• Inter Miami - Los Angeles Galaxy 3:1 - All Goals & Highlights - Messi Amazing Goal & Fantastic assist
    Inter Miami - Los Angeles Galaxy 3:1 - All Goals & Highlights - Messi Amazing Goal & Fantastic assist
    0 Комментарии 0 Поделились 582 Просмотры
  • For years, scientists believed that once we reached adulthood, our brains stopped producing new neurons. But groundbreaking research from Sweden’s Karolinska Institutet is rewriting the story. Their study has confirmed that adult human brains continue to generate new neurons, even in people as old as 78 years. This discovery is a major breakthrough in neuroscience and offers renewed hope for treating memory loss and brain disorders.
    Using cutting-edge tools like single-nucleus RNA sequencing, RNAscope, and spatial transcriptomics, researchers traced the formation of new neurons in the dentate gyrus, a crucial part of the hippocampus responsible for memory and learning. These tools allowed them to observe actively dividing neural progenitor cells, proving that neurogenesis, once thought to stop after childhood, is still occurring throughout adulthood.
    This revelation not only changes our understanding of how the brain functions, but it also highlights how individual differences may affect cognitive aging. Some people naturally produce more new neurons than others, which could explain variations in learning, memory, and even vulnerability to brain diseases.
    The findings open exciting new possibilities for regenerative medicine. By learning how to support or enhance this natural neurogenesis, scientists may develop therapies to slow or reverse the effects of Alzheimer’s, Parkinson’s, and other neurodegenerative diseases. It also brings new hope for mental health treatments, as the hippocampus plays a key role in mood regulation.
    Your brain isn’t just surviving, it’s still growing, learning, and adapting, even well into old age.
    Follow our page to stay updated on the most fascinating discoveries in science, health, and the power of the human mind.
    #Neurogenesis #BrainHealth #Hippocampus #MindBlown #NeuroscienceNews #CognitiveScience
    For years, scientists believed that once we reached adulthood, our brains stopped producing new neurons. But groundbreaking research from Sweden’s Karolinska Institutet is rewriting the story. Their study has confirmed that adult human brains continue to generate new neurons, even in people as old as 78 years. This discovery is a major breakthrough in neuroscience and offers renewed hope for treating memory loss and brain disorders. Using cutting-edge tools like single-nucleus RNA sequencing, RNAscope, and spatial transcriptomics, researchers traced the formation of new neurons in the dentate gyrus, a crucial part of the hippocampus responsible for memory and learning. These tools allowed them to observe actively dividing neural progenitor cells, proving that neurogenesis, once thought to stop after childhood, is still occurring throughout adulthood. This revelation not only changes our understanding of how the brain functions, but it also highlights how individual differences may affect cognitive aging. Some people naturally produce more new neurons than others, which could explain variations in learning, memory, and even vulnerability to brain diseases. The findings open exciting new possibilities for regenerative medicine. By learning how to support or enhance this natural neurogenesis, scientists may develop therapies to slow or reverse the effects of Alzheimer’s, Parkinson’s, and other neurodegenerative diseases. It also brings new hope for mental health treatments, as the hippocampus plays a key role in mood regulation. Your brain isn’t just surviving, it’s still growing, learning, and adapting, even well into old age. Follow our page to stay updated on the most fascinating discoveries in science, health, and the power of the human mind. #Neurogenesis #BrainHealth #Hippocampus #MindBlown #NeuroscienceNews #CognitiveScience
    0 Комментарии 0 Поделились 449 Просмотры
  • কাজী নজরুল সম্পর্কে যে ২০টি তথ্য আপনি না-ও জেনে থাকতে পারেন।

    কাজী নজরুল ইসলামের জীবন ছিল বিচিত্র আর বহুবর্ণিল। তাঁর সেই জীবনের কতটুকুই-বা আমরা জানি? আজ নজরুলজয়ন্তীতে নজরুল-গবেষকদের লেখা বিভিন্ন বই ও পত্রিকা ঘেঁটে এখানে বিদ্রোহী কবি-সম্পর্কিত এমন ২০টি তথ্য তুলে ধরা হলো, যেগুলো আপনি না-ও জেনে থাকতে পারেন!

    ১. নজরুলের জীবন কোনো নিয়মের জালে আটকা ছিল না। যখন যা ভালো লাগত, তিনি তা-ই করতেন। দিন নেই, রাত নেই হই হই রব তুলে উঠে পড়তেন কোনো বন্ধুর বাড়িতে। তারপর চলত অবিরাম আড্ডা আর গান!

    ২. নজরুলের লেখার জন্য কোনো বিশেষ পরিবেশ লাগত না। গাছতলায় বসে যেমন তিনি লিখতে পারতেন, তেমনি ঘরোয়া বৈঠকেও তাঁর ভেতর থেকে লেখা বের হয়ে আসত।

    ৩. নজরুল ইসলাম কোনো অনুষ্ঠানে গেলে ঝলমলে রঙিন পোশাক পরতেন। কেউ তাঁকে রঙিন পোশাক পরার কারণ জিজ্ঞাসা করলে বলতেন, রঙিন পোশাক পরি অনেক মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য। অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত তথ্য দিয়েছেন, নজরুল তাঁর ঝলমলে পোশাকের ব্যাপারে বলতেন, ‘আমার সম্ভ্রান্ত হওয়ার দরকার নেই। আমার তো মানুষকে বিভ্রান্ত করবার কথা!’

    ৪. নজরুলের পাঠাভ্যাস ছিল বহুমুখী। তিনি পবিত্র কোরআন, গীতা, বাইবেল, বেদ, ত্রিপিটক, মহাভারত, রামায়ণ যেমন পড়তেন, তেমন পড়তেন শেলি, কিটস, কার্ল মার্ক্স, ম্যাক্সিম গোর্কিসহ বিশ্বখ্যাত লেখকদের লেখা। রবীন্দ্রনাথের ‘গীতবিতান’-এর সব কটি গান মুখস্থ করে ফেলেছিলেন তিনি!

    ৫. বাংলা গানে নজরুলই একমাত্র ব‌্যক্তি, যিনি সব ধরনের বিষয় নিয়ে গান লিখেছেন। তাঁর গানের সংখ্যা অনেকে চার হাজার বললেও আসলে তিনি গান লিখেছিলেন প্রায় আট হাজারের মতো, যার অধিকাংশই সংরক্ষণ করা যায়নি।

    ৬. বাঙালি কবিদের মধ্যে নজরুলই ছিলেন সবচেয়ে বেশি রসিক। তাঁর কথায় হাসির ঢেউ উঠত। হিরণ্ময় ভট্টাচার্য ‘রসিক নজরুল’ নামে একটি বই লিখেছেন। যাঁরা বইটি পড়েননি, তাঁদের পক্ষে বোঝা কষ্টকর নজরুল কী পরিমাণ রসিক ছিলেন! একটা উদাহরণ দেওয়া যাক, একবার এক ভদ্রমহিলা নজরুলকে খুব স্মার্টলি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আপনি কি পানাসক্ত?’ নজরুল বললেন, ‘না, বেশ্যাসক্ত!’ কবির কথায় ভদ্রমহিলার মুখ কালো হয়ে গেল। আর তক্ষুনি ব্যাখ্যা করলেন নজরুল, ‘পান একটু বেশি খাই। তাই বেশ্যাসক্ত, অর্থাৎ বেশি+আসক্ত = বেশ্যাসক্ত!’

    ৭. নজরুলের প্রেমে পড়েননি, এমন পুরুষ কিংবা নারী খুঁজে পাওয়া ভার। তাঁর চরম শত্রুরাও তাঁর ভালোবাসার শক্তির কাছে হার মেনেছেন। কবি বুদ্ধদেব বসু নজরুলকে প্রথম দেখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে। তিনি লিখেছেন, ‘সেই প্রথম আমি দেখলাম নজরুলকে। এবং অন্য অনেকের মতো যথারীতি তাঁর প্রেমে পড়ে গেলাম!’ শুধু বুদ্ধদেব বসু নন, তাঁর স্ত্রী প্রতিভা বসুও নজরুলের প্রেমে পড়েছিলেন। সেই কাহিনি নিয়ে তিনি লিখেছেন ‘আয়না’ নামে একটি গল্প। কী অবাক কাণ্ড! স্বামী-স্ত্রী দুজনেই একই লেখকের প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছেন!

    ৮. কাজী নজরুল ইসলাম প্রচুর পান ও চা খেতেন। লিখতে বসার আগে পর্যাপ্ত পরিমাণ চা আর এক থালা পান নিয়ে বসতেন তিনি। পান শেষ করে চা, এরপর আবার চা শেষ করে পান খেতেন। তিনি বলতেন, ‘লেখক যদি হতে চান/ লাখ পেয়ালা চা খান!’

    ৯. নজরুল ছিলেন সত্যিকারের হস্তরেখা বিশারদ। তিনি অনেকের হাত দেখে যা বলতেন, তা-ই ঘটতে দেখা গেছে। একবার এক লোককে বললেন, আপনার বিদেশযাত্রা আছে, লোকটি সত্যিই কয়েক দিনের মধ‌্যে বিদেশ চলে গেল! আরেকজনকে বললেন, ‘আপনি পৃথিবীর বাইরে চলে যেতে পারেন।’ পরে ওই লোকটির মৃত্যু ঘটেছিল!

    ১০. মাঝেমধ্যে রাগান্বিত হলে নজরুল তাঁর সামনে যদি কোনো বই-খাতা পেতেন বা কাগজ পেতেন, তা ছিঁড়ে কুচি কুচি করে ফেলতেন।

    ১১. অর্থের ব্যাপারে নজরুল ছিলেন ভয়াবহ বেহিসাবি। হাতে টাকা এলেই তা বন্ধুবান্ধব নিয়ে আমোদ-ফুর্তি করে শেষ করে দিতেন। আর বলতেন, ‘আমি আমার হাতের টাকা বন্ধুদের জন্য খরচ করছি। আর যখন ওদের টাকা হবে ওরাও আমার জন্য খরচ করবে, চিন্তার কোনো কারণ নেই।’

    ১২. নজরুল তাঁর দুই পুত্রের ডাকনাম সানি (কাজী সব্যসাচী) আর নিনি (কাজী অনিরুদ্ধ) রেখেছিলেন তাঁর দুই প্রিয় মানুষ সান ইয়াত-সেন ও লেনিনের নামানুসারে।

    ১৩. নজরুল তাঁর সন্তানদের খুবই ভালোবাসতেন। এমনকি তিনি তাঁদের নিজ হাতে খাওয়াতেন আর ছড়া কাটতেন, ‘সানি-নিনি দুই ভাই/ ব্যাঙ মারে ঠুই ঠাই।’ কিংবা ‘তোমার সানি যুদ্ধে যাবে মুখটি করে চাঁদপানা/ কোল-ন্যাওটা তোমার নিনি বোমার ভয়ে আধখানা।’

    ১৪. নজরুল ছিলেন সত্যিকারের জনদরদি মানুষ। একটি ঘটনা দিয়ে তার প্রমাণ দেওয়া যেতে পারে। দক্ষিণ কলকাতার এক দরিদ্র হিন্দু মেয়ের বিবাহ। কোনোরকমে কন্যা বিদায়ের আয়োজন চলছে। নজরুল খবরটি পেলেন। তিনি দ্রুত বাজারে গেলেন। এক হিন্দু বন্ধুকে নিয়ে বিয়ের বাজার করলেন। তারপর ধুমধাম করে মেয়েটির বিয়ে হলো। মেয়ের বাবা নজরুলকে প্রণাম করে কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘আমরা আপনাকে ভুলব না কোনো দিন।’ এমনই ছিলেন কবি। তাঁর বাড়িতে সাঁওতাল, গারো, কোল—সবাই দল বেঁধে আসতেন। আপ্যায়িত হতেন উৎসবসহকারে।

    ১৫. নজরুল কবিতা ও গানের স্বত্ব বিক্রি করে উন্নত মানের একটি ক্রাইসলার গাড়ি কিনতে পেরেছিলেন। এই গাড়ি ছিল সেই সময়ের সবচেয়ে বিলাসবহুল ও দামি।

    ১৬. নজরুল ট্রেনের প্রথম শ্রেণির কামরা ভাড়া করে মাঝেমধ্যে প্রমোদভ্রমণে যেতেন।

    ১৭. নজরুলের দৃষ্টিশক্তি ছিল অসামান্য। তিনি গভীর অন্ধকারেও বহুদূরের কোনো জিনিস স্পষ্ট দেখতে পেতেন।

    ১৮. নজরুল ছিলেন অসম্ভব রকমের ক্রীড়াপ্রেমী। সময় পেলেই তিনি ফুটবল খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে ছুটতেন বন্ধুবান্ধব নিয়ে। যেদিন বাড়ি থেকে সোজা খেলা দেখতে যেতেন, সেদিন দুই পুত্র সানি আর নিনিকে সঙ্গে নিতেন। একবার খেলা দেখতে গেছেন। স্টেডিয়ামে পাশে বসে আছেন হুমায়ূন কবির। খেলা ভাঙার পর ভিড়ের মধ্যে দুই পুত্র খানিকটা আড়ালে চলে গেল। হঠাৎ পেছন থেকে নজরুলের হাঁকডাক শোনা গেল, ‘সানি কোথায়? নিনি কোথায়?’ মাঠসুদ্ধ লোক হাঁ হয়ে নজরুলকে দেখছে। এরই মধ্যে দুই পুত্রকে ঠেসে ধরে ট্যাক্সি করে বাড়ি নিয়ে এসে তিনি স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন।

    ১৯. নজরুল বেশ দক্ষ দাবাড়ু ছিলেন। যেদিন বিশেষ কোনো কাজ থাকত না, সেদিন তিনি দাবা খেলতেন। খেলায় এমন মগ্ন হতেন যে খাওয়া-নাওয়ার খেয়ালও থাকত না। মাঝেমধ্যে নজরুলের বাড়িতে দাবার আসর বসাতে আসতেন কাজী মোহাতার হোসেন ও হেম সোম।

    ২০. কলকাতায় নজরুলের তিনতলা বাড়ির সামনে ছিল একটা ন্যাড়া মাঠ। খেলা নিয়ে বহু কাণ্ড ঘটেছে ওই মাঠে। একবার জোর ক্রিকেট খেলা চলছে। নজরুল গ্যালারি অর্থাৎ বারান্দায় দাঁড়িয়ে খেলারত তাঁর দুই পুত্রকে জোর উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন। এর মধ্যে বড় পুত্র সানি এল ব্যাট করতে। প্রথম বলেই ছয়! নজরুলের সে কি দাপাদাপি! ঠিক পরের বল আসার আগে তিনি চিৎকার করে বলে উঠলেন, ‘সানি, ওই রকম আরেকটা মার।’ ব্যস বাবার কথায় উত্তেজিত হয়ে দিগ্‌বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ব্যাট চালাল পুত্র। ব্যাট অবশ্য বলে লাগল না। লাগল উইকেটকিপারের চোয়ালে! বেশ রক্তারক্তি অবস্থা! অবশেষে খেলা বন্ধ করা হলো।

    এমনই নানা রঙের মানুষ ছিলেন নজরুল। যাঁর জীবনে দুঃখ-কষ্টের অভাব ছিল না, আবার রং-রূপেরও অভাব ছিল না। পৃথিবীর খুব কম মানুষই বোধ হয় এমন মহাজীবনের অধিকারী হন। বুদ্ধদেব বসু যথার্থই বলেছিলেন, ‘কণ্ঠে তাঁর হাসি, কণ্ঠে তাঁর গান, প্রাণে তাঁর অফুরান আনন্দ—সব মিলিয়ে মনোলুণ্ঠনকারী এক মানুষ।’

    সংগৃহীত
    #nonflowers
    #everyonehighlightsfollowers
    #Bmw #foryou #karimascreation
    কাজী নজরুল সম্পর্কে যে ২০টি তথ্য আপনি না-ও জেনে থাকতে পারেন। কাজী নজরুল ইসলামের জীবন ছিল বিচিত্র আর বহুবর্ণিল। তাঁর সেই জীবনের কতটুকুই-বা আমরা জানি? আজ নজরুলজয়ন্তীতে নজরুল-গবেষকদের লেখা বিভিন্ন বই ও পত্রিকা ঘেঁটে এখানে বিদ্রোহী কবি-সম্পর্কিত এমন ২০টি তথ্য তুলে ধরা হলো, যেগুলো আপনি না-ও জেনে থাকতে পারেন! 🌹১. নজরুলের জীবন কোনো নিয়মের জালে আটকা ছিল না। যখন যা ভালো লাগত, তিনি তা-ই করতেন। দিন নেই, রাত নেই হই হই রব তুলে উঠে পড়তেন কোনো বন্ধুর বাড়িতে। তারপর চলত অবিরাম আড্ডা আর গান! 🌹২. নজরুলের লেখার জন্য কোনো বিশেষ পরিবেশ লাগত না। গাছতলায় বসে যেমন তিনি লিখতে পারতেন, তেমনি ঘরোয়া বৈঠকেও তাঁর ভেতর থেকে লেখা বের হয়ে আসত। 🌹৩. নজরুল ইসলাম কোনো অনুষ্ঠানে গেলে ঝলমলে রঙিন পোশাক পরতেন। কেউ তাঁকে রঙিন পোশাক পরার কারণ জিজ্ঞাসা করলে বলতেন, রঙিন পোশাক পরি অনেক মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য। অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত তথ্য দিয়েছেন, নজরুল তাঁর ঝলমলে পোশাকের ব্যাপারে বলতেন, ‘আমার সম্ভ্রান্ত হওয়ার দরকার নেই। আমার তো মানুষকে বিভ্রান্ত করবার কথা!’ 🌹৪. নজরুলের পাঠাভ্যাস ছিল বহুমুখী। তিনি পবিত্র কোরআন, গীতা, বাইবেল, বেদ, ত্রিপিটক, মহাভারত, রামায়ণ যেমন পড়তেন, তেমন পড়তেন শেলি, কিটস, কার্ল মার্ক্স, ম্যাক্সিম গোর্কিসহ বিশ্বখ্যাত লেখকদের লেখা। রবীন্দ্রনাথের ‘গীতবিতান’-এর সব কটি গান মুখস্থ করে ফেলেছিলেন তিনি! 🌹৫. বাংলা গানে নজরুলই একমাত্র ব‌্যক্তি, যিনি সব ধরনের বিষয় নিয়ে গান লিখেছেন। তাঁর গানের সংখ্যা অনেকে চার হাজার বললেও আসলে তিনি গান লিখেছিলেন প্রায় আট হাজারের মতো, যার অধিকাংশই সংরক্ষণ করা যায়নি। 🌹৬. বাঙালি কবিদের মধ্যে নজরুলই ছিলেন সবচেয়ে বেশি রসিক। তাঁর কথায় হাসির ঢেউ উঠত। হিরণ্ময় ভট্টাচার্য ‘রসিক নজরুল’ নামে একটি বই লিখেছেন। যাঁরা বইটি পড়েননি, তাঁদের পক্ষে বোঝা কষ্টকর নজরুল কী পরিমাণ রসিক ছিলেন! একটা উদাহরণ দেওয়া যাক, একবার এক ভদ্রমহিলা নজরুলকে খুব স্মার্টলি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আপনি কি পানাসক্ত?’ নজরুল বললেন, ‘না, বেশ্যাসক্ত!’ কবির কথায় ভদ্রমহিলার মুখ কালো হয়ে গেল। আর তক্ষুনি ব্যাখ্যা করলেন নজরুল, ‘পান একটু বেশি খাই। তাই বেশ্যাসক্ত, অর্থাৎ বেশি+আসক্ত = বেশ্যাসক্ত!’ 🌹৭. নজরুলের প্রেমে পড়েননি, এমন পুরুষ কিংবা নারী খুঁজে পাওয়া ভার। তাঁর চরম শত্রুরাও তাঁর ভালোবাসার শক্তির কাছে হার মেনেছেন। কবি বুদ্ধদেব বসু নজরুলকে প্রথম দেখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে। তিনি লিখেছেন, ‘সেই প্রথম আমি দেখলাম নজরুলকে। এবং অন্য অনেকের মতো যথারীতি তাঁর প্রেমে পড়ে গেলাম!’ শুধু বুদ্ধদেব বসু নন, তাঁর স্ত্রী প্রতিভা বসুও নজরুলের প্রেমে পড়েছিলেন। সেই কাহিনি নিয়ে তিনি লিখেছেন ‘আয়না’ নামে একটি গল্প। কী অবাক কাণ্ড! স্বামী-স্ত্রী দুজনেই একই লেখকের প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছেন! 🌹৮. কাজী নজরুল ইসলাম প্রচুর পান ও চা খেতেন। লিখতে বসার আগে পর্যাপ্ত পরিমাণ চা আর এক থালা পান নিয়ে বসতেন তিনি। পান শেষ করে চা, এরপর আবার চা শেষ করে পান খেতেন। তিনি বলতেন, ‘লেখক যদি হতে চান/ লাখ পেয়ালা চা খান!’ 🌹৯. নজরুল ছিলেন সত্যিকারের হস্তরেখা বিশারদ। তিনি অনেকের হাত দেখে যা বলতেন, তা-ই ঘটতে দেখা গেছে। একবার এক লোককে বললেন, আপনার বিদেশযাত্রা আছে, লোকটি সত্যিই কয়েক দিনের মধ‌্যে বিদেশ চলে গেল! আরেকজনকে বললেন, ‘আপনি পৃথিবীর বাইরে চলে যেতে পারেন।’ পরে ওই লোকটির মৃত্যু ঘটেছিল! 🌹১০. মাঝেমধ্যে রাগান্বিত হলে নজরুল তাঁর সামনে যদি কোনো বই-খাতা পেতেন বা কাগজ পেতেন, তা ছিঁড়ে কুচি কুচি করে ফেলতেন। 🌹১১. অর্থের ব্যাপারে নজরুল ছিলেন ভয়াবহ বেহিসাবি। হাতে টাকা এলেই তা বন্ধুবান্ধব নিয়ে আমোদ-ফুর্তি করে শেষ করে দিতেন। আর বলতেন, ‘আমি আমার হাতের টাকা বন্ধুদের জন্য খরচ করছি। আর যখন ওদের টাকা হবে ওরাও আমার জন্য খরচ করবে, চিন্তার কোনো কারণ নেই।’ 🌹১২. নজরুল তাঁর দুই পুত্রের ডাকনাম সানি (কাজী সব্যসাচী) আর নিনি (কাজী অনিরুদ্ধ) রেখেছিলেন তাঁর দুই প্রিয় মানুষ সান ইয়াত-সেন ও লেনিনের নামানুসারে। 🌹১৩. নজরুল তাঁর সন্তানদের খুবই ভালোবাসতেন। এমনকি তিনি তাঁদের নিজ হাতে খাওয়াতেন আর ছড়া কাটতেন, ‘সানি-নিনি দুই ভাই/ ব্যাঙ মারে ঠুই ঠাই।’ কিংবা ‘তোমার সানি যুদ্ধে যাবে মুখটি করে চাঁদপানা/ কোল-ন্যাওটা তোমার নিনি বোমার ভয়ে আধখানা।’ 🌹১৪. নজরুল ছিলেন সত্যিকারের জনদরদি মানুষ। একটি ঘটনা দিয়ে তার প্রমাণ দেওয়া যেতে পারে। দক্ষিণ কলকাতার এক দরিদ্র হিন্দু মেয়ের বিবাহ। কোনোরকমে কন্যা বিদায়ের আয়োজন চলছে। নজরুল খবরটি পেলেন। তিনি দ্রুত বাজারে গেলেন। এক হিন্দু বন্ধুকে নিয়ে বিয়ের বাজার করলেন। তারপর ধুমধাম করে মেয়েটির বিয়ে হলো। মেয়ের বাবা নজরুলকে প্রণাম করে কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘আমরা আপনাকে ভুলব না কোনো দিন।’ এমনই ছিলেন কবি। তাঁর বাড়িতে সাঁওতাল, গারো, কোল—সবাই দল বেঁধে আসতেন। আপ্যায়িত হতেন উৎসবসহকারে। 🌹১৫. নজরুল কবিতা ও গানের স্বত্ব বিক্রি করে উন্নত মানের একটি ক্রাইসলার গাড়ি কিনতে পেরেছিলেন। এই গাড়ি ছিল সেই সময়ের সবচেয়ে বিলাসবহুল ও দামি। 🌹১৬. নজরুল ট্রেনের প্রথম শ্রেণির কামরা ভাড়া করে মাঝেমধ্যে প্রমোদভ্রমণে যেতেন। 🌹১৭. নজরুলের দৃষ্টিশক্তি ছিল অসামান্য। তিনি গভীর অন্ধকারেও বহুদূরের কোনো জিনিস স্পষ্ট দেখতে পেতেন। 🌹১৮. নজরুল ছিলেন অসম্ভব রকমের ক্রীড়াপ্রেমী। সময় পেলেই তিনি ফুটবল খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে ছুটতেন বন্ধুবান্ধব নিয়ে। যেদিন বাড়ি থেকে সোজা খেলা দেখতে যেতেন, সেদিন দুই পুত্র সানি আর নিনিকে সঙ্গে নিতেন। একবার খেলা দেখতে গেছেন। স্টেডিয়ামে পাশে বসে আছেন হুমায়ূন কবির। খেলা ভাঙার পর ভিড়ের মধ্যে দুই পুত্র খানিকটা আড়ালে চলে গেল। হঠাৎ পেছন থেকে নজরুলের হাঁকডাক শোনা গেল, ‘সানি কোথায়? নিনি কোথায়?’ মাঠসুদ্ধ লোক হাঁ হয়ে নজরুলকে দেখছে। এরই মধ্যে দুই পুত্রকে ঠেসে ধরে ট্যাক্সি করে বাড়ি নিয়ে এসে তিনি স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন। 🌹১৯. নজরুল বেশ দক্ষ দাবাড়ু ছিলেন। যেদিন বিশেষ কোনো কাজ থাকত না, সেদিন তিনি দাবা খেলতেন। খেলায় এমন মগ্ন হতেন যে খাওয়া-নাওয়ার খেয়ালও থাকত না। মাঝেমধ্যে নজরুলের বাড়িতে দাবার আসর বসাতে আসতেন কাজী মোহাতার হোসেন ও হেম সোম। 🌹২০. কলকাতায় নজরুলের তিনতলা বাড়ির সামনে ছিল একটা ন্যাড়া মাঠ। খেলা নিয়ে বহু কাণ্ড ঘটেছে ওই মাঠে। একবার জোর ক্রিকেট খেলা চলছে। নজরুল গ্যালারি অর্থাৎ বারান্দায় দাঁড়িয়ে খেলারত তাঁর দুই পুত্রকে জোর উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন। এর মধ্যে বড় পুত্র সানি এল ব্যাট করতে। প্রথম বলেই ছয়! নজরুলের সে কি দাপাদাপি! ঠিক পরের বল আসার আগে তিনি চিৎকার করে বলে উঠলেন, ‘সানি, ওই রকম আরেকটা মার।’ ব্যস বাবার কথায় উত্তেজিত হয়ে দিগ্‌বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ব্যাট চালাল পুত্র। ব্যাট অবশ্য বলে লাগল না। লাগল উইকেটকিপারের চোয়ালে! বেশ রক্তারক্তি অবস্থা! অবশেষে খেলা বন্ধ করা হলো। এমনই নানা রঙের মানুষ ছিলেন নজরুল। যাঁর জীবনে দুঃখ-কষ্টের অভাব ছিল না, আবার রং-রূপেরও অভাব ছিল না। পৃথিবীর খুব কম মানুষই বোধ হয় এমন মহাজীবনের অধিকারী হন। বুদ্ধদেব বসু যথার্থই বলেছিলেন, ‘কণ্ঠে তাঁর হাসি, কণ্ঠে তাঁর গান, প্রাণে তাঁর অফুরান আনন্দ—সব মিলিয়ে মনোলুণ্ঠনকারী এক মানুষ।’ সংগৃহীত #nonflowers #everyonehighlightsfollowers #Bmw #foryou #karimascreation
    0 Комментарии 0 Поделились 501 Просмотры
  • The journey of the Sun’s energy is a fascinating tale of time and distance. Deep within the Sun’s core, nuclear fusion generates immense energy as hydrogen atoms fuse into helium. This energy, in the form of photons, begins a slow and chaotic journey outward. Due to the extremely dense layers of the Sun’s interior, these photons are constantly absorbed and re-emitted by particles in a random walk a process that can take up to 17,000 years just to reach the surface of the Sun. Once this energy finally escapes into space from the surface, it travels at the speed of light and takes only 8 minutes and 20 seconds to reach Earth a stark contrast that highlights how slowly energy moves inside the Sun compared to the vast emptiness of space. So when we feel sunlight on our skin, we’re actually experiencing energy that began its journey thousands of years ago.
    #space #science #fact #facts
    The journey of the Sun’s energy is a fascinating tale of time and distance. Deep within the Sun’s core, nuclear fusion generates immense energy as hydrogen atoms fuse into helium. This energy, in the form of photons, begins a slow and chaotic journey outward. Due to the extremely dense layers of the Sun’s interior, these photons are constantly absorbed and re-emitted by particles in a random walk a process that can take up to 17,000 years just to reach the surface of the Sun. Once this energy finally escapes into space from the surface, it travels at the speed of light and takes only 8 minutes and 20 seconds to reach Earth a stark contrast that highlights how slowly energy moves inside the Sun compared to the vast emptiness of space. So when we feel sunlight on our skin, we’re actually experiencing energy that began its journey thousands of years ago. #space #science #fact #facts
    0 Комментарии 0 Поделились 228 Просмотры
  • First brain scans of ChatGPT users proves AI is eroding memory and critical thinking.
    Over four months, researchers tracked the brain activity of 54 students and found those who regularly relied on AI for writing showed lower memory retention and reduced critical thinking skills, as measured by EEG brain scans.
    These users also produced less original content and had difficulty recalling their own work shortly after completion—a pattern researchers described as “mental passivity.”
    The study, titled The Cognitive Cost of Using LLMs, highlights a key concern: AI-generated convenience may come at the expense of mental engagement.
    Students who started without AI and then transitioned to using tools like ChatGPT showed increased brain activity, suggesting that AI is most beneficial when it enhances, rather than replaces, the thinking process.
    Researchers also warned of echo chambers forming when users passively accept algorithmic answers without scrutiny. The findings point to a clear takeaway — AI can be a valuable tool, but only if we remain active participants in the process.

    #AIandEducation #CriticalThinking #MemoryLoss #ChatGPTStudy #AIEthics #MentalHealthInTech #LearningWithAI #FutureOfLearning #DigitalWellbeing #CognitiveScience #TechAwareness
    First brain scans of ChatGPT users proves AI is eroding memory and critical thinking. Over four months, researchers tracked the brain activity of 54 students and found those who regularly relied on AI for writing showed lower memory retention and reduced critical thinking skills, as measured by EEG brain scans. These users also produced less original content and had difficulty recalling their own work shortly after completion—a pattern researchers described as “mental passivity.” The study, titled The Cognitive Cost of Using LLMs, highlights a key concern: AI-generated convenience may come at the expense of mental engagement. Students who started without AI and then transitioned to using tools like ChatGPT showed increased brain activity, suggesting that AI is most beneficial when it enhances, rather than replaces, the thinking process. Researchers also warned of echo chambers forming when users passively accept algorithmic answers without scrutiny. The findings point to a clear takeaway — AI can be a valuable tool, but only if we remain active participants in the process. #AIandEducation #CriticalThinking #MemoryLoss #ChatGPTStudy #AIEthics #MentalHealthInTech #LearningWithAI #FutureOfLearning #DigitalWellbeing #CognitiveScience #TechAwareness
    0 Комментарии 0 Поделились 373 Просмотры
  • পৃথিবীর অক্ষ নড়ে গেছে! আমরা কি বুঝতেই পারছি না বিপদ আসছে?

    জানলে আপনি চমকে যাবেন — পৃথিবীর অক্ষ ৩১.৫ ইঞ্চি সরে গেছে! হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন। ৮০ সেন্টিমিটার যেন বেশি কিছু নয়, কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন এর প্রভাব হতে পারে মারাত্মক।

    কেন এই অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটছে?
    মানুষের লাগামহীন পানি উত্তোলনই মূল অপরাধী
    আমরা মাটির নিচ থেকে এত বিপুল পরিমাণ পানি তুলে নিচ্ছি, যে পৃথিবীর ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
    এর ফলে বদলে যাচ্ছে পৃথিবীর ঘূর্ণনের অক্ষ — যা আগে সহস্র বছরেও ঘটত না, তা এখন ঘটছে কয়েক দশকের মধ্যে!

    কী কী ঘটতে পারে এর প্রভাবে?
    বিজ্ঞানীরা বলছেন এই অক্ষচ্যুতি প্রভাব ফেলতে পারে —
    1. আবহাওয়ার স্বাভাবিক ধারায়
    2. সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতায়
    3. বিশ্ব জলবায়ুর স্থিতিশীলতায়
    এমনকি কোনো অঞ্চলে অসম বৃষ্টি, খরা, কিংবা চরম জলবায়ুর ঘটনাও বাড়তে পারে!

    আপনি কী ভাবছেন এই অক্ষচ্যুতি নিয়ে? নিচে কমেন্ট করে জানান আপনার মতামত।

    #Amezing #facts #earth #viralpost2025
    #highlightseveryonefollowers
    #likefollowsharecomment
    Geography zone- ভূগোল বলয়
    🌍 পৃথিবীর অক্ষ নড়ে গেছে! আমরা কি বুঝতেই পারছি না বিপদ আসছে? 🔺জানলে আপনি চমকে যাবেন — পৃথিবীর অক্ষ ৩১.৫ ইঞ্চি সরে গেছে! হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন। ৮০ সেন্টিমিটার যেন বেশি কিছু নয়, কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন এর প্রভাব হতে পারে মারাত্মক। 🔺কেন এই অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটছে? মানুষের লাগামহীন পানি উত্তোলনই মূল অপরাধী আমরা মাটির নিচ থেকে এত বিপুল পরিমাণ পানি তুলে নিচ্ছি, যে পৃথিবীর ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। 🌐 এর ফলে বদলে যাচ্ছে পৃথিবীর ঘূর্ণনের অক্ষ — যা আগে সহস্র বছরেও ঘটত না, তা এখন ঘটছে কয়েক দশকের মধ্যে! ⚠️ কী কী ঘটতে পারে এর প্রভাবে? বিজ্ঞানীরা বলছেন এই অক্ষচ্যুতি প্রভাব ফেলতে পারে — 1. 🌧️ আবহাওয়ার স্বাভাবিক ধারায় 2. 🌊 সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতায় 3. 🌡️বিশ্ব জলবায়ুর স্থিতিশীলতায় এমনকি কোনো অঞ্চলে অসম বৃষ্টি, খরা, কিংবা চরম জলবায়ুর ঘটনাও বাড়তে পারে! আপনি কী ভাবছেন এই অক্ষচ্যুতি নিয়ে? নিচে কমেন্ট করে জানান আপনার মতামত। #Amezing #facts #earth #viralpost2025 #highlightseveryonefollowers #likefollowsharecomment Geography zone- ভূগোল বলয়
    0 Комментарии 0 Поделились 412 Просмотры
  • কৃত্রিম গাছ: পরিবেশ রক্ষায় এক নতুন আশার আলো

    জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতা আজকের সময়ে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে একটি। বাতাসে দিন দিন বেড়ে চলেছে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা, যার ফলেই দেখা দিচ্ছে প্রাকৃতিক বিপর্যয়, খরা, অতিবৃষ্টি, হিটওয়েভসহ নানা দুর্যোগ। এই সংকট মোকাবিলায় এবার বিজ্ঞানীরা নিয়ে এসেছেন এক অভিনব সমাধান-"কৃত্রিম গাছ"।

    কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা বিজ্ঞানী ড. ক্লাউস ল্যাকনার এবং তার গবেষণা দল এমন এক যন্ত্র তৈরি করেছেন যা দেখতে গাছের মতো হলেও এটি আসলে একটি বিশেষ ধরনের ফিল্টার সিস্টেম, যা বাতাস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, এটি প্রাকৃতিক গাছের চেয়ে প্রায় এক হাজার গুণ বেশি দ্রুতগতিতে কার্বন শোষণ করতে পারে!

    এই যন্ত্রের সবচেয়ে চমকপ্রদ দিকটি হলো-এটি বিদ্যুৎ ছাড়াই কাজ করতে পারে। অর্থাৎ, এর ব্যবহারেও কোনো বাড়তি দূষণ বা খরচ হচ্ছে না। এই কৃত্রিম গাছ বাতাস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড টেনে নিয়ে আল করে রাখে, যেটি পরবর্তীতে পুনর্ব্যবহার বা নিরাপদভাবে সংরক্ষণ করা যায়। অর্থাৎ,বাতাস পরিষ্কার হওয়ার পাশাপাশি আমরা সেই কার্বনকে জ্বালানির মতো কাজে লাগাতেও পারি।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ভবিষ্যতে যদি শহরগুলোর রাস্তার ধারে, বড় বড় কারখানার পাশে, কিংবা গাড়ি চলাচল বেশি এমন এলাকায় এই ধরনের কৃত্রিম গাছ বসানো যায়, তবে তা বায়ুদূষণ কমানো এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

    এই উদ্ভাবন আমাদের শিখিয়ে দেয়-প্রকৃতিকে ভালোবাসলেই কেবল নয়, তার জন্য কাজ করাও জরুরি। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করতে আমাদের প্রতিটি উদ্যোগই এখন গুরুত্বপূর্ণ। কৃত্রিম গাছ তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
    #Amezing #facts #environment
    #LikeFollowShare #highlightseveryonefollowers2025
    #trendingpost
    Geography zone- ভূগোল বলয়
    ♻️কৃত্রিম গাছ: পরিবেশ রক্ষায় এক নতুন আশার আলো🌲 ♦️জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতা আজকের সময়ে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে একটি। বাতাসে দিন দিন বেড়ে চলেছে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা, যার ফলেই দেখা দিচ্ছে প্রাকৃতিক বিপর্যয়, খরা, অতিবৃষ্টি, হিটওয়েভসহ নানা দুর্যোগ। এই সংকট মোকাবিলায় এবার বিজ্ঞানীরা নিয়ে এসেছেন এক অভিনব সমাধান-"কৃত্রিম গাছ"। ♦️কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা বিজ্ঞানী ড. ক্লাউস ল্যাকনার এবং তার গবেষণা দল এমন এক যন্ত্র তৈরি করেছেন যা দেখতে গাছের মতো হলেও এটি আসলে একটি বিশেষ ধরনের ফিল্টার সিস্টেম, যা বাতাস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, এটি প্রাকৃতিক গাছের চেয়ে প্রায় এক হাজার গুণ বেশি দ্রুতগতিতে কার্বন শোষণ করতে পারে! ♦️এই যন্ত্রের সবচেয়ে চমকপ্রদ দিকটি হলো-এটি বিদ্যুৎ ছাড়াই কাজ করতে পারে। অর্থাৎ, এর ব্যবহারেও কোনো বাড়তি দূষণ বা খরচ হচ্ছে না। এই কৃত্রিম গাছ বাতাস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড টেনে নিয়ে আল করে রাখে, যেটি পরবর্তীতে পুনর্ব্যবহার বা নিরাপদভাবে সংরক্ষণ করা যায়। অর্থাৎ,বাতাস পরিষ্কার হওয়ার পাশাপাশি আমরা সেই কার্বনকে জ্বালানির মতো কাজে লাগাতেও পারি। ♦️বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ভবিষ্যতে যদি শহরগুলোর রাস্তার ধারে, বড় বড় কারখানার পাশে, কিংবা গাড়ি চলাচল বেশি এমন এলাকায় এই ধরনের কৃত্রিম গাছ বসানো যায়, তবে তা বায়ুদূষণ কমানো এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ♦️এই উদ্ভাবন আমাদের শিখিয়ে দেয়-প্রকৃতিকে ভালোবাসলেই কেবল নয়, তার জন্য কাজ করাও জরুরি। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করতে আমাদের প্রতিটি উদ্যোগই এখন গুরুত্বপূর্ণ। কৃত্রিম গাছ তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। #Amezing #facts #environment #LikeFollowShare #highlightseveryonefollowers2025 #trendingpost Geography zone- ভূগোল বলয়
    Wow
    1
    0 Комментарии 0 Поделились 403 Просмотры
  • Name : Sergei Krikalev (Soviet union)

    পৃথিবীকে ৫ হাজার বার প্রদক্ষিণ করা এই মানুষ টার সাথে ৩১১ দিন ধরে কেউ যোগাযোগ করেনি। কারন এই মানুষটা যে দেশের নাগরিক ছিল সেই দেশ টাই পৃথিবীর মানচিত্র থেকে উধাও হয়ে যায়। তাই বাধ্য হয়েই ৩১১ দিন ধরে ৫ হাজার বার পৃথিবীকে চক্কর কাটতে হয়েছিল। হতভাগা এই মহাকাশ চারির নাম সর্গেই কনস্ট্যানটিনোভিচ ক্রিকালেভ । প্রথম জীবনে যিনি ছিলেন একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। পরবর্তীকালে তিনি রকেট সায়েন্টিস্ট হিসাবে যোগদান করেন,তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্রে । ধিরে ধিরে তিনি প্রশিক্ষন নিয়ে হয়ে উঠেন একজন মহাকাশচারি।মোটামুটি ভাবে আমরা সবাই জানি মহাকাশে প্রতিটি দেশেরই কিছু স্যাটেলাইট এবং কিছু দেশের স্পেসেস্টেশন থাকে, সেখানে কিছু যান্ত্রিক সমস্যা দেখা দিলে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পৃথিবী থেকে ইঞ্জিনিয়ার দের মহাশূন্যে পাঠানো হয়।
    সেই কারণে ১৯৯১ সালের মে মাসে ক্রিকালেভ কে পৃথিবী থেকে মহাশূন্যে পাঠানো হয় MIR স্পেস স্টেশনটির রুটিন চেক আপের জন্য। ক্রিকালেভ মহাশূন্যে পারি দেয়ার সময় থেকেই সোভিয়েত ইউনিয়ন জুরে শুরু হয় রাজনৈতিক চাপানউতর। ফলে ক্রিকালেভ যে মাত্র পাঁচ মাসের জন্য মহাশূন্যে থাকতে গেছিল।কিন্তু দেশের মধ্যে রাজনৈতিক ঝামেলা এবং বৈদেশিক চাপে ভেঙ্গে পড়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন, তৈরি হয় রাশিয়ান ফেডারেশন নামে এক নতুন দেশ, যার ফলে আগের সমস্ত কাজকর্ম স্থগিত হয়ে যায়।ক্রিকালেভের কাছে শুধু একটাই রেডিও বার্তা পৌছায়, এখন আর কেউ তোমার মিশনের দায়িত্বে নেই। এবার যতদিন না নতুন করে কেউ তোমার সাথে যোগাযোগ করে তুমি অপেক্ষা করো। এর পর পৃথিবীর সাধে সম্পুর্ন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।এবার ভাবুন পৃথিবী থেকে ৪০০-৪৫০০ কিলোমিটার উপরে আপনি শুধু একা, কথা বলার কেউ নেই, আর কোনো দিন পৃথিবীতে ফিরতে পারবেন কিনা তারও নিশ্চয়তা নেই।

    এদিকে খাবার ক্রমশ ফুরিয়ে আসছে, অক্সিজেন লেবেলও কমে আসছে, পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। এবার ভাবুন রোজ ৪০০ কিলোমিটার উপর থেকে আপনি দিন ও রাত্রি হতে দেখছেন, প্রত্যেক দিন প্রায় ১৬ বার গোটা পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরছেন,অথচ পৃথিবীর থেকে কেউ আপনার সাথে যোগাযোগ টুকু করছে না।এমন নির্জন এবং ভয়ঙ্কর জেলখানায় ৩১১ দিন কাটিয়েছেন ক্রিকালেভ।

    এবার আসি এর কারণ কি ছিল? পৃথিবী ছেড়ে যাওয়ার সময় ক্রিকালেভ ছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের নাগরিক কিন্তু মহাশূন্যে থাকা কালীন সময়ে ক্রিকালেভর দেশটাই উধাও হয়ে গেছিল । পৃথিবী থেকে একটা গোটা দেশ উধাও হয়ে যায়, তাই টেকনিক্যালি ক্রিকালেভর কোনো দেশেরই নাগরিকত্ব ছিল না, তাই তাকে ফিরিয়ে আনতে কেউই উদ্যোগ নেয়নি।সে প্রতিদিন পৃথিবীতে রেডিও সিগন্যাল পাঠাতো যাতে অপর প্রান্ত থেকে কেউ সারা দেয়। এই ভাবেই কেটে যাক প্রায় দশটা মাস।

    অবশেষে আচমকা পৃথিবী থেকে সাড়া আসে এবং ১৯৯২ সালের মার্চ মাসে ৩১১ দিন মহাশূন্যে জেল কাটানোর পর পৃথিবীতে ফিরে আসেন। কিন্তু টানা প্রায় দশ মাস মহাশূন্যে থাকার ফলে ক্রিকালেভের চেহারা, ওজন, দৈহিক ক্ষমতা এবং মানসিক অবস্থা অনেকটাই পাল্টে যায়, প্রায় আট মাস সময় লেগেছে তাকে পুরোপুরি সুস্থ্য হতে।এর পরেও তিনি বহু বার মহাকাশে গেছেন। বর্তমানে তিনি রাশিয়ায় অবসর জীবন যাপন করছেন।

    সংগৃহীত #everyonehighlightsfollowers #everyoneシ#birbhumportal #viralpost2025シ #everyonehighlights
    Name : Sergei Krikalev (Soviet union) পৃথিবীকে ৫ হাজার বার প্রদক্ষিণ করা এই মানুষ টার সাথে ৩১১ দিন ধরে কেউ যোগাযোগ করেনি। কারন এই মানুষটা যে দেশের নাগরিক ছিল সেই দেশ টাই পৃথিবীর মানচিত্র থেকে উধাও হয়ে যায়। তাই বাধ্য হয়েই ৩১১ দিন ধরে ৫ হাজার বার পৃথিবীকে চক্কর কাটতে হয়েছিল। হতভাগা এই মহাকাশ চারির নাম সর্গেই কনস্ট্যানটিনোভিচ ক্রিকালেভ । প্রথম জীবনে যিনি ছিলেন একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। পরবর্তীকালে তিনি রকেট সায়েন্টিস্ট হিসাবে যোগদান করেন,তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্রে । ধিরে ধিরে তিনি প্রশিক্ষন নিয়ে হয়ে উঠেন একজন মহাকাশচারি।মোটামুটি ভাবে আমরা সবাই জানি মহাকাশে প্রতিটি দেশেরই কিছু স্যাটেলাইট এবং কিছু দেশের স্পেসেস্টেশন থাকে, সেখানে কিছু যান্ত্রিক সমস্যা দেখা দিলে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পৃথিবী থেকে ইঞ্জিনিয়ার দের মহাশূন্যে পাঠানো হয়। সেই কারণে ১৯৯১ সালের মে মাসে ক্রিকালেভ কে পৃথিবী থেকে মহাশূন্যে পাঠানো হয় MIR স্পেস স্টেশনটির রুটিন চেক আপের জন্য। ক্রিকালেভ মহাশূন্যে পারি দেয়ার সময় থেকেই সোভিয়েত ইউনিয়ন জুরে শুরু হয় রাজনৈতিক চাপানউতর। ফলে ক্রিকালেভ যে মাত্র পাঁচ মাসের জন্য মহাশূন্যে থাকতে গেছিল।কিন্তু দেশের মধ্যে রাজনৈতিক ঝামেলা এবং বৈদেশিক চাপে ভেঙ্গে পড়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন, তৈরি হয় রাশিয়ান ফেডারেশন নামে এক নতুন দেশ, যার ফলে আগের সমস্ত কাজকর্ম স্থগিত হয়ে যায়।ক্রিকালেভের কাছে শুধু একটাই রেডিও বার্তা পৌছায়, এখন আর কেউ তোমার মিশনের দায়িত্বে নেই। এবার যতদিন না নতুন করে কেউ তোমার সাথে যোগাযোগ করে তুমি অপেক্ষা করো। এর পর পৃথিবীর সাধে সম্পুর্ন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।এবার ভাবুন পৃথিবী থেকে ৪০০-৪৫০০ কিলোমিটার উপরে আপনি শুধু একা, কথা বলার কেউ নেই, আর কোনো দিন পৃথিবীতে ফিরতে পারবেন কিনা তারও নিশ্চয়তা নেই। এদিকে খাবার ক্রমশ ফুরিয়ে আসছে, অক্সিজেন লেবেলও কমে আসছে, পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। এবার ভাবুন রোজ ৪০০ কিলোমিটার উপর থেকে আপনি দিন ও রাত্রি হতে দেখছেন, প্রত্যেক দিন প্রায় ১৬ বার গোটা পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরছেন,অথচ পৃথিবীর থেকে কেউ আপনার সাথে যোগাযোগ টুকু করছে না।এমন নির্জন এবং ভয়ঙ্কর জেলখানায় ৩১১ দিন কাটিয়েছেন ক্রিকালেভ। এবার আসি এর কারণ কি ছিল? পৃথিবী ছেড়ে যাওয়ার সময় ক্রিকালেভ ছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের নাগরিক কিন্তু মহাশূন্যে থাকা কালীন সময়ে ক্রিকালেভর দেশটাই উধাও হয়ে গেছিল । পৃথিবী থেকে একটা গোটা দেশ উধাও হয়ে যায়, তাই টেকনিক্যালি ক্রিকালেভর কোনো দেশেরই নাগরিকত্ব ছিল না, তাই তাকে ফিরিয়ে আনতে কেউই উদ্যোগ নেয়নি।সে প্রতিদিন পৃথিবীতে রেডিও সিগন্যাল পাঠাতো যাতে অপর প্রান্ত থেকে কেউ সারা দেয়। এই ভাবেই কেটে যাক প্রায় দশটা মাস। অবশেষে আচমকা পৃথিবী থেকে সাড়া আসে এবং ১৯৯২ সালের মার্চ মাসে ৩১১ দিন মহাশূন্যে জেল কাটানোর পর পৃথিবীতে ফিরে আসেন। কিন্তু টানা প্রায় দশ মাস মহাশূন্যে থাকার ফলে ক্রিকালেভের চেহারা, ওজন, দৈহিক ক্ষমতা এবং মানসিক অবস্থা অনেকটাই পাল্টে যায়, প্রায় আট মাস সময় লেগেছে তাকে পুরোপুরি সুস্থ্য হতে।এর পরেও তিনি বহু বার মহাকাশে গেছেন। বর্তমানে তিনি রাশিয়ায় অবসর জীবন যাপন করছেন। সংগৃহীত #everyonehighlightsfollowers #everyoneシ゚ #birbhumportal #viralpost2025シ #everyonehighlights
    0 Комментарии 0 Поделились 457 Просмотры
  • HIGHLIGHTS | Bangladesh vs Pakistan, 1st T20i | T Sports
    HIGHLIGHTS | Bangladesh vs Pakistan, 1st T20i | T Sports
    0 Комментарии 0 Поделились 309 Просмотры
  • Highlights | Bhutan vs Bangladesh | SAFF U-20 Women's Championship Bangladesh 2025 | T Sports
    Highlights | Bhutan vs Bangladesh | SAFF U-20 Women's Championship Bangladesh 2025 | T Sports
    0 Комментарии 0 Поделились 307 Просмотры
  • Bangladesh vs Sri Lanka 3rd T20 2025 Full Highlights | Ban vs SL
    #cricket #BanvSL #highlights
    Bangladesh vs Sri Lanka 3rd T20 2025 Full Highlights | Ban vs SL
    #cricket #BanvSL #highlights
    Bangladesh vs Sri Lanka 3rd T20 2025 Full Highlights | Ban vs SL #cricket #BanvSL #highlights Bangladesh vs Sri Lanka 3rd T20 2025 Full Highlights | Ban vs SL #cricket #BanvSL #highlights
    Love
    1
    0 Комментарии 0 Поделились 359 Просмотры
BlackBird Ai
https://bbai.shop