আচ্ছা হঠাৎ করে যদি একদিন আপনার জীবনে সব বদলে যায়, কেমন লাগবে? অনু আগারওয়াল, আশিকী সিনেমার নায়িকা। ৯০ দশকে নায়ক রাহুল রায়ের সাথে মিলে তিনি সুপারডুপার এই সিনেমা উপহার দেন। করতে থাকেন নানা বিজ্ঞাপন আরো অনেক কাজ।
বলিউডের মিষ্টি মেয়ে খ্যাত অনু পড়াশোনায়ও টপ ছিলেন। দিল্লী বিশ্বিবদ্যালয় থেকে স্নাতকে স্বর্ণপদক পান। পরপর ১৫ টির বেশী সিনেমা সাইন করে ফেলেন। আর ঠিক তখনি একদিন ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত হন তিনি। মুখের ভেতর অসংখ্য কাঁচ ঢুকে যায়। টানা ২৯ দিন তিনি কোমায় থাকেন।
বাঁচার আশা এরকম ছেড়ে দেয় ডাক্তাররা। কিন্তু অনু আগারওয়াল ফিরে আসেন কোমা থেকে। তবে হারিয়ে ফেলেন স্মৃতিশক্তি। চেহারায়ও অনেক পরিবর্তন। কাঁটাছেড়া, কেমন জানি ভয়াবহ অবস্থা।
নিজেকে এবং পরিবারকে চিনতে পারেন না। অনুর মা তাকে তার অভিনীত সিনেমার ভিডিও দেখাতেন। এভাবে বছর চলে যায়।ধীরে ধীরে সব কাজ থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়।অনেক সময় লাগে অনু আগারওয়াল এর স্মৃতি ফিরে পেতে।
কিন্তু এরপর তিনি আর বলিউডে ফেরেননি। আধ্যাত্মিক জীবন বেছে নেন। বস্তির শিশুদের পড়ান আর যোগ ব্যায়াম শেখান। সাধারণ জীবন যাপন শুরু করেন। বিয়ে না করে থেকে যান একা। চলে যান চেনা পরিসরের বাইরে।
কি অদ্ভুত মানুষের জীবন তাই না? এক লহমায় ভেঙ্গে যেতে পারে সকল অর্জন, সাফল্য, গৌরব কিংবা সাজানো সব কিছু। অথচ আমরা সেটা ভাবি না। আমরা বড়াই করি, অহংকার দেখাই। আদৌ কি সেটা উচিত। জীবন ভীষণ অনিশ্চিত। আপনি আমি কেউ জানি আগামীকাল কি হতে যাচ্ছে।
So be polite, be simple
© Papry Routh
বলিউডের মিষ্টি মেয়ে খ্যাত অনু পড়াশোনায়ও টপ ছিলেন। দিল্লী বিশ্বিবদ্যালয় থেকে স্নাতকে স্বর্ণপদক পান। পরপর ১৫ টির বেশী সিনেমা সাইন করে ফেলেন। আর ঠিক তখনি একদিন ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত হন তিনি। মুখের ভেতর অসংখ্য কাঁচ ঢুকে যায়। টানা ২৯ দিন তিনি কোমায় থাকেন।
বাঁচার আশা এরকম ছেড়ে দেয় ডাক্তাররা। কিন্তু অনু আগারওয়াল ফিরে আসেন কোমা থেকে। তবে হারিয়ে ফেলেন স্মৃতিশক্তি। চেহারায়ও অনেক পরিবর্তন। কাঁটাছেড়া, কেমন জানি ভয়াবহ অবস্থা।
নিজেকে এবং পরিবারকে চিনতে পারেন না। অনুর মা তাকে তার অভিনীত সিনেমার ভিডিও দেখাতেন। এভাবে বছর চলে যায়।ধীরে ধীরে সব কাজ থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়।অনেক সময় লাগে অনু আগারওয়াল এর স্মৃতি ফিরে পেতে।
কিন্তু এরপর তিনি আর বলিউডে ফেরেননি। আধ্যাত্মিক জীবন বেছে নেন। বস্তির শিশুদের পড়ান আর যোগ ব্যায়াম শেখান। সাধারণ জীবন যাপন শুরু করেন। বিয়ে না করে থেকে যান একা। চলে যান চেনা পরিসরের বাইরে।
কি অদ্ভুত মানুষের জীবন তাই না? এক লহমায় ভেঙ্গে যেতে পারে সকল অর্জন, সাফল্য, গৌরব কিংবা সাজানো সব কিছু। অথচ আমরা সেটা ভাবি না। আমরা বড়াই করি, অহংকার দেখাই। আদৌ কি সেটা উচিত। জীবন ভীষণ অনিশ্চিত। আপনি আমি কেউ জানি আগামীকাল কি হতে যাচ্ছে।
So be polite, be simple
© Papry Routh
আচ্ছা হঠাৎ করে যদি একদিন আপনার জীবনে সব বদলে যায়, কেমন লাগবে? অনু আগারওয়াল, আশিকী সিনেমার নায়িকা। ৯০ দশকে নায়ক রাহুল রায়ের সাথে মিলে তিনি সুপারডুপার এই সিনেমা উপহার দেন। করতে থাকেন নানা বিজ্ঞাপন আরো অনেক কাজ।
বলিউডের মিষ্টি মেয়ে খ্যাত অনু পড়াশোনায়ও টপ ছিলেন। দিল্লী বিশ্বিবদ্যালয় থেকে স্নাতকে স্বর্ণপদক পান। পরপর ১৫ টির বেশী সিনেমা সাইন করে ফেলেন। আর ঠিক তখনি একদিন ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত হন তিনি। মুখের ভেতর অসংখ্য কাঁচ ঢুকে যায়। টানা ২৯ দিন তিনি কোমায় থাকেন।
বাঁচার আশা এরকম ছেড়ে দেয় ডাক্তাররা। কিন্তু অনু আগারওয়াল ফিরে আসেন কোমা থেকে। তবে হারিয়ে ফেলেন স্মৃতিশক্তি। চেহারায়ও অনেক পরিবর্তন। কাঁটাছেড়া, কেমন জানি ভয়াবহ অবস্থা।
নিজেকে এবং পরিবারকে চিনতে পারেন না। অনুর মা তাকে তার অভিনীত সিনেমার ভিডিও দেখাতেন। এভাবে বছর চলে যায়।ধীরে ধীরে সব কাজ থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়।অনেক সময় লাগে অনু আগারওয়াল এর স্মৃতি ফিরে পেতে।
কিন্তু এরপর তিনি আর বলিউডে ফেরেননি। আধ্যাত্মিক জীবন বেছে নেন। বস্তির শিশুদের পড়ান আর যোগ ব্যায়াম শেখান। সাধারণ জীবন যাপন শুরু করেন। বিয়ে না করে থেকে যান একা। চলে যান চেনা পরিসরের বাইরে।
কি অদ্ভুত মানুষের জীবন তাই না? এক লহমায় ভেঙ্গে যেতে পারে সকল অর্জন, সাফল্য, গৌরব কিংবা সাজানো সব কিছু। অথচ আমরা সেটা ভাবি না। আমরা বড়াই করি, অহংকার দেখাই। আদৌ কি সেটা উচিত। জীবন ভীষণ অনিশ্চিত। আপনি আমি কেউ জানি আগামীকাল কি হতে যাচ্ছে।
So be polite, be simple
© Papry Routh
0 Comments
0 Shares
126 Views