ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উচিত ৫৬টি রিসার্চ সেন্টারের মধ্যে ৫০টিকেই বন্ধ করে খুব বেশি হলে ৬টি রাখা। ৫৬টিকে একটু একটু করে দিয়ে ৫৬টিকেই অপুষ্টিতে না ভুগিয়ে ৫৬টিকে যা দিতেন তা ৬টিকে দিন। এই ৬টি কে যথেষ্ট শিক্ষক, গবেষক, পোস্ট-ডক, পিএইচডি ছাত্র দিন। আর এমন বরাদ্দ দিন যেন গবেষণার জন্য যা লাগে কিনতে কোন অসুবিধা না হয়। ৬টি গবেষণা সেন্টারকে নামকাওয়াস্তে সেন্টার না বানিয়ে সত্যিকারের গবেষণা সেন্টারে পরিণত করুন। যেমন সেমিকন্ডাক্টর রিসার্চ সেন্টার, সত্যেন বোস সেন্টার। এইগুলোকে কেন বনসাই বানিয়ে রেখেছেন? এই দুইটা সেন্টারকে ওয়ার্ল্ড ক্লাস সেন্টারে পরিণত করুন।

দ্বিতীয় আরেকটি কাজ করুন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জার্নাল প্রকাশনা বন্ধ করুন। এতে অনেক টাকা এবং অনেক কাগজ বাঁচবে। এই জার্নালগুলো নিম্নমানের আর্টিকেল প্রকাশ করে শিক্ষকদের প্রমোশন মেশিনে পরিণত করেছেন। এইগুলো বন্ধ করলে ভালো গবেষণা করে বিশ্বমানের জার্নালে চাপ তৈরী হতো। সেই প্রফেসর হতে হবে এই চাপে অন্তত ১২টি ভালো গবেষণা পত্র হতো।

তৃতীয় আরেকটি কাজ করুন। অতি শীঘ্র গেস্ট শিক্ষক হিসাবে দেশের যারা বিদেশে আছে এবং একই সাথে বিদেশীদের এক সেমেস্টারের জন্য এনে রাখতে পারেন। এর জন্য দরকার উন্নতমানের গেস্ট হাউস তৈরী করা যেখানে গেস্ট অধ্যাপকরা এসে ৩ থেকে ৪ মাস থেকে ছাত্রছাত্রীদের পড়াতো ও গবেষণা করাতো। এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের চেহারাই বদলে যেত। এই তিনটি কাজ করলেইতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মান অনেকটা বৃদ্ধি পেত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উচিত ৫৬টি রিসার্চ সেন্টারের মধ্যে ৫০টিকেই বন্ধ করে খুব বেশি হলে ৬টি রাখা। ৫৬টিকে একটু একটু করে দিয়ে ৫৬টিকেই অপুষ্টিতে না ভুগিয়ে ৫৬টিকে যা দিতেন তা ৬টিকে দিন। এই ৬টি কে যথেষ্ট শিক্ষক, গবেষক, পোস্ট-ডক, পিএইচডি ছাত্র দিন। আর এমন বরাদ্দ দিন যেন গবেষণার জন্য যা লাগে কিনতে কোন অসুবিধা না হয়। ৬টি গবেষণা সেন্টারকে নামকাওয়াস্তে সেন্টার না বানিয়ে সত্যিকারের গবেষণা সেন্টারে পরিণত করুন। যেমন সেমিকন্ডাক্টর রিসার্চ সেন্টার, সত্যেন বোস সেন্টার। এইগুলোকে কেন বনসাই বানিয়ে রেখেছেন? এই দুইটা সেন্টারকে ওয়ার্ল্ড ক্লাস সেন্টারে পরিণত করুন। দ্বিতীয় আরেকটি কাজ করুন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জার্নাল প্রকাশনা বন্ধ করুন। এতে অনেক টাকা এবং অনেক কাগজ বাঁচবে। এই জার্নালগুলো নিম্নমানের আর্টিকেল প্রকাশ করে শিক্ষকদের প্রমোশন মেশিনে পরিণত করেছেন। এইগুলো বন্ধ করলে ভালো গবেষণা করে বিশ্বমানের জার্নালে চাপ তৈরী হতো। সেই প্রফেসর হতে হবে এই চাপে অন্তত ১২টি ভালো গবেষণা পত্র হতো। তৃতীয় আরেকটি কাজ করুন। অতি শীঘ্র গেস্ট শিক্ষক হিসাবে দেশের যারা বিদেশে আছে এবং একই সাথে বিদেশীদের এক সেমেস্টারের জন্য এনে রাখতে পারেন। এর জন্য দরকার উন্নতমানের গেস্ট হাউস তৈরী করা যেখানে গেস্ট অধ্যাপকরা এসে ৩ থেকে ৪ মাস থেকে ছাত্রছাত্রীদের পড়াতো ও গবেষণা করাতো। এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের চেহারাই বদলে যেত। এই তিনটি কাজ করলেইতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মান অনেকটা বৃদ্ধি পেত।
Love
1
0 Comments 0 Shares 17 Views
BlackBird Ai
https://bbai.shop