• সৌদি আরবে প্রথম দিন
    সৌদি আরবে আমার প্রথম দিনে, আমি জেদ্দাকে এক্সপ্লোর করি যেটা কিনা বিশাল জাতির একটা বাণিজ্যিক রাজধানী। পুরানো এবং নতুন বিল্ডিংগুলোর মধ্য দিয়ে ঘুরে বেড়ানোর পর আমি যাই বন্দর সমুদ্রের রেড সীতে।
    সৌদি আরবে প্রথম দিন 🇸🇦 সৌদি আরবে আমার প্রথম দিনে, আমি জেদ্দাকে এক্সপ্লোর করি যেটা কিনা বিশাল জাতির একটা বাণিজ্যিক রাজধানী। পুরানো এবং নতুন বিল্ডিংগুলোর মধ্য দিয়ে ঘুরে বেড়ানোর পর আমি যাই বন্দর সমুদ্রের রেড সীতে।
    0 Comments 0 Shares 0 Views 0 Reviews
  • পৃথিবীর একমাত্র ভাসমান শহরে - ভেনিস
    ২০২৩ এর সর্বশেষ ইটালি ভ্লগ-এ, আমি ভেনিসীয় রাজ্যের প্রাচীন রাজধানী ভেনিস এক্সপ্লোর করি এবং এর কিছু জনপ্রিয় এবং অ-জনপ্রিয় ল্যান্ডমার্কের মধ্য দিয়ে যাই। সরু রাস্তাগুলোয় আমরা পায়ে হেঁটে এবং বিখ্যাত ক্যানেলগুলোতে একটি গন্ডোলায় ঘুরে বেড়িয়ে গল্পটি বলি যে কীভাবে এই শহরটি ৪০০টি ইউরোপের জন্য ইউরোপের সবচেয়ে শক্তিশালী শহর হয়ে ওঠে যখন আশ্চর্যজনকভাবে একটি গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এর যায়গা শাসন করা হয় এবং কেন এটি এখনও বিশ্বের সবচেয়ে অনন্য একটি ভাসমান শহর। আমরা পরিদর্শন করি বিখ্যাত ব্রিজ, ক্যানেল, মার্কেট, জনপ্রিয় সেন্ট মার্কস স্কয়ার, দ্য গ্র্যান্ড আর্সেনাল সহ আরও অনেক কিছু।
    পৃথিবীর একমাত্র ভাসমান শহরে - ভেনিস 🇮🇹 ২০২৩ এর সর্বশেষ ইটালি ভ্লগ-এ, আমি ভেনিসীয় রাজ্যের প্রাচীন রাজধানী ভেনিস এক্সপ্লোর করি এবং এর কিছু জনপ্রিয় এবং অ-জনপ্রিয় ল্যান্ডমার্কের মধ্য দিয়ে যাই। সরু রাস্তাগুলোয় আমরা পায়ে হেঁটে এবং বিখ্যাত ক্যানেলগুলোতে একটি গন্ডোলায় ঘুরে বেড়িয়ে গল্পটি বলি যে কীভাবে এই শহরটি ৪০০টি ইউরোপের জন্য ইউরোপের সবচেয়ে শক্তিশালী শহর হয়ে ওঠে যখন আশ্চর্যজনকভাবে একটি গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এর যায়গা শাসন করা হয় এবং কেন এটি এখনও বিশ্বের সবচেয়ে অনন্য একটি ভাসমান শহর। আমরা পরিদর্শন করি বিখ্যাত ব্রিজ, ক্যানেল, মার্কেট, জনপ্রিয় সেন্ট মার্কস স্কয়ার, দ্য গ্র্যান্ড আর্সেনাল সহ আরও অনেক কিছু।
    0 Comments 0 Shares 0 Views 0 Reviews
  • আমি গিয়েছিলাম আমার সবচেয়ে বড় বাকেট লিস্টের গন্তব্যে , ডলোমাইটস্‌ (ইটালিয়ান আল্পস্‌) এ, যেটা ইটালির দক্ষিন টাইরল এ। আমাদের ৩ দিনের রোড ট্রিপটা আমি এই ভিডিওটির মাধ্যমে আমার যাত্রাকে ডকুমেন্ট করেছি। আমরা ইটালিয়ান শহর বেলুনোতে থেকেছি এবং প্রথম দিন গিয়েছি অসাধারণ লাগো দি ব্রায়েস (লেক ব্রায়েস) , দ্বিতীয় দিন গিয়েছি সেচেদা (আমার জীবনে দেখা সবচেয়ে অবিশ্বাস্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটা) এবং শেষ দিনে অবশেষে গিয়েছি জনপ্রিয় ট্রে চিমে দি লাভারেদো (তিন চূড়া)। আমি মনে প্রাণে চেষ্টা করেছি (বা ৩ দিনে যতটা পেরেছি) এই ভিডিওটি ফিল্ম করার জন্য এবং সর্বোচ্চটা দিয়েছি ভিডিও এডিট করার জন্য। আশা করি ভিডিওটি আপনাদের পছন্দ হবে :)))

    ডলোমাইটস্‌ ইটালি ২০২৩ ভ্লগ
    আমি গিয়েছিলাম আমার সবচেয়ে বড় বাকেট লিস্টের গন্তব্যে , ডলোমাইটস্‌ (ইটালিয়ান আল্পস্‌) এ, যেটা ইটালির দক্ষিন টাইরল এ। আমাদের ৩ দিনের রোড ট্রিপটা আমি এই ভিডিওটির মাধ্যমে আমার যাত্রাকে ডকুমেন্ট করেছি। আমরা ইটালিয়ান শহর বেলুনোতে থেকেছি এবং প্রথম দিন গিয়েছি অসাধারণ লাগো দি ব্রায়েস (লেক ব্রায়েস) , দ্বিতীয় দিন গিয়েছি সেচেদা (আমার জীবনে দেখা সবচেয়ে অবিশ্বাস্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটা) এবং শেষ দিনে অবশেষে গিয়েছি জনপ্রিয় ট্রে চিমে দি লাভারেদো (তিন চূড়া)। আমি মনে প্রাণে চেষ্টা করেছি (বা ৩ দিনে যতটা পেরেছি) এই ভিডিওটি ফিল্ম করার জন্য এবং সর্বোচ্চটা দিয়েছি ভিডিও এডিট করার জন্য। আশা করি ভিডিওটি আপনাদের পছন্দ হবে :))) ডলোমাইটস্‌ ইটালি ২০২৩ ভ্লগ
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 2 Views 0 Reviews
  • আমরা সুইজারল্যান্ডের লাওটারব্রুনেন থেকে "টপ অফ ইউরোপ" পর্যন্ত জনপ্রিয় এবং ব্যয়বহুল ট্রেনে চড়েছিলাম, যা ইয়াংফ্রাউইয়োখ নামেও পরিচিত। এটি ইউরোপের সর্বোচ্চ ট্রেন স্টেশন যা ৩৫০০ মিটার উচ্চতায় নির্মিত। আর স্টেশন এবং লাইনগুলি এক শতাব্দী আগে সুইসদের দ্বারা চমৎকারভাবে নির্মিত হয়েছিল! গ্ল্যাশিয়ারের মাঝে ভ্রমণের সময় আমাকে জয়েন করুন, দেখুন কিছু মেহ সুইস চকোলেট এবং এক্সপ্লোর করুন সাদা সুইস আল্পসের গভীরে থাকা ইয়াংফ্রাউইয়োখ এর অন্যান্য সকল বিস্ময়কর জিনিস। এটা সত্যিই জীবনে একবার অভিজ্ঞতা নেয়ার মতো ছিল এবং সেটা শুধুমাত্র টিকিটের মূল্যের (ডিস্কাউন্ট??) কারণে না
    আমরা সুইজারল্যান্ডের লাওটারব্রুনেন থেকে "টপ অফ ইউরোপ" পর্যন্ত জনপ্রিয় এবং ব্যয়বহুল ট্রেনে চড়েছিলাম, যা ইয়াংফ্রাউইয়োখ নামেও পরিচিত। এটি ইউরোপের সর্বোচ্চ ট্রেন স্টেশন যা ৩৫০০ মিটার উচ্চতায় নির্মিত। আর স্টেশন এবং লাইনগুলি এক শতাব্দী আগে সুইসদের দ্বারা চমৎকারভাবে নির্মিত হয়েছিল! গ্ল্যাশিয়ারের মাঝে ভ্রমণের সময় আমাকে জয়েন করুন, দেখুন কিছু মেহ সুইস চকোলেট এবং এক্সপ্লোর করুন সাদা সুইস আল্পসের গভীরে থাকা ইয়াংফ্রাউইয়োখ এর অন্যান্য সকল বিস্ময়কর জিনিস। এটা সত্যিই জীবনে একবার অভিজ্ঞতা নেয়ার মতো ছিল এবং সেটা শুধুমাত্র টিকিটের মূল্যের (ডিস্কাউন্ট??) কারণে না
    Fire
    1
    0 Comments 0 Shares 2 Views 0 Reviews
  • সুইজারল্যান্ডে প্রথম দিন
    আমি অবশেষে সুইজারল্যান্ড পরিদর্শন করেছি, রহস্যে ঘেরা চমৎকার এই দেশটি সবাই আমাকে সবসময় আবিষ্কার করতে বলেছিল যে এটি আসলেই সৌন্দর্যের যোগ্য কিনা। আমরা লাওটারব্রুনেন ভ্যালির লাওটারব্রুনেন এর চমত্কার গ্রামটি ঘুরে দেখেছি যেখানে বিখ্যাত স্টবাক ফলস্‌ এর মতো অনেক ঝর্ণা রয়েছে এবং তারপরে হার্ডার কুল্মে একটি সূর্যাস্ত দেখার চেষ্টায় ইন্টারলাকেনে গিয়েছিলাম।
    সুইজারল্যান্ড ২০২৩ ট্র্যাভেল ভ্লগ
    সুইজারল্যান্ডে প্রথম দিন 🇨🇭 আমি অবশেষে সুইজারল্যান্ড পরিদর্শন করেছি, রহস্যে ঘেরা চমৎকার এই দেশটি সবাই আমাকে সবসময় আবিষ্কার করতে বলেছিল যে এটি আসলেই সৌন্দর্যের যোগ্য কিনা। আমরা লাওটারব্রুনেন ভ্যালির লাওটারব্রুনেন এর চমত্কার গ্রামটি ঘুরে দেখেছি যেখানে বিখ্যাত স্টবাক ফলস্‌ এর মতো অনেক ঝর্ণা রয়েছে এবং তারপরে হার্ডার কুল্মে একটি সূর্যাস্ত দেখার চেষ্টায় ইন্টারলাকেনে গিয়েছিলাম। সুইজারল্যান্ড ২০২৩ ট্র্যাভেল ভ্লগ
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 2 Views 0 Reviews
  • বাবুদের ঠান্ডা এ'লার্জি স'র্দি কা'শি না'ক দিয়ে পানি পরা চোখ চু'লকানি মুহূর্তেই ভালো করে। ০+০+১
    বাবুদের ঠান্ডা এ'লার্জি স'র্দি কা'শি না'ক দিয়ে পানি পরা চোখ চু'লকানি মুহূর্তেই ভালো করে। ০+০+১
    0 Comments 0 Shares 1 Views 0 Reviews
  • বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশে ১ দিন
    বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশে ১ দিন
    Fire
    1
    0 Comments 0 Shares 2 Views 0 Reviews
  • প্রথম সন্তানের জন্মের পরই এই নারী বুঝতে পারেন, তাঁর শরীরে প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি বুকের দুধ উৎপাদিত হচ্ছে। ২০১০ সালের কথা। টেক্সাসের অ্যালিস ওগলেট্রির বুকের এই বাড়তি দুধ নিয়ে শুরু করেন এক অবিশ্বাস্য সাধনা। অক্লান্ত শৃঙ্খলা, অন্যের প্রতি সাহায্যের তীব্র আকাঙ্ক্ষা এবং এমন এক কঠিন পাম্পিং রুটিন যা খুব কম মানুষই সহ্য করতে পারতো - এই সবকিছুর মাধ্যমে তিনি ২,৬০০ লিটারেরও বেশি বুকের দুধ দান করেছেন। এই পরিমাণ দুধ দেশজুড়ে প্রায় ৩,৫০,০০০ অপরিণত শিশুর জীবন বাঁচানোর জন্য যথেষ্ট।

    এই শিশুদের অনেকেই জন্মেছিল অত্যন্ত নাজুক অবস্থায়, জীবনের জন্য লড়ছিল প্রতিনিয়ত। তাদের কাছে অ্যালিসের এই দান শুধু সাধারণ কোনো দান ছিল না - এটি ছিল তাদের বেঁচে থাকার অবলম্বন, এক সঞ্জীবনী সুধা।

    তাঁর এই অমূল্য দান 'মাদার্স মিল্ক ব্যাংক অফ নর্থ টেক্সাস' এবং 'টাইনি ট্রেজারস মিল্ক ব্যাংক'-এর মতো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে হাসপাতালের NICU-তে থাকা শিশুদের এবং সংকটাপন্ন পরিবারগুলোর কাছে পৌঁছে গেছে। এবং এটিই প্রথম নয়; ২০১৪ সালেও তিনি নিজের গড়া রেকর্ড ভেঙেছিলেন, যা প্রমাণ করে যে, মমতা যখন লক্ষ্যে পরিণত হয়, তখন কোনো সীমাই আর বাধা থাকে না।

    ৩৬ বছর বয়সী অ্যালিস এই কাজ কোনো হাততালি বা প্রশংসার জন্য করেননি। তিনি এটা করেছেন সেই শিশুদের জন্য, যাদের সাথে তাঁর হয়তো কোনোদিন দেখাই হবে না। তিনি এটা করেছেন সেই সব মায়েদের জন্য, যারা চরম অসহায়ত্বের মুহূর্তে নিজের সন্তানকে দুধ খাওয়াতে পারছিলেন না। তিনি এটা করেছেন এই বিশ্বাস থেকে যে, প্রতিটি শিশুরই পৃথিবীতে একটি সুযোগ প্রাপ্য।

    সব নায়কেরাই বিশেষ পোশাক পরে আসে না। কিছু নায়ক হাতে একটি পাম্প নিয়ে, শুধুমাত্র লক্ষ্যের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে, দিনের পর দিন নীরবে নিজের দায়িত্ব পালন করে যায়। অ্যালিস ওগলেট্রি সেই নায়কদেরই একজন।
    প্রথম সন্তানের জন্মের পরই এই নারী বুঝতে পারেন, তাঁর শরীরে প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি বুকের দুধ উৎপাদিত হচ্ছে। ২০১০ সালের কথা। টেক্সাসের অ্যালিস ওগলেট্রির বুকের এই বাড়তি দুধ নিয়ে শুরু করেন এক অবিশ্বাস্য সাধনা। অক্লান্ত শৃঙ্খলা, অন্যের প্রতি সাহায্যের তীব্র আকাঙ্ক্ষা এবং এমন এক কঠিন পাম্পিং রুটিন যা খুব কম মানুষই সহ্য করতে পারতো - এই সবকিছুর মাধ্যমে তিনি ২,৬০০ লিটারেরও বেশি বুকের দুধ দান করেছেন। এই পরিমাণ দুধ দেশজুড়ে প্রায় ৩,৫০,০০০ অপরিণত শিশুর জীবন বাঁচানোর জন্য যথেষ্ট। এই শিশুদের অনেকেই জন্মেছিল অত্যন্ত নাজুক অবস্থায়, জীবনের জন্য লড়ছিল প্রতিনিয়ত। তাদের কাছে অ্যালিসের এই দান শুধু সাধারণ কোনো দান ছিল না - এটি ছিল তাদের বেঁচে থাকার অবলম্বন, এক সঞ্জীবনী সুধা। তাঁর এই অমূল্য দান 'মাদার্স মিল্ক ব্যাংক অফ নর্থ টেক্সাস' এবং 'টাইনি ট্রেজারস মিল্ক ব্যাংক'-এর মতো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে হাসপাতালের NICU-তে থাকা শিশুদের এবং সংকটাপন্ন পরিবারগুলোর কাছে পৌঁছে গেছে। এবং এটিই প্রথম নয়; ২০১৪ সালেও তিনি নিজের গড়া রেকর্ড ভেঙেছিলেন, যা প্রমাণ করে যে, মমতা যখন লক্ষ্যে পরিণত হয়, তখন কোনো সীমাই আর বাধা থাকে না। ৩৬ বছর বয়সী অ্যালিস এই কাজ কোনো হাততালি বা প্রশংসার জন্য করেননি। তিনি এটা করেছেন সেই শিশুদের জন্য, যাদের সাথে তাঁর হয়তো কোনোদিন দেখাই হবে না। তিনি এটা করেছেন সেই সব মায়েদের জন্য, যারা চরম অসহায়ত্বের মুহূর্তে নিজের সন্তানকে দুধ খাওয়াতে পারছিলেন না। তিনি এটা করেছেন এই বিশ্বাস থেকে যে, প্রতিটি শিশুরই পৃথিবীতে একটি সুযোগ প্রাপ্য। সব নায়কেরাই বিশেষ পোশাক পরে আসে না। কিছু নায়ক হাতে একটি পাম্প নিয়ে, শুধুমাত্র লক্ষ্যের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে, দিনের পর দিন নীরবে নিজের দায়িত্ব পালন করে যায়। অ্যালিস ওগলেট্রি সেই নায়কদেরই একজন।
    Love
    1
    0 Comments 0 Shares 4 Views 0 Reviews
  • ম্যাকডোনাল্ডসের অবিশ্বাস্য সাফল্যের গল্প! কীভাবে এটি বিশ্বের বৃহত্তম ফাস্টফুড সাম্রাজ্য এবং একটি বিশাল রিয়েল এস্টেট পাওয়ার হাউসে পরিণত হলো? বিগ ম্যাক, হ্যাপি মিলের পেছনের কাহিনি এবং কেন বাংলাদেশে ম্যাকডোনাল্ডস নেই, সবকিছুই থাকছে এই ভিডিওতে।

    Discover the unbelievable success story of McDonald's! How did it become the world’s biggest fast food empire and a real estate giant? Learn the secrets behind Big Mac, Happy Meal, and why McDonald's isn’t in Bangladesh — all in this video!
    ম্যাকডোনাল্ডসের অবিশ্বাস্য সাফল্যের গল্প! কীভাবে এটি বিশ্বের বৃহত্তম ফাস্টফুড সাম্রাজ্য এবং একটি বিশাল রিয়েল এস্টেট পাওয়ার হাউসে পরিণত হলো? বিগ ম্যাক, হ্যাপি মিলের পেছনের কাহিনি এবং কেন বাংলাদেশে ম্যাকডোনাল্ডস নেই, সবকিছুই থাকছে এই ভিডিওতে। Discover the unbelievable success story of McDonald's! How did it become the world’s biggest fast food empire and a real estate giant? Learn the secrets behind Big Mac, Happy Meal, and why McDonald's isn’t in Bangladesh — all in this video!
    0 Comments 0 Shares 4 Views 0 Reviews
  • রোলেক্সের অজানা ইতিহাস | Why Rolex is a Billion-Dollar Brand
    রোলেক্সের অজানা ইতিহাস | Why Rolex is a Billion-Dollar Brand
    Wow
    1
    0 Comments 0 Shares 3 Views 0 Reviews
  • এক অবিশ্বাস্য এবং হৃদয়বিদারক সংবাদে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে স্তম্ভিত করে ভক্ত আর আপনজনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন কিংবদন্তী ফেলিক্স বমগার্টনার। মাত্র ৫৬ বছর বয়সে ইতালিতে এক মর্মান্তিক প্যারাগ্লাইডিং দুর্ঘটনায় নিভে গেল মানব সাহসিকতার এক উজ্জ্বল শিখা।

    সংবাদ সূত্রে জানা যায়, মাঝ আকাশে জ্ঞান হারানোর পর তিনি একটি হোটেলের সুইমিং পুলে আছড়ে পড়েন। এই আঘাতই কেড়ে নেয় তাঁর প্রাণ।

    ফেলিক্স শুধু একজন মানুষ ছিলেন না, ছিলেন অসীম সাহসিকতার এক জীবন্ত প্রতীক। ২০১২ সালে প্রায় ৩৯,০০০ মিটার (১,২৮,০০০ ফুট) উচ্চতা থেকে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে তাঁর সেই ঐতিহাসিক লাফ কে ভুলতে পারে? তিনিই ছিলেন প্রথম মানব যিনি মুক্ত পতনের সময় শব্দের গতিকে হার মানিয়েছিলেন। ওই একটি লাফ তাঁকে শুধু খ্যাতি দেয়নি, পরিণত করেছিল এক জীবন্ত কিংবদন্তীতে - মানুষের অদম্য ইচ্ছাশক্তির এক মূর্ত প্রতীক হিসেবে।

    তাঁর জীবন ছিল প্রতিটি মুহূর্তে মৃত্যুকে চ্যালেঞ্জ জানানোর এক মহাকাব্য। পৃথিবীর সর্বোচ্চ ভবনগুলোতে আরোহণ, পেট্রোনাস টাওয়ার বা রিওর ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার মূর্তি থেকে বেস জাম্পিং, কিংবা একজন দক্ষ পাইলট হিসেবে অ্যাক্রোবেটিক হেলিকপ্টার চালানো - সবখানেই তিনি ছিলেন নির্ভীক, উদ্দাম এবং অপ্রতিরোধ্য। তিনি প্রতিটি সেকেন্ড বাঁচতেন তীব্রতার সাথে, সবসময় বিপদের কিনারে দাঁড়িয়ে।

    কিন্তু ফেলিক্স শুধু দুঃসাহসী ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক গভীর অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি বিশ্বকে দেখিয়ে গেছেন যে, স্বপ্ন দিয়ে ভয়কে জয় করা যায়। তিনি শিখিয়েছেন, আকাশ কোনো সীমা নয়, বরং তা এক নতুন পথের আমন্ত্রণ।

    আজ সেই আকাশই আজ তাঁকে নিজের বুকে ফিরিয়ে নিল।
    শান্তিতে ঘুমান, ফেলিক্স। আপনি অসীমকে ছুঁয়ে গিয়েছিলেন, আবার সেখানেই ফেরত গেলেন।
    এক অবিশ্বাস্য এবং হৃদয়বিদারক সংবাদে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে স্তম্ভিত করে ভক্ত আর আপনজনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন কিংবদন্তী ফেলিক্স বমগার্টনার। মাত্র ৫৬ বছর বয়সে ইতালিতে এক মর্মান্তিক প্যারাগ্লাইডিং দুর্ঘটনায় নিভে গেল মানব সাহসিকতার এক উজ্জ্বল শিখা। সংবাদ সূত্রে জানা যায়, মাঝ আকাশে জ্ঞান হারানোর পর তিনি একটি হোটেলের সুইমিং পুলে আছড়ে পড়েন। এই আঘাতই কেড়ে নেয় তাঁর প্রাণ। ফেলিক্স শুধু একজন মানুষ ছিলেন না, ছিলেন অসীম সাহসিকতার এক জীবন্ত প্রতীক। ২০১২ সালে প্রায় ৩৯,০০০ মিটার (১,২৮,০০০ ফুট) উচ্চতা থেকে স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে তাঁর সেই ঐতিহাসিক লাফ কে ভুলতে পারে? তিনিই ছিলেন প্রথম মানব যিনি মুক্ত পতনের সময় শব্দের গতিকে হার মানিয়েছিলেন। ওই একটি লাফ তাঁকে শুধু খ্যাতি দেয়নি, পরিণত করেছিল এক জীবন্ত কিংবদন্তীতে - মানুষের অদম্য ইচ্ছাশক্তির এক মূর্ত প্রতীক হিসেবে। তাঁর জীবন ছিল প্রতিটি মুহূর্তে মৃত্যুকে চ্যালেঞ্জ জানানোর এক মহাকাব্য। পৃথিবীর সর্বোচ্চ ভবনগুলোতে আরোহণ, পেট্রোনাস টাওয়ার বা রিওর ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার মূর্তি থেকে বেস জাম্পিং, কিংবা একজন দক্ষ পাইলট হিসেবে অ্যাক্রোবেটিক হেলিকপ্টার চালানো - সবখানেই তিনি ছিলেন নির্ভীক, উদ্দাম এবং অপ্রতিরোধ্য। তিনি প্রতিটি সেকেন্ড বাঁচতেন তীব্রতার সাথে, সবসময় বিপদের কিনারে দাঁড়িয়ে। কিন্তু ফেলিক্স শুধু দুঃসাহসী ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক গভীর অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি বিশ্বকে দেখিয়ে গেছেন যে, স্বপ্ন দিয়ে ভয়কে জয় করা যায়। তিনি শিখিয়েছেন, আকাশ কোনো সীমা নয়, বরং তা এক নতুন পথের আমন্ত্রণ। আজ সেই আকাশই আজ তাঁকে নিজের বুকে ফিরিয়ে নিল। শান্তিতে ঘুমান, ফেলিক্স। আপনি অসীমকে ছুঁয়ে গিয়েছিলেন, আবার সেখানেই ফেরত গেলেন।
    0 Comments 0 Shares 5 Views 0 Reviews
  • বর্তমান দেখা অসম্ভব কেন? Do we live in the past AND how can Telescope is a time machine Ep 46
    বর্তমান দেখা অসম্ভব কেন? Do we live in the past AND how can Telescope is a time machine Ep 46
    0 Comments 0 Shares 8 Views 0 Reviews
More Results
BlackBird Ai
https://bbai.shop