আগের পোস্টে জায়গাটি সম্পর্কে গেস করতে বলেছিলাম। অনেকেই সঠিকটা জানিয়েছেন... ❤
এবার আমি বলি।
প্যারিসের প্রাণবন্ত রাস্তার নীচে রয়েছে আশ্চর্য এই ছায়াময় পৃথিবী, যা ক্যাটাকম্বস নামে পরিচিত। প্রাচীন রহস্যে ঘেরা একটি ভূগর্ভস্থ অস্থি সংরক্ষণাগার যেখানে রয়েছে ষাট মিলিয়নেরও বেশি মানুষের দেহাবশেষ।
এখন প্রশ্ন হল মাটির নিচে একই জায়গায় এতো মানুষের দেহাবশেষ কেন?
আঠেরো শতকের শেষের দিকে প্যারিস শহর একটি দারুণ সমস্যার সম্মুখীন হয়। কবরস্থান উপচে পড়ার কারণে সেখানে মৃত মানুষ কবর দেবার জন্য জায়গা কম পড়ে। কিন্তু প্রাচীন কবরগুলিকে ডিসপোজ করার কথাও কর্তৃপক্ষ ভাবতে পারছিলো না। তখন শহরের রাস্তার নিচে তৈরি করা হয়েছিল এই যায়গা যেখানে মাথার খুলি এবং হাড়গুলিকে খুব সাবধানতার সাথে দেয়ালের গায়ে দারুণ নকশায় সাজানো হয়েছিল। আজ এই জায়গাটি প্যারিস শহরের একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান যেখান দিয়ে হেঁটে যাবার সময় মনে হয় এটি নীরবতার ভয়ঙ্কর এক করিডোর মাত্র।
মাথার খুলি এবং উরুর হাড়গুলি সুড়ঙ্গের মধ্যে দারুণ প্রতিসাম্যের সাথে সারিবদ্ধ করে রাখা হয়েছে, যা আসলে মৃত্যুই যে জীবনের পরিণতি সেই কথাই বারবার মনে করায়। সুড়ঙ্গের মধ্যেকার শীতল বাতাস, গভীর নীরবতা এবং এখানে চলা প্রতিটি পদক্ষেপ এক অবিস্মরণীয় ইতিহাসের গাথা প্রতিধ্বনিত করে। এখান দিয়ে হেঁটে যাওয়া মৃতদের কোনো শহর অতিক্রম করার মতো এক বিরল অভিজ্ঞতা যাকে ডিফাইন করতে গেলে বলতে হবে - ভুতুড়ে সুন্দর এবং অস্থিরভাবে শান্তিপূর্ণ। এখানে শিল্প এবং মৃত্যু মিলেমিশে আছে পাথর এবং হাড়ের মধ্যে...
এবার আমি বলি।
প্যারিসের প্রাণবন্ত রাস্তার নীচে রয়েছে আশ্চর্য এই ছায়াময় পৃথিবী, যা ক্যাটাকম্বস নামে পরিচিত। প্রাচীন রহস্যে ঘেরা একটি ভূগর্ভস্থ অস্থি সংরক্ষণাগার যেখানে রয়েছে ষাট মিলিয়নেরও বেশি মানুষের দেহাবশেষ।
এখন প্রশ্ন হল মাটির নিচে একই জায়গায় এতো মানুষের দেহাবশেষ কেন?
আঠেরো শতকের শেষের দিকে প্যারিস শহর একটি দারুণ সমস্যার সম্মুখীন হয়। কবরস্থান উপচে পড়ার কারণে সেখানে মৃত মানুষ কবর দেবার জন্য জায়গা কম পড়ে। কিন্তু প্রাচীন কবরগুলিকে ডিসপোজ করার কথাও কর্তৃপক্ষ ভাবতে পারছিলো না। তখন শহরের রাস্তার নিচে তৈরি করা হয়েছিল এই যায়গা যেখানে মাথার খুলি এবং হাড়গুলিকে খুব সাবধানতার সাথে দেয়ালের গায়ে দারুণ নকশায় সাজানো হয়েছিল। আজ এই জায়গাটি প্যারিস শহরের একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান যেখান দিয়ে হেঁটে যাবার সময় মনে হয় এটি নীরবতার ভয়ঙ্কর এক করিডোর মাত্র।
মাথার খুলি এবং উরুর হাড়গুলি সুড়ঙ্গের মধ্যে দারুণ প্রতিসাম্যের সাথে সারিবদ্ধ করে রাখা হয়েছে, যা আসলে মৃত্যুই যে জীবনের পরিণতি সেই কথাই বারবার মনে করায়। সুড়ঙ্গের মধ্যেকার শীতল বাতাস, গভীর নীরবতা এবং এখানে চলা প্রতিটি পদক্ষেপ এক অবিস্মরণীয় ইতিহাসের গাথা প্রতিধ্বনিত করে। এখান দিয়ে হেঁটে যাওয়া মৃতদের কোনো শহর অতিক্রম করার মতো এক বিরল অভিজ্ঞতা যাকে ডিফাইন করতে গেলে বলতে হবে - ভুতুড়ে সুন্দর এবং অস্থিরভাবে শান্তিপূর্ণ। এখানে শিল্প এবং মৃত্যু মিলেমিশে আছে পাথর এবং হাড়ের মধ্যে...
আগের পোস্টে জায়গাটি সম্পর্কে গেস করতে বলেছিলাম। অনেকেই সঠিকটা জানিয়েছেন... ❤
এবার আমি বলি।
প্যারিসের প্রাণবন্ত রাস্তার নীচে রয়েছে আশ্চর্য এই ছায়াময় পৃথিবী, যা ক্যাটাকম্বস নামে পরিচিত। প্রাচীন রহস্যে ঘেরা একটি ভূগর্ভস্থ অস্থি সংরক্ষণাগার যেখানে রয়েছে ষাট মিলিয়নেরও বেশি মানুষের দেহাবশেষ।
এখন প্রশ্ন হল মাটির নিচে একই জায়গায় এতো মানুষের দেহাবশেষ কেন?
আঠেরো শতকের শেষের দিকে প্যারিস শহর একটি দারুণ সমস্যার সম্মুখীন হয়। কবরস্থান উপচে পড়ার কারণে সেখানে মৃত মানুষ কবর দেবার জন্য জায়গা কম পড়ে। কিন্তু প্রাচীন কবরগুলিকে ডিসপোজ করার কথাও কর্তৃপক্ষ ভাবতে পারছিলো না। তখন শহরের রাস্তার নিচে তৈরি করা হয়েছিল এই যায়গা যেখানে মাথার খুলি এবং হাড়গুলিকে খুব সাবধানতার সাথে দেয়ালের গায়ে দারুণ নকশায় সাজানো হয়েছিল। আজ এই জায়গাটি প্যারিস শহরের একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান যেখান দিয়ে হেঁটে যাবার সময় মনে হয় এটি নীরবতার ভয়ঙ্কর এক করিডোর মাত্র।
মাথার খুলি এবং উরুর হাড়গুলি সুড়ঙ্গের মধ্যে দারুণ প্রতিসাম্যের সাথে সারিবদ্ধ করে রাখা হয়েছে, যা আসলে মৃত্যুই যে জীবনের পরিণতি সেই কথাই বারবার মনে করায়। সুড়ঙ্গের মধ্যেকার শীতল বাতাস, গভীর নীরবতা এবং এখানে চলা প্রতিটি পদক্ষেপ এক অবিস্মরণীয় ইতিহাসের গাথা প্রতিধ্বনিত করে। এখান দিয়ে হেঁটে যাওয়া মৃতদের কোনো শহর অতিক্রম করার মতো এক বিরল অভিজ্ঞতা যাকে ডিফাইন করতে গেলে বলতে হবে - ভুতুড়ে সুন্দর এবং অস্থিরভাবে শান্তিপূর্ণ। এখানে শিল্প এবং মৃত্যু মিলেমিশে আছে পাথর এবং হাড়ের মধ্যে...
0 Commentarios
0 Acciones
101 Views