• একটি মাত্র এমআরআইতেই ধরা পড়বে আপনি কত দ্রুত বার্ধক্যের দিকে এগোচ্ছেন!

    সম্প্রতি এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, একটি মাত্র ব্রেইনের এমআরআই (MRI) ব্যবহার করে পুরো শরীরের বার্ধক্যের গতি নির্ধারণ করা সম্ভব। এই গবেষণা Nature Aging জার্নালে ১ জুলাই প্রকাশিত হয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আহমাদ হারিরি জানান, এই পদ্ধতিতে ভবিষ্যতের ডিমেনশিয়া, হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং মৃত্যু ঝুঁকি আগেভাগেই বোঝা যাবে।

    গবেষণায় নিউজিল্যান্ডের ১৯৭২-৭৩ সালে জন্ম নেয়া ১,০৩৭ জন মানুষের ডেটা ব্যবহার করা হয়েছে, যারা দীর্ঘমেয়াদী Dunedin Study-তে অংশ নিয়েছেন। তাদের বয়স ৪৫ হওয়ার পর ব্রেইন স্ক্যান বিশ্লেষণ করে বিশেষ এক মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদমে চালানো হয়।

    এতে দেখা গেছে, মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের গঠন যেমন: সাদা ও ধূসর কোষের অনুপাত, ভলিউম ও ঘনত্ব—এসব থেকে বার্ধক্যের গতি অনুমান করা যায়। এই নতুন মডেলটির নাম দেওয়া হয়েছে DunedinPACNI।

    আগে একই গবেষণা দল রক্তের এপিজেনেটিক বিশ্লেষণ করে DunedinPACE নামে আরেকটি টুল তৈরি করেছিল। নতুন টুলটি একইরকম কার্যকর, তবে রক্ত পরীক্ষার প্রয়োজন নেই—শুধু এমআরআইই যথেষ্ট।

    এই টুলটি যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আমেরিকা এবং আলঝেইমার গবেষণার আন্তর্জাতিক ডেটাসেটেও সফলভাবে ব্যবহার হয়েছে। এতে স্পষ্ট হয়, DunedinPACNI বিভিন্ন জনগোষ্ঠীতেও কার্যকরভাবে বার্ধক্যের হার নির্ধারণ করতে পারে।

    এই পদ্ধতির মাধ্যমে ভবিষ্যতে চিকিৎসকেরা রোগ হবার আগেই রোগ প্রতিরোধে পদক্ষেপ নিতে পারবেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি ব্যক্তিগত চিকিৎসা ও প্রতিরোধ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে এক বড় অগ্রগতি হতে পারে।
    একটি মাত্র এমআরআইতেই ধরা পড়বে আপনি কত দ্রুত বার্ধক্যের দিকে এগোচ্ছেন! সম্প্রতি এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, একটি মাত্র ব্রেইনের এমআরআই (MRI) ব্যবহার করে পুরো শরীরের বার্ধক্যের গতি নির্ধারণ করা সম্ভব। এই গবেষণা Nature Aging জার্নালে ১ জুলাই প্রকাশিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আহমাদ হারিরি জানান, এই পদ্ধতিতে ভবিষ্যতের ডিমেনশিয়া, হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং মৃত্যু ঝুঁকি আগেভাগেই বোঝা যাবে। গবেষণায় নিউজিল্যান্ডের ১৯৭২-৭৩ সালে জন্ম নেয়া ১,০৩৭ জন মানুষের ডেটা ব্যবহার করা হয়েছে, যারা দীর্ঘমেয়াদী Dunedin Study-তে অংশ নিয়েছেন। তাদের বয়স ৪৫ হওয়ার পর ব্রেইন স্ক্যান বিশ্লেষণ করে বিশেষ এক মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদমে চালানো হয়। এতে দেখা গেছে, মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের গঠন যেমন: সাদা ও ধূসর কোষের অনুপাত, ভলিউম ও ঘনত্ব—এসব থেকে বার্ধক্যের গতি অনুমান করা যায়। এই নতুন মডেলটির নাম দেওয়া হয়েছে DunedinPACNI। আগে একই গবেষণা দল রক্তের এপিজেনেটিক বিশ্লেষণ করে DunedinPACE নামে আরেকটি টুল তৈরি করেছিল। নতুন টুলটি একইরকম কার্যকর, তবে রক্ত পরীক্ষার প্রয়োজন নেই—শুধু এমআরআইই যথেষ্ট। এই টুলটি যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ আমেরিকা এবং আলঝেইমার গবেষণার আন্তর্জাতিক ডেটাসেটেও সফলভাবে ব্যবহার হয়েছে। এতে স্পষ্ট হয়, DunedinPACNI বিভিন্ন জনগোষ্ঠীতেও কার্যকরভাবে বার্ধক্যের হার নির্ধারণ করতে পারে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে ভবিষ্যতে চিকিৎসকেরা রোগ হবার আগেই রোগ প্রতিরোধে পদক্ষেপ নিতে পারবেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি ব্যক্তিগত চিকিৎসা ও প্রতিরোধ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে এক বড় অগ্রগতি হতে পারে।
    0 Kommentare 0 Geteilt 55 Ansichten
BlackBird Ai
https://bbai.shop