এক অবিশ্বাস্য এবং হৃদয়বিদারক সংবাদে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে স্তম্ভিত করে ভক্ত আর আপনজনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন কিংবদন্তী ফেলিক্স বমগার্টনার। মাত্র ৫৬ বছর বয়সে ইতালিতে এক মর্মান্তিক প্যারাগ্লাইডিং দুর্ঘটনায় নিভে গেল মানব সাহসিকতার এক উজ্জ্বল শিখা।
সংবাদ সূত্রে জানা যায়, মাঝ আকাশে জ্ঞান হারানোর পর তিনি একটি হোটেলের সুইমিং পুলে আছড়ে পড়েন। এই আঘাতই কেড়ে নেয় তাঁর প্রাণ।
ফেলিক্স শুধু একজন মানুষ ছিলেন না, ছিলেন অসীম সাহসিকতার এক জীবন্ত প্রতীক। ২০১২ সালে প্রায় ৩৯,০০০ মিটার (১,২৮,০০০ ফুট) উচ্চতা থেকে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে তাঁর সেই ঐতিহাসিক লাফ কে ভুলতে পারে? তিনিই ছিলেন প্রথম মানব যিনি মুক্ত পতনের সময় শব্দের গতিকে হার মানিয়েছিলেন। ওই একটি লাফ তাঁকে শুধু খ্যাতি দেয়নি, পরিণত করেছিল এক জীবন্ত কিংবদন্তীতে - মানুষের অদম্য ইচ্ছাশক্তির এক মূর্ত প্রতীক হিসেবে।
তাঁর জীবন ছিল প্রতিটি মুহূর্তে মৃত্যুকে চ্যালেঞ্জ জানানোর এক মহাকাব্য। পৃথিবীর সর্বোচ্চ ভবনগুলোতে আরোহণ, পেট্রোনাস টাওয়ার বা রিওর ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার মূর্তি থেকে বেস জাম্পিং, কিংবা একজন দক্ষ পাইলট হিসেবে অ্যাক্রোবেটিক হেলিকপ্টার চালানো - সবখানেই তিনি ছিলেন নির্ভীক, উদ্দাম এবং অপ্রতিরোধ্য। তিনি প্রতিটি সেকেন্ড বাঁচতেন তীব্রতার সাথে, সবসময় বিপদের কিনারে দাঁড়িয়ে।
কিন্তু ফেলিক্স শুধু দুঃসাহসী ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক গভীর অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি বিশ্বকে দেখিয়ে গেছেন যে, স্বপ্ন দিয়ে ভয়কে জয় করা যায়। তিনি শিখিয়েছেন, আকাশ কোনো সীমা নয়, বরং তা এক নতুন পথের আমন্ত্রণ।
আজ সেই আকাশই আজ তাঁকে নিজের বুকে ফিরিয়ে নিল।
শান্তিতে ঘুমান, ফেলিক্স। আপনি অসীমকে ছুঁয়ে গিয়েছিলেন, আবার সেখানেই ফেরত গেলেন।
এক অবিশ্বাস্য এবং হৃদয়বিদারক সংবাদে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে স্তম্ভিত করে ভক্ত আর আপনজনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন কিংবদন্তী ফেলিক্স বমগার্টনার। মাত্র ৫৬ বছর বয়সে ইতালিতে এক মর্মান্তিক প্যারাগ্লাইডিং দুর্ঘটনায় নিভে গেল মানব সাহসিকতার এক উজ্জ্বল শিখা।
সংবাদ সূত্রে জানা যায়, মাঝ আকাশে জ্ঞান হারানোর পর তিনি একটি হোটেলের সুইমিং পুলে আছড়ে পড়েন। এই আঘাতই কেড়ে নেয় তাঁর প্রাণ।
ফেলিক্স শুধু একজন মানুষ ছিলেন না, ছিলেন অসীম সাহসিকতার এক জীবন্ত প্রতীক। ২০১২ সালে প্রায় ৩৯,০০০ মিটার (১,২৮,০০০ ফুট) উচ্চতা থেকে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে তাঁর সেই ঐতিহাসিক লাফ কে ভুলতে পারে? তিনিই ছিলেন প্রথম মানব যিনি মুক্ত পতনের সময় শব্দের গতিকে হার মানিয়েছিলেন। ওই একটি লাফ তাঁকে শুধু খ্যাতি দেয়নি, পরিণত করেছিল এক জীবন্ত কিংবদন্তীতে - মানুষের অদম্য ইচ্ছাশক্তির এক মূর্ত প্রতীক হিসেবে।
তাঁর জীবন ছিল প্রতিটি মুহূর্তে মৃত্যুকে চ্যালেঞ্জ জানানোর এক মহাকাব্য। পৃথিবীর সর্বোচ্চ ভবনগুলোতে আরোহণ, পেট্রোনাস টাওয়ার বা রিওর ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার মূর্তি থেকে বেস জাম্পিং, কিংবা একজন দক্ষ পাইলট হিসেবে অ্যাক্রোবেটিক হেলিকপ্টার চালানো - সবখানেই তিনি ছিলেন নির্ভীক, উদ্দাম এবং অপ্রতিরোধ্য। তিনি প্রতিটি সেকেন্ড বাঁচতেন তীব্রতার সাথে, সবসময় বিপদের কিনারে দাঁড়িয়ে।
কিন্তু ফেলিক্স শুধু দুঃসাহসী ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক গভীর অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি বিশ্বকে দেখিয়ে গেছেন যে, স্বপ্ন দিয়ে ভয়কে জয় করা যায়। তিনি শিখিয়েছেন, আকাশ কোনো সীমা নয়, বরং তা এক নতুন পথের আমন্ত্রণ।
আজ সেই আকাশই আজ তাঁকে নিজের বুকে ফিরিয়ে নিল।
শান্তিতে ঘুমান, ফেলিক্স। আপনি অসীমকে ছুঁয়ে গিয়েছিলেন, আবার সেখানেই ফেরত গেলেন।