নারী অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এই জয়ে শিরোপার আরও কাছে পৌঁছে গেল পিটার বাটলারের শিষ্যরা। আগামী সোমবার (২১ জুলাই) শেষ ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে শুধু ড্র করলেই চ্যাম্পিয়ন হবে আফঈদা-স্বপ্নারা।
প্রথমার্ধে ২, দ্বিতীয়ার্ধে ৩ গোল
বসুন্ধরা অনুশীলন মাঠে আজ ম্যাচের দশম মিনিটে তৃষ্ণার শট শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক থারুশিকা দোদামগোদাগে ঠেকিয়ে দেন। কয়েকটি কর্নার পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। অবশেষে ২৫ মিনিটে ডেডলক ভাঙেন কানন রানী বাহাদুর। ঐশী খাতুনের পাসে বক্সের ভেতর থেকে তার বাঁ পায়ের মাটি কামড়ানো শট আটকানোর সুযোগ পাননি থারুশিকা।
৩৭ মিনিটে জটলার মধ্য থেকে সুরমা জান্নাতের দুর্বল শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। পরের মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে সুরমার দূরপাল্লার শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন পূজা দাস। এর আগে তৃষ্ণার শট পোস্টে লেগে ফিরে আসে, সেই সুযোগটাই কাজে লাগান পূজা।
বিরতির পর শ্রীলঙ্কাকে আরও চেপে ধরার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। বদলি হিসেবে মাঠে নামেন আফঈদা খন্দকার, স্বপ্না রানী, মুনকি আক্তার, উমেহলা মারমা। ৭১ মিনিটে স্বপ্নার দূরপাল্লার শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। ৭৩ মিনিটে পূজার অসাধারণ এক গোলে ব্যবধান ৩-০ হয়। বক্সের বাইরে থেকে তার দূরপাল্লার শট ঠেকানোর চেষ্টা করেও জালে যাওয়া থেকে আটকাতে পারেননি থারুশিকা। ৮৬ মিনিটে স্বপ্না রানীর পাস থেকে চতুর্থ গোলটি করেন তৃষ্ণা। এর ঠিক পরেই অসুস্থ হয়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন থারুশিকা। বদলি হিসেবে নামা ইদুশা গামাগে যোগ করা সময়ের সপ্তম মিনিটে আটকাতে পারেননি আফঈদার পেনাল্টি। বাংলাদেশ মাঠ ছাড়ে ৫ গোলের জয় নিয়ে।
নেপালের সাথে অলিখিত ফাইনাল
আপাতত ৫ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে বাংলাদেশ। ১২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে নেপাল। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দেখায় ৩-২ গোলে হেরেছিল তারা। যার ফলে নেপালের বিপক্ষে শেষ ম্যাচটি অলিখিত ফাইনাল হয়ে থাকল। বাংলাদেশ যে কোনো ব্যবধানে হারলে শিরোপা যাবে নেপালের ঘরে। কারণ গোল ব্যবধানে বাংলাদেশের চেয়ে (২০) এগিয়ে আছে নেপাল (২৬)।
প্রথমার্ধে ২, দ্বিতীয়ার্ধে ৩ গোল
বসুন্ধরা অনুশীলন মাঠে আজ ম্যাচের দশম মিনিটে তৃষ্ণার শট শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক থারুশিকা দোদামগোদাগে ঠেকিয়ে দেন। কয়েকটি কর্নার পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। অবশেষে ২৫ মিনিটে ডেডলক ভাঙেন কানন রানী বাহাদুর। ঐশী খাতুনের পাসে বক্সের ভেতর থেকে তার বাঁ পায়ের মাটি কামড়ানো শট আটকানোর সুযোগ পাননি থারুশিকা।
৩৭ মিনিটে জটলার মধ্য থেকে সুরমা জান্নাতের দুর্বল শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। পরের মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে সুরমার দূরপাল্লার শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন পূজা দাস। এর আগে তৃষ্ণার শট পোস্টে লেগে ফিরে আসে, সেই সুযোগটাই কাজে লাগান পূজা।
বিরতির পর শ্রীলঙ্কাকে আরও চেপে ধরার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। বদলি হিসেবে মাঠে নামেন আফঈদা খন্দকার, স্বপ্না রানী, মুনকি আক্তার, উমেহলা মারমা। ৭১ মিনিটে স্বপ্নার দূরপাল্লার শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। ৭৩ মিনিটে পূজার অসাধারণ এক গোলে ব্যবধান ৩-০ হয়। বক্সের বাইরে থেকে তার দূরপাল্লার শট ঠেকানোর চেষ্টা করেও জালে যাওয়া থেকে আটকাতে পারেননি থারুশিকা। ৮৬ মিনিটে স্বপ্না রানীর পাস থেকে চতুর্থ গোলটি করেন তৃষ্ণা। এর ঠিক পরেই অসুস্থ হয়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন থারুশিকা। বদলি হিসেবে নামা ইদুশা গামাগে যোগ করা সময়ের সপ্তম মিনিটে আটকাতে পারেননি আফঈদার পেনাল্টি। বাংলাদেশ মাঠ ছাড়ে ৫ গোলের জয় নিয়ে।
নেপালের সাথে অলিখিত ফাইনাল
আপাতত ৫ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে বাংলাদেশ। ১২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে নেপাল। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দেখায় ৩-২ গোলে হেরেছিল তারা। যার ফলে নেপালের বিপক্ষে শেষ ম্যাচটি অলিখিত ফাইনাল হয়ে থাকল। বাংলাদেশ যে কোনো ব্যবধানে হারলে শিরোপা যাবে নেপালের ঘরে। কারণ গোল ব্যবধানে বাংলাদেশের চেয়ে (২০) এগিয়ে আছে নেপাল (২৬)।
নারী অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এই জয়ে শিরোপার আরও কাছে পৌঁছে গেল পিটার বাটলারের শিষ্যরা। আগামী সোমবার (২১ জুলাই) শেষ ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে শুধু ড্র করলেই চ্যাম্পিয়ন হবে আফঈদা-স্বপ্নারা।
প্রথমার্ধে ২, দ্বিতীয়ার্ধে ৩ গোল
বসুন্ধরা অনুশীলন মাঠে আজ ম্যাচের দশম মিনিটে তৃষ্ণার শট শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক থারুশিকা দোদামগোদাগে ঠেকিয়ে দেন। কয়েকটি কর্নার পেলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। অবশেষে ২৫ মিনিটে ডেডলক ভাঙেন কানন রানী বাহাদুর। ঐশী খাতুনের পাসে বক্সের ভেতর থেকে তার বাঁ পায়ের মাটি কামড়ানো শট আটকানোর সুযোগ পাননি থারুশিকা।
৩৭ মিনিটে জটলার মধ্য থেকে সুরমা জান্নাতের দুর্বল শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। পরের মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে সুরমার দূরপাল্লার শট ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন পূজা দাস। এর আগে তৃষ্ণার শট পোস্টে লেগে ফিরে আসে, সেই সুযোগটাই কাজে লাগান পূজা।
বিরতির পর শ্রীলঙ্কাকে আরও চেপে ধরার চেষ্টা করে বাংলাদেশ। বদলি হিসেবে মাঠে নামেন আফঈদা খন্দকার, স্বপ্না রানী, মুনকি আক্তার, উমেহলা মারমা। ৭১ মিনিটে স্বপ্নার দূরপাল্লার শট থারুশিকা সহজেই তালুবন্দী করেন। ৭৩ মিনিটে পূজার অসাধারণ এক গোলে ব্যবধান ৩-০ হয়। বক্সের বাইরে থেকে তার দূরপাল্লার শট ঠেকানোর চেষ্টা করেও জালে যাওয়া থেকে আটকাতে পারেননি থারুশিকা। ৮৬ মিনিটে স্বপ্না রানীর পাস থেকে চতুর্থ গোলটি করেন তৃষ্ণা। এর ঠিক পরেই অসুস্থ হয়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন থারুশিকা। বদলি হিসেবে নামা ইদুশা গামাগে যোগ করা সময়ের সপ্তম মিনিটে আটকাতে পারেননি আফঈদার পেনাল্টি। বাংলাদেশ মাঠ ছাড়ে ৫ গোলের জয় নিয়ে।
নেপালের সাথে অলিখিত ফাইনাল
আপাতত ৫ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে বাংলাদেশ। ১২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে নেপাল। বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দেখায় ৩-২ গোলে হেরেছিল তারা। যার ফলে নেপালের বিপক্ষে শেষ ম্যাচটি অলিখিত ফাইনাল হয়ে থাকল। বাংলাদেশ যে কোনো ব্যবধানে হারলে শিরোপা যাবে নেপালের ঘরে। কারণ গোল ব্যবধানে বাংলাদেশের চেয়ে (২০) এগিয়ে আছে নেপাল (২৬)।
0 Comments
0 Shares
119 Views