-
-
Explore Our Features
-
-
-
-
-
-
-
-
-
Ai and Tools
-
-
-
-
-
Neueste Updates
-
তারপর কেয়ামত নেমে এলো!
নিমিষেই আমাদের অনিন্দ্য সুন্দর ফুলগুলো সব ঝরে গেলো,
গোরস্থানে আছড়ে পড়েছে সন্তানহারা মায়েদের আর্তনাদ,
কিন্তু তোমরা কেহ ওদের মৃত বলো না, জান্নাতের সবুজ বাগিচায় তারা ফুল হয়ে ফুটবে আবার..তারপর কেয়ামত নেমে এলো! নিমিষেই আমাদের অনিন্দ্য সুন্দর ফুলগুলো সব ঝরে গেলো, গোরস্থানে আছড়ে পড়েছে সন্তানহারা মায়েদের আর্তনাদ, কিন্তু তোমরা কেহ ওদের মৃত বলো না, জান্নাতের সবুজ বাগিচায় তারা ফুল হয়ে ফুটবে আবার..Bitte loggen Sie sich ein, um liken, teilen und zu kommentieren! -
তারপর কেয়ামত নেমে এলো!
নিমিষেই আমাদের অনিন্দ্য সুন্দর ফুলগুলো সব ঝরে গেলো,
গোরস্থানে আছড়ে পড়েছে সন্তানহারা মায়েদের আর্তনাদ,
কিন্তু তোমরা কেহ ওদের মৃত বলো না, জান্নাতের সবুজ বাগিচায় তারা ফুল হয়ে ফুটবে আবার..তারপর কেয়ামত নেমে এলো! নিমিষেই আমাদের অনিন্দ্য সুন্দর ফুলগুলো সব ঝরে গেলো, গোরস্থানে আছড়ে পড়েছে সন্তানহারা মায়েদের আর্তনাদ, কিন্তু তোমরা কেহ ওদের মৃত বলো না, জান্নাতের সবুজ বাগিচায় তারা ফুল হয়ে ফুটবে আবার.. -
0 Kommentare 0 Geteilt 274 Ansichten
-
সম্প্রতি নতুন একটা অনলাইন ফাঁদ শুরু হয়েছে। যার ফলে একটা ছোট ভুলেই আপনার অনেককিছু চলে যেতে পারে। এই অনেককিছুর মধ্যে রয়েছে আপনার সম্মান, অর্থ, আপনার অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। চলুন দেখে নেই কীভাবে করে এই কাজ।
সুন্দরী কোন মেয়ের আইডি থেকে আপনাকে মেসেজ দিবে। আপনি সরল মনে সেখানে রিপ্লাই দিলেন। আপনাকে প্রথমেই বলবে "Please Send Me Your WhatsApp Number" আপনি ব্যবসায়ী কিংবা সামান্য পরিচিত ব্যক্তিত্ব হলেও এই স্বাভাবিক রিপ্লাই দিতেই পারেন। এই দেয়াটাই তার প্রাথমিক স্টেপে জয়ী হয়ে গেলো।
এবার
সে আপনাকে মেসেজ দিবে হোয়াটসএপে। সেখানে সে আপনাকে কয়েক প্রকারের আলাপ দিবে। প্রথমে আপনার প্রফেশন, আপনার অবস্থান, আপনার কিছু প্রথমিক তথ্য নিবে। মানে সে বুঝতে চাইবে আপনি আর্থিকভাবে ক্যাপাবল কিনা। যখন সে বুঝবে আপনি ক্যাপাবল তখন সে যাবে ৩য় ধাপে।
এই ধাপে এসে সে আপনাকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করবে। আপনিও একটু ভাল লাগলে সেখানে লাইক দিবেন। কিছু জিজ্ঞেসা করবেন। সে আপনাকে ভিডিও কলে নিবে। সবকিছুই খুলে দেখাবে আপনাকে। আপনি ফেঁসে গেলেন তার চরকিতে... কিন্তু।
যারা ২য় ধাপে তার সাথে তাল মিলায়নি তাদেরকে তিনি অফার দিবেন চাকরির জন্য। তাকে অফার দিবে ভালো আয়েস মশলাতে। সেখানে তাকে লিংক দিবেন। সেই লিংকে আপনি ক্লিক দিলেই আপনি চলে গেলেন তার গর্তে। এবার শর্ত মানার পালা... কিন্তু,
যারা প্রথমেই তাকে হোয়াটসেপ নাম্বার দেয়নি তাদেরকে কি করবেন? তাদের জন্য রয়েছে নতুন ব্যবস্থা। তাদেরকে সেই মেসেঞ্জারেই অফার করবে কলে আসতে। সেখানে না আসলে তাকে অফার দিবে এমন কিছুর যা আপনি বুঝবেনই না। মজার বিষয় সে আপনাকে তার কৌশলের কাছে ধরতে চাইবেই।
তবে এইসব সিস্টেম পুরোনো হয়েছে। এখানের আয় দিয়ে এখন পোষায়না। তাই সম্প্রতি তারা নতুন পদ্ধতি শুরু করেছে। তারা আগে আপনার সাথে ভিডিও কল করে ভিডিও দিয়ে ব্লাক মেইল করতো। এখন তারা আপনার পুরো হোয়াটসএপের এক্সেস নিয়ে যায়।
আপনাকে প্রথমে হোয়াটসএপ নাম্বার দিতে বলবে। আপনি দিয়ে দিলে তারা অনলাইনে WhatsApp Web ব্যবহার করে আপনাকে বলবে "আপনার কাছে একটা লিংক গেছে সেখানে Ok দিন। আপনি দিয়ে দিলে এবার ২য় ধাপে একটা পিন চেয়ে নিবে। আপনি তাও দিয়ে দিলে আপনার মোবাইলের পুরো এক্সেস চলে যাবে তার হাতে।
সে এবার আপনার ফেইসবুকের পাস চেঞ্জ করে নিবে। সে এবার আপনার মেইলের পাস চেঞ্জ করবে। আপনার ছবি থেকে শুরু করে আপনার সকল তথ্য চলে যাবে তার কাছে। কেননা আপনার জিমেইল থেকে শুরু করে সবকিছুর অধিপত্য নিয়ে যাবে। সব পালটিয়ে আপনার হোয়াটসএপ দিয়ে টাকা চাইবে এবং না পেলে আপনাকে ব্লাক মেইল করা শুরু করবে।
আপনি একটি ছোট্ট ভুলে জীবন হয়ে উঠবে বিষাদময়। শুধু না জানার কারনে, ছোট্ট ভুলে আপনার টাকা, সম্মান সহ অনেক তথ্যই চলে যাবে তাদের কাছে। কেননা এখন ফেবুর আইডিতে প্রায় সবারই হোয়াটএপ এড রয়েছে, এখানে নাম্বার বেকাপ থাকে, এখানে আপনার কার্ড সহ অনেক তথ্যের ব্যাকাপ থাকে। তাই সুন্দরী মেয়ের আইডি দেখামত্রই তথ্য দেয়া ও ভিডিও কলে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
একটা বিষয় খেয়াল করবেন। এই আইডি বেশীরভাগ নারীদের ছবি ব্যবহৃত। এই নারীদের ছবিও বেশ সুন্দর। অধিকাংশ হিন্দু/সনাতন ধর্মীয় নাম। অধিকাংশের লোকেশন ভা/র/ত। তাদের আইডিতে কোন মেজর কিছুই নাই। খালি কয়েকটা খোলামেলা ছবি আর ভিডিও ছাড়া।
খুব খেয়াল না হইলে দেখাবে রান, নিয়ে যাবে সম্মানের সব ধান... এই ধরনের হ্যাকিং ফেইসবুক, হোয়াটসেপ ও ইমুতেও হতে পারে। তাই আসুন সচেতন হই, নিজে জানি ও অন্যকে জানিয়ে দেই। উঠতি বয়সের তরুনেরা এই ফাঁদে বেশী আটকাচ্ছে আজকাল।
আসুন সচেতন হই অনলাইনে।সম্প্রতি নতুন একটা অনলাইন ফাঁদ শুরু হয়েছে। যার ফলে একটা ছোট ভুলেই আপনার অনেককিছু চলে যেতে পারে। এই অনেককিছুর মধ্যে রয়েছে আপনার সম্মান, অর্থ, আপনার অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। চলুন দেখে নেই কীভাবে করে এই কাজ। সুন্দরী কোন মেয়ের আইডি থেকে আপনাকে মেসেজ দিবে। আপনি সরল মনে সেখানে রিপ্লাই দিলেন। আপনাকে প্রথমেই বলবে "Please Send Me Your WhatsApp Number" আপনি ব্যবসায়ী কিংবা সামান্য পরিচিত ব্যক্তিত্ব হলেও এই স্বাভাবিক রিপ্লাই দিতেই পারেন। এই দেয়াটাই তার প্রাথমিক স্টেপে জয়ী হয়ে গেলো। এবার সে আপনাকে মেসেজ দিবে হোয়াটসএপে। সেখানে সে আপনাকে কয়েক প্রকারের আলাপ দিবে। প্রথমে আপনার প্রফেশন, আপনার অবস্থান, আপনার কিছু প্রথমিক তথ্য নিবে। মানে সে বুঝতে চাইবে আপনি আর্থিকভাবে ক্যাপাবল কিনা। যখন সে বুঝবে আপনি ক্যাপাবল তখন সে যাবে ৩য় ধাপে। এই ধাপে এসে সে আপনাকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করবে। আপনিও একটু ভাল লাগলে সেখানে লাইক দিবেন। কিছু জিজ্ঞেসা করবেন। সে আপনাকে ভিডিও কলে নিবে। সবকিছুই খুলে দেখাবে আপনাকে। আপনি ফেঁসে গেলেন তার চরকিতে... কিন্তু। যারা ২য় ধাপে তার সাথে তাল মিলায়নি তাদেরকে তিনি অফার দিবেন চাকরির জন্য। তাকে অফার দিবে ভালো আয়েস মশলাতে। সেখানে তাকে লিংক দিবেন। সেই লিংকে আপনি ক্লিক দিলেই আপনি চলে গেলেন তার গর্তে। এবার শর্ত মানার পালা... কিন্তু, যারা প্রথমেই তাকে হোয়াটসেপ নাম্বার দেয়নি তাদেরকে কি করবেন? তাদের জন্য রয়েছে নতুন ব্যবস্থা। তাদেরকে সেই মেসেঞ্জারেই অফার করবে কলে আসতে। সেখানে না আসলে তাকে অফার দিবে এমন কিছুর যা আপনি বুঝবেনই না। মজার বিষয় সে আপনাকে তার কৌশলের কাছে ধরতে চাইবেই। তবে এইসব সিস্টেম পুরোনো হয়েছে। এখানের আয় দিয়ে এখন পোষায়না। তাই সম্প্রতি তারা নতুন পদ্ধতি শুরু করেছে। তারা আগে আপনার সাথে ভিডিও কল করে ভিডিও দিয়ে ব্লাক মেইল করতো। এখন তারা আপনার পুরো হোয়াটসএপের এক্সেস নিয়ে যায়। আপনাকে প্রথমে হোয়াটসএপ নাম্বার দিতে বলবে। আপনি দিয়ে দিলে তারা অনলাইনে WhatsApp Web ব্যবহার করে আপনাকে বলবে "আপনার কাছে একটা লিংক গেছে সেখানে Ok দিন। আপনি দিয়ে দিলে এবার ২য় ধাপে একটা পিন চেয়ে নিবে। আপনি তাও দিয়ে দিলে আপনার মোবাইলের পুরো এক্সেস চলে যাবে তার হাতে। সে এবার আপনার ফেইসবুকের পাস চেঞ্জ করে নিবে। সে এবার আপনার মেইলের পাস চেঞ্জ করবে। আপনার ছবি থেকে শুরু করে আপনার সকল তথ্য চলে যাবে তার কাছে। কেননা আপনার জিমেইল থেকে শুরু করে সবকিছুর অধিপত্য নিয়ে যাবে। সব পালটিয়ে আপনার হোয়াটসএপ দিয়ে টাকা চাইবে এবং না পেলে আপনাকে ব্লাক মেইল করা শুরু করবে। আপনি একটি ছোট্ট ভুলে জীবন হয়ে উঠবে বিষাদময়। শুধু না জানার কারনে, ছোট্ট ভুলে আপনার টাকা, সম্মান সহ অনেক তথ্যই চলে যাবে তাদের কাছে। কেননা এখন ফেবুর আইডিতে প্রায় সবারই হোয়াটএপ এড রয়েছে, এখানে নাম্বার বেকাপ থাকে, এখানে আপনার কার্ড সহ অনেক তথ্যের ব্যাকাপ থাকে। তাই সুন্দরী মেয়ের আইডি দেখামত্রই তথ্য দেয়া ও ভিডিও কলে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন। একটা বিষয় খেয়াল করবেন। এই আইডি বেশীরভাগ নারীদের ছবি ব্যবহৃত। এই নারীদের ছবিও বেশ সুন্দর। অধিকাংশ হিন্দু/সনাতন ধর্মীয় নাম। অধিকাংশের লোকেশন ভা/র/ত। তাদের আইডিতে কোন মেজর কিছুই নাই। খালি কয়েকটা খোলামেলা ছবি আর ভিডিও ছাড়া। খুব খেয়াল না হইলে দেখাবে রান, নিয়ে যাবে সম্মানের সব ধান... এই ধরনের হ্যাকিং ফেইসবুক, হোয়াটসেপ ও ইমুতেও হতে পারে। তাই আসুন সচেতন হই, নিজে জানি ও অন্যকে জানিয়ে দেই। উঠতি বয়সের তরুনেরা এই ফাঁদে বেশী আটকাচ্ছে আজকাল। আসুন সচেতন হই অনলাইনে।0 Kommentare 0 Geteilt 268 Ansichten -
একজন মানুষ মা'রা গেলে সাধারণভাবে আমরা ধরেই নিই তার শরীরের সবকিছু থেমে গেছে—রক্ত সঞ্চালন নেই, অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ, কোষগুলো নিষ্ক্রিয়। কিন্তু শিকাগোর ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের মস্তিষ্কে এমন কিছু কোষ আছে যেগুলো মৃ'ত্যু পরবর্তী কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত না শুধু টিকে থাকে বরং আরও বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে।
এই কোষগুলোকেই বলা হচ্ছে জম্বি কোষ। এখানে জম্বি বলতে Walking De'ad টাইপ কিছু বোঝানো হচ্ছে না। ব্যাপারটা পুরোপুরি বায়োলজিক্যাল লেভেলে। মৃ'ত্যুর পর নিউরোনাল (স্নায়ুকোষ) কোষগুলোর কার্যকলাপ কমে গেলে গ্লিয়াল কোষ নামে পরিচিত একধরনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী কোষ ঠিক উল্টোভাবে জেগে উঠে কাজ শুরু করে।
গ্লিয়াল কোষ মূলত মস্তিষ্কে ক্ষত সারানো, বর্জ্য পরিষ্কার এবং ইনফ্ল্যামেশন নিয়ন্ত্রণের কাজ করে। ব্রেইন ইনজুরি, স্ট্রোক বা অক্সিজেনের অভাবে এরা সক্রিয় হয়। মৃ'ত্যুর ঘটনাও তাদের কাছে একধরনের বিপর্যয় তাই তারা আপন তাগিদে সক্রিয় হয়ে ওঠে। তারা শাখা-প্রশাখা তৈরি করে, আশপাশ পরিষ্কার করে, এমনকি জিন এক্সপ্রেশনও বাড়িয়ে দেয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, মৃ'ত্যুর পর ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত এই কোষগুলো সক্রিয় থাকে। অথচ স্নায়ু কোষগুলো সেই সময়েই কার্যত নীরব। এটা বোঝার জন্য একটা ব্যাপার পরিষ্কার রাখা দরকার। মৃ'ত্যু মানে শরীর এক ঝটকায় থেমে যাওয়া নয়। হৃদস্পন্দন থেমে গেলেও কিছু কোষের মৃ'ত্যু হতে সময় লাগে। এই সময়েই দেখা যায় এই অদ্ভুত জৈবিক তৎপরতা।
তবে ভুল বোঝার সুযোগ আছে। এটা ভাবার কারণ নেই যে মস্তিষ্ক চিন্তা করে যাচ্ছে বা মানুষ আধামৃ'ত অবস্থায় আছে। জোম্বি কোষ মানে হচ্ছে কিছু কোষ জীবপ্রক্রিয়া বজায় রেখে একটা সীমিত সময় ধরে নিজেদের কাজ চালিয়ে যায়।
এই গবেষণার মাধ্যমে গবেষকরা একটা বড় প্রশ্ন তুলেছেন। গবেষকরা যেসব ব্রেইন ডিজঅর্ডার নিয়ে গবেষণা করে যেমন অটিজম, অ্যালঝেইমার, স্কিজোফ্রেনিয়া, তার অনেকটাই করা হয় মৃ'ত্যুর পর সংগৃহীত মস্তিষ্কের টিস্যু ব্যবহার করে। কিন্তু যদি এই টিস্যু সংগ্রহে দেরি হয়, তাহলে গ্লিয়াল কোষের এই জেগে ওঠা আচরণ গবেষণার ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই গবেষকদের উচিত পোস্টমর্টেম গবেষণার আগে এই জেনেটিক পরিবর্তনগুলো মাথায় রেখে গবেষণা করা।
একটা বিষয় স্পষ্ট, মৃ'ত্যু মানেই সবকিছু থেমে যায় না। আমরা যাকে এক কথায় মৃ'ত বলি, আদতে শরীরের ভেতরে কিছু কোষ হয়তো তখনও নিজের শেষ কাজটা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।একজন মানুষ মা'রা গেলে সাধারণভাবে আমরা ধরেই নিই তার শরীরের সবকিছু থেমে গেছে—রক্ত সঞ্চালন নেই, অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ, কোষগুলো নিষ্ক্রিয়। কিন্তু শিকাগোর ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের মস্তিষ্কে এমন কিছু কোষ আছে যেগুলো মৃ'ত্যু পরবর্তী কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত না শুধু টিকে থাকে বরং আরও বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই কোষগুলোকেই বলা হচ্ছে জম্বি কোষ। এখানে জম্বি বলতে Walking De'ad টাইপ কিছু বোঝানো হচ্ছে না। ব্যাপারটা পুরোপুরি বায়োলজিক্যাল লেভেলে। মৃ'ত্যুর পর নিউরোনাল (স্নায়ুকোষ) কোষগুলোর কার্যকলাপ কমে গেলে গ্লিয়াল কোষ নামে পরিচিত একধরনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী কোষ ঠিক উল্টোভাবে জেগে উঠে কাজ শুরু করে। গ্লিয়াল কোষ মূলত মস্তিষ্কে ক্ষত সারানো, বর্জ্য পরিষ্কার এবং ইনফ্ল্যামেশন নিয়ন্ত্রণের কাজ করে। ব্রেইন ইনজুরি, স্ট্রোক বা অক্সিজেনের অভাবে এরা সক্রিয় হয়। মৃ'ত্যুর ঘটনাও তাদের কাছে একধরনের বিপর্যয় তাই তারা আপন তাগিদে সক্রিয় হয়ে ওঠে। তারা শাখা-প্রশাখা তৈরি করে, আশপাশ পরিষ্কার করে, এমনকি জিন এক্সপ্রেশনও বাড়িয়ে দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, মৃ'ত্যুর পর ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত এই কোষগুলো সক্রিয় থাকে। অথচ স্নায়ু কোষগুলো সেই সময়েই কার্যত নীরব। এটা বোঝার জন্য একটা ব্যাপার পরিষ্কার রাখা দরকার। মৃ'ত্যু মানে শরীর এক ঝটকায় থেমে যাওয়া নয়। হৃদস্পন্দন থেমে গেলেও কিছু কোষের মৃ'ত্যু হতে সময় লাগে। এই সময়েই দেখা যায় এই অদ্ভুত জৈবিক তৎপরতা। তবে ভুল বোঝার সুযোগ আছে। এটা ভাবার কারণ নেই যে মস্তিষ্ক চিন্তা করে যাচ্ছে বা মানুষ আধামৃ'ত অবস্থায় আছে। জোম্বি কোষ মানে হচ্ছে কিছু কোষ জীবপ্রক্রিয়া বজায় রেখে একটা সীমিত সময় ধরে নিজেদের কাজ চালিয়ে যায়। এই গবেষণার মাধ্যমে গবেষকরা একটা বড় প্রশ্ন তুলেছেন। গবেষকরা যেসব ব্রেইন ডিজঅর্ডার নিয়ে গবেষণা করে যেমন অটিজম, অ্যালঝেইমার, স্কিজোফ্রেনিয়া, তার অনেকটাই করা হয় মৃ'ত্যুর পর সংগৃহীত মস্তিষ্কের টিস্যু ব্যবহার করে। কিন্তু যদি এই টিস্যু সংগ্রহে দেরি হয়, তাহলে গ্লিয়াল কোষের এই জেগে ওঠা আচরণ গবেষণার ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই গবেষকদের উচিত পোস্টমর্টেম গবেষণার আগে এই জেনেটিক পরিবর্তনগুলো মাথায় রেখে গবেষণা করা। একটা বিষয় স্পষ্ট, মৃ'ত্যু মানেই সবকিছু থেমে যায় না। আমরা যাকে এক কথায় মৃ'ত বলি, আদতে শরীরের ভেতরে কিছু কোষ হয়তো তখনও নিজের শেষ কাজটা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।0 Kommentare 0 Geteilt 275 Ansichten -
কোন ধরনের মেয়েরা সকল ধরনের সুখ দিতে পারে।
সেই সকল ধরনের সুখ দেওয়া মেযেদের চেনার আগে, আসুন - আমরা সুখ জিনিসটা চিনি। বরাবরের মতন, সহজ উদাহরণ দিয়ে, জটিল বিষয় বোঝানোর চেষ্টা করবো। ইনশা-আল্লাহ।
একদিন দুপুরে খেতে বসলেন। টেবিলে অনেক ধরনের খাবার। প্রথমে প্লেটে ভাত ঢাললেন। আঙুলে দুই একট ভাত মুখে দিয়ে দেখলেন মিষ্টি। বেগুন ভর্তা মিষ্টি। উচ্ছে ভাজি মিষ্টি। এক চামচ সবজি নিলেন, সেটাও মিষ্টি। মাছের ঝোল, মুরগীর ঝোল, সবই মিষ্টি। এরপর, সামনে কেটে রাখা টমেটো ও শসা মুখে দিলেন। সেগুলোও মিষ্টি। আচার মুখে দিলেন ; সেটাও মিষ্টি। অবশেষে পনির গ্লাস নিলেন। ওটার ভেতর মিষ্টি শরবত।
উপরের যে পরিস্থিতির কথা লিখেছি ; তেমন হলে আপনি খুব খুশি হয়ে বলবেন - আহা, আজকে দুপুরে খুব ভালো খেলাম। সবকিছুই মিষ্টি। কি চমতকার খাবার।
না, তেমন হবে না। সবকিছু মিষ্টি হলে, আপনি তেমন খাবার অপছন্দ করবেন। যে খাবারের যেমন স্বাধ, তেমন হতে হবে। বেগুন ভর্তা পানসে, উচ্ছে ভাজি তিতা, আচার টক আর তরকারি কিছুটা ঝাল হতে হবে। সেই সাথে পায়েস, সেমাই, দই, রসগোল্লা ইত্যাদি অবশ্যই মিষ্টি হতে হবে। সবকিছু মিষ্টি হলে সেটা মোটেও ভালো স্বাদ নয়। টক-ঝাল-মিষ্টি, সবকিছু মিলেই পরিপুর্ন সুস্বাদু খাবার হয়।
মেয়েটি আপনাকে আনন্দ দিবে, দুঃখ দিবে, যন্ত্রনা দিবে, টেনশন দিবে, শাস্তি দিবে, প্রশান্তি দিবে, বিশ্রাম দিবে, ব্যাস্ত রাখবে ………। এভাবে সবকিছু মিলিয়ে আপনার জীবনকে সুখকর করে তুলবে। সবসময় আনন্দ হলে সেটা সুখকর নয়। সব ধরনের সুখ হয় না। সবকিছু মিলিয়ে জীবন সুখকর হয়।
এখন প্রশ্ন হলো - কোন ধরনের মেয়েরা এমন করতে পারে?
দুনিয়ার সকল মেয়েই তেমন পারে। এর জন্য কোন ধরনের শিক্ষা বা ট্রেনিং দরকার নেই। দুনিয়ার সকল মেয়েই এমন আনন্দ-বেদনা, যন্ত্রনা-প্রশান্তি ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে স্বামীকে সুখী রাখতে পারে। সকল মেয়েই যেমন রূপচর্চা করতে জানে। ঠিক তেমনই সকল মেয়েই স্বামীকে আনন্দ-বেদনা মিশ্রিত সুখ দিতে পারে।
তেমন সুখ পাবার জন্য স্বামীকে একটাই কাজ করতে হবে - স্ত্রীর প্রতি যত্নবান হতে হবে
না, স্ত্রীকে দামী উপহার দিতে হবে না। খুব ছোট সুখে-দুঃখে স্ত্রীর পাশে থাকুন। যখন অন্য কেউই তার পক্ষে থাকে না - তখন আপনি একাই তার পক্ষে অটল্ভাবে দাঁড়িয়ে থাকুন। স্ত্রীর ভরসা জিতে নিন।কোন ধরনের মেয়েরা সকল ধরনের সুখ দিতে পারে। সেই সকল ধরনের সুখ দেওয়া মেযেদের চেনার আগে, আসুন - আমরা সুখ জিনিসটা চিনি। বরাবরের মতন, সহজ উদাহরণ দিয়ে, জটিল বিষয় বোঝানোর চেষ্টা করবো। ইনশা-আল্লাহ। একদিন দুপুরে খেতে বসলেন। টেবিলে অনেক ধরনের খাবার। প্রথমে প্লেটে ভাত ঢাললেন। আঙুলে দুই একট ভাত মুখে দিয়ে দেখলেন মিষ্টি। বেগুন ভর্তা মিষ্টি। উচ্ছে ভাজি মিষ্টি। এক চামচ সবজি নিলেন, সেটাও মিষ্টি। মাছের ঝোল, মুরগীর ঝোল, সবই মিষ্টি। এরপর, সামনে কেটে রাখা টমেটো ও শসা মুখে দিলেন। সেগুলোও মিষ্টি। আচার মুখে দিলেন ; সেটাও মিষ্টি। অবশেষে পনির গ্লাস নিলেন। ওটার ভেতর মিষ্টি শরবত। উপরের যে পরিস্থিতির কথা লিখেছি ; তেমন হলে আপনি খুব খুশি হয়ে বলবেন - আহা, আজকে দুপুরে খুব ভালো খেলাম। সবকিছুই মিষ্টি। কি চমতকার খাবার। না, তেমন হবে না। সবকিছু মিষ্টি হলে, আপনি তেমন খাবার অপছন্দ করবেন। যে খাবারের যেমন স্বাধ, তেমন হতে হবে। বেগুন ভর্তা পানসে, উচ্ছে ভাজি তিতা, আচার টক আর তরকারি কিছুটা ঝাল হতে হবে। সেই সাথে পায়েস, সেমাই, দই, রসগোল্লা ইত্যাদি অবশ্যই মিষ্টি হতে হবে। সবকিছু মিষ্টি হলে সেটা মোটেও ভালো স্বাদ নয়। টক-ঝাল-মিষ্টি, সবকিছু মিলেই পরিপুর্ন সুস্বাদু খাবার হয়। মেয়েটি আপনাকে আনন্দ দিবে, দুঃখ দিবে, যন্ত্রনা দিবে, টেনশন দিবে, শাস্তি দিবে, প্রশান্তি দিবে, বিশ্রাম দিবে, ব্যাস্ত রাখবে ………। এভাবে সবকিছু মিলিয়ে আপনার জীবনকে সুখকর করে তুলবে। সবসময় আনন্দ হলে সেটা সুখকর নয়। সব ধরনের সুখ হয় না। সবকিছু মিলিয়ে জীবন সুখকর হয়। এখন প্রশ্ন হলো - কোন ধরনের মেয়েরা এমন করতে পারে? দুনিয়ার সকল মেয়েই তেমন পারে। এর জন্য কোন ধরনের শিক্ষা বা ট্রেনিং দরকার নেই। দুনিয়ার সকল মেয়েই এমন আনন্দ-বেদনা, যন্ত্রনা-প্রশান্তি ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে স্বামীকে সুখী রাখতে পারে। সকল মেয়েই যেমন রূপচর্চা করতে জানে। ঠিক তেমনই সকল মেয়েই স্বামীকে আনন্দ-বেদনা মিশ্রিত সুখ দিতে পারে। তেমন সুখ পাবার জন্য স্বামীকে একটাই কাজ করতে হবে - স্ত্রীর প্রতি যত্নবান হতে হবে না, স্ত্রীকে দামী উপহার দিতে হবে না। খুব ছোট সুখে-দুঃখে স্ত্রীর পাশে থাকুন। যখন অন্য কেউই তার পক্ষে থাকে না - তখন আপনি একাই তার পক্ষে অটল্ভাবে দাঁড়িয়ে থাকুন। স্ত্রীর ভরসা জিতে নিন। -
পাই (π): একটি রহস্যময় সংখ্যা!
আপনি কি জানেন, পৃথিবীর অন্যতম বিস্ময়কর একটি সংখ্যা হলো π (পাই)
π = ৩.১৪১৬…
এই সংখ্যা আসলে শেষ নেই
এটি একটি অসীম দশমিক সংখ্যা, যার কোনও শেষ নেই এবং কোনও প্যাটার্নও নেই! বিজ্ঞানীরা আজও এই সংখ্যার সব ডিজিট বের করতে পারেননি।
*π কিভাবে আসে?**
যখন আপনি একটি বৃত্তের পরিধিকে তার ব্যাস দ্বারা ভাগ করেন, তখন যে সংখ্যাটি আসে, সেটাই পাই। অর্থাৎ,
**π = বৃত্তের পরিধি / ব্যাস**
**π কোথায় ব্যবহৃত হয়?**
* গণিতে
* পদার্থবিজ্ঞানে
* ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে
* এমনকি মহাকাশ গবেষণায়ও!
**কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?**
π ছাড়া আপনি বৃত্তের ক্ষেত্রফল, পরিধি, গোলকের আয়তন—কিছুই বের করতে পারবেন না।
এটা শুধু একটা সংখ্যা না, এটা **গণিতের হৃদয়!
বিশ্ব পাই দিবস
প্রতি বছর **১৪ই মার্চ (৩/১৪)** তারিখে বিশ্বব্যাপী π দিবস পালিত হয়।
জেনে রাখুন: π এর প্রথম কয়েকটি ডিজিট হলো –
**3.141592653589793238...
এখনও গণনায় চলছে
#পাই #π #গণিত #MathFun #BanglaBlog #ScienceFacts #SocialMediaPost
পাই (π): একটি রহস্যময় সংখ্যা! আপনি কি জানেন, পৃথিবীর অন্যতম বিস্ময়কর একটি সংখ্যা হলো π (পাই) π = ৩.১৪১৬… এই সংখ্যা আসলে শেষ নেই এটি একটি অসীম দশমিক সংখ্যা, যার কোনও শেষ নেই এবং কোনও প্যাটার্নও নেই! বিজ্ঞানীরা আজও এই সংখ্যার সব ডিজিট বের করতে পারেননি। *π কিভাবে আসে?** যখন আপনি একটি বৃত্তের পরিধিকে তার ব্যাস দ্বারা ভাগ করেন, তখন যে সংখ্যাটি আসে, সেটাই পাই। অর্থাৎ, **π = বৃত্তের পরিধি / ব্যাস** **π কোথায় ব্যবহৃত হয়?** * গণিতে * পদার্থবিজ্ঞানে * ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে * এমনকি মহাকাশ গবেষণায়ও! 🔸 **কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?** π ছাড়া আপনি বৃত্তের ক্ষেত্রফল, পরিধি, গোলকের আয়তন—কিছুই বের করতে পারবেন না। এটা শুধু একটা সংখ্যা না, এটা **গণিতের হৃদয়! বিশ্ব পাই দিবস প্রতি বছর **১৪ই মার্চ (৩/১৪)** তারিখে বিশ্বব্যাপী π দিবস পালিত হয়। জেনে রাখুন: π এর প্রথম কয়েকটি ডিজিট হলো – **3.141592653589793238... এখনও গণনায় চলছে #পাই #π #গণিত #MathFun #BanglaBlog #ScienceFacts #SocialMediaPost
Mehr Storys