যেটাকে আপনি “ফেলে দেওয়া জিনিস” ভাবছেন…
সেটাই হয়তো হতে পারে আপনার জীবনের সবচেয়ে লাভজনক প্রোডাক্ট!
মাছ নেয়ার পর ফেলে দেওয়া মাছের আশ (Fish Maw) বিদেশে বিক্রি হয় সোনার দামে।
আর রাস্তার পাশে, পুকুরে ভেসে থাকা কচুরিপানা (Water Hyacinth) সেটা দিয়ে তৈরি হচ্ছে হোম ডেকোর, ব্যাগ, ম্যাট, এবং সবই যাচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার মার্কেট।
মাছের আশ সাদা সোনা!
যেটা আপনি বাজারে কাটার সময় ফেলে দেন, সেটা চায়না, হংকং, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের রেস্টুরেন্টে ১০০ ডলারের উপরে বিক্রি হয়!
✅ মাছের পেটের ভেতর থাকা স্নায়বহুল অংশ
✅ শুকিয়ে, ক্লিন করে, গ্রেডিং করে রপ্তানি হয়
✅ ড্রাই ফুড, মেডিসিন, সুপ, কসমেটিকসেও ব্যবহার হয়
✅ প্রতি কেজি দাম ১০০০–৩০০০ ডলার পর্যন্ত উঠতে পারে!
কচুরিপানা গৃহস্থের ঝামেলা নয়, এক্সপোর্টের সম্ভাবনা!
আপনি যেটাকে আগাছা ভাবেন, সেটাই ইউরোপে ইকো-ফ্রেন্ডলি হ্যান্ডিক্রাফ্টস এর কাঁচামাল।
✅ কচুরিপানা শুকিয়ে বাঁশ/পাটের মতো ব্যবহার হয়
✅ ব্যাগ, ম্যাট, হোম ডেকোর, সোফা কাভার তৈরি হয়
✅ ইউরোপ, জার্মানি, সুইডেন, ইতালিতে রপ্তানি হয়
✅ বিদেশি বায়ারদের স্পেশাল অর্ডার আসে Eco Products হিসেবে
আপনি যদি কম বাজেটের রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে চান…
এই দুইটা পণ্য হতে পারে আপনার গেইমচেঞ্জার!
✈️ রপ্তানির জন্য দরকার নেই বিশাল টাকা।
✈️ দরকার নেই বড় টিম।
✈️ শুধু দরকার সঠিক প্যাকিং, সোর্সিং এবং একজান বায়ার।
শুরু করবেন কীভাবে?
১. মাছ বাজারে/হ্যাচারিতে গিয়ে মাছের আশ আলাদা করে ক্লিন করা শিখুন
২. স্থানীয়ভাবে কচুরিপানা সংগ্রহ করে শুকানোর ও প্রক্রিয়াজাত করার ব্যবস্থা নিন
৩. ফেসবুক, গুগল, আলিবাবা, এক্সপোর্ট ফোরাম বা বিজনেস মেলা থেকে বায়ার খুঁজুন
৪. ১০-২০ কেজি বা ছোট চালান দিয়েই শুরু করুন
যারা আজ কোটি টাকার রপ্তানিকারক, তারা শুরু করেছিল সিম্পল একটা শিপমেন্ট থেকে ।
আপনিও পারবেন।
বাংলাদেশের মাটিতে এমন অনেক রপ্তানিযোগ্য পণ্য আছে, যেগুলো আমাদের চোখের সামনেই পড়ে থাকে, কিন্তু চাহিদা বিশ্বের বড় বড় মার্কেটে।
এবার সময় নিজে কিছু করার।
#রপ্তানি
#মাছেরআশ
#কচুরিপানা
#bdexport
#lowinvestmentbusiness
#exportfrombangladesh
#businessopportunity
#ecoexport
#byabshapath
#localtointernational
সেটাই হয়তো হতে পারে আপনার জীবনের সবচেয়ে লাভজনক প্রোডাক্ট!
মাছ নেয়ার পর ফেলে দেওয়া মাছের আশ (Fish Maw) বিদেশে বিক্রি হয় সোনার দামে।
আর রাস্তার পাশে, পুকুরে ভেসে থাকা কচুরিপানা (Water Hyacinth) সেটা দিয়ে তৈরি হচ্ছে হোম ডেকোর, ব্যাগ, ম্যাট, এবং সবই যাচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার মার্কেট।
মাছের আশ সাদা সোনা!
যেটা আপনি বাজারে কাটার সময় ফেলে দেন, সেটা চায়না, হংকং, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের রেস্টুরেন্টে ১০০ ডলারের উপরে বিক্রি হয়!
✅ মাছের পেটের ভেতর থাকা স্নায়বহুল অংশ
✅ শুকিয়ে, ক্লিন করে, গ্রেডিং করে রপ্তানি হয়
✅ ড্রাই ফুড, মেডিসিন, সুপ, কসমেটিকসেও ব্যবহার হয়
✅ প্রতি কেজি দাম ১০০০–৩০০০ ডলার পর্যন্ত উঠতে পারে!
কচুরিপানা গৃহস্থের ঝামেলা নয়, এক্সপোর্টের সম্ভাবনা!
আপনি যেটাকে আগাছা ভাবেন, সেটাই ইউরোপে ইকো-ফ্রেন্ডলি হ্যান্ডিক্রাফ্টস এর কাঁচামাল।
✅ কচুরিপানা শুকিয়ে বাঁশ/পাটের মতো ব্যবহার হয়
✅ ব্যাগ, ম্যাট, হোম ডেকোর, সোফা কাভার তৈরি হয়
✅ ইউরোপ, জার্মানি, সুইডেন, ইতালিতে রপ্তানি হয়
✅ বিদেশি বায়ারদের স্পেশাল অর্ডার আসে Eco Products হিসেবে
আপনি যদি কম বাজেটের রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে চান…
এই দুইটা পণ্য হতে পারে আপনার গেইমচেঞ্জার!
✈️ রপ্তানির জন্য দরকার নেই বিশাল টাকা।
✈️ দরকার নেই বড় টিম।
✈️ শুধু দরকার সঠিক প্যাকিং, সোর্সিং এবং একজান বায়ার।
শুরু করবেন কীভাবে?
১. মাছ বাজারে/হ্যাচারিতে গিয়ে মাছের আশ আলাদা করে ক্লিন করা শিখুন
২. স্থানীয়ভাবে কচুরিপানা সংগ্রহ করে শুকানোর ও প্রক্রিয়াজাত করার ব্যবস্থা নিন
৩. ফেসবুক, গুগল, আলিবাবা, এক্সপোর্ট ফোরাম বা বিজনেস মেলা থেকে বায়ার খুঁজুন
৪. ১০-২০ কেজি বা ছোট চালান দিয়েই শুরু করুন
যারা আজ কোটি টাকার রপ্তানিকারক, তারা শুরু করেছিল সিম্পল একটা শিপমেন্ট থেকে ।
আপনিও পারবেন।
বাংলাদেশের মাটিতে এমন অনেক রপ্তানিযোগ্য পণ্য আছে, যেগুলো আমাদের চোখের সামনেই পড়ে থাকে, কিন্তু চাহিদা বিশ্বের বড় বড় মার্কেটে।
এবার সময় নিজে কিছু করার।
#রপ্তানি
#মাছেরআশ
#কচুরিপানা
#bdexport
#lowinvestmentbusiness
#exportfrombangladesh
#businessopportunity
#ecoexport
#byabshapath
#localtointernational
যেটাকে আপনি “ফেলে দেওয়া জিনিস” ভাবছেন…
সেটাই হয়তো হতে পারে আপনার জীবনের সবচেয়ে লাভজনক প্রোডাক্ট!
মাছ নেয়ার পর ফেলে দেওয়া মাছের আশ (Fish Maw) বিদেশে বিক্রি হয় সোনার দামে।
আর রাস্তার পাশে, পুকুরে ভেসে থাকা কচুরিপানা (Water Hyacinth) সেটা দিয়ে তৈরি হচ্ছে হোম ডেকোর, ব্যাগ, ম্যাট, এবং সবই যাচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার মার্কেট।
মাছের আশ সাদা সোনা!
যেটা আপনি বাজারে কাটার সময় ফেলে দেন, সেটা চায়না, হংকং, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের রেস্টুরেন্টে ১০০ ডলারের উপরে বিক্রি হয়!
✅ মাছের পেটের ভেতর থাকা স্নায়বহুল অংশ
✅ শুকিয়ে, ক্লিন করে, গ্রেডিং করে রপ্তানি হয়
✅ ড্রাই ফুড, মেডিসিন, সুপ, কসমেটিকসেও ব্যবহার হয়
✅ প্রতি কেজি দাম ১০০০–৩০০০ ডলার পর্যন্ত উঠতে পারে!
কচুরিপানা গৃহস্থের ঝামেলা নয়, এক্সপোর্টের সম্ভাবনা!
আপনি যেটাকে আগাছা ভাবেন, সেটাই ইউরোপে ইকো-ফ্রেন্ডলি হ্যান্ডিক্রাফ্টস এর কাঁচামাল।
✅ কচুরিপানা শুকিয়ে বাঁশ/পাটের মতো ব্যবহার হয়
✅ ব্যাগ, ম্যাট, হোম ডেকোর, সোফা কাভার তৈরি হয়
✅ ইউরোপ, জার্মানি, সুইডেন, ইতালিতে রপ্তানি হয়
✅ বিদেশি বায়ারদের স্পেশাল অর্ডার আসে Eco Products হিসেবে
আপনি যদি কম বাজেটের রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে চান…
এই দুইটা পণ্য হতে পারে আপনার গেইমচেঞ্জার!
✈️ রপ্তানির জন্য দরকার নেই বিশাল টাকা।
✈️ দরকার নেই বড় টিম।
✈️ শুধু দরকার সঠিক প্যাকিং, সোর্সিং এবং একজান বায়ার।
শুরু করবেন কীভাবে?
১. মাছ বাজারে/হ্যাচারিতে গিয়ে মাছের আশ আলাদা করে ক্লিন করা শিখুন
২. স্থানীয়ভাবে কচুরিপানা সংগ্রহ করে শুকানোর ও প্রক্রিয়াজাত করার ব্যবস্থা নিন
৩. ফেসবুক, গুগল, আলিবাবা, এক্সপোর্ট ফোরাম বা বিজনেস মেলা থেকে বায়ার খুঁজুন
৪. ১০-২০ কেজি বা ছোট চালান দিয়েই শুরু করুন
যারা আজ কোটি টাকার রপ্তানিকারক, তারা শুরু করেছিল সিম্পল একটা শিপমেন্ট থেকে ।
আপনিও পারবেন।
বাংলাদেশের মাটিতে এমন অনেক রপ্তানিযোগ্য পণ্য আছে, যেগুলো আমাদের চোখের সামনেই পড়ে থাকে, কিন্তু চাহিদা বিশ্বের বড় বড় মার্কেটে।
এবার সময় নিজে কিছু করার।
#রপ্তানি
#মাছেরআশ
#কচুরিপানা
#bdexport
#lowinvestmentbusiness
#exportfrombangladesh
#businessopportunity
#ecoexport
#byabshapath
#localtointernational
0 Commentaires
0 Parts
471 Vue