• আলু, ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট, এবং পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশের গল্প

    সৌদি আরবে আলু যেন একপ্রকার জাতীয় খাবার। বিরিয়ানিতে হোক কিংবা হটডগে, শর্মায় হোক বা চিকেন গ্রেভিতে, প্রায় প্রতিটি খাবারে আলুর একটা টুকরো থাকবেই। আর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই? যাকে আমরা হাসতে হাসতে “আলু ভাজা” বলি, সেটাই এখানে এক ক্লাসি খাবার, এককথায় সকল সৌদির প্রিয়।

    এই দেশে আলুর চাহিদা আকাশচুম্বী। অথচ, দুঃখজনকভাবে সৌদি আরবের কোনো সুপারশপে আপনি “বাংলাদেশি আলু” খুঁজে পাবেন না। তাক ভরে আছে ভারতীয়, পাকিস্তানি, ইন্দোনেশিয়ান আলুতে। এদের রঙ চকচকে, আকার একরকম, লেবেল ঝকঝকে। কিন্তু যারা জানেন, তারা জানেন, বাংলাদেশি আলু কেমন স্বাদে অনন্য, কেমন প্রাকৃতিক গন্ধে হৃদয় ছুঁয়ে যায়।

    তবুও কেন বাংলাদেশি আলু এই বাজারে জায়গা করে নিতে পারছে না?

    এক কথায় উত্তর: ব্র্যান্ডিং।

    আমরা এখনও “কারওয়ান বাজার মডেল” থেকে বের হতে পারিনি। বস্তাভরে পাঠানো আলু সৌদিতে এলেও, সেই বস্তা থেকে তুলে ঝকঝকে প্যাকেটে ঢোকানোর চিন্তা করি না। কোনো মানসম্পন্ন প্যাকেজিং নেই, নেই গ্লোবাল মানের লেবেলিং, নেই ট্রেডমার্ক। অথচ এটাই তো আন্তর্জাতিক বাজারের প্রথম পাঠ দৃষ্টিতে ভালো না লাগলে পেটে যাবে না।

    আমরা ভাবি, আলু তো আলুই, মাটি থেকে উঠেছে, মানুষ কিনবে। রাস্তার পাশে মাদুর বিছিয়ে বিক্রি করলেই চলবে। কিন্তু ভুলে যাই, আজকের দুনিয়ায় পণ্য নয়, প্রেজেন্টেশনই প্রোডাক্ট।

    কিন্তু আমি দোষ দিচ্ছি না।
    বাংলাদেশ থেকে যে মানুষগুলো সৌদি আরবে আসে, তাদের অধিকাংশই শ্রমজীবী। জীবনের চরম সংগ্রামে তারা কেউ আলু নিয়ে এসেছেন, কেউ পেঁয়াজ। নিজে হাতে বস্তা নামিয়ে, নিজের খরচে মার্কেটে গেছেন। এই মানুষগুলোকে আমি সালাম জানাই। তারা চেষ্টার কমতি রাখেন না।

    কিন্তু এই যুদ্ধে যদি পাশে কেউ থাকত? কেউ যদি বলত “ভাই, আমি তোমার আলু ব্র্যান্ড করব। তোমার পণ্যকে প্যাকেট দিয়ে, নাম দিয়ে, গল্প দিয়ে মানুষকে দেখাব, এই আলুই সৌদি রাঁধুনিদের প্রথম পছন্দ।” তাহলেই হয়তো গল্পটা বদলাত।

    ব্র্যান্ডিং মানে লোগো না, গল্প। যদি আমরা আমাদের পণ্যের পিছনে একটি গল্প জুড়তে পারি ‘ময়মনসিংহের কৃষক রশিদ আলী যে নিজের হাতেই আলু ফলান, সার কম দেন, বিষ দেন না’, আর যদি সেই গল্প একটি ব্র্যান্ডের প্যাকেটে মানুষ পড়ে তাহলেই তো বাংলাদেশি আলু হবে একটি অনুভূতির নাম।

    এটাই দেশের আসল সেবা। যারা এই গেম বোঝেন, তারা এগিয়ে আসুন। কৃষকের ঘাম যেন শুধু বাজারে নয়, পৌঁছায় ভিনদেশি সুপারশপের তাকেও। আমরা শুধু শ্রমিক পাঠাব না, আমরা পণ্য পাঠাব, গল্প পাঠাব, গর্ব পাঠাব।
    আলু, ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট, এবং পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশের গল্প সৌদি আরবে আলু যেন একপ্রকার জাতীয় খাবার। বিরিয়ানিতে হোক কিংবা হটডগে, শর্মায় হোক বা চিকেন গ্রেভিতে, প্রায় প্রতিটি খাবারে আলুর একটা টুকরো থাকবেই। আর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই? যাকে আমরা হাসতে হাসতে “আলু ভাজা” বলি, সেটাই এখানে এক ক্লাসি খাবার, এককথায় সকল সৌদির প্রিয়। এই দেশে আলুর চাহিদা আকাশচুম্বী। অথচ, দুঃখজনকভাবে সৌদি আরবের কোনো সুপারশপে আপনি “বাংলাদেশি আলু” খুঁজে পাবেন না। তাক ভরে আছে ভারতীয়, পাকিস্তানি, ইন্দোনেশিয়ান আলুতে। এদের রঙ চকচকে, আকার একরকম, লেবেল ঝকঝকে। কিন্তু যারা জানেন, তারা জানেন, বাংলাদেশি আলু কেমন স্বাদে অনন্য, কেমন প্রাকৃতিক গন্ধে হৃদয় ছুঁয়ে যায়। তবুও কেন বাংলাদেশি আলু এই বাজারে জায়গা করে নিতে পারছে না? এক কথায় উত্তর: ব্র্যান্ডিং। আমরা এখনও “কারওয়ান বাজার মডেল” থেকে বের হতে পারিনি। বস্তাভরে পাঠানো আলু সৌদিতে এলেও, সেই বস্তা থেকে তুলে ঝকঝকে প্যাকেটে ঢোকানোর চিন্তা করি না। কোনো মানসম্পন্ন প্যাকেজিং নেই, নেই গ্লোবাল মানের লেবেলিং, নেই ট্রেডমার্ক। অথচ এটাই তো আন্তর্জাতিক বাজারের প্রথম পাঠ দৃষ্টিতে ভালো না লাগলে পেটে যাবে না। আমরা ভাবি, আলু তো আলুই, মাটি থেকে উঠেছে, মানুষ কিনবে। রাস্তার পাশে মাদুর বিছিয়ে বিক্রি করলেই চলবে। কিন্তু ভুলে যাই, আজকের দুনিয়ায় পণ্য নয়, প্রেজেন্টেশনই প্রোডাক্ট। কিন্তু আমি দোষ দিচ্ছি না। বাংলাদেশ থেকে যে মানুষগুলো সৌদি আরবে আসে, তাদের অধিকাংশই শ্রমজীবী। জীবনের চরম সংগ্রামে তারা কেউ আলু নিয়ে এসেছেন, কেউ পেঁয়াজ। নিজে হাতে বস্তা নামিয়ে, নিজের খরচে মার্কেটে গেছেন। এই মানুষগুলোকে আমি সালাম জানাই। তারা চেষ্টার কমতি রাখেন না। কিন্তু এই যুদ্ধে যদি পাশে কেউ থাকত? কেউ যদি বলত “ভাই, আমি তোমার আলু ব্র্যান্ড করব। তোমার পণ্যকে প্যাকেট দিয়ে, নাম দিয়ে, গল্প দিয়ে মানুষকে দেখাব, এই আলুই সৌদি রাঁধুনিদের প্রথম পছন্দ।” তাহলেই হয়তো গল্পটা বদলাত। ব্র্যান্ডিং মানে লোগো না, গল্প। যদি আমরা আমাদের পণ্যের পিছনে একটি গল্প জুড়তে পারি ‘ময়মনসিংহের কৃষক রশিদ আলী যে নিজের হাতেই আলু ফলান, সার কম দেন, বিষ দেন না’, আর যদি সেই গল্প একটি ব্র্যান্ডের প্যাকেটে মানুষ পড়ে তাহলেই তো বাংলাদেশি আলু হবে একটি অনুভূতির নাম। এটাই দেশের আসল সেবা। যারা এই গেম বোঝেন, তারা এগিয়ে আসুন। কৃষকের ঘাম যেন শুধু বাজারে নয়, পৌঁছায় ভিনদেশি সুপারশপের তাকেও। আমরা শুধু শ্রমিক পাঠাব না, আমরা পণ্য পাঠাব, গল্প পাঠাব, গর্ব পাঠাব।
    0 Comments 0 Shares 6 Views 0 Reviews
  • একটা স্মার্টফোন, একটা নেটওয়ার্ক আর ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই; যেকোনো স্কিলকে মনিটাইজ করতে হাজার-লক্ষ টাকা শুরুতেই খরচ করতে হয় না!

    সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো, ফ্রি!
    ওয়েবসাইট বিল্ডার, ফ্রি!
    কন্টেন্ট ক্রিয়েশন টুলস, ফ্রি!
    লার্নিং রিসোর্স, ফ্রি!

    মনোযোগ দিন, ভ্যালু বিক্রির দিকে!

    একটা কমিউনিটি তৈরি করুন আর সেখানে একটা স্পেসিফিক সমস্যার সমাধান দিয়ে, রেভিন্যু জেনারেট শুরু করুন!

    যখন একটানা লেগে থাকার মতো ধৈর্য্য গড়ে তুলতে পারবেন, তখন বাজেট বা সুন্দর ওয়েবসাইট কিংবা পেইড অ্যাডস ছাড়াও প্রত্যেকদিন ক্লায়েন্ট বা কাস্টোমার নিয়ে আসতে পারবেন!

    শুরু করুন, শুরু করতে প্রচুর টাকার দরকার; এটা এখন অজুহাত ছাড়া আর কিছুই নয়
    একটা স্মার্টফোন, একটা নেটওয়ার্ক আর ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই; যেকোনো স্কিলকে মনিটাইজ করতে হাজার-লক্ষ টাকা শুরুতেই খরচ করতে হয় না! সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো, ফ্রি! ওয়েবসাইট বিল্ডার, ফ্রি! কন্টেন্ট ক্রিয়েশন টুলস, ফ্রি! লার্নিং রিসোর্স, ফ্রি! মনোযোগ দিন, ভ্যালু বিক্রির দিকে! একটা কমিউনিটি তৈরি করুন আর সেখানে একটা স্পেসিফিক সমস্যার সমাধান দিয়ে, রেভিন্যু জেনারেট শুরু করুন! যখন একটানা লেগে থাকার মতো ধৈর্য্য গড়ে তুলতে পারবেন, তখন বাজেট বা সুন্দর ওয়েবসাইট কিংবা পেইড অ্যাডস ছাড়াও প্রত্যেকদিন ক্লায়েন্ট বা কাস্টোমার নিয়ে আসতে পারবেন! শুরু করুন, শুরু করতে প্রচুর টাকার দরকার; এটা এখন অজুহাত ছাড়া আর কিছুই নয় 🖤
    0 Comments 0 Shares 10 Views 0 Reviews
  • গোপালগঞ্জে জড়ো হয়েছিলো বহিরাগতরা; ছিলো চাপা উত্তেজনা | Gopalganj Clash Aftermath | Jamuna TV
    #jamunatv #news #নিউজ
    এনসিপির কর্মসূচির অন্তত চার দিন আগে থেকে গোপালগঞ্জজুড়ে ছিল চাপা উত্তেজনা৷ আশাপাশের বিভিন্ন জেলা এবং উপজেলা থেকে জড়ো করা হয়েছিল বহিরাগতদের। কর্মসূচির দিন গোপালগঞ্জের ৫ উপজেলার অন্তত ১৪ টি স্পট ছিল মূল টার্গেট।


    গোপালগঞ্জে জড়ো হয়েছিলো বহিরাগতরা; ছিলো চাপা উত্তেজনা | Gopalganj Clash Aftermath | Jamuna TV
    গোপালগঞ্জে জড়ো হয়েছিলো বহিরাগতরা; ছিলো চাপা উত্তেজনা | Gopalganj Clash Aftermath | Jamuna TV #jamunatv #news #নিউজ এনসিপির কর্মসূচির অন্তত চার দিন আগে থেকে গোপালগঞ্জজুড়ে ছিল চাপা উত্তেজনা৷ আশাপাশের বিভিন্ন জেলা এবং উপজেলা থেকে জড়ো করা হয়েছিল বহিরাগতদের। কর্মসূচির দিন গোপালগঞ্জের ৫ উপজেলার অন্তত ১৪ টি স্পট ছিল মূল টার্গেট। গোপালগঞ্জে জড়ো হয়েছিলো বহিরাগতরা; ছিলো চাপা উত্তেজনা | Gopalganj Clash Aftermath | Jamuna TV
    0 Comments 0 Shares 12 Views 0 Reviews
  • ফুচকাওয়ালা গোপাল | Gopal Bhar | Episode - 1044
    ফুচকাওয়ালা গোপাল | Gopal Bhar | Episode - 1044
    0 Comments 0 Shares 18 Views 0 Reviews
  • #motupatlugang #motupatlufans #motupatluHindiCartoon
    সেনাবাহিনী | Army | মোটু পাতলু | Motu Patlu Ep 60 | Funny Super Comedy Cartoon

    Motu and Patlu cannot sleep at night because of a dog in their locality, which won't stop barking. They decide to find a solution for the trouble. What will be their solution?
    #motupatlugang #motupatlufans #motupatluHindiCartoon সেনাবাহিনী | Army | মোটু পাতলু | Motu Patlu Ep 60 | Funny Super Comedy Cartoon Motu and Patlu cannot sleep at night because of a dog in their locality, which won't stop barking. They decide to find a solution for the trouble. What will be their solution?
    0 Comments 0 Shares 20 Views 0 Reviews
  • #pumasneakers #adidas #SneakerWars
    #pumasneakers #adidas #EnemyBrothers
    অনেকসময় শত্রুতাও যে সফলতার কারণ হয়, তার জ্বলন্ত উদাহরণ বিশ্বখ্যাত দুই জুতার ব্র্যান্ড অ্যাডিডাস ও পুমা। দুই ভাইয়ের মধ্যকার দ্বন্দ্ব ছোট দুটি ব্র্যান্ডকে আজ কোথায় নিয়ে গেছে তা সবারই জানা। এই দ্বন্দ্বের শুরু কোথায়? কিভাবে তারা একসাথে সাসসেফুল হলো- সে গল্প নিয়েই আজকের ভিডিও।

    ভিডিওটি আপনাদের কাছে ভালো লাগলেই আমাদের সফলতা। চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনার দিনটি শুভ হোক।
    #SneakerWars #shoeware #SneakerHistory
    #pumasneakers #adidas #SneakerWars #pumasneakers #adidas #EnemyBrothers অনেকসময় শত্রুতাও যে সফলতার কারণ হয়, তার জ্বলন্ত উদাহরণ বিশ্বখ্যাত দুই জুতার ব্র্যান্ড অ্যাডিডাস ও পুমা। দুই ভাইয়ের মধ্যকার দ্বন্দ্ব ছোট দুটি ব্র্যান্ডকে আজ কোথায় নিয়ে গেছে তা সবারই জানা। এই দ্বন্দ্বের শুরু কোথায়? কিভাবে তারা একসাথে সাসসেফুল হলো- সে গল্প নিয়েই আজকের ভিডিও। ভিডিওটি আপনাদের কাছে ভালো লাগলেই আমাদের সফলতা। চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনার দিনটি শুভ হোক। #SneakerWars #shoeware #SneakerHistory
    0 Comments 0 Shares 19 Views 0 Reviews
  • যেভাবে পাওয়া যাবে সরকারের দেয়া ফ্রি ইন্টারনেট | Free Internet | Internet Shutdown Bangladesh | BTRC
    যেভাবে পাওয়া যাবে সরকারের দেয়া ফ্রি ইন্টারনেট | Free Internet | Internet Shutdown Bangladesh | BTRC
    0 Comments 0 Shares 20 Views 0 Reviews
  • পুলিশের হাতে আটক যুবক ও ভ্যানে নেওয়া লা'শ কি একই ব্যক্তির? | Police | Awamileague | Gopalganj
    পুলিশের হাতে আটক যুবক ও ভ্যানে নেওয়া লা'শ কি একই ব্যক্তির? | Police | Awamileague | Gopalganj
    0 Comments 0 Shares 36 Views 0 Reviews
  • কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
    °°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
    CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ

    জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
    শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
    রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
    শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
    রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
    রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
    ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
    Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ

    ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
    ডায়াবেটিস আছে কিনা
    প্রোটিন যায় কিনা
    রক্ত যায় কিনা
    কিডনীতে পাথর আছে কিনা
    RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
    Serum Creatinine:যেসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এই টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এই টেস্ট করা উচিত।)
    Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়। হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
    Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
    SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
    Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
    HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
    HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
    LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
    BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
    Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
    TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
    EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
    ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
    কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ °°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°° 🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ ⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়। ⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য। ⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য। ⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়। ⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়। ⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়। ⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়। 🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ 👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু 👉ডায়াবেটিস আছে কিনা 👉প্রোটিন যায় কিনা 👉রক্ত যায় কিনা 👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা 🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট। 🔵Serum Creatinine:যেসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এই টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এই টেস্ট করা উচিত।) 🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়। হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি। 🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়। 🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়। 🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়। 🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়। 🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়। 🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়। 🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়। 🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়। 🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়। 🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট। 🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
    Love
    Wow
    2
    1 Comments 0 Shares 38 Views 0 Reviews
  • আত্মা প্রশান্তকারী কন্ঠে আয়াতুল কুরসি।
    Ayat Al Qursi
    আত্মা প্রশান্তকারী কন্ঠে আয়াতুল কুরসি। Ayat Al Qursi
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 34 Views 0 Reviews
  • Chupkotha | চুপকথা | Full Natok | Tawsif Mahbub | Niha | Masud Hasan Ujjal | Bangla Natok 2025
    Chupkotha | চুপকথা | Full Natok | Tawsif Mahbub | Niha | Masud Hasan Ujjal | Bangla Natok 2025
    Wow
    1
    1 Comments 0 Shares 39 Views 0 Reviews
  • বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার ক্যাভিয়ার !বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার সম্পর্কে আলোচনা করলেই সবার আগে উঠে আসবে ক্যাভিয়ারের নাম। ক্যাভিয়ার মূলত স্টার্জন মাছের ডিম। এটি এক সময় সাধারণ মানুষের খাবার থাকলেও, সময়ের সাথে সাথে ক্যাভিয়ার বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল ও দামি খাদ্যে পরিণত হয়েছে। মাত্র এক কেজি ক্যাভিয়ারের দাম প্রায় ২৫ লাখ টাকারও বেশি হতে পারে।
    ক্যাভিয়ারের বিশেষত্ব শুধু এর স্বাদে নয়, বরং এর দুষ্প্রাপ্যতা, প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতি এবং ঐতিহাসিক মর্যাদার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে। ক্যাভিয়ার একসময় রাশিয়ার জার বা ইউরোপের রাজপরিবারের প্রিয় খাদ্য ছিল। বর্তমান সময়েও আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে বিশ্বের ধনী ও রুচিশীল ব্যক্তিরা তাদের খাদ্য তালিকায় ক্যাভিয়ার যোগ করেন।
    ক্যাভিয়ার কিভাবে উৎপন্ন করা হয় এবং ক্যাভিয়ারের দাম এত বেশি কেন, সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার ক্যাভিয়ার !বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার সম্পর্কে আলোচনা করলেই সবার আগে উঠে আসবে ক্যাভিয়ারের নাম। ক্যাভিয়ার মূলত স্টার্জন মাছের ডিম। এটি এক সময় সাধারণ মানুষের খাবার থাকলেও, সময়ের সাথে সাথে ক্যাভিয়ার বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল ও দামি খাদ্যে পরিণত হয়েছে। মাত্র এক কেজি ক্যাভিয়ারের দাম প্রায় ২৫ লাখ টাকারও বেশি হতে পারে। ক্যাভিয়ারের বিশেষত্ব শুধু এর স্বাদে নয়, বরং এর দুষ্প্রাপ্যতা, প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতি এবং ঐতিহাসিক মর্যাদার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে। ক্যাভিয়ার একসময় রাশিয়ার জার বা ইউরোপের রাজপরিবারের প্রিয় খাদ্য ছিল। বর্তমান সময়েও আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে বিশ্বের ধনী ও রুচিশীল ব্যক্তিরা তাদের খাদ্য তালিকায় ক্যাভিয়ার যোগ করেন। ক্যাভিয়ার কিভাবে উৎপন্ন করা হয় এবং ক্যাভিয়ারের দাম এত বেশি কেন, সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে কিকেনকিভাবে র এই পর্বে।
    0 Comments 0 Shares 33 Views 0 Reviews
More Results
BlackBird Ai
https://bbai.shop