চাঁপাইনবাবগঞ্জের আকাশে আজ মুক্তির উৎসব! খাঁচার বন্দী দশা থেকে মুক্তি পেয়ে নীলিমায় ডানা মেলেছে ৮০টি টিয়া। তাদের কিচিরমিচির শব্দে মুখরিত হয়ে উঠেছে শিবগঞ্জের আকাশ-বাতাস। এই সবুজ প্রাণগুলোকে অবৈধভাবে আটকে রাখার দায়ে দুই শিকারিকে যেতে হয়েছে কারাগারে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাতে শিবগঞ্জের করিম বাজার এলাকায় অভিযান চালান সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আজিজ। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় খাঁচাবন্দী ৮০টি টিয়া। পাখিগুলোর চোখে-মুখে ছিল বন্দীদশার ক্লান্তি ও ভয়।
অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী আটকে রাখার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত যশোরের শওকত আলীকে ২০ দিন এবং বাগেরহাটের কামরুল শেখকে ৩ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করেন। একদিকে যখন অপরাধীরা পেল তাদের কৃতকর্মের শাস্তি, অন্যদিকে তখন শিবগঞ্জ উপজেলা চত্বরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজাহার আলীর উপস্থিতিতে টিয়াগুলোকে দেওয়া হলো মুক্তির স্বাদ।
খাঁচার দরজা খুলতেই সবুজ ডানা ঝাপটে মুক্ত আকাশে উড়ে যায় টিয়ার ঝাঁক। এ যেন কেবল ৮০টি পাখির মুক্তি নয়, এ হলো প্রকৃতির প্রতি মানুষের ভালোবাসার এক দারুণ উদাহরণ। এই দৃশ্য উপস্থিত সবার মনেই এক অসাধারণ অনুভূতি তৈরি করে। প্রকৃতির সন্তানেরা প্রকৃতিতেই ফিরে গেল, আর আইন অমান্যকারীদের স্থান হলো কারাগারে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাতে শিবগঞ্জের করিম বাজার এলাকায় অভিযান চালান সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আজিজ। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় খাঁচাবন্দী ৮০টি টিয়া। পাখিগুলোর চোখে-মুখে ছিল বন্দীদশার ক্লান্তি ও ভয়।
অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী আটকে রাখার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত যশোরের শওকত আলীকে ২০ দিন এবং বাগেরহাটের কামরুল শেখকে ৩ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করেন। একদিকে যখন অপরাধীরা পেল তাদের কৃতকর্মের শাস্তি, অন্যদিকে তখন শিবগঞ্জ উপজেলা চত্বরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজাহার আলীর উপস্থিতিতে টিয়াগুলোকে দেওয়া হলো মুক্তির স্বাদ।
খাঁচার দরজা খুলতেই সবুজ ডানা ঝাপটে মুক্ত আকাশে উড়ে যায় টিয়ার ঝাঁক। এ যেন কেবল ৮০টি পাখির মুক্তি নয়, এ হলো প্রকৃতির প্রতি মানুষের ভালোবাসার এক দারুণ উদাহরণ। এই দৃশ্য উপস্থিত সবার মনেই এক অসাধারণ অনুভূতি তৈরি করে। প্রকৃতির সন্তানেরা প্রকৃতিতেই ফিরে গেল, আর আইন অমান্যকারীদের স্থান হলো কারাগারে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আকাশে আজ মুক্তির উৎসব! খাঁচার বন্দী দশা থেকে মুক্তি পেয়ে নীলিমায় ডানা মেলেছে ৮০টি টিয়া। তাদের কিচিরমিচির শব্দে মুখরিত হয়ে উঠেছে শিবগঞ্জের আকাশ-বাতাস। এই সবুজ প্রাণগুলোকে অবৈধভাবে আটকে রাখার দায়ে দুই শিকারিকে যেতে হয়েছে কারাগারে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাতে শিবগঞ্জের করিম বাজার এলাকায় অভিযান চালান সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আজিজ। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় খাঁচাবন্দী ৮০টি টিয়া। পাখিগুলোর চোখে-মুখে ছিল বন্দীদশার ক্লান্তি ও ভয়।
অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী আটকে রাখার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত যশোরের শওকত আলীকে ২০ দিন এবং বাগেরহাটের কামরুল শেখকে ৩ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করেন। একদিকে যখন অপরাধীরা পেল তাদের কৃতকর্মের শাস্তি, অন্যদিকে তখন শিবগঞ্জ উপজেলা চত্বরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আজাহার আলীর উপস্থিতিতে টিয়াগুলোকে দেওয়া হলো মুক্তির স্বাদ।
খাঁচার দরজা খুলতেই সবুজ ডানা ঝাপটে মুক্ত আকাশে উড়ে যায় টিয়ার ঝাঁক। এ যেন কেবল ৮০টি পাখির মুক্তি নয়, এ হলো প্রকৃতির প্রতি মানুষের ভালোবাসার এক দারুণ উদাহরণ। এই দৃশ্য উপস্থিত সবার মনেই এক অসাধারণ অনুভূতি তৈরি করে। প্রকৃতির সন্তানেরা প্রকৃতিতেই ফিরে গেল, আর আইন অমান্যকারীদের স্থান হলো কারাগারে।
