ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে থাকে এমন অনেক শিক্ষার্থীদের সাথে আলাপ হলো। সবাই বললো হলে এখন আর গেস্ট রুম টর্চার নাই, জোর করে মিছিল মিটিং-এ যাওয়ার ডাক নাই, আদবকায়দা শেখানোর নামে সারা রাত দাঁড় করিয়ে রাখা নাই, সিট দখল ও আন অফিসিয়াললি ছাত্রনেতাদের দ্বারা সিট বরাদ্দ ইত্যাদি নাই। শিক্ষার্থীরা বললো এখন অনেক ভালো আছে। আবাসিক হল এখন সম্পূর্ণ আবাসিক শিক্ষকদের নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু এই ভালো থাকার মধ্যেও তারা ভয়ে আছে এই ভেবে নির্বাচনের পর যখন দলীয় সরকার ক্ষমতায় আসবে তখন কি আবার সেই বিভীষিকাময় জীবন ফিরে আসবে? আবার মারামারি, দলাদলি, টর্চার, সিট দখল ও বন্টন, জোর করে মিছিল মিটিং-এ নেওয়া ফিরে আসবে? ক্যান্টিনে ফাও খাওয়া ফিরে আসবে?
বর্তমানে যেমন আছে তার সাথে আবাসিক ব্যবস্থা বাড়িয়ে, গরিব কিন্তু মেধাবী ছাত্রদের স্কলারশিপ দিয়ে, ভালো শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে, শিক্ষকদের ভালো বেতন দিয়ে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে একটু ভালো করলে লক্ষ লক্ষ ছেলেমেয়ের জীবন বদলে যেত। এই ধারা চলতে থাকলে কয়েক বছরের মধ্যে দেশ বদলের ধারা শুরু হতো। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো কি এইদিকে একটু নজর দিবে? তারাতো দেশের জন্যই রাজনীতি করে? যদি তাই হয় ছাত্রদের কেন মারামারির ক্যাডার বানাবেন? তাদেরকে লেখাপড়া, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে জড়িত করে আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে উঠতে সহযোগিতা করুন না। এইটা কি খুব বেশি চাওয়া? প্লিজ আপনারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আগের সেই বিভীষিকাময় জীবন ফিরিয়ে আনবেন না।
বর্তমানে যেমন আছে তার সাথে আবাসিক ব্যবস্থা বাড়িয়ে, গরিব কিন্তু মেধাবী ছাত্রদের স্কলারশিপ দিয়ে, ভালো শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে, শিক্ষকদের ভালো বেতন দিয়ে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে একটু ভালো করলে লক্ষ লক্ষ ছেলেমেয়ের জীবন বদলে যেত। এই ধারা চলতে থাকলে কয়েক বছরের মধ্যে দেশ বদলের ধারা শুরু হতো। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো কি এইদিকে একটু নজর দিবে? তারাতো দেশের জন্যই রাজনীতি করে? যদি তাই হয় ছাত্রদের কেন মারামারির ক্যাডার বানাবেন? তাদেরকে লেখাপড়া, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে জড়িত করে আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে উঠতে সহযোগিতা করুন না। এইটা কি খুব বেশি চাওয়া? প্লিজ আপনারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আগের সেই বিভীষিকাময় জীবন ফিরিয়ে আনবেন না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে থাকে এমন অনেক শিক্ষার্থীদের সাথে আলাপ হলো। সবাই বললো হলে এখন আর গেস্ট রুম টর্চার নাই, জোর করে মিছিল মিটিং-এ যাওয়ার ডাক নাই, আদবকায়দা শেখানোর নামে সারা রাত দাঁড় করিয়ে রাখা নাই, সিট দখল ও আন অফিসিয়াললি ছাত্রনেতাদের দ্বারা সিট বরাদ্দ ইত্যাদি নাই। শিক্ষার্থীরা বললো এখন অনেক ভালো আছে। আবাসিক হল এখন সম্পূর্ণ আবাসিক শিক্ষকদের নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু এই ভালো থাকার মধ্যেও তারা ভয়ে আছে এই ভেবে নির্বাচনের পর যখন দলীয় সরকার ক্ষমতায় আসবে তখন কি আবার সেই বিভীষিকাময় জীবন ফিরে আসবে? আবার মারামারি, দলাদলি, টর্চার, সিট দখল ও বন্টন, জোর করে মিছিল মিটিং-এ নেওয়া ফিরে আসবে? ক্যান্টিনে ফাও খাওয়া ফিরে আসবে?
বর্তমানে যেমন আছে তার সাথে আবাসিক ব্যবস্থা বাড়িয়ে, গরিব কিন্তু মেধাবী ছাত্রদের স্কলারশিপ দিয়ে, ভালো শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে, শিক্ষকদের ভালো বেতন দিয়ে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে একটু ভালো করলে লক্ষ লক্ষ ছেলেমেয়ের জীবন বদলে যেত। এই ধারা চলতে থাকলে কয়েক বছরের মধ্যে দেশ বদলের ধারা শুরু হতো। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো কি এইদিকে একটু নজর দিবে? তারাতো দেশের জন্যই রাজনীতি করে? যদি তাই হয় ছাত্রদের কেন মারামারির ক্যাডার বানাবেন? তাদেরকে লেখাপড়া, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে জড়িত করে আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে উঠতে সহযোগিতা করুন না। এইটা কি খুব বেশি চাওয়া? প্লিজ আপনারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আগের সেই বিভীষিকাময় জীবন ফিরিয়ে আনবেন না।
