কি তাদের ভবিষ্যত??

প্রশ্ন, ওরা আর ফিরবে না অথবা ফিরতে পারবে না অথবা শাস্তি পেয়ে ফিরতে হবে অথবা এই যাত্রায় মাফ কি পাবে?
উত্তর, জানি না। পিটার বাটলার জানে।
সানজিদা আক্তার, কৃষ্ণা রানী সরকার আর মাসুরা পারভিন। সবার ছবি ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া। সাবিনা খাতুনের ফেসবুক পেজ ডিজঅ্যাবল করা।
নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রোজার ঈদে মাসুরা পারভীনকে দেখলাম 'বরবাদ' সিনেমা দেখতে। মাস্ক পড়ে এলেও পরে টিকটক করতে দেখে মুখ দেখে নিশ্চিত হই। আচ্ছা, এরা সবাই কি টিকটকে জনপ্রিয়?
টিকটকে সবচেয়ে জনপ্রিয় কৃষ্ণা রানী সরকার। কৃষ্ণা, গড়ে প্রতিদিন টিকটকে ভিডিও আপলোড করে ৩ টা। এরপরেই আছে মাতসুসিমা সুমাইয়া তারপর সানজিদা আক্তার এরপর মাসুরা পারভীন।
টিকটকে ভিডিও ছাড়া কোন দোষ না। বিনোদনের অংশ, ব্যক্তিগত ভালো-লাগা। তবে, ক্যাম্প চলার সময় পেশাদার ফুটবলারকে অনেক নিয়মের ভেতরে থাকতে হয়। শৃঙ্খলা জীবন তো বটেই, যেকোন খেলার সবচেয়ে বড় সম্পদ।
কিন্তু কেউ যদি ক্যাম্প চলার সময় অন্য দিকে মনোযোগ দেয়। যেমন, টিকটক করা, কফি খেতে যাওয়া, বাইরের মানুষের সাথে গল্প-আড্ডা, তবে এটা অন্যায়, এটা অপরাধ।
পিটার বাটলার কড়া শিক্ষক। ভালো তবে কঠিন। ফ্রি সময় তোমাদের, ক্যাম্প চলার সময় আমার নিয়মেই চলতে হবে। এখানেই বিরোধিতা করে মাস্টার মাইন্ড সাবিনা খাতুন। মূলত সাবিনার ইগো, অহংকার আর প্রতিবাদে সব ওলট-পালট হয়ে যায়। ফেসে যায় বাকি ফুটবলাররা।
জাতীয় দল ছাড়া সবকিছুর মূল্য নাই। ভুটান লিগ খেলছেন, ইংল্যান্ডে না। বিদ্রোহ এখনো করছে মাসুরারা। ওদের ভাষা এখনো ঠিক হয় নাই। ওদের ইগো এখনো অটুট। সুশিক্ষা, উপযুক্ত গাইড না থাকায় ওরা নিজেদের অজেয়, আমাদের ছাড়া এই দল কিচ্ছু করতে পারবে না বলেই দেয়।
যাদের ফেরানো দরকার তাদের ডেকেছে পিটার বাটলার। বাকিরা এখন অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে, আলো থেকেও অন্ধকারে।
ভাই ও বোনেরা, মাসুরা পারভীনের টিকটক দেখার অনুরোধ রইলো। এরপর একটা কমেন্ট কইরা যাইয়েন। ধন্যবাদ