আপনি কি জানেন আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় রিস্ক কোনটি? কোনো রিস্ক না নেওয়া। বিলিয়নিয়ার উদ্যোক্তা মার্ক কিউবান বলছেন, যারা নিরাপদ জীবন খোঁজে, তারা আসলে সবচেয়ে বড় জু**য়াটি খেলে আর সেই জু**য়ায় তারা প্রায় সবসময়ই হারে।
মার্ক কিউবানের মতে, একজন সেরা উদ্যোক্তার তিনটি মূল গুণ থাকে:
১. পৃথিবী প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে, তাই সবসময় শেখার মানসিকতা থাকা অপরিহার্য।
২. নতুন কিছু শেখার সাথে সাথে নিজেকে এবং ব্যবসাকে পরিবর্তন করার ক্ষমতা।
৩. বিক্রয় মানে শুধু পণ্য বিক্রি করা নয়, বরং অন্যের সমস্যার সমাধান করা এবং তাদের জীবনে ভ্যালু যোগ করা। তিনি ১২ বছর বয়সে ডোর-টু-ডোর গার্বেজ ব্যাগ বিক্রি করে এই শিক্ষা পেয়েছিলেন।
কেন তিনি শার্ক ট্যাঙ্কে আছেন? কারণ এই শো-টি আমেরিকার (এবং বিশ্বের) প্রতিটি কোণায় থাকা তরুণদের স্বপ্ন দেখতে এবং রিস্ক নিতে অনুপ্রাণিত করে। এটি তাদের শেখায় যে, আপনার আইডিয়া যত ছোটই হোক না কেন, সঠিক চেষ্টা এবং প্রস্তুতি থাকলে আপনিও সফল হতে পারেন। শো-তে আসা প্রতিটি উদ্যোক্তা, সফল হোক বা ব্যর্থ, লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে নিজের স্বপ্নকে তুলে ধরার সাহস দেখায়, যা নিজেই একটি বিজয়।
মার্ক কিউবানের প্রথম বিলিয়ন ডলারের গল্পটি ১৯৯০-এর দশকের ইন্টারনেট বিপ্লবের সাথে জড়িত। তিনি এবং তার পার্টনার এমন একটি সমস্যার সমাধান করেছিলেন যা তখন কেউ ভাবতেও পারেনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে লাইভ অডিও এবং ভিডিও স্ট্রিমিং (Broadcast. com)।
তিনি স্বীকার করেন যে, বিলিয়নিয়ার হওয়ার জন্য ভাগ্যের প্রয়োজন হয়। সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় থাকাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার সময়ে ইন্টারনেট ছিল সেই সুযোগ।
যখন তিনি ইয়াহুর কাছে তার কোম্পানি $৫.৭ বিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেন, তখন তিনি পুরো অর্থ স্টকে পেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি জানতেন যে ইন্টারনেট একটি বাবল এবং এর পতন অনিবার্য। তাই তিনি লোভ না করে, নিজের সম্পদকে রক্ষা করার জন্য হেজিংয়ের মতো জটিল আর্থিক কৌশল ব্যবহার করেন।
মার্ক কিউবান DEI (Diversity, Equity, and Inclusion) কে একটি সাধারণ ব্যবসায়িক কৌশল হিসেবে দেখেন, কোনো আদর্শগত বাধ্যবাধকতা হিসেবে নয়।
Diversity: সেরা কর্মী পাওয়ার জন্য আপনার খোঁজার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করা।
Equity: কর্মীদের সফল হওয়ার জন্য সঠিক সুযোগ এবং সমর্থন দেওয়া।
Inclusion: একটি নিরাপদ এবং সহযোগিতামূলক কাজের পরিবেশ তৈরি করা।
তার মতে, যে কোম্পানি DEI-কে সঠিকভাবে ব্যবহার করে, তারা প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকে কারণ তারা সেরা মেধা আকর্ষণ করতে পারে। এটি কোনো woke এজেন্ডা নয়, এটি একটি স্মার্ট ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত।
তিনি AI নিয়ে আতঙ্কিত নন, বরং আশাবাদী। তিনি বিশ্বাস করেন যে, AI-কে ওপেন সোর্স রাখা একটি স্মার্ট ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত, যা আরও বেশি উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করবে। AI-এর আসল ঝুঁকি প্রযুক্তিগত নয়, বরং সামরিক ক্ষেত্রে এর ব্যবহার। AI কোনো একটি কোম্পানির হাতে কুক্ষিগত থাকবে না। লক্ষ লক্ষ ছোট ছোট মডেল তৈরি হবে, যা বিভিন্ন নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করবে।
তরুণদের জন্য পরামর্শ:
তোমার মধ্যে এমন কোনো একটি বিশেষ প্রতিভা লুকিয়ে আছে যা তোমাকে বিশ্বসেরা করতে পারে। সেই প্রতিভা খুঁজে বের করার জন্য তোমাকে কৌতূহলী হতে হবে এবং নতুন নতুন জিনিস চেষ্টা করতে হবে।
প্রতিদিন সকালে হাসিমুখে ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করো। সাফল্য মানে শুধু টাকা বা খ্যাতি নয়, সাফল্য মানে হলো জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উপভোগ করা।
পৃথিবীর প্রতিটি বড় উদ্ভাবন বা পরিবর্তন সাধারণ মানুষের হাত ধরেই এসেছে। তাই নিজেকে সবসময় প্রশ্ন করো, অন্য কেউ যদি পারে, তাহলে আমি কেন পারব না?
মার্ক কিউবানের মতে, একজন সেরা উদ্যোক্তার তিনটি মূল গুণ থাকে:
১. পৃথিবী প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে, তাই সবসময় শেখার মানসিকতা থাকা অপরিহার্য।
২. নতুন কিছু শেখার সাথে সাথে নিজেকে এবং ব্যবসাকে পরিবর্তন করার ক্ষমতা।
৩. বিক্রয় মানে শুধু পণ্য বিক্রি করা নয়, বরং অন্যের সমস্যার সমাধান করা এবং তাদের জীবনে ভ্যালু যোগ করা। তিনি ১২ বছর বয়সে ডোর-টু-ডোর গার্বেজ ব্যাগ বিক্রি করে এই শিক্ষা পেয়েছিলেন।
কেন তিনি শার্ক ট্যাঙ্কে আছেন? কারণ এই শো-টি আমেরিকার (এবং বিশ্বের) প্রতিটি কোণায় থাকা তরুণদের স্বপ্ন দেখতে এবং রিস্ক নিতে অনুপ্রাণিত করে। এটি তাদের শেখায় যে, আপনার আইডিয়া যত ছোটই হোক না কেন, সঠিক চেষ্টা এবং প্রস্তুতি থাকলে আপনিও সফল হতে পারেন। শো-তে আসা প্রতিটি উদ্যোক্তা, সফল হোক বা ব্যর্থ, লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে নিজের স্বপ্নকে তুলে ধরার সাহস দেখায়, যা নিজেই একটি বিজয়।
মার্ক কিউবানের প্রথম বিলিয়ন ডলারের গল্পটি ১৯৯০-এর দশকের ইন্টারনেট বিপ্লবের সাথে জড়িত। তিনি এবং তার পার্টনার এমন একটি সমস্যার সমাধান করেছিলেন যা তখন কেউ ভাবতেও পারেনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে লাইভ অডিও এবং ভিডিও স্ট্রিমিং (Broadcast. com)।
তিনি স্বীকার করেন যে, বিলিয়নিয়ার হওয়ার জন্য ভাগ্যের প্রয়োজন হয়। সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় থাকাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার সময়ে ইন্টারনেট ছিল সেই সুযোগ।
যখন তিনি ইয়াহুর কাছে তার কোম্পানি $৫.৭ বিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেন, তখন তিনি পুরো অর্থ স্টকে পেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি জানতেন যে ইন্টারনেট একটি বাবল এবং এর পতন অনিবার্য। তাই তিনি লোভ না করে, নিজের সম্পদকে রক্ষা করার জন্য হেজিংয়ের মতো জটিল আর্থিক কৌশল ব্যবহার করেন।
মার্ক কিউবান DEI (Diversity, Equity, and Inclusion) কে একটি সাধারণ ব্যবসায়িক কৌশল হিসেবে দেখেন, কোনো আদর্শগত বাধ্যবাধকতা হিসেবে নয়।
Diversity: সেরা কর্মী পাওয়ার জন্য আপনার খোঁজার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করা।
Equity: কর্মীদের সফল হওয়ার জন্য সঠিক সুযোগ এবং সমর্থন দেওয়া।
Inclusion: একটি নিরাপদ এবং সহযোগিতামূলক কাজের পরিবেশ তৈরি করা।
তার মতে, যে কোম্পানি DEI-কে সঠিকভাবে ব্যবহার করে, তারা প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকে কারণ তারা সেরা মেধা আকর্ষণ করতে পারে। এটি কোনো woke এজেন্ডা নয়, এটি একটি স্মার্ট ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত।
তিনি AI নিয়ে আতঙ্কিত নন, বরং আশাবাদী। তিনি বিশ্বাস করেন যে, AI-কে ওপেন সোর্স রাখা একটি স্মার্ট ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত, যা আরও বেশি উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করবে। AI-এর আসল ঝুঁকি প্রযুক্তিগত নয়, বরং সামরিক ক্ষেত্রে এর ব্যবহার। AI কোনো একটি কোম্পানির হাতে কুক্ষিগত থাকবে না। লক্ষ লক্ষ ছোট ছোট মডেল তৈরি হবে, যা বিভিন্ন নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করবে।
তরুণদের জন্য পরামর্শ:
তোমার মধ্যে এমন কোনো একটি বিশেষ প্রতিভা লুকিয়ে আছে যা তোমাকে বিশ্বসেরা করতে পারে। সেই প্রতিভা খুঁজে বের করার জন্য তোমাকে কৌতূহলী হতে হবে এবং নতুন নতুন জিনিস চেষ্টা করতে হবে।
প্রতিদিন সকালে হাসিমুখে ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করো। সাফল্য মানে শুধু টাকা বা খ্যাতি নয়, সাফল্য মানে হলো জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উপভোগ করা।
পৃথিবীর প্রতিটি বড় উদ্ভাবন বা পরিবর্তন সাধারণ মানুষের হাত ধরেই এসেছে। তাই নিজেকে সবসময় প্রশ্ন করো, অন্য কেউ যদি পারে, তাহলে আমি কেন পারব না?
আপনি কি জানেন আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় রিস্ক কোনটি? কোনো রিস্ক না নেওয়া। বিলিয়নিয়ার উদ্যোক্তা মার্ক কিউবান বলছেন, যারা নিরাপদ জীবন খোঁজে, তারা আসলে সবচেয়ে বড় জু**য়াটি খেলে আর সেই জু**য়ায় তারা প্রায় সবসময়ই হারে।
মার্ক কিউবানের মতে, একজন সেরা উদ্যোক্তার তিনটি মূল গুণ থাকে:
১. পৃথিবী প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে, তাই সবসময় শেখার মানসিকতা থাকা অপরিহার্য।
২. নতুন কিছু শেখার সাথে সাথে নিজেকে এবং ব্যবসাকে পরিবর্তন করার ক্ষমতা।
৩. বিক্রয় মানে শুধু পণ্য বিক্রি করা নয়, বরং অন্যের সমস্যার সমাধান করা এবং তাদের জীবনে ভ্যালু যোগ করা। তিনি ১২ বছর বয়সে ডোর-টু-ডোর গার্বেজ ব্যাগ বিক্রি করে এই শিক্ষা পেয়েছিলেন।
কেন তিনি শার্ক ট্যাঙ্কে আছেন? কারণ এই শো-টি আমেরিকার (এবং বিশ্বের) প্রতিটি কোণায় থাকা তরুণদের স্বপ্ন দেখতে এবং রিস্ক নিতে অনুপ্রাণিত করে। এটি তাদের শেখায় যে, আপনার আইডিয়া যত ছোটই হোক না কেন, সঠিক চেষ্টা এবং প্রস্তুতি থাকলে আপনিও সফল হতে পারেন। শো-তে আসা প্রতিটি উদ্যোক্তা, সফল হোক বা ব্যর্থ, লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে নিজের স্বপ্নকে তুলে ধরার সাহস দেখায়, যা নিজেই একটি বিজয়।
মার্ক কিউবানের প্রথম বিলিয়ন ডলারের গল্পটি ১৯৯০-এর দশকের ইন্টারনেট বিপ্লবের সাথে জড়িত। তিনি এবং তার পার্টনার এমন একটি সমস্যার সমাধান করেছিলেন যা তখন কেউ ভাবতেও পারেনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে লাইভ অডিও এবং ভিডিও স্ট্রিমিং (Broadcast. com)।
তিনি স্বীকার করেন যে, বিলিয়নিয়ার হওয়ার জন্য ভাগ্যের প্রয়োজন হয়। সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় থাকাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার সময়ে ইন্টারনেট ছিল সেই সুযোগ।
যখন তিনি ইয়াহুর কাছে তার কোম্পানি $৫.৭ বিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেন, তখন তিনি পুরো অর্থ স্টকে পেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি জানতেন যে ইন্টারনেট একটি বাবল এবং এর পতন অনিবার্য। তাই তিনি লোভ না করে, নিজের সম্পদকে রক্ষা করার জন্য হেজিংয়ের মতো জটিল আর্থিক কৌশল ব্যবহার করেন।
মার্ক কিউবান DEI (Diversity, Equity, and Inclusion) কে একটি সাধারণ ব্যবসায়িক কৌশল হিসেবে দেখেন, কোনো আদর্শগত বাধ্যবাধকতা হিসেবে নয়।
Diversity: সেরা কর্মী পাওয়ার জন্য আপনার খোঁজার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করা।
Equity: কর্মীদের সফল হওয়ার জন্য সঠিক সুযোগ এবং সমর্থন দেওয়া।
Inclusion: একটি নিরাপদ এবং সহযোগিতামূলক কাজের পরিবেশ তৈরি করা।
তার মতে, যে কোম্পানি DEI-কে সঠিকভাবে ব্যবহার করে, তারা প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকে কারণ তারা সেরা মেধা আকর্ষণ করতে পারে। এটি কোনো woke এজেন্ডা নয়, এটি একটি স্মার্ট ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত।
তিনি AI নিয়ে আতঙ্কিত নন, বরং আশাবাদী। তিনি বিশ্বাস করেন যে, AI-কে ওপেন সোর্স রাখা একটি স্মার্ট ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত, যা আরও বেশি উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করবে। AI-এর আসল ঝুঁকি প্রযুক্তিগত নয়, বরং সামরিক ক্ষেত্রে এর ব্যবহার। AI কোনো একটি কোম্পানির হাতে কুক্ষিগত থাকবে না। লক্ষ লক্ষ ছোট ছোট মডেল তৈরি হবে, যা বিভিন্ন নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করবে।
তরুণদের জন্য পরামর্শ:
তোমার মধ্যে এমন কোনো একটি বিশেষ প্রতিভা লুকিয়ে আছে যা তোমাকে বিশ্বসেরা করতে পারে। সেই প্রতিভা খুঁজে বের করার জন্য তোমাকে কৌতূহলী হতে হবে এবং নতুন নতুন জিনিস চেষ্টা করতে হবে।
প্রতিদিন সকালে হাসিমুখে ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করো। সাফল্য মানে শুধু টাকা বা খ্যাতি নয়, সাফল্য মানে হলো জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উপভোগ করা।
পৃথিবীর প্রতিটি বড় উদ্ভাবন বা পরিবর্তন সাধারণ মানুষের হাত ধরেই এসেছে। তাই নিজেকে সবসময় প্রশ্ন করো, অন্য কেউ যদি পারে, তাহলে আমি কেন পারব না?
