও আপনি তার জন্য সময় বের করতে প্রস্তুত।
৪. শারীরিক স্পর্শ বিনিময়
উপরে যেমনটি বলা হয়েছে, সকালের ব্যস্ততার মধ্যেও সুখী দম্পতিরা একে অন্যকে আলিঙ্গন করতে ভোলেন না। এটি কেবল ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশই নয়, এটি 'ফিল গুড' হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে এবং দুজনের মধ্যে আকর্ষণ বৃদ্ধি করে।
এই ছোট ছোট অভ্যাসগুলো প্রতিদিন সকালে চর্চা করার মাধ্যমে সম্পর্ককে আরও গভীর ও মধুর করে তোলা সম্ভব। কারণ, ভালোবাসা ছোট ছোট মুহূর্তের সমষ্টিতেই বাড়ে, বাঁচে এবং বড় হয়।
ভালোবাসাই সম্পর্কের মূল ভিত্তি হলেও, দীর্ঘস্থায়ী ও সুন্দর সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ, যত্ন, মনোযোগ ও দৈনন্দিন কিছু ছোট অভ্যাস। আর এ ক্ষেত্রে সকালবেলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিদ ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা সুখী ও সফল দম্পতিদের দৈনন্দিন জীবন বিশ্লেষণ করে এমন চারটি অভ্যাসের কথা তুলে ধরেছেন:
১. সকালবেলা পরস্পরকে সম্ভাষণ জানানো
ঘুম ভেঙে চোখ মেলার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গীকে 'সুপ্রভাত' বলুন। এই সহজ ও ছোট্ট শব্দটি আপনার সঙ্গীকে বোঝায় যে তিনি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি তার উপস্থিতির জন্য কৃতজ্ঞ। এটি একটি সাধারণ শিষ্টাচার হলেও এর গভীর অর্থ রয়েছে।
২. ভালোবাসার ছোট ছোট অভিব্যক্তি
সকাল মানেই ব্যস্ততা। তবে এই ব্যস্ততার মাঝেই একে অন্যের প্রতি যত্ন প্রদর্শনের সুযোগ তৈরি হয়। সফল দম্পতিরা সঙ্গীর জন্য ছোট ছোট সহায়ক কাজ করেন, যেমন—প্রিয় কাপে চা বা কফি বানিয়ে রাখা, ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে দেওয়া কিংবা পরার জন্য পোশাক গুছিয়ে দেওয়া। এসব অভ্যাস সঙ্গীকে বোঝায় যে আপনি তার জন্য বিশেষ কিছু করতে চান।
৩. একসঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটানো
আমাদের দেশে এই চর্চা তুলনামূলকভাবে কম। কিন্তু সকালবেলায় মাত্র ৫-১০ মিনিট হলেও একসঙ্গে সময় কাটানো উচিত। একসঙ্গে বসে নাশতা করা কিংবা চা খেতে খেতে কিছুক্ষণ গল্প করা সম্পর্কের জন্য বিশেষ কিছু হয়ে উঠতে পারে। এটি সম্পর্কের একটি নিজস্ব ছন্দ তৈরি করে এবং সঙ্গীকে বোঝায় যে ব্যস্ততা সত্ত্বেও আপনি তার জন্য সময় বের করতে প্রস্তুত।
৪. শারীরিক স্পর্শ বিনিময়
উপরে যেমনটি বলা হয়েছে, সকালের ব্যস্ততার মধ্যেও সুখী দম্পতিরা একে অন্যকে আলিঙ্গন করতে ভোলেন না। এটি কেবল ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশই নয়, এটি 'ফিল গুড' হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে এবং দুজনের মধ্যে আকর্ষণ বৃদ্ধি করে।
এই ছোট ছোট অভ্যাসগুলো প্রতিদিন সকালে চর্চা করার মাধ্যমে সম্পর্ককে আরও গভীর ও মধুর করে তোলা সম্ভব। কারণ, ভালোবাসা ছোট ছোট মুহূর্তের সমষ্টিতেই বাড়ে, বাঁচে এবং বড় হয়।
সকালের ব্যস্ততা সত্ত্বেও সুখী দম্পতিরা যে চারটি কাজ করেন, তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বিস্ময়কর অভ্যাসটি হলো শারীরিক স্পর্শ বিনিময়। মনোবিদ ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সকালে একে অন্যকে আলিঙ্গন করা, ছোট্ট একটি চুমু দেওয়া বা হালকা ভালোবাসার ছোঁয়া দেওয়া শুধু ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশই নয়, এর মাধ্যমে 'ফিল গুড' হরমোন নিঃসৃত হয়, যা দুজনের প্রতি দুজনের আকর্ষণকে আরও তীব্র করে। এটি এমন একটি অভ্যাস যা সম্পর্কের রসায়নে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে এবং দিনের শুরুতেই ইতিবাচকতা নিয়ে আসে।
ভালোবাসাই সম্পর্কের মূল ভিত্তি হলেও, দীর্ঘস্থায়ী ও সুন্দর সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ, যত্ন, মনোযোগ ও দৈনন্দিন কিছু ছোট অভ্যাস। আর এ ক্ষেত্রে সকালবেলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিদ ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা সুখী ও সফল দম্পতিদের দৈনন্দিন জীবন বিশ্লেষণ করে এমন চারটি অভ্যাসের কথা তুলে ধরেছেন:
১. সকালবেলা পরস্পরকে সম্ভাষণ জানানো
ঘুম ভেঙে চোখ মেলার সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গীকে 'সুপ্রভাত' বলুন। এই সহজ ও ছোট্ট শব্দটি আপনার সঙ্গীকে বোঝায় যে তিনি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি তার উপস্থিতির জন্য কৃতজ্ঞ। এটি একটি সাধারণ শিষ্টাচার হলেও এর গভীর অর্থ রয়েছে।
২. ভালোবাসার ছোট ছোট অভিব্যক্তি
সকাল মানেই ব্যস্ততা। তবে এই ব্যস্ততার মাঝেই একে অন্যের প্রতি যত্ন প্রদর্শনের সুযোগ তৈরি হয়। সফল দম্পতিরা সঙ্গীর জন্য ছোট ছোট সহায়ক কাজ করেন, যেমন—প্রিয় কাপে চা বা কফি বানিয়ে রাখা, ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে দেওয়া কিংবা পরার জন্য পোশাক গুছিয়ে দেওয়া। এসব অভ্যাস সঙ্গীকে বোঝায় যে আপনি তার জন্য বিশেষ কিছু করতে চান।
৩. একসঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটানো
আমাদের দেশে এই চর্চা তুলনামূলকভাবে কম। কিন্তু সকালবেলায় মাত্র ৫-১০ মিনিট হলেও একসঙ্গে সময় কাটানো উচিত। একসঙ্গে বসে নাশতা করা কিংবা চা খেতে খেতে কিছুক্ষণ গল্প করা সম্পর্কের জন্য বিশেষ কিছু হয়ে উঠতে পারে। এটি সম্পর্কের একটি নিজস্ব ছন্দ তৈরি করে এবং সঙ্গীকে বোঝায় যে ব্যস্ততা সত্ত্বেও আপনি তার জন্য সময় বের করতে প্রস্তুত।
৪. শারীরিক স্পর্শ বিনিময়
উপরে যেমনটি বলা হয়েছে, সকালের ব্যস্ততার মধ্যেও সুখী দম্পতিরা একে অন্যকে আলিঙ্গন করতে ভোলেন না। এটি কেবল ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশই নয়, এটি 'ফিল গুড' হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে এবং দুজনের মধ্যে আকর্ষণ বৃদ্ধি করে।
এই ছোট ছোট অভ্যাসগুলো প্রতিদিন সকালে চর্চা করার মাধ্যমে সম্পর্ককে আরও গভীর ও মধুর করে তোলা সম্ভব। কারণ, ভালোবাসা ছোট ছোট মুহূর্তের সমষ্টিতেই বাড়ে, বাঁচে এবং বড় হয়।
0 Comments
0 Shares
122 Views