দুবাইয়ে বাংলাদেশি মৌসুমী ফলের চাহিদা বিগত বছরগুলোর তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে, যা প্রবাসীদের মধ্যে দেশীয় ফলের প্রতি প্রবল আকর্ষণকে স্পষ্ট করছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ১৮ থেকে ২০ টন ফল যাত্রীবাহী বিমানে আমিরাতে আসছে, যার দাম বেশি হলেও প্রবাসীরা দেশি ফলের স্বাদ নিতে ভিড় করছেন। তবে সবচেয়ে আশ্চর্যজনক তথ্য হলো, পরিবহন সংকট সমাধান করতে পারলে এই বিপুল চাহিদার একটি বড় অংশ বাংলাদেশি ফল দিয়েই মেটানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা মনে করছেন, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুবাইয়ের জাবেল আলী পোর্টে কন্টেইনার জাহাজ চলাচলের ব্যবস্থা করা গেলে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার বাংলাদেশি ফলের দখলে আসতে পারে।
চলতি মৌসুমে দুবাইয়ের আল আবির ভেজিটেবল ও ফ্রুট মার্কেটে আম, জাম, কাঁঠাল ও লিচুসহ বাংলাদেশের নানা রকম মৌসুমী ফল প্রচুর পরিমাণে আমদানি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজারে লাখ লাখ টন ফলের চাহিদা থাকলেও আমদানি প্রক্রিয়ার নানা জটিলতায় অনেক সময় ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারছেন না। ব্যবসায়ীদের মতে, আমদানিতে পরিবহন সুবিধা বাড়ানো এবং শুল্ক কমানো গেলে দুবাইয়ের বাজার বাংলাদেশি ফলের দখলে আসার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
আমিরাতের বিভিন্ন ফল মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য দেশের ফলের তুলনায় বাংলাদেশি ফলের বেশ চাহিদা রয়েছে। তবে চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশি ফল না পেয়ে অনেক ক্রেতা হতাশ হচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা আশাবাদী যে, বিদেশি ফলের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজার দখল করতে পারবে বাংলাদেশের সুস্বাদু ফল।
আবির ভেজিটেবল মার্কেটে দীর্ঘ ৩০ হাজার বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আছেন এবং তাদের দাবি, বাংলাদেশের পরিবহন সংকটের কারণেই দেশীয় ফল তুলনামূলক কম আমদানি হচ্ছে। তারা বিশ্বাস করেন, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুবাইয়ের জাবেল আলী পোর্টে কন্টেইনার জাহাজ চলাচল শুরু হলে অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখা সম্ভব হবে।
চলতি মৌসুমে দুবাইয়ের আল আবির ভেজিটেবল ও ফ্রুট মার্কেটে আম, জাম, কাঁঠাল ও লিচুসহ বাংলাদেশের নানা রকম মৌসুমী ফল প্রচুর পরিমাণে আমদানি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজারে লাখ লাখ টন ফলের চাহিদা থাকলেও আমদানি প্রক্রিয়ার নানা জটিলতায় অনেক সময় ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারছেন না। ব্যবসায়ীদের মতে, আমদানিতে পরিবহন সুবিধা বাড়ানো এবং শুল্ক কমানো গেলে দুবাইয়ের বাজার বাংলাদেশি ফলের দখলে আসার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
আমিরাতের বিভিন্ন ফল মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য দেশের ফলের তুলনায় বাংলাদেশি ফলের বেশ চাহিদা রয়েছে। তবে চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশি ফল না পেয়ে অনেক ক্রেতা হতাশ হচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা আশাবাদী যে, বিদেশি ফলের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজার দখল করতে পারবে বাংলাদেশের সুস্বাদু ফল।
আবির ভেজিটেবল মার্কেটে দীর্ঘ ৩০ হাজার বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আছেন এবং তাদের দাবি, বাংলাদেশের পরিবহন সংকটের কারণেই দেশীয় ফল তুলনামূলক কম আমদানি হচ্ছে। তারা বিশ্বাস করেন, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুবাইয়ের জাবেল আলী পোর্টে কন্টেইনার জাহাজ চলাচল শুরু হলে অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখা সম্ভব হবে।
দুবাইয়ে বাংলাদেশি মৌসুমী ফলের চাহিদা বিগত বছরগুলোর তুলনায় দ্বিগুণ হয়েছে, যা প্রবাসীদের মধ্যে দেশীয় ফলের প্রতি প্রবল আকর্ষণকে স্পষ্ট করছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ১৮ থেকে ২০ টন ফল যাত্রীবাহী বিমানে আমিরাতে আসছে, যার দাম বেশি হলেও প্রবাসীরা দেশি ফলের স্বাদ নিতে ভিড় করছেন। তবে সবচেয়ে আশ্চর্যজনক তথ্য হলো, পরিবহন সংকট সমাধান করতে পারলে এই বিপুল চাহিদার একটি বড় অংশ বাংলাদেশি ফল দিয়েই মেটানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা মনে করছেন, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুবাইয়ের জাবেল আলী পোর্টে কন্টেইনার জাহাজ চলাচলের ব্যবস্থা করা গেলে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার বাংলাদেশি ফলের দখলে আসতে পারে।
চলতি মৌসুমে দুবাইয়ের আল আবির ভেজিটেবল ও ফ্রুট মার্কেটে আম, জাম, কাঁঠাল ও লিচুসহ বাংলাদেশের নানা রকম মৌসুমী ফল প্রচুর পরিমাণে আমদানি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর আমদানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজারে লাখ লাখ টন ফলের চাহিদা থাকলেও আমদানি প্রক্রিয়ার নানা জটিলতায় অনেক সময় ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারছেন না। ব্যবসায়ীদের মতে, আমদানিতে পরিবহন সুবিধা বাড়ানো এবং শুল্ক কমানো গেলে দুবাইয়ের বাজার বাংলাদেশি ফলের দখলে আসার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
আমিরাতের বিভিন্ন ফল মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য দেশের ফলের তুলনায় বাংলাদেশি ফলের বেশ চাহিদা রয়েছে। তবে চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশি ফল না পেয়ে অনেক ক্রেতা হতাশ হচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা আশাবাদী যে, বিদেশি ফলের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের এই বাজার দখল করতে পারবে বাংলাদেশের সুস্বাদু ফল।
আবির ভেজিটেবল মার্কেটে দীর্ঘ ৩০ হাজার বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আছেন এবং তাদের দাবি, বাংলাদেশের পরিবহন সংকটের কারণেই দেশীয় ফল তুলনামূলক কম আমদানি হচ্ছে। তারা বিশ্বাস করেন, চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুবাইয়ের জাবেল আলী পোর্টে কন্টেইনার জাহাজ চলাচল শুরু হলে অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখা সম্ভব হবে।
0 Comments
0 Shares
121 Views