• Scientists created a cream that can bring hair back — it cures baldness with just one week of use.
    The age-old quest for a cure for baldness may be entering a promising new chapter, thanks to groundbreaking research from UCLA scientists.
    After years of experimentation, the team has identified a molecule—dubbed PP405—that can successfully awaken dormant hair follicles. In early human trials, participants who applied the molecule topically at bedtime for just one week showed statistically significant results.
    Unlike many existing treatments that produce only wispy hair, PP405 is believed to stimulate the growth of full, terminal strands.
    The molecule works by inhibiting a protein that keeps follicle stem cells dormant, effectively reactivating the body’s natural hair-growing capabilities.
    The breakthrough comes from a trio of UCLA researchers: William Lowry, Heather Christofk, and Michael Jung, who have co-founded a startup, Pelage Pharmaceuticals, to further develop and commercialize the treatment. With $16.4 million in backing from Google Ventures, the team is preparing for larger clinical trials and working toward FDA approval. While the treatment won’t work for everyone, it holds promise for the majority of individuals affected by hair loss, including those who lose hair due to aging, stress, genetics, or chemotherapy. As the researchers cautiously advance through regulatory hurdles, optimism is mounting that a reliable cure for baldness may finally be on the horizon.

    #BaldnessCure #HairLossTreatment #UCLAResearch #HairRegrowth #ScienceBreakthrough #HealthInnovation #PP405 #PelagePharmaceuticals #BaldnessSolution #HairRestoration #MedicalNews
    Scientists created a cream that can bring hair back — it cures baldness with just one week of use. The age-old quest for a cure for baldness may be entering a promising new chapter, thanks to groundbreaking research from UCLA scientists. After years of experimentation, the team has identified a molecule—dubbed PP405—that can successfully awaken dormant hair follicles. In early human trials, participants who applied the molecule topically at bedtime for just one week showed statistically significant results. Unlike many existing treatments that produce only wispy hair, PP405 is believed to stimulate the growth of full, terminal strands. The molecule works by inhibiting a protein that keeps follicle stem cells dormant, effectively reactivating the body’s natural hair-growing capabilities. The breakthrough comes from a trio of UCLA researchers: William Lowry, Heather Christofk, and Michael Jung, who have co-founded a startup, Pelage Pharmaceuticals, to further develop and commercialize the treatment. With $16.4 million in backing from Google Ventures, the team is preparing for larger clinical trials and working toward FDA approval. While the treatment won’t work for everyone, it holds promise for the majority of individuals affected by hair loss, including those who lose hair due to aging, stress, genetics, or chemotherapy. As the researchers cautiously advance through regulatory hurdles, optimism is mounting that a reliable cure for baldness may finally be on the horizon. #BaldnessCure #HairLossTreatment #UCLAResearch #HairRegrowth #ScienceBreakthrough #HealthInnovation #PP405 #PelagePharmaceuticals #BaldnessSolution #HairRestoration #MedicalNews
    0 التعليقات 0 المشاركات 587 مشاهدة
  • World Number One Magnus Carlsen Has Clinched The First-Ever Esports World Cup Chess Title In Riyadh, Dominating Alireza Firouzja To Secure A $250,000 Prize. His Victory Propelled Team Liquid To The Top Of The Championship Leaderboard. This Historic Win Blends Classical Chess With The Modern Esports Arena, Reflecting The Game’s Digital Renaissance Since The Pandemic Era.

    #thechronify
    #MagnusCarlsen #EsportsWorldCup #ChessChampion #TeamLiquid #Firouzja #Riyadh2025 #DigitalChess #GrandmasterVictory #EsportsNews
    World Number One Magnus Carlsen Has Clinched The First-Ever Esports World Cup Chess Title In Riyadh, Dominating Alireza Firouzja To Secure A $250,000 Prize. His Victory Propelled Team Liquid To The Top Of The Championship Leaderboard. This Historic Win Blends Classical Chess With The Modern Esports Arena, Reflecting The Game’s Digital Renaissance Since The Pandemic Era. #thechronify #MagnusCarlsen #EsportsWorldCup #ChessChampion #TeamLiquid #Firouzja #Riyadh2025 #DigitalChess #GrandmasterVictory #EsportsNews
    Wow
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 454 مشاهدة
  • নটরডেম কলেজের এক ভাইকে দেখেছিলাম। পড়াশুনার ধরনটা বলি। কলেজ থেকে এসে সে ঘুমাতো। এরপর রাতের ডিনার করে পড়তে বসতো। ড্রয়ারে থাকতো ৩০/৩৫ বিভিন্ন ধরনের কলম। বিভিন্ন ব্রান্ডের অগনিত পেন্সিল। দিস্তা দিস্তা খাতা টেবিলের পাশে রাখা ছিল। কলেজ লেভেলের সবগুলা বই সুন্দর করে বাধাই করে নতুন মলাট করা। প্যাকেট ভর্তি দামী ইরেজার।

    এই মানুষটা পড়ত আর লিখতো। লিখতো আর পড়তো। বিরক্ত লাগলে উঠে গোসল করে আবার পড়তে বসতো। এভাবে চলতো সারা রাত। খালি কলমগুলো পড়ে থাকতো টেবিলের পাশে। দিস্তা দিস্তা খাতা শেষ হয়ে টেবিলের নিচে জমতো।

    এরকম ভয়ঙ্কর ধরনের পড়াশুনা করেও কোন এক অজ্ঞাত কারনে সে বুয়েট, ঢাবি, জাবি, রাবি, চবি থেকে শুরু করে কোথাও চান্স পায় নি। আমি আজও হিসাব মেলাতে পারি না কেন সে চান্স পায় নি। কি এমন বাকি ছিল যা সে করে নি? আর কিভাবে পরিশ্রম করলে ভালো করা যেতো? এখন সে কি করে জানেন?

    সে কোন পড়াশুনাই করে না। একটা বেসরকারী ভার্সিটি থেকে নামমাত্র ডিগ্রি নিয়ে সে কোন রকমে আছে। আগের সেই তেজ নাই। নটরডেমিয়ান বলে আলাদা কোন ভাবও নাই।

    আরেকটা ছেলে।

    SSC তে এভারেজ রেজাল্ট।

    ইন্টারে এ মাইনাস।

    কোন রকমে ওয়েটিং থেকে ঢাবিতে চান্স পেয়েছে।

    এরপরেরটা ইতিহাস। ডিপার্টমেন্টে রেকর্ড রেজাল্ট।

    অনার্সে ফাস্ট। মাস্টার্সে ফাস্ট। বাইরের কোন নামী দামী ক্যাম্পাসে ডক্টরেট করা এখন তার জন্য কোন ইস্যু না। চবিতে এপ্লাইড ফিজিক্সে এক ভাই ছিল। কোন রকমে এসএসসি আর ইন্টারের বাধা পেরিয়ে এখানে এসে এপ্লাইডে ভর্তি হয়েছে। বাকিটা ইতিহাস। ডিপার্টমেন্টে রেজাল্ট 3.89 !!!

    (নামটা ভুলে গেছি। কেউ চিনলে আমাকে বলে দিয়েন) আবার এরকমও আছে।

    ক্যাম্পাসে সুপার রেজাল্ট। চাকুরীর পরীক্ষায় কোন সফলতা নাই। তিন বছর ধরে বেকার। লোকে এখন সন্দেহ করে ভার্সিটির রেজাল্ট কি আসলেই ঠিক? দুর্দান্ত মেধা নিয়ে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে। অথচ মেডিকেলে এখন ফাস্ট ইয়ারই পাস করতে পারে না। অন্যজন কোটা নিয়ে ভর্তি হয়েছিল মেডিকেলে। এক চান্সেই MBBS পাশ করে ফেলেছে।

    এর নাম জীবন।

    একবার গ্রাফটা থাকে উপরে। আবার কখনো থাকে তলানীতে। একেবারে তলানী থেকে উঠে আসতে পারে খুব কম মানুষই। কিন্তু যারা উঠে আসে তারা হচ্ছে একেকটা ডায়মন্ড। একেবারে সবার উপরের জায়গাটাই দখল করে। জীবন আপনাকে তলানিতে এই জন্যই ফেলে দেয় যেন আপনি উঠে এসে সেরা জায়গাটা ধরতে পারেন।

    ধৈর্য রাখুন।
    ©
    নটরডেম কলেজের এক ভাইকে দেখেছিলাম। পড়াশুনার ধরনটা বলি। কলেজ থেকে এসে সে ঘুমাতো। এরপর রাতের ডিনার করে পড়তে বসতো। ড্রয়ারে থাকতো ৩০/৩৫ বিভিন্ন ধরনের কলম। বিভিন্ন ব্রান্ডের অগনিত পেন্সিল। দিস্তা দিস্তা খাতা টেবিলের পাশে রাখা ছিল। কলেজ লেভেলের সবগুলা বই সুন্দর করে বাধাই করে নতুন মলাট করা। প্যাকেট ভর্তি দামী ইরেজার। এই মানুষটা পড়ত আর লিখতো। লিখতো আর পড়তো। বিরক্ত লাগলে উঠে গোসল করে আবার পড়তে বসতো। এভাবে চলতো সারা রাত। খালি কলমগুলো পড়ে থাকতো টেবিলের পাশে। দিস্তা দিস্তা খাতা শেষ হয়ে টেবিলের নিচে জমতো। এরকম ভয়ঙ্কর ধরনের পড়াশুনা করেও কোন এক অজ্ঞাত কারনে সে বুয়েট, ঢাবি, জাবি, রাবি, চবি থেকে শুরু করে কোথাও চান্স পায় নি। আমি আজও হিসাব মেলাতে পারি না কেন সে চান্স পায় নি। কি এমন বাকি ছিল যা সে করে নি? আর কিভাবে পরিশ্রম করলে ভালো করা যেতো? এখন সে কি করে জানেন? সে কোন পড়াশুনাই করে না। একটা বেসরকারী ভার্সিটি থেকে নামমাত্র ডিগ্রি নিয়ে সে কোন রকমে আছে। আগের সেই তেজ নাই। নটরডেমিয়ান বলে আলাদা কোন ভাবও নাই। আরেকটা ছেলে। SSC তে এভারেজ রেজাল্ট। ইন্টারে এ মাইনাস। কোন রকমে ওয়েটিং থেকে ঢাবিতে চান্স পেয়েছে। এরপরেরটা ইতিহাস। ডিপার্টমেন্টে রেকর্ড রেজাল্ট। অনার্সে ফাস্ট। মাস্টার্সে ফাস্ট। বাইরের কোন নামী দামী ক্যাম্পাসে ডক্টরেট করা এখন তার জন্য কোন ইস্যু না। চবিতে এপ্লাইড ফিজিক্সে এক ভাই ছিল। কোন রকমে এসএসসি আর ইন্টারের বাধা পেরিয়ে এখানে এসে এপ্লাইডে ভর্তি হয়েছে। বাকিটা ইতিহাস। ডিপার্টমেন্টে রেজাল্ট 3.89 !!! (নামটা ভুলে গেছি। কেউ চিনলে আমাকে বলে দিয়েন) আবার এরকমও আছে। ক্যাম্পাসে সুপার রেজাল্ট। চাকুরীর পরীক্ষায় কোন সফলতা নাই। তিন বছর ধরে বেকার। লোকে এখন সন্দেহ করে ভার্সিটির রেজাল্ট কি আসলেই ঠিক? দুর্দান্ত মেধা নিয়ে মেডিকেলে চান্স পেয়েছে। অথচ মেডিকেলে এখন ফাস্ট ইয়ারই পাস করতে পারে না। অন্যজন কোটা নিয়ে ভর্তি হয়েছিল মেডিকেলে। এক চান্সেই MBBS পাশ করে ফেলেছে। এর নাম জীবন। একবার গ্রাফটা থাকে উপরে। আবার কখনো থাকে তলানীতে। একেবারে তলানী থেকে উঠে আসতে পারে খুব কম মানুষই। কিন্তু যারা উঠে আসে তারা হচ্ছে একেকটা ডায়মন্ড। একেবারে সবার উপরের জায়গাটাই দখল করে। জীবন আপনাকে তলানিতে এই জন্যই ফেলে দেয় যেন আপনি উঠে এসে সেরা জায়গাটা ধরতে পারেন। ধৈর্য রাখুন। ©
    0 التعليقات 0 المشاركات 270 مشاهدة
  • ♟️🔥 Checkmate, ChatGPT! 🔥♟️

    World Chess Champion Magnus Carlsen just humiliated ChatGPT in a stunning 53-move match — without losing a single piece! 🤖💀♚

    The OpenAI-powered chatbot put up a fight but was methodically dismantled by the reigning king of chess. 🧠⚔️

    After the match, ChatGPT praised Carlsen’s play as “sharp, clean, and methodical.”

    Even funnier? It predicted his rating to be 1800–2000… he’s nearly 2900! 😅🙃

    It’s a powerful reminder: while AI can talk a big game, there’s still no substitute for a human chess genius. 👑💡

    #MagnusCarlsen #Checkmate #ChatGPT #AIvsHuman #FlawlessVictory #ChessChampion #HumanIntelligence #ChessBattle #MagnusVsAI #MindOverMachine #TechVsTalent
    ♟️🔥 Checkmate, ChatGPT! 🔥♟️ World Chess Champion Magnus Carlsen just humiliated ChatGPT in a stunning 53-move match — without losing a single piece! 🤖💀♚ The OpenAI-powered chatbot put up a fight but was methodically dismantled by the reigning king of chess. 🧠⚔️ After the match, ChatGPT praised Carlsen’s play as “sharp, clean, and methodical.” Even funnier? It predicted his rating to be 1800–2000… he’s nearly 2900! 😅🙃 It’s a powerful reminder: while AI can talk a big game, there’s still no substitute for a human chess genius. 👑💡 #MagnusCarlsen #Checkmate #ChatGPT #AIvsHuman #FlawlessVictory #ChessChampion #HumanIntelligence #ChessBattle #MagnusVsAI #MindOverMachine #TechVsTalent
    Fire
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 676 مشاهدة
  • ম্যাটিয়াস শ্লিটে জার্মানির একজন পেশাদার আর্ম রেসলিং তারকা, যিনি বিশ্বব্যাপী পরিচিত তার ডান হাতের অস্বাভাবিক আকারের জন্য। জন্মগতভাবে তার ডান হাত বাম হাতের তুলনায় প্রায় ৩৩ শতাংশ বড়। যার কারণ একটি বিরল জিনগত ত্রুটি — Klumpke-Dejerine syndrome।

    মাত্র ১৬ বছর বয়সে শ্লিটে প্রথম আর্ম রেসলিং প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। ওজন কম হওয়ায় (মাত্র ৬৫ কেজি) শুরুতে প্রতিদ্বন্দ্বীরা তাকে নিয়ে উপহাস করত। কিন্তু প্রতিযোগিতায় একের পর এক সবাইকে হারিয়ে তিনি সবাইকে চমকে দেন আর সেই উপহাস তখন শ্রদ্ধায় পরিণত হয়। এ ঘটনার পর ২০০৪ সালে তিনি পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন।

    শ্লিটের পরিবার প্রথম তার ডান হাতের শক্তি টের পায় যখন সে ৩ বছর বয়সে একটি বড় কয়লার বালতি তুলেছিল। যা ছিল তার বয়সের তুলনায় খুবই অস্বাভাবিক ব্যাপার।

    ২০১৪ সালের তথ্য অনুযায়ী, তিনি ৭ বার জার্মান চ্যাম্পিয়ন ও ১৪ বার আন্তর্জাতিক শিরোপা জিতেছেন। তার বিশাল হাতের জন্য তাকে মজা করে ‘হেলবয়’ বলা হয় জনপ্রিয় কমিক ক্যারেক্টার হেলবয়ের বিশাল ডান হাতের সঙ্গে মিল থাকায়। তবে কেউ কেউ তাকে বাস্তবের কার্টুন ক্যারেক্টার ‘পপাই’ এর সাথেও তুলনা করেন। (বিজ্ঞান্বেষী)

    লেখা: নাইমা জান্নাত সামিরা
    #Bigganneshi #science #MatthiasSchlitte
    ম্যাটিয়াস শ্লিটে জার্মানির একজন পেশাদার আর্ম রেসলিং তারকা, যিনি বিশ্বব্যাপী পরিচিত তার ডান হাতের অস্বাভাবিক আকারের জন্য। জন্মগতভাবে তার ডান হাত বাম হাতের তুলনায় প্রায় ৩৩ শতাংশ বড়। যার কারণ একটি বিরল জিনগত ত্রুটি — Klumpke-Dejerine syndrome। মাত্র ১৬ বছর বয়সে শ্লিটে প্রথম আর্ম রেসলিং প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। ওজন কম হওয়ায় (মাত্র ৬৫ কেজি) শুরুতে প্রতিদ্বন্দ্বীরা তাকে নিয়ে উপহাস করত। কিন্তু প্রতিযোগিতায় একের পর এক সবাইকে হারিয়ে তিনি সবাইকে চমকে দেন আর সেই উপহাস তখন শ্রদ্ধায় পরিণত হয়। এ ঘটনার পর ২০০৪ সালে তিনি পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন। শ্লিটের পরিবার প্রথম তার ডান হাতের শক্তি টের পায় যখন সে ৩ বছর বয়সে একটি বড় কয়লার বালতি তুলেছিল। যা ছিল তার বয়সের তুলনায় খুবই অস্বাভাবিক ব্যাপার। ২০১৪ সালের তথ্য অনুযায়ী, তিনি ৭ বার জার্মান চ্যাম্পিয়ন ও ১৪ বার আন্তর্জাতিক শিরোপা জিতেছেন। তার বিশাল হাতের জন্য তাকে মজা করে ‘হেলবয়’ বলা হয় জনপ্রিয় কমিক ক্যারেক্টার হেলবয়ের বিশাল ডান হাতের সঙ্গে মিল থাকায়। তবে কেউ কেউ তাকে বাস্তবের কার্টুন ক্যারেক্টার ‘পপাই’ এর সাথেও তুলনা করেন। (বিজ্ঞান্বেষী) লেখা: নাইমা জান্নাত সামিরা #Bigganneshi #science #MatthiasSchlitte
    0 التعليقات 0 المشاركات 429 مشاهدة
  • প্লাস্টিক বর্জ্য বিশ্বব্যাপী পরিবেশ দূষণের একটি বড় কারণ। এবার এর টেকসই বিকল্প খুঁজে বের করলেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী মাকসুদ রহমান। সম্প্রতি তিনি এমন এক নতুন সুপারম্যাটেরিয়াল উদ্ভাবন করেছেন যা প্লাস্টিকের জায়গা নিয়ে নিতে পারে।

    বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করেছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব হিউস্টনে মেকানিক্যাল অ্যান্ড অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে কর্মরত।

    তিনি এক ধরনের প্রাকৃতিক উপাদানকে উন্নত করেছেন যেটি তৈরি হয় ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে। এর নাম ব্যাকটেরিয়াল সেলুলোজ। এটি আগে থেকেই পরিবেশবান্ধব হিসেবে পরিচিত ছিল, তবে দুর্বলতা ছিল এর টেকসই গঠনে। আর ঠিক সেখানেই মাকসুদ রহমান ও তাঁর দলের চমকপ্রদ সাফল্য।

    একটা বিষয় স্পষ্ট করা প্রয়োজন। ব্যাকটেরিয়াল সেলুলোজ নিয়ে গবেষণা নতুন কিছু নয়। তবে এটিকে বহুগুণ টেকসই, শক্তিশালী এবং স্কেলযোগ্য করে তোলার দিকেই এই গবেষণার মূল সাফল্য।

    গবেষণায় তিনি একটি ঘূর্ণন পদ্ধতি (rotational culture device) ব্যবহার করেছেন যাতে ব্যাকটেরিয়াগুলো নির্দিষ্ট গতিপথে চলে সেলুলোজ তৈরি করে। এতে সেলুলোজ শীট আরও বেশি সংগঠিত ও শক্তিশালী হয়। এর পর যুক্ত করেন বোরণ নাইট্রাইড ন্যানোশীট, যা উপাদানটির তাপমাত্রা সহনশীলতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।

    এর ফলে যে নতুন উপাদান তৈরি হয়, তা পাতলা, নমনীয় ও স্বচ্ছ। দেখতে অনেকটা প্লাস্টিকের মতো। হয়তো ভবিষ্যতে নতুন এই উপাদান প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে প্যাকেজিং সামগ্রী, টেক্সটাইল এবং বায়োমেডিক্যাল ডিভাইস তৈরিতে ব্যবহার হতে পারে।

    যখন গোটা পৃথিবী প্লাস্টিক দূষণের ভারে নুয়ে পড়েছে তখন এই আবিষ্কার ভবিষ্যতের জন্য এক বড় সম্ভাবনা। (বিজ্ঞান্বেষী)

    সূত্র: নেচার কমিউনিকেশনস
    #nature #MaterialsScience
    প্লাস্টিক বর্জ্য বিশ্বব্যাপী পরিবেশ দূষণের একটি বড় কারণ। এবার এর টেকসই বিকল্প খুঁজে বের করলেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী মাকসুদ রহমান। সম্প্রতি তিনি এমন এক নতুন সুপারম্যাটেরিয়াল উদ্ভাবন করেছেন যা প্লাস্টিকের জায়গা নিয়ে নিতে পারে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করেছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব হিউস্টনে মেকানিক্যাল অ্যান্ড অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে কর্মরত। তিনি এক ধরনের প্রাকৃতিক উপাদানকে উন্নত করেছেন যেটি তৈরি হয় ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে। এর নাম ব্যাকটেরিয়াল সেলুলোজ। এটি আগে থেকেই পরিবেশবান্ধব হিসেবে পরিচিত ছিল, তবে দুর্বলতা ছিল এর টেকসই গঠনে। আর ঠিক সেখানেই মাকসুদ রহমান ও তাঁর দলের চমকপ্রদ সাফল্য। একটা বিষয় স্পষ্ট করা প্রয়োজন। ব্যাকটেরিয়াল সেলুলোজ নিয়ে গবেষণা নতুন কিছু নয়। তবে এটিকে বহুগুণ টেকসই, শক্তিশালী এবং স্কেলযোগ্য করে তোলার দিকেই এই গবেষণার মূল সাফল্য। গবেষণায় তিনি একটি ঘূর্ণন পদ্ধতি (rotational culture device) ব্যবহার করেছেন যাতে ব্যাকটেরিয়াগুলো নির্দিষ্ট গতিপথে চলে সেলুলোজ তৈরি করে। এতে সেলুলোজ শীট আরও বেশি সংগঠিত ও শক্তিশালী হয়। এর পর যুক্ত করেন বোরণ নাইট্রাইড ন্যানোশীট, যা উপাদানটির তাপমাত্রা সহনশীলতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে যে নতুন উপাদান তৈরি হয়, তা পাতলা, নমনীয় ও স্বচ্ছ। দেখতে অনেকটা প্লাস্টিকের মতো। হয়তো ভবিষ্যতে নতুন এই উপাদান প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে প্যাকেজিং সামগ্রী, টেক্সটাইল এবং বায়োমেডিক্যাল ডিভাইস তৈরিতে ব্যবহার হতে পারে। যখন গোটা পৃথিবী প্লাস্টিক দূষণের ভারে নুয়ে পড়েছে তখন এই আবিষ্কার ভবিষ্যতের জন্য এক বড় সম্ভাবনা। (বিজ্ঞান্বেষী) সূত্র: নেচার কমিউনিকেশনস #nature #MaterialsScience
    Love
    1
    0 التعليقات 0 المشاركات 357 مشاهدة
BlackBird Ai
https://bbai.shop