বর্তমান সময়ে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর একটি বড় কারণ। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা নিরাময় হওয়া কঠিন। তবে অক্সিটোসিন নামের হরমোন যা ভালোবাসার হরমোন নামে পরিচিত—হার্টের বাইরের কোষগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলতে পারে। সাধারণত কাউকে জড়িয়ে ধরা, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো বা অর্গাজমের সময়, এমনকি প্রসব ও দুধ পান করানোর সময়ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় ২০২২ সালে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে মানবদেহের স্টেম সেল থেকে তৈরি হার্টের কোষে অক্সিটোসিন প্রয়োগ করে দেখেছেন যে এটি হার্টের এপিকার্ডিয়াল কোষ বা বাইরের স্তরের কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। এই কোষগুলো তখন দ্রুত সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং হার্টের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করতে শুরু করে। অনেকটা আমাদের ত্বক কেটে গেলে নতুন কোষ তৈরি হয়ে ক্ষত সেরে উঠার মত প্রক্রিয়া।
অক্সিটোসিনের আরেকটি বিস্ময়কর গুণ হলো এটি শুধু হার্টের পেশীই নয়, হার্টের রক্তনালী গঠনেও সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অক্সিটোসিন এই রক্তনালীগুলো পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই আবিষ্কার হৃদরোগীদের জন্য নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দিতে পারে বলে আশাবাদী গবেষকগণ। অক্সিটোসিন ইতিমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তাই এর প্রয়োগও সহজ হবে। তবে হরমোনটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় ২০২২ সালে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে মানবদেহের স্টেম সেল থেকে তৈরি হার্টের কোষে অক্সিটোসিন প্রয়োগ করে দেখেছেন যে এটি হার্টের এপিকার্ডিয়াল কোষ বা বাইরের স্তরের কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। এই কোষগুলো তখন দ্রুত সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং হার্টের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করতে শুরু করে। অনেকটা আমাদের ত্বক কেটে গেলে নতুন কোষ তৈরি হয়ে ক্ষত সেরে উঠার মত প্রক্রিয়া।
অক্সিটোসিনের আরেকটি বিস্ময়কর গুণ হলো এটি শুধু হার্টের পেশীই নয়, হার্টের রক্তনালী গঠনেও সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অক্সিটোসিন এই রক্তনালীগুলো পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই আবিষ্কার হৃদরোগীদের জন্য নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দিতে পারে বলে আশাবাদী গবেষকগণ। অক্সিটোসিন ইতিমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তাই এর প্রয়োগও সহজ হবে। তবে হরমোনটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।
বর্তমান সময়ে হৃদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর একটি বড় কারণ। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো কারণে হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেটা নিরাময় হওয়া কঠিন। তবে অক্সিটোসিন নামের হরমোন যা ভালোবাসার হরমোন নামে পরিচিত—হার্টের বাইরের কোষগুলোকে আবার সক্রিয় করে তুলতে পারে। সাধারণত কাউকে জড়িয়ে ধরা, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো বা অর্গাজমের সময়, এমনকি প্রসব ও দুধ পান করানোর সময়ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় ২০২২ সালে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে মানবদেহের স্টেম সেল থেকে তৈরি হার্টের কোষে অক্সিটোসিন প্রয়োগ করে দেখেছেন যে এটি হার্টের এপিকার্ডিয়াল কোষ বা বাইরের স্তরের কোষগুলোকে সক্রিয় করে তোলে। এই কোষগুলো তখন দ্রুত সংখ্যায় বাড়তে থাকে এবং হার্টের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ মেরামত করতে শুরু করে। অনেকটা আমাদের ত্বক কেটে গেলে নতুন কোষ তৈরি হয়ে ক্ষত সেরে উঠার মত প্রক্রিয়া।
অক্সিটোসিনের আরেকটি বিস্ময়কর গুণ হলো এটি শুধু হার্টের পেশীই নয়, হার্টের রক্তনালী গঠনেও সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকের পর রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হলে সেখানে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। অক্সিটোসিন এই রক্তনালীগুলো পুনর্গঠনেও ভূমিকা রাখে।
চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই আবিষ্কার হৃদরোগীদের জন্য নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দিতে পারে বলে আশাবাদী গবেষকগণ। অক্সিটোসিন ইতিমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, তাই এর প্রয়োগও সহজ হবে। তবে হরমোনটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।
