-
Кошелек
-
Explore Our Features
-
Маркет
-
Страницы
-
Группы
-
Reels
-
Gossip
-
Статьи пользователей
-
Мероприятия
-
Статьи пользователей
-
Ai and Tools
-
Donation
-
Jobs
-
Courses
-
Игры
-
Feed
একটি গবেষণায় দেখা গেছে যেসব মানুষ সাত-আট ঘণ্টা ঘুমায়, তাদের তুলনায় নয় ঘণ্টার বেশি ঘুমানো মানুষের মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বেশি।
ঘুম আমাদের শরীরের জন্য খুবই দরকারি, এটা আমরা সবাই জানি। ঠিকমতো ঘুম না হলে শরীর-মাথা কিছুই ভালোভাবে কাজ করে না। কম ঘুমালে মনে রাখার ক্ষমতা কমে যায়, মেজাজ খারাপ হয়, কাজে মন বসে না, স্ট্রেস বেড়ে যায়। দিনের পর দিন কম ঘুম হলে হার্টের রোগ, ডায়াবেটিস, মানসিক সমস্যা, এমনকি ক্যানসারের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই সবাইকে বারবার বলা হয়– ভালো ঘুম দরকার, দিনে অন্তত সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। কিন্তু অনেকে আবার বেশি ঘুমায়, কেউ কেউ দিনে নয় ঘণ্টার বেশি ঘুমান। নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি ঘুমালেও বিপদ আছে।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে যেসব মানুষ সাত-আট ঘণ্টা ঘুমায়, তাদের তুলনায় নয় ঘণ্টার বেশি ঘুমানো মানুষের মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বেশি। আরও কিছু গবেষণাতেও এমনই ফল মিলেছে– বেশি ঘুমানো মানে অনেক সময় ওজন বেড়ে যাওয়া, ডিপ্রেশন বা দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে বেশি ঘুমানো মানেই যে সেটা মৃত্যুর কারণ, তা নয়। আসলে বেশি ঘুমানো অনেক সময় অন্য কোনো রোগের ইঙ্গিত। কারও শরীরে বড় কোনো সমস্যা থাকলে বা কোনো ওষুধের কারণে মানুষ বেশি ঘুমায়। অনেকে ভালো ঘুম না হওয়ায় বিছানায় বেশি সময় কাটায় ঘুমের ঘাটতি মেটানোর জন্য।
যদি ধূমপান, স্থূলতা বা শারীরিক অসুস্থতা আগে থেকেই থাকে, তবে এগুলো বেশি ঘুমের সাথে জড়িয়ে যায়। অর্থাৎ, বেশি ঘুমানো কারণ নয় বরং অসুস্থতার লক্ষণ হতে পারে। সবচেয়ে ভালো হলো বয়স অনুযায়ী ঘুম ঠিক রাখা। বড়দের জন্য সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমই যথেষ্ট। টিনএজদের একটু বেশি ঘুম দরকার হতে পারে। বৃদ্ধ বয়সেও মূল চাহিদা একই থাকে যদি ঘুমের রোগ না থাকে। অতিরিক্ত ঘুম মানেই আতঙ্কের কিছু নেই বরং বুঝতে হবে শরীর অন্য কোনো সমস্যার ইশারা দিচ্ছে কি না।