সেদিন ছিল ২০০৯ সালের ১৫ই জানুয়ারি, নিউইয়র্কের কনকনে শীতের এক দুপুর। লাগার্ডিয়া বিমানবন্দর থেকে মাত্রই উড্ডয়ন করেছে ইউএস এয়ারওয়েজের ফ্লাইট ১৫৪৯। কিন্তু মাত্র কয়েক মিনিটের মাথায় এক ঝাঁক পাখির সঙ্গে ধাক্কায় বিমানের দুটি ইঞ্জিনই বিকল হয়ে যায়। ককপিটে ক্যাপ্টেন চেসলি "সালি" সালেনবার্গার এবং ফার্স্ট অফিসার জেফরি স্কাইলস বুঝতে পারেন, বিমানবন্দরে ফেরা অসম্ভব।
১৫৫ জন যাত্রীর জীবন যখন সুতোয় ঝুলছে, ক্যাপ্টেন সালি এক দুঃসাহসিক কিন্তু একমাত্র উপায়টি বেছে নেন-বিমানটিকে তিনি নিউইয়র্কের বুক চিরে বয়ে চলা হিমশীতল হাডসন নদীতে অবতরণ করাবেন। তাঁর অবিশ্বাস্য দক্ষতা, অবিচল মনোযোগ এবং অসীম সাহসিকতায় বিমানটি একটি নৌকার মতো নদীর জলে নেমে আসে। কোনো বিস্ফোরণ ঘটেনি, বিমানটি টুকরো টুকরো হয়ে যায়নি।
যাত্রীরা বিমানের ডানায় এবং উদ্ধারকারী নৌকায় আশ্রয় নেন। চারপাশের ফেরি এবং উদ্ধারকারী দলগুলো মুহূর্তের মধ্যে ছুটে আসে। হিমাঙ্কের কাছাকাছি তাপমাত্রার তীব্রতা উপেক্ষা করে চলে উদ্ধারকাজ। অবিশ্বাস্যভাবে, বিমানের ১৫৫ জন যাত্রীর সকলেই সেদিন প্রাণে বেঁচে ফিরেছিলেন। ক্যাপ্টেন সালির এই অসামান্য কীর্তি শুধু আমেরিকায় নয়, গোটা বিশ্বে বিমানচালনার ইতিহাসে এক বীরত্বগাথা হয়ে রয়েছে।
১৫৫ জন যাত্রীর জীবন যখন সুতোয় ঝুলছে, ক্যাপ্টেন সালি এক দুঃসাহসিক কিন্তু একমাত্র উপায়টি বেছে নেন-বিমানটিকে তিনি নিউইয়র্কের বুক চিরে বয়ে চলা হিমশীতল হাডসন নদীতে অবতরণ করাবেন। তাঁর অবিশ্বাস্য দক্ষতা, অবিচল মনোযোগ এবং অসীম সাহসিকতায় বিমানটি একটি নৌকার মতো নদীর জলে নেমে আসে। কোনো বিস্ফোরণ ঘটেনি, বিমানটি টুকরো টুকরো হয়ে যায়নি।
যাত্রীরা বিমানের ডানায় এবং উদ্ধারকারী নৌকায় আশ্রয় নেন। চারপাশের ফেরি এবং উদ্ধারকারী দলগুলো মুহূর্তের মধ্যে ছুটে আসে। হিমাঙ্কের কাছাকাছি তাপমাত্রার তীব্রতা উপেক্ষা করে চলে উদ্ধারকাজ। অবিশ্বাস্যভাবে, বিমানের ১৫৫ জন যাত্রীর সকলেই সেদিন প্রাণে বেঁচে ফিরেছিলেন। ক্যাপ্টেন সালির এই অসামান্য কীর্তি শুধু আমেরিকায় নয়, গোটা বিশ্বে বিমানচালনার ইতিহাসে এক বীরত্বগাথা হয়ে রয়েছে।
সেদিন ছিল ২০০৯ সালের ১৫ই জানুয়ারি, নিউইয়র্কের কনকনে শীতের এক দুপুর। লাগার্ডিয়া বিমানবন্দর থেকে মাত্রই উড্ডয়ন করেছে ইউএস এয়ারওয়েজের ফ্লাইট ১৫৪৯। কিন্তু মাত্র কয়েক মিনিটের মাথায় এক ঝাঁক পাখির সঙ্গে ধাক্কায় বিমানের দুটি ইঞ্জিনই বিকল হয়ে যায়। ককপিটে ক্যাপ্টেন চেসলি "সালি" সালেনবার্গার এবং ফার্স্ট অফিসার জেফরি স্কাইলস বুঝতে পারেন, বিমানবন্দরে ফেরা অসম্ভব।
১৫৫ জন যাত্রীর জীবন যখন সুতোয় ঝুলছে, ক্যাপ্টেন সালি এক দুঃসাহসিক কিন্তু একমাত্র উপায়টি বেছে নেন-বিমানটিকে তিনি নিউইয়র্কের বুক চিরে বয়ে চলা হিমশীতল হাডসন নদীতে অবতরণ করাবেন। তাঁর অবিশ্বাস্য দক্ষতা, অবিচল মনোযোগ এবং অসীম সাহসিকতায় বিমানটি একটি নৌকার মতো নদীর জলে নেমে আসে। কোনো বিস্ফোরণ ঘটেনি, বিমানটি টুকরো টুকরো হয়ে যায়নি।
যাত্রীরা বিমানের ডানায় এবং উদ্ধারকারী নৌকায় আশ্রয় নেন। চারপাশের ফেরি এবং উদ্ধারকারী দলগুলো মুহূর্তের মধ্যে ছুটে আসে। হিমাঙ্কের কাছাকাছি তাপমাত্রার তীব্রতা উপেক্ষা করে চলে উদ্ধারকাজ। অবিশ্বাস্যভাবে, বিমানের ১৫৫ জন যাত্রীর সকলেই সেদিন প্রাণে বেঁচে ফিরেছিলেন। ক্যাপ্টেন সালির এই অসামান্য কীর্তি শুধু আমেরিকায় নয়, গোটা বিশ্বে বিমানচালনার ইতিহাসে এক বীরত্বগাথা হয়ে রয়েছে।
0 Comments
0 Shares
19 Views