Недавние обновления
  • Success Never Comes Shouting
    0 Комментарии 0 Поделились 110 Просмотры
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উত্থান | The Unparalleled Growth of Artificial Intelligence | Chatgpt
    #artificialintelligence #machinelearning #machine
    The unparalleled growth of Artificial Intelligence | Chatgpt
    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উত্থান | The Unparalleled Growth of Artificial Intelligence | Chatgpt #artificialintelligence #machinelearning #machine The unparalleled growth of Artificial Intelligence | Chatgpt
    Wow
    3
    0 Комментарии 0 Поделились 459 Просмотры
  • #freeenergy #nikolatesla #pyramid
    পিরামিড ও নিকোলা টেসলার আক্ষেপ | Tesla Knew The Secret of the Great Pyramid?

    #pyramid #nikolatesla #freeenergy
    #freeenergy #nikolatesla #pyramid পিরামিড ও নিকোলা টেসলার আক্ষেপ | Tesla Knew The Secret of the Great Pyramid? #pyramid #nikolatesla #freeenergy
    0 Комментарии 0 Поделились 361 Просмотры
  • Tragic Story of Nikola Tesla | Rise and Fall of Nikola Tesla | Biography
    #NikolaTesla #ACMotors #NikolaTeslaStory
    On July 10, 1856, a child was born between a strong storm and lightning. Maid called him child of darkness as soon as he was born, but it was his mother's belief that this baby would become child of light. This child was none other than Nikola Tesla himself.

    Who later changed the Electricity world. but his life remained full of tragedy. Why the life of this great scientist was so painful and how he changed the world with his invention, we will tell you in today's video.

    #NikolaTesla #ACMotors #NikolaTeslaStory
    Tragic Story of Nikola Tesla | Rise and Fall of Nikola Tesla | Biography #NikolaTesla #ACMotors #NikolaTeslaStory On July 10, 1856, a child was born between a strong storm and lightning. Maid called him child of darkness as soon as he was born, but it was his mother's belief that this baby would become child of light. This child was none other than Nikola Tesla himself. Who later changed the Electricity world. but his life remained full of tragedy. Why the life of this great scientist was so painful and how he changed the world with his invention, we will tell you in today's video. #NikolaTesla #ACMotors #NikolaTeslaStory
    0 Комментарии 0 Поделились 378 Просмотры
  • বিরল খনিজ উপাদান আসলে কী ?
    পৃথিবীর বুকে এমন কিছু রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যেগুলো কিছুটা দুষ্প্রাপ্য হলেও, আমাদের আধুনিক জীবনের জন্য এগুলো অপরিহার্য। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ইলেকট্রিক গাড়ি থেকে শুরু করে উইন্ডমিল, স্যাটেলাইট কিংবা মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম পর্যন্ত প্রায় সকল প্রযুক্তিপন্যেই এই উপাদানগুলোর ব্যবহার রয়েছে। এসব উপাদানকেই বলা হয় Rare Earth Elements বা বিরল খনিজ উপাদান। এগুলো টেকনোলজির হীরা হিসেবেও পরিচিত।
    এই উপাদানগুলো পৃথিবীর ভূত্বকে এমনভাবে ছড়িয়ে রয়েছে যে, এগুলোকে সহজে আলাদা করা যায় না, সে জন্যই এগুলো ‘বিরল’ হিসেবে পরিচিত। শুধুমাত্র এইসব খনিজ পদার্থের জন্যই যুক্তরাষ্ট্র বানাম চীনের মধ্যকার বানিজ্য যুদ্ধ ভয়াবহ পর্যায়ে পৌছে গেছে।
    Rare Earth Elements বা বিরল খনিজ উপাদানগুলো আসলে কী এবং এগুলো কতটা গুরুত্বপূর্ন, সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    বিরল খনিজ উপাদান আসলে কী ? পৃথিবীর বুকে এমন কিছু রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যেগুলো কিছুটা দুষ্প্রাপ্য হলেও, আমাদের আধুনিক জীবনের জন্য এগুলো অপরিহার্য। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ইলেকট্রিক গাড়ি থেকে শুরু করে উইন্ডমিল, স্যাটেলাইট কিংবা মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম পর্যন্ত প্রায় সকল প্রযুক্তিপন্যেই এই উপাদানগুলোর ব্যবহার রয়েছে। এসব উপাদানকেই বলা হয় Rare Earth Elements বা বিরল খনিজ উপাদান। এগুলো টেকনোলজির হীরা হিসেবেও পরিচিত। এই উপাদানগুলো পৃথিবীর ভূত্বকে এমনভাবে ছড়িয়ে রয়েছে যে, এগুলোকে সহজে আলাদা করা যায় না, সে জন্যই এগুলো ‘বিরল’ হিসেবে পরিচিত। শুধুমাত্র এইসব খনিজ পদার্থের জন্যই যুক্তরাষ্ট্র বানাম চীনের মধ্যকার বানিজ্য যুদ্ধ ভয়াবহ পর্যায়ে পৌছে গেছে। Rare Earth Elements বা বিরল খনিজ উপাদানগুলো আসলে কী এবং এগুলো কতটা গুরুত্বপূর্ন, সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    0 Комментарии 0 Поделились 275 Просмотры
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার কি এবং কিভাবে কাজ করে ?
    একসময় কম্পিউটার বলতে বোঝাতো একটি বড়সড় যন্ত্র, যা ধীরে ধীরে আমাদের টেবিলের ওপর এসেছে, তারপর একেবারে আমাদের হাতের মুঠোয়। কিন্তু প্রযুক্তি থেমে নেই, এবার বিজ্ঞানীরা এমন এক বিস্ময়কর যন্ত্র তৈরি করছেন, যা সাধারণ কম্পিউটারের কাজের সময়, গতি ও ক্ষমতার সকল ধারণা বদলে দিতে পারে। এর নাম কোয়ান্টাম কম্পিউটার।
    কোয়ান্টাম কম্পিউটার আমাদের পরিচিত ক্লাসিকাল কম্পিউটারের তুলনায় লাখো গুণ বেশি শক্তিশালী হতে পারে। কোয়ান্টাম মেকানিক্সের অদ্ভুত নিয়মকে ব্যবহার করে এইসব যন্ত্র একসঙ্গে হাজারো হিসাব করতে পারে, যেসব সমস্যা সাধারণ কম্পিউটারের পক্ষে সমাধান করাটা ছিল প্রায় অসম্ভব। এই প্রযুক্তি কেবল ভবিষ্যতের একটি সম্ভাবনা নয়, বরং ইতোমধ্যেই গবেষণাগারে কোয়ান্টাম কম্পিউটারের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে।
    কোয়ান্টাম কম্পিউটার আসলে কী এবং এসব উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন মেশিন কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    কোয়ান্টাম কম্পিউটার কি এবং কিভাবে কাজ করে ? একসময় কম্পিউটার বলতে বোঝাতো একটি বড়সড় যন্ত্র, যা ধীরে ধীরে আমাদের টেবিলের ওপর এসেছে, তারপর একেবারে আমাদের হাতের মুঠোয়। কিন্তু প্রযুক্তি থেমে নেই, এবার বিজ্ঞানীরা এমন এক বিস্ময়কর যন্ত্র তৈরি করছেন, যা সাধারণ কম্পিউটারের কাজের সময়, গতি ও ক্ষমতার সকল ধারণা বদলে দিতে পারে। এর নাম কোয়ান্টাম কম্পিউটার। কোয়ান্টাম কম্পিউটার আমাদের পরিচিত ক্লাসিকাল কম্পিউটারের তুলনায় লাখো গুণ বেশি শক্তিশালী হতে পারে। কোয়ান্টাম মেকানিক্সের অদ্ভুত নিয়মকে ব্যবহার করে এইসব যন্ত্র একসঙ্গে হাজারো হিসাব করতে পারে, যেসব সমস্যা সাধারণ কম্পিউটারের পক্ষে সমাধান করাটা ছিল প্রায় অসম্ভব। এই প্রযুক্তি কেবল ভবিষ্যতের একটি সম্ভাবনা নয়, বরং ইতোমধ্যেই গবেষণাগারে কোয়ান্টাম কম্পিউটারের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটার আসলে কী এবং এসব উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন মেশিন কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    Love
    2
    0 Комментарии 0 Поделились 257 Просмотры
  • The Rosette Nebula / গোলাপ নীহারিকা আমার সবচেয়ে পছন্দের নীহারিকার একটি। এই নীহারিকাটি পৃথিবী থেকে ৫,২০০ আলোকবর্ষ দূরে। তার মানে আমরা ৫,২০০ বছর আগে এটাকে যেমন দেখা যেত সেটা দেখছি। এর কারণ হোল আলোর বেগ। আলো সেকেন্ডে ৩ লক্ষ্য কিমি. গতিতে চলে আর এই নেবুলাটি এতই দূরে যে সেখানকার আলো আমাদের কাছে পৌছাতে হাজার হাজার বছর লাগে।

    আর যদি প্রশ্ন করেন এর রঙ কি এমন নাকি, তার উত্তরটাও একটু জটিল। প্রথমত এটাকে খালি চোখে, এমনকি শক্তিশালি টেলিস্কোপ দিয়েও দেখা কষ্টকর কারণ এটা খুবই অনুজ্জ্বল। আর যদি বিশাল একটা টেলিস্কোপ দিয়ে একদম অন্ধকার এলাকা থেকে দেখেন তাহলে খুব আবছা আর ফেকাসে দেখাবে। তাহলে এই ছবিতে রঙ আসলো কিভাবে? এসেছে কারণ আমি ৬ ঘণ্টা ধরে এর এক্সপোজার নিয়েছি তারপর ডাটা আমপ্লিফিকেশনের মাধ্যমে দৃশ্যমান করা হয়েছে। অনেকটা টিভির ভলিউম বারানর মতো ব্যাপারটা।

    আর শহরের আলোকদূষণ এড়াতে আমি একটা ডুয়েল ন্যারোবান্ড ফিলটার ব্যাবহার করেছি যা দিয়ে আমি নেবুলার হাইড্রোজেন আর অক্সিজেনের আলো পৃথক ভাবে ধারন করেছি। এখানে কমলা রঙের অংশে হাইড্রোজেনের আলো আর নীলচে অংশে অক্সিজেনের আলো দেখছি। আমাদের একেকটা চোখ যদি ফুটবল মাঠের সমান হত আর আমরা মহাকাশ থেকে যদি এই নেবুলার দিকে তাকাতাম তাহলে এটা দেখতে লালচে দেখাত। তাহলে এমন রঙ কেন দিলাম? কারণ এটা এক নজরে আমাদের বলে দেয় কথায় কোন ধরনের গ্যাস আছে। এটা একটা বৈজ্ঞানিক ছবি যাকে ফলস কালার ইমেজ বলে। কিন্তু এখানে যে গঠন দেখছি সেটা সঠিক এবং বাস্তব।

    যদি খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন এখানে কিছু কালো কালো দানার মত ছোপ আছে। এগুলকে বলে বক গ্লবিউল (Bok Globule)। এখানে ঘনিভুত ধূলিকণা আর গ্যাস আছে আর এর ভেতরে জন্ম নিচ্ছে নতুন একেকটি তারা। ফিউশন রিয়েকশন শুরু হলে এই ধূলিকণা গুলো সরে যাবে আর তারপর আমরা তারাটিকে দেখতে পারবো। বেপারটা অনেকটা প্রজাপতির জন্মের মতো তাইনা?

    ছবিটি কেমন লাগলো জানাবেন। :) আর ছবিটি ৯০° ঘুরিয়ে দেখুন তো একে কিসের মতো লাগে!

    NERD SPECS:
    Telescope/Lens: Canon 70-200L F4 at 200mm
    Camera: QHY268C
    Tracker: iOptron CEM40
    Filter: Optolong L-eXtreme 2"
    Total Exposure: 6hrs
    Location: Dhaka, Bangladesh
    Processing: DSS + PixInsight
    The Rosette Nebula / গোলাপ নীহারিকা আমার সবচেয়ে পছন্দের নীহারিকার একটি। এই নীহারিকাটি পৃথিবী থেকে ৫,২০০ আলোকবর্ষ দূরে। তার মানে আমরা ৫,২০০ বছর আগে এটাকে যেমন দেখা যেত সেটা দেখছি। এর কারণ হোল আলোর বেগ। আলো সেকেন্ডে ৩ লক্ষ্য কিমি. গতিতে চলে আর এই নেবুলাটি এতই দূরে যে সেখানকার আলো আমাদের কাছে পৌছাতে হাজার হাজার বছর লাগে। আর যদি প্রশ্ন করেন এর রঙ কি এমন নাকি, তার উত্তরটাও একটু জটিল। প্রথমত এটাকে খালি চোখে, এমনকি শক্তিশালি টেলিস্কোপ দিয়েও দেখা কষ্টকর কারণ এটা খুবই অনুজ্জ্বল। আর যদি বিশাল একটা টেলিস্কোপ দিয়ে একদম অন্ধকার এলাকা থেকে দেখেন তাহলে খুব আবছা আর ফেকাসে দেখাবে। তাহলে এই ছবিতে রঙ আসলো কিভাবে? এসেছে কারণ আমি ৬ ঘণ্টা ধরে এর এক্সপোজার নিয়েছি তারপর ডাটা আমপ্লিফিকেশনের মাধ্যমে দৃশ্যমান করা হয়েছে। অনেকটা টিভির ভলিউম বারানর মতো ব্যাপারটা। আর শহরের আলোকদূষণ এড়াতে আমি একটা ডুয়েল ন্যারোবান্ড ফিলটার ব্যাবহার করেছি যা দিয়ে আমি নেবুলার হাইড্রোজেন আর অক্সিজেনের আলো পৃথক ভাবে ধারন করেছি। এখানে কমলা রঙের অংশে হাইড্রোজেনের আলো আর নীলচে অংশে অক্সিজেনের আলো দেখছি। আমাদের একেকটা চোখ যদি ফুটবল মাঠের সমান হত আর আমরা মহাকাশ থেকে যদি এই নেবুলার দিকে তাকাতাম তাহলে এটা দেখতে লালচে দেখাত। তাহলে এমন রঙ কেন দিলাম? কারণ এটা এক নজরে আমাদের বলে দেয় কথায় কোন ধরনের গ্যাস আছে। এটা একটা বৈজ্ঞানিক ছবি যাকে ফলস কালার ইমেজ বলে। কিন্তু এখানে যে গঠন দেখছি সেটা সঠিক এবং বাস্তব। যদি খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন এখানে কিছু কালো কালো দানার মত ছোপ আছে। এগুলকে বলে বক গ্লবিউল (Bok Globule)। এখানে ঘনিভুত ধূলিকণা আর গ্যাস আছে আর এর ভেতরে জন্ম নিচ্ছে নতুন একেকটি তারা। ফিউশন রিয়েকশন শুরু হলে এই ধূলিকণা গুলো সরে যাবে আর তারপর আমরা তারাটিকে দেখতে পারবো। বেপারটা অনেকটা প্রজাপতির জন্মের মতো তাইনা? ছবিটি কেমন লাগলো জানাবেন। :) আর ছবিটি ৯০° ঘুরিয়ে দেখুন তো একে কিসের মতো লাগে! 💀 ⚙️ NERD SPECS: Telescope/Lens: Canon 70-200L F4 at 200mm Camera: QHY268C Tracker: iOptron CEM40 Filter: Optolong L-eXtreme 2" Total Exposure: 6hrs Location: Dhaka, Bangladesh Processing: DSS + PixInsight
    0 Комментарии 0 Поделились 304 Просмотры
  • **জায়ফল কি ঘুম আনে? নাকি ব্রেনকে হ্যাং করে?**

    এক কাপ গরম দুধে সামান্য জায়ফল মিশিয়ে পান করলে যেন শরীর ও মন একসঙ্গে আরাম খুঁজে পায়। এর মৃদু সুগন্ধ আর স্বাদ মনকে প্রশান্ত করে এবং ক্লান্তি দূর করে।

    জায়ফলে রয়েছে মাইরিস্টিসিন নামক প্রাকৃতিক যৌগ, যা স্নায়ুকে শিথিল করে এবং মস্তিষ্কে সেরোটোনিনের নিঃসরণ বাড়ায়। এটি ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয় মেলাটোনিন হরমোনের উৎপাদনেও সহায়তা করে। তবে অতিরিক্ত জায়ফল সেবন করলে তা স্নায়ুর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, যা বিভ্রান্তি বা"ব্রেন হ্যাং" এর মতো অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারে।

    আয়ুর্বেদে জায়ফলকে ঘুম আনার প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি দুধ বা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে সেবন করলে তা মানসিক চাপ কমায় এবং গভীর ঘুমে সহায়তা করে।

    জায়ফলের এই প্রাকৃতিক গুণাগুণ শরীরকে আরাম দেয় এবং মনের ভার কমায়। তবে সঠিক পরিমাণে সেবনই এর উপকারিতা নিশ্চিত করে। তাই, জায়ফল হতে পারে আপনার ঘুমের সঙ্গী, যদি তা সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়।
    **জায়ফল কি ঘুম আনে? নাকি ব্রেনকে হ্যাং করে?** এক কাপ গরম দুধে সামান্য জায়ফল মিশিয়ে পান করলে যেন শরীর ও মন একসঙ্গে আরাম খুঁজে পায়। এর মৃদু সুগন্ধ আর স্বাদ মনকে প্রশান্ত করে এবং ক্লান্তি দূর করে। জায়ফলে রয়েছে মাইরিস্টিসিন নামক প্রাকৃতিক যৌগ, যা স্নায়ুকে শিথিল করে এবং মস্তিষ্কে সেরোটোনিনের নিঃসরণ বাড়ায়। এটি ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয় মেলাটোনিন হরমোনের উৎপাদনেও সহায়তা করে। তবে অতিরিক্ত জায়ফল সেবন করলে তা স্নায়ুর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, যা বিভ্রান্তি বা"ব্রেন হ্যাং" এর মতো অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারে। আয়ুর্বেদে জায়ফলকে ঘুম আনার প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি দুধ বা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে সেবন করলে তা মানসিক চাপ কমায় এবং গভীর ঘুমে সহায়তা করে। জায়ফলের এই প্রাকৃতিক গুণাগুণ শরীরকে আরাম দেয় এবং মনের ভার কমায়। তবে সঠিক পরিমাণে সেবনই এর উপকারিতা নিশ্চিত করে। তাই, জায়ফল হতে পারে আপনার ঘুমের সঙ্গী, যদি তা সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়।
    0 Комментарии 0 Поделились 243 Просмотры
  • শামীম পাটোয়ারী এমন একজন ক্রিকেটার—যিনি নিজের দুর্দান্ত ফিল্ডিং দিয়ে ১৫-২০ রান বাঁচিয়ে দেবে, ব্যাটিং দিয়ে ২০ বলে ৩৫ রান কিংবা ২৫ বলে ৪০-৪৫ রান করে দিবে এবং মাঝেমধ্যে কিপটে বোলিং স্পেল করবে আর গুরুত্বপূর্ণ সময় গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে দিবে। হ্যাঁ, এই সবগুলো সামর্থ আছে তার মধ্যে... 👏🏻

    তাকে যত্ন নিতে হবে, সময় দিতে হবে, ব্যাক করতে হবে, আগলে রাখতে হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে দারুণ একজন ক্রিকেটার পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ, একেবারে কমপ্লিট প্যাকেজ যাকে বলে!
    শামীম পাটোয়ারী এমন একজন ক্রিকেটার—যিনি নিজের দুর্দান্ত ফিল্ডিং দিয়ে ১৫-২০ রান বাঁচিয়ে দেবে, ব্যাটিং দিয়ে ২০ বলে ৩৫ রান কিংবা ২৫ বলে ৪০-৪৫ রান করে দিবে এবং মাঝেমধ্যে কিপটে বোলিং স্পেল করবে আর গুরুত্বপূর্ণ সময় গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে দিবে। হ্যাঁ, এই সবগুলো সামর্থ আছে তার মধ্যে... 👏🏻 তাকে যত্ন নিতে হবে, সময় দিতে হবে, ব্যাক করতে হবে, আগলে রাখতে হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে দারুণ একজন ক্রিকেটার পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ, একেবারে কমপ্লিট প্যাকেজ যাকে বলে! ✨
    Love
    1
    0 Комментарии 0 Поделились 243 Просмотры
  • থরের হাতুড়ি মিওলনিরের নাম শুনলেই মনে হয় বজ্রের মতো আকাশ কাঁপানো এক দেবতুল্য অস্ত্র, যার গায়ে কেউ হাত দিতেও সাহস পায় না। কিন্তু অবাক করার মতো সত্য হলো, এই শক্তিশালী হাতিয়ার আসলে জন্ম নিয়েছিল এক দুষ্টু বুদ্ধির ফলস্বরূপ। আর সেই কূটবুদ্ধির দেবতা ছিলেন থরের ভাই, লোকি।

    এক রাতে থর ও তার স্ত্রী সিফ গভীর ঘুমে। ঠিক তখনই মদ্যপ অবস্থায় লোকির মাথায় আসে এক দুষ্টু খেয়াল। সিফের সোনালী লম্বা চুল কেটে দিলে নাকি খুব মজা হবে! চুপিচুপি ঘরে ঢুকে সিফের চুল একেবারে গোড়া থেকে কেটে দেন লোকি। সকালে সিফকে দেখে থর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। এমন কাণ্ড একমাত্র লোকিই করতে পারে, তা বুঝে তিনি লোকির গলা চেপে ধরেন। ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে লোকি স্বীকার করেন—চুল আর ফেরত আনা সম্ভব নয়। তখন থরের হুমকি, “চুল না ফেরালে, হাড় ভেঙে গুড়িয়ে দেব!”

    প্রাণ বাঁচাতে লোকি ছুটে যান ইভালডির দুই বামন পুত্রের কাছে। তাদের বোঝান—ব্রক ও ইত্রি নাকি তাদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ কামার। এতে ইভালডির সন্তানরা প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ে। বানায় সিফের সোনালী চুল, ওডিনের জন্য গুংগির বর্শা, আর ফ্রের জন্য ভাঁজযোগ্য জাহাজ স্কিডব্লাডনির।
    লোকি এবার যায় ব্রক ও ইত্রির কাছে। তাদেরও একইভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় টেনে আনেন। তবে শর্ত রাখে তারা—জিতলে লোকির মাথা কেটে নিতে পারবে।

    ভয়ানক ফাঁদে পড়ে যায় লোকি। একদিকে থরের রাগ, অন্যদিকে নিজের মাথা খোয়ানোর ভয়। কিন্তু হাল ছাড়েন না। মাছির রূপ ধরে গিয়ে ইত্রির কাজ নষ্ট করার চেষ্টা করেন। ব্রকের ঘাড়ে, চোখে বারবার কামড় দেন। কিন্তু ব্রক নিজের সব যন্ত্রণা সহ্য করে হাপর চালাতে থাকেন।

    শেষমেশ ব্রক ও ইত্রির তিনটি জিনিস তৈরি হয়—ড্রুপনির নামক আংটি, আলো ছড়ানো স্বর্ণের শুকর, আর একটি ছোট হাতলের শক্তিশালী হাতুড়ি। এই হাতুড়িই পরে হয়ে ওঠে থরের মিওলনির।

    দেবতারা বিচার করেন উপহারগুলো। যদিও মিওলনির হাতল ছোট, কিন্তু তার ক্ষমতা—কখনো লক্ষ্যভ্রষ্ট না হওয়া, ফিরে আসা, রূপ পরিবর্তন ও অবিনাশিতা—সবাইকে মুগ্ধ করে। ওডিন ঘোষণা দেন, বিজয়ী ব্রক ও ইত্রির দল।

    এবার লোকির মাথা কাটার পালা। কিন্তু চতুর লোকি জানিয়ে দেয়, শর্ত ছিল “মাথা”, “গলা” নয়। গলা কাটা যাবে না! ওডিন এই দাবিকে বৈধ ঘোষণা করেন। ব্রক ক্ষিপ্ত হয়ে লোকির ঠোঁট সেলাই করে দেন, যেন ভবিষ্যতে সে আর কেউকে প্রতারণা করতে না পারে।

    এইভাবেই এক দুষ্টুমির ফসল হয়ে উঠে আসে মিওলনির, যা পরবর্তীতে অ্যাসগার্ডের প্রতিরক্ষা আর থরের প্রতীক হয়ে ওঠে। আর লোকি? সে হয়ে ওঠে গল্পের সেই ‘অপরিহার্য সমস্যা’, যার হাতেই জন্ম নেয় অসাধারণ সমাধান।
    থরের হাতুড়ি মিওলনিরের নাম শুনলেই মনে হয় বজ্রের মতো আকাশ কাঁপানো এক দেবতুল্য অস্ত্র, যার গায়ে কেউ হাত দিতেও সাহস পায় না। কিন্তু অবাক করার মতো সত্য হলো, এই শক্তিশালী হাতিয়ার আসলে জন্ম নিয়েছিল এক দুষ্টু বুদ্ধির ফলস্বরূপ। আর সেই কূটবুদ্ধির দেবতা ছিলেন থরের ভাই, লোকি। এক রাতে থর ও তার স্ত্রী সিফ গভীর ঘুমে। ঠিক তখনই মদ্যপ অবস্থায় লোকির মাথায় আসে এক দুষ্টু খেয়াল। সিফের সোনালী লম্বা চুল কেটে দিলে নাকি খুব মজা হবে! চুপিচুপি ঘরে ঢুকে সিফের চুল একেবারে গোড়া থেকে কেটে দেন লোকি। সকালে সিফকে দেখে থর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। এমন কাণ্ড একমাত্র লোকিই করতে পারে, তা বুঝে তিনি লোকির গলা চেপে ধরেন। ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে লোকি স্বীকার করেন—চুল আর ফেরত আনা সম্ভব নয়। তখন থরের হুমকি, “চুল না ফেরালে, হাড় ভেঙে গুড়িয়ে দেব!” প্রাণ বাঁচাতে লোকি ছুটে যান ইভালডির দুই বামন পুত্রের কাছে। তাদের বোঝান—ব্রক ও ইত্রি নাকি তাদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ কামার। এতে ইভালডির সন্তানরা প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ে। বানায় সিফের সোনালী চুল, ওডিনের জন্য গুংগির বর্শা, আর ফ্রের জন্য ভাঁজযোগ্য জাহাজ স্কিডব্লাডনির। লোকি এবার যায় ব্রক ও ইত্রির কাছে। তাদেরও একইভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় টেনে আনেন। তবে শর্ত রাখে তারা—জিতলে লোকির মাথা কেটে নিতে পারবে। ভয়ানক ফাঁদে পড়ে যায় লোকি। একদিকে থরের রাগ, অন্যদিকে নিজের মাথা খোয়ানোর ভয়। কিন্তু হাল ছাড়েন না। মাছির রূপ ধরে গিয়ে ইত্রির কাজ নষ্ট করার চেষ্টা করেন। ব্রকের ঘাড়ে, চোখে বারবার কামড় দেন। কিন্তু ব্রক নিজের সব যন্ত্রণা সহ্য করে হাপর চালাতে থাকেন। শেষমেশ ব্রক ও ইত্রির তিনটি জিনিস তৈরি হয়—ড্রুপনির নামক আংটি, আলো ছড়ানো স্বর্ণের শুকর, আর একটি ছোট হাতলের শক্তিশালী হাতুড়ি। এই হাতুড়িই পরে হয়ে ওঠে থরের মিওলনির। দেবতারা বিচার করেন উপহারগুলো। যদিও মিওলনির হাতল ছোট, কিন্তু তার ক্ষমতা—কখনো লক্ষ্যভ্রষ্ট না হওয়া, ফিরে আসা, রূপ পরিবর্তন ও অবিনাশিতা—সবাইকে মুগ্ধ করে। ওডিন ঘোষণা দেন, বিজয়ী ব্রক ও ইত্রির দল। এবার লোকির মাথা কাটার পালা। কিন্তু চতুর লোকি জানিয়ে দেয়, শর্ত ছিল “মাথা”, “গলা” নয়। গলা কাটা যাবে না! ওডিন এই দাবিকে বৈধ ঘোষণা করেন। ব্রক ক্ষিপ্ত হয়ে লোকির ঠোঁট সেলাই করে দেন, যেন ভবিষ্যতে সে আর কেউকে প্রতারণা করতে না পারে। এইভাবেই এক দুষ্টুমির ফসল হয়ে উঠে আসে মিওলনির, যা পরবর্তীতে অ্যাসগার্ডের প্রতিরক্ষা আর থরের প্রতীক হয়ে ওঠে। আর লোকি? সে হয়ে ওঠে গল্পের সেই ‘অপরিহার্য সমস্যা’, যার হাতেই জন্ম নেয় অসাধারণ সমাধান।
    Love
    1
    0 Комментарии 0 Поделились 240 Просмотры
  • ১০ বছর নিষিদ্ধ আর্সেনাল ⚠️
    ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে ফুটবল বিশ্বে নেমে এলো আরও একটি বড় শাস্তির খাঁড়া। এবার অভিযুক্ত মন্টেনেগ্রোর ক্লাব এফকে আর্সেনাল তিভাত। তবে ক্লাবকে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করার চেয়েও বড় খবর হলো, এই ঘটনায় জড়িত একজন খেলোয়াড় ও একজন ক্লাব কর্মকর্তাকে ফুটবল থেকে আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করেছে ইউরোপীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা উয়েফা।   নিষিদ্ধ হওয়া ব্যক্তিরা হলেন খেলোয়াড় নিকোলা সেলেবিচ এবং ক্লাব কর্মকর্তা রানকো...
    Love
    Sad
    2
    0 Комментарии 0 Поделились 387 Просмотры
  • আকার অনুযায়ী পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী!
    Dung Beetle – আকার অনুযায়ী পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী! কতটা শক্তিশালী? একটি সাধারণ Dung Beetle তার নিজের দেহের ওজনের ১,১৪১ গুণ বেশি ভার টানতে পারে! তুলনা করতে গেলে: যদি একটি মানুষ Dung Beetle-এর মতো শক্তিশালী হত, তবে সে একটি ৬০ টনের জেট বিমানের ওজন টেনে নিতে পারত!  কীভাবে সম্ভব? এই শক্তির মূল রহস্য: তাদের পেছনের পা এবং শরীরের বিশেষ গঠন। Muscle-to-body-weight ratio অত্যন্ত বেশি।...
    0 Комментарии 0 Поделились 401 Просмотры
  • Drone to plant trees but super fast!!
    When it comes to reversing deforestation, the answer might not be on the ground, it might be in the sky. A team of engineers has developed a fleet of autonomous drones that can plant trees faster than any human ever could. These flying machines are not just fast. They are smart. Each one carries seed pods packed with nutrients and natural growth agents, ready to be delivered with surgical...
    Love
    Wow
    4
    0 Комментарии 0 Поделились 895 Просмотры
Больше
BlackBird Ai
https://bbai.shop