• পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম আকাশে উড়েছিলেন একজন মুসলিম বিজ্ঞানী !

    আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর পূর্বে, স্পেনে জন্ম নিয়েছিলেন এক অসাধারণ চিন্তাবিদ ও বিজ্ঞানী – আব্বাস ইবনে ফিরনাস!

    তিনি এমন এক স্বপ্ন দেখেছিলেন, যা সে যুগে কেউ কল্পনাও করতে পারত না—যদি পাখিরা আকাশে উড়তে পারে, তবে মানুষ কেন পারবে না?" এই প্রশ্নই তাকে উদ্ভাবনের পথে নিয়ে যায়। তার এই অভিনব পরিকল্পনার কথা যখন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, তখন অনেকেই তাকে উপহাস ও বিদ্রূপ করে। কিন্তু তারপরেও অসংখ্য জনতা কর্ডোভা শহরের টাওয়ারে আসে দেখার জন্যে !

    অবশেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ এলো! আব্বাস ইবনে ফিরনাস নিজের বানানো গ্লাইডার নিয়ে ঝাঁপ দিলেন…

    লোকজন অবাক হয়ে দেখলো – তিনি সত্যিই পাখির মতো উড়ছেন!

    তিনি প্রায় ১০ মিনিট ধরে গ্লাইডারের মাধ্যমে আকাশে ভেসে বেড়ান, যা ছিল মানুষের আকাশে ওড়ার ইতিহাসে প্রথম সাফল্য।

    তবে তার এই আবিষ্কার একদম নিখুঁত ছিল না। অবতরণের সময় তিনি বুঝতে পারেন, তার পরিকল্পনায় ল্যান্ডিংয়ের জন্য কোনো উপযুক্ত ব্যবস্থা ছিল না, যার ফলে তিনি আহত হন। পরবর্তীতে বিজ্ঞানীরা এই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে আধুনিক গ্লাইডার ও বিমানের ধারণা উন্নত করেন।! আর তাই আজকের আধুনিক এভিয়েশন প্রযুক্তির পেছনে তার এই দুঃসাহসিক প্রচেষ্টার অবদান অসীম।

    ©️Inspiration Media #unknownfacts #banglastory #aviationhistory
    পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম আকাশে উড়েছিলেন একজন মুসলিম বিজ্ঞানী ! আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর পূর্বে, স্পেনে জন্ম নিয়েছিলেন এক অসাধারণ চিন্তাবিদ ও বিজ্ঞানী – আব্বাস ইবনে ফিরনাস! তিনি এমন এক স্বপ্ন দেখেছিলেন, যা সে যুগে কেউ কল্পনাও করতে পারত না—যদি পাখিরা আকাশে উড়তে পারে, তবে মানুষ কেন পারবে না?" এই প্রশ্নই তাকে উদ্ভাবনের পথে নিয়ে যায়। তার এই অভিনব পরিকল্পনার কথা যখন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, তখন অনেকেই তাকে উপহাস ও বিদ্রূপ করে। কিন্তু তারপরেও অসংখ্য জনতা কর্ডোভা শহরের টাওয়ারে আসে দেখার জন্যে ! অবশেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ এলো! আব্বাস ইবনে ফিরনাস নিজের বানানো গ্লাইডার নিয়ে ঝাঁপ দিলেন… লোকজন অবাক হয়ে দেখলো – তিনি সত্যিই পাখির মতো উড়ছেন! তিনি প্রায় ১০ মিনিট ধরে গ্লাইডারের মাধ্যমে আকাশে ভেসে বেড়ান, যা ছিল মানুষের আকাশে ওড়ার ইতিহাসে প্রথম সাফল্য। তবে তার এই আবিষ্কার একদম নিখুঁত ছিল না। অবতরণের সময় তিনি বুঝতে পারেন, তার পরিকল্পনায় ল্যান্ডিংয়ের জন্য কোনো উপযুক্ত ব্যবস্থা ছিল না, যার ফলে তিনি আহত হন। পরবর্তীতে বিজ্ঞানীরা এই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে আধুনিক গ্লাইডার ও বিমানের ধারণা উন্নত করেন।! আর তাই আজকের আধুনিক এভিয়েশন প্রযুক্তির পেছনে তার এই দুঃসাহসিক প্রচেষ্টার অবদান অসীম। ©️Inspiration Media #unknownfacts #banglastory #aviationhistory
    0 Комментарии 0 Поделились 435 Просмотры
  • যখন টাইটানিক ডুবছিল তখন কাছাকাছি তিনটে জাহাজ ছিল।

    মাত্র সাত মাইল দূরে ছিল স্যাম্পসন। তারা বিপদ সংকেত দেখেও সাড়া দেয়নি। বেআইনি সীল মাছ ধরছিল বলে ধরা পড়ার ভয়ে উল্টোদিকে জাহাজের মুখ ঘুরিয়ে বহুদুরে চলে যায়। স্যাম্পসনের গল্প আমাদের শেখায়: যারা কেবল নিজেদের নিয়েই ভাবে, অন্যের জীবন কি এল কি গেল তা নিয়ে বিন্দুমাত্র মাথাব্যাথা নেই, এদের আচরণ এমনই।

    দ্বিতীয় জাহাজ, ক্যালিফোর্নিয়ান, ছিল ১৪ মাইল দূরে। তারা টাইটানিকের সংকেত দেখেও কিছু করেনি। ঐ জাহাজের চারপাশে জমাট বরফ ছিল। ক্যাপ্টেন দেখেছিলেন টাইটানিকের বাঁচতে চাওয়ার আকুতি, তাই চেষ্টা না করে ভাবলো কাল সকালে কিছু একটা করবো বলে ক্যাপ্টেন ঘুমিয়ে পড়েন। ক্যালিফোর্নিয়ান আমাদের মনে করায়: যারা সময়মতো দায়িত্ব নিতে দেরি করে, একটা ঘটনার পর , যে ঠিক সেই মুহুর্তে আমাদের কিছুই করার নেই। পরিস্থিতি অনুকুল হলে ঝাঁপিয়ে পড়বো।

    তৃতীয় জাহাজ, কারপাথিয়ান্স, ছিল ৫৮ মাইল দূরে। অর্থাৎ পূর্বের দুটি জাহাজ থেকে বেশ দূরে ! বিপদ সংকেত পেয়ে ক্যাপ্টেন ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন এবং বরফ ভেঙে এগিয়ে গিয়ে ৭০৫ জন যাত্রীকে বাঁচান। কারপাথিয়ান্স আমাদের শেখায়: দায়িত্ব এড়ানোর হাজার কারণ থাকলেও সাহসিকতার জন্যই মানুষ স্মরণীয় হয়ে থাকে।

    উপসংহার: বিপদের সময় সাহায্যের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ার মানসিকতাই আসল। ইতিহাস হয়তো ভুলে যাবে, কিন্তু সাহসিকতা চিরকাল বন্দিত হবে।

    Inspiration Media #unknownfacts #banglastory #Titanic
    যখন টাইটানিক ডুবছিল তখন কাছাকাছি তিনটে জাহাজ ছিল। মাত্র সাত মাইল দূরে ছিল স্যাম্পসন। তারা বিপদ সংকেত দেখেও সাড়া দেয়নি। বেআইনি সীল মাছ ধরছিল বলে ধরা পড়ার ভয়ে উল্টোদিকে জাহাজের মুখ ঘুরিয়ে বহুদুরে চলে যায়। স্যাম্পসনের গল্প আমাদের শেখায়: যারা কেবল নিজেদের নিয়েই ভাবে, অন্যের জীবন কি এল কি গেল তা নিয়ে বিন্দুমাত্র মাথাব্যাথা নেই, এদের আচরণ এমনই। দ্বিতীয় জাহাজ, ক্যালিফোর্নিয়ান, ছিল ১৪ মাইল দূরে। তারা টাইটানিকের সংকেত দেখেও কিছু করেনি। ঐ জাহাজের চারপাশে জমাট বরফ ছিল। ক্যাপ্টেন দেখেছিলেন টাইটানিকের বাঁচতে চাওয়ার আকুতি, তাই চেষ্টা না করে ভাবলো কাল সকালে কিছু একটা করবো বলে ক্যাপ্টেন ঘুমিয়ে পড়েন। ক্যালিফোর্নিয়ান আমাদের মনে করায়: যারা সময়মতো দায়িত্ব নিতে দেরি করে, একটা ঘটনার পর , যে ঠিক সেই মুহুর্তে আমাদের কিছুই করার নেই। পরিস্থিতি অনুকুল হলে ঝাঁপিয়ে পড়বো। তৃতীয় জাহাজ, কারপাথিয়ান্স, ছিল ৫৮ মাইল দূরে। অর্থাৎ পূর্বের দুটি জাহাজ থেকে বেশ দূরে ! বিপদ সংকেত পেয়ে ক্যাপ্টেন ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন এবং বরফ ভেঙে এগিয়ে গিয়ে ৭০৫ জন যাত্রীকে বাঁচান। কারপাথিয়ান্স আমাদের শেখায়: দায়িত্ব এড়ানোর হাজার কারণ থাকলেও সাহসিকতার জন্যই মানুষ স্মরণীয় হয়ে থাকে। উপসংহার: বিপদের সময় সাহায্যের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ার মানসিকতাই আসল। ইতিহাস হয়তো ভুলে যাবে, কিন্তু সাহসিকতা চিরকাল বন্দিত হবে। Inspiration Media #unknownfacts #banglastory #Titanic
    0 Комментарии 0 Поделились 376 Просмотры
BlackBird Ai
https://bbai.shop