"বিগত সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের বদলে ভোটার নিয়োগ হয়েছে": শিক্ষা উপদেষ্টা
খুবই সত্য কথা বলছেন। শুধু বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে না। এর আগে বিএনপি এবং বিএনপি-জামাত সরকারের আমলেও শিক্ষক নিয়োগের পরিবর্তে ভোটার নিয়োগ করা হয়েছে। তবে গত ১৫ বছরে আওয়ামীলীগ সরকার শিক্ষক নিয়োগের বদলে ভোটার নিয়োগকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিল। শিক্ষক নিয়োগের নানা ফন্দি ফিকির তারা আবিষ্কার করেছে। এই জন্য তারা নতুন নতুন বিভাগ খুলেছে। ২০০৯ এর আগের গত ৫০ বছরে যত বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খোলা হয়েছিল আওয়ামীলীগ সরকার তার ১৫ বছরের আমলে তার চেয়ে বেশি বিভাগ খুলেছে। এরা দেশকে এতটাই ভালোবেসেছিল।
তারা এত ভোটার নিয়োগ দিয়েছে যে গত বছর বর্তমান প্রশাসন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক সমিতির নির্বাচন করতে পর্যন্ত সাহস পায়নি। সাধারণত ডিসেম্বর মাসে শিক্ষক সমিতির নির্বাচন হয় কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে কোন নির্বাচন হয়নি। হয়ত অপেক্ষা করছে এমন পরিস্থিতির যেই পরিস্থিতিতে তারা যথেষ্ট সংখ্যক ভোটার নিয়োগ দিতে পারবে এবং তারপর শিক্ষক সমিতির নির্বাচন দিবে। এর অর্থ কি? এর অর্থ হলো ভোটার নিয়োগ প্রক্রিয়া চলবেই। শুধু জাতীয় নির্বাচন শেষে দলীয় সরকারকে ক্ষমতায় আসতে দিন তারপর দেখবেন।
কিন্তু আমরাতো এইটা চাই না। এইজন্য কেমন বিশ্ববিদ্যালয় চাই এইটা নিয়ে ৫ আগস্টের পর সভা সেমিনারে এবং ফেইসবুকে অনেকবার বলেছি ও লিখেছি। শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার কোন পরিবর্তন হয়েছে? সারা বিশ্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ হয় ন্যূনতম ৩ থেকে ৪টি স্তরে। আর আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে হয় উপাচার্য বা উপ উপাচার্যের উপস্থিতিতে ২০ মিনিটের একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে। যতদিন না ইউনিভার্সিটির নিয়োগ প্রক্রিয়া ইউনিভার্সাল হবে ততদিন শিক্ষক নিয়োগের বদলে ভোটার নিয়োগ হতেই থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের এক এবং একমাত্র শর্ত যেটি পূরণ করতে হয় সেটি হলো মেধা। কারো ধর্ম, রাজনৈতিক পরিচয়, শ্রেণী, বরং, দেশ কাল এইসব কোন কিছুই বিবেচনায় আসতে পারে না। প্রার্থী হিন্দু, না মুসলিম, না বৌদ্ধ, না খৃস্টান, না আদিবাসী, না আওয়ামীলীগ, না জামাত, না বিএনপি এইসব কিছুই বিবেচনায় না নিয়ে যেদিন কেবল মেধা দেখে নিয়োগ হবে সেইদিন হবে বিশ্ববিদ্যালয়।
খুবই সত্য কথা বলছেন। শুধু বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে না। এর আগে বিএনপি এবং বিএনপি-জামাত সরকারের আমলেও শিক্ষক নিয়োগের পরিবর্তে ভোটার নিয়োগ করা হয়েছে। তবে গত ১৫ বছরে আওয়ামীলীগ সরকার শিক্ষক নিয়োগের বদলে ভোটার নিয়োগকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিল। শিক্ষক নিয়োগের নানা ফন্দি ফিকির তারা আবিষ্কার করেছে। এই জন্য তারা নতুন নতুন বিভাগ খুলেছে। ২০০৯ এর আগের গত ৫০ বছরে যত বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খোলা হয়েছিল আওয়ামীলীগ সরকার তার ১৫ বছরের আমলে তার চেয়ে বেশি বিভাগ খুলেছে। এরা দেশকে এতটাই ভালোবেসেছিল।
তারা এত ভোটার নিয়োগ দিয়েছে যে গত বছর বর্তমান প্রশাসন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক সমিতির নির্বাচন করতে পর্যন্ত সাহস পায়নি। সাধারণত ডিসেম্বর মাসে শিক্ষক সমিতির নির্বাচন হয় কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে কোন নির্বাচন হয়নি। হয়ত অপেক্ষা করছে এমন পরিস্থিতির যেই পরিস্থিতিতে তারা যথেষ্ট সংখ্যক ভোটার নিয়োগ দিতে পারবে এবং তারপর শিক্ষক সমিতির নির্বাচন দিবে। এর অর্থ কি? এর অর্থ হলো ভোটার নিয়োগ প্রক্রিয়া চলবেই। শুধু জাতীয় নির্বাচন শেষে দলীয় সরকারকে ক্ষমতায় আসতে দিন তারপর দেখবেন।
কিন্তু আমরাতো এইটা চাই না। এইজন্য কেমন বিশ্ববিদ্যালয় চাই এইটা নিয়ে ৫ আগস্টের পর সভা সেমিনারে এবং ফেইসবুকে অনেকবার বলেছি ও লিখেছি। শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার কোন পরিবর্তন হয়েছে? সারা বিশ্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ হয় ন্যূনতম ৩ থেকে ৪টি স্তরে। আর আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে হয় উপাচার্য বা উপ উপাচার্যের উপস্থিতিতে ২০ মিনিটের একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে। যতদিন না ইউনিভার্সিটির নিয়োগ প্রক্রিয়া ইউনিভার্সাল হবে ততদিন শিক্ষক নিয়োগের বদলে ভোটার নিয়োগ হতেই থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের এক এবং একমাত্র শর্ত যেটি পূরণ করতে হয় সেটি হলো মেধা। কারো ধর্ম, রাজনৈতিক পরিচয়, শ্রেণী, বরং, দেশ কাল এইসব কোন কিছুই বিবেচনায় আসতে পারে না। প্রার্থী হিন্দু, না মুসলিম, না বৌদ্ধ, না খৃস্টান, না আদিবাসী, না আওয়ামীলীগ, না জামাত, না বিএনপি এইসব কিছুই বিবেচনায় না নিয়ে যেদিন কেবল মেধা দেখে নিয়োগ হবে সেইদিন হবে বিশ্ববিদ্যালয়।
"বিগত সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের বদলে ভোটার নিয়োগ হয়েছে": শিক্ষা উপদেষ্টা
খুবই সত্য কথা বলছেন। শুধু বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে না। এর আগে বিএনপি এবং বিএনপি-জামাত সরকারের আমলেও শিক্ষক নিয়োগের পরিবর্তে ভোটার নিয়োগ করা হয়েছে। তবে গত ১৫ বছরে আওয়ামীলীগ সরকার শিক্ষক নিয়োগের বদলে ভোটার নিয়োগকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিল। শিক্ষক নিয়োগের নানা ফন্দি ফিকির তারা আবিষ্কার করেছে। এই জন্য তারা নতুন নতুন বিভাগ খুলেছে। ২০০৯ এর আগের গত ৫০ বছরে যত বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খোলা হয়েছিল আওয়ামীলীগ সরকার তার ১৫ বছরের আমলে তার চেয়ে বেশি বিভাগ খুলেছে। এরা দেশকে এতটাই ভালোবেসেছিল।
তারা এত ভোটার নিয়োগ দিয়েছে যে গত বছর বর্তমান প্রশাসন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক সমিতির নির্বাচন করতে পর্যন্ত সাহস পায়নি। সাধারণত ডিসেম্বর মাসে শিক্ষক সমিতির নির্বাচন হয় কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে কোন নির্বাচন হয়নি। হয়ত অপেক্ষা করছে এমন পরিস্থিতির যেই পরিস্থিতিতে তারা যথেষ্ট সংখ্যক ভোটার নিয়োগ দিতে পারবে এবং তারপর শিক্ষক সমিতির নির্বাচন দিবে। এর অর্থ কি? এর অর্থ হলো ভোটার নিয়োগ প্রক্রিয়া চলবেই। শুধু জাতীয় নির্বাচন শেষে দলীয় সরকারকে ক্ষমতায় আসতে দিন তারপর দেখবেন।
কিন্তু আমরাতো এইটা চাই না। এইজন্য কেমন বিশ্ববিদ্যালয় চাই এইটা নিয়ে ৫ আগস্টের পর সভা সেমিনারে এবং ফেইসবুকে অনেকবার বলেছি ও লিখেছি। শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার কোন পরিবর্তন হয়েছে? সারা বিশ্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ হয় ন্যূনতম ৩ থেকে ৪টি স্তরে। আর আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে হয় উপাচার্য বা উপ উপাচার্যের উপস্থিতিতে ২০ মিনিটের একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে। যতদিন না ইউনিভার্সিটির নিয়োগ প্রক্রিয়া ইউনিভার্সাল হবে ততদিন শিক্ষক নিয়োগের বদলে ভোটার নিয়োগ হতেই থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের এক এবং একমাত্র শর্ত যেটি পূরণ করতে হয় সেটি হলো মেধা। কারো ধর্ম, রাজনৈতিক পরিচয়, শ্রেণী, বরং, দেশ কাল এইসব কোন কিছুই বিবেচনায় আসতে পারে না। প্রার্থী হিন্দু, না মুসলিম, না বৌদ্ধ, না খৃস্টান, না আদিবাসী, না আওয়ামীলীগ, না জামাত, না বিএনপি এইসব কিছুই বিবেচনায় না নিয়ে যেদিন কেবল মেধা দেখে নিয়োগ হবে সেইদিন হবে বিশ্ববিদ্যালয়।
0 Comments
0 Shares
4 Views
0 Reviews