রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়া বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে নিয়ে ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি একটি আবেগঘন ফেসবুক পোস্ট দিয়েছেন। তার সবচেয়ে মর্মস্পর্শী আহ্বান হলো—"মর্মান্তিক হলেও, দয়া করে পাইলটকে দোষ দেবেন না। তিনি চেষ্টা করেছেন, তিনি সত্যিই চেষ্টা করেছেন।" এই বার্তাটি দুর্ঘটনার পর পাইলটের দায়িত্ব নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে এক ভিন্ন সুর তুলেছে।
'শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়েছেন, নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন'
হিমি তার পোস্টে দৃঢ়ভাবে বলেন যে, পাইলট জানতেন সেটি একটি স্কুল এবং আশেপাশে শিশু রয়েছে। তিনি লেখেন, "শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি লড়েছেন, বিমানের গতি সরিয়ে নিতে চেয়েছেন। তিনি নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন। তিনি সেই বিমানের সাথেই ঝরে গেছেন।" এই মন্তব্য পাইলটের আত্মত্যাগের দিকটি তুলে ধরে এবং তাকে একজন বীর হিসেবে আখ্যায়িত করে।
বিমানবাহিনীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কঠিন প্রশ্ন তোলার আহ্বান
হিমি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে সামগ্রিকভাবে অসম্মান না করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, "তারা আমাদের রক্ষা করে, দেশের জন্য জীবন বাজি রাখে প্রতিদিন।" তবে, এর মানে এই নয় যে আমরা চুপ থাকব, বরং আমাদের কঠিন প্রশ্ন করতে হবে এবং স্বচ্ছতা দাবি করার অধিকার আছে বলে তিনি মনে করেন।
দায়িত্বহীনতা ও পুরোনো বিমানের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন
অভিনেত্রী হিমি তার পোস্টে গাফিলতি বা ভুল সিদ্ধান্তের জন্য জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন। তিনি ককপিটে থাকা মানুষটির পরিবর্তে "জনবহুল শহরের ওপরে প্রশিক্ষণ ফ্লাইট চালানোর অনুমোদন দিয়েছে" তাদের এবং "যারা এখনো পর্যন্ত আমাদের পুরোনো যুদ্ধবিমান দিয়ে উড়তে বাধ্য করছে" তাদের দোষারোপ করেছেন। বিশেষ করে, তিনি চীনের তৈরি F-7 যুদ্ধবিমান ব্যবহারের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, যা ১৯৬০ সালের নকশায় তৈরি এবং ২০১৩ সালে যার উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। তিনি বলেন, এই বিমানগুলো শুধু পুরোনোই নয়, আধুনিক শহুরে অভিযানের জন্য সম্পূর্ণভাবে অনুপযুক্ত, যা পাইলট ও সাধারণ মানুষের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলছে। তার মতে, "এটা শুধু একটি দুর্ঘটনা নয়, এটা এক বিশাল ব্যর্থতা চিন্তাভাবনার, পরিকল্পনার, এবং নেতৃত্বের।"
হিমি ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে "শহীদ" হিসেবে উল্লেখ করে তাকে স্যালুট জানিয়েছেন। এই পোস্টটি দ্রুতই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে।
'শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়েছেন, নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন'
হিমি তার পোস্টে দৃঢ়ভাবে বলেন যে, পাইলট জানতেন সেটি একটি স্কুল এবং আশেপাশে শিশু রয়েছে। তিনি লেখেন, "শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি লড়েছেন, বিমানের গতি সরিয়ে নিতে চেয়েছেন। তিনি নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন। তিনি সেই বিমানের সাথেই ঝরে গেছেন।" এই মন্তব্য পাইলটের আত্মত্যাগের দিকটি তুলে ধরে এবং তাকে একজন বীর হিসেবে আখ্যায়িত করে।
বিমানবাহিনীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কঠিন প্রশ্ন তোলার আহ্বান
হিমি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে সামগ্রিকভাবে অসম্মান না করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, "তারা আমাদের রক্ষা করে, দেশের জন্য জীবন বাজি রাখে প্রতিদিন।" তবে, এর মানে এই নয় যে আমরা চুপ থাকব, বরং আমাদের কঠিন প্রশ্ন করতে হবে এবং স্বচ্ছতা দাবি করার অধিকার আছে বলে তিনি মনে করেন।
দায়িত্বহীনতা ও পুরোনো বিমানের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন
অভিনেত্রী হিমি তার পোস্টে গাফিলতি বা ভুল সিদ্ধান্তের জন্য জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন। তিনি ককপিটে থাকা মানুষটির পরিবর্তে "জনবহুল শহরের ওপরে প্রশিক্ষণ ফ্লাইট চালানোর অনুমোদন দিয়েছে" তাদের এবং "যারা এখনো পর্যন্ত আমাদের পুরোনো যুদ্ধবিমান দিয়ে উড়তে বাধ্য করছে" তাদের দোষারোপ করেছেন। বিশেষ করে, তিনি চীনের তৈরি F-7 যুদ্ধবিমান ব্যবহারের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, যা ১৯৬০ সালের নকশায় তৈরি এবং ২০১৩ সালে যার উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। তিনি বলেন, এই বিমানগুলো শুধু পুরোনোই নয়, আধুনিক শহুরে অভিযানের জন্য সম্পূর্ণভাবে অনুপযুক্ত, যা পাইলট ও সাধারণ মানুষের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলছে। তার মতে, "এটা শুধু একটি দুর্ঘটনা নয়, এটা এক বিশাল ব্যর্থতা চিন্তাভাবনার, পরিকল্পনার, এবং নেতৃত্বের।"
হিমি ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে "শহীদ" হিসেবে উল্লেখ করে তাকে স্যালুট জানিয়েছেন। এই পোস্টটি দ্রুতই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়া বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে নিয়ে ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি একটি আবেগঘন ফেসবুক পোস্ট দিয়েছেন। তার সবচেয়ে মর্মস্পর্শী আহ্বান হলো—"মর্মান্তিক হলেও, দয়া করে পাইলটকে দোষ দেবেন না। তিনি চেষ্টা করেছেন, তিনি সত্যিই চেষ্টা করেছেন।" এই বার্তাটি দুর্ঘটনার পর পাইলটের দায়িত্ব নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে এক ভিন্ন সুর তুলেছে।
'শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়েছেন, নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন'
হিমি তার পোস্টে দৃঢ়ভাবে বলেন যে, পাইলট জানতেন সেটি একটি স্কুল এবং আশেপাশে শিশু রয়েছে। তিনি লেখেন, "শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি লড়েছেন, বিমানের গতি সরিয়ে নিতে চেয়েছেন। তিনি নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন। তিনি সেই বিমানের সাথেই ঝরে গেছেন।" এই মন্তব্য পাইলটের আত্মত্যাগের দিকটি তুলে ধরে এবং তাকে একজন বীর হিসেবে আখ্যায়িত করে।
বিমানবাহিনীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কঠিন প্রশ্ন তোলার আহ্বান
হিমি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে সামগ্রিকভাবে অসম্মান না করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, "তারা আমাদের রক্ষা করে, দেশের জন্য জীবন বাজি রাখে প্রতিদিন।" তবে, এর মানে এই নয় যে আমরা চুপ থাকব, বরং আমাদের কঠিন প্রশ্ন করতে হবে এবং স্বচ্ছতা দাবি করার অধিকার আছে বলে তিনি মনে করেন।
দায়িত্বহীনতা ও পুরোনো বিমানের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন
অভিনেত্রী হিমি তার পোস্টে গাফিলতি বা ভুল সিদ্ধান্তের জন্য জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন। তিনি ককপিটে থাকা মানুষটির পরিবর্তে "জনবহুল শহরের ওপরে প্রশিক্ষণ ফ্লাইট চালানোর অনুমোদন দিয়েছে" তাদের এবং "যারা এখনো পর্যন্ত আমাদের পুরোনো যুদ্ধবিমান দিয়ে উড়তে বাধ্য করছে" তাদের দোষারোপ করেছেন। বিশেষ করে, তিনি চীনের তৈরি F-7 যুদ্ধবিমান ব্যবহারের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, যা ১৯৬০ সালের নকশায় তৈরি এবং ২০১৩ সালে যার উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। তিনি বলেন, এই বিমানগুলো শুধু পুরোনোই নয়, আধুনিক শহুরে অভিযানের জন্য সম্পূর্ণভাবে অনুপযুক্ত, যা পাইলট ও সাধারণ মানুষের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলছে। তার মতে, "এটা শুধু একটি দুর্ঘটনা নয়, এটা এক বিশাল ব্যর্থতা চিন্তাভাবনার, পরিকল্পনার, এবং নেতৃত্বের।"
হিমি ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে "শহীদ" হিসেবে উল্লেখ করে তাকে স্যালুট জানিয়েছেন। এই পোস্টটি দ্রুতই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে।
0 التعليقات
0 المشاركات
49 مشاهدة