হাসপাতাল ও আইএসপিআরের তথ্যানুযায়ী, মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে এখন পর্যন্ত নিহত ৩১ জন। ২৮ জন শিক্ষার্থী, দুইজন শিক্ষক এবং একজন পাইলট।
শিক্ষক ও পাইলটসহ ২৫ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আগুনে পুড়ে অঙ্গার ৬টি মরদেহ শনাক্ত সম্ভব না হওয়ায়, ডিএনএ পরীক্ষা করতে হবে।
মরদেহ বুঝে পাওয়া ২৫ পরিবার এবং এখনও সন্তান নিখোঁজ ৬ পরিবারের (মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হওয়া পর্যন্ত নিখোঁজই ধরতে হবে) বাইরে আরও কোন পরিবার আছে, যারা দাবি করছে সন্তান নিহত বা নিখোঁজ হয়েছে।
যদি না থাকে, তবে নিহতের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৩১। আর যদি থাকে তবে তাদের নাম পরিচয় কী? সুতরাং নিহতের প্রকৃত সংখ্যা বের করা এক মিনিটের কাজ।
জুলাই অভ্যুত্থানে হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। সেই সময়ে ল এন্ড অর্ডার বলে কিছুই ছিল না। গাজীপুরের কোনাবাড়ির হৃদয় হোসেন ছাড়া সবার লাশ পাওয়া গেছে, এখন পর্যন্ত। ৩২ জনকে বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয়েছিল, সেই লাশও পাওয়া গেছে রায়েরাজারের গণকবরে। ২০১৩ সালে ৫ মে শাপলা চত্বর এবং সারাদেশে সংঘাতে ৬১ জন নিহত হন। সরকার নিহতের সংখ্যা কমিয়ে বললেও, ৫৭ জনের লাশ পাওয়া যায়।
যেমন অভ্যুত্থানের পর দাবি করা হয়েছিল ৩০২৪ জন পুলিশ হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু পরে গণনায় নিশ্চিত হওয়া যায় নিহত হয়েছেন ৪৪ জন। অনেকে অবিশ্বাস করেছেন, গুজব ছড়িয়েছেন। কিন্তু এই ৪৪ জনের বাইরে, একটি পুলিশ পরিবার পাওয়া যায়নি যারা বলেছে আমার স্বজন নিহত হয়েছেন বা নিখোঁজ রয়েছেন।
মাস্টারমাইন্ড স্কুলে ডাটাবেইজ, হাজিরা শিট সব আছে। তথ্য লুকানো অসম্ভব। আবার কোন লাশ গোপন, গুম করা হলে পরিবার বসে থাকত? স্কুল বা হাসপাতালের সামনে ভিড় করত না? মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ায় আসত না? এই স্কুলে কিন্তু মোটামুটি অবস্থাসম্পন্ন এবং শিক্ষিত পরিবারের সন্তানরা লেখাপাড়া করে। তাদের অভিভাবক চুপ থাকত না, সন্তানকে না পেলে।
আমার আশঙ্কা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গুরতর দ্বগ্ধ অনেককে রক্ষা করা যাবে না পরবর্তী সংক্রমণের কারণে। তাই চিকিৎসক বাদে প্রত্যেকের দায়িত্ব রোগীর কাছ থেকে দূরে থাকা।
-- Rajib Ahamod
শিক্ষক ও পাইলটসহ ২৫ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আগুনে পুড়ে অঙ্গার ৬টি মরদেহ শনাক্ত সম্ভব না হওয়ায়, ডিএনএ পরীক্ষা করতে হবে।
মরদেহ বুঝে পাওয়া ২৫ পরিবার এবং এখনও সন্তান নিখোঁজ ৬ পরিবারের (মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হওয়া পর্যন্ত নিখোঁজই ধরতে হবে) বাইরে আরও কোন পরিবার আছে, যারা দাবি করছে সন্তান নিহত বা নিখোঁজ হয়েছে।
যদি না থাকে, তবে নিহতের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৩১। আর যদি থাকে তবে তাদের নাম পরিচয় কী? সুতরাং নিহতের প্রকৃত সংখ্যা বের করা এক মিনিটের কাজ।
জুলাই অভ্যুত্থানে হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। সেই সময়ে ল এন্ড অর্ডার বলে কিছুই ছিল না। গাজীপুরের কোনাবাড়ির হৃদয় হোসেন ছাড়া সবার লাশ পাওয়া গেছে, এখন পর্যন্ত। ৩২ জনকে বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয়েছিল, সেই লাশও পাওয়া গেছে রায়েরাজারের গণকবরে। ২০১৩ সালে ৫ মে শাপলা চত্বর এবং সারাদেশে সংঘাতে ৬১ জন নিহত হন। সরকার নিহতের সংখ্যা কমিয়ে বললেও, ৫৭ জনের লাশ পাওয়া যায়।
যেমন অভ্যুত্থানের পর দাবি করা হয়েছিল ৩০২৪ জন পুলিশ হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু পরে গণনায় নিশ্চিত হওয়া যায় নিহত হয়েছেন ৪৪ জন। অনেকে অবিশ্বাস করেছেন, গুজব ছড়িয়েছেন। কিন্তু এই ৪৪ জনের বাইরে, একটি পুলিশ পরিবার পাওয়া যায়নি যারা বলেছে আমার স্বজন নিহত হয়েছেন বা নিখোঁজ রয়েছেন।
মাস্টারমাইন্ড স্কুলে ডাটাবেইজ, হাজিরা শিট সব আছে। তথ্য লুকানো অসম্ভব। আবার কোন লাশ গোপন, গুম করা হলে পরিবার বসে থাকত? স্কুল বা হাসপাতালের সামনে ভিড় করত না? মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ায় আসত না? এই স্কুলে কিন্তু মোটামুটি অবস্থাসম্পন্ন এবং শিক্ষিত পরিবারের সন্তানরা লেখাপাড়া করে। তাদের অভিভাবক চুপ থাকত না, সন্তানকে না পেলে।
আমার আশঙ্কা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গুরতর দ্বগ্ধ অনেককে রক্ষা করা যাবে না পরবর্তী সংক্রমণের কারণে। তাই চিকিৎসক বাদে প্রত্যেকের দায়িত্ব রোগীর কাছ থেকে দূরে থাকা।
-- Rajib Ahamod
হাসপাতাল ও আইএসপিআরের তথ্যানুযায়ী, মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে এখন পর্যন্ত নিহত ৩১ জন। ২৮ জন শিক্ষার্থী, দুইজন শিক্ষক এবং একজন পাইলট।
শিক্ষক ও পাইলটসহ ২৫ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আগুনে পুড়ে অঙ্গার ৬টি মরদেহ শনাক্ত সম্ভব না হওয়ায়, ডিএনএ পরীক্ষা করতে হবে।
মরদেহ বুঝে পাওয়া ২৫ পরিবার এবং এখনও সন্তান নিখোঁজ ৬ পরিবারের (মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হওয়া পর্যন্ত নিখোঁজই ধরতে হবে) বাইরে আরও কোন পরিবার আছে, যারা দাবি করছে সন্তান নিহত বা নিখোঁজ হয়েছে।
যদি না থাকে, তবে নিহতের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৩১। আর যদি থাকে তবে তাদের নাম পরিচয় কী? সুতরাং নিহতের প্রকৃত সংখ্যা বের করা এক মিনিটের কাজ।
জুলাই অভ্যুত্থানে হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। সেই সময়ে ল এন্ড অর্ডার বলে কিছুই ছিল না। গাজীপুরের কোনাবাড়ির হৃদয় হোসেন ছাড়া সবার লাশ পাওয়া গেছে, এখন পর্যন্ত। ৩২ জনকে বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয়েছিল, সেই লাশও পাওয়া গেছে রায়েরাজারের গণকবরে। ২০১৩ সালে ৫ মে শাপলা চত্বর এবং সারাদেশে সংঘাতে ৬১ জন নিহত হন। সরকার নিহতের সংখ্যা কমিয়ে বললেও, ৫৭ জনের লাশ পাওয়া যায়।
যেমন অভ্যুত্থানের পর দাবি করা হয়েছিল ৩০২৪ জন পুলিশ হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু পরে গণনায় নিশ্চিত হওয়া যায় নিহত হয়েছেন ৪৪ জন। অনেকে অবিশ্বাস করেছেন, গুজব ছড়িয়েছেন। কিন্তু এই ৪৪ জনের বাইরে, একটি পুলিশ পরিবার পাওয়া যায়নি যারা বলেছে আমার স্বজন নিহত হয়েছেন বা নিখোঁজ রয়েছেন।
মাস্টারমাইন্ড স্কুলে ডাটাবেইজ, হাজিরা শিট সব আছে। তথ্য লুকানো অসম্ভব। আবার কোন লাশ গোপন, গুম করা হলে পরিবার বসে থাকত? স্কুল বা হাসপাতালের সামনে ভিড় করত না? মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ায় আসত না? এই স্কুলে কিন্তু মোটামুটি অবস্থাসম্পন্ন এবং শিক্ষিত পরিবারের সন্তানরা লেখাপাড়া করে। তাদের অভিভাবক চুপ থাকত না, সন্তানকে না পেলে।
আমার আশঙ্কা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গুরতর দ্বগ্ধ অনেককে রক্ষা করা যাবে না পরবর্তী সংক্রমণের কারণে। তাই চিকিৎসক বাদে প্রত্যেকের দায়িত্ব রোগীর কাছ থেকে দূরে থাকা।
-- Rajib Ahamod
0 Commentaires
0 Parts
58 Vue