• এশিয়া কাপের সুপারের ফোরের প্রথম ম্যাচে শ্রীলংকার বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় বাংলাদেশের। অভিনন্দন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল।
    এশিয়া কাপের সুপারের ফোরের প্রথম ম্যাচে শ্রীলংকার বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় বাংলাদেশের। অভিনন্দন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল।
    Love
    2
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
  • আমাজন বন
    পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় বন
    Amazon
    Largest Rainforest In The World
    মরুচর
    অ্যামাজন বন
    অ্যামাজন বনের অবাক করা তথ্য
    অ্যামাজন বন কোথায় অবস্থিত
    অ্যামাজন বন এর জীববৈচিত্র
    আমাজন বন পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় বন Amazon Largest Rainforest In The World মরুচর অ্যামাজন বন অ্যামাজন বনের অবাক করা তথ্য অ্যামাজন বন কোথায় অবস্থিত অ্যামাজন বন এর জীববৈচিত্র
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
  • Prophetic Mindset | নববি মনস্তত্ত্ব | মিজানুর রহমান আজহারি
    Prophetic Mindset | নববি মনস্তত্ত্ব | মিজানুর রহমান আজহারি
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
  • জাপান সফলভাবে একটি বিশাল আকারের পানির নিচের টারবাইন পরীক্ষা ও স্থাপন করেছে, যা সমুদ্রের স্রোত থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করবে। এটি নবায়নযোগ্য সামুদ্রিক জ্বালানির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

    IHI Corporation দ্বারা তৈরি এই টারবাইন সিস্টেমের নাম ‘Kairyu’, যেখানে বিপরীতমুখী ঘূর্ণায়মান দুটি ব্লেড রয়েছে যা প্রায় ৫০ মিটার গভীরে সমুদ্রতলে বেঁধে রাখা হয়।

    এই প্রোটোটাইপ কুরোশিও স্রোতে পরীক্ষা করা হয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সমুদ্রস্রোতগুলোর একটি এবং জাপানের পূর্ব উপকূল বরাবর প্রবাহিত হয়।

    প্রায় ২০ মিটার লম্বা এবং ৩৩০ টন ওজনের এই টারবাইন সর্বোচ্চ ১০০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে।

    এই প্রকল্পটিকে জাপানের নিউ এনার্জি অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (NEDO) সমর্থন করছে।

    বর্তমানে এর উৎপাদিত বিদ্যুৎ একটি ছোট কমিউনিটি বা দ্বীপের কিছু অংশের জন্য যথেষ্ট হলেও, দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য হলো প্রযুক্তিটিকে আরও বড় আকারে বাস্তবায়ন করে জাপানের দূরবর্তী দ্বীপ ও উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য স্থিতিশীল, স্বল্প-কার্বন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা।

    জাপান, যা প্রাকৃতিক সম্পদে সীমিত এবং আমদানিকৃত জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল, সমুদ্রের স্রোত, জোয়ার ও ঢেউ থেকে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিকে জলবায়ু পরিবর্তন ও জ্বালানি নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার একটি সম্ভাব্য সমাধান হিসেবে দেখছে।
    জাপান সফলভাবে একটি বিশাল আকারের পানির নিচের টারবাইন পরীক্ষা ও স্থাপন করেছে, যা সমুদ্রের স্রোত থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করবে। এটি নবায়নযোগ্য সামুদ্রিক জ্বালানির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। IHI Corporation দ্বারা তৈরি এই টারবাইন সিস্টেমের নাম ‘Kairyu’, যেখানে বিপরীতমুখী ঘূর্ণায়মান দুটি ব্লেড রয়েছে যা প্রায় ৫০ মিটার গভীরে সমুদ্রতলে বেঁধে রাখা হয়। এই প্রোটোটাইপ কুরোশিও স্রোতে পরীক্ষা করা হয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সমুদ্রস্রোতগুলোর একটি এবং জাপানের পূর্ব উপকূল বরাবর প্রবাহিত হয়। প্রায় ২০ মিটার লম্বা এবং ৩৩০ টন ওজনের এই টারবাইন সর্বোচ্চ ১০০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। এই প্রকল্পটিকে জাপানের নিউ এনার্জি অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (NEDO) সমর্থন করছে। বর্তমানে এর উৎপাদিত বিদ্যুৎ একটি ছোট কমিউনিটি বা দ্বীপের কিছু অংশের জন্য যথেষ্ট হলেও, দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য হলো প্রযুক্তিটিকে আরও বড় আকারে বাস্তবায়ন করে জাপানের দূরবর্তী দ্বীপ ও উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য স্থিতিশীল, স্বল্প-কার্বন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা। জাপান, যা প্রাকৃতিক সম্পদে সীমিত এবং আমদানিকৃত জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল, সমুদ্রের স্রোত, জোয়ার ও ঢেউ থেকে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিকে জলবায়ু পরিবর্তন ও জ্বালানি নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার একটি সম্ভাব্য সমাধান হিসেবে দেখছে।
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
  • আদ্যোপান্ত'র এই পর্বে জানবেন মধ্য রাতের সূর্য নামে পরিচিত আলাস্কা
    আদ্যোপান্ত'র এই পর্বে জানবেন মধ্য রাতের সূর্য নামে পরিচিত আলাস্কা
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
  • পৃথিবী প্রতি ২৬ সেকেন্ডে একবার করে কেঁপে উঠছে! এই কম্পন এতটাই মৃদু যে আমরা টের পাই না, কিন্তু সিসমোমিটার (ভূমিকম্প মাপার যন্ত্র) এটা বুঝতে পারে। এটি আবিস্কারের ৬৫ বছরের মধ্যে নানা গবেষণা হলেও এখনো পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারেননি পৃথিবী কেন এমনভাবে বারবার কেঁপে ওঠে।

    এই কম্পন প্রথম শনাক্ত করেন বিজ্ঞানী জ্যাক অলিভার। তিনি দেখেন, এটি আসছে আটলান্টিক মহাসাগর থেকে, বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এর তীব্রতা বেড়ে যায়। পরে ১৯৮০ সালে ভূতত্ত্ববিদ গ্যারি হোলকম্ব আবিষ্কার করেন, ঝড়ের সময় এই কম্পন সবচেয়ে শক্তিশালী হয়।

    দীর্ঘদিন পর ২০০৫ সালে কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আবারও এটি শনাক্ত করেন এবং উৎস নির্ধারণ করেন আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলের গিনি উপসাগরে। ঠিক কী কারণে এটি হচ্ছে, তা নিশ্চিত হতে পারেননি তারা।

    ২০১১ সালে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গবেষক গ্যারেট ইউলার আরও নির্দিষ্টভাবে দেখান, এর উৎস গিনি উপসাগরের "বাইট অব বনি" এলাকা। তার মতে, সমুদ্রের ঢেউ যখন মহাদেশীয় প্রান্তে আঘাত করে, তখন সমুদ্রতল কেঁপে ওঠার কারণে এই কম্পন হয়। তবে চীনের কিছু বিজ্ঞানীর মতে, এর পেছনে কারণ হতে পারে কাছের সাও টোমে (Sao Tome) দ্বীপের সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। জাপানের আসো (Aso) আগ্নেয়গিরি থেকেও একই ধরনের কম্পন পাওয়া গেছে।

    তবুও প্রশ্ন রয়েই গেছে, বিশ্বে আরও অনেক মহাদেশীয় প্রান্ত ও আগ্নেয়গিরি থাকলেও এমন স্পন্দন সেখান থেকে আসে না। শুধু এই বিশেষ জায়গাতেই কেনো? প্রায় ৬০ বছর পেরিয়ে গেলেও এর আসল কারণ অজানা, যা ভবিষ্যতের বিজ্ঞানীদের জন্য কৌতূহল ও অনুসন্ধানের বড় এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে।

    তাসিনুল সাকিফ
    লেখক, বিজ্ঞান্বেষী

    সূত্র : পপুলার মেকানিকস

    #EarthScience #Geology #SeismicMystery #26SecondPulse #ScienceUnsolved #গবেষণা
    পৃথিবী প্রতি ২৬ সেকেন্ডে একবার করে কেঁপে উঠছে! এই কম্পন এতটাই মৃদু যে আমরা টের পাই না, কিন্তু সিসমোমিটার (ভূমিকম্প মাপার যন্ত্র) এটা বুঝতে পারে। এটি আবিস্কারের ৬৫ বছরের মধ্যে নানা গবেষণা হলেও এখনো পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারেননি পৃথিবী কেন এমনভাবে বারবার কেঁপে ওঠে। এই কম্পন প্রথম শনাক্ত করেন বিজ্ঞানী জ্যাক অলিভার। তিনি দেখেন, এটি আসছে আটলান্টিক মহাসাগর থেকে, বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এর তীব্রতা বেড়ে যায়। পরে ১৯৮০ সালে ভূতত্ত্ববিদ গ্যারি হোলকম্ব আবিষ্কার করেন, ঝড়ের সময় এই কম্পন সবচেয়ে শক্তিশালী হয়। দীর্ঘদিন পর ২০০৫ সালে কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আবারও এটি শনাক্ত করেন এবং উৎস নির্ধারণ করেন আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলের গিনি উপসাগরে। ঠিক কী কারণে এটি হচ্ছে, তা নিশ্চিত হতে পারেননি তারা। ২০১১ সালে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গবেষক গ্যারেট ইউলার আরও নির্দিষ্টভাবে দেখান, এর উৎস গিনি উপসাগরের "বাইট অব বনি" এলাকা। তার মতে, সমুদ্রের ঢেউ যখন মহাদেশীয় প্রান্তে আঘাত করে, তখন সমুদ্রতল কেঁপে ওঠার কারণে এই কম্পন হয়। তবে চীনের কিছু বিজ্ঞানীর মতে, এর পেছনে কারণ হতে পারে কাছের সাও টোমে (Sao Tome) দ্বীপের সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। জাপানের আসো (Aso) আগ্নেয়গিরি থেকেও একই ধরনের কম্পন পাওয়া গেছে। তবুও প্রশ্ন রয়েই গেছে, বিশ্বে আরও অনেক মহাদেশীয় প্রান্ত ও আগ্নেয়গিরি থাকলেও এমন স্পন্দন সেখান থেকে আসে না। শুধু এই বিশেষ জায়গাতেই কেনো? প্রায় ৬০ বছর পেরিয়ে গেলেও এর আসল কারণ অজানা, যা ভবিষ্যতের বিজ্ঞানীদের জন্য কৌতূহল ও অনুসন্ধানের বড় এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে। তাসিনুল সাকিফ লেখক, বিজ্ঞান্বেষী সূত্র : পপুলার মেকানিকস #EarthScience #Geology #SeismicMystery #26SecondPulse #ScienceUnsolved #গবেষণা
    0 Kommentare 0 Geteilt 3KB Ansichten
  • আমার মাইগ্রেন আছে, আমার সাথে ভালো ব্যবহার করুন। আমরা ভালো থাকিই বা কয়দিন?

    বেশি গরম পড়লে আমাদের মাথা ব্যথা করে আবার বেশি শীত পড়লেও মাথা ব্যথা করে! এখন বৃষ্টির সিজন। বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লেও মাথা ব্যথা করে!

    মাইগ্রেন রোদে গেলে বাড়ে, আগুনের তাপে বাড়ে, চোখে আলো পড়লে বাড়ে, খুব সাউন্ডে বাড়ে!

    একটু এদিক সেদিক হলেই ব্যথা এসে হাজির!

    তাই বলছি যাদের মাইগ্রেন আছে, তাদের একটু স্পেশাল কেয়ার করা উচিত! আমাদের জীবনে কিন্তু শান্তি খুব কম থাকে।'

    ©জোভান আহমেদ
    আমার মাইগ্রেন আছে, আমার সাথে ভালো ব্যবহার করুন। আমরা ভালো থাকিই বা কয়দিন? বেশি গরম পড়লে আমাদের মাথা ব্যথা করে আবার বেশি শীত পড়লেও মাথা ব্যথা করে! এখন বৃষ্টির সিজন। বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লেও মাথা ব্যথা করে! মাইগ্রেন রোদে গেলে বাড়ে, আগুনের তাপে বাড়ে, চোখে আলো পড়লে বাড়ে, খুব সাউন্ডে বাড়ে! একটু এদিক সেদিক হলেই ব্যথা এসে হাজির! তাই বলছি যাদের মাইগ্রেন আছে, তাদের একটু স্পেশাল কেয়ার করা উচিত! আমাদের জীবনে কিন্তু শান্তি খুব কম থাকে।' ©জোভান আহমেদ
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
  • পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় ৪৮ ঘণ্টায় অন্তত ৩৪৪ জনের মৃ/ত্যু
    পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় ৪৮ ঘণ্টায় অন্তত ৩৪৪ জনের মৃ/ত্যু
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten

  • বন্যা-ভূমিধসে বিপর্যস্ত পাকিস্তান | Pakistan | Flood Update | Channel 24
    বন্যা-ভূমিধসে বিপর্যস্ত পাকিস্তান | Pakistan | Flood Update | Channel 24
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
  • যমুনা নিউজ | Latest News Headlines and Bulletin | Jamuna News | 8 AM | 17 August 2025 | Jamuna TV
    যমুনা নিউজ | Latest News Headlines and Bulletin | Jamuna News | 8 AM | 17 August 2025 | Jamuna TV
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
  • মা এখনও অংক বোঝেনা, ১টা রুটি চাইলে ২টা নিয়ে আসে। কোথাও যাওয়ার সময় ২০ টাকা চাইলে ৫০ টাকা পকেটে ঢুকিয়ে দেয়।

    মা ইংরেজিও বোঝে না, I h ‘a ‘t ‘e u বললে উ ‘ল্টো না বুঝে ছেলেকে ভালোবেসে বুকে টেনে নেয়।

    মা মি /থ্যে /বা /দী, না খেয়ে বলে খেয়েছি। পেটে খিদে থাকা সত্ত্বেও নিজে না খেয়ে প্রিয় খাবারটা ছেলের জন্য যত্ন করে তুলে রাখে।

    মা বো 'কা, সারাজীবন বো 'কা 'র মতো রান্নাঘর আর আমাদের ভা ‘লো ‘ম ‘ন্দে ‘র পিছনে কাটিয়ে দেয়।

    মা চো /র, বন্ধুদের সাথে পিকনিকে যাবো বললে রাতেই বাবার পকেট থেকে টাকা চু /রি করে আমাকে দিয়ে দেয়।

    মা নি /র্ল /জ্জ, মাকে কতবার বলি আমার জিনিসে যেন হাত না দেয়। তবুও মা নি /র্ল /জ্জে /র মতো আমার পড়ে থাকা এলোমেলো জিনিসগুলো নিজের হাতে গুছিয়ে রাখে।

    মা বে /হা /য়া, আমি কথা না বললেও জোর করে এসে বে /হা /য়া /র মতো গায়ে পড়ে কথা বলে। রাতে ঘুমের ঘোরে আমাকে দরজা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে যায়।

    মায়ের কোন ক 'ম 'ন 'সে 'ন্স নেই, আমার প্লেটে খাবার কম দেখলে কেমন জানি করে। খোকা এতো খাবার কম কেন? এই বলে প্লেটটা ভর্তি করে দেয়। এতো খাওয়ার পরেও মায়ের চোখে যেন কত দিনের না খাওয়া ছেলে।

    মা কে 'য়া 'র 'লে 'স, নিজের কোমর ও পিঠের ব্য /থা /য় ধুঁকে ধুঁকে মা /রা গেলেও কখনো ঔষধের কথা বলে না। অথচ আমাদের একটা কাশিতে তাঁর দিনটা যেন ওলটপালট হয়ে যায়। ডাক্তার, হাকিম সব এক করে বসে।

    মা আ ‘ন ‘স্মা ‘র্ট, অনেকের মায়ের মতো আমার মা দামি শাড়ি পড়ে না। ভ্যানিটিব্যাগ ঝুলিয়ে, স্মার্টফোন হাতে নিয়ে ঘুরতেও যায়না। সারাদিন খালি রান্নাঘর আর আমাদের ভালোমন্দের চিন্তায় পুরোনো হয়েই জীবনটা কাটিয়ে দেয়।

    মা স্বা /র্থ /প /র, নিজের সন্তান ও স্বামীর জন্য মা দুনিয়ার সব কিছু ত্যা ’গ করতে পারে। পৃথিবীর সবচেয়ে খা /রা /প বোধহয় মা। তাই বুঝি আমরা তাঁদের এত ক /ষ্ট দেই। তবুও তাঁদের পরিবর্তন হয়না।

    প্রতিদিন এসব আচরণগুলো বারবার তাঁরা করে। একটু বড় হয়ে গেলেই আমরা তাদের বৃ /দ্ধা /শ্র /মে বা জীবন থেকে দূরে রাখি। তবুও তারা বো ‘কা ‘র মতো আল্লাহর কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা করে।

    সারাজীবনটা আমাদের খালি ভালোবাসা দিয়ে যায়, বিনিময়ে দিনে একবার হলেও সন্তানের মুখে আদর করে 'মা' ডাক শুনতে চায়। তাঁরা কত নি /র্বো /ধ, তাই না?
    মা এখনও অংক বোঝেনা, ১টা রুটি চাইলে ২টা নিয়ে আসে। কোথাও যাওয়ার সময় ২০ টাকা চাইলে ৫০ টাকা পকেটে ঢুকিয়ে দেয়। মা ইংরেজিও বোঝে না, I h ‘a ‘t ‘e u বললে উ ‘ল্টো না বুঝে ছেলেকে ভালোবেসে বুকে টেনে নেয়। মা মি /থ্যে /বা /দী, না খেয়ে বলে খেয়েছি। পেটে খিদে থাকা সত্ত্বেও নিজে না খেয়ে প্রিয় খাবারটা ছেলের জন্য যত্ন করে তুলে রাখে। মা বো 'কা, সারাজীবন বো 'কা 'র মতো রান্নাঘর আর আমাদের ভা ‘লো ‘ম ‘ন্দে ‘র পিছনে কাটিয়ে দেয়। মা চো /র, বন্ধুদের সাথে পিকনিকে যাবো বললে রাতেই বাবার পকেট থেকে টাকা চু /রি করে আমাকে দিয়ে দেয়। মা নি /র্ল /জ্জ, মাকে কতবার বলি আমার জিনিসে যেন হাত না দেয়। তবুও মা নি /র্ল /জ্জে /র মতো আমার পড়ে থাকা এলোমেলো জিনিসগুলো নিজের হাতে গুছিয়ে রাখে। মা বে /হা /য়া, আমি কথা না বললেও জোর করে এসে বে /হা /য়া /র মতো গায়ে পড়ে কথা বলে। রাতে ঘুমের ঘোরে আমাকে দরজা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে যায়। মায়ের কোন ক 'ম 'ন 'সে 'ন্স নেই, আমার প্লেটে খাবার কম দেখলে কেমন জানি করে। খোকা এতো খাবার কম কেন? এই বলে প্লেটটা ভর্তি করে দেয়। এতো খাওয়ার পরেও মায়ের চোখে যেন কত দিনের না খাওয়া ছেলে। মা কে 'য়া 'র 'লে 'স, নিজের কোমর ও পিঠের ব্য /থা /য় ধুঁকে ধুঁকে মা /রা গেলেও কখনো ঔষধের কথা বলে না। অথচ আমাদের একটা কাশিতে তাঁর দিনটা যেন ওলটপালট হয়ে যায়। ডাক্তার, হাকিম সব এক করে বসে। মা আ ‘ন ‘স্মা ‘র্ট, অনেকের মায়ের মতো আমার মা দামি শাড়ি পড়ে না। ভ্যানিটিব্যাগ ঝুলিয়ে, স্মার্টফোন হাতে নিয়ে ঘুরতেও যায়না। সারাদিন খালি রান্নাঘর আর আমাদের ভালোমন্দের চিন্তায় পুরোনো হয়েই জীবনটা কাটিয়ে দেয়। মা স্বা /র্থ /প /র, নিজের সন্তান ও স্বামীর জন্য মা দুনিয়ার সব কিছু ত্যা ’গ করতে পারে। পৃথিবীর সবচেয়ে খা /রা /প বোধহয় মা। তাই বুঝি আমরা তাঁদের এত ক /ষ্ট দেই। তবুও তাঁদের পরিবর্তন হয়না। প্রতিদিন এসব আচরণগুলো বারবার তাঁরা করে। একটু বড় হয়ে গেলেই আমরা তাদের বৃ /দ্ধা /শ্র /মে বা জীবন থেকে দূরে রাখি। তবুও তারা বো ‘কা ‘র মতো আল্লাহর কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা করে। সারাজীবনটা আমাদের খালি ভালোবাসা দিয়ে যায়, বিনিময়ে দিনে একবার হলেও সন্তানের মুখে আদর করে 'মা' ডাক শুনতে চায়। তাঁরা কত নি /র্বো /ধ, তাই না?
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
  • নাটক -বসের সাথে প্রেম
    নাটক -বসের সাথে প্রেম
    0 Kommentare 0 Geteilt 2KB Ansichten
Weitere Ergebnisse
BlackBird Ai
https://bbai.shop