কোন ধরনের মেয়েরা সকল ধরনের সুখ দিতে পারে।
সেই সকল ধরনের সুখ দেওয়া মেযেদের চেনার আগে, আসুন - আমরা সুখ জিনিসটা চিনি। বরাবরের মতন, সহজ উদাহরণ দিয়ে, জটিল বিষয় বোঝানোর চেষ্টা করবো। ইনশা-আল্লাহ।

একদিন দুপুরে খেতে বসলেন। টেবিলে অনেক ধরনের খাবার। প্রথমে প্লেটে ভাত ঢাললেন। আঙুলে দুই একট ভাত মুখে দিয়ে দেখলেন মিষ্টি। বেগুন ভর্তা মিষ্টি। উচ্ছে ভাজি মিষ্টি। এক চামচ সবজি নিলেন, সেটাও মিষ্টি। মাছের ঝোল, মুরগীর ঝোল, সবই মিষ্টি। এরপর, সামনে কেটে রাখা টমেটো ও শসা মুখে দিলেন। সেগুলোও মিষ্টি। আচার মুখে দিলেন ; সেটাও মিষ্টি। অবশেষে পনির গ্লাস নিলেন। ওটার ভেতর মিষ্টি শরবত।

উপরের যে পরিস্থিতির কথা লিখেছি ; তেমন হলে আপনি খুব খুশি হয়ে বলবেন - আহা, আজকে দুপুরে খুব ভালো খেলাম। সবকিছুই মিষ্টি। কি চমতকার খাবার।

না, তেমন হবে না। সবকিছু মিষ্টি হলে, আপনি তেমন খাবার অপছন্দ করবেন। যে খাবারের যেমন স্বাধ, তেমন হতে হবে। বেগুন ভর্তা পানসে, উচ্ছে ভাজি তিতা, আচার টক আর তরকারি কিছুটা ঝাল হতে হবে। সেই সাথে পায়েস, সেমাই, দই, রসগোল্লা ইত্যাদি অবশ্যই মিষ্টি হতে হবে। সবকিছু মিষ্টি হলে সেটা মোটেও ভালো স্বাদ নয়। টক-ঝাল-মিষ্টি, সবকিছু মিলেই পরিপুর্ন সুস্বাদু খাবার হয়।

মেয়েটি আপনাকে আনন্দ দিবে, দুঃখ দিবে, যন্ত্রনা দিবে, টেনশন দিবে, শাস্তি দিবে, প্রশান্তি দিবে, বিশ্রাম দিবে, ব্যাস্ত রাখবে ………। এভাবে সবকিছু মিলিয়ে আপনার জীবনকে সুখকর করে তুলবে। সবসময় আনন্দ হলে সেটা সুখকর নয়। সব ধরনের সুখ হয় না। সবকিছু মিলিয়ে জীবন সুখকর হয়।

এখন প্রশ্ন হলো - কোন ধরনের মেয়েরা এমন করতে পারে?
দুনিয়ার সকল মেয়েই তেমন পারে। এর জন্য কোন ধরনের শিক্ষা বা ট্রেনিং দরকার নেই। দুনিয়ার সকল মেয়েই এমন আনন্দ-বেদনা, যন্ত্রনা-প্রশান্তি ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে স্বামীকে সুখী রাখতে পারে। সকল মেয়েই যেমন রূপচর্চা করতে জানে। ঠিক তেমনই সকল মেয়েই স্বামীকে আনন্দ-বেদনা মিশ্রিত সুখ দিতে পারে।

তেমন সুখ পাবার জন্য স্বামীকে একটাই কাজ করতে হবে - স্ত্রীর প্রতি যত্নবান হতে হবে

না, স্ত্রীকে দামী উপহার দিতে হবে না। খুব ছোট সুখে-দুঃখে স্ত্রীর পাশে থাকুন। যখন অন্য কেউই তার পক্ষে থাকে না - তখন আপনি একাই তার পক্ষে অটল্ভাবে দাঁড়িয়ে থাকুন। স্ত্রীর ভরসা জিতে নিন।
কোন ধরনের মেয়েরা সকল ধরনের সুখ দিতে পারে। সেই সকল ধরনের সুখ দেওয়া মেযেদের চেনার আগে, আসুন - আমরা সুখ জিনিসটা চিনি। বরাবরের মতন, সহজ উদাহরণ দিয়ে, জটিল বিষয় বোঝানোর চেষ্টা করবো। ইনশা-আল্লাহ। একদিন দুপুরে খেতে বসলেন। টেবিলে অনেক ধরনের খাবার। প্রথমে প্লেটে ভাত ঢাললেন। আঙুলে দুই একট ভাত মুখে দিয়ে দেখলেন মিষ্টি। বেগুন ভর্তা মিষ্টি। উচ্ছে ভাজি মিষ্টি। এক চামচ সবজি নিলেন, সেটাও মিষ্টি। মাছের ঝোল, মুরগীর ঝোল, সবই মিষ্টি। এরপর, সামনে কেটে রাখা টমেটো ও শসা মুখে দিলেন। সেগুলোও মিষ্টি। আচার মুখে দিলেন ; সেটাও মিষ্টি। অবশেষে পনির গ্লাস নিলেন। ওটার ভেতর মিষ্টি শরবত। উপরের যে পরিস্থিতির কথা লিখেছি ; তেমন হলে আপনি খুব খুশি হয়ে বলবেন - আহা, আজকে দুপুরে খুব ভালো খেলাম। সবকিছুই মিষ্টি। কি চমতকার খাবার। না, তেমন হবে না। সবকিছু মিষ্টি হলে, আপনি তেমন খাবার অপছন্দ করবেন। যে খাবারের যেমন স্বাধ, তেমন হতে হবে। বেগুন ভর্তা পানসে, উচ্ছে ভাজি তিতা, আচার টক আর তরকারি কিছুটা ঝাল হতে হবে। সেই সাথে পায়েস, সেমাই, দই, রসগোল্লা ইত্যাদি অবশ্যই মিষ্টি হতে হবে। সবকিছু মিষ্টি হলে সেটা মোটেও ভালো স্বাদ নয়। টক-ঝাল-মিষ্টি, সবকিছু মিলেই পরিপুর্ন সুস্বাদু খাবার হয়। মেয়েটি আপনাকে আনন্দ দিবে, দুঃখ দিবে, যন্ত্রনা দিবে, টেনশন দিবে, শাস্তি দিবে, প্রশান্তি দিবে, বিশ্রাম দিবে, ব্যাস্ত রাখবে ………। এভাবে সবকিছু মিলিয়ে আপনার জীবনকে সুখকর করে তুলবে। সবসময় আনন্দ হলে সেটা সুখকর নয়। সব ধরনের সুখ হয় না। সবকিছু মিলিয়ে জীবন সুখকর হয়। এখন প্রশ্ন হলো - কোন ধরনের মেয়েরা এমন করতে পারে? দুনিয়ার সকল মেয়েই তেমন পারে। এর জন্য কোন ধরনের শিক্ষা বা ট্রেনিং দরকার নেই। দুনিয়ার সকল মেয়েই এমন আনন্দ-বেদনা, যন্ত্রনা-প্রশান্তি ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে স্বামীকে সুখী রাখতে পারে। সকল মেয়েই যেমন রূপচর্চা করতে জানে। ঠিক তেমনই সকল মেয়েই স্বামীকে আনন্দ-বেদনা মিশ্রিত সুখ দিতে পারে। তেমন সুখ পাবার জন্য স্বামীকে একটাই কাজ করতে হবে - স্ত্রীর প্রতি যত্নবান হতে হবে না, স্ত্রীকে দামী উপহার দিতে হবে না। খুব ছোট সুখে-দুঃখে স্ত্রীর পাশে থাকুন। যখন অন্য কেউই তার পক্ষে থাকে না - তখন আপনি একাই তার পক্ষে অটল্ভাবে দাঁড়িয়ে থাকুন। স্ত্রীর ভরসা জিতে নিন।
Haha
2
1 Comments 0 Shares 355 Views 0 Reviews
BlackBird Ai
https://bbai.shop