Learn and Lead
Neueste Updates
-
সিরিয়াস (Sirius) হলো রাতের আকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল নক্ষত্র। এর বৈজ্ঞানিকভাবে অনেক চমকপ্রদ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সিরিয়াসের পরিচয়
অন্য নাম: আলফা ক্যানিস মেজরিস (Alpha Canis Majoris)
অবস্থান: ক্যানিস মেজর (Canis Major) নক্ষত্রপুঞ্জে
দূরত্ব: পৃথিবী থেকে প্রায় ৮.৬ আলোকবর্ষ দূরে
উজ্জ্বলতা: সূর্যের তুলনায় প্রায় ২৫ গুণ বেশি উজ্জ্বল (যদিও এর তাপমাত্রা ও ব্যাস সূর্যের চেয়ে বেশি বলে এটি এত আলো ছড়ায়)
উপাদান: এটি মূলত হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম দ্বারা গঠিত
বিশেষ বৈশিষ্ট্য
সিরিয়াস আসলে একটি দ্বৈত নক্ষত্র ব্যবস্থা, যার মধ্যে রয়েছে:
সিরিয়াস এ (Sirius A): প্রধান এবং দৃশ্যমান উজ্জ্বল নক্ষত্র
সিরিয়াস বি (Sirius B): একটি সাদা বামন নক্ষত্র, যা অনেক ক্ষুদ্র কিন্তু খুব ঘন
সিরিয়াস এ হলো একটি মূল-অনুক্রমের (main sequence) A-শ্রেণির নক্ষত্র
এটি প্রায় ২০০–৩০০ মিলিয়ন বছর বয়সী বলে অনুমান করা হয়
ইতিহাস ও সংস্কৃতিতে গুরুত্ব
প্রাচীন মিশরে সিরিয়াসের উদয় (heliacal rising) নীলনদের বন্যার পূর্বাভাস হিসেবে বিবেচিত হতো
অনেক সংস্কৃতিতে একে Dog Star বা কুকুর নক্ষত্র নামেও ডাকা হয়সিরিয়াস (Sirius) হলো রাতের আকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল নক্ষত্র। এর বৈজ্ঞানিকভাবে অনেক চমকপ্রদ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সিরিয়াসের পরিচয় অন্য নাম: আলফা ক্যানিস মেজরিস (Alpha Canis Majoris) অবস্থান: ক্যানিস মেজর (Canis Major) নক্ষত্রপুঞ্জে দূরত্ব: পৃথিবী থেকে প্রায় ৮.৬ আলোকবর্ষ দূরে উজ্জ্বলতা: সূর্যের তুলনায় প্রায় ২৫ গুণ বেশি উজ্জ্বল (যদিও এর তাপমাত্রা ও ব্যাস সূর্যের চেয়ে বেশি বলে এটি এত আলো ছড়ায়) উপাদান: এটি মূলত হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম দ্বারা গঠিত বিশেষ বৈশিষ্ট্য সিরিয়াস আসলে একটি দ্বৈত নক্ষত্র ব্যবস্থা, যার মধ্যে রয়েছে: সিরিয়াস এ (Sirius A): প্রধান এবং দৃশ্যমান উজ্জ্বল নক্ষত্র সিরিয়াস বি (Sirius B): একটি সাদা বামন নক্ষত্র, যা অনেক ক্ষুদ্র কিন্তু খুব ঘন সিরিয়াস এ হলো একটি মূল-অনুক্রমের (main sequence) A-শ্রেণির নক্ষত্র এটি প্রায় ২০০–৩০০ মিলিয়ন বছর বয়সী বলে অনুমান করা হয় ইতিহাস ও সংস্কৃতিতে গুরুত্ব প্রাচীন মিশরে সিরিয়াসের উদয় (heliacal rising) নীলনদের বন্যার পূর্বাভাস হিসেবে বিবেচিত হতো অনেক সংস্কৃতিতে একে Dog Star বা কুকুর নক্ষত্র নামেও ডাকা হয়0 Kommentare 0 Geteilt 79 AnsichtenBitte loggen Sie sich ein, um liken, teilen und zu kommentieren! -
অ্যাবাকাস (Abacus) হল একটি প্রাচীন গণনাযন্ত্র যা খ্রিস্টপূর্ব ২,৪০০ সালের আশেপাশে ব্যবহৃত হতো। এটি মূলত ব্যবহৃত হত মেসোপটেমিয়া, ব্যাবিলন, চীন, ভারত ও মিশরের মতো প্রাচীন সভ্যতায়।
প্রথম মেশিন হিসেবে বিবেচনা
গণনার ইতিহাসে অ্যাবাকাসকে প্রথম গণনামূলক মেশিন হিসেবে গণ্য করা হয় কারণ:
এটি সাংখ্যিক হিসাব রাখার জন্য একটি যান্ত্রিক কাঠামো ছিল।
গাঠনিকভাবে অ্যাবাকাস ছিল গাছ বা ধাতব ফ্রেমে সজ্জিত দণ্ড ও গুটির সমন্বয়।
এতে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগসহ মৌলিক গাণিতিক হিসাব করা যেত।
ইতিহাস ও প্রভাব
চীনা অ্যাবাকাসকে বলা হয় "সুয়ানপান", এবং এটি ছিল অনেকটা আধুনিক ক্যালকুলেটরের পূর্বসূরি।
গ্রিক ও রোমান সভ্যতার সময়েও এই ধরনের যন্ত্র ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
অ্যাবাকাসের ধারণা থেকে পরবর্তীতে ডিজিটাল গণনাযন্ত্র বা ক্যালকুলেটর আবিষ্কৃত হয়েছে।অ্যাবাকাস (Abacus) হল একটি প্রাচীন গণনাযন্ত্র যা খ্রিস্টপূর্ব ২,৪০০ সালের আশেপাশে ব্যবহৃত হতো। এটি মূলত ব্যবহৃত হত মেসোপটেমিয়া, ব্যাবিলন, চীন, ভারত ও মিশরের মতো প্রাচীন সভ্যতায়। প্রথম মেশিন হিসেবে বিবেচনা গণনার ইতিহাসে অ্যাবাকাসকে প্রথম গণনামূলক মেশিন হিসেবে গণ্য করা হয় কারণ: এটি সাংখ্যিক হিসাব রাখার জন্য একটি যান্ত্রিক কাঠামো ছিল। গাঠনিকভাবে অ্যাবাকাস ছিল গাছ বা ধাতব ফ্রেমে সজ্জিত দণ্ড ও গুটির সমন্বয়। এতে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগসহ মৌলিক গাণিতিক হিসাব করা যেত। ইতিহাস ও প্রভাব চীনা অ্যাবাকাসকে বলা হয় "সুয়ানপান", এবং এটি ছিল অনেকটা আধুনিক ক্যালকুলেটরের পূর্বসূরি। গ্রিক ও রোমান সভ্যতার সময়েও এই ধরনের যন্ত্র ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। অ্যাবাকাসের ধারণা থেকে পরবর্তীতে ডিজিটাল গণনাযন্ত্র বা ক্যালকুলেটর আবিষ্কৃত হয়েছে।0 Kommentare 0 Geteilt 90 Ansichten -
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (JWST) বর্তমান যুগের সবচেয়ে উন্নত ও শক্তিশালী মহাকাশ টেলিস্কোপ, যা আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে জানার নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে।
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ – এক নজরে
নাম: James Webb Space Telescope (JWST)
উদ্বোধন: ২৫ ডিসেম্বর ২০২১
স্থাপন: L2 ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (পৃথিবী থেকে ~১৫ লক্ষ কিমি দূরে)
প্রতিস্থাপন: হাবল টেলিস্কোপের উত্তরসূরি
ক্ষমতা ও বৈশিষ্ট্য
১৩.৬ বিলিয়ন বছর আগের আলো শনাক্ত করতে সক্ষম, যা প্রায় বিগ ব্যাং–এর পরপরই সৃষ্টি হওয়া প্রথম গ্যালাক্সি ও তারকারাজির চিত্র দিতে পারে।
ইনফ্রারেড টেকনোলজি ব্যবহার করে, যা ধুলোমেঘের আড়ালে লুকিয়ে থাকা বস্তু দেখতেও সক্ষম।
৬.৫ মিটার ডায়ামিটারের বিশাল গোল্ড-কোটেড আয়না দিয়ে গঠিত, যা আলোক রশ্মি সংবেদনশীলতা হাবল-এর তুলনায় ১০ গুণ বেশি।
JWST কী দেখছে?
প্রাচীন গ্যালাক্সি ও নক্ষত্রের জন্ম
এক্সোপ্ল্যানেট (বহিঃসৌর গ্রহ)–এর পরিবেশ ও উপাদান
কৃষ্ণগহ্বর (black holes), নেবিউলা, এবং গ্যালাক্সির বিবর্তন
কেন JWST এত গুরুত্বপূর্ণ?
এটি সময়যাত্রার মতো — যত দূরের বস্তু দেখা যায়, তার আলো আসতে তত সময় লাগে, ফলে আমরা মহাবিশ্বের অতীত দেখছি।
এটি বিগ ব্যাং–এর পরবর্তী সময়ে মহাবিশ্বের অবস্থা বিশ্লেষণ করতে সহায়তা করছে।
JWST আমাদের কী শেখাচ্ছে?
প্রথম আলো ও প্রথম গ্যালাক্সি কীভাবে সৃষ্টি হয়েছে?
আমাদের সৌরজগতের বাইরের গ্রহগুলোতে প্রাণের সম্ভাবনা কতটুকু?
মহাবিশ্ব কীভাবে প্রসারিত হচ্ছে?জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (JWST) বর্তমান যুগের সবচেয়ে উন্নত ও শক্তিশালী মহাকাশ টেলিস্কোপ, যা আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে জানার নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ – এক নজরে নাম: James Webb Space Telescope (JWST) উদ্বোধন: ২৫ ডিসেম্বর ২০২১ স্থাপন: L2 ল্যাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (পৃথিবী থেকে ~১৫ লক্ষ কিমি দূরে) প্রতিস্থাপন: হাবল টেলিস্কোপের উত্তরসূরি ক্ষমতা ও বৈশিষ্ট্য ১৩.৬ বিলিয়ন বছর আগের আলো শনাক্ত করতে সক্ষম, যা প্রায় বিগ ব্যাং–এর পরপরই সৃষ্টি হওয়া প্রথম গ্যালাক্সি ও তারকারাজির চিত্র দিতে পারে। ইনফ্রারেড টেকনোলজি ব্যবহার করে, যা ধুলোমেঘের আড়ালে লুকিয়ে থাকা বস্তু দেখতেও সক্ষম। ৬.৫ মিটার ডায়ামিটারের বিশাল গোল্ড-কোটেড আয়না দিয়ে গঠিত, যা আলোক রশ্মি সংবেদনশীলতা হাবল-এর তুলনায় ১০ গুণ বেশি। JWST কী দেখছে? প্রাচীন গ্যালাক্সি ও নক্ষত্রের জন্ম এক্সোপ্ল্যানেট (বহিঃসৌর গ্রহ)–এর পরিবেশ ও উপাদান কৃষ্ণগহ্বর (black holes), নেবিউলা, এবং গ্যালাক্সির বিবর্তন কেন JWST এত গুরুত্বপূর্ণ? এটি সময়যাত্রার মতো — যত দূরের বস্তু দেখা যায়, তার আলো আসতে তত সময় লাগে, ফলে আমরা মহাবিশ্বের অতীত দেখছি। এটি বিগ ব্যাং–এর পরবর্তী সময়ে মহাবিশ্বের অবস্থা বিশ্লেষণ করতে সহায়তা করছে। JWST আমাদের কী শেখাচ্ছে? প্রথম আলো ও প্রথম গ্যালাক্সি কীভাবে সৃষ্টি হয়েছে? আমাদের সৌরজগতের বাইরের গ্রহগুলোতে প্রাণের সম্ভাবনা কতটুকু? মহাবিশ্ব কীভাবে প্রসারিত হচ্ছে?0 Kommentare 0 Geteilt 88 Ansichten -
নেপালকে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের দেশ বলা হয়, কারণ এটি বিশ্বের ৮,০০০ মিটারেরও বেশি উচ্চতার মোট ১৪টি শৃঙ্গের মধ্যে ৮টিরই আবাসভূমি। এই শৃঙ্গগুলোর মধ্যে রয়েছে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট (৮,৮৪৮ মিটার), কাংচেনজঙ্ঘা, লোতসে, মাকালু, চো ওয়িউ, ধৌলাগিরি, মনাসলু এবং অন্নপূর্ণা।
বিস্তারিত তালিকা
নেপালে অবস্থিত ৮টি ৮,০০০ মিটারের বেশি শৃঙ্গ হলো:
মাউন্ট এভারেস্ট (৮,৮৪৮ মিটার)
বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত
কাংচেনজঙ্ঘা (৮,৫৮৬ মিটার)
আংশিক নেপাল ও আংশিক ভারতের সীমানায়
লোতসে (৮,৫১৬ মিটার)
এভারেস্টের কাছেই অবস্থিত
মাকালু (৮,৪৮৫ মিটার)
এভারেস্ট অঞ্চলের পূর্বে
চো ওয়িউ (৮,১৮৮ মিটার)
এভারেস্ট অঞ্চলের কাছেই
ধৌলাগিরি (৮,১৬৭ মিটার)
পশ্চিম নেপালে
মানাসলু (৮,১৬৩ মিটার)
মধ্য নেপালে
অন্নপূর্ণা (৮,০৯১ মিটার)
পশ্চিম নেপালে
ভৌগোলিক গুরুত্ব
নেপালের এই উচ্চ শৃঙ্গগুলোর উপস্থিতি দেশটিকে পর্বতারোহী এবং অভিযাত্রীদের জন্য এক অনন্য আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত করেছে। এখানকার হিমালয় পর্বতমালা বিশ্বের সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় ও চ্যালেঞ্জিং ট্রেকিং রুটের জন্যও প্রসিদ্ধ।নেপালকে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের দেশ বলা হয়, কারণ এটি বিশ্বের ৮,০০০ মিটারেরও বেশি উচ্চতার মোট ১৪টি শৃঙ্গের মধ্যে ৮টিরই আবাসভূমি। এই শৃঙ্গগুলোর মধ্যে রয়েছে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট (৮,৮৪৮ মিটার), কাংচেনজঙ্ঘা, লোতসে, মাকালু, চো ওয়িউ, ধৌলাগিরি, মনাসলু এবং অন্নপূর্ণা। বিস্তারিত তালিকা নেপালে অবস্থিত ৮টি ৮,০০০ মিটারের বেশি শৃঙ্গ হলো: মাউন্ট এভারেস্ট (৮,৮৪৮ মিটার) বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত কাংচেনজঙ্ঘা (৮,৫৮৬ মিটার) আংশিক নেপাল ও আংশিক ভারতের সীমানায় লোতসে (৮,৫১৬ মিটার) এভারেস্টের কাছেই অবস্থিত মাকালু (৮,৪৮৫ মিটার) এভারেস্ট অঞ্চলের পূর্বে চো ওয়িউ (৮,১৮৮ মিটার) এভারেস্ট অঞ্চলের কাছেই ধৌলাগিরি (৮,১৬৭ মিটার) পশ্চিম নেপালে মানাসলু (৮,১৬৩ মিটার) মধ্য নেপালে অন্নপূর্ণা (৮,০৯১ মিটার) পশ্চিম নেপালে ভৌগোলিক গুরুত্ব নেপালের এই উচ্চ শৃঙ্গগুলোর উপস্থিতি দেশটিকে পর্বতারোহী এবং অভিযাত্রীদের জন্য এক অনন্য আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত করেছে। এখানকার হিমালয় পর্বতমালা বিশ্বের সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় ও চ্যালেঞ্জিং ট্রেকিং রুটের জন্যও প্রসিদ্ধ।0 Kommentare 0 Geteilt 77 Ansichten -
জনাথন (Jonathan) বর্তমানে জীবিত সবচেয়ে বয়স্ক কচ্ছপ হিসেবে পরিচিত, যার আনুমানিক বয়স ১৯০ বছরের বেশি।
জনাথনের ইতিহাস
প্রজাতি: সেশেলস জায়ান্ট টর্টয়েস (Aldabrachelys gigantea hololissa)
জন্মের আনুমানিক বছর: ১৮৩২ সালের কাছাকাছি
বাসস্থান: সেন্ট হেলেনা দ্বীপের গভর্নর আবাসস্থলে, প্লানটেশন হাউসে
স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা: জনাথনকে একটি টিম অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে, কারণ এই বয়সে তার বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়।
কেন সে বিখ্যাত
দীর্ঘজীবনের প্রতীক: তার বয়স মানুষের কাছে একটি অনুপ্রেরণা, কারণ এটি প্রকৃতির স্থিতিশীলতা ও অভিযোজন ক্ষমতার অসাধারণ দৃষ্টান্ত।
বিশ্বরেকর্ড: জনাথনকে বিশ্বের জীবিত সবচেয়ে বয়স্ক স্থলপ্রাণী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস।
অতিরিক্ত মজার তথ্য
জনাথনের কচ্ছপ বন্ধুদের নাম ডেভিড, এমা, এবং ফ্রেড, যারা সেন্ট হেলেনার একই স্থানে বসবাস করছে।
তার কিছু অংশত অন্ধত্ব এবং গন্ধের সমস্যা রয়েছে, কিন্তু এখনো সে বেশ সক্রিয় এবং শক্তিশালী।জনাথন (Jonathan) বর্তমানে জীবিত সবচেয়ে বয়স্ক কচ্ছপ হিসেবে পরিচিত, যার আনুমানিক বয়স ১৯০ বছরের বেশি। জনাথনের ইতিহাস প্রজাতি: সেশেলস জায়ান্ট টর্টয়েস (Aldabrachelys gigantea hololissa) জন্মের আনুমানিক বছর: ১৮৩২ সালের কাছাকাছি বাসস্থান: সেন্ট হেলেনা দ্বীপের গভর্নর আবাসস্থলে, প্লানটেশন হাউসে স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা: জনাথনকে একটি টিম অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে, কারণ এই বয়সে তার বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়। কেন সে বিখ্যাত দীর্ঘজীবনের প্রতীক: তার বয়স মানুষের কাছে একটি অনুপ্রেরণা, কারণ এটি প্রকৃতির স্থিতিশীলতা ও অভিযোজন ক্ষমতার অসাধারণ দৃষ্টান্ত। বিশ্বরেকর্ড: জনাথনকে বিশ্বের জীবিত সবচেয়ে বয়স্ক স্থলপ্রাণী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস। অতিরিক্ত মজার তথ্য জনাথনের কচ্ছপ বন্ধুদের নাম ডেভিড, এমা, এবং ফ্রেড, যারা সেন্ট হেলেনার একই স্থানে বসবাস করছে। তার কিছু অংশত অন্ধত্ব এবং গন্ধের সমস্যা রয়েছে, কিন্তু এখনো সে বেশ সক্রিয় এবং শক্তিশালী।0 Kommentare 0 Geteilt 88 Ansichten -
কিলাউয়া (Kīlauea) হলো হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের বৃহত্তম দ্বীপে (বিগ আইল্যান্ড) অবস্থিত পৃথিবীর অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। এটি ১৯৮৩ সাল থেকে প্রায় টানা অগ্ন্যুৎপাতের মধ্য দিয়ে গেছে, বিশেষ করে পু’উ ও’ও ক্র্যাটার এবং হালেয়ামাউমাউ ক্র্যাটার কেন্দ্র করে।
কিলাউয়ার সংক্ষিপ্ত বিবরণ
অবস্থান: হাওয়াইয়ের বৃহত্তম দ্বীপ, মাওনা লোয়া আগ্নেয়গিরির দক্ষিণ-পূর্বে।
উচ্চতা: প্রায় ১,২৪৭ মিটার (৪,০৯০ ফুট)।
ধরন: শিল্ড টাইপ আগ্নেয়গিরি, যার ঢাল বেশি প্রশস্ত এবং ঢালু ঢাল কম, ফলে এর লাভা সহজে বিস্তৃত হয়।
অগ্ন্যুৎপাতের ইতিহাস: কিলাউয়া বহু শতাব্দী ধরে বারবার অগ্ন্যুৎপাত ঘটিয়ে এসেছে, তবে ১৯৮৩ সালের পু’উ ও’ও অগ্ন্যুৎপাত থেকে এটি প্রায় ধারাবাহিকভাবে সক্রিয় অবস্থায় রয়েছে।
১৯৮৩ সাল থেকে অগ্ন্যুৎপাত
১৯৮৩ সালে পু’উ ও’ও ভেন্ট থেকে একটি দীর্ঘমেয়াদি অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যা ২০১৮ সাল পর্যন্ত কার্যত থামেনি।
২০১৮ সালে বড় ধরনের অগ্ন্যুৎপাতের ফলে পূর্ব-পাহোয়া অঞ্চলে বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়, কয়েক হাজার মানুষকে স্থানান্তর করতে হয়েছিল, এবং নতুন জমি তৈরি হয়েছিল যখন লাভা সাগরের মধ্যে গিয়ে মিশেছিল।
এ সময়ে প্রচুর গ্যাস ও অ্যাশ নির্গমন, ভূমিকম্পের ক্রমবর্ধমান হার এবং নতুন ফিসার (ফাটল) তৈরি হয়েছে।
বর্তমানে কিলাউয়ার কার্যক্রম
সাম্প্রতিক বছরগুলোতেও কিলাউয়া মাঝে মাঝে পুনরায় সক্রিয় হয়ে ছোট বা মাঝারি মাত্রার অগ্ন্যুৎপাত করছে। তবে হাওয়াইয়ের বিজ্ঞানীরা USGS Hawaiian Volcano Observatory-এর মাধ্যমে সতর্ক নজর রাখছে যাতে আশেপাশের জনগণ ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।কিলাউয়া (Kīlauea) হলো হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের বৃহত্তম দ্বীপে (বিগ আইল্যান্ড) অবস্থিত পৃথিবীর অন্যতম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। এটি ১৯৮৩ সাল থেকে প্রায় টানা অগ্ন্যুৎপাতের মধ্য দিয়ে গেছে, বিশেষ করে পু’উ ও’ও ক্র্যাটার এবং হালেয়ামাউমাউ ক্র্যাটার কেন্দ্র করে। কিলাউয়ার সংক্ষিপ্ত বিবরণ অবস্থান: হাওয়াইয়ের বৃহত্তম দ্বীপ, মাওনা লোয়া আগ্নেয়গিরির দক্ষিণ-পূর্বে। উচ্চতা: প্রায় ১,২৪৭ মিটার (৪,০৯০ ফুট)। ধরন: শিল্ড টাইপ আগ্নেয়গিরি, যার ঢাল বেশি প্রশস্ত এবং ঢালু ঢাল কম, ফলে এর লাভা সহজে বিস্তৃত হয়। অগ্ন্যুৎপাতের ইতিহাস: কিলাউয়া বহু শতাব্দী ধরে বারবার অগ্ন্যুৎপাত ঘটিয়ে এসেছে, তবে ১৯৮৩ সালের পু’উ ও’ও অগ্ন্যুৎপাত থেকে এটি প্রায় ধারাবাহিকভাবে সক্রিয় অবস্থায় রয়েছে। ১৯৮৩ সাল থেকে অগ্ন্যুৎপাত ১৯৮৩ সালে পু’উ ও’ও ভেন্ট থেকে একটি দীর্ঘমেয়াদি অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যা ২০১৮ সাল পর্যন্ত কার্যত থামেনি। ২০১৮ সালে বড় ধরনের অগ্ন্যুৎপাতের ফলে পূর্ব-পাহোয়া অঞ্চলে বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়, কয়েক হাজার মানুষকে স্থানান্তর করতে হয়েছিল, এবং নতুন জমি তৈরি হয়েছিল যখন লাভা সাগরের মধ্যে গিয়ে মিশেছিল। এ সময়ে প্রচুর গ্যাস ও অ্যাশ নির্গমন, ভূমিকম্পের ক্রমবর্ধমান হার এবং নতুন ফিসার (ফাটল) তৈরি হয়েছে। বর্তমানে কিলাউয়ার কার্যক্রম সাম্প্রতিক বছরগুলোতেও কিলাউয়া মাঝে মাঝে পুনরায় সক্রিয় হয়ে ছোট বা মাঝারি মাত্রার অগ্ন্যুৎপাত করছে। তবে হাওয়াইয়ের বিজ্ঞানীরা USGS Hawaiian Volcano Observatory-এর মাধ্যমে সতর্ক নজর রাখছে যাতে আশেপাশের জনগণ ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।0 Kommentare 0 Geteilt 86 Ansichten -
টর্নেডো প্রকৃতির সবচেয়ে শক্তিশালী এবং ধ্বংসাত্মক ঝড়ের মধ্যে একটি। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত বায়ুপ্রবাহ তৈরি করতে সক্ষম। বিভিন্ন গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, টর্নেডোতে বায়ুর গতিবেগ 480 কিমি/ঘণ্টা (প্রায় 300 মাইল/ঘণ্টা) পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে, যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মধ্যে সর্বোচ্চ বেগ হিসেবে গণ্য করা হয়।
বিশেষভাবে, 1999 সালের ওকলাহোমার ব্রিজ ক্রীক-মুর টর্নেডোতে রাডার দ্বারা প্রায় 484 কিমি/ঘণ্টা (302 মাইল/ঘণ্টা) বেগের বাতাস মাপা হয়েছিল, যা বৈজ্ঞানিকভাবে এখনও অন্যতম সর্বোচ্চ হিসেবে স্বীকৃত।
টর্নেডো কীভাবে এত দ্রুত বায়ুপ্রবাহ তৈরি করে?
টর্নেডোতে উষ্ণ ও আর্দ্র বায়ুর উত্থান এবং ঠাণ্ডা ও শুষ্ক বায়ুর নেমে আসা একসাথে মিলে এক ধরনের স্পিনিং (ঘূর্ণি) গঠন করে।
এই ঘূর্ণি অনেক সময় মাতৃঝড় (supercell thunderstorm) এর অংশ হয়, যা শক্তিশালী বায়ুপ্রবাহ তৈরি করতে সহায়ক।
মাটির কাছাকাছি স্তরে বায়ুর ঘর্ষণ, বায়ুর চাপের পার্থক্য এবং ঘূর্ণনের কারণে বায়ুর গতিবেগ অবিশ্বাস্যভাবে বেড়ে যায়।
বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট
বিশ্বজুড়ে টর্নেডোর সর্বাধিক প্রকোপ যুক্তরাষ্ট্রে লক্ষ্য করা যায়, বিশেষত Tornado Alley নামে পরিচিত অঞ্চলে, যেখানে উষ্ণ এবং ঠাণ্ডা বায়ুর সংঘর্ষ ঘন ঘন হয়।টর্নেডো প্রকৃতির সবচেয়ে শক্তিশালী এবং ধ্বংসাত্মক ঝড়ের মধ্যে একটি। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত বায়ুপ্রবাহ তৈরি করতে সক্ষম। বিভিন্ন গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, টর্নেডোতে বায়ুর গতিবেগ 480 কিমি/ঘণ্টা (প্রায় 300 মাইল/ঘণ্টা) পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে, যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মধ্যে সর্বোচ্চ বেগ হিসেবে গণ্য করা হয়। বিশেষভাবে, 1999 সালের ওকলাহোমার ব্রিজ ক্রীক-মুর টর্নেডোতে রাডার দ্বারা প্রায় 484 কিমি/ঘণ্টা (302 মাইল/ঘণ্টা) বেগের বাতাস মাপা হয়েছিল, যা বৈজ্ঞানিকভাবে এখনও অন্যতম সর্বোচ্চ হিসেবে স্বীকৃত। 🌀টর্নেডো কীভাবে এত দ্রুত বায়ুপ্রবাহ তৈরি করে? টর্নেডোতে উষ্ণ ও আর্দ্র বায়ুর উত্থান এবং ঠাণ্ডা ও শুষ্ক বায়ুর নেমে আসা একসাথে মিলে এক ধরনের স্পিনিং (ঘূর্ণি) গঠন করে। এই ঘূর্ণি অনেক সময় মাতৃঝড় (supercell thunderstorm) এর অংশ হয়, যা শক্তিশালী বায়ুপ্রবাহ তৈরি করতে সহায়ক। মাটির কাছাকাছি স্তরে বায়ুর ঘর্ষণ, বায়ুর চাপের পার্থক্য এবং ঘূর্ণনের কারণে বায়ুর গতিবেগ অবিশ্বাস্যভাবে বেড়ে যায়। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিশ্বজুড়ে টর্নেডোর সর্বাধিক প্রকোপ যুক্তরাষ্ট্রে লক্ষ্য করা যায়, বিশেষত Tornado Alley নামে পরিচিত অঞ্চলে, যেখানে উষ্ণ এবং ঠাণ্ডা বায়ুর সংঘর্ষ ঘন ঘন হয়।0 Kommentare 0 Geteilt 87 Ansichten -
অন্নপূর্ণা (Annapurna), নেপাল প্রকৃতপক্ষে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক পর্বতগুলির একটি হিসেবে খ্যাত।
মৃত্যুর হার
অন্নপূর্ণা-র মূল শৃঙ্গ (Annapurna I Main), যেটি ৮,০৯১ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট, সেখানে শীর্ষে পৌঁছানোর চেষ্টাকারীদের মধ্যে historically প্রায় ৩২% মৃত্যু হার রেকর্ড হয়েছে। অর্থাৎ প্রতি ১০০ জন আরোহীর মধ্যে গড়ে ৩২ জনই দুর্ঘটনায় বা প্রাকৃতিক দুর্যোগে মারা যান। যদিও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আধুনিক পর্বতারোহণ প্রযুক্তি, হেলিকপ্টার রেসকিউ, এবং উন্নত আবহাওয়া পূর্বাভাস ব্যবস্থার কারণে মৃত্যুর হার কিছুটা কমেছে, তবুও এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক আট-হাজারী (eight-thousander) পর্বতের তালিকায় রয়ে গেছে।
বিপজ্জনকতার কারণ
বিপজ্জনক আবহাওয়া: অন্নপূর্ণা অঞ্চলে হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটে, যা তুষারঝড় এবং তুষারধস (avalanche)-এর ঝুঁকি বাড়ায়।
অবনমন ঝুঁকি: পর্বতের ঢাল খুবই খাড়া এবং তুষারপাতের কারণে বরফ আলগা হয়ে যায়, ফলে deadly avalanche প্রায়ই ঘটে।
কঠিন রুট: আরোহনের রুটগুলো অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং, যা climber-দের মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্লান্ত করে তোলে।
দূরত্ব ও রেসকিউ জটিলতা: দুর্ঘটনা ঘটলে উদ্ধার তৎপরতা চালানো অত্যন্ত কঠিন, কারণ রুটগুলো খুব দুর্গম এবং আবহাওয়া তাড়াতাড়ি খারাপ হয়ে যেতে পারে।
অন্যান্য বিপজ্জনক শৃঙ্গের তুলনায়
উদাহরণস্বরূপ, এভারেস্ট-এর মৃত্যু হার আনুমানিক ৩-৪% এর মধ্যে, যা অন্নপূর্ণা-র তুলনায় অনেক কম। এ কারণে পর্বতারোহী সমাজে অন্নপূর্ণা-কে “most dangerous 8000er” বলা হয়।অন্নপূর্ণা (Annapurna), নেপাল প্রকৃতপক্ষে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক পর্বতগুলির একটি হিসেবে খ্যাত। মৃত্যুর হার অন্নপূর্ণা-র মূল শৃঙ্গ (Annapurna I Main), যেটি ৮,০৯১ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট, সেখানে শীর্ষে পৌঁছানোর চেষ্টাকারীদের মধ্যে historically প্রায় ৩২% মৃত্যু হার রেকর্ড হয়েছে। অর্থাৎ প্রতি ১০০ জন আরোহীর মধ্যে গড়ে ৩২ জনই দুর্ঘটনায় বা প্রাকৃতিক দুর্যোগে মারা যান। যদিও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আধুনিক পর্বতারোহণ প্রযুক্তি, হেলিকপ্টার রেসকিউ, এবং উন্নত আবহাওয়া পূর্বাভাস ব্যবস্থার কারণে মৃত্যুর হার কিছুটা কমেছে, তবুও এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক আট-হাজারী (eight-thousander) পর্বতের তালিকায় রয়ে গেছে। বিপজ্জনকতার কারণ বিপজ্জনক আবহাওয়া: অন্নপূর্ণা অঞ্চলে হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটে, যা তুষারঝড় এবং তুষারধস (avalanche)-এর ঝুঁকি বাড়ায়। অবনমন ঝুঁকি: পর্বতের ঢাল খুবই খাড়া এবং তুষারপাতের কারণে বরফ আলগা হয়ে যায়, ফলে deadly avalanche প্রায়ই ঘটে। কঠিন রুট: আরোহনের রুটগুলো অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং, যা climber-দের মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্লান্ত করে তোলে। দূরত্ব ও রেসকিউ জটিলতা: দুর্ঘটনা ঘটলে উদ্ধার তৎপরতা চালানো অত্যন্ত কঠিন, কারণ রুটগুলো খুব দুর্গম এবং আবহাওয়া তাড়াতাড়ি খারাপ হয়ে যেতে পারে। অন্যান্য বিপজ্জনক শৃঙ্গের তুলনায় উদাহরণস্বরূপ, এভারেস্ট-এর মৃত্যু হার আনুমানিক ৩-৪% এর মধ্যে, যা অন্নপূর্ণা-র তুলনায় অনেক কম। এ কারণে পর্বতারোহী সমাজে অন্নপূর্ণা-কে “most dangerous 8000er” বলা হয়।0 Kommentare 0 Geteilt 90 Ansichten -
Mehr Storys